Loading
ড্রাগন ফল ফণীমনসা প্রজাতির এক ধরণের ফল। এক এক দেশে এই ফল এক এক নামে পরিচিতি। ভিয়েতনামে এর নাম মিষ্টি ড্রাগন ফল, থাইল্যান্ডে এর নাম স্ফটিক, চিনে এর নাম ড্রাগন মুক্তার ফল বা আগুনে ড্রাগন ফল এবং বাকি বিশ্বের বাকি দেশ গুলো ড্রাগন ফল নামেই সবচয়ে বেশি পরিচিত। খেতে সুস্বাধু অনেকটা লিচুর মতো। ভিটামিনে ভরপুর থাকায় একে সুপারফুড হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই ফল খেলে আপনি পাবেন ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, প্রোবায়োটিক এবং ওমেগা-৩। নিচে ড্রাগন ফলের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে বলা হলো :-
ওজন কমাতে আদর্শ খাবার ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে কম পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। যার ফলে আপনার শরীলে চর্বি বাড়ে না, আপনাকে সুস্থ ও স্বাস্থবান রাখে। ড্রাগন ফল আপনার সঠিক ওজন বজায় রাখে। এটি আপনার দাঁতকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
হার্টকে সুস্থ রাখতে ড্রাগন ফল-
বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কার্ডিওভাসকুলার রুগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল ব্যাপক উপকারী। ফলটির মধ্যে আশ্চর্যজনক শক্তি রয়েছে যা মানুষের পুরোনো খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং নতুন ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। হার্টকে ভালো অবস্থায় রাখতে এর মনোস্যাচুরেটেড সাহায্য করে, আর মনোস্যাচুরেটেড উপাদান সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ড্রাগন ফলে। ড্রাগন ফলে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা হার্টের জন্য স্বাস্থ্যকর। তাছাড়া এটি হৃদরোগ, জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা এবং বিষণ্নতা ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
ড্রাগন ফল হজম শক্তি কে আরো শক্তিশালী করে-
ড্রাগন ফল আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি এবং পাকস্থলীর প্রক্রিয়া পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এটিতে অতিরিক্ত ফাইবার থাকে দুর্বল হজম শক্তিকে শক্তিশালী করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যে থেকে মুক্তি লাভ করে। শরীরকে শক্তিশালী করতে বেশি বেশি ড্রাগন ফল এবং মাংস খান এতে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন থাকে ।
ক্যান্সার প্রতিরোধক খাবার ড্রাগন ফল-
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত খাবার আপনাকে রাডিক্যালস মুক্ত এবং ক্যান্সার উৎপাদনকারী উপাদান হ্রাস করে। ড্রাগন ফল ৯০% অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত ফল।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আর্দশ খাবার ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে অতিরিক্ত পরিমাণে ফাইবার যা আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল রক্তে চিনির মাত্রা কমায় এবং শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করে। ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিয়মিত ড্রাগন ফল খান।
ত্বকের ছিদ্র ছিদ্র গর্ত দূর করতে ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক টানটান রাখে এবং তরুণতা ভাব মুখে বজায় রাখে। তাছাড়া আপনি ইচ্ছা করলে ফেস মাস্ক তৈরি করতে মধুর সাথে ড্রাগন ফলের টুকরো মিশিয়ে প্রাকৃতিক মুখের অ্যান্টি এজিং মাস্ক তৈরি করতে পারেন।
চুল পরা রোধে ড্রাগন ফল-
পাকা চুল রোধ চিকিত্সা করতে ড্রাগন ফল একটি চমৎকার এজেন্ট। ড্রাগন ফলের রস মাথার ত্বকে ৩০ মিনিট লাগিয়ে যেকোনো শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন এটি আপনার পাকা চুল রোধ করবে চুলকে সুস্থ রাখবে। এটি চুলের কোষ গুলো কে পুনরাবৃত্তি করবে ফলে আপনার চুলগুলি অক্সিজেন পাবে এবং মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর হবে।
হাড়ের জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যাথা হলে ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফল আর্থ্রাইটিস সমস্যা থেকে বিস্তার লাভ করে। আর্থ্রাইটিস হলে শরীরের জয়েন্টগুলিতে প্রচুন্ড ব্যথা এবং অচলতা সৃষ্টি হয়। আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ড্রাগন ফল যোগ করুন এটি আর্থ্রাইটিস সমস্যার সাথে লড়াই করতে আপনাকে সহায়তা করবে। ড্রাগন ফল আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ব্যথা কমায় বলে ডক্টররা এর উপকারিতা দেখে এটিকে প্রদাহবিরোধী ফল বলে উপাধি দিয়েছেন।
মুখের ব্রণের সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল-
ব্রণ সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল ব্যাপক কাৰ্যকর। ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকায় এটি টপিকাল মলম হিসাবে কাজ করে। এই মলম তৈরী করতে প্রথমে ড্রাগন ফলের ছোট টুকরো নিয়ে বেল্যান্ডের এ পেস্ট তৈরী করুন পরে মুখের আক্রান্ত অ্যাস্থানে লাগান। প্রতিদিন সকালে ও রাতে ব্যবহার করলে সেরা ফলাফল পাওয়া যাবে।
রোদে পোড়া ত্বক সুস্থ করতে ড্রাগন ফল-
মুখে রোদে পোড়া ত্বক দূর করতে শসার রস, মধু এবং ড্রাগন ফলের টুকরো এক সাথে মিক্সড করে ব্লেন্ডারে পেস্ট তৈরী করে মুখে লাগালে ত্বকে দাগ প্রশমিত হবে। ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন বি৩ ত্বককে ময়শ্চারাইজ করে এবং রোদে পোড়া আক্রান্ত স্থানকে ঠান্ডা রাখে।
হাড়কে মজবুত ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ম্যাগনেসিয়াম থাকে অন্যানো ফল থেকে। এটি হাড়কে মজবুত করে এবং স্বাস্থ্য বান রাখে। ৩৫ বছর এর অধিক বয়সী মহিলাদের যারা পোস্টমেনোপজাল সমস্যায় ভুগছেন তাদের অধিক পরিমানে ড্রাগন ফলে খেতে হবে।
চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে ড্রাগন ফল-
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বেগুনি ড্রাগন ফলে করতে চমৎকার বিটা ক্যারোটিন থাকে। গাজর এর সকল ভিটামিন বেগুনি ড্রাগন ফলে থাকে তাই আপনি গাজর পছন্দ না করলে বেগুনি ড্রাগন ফল খেতে পারেন।
কিডনিকে সুস্থ রাখতে ড্রাগন ফল-
বেগুনি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম পাওয়া যায়। পটাসিয়াম কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং কিডনিতে পাথর জমতে দেয় না। তাই কিডনিকে সুস্থ রাখতে বেগুনি ড্রাগন ফল খান।
অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধক ফল ড্রাগন ফল-
আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের অভাব হলে আমরা অস্টিওপোরোসিস রোগে ভোগী। অস্টিওপোরোসিস রোগ দূর করতে বেগুনি ড্রাগন ফল ব্যাপক কাযকরী। কারণ বেগুনি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে। যেসব শিশুরা অস্টিওপোরোসিস রোগে বুগছে তাদের বেগুনি ড্রাগন ফল দারুন উপকারী।
তাই পরিশেষে বলা যেতে পারে ড্রাগন ফল আমাদের জন্য খুবই উপকারী। তবে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাই অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাওয়া ঠিক নয়।
আম বাংলাদেশের এক রাজকীয় ফল। যা ফলের রাজা নামেও পরিচিত। বাংলাদেশের মত সুমিষ্ট ফল পৃথিবীতে আর কোথাও নেই। এই সুমিষ্ট ফলের সুন্দর সুন্দর নামও রয়েছে যেমনঃ কালিয়া, রানী পাসন্দ, বারি আম, দেউরি, ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, লোটা বোম্বাই, বোম্বাই, খিরসাপাত, অশ্বিনা এবং সুরজাপুরী। এই মিষ্টি আমের অনেক গুনাবলি রয়েছে। নিচে আমের উপকারের বর্ননা করা হলঃ
ক্যান্সার প্রতিরোধক খাবার আম:
আমেতে প্রচুর পরিমানে বিটা-ক্যারোটিন, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যেমন: কোয়ারসেটিন, ফিসেটিন, আইসোক্যারসিট্রিন, অ্যাস্ট্রাগালিন, গ্যালিক অ্যাসিড এবং মিথাইল গ্যালেট। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আমাদের দেহকে বিভিন্ন রকম ক্যান্সার যেমন: স্তন ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং লিউকেমিয়া বা অস্থিমজ্জার ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে। ল্যাবে প্রমানিত যে আম, ক্যান্সার কোষ প্রতিরোধ করতে ফলের মধ্যে সর্বাধিক সক্ষম। আমের ভিটামিন সি, ফাইবার এবং পেকটিন শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে।
ত্বকের যত্নে আম :
বাহিরের ধুলা বালি, ঘাম, রোদ আপনার ত্বককে নষ্ট করে দেয়, আম আপনার ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার এবং উজ্জ্বলতা করে। নিয়মিত আম খেলে ফেইস ওয়াস বা ক্রিম এর প্রয়োজন পড়ে না। আম গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করার ফলে ব্রন বা মুখে ছিদ্র ছিদ্র গর্ত থাকে না। আমের অ্যাস্ট্রিনজেন্ট ব্রণ, ফ্রেকলস, পিগমেন্টেশন এবং কালো দাগ করতে সহয়তা করে। আমের বিটা-ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-এজিং ত্বক ফর্সা করে। এতে থাকা ভিটামিন "সি" ত্বকের কোলাজেন(সংযোগকারী টিস্যুর অগ্রভাগ) টিস্যু কে বিশ্রাম দিতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়ন্ত্রণে আমের পাতা:
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আম পাতা অসাধারণ উপকারী। ৫-৬টি আম পাতা সিদ্ধ করে, সারারাত ভিজিয়ে রাখুন পরে সকালে ছাকন দিয়ে ময়লা পরিষ্কার করে নিয়মিত খান। আমে গ্লাইসেমিক, গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং জিআই কম থাকার কারনে রক্তে সুগার এর মাত্রা বাড়ে না। তাছাড়া আমে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্তে গ্লুকোজ এর পরিমান হ্রাস করে।
ওজন কমানোর উপায়ে আম:
আম একটি পরিপূর্ন ফল এতে প্রচুর ভিটামিন এবং পুষ্টি উপাদান রয়েছে। আম আঁশযুক্ত ফল এবং প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হজমের ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমায় ফলে ওজন ও ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস পাই।
চোখের দৃষ্টি ভালো রাখার উপায়ে আম:
চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে আম ব্যাপক উপকারী। আমে ভিটামিন "এ" আছে যা চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নতি করে এবং রাতকানা থেকে আমাদের রক্ষা করে।
এক কাপ কাটা ২০০ গ্রাম আমে প্রায় ৩৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন "এ" রয়েছে, যা দৈনিক প্রয়োজনের ২৫ শতাংশ। ভিটামিন "এ" দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। এই ভিটামিন এর অভাবে অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। প্রতিদিন নিয়মিত আম খেলে রাতকানা, শুষ্ক চোখ, প্রতিসরণ ত্রুটি, চুলকানি, কর্নিয়া নরম হয়ে যাওয়া, সাইপ্টক্সানথিন থেকে পেশী ক্ষয় এবং চোখ জ্বালাপোড়া প্রতিরোধ করা যায়।
রক্তশূন্যতা ঘরোয়া চিকিৎসায় আম :
আমে প্রচুর পরিমানে আয়রন, ভিটামিন "সি" থাকায় গর্ভবতী মহিলাদের এবং রক্তাল্পতায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য আম খু্বই উপকারি।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়ে আম :
আমে গ্লুটামিন অ্যাসিড, ভিটামিন বি৬ এবং আয়রন সমৃদ্ধ আছে যা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। যেসব শিশুরা পড়াশোনা মনে রাখতে কষ্ট হয় তাদের আম খাওয়া গুরুত্বপূর্ন। গ্লুটামিন অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি উদ্দীপিত কোষগুলিকে সক্রিয় করে এবং মস্তিষ্কের ডিটক্সিফিকেশন করে ।
স্ট্রোক রোগীর খাবার তালিকায় আম :
প্রছন্ড গরমে মানুষের স্ট্রোক করার সম্ভবনা থাকে। সেই স্ট্রোক পতিহত করতে আসে আম। এটি খেলে আপনাকে তাৎক্ষণিক ঠান্ডা এবং সতেজ করে তুলে। তাই গ্রীষ্মে বেশি বেশি আম খান এবং ঠান্ডা থাকুন।
হজম শক্তি বৃদ্ধির খাবার আম :
আম পাচনতন্ত্রকে স্থিতিশীল ও শক্তি করতে সাহায্য করে। আমে অ্যামাইলেজ এবং ফাইবার থাকে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে বাঁচা যায়। অ্যামাইলেজ যৌগ খাদ্য দ্রব্য কে দ্রবীভূত ফলে কঠিন স্টার্চও সহজে ভেঙ্গে যায়। এবং ফাইবার যৌগ কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে আমাদের বাচায়। আমের মধ্যে থাকা এনজাইম পাক্সথলীর প্রোটিন ভেঙে হজমে সহয়তা করে। এই এনজাইম পাক্সথলীর গোলমাল দূর করে পেটকে উপশম করে। আমে প্রচুর ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সম্পূর্ন কার্যকর। ফাইবার কোলন পরিষ্কার রাখতেও সহয়তা করে।
ভিটামিনে সমৃদ্ধ আম :
আমে প্রচুর পরিমানে অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, বিটা-ক্যারোটিন, নিয়াসিন, ফ্ল্যাভোনয়েড, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, এবং পটাসিয়াম রয়েছে। ২০০ গ্রাম, আমে প্রায় ৬০ মিলিগ্রাম ভিটামিন "সি", ২.৩ গ্রাম ভিটামিন "ই" এবং ৩৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন "এ" রয়েছে। এছাড়াও, আরডিএ ১০% ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের আম প্রদান করে। আমে বিদ্যমান ভিটামিন হল ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম, কোলিন এবং ফোলেট।
ঘুম আসার খাবার হিসাবে আম:
২০০ গ্রাম আম খাওয়ার ফলে আপনি তাড়াতাড়ি ঘুমাতে এবং শান্তিকর বিশ্রাম পারবেন। আমে পাইরিডক্সিন বি-৬ থাকে যা মানুষের সেরোটোনিন সংশ্লেষণ করে মেলাটোনিন তৈরি করে ফলে শান্তিকর ঘুম আসে।
হার্টের যত্নে আম:
পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম শরীরের হার্ট এবং রক্তনালী শীতিল রাখে, যা আমের মধ্যে বিদ্যমান। আমে তে থাকা ম্যাঙ্গিফেরিন বায়ো-অ্যাকটিভ উপাদান যা হার্টের ব্যাথা কমায়।
কিডনি পাথরের চিকিৎসায় আম:
আম পাতা কিডনি ও পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসায় করে। আমের পাতা বেলেন্ডারে পিষে সারা রাত পানিতে ভিজেয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে খেলে পাথর ভেঙ্গে বেরিয়ে আসবে।
হাড় শক্তিশালী করতে আম:
আমে বিভিন্ন খনিজ ও পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেমন ক্যালসিয়াম এবং পটাসিয়াম যা হাড় ও দাঁতকে স্বাস্থ্যকর শক্তিশালী ও উন্নত গঠন করে। ভিটামিন "কে" শরীরে কোথাও রক্ত ক্ষরণ হলে সেখানে রক্ত জমাট বাঁধে এবং হাড় শক্তিশালী করতেও প্রভাব বিস্তার করে। ভিটামিন কে হাড়কে ক্যালসিয়াম দিয়ে পুরু করে ডেকে রাখে ফলে হাড় বৃদ্ধি পায়। আম বয়স্কদের অস্টিওপোরোসিসের অবস্থাও প্রতিরোধ করতে পারে।
অ্যাজমা প্রতিরোধ করতে আম :
আমের মধ্যে বিটাক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শ্বাসনালীগুলির হাঁপানির মতো স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে করে।
ভিটামিনে ভরপুর আম এক রাজকীয় ফল। গরমে নিয়মিত খান আর সুস্থ থাকুন।
মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ আমাদের উপকারের জন্য অনেক উপকারী ফল দান করেছেন। তার মধ্যে একটি ফল হলো প্যাশন ফল। ফলটি রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে শরীরের অঙ্গ পতঙ্গ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই আমরা প্যাশন ফলের কিছু গুণাবলীর সম্পর্কে জানবো।
গর্ভবতী মায়েদের জন্য আদর্শ ফল প্যাশন:
গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে প্যাশন ফল খুবই উপকারী। প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ থাকে। শিশুর ভ্রূণের বৃদ্ধি, সুস্থ স্বাস্থ্য এবং বিকাশের জন্য এক উপকারী ফল। প্যাশন ফলে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ প্রতিরোধ করতে এ ফলটি নিয়মিত খান কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার রয়েছে। উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত এ ফলটি খেলে আপনাকে শক্তি দিবে। তাছাড়া গর্ভাবস্থায় প্যাশন ফল খেলে তার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে প্যাশন ফল খান:
প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরিলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের ফ্রি-রেডিকাল হ্রাস করে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়, মৃত কোষ ধ্বংস করে এবং কোষের বিভিন্ন ক্ষতি প্রতিরোধ করে। তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো বৃদ্ধি করতে প্যাশন ফলে আলফা-ক্যারোটিন, বিটা-ক্রিপ্টোক্সানথিন এবং ভিটামিন সি উপাদান রয়েছে। ভিটামিন সি শরীলের রক্তের শ্বেত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে। ফ্লু, ঠান্ডা এবং অন্যান্য সংক্রমণ রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং অন্যান্য রোগ প্রতিরোধক কোষের কার্যকলাপ শক্তি বাড়ায়।
পাকস্থলির সমস্যা দূর করতে নিয়মিত প্যাশন ফল খান:
আমাদের শরীলে ফাইবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ২০-৩০ বছর বয়সী পুরুষদের জন্য দৈনিক ৩৩.৬ গ্রাম প্রয়োজন এবং মহিলাদের ১৯-৩০ বছর বয়সী ২৮ গ্রাম ফাইবার প্রয়োজন কিন্তু গবেষণা মতে আমরা দৈনিক ১৫-১৬ গ্রাম ফাইবার খাই যা আমাদের কোলন কে দুর্বল করে দেয়। প্যাশন ফল প্রচুর পরিমানে ফাইবার সমৃদ্ধ। ফাইবার শরীলের পাকস্থলী অন্ত্র প্রণালীকে সুস্থ রাখে এবং হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে। তাছাড়া হার্টের রুগীদের ক্ষেত্রেও ফাইবার উপকারী। ফাইবার শরীলের কোলন থেকে বর্জ্য এবং টক্সিন পদার্থ পরিষ্কার করে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার প্যাশন ফল:
গ্রীষ্মমন্ডলীয় প্যাশন ফলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জি-আই) এর মান খুবই কম থাকে প্রায় ৩০। এটি খেলে রক্তে ধীরে ধীরে চিনি শোষিত হয়। অথাৎ রক্তে শর্করা বৃদ্ধি পাবে না, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের দুর্দান্ত ফল যা ইনসুলিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। প্যাশন ফল খেলে চিনির প্রতি লোভ এবং মেজাজ খিট খিটে কমে। ডায়াবেটিস রোগীদের সবসময় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম এইরকম জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হয়। তরমুজ এবং আনারসে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সর্বাধিক থাকে তাই এই জাতীয় ফল ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া ঠিক নয়।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখবে প্যাশন ফল:
আমাদের শরীলে খুব বেশি রক্তচাপ হলে ধমনীতে অত্যধিক চাপ পরে ফলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক হয়। অ্যালকালয়েড রক্তচাপ কমায় ও স্বাভাবিক রাখে এবং অ্যান্টিস্পাসমোডিক রাখে। এই অ্যালকালয়েড প্যাশন ফলে অত্যাধিক পরিমানে পাওয়া যায়। এই ফলে অতিরিক্ত পটাসিয়াম এবং কম সোডিয়াম থাকায় ফলটি রক্তনালীকে শিথিল করে এবং রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক উন্নতি করে। একটি মাঝারি প্যাশন ফলে ৮২০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে। সুতরাং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশি বেশি প্যাশন ফল খান।
হৃদরোগ সমস্যা দূর করবে প্যাশন ফল:
প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং বি৬ পাওয়া যায় যা হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। কম চর্বিযুক্ত প্যাশন ফল হওয়ায় আর মধ্যে কোলেস্টেরল নেই। কোলেস্টেরল রক্ত প্রবাহকে বন্ধ করে ধমনীক ব্লক আর মাধ্যমে অক্সিজেন প্রবাহ বন্ধ করে দেয়। কোলেস্টেরল শরীলের জন্য নীরব ঘাতক। প্যাশন ফলের ফাইবার এইচডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে যা আমারে দেহের জন্য ভালো এবং এলডিএল কোলেস্টেরল কমায় যা হার্টের জন্য খুবই খারাপ। এলডিএল কোলেস্টেরল কমার মাধ্যমে আপনার হার্ট সুরক্ষিত থাকে। প্যাশন ফলের মধ্যে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের ধমনীর অভ্যন্তরীনে চর্বি জমতে দেয় না বরং তা কমায় এবং পরিষ্কার করে।
ভুলে যাওয়ার প্রবণতা হ্রাস করতে প্যাশন ফল:
প্যাশন ফলের ফোলেট, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের স্নায়বিক বিকাশ বৃদ্ধি করে। ফোলেট উপাদান আল্জ্হেইমের রোগ থেকে প্রতিকারে সাহায্য করে এবং ভুলে যাওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে। পটাসিয়াম মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, জ্ঞানী করে তুলে, মস্তিক্সের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় এবং স্নায়ু কার্যকলাপ উন্নতি হয়। এছাড়াও প্যাশন ফলে প্রচুর ভিটামিন বি৬ আছে। ভিটামিন বি৬ ঘাটতি হলে বমি বমি ভাব হয় এবং হতাশা মনোভাব সৃষ্টি হয়। কিন্তু আমরা প্রাইয়ই ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিন বি৬ গ্রহণ করি যা খুবই খারাপ, প্রতি দিন ১০০ মিলিগ্রামের বেশি গ্রহণ করবেন না।
হজম শক্তি বাড়াতে প্যাশন ফল:
প্রতি প্যাশন ফলে প্রায় ২৫ গ্রাম ফাইবার থাকে যা অন্ত্রের গতিবিধি বজায় রাখতে এবং হজমের শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে সাহায্য করে। প্যাশন ফলে ফাইবার এর পাশাপাশি জলের উপাদানও রয়েছে যা হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করে। এর এনজাইম পাকস্থলীতে হজম রস বাড়ায় ফলে হজম শক্তি উন্নতি হয়। গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় প্যাশন ফল ব্যাপক উপকারী। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্যাশন ফলের ফাইবার যোগ করলে ধমনী এবং রক্তনালীর থেকে কোলেস্টেরল অপসারণ করতে আপনাকে সাহায্য করবে।
ঘুমের সমস্যা দূর করতে প্যাশন ফল খান:
প্যাশন ফলে অ্যালকালয়েড এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট রয়েছে যা ঘুমের সমস্যা দূর করে। ডাক্তাররা অনিদ্রা রোগীদের প্যাশন ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন কারণ প্যাশন ফলে অ্যালকালয়েড থাকে যা অস্থিরতা, উদ্বেগ হ্রাস করে এবং নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। তাছাড়া প্যাশন ফলে ম্যাগনেসিয়াম থাকে তাও আপনার ঘুমের প্রশান্তি ঘটায়। ঘুমের ব্যাধি দূর করার সাথে সাথে বিপাককেও সাহায্য করে প্যাশন ফল।
হাঁপানি রোগীদের নিয়ন্ত্রণে প্যাশন ফল:
বেগুনি প্যাশন ফলের খোসার নির্যাস খেলে হাঁপানির রোগীদের দারুন উপকারী হয় তাছাড়া ঘা সারাতে এবং কাশি চিকিৎসায় আর প্রয়োগ রয়েছে। এই ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বায়োফ্ল্যাভোনয়েডগুলিতে অ্যান্টিঅ্যালার্জিক এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কাশি বা শ্বাসকষ্ট চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
আমাদের দেশে এই ফলের সংখ্যা কম হলেও বাহিরে প্রচুর উৎপন্ন হয়। স্বাস্থকর এই ফলটি আমাদের দৈনিক খাবারে যোগ করে সুস্থ থাকার চেষ্টা করি।
পার্সিমনের একটি প্রজাতি হলো ব্ল্যাক সাপোট। ফলটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে কম দেখা গেলেও গাছটি কলম্বিয়া, মধ্য আমেরিকা, উগান্ডা এবং মেক্সিকো তে এই ফল বেশি দেখা যায়। চারটি কমলার সমান একটি ব্ল্যাক সাপোটে ভিটামিন সি রয়েছে। ব্ল্যাক সাপোট স্বাদ অনেকটা চকোলেটের মতো। তাই একে চকোলেট পুডিংও বলা হয়ে থাকে। তাছাড়া একে জাপোটো প্রাইটো ও কালো সোপ্যাপেল ফল নামেও চিনা যায়। এতে প্রচুর ভিটামিন এ পাওয়া যায়। কালো স্যাপোটে ১০০ গ্রামের মধ্যে ২৭২ মগমিলি গ্রাম ভিটামিন এ পাওয়া যায়। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাকস্থহলি, কিডনি, চোখের, বুকের, কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে ব্ল্যাক সাপোট ফল ব্যাপক কাযকরী। নিচে এর কিছু উপকারের কথা বলা হলঃ
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে:
কালো স্যাপোট শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন ধ্বংস করতে সাহায্য করে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাছাড়া এটি শরীলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় বিপাক ক্রিয়া বৃদ্ধি করে।
কিডনিকে সুস্থ রাখতে কালো স্যাপোট খান:
কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম পাওয়া যায়। পটাসিয়াম কিডনি সুস্থ রাখতে এবং কিডনির উদ্দীপনা বাড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া কিডনির পাথর প্রতিরোধ করতে কালো স্যাপোট ব্যাপক কাৰ্যকর। কালো স্যাপোটে বিভিন্ন খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপাদান কিডনি রোগের নিরাময়ে কাজ করে।
ওজন কমাতে কালো স্যাপোট খান:
ওজন কমাতে কালো স্যাপোট ফল শরীরের অপ্রয়োজনীয় চর্বি ধ্বংস করতে সাহায্য করে। কারন এতে থাকা প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিনয়েড এবং ক্যাটেচিন শরিলের চর্বি ধ্বংস করে এবং পরে তা শক্তিতে রূপান্তর হয়। কালো স্যাপোটের কার্বোহাইড্রেট দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য করে। এর জটিল কার্বোহাইড্রেট ধীরে ধীরে হজম হয় সময় বেশি নেয়। তাছাড়া এটিতে চর্বি কম থাকায় ওজন কমানোর জন্য বেশ উপকারী।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শরিলের চর্বি থেকে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি শোষণ করে আমাদের হজমশক্তিকে আরো উন্নত করে। তাছাড়া এটি শরিলের পেরিস্টালটিককে উদ্দীপিত করে এবং বিভিন্ন অন্ত্রের উন্নয়নের কাজ করে। কালো স্যাপোট শরীরের অপ্রয়োজনীয় ওজন কমাতে ব্যাপক সাহায্য করে।
চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে খাবার কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোট দুর্দান্ত ফল যেখানে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়। ভিটামিন-এ আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-এ নতুন কোষের বিকাশ ঘটায় এবং কোষের বৃদ্ধিকে স্বাবাভিক রাখে, কোষের যত্ন নেয়। দৃষ্টিশক্তি উন্নয়ন এর জন্য ভিটামিন-এ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কালো সপোট চোখের স্বাস্থ্য রক্ষাতে আমাদের সাহায্য করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোট ফল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি উচ্চচাপ কমায়। প্রতিদিন এই ফলটি খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। কারণ কালো স্যাপোট প্রচুর পরিমানে পটাশিয়ামের এবং আয়রন থাকে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রতিদিন ওষুধের সাথে কালো সপোট ফলটি খেতে পারেন যা আপনার জন্য খুবই উপকারী।
তারুণ্য ধরে রাখার খাবার কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটকে অ্যান্টি এজিং ফল বলা হয় কারণ এতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। এই ফল মানুষকে তার তরুণটা বৃদ্ধি করে এবং মানসিক চাপ দূর করে। কালো স্যাপোট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকায় তা প্রাথমিক বার্ধক্যের সু-চিকিৎসা দিতে পারে। এটি মানুষের তরুণটা বৃদ্ধি করতে ত্বকের কোলাজেন কোষকে উদ্দীপিত করে।
হাড়কে মজবুত ও ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে কালো স্যাপোট খাবার খান:
প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন এবং পটাসিয়ামে ভরপুর কালো স্যাপোট। হাড়কে মজবুত করতে এই খনিজ উপাদান গুলি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এটি হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে, হাড়কে শক্তিশালী করে তুলে। হাড়ের ফাটল এড়াতেও কালো স্যাপোট গুরুত্বপূর্ণ। হাড়কে সুস্থ, শক্তিশালী এবং উন্নত করতে কালো স্যাপোট খুবই উপকারী।
শরিরের ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে:
আমরা আগেই বলেছি কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম পাওয়া যায়। একটি কালো স্যাপোটে ৩৫০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে কিন্তু আমাদের দৈনিক চাহিদা ১০০ মিলিগ্রাম। তাই বাকি পটাসিয়াম শরীলের তরল ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যতা ঠিক রাখে, পেশী শক্তিশালী করে এবং হার্টের ক্রিয়া-কলাপ বজায় রাখে। রক্তচাপ, কিডনির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে কালো স্যাপোট সাহায্য করে।
শরিরের হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখে:
কালো স্যাপোট মানসিক চাপ, স্নায়ুকে শান্ত রাখতে এবং বিষণ্নতার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার ফলে উচ্চ মানসিক চাপ সৃষ্টি হয় কিন্তু কালো স্যাপোটে প্রচুর পুষ্টি উপাদান থাকে বলে এগুলো এড়ানো যায়। কালো স্যাপোট নিয়মিত খেলে হরমোন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কালো স্যাপোট কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে:
কালো স্যাপোট হজমশক্তি উন্নত করার সাথে সাথে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে করতে সাহায্য করে। এটি পাকস্থলীর অ্যাসিডের পরিমান কমায় এবং রেচক ক্রিয়া শক্তিশালী করে। পাকস্থলীর অ্যাসিডের পরিমান কমায় বলে বমি বমি ভাব কমায় এবং পেট ব্যথা থাকলে তা কমায়।
ভিটামিন সি তে ভরপুর কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটে প্রচুর ভিটামিন-সি রয়েছে। ভিটামিন-সি এটি শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। ভিটামিন সি ত্বককে শক্ত রাখতে এবং সুন্দর করতে সাহায্য করে।
ভিটামিনে সমৃদ্ধ ফলটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকার করে। তাই নিয়মিত খাদ্য অভ্যাসের সাথে ফলটি খাওয়ার চেষ্টা করি এবং সুস্থ থাকি।
পার্সিমন দক্ষিণ চীনের পার্বত্য অঞ্চলে সর্বপ্রথম পাওয়া যায়। পরে চীন, কোরিয়া, স্পেন, তুরস্ক, জাপান, ব্রাজিল, ইতালি এবং ইজরায়েল সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ফল চাষ হচ্ছে। এর মধ্যে জাপানি পার্সিমন সবচেয়ে মজাদার এবং তাদের জাতীয় ফল। পার্সিমন উজ্জ্বল কমলা রঙের ফল। মিষ্টি মধুময় স্বাদযুক্ত বিশেষ ফল। ১৭০ গ্রাম মাঝারি পার্সিমন ফলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। সেখানে ক্যালোরি পরিমান প্রায় ১১৭ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, প্রোটিন ১ গ্রাম, চিনি ২৫ গ্রাম, ফাইবার ৬ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩০ গ্রাম, ১১৯ গ্রাম ভিটামিন-এ এবং ৩৪ গ্রাম ভিটামিন-সি রয়েছে। তাছাড়া ফাইবার ০.১৫ গ্রাম, ফসফরাস ৪৮ মিলি.গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০ মিলি.গ্রাম ইত্যাদি পুষ্টি উপাদানও রয়েছে।
জাপানে দুই রকমের পার্সিমন দেখা যায় তা হলঃ
পার্সিমন হাচিয়া: সাধারণত অ্যাকর্ন আকৃতির এবং অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট যুক্ত হয়ে থাকে। এই ধরনের পার্সিমন গাঢ় লাল-কমলা রঙ্গের হয় এবং কালো কালো দাগ থাকে। হাচিয়া পার্সিমনের কোন বীজ থাকে না। এদের পাকলেই খাওয়া উত্তম।
পার্সিমন ফুয়ু: সাধারণত টমেটো আকৃতির এবং অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট বিহীন হয়ে থাকে। তাদের খোসা গাঢ় কমলা রঙ্গের হয়। ফুয়ু পার্সিম নেরও কোন বীজ হয় না। হালকা পাকলেই খাওয়া যায়।
পার্সিমন সু-স্বাস্থের জন্য খুবই উপকারী নিচে পার্সিমনের কিছু উপকারের কথা বলা হলঃ
পার্সিমন ফলের কারনে স্বাস্থ্য উন্নতি সমুহ:
পার্সিমন স্বাস্থ্যের জন্য ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ। পার্সিমনে বিভিন্ন রকেমর ভিটামিন, খনিজ উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। পার্সিমনে থাকা ভিটামিন সি রোগ পতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং হৃদরোগের চিকিৎসা করে। পার্সিমনে ফাইবার বেশি থাকে ফলে দেহে কার্বোহাইড্রেট এর চলাচল ধীর করে দেয়, রক্তে শর্করা হ্রাস হয়। শরীরের ব্যাথা কমাতে পার্সিমন ফল ব্যাপক উপকারী। পার্সিমন ফল আর্থ্রাইটিসের হাত থেকেও আমাদের রক্ষা করতে পারে। পার্সিমনে ভিটামিন সি থাকার কারনে আর্থ্রাইটিসের প্রদাহ হ্রাস করে এবং দেহে উৎপন্ন ফ্রি র্যাডিক্যাল থেকে আমাদের বাচায়।
হৃদরোগ সমস্যা মোকাবেলার খাবার পার্সিমন ফল:
পার্সিমন হার্টের ধমনী পরিষ্কার করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ধমনী ফুলে যাওয়া এবং সংকুচিত হওয়ার প্রকিয়াকে অ্যান্টিথেরোস্ক্লেরোটিক বলে। গবেষণায় বলা হয় পার্সিমনে অবস্থিত ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ উপাদান, অ্যান্টিথেরোস্ক্লেরোটিক প্রকিয়াকে শক্তিশালী করে। পার্সিমনের ফাইবার উচ্চ কোলেস্টেরলের রোধে কাজ করে। বিভিন্ন রকমের হৃদরোগ পার্সিমন ধংস্ব করতে পারে। পার্সিমনে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এক বিশেষ ফল যা দেহের অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে আমাদের রক্ষ্ম করে দীর্ঘস্থায়ী হৃদরোগ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পার্সিমন খেতে হবে। ট্যানিক অ্যাসিড এবং গ্যালিক অ্যাসিডের প্রধান উৎস পার্সিমন ফল। উচ্চ রক্তচাপ, বুকে ব্যাথা এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ট্যানিক অ্যাসিড এবং গ্যালিক অ্যাসিড কাজ করে।
চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধির খাবার পার্সিমন:
চোখ সুস্থ রাখতে নিয়মিত পার্সিমন খেতে হবে। দেহে দৈনিক ভিটামিন-এ এর চাহিদার অর্ধেকেরও বেশি পার্সিমনে রয়েছে, যা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে। তাছাড়াও পার্সিমনের ছোলকায় প্রচুর পরিমাণে লুটেইন যৌগ রয়েছে ফলে তা খেলে চোখের বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচা যায়। পার্সিমন চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে এবং চোখের রোগ বালাই থেকে চোখকে রক্ষা করে। পার্সিমনে লিউটিন এবং জিযানটিন রয়েছে এটা ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চোখের ম্যাকুলারকে সুস্থ রাখে। দৈনিক ভিটামিন-এ চাহিদার ৭০ শতাংশ পার্সিমন পূরন করে। চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি এবং চোখকে সুস্থ রাখতে পার্সিমন ফল একটি অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের খাবার পার্সিমন:
গবেষণায় প্রমাণিত যে, অ্যান্টিডায়াবেটিক এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্য পার্সিমনের খোসায় থাকা ফ্ল্যাভেনয়েডে রয়েছে। দেহে উৎপন্ন ক্ষতিকারক যৌগ যেমন প্রোটিন, চর্বি বা চিনি রক্তের সাথে মিশে যে যৌগ উৎপন্ন হয় তা পার্সিমনের গ্লাইকেশন ধংস্ব করে দেয়। দীর্ঘমেয়াদী রোগ এবং ডায়াবেটিসের চিকিসায় গ্লাইকেশন ব্যবহার করা হয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বাঁচতে পার্সিমন:
পার্সিমন পাকস্তলির মল তৈরিতে সহয়তা করতে পারে। পার্সিমন উচ্চ ফাইবার থাকার কারনে তারা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। একজন মহিলার দৈনিক ফাইবারের চাহিদার এক চতুর্থাংশ পার্সিমন পূরণ করে। একটি পার্সিমনে প্রায় ৬ গ্রাম ফাইবার থাকে। প্রতিদিন সকালের নাস্তার সাথে পার্সিমন খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ক্যান্সার প্রতিরোধের খাবার পার্সিমন:
গবেষণা মতে পার্সিমন অ্যান্টিকার্সিনোজেনিকের প্রভাব রয়েছে। মানে পার্সিমন বিটা-ক্যারোটিনের মতো হওয়ায় তাদের উচ্চ মাত্রায় ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ক্যারোটিনয়েড রয়েছে ফলে তারা ফুসফুস এবং কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পার্সিমন খান:
পার্সিমনে উপস্থিত গুরুত্বপূর্ন খনিজ উপাদানের একটি পটাসিয়াম, যা পার্সিমনে উচ্চ পরিমানে পাওয়া যায়। পটাসিয়াম শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ন উপাদান যা সোডিলেটরের মত কাজ করে। পার্সিমন রক্তচাপ কমায় যার ফলে শরীরের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত পার্সিমন খেলে কার্ডিওভাসকুলার নিম্ন রক্তচাপ হ্রাস পায়। হাটের বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে হার্ট কে সুস্থ রাখে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার পার্সিমন:
পার্সিমনে উচ্চ মাত্রায় অবস্থিত ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দৈনিক চাহিদার ৮০ শতাংশ ভিটামিন সি একটি পার্সিমনে রয়েছে। ভিটামিন সি শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি করে এবং রক্তে শ্বেতকণিকা বৃদ্ধি করে। শ্বেতকণিকা জীবাণু, ভাইরাস এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করে। বর্তমান করোনা ভাইরাসের মোকাবেলা করতে পার্সিমন খাওয়া খুবই উপকারী।
ওজন কমানোর খাবার পার্সিমন:
পার্সিমনে উচ্চ ফাইবার থাকায় অতিরিক্ত ওজন কমানো ক্ষেত্রে ব্যাপক সাহায্য করে। ফাইবার ক্ষদা নিবারনে সহয়তা করে ফলে আপনি দীর্ঘ সময়ের তৃপ্ত অনুভব করেন। দৈনিক খাবারের চাহিদা ৬% একটি পার্সিমন ফল পূরন করে। পার্সিমন রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে ও ক্ষুদা নিবারণ হয়।
তাই পার্সিমন ফল খান আর সুস্থ থাকুন।
জীবনে ভালোভাবে বাচঁতে সুন্দর দেহ প্রয়োজন। মোটা শরীলে জীবন যাপন করা কষ্ট হয়ে যায়। মোটা শরীলে বিভিন্ন রোগ বালাই এর সমূখীন হতে হয়। তাই শরীলরের মেদ কমানোর কিছু বিষয় নিচে তুলে ধরা হলো।
খাবার চিবিয়ে চিবিয়ে খান:
খাবার সবসমই ধীরে ধীরে খেতে হয় যারা অতিরিক্ত ওজন সমস্যায় ভুগসেন তাদের কে ডাক্তাররা তাদের ধীরে ধীরে খাবার চিবানোর পরামর্শ দিই। ধীরে ধীরে খাবার খেলে পাকস্থলীতে আসতো খাবার থাকে না ফলে খাবার সহজেই পরিপক্ত হয়। সকালের নাস্তা না করলে আপনার ওজন বূদ্ধি হতে পারে| সকালে পুষ্টিকর নাস্তা করলে শরীরে মেদ দূর হয়।
সুষম খাবার খান:
আপনি যতই কঠোর পরিশ্রম ওয়ার্কআউট করে ক্যালোরি পোড়ান খারাপ ডায়েটের জন্য সবই বৃথা। অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট খাবার পরিহার করুণ। উচ্চ কার্বোহাইড্রেট
খাবার যেমন সফ্ট ডিংক্স, বাদামী চাল, ওটস ইত্যাদি। তবে আপনি অল্প পরিমাণে পরিবেশন করতে পারেন যাতে আপনার পূর্ণ বোধ করে এবং আপনার ইনসুলিনের মাত্রা না বাড়ায়। আমাদের দেহের জন্য চর্বি অপরিহার্য। সঠিক মাত্রায় চর্বি খেলে আপনি মোটা হবে না। আসলে খাদ্যে চর্বি, মাখন, ঘি, প্রোটিন খুবই গুরত্বপূন।
সময় মত খাবার খান:
পুষ্টিকর খাবারের জিনিসটি এড়িয়ে না এড়িয়ে| অনেকেই চিন্তা করেন বেশি খাবার খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায় এবং বলে এই বার যথেষ্ট হয়েছে| আপনাকে দিনে অবশ্যই চার বার খেতে হবে| এবং অবশ্যই রাতের খাবার রাত ৮ টার ভিতরে খেতে হবে| দিনে চার বার খেলে শরীরে পুষ্টিকর ছন্দ পায়| সাধারণতো ফিটনেস কোচ ওজন কমানোর জন্য চর্বি এবং চিনির খাওয়া পরিমান কমানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন| এবং রুটিন মাফিক পুষ্টি কর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন|
সকালে ভারী খাবার এবং সন্ধ্যায় হালকা খাবার খান:
ওজন কমতে অবশ্যই রাতে হালকা খাবার এবং সকালে ভারী খাবার খেতে হবে| প্রতিদিন নিয়ম মাফিক প্রোটিন খেতে হবে| এবং বেশি বেশি পানি পান করতে হবে যা আপনাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সহজ করবে| আপনার ওজনের অবস্থা থেকে আপনার ঐ অনুযায়ী খেতে হবে তাই একজন পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ নিন|
আপনাকে অবশ্যই চিনি খাওয়া লোভ সামলাতে হবে:
চিনির খাওয়ার ব্যাপারে আপনাকে অনেক সচেতন হতে হবে। এটি বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত যে ওজন কমানোর দ্রুততম উপায় চিনি কম খাওয়া। একটু গভীর সচেতনতা ভাবে চিন্তা করলে দেখবেন যে আপনি যা খান তাতে কোনো না কোনোও ভাবে চিনি রয়েছে যা আপনার দেহে চিনির পরিমাণ বাড়ায় যার ফলে চিনি আপনার ফ্যাট বাড়িয়ে ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। সফ্ট ড্রিঙ্কস যা আপনি খাবারে সাথে খান বা প্রায়সই খান তার মধ্যে প্রচুর চিনি থাকে যা আপনি বুঝতেও পারেন না। যখনই আপনি বাজারে যান, অতিরিক্ত চিনির সামগ্রী প্যাকে আছে কিনা তা পরীক্ষা করা হলো প্রথম পদক্ষেপ এবং দ্বিতীয় পদক্ষেপটি উচ্চ চিনির প্যাক গুলো সচেতনভাবে এড়িয়ে চলা। চিনি সম্পূর্ণরূপে কেউ সম্পর্ণ রূপে এড়িয়ে যাওয়া যায় না। তবে আমাদের যত টুক সম্বব এড়িয়ে চলা উচিত।
ওজন কমাতে গ্রিনটি খান:
গ্রিন টি অন্যতম স্বাস্থ্য পানীয় হিসেবে ওজন কমানোর জন্য আবির্ভূত হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে গ্রিনটি চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে কারণ এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এবং ক্যালোরি পরিমাণও এতে কম থাকে| তাছাড়া গ্রিন টি বিপাক ক্রিয়া করতেও সহায়তা করে| তাই বেশি বেশি গ্রিন টি পান করুন। সকালে এবং দুপুরের খাবারের পর গ্রিনটি খাওয়ার ভাল সময় কারণ তখন আমাদের বিপাকের হার সব সেয়ে বেশি| দ্রুত হজমের জন্য গ্রিনটি খান|
কীভাবে খাবেনঃ এক কাপ গরম পানিতে কয়েক ফোটা মধু ও লেবু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর পান করুন। এটি খুব বেশি বড় প্রচেষ্টা নয় তবে খুব কার্যকর পদ্ধতি যা ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। এই পানীয়তে মেটাবলিজম থাকে যা আপনার চর্বি পোড়াই। সকালে ঘুম থেকে ওঠে খালি পেটে এক গ্লাস পান করলে মাসের ভিতর ফলাফল পাবেন।
ব্যায়ামের সাথে প্যাকেট জাত প্রেটিন খান:
দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ এবং অত্যন্ত সন্তোষজনক হওয়ার জন্য প্যাকেট জাত প্রোটিন খুবই উপকারি ও কার্যকর। এটি সহজেই ক্ষুধা নিবারণ করে এবং প্যাকেট জাত হওয়ায় অস্বাস্থ্যকর খাবার হওয়া থেকে বিরত থাকে। প্যাকেট জাত প্রোটিন ওজন এবং চর্বি কমাতে সাহায্য করে। রুগীরা তাদের নিয়মিত খাবারের তুলনায় সামগ্রিকভাবে কম ক্যালোরি খাবার গ্রহণ করে। তখন ডক্টররা রুগীদের প্যাকেট জাত প্রোটিন খাবে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। প্যাকেট জাত প্রোটিন আপনার ক্যালোরির চাহিদাকে একটি উচ্চ কার্ব এবং উচ্চ চর্বিযুক্ত খাদ্য থেকে চর্বিহীন প্রোটিনের উৎসে রূপান্তরিত করে যা একটি সুষম খাদ্য হিসাবে বজায় রাখতে সহায়তা করে। ভারী ওয়ার্কআউট যারা করে এবং বয়স্ক লোকদের দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে প্যাকেট জাত প্রোটিন খাওয়ার ডক্টররা পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
ওজন কমাতে সাতার কাটুন:
আজকাল সুইমিং পুলে সাঁতার কাটা কঠিন কিছু নয়। এটি বিভিন্ন ক্লাব বা এপার্টমেন্টে প্রায়সই দেখা যাই। পুলের চারপাশে আমরা অলসতা উপভোগ করি সেখানে সাঁতার কাটার মজা পাওয়া যাই না। পুলে নেমে সাঁতার কাটার মাধ্যমে শারীরিক ব্যায়াম এর পাশা পাশি মন আনন্দময় থাকে। ওজন কমাতে সাঁতার কাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাঁতার কাটা জয়েন্টগুলিতে চাপ প্রয়োগ করে যা পূর্ণ-শরীরের ওয়ার্কআউট। আপনি যখন সাঁতার কাটেন তখন আপনাকে স্রোতের বিপরীতে যেতে আপনাকে শরীরে টান, ধাক্কা এবং লাথি মারতে হয় যার জন্য শক্তি প্রচেষ্টার প্রয়োজন। যা শরিল ওজন কমানোর একটি গুরুত্ব পূর্ণ ব্যায়াম।
নিয়মিত উপরের অভ্যাস গুলো আয়ত্তে আনলে শরীলের মেদ কমে আনা সম্ভব।
শীত কালে জীবন যাপন করা খুবই কঠিন। শীত কালের সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো ত্বকের যত্ন নেওয়া। অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসে ত্বকের যত্ন বেশি বেশি করে নিতে হয়। শীতকালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ঠোঁট কারণ ঠোঁট খুবই পাতলা এবং সূক্ষ ত্বক।নিয়ম মাফিক ঠোঁটের ত্বকের যত্ন নিলে শীতকালেও ঠোঁট মোটা ও সুন্দর হবে।
লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করুন:
শীতকালে ঠান্ডা বাতাসে শুষ্ক থাকে তখন তা থেকে ঠোঁটে আর্দ্রতা আহরণ করে ফলে ঠোটে আস্তরণ পরে। এর ফলে ঠোঁট ফেটে শুকিয়ে যায় মাঝে মাঝে রক্তক্ষরণ হয়। অনেকসময় ঠোট কালো ও পাতলা হয়ে যায়। ঠোটে প্রচুর জ্বালা পোড়া সৃষ্টি হয়, তাই দ্রুত এ সমস্যা থেকে বিস্তার পাওয়া উচিত তার জন্য ঠোটে লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করতে হবে। লিপ জেল বা বাম আপনার ঠোঁটকে নরম ও ময়শ্চারাইজ করে রাখবে। বাইরের বাতাস থেকে আপনার ঠোট কে প্রতিরক্ষামূলক হিসাবে কাজ করবে। শীতের বাতাসে জীবাণুরা দ্রুত বিস্তার লাভ করতে পারে তাই লিপ জেল বা বাম ব্যবহারে জীবাণু আক্রান্ত হবে সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ২ ঘন্টা অন্তরে অন্তর লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করুন। ঘরে বাইরে কোথাও গেলে লিপ জেল বা বাম সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
ঠোঁট চাটবেন না:
অনেকেরই ঠোট চাটা অভ্যাস রয়েছে। আসলে অনেকেই ঠোঁটে স্থায়ী বেজা ভাব পাওয়ার জন্য এ রকম অশোভন আচরণ করে থাকেন। তারা এইরকম মনে করেন কোনও রকম লিপ বাম ব্যবহার না করেই ঠোঁট কয়েক ঘন্টা বেজা রাখবে। এটা একদমই ভুল ধারণা এটি লিপ বামের বিকল্প হিসাবে মোটেও কাজ করে না বরং ঠোঁটকে আরো রুক্ষ করে তুলে। আপনি ঠোঁট চাটলে তার লালা বাষ্পীভূত হয়ে ঠোঁটকে আরো শুষ্ক করে তুলে যা নরমাল অবস্থা থেকে বেশি দ্রুত শুষ্ক হয় এবং এই লালা এসিড ঠোঁটকে পুড়েও ফেলে। এটা একটা বদভ্যাস তাই এটি আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে করছেন বা অইচ্ছাকৃতভাবে ঐ অভ্যাস অবশ্যই আপনাকে পরিত্যাক্ত করতে হবে।
রাত্রে ঠোঁটের যত্ন:
আমরা জেগে থাকলে দিনে কয়েকবার ঠোঁটে লিপ বাম লাগায় কিন্তু ঘুমিয়ে থাকলে আমরা কিন্তু লিপ বাম লাগাতে পারি না। তার মানে সারা রাতই ঠোট অযত্নে থাকবে। শীতকালে রাতে বেশি ঠান্ডা পরে তখন ত্বকের আরো বেশি যত্ন নিতে হয়। তাই ঘুমানোর সময় লিপ লিপ বাম গারো করে দিতে হবে। আপনি ইচ্ছা করলে লিপ অয়েল বা গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। ঘুমানোর আগে কখনও লিপস্টিক পরে ঘুমাতে যাবেন না। যতই অলসতা লাগুক ভালো করে ঠোট ধুয়ে শুকনো করে লিপ বাম লাগায়। সপ্তাহে একবার সম্ভব হলে ঠোঁটে এক্সফোলিয়েট করুন।
ঠোঁটে পিলিং এড়িয়ে চলুন:
আমরা অনেকেই ঠোঁটের শুষ্ক চামড়া চিমটি দিয়ে তুলে ফেলার অভ্যাস রয়েছে আবার অনেকে চামড়া তুলে তুলে মজা উপভোগ করে যা ত্বকের জন্য প্রচন্ড খারাপ। ঠোঁটের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হতে অবশই এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। চিমটি দিয়ে ঠোঁটের শুষ্ক চামড়া তুললে চামড়ার নরম অংশ বেশে উঠে ফলে রক্তপাত, সংক্রমণ ঘটতে পারে।
ঠোঁট ফাটা রোধে পানি পান করুন:
আমাদের হাইড্রেটেড থাকার জন্য পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের যত্নে সর্বদা হাইড্রেটেড থাকা উচিত। শীতকালে বেশি ঠান্ডা পড়ায় মানুষ কম ঘামে যার ফলে পানি পান করার প্রবণতা কম থাকে। যার ফলে মানুষের আরো বেশি বেশি ঠোঁট ফাটে ও শুষ্ক হয়। তাই ত্বক এবং ঠোঁটের স্বাস্থ্য রক্ষায় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
উপরের টিপস গুলো ১ মাস অন্তরে কাযকর না হলে আপনার নিকটস্থ স্কিন বিশেষজ্ঞ ডক্টর দেখান।
চুল পরা রোধে ঘরোয়া করণীয় যা চুল পড়া রোধ এবং ঘনত্ব বৃদ্ধি করবে- Bengali Homemade Hair Loss Prevention Tips
চুল পড়া রোধে আমাদের নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখতে হবে এবং বাজারে সেরা প্রাকৃতিক পণ্য চুলের যত্নে ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া ভেজা চুল শুকানোর প্রতিও আমাদের যত্ন শীল হতে হবে তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চুলের যত্নে প্রধান ভিত্তি হল চুলে তেল ম্যাসাজ করা। নিয়মিত মাথার ত্বকে তেল ম্যাসাজ চুলের গোড়া কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। এটি চুলের কোষ গুলিতে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করবে এবং মানসিক চাপ কমাবে। মানসিক চাপও চুল পড়া বৃদ্ধি করে। তেল ম্যাসাজের জন্য নারকেল, সরিষা, জলপাই, আমলা তেল ব্যবহার করতে পারেন। সপ্তাহে অন্তত এক- দুই বার আপনার চুলে তেল ম্যাসাজ করুন। তাছাড়া আপনি তেল গরম করে চুলের যত্ন নিতে পারেন। নারকেল তেল বা বাদাম তেল আলতো গরম করে আঙুলের ডগা দিয়ে মাথার ত্বকে আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এটি চুলের কোষের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করবে এবং চুলের গোড়া শক্ত করবে। নিচে চুল পর রোধে কিছু টিপস দেয়া হলো:
কারি পাতার সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে ম্যাসাজ:
চুল পরা রোধে দারুন কার্যকর কারি পাতা। এটি চুল পরা কমানোর সাথে সাথে চুলের খুসকি দূর করবে। চুলকে করবে ঘন সুন্দর। ২০০ মিলি নারকেল তেলের সাথে ৪-৫ টি কারি পাতা যোগ করে হালকা আচে গরম করুন। তেলের রঙ পরিবর্তন হলে চুলা বন্ধ করে দিন। তেল ঠান্ডা হলে কাচের পাত্রে সংরক্ষণ করুন। সংরক্ষিত তেল সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন।
মেথি বীজ দিয়ে পেস্ট তৈরি:
মেথির বহুমুখী গুনাবলী রয়েছে। মেথি মাথার ত্বকে পুষ্টি প্রদান করে। পুষ্টিতে গুনাবলী এই বীজ চুল পরা রোধ করে। মেথির বীজের হরমোন চুল গজাতে সাহায্য করে। মেথির বীজে উচ্চ পর্যায়ের প্রোটিন এবং নিকোটিনিক অ্যাসিড রয়েছে যা চুলের গোড়া শক্তিশালী করে এবং ভাঙ্গা চুল প্রতিরোধ করে। মেথি বীজের হরমোন চুলের বৃদ্ধির আগেই চুলের গোড়ার কোষ পুনরুত্থিত করে। সারা রাত মেথির বীজ ভিজিয়ে রাখুন পরে সে পানি ফেলে দিয়ে বীজগুলি পিষে পেস্টের মত তৈরি করুন। এই পেস্টে হেয়ার মাস্কের মত চুলের গোড়ায় দিন, ১৫ মিনিট রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
চুল পরা রোধে রোজমেরি তেল:
গভেষণায় প্রমানিত রোজমেরি তেল ৬ মাস ব্যবহারে চুলে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যায়। চুলের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে মাথার চুলকানি ও চলে. যায়। শ্যাম্পুর সাথে কয়েক ফোঁটা রোজমেরি তেল মিশিয়ে মাথা ধোত করলে এর প্রভাব দেখা যায়।
চুল পরা রোধে পেঁয়াজের রস:
পেঁয়াজের রস চুল পড়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। প্রথমে পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে ব্যাল্ডারে পিষে পেস্ট করেনিন। পরে গোসল করার আগে ১৫ মিনিট চুলের গোড়ায় ঐ পেস্ট ব্যবহার করুন এবং শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে ২-৩ বার করুন।
মেহেদী চুল পরা রোধে ব্যবহার করুন:
চুল পরা সমস্যাটি বর্তমান সময়ে একটি নিয়মিত সমস্যা হয়ে গিয়েছে। মেহেদী আপনার চুল পরা রোধ করবে, চুলের খুশকি দূর করবে, চুলের পাতলা হওয়া সমস্যা দূর করবে এবং টকটকে লাল রঙ দেবে। আপনি চুলে লাল রঙ না দিতে চাইলে মেহেদি মাথায় লাগানোর আগে চুলে তেল দিন দেকবেন চুলে চুলে লাগবে না। প্রথমে মেহেদী পাতা ব্যালান্ডারে পিষে পেস্ট তৈরী করুন পরে চুলে গোড়ায় ভালো মতো লাগান এবং ২ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন। সর্বশেষ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
বিটরুট খান চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করুন:
পুষ্টিতে গুনাবলী বিটরুট চুল পরা রোধে ব্যপক কার্যকরী। এতে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়ামের, ভিটামিন বি, ফসফরাস এবং ভিটামিন সি রয়েছে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বিটরুট খাওয়া খুবই উপকারী। আপনি বিটরুট সরবত বানিয়ে অথবা সালাদ হিসাবে এটি খেতে পারেন। বিটরুট খেতে না পারলে লেটুস, লাল শাক, পালং শাক, কুমড়া বং গাজরের রস খান এগুলোও আপনার চুলকে শক্তিশালী ও চুল পরা রোধ করবে।
তিসি খান চুল পরা রোধ করুন:
তিসি বীজ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ ফলে চুলের গোড়া মজবুত থাকে, চুল লম্বা করে এবং চুল পড়া রোধ করে। প্রতিদিন সকালে তিসি বীজ এক গ্লাস পানির সাথে খেলে চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
চুল স্বাস্থ্যকর করবে অ্যালোভেরা:
অ্যালোভেরায় চুলের উপকারী এনজাইম থাকায় তা চুলের স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে এবং চুল পড়া রোধ করে। সকালে খালি পেটে ঘুম থেকে ওঠে এক-দুই চা চামচ অ্যালোভেরা রস এবং চুলের গোড়ায় অ্যালোভেরা রস লাগালে চুল ও মাথার ত্বকে পুষ্টি পাবে, চুল স্বাস্থ্যকর হবে।
চুলের গোড়া মজবুত করতে গ্রিনটি:
গ্রিনটি চুলের কোষ গুলিকে উদ্দীপিত করে এবং মৃত কোষ গুলিকে পুনরুজ্জীবিত করে। যার ফলে চুলের গোড়া মজবুত হয় চুলের বৃদ্ধি ঘঠে।
দুশ্চিন্তার কারনে চুল পরা:
চুল পড়ার অন্যতম প্রধান কারন দুশ্চিন্তা। দুশ্চিন্তা আমাদের জীবনের একটি অংশ। অতিরিক্ত দুঃচিন্তা জন্য আমাদের চুল পড়ে। তাই আমাদের নিয়মিত ধ্যান করতে হবে। ধ্যান আমাদের মাথা ঠান্ডা রাখবে এবং চুল পরা রোধ করবে।
হরমোনের অভাব হলে চুল পরা:
শরীলে হরমোনের অভাব হলে আমাদের চুল পড়ে। সেই হরমোন পাওয়া যায় কলাতে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন এ যা চুল পড়ার প্রতিরোধ হিসাবে কাজ করে। কলা খেলে যেরুপ চুল পড়া বন্ধ হয় তেমনি মাথায় কলা মাস্ক ব্যবহার করলেও চুল চুল পড়ার প্রতিকার হয়। প্রথমে ১টি পাকা কলা, এক চামচ অলিভ অয়েল তেল এবং মধু নিয়ে ব্যাল্ডারে পেস্ট তৈরি করুন। ঐ পেস্ট চুলের গোড়ায় দিন। ১০ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এভাবে চুলের যত্ন নিলেই চুল পরার প্রতিকার পাওয়া যাবে কয়েক মাসের মধ্যেই।
সূর্যের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পৃথিবীতে আমাদের কাছে আর কিছুই নেই। পৃথিবী বরফ পাথরের প্রাণহীন হয়ে যেত। সূর্য হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দিয়ে তৈরি একটি নক্ষত্র। পারমাণবিক ফিউশন থেকে এর তাপ এবং আলো আসে। পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ১০৯ গুণ বড় সূর্য। ১০ লক্ষ পৃথিবী সূর্যের ভিতরে বসানো যাবে। সূর্য প্রায় ৩৩৩,০০০ গুণ বেশি ভারী পৃথিবীর চেয়ে এবং এর শক্তিশালী মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবী সহ আটটি গ্রহকে তার কক্ষপথে আটকিয়ে রাখে। সূর্য প্রতি ১ সেকেন্ডে প্রায় ১০০ বিলিয়ন হাইড্রোজেন বোমা তৈরি করতে সক্ষম। পৃথিবী সূর্যের সাথে সংযোগ শক্তি থাকে যেরূপ আমরা যখন গ্যাসকে গরম করি তখন সাথে সাথে পরমাণুগুলি চার্জযুক্ত কণাতে ভেঙ্গে প্লাজমাতে রূপান্তরিত হয়। টিক তেমনি সূর্যের প্লাজমা এবং পৃথিবীর মধ্যে চুম্বকমণ্ডলের কারণে এরা মহা আকর্ষণবলে সংযোগ আকৃষ্ট হয়।
সূর্য আমাদের বায়ুমণ্ডল, মহাসাগরকে উষ্ণ করে আমাদের আবহাওয়াকে পরিবর্তন করে কখনো গ্রীষ্ম ,বর্ষা, শীত এবং নানা রকম আবহাওয়া তৈরী করে। সূর্য গাছ-পালাকে শক্তি দেয় যা থেকে বাকি সকল জীব খাদ্য এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে থাকে। তাহলে চিন্তা করুন পিথিবীতে সূর্যের গুরুত্বপূর্ণতা কত। সূর্যের আলো ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসকে মেরে ফেলে। যদি সূর্যের আলো না থাকে তাহলে পৃথিবীতে মানুষ বিভিন্ন রকম ভাইরাসের শিকার হবে। সূর্যের আলো মানুষসের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া সূর্যের আলো ব্লাড প্রেসার কমায়, হাড় মজবুত করে।
সৃস্টিকর্তা সূর্য তৈরী না করলে সৌরজগতের সব গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্যে হারিয়ে যেত। সূর্য না থাকলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটতো এবং আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্য থেকে অদৃশ্য হয়ে যেত। আমাদের পৃথিবীর আলোর প্রধান উৎস হলো সূর্য। সূর্য প্রায় ২০০ কিলোমিটার পার সেকেন্ড গতিতে গুরতে থাকে এবং পৃথিবীতে আলো পোঁছাতে তার সময় লাগে ৮ মিনিট। সুতরাং হটাৎ যদি সূর্য অদৃশ্য হয়ে যায় তাহলে কিন্তু আমরা কিন্তু সাথে সাথে বুজবো না আমাদের বুজতেও সময় লাগবে ৮ মিনিট। কিন্তু এই ৮ মিনিটের ভিতরেই সব গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্যে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে একে ওপরের সাথে ধাক্কা খাবে এবং একরকম মহা অশান্তি ঘটনা ঘটবে।
সৌভাগ্যবশত যদি পৃথিবী কোনো গ্রহের সাথে ধাক্কা না খাই তাহলেও সমস্যা পরবে তবে তাৎক্ষণিক সমস্যা হবে না। তখনও আগুন আর বিদ্যুৎ থাকবে। এবং আকাশের তারা গুলো তখনও আলো দেবে। সমস্যা সৃষ্টি হবে ৮ মিনিট পর পরিবেশ ঠান্ডা হতে শুরু করবে আবার সূর্যের আলো ছাড়া উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রস্তুত করতে পারবে না। ছোট গাছগুলো কয়েকদিনের মধ্যেই খাবারের অভাবে মারা যাবে। আর বড় ছোট গুলো কিছুদিন স্থায়ী হবে।
সূর্য না থাকলে, পৃথিবী দ্রুত ঠান্ডা জায়গায় পরিণত হতে থাকবে। যেহুতু পৃথিবী তাপ ধরে রাখার ক্ষমতা রাখে তাই মানুষ সাথে সাথে হিমায়িত বা বরফে রূপান্তরিত হবে না। সূর্যের তাপ ছাড়া পৃথিবী এক সপ্তাহের মধ্যে তাপমাত্রা মাইনাস শুন্যে ডিগ্রি সেলসিয়াসের এর নিচে চলে আসবে। এবং বছরের শেষে পৃথিবীর তাপমাত্রা মাইনাস ৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নিচে চলে আসবে। সকল প্রাণীর জীবন কঠিন হয়ে পরবে। পৃথিবীর মহাসাগরের পানি বরফে পরিণত হবে চার দিকে শুধু বরফ আর বরফ। তখন যদি আমরা পৃথিবীর মধ্যবর্তি অভ্যন্তরের কোর অঞ্চলে যায় তাহলে আমরা শান্তি অনুভব করবো। কিন্তু সেখানে আমাদের খাদ্যের অভাবে আমাদের মারা যেতে হবে। সূর্যের অভাবে মহাকর্ষ বলহীন পৃথিবী মহাকাশে ভাসতে থাকবে যদি পৃথিবীর ভাগ্য ভালো থাকে তাহলে সূর্যের মতো আরেকটি নক্ষত্র আকর্ষণ করে তারদিকে নিয়ে নিবে। সূর্যের মতো নক্ষত্র মহাবিশ্বে কোটি কোটি আছে এবং পৃথিবী তার সামঞ্জস্যপূর্ণ আবার ফিরে পাবে কিন্তু যদি ব্ল্যাক হলের সামনে পরে তাহলে কি হবে তা কারোর জানা নেই।
মানব জীবনের সভ্যতার যাত্রার শুরুতে চাকা আবিষ্কার আমাদের দ্রুত যাত্রার সূচনা হয়। জল, আকাশ, ভূমি সব ক্ষেত্রেই মানব জাতির পদাচল রয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থায় দ্রুত করতে মানুষ কিছুই বাদ দেইনি, বিজ্ঞানীরা তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ দিয়ে যাত্রা দ্রুত করার চেষ্টা করছে। বিজ্ঞানীরা যুগে যুগে যাত্রা দ্রুত করার উদ্দেশ্যে অসংখ্য যন্ত্র-পাতি উদ্ভাবিত করেছেন। কিন্তু জয় করার নেশা মানুষকে ইচ্ছার কোন শেষ হয় না। মহাবিশ্বের সবকিছুর গতি সীমা রয়েছে যা প্রমান করেছেন বিজ্ঞানী আইনস্টাইন।
আপেক্ষিকতার তত্ত্ব জন্য আলোর গতি যে কোনো কণার সর্বোচ্চ গতি হয়। বায়ু শূন্যের মধ্য দিয়ে আলোর যে দ্রুতি বা বেগ তাকে আলোর দ্রুতি বলে। বর্তমানে গতির জন্য বর্তমান মানুষের আকাঙ্ক্ষা হল আলোর চেয়ে দ্রুত গতি কোন বাহন আবিষ্কার করা। প্রথম বারের মত ডেনিশ জ্যোতির্বিজ্ঞানী ওলে রোমার ১৬৭৬ সালে আলোর গতি পরিমাপ করেন। তাছাড়া আলোর গতি বিষয়ে অনেক বিজ্ঞানি অনেক গভেষনা করেন। তখন আলোর চেয়ে দ্রুত গতি কিছু আছে কিনা বা তৈরি করা যায় কিনা তা আবিষ্কার করার জন্য চেষ্টা করেন। সেই সময় বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বলেছিলেন যে আলোর চেয়ে দ্রুত কোন কিছু গতি তৈরি করা সম্ভব নয়। কিন্তু গবেষণা না থেমে কিছু বিজ্ঞানী পদার্থবিজ্ঞানকে সমর্থন না করে এখনও সেই মহাজাগতিক গতিসীমায় পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন।
ইউরোপীয় অপেরা টেস্ট দাবি করেন যে তারা গবেষণাগারে আলোর গতিকে অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে। অপেরা টেস্টের বিজ্ঞানীরা দাবি করেন তারা নিউট্রিনো কণার গতি এক সেকেন্ডের ক্ষুদ্রতম ভগ্নাংশে আলো নির্গত করেছে। সেই কৃতিত্ব অল্প সময়ের জন্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ল। কিন্তু অপেরার গবেষণার ফলাফল দুর্ভাগ্যবশত দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। জার্মান এবং আমেরিকার কিছু বিজ্ঞানী প্রমান করেছেন অপেরা ভুল টেস্টে করেছে, তাদের নিউট্রিনো কণা জিপিএস সিস্টেমের সাথে ত্রুটিপূর্ণ সংযোগের কারণে ভুল গতি পরিমাপ করেছে। আমরা জানি, কোনও বস্তুর বাড়াতে ঐ বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করতে হয়। লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী কণা এক্সেলেরেটর।
এটি প্রোটনগুলিকে সর্বাধিক গতিতে ভ্রমণ করতে সহায়তা করে। তবে আলোর গতি থেকে বেশি নয়। আলোর থেকে বেশির জন্য অব্যশই কণার প্রভাব শক্তিশালী করতে হবে যার শক্তি হতে হবে অসীম। যা আমাদের পক্ষে প্রাইয় অসম্ভব। বিজ্ঞানীরা বহু বছর যাবৎ ধরে আলোর থেকে গতিশীল কোনও কিছু পাওয়া যায় কিনা তার আবিষ্কার করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু প্রতিবারই ফলাফল ব্যর্থতা হচ্ছে জিতে যাচ্ছে আলোর গতি। সার্বজনীন গতিসীমা হচ্ছে, আলোর গতি যা মৌলিক। স্থান এবং সময় একই বিন্দুর ভিতরে অবস্থা নের কারনে আলোর গতি সর্বচ্ছ|
শূন্যে স্থানে আলোর গতি ৩০০,০০০০ কিলোমিটার প্রতি সেকেন্ড। অর্থাৎ ১৮৬,০০০ মাইল প্রতি সেকেন্ড আলো অতিক্সম করে যার থেকে দূত কোনও কিছু হওয়ায় সম্ভব নয়। আবার অনেকেই মনে করেন অন্ধকারের গতি বেশি, কারন তারা বিহীন রাতে যতদূর চোখ যায় অন্ধকার থাকে। যা ভুল কারন আলোর অনুপস্থিতি কেই অন্ধকার বলে। অর্থাৎ ভৌত বস্তুর জন্য সেই আলো দ্রুততম গতিতে যায়। যেহেতু আলো নিভে গেলে অন্ধকার ফিরে আসে তাই অন্ধকারের গতি আলোর গতির সমান। এখন কেউ যদি আলোর থেকে বেশি দ্রুত কিছু তৈরী করতে চান তাহলে তাকে অসীম শক্তি প্রয়োগ করার জন্য কিছু তৈরী করতে হবে এবং স্থান ও সময় এক বিন্দু থেকে বিভক্ত করতে হবে যা ফিজিক্স এর ভাষায় প্রায় অসম্ভব। তাছাড়া আলোর গতিতে ভ্রমণ সময় মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। আমরা যদি আলোর বেগে চলতে পারি তবে আমার টাইম ট্রাভেলও করতে পারব। একজন মানুষ গড় সর্বাধিক জি-ফোর্স সৈয্য করতে পারবে প্রতি মিনিটে ১৬ গ্রাম(১৫৭ মিটার/ সেকেন্ড)। তাছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তির উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ত্বরণ সহ্য করার ক্ষমতা রাখে।
জাভাস্ক্রিপ্ট এবং জাভার মধ্যে পার্থক্য :
জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্ট উভয়ই আধুনিক অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং (OOP) ভাষার উদাহরণ। উভয়ই একই সিনট্যাক্স ব্যবহার করে এবং তারা একই জিনিসের মতো দেখায়। মূলত দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস, এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত। জাভাস্ক্রিপ্ট হল ইন্টারেক্টিভ ওয়েবপেজ তৈরি করার ভাষা। এটিতে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রাউজার বা ওয়েবপৃষ্ঠার বিভিন্ন উপাদান থেকে তথ্য সংগ্রহ এবং ব্যবহার করা সম্ভব করে। JavaScript ব্যবহারকারীর ইনপুট এবং পরিবেশে সাড়া দেয় এমন ওয়েবপেজ তৈরি করা সহজ করে তোলে। এটি ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে কুকিজ রাখতে পারে এবং ব্যবহারকারীকে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করতে পারে, যেমন সে কখন আপনার ওয়েবপৃষ্ঠাটি পরিদর্শন করেছে; এটি তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন উপায়ে ওয়েবপেজ প্রদর্শন করতে পারে।
জাভা, অন্যদিকে, সাধারণত ব্যবহৃত একটি ভাষা। এটি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এটি একটি স্বতন্ত্র অ্যাপ্লিকেশনও তৈরি করতে পারে যা ওয়েবপৃষ্ঠার অংশ না হয়েও চলে এবং ব্রাউজারের প্রয়োজন হয় না। আসলে, ব্রাউজারের সাথে জাভা খুব কমই আছে। জাভা অ্যাপলের নিজস্ব উইন্ডোতে ওয়েবপেজ চালাতে পারে। এই স্বতন্ত্র উইন্ডো থেকে, এটি ব্যবহারকারীর ইনপুট পরিচালনা করতে পারে, তবে এটি তার নিজস্ব উইন্ডোতে সীমাবদ্ধ। এটি জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্টের মধ্যে প্রধান পার্থক্য। জাভাস্ক্রিপ্ট মূলত ইভেন্ট চালিত। জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহারকারীরা সহজেই মাউস ক্লিক, মাউস বসানো, মাউস অপসারণ ইত্যাদিতে সাড়া দিতে পারে। অন্যদিকে জাভা ব্যবহারকারীর ইনপুটে সাড়া দিতে অক্ষম।
জাভাস্ক্রিপ্ট জাভার চেয়ে অনেক বেশি খোলা। এতে আপনি আপনার নিজের ফাংশন তৈরি করতে পারেন, আপনি আপনার ইচ্ছামত ভেরিয়েবল ব্যবহার করতে পারেন। এমনকি পরিবর্তনশীল ধরনের ডিক্রিপশন প্রয়োজন হবে না। অন্যদিকে জাভা খুবই কঠোর। প্রতিটি ভেরিয়েবল টাইপ ডিক্লেয়ারেশনের প্রয়োজন হবে এবং ভেরিয়েবল অবশ্যই একটি ClaSS এর অন্তর্গত। উদাহরণস্বরূপ, আপনি জাভাস্ক্রিপ্টে এইভাবে কোড লিখতে পারেন: X = "WorldTime", Y = "Tech", Z= X + Y, তাহলে Z এর মান হবে “WorldTimeTech”। জাভাস্ক্রিপ্টের সাথে কোন ভুল নেই। তবে জাভাতে ঝামেলা হবে। কারণ দুই ধরনের চলক একত্রিত করা নিয়মের পরিপন্থী। সবচেয়ে বড় কথা হল জাভাস্ক্রিপ্ট একটি ইন্টারপ্রেটেড ল্যাঙ্গুয়েজ অর্থাৎ এর প্রতিটি লাইন ইন্টারপ্রেটার (ব্রাউজার) দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়। জাভা, অন্যদিকে, একটি সংকলিত এবং ব্যাখ্যা করা ভাষা, যেখানে আপনাকে কোড লিখতে হবে এবং এটিকে একটি বাইটকোডে কম্পাইল করতে হবে (একটি ক্লাস ফাইল তৈরি করুন), যা একটি জাভা ভার্চুয়াল মেশিনের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা হবে।
জাভাস্ক্রিপ্ট এবং সিজিআইয়ের মধ্যে পার্থক্য :
কমন গেটওয়ে ইন্টারফেস (CGI) ক্লায়েন্টকে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে দেয়। সিজিআই প্রোগ্রামগুলি যে কোনও প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা যেতে পারে, যার মধ্যে কিছু ব্যাখ্যা করা হয় (PERL স্ক্রিপ্ট) এবং কিছুকে কম্পাইল করতে হয় (যেমন C বা C ++)। একটি ওয়েবপেজে একটি হিট কাউন্টার সেট আপ করা, যা দর্শকের সংখ্যা রেকর্ড করে, এটি CGI-এর একটি খুব সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন। CGI প্রোগ্রাম সার্ভারে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি ফর্ম পূরণ করেন এবং এটি জমা দেন, তবে এটি সার্ভারে জমা দেওয়া হবে এবং CGI প্রোগ্রাম আপনার দেওয়া তথ্য পরীক্ষা করবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু জাভাস্ক্রিপ্ট এর প্রয়োজন নেই।
একবার স্ক্রিপ্টটি লোড হয়ে গেলে, এটি সার্ভারের সাথে পুনরায় সংযোগ না করেই ফর্মের তথ্যের যথার্থতা যাচাই করতে পারে (যেমন তারিখ সন্ধানে নাম)। কিন্তু CGI এর মত হিট কাউন্টার জাভাস্ক্রিপ্টে সম্ভব নয়। যাইহোক, একটি নির্দিষ্ট ব্যবহারকারী কতবার একটি পৃষ্ঠা পরিদর্শন করেছেন তার ট্র্যাক রাখা সম্ভব। অনেক আইএসপি তাদের সার্ভারে CGI প্রোগ্রামগুলি চালানোর অনুমতি দেয় না কারণ সার্ভারে CGI প্রোগ্রামগুলি চালানোর জন্য বেশি লোড থাকে। অধিকন্তু, সার্ভার এবং ক্লায়েন্টের মধ্যে বারবার সংযোগ ইন্টারনেট ট্র্যাফিকের মাত্রা বাড়ায়। তাই জাভাস্ক্রিপ্ট সাধারণ ইন্টারঅ্যাক্টিভিটির জন্য ভালো।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা করোনা ওমিক্রন ভীতিকর পরিস্থিতিতেও চলছে। কিন্তু মাসব্যাপী ঢাকার এ মেলা এখনো জমজমাট হয়ে উঠেনি। মেলা শুরুর প্রথম সপ্তাহ পুরো ফাঁকা ছিল। বিক্রেতারা খুবই হতাশাগস্থ ছিল। হটাৎ শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় মেলায় ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। বাণিজ্য মেলা সব সময় ঢাকার আগারগাঁওয়ে আয়োজন করা হলেও এবারে প্রথম পালিত হচ্ছে উত্তরার পূর্বাচলে। শুক্রবার সমকাল থেকেই দর্শনার্থী ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। ছুটির দিনে মেলায় ভিড় বাড়লেও বাড়েনি বিক্রি তেমনটা। সবাই ঘুরা ঘুরিই বেশি করছে। সেখানে আগমনকারীর প্রায়ওই নতুন লোক তারা বিভিন্ন জেলা থেকে এসেছেন। দিন দিন করোনা পরিস্থিতির খারাপ হওয়ায় ঢাকায় ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যাও অনেক কম। বেশির ভাগ লোকজন কেনাকাটার চেয়ে দেখতে বেশি আগ্রহী দেখছেন। সেখানে দৈব্য মূল্য বেশির কারণেও ক্রেতারা ও হটছে পড়ছেন।
ভিড় বেশ কম থাকলেও কোথাও কোথাও দেখা যাচ্ছে উপচে পড়া ভিড়। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারের সামনে মানুষের সমাগম বেশি হতে দেখা গেছে এইখানটিতে। সেখানে অনেকেই ছবি, ভিডিও এবং লাইভ করছেন। বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়ন বিবিসিএফইসির ভেতরে সেখানেও মানুষের বেশি জমায়েত দেখা গিয়েছে। এসব বিশেষ আস্তানায় এবং এর আশেপাশে মানুষের বেশি সমাগম হতে দেখা গেছে কিন্তু এ দুটির সামনের দোকানে ক্রেতা-দর্শনার্থী খুবই কম দেখা গেয়েছে।
মেলায় খাবারের দোকানগুলোতে তুলনামূলক ভাবে বেশি ভিড় দেখা গেছে। ক্রেতারা ঘরের আসবাবপত্র এবং জামা কাপড়ের দোকানেও ঢুকছেন কিছু। দোকানে ভিড় না থাকলে বিক্রেতারা ডাক দিয়ে দিয়ে ক্রেতা দের প্রবেশ করেছেন। কিন্তু দেখা গেছে বড় আসবাবপত্র ও ইলেকট্রনিক্সের দোকানে ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম। মেলায় আগমন কারীরা তাদের আত্মীয়স্বজন বন্ধুদের নিয়ে একসাথে গুরতে আসে। অনেকে করোনার ভয়াবহ পরিস্তিতির কারণে আসতে না চাইলেও পরিবারের চাপে এইখানে আসতে মানুষ খুবই আগ্রহী।
মেলায় প্লাস্টিক পণ্যের দোকানে তুলনামূলকভাবে বেশি ভিড় দেখা গেছে। দোকানের বিক্রেতারা বলেন অন্যদিনের তুলনায় আজকে বিক্রি বেশি হলেও আশানুরুপ ক্রেতা খুব কম। প্লাস্টিক পণ্যের দোকানে বিক্রি বেশি হলেও সেখানে ভিড় কম। আমরা সেখানে আরেক বিক্ৰেতার সাথে কথা বলি তিনি বলেন আমি গত ১ যুগ যাবৎ এখানে ব্যবসা করছি প্ৰত্যেক বছর বাণিজ্য মেলায় শুক্রবার কয়েক লাখ টাকায় বিক্রি করি। কিন্তু এবারে আর তা নেই, এইখানে বেশির ভাগ লোক গ্রামের আশপাশের বাসিন্দা। তারা শুধু ঘুরাফেরাই করছে কেউ কিছু কিনছে না।
এইখানে যাতায়েত এর অনেক অসুবিধা রয়েছে বেশির ভাগ বিক্রেতারা বলছেন দূরত্ব ও পরিবহন জটিলতার সমস্যার কারণে ঢাকা থেকে ক্রেতারা বড় পন্য কিনছেন না। বড় জিনিস কম বিক্রি হচ্ছে। বড় জিনিস পছন্দ বেশি হলে তারা ঢাকার শোরুম থেকে অর্ডার দিচ্ছে। তাই এখন ফলস্বরূপ অনলাইনে পণ্য প্রদর্শন এবং প্রচারে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে কোম্পানিগুলি বিক্রির চেয়ে। এদিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ শুক্রবার জনসভায় করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় তা নিয়ন্ত্রণের জন্য পাঁচ দফা নির্দেশ দিয়েছেন।
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও মেলা কর্তৃপক্ষ বাণিজ্য মেলার কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু মেলায় বেশির ভাগ ক্রেতা-দর্শনার্থী দূরত্ব এবং মাস্ক ব্যবহারে অনীহা দেখা দিচ্ছে। তাই বাঁধ হয়ে মেলা কর্তৃপক্ষ মাস্ক ছাড়া কাউকে দেখলে জরিমানার নির্দেশ দিয়েছেন এবং মেলার কর্মচারীরা ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সামাজিক দূরত্ব রাখার চেষ্টা করছেন। সর্বমোট করোনা মোকাবেলায় আগত বেক্তিবর্গনের মধ্যে প্রচুর উদাসীনতা দেখা যায়। আমরা মাস্ক ছাড়া এক ব্যক্তির সাথে তিনি বলেন মাস্ক পড়লে ওনার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, কথা বলতে পারেন না। মেলার হোটেলে প্রচু অনীহা দেখা যায় সেখানে মাস্ক পড়লেও খাবারের সময় খাবার মাস্ক খুলে ফেলে। একসাথে বসে একই টেবিল এ খাবার খেতে দেখা যায়। যা কোনো ভাবেই মন্ত্রিপরিষদের পাঁচ দফা মান্য করে না।
অনেকদিন যাবৎ ইউক্রেন ইস্যুতে চরম উত্তেজনাপূর্ণ বিরাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে। ৫ দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বৈঠক বসলেও তাদের মধ্যে কোনো বোঝাপড়া হয়নি। পুতিন সরকার ইউক্রেনে যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা হওয়ায়, যুক্তরাষ্ট্র এমন পরিস্থিতিতে ইউক্রেনে শনিবার ২২ জানুয়ারি প্রায় ১০০ টন গোলা বারুদ সাহায্য হিসাবে পাঠিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন কিয়েভ তার সফর শেষ করার পর পরই এই সামরিক সাহায্য পাঠানো হয়। সফর শেষ করার আগে তিনি বলেছিলেন রাশিয়া ইউক্রেনে র উপর হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্র কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের এই সামরিক সহায়তা প্রথম চালান হিসাবে পাঠিয়েছে এবং সামনে আরো সামরিক সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিতেছেন। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন সামরিক সদস্যদের কাছে এই সরঞ্জাম পাঠিয়েছে। বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ ও আধুনিক অস্ত্র সরঞ্জাম তাদের দেয়া হয়েছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ২০০ মিলিয়নের নিরাপত্তা সহায়তা দিয়েছেন ইউক্রেনকে। তখন মার্কিন দূতাবাস কিয়েভে তে বলেছেন "ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষার অধিকার আছে যার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সর্বদা ইউক্রেনের পাশে থাকবে সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে গোলা বারুদ দিয়ে সাহায্য করার জন্য ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এবং তারা আশা বাদী ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষার চলমান প্রচেষ্টার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এই ধরনের সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখবে। সাম্প্রতিক ইউক্রেনে ব্যাপক সাইবার হামলার মধ্য দিয়ে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলার পরিকল্পনা করছে। রাশিয়া যেকোনো কারণ দেখিয়ে ইউক্রেনে হামলার জন্য চেষ্টা করছে। ১৯ জানুয়ারি বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন উদ্বেগ প্রকাশের সাথে বলেছেন "রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেনে হামলা চালাবে। কিন্তু ইউক্রেন এখন পর্যন্ত এতাটাও শক্তিশালী হয়নি যে তারা রাশিয়ার সাথে মোকাবেলা করবে। আমাদের মার্কিন গোয়েন্দারা দ্বারা তথ্য পেয়েছি তারা ১ মাসের মধ্যে হামলার পরিকল্পনা করছে। ইউক্রেন সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে চাই যা তাদের অধিকার যা যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করে। রাশিয়া এক লাখের বেশি সেনা মোতায়েন করেছে ইউক্রেন সীমান্তে। সাংবাদিকরা এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাইডেন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, যেহুতু রাশিয়া যুদ্বের জন্য দিন দিন অগ্রসর হচ্ছে তাই ইউক্রেনের ও উচিত অগ্রসর হওয়া। ইউক্রেন সাহস করলে পুতিন তাদের কোনো কিছুই করতে পারবে না।
১৬ জুলাই, ২০১৪ মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি বিমান গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছিল ইউক্রেনে তখন মার্কিন-রাশিয়ার মধ্যে ইউক্রেন সংকট সমস্যা নিয়ে কথা হচ্ছিলো । বিমানে প্রায় ২১৭ জন আরোহী নিহত হয়। ধারণা করা হয় রুশপন্থী বিদ্রোহীরা বিমানটি গুলি করে। পরে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার কয়েকটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তখনও দুই দেশের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়। ১৯৯১ সাল থেকে প্রায় ৩২ বছর ধরে রাশিয়া ও মার্কিন সম্পর্ক দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন স্নায়ুযুদ্ধ শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর। কিন্তু হটাৎ ১৯৯১ নানা নাটকীয়তার মধ্যে দিয়ে পতন ঘটে সোভিয়েত ইউনিয়নের সেই সাথে শেষ হয় স্নায়ুযুদ্ধ। সেই সাথে শুরু হয় নতুন এক অধ্যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়ন্ত্রণ করে কেন্দ্রীভূত বিশ্ব। যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে ক্রিমিয়া দখল নিয়ে হালকা উত্তেজনা দেখা দিলেও পরে তাদের মধ্যে বিশাল স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয় যা অনেক দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। তিন দশক আগে স্নায়ুযুদ্ধের কারণে দুই দেশের মধ্যে অনেক বোঝা পরার সৃষ্টি হয়। বিপুল ক্ষয় ক্ষতির পরে যার অবসান ঘটে। কিন্তু বিপুল পরিমান রুশ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে ইউক্রেন সীমান্তে যার জন্য এবার আগের থেকেও উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে দুই দেশের মধ্যে। তাছাড়া আরেকটি কারণ হলো কাজাখস্তানে বিক্ষোভ দমন করার জন্য মস্কোতে সেনা পাঠানো বড় বিশৃঙ্খলার কারণ হতে পারে।
মানুষের স্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্য সূর্যের আলো অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন-ডি, হাড়কে মজবুত করা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সূর্যের আলো আমাদের দরকার। সূর্য পৃথিবীর প্ৰত্যেক জীবন্ত বস্তুকে জীবনের জন্য মৌলিক তিনটি প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে : অক্সিজেন, পানি এবং খাদ্য। সূর্য নিউক্লিয়ার ফিউশনের মাধ্যমে সমস্ত উপাদানের পরমাণু তৈরী করতে পারে এমনকি অক্সিজেনও। পানি তৈরী করতে সূর্য অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেনকে একত্রে তাপ দিলে পানি তৈরী হয়। কিছু বছর আগে বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীতে অক্সিজেন থাকার জন্য সূর্যের আলো খুবই প্রয়োজন, এটি ছাড়া অক্সিজেন উৎপাদন করা সম্ভবই না। কিন্তু ডেনমার্কের গবেষকরা আবিষ্কার করেছে সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে সূর্যালোক ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন সম্ভব। তারা বলেছেন সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে কিছু অণুজীব রয়েছে যারা সমুদ্রপৃষ্ঠে কোনো এক উপায়ে অক্সিজেন উৎপাদন করে। এই পৃথিবীতে অক্সিজেন উৎপাদনকারি একটি প্রতিষ্টান হলো উদ্ভিদ। উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরী করে এবং তার জন্য সাহায্য করে সূর্য। সূর্যের আলো ছাড়া পৃথিবীতে অক্সিজেন তৈরী হতে পারে না সে সম্পকে আমরা সবাই জানি। বিজ্ঞানীদের অবাক করে আবিষ্কার সূর্যের আলো ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন সম্ভব। তাও আবার গভীর সমুদ্রে পৃষ্টে। সেখানে কিছু অণুজীব পাওয়া গেছে যারা নিজেদের জীবন যাপনের জন্য নিজেরাই অক্সিজেন তৈরী করে।
সমুদ্রপৃষ্ঠের একটি জায়গায় তাদের প্রচুর পরিমানে রয়েছে। মহাসাগরে অণুজীব গুলো নাইট্রোজেন চক্রের খুবই দরকারি। কিন্তু এর জন্য দরকার প্রচুর পরিমানে অক্সিজেন কারণ নাইট্রোজেন চক্রের জন্য প্রতিটি নাইট্রোজেনের জন্য দুই অনু অক্সিজেন দরকার। কিন্তু অন্ধকার এই গভিরে অক্সিজেন আসে কথা থেকে?। পরে বিজ্ঞানীরা মনে করে এগুলো কোনো অজীব কোষ এমনেই তারা একসাথে জড়ো হয়েছে। কিন্তু যখন তাদের স্যাম্পল পরীক্ষা গারে নিয়ে আনা হয় তখন আর বিজ্ঞানীদের কোনো কিছু বলার রইলো না। একটায় প্রশ্ন কিভাবে এই অণুজীব গুলো অক্সিজেন পাই সবার একই প্রশ্ন।
খুব কমপরিমানের অণুজীব আছে পৃথিবীতে যারা সূর্যালোক ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন করতে সক্ষম এবং তাদের সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে নির্দিষ্ট আস্তানায় কেবল তারা বসবাস করে। কিন্তু সমুদ্রের নাইট্রোসোপুমিলাস মেরিটিমাস এবং অ্যামোনিয়া অক্সিডাইজিং আর্কিয়া অণুজীব পরিবেশের নাইট্রোজেন চক্রের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই এই অণুজীব গুলোর অক্সিজেনের দরকার হয়। দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞানীরা জানেন যে জীবাণুগুলি অক্সিজেনের ছাড়াই সেখানে বেঁচে আছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বুজতে পারছিলেন না যে তারা সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে কিভাবে অক্সিজেন পায়। অবশেষে গবেষনা করে পাওয়া গেছে আসলে এই অণুজীবগুলি তারা নিজেরাই অক্সিজেন উৎপন্ন করতে সক্ষম।
ল্যাবে গবেষনা করে জানা গেছে, অন্ধকার ঘরে প্রথমে নাইট্রোসোপুমিলাস মেরিটিমাস এবং অ্যামোনিয়া অক্সিডাইজিং আর্কিয়া অণুজীব পানিতে থাকা অক্সিজেন তারা তাদের জীবনের জন্য ব্যবহার করছে কিন্তু পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমার বদলে উল্টো অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ছেই। এতেই বুঝা যায় এই অণুজীব গুলি অক্সিজেন তৈরি করতে সক্ষম। কিন্তু এই অক্সিজেনের মাত্রা এতটাই কম যে পৃথিবীতে এর কোনো প্রভাব ফেলবে না কিন্তু অণুজীব গুলির নিজেদের জন্য এই পরিমান যথেষ্ট। কোনো প্রাণীজ যে অক্সিজেন উৎপাদন তৈরী করতে পারে এটাই প্রথম দেখলো বিশ্ব। তাই বিজ্ঞানীদের গবেষণা আরো বৃদ্ধি পেলো কিভাবে এই প্রক্রিয়া মানুষের সাথে জুড়ে দিয়ে তারাও এইভাবে অক্সিজেন তৈরী করবে এই প্রচেষ্টায় চালানো হচ্ছে। দিন দিন যেই হারে গাছ পালা নির্ধন হচ্ছে এবং পরিবেশ দূষিত হচ্ছে অতিশিগ্রই এ পৃথিবীতে অক্সিজেন শেষ হয়ে যাবে। অক্সিজেন উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এখনই নানা উদ্দেক নেয়া হয়েছে। বিলগেটস পরিবেশ থেকে কার্বনডাইঅক্সাইড অপসারণের জন্য যন্ত্রের প্রয়োগ এখনই শুরু করে দিয়েছে। এখন মানুষ যেহেতু কোনো প্রাণীজ থেকে অক্সিজেন উৎপাদন করা যাই সে সম্পকে জেনেছে তাই ভবিষতে এই প্রক্রিয়া মানুষের জন্যেও ব্যবহৃত হতে পারে।
কুমির হলো জলের সিংহ। কুমির নদীর মাছ খায় এবং সুযোগ পেলে অন্য যেকোনো প্রাণীকে ধরে খায়। কিন্তু কুমিরও কিছু প্রাণীর খাদ্য। আজকে আমরা সে ধরনের একটি প্রাণীর নাম জানব। এক ধরনের ভয়ঙ্কর মাছ আছে যা আসলে কুমিরও প্রাণ বাঁচাতে এদিক ওদিক ছুটে বেড়া তে থাকে। কারণ এই মাছগুলো খুবই ভীতিকর বড় বড় চুয়াল ওয়ালা। সময়ে সময়ে এরা বহু কুমির খেয়েছে। এই মাছটি এতটাই ভয়ঙ্কর যে সুযোগ পেলে মানুষকে ছেড়ে যাবেন না। এই মাছটিকে টাইগার ফিশ নামে ডাকা হয়।
মূলত গভীর সমুদ্রে এদের জন্ম কিন্তু সাগরের সঙ্গে মিলিত হওয়া নদীগুলোতে ভেসে এসে নদীর গভীরেই বাসস্থান গড়ে তুলে। আফ্রিকার কঙ্গো নদীতে এই টাইগার ফিশকে দেখে ছিলেন এক জেলে। তিনি শখের বশতো আফ্রিকার কঙ্গো নদীতে বড়শি ফেলায়েন। তখনি ধরা পড়েছিল এই দৈত্যাকার মাছটি যা তখনকার সময়ে ভাইরাল ছিল সংবাদটি। টাইগারফিশটিকে ধরা হয়েছিলো বেশ কষ্ট করেই। একে সহজে কাবু করা যায়নি। প্রচুর ক্ষিপ্র, দ্রুতগতির এবং শক্তিশালী এ মাছটি তাকে ধরতে ৩ জন মানুষ এসে ছিল। মাছটি শিকারকে টার্গেট করা মাত্রই ধরে ফেলে। এরা নদীর যে অংশে বাস করে সে অংশটি ভয়ঙ্কর হয়ে থাকে। বাঘ মানে বাঘ। আর বাঘের আচরণ তো জানেনই।
এই মাছগুলো ঠিক পানির বাঘের মতো। এই টাইগারফিশ আবার অনেকটা হাঙরের মতো। এই বাঘ মাছ আকারের দিক থেকে অন্যান্য মাছের চেয়ে অনেক বড়। ৩২ টি ধারালো দাঁত আছে এই মাছের। টাইগারফিশ পানির দানব। দৈত্যাকার এই মাছ, শরীর এবং দাঁত বাঘের আচরণ করে বলেই একে স্থানীয়রা টাইগারফিশ নাম দিয়েছে। এই মাছের ফুর্তি শক্তি দেখেই এর একটি রাজকীয় নাম দেওয়া হয়েছে সব মিলিয়ে। টাইগার ফিশের দাঁত উপরের ও নিচে সমানভাবে সাজানো এবং রেজারের মতো ধারালো। একটি প্রাপ্ত সম্পূর্ণ কুমির সহজেই দাঁত দিয়ে ছিড়ে ছিড়ে খেয়ে ফেলতে পারে।
এই মাছ গুলো জঙ্গলের বুনো জংলী প্রাণীর মতো হয়ে থাকে। পানিতে কোনো কিছু নড়াচড়া দেখলেই সাথে সাথে দাঁত বসিয়ে দেয়। এসব মাছ যেখানে থাকে কুমির সেখানে মৃত্যুর ভয়ে ভুলেও যাই না। মাছগুলো ছোট অবস্তায় দল বেঁধে শিকার করে। মাছ গুলো তাদের মায়েদের সাথেই ঘুরে বেড়াই এবং তাদের কিভাবে শিকার করতে হয় তা শিখাই। আর মাছ গুলো বড় হলে আস্ত দানবে পরিণত হয়। শুধু তাই নয, পরে তারা নিজেদের মধ্যেই মারামারি করে একজন আরেকজনকে খেয়ে ফেলে। তবে অনেক সময় চার-পাঁচটি বাঘ মাছ একসঙ্গে খাবারের খোঁজ করে। শিকার ধরা পাওয়া মাত্রই শুরু হয়ে যায় খাদ্য প্রতিযোগিতা কে বেশি খেতে পারে। এরা খাবার এক সঙ্গে ধরলেও খাবার ভাগাভাগি করতে এর পছন্দ করে না।
এরা পারলে একাই সব খেয়ে ফেলে। পরে খাবার ভাগাভাগি নিয়ে একে অপরকে কামড়াতে থাকে এবং লেজ খেয়ে ফেলে। কিছু টাইগারফিশ সম্পূর্ণ ধূসর রঙের এবং শরীরের চারপাশে কালো রেখা থাকে। আবার অনেক টাইগারফিশের সাদা, বাদামী বা ধূসর দাগ থাকে। এরা ৬ থেকে ৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এদের ওজনও কম নয়। এক একটি প্রাপ্ত টাইগারফিশ ৫০ কেজি ওজনের বেশি হতে পারে। এদের শিকার ধরার বৈচিত্র্য বাঘের মতো। বাঘ তার শিকারকে টার্গেট করে পিছন থেকে দ্রুত গতিতে যেয়ে শিকার ধরে, টিক তেমনি টাইগারফিশ শিকার কে একই ভাবে ধরে। টাইগার ফিশের এক ধরনের গ্যাসে ভরা থলি থাকে। এই থলির মাধ্যমে তারা শিকারের অবস্থান চিহ্নিত করে। ছোট মাছ গুলো শিকারের সময় সাবধানে নিরাপদ দূরত থেকেই আক্রমণ করে। আর বড় প্রাপ্ত বয়স্ক মাছ গুলো কোনো বাচ বিচার মানে না সরাসরি আক্রমণ করে বসে। সমুদ্রে থাকাকালীন এরা হাঙ্গরকেও ছেড়ে কথা বলে না। সমুদ্রে যাকে পায় তাকেই খেতে চাই। কাউকেই ছেড়ে দেয় না তবে এরা কুমির এবং নদীর মাছ খেতে ভালোবাসে বলে নদীতে চলে আসে।
কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ -
আপনি জানেন কি? বাংলাদেশের ব্যাঙের একটি প্রজাতি হলো কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ বা ম্যানগ্রোভ ব্যাঙ। অধ্যাপক দত্ত ২০০৭ সালে প্রথম ওড়িশার উপকূলে এই ব্যাঙ আবিষ্কার করা হয়। উভচর সরীসৃপ বিশেষজ্ঞ ইন্দ্রনীল দাস প্রজাতিটির বৈজ্ঞানিক নাম দেন "Fejervarya cancrivora"। তাছাড়া এ ব্যাঙের প্রথম ছবি তুলা হয় ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশের সুন্দরবন থেকে।জার্মানের বিজ্ঞানী জেট্রোড নিউম্যান ডেনজু এবং হেলমেট ডেনজু বুরিগোয়ালিনি এ দুইজন বিজ্ঞানী ছবিটি তুলেন কিন্তু তারা তখন বুজতে পারেনি যে এটা নতুন প্রজাতির একটি ব্যাঙ। বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ নিয়ে গবেষণা করেছেন। এ ব্যাঙের একটি প্রধান বৈশিষ্ট হলো এরা খাদ্যের খুঁজে সবসময় উপকূলে বসবাস করে। আমাদের আশে পাশে সচারচর থাকা কুলা ব্যাঙ বা সোনা ব্যাঙের মতো দেখতে হয় এরা।
বর্তমানে এই ব্যাঙ গুলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বেশি দেখায় যায়। কাঁকড়াখেকো ব্যাঙের চোখের পেছনে আঁকা রেখা থাকে। এরা ৫ সে.মি থেকে ৮ সে.মি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পুরুষ ব্যাঙ স্ত্রী ব্যাঙের অপেক্ষায় ছোট হয়। এই ব্যাঙের আরেকটি অনন্য ক্ষমতা হলো এরা শরীরে ইউরিয়া জমা করে রাখতে পারে। তাই তারা উপকূলে বসবাস করতে পারে। সমুদ্রের অতিরিক্ত লবণাক্ততা সহ্য করার সক্ষম এ ব্যাঙের রয়েছে। সাধারণ যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যাঙ অপেক্ষায় এদের সক্ষমতা বেশি।
উপকূলে থাকা কালীন এরা প্রচুর কাঁকড়া খাই যা তারা বেশি ভালোবাসে তবে অন্যানো পোকা মাকড় খেয়েও জীবন যাপন করে। কাঁকড়া লোভী হওয়ায় এর নাম হওয়ায় কাঁকড়াখেকো নাম রাখা হয়েছে। এরা উপকূলীয় এলাকা ছাড়াও বসবাস করে বাচ্চা দেয়ার জন্য। মিঠা পানিতেই তারা ডিম ফুটে বাচ্চা বের করে। অনেকসময় উপকূলীয়তে বর্ষা মৌসুমে অনেক ছোট ছোট পুকুর হয় সেখানেও তারা বসবাস করে।
সবুজ ব্যাঙ -
বাংলাদেশে আগে অধিক পরিমানে পাওয়া যেত এবং প্রথম পাওয়া গিয়েছিলো আরেকটি ব্যাঙ হলো সবুজ ব্যাঙ। কিন্তু বর্তমানে ভারত ও শ্রীলঙ্কা উপদ্বীপে পাওয়া যায় এই ব্যাঙ। বৈজ্ঞানিক নাম এই ব্যাঙের "Euphlyctis Hexadactylus"। দেখতে অনেক সুন্দর চকচকে। এর উপরিভাগ সবুজ রঙের এবং পিঠের শিরার রঙ হলুদ রঙের হয়ে থাকে। ছোট বেলায় এদের রং সবুজ হালকা কচি পাতার মতো থাকে বয়স হতে থাকলে তা গাঢ় সবুজ রঙে পরিবর্তিত হয়। এই ব্যাঙের লম্বা ১.৩০ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। অনান্য ব্যাঙের তুলনায় অদ্ভুত খাদভ্যাসের জন্য এর নাম সবুজ ব্যাঙ রাখা হয়েছে। এদের খাদ্যতালিকায় ৯০ শতাংশই সবুজ শাকসবজি খেয়ে বেঁচে থাকে। অন্যান্য ব্যাঙের মতো এত সাপ, কীটপতঙ্গ ও পোকা মাকড় বেশি খাই না। তাই খাদ্য সন্ধানে বেশি ঝামেলা হয় না তাদের।
কাঁকড়াখেকো ব্যাঙের মতোই পুরুষ ব্যাঙ স্ত্রী ব্যাঙের চেয়ে ছোট হয়। সরাসরি চিনার উপায় হলো এদের পায়ের আঙ্গুলগুলো আলাদা আলাদা থাকে। যেমন অন্নান্য ব্যাঙের পায়ের আঙ্গুলগুলো একসাথে পাতলা চামড়ায় লাগানো থাকে কিন্তু সবুজ ব্যাঙের তা থাকে না। আমাদের আশে পাশে থাকা সোনালী ব্যাঙের মতোই এদের ডাক হয়। মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত এদের মিলনের সময়। এ সময় তারা পুকুরের আশে পাশেই বসবাস শুরু করে। এরা খাদ্য দিনের বেলাতেই খুঁজে রাতে এদের বাইরে চলাফেরা করতে সমস্যা হয়। সুন্দরবনের মধুপুর ও ভাওয়াল এলাকায় এই ব্যাঙ সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। সর্ব প্রথম সুন্দরবনে এই ব্যাঙ পাওয়া গেলেও বর্তমানে ভারত, মায়ানমার ও শ্রীলঙ্গাতেও এদের দেখতে পাওয়া যায়। যেসব পুকুর সবুজে ঘেরা উপরে সবুজের ভারী আস্তরণ এরূপ পুকুরে এরা বসবাস করতে ভালোবাসে। এই সবুজ ভারী আস্তরণের উপর এরা ভেসে থাকে কোনো রূপ বিপদ দেখলেই পানির বিতর লুকিয়ে যায়। তাছাড়া স্থলের সবুজ গাছের সাথে এর মিশে থাকে শিকারির চোখ কিভাবে ফাকি দিতে হয় তারা তা ঠিক মতোই জানে।
সুন্দর মুখের জন্য সর্বদা ত্বকের যত্ন নিতে হয়। ত্বকের যত্ন না নিলে ত্বক রুক্ষ বিশ্রী দেখায়। নিয়ম মাফিক ত্বকের যত্ন নিলে মনও ভালো থাকে। তাই সুন্দর মুখের যত্ন নিতে নিচের টিপস গুলো ফলো করা খুবই প্রয়োজন।
মুখ ধৌত করতে গরম পানি ব্যবহার করবেন না:
অনেকেই আছেন গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পছন্দ করেন। কিন্তু তা খুবই খারাপ কারণ আপনি যখন গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করেন তখন তা আপনার ত্বকের প্রয়োজনীয় তেল সহ তা পরিষ্কার হয়ে যায়, যার ফলে আপনার মুখ শুষ্ক দেখায়। আপনি যদি ইতিমধ্যে শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় ভুগেন তাহলে আপনাকে গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার না করে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে।
মৃদু ক্ষারের ক্লিনজার ব্যবহার করুন:
ত্বক শুষ্ক হলে ত্বকের ধরন অনুযায়ী সেরা ফেসিয়াল ক্লিনজার বাছাই করতে হবে। ফেসিয়াল ক্লিনজার মুখের তেল, ময়লা এবং মেকআপের ভিতর থেকে পরিষ্কার করে যার ফলে মুখে বর্ন বা শুষ্ক হয় না।
এক্সফোলিয়েট ব্যবহারে নেতিবাচক চিন্তা বদলান:
লোকেরা প্রায়শই ত্বক শুষ্ক থাকলে এক্সফোলিয়েট ব্যবহার করতে চান না কারণ তারা ভাবে এগুলো ব্যবহারে ত্বক আরো বেশি শুকিয়ে যেতে পারে। সত্যি বলতে ত্বক শুষ্ক থাকলে ত্বক বেশি মারা যায় এবং তা ত্বকের উপরিভাগে লেগে যায় যার ফলে আপনার ত্বক নিস্তেজ, ছিদ্র ছিদ্র এবং ফ্যাকাশে দেখায়। কিন্তু এক্সফোলিয়েট ব্যবহারে এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং মসৃণ করতে সাহায্য করে।
হ্যালুরোনিক অ্যাসিড সিরাম ব্যবহার করুন:
শুষ্ক ত্বকের ত্রাণকর্তা হ্যালুরোনিক অ্যাসিড। এটি ত্বকে আর্দ্রতা আটকিয়ে রাখতে এবং আর্দ্রতা আকৃষ্ট করতে সাহায্য করে। পরিষ্কার বেজা ত্বকে হ্যালুরোনিক অ্যাসিড ব্যবহার করুন।
প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ব্যাবহার করুন:
তৈলাক্ত ত্বক পাতলা থাকে সেখানে যেকোনো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার উপকৃত পাওয়া যায় কিন্তু শুষ্ক ত্বকের জন্য সাবধানতার সাথে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। শুষ্ক ত্বকের স্কোয়ালেনের হাইড্রেটিং বা হাইলুরোনিক অ্যাসিড, ভিটামিন-সি এবং রেটিনলসহ ময়শ্চারাইজিং ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এটি ত্বককে পুষ্ট করবে এবং সুরক্ষিত রাখবে।
গোসল করে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন:
গোসল থেকে বেরিয়ে মুখ হালকা মুছে ময়শ্চারাইজার প্রয়োগ করুন। কারণ তখন মুখে স্যাঁতসেঁতে এবং পরিষ্কার থাকে ওই সময় ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বকের উপরিভাগে ময়শ্চারাইজারের উপাদানগুলি প্রবেশ করতে পারে। ফলে মুখ মসৃণ হয়।
মুখে তেল দিয়ে ময়েশ্চারাইজার লক করুন:
আপনার ত্বক অত্যন্ত শুষ্ক হলে আপনি ময়েশ্চারাইজার লাগানোর পর এর উপরে কয়েক ফোঁটা ফেসিয়াল অয়েল প্রয়োগ করতে পারেন। ব্যবহার করলে ত্বকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাবে এবং ত্বক হাইড্রেট হবে। তাড়াতাড়ি ত্বকের উন্নতির জন্য প্রতিদিনের রুটিনের সাথে কাজটি করতে পারেন।
প্রতিদিন সানব্লক ব্যবহার করুন:
যেকোনো ধরনের ত্বকের জন্য সানব্লক ব্যবহার করা খুবই জরুরি। সূর্যের রোশনি ত্বককে পুড়ে শুষ্ক করে ফেলে। এসপিএফ-৩০ সানব্লক ব্যবহার করতে হবে আর এর থেকে কম ব্যবহার করতে চাইলে সানব্লকের সাথে ময়েশ্চারাইজার একত্রিত করে ব্যবহার করুন।
ঠোঁট শুষ্ক হতে দিবেন না:
শরিলের মধ্যে মুখের তুলনায় ঠোট শুষ্কতার প্রবণতা অত্যন্ত বেশি। সব সময় ঠোটের যত্ন নিতে হবে ঠোটের যত্নে লিপ বাম লাগাতে পারেন তা হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করবে। তাছাড়া আপনি হাইড্রেটিং লিপস্টিক ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার তৎকে মোটা, লাল, শিশিরের চকচকে রাখবে।
হাইড্রেটিং মেকআপ ব্যবহার করুন:
আল্ট্রা-ম্যাট মেকআপ ত্বককে শুষ্ক রাখে। তখন ত্বককে হাইড্রেট করতে মেকআপ ফর্মুলা যেমন হায়ালুরোনিক অ্যাসিড আছে যা ময়েশ্চারাইজড করবে এবং আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলবে।
হাইড্রেটিং স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট এড়িয়ে চলুন:
ত্বককে হাইড্রেটিং স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করে চেহারার উজ্জ্বলতার ভাব প্রকাশ করা যায়। ত্বক শুষ্ক থাকার ফলে মুখে যে নিস্তেজ দেখায় তা এই প্রোডাক্টটি ব্যবহারের ফলে বৃদ্ধি পাবে।
ভিজা ত্বকে হাইড্রেটিং উপাদান ব্যবহার করুন:
ত্বক শুষ্ক হলে মুখটি হালকা হালকা ভিজা ভিজা থাকা ভালো তখন মুখে হাইড্রেটিং উপাদান ব্যবহার করুন যা ত্বককে পুষ্টির জোগান দিবে।
প্রতিদিন এই টিপস গুলো ফলো করলে মাস খানিকের মধ্যেই ত্বক সুন্দর, ফর্সা এবং মলমলে হয়ে যাবে।
গরমকালে শার্ট ,প্যান্ট এবং জুতা কিভাবে বাছাই করতে হয় সে সম্পকে জানবো:
গরমে কী ধরনের জুতা পরা ভালো-
গ্রীষ্মের সময় আমাদের অনেক গরম লাগে তখন শরীলে ঠান্ডা বাতাস লাগলে ভালোই লাগে। তাই আমাদের জুতা পরিধান করার সময় সঠিক ভাবে নির্বাচন করতে হবে। শীতল অনুভব করার জন্য গ্রীষ্মের গরম দিনে আপনি আপনার পায়ে যা ব্যবহার করবেন তা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পোশাকের সাথে আপনি মিল রেখে সুতি কাপড়ের স্লিপ অন জুতা বেছে নিন। এটি আপনার পোশাকটিকে আরো সুন্দর স্মার্ট করে তুলবে। জুতাটি সুতি কাপড়ের হওয়ায় সহজেই পায়ে বাতাস ঢুকতে পারবে এবং আপনাকে ঠান্ডা অনুভব করাবে।
সুতি কাপড়ের স্লিপ অন জুতা ব্যবহারের ফলে আপনার পা থেকে দুর্গন্ধ কম ছড়াবে ফলে বিভিন্ন বাক্ট্রেরিয়া থেকে আপনি বাচতে পারবেন। এটি পরিধানে হালকা হওয়ায় পড়তেও খুব আরাম দায়ক হয়ে থাকে। বিভিন্ন জামার সাথে মিল রেখে এইরকম জুতা পড়লে আপনাকে স্মার্ট সুদর্শন দেখাবে। বিয়ে বাড়ি, জন্মদিন বিভিন্ন অনুষ্টানে সহজেই মানান সই এই জুতা। কোথাও ঘুরতে গেলে এই জুতা পরে অনেক্ষন হাটতে পারা যায়। সকালের জগিং এর সময় সুতি কাপড়ের এই জুতা পড়লে আপনাকে আরামদায়ক অনুভব করাবে। তাই গ্রীষ্মের গরমে হালকা সুতি কাপড়ের জুতা পরিধান করুন।
গরমে কোন ধরনের প্যান্ট পরবো-
আমরা প্রায়শই গ্রীষ্মে প্যান্ট কিনতে সেগুলি বেছে নিই না কারণ আমাদের সময়ের সীমাবদ্ধতা আছে বা সেগুলি বেছে দেখার প্রয়োজন মনে করি না। যা পরে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। টাইট ভারী প্যান্ট পড়তে আমাদের অস্বস্তিকর অনুভব হয় শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যার সাথে এলার্জি চুলকানিও হয়। তাই আমাদের প্যান্ট কিনে সময় সাবধানতার সহিত প্যান্ট কিনতে হবে। হালকা ডিলে ডালা প্যান্ট গ্রীষ্মের সময় পারফেক্ট।
সুতি কাপড়ের প্যান্টের বিথরে বাতাস ঢুকতে পারে ফলে আমাদের শরীরের কোষ গুলি সতেজ থাকে যার ফলে আমরা ক্যান্সার, টিউমার ইত্যাদি ভয়াবহ রোগ থেকে আমরা বিস্তার পেতে পারি। বর্তমানে সুতি কাপড়ের ডিলা প্যান্ট একরকমের ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পড়তে আরাম যেকোন অনুষ্টানে সহজেই মানানসই হয়ে দাঁড়ায়। সুতি কাপড়ের হালকা প্যান্ট ধোয়া করতেও সুবিধা আছে সহজেই ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়। গ্রীষ্মের সময় কোমরের রবাট প্যান্ট না কিনে ফিতা ওয়ালা প্যান্ট পরিধান করা ভালো। কোমর টাইট থাকলে শরীলে রক্ত প্রবাহ এবং অক্সিজন বাধা গস্ত হয়। তাই আমরা গরমে সব সময় হালকা সুতি কাপড়ের ডিলে ডালা, কোমরের দড়ি ওয়ালা প্যান্ট পড়ব।
গরমে কোন ধরনের জামা পরা ভালো-
আমরা অনেকে গ্রীষ্মের সময় পলেস্টার মোটা রঙিন জামা পরি। যা আমাদের সাস্টের জন্য মোটেই ভালো না। এসব জামা পরিধান করলে আমরা বিভিন্ন রোগ বালাই এর সমূখীন হয় যেমন ক্যান্সার, টিউমার, এলার্জি, টাইফেট ইত্যাদি। গরমের সময় পলেস্টার জামা পড়লে আমাদের শরিলের ভিতরে বাতাস ঢুকতে পারে না। ফলে শরীলে গাম আটকে থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায় তার সাথে বৃদ্ধি পায় রোগ জীবাণু। তাই আমাদের সব সময় সুতির জামা পরিধান করতে হবে। সুতির জামার ভিতরে বাতাস আদান প্রদান করতে পারে শরিলের ভিতর প্রশান্তি সৃষ্টি হয়।
সুতির জামার সাথে দেখতে হবে জামাটি হালকা এবং ডিলা ডালা কিনা। ডিলা ডালা হালকা ডিজাইন জামা দেখতেও সুন্দর আর পড়লেও স্মার্টনেস লাগে। তাছাড়া গরমের সময় জামার রং নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যার জন্য উত্তম রং হলো সাদা। সাদা কাপড় গরমের সময় শরীলকে ঠান্ডা রাখতে সহজ করে এবং শরীলে গাম দ্রুত শুকায়। কালো কাপড় গরমের সময় ব্যবহার করা মোটেই টিক না কারণ কালো কাপড় তাপ সুপরিবাহী। কালো কাপড় পড়লে শরীলে গাম বেশি ঝরে, শরীলে গরম বেশি ঝরে এবং শরিলের গাম দেরিতে শুকায়। তাই গ্রীষ্ম কালে কালো পলেস্টার, মোটা কাপড় আমরা পরিধান করবো না এবং সাদা, হালকা সুতি কাপড়ের সাধারণ ডিজাইন এর জামা পড়তে আমরা চেষ্টা করবো।
বর্তমান এ প্রযুক্তি যুগে দিন দিন বহু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স আমরা দেখছি। ভবিষ্যতে যার ব্যবহার আরো বাড়বে। দিন যত বাড়বে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কোড গুলি এক সময় বিনা মূল্যে বিতরণ করা হবে। তখন এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রোডাক্ট আরো সস্তা হবে। বর্তমানে আমরা উন্নত জীবনের মধম স্থানে রয়েছি, ভবিষ্যতে এই পৃথিবী কত উন্নত হবে তা সম্পকে আমাদের কারোরই ধারণা নেই। একসময় পাইথন প্রোগ্রাম অচল ছিল তখন প্রোগ্রামমাররা সি বা জাভা দিয়ে বেশি কাজ করতো। কিন্তু সময়ের সাপেক্ষে সি প্রোগ্রামের কাজ প্রায় কমে গেছে এবং জাভা তার আগের জায়গাতে থাকলেও ডিমান্ড বাড়ছে পাইথন প্রোগ্রামের। সকল ধরণের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর কাজ হয় এই প্রোগ্রাম ধারা। সহজ, সরল ভাষা হওয়ায় সিনটেক্স ত্রুটি এর জটিলতাও কম। তাই এই ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রামাররা আনলো নতুন এক প্রযুক্তি।
প্রোগ্রামাররা কম্পিউটারে কমান্ড চালানোর জন্য নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছেন যা হাতের অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করে। একটি সাধারণ ল্যাপটপের ওয়েবক্যামের মাধ্যমে টাইপএলাইক নামক যন্ত্র লাগাতে হয়। টাইপএলাইকের প্রোগ্রামটি ওয়েবক্যামের মাধ্যমে কীবোর্ডের পাশে বা কাছাকাছি ব্যবহারকারীর হাত চিনে হাতের ক্রিয়াকলাপ অবস্থানের উপর ভিত্তি করে আউটপুট দেখায়। যেমন ব্যবহারকারী কিবোর্ডের পাশে আঙুল দিয়ে উপরে উঠালে টাইপএলাইকের প্রোগ্রামটি এটিকে ভলিউম বাড়ানোর জন্য মনে করবে। বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে প্রোগ্রামটি ঐ পরিসর অনুযায়ী আউটপুট দিবে। ব্যবহারকারীর কীবোর্ড শর্টকাটের কীবোর্ড শর্টকাটের প্রয়োজনীয়তা কমানোর, সময় বাঁচাতে এবং মানব সভ্যতা আরো উন্নত ও গতিশীল করতে কম্পিউটার ইন্টারঅ্যাকশনের উদ্ভাবন করা হয়। প্রোগ্রামাররা প্রথমে ভেবেছিলেন ওয়েবক্যাম ব্যবহার করে নতুন উপায় তৈরী করা যেহুতু ওয়েবক্যামটি মুখ এবং হাতের আশেপাশে অংশটি নিয়ে ফোকাস করে কিন্তু এইখানে তেমন হাতের ব্যবহার থাকে না তাই তারা চিন্তা করে হাতের অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে কম্পিউটার চালনা করা। টাইপএলাইক প্রোগ্রামটি লেখার জন্য প্রোগ্রামমাররা মেশিন লার্নিং ব্যবহার করেছিলেন। ওয়েবক্যামটির সাথে একটি ছোট যান্ত্রিক সংযুক্তি লাগানোর পর তা হাতের দিকে নাড়ানোর নিদেশ বুজার চেষ্টা করে। সফ্টওয়ারটি এরূপ চিন্তায় বানানো হয়েছিল যে কোনও ব্যবহারকারী এটি ব্যবহার করতে পারে। এটি তৈরিতে প্রোগ্রামামরদের প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে। তারা একটি নিউরাল নেটওয়ার্ক তৈরী করেছে এবং তাতে বিভিন্ন ভাবে অ্যালগরিদম তৈরী করেছেন কারণ তারা জানে সব মানুষ এক ভাবে অঙ্গভঙ্গি করে না। এক একজনের অঙ্গভঙ্গি এক এক রকম হয় তাই তারা বিভিন্ন মানুষের উপর এর পরীক্ষা নিয়ে প্রচুর ডেটা সংগ্রহ করে। এই টাইপএলাইক প্রোগ্রামটি তৈরী করতে প্রচুর স্বেচ্ছাসেবক তাদের সাহায্য করেছে। তারা প্রায় ৪০-৫০ জন মানুষের উপর এ পরীক্ষা চালায়। তারা দেখে তাদের হাতের অঙ্গভঙ্গির কিরূপ পরে সেগুলো ডাটাবেস রেকর্ডে জমা রাখা হয় এবং সেরূপ অনুযায়ী যত টা সম্ভব কার্যকরী প্রোগ্রাম তৈরী করা যায়। এটি তৈরী তে অধ্যাপক ড্যানিয়েল বলেন, আমরা মানুষের জন্য এমন জিনিস তৈরি করার চেষ্টা করি যা মানুষের পক্ষে ব্যবহার করা সহজ লভ্য। দিন দিন মানুষ আর কম্পিউটারের সম্পক বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই মানুষ যাতে Typealik এর মতো আরো নতুন নতুন প্রযুক্তি দেখতে পাই যা আমাদের মূল লক্ষ্য। আমরা এমন প্রযুক্তি তৈরি করতে চাই সব সময় যা সহজবোধ্য, কিন্তু এসব প্রযুক্তি তৈরি করতে অনেক জটিল গবেষণা, সফটওয়্যার এবং সময়ের প্রয়োজন হয়। তারা সামনে টাইপলাইক প্রোগ্রামের আরো উন্নত সংস্করণ তৈরী করার চেষ্টা করবে যাতে হাতের অঙ্গভঙ্গি প্রয়োজন আরো কম হয়। এই প্রযুক্তি আমাদের ভবিষ্যতে উন্নতির একটি প্রথম ধাপ। Typealik আমাদের জীবন গতিসীমাকে আরো বাড়িয়ে তুলবে। আমরা হাত নাড়িয়ে নাড়িয়ে কম্পিউটারকে সম্পূর্ণ কন্ট্রোল করতে পারবো। আগে আমরা শুধু মাত্র কীবোর্ড দিয়ে কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করি পরে মাউস আমাদের আরো সহজ করে দেয়। এখন ভয়েস কম্যান্ড আর হাতের ইশারাই কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ আরো সব কিছু সহজ হয়ে যাবে।
এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব তার প্রধান কারণ হলো টেকনোলজি এর উন্নয়ন। কম্পিউটারকে আরো উন্নত করে এবার তৈরী হলো সিলিকনের কোয়ান্টাম কম্পিউটার। যা সামনের বিশ্বকে ত্রুটিহীন কুন্তুম গণনা করতে সাহায্য করবে। এবার কোয়ান্টাম কম্পিউটার আবিস্কার করলো কিউটেক এবং রিকেন এর ডেভেলপাররা। কিন্তু এবারে তারা ৯৯.৫ শতাংশের টু কিউবিট গেট প্রদর্শন করেন। এটি আগের তুলনায় অনেকবেশি সহনশীল ও ত্রুটিহীন। কোয়ান্টাম কম্পিউটারটি তৈরী করতে টু ডেল্ফট এবং টি এন ও দুইটি সংস্থা সহযুগি করেছে। সহনশীল ও ত্রুটিহীন কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরিতে তারা সিলিকনে ইলেকট্রন স্পিন কিউবিট ব্যবহার করে। তাছাড়া এটিতে ন্যানোফ্যাব্রিকেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। দিন দিন কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির প্রচেষ্টা বাড়ছে। মার্কেটে একবার কোয়ান্টাম কম্পিউটার আসলে তখন বর্তমান সাধারণ কম্পিউটারের ব্যবহার হ্রাস হতে শুরু করবে। শুরুতে কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা ছিল ডিকোহেরেন্সের। অথাৎ কোয়ান্টাম কম্পিউটারের কিউবিট গুলো আওয়াজ করতো। এছাড়া আওয়াজ অতিরিক্ত হওয়ায় স্কেলিং বাধা গ্রস্ত হতো। একটি বড় অ্যাপ্লিকেশনের জন্য উচ্ছ মানের কম্পিউটার প্রয়োজন এবং ত্রুটি দূর করার জন্য ৯৯ শতাংশের কার্যকরী টু কিউ বিট গেট দরকারী। কিউটেক এবং রিকেন এর কোয়ান্টাম কম্পিউটার সুপারকন্ডাক্টিং সার্কিট, টাইট আয়ন এবং লেজারের হীরার কেন্দ্রের নাইট্রোজেন উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে কিউবিট। লক্ষ লক্ষ নিউরো কিউবিট ব্যবহার করো হয়েছে ত্রুটি সংশোধন করার জন্য যা ছিল খুবই কঠিন।
ত্রুটি দূর করার জন্য তারা নট (সিনট) গেট ব্যবহার করে পরীক্ষা করে। এর আগে তারা সাধারণ স্লো গেট ব্যবহার করেছিল যা কোনো স্ট্রেনড সিলিকন জার্মেনিয়াম ওয়েল সাবস্ট্রেটে ন্যানোফ্যাব্রিকেটেড কোয়ান্টাম ছিল না। পরে গেটের গতি বিধি করার জন্য তারা নিউ মডেলে ডিভাইসটি তৈরী করে এবং গেট ইলেক্ট্রোডগুলিতে বিভিন্ন ভোল্টেজ দিতে থাকে। এটি পরে বড় টু কিউবিট সহ মাইক্রোম্যাগনেট ব্যবহার করে উন্নত দ্রুত গতির সিঙ্গেল-স্পিন তৈরী হয়। ফলাফল আগের চেয়ে এটি ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী হয়। কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির সময় ডেভেলপারেরা বলেছিলো তারা এইবার অনেকবেশি ঘূনণশীল সিঙ্গেল-স্পিন তৈরী করবে কিন্তু একটি নিদিষ্ট গতি যাওয়ার পর তারা দেখলো এটি কম্পিউটারটির সমস্যা বৃদ্ধি করছে।
সম্পূর্ণ ডেভেলপের সময় তারা একটি প্রজেক্ট তৈরী করে যার নাম দেয়া হয় রাবি ফ্রিকোয়েন্সি। কম্পন কৃত কিউবিটগুলি কিভাবে তার অবস্থার পরিবর্তন করছে তার একটি চিহ্নিতকারী হলো রাবি ফ্রিকোয়েন্স। সিস্টেমটি সম্পূর্ণ চালানোর জন্য তারা বিভিন্ন টুল ও ফ্রিকোয়েন্সি পেয়েছিলো তারা। গেট গুলো ডিলিট করে করে দেখে প্রথেমে তারা দেখে একক-কুবিট গেট কাজ করে ৯৯.৮ শতাংশ এবং টু-কুবিট গেটের কাজ করে ৯৯.৬ শতাংশ। তারা তৈরী করতে পেরেছে তাদের কোয়ান্টাম কম্পিউটার যেকোনো কিছু প্রোগ্রামার লোড নিতে পারবে। একক কিউবিট এবং দুই-কুবিট নিয়ে অপারেশন এর মাধ্যমে প্রমাণিত হলো যে তাদের প্রজেক্টটি সঠিক ভাবে ত্রুটি সংশোধন করতে সক্ষম। সিস্টেমটির সক্ষমতা পরীক্ষা করার জন্য তারা দুই-কুবিট ডয়েচ, গ্লোবার সার্চ এলগোরিদম এবং জোসা অ্যালগরিদম প্রয়োগ করেছিল। সকল পরীক্ষায় ৯৬%- ৯৮% ফলাফল দিয়েছে। অথাৎ সিলিকন কোয়ান্টাম কম্পিউটার নির্ভুলতার সাথে কোয়ান্টাম পরিমাপ করতে পারবে। গবেষণার প্রধান বলেন "উপস্থাপিত ফলাফলগুলি সর্বজনীন কোয়ান্টাম নিয়ন্ত্রণ কর্মক্ষমতার পরিপ্রেক্ষিতে সুপারকন্ডাক্টিং সার্কিট এবং আয়ন ফাঁদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো স্পিন কিউবিটগুলিকে সঠিক ভাবে কাজ করে৷ কোয়ান্টাম কম্পিউটারের উপলব্ধি গবেষণা ও উন্নয়নের দিকে বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।" সাধারণ একই নিয়মে, সিলিকন কিউবিটে প্রাপ্ত একইভাবে উচ্চ-বিশ্বস্ততা সার্বজনীন কোয়ান্টাম গেট সেটের পরীক্ষামূলক প্রদর্শনও দুটি নিরপেক্ষ গবেষণা দল থেকে রিপোর্ট করে। কিউটেক এর একটি দল কোয়ান্টাম ডট ইলেক্ট্রন স্পিন কিউবিট ব্যবহার করে এবং ইউএনএসডব্লিউ সিডনি থেকে আরেকটি দল সিলিকনে একজোড়া আয়ন-প্রতিস্থাপিত ফসফরাস নিউক্লিয়াসকে পারমাণবিক স্পিন কিউবিট হিসেবে ব্যবহার করে প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করে।
প্রথমে ধারণা করা হয়ে ছিল গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের জন্য সোনালি টোড বিলুপ্তি হয়ে যায়। কিন্তু বর্তমানে গবেষকরা বলছেন গ্লোবাল ওয়ার্মিং ছাড়াও আরো দোষ আছে| ১৯৮৯ সালে মন্টেভার্ডের কোস্টা রিকান ক্লাউড ফরেস্টে শেষবার সোনালি টোডটি দেখা যায়। গোল্ডেন টোড দেখতে অনেক সুন্দর। পুরুষ গোল্ডেন টোড কমলা রঙের হয়ে থাকে এবং মহিলারা হলুদের উপর কালো রঙের ছোপ ছোপ দাগ থাকে। পুরুষদের দৈর্ঘ্য ৪০- ৪৮ মি.মি এবং মহিলাদের দৈর্ঘ্য ৪৩-৫৬ মি.মি পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত তাদের শারীরিক পার্থক্য চিনা যায় না। এরা ২০০০ থেকে ২১০০ মিটার উচ্চতায় উত্তর কোস্টারিকার বনের পাহাড়ী এলাকাতে তারা বসবাস করতো। তাদের খাদ্য অভ্যাস অন্যান্য প্রাণী থেকে ভিন্ন নয় তারা তাদের এলাকার ছোট ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের তারা খেত।
১৯৮০ সালে অধিক পরিমানে কলকারখানা তৈরী হয় তখন প্রচুর পরিমানে কার্বনডাইঅক্সাইড এবং অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাস পরিবেশে নির্গত হয় এবং পরে যা পরিবেশের সাথেই মিশে যায়| তখনকার সময়ে কোস্টারিকান রেইনফরেস্টগুলিতে প্রচুর পরিমানে গরম পরে ফলে মাঠ ঘাট শুষ্ক হয়ে ওঠে| চারিদিকে পানিশূন্যতা দেখা যাই| যার একটি কারণ হলো সোনালী টোডের বিলুপ্ত| এছাড়া তখন উভচর প্রাণীর মধ্যে একটি রোগ দেখা গিয়েছিলো সেটি হলো কাইট্রিডিওমাইকোসিস| এই সংক্রমণ রোগটি ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পরে| রোগটি হওয়ার পর উভচর প্রাণীর প্রথমে মারাত্মক চর্মরোগ হয় তখন ত্বকের ক্ষতির ফলে তাদের জ্বর হয় এবং একসময় খিঁচুনি দিয়ে মৃত্যু হয়| সমগ্র কোস্টারিকান রেইনফরেস্টে উভচর প্রাণীর সংখ্যা হ্রাস ওই সময়ে হ্রাস পেতে শুরু করেছিল, সোনালী টোড সংখ্যা লঘু এবং সীমিত আবাসস্থলের কারণে প্ররিবেশে টিকে থাকা এদের জন্য কষ্টকর হয়ে পরে |
কিন্তু সত্যি বলতে ১৯৭০ সালে সেই অঞ্চলে প্রচুর গরম পরে ছিল কিন্তু তখন উভচর প্রাণী দের মধ্যে তেমন কোনো বিবর্তন দেখা যাইনি তাছাড়া রোগ বালাই তো থাকেই প্রাণীদের মধ্যে| আর ১৯৮০ সালে কলকারখানার ধুয়া বাড়লেও তা সাথে সাথে পরিবেশে কোনো রূপ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে না, সেগুলো আপনাতেই পরিবেশে মিশে যায়| আসলে প্রকৃতির তাপমাত্রা প্রাকৃতিক চক্রের মাধ্যমেই হয়ে থাকে| গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুর কারণে মন্টেভার্ডে গাছগুলি সাধারণত সময়ের সাথে তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার ধরণগুলি অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত শরীরের কোনো পরিবর্তন করে না। জলবায়ু বিজ্ঞানী কেভিন আনচুকাইটি এবং প্যালিওক্লিম্যাটোলজিস্ট মাইকেল ইভান্স তারা দুইজন সেই অঞ্চলের দুটি গাছ থেকে নমুনা নেন| নমুনাগুলোকে টুকরো মানুষের চুলের সমান পুরু করেন| কী ধরনের অক্সিজেন আইসোটোপ রয়েছে তা বের করতে তারা স্পেকট্রোমিটারে রেখে বিশ্লেষণ করেন| শুষ্ক অবস্থার সাথে আইসোটোপের অনুপাত এবং আর্দ্র অবস্থার সাথে আইসোটোপের অনুপাত থেকে বিজ্ঞানীরা বার্ষিক আর্দ্রতা চক্র বের করতে পারেন| বিজ্ঞানীরা এক শতাব্দী বনের জলবায়ু দেখার জন্য আড়াই হাজার স্যাম্পল সংগ্রহ করেন| পরে সেগুলোর বণনা এন.এ.সি তে বননা করেন|
বিজ্ঞানী আনচুকাইটিস বলেন, "আমরা আশাবাদী যে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের সাথে সম্পর্কিত তথ্য আমরা সম্পর্কে জানতে পারবো, পরেও পরীক্ষাটি করার সময় আমরা জেনেছিলাম গত ১০০ বছরে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা গিয়েছে"। উত্তর আমেরিকার উপকূলে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রচুর বৃষ্টিপাত এবং তাপমাত্রার আবহাওয়ার হটাৎ চক্রাকার পরিবর্তন হয়। তার ফলস্বরূপ অস্বাভাবিকভাবে তীব্র শুষ্ক মৌসুমের সৃষ্টি হয় মন্টেভার্ডে এবং সোনার টোডের বিলুপ্ত ঘটে। আরেকজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার স্টিল বলেন "তাদের পর্যবেক্ষণীয় অঞ্চলটি দীর্ঘমেয়াদী জলবায়ু এবং হাইড্রোক্লাইমেট ধারণা প্রধান করে। তারা ওই অঞ্চল থেকে দুটি গাছের নমুনা সংগ্রহ করেছে কিন্তু সেখান থেকে গ্রীষ্মমন্ডলীয় সেলুলোজে গাছের অক্সিজেন আইসোটোপ ব্যাখ্যা করা তাদের কাছে চ্যালেন্জিং।"
বিশ্ব উন্নত হওয়ার আগের থেকেই বিভিন্ন প্রাণী বিভিন্ন সময়ে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক কারণেও বিলুপ্ত হয় আবার মানব সৃষ্ট কূ-কর্মফলের জন্যে। এমনেই একটি প্রাণী হলো মাদেইরান লার্জ ওহাইট বাংলায় যার নাম দাঁড়ায় বৃহত্তর সাদা মাদেইরান। ১৮৮২ সালে সর্ব প্রথম এই মাদেইরান লার্জ ওহাইট প্রজাপতি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। প্রজাপতিটি সুন্দর হওয়ার কারণে এর খবর পাওয়ার পর থেকে মানুষ জঙ্গলে খোঁজ নিতে শুরু করে। নিরীহ মাদেইরান লার্জ ওহাইট কে অনেক দুষ্ট লোকেরা নিয়ে খাসায় বন্দি করে রাখতো। এটি বহু বছর যাবৎ কাব্বাগে বুটারফ্লাই (পিয়েরিস ব্রাসিকাই) এর উপ-প্রজাতি হিসাবে ধরা হতো। এখন সেটির নিজস্ব প্রজাতি রয়েছে পিয়েরিস ভোলাস্টনি। প্রায় ৬৭-৭২ মি.মি চওড়া বৃহত্তর প্রজাপতি এবং সাদা রং হওয়ায় এটির নাম রাখা হয়। এই প্রজাপতির মহিলারা পুরুষদের তুলনায় হলদে ভাব এবং সাদা সাদা ছোপ বেশি থাকে। কিছু মাদেইরান প্রজাপতি সবুজ রঙের কালো পিণ্ড থাকে ডানার শেষ প্রান্তে এবং সম্পূর্ণ শরীল হলদে রঙের হয়ে থাকে। ১৯৯৭ সালে আমেরিকায় একটি জরিপে দেখা গিয়েছে যে মাদেইরান লার্জ ওহাইট প্রজাপতি হলো তাদের অঞ্চলের বৃহত্তর প্রজাতি। মার্চ থেকে অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত তাদের প্রজননের সময় থাকে। এই প্রজাপতি পিয়েরিস ভোলাস্টনি (বাটলার, ১৮৮৬), এরা অনিমালিয়া পর্বের, আর্থ্রোপোডা বর্গের, ইনসেক্টা শ্রেণীর, পিডোপটেরা গণের, পিএডিডাই প্রজাতির অন্তৰ্ভুক্ত। তারা খোলা জায়গায় বসবাস করতে পছন্দ করতো। তাই তারা ঘন জঙ্গলের ভিতরে উন্মুক্ত উপত্যকা বেঁচে নেয়। লরিসিলভা লরেল বন দ্বীপের উত্তর দিকে খোলা উপত্যকাতে এই প্রজাপ্রতি গুলো বসবাস করতো।
তাদের যত বারই দেখা গিয়েছিলো তারা বেশিরভাগই মাদেইরার লরিসিলভা বনের উত্তর-উন্মুক্ত উপত্যকায় দেখা গিয়েছিলো আর কোথাও দেখা যায়নি। তারা এমন আবাসস্থল বেছে নিয়েছে কারণ সেখানে প্রচুর পরিমাণে লার্ভা হোস্টপ্ল্যান্ট বৃদ্ধি পায় এবং সহজেই থিসল এবং ন্যাপউইড উদ্ভিদ থেকে খাদ্য সংগ্রহ করা যায়। তাদের স্ত্রী প্রজাপতি ডিমগুলিকে ক্যাপারিস স্পিনোসা এবং ট্রোপেলাম মাজুস গাছের পাতায় জমা রাখে। প্রজাপতিগুলো নিজেদের বিভিন্ন পোকামাকড় থেকে বাঁচতে বিষ ব্যবহার করতো। তারা তাদের ডিমগুলিতে সরিষার তেল মিশিয়ে গাছগুলিকে বিষাক্ত পদার্থ উৎপন্ন করতো। কিন্তু এতে বাছা গুলো সুরক্ষিত থাকতো এবং পাখিদের আকৃষ্ট করতো না। প্রজাপতিগুলি বিষাক্ত গন্ধ নির্গত করে যার ফলে তাদের শত্রুরা তাদের কাছে আসে না। ছোট প্রজাপ্রতি গুলো দল বদ্ধ হয়ে বসবাস করে এবং পূর্ণ বয়স্ক হলে তারা আলাদা হয়ে যায়। প্রজাতিটি মাদেইরা দ্বীপের স্থানীয় প্রজাতিদের মধ্যে একটি এবং সেখানেই এরা সীমাবদ্ধ ছিল। ১৯৭০ সালে প্রথম বিলুপ্ত প্রাণীর তালিকায় নাম এর নাম আসে। এছাড়া ১৯৮০ সালে এই প্রাণীর অধিক পরিমানে দেখা গিয়েছিলো এমন কিছু তথ্য পাওয়া যায়। পরে ১৯৯০ সালে হারিকেন দিয়ে খোঁজার পরও তাদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। গত ৩০ বছরেও বিশ্ব এর দেখা পাইনি। তাই এটি সম্পূর্ণ বিলুপ্ত বলে গণ্য করা হয়। ১৯৮৬ সালে সর্বশেষ এ প্রজাতির শেষ দেখা গিয়েছিলো। কিন্তু অনেকে ধারণা করেন ১৯৭৭ সালে এ প্রজাপতিটি সর্বশেষ দেখা যায়। এই সুন্দর সাদা প্রজাপতিটি বিলুপ্ত হবে প্রধান কারণ ছিল প্যারাসাইটয়েড ওয়াসপ নামে ভাইরাস সংক্রমণ এবং তাদের বাসস্থান ধ্বংস করার কারণেই তাদের তারা আজ বিলুপ্তিতে। তখন কলকারখানা নির্মাণ, গাছ কাটা, এবং গোলা বারুদের ধোয়া ইত্যাদি পরিবেশকে ব্যাপক হারে দূষিত করে যার ফলে ক্ষুদ্র এই প্রাণীটির সংখ্যা দিন দিন কমতে থাকে। তাছাড়া মানুষ পাহাড়ে ঘর বাড়ি বানাতে, ব্যবসা বাণিজ্য এবং প্রচুর হারে নিধন গাছপালা শুরু করেছিল সেখানে। ইউরোপের প্রথম এমন প্রজাপতি যা মানবজাতির প্রভাবের ফলে বিলুপ্তি হয়ে যায়। তাই আমাদের উচিত এসব বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীদের সংস্করণ করা এবং বন জঙ্গল রক্ষা করা।
বন জঙ্গল পুন্য বিন্যাসে সরকার সহযোগিতা করা একান্ত কাম্য।
আমিরিকা আবিষ্কারের আগের থেকে বসবাস করতো বিলুপ্ত প্যাসেঞ্জের কবুতর, বাংলায় যার নাম করলে দাঁড়ায় যাত্রী কবুতর। প্রকৃতির প্রতি মানুষের স্বার্থ সংঘর্ষে ফল হলো প্যাসেঞ্জের কবুতরের বিলুপ্তি। আমেরিকাতে মোট পাখির জনসংখ্যার ৩৪ শতাংশ ছিল এই পাখির প্রজাতি। তা সংখ্যাই প্রকাশ করলে ৪০ কোটি এর কাছাকাছি। ১৯ দশকের শেষের দিকে এই বন্য প্যাসেঞ্জের পায়রা আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ২৪ মার্চ ১৯০০ সালে বন্দিদশা থেকে বন্য পাখিটি ধরার সর্বশেষ প্রমাণ মিলে। আমেরিকান সরকার এই পাখিটি ধরার জন্য ২০০০ ডলার পুরুষ্কার ঘোষণা করেন। কিন্তু সেনাবাহিনী মদায়ন করার পরেও এই পাখিটির সন্ধান মিলেনি। বিশ্ব বসন্ত মৌসুমে শত শত নিরীহ দ্রুত গতির প্যাসেঞ্জের কবুতরের দেখার সাক্ষী আর হবে না। পাখিদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে, খাঁচায় বন্দি করে প্রজনন করেও তাদের প্রজাতি বাঁচানোর চেষ্টা সফল হয়নি। প্যাসেঞ্জের কবুতর প্রজাতির সর্বশেষ প্রাণীটি ছিল "মার্থা"। সেটি সিনসিনাটি জুলজিক্যাল গার্ডেনে মারা যায়। প্যাসেঞ্জের কবুতর কম্বিফর্মেস গণের অন্তর্গত এবং বৈজ্ঞানিক নাম এক্টোপিস্টেস মিগ্র্যাটোরিয়াস। এর বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ হলো "এদিক ওদিক ছোটা ছুটি করা, অভিবাসনকারী।" এরা কেবল বসন্ত এবং শরৎকালেই অভিবাসন করে না, এরা ঋতু থেকে ঋতুতে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে।
প্যাসেঞ্জের কবুতর পাখির চেহারা তার গতি, চালচলন এবং উড্ডয়ন বৈশিষ্ট্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। প্যাসেঞ্জের কবুতর কীলক আকৃতির, ঘাড় এবং মাথা ছোট, লম্বা লেজ বৈশিষ্ট, ডানাদ্বয় ছিল লম্বা ও সূক্ষ্ম এবং বুকের খাঁচা ছিল বড় প্রশস্ত যা তাদের দীঘক্ষণ উড়ে থাকতে সাহায্য করে। মহিলা প্যাসেঞ্জের কবুতর অপেক্ষায় পুরুষেরা একটু লম্বা থাকে। পূর্ন বয়স্ক কবুতরেরা ১৫ ইঞ্চি থেকে ১৭ ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে। মহিলাদের তুলনায় পুরুষেরা দেখতে সুন্দর হয় এরা। পুরুষ কবুতরের দেখতে মাথার অংশ ধূসর রঙের এবং ডানার পাখা গুলো কালো কালো রেখা ছিল, ঘাড়ের পিছনে বেগুনি রঙ ছিল, বুকের তলপেট সাদা ও গোলাপি ভাব ছিল, এবং পা ছিল লাল রঙের। নারীদের রং ছিল শরিলের নিস্তেজ এবং ফ্যাকাশে। মাথা এবং পিঠ বাদামী ধূসর, গলা এবং ঘাড়ের পিছনের কালো দাগগুলি হালকা ছিল এবং বুকের খাঁচা ফ্যাকাশে গোলাপি রঙের ছিল। রীতিমতো দেখা সকরো ঘুঘু, মৌর্নিং কবুতর হলো প্যাসেঞ্জের কবুতরের নিকটতম আত্মীয়। সকল ধরণের এক্টোপিস্টেস মিগ্র্যাটোরিয়াস প্রজাতির আকার ও রঙ প্যাসেঞ্জের কবুতরের সাথে দেখতে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাই অনেকে মিথ্যা প্রতিবেদন দিয়ে এই সকল কবুতরকে প্যাসেঞ্জের কবুতর বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে।
সকরো ঘুঘু দেখতে প্যাসেঞ্জের কবুতরের চেয়ে কম উজ্জ্বল এবং ছোট হয়ে থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক প্যাসেঞ্জের কবুতর আইরিসের রং উজ্জ্বল লাল থাকে এবং প্রাপ্তবয়স্ক সকরো ঘুঘু গাঢ় বাদামী রঙের হয়ে থাকে। তাছাড়া শোক ঘুঘুর গলায় এবং কানে ছোট কালো কালো দাগ আছে কিন্তু প্যাসেঞ্জের কবুতরের তা নেই। সকরো ঘুঘু উড়ার সময় বাঁশির শব্দ করে কিন্তু প্যাসেঞ্জের কবুতর নিরীহ প্রকৃতির ছিল। প্যাসেঞ্জের কবুতর দেখা যেত কুইবেক, নোভা স্কোটিয়া থেকে দক্ষিণে টেক্সাস, সেন্ট্রাল অন্টারিও, আলাবামা ফ্লোরিডার উচ্চভূমিতে, জর্জিয়া এবং লুইসিয়ানা এলাকা গুলোতে দেখা যেত। স্থায়ী ঘর বানানোর জন্য তারা গ্রেট লেক এবং নিউ ইয়র্ক অঞ্চলকে। শীতকালের প্রধান স্থান গুলো তে উত্তর ক্যারোলিনা, আরকানসাস এবং দক্ষিণে উপসাগরীয় অঞ্চলে এরা বেশি ডানা মেলে উড়ে বেড়াতো। এদের প্রধান খাদ্য ছিল অ্যাকর্ন, বীজ, বিচনাট এবং বেরি। তাছাড়া পোকামাকড় কীট পতঙ্গও খেতে ভালোবাসে।
স্থানীয় আমেরিকানরা প্রচুর পরিমানে প্যাসেঞ্জের কবুতর শিকার করত মাংসের বাণিজ্যিক উদ্দেশে। ইউরোপীয়দের আগমনের পর থেকে এই কবুতর শিকার আরো বেড়ে যায় জনসংখার চাহিদা মেটাতে। তাছাড়া তাদের বাসস্থানও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল। পরে পরিশেষে তাদের বড় পালের ঝোক না থাকায় তারা আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে এবং বিলুপ্ত হয়ে যায়। ১ সেপ্টেম্বর, ১৯১৪ সালে তাদের সর্বশেষ প্রাণীটি মারা যায়। আমেরিকানদের মনে সব সময় মনে থাকবে এই প্যাসেঞ্জের কবুতরের কথা।
ওয়েবে এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা কতটা নিরাপদ? সংক্ষেপে, এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনগুলি অন্যান্য প্রসঙ্গে এক্সিকিউটেবল ফাইলগুলির মতোই সুরক্ষিত। সাধারণ এক্সিকিউটেবল ফাইলগুলি যেমন আপনার কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, তেমনি এইচটিএও আপনার কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
এইচটিএ এক্সটেনশন হল মাইক্রোসফট এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন হোস্ট (mshta.exe)। একটি সাধারণ ওয়েব পেজের তুলনায় এইচটিএ এর অনেক বেশি সুবিধা রয়েছে। সাধারণ ওয়েবপৃষ্ঠাগুলি আপনার সিস্টেমে কিছু করতে পারে না। যখন একটি এইচটিএমএল পৃষ্ঠায় একটি স্ক্রিপ্টিং ভাষা ব্যবহার করা হয়, তখন সেই স্ক্রিপ্টিং ভাষাটি আপনার সিস্টেমে কিছু লেখার সুযোগ পায় না। কিন্তু যখন একটি এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন চলে, তখন স্ক্রিপ্টিং কমান্ডটি সিস্টেমে রিড/রাইট সুবিধা পায়। এই ক্ষেত্রে, স্ক্রিপ্টিং ভাষার সীমাবদ্ধতা আর নেই। এইচটিএ একই সাথে ফাইল সিস্টেম এবং সিস্টেম রেজিস্ট্রিতে পড়তে/লিখতে পারেন। এইচটিএ এক্সটেনশন একটি সম্পূর্ণ বিশ্বাস হিসাবে কাজ করে। এইচটিএমএল এর জন্য অপেক্ষা করার চেয়ে এইচটিএমএল এর আরও সুবিধা রয়েছে।
এইচটিএ ফাইল ওপেন করতে আপনাকে ডাবল-ক্লিক করে উইন্ডোজে এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন চালাতে পারেন। পরে তা ডিফল্ট উইন্ডোজ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে অ্যাপ্লিকেশন ওপেন হবে এবং এমবেডেড কোড ব্যবহার করতে পারবেন। এইচটিএ এম্বেড করা একটিভএক্স কন্ট্রোল এবং জাভা অ্যাপলেট চালাতে পারে। এবং এটি ব্যবহারকারী মেশিনে নিরাপত্তা জোন সেটিংস উপেক্ষা করে তা করে। একবার এইচটিএকে চালানোর অনুমতি দেওয়া হলে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাক্টিভএক্স কন্ট্রোল এবং জাভা অ্যাপলেট এম্বেডে ডাউনলোড করবে। এর জন্য কোনো অতিরিক্ত ব্যবহারকারীর অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। তাহলে বোঝা যায় যে একটি এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনকে নির্বিচারে চলতে দেওয়া অনেক সময় ক্ষতিকারক হতে পারে। সুতরাং আপনি কোন অ্যাপ্লিকেশনগুলি চালানোর অনুমতি দেন সে সম্পর্কে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। একটি সাধারণ নিয়ম হিসাবে, এইচটিএ শুধুমাত্র একটি নির্ভরযোগ্য উৎস হিসাবে ব্যবহার করা উচিত।
একটিভএক্স নিয়ন্ত্রণগুলি যেগুলি ডিজিটালভাবে স্বাক্ষরিত হতে পারে সেগুলি এইচটিএ-তে করা যাবে না৷ যাইহোক, এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনটি একটি স্বাক্ষরিত ক্যাবিনেট ফাইল বা অন্য কোনো বিশ্বস্ত উত্স থেকে ইনস্টল করা যেতে পারে। এইচটিটিএ ব্যবহার করার সর্বোত্তম স্থান হল ইন্ট্রানেট। যেহেতু তথ্য একটি ব্রাউজারের মাধ্যমে ইন্ট্রানেটে ভাগ করা হয়, তাই আমরা এটি একটি উইজার্ড বা অ্যাপ্লিকেশন ব্রাউজারে চালানোর জন্য এইচটিএ ব্যবহার করতে পারি। এখানে নিরাপত্তা ঝুঁকিও কম। এইচটিএ এখনও উইন্ডোজ ১১-এ কাজ করছে৷ এইচটিএ সম্পূর্ণরূপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫ থেকে ৯ -এর সমস্ত সংস্করণ সমর্থন করে৷ এক্সপ্লোরার ১০ ও ১১ ভার্শনে, এইচটিএ এখনও কিছু ছোটখাটো সমস্যা সমর্থন করে না, এটি ঠিক করার জন্য এখনও কাজ করা হচ্ছে৷
আপনি ইন্ট্রানেটে ব্যবহারের জন্য এইচটিএমএল পৃষ্ঠা থেকে অ্যাপ্লিকেশনগুলির সাথে লিঙ্ক করতে পারেন৷ যখনই এই লিঙ্কগুলিতে. ব্যবহারকারী ক্লিক করার সাথে সাথে এটি হার্ড ডিস্কে সংরক্ষণ বা সেই অবস্থান থেকে চালানোর বিকল্প দেবে। আপনি এটি চালানোর অনুমতি দিলে, অ্যাপ্লিকেশনটি ব্রাউজার ক্যাশে জমা হবে এবং সেখান থেকে চালানো হবে। এর সুবিধা হল আপনি সার্ভারে আপনার অ্যাপ্লিকেশন আপডেট করলে ব্যবহারকারীর ক্যাশেও আপডেট হবে। অন্যথায় আপনি একটি একক শেয়ার পয়েন্ট ঠিক করুন যেখান থেকে ব্যবহারকারীরা এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করে। নিতে পারেন ফলস্বরূপ, এইচটিএ শর্টকাটটি Usar: Start মেনুতে প্রদর্শিত হবে এবং আপনি যদি এটিতে ক্লিক করেন তবে এটি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের মাধ্যমে চলবে।
বর্তমানে শুধুমাত্র এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশানগুলি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫.০ এবং তার উপরে (উইন্ডোজ ৩২-বিট ভাসন) সমর্থিত। অন্য কোন ব্রাউজারের মাধ্যমে এইচটিএ চালানো সম্ভব নয়। তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করা নিরাপদ হতে পারে বা যে ধরনের পরিবেশে সবাই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে। এই প্রযুক্তিটি ওয়েবের জন্য খুব একটা উপযোগী নয়, কিন্তু বিভিন্ন উইজার্ড ব্যবহার করতে পারে বা গণনা সহায়ক তৈরি করতে ইন্ট্রানেট ব্যবহার করে।
ঘর সুন্দর মানে মন সুন্দর। বেড রুম সবসময় আলোকিত, সিম্পল এবং সঠিক রং নির্বাচন করতে হয়। বেড রুমকে সুন্দর করতে প্রয়োজনীয় টিপস নিচে দেয়া হলো:
ঘরের ভিতর হাটা চলার জন্য খালি জায়গা রাখুন: আপনার বেড রুম হলো আপনার জন্য বিশ্রাম এবং আরামদায়কের জায়গা। এইখানে আপনি যখন খুশি আসবেন, যখন খুশি ব্যায়াম করবেন অথবা হাটাচলা করবেন। অনেকেই আছে তারা তাদের শোয়ার কক্ষে অযথা ফার্নিচার রেখে দেয় পরে তারা সেখানে ঠিকমতো হাটা-চলা করতে পারে না। আপনার শোয়ার কক্ষে অধিক পরিমানে ফার্নিচার থাকলে বহিরাগত লোকদের প্রবেশের আশংখা বেশি থাকে। শোয়ার কক্ষে বইয়ের থাক, মিনি টেবিল এবং অন্যানো অপ্রয়োজনীয় আসবাসপত্র অন্যত্রে সরিয়ে ফেলুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে যাতে আপনি নিয়মিত স্বাবাবিক ভাবে হাটা চলা করতে পারেন সেরূপ ব্যবস্থা করুন। যদি আপনার খুব বেশি প্রয়োজনীয় বই পত্র ছোট খাটো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস প্রয়োজন হয় তাহলে ঘরের বিছানার নিচের খালি ড্রয়ার বা সেখানের খালি জায়গা গুলোতে রাখার চেষ্টা করুন। কক্ষের ভিতরে অত্যাধিক মালপত্র থাকলে মন অস্থির অস্থির মনোভাব সৃষ্টি হয়। মন মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। তাই চিন্তা করুন কোন কোন মালপত্র গুলো বেড রুম থেকে বাহির করা যায়।
ঘর সুন্দর করতে মনরোম রং নির্বাচন: ঘরের রং মানুষের ব্যাক্তিগত আচরণ প্রকাশ পায়। সঠিক রং নির্বাচন করতে পারলে ঘর দেখতে সুন্দর ও মনোরম দেখায়। মানুষের ঘরই হলো প্রশান্তিদায়ক জায়গা। ঘরের জন্য সুন্দরতম রং হচ্ছে ক্রিম কালার, সাদা কালার এবং নীলের মতো হালকা কালার। এটি ছাড়াও আপনার যদি পছন্দের অন্য কোনো গারো রং থাকে তাহলে আপনি দেয়ালে ওই রংটিও ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার মনের ভিতর কনফিডেন্স বৃদ্ধি পাবে। ভালো মানের কোম্পানির রং অবশ্যই বাছাই করতে হবে বাজারে অনেক দামি রং পাওয়া যাই। দাম বেশি টাকা দিয়েই যে কিনলে ভালো হবে এ রকম নয়, নিজ দায়িত্বে ভালো মানের রং বাছাই করুন। ঘরের সুন্দর রং অথিতিদের মুখ থেকে ভালো প্রশংসা পাওয়া যায়।
নরম জিনিস ব্যবহার করুন: ঘরের মেজে নরম কার্পেট ব্যবহার করুন। এতে হাটাচল করতে সহজ হবে। শোয়ার বিছানা অবশ্যই নরম বস্তু লাগান। ঘরের চারপাশে নরম আবরণ দিয়ে ডেকে রাখার চেষ্টা করুন।
বেড রুমের আবাস পত্র সিম্পল নির্বাচন করুন: আপনার বেড রুমটিকে অবশ্যই বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরী করতে দেয়া যাবে না। মানে অত্যাধিক ভারী আসবাসপত্র পরিহার করুন। আপনার বিছানার সামনের ফ্রেমটি বড় না হয়ে ছোট সিম্পল থাকে তাহলে ঘরের পরিবেশটা হালকা মনে হবে। আপনার বিছানাটি ঘরের কেন্দ্র বিন্দুতে স্থাপন করার চেষ্টা করেন। রুমের ভিতর অতিরিক্ত বড় বড় ভারী মালপত্র গুলো পরিবর্তন করে হালকা মালপত্র রাখার চেষ্টা করুন দেখবেন এতে ঘর সুন্দর দেখাবে। আপনার যদি সৌখিন মন হয়ে থাকে, তাহলে আপনি ঘরের দেয়ালে পেইন্টিং লাগাতে পারেন এতে আপনার ঘরটি হালকাও থাকবে সুন্দর্য্য বৃদ্ধি পাবে।
বিছানা ছাড়া অন্য আরেকটি আরাম দায়ক স্থান: আপনি আপনার ঘরকে আরো মজাদার করতে একটি আরাম দায়ক নুক বসাতে পারেন। এতে আপনি বিছানার প্রতি এক ঘেয়ো ভাব দূর হবে।
ঘরের সিলিং এর যত্ন করুন: ঘরের শোভা বৃদ্ধি করতে সিলিং ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। এটি সুন্দর গাঢ় অন্য রকম রং ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন রকমের পেইন্টিংটিও এতে যোগ করতে পারেন।
ঘরকে আলোকিত রাখুন: আপনার ঘরে কখনও একটি লাইট ব্যবহার করবেন না। রুমের ভিতর অতিরিক্ত আলো রাখা একটি ভালো অভ্যাস। ঘরের জালানা এমন জায়গায় রাখা উচিত যেখানে সব সময় আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে। আপনি ঘরের ছাউনিতে কয়েকটি লাইট বসাতে পারেন। তাছাড়া আপনি মেঝেতেও লাইট বসিয়ে ঘর আলোকিত করতে পারেন। এরূপ ঘরে আপনার থাকতে মন উৎফল্ল হবে। বেডের চারপাশে লাইট ফিটিং করতে পারেন। দেওয়ালে টেবিল লাইট বসলে ঘরের শোভা বৃদ্ধি পাবে।
জাপানের জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি, আইএইচআই কর্পোরেশন এবং জাপানিজ ট্রেডিং হাউস সুমিতোমো কর্পোরেশন কক্সবাজারের দক্ষিণ পূর্ব উপকূলীয় শহর মহেশখালীর মামাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছেন। গত সোমবার এক সংবাদ সম্মলনের মাধ্যমে জলবায়ু ও পরিবেশ বিভাগের গবেষক বলেছেন জাপানের বাংলাদেশে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ বন্ধ করা উচিত। কারণ এর উৎপন্ন ধুয়া ও রাসায়নিক বজ্র পদার্থ পরিবেশর বৈশ্বিক উষ্ণতাকে পরিবর্তন করবে এবং ভূমিকে উর্বরহীন করবে। এতে নিম্নভূমির এই ক্ষুদ্র দেশটিকে জলবায়ু পরিবর্তনের আশংখা ঝুঁকিতে ফেলবে। গবেষকরা আরো বলেন জাপান "গ্রুপ অফ সেভেন" দেশ গুলোর সাথে যে চুক্তি করেছিল পরিবেশ রক্ষায় তা বাংলাদেশের মহেশখালীতে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র তা রাখা হয়নি। ২০২১ সালে শেষ নাগাদ কয়লা শক্তির জন্য তহবিল বন্ধ করেন "গ্রুপ অফ সেভেন" জাপানকে তাদের নিয়ম নীতি ভঙ্গের কারণে। বিদ্যুৎ বা তাপের জন্য পোড়ানোর ফলে নির্গমনকে ক্যাপচার করার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা না হলে কয়লাকে নিরবচ্ছিন্ন বলে মনে করা হয়। জাপান বিদ্যুৎ উৎপাদনে যা ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেননি ।
জাপান তাদের নিয়ম ভঙ্গের কারণে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে এই মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থানীয়দের জীবিকাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে। সমুদ্র সৈকতে জলবায়ুর প্রভাব সাথে সাথে হয় বলে সেখানে দ্রুত বৃহত্তর জলবায়ু সমস্যা সৃষ্টি হবে। মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিযুক্ত কর্মকর্তারা বলেন তারা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জীবাশ্ম-জ্বালানি তৈরী করছেন এখানে তেমন কোনো পরিবেশের উপর প্রভাব বিস্তার সম্ভব নয়। তাছাড়া নেতিবাচক পরিণতি পরিবেশের উপর কমাতে সরকার ব্যাপক ভাবে ব্যবস্তা নিচ্ছেন জাপানের সাথে এক হয়ে। কিছু দিন আগে জাপানের মধ্যে ছাত্র আন্দোলন হয় সেখানে এক ছাত্র ইয়ামামোতো আন্দোলনকারী সাংবাদিকদের বলেন," এশীয় দেশগুলিকে উন্নয়ন সহায়তা বলে সহযুগিতা দিচ্ছে কিন্তু এই অবকাঠামোর জন্য পরিবেশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অথচ আন্তর্জাতিক ভাবে এদেরকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে। জাপানের বিজ্ঞানীরা বলেন," সুমিতোমো এবং জাইকা কাজ বন্ধ উচিত, বিশ্ব উষ্ণায়নকে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য অবশই জাপানের নোংরা বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। যদি বন্ধ না করা হয় খুব শিগ্রই ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উদ্বে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে যাবে, যার বরপাই সমগ্র বিশ্বকে দিতে হবে। পরিবেশকে উন্নত রাখতে অবশই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে যতই ব্যায় বহুল হোক না কেন।" ইয়ামামোতো তার সোশ্যাল মিডিয়াতে বলেন, "মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে বিশ্বের মানুষের উপর ব্যাপক প্রাকৃতিক দুর্যোক ভাবে হানা দিবে, বাংলাদেশ তার মূল কাঠামো হবে, সেখানে তাদের প্রচুর মানুষ তাদের ঘর বাড়ি হারাবে। বিষাক্ত বর্জ্যের কারণে প্রায় বছরে ১০ হাজার মানুষ মারা যাবে।" জাপানের ছাত্ররা আরো বলছেন আরেক ভিন্ন কথা বৈশ্বিক প্রচেষ্টার সাথে বিরোধপূর্ণ বাংলাদেশ বিদ্যুৎ কেন্দ্র জলবায়ু পরিবর্তন রোধে, ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন নিরপেক্ষ অযুক্তিক। এই ব্যাপারে বাংলাদেশের জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের কারিগরি শাখার প্রধান বলেন," বাংলাদেশে ৮% বিদ্যুৎ সরবরাহ আসে কয়লা থেকে। গত বছর দূষণকারী জ্বালানীর জন্য ১৭ টি কয়লা চালিত প্ল্যান্টের মধ্যে ৯ টি বাতিল করে ছিল বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু এবার বাংলাদেশের পরিবেশ উন্নয়ন গবেষণা থেকে কোনো নোটিশ আসে নি যে তারা জাপানের সাথে কন্ট্রাক বন্ধ করবে। তিনি ইতিমধ্যেই থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনকে বলে দিয়েছে যে তারা এটি মধ্যেই বহু প্ল্যান্ট বাতিল করে দিয়েছিলো পরিবেশ বান্ধব না হওয়ায়। তিনি আরো বলেন, আর বর্তমান কাজটি একটি চলমান প্রকল্প যেকোনো শেষ হয়নি যে আমরা একনি তাদের বিচারের আওতায় আনবো। ২০২৪ সালের ভিতরে এই প্লান্টের কাজ শেষ হবে। পরিবেশের ক্ষতি এড়াতে তারা নির্গমন সীমিত করবে, তারা কথা দিয়েছে তারা যতটুকু প্রযুক্তি ব্যবহার করা দরকার ততটুকুই করবে, অতিরিক্ত পানির অপচয় তারা করবে না আর অ্যাইস ফ্লাশ রোধ করতে এটি মধ্যেই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে। দেশ দ্রুত উন্নয়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে বিদ্যুৎ এর চাহিদাও দিন দিন বিধি পাচ্ছে। প্রকল্পটি নেওয়ার প্রধান কারণ হলো ২০৩০ সালে বাংলাদেশের বিদ্যুতে চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এক্সএমএল শব্দের অর্থ এক্সটেনসিবল মার্কআপ ভাষা। এটি স্ট্রাকচার্ড ডেটা প্রকাশের জন্য একটি মেটা-মেকআপ ভাষা বা ফর্ম্যাট। এটি আপনাকে বিভিন্ন ট্যাগ ব্যবহার করে ডেটার প্রতিটি অংশ বর্ণনা করতে দেয়। ফলস্বরূপ, কাঠামোগত বিষয়বস্তু থেকে সহজেই বেশ নির্দিষ্ট অনুসন্ধান ফলাফল বের করা সম্ভব হবে। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে এই ডেটা ব্যবহার করা সম্ভব হবে। একটি ব্রাউজার ব্যতীত অন্য কোন অ্যাপ্লিকেশন এই নথিগুলির বিষয়বস্তু ডেটা হিসাবে ব্যবহার করতে পারে না, কারণ এতে সাধারণত এইচটিএমএল-এ তথ্য কীভাবে প্রদর্শন করতে হয় তার নির্দেশাবলী থাকে৷ কিন্তু এক্সএমএল নির্দেশ করে প্রতিটি উপাদান কী ধরনের তথ্য প্রকাশ করে। ফলস্বরূপ, এটি ব্রাউজার ব্যতীত অন্য যেকোন অ্যাপ্লিকেশন দ্বারা ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন মাইক্রোসফট এক্সেস বা আউটলুক ২০০০৷ এর একটি বাস্তব উদাহরণ হল মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এবং এক্সেল ২০০০৷ আপনি যদি ওয়ার্ড/এক্সেল ২০০০-এ একটি নথি তৈরি করেন এবং এটিকে সংরক্ষণ করেন একটি ওয়েবপেজ, ওয়ার্ড সেখানে এক্সএমএল ব্যবহার করে। ফলস্বরূপ, একটি ব্রাউজারে খোলা হলে, এটি একটি ওয়েবপৃষ্ঠা (এইচটিএমএল) হিসাবে প্রদর্শিত হয়। এবং আপনি যখন এটি ওয়ার্ড ২০০০ এ খুলবেন, ওয়ার্ড এটিকে আরও দশটি ওয়ার্ড নথির মতো দেখায়। ওয়ার্ডে ওপেন করে আপনি সেই ডকুমেন্টে ওয়ার্ডের সমস্ত বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু যখনই আপনি এটি একটি ওয়েব ব্রাউজারে দেখবেন, শুধুমাত্র ব্রাউজার-সমর্থিত বৈশিষ্ট্যগুলি দেখা যাবে। ডকুমেন্টস, বই, ডেটা, লেনদেন, ইনভয়েস, কনফিগারেশন ইত্যাদির জন্য টেক্সট-ভিত্তিক ফর্ম্যাট বা কাঠামোগত তথ্যের জন্য এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রয়োজন। এক্সএমএল আপনাকে দুটি অ্যাপ্লিকেশনে একই নথি দুটি উপায়ে ব্যবহার করতে দেয়।
এক্সএমএল-এর মূল হল স্ট্রাকচার্ড ডেটা রিপ্রেজেন্টেশন, যা কোনও অপারেটিং সিস্টেম, প্ল্যাটফর্ম বা অ্যাপ্লিকেশনের উপর নির্ভর করবে না। এর মানে হল যে আপনি যদি এমন একটি ডাটাবেস চান যা সমস্ত প্ল্যাটফর্ম এবং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারে তবে এক্সএমএল ব্যবহার করা যেতে পারে। এক্সএমএল কী তা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কনসোর্টিয়ামের এক্সএমএল স্পেসিফিকেশন ১.০, দ্বিতীয় সংস্করণে বলা হয়েছে (অক্টোবর ৬, ২০০০ প্রকাশিত); এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (এক্সএমএল) হল এসজিএমএল এর একটি উপসেট যা এই নথিতে সম্পূর্ণরূপে বর্ণনা করা হয়েছে। উদ্দেশ্য হল ওয়েবে আসল এসজিএমএল পরিবেশন করা, গ্রহণ করা এবং প্রক্রিয়া করা এমনভাবে যাতে এটি বর্তমান এইচটিএমএল-এর মতো ওয়েবে ব্যবহার করা যায়। এক্সএমএল এসজিএমএল এবং এইচটিএমএল উভয়ের সাথে নির্বিঘ্নে কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এক্সএমএল এর এই সংজ্ঞা থেকে আমরা কিছু জিনিস শিখতে পারি;
১. এক্সএমএল হল এসজিএমএল-এর একটি উপসেট।
২. এটি এসজিএমএল-এর চেয়ে সহজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে যাতে এটি ওয়েবে এইচটিএমএল এর মতোই সহজে ব্যবহার করা যায়৷
এএমএলকে এসজিএমএল বা স্ট্যান্ডার্ড জেনারেলাইজড মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজের একটি স্যুট হিসাবে তৈরি করার একটি কারণ হল সাধারণ মার্কআপ ব্যবহার করে এসজিএমএলের সুবিধা নেওয়া। এক্সএমএল স্পেসিফিকেশন এটিকে একটি বিন্দু তৈরি করে যে ওয়েবে এসজিএমএল ব্যবহার করা খুবই শ্রমসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ। এই কারণে, এক্সএমএল এর এসজিএমএল এর সুবিধা রয়েছে এবং এটি অবশ্যই সহজ হতে হবে। এসজিএমএল এর একটি সুবিধা হল এতে বিভিন্ন ডেটা এবং উপস্থাপনা রয়েছে। ফলে কোনো নথি সরাসরি কোনো গণমাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল নয়। একবার একটি নথি তৈরি হয়ে গেলে, এটি বিভিন্ন মিডিয়াতে ভিন্নভাবে প্রদর্শিত হতে পারে। এছাড়াও, একটি নথির উপাদানগুলিকে এক্সএমএল এর মাধ্যমে বিভিন্ন ট্যাগ দিয়ে চিহ্নিত করা যেতে পারে। ফলে ডকুমেন্টের কোন অংশে কোন ডাটা প্রকাশ করছে তা বোঝা সম্ভব। এটি একটি নথি অনুসন্ধান চালানো সহজ করে তোলে। যেহেতু এক্সএমএল ওয়েবে ব্যবহার করা হবে, তাই এর কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার যা এসজিএমএল-এ নেই। সেজন্য শুধু এসজিএমএল নয়, এক্সএমএলের মতো নতুন মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ ডিজাইন করা প্রয়োজন।
করোনা মোকাবেলাতে ভারত সহ গোটা বিশ্ব অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে রয়েছে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ভারত কতটা উন্নতির ছুঁয়া পাচ্ছে তা প্রশ্ন সবার। দিন দিন ভারতে বাজারে সব কিছু দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের অর্থনীতির এরকম বেহাল দশা সবাই হয়তো আচ করতে পাচ্ছে। করোনা সময়কাল শুরু হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে ভারতের অর্থনীতির বাজেট হবে প্রায় ৫ ট্রিলিয়ন ডলার। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন অর্থনীতি সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, "ভারত তার অর্থনীতির বাজেটের উপর আমাদের সরকার আসার পর থেকেই বহাল ছিল এবং থাকবে, উদ্দেশ্যের জন্য যে বাজেট তৈরি করেছিলাম আমরা সেই হিসাবেই আমরা অবহত আছি। ২০২২-২৩ সালের বাজেট করণাকালীনেও তা পিছিয়ে যাইনি।" অর্থমন্ত্রীকে এই বলে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে উনি বর্তমানে অর্থনীতির বাজেটের উপর নির্ভর করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অর্থনীতির বাজেটের উপর ২০২৪-২৫ সালে ৫ ট্রিলিয়ন বাজেট হবে যে তিনি বললেন এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন। আমরা কি সে স্থান অর্জন করতে পারি ? তিনি আরো বলেন হ্যা আজ থেকে ৮-৯ বছর আগের ভারতের অর্থনৈতিক বাজেট অপেক্ষায় বর্তমান বাজেট অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে। এটা সত্যি কথা মহামারীর কারণে আমাদের বাজেট কিছুটা নিচে টেনেছে। আমরা ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি আমাদের বাজেট হতে পারতো। কিন্তু একটা কথা না বললেই হয় না। বছর আগের তুলনা করলে ভারত বর্তমানে অনেক ভালো অবস্থানে আছে। জিপিডি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, এফডিআই এবং আমাদের বিনিয়োগের কোনো বিশেষ স্তর বলতে কিছুই ছিল না। আজ থেকে ৮-৯ বছর আগের থেকে বর্তমানে করোনা মহামারী হয়েও আমাদের বাজেট ২ .৫ গুণ আগের থেকে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। আজকে আমাদের অর্থনীতির বাজেট ২.৩ ট্রিলিয়ন ডলারের। কিন্তু আপনি যদি চিন্তা করেন ক্রমাগত অর্থনীতিতে অসহায় বার্তা এভাবে চলতে থাকলে আমাদের অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়বে। আমরা কিন্তু এখন জনগণের প্রতি ট্যাক্স এবং বিভিন্ন নিয়ম শৃঙ্খলার ওপর খুব বেশি হস্তক্ষেপ করছি না। করোনার মহামারী যেকোনো সময় দেশের যেকোনো রূপ পাল্টে দিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্র সহ বিভিন্ন ধনী দেশ গুলো এই মহামারীতে তাদের অর্থনীতির বাজেট হিমশিম খাচ্ছে। আর ঐদিকে আমাদের করোনা পরিস্তিতিতে আমাদের অবস্থান সবচেয়ে ভয়াবহ। যদি করোনা পরিস্তিতি স্থিতিশীল আসে তাহলে আমরা অবশই ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তে যেতে পারবো। কিন্তু মহামারীর প্রভাব আমাদের ২০২৪ -২৫ সালের মধ্যে কি আমাদের লক্ষ্য মাত্রায় পোঁছাতে দিবে কিনা তা বলা যায় না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২৪-২৫ সালের ৫ ট্রিলিয়ন ডলার ঘোষনার মাত্র তিন দিন আগে কেন্দ্রীয় সরকার থাকা ডক্টর ভি. অনন্ত নাগেশ্বরনকে প্রধানমন্ত্রী প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তিনি পদে আসার পর থেকেই ভারতের প্রধান মন্ত্রী অর্থনৈতিক ব্যাপারে নিশ্চিন্ত হন। ভারতের সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাজেটের প্রশ্নে তিনি সম্মুর্খীন হলে তিনি বলেন "আমরা আশা প্রকাশ করি যে ভারতের ৮ - ৯ শতাংশ বৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকলে আমরা অবশই ২০২৬ সালের মধ্যে লক্ষ্যে পোঁছাতে পারবো। তাছাড়া আমি ব্যক্তিগত ভাবে বলছি যদি এর মধ্যে ৫ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত না হলেও ২০২৬-২৭ এর মধ্যে আমরা অবশই বাস্তবায়ন করতে পারবো "।
তবে যেই যা বলুক করোনা পরিস্তিতিতে ভারত এখনও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে। তবে ভারতের দেশেই ফ্রীলান্সাররা এবং রেমিটেন্স যুদ্ধারা যেভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তা বলায় যাচ্ছে ভারত অতি শিগ্রই ৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেটে পরিণত হবে এবং ২০৩০ সাল লাগাদ ভারত বিশ্বের বৃহত্তম বাজেটে পরিণত হবে। সেই লক্ষে বাস্তবায়ন করতে ভারত সরকারকে জনগণের সাথে একজোটে কাজ করতে হবে এবং করোনা পরিস্তিতির মোকাবেলা আরো শক্তিশালী করতে হবে তাতেই ভারত উন্নতি করতে পারবে।
শ্রীলংকান প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দো মন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। এসএলপিপি সংসদ সদস্যর ছেলে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণের কারণে রাগামাতে মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের ছাত্রদের উপর হামলার পরিপেক্ষিতে তিনি পদত্যাগ নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ২৩ বছর বয়সী প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর পুত্র আবিন্দা রান্ডিলা জেহান ফার্নান্দো গতকাল আইনজীবীর মাধ্যমে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। হামলার ব্যবহৃত আবিন্দা ফার্নান্দোর বিএমডব্লিউ গাড়িটি কালুবোবিলা এলাকায় পুলিশ হিফাযতে নেয়া হয়েছে। হামলার ঘটনার সাথে সন্দেহভাজন জড়িত মোট সাতজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
তাদের হামলা, মারামারি, জোরপূর্বক প্রবেশ, হামলা পরিকল্পনা, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের গাড়ির অপব্যবহার এবং বেআইনি সমাবেশ জনিত কারণে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রাতেই তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা হোস্টেলে ঢুকেই কলেজের দারোয়ানের উপর ককর্ষ ভাষায় গালাগাল করে পরে এক পর্যায়ে মারধর করতে থাকে। এরই মধ্যে তাদের কয়েক জন হোস্টেলে ঢুকে মেডিসিন বিভাগের রুমের ভিতর লাটি ও স্ট্যাম্প নিয়ে ছাত্রদের উপর মারধর শুরু করে। এরমধ্যে চার জনেরই মাথা ফেটে যায়। পরে হোস্টেলের বাকি ছাত্ররা জাগ্রত হলে তারাও তাদের বন্ধুদের বাঁচাতে এগিয়ে আসে। পরে হামলাকারীদের উপরেই আঘাত আসার সম্ববনা আসবে বলে তারা পালিয়ে যায়। পরে ছাত্ররা ঐখানেই ১ টি গাড়ি জব্দ করে এবং আরেকটি পালিয়ে যায়। হামলাকারীদের তিন জন সেখানেই ধরা পরে। ছাত্রদের মারধর থেকে বাঁচাতে পরে টিচাররা এসে পুলিশ দের ফোন দেয়। পুলিশ এসে ধরা পড়া হামলাকারীদের নিয়ে যায়। ছাত্রদের মধ্যে একজন গুরুত্বর আহত ছিল তাকে নেগম্বো জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
প্রতিমন্ত্রীর ছেলেসহ আসামিদের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে ওয়াটতলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। যা ৭ ই ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বহাল থাকবে। সেখানেই তাদের সনাক্ত করে আরো কেউ বাকি আছে কিনা এবং হামলার পরিকল্পনার উদ্দেশ্য কি ছিল তা সম্পকে প্রশ্ন করা হবে। এখন পর্যন্ত জানা গেছে যে তারা ১০-১৫ জন বহিরাগত লোক রাত ২ টা থেকে ৩ টার মধ্যে রাগামার কেলানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের হোস্টেল ছাত্রদের উপর জোরপূর্বক প্রবেশ করে তাদের উপর হামলা করে।
পুলিশের তথ্যমতে হোস্টেলের চার জন ছাত্রকে গুরুতরো আহত অবস্থায় রাগামার কলম্বো নর্থ টিচিং হাসপাতালে প্রাথমিক ভাবে ভর্তি করা করা হয়েছিল। পরে আরেকজনের অবস্থা আশঙ্গা জনক খারাপ হলে তাকে নেগম্বো হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। হামলাকারীরা হামলার সময় দুইটি গাড়ি ব্যবহৃত করা হয়েছিল, একটি গাড়ি পালিয়ে গেলেও প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর ব্যক্তিগত গাড়িটি ধরা পরে যায়। গাড়ির ভিতরে প্রতিমন্ত্রীর দেহ রক্ষাকারীর আইডি কার্ড পাওয়া যায়। তাতে পুলিশের সন্দেহ রয়েছে যে দেহ রক্ষী এই হামলার সাথে জড়িত। তাই ঘটনার ভোরই পুলিশ প্রতিমন্ত্রীর বাড়িতে তল্লাশি করে।
প্রতিমন্ত্রীকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান হামলার সাথে যেই জড়িত থাকুক না কেন সকলকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্তা দেওয়া হবে। তাছাড়া কেউ যদি প্রমান করতে পারি এই হামলার সাথে আমি জড়িত ছিলাম তাহলে আমিও পদত্যাগ করবো। সাংবাদিকদের প্রশ্নটি ছিল এরূপ যে, আপনার ছেলে ঘটনার সাথে সরা সরি জড়িত এবং আপনার দেহ রাখিয়ও সন্দেহের তালিকায় রয়েছে তাই আপনার নির্দেশ মোতাবেক কি তারা হামলা চালিয়েছে? প্রতিমন্ত্রী আরো বলেছিলেন আমি দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে আমরা ছেলে এই হামলার সাথে জড়িত। আমার ছেলে হোক আর যেই হোক এর বিচার অবসই সুষ্ট ভাবে হবে। আইনের কাছে কাউকেই এক বিন্দু ছার দেওয়া হবে না। আমি নিজেও এর সুষ্ট বিচার চাই। এই ঘটনার পরথেকেই ছাত্রদের মিছিল চলছে রাস্তা ঘাট বন্ধ করে রেখেছে। সারা রাজ্যের মানুষ প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর উপর খুবই ক্ষুদ্দ হয়ে আছে। তাছাড়া প্রতিমন্ত্রীর নিজ দেহ রক্ষী পলাতক অবস্থায় রয়েছে। তাকে পুলিশ এখনও খুঁজে পাইনি।
ক্যানিস্টেল ফল সুস্বাদু ফলের মধ্যে একটি। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলে এটি চাষ হচ্ছে। মধ্য আমেরিকায় প্রথম ফলটি পাওয়া যায়। বর্তমানে তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, ভারতে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে এবং বাংলাদেশে স্বল্প পর্যায়ে পাওয়া যাচ্ছে। ক্যানিস্টেল ফলের বৈজ্ঞানিক নাম Pouteria campechiana। ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমানে স্বাস্থ্য উপকারিতার উপাদান বিদ্যমান। কিডনি রোগ, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো, ত্বক সুস্থ রাখা, লিভার পরিষ্কার করা, ঘুমের উন্নতি, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, লিভারের স্বাস্থ্য উন্নতি, ওজন কমাতে, হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে, হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং হার্ট সুস্থ রাখতে ক্যানিস্টেল ফল ব্যাপক কার্যকর। নিচে ক্যানিস্টেল ফলের কিছু উপকারিতার কথা বলা হলো :
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাবে ক্যানিস্টেল ফল:
নায়াসিন ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সক্ষম এক উপাদান যা ক্যানিস্টেলে রয়েছে। তাছাড়া ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকে যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করতে এবং শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন বৃদ্ধি সাহায্য করে। যে সকল রুগীরা শরীরে নিয়মিত ইনসুলিন নিচ্ছেন তারা নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খান।
ভিটামিনের রস ক্যানিস্টেল:
ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টিগত উপাদান রয়েছে। ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্যান্য উপকারী খনিজ উপাদান থাকায় এটি দ্রুত জন প্রিয় হয়ে উঠছে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, নিয়াসিন, ফোলেট, পাইরিডক্সিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, নিয়াসিনামাইডে, উপকারী ফাইবার, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং আরো অনেক পুষ্টিকর উপাদান আছে। তাছাড়া এত পুষ্টি উপাদান থাকা সত্বেও এতে বিন্দু পরিমান কোলেস্টেরল নেই।
অস্টিওআর্থারাইটিস সমস্যা দূর করতে ক্যানিস্টেল ফল:
নায়াসিন অস্টিওআর্থারাইটিসের ঝুঁকি প্রতিরোধ হ্রাস করে যা ক্যানিস্টেল ফলে ভরপুর রয়েছে। নায়াসিন এবং নায়াসিনমাইড পুষ্টি উপাদান জয়েন্টের ব্যথা প্রশম করে এবং শক্তিশালী করে।
হার্টের স্বাস্থ্য স্বাভাবিক রাখতে ক্যানিস্টেল:
প্রচুর পরিমাণে ক্যানিস্টেল ফল ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ফাইবার শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় বলে হার্ট স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক ঝুঁকি হ্রাস পাই। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় ক্যানিস্টেল ফল শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যালের মাত্রা কমায় এবং অক্সিডেটিভ ক্ষতি হ্রাস করে। এলডিএল কোলেস্টেরল শরীলে বৃদ্ধি পেলে মানুষ মোটা এবং হার্টের কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পাই পরে মানুষের দম আটকে যাওয়ার সম্ববনা থাকে। নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খেলে এলডিএল কোলেস্টেরল শরীলে কমতে থাকে।
স্নায়ুতন্ত্র রোগের ঝুঁকি কমাবে ক্যানিস্টেল:
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য ক্যানিস্টেল ফলে থাকা আয়রন খুবই উপকারী। মস্তিষ্কে অক্সিজেন ও রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে আয়রন কাজ করে। ডিমেনশিয়ার এবং আলঝেইমার জাতীয় স্নায়ুতন্ত্রের রোগ গুলো আয়রন প্রতিরোধ করে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে ক্যানিস্টেল:
আমরা এটি মধ্যেই জেনেছি যে ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার হজম শক্তি উন্নতির সাথে সাথে পেটের গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। অন্ত্রের গতিবিধি স্বাভাবিক করতে এবং খাবারের মসৃণ পথ উন্নত করতে ফাইবার কাজ করে। তাছাড়া ফাইবার শরীর থেকে মল এবং ঘামের মাধ্যমে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের গ্যাসের সমস্যা থেকে আমাদের মুক্তি দেয়।
চোখের দৃস্টি বৃদ্ধি করতে ক্যানিস্টেল:
ক্যানিস্টেল চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে কারণ এতে প্রচুর ক্যারোটিনয়েড এবং ভিটামিন এ উপাদান থাকে। ভিটামিন এ আমাদের চোখের শুষ্কতা প্রতিরোধ করে। ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য হওয়ায় শরীলের ফ্রি র্যাডিক্যাল প্রতিরোধ করে এবং চোখের অক্সিডেটিভ কোষ ক্ষতি হ্রাস করে। চোখের বিভিন্ন সমস্যা ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, ছানি এবং অন্যানো সমস্যা প্রতিরোধ করে ক্যানিস্টেল ফলের ক্যারোটিনয়েড।
অ্যানিমিয়া নিয়ন্ত্রণে ক্যানিস্টেল ফল:
আয়রন উপাদান শরীরের জন্য খুব উপকারী। এটি রক্তাল্পতার ঝুঁকি হ্রাস করে। এই আয়রন উপাদান ক্যানিস্টেল ফলে প্রচুর পরিমাণে সমৃদ্ধ। শরীরে প্রচুর পরিমানে আয়রনের অভাব হলে আমাদের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার রোগ দেখা দেয়। রক্তের কোষে হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে শরীরে আয়রন প্রয়োজন। তাছাড়া কোষের সঠিক বৃদ্ধি, সম্পূর্ণ দেহে অক্সিজেন সরবাহ এবং পুষ্টি পেতে আয়রন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। মাথাব্যথা, ক্লান্তি এবং শরীরের দুর্বলতা আয়রনের ঘাটতিজনিত সমস্যা দূর করতে ক্যানিস্টেল ফল খুবই উপকারী।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে ক্যানিস্টেল:
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ক্যানিস্টেলে আছে বলে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি তে ব্যাপক কার্যকর। শ্বেত রক্ত কণিকা শরীলে উৎপাদন করতে ভিটামিন সি সাহায্য করে। শ্বেত রক্ত কণিকা আমাদের শরীলের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস ধ্বংস করে। নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খেলে ফ্লু, সর্দি এবং কাশি জনিত রোগ বালাই থেকে বাঁচা যায়।
অনেক দিন রোদের তাপ আপনার চুলকে রুক্ষ, শুষ্ক, ঝরঝরে এবং ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ করে। গ্রীষ্মের ঋতুতে অবশ্যই চুলের যত্ন নিতে হয়। আপনার চুল যদি কড়া রোদে থেকে আশে তাহলে আপনার চুলের পুষ্টি গুনাগুন শেষ হয়ে যায়। তাই মুখের ত্বকের মতো চুলেরও যত্ন নিতে হয়। আপনার চুলকে আগের মতো ফিরিয়ে আনতে রুটিন মাফিক চুলের যত্ন নিন, শীঘ্রই আপনার চুলের ময়শ্চারাইজ ফিরে পাবে। চুলের যত্নের সবচেয়ে ভালো সময় হলো গোসলের আগে। বাজারের উন্নত গুনোগত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। নিচে কিছু টিপস দেয়া হলো:-
ঘরে ফেরার পর শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার দিয়ে গোসল করুন:
ক্ষতিগ্রস্ত রুক্ষ চুলের জন্য শ্যাম্পুর সাথে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। প্রথমে আপনার চুলকে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে পরে কন্ডিশনার লাগাতে হবে তারপর নরমাল পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিবেন। এইভাবে ধৌত করলে আপনার চুলে কালো, মসৃণ, শক্ত এবং মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালিত করে। চুলের ভেতরের তেল গুলো আবার ফিরে আসবে। সপ্তাহে প্ৰত্যেক ছুটির দিন এই ফর্মুলা মাথায় ব্যবহার করলে শুষ্ক এলোমেলো চুলে দ্রুত মসৃনে রূপান্তর হবে। চুলের ক্ষতির বিরুদ্ধে রুখতে সপ্তাহে একদিন অবশ্যই চুলের যত্ন নিতে হবে। চুলকে নিয়মিত রিহাইড্রেট এবং পুষ্টকর রাখতে হবে। নিয়মিত চুলের যত্নেই চুল মজবুত ও স্বাস্থ্যকর অবস্থায় আনতে সাহায্য করবে।
গোসলের ৩০ মিনিট আগে তেল লাগান:
চুলের ক্ষতিগ্রস্থতা প্রতিকার করতে নারকেল তেল দুর্দান্তকর। আদিমকাল থেকেই চুলের যত্নে ব্যবহার করা হতো নারিকেলের তেল। চুলের জন্য জাদুকরী চিকিৎসার মতো কাক করে। আগে মানুষ রান্নার কাজে নারকেল তেল ব্যবহার করলেও এখন কেবল ত্বকের যত্নেই এই তেল ব্যবহার করা হয়। এটিতে ফ্যাট, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-ই , আয়রন এবং জিঙ্ক থাকায় চুলের যেকোনো চিকিৎসায় কার্যকর। নারিকেল তেলের সাথে আপনি অ্যালোভেরা তেল, আমের বীজের তেল, মার্শমেলো তেল এবং অলিভ তেল ব্যবহার করতে পারেন।
সঠিক তেল বাছায় করুন:
চুলের কোমলতা এবং মসৃণতা পুনরুদ্ধার করতে তেল গুরুত্বপূর্ণ। নারকেল তেলের পাসাপাসি আরো বিভিন্ন ধরণের তেল রয়েছে যা চুল নিরাময় করে। চুলে অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত তেল ব্যবহার করলে চালের গোড়ায় ময়লা জমে তাই অতিরিক্ত তেল ব্যবহার না করায় ভালো। ম্যাকাডামিয়া বীজ তেল, বাদাম তেল, গাজর বীজ তেল, ক্যামেলিয়া তেল ইত্যাদি রকমের তেল মাথায় ব্যবহার করা যেতে পারে। ম্যাকাডামিয়া বীজ তেল মাথার চুলের গোড়া শক্ত করে এবং রুক্ষ এলোমেলো চুলকে তার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনে। গাজর বীজ তেলে বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ, ভিটামিন ই রয়েছে যা চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে। ক্যামেলিয়া তেলে ওমেগা-৯ আছে যা আপনার চুল মর্সিন করে এবং গাজরের তেল মৃত চুলের গোড়াকে পুনরুজ্জীবিত করে। সপ্তাহে ১ বার চুলে এই তেল দিয়ে ম্যাসেজ করুন আপনার চুল আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।
অতিরিক্ত চুল পরিষ্কার করবেন না:
অনেকে আছে তারা প্রতিদিন শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করেন যা চুলের জন্য খুবই ক্ষতিকর কারণ অতিরিক্ত ধোয়ার ফলে চুলের মধ্যে প্রাকৃতিক তেল এবং প্রোটিন শেষ হয়ে যায়। চুল ঘন ঘন পরিষ্কার না করে প্রতি ২-৩ দিনে একবার পরিষ্কার করতে হবে। কিন্তু চুল অবশ্যই প্রতিদিন পানি লাগাতে হবে অথাৎ প্রতিদিন নিয়মিত গোসল করতে হবে। এতে চুলের গোড়ার শিকড় পরিষ্কার এবং সতেজ থাকবে। চুল অতিরিক্ত আর্দ্রতায় রুক্ষ ও ময়লা হয়ে গেলে তখন শুধু শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করতে হবে।
পুষ্টিকর খাবার খান:
চুলের ক্ষতি রোধ করতে শরীলের বাইরের অপেক্ষায় ভিতরের যত্ন নেওয়া বেশি জরুরি। চুল স্বাস্থকর রাখতে প্রচুর পানি খেতে হবে। খাবারের তালিকায় নিয়মিত শাকসবজি ও ফল রাখতে হবে। নিয়মিত খাবারের তালিকায় ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্যাটি অ্যামিনো অ্যাসিড, আয়রন, ওমেগা৩, ওমেগা৬, ওমেগা৯, রসুন, এবং বায়োটিন ইত্যাদি দেখে খেলে চুলের গোড়া দ্রুত শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যকর হতে বেশি সময় লাগবে না।
হেয়ার স্ট্রেইটনার ব্যবহারে বিরত থাকুন:
হেয়ার স্ট্রেইটনার দিয়ে চুল সোজা করা থেকে বিরত থাকুন কারণ এতে আপনার চুলের প্রাকৃতিক তেল গুলো শেষ হয়ে যায় এবং চুলের আগাছা মারা যায়। তাই তাপ দিয়ে স্টাইল এড়িয়ে চলুন। চুল বেঁধে রাখলে দীর্ঘক্ষণ জট বাধার সম্ববনা থাকে তাই চওড়া দাঁতযুক্ত চিরুনি ব্যবহার করুন।
এবার প্রথম এক ভিন্ন রাক্ষসী ব্ল্যাক হোল সনাক্ত নিজ চোখে দেখতে পেরেছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। সেটি সৌরজগতে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। ব্ল্যাক হোলটি তখনই দেখা যাই যখন এর সামনে কোনো তারা আসে, এর অতিরিক্ত মাধ্যাকর্ষণ তারার আলোকে বাঁকিয়ে দেওয়ার সময় এটির জায়গা নিদিষ্ট করা যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা কস-মসের ভিতরে কিছু ব্ল্যাক হোল দেখতে পেয়েছে। এর মধ্যে এমন কিছু ব্ল্যাক হলের আশা করছে যেগুলো কাউন্টার এট্যাক করতে পারে। কিন্তু এই ধরনের ব্ল্যাক হোল মহা বিশ্বে রয়েছে তা আছে করা যেতেই পারে কারণ এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে অন্ধকার গ্রহ এটি আলো শূন্য একটি জায়গা। ব্ল্যাক হোল বিভিন্ন উপায়ে তার উপস্থিতি জানান দিয়ে থাকে, যেমন ব্ল্যাক হোলকে ঘিরে অন্য কোনো গ্রহ বা নক্ষরত্র ঘোরা ফেরা করলে, মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সংঘর্ষের উজ্জ্বল আলো দেবার সময় এবং তারা গুলো যখন গড়িয়ে পরে তখন যে আলোর ঝলকানি দেয় তখন ব্ল্যাক হোল দেখতে পাওয়া যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা অনেক আগের থেকেই ধারণা করছেন যে ব্ল্যাক হলের আরো অনেক প্রজাতি আছে যা অদৃশ্য অবস্থায় এখনও রয়েছে। কোনো সুপারনোভা ধ্বংস হওয়ার পর কোনো বড় তারকা বিশেষ অংশ থেকে ব্ল্যাক হলের সৃস্টি হয়। পরে ছোট ছোট নক্ষত্র যখন ঘন নিউট্রন নক্ষত্রে পরিবর্তন হয় তখনোও তা ব্ল্যাক হোল হয়ে যায়। এর মধ্যে খানে প্রচন্ড ঘন অন্ধকার রয়েছে যেখানে আলোও ফিরে আসে না। এর সামনে যেই আসে তাই সেই অন্ধকারের মধ্যে চিরতরে হারিয়ে যায়। ব্ল্যাক হোলে কেউ প্রবেশ করলে সে আর কখনও বেঁচে ফিরে আস্তে পারবে না। এর মাধ্যাকর্ষণ এতটা শক্তিশালী যে আপনি গলেও যেতে পারেন।
মহাকর্ষীয় লেন্সিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মহা আকাশে বিচ্ছিন্ন এদিক ওদিক ছোটাছুটি করা ব্ল্যাক হোলগুলি দেখতে পাওয়া যাবে। প্রক্রিয়াটি হলো যখন ব্ল্যাক হোলগুলি ঘুরতে ঘুরতে কোনো আলোর উৎসের সামনে যায় ঠিক তখনই তীব্র মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে সামান্য সেকেন্ডের জন্য উজ্জলিত এবং স্থানান্তরিত হলেই এটি দেখা যাবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা প্রায় ৩০ বছর ধরে মহাকর্ষীয় লেন্সিং এর অপেক্ষায় রয়েছে এবং যার ওপর এখনও খোঁজ চলছে। ধারণা করা হয় যে এখনও অনেক গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি রয়েছে যা ব্ল্যাক হলের কারণে আমরা এখনও দেখতে পাচ্ছি না।
নিউজিল্যান্ডে মাইক্রোলেন্সিং অবসেরভেশনস ইন অস্ট্রোফিজিক্স এবং চিলিতে অপটিক্যাল গ্রাভিটেশনাল লেন্সিং এক্সপেরিমেন্ট ২০১০ সালে আলাদা ভাবে একটি প্রজেক্ট শুরু করেছিল কোনো এক ক্ষুদ্র নক্ষত্রের উপর। পরবর্তী এক যুগ পার করে ২০২২ সালে পর্যায়ক্রমে তারা হাবল ব্যবহার করে নক্ষত্রের উপর পর্যবেক্ষণ করেন দেখেন আলো কিভাবে পরিবর্তন হয়। পরে মাইক্রোলেন্সিং অবসেরভেশনস ইন অস্ট্রোফিজিক্স বলেন নক্ষত্রটি শুধুমাত্র আলোর উজ্জ্বলতা পরিবর্তন করেনি বরং তার অবস্থানেরও পরিবর্তন ঘটিয়েছে। নক্ষত্রটি পর্যায় ক্রমে আলোর উজ্জ্জ্বলতা বাড়া কমার মধ্যেই সেটি আস্থে আস্থে তার জায়গার পরিবর্তন করছিলো। পরবর্তীতে দুই দল গভেষকরা পদক্ষেপ নিয়েছিল যে তাদের পর্যবেক্ষন বস্তুটি কি কোনো পুরানো তারা নাকি বস্তুটি একটি ব্ল্যাক হোল। বিভিন্ন গবেষণার উপর বিশ্লেষণ ভিত্তি করে দেখা গেছে বস্তুটির নিজস্ব কোনো আলো নেই এবং আলোও দিচ্ছে না। বস্তুটি আমাদের সূর্যের চেয়ে প্রায় সাতগুণ বেশি ভারী যা পুরোনো তারকা বা নিউট্রন তারকা অপেক্ষায় বেশি ভারী। তার মানে এটি বুঝা যাচ্ছে এই সকল গুন ব্ল্যাক হোল বহন করে। তাই এটিই হচ্ছে ছিল অজানা ব্ল্যাক হোল। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এটিও বলেছেন যে পৃথিবী থেকে প্রায় পাঁচ হাজার আলোকবর্ষ থেকে দূরে এই ব্ল্যাক হোল। এটির ভ্রমণ বেগ ঘন্টায় ৪৫ কিমি। সুপারনোভার থেকে সংঘর্ষের মাধ্যমে হয়তো এই ব্ল্যাক হলের জম্ম হয়েছে। গ্যালাক্সির মধ্য একাকী বিশাল গতিতে যাত্রা করছে। এটিই তাদের প্রথম ভিন্ন এক আবিষ্কারক ব্ল্যাক হোল যেটি বিচ্ছিন্ন ভাবে রয়েছে।
বাংলাদেশর সুন্দরবনে বসবাসকারী বেঙ্গল টাইগার তার গায়ের ডোরা কাটা দাগের জন্য পৃথিবী খ্যাত। এই বাঘের মতোই দেখতে বর্তমানে বিলুপ্ত প্রাণী হলো জাভান বাঘ। মনুষ্য জাতির কলঙ্কটার কারণে পৃথিবী থেকে টিকে থাকার লড়াইয়ে হেরে যায় এই প্রাণীটি। ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে বসবাসকারি বাঘের উপ-প্রজাতি হলো জাভান বাঘ। বিশ্ব উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৭০ সালে প্রচুর পরিমানে বন উজাড় করা হতো তখন প্রচুর পরিমানে খাদ্য সংকট বাসস্থান না থাকার কারণে বহু প্রাণী কমে যেতে শুরু করে তখনই জাভান বাঘের বিলুপ্তর যাত্রা শুরু হয়। তাছাড়া এটির চামড়ার উদ্দেশে শিকারির সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে থাকে।
ইন্দোনেশিয়া ১৯ শতকের মধ্য সময়ে জাভা দ্বীপে মানুষের বসবাস দিন দিন বৃদ্ধি পাচছিলো সেই সাথে বৃদ্ধি পাই ফসলি জমির সংখ্যাও। তখন সেইখানকার বন্য প্রাণীদের বাসস্থান সঙ্কটযুক্ত হয়, দিন দিন কমে যেতে থাকে তাদের সংখ্যা, খাদ্য ও বাসস্থান। জাভান বাঘ স্থানীয় জনগণের ফসলি জমিতে বসবাস করতে চাইলে সেখানকার স্থানীয় ফসললি জমি বাঁচাতে তারা বাঘের শিকার, হত্যা শুরু করে। এইভাবে সেখানকার জীববৈচিত্র্যের পরিবর্তন হতে থাকে।
বিনা নিয়মে বৃক্ষ রোধনের কারণে জাভান বাঘের আবাসস্থলের এবং প্রিয় খাবার বন্য শুয়োর ও রুসা হরিনের সংঘ্যা দিন দিন কমতে থাকে ফলে খাবার ও বাসস্থলের জন্যে তারা নতুন আবাস ও খাদ্য খুঁজতে থাকে। তখন তাদের সামনে প্রধান খাদ্যের তালিকায় আসে জাভান বানর। কিন্তু এই বানর শিকারের জন্য তাদের নিয়মিত জাভান চিতার সাথে যুদ্ধ করতে হতো। এই ভাবেই চলতে চলতে জীবন যুদ্ধে হেরে যাই জাভান বাঘ। ১৯৭৬ সালে সর্বশেষ তাদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। খাদ্য সংকট, নিম্ন আবাসস্থল এবং লোভী শিকারিদের জন্য পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায় বাঘের এই উপ-প্রজাতিটি।
জাভান বাঘ দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মতো দেখতে। গাজীপুর মধুপুরেও এই বাঘ দেখা যেত। কিন্তু শিকারের কারণে বর্তমানে বাংলাদেশে সুন্দরবনের প্রায় ৪৫০টির মতো রয়েছে। সুন্দরবনই এই প্রাণীর সবচেয়ে বড় ও শেষ আবাসস্থল। বেঙ্গল টাইগারের চামড়া খুব দামি হওয়ায় এটিও প্রচুর হারে শিকার হচ্ছে। তাছাড়া বন উজাড়ের কারণে এটি এখন বিলুপ্তির পথে তাই বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সাল থেকে প্রজাতিটি সংরক্ষিত করার দায়িত্ব নিয়েছে।
ডাইনামিক এইচটিএমএল সৃষ্টির পর থেকেই অনলাইনের সবকিছু দেখতে বা ব্যবহার করতে সহজ হয়ে উঠেছে। প্রোগ্রামমারদের জন্যেও আপডেট ডিলিট অথবা ইউজারের ডাটার ইনফরমেশন কালেক্ট করে ওই ধরেন পোস্ট তাদের দেখানো যায়। এতে ইউজার ও ওয়েবসাইটের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি পাই। ডায়নামিক এইচটিএমএল ব্যবহার করে আপনি যা করতে পারেন তা এখানে কিছু বণনা করা হলো :
একটি ইভেন্ট ট্রিগার না হওয়া পর্যন্ত বা পৃষ্ঠার একটি অংশে ক্লিক না করা পর্যন্ত আপনি ডকুমেন্টে যেকোনো টেক্সট বা ইমেজ লুকিয়ে রাখতে পারেন। এটি আপনাকে ব্যবহারকারীর প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে পেজের বিষয়বস্তু কনটেন্ট পরিবর্তন করতে পারবেন।
এর মাধ্যমে যেকোনো টেক্সট বা ইমেজ অ্যানিমেশনের কাজ করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি ইমেজ বা টেক্সট লড়া চড়ার সরানোর পথ নির্দিষ্ট করতে পারেন বা ব্যবহারকারীর কাছে ছেড়ে দিতে পারেন। ব্যবহারকারী নিজেরাই তার পছন্দের অ্যানিমেশন বেছে নিতে পারবেন।
আপনি স্টক কোট বা নিউজ টিকার তৈরি করতে পারেন যা ক্রমাগত পরিবর্তন এবং আপডেট করা তথ্য প্রদর্শন করবে। এর জন্য জাভা বা সিজিআই-এর সাহায্যের প্রয়োজন আগে নিতে হতো এবং সমস্ত ওয়েভ ডিজাইনারদের এটির উপর নিয়ন্ত্রণ থাকত না। কিন্তু বর্তমানে ডায়নামিক এইচটিএমএল এর উপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে সকল প্রোগ্রামারদের।
কিছু ফর্ম তৈরি করা যেতে পারে যেখানে ব্যবহারকারীর ডাটা বিনা অবিলম্বে যাচাই করা যেতে পারে, প্রদত্ত ডেটার উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত উত্তর দেওয়া যেতে পারে এবং সেই ডেটা বিভিন্ন রূপে প্রক্রিয়া করা যেতে পারে। এতে সার্ভারের সাথে সংযোগ করার প্রয়োজন নেই।
ডকুমেন্টকে রিফরম্যাট করে সমস্ত ডাইনামিক এইচটিএমএল ডকুমেন্ট সংস্কার করা হয় এবং কোনো রিমোট সার্ভারে কোন নতুন সংযোগ না করে করা হয়। সেই নথিটি পুনরায় লোড করার বা কোনও নতুন নথি খোলার দরকার নেই। ব্যবহারকারীর মোবাইল বা কম্পিউটারের মেশিনের শক্তি ব্যবহার করে সবকিছু ঘটে। এর অর্থ হল ব্যবহারকারীদের ইন্টারঅ্যাক্টিভিটির জন্য সার্ভার থেকে নতুন টেক্সট বা ইমেজ লোড হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। অন্যদিকে, ডায়নামিক এইচটিএমএল প্রক্রিয়া করার জন্য আলাদা কোনো অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজন নেই| ডায়নামিক এইচটিএমএল হল একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ডকুমেন্ট যাতে কিছু স্টাইল ডেফিনিশন এবং সেই স্টাইল বা ডেটা ম্যানিপুলেট করার জন্য প্রয়োজনীয় স্ক্রিপ্টিং কোড থাকে। এই স্ক্রিপ্টটি আসলে এইচটিএমএল উপাদান, স্টাইল এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলিকে ম্যানিপুলেট করে। ডায়নামিক এইচটিএমএলে ব্যবহৃত এইচটিএমএল উপাদানের বৈশিষ্ট্য এবং স্টাইলসমূহ গড়ে উঠেছে এইচটিএমএল ও ক্যাসকেডিং স্টাইল শীটের বৈশিষ্ট্যের উপর নির্মিতকরে। ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪.০ বা নেটস্কেপ কমিউনিকেটরের মতো অন্য কোনো যেকোনো ব্রাউজারে ডাইনামিক এইচটিএমএল ডকুমেন্ট দেখতে সক্ষম হবেন। সমস্ত ব্রাউজারে সমস্ত ডাইনামিক এইচটিএমএল সমর্থন করে না। তবে এতে কোনো চিন্তার বিষয় নেই। কারণ ডিএইচটিএমএল ব্যাকওয়ার্ড সামঞ্জস্যপূর্ণ বা পুরানো ব্রাউজারে পুরানো ফরম্যাটে দেখা যায়। কিছু সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করে সমস্ত ব্রাউজারে প্রদর্শনযোগ্য ডিএইচটিএমএল তৈরি করা যেতে পারে। সহজ কথায়, ডায়নামিক এইচটিএমএল পুরানো ব্রাউজারগুলির ত্রুটি দূর করে এবং আপনাকে কোনও অতিরিক্ত সার্ভার লোড ছাড়াই একটি আকর্ষণীয় উপায়ে আপনার তথ্য উপস্থাপন করতে দেয়। এটি সার্ভারের কর্মক্ষমতা কিছুটা বাড়িয়ে দেয়, কারণ সার্ভারের ব্যবহারকারীর রিকোয়েস্টের সংখ্যা হ্রাস পাবে। স্ক্রিপ্ট হল ডায়নামিক এইচটিএমএল এর প্রাণ। তাই আপনাকে কিছু স্ক্রিপ্ট ল্যাঙ্গুয়েজ অবশ্যই জানতে হবে। আর সেই স্ক্রিপ্ট যদি ক্লায়েন্ট সাইড হয়, অর্থাৎ ব্রাউজারে রান করার জন্য লেখা হয়, তাহলে ব্রাউজারকেও বিবেচনা করতে হবে। সব ব্রাউজার সব স্ক্রিপ্ট চালাতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ভিবিস্ক্রিপ্ট ল্যাঙ্গুয়েজ চালাতে পারে, কিন্তু নেটস্কেপ নেভিগেটর তা পারে না। আবার জাভাস্ক্রিপ্ট উভয় ব্রাউজারেই চলে। তাই একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ বেছে নিন যা উভয় ব্রাউজারেই কাজ করবে। এই ক্ষেত্রে, জাভাস্ক্রিপ্ট সেরা. তারপরে আপনাকে ক্যাসকেডিং স্টাইজশীটগুলি কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানতে হবে। স্টাইজশীটে ব্যবহৃত বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং ডকুমেন্ট অবজেক্ট মডেল সম্পর্কে আপনাকে আরো জানতে হবে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি ঘোসনা করলো এস২২ সিরিজের Galaxy S22 Galaxy S22plus Galaxy S22 Ultra
দ্য গ্যালাক্সি আনপ্যাকড শীর্ষক অনুষ্টানে বলা হয়েছে আর মাত্র ১৫ দিন পর আসতে চলেছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ সিরিজ়। ২৫ শে ফেব্রুয়ারীতে আসবে এই সিরিজটি। সেখানে তিনটি মডেল দেখা যাবে। মডেল গুলো হলো গ্যালাক্সি এস২২, গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এবং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা। এই সিরিজের প্রত্যেকটি মডেল প্রো গ্রেড পারফরম্যান্স থাকবে। গ্যালাক্সি এস২২ এর সর্বনিম্ন দাম থাকবে ৬৮,৭০০ টাকা, গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এর সর্বনিম্ন দাম থাকবে ৮৫,৯০০ টাকা এবং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা ভার্শনের সর্বনিম্ন দাম থাকবে ১,০৩১০০ টাকা টাকা। গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা ভার্শন ফোনটিতে এস পেন সাপোর্ট সিস্টেম দেওয়া হয়েছে যা বাজারে তোলপাল সৃষ্টি করতে পারে। আগের এস সিরিজ গুলোর মতো এগুলোতেও টপ নচ ক্যামেরা ফিচার্স সিস্টেম রয়েছে। ২৪ ঘন্টা নক্স প্ল্যাটফর্ম সিকিউরিটি কার্যকরিতা এতে থাকবে এবং তা ভাইরাস, ম্যালওয়্যার থেকে প্রতিরোধ করবে। অ্যাপস, ফটো, ভিডিও এবং ফাইল গুলো সুরক্ষিত করার জন্য ডিভাইসটি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিবে। নিচে এই তিনটি ডিভাইসের কিছু ফিচার দেওয়া হলো:
গ্যালাক্সি এস২২ :
৬.১ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে গ্যালাক্সি এস২২ তে| ২৩৪০x১০৮০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৪২৫ যা ভালো কোয়ালিটিকে মান দেয়। ফোনটিতে ৮ জিবি র্যাম এবং ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেনারেশন ১ এসওসি অথবা স্যামসং এক্সিনস ২২০০ চিপসেট দেওয়া হতে পারে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ৫০ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা এবং তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৩,৭০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে। আর ওজন হবে ১৬৭ গ্রাম এবং সেলফি ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল।
গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস :
৬.৬ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ প্লাসতে| ২৩৪০x১০৮০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৩৯৩ যা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ অপেক্ষা ভালো কোয়ালিটিকে মান দিবে। ফোনটিতে ৮ জিবি র্যাম এবং ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেনারেশন ১ এসওসি অথবা স্যামসং এক্সিনস ২২০০ চিপসেট দেওয়া হতে পারে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ৫০ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা এবং তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৪,৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে। আর ওজন হবে ১৯৫ গ্রাম এবং সেলফি ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল ।
গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা :
৬.৮ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রাতে| ৩০৮০x১৪৪০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৫০০ যা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এবং গ্যালাক্সি এস২২ অপেক্ষা ভালো কোয়ালিটিকে মান দিবে। ফোনটিতে ১২ জিবি র্যাম এবং ১ টেরাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর এগজ়িনস ২২০০ প্রসেসর দেওয়া হবে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। অ্যাডাপ্টিভ পিক্সেল এপ্লিকেশন ক্যামেরায় সেটআপ করা হয়েছে। কোয়াড ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ১০৮ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা, তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা এবং চতুর্থটি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফোটো ক্যামেরা।জুমের ক্ষেত্রে ১০০এক্স স্পেস রয়েছে যার ১০এক্স ডিজিটাল জ়ুম ও ১০এক্স অপ্টিক্যাল জ়ুম সাপোর্ট করবে। এর ম্যাক্সিমাম রিফ্রেশ রেট ১২০ এইচজেড। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে এবং ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং হবে । আর ওজন হবে ২২৮ গ্রাম এবং সেলফি ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল। গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রাতে এস পেননের কলমটি ১০৫.০৮ মিলিমিটার লম্বা এবং ৪.৩৫ মিলিমিটার প্রস্ত এর ওজন ৩.০৪ গ্রাম।
বর্তমানে অনলাইনে সবচেয়ে পরিচিত শব্দ হচ্ছে গুগল। মানুষের বিশ্বস্ততায় জায়গা করে নিয়েছে এটি। যা একদিনে সম্ভব হয়নি। বিভিন্ন উন্নতমানের হ্যাকার ও শত্রুর মোকাবেলা করতে হয়েছে তাদের। শুরুতে গুগল একটি সার্চ ইঞ্জিন রূপে আসলেও বর্তমানে তাদের বহু বিনামূল্যে সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে। ১৯৯৭ সালে এর ডোমেইন রেজিস্ট্রি করার পর দীর্ঘ ৭ বছর এটি প্রাইভেট কোম্পানির অধীনে ছিল। এই মাঝখানে একে বহু দৈর্য্য কষ্টের পরীক্ষা দিতে হয়েছিল। এমন দিন এসেছিলো ২০০২ সালে ১ বিলিয়নের বিনিময়ে "ইয়াহু" কোম্পানি এর কাছে এটি বিক্রি হতে চেয়েছিলো। কিন্তু "ইয়াহু" সেটি কিনে নেয়নি কারণ তখন তাদের বাজারে প্রচুর মার্কেট ছিল। তখন সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে ১ নম্বর রাংকিংয়ে ছিল "ইয়াহু"।
২০০৪ সালে এটি ১৯ আগস্ট এটিকে পাবলিক করে দেওয়া হয় তখন থেকে অগ্র যাত্রা শুরু হয় গুগলের। ইউজাররা বিনা মূল্যে ইমেইল সার্ভিস খোলা ও সহজেই একাউন্ট খুলতে পারবে এটিতে। ২০০৮ সালে গুগল বিনা মূল্যে এন্ড্রয়েড ও গুগল ক্রম সার্ভিসটি চালু করে তখন থেকে তাদের আর পিছনে তাকাতে হয়নি। এন্ড্রয়েড সার্ভিসটি চালু হওয়ার পর থেকেই মার্কেটে রাজ্যত্ব করে থাকা "নোকিয়া" মোবাইল নিমিষেই ধস নেমে যায়। অল্প টাকায় সবাই হাতে হাতে স্মার্ট ফোন ব্যবহার করতে পারে। গুগল ক্রম ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য বিশাল সুবিধা নিয়ে এসে ছিল। সেখানে ডেভেলপমেন্ট টুল সহ বহু এক্সটেনশন বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়। গুগল ২০০৩ সালে গুগল এডসেন্স লঞ্জ করে এর মাধ্যমে বর্তমানে কোটি কোটি মানুষ আয় করছে। শুরুতে ওয়েবসাইটে এডসেন্স ব্যবহার করা গেলেও পরে ইউটিউব এটি যোগ করা হয়। গুগল পৃথিবীর মধ্যে বর্তমানে ওয়েবসাইটের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিজিটরে প্রথম স্থানে অবস্থান করলেও দ্বিতীয়তে আছে তাদেরই একটি সার্ভিস ইউটিউব।
২০০৬ সালে ৯ অক্টোবর গুগল ইউটিউবকে ১.৬ বিলিয়ন ডলার দিয়ে কিনে নেয়। এখন ইউটিউবে সেবা ব্যবহার করে বহু মানুষ আজ সাবলম্বী হচ্ছে। মানুষ আজ গুগলের সিকিউরিটি এর উপর এতটাই বিশস্ত যে তাদের প্রয়োজনীয় ফাইল গুগল ড্রাইভে রাখছে। ২০১২ সালে এটি গুগলে লঞ্জ করেছে। গুগল ড্রাইভে বিনা মূল্যে ১৫ জিবি স্টোরেজ দিয়ে থাকে। আজ বর্তমানে গুগল ৮১ টি পরিষেবা সকলকে বিনামূল্যে ব্যবহার করার অনুমতি দিচ্ছে। গুগলে ম্যাপ, ক্যালেন্ডার, প্লে স্টোর, ফাইল, নিউজ, কীবোর্ড সহ আরো বহু পরিষেবা আমরা নিত্য নতুন ব্যবহার করতে পারি। আজকে পৃথিবীর যে প্রান্তেই যায় না কেন গুগল ম্যাপের মাধ্যমে আমরা সহজেই গন্তব্য স্থানে পৌঁছাতে পারি। কোথায় যেতে কত সময় লাগবে তাও সহজে জানা যায়। করোনার মুহূর্তে শিক্ষা ব্যবস্থা গুগল ক্লাসরুম এবং গুগল মিটের কারণে ছাত্র ছাত্রীরা ঘরে বসেই পড়ালেখা করতে পারছে। যেকোনো পরিষেবা দিতে গুগল সব সময় প্রস্তুত। গুগল মানুষের প্রাণের বন্ধুত্ব রূপে কাজ করে। গুগল পিক্সেল বর্তমান সময়ে ছাড়িয়ে যেতে পারে আইফোন ও স্যামসাং গ্যালাক্সি এর মতো বড় বড় সফল প্রতিষ্ঠানকে। উন্নতমানে সার্চইঞ্জিন গুগল যেকোনো সমস্যা যেকোনো তথ্য নিমিষেই সার্চ দিলে পাওয়া যায়।
ল্যারি পেজ এবং সের্গেই ব্রিন তারা দুইজন মিলে গুগল তৈরী করেছিল যাতে সকল ওয়েবসাইটের তথ্য যাতে তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয়া যায়। আজ সমগ্র বিশ্ব একটি স্বয়ং সম্পূর্ণ গ্লোবাল বিলেজ পরিণত হয়েছে গুগলের সার্ভিস এর মাধ্যমে। গুগল ট্রান্সলেট যেকোনো ভাষা সহজেই ট্রান্সলেট করতে পারে ফলে আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন আমরা সকলেরই ভাষা বুজতে পারি। যারা একদমই বেকার পেইড ডোমেইন কিনতে সক্ষম নন তাদের জন্যেই গুগল ব্লগস্পটে সাবডোমেইনের ব্যবহারের সুবিধা দিয়ে দিয়েছে। যে কেউ একটি ফ্রি ইমেইল একাউন্ট খুলেই ব্লগস্পট ব্যবহার করতে পারে। পরে এর মাধ্যমে তিনি এডসেন্স এর মাধমে বিদেশি মুদ্রা অর্জন করতে পারবে। বেকারত্ব দূর করতে গুগল ব্যাপক সুবিধা দিয়ে থাকে যুব সমাজকে। ছোট একটি গ্যারেজে গুগল কোম্পানি শুরু করলেও আজকে তাদের ৩১.৭৯ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে ক্যালিফর্নিয়াতে তাদের প্রধান হেডকোয়ার্টার্স আছে। শুধুমাত্র মানুষের সাথে বন্ধুত্ব স্বরূপ আচরণ, বিশস্ততা দেখানো এবং বিনা মূল্যে তাদের উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করতে দেওয়াই তারা আজকে সফল প্রতিষ্টানে পরিণত হয়েছে।
বাংলাদেশে দিন দিন সড়ক দুর্ঘটনার হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সালে সমগ্র দেশে প্রায় ৭ হাজারের মতো মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। কিন্তু খুব স্বল্প ব্যবস্তা নিলেই এই দুর্ঘনা গুলো এড়িয়ে চলা সম্ভব। একটি পরিবারের কেউ দুর্ঘটনায় মারা গেলে বা পঙ্গু হয়ে গেলে সে পরিবারের সকলকেই এর ভার বহন করতে হয় সারা জীবনের কান্না হিসাবে। বাংলাদেশ বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নত করলেও এখনও জনগণের উগ্রতার জন্য পিছিয়ে রয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হলো রোডের সঠিক ম্যাপ তৈরী না করা। রাস্তার দুই পাশে হচ্ছে সাধারণ মানুষের চলাচলের পথ কিন্তু সেখানে হকাররা বসে দখল নিয়ে নেয় যা আমাদের প্রতিরোধ করতে হবে, অবশ্যই সরকারের এসব গরিব হকারদেরও দেখতে হবে। সাধারণ মানুষ যাতে ফুটপাত দিয়ে চলাচল করতে পারে তারা যেন অসাবধানতার জন্যেও যেন রোড দিয়ে হাঁটাচলা না করতে পারে তাই ফুটপাতের সাইডে গ্রিল দিয়ে রাখতে হবে। সামান্য দূরে দূরে রাস্তা পারাপারের জন্য জেব্রা ক্রসিং ব্যবহার করতে হবে। এবং জেব্রা ক্রসিং এর আগে অবশ্যই স্পিড ব্র্যাকার বসাতে হবে।
২০ বছর আগের পুরোনো বাস গুলি বন্ধ করে দিতে হবে বাস গুলোতে অবশ্যই সেফটির ব্যবস্তা থাকতে হবে। বাসের ড্রাইভাররা কে কতক্ষন ডিউটি করছে তার একটি ইলেকট্রনিক ফিচার তৈরী করতে হবে। কারণ আমাদের দেশের অধিক মুনাফার জন্য দিন রাত ভরে গাড়ি চালায় যা দুর্ঘটনার প্রধান আরেকটি কারণ। ড্রাইভাররা এবং হেলপারকে বাধ্যতামূলক মূলক অষ্টম শ্রেণী পাশ করতে হবে। তারা সময় ভাগ করে করে গাড়ি চালাবে। প্রত্যেকটি বাসের ভিতরে সিসিটিভি এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। রাস্তার মাঝখান থেকে লোক উঠা নামা করা যাবে না। বাসের ভিতরে সিট গুলো প্রচুর নোংরা থাকে তাই ওই গুলো পরিবর্তন করে প্লাস্টিকের সিটের ব্যবস্তা করতে হবে। জালানার গ্লাস গুলো প্লাস্টিকের তৈরী গ্লাস লাগাতে হবে। ভার্চুয়াল প্রযুক্তির মাধ্যমে ড্রাইভার এবং হেলপারকে গাড়ি চালাতে শিখতে হবে। অধিক স্পীডে গাড়ি চালানো শাস্তি যোগ্য অপরাদের আইন তৈরী করতে কবে। যেখানে সেখানে গাড়ি না থামিয়ে এক মাত্র বাস স্টেশনে গাড়ি থামাতে হবে। ট্রাফিক পুলিশ একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে সবচেয়ে বেশি আমাদের দুর্ঘটনার প্রধান কারণ ওভার টেকিং করা।
আমরা প্রায়সই দেখতে পাই দুইজন বাস চালক রাস্তায় প্রতিযুগিতা করে ফলে দুর্ঘটনা হয় এগুলো সবচেয়ে বেশি বাস চালকদের মধ্যে বেশি হয় তাই বাস, রেল গাড়ির মতো সিরিয়ালে চলবে এর একটি ব্যবস্তা করতে হবে। অনেকসময় ট্রাক গুলো অতিরিক্ত ভার বহন করে যা দুর্ঘটনার আরেকটি কারণ যা ট্রাফিক পুলিশকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। দেশে প্রচুর পরিমানে রিস্কার সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাদের সকলকেই লাইসেন্সের আওতাভুক্ত করতে হবে। ৯৯% রিশকা চালকরা ট্রাফিক আইন সম্পর্কে কিছুই জানে না কোথায় মোড় নিবে আর কোথায় নিবে না তার কিছুই তারা জানে না তাই সরকারকে এদের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ব্যবস্তা করে দিতে হবে। অনেকে আছে অলি গলির মধ্যে বেপরোয়া ভাবে বাইক চালায় যা সাধারণ মানুষদের হয়রানির শিকার হতে হয় তাই এসব অলিগলি সিসিটিভি ধারা নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে থানা ভিত্তিক পুলিশ কর্মচারীদের। জ্যাম যানজট রোধ করতে ব্যবস্থা নিতে হবে থানা পুলিশদের। আশেপাশের শিক্ষা প্রতিষ্টান, প্রাইভেট এবং সরকারি প্রতিষ্টান গুলোর নিধারিত সময় ফিক্সড করে দিতে হবে। এতে সবাই এক সাথে বের হয়ে যানজট সৃষ্টি হবে না, দুর্ঘটনার প্রবনতাও হ্রাস পাবে। সাধারণ মানুষ এবং যারা গাড়ি চালায় তাদের উভয়কেই অধিক পরিমানে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসতে হবে। তবেই দুর্ঘটনা এড়িয়ে চলা সম্ভব। সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে কোটি কোটি টাকার প্রয়োজন নয় শুধু মাত্র নিয়ম শৃঙ্খলার মাধ্যমে এড়িয়ে যাওয়া যায়।
কাঁচা টমেটো দেখতে অনেকটা নিষ্পাপ শিশুর মতো। শীতের শুরুতে বাজারে এর আবির্ভাব দেখা যায়। পাকা টমেটোর মতো কাঁচা টমেটোও খাবারের স্বাদ বাড়ায়। চিংড়ি মাছের সাথে কাঁচা টমেটোর ঝোল তরকারি খেতে সুস্বাদু। কেবল পাকা টমেটোয় দিয়ে রান্না করা যায় এমন কিছু নয় কাঁচা টমেটো দিয়েও মজাদার রান্না করা যায়। বড় বড় হোটেলে কাঁচা টমেটো দিয়ে সালাত তৈরি করা হয়। কাঁচা টমেটো অপেক্ষায় পাকা টমেটো দেখতে সুন্দর হলেও পুষ্টি গুনাগুন তার চেয়ে কম নয়।
সম্পূর্ণ দেহের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাঁচা টমেটোতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন রয়েছে। পরীক্ষা করে জানা গিয়েছে ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে কতটুকো মিনারেল এবং ভিটামিন পাওয়া যায় তার কথা। ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে মিনারেলে ক্যালসিয়াম ১৯.৫ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৭৬৫ মিলিগ্রাম, কপার ০.১৩৫ মিলিগ্রাম, মাঙ্গানেস ০.১৫ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, সিলেনিয়াম ০.৬ মাইক্রোগ্রাম, ফসফরাস ৪২ মিলিগ্রাম, জিংক ০.১০৭ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৩০৬ মিলিগ্রাম ও সোডিয়াম ১৯.৫ মিলিগ্রাম রয়েছে এবং প্রতি ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে ভিটামিনের পরিমান হল: ভিটামিন-এ ৪৮ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-বি২ ০.০৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি৩ ০.৭৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি৬ ০.১২১৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি১২ ১ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-সি ৩৫.১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-ডি ০.৯ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-ই ০.৫৭ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-কে ১৫ মাইক্রোগ্রাম, থায়ামিন ০.০৯ মিলিগ্রাম ও ফোলেট ১৩.৫ মাইক্রোগ্রাম রয়েছে। এছাড়াও প্রোটিন ১.৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রোটেস ৭.৬৫ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, ফাইবার ১.৬৫ গ্রাম পুষ্টিকর উপাদান আছে এই কাঁচা টমেটোতে। আসুন জেনে নেই যদি আপনি প্রতিদিন কাঁচা টমেটো খান তাহলে আপনার কি কি উপকার হতে পারে :
চোখের সমস্যা? সবুজ টমেটো খান :
ভিটামিন-এ শরীলে উৎপন্ন করতে বিটা ক্যারোটিন প্রয়োজন আর বিটা ক্যারোটিনের একটি উৎস হলো কাঁচা টমেটো। আমরা সকালেই জানি চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে ভিটামিন-এ প্রয়োজন। বিটা ক্যারোটিন শরীলে হ্রাস হলে ক্যান্সার বা ম্যাকুলার ক্ষয় হতে পারে যা পরিবর্তিতে আমরা অন্ধ হয়ে যেতে পারি।
রক্তাল্পতা সমস্যায় সবুজ টমেটো খান :
কাঁচা টমেটোতে ভিটামিন-এ রয়েছে। ভিটামিন-এ শরীরের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়ায়। সপ্তাহে ১ টি কাঁচা টমেটো ছোলকা ছাড়িয়ে হালকা সিদ্ধ করে খেলে রক্তাল্পতা বা অ্যানেমিয়া রোগ থেকে কিছু পরিমান উপশম পাওয়া সম্ভব।
হৃদরোগ, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং পাচনতন্ত্রের চিকিসক সবুজ কাঁচা টমেটো :
কাঁচা টমেটোতে রয়েছে বড় বড় রোগের চিকিৎসার মেডিসিন ফাইবার। ফাইবার বুকের ভিতরে হার্টের ব্লক দূর করতে সাহায্য করে। ছোট ছোট ব্লক থাকলে এটি নিজে নিজেই খুলে দেয়। হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষায় ফাইবার কাজ করে। এটি মধ্যেই আমরা জেনেছি সবুজ টমেটোর মধ্যে ভিটামিন-এ রয়েছে যা দেহের কোষ বিভাজন সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ফলে আমরা ক্যান্সার থেকে বাঁচতে পারি। ফাইবার পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নতি করে যার ফলে কোলন ক্যান্সার এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে আমরা দূরে থাকতে পারি। যাদের ডায়াবেটিস টাইপ ২ রয়েছে অথাৎ নিয়মিত ইন্সুলিন নিচ্ছেন তারা ফাইবার সরিলে গ্রহণ করলে তাদের ইনসুলিনের মাত্রা শরীলে বৃদ্ধি পাবে ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাঁচা টমেটো :
পাকা টমেটো অথবা কাঁচা টমেটো উভইতেই ভিটামিন সি রয়েছে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করতে এক মাত্র ভিটামিন উপাদান হলো সি। ভিটামিন সি শরীলের শ্বেত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে, শরীরকে ভিতর থেকে শক্তিশালী করে। শীত মৌসুমে আমরা প্রায়সই ফ্লু বা ঠান্ডা-সর্দি সমস্যায় ভোগী তখন শরীলে ভিটামিন সি অতিরিক্ত শরীলে সরবাহ করলে এই রোগ গুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ভিটামিন সি দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য উন্নত, হাড় মজবুত করতে এবং ত্বকের মৃত কোষ গুলো ধ্বংস করতে- আমাদের সাহায্য করে। তাছাড়া বুকের ভিতর ইনফেকশন হলে ডাক্তাররা ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বর্তমানে করোনা ভাইরাস বা কোবিদ ১৯ এর বিভিন্ন ভেরিয়েন্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আমারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সবসময় সচেতন থাকতে হবে।
রক্তে চর্বি জমতে বাধা দেয় কাঁচা টমেটো :
কাঁচা টমেটোতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-কে আছে। এটি হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে হাড়কে শক্তিশালী করে। তাছাড়া এটি রক্তে চর্বি থাকলে তা দ্রবণীয় করে ফলে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না।
এছাড়াও কাঁচা টমেটোতে আরো অনেক ভিটামিনের ভিন্ন ভিন্ন উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু অধিক পরিমানে কোনো কিছুই খাওয়া উচিত নয়। কাঁচা টমেটো কাঁচাই খেতে চাইলে আগে ছোলকা ছাড়িয়ে গরম পানিতে সিদ্ধ করে খেতে হবে কারণ কিছু কিছু কাঁচা টমেটোতে খুবই সামান্য পরিমান টক্সিন পাওয়া যেতে পারে।
যদিও এইচটিএমএল ডকুমেন্ট প্রাথমিকভাবে ব্রাউজারে একইভাবে প্রদর্শিত হয়, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এবং নেটস্কেপ নেভিগেটর কিছু এইচটিএমএল মার্কআপ ভিন্নভাবে প্রদর্শন করতে শুরু করে। তারপর এইচটিএমএল ডিজাইনারদের উভয় ব্রাউজারে একটি ডকুমেন্ট সঠিকভাবে প্রদর্শিত হবে কিনা তা নিয়ে ভাবতে হবে। এটি সমাধান করতে ক্যাসকেডিং স্টাইলশীট সিএসএস ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যবহার করা হলে, শুধুমাত্র ডকুমেন্ট উপাদানগুলিকে এইচটিএমএল ডকুমেন্টে কোনো প্রেজেন্টেশন ট্যাগ না রেখেই স্থাপন করা যেতে পারে এবং উপস্থাপনার সমস্ত নির্দেশনা স্টাইলে দেওয়া যেতে পারে। এটি বিভিন্ন স্টাইলশীট ব্যবহার করে একটি ডকুমেন্টে ভিন্নভাবে প্রদর্শন করার অনুমতি দেয়। এইচটিএমএল ডকুমেন্টের সাথে কোনো স্টাইলশীট ব্যবহার না করলেও ব্রাউজার এটি প্রদর্শন করতে পারে। কারণ এইচটিএমএল ডকুমেন্টে প্রদর্শনের নিয়ম রয়েছে। কিন্তু ব্রাউজারে এক্সএমএল ডকুমেন্টগুলি কীভাবে প্রদর্শিত হবে তার জন্য কোনও নিয়ম নেই৷ এক্সএমএল মার্কআপ শুধুমাত্র ডেটা নির্দেশ করে, এটি কীভাবে প্রদর্শিত হবে তা নয়। সুতরাং আপনি যদি এটি ওয়েবে ব্যবহার করতে চান তবে আপনাকে এটির সাথে একটি স্টাইল শীট ব্যবহার করতে হবে। স্টাইলশীট ভাষা হল একটি এক্সটেন্সিবল স্টাইলশীট ভাষা (এক্সএমএল) এক্সএমএল ডকুমেন্টে ব্যবহারের জন্য, ঠিক CSS এর মতো। এটি আসলে এসজিএমএল স্টাইলের ভাষা ডকুমেন্ট Sennadaics and Specification Language (DSSL) এবং ক্যাসকেডিং স্টাইল শীট (CSS) এর সংমিশ্রণ। DSSL-এর মতে, এক্সএসএল অনুমান করে যে এক্সএমএল ডকুমেন্টে শুধুমাত্র ডেটা বা বিষয়বস্তু থাকবে, কিন্তু কোনো উপস্থাপনা নির্দেশনা থাকবে না। স্টাইলশীটের বিভিন্ন নিয়ম আপনাকে বলবে কিভাবে এক্সএমএল ডকুমেন্ট বিভিন্ন উপাদান প্রদর্শিত হবে। যাইহোক, এটি শুধুমাত্র একটি প্রদর্শন নয়, একটি এক্সএমএল ভোকালরি থেকে ডেটা অন্য এক্সএমএল ভোকালরিতে ডকুমেন্ট প্রকাশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ওয়েবে একটি এক্সএমএল ডকুমেন্ট প্রকাশ করতে, আমরা সেই এক্সএমএল ডকুমেন্টে একটি এক্সএসএল স্টাইলশীট প্রয়োগ করে ডকুমেন্টটিকে এইচটিএমএল-এ রূপান্তর করতে পারি। এজন্য একে এক্সটেনসিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশন (XSLT) বলা হয়, শুধু এক্সএসএল নয়। এক্সএমএল এর মত, এক্সএসএল হল পরিবর্তনযোগ্য। এক্সএসএলটি ভাষাটি পরিবর্তন হয় এরূপ ভাবে। অথাৎ এক্সএমএল এর ভাষায় হলো এক্সটেনসিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশনস। একটি বিশেষ সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে এক্সএমএল ডকুমেন্ট ট্রান্সফার করা হয়। পরে তা নতুন স্ট্যান্ডার্ড এক্সএমএল সিনট্যাক্সে প্রসেস হয় এইচটিএমএল ফাইল অথবা প্লেইন টেক্সট ফাইল দ্বারা।
সমস্যা কখন কোথা থেকে আসে কেউ বলতে পারে না। ধরুন আপনি বাজার থেকে নতুন একটি মাইক্রোফোন কিনলেন , দোকানদার আপনাকে দোকানেই ভালো মতো চেক করে দিলো ঠিক আছে কিনা পরে আপনি বাসায় এসে কম্পিউটার চালিয়ে ব্যবহার করে দেখলেন আপনার মাইক্রোফোনটি চলছে না। তাই আজকে আমরা আপনাকে শিখাবো যদি আপনার মাইক্রোফোনটি কাজ না করে থাকে তাহলে কি কি উপায়ে আপনি চালাতে পারেন সে বিষয়ে আলোচনা করবো :
ধাপ ১: বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাই যে, প্লাগিন সঠিক জায়গায় লাগানোয় হয়নি। আপনি আপনার পিনটি সঠিক জায়গায় স্থাপন করুন এবং ১ মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন। দেখুন কম্পিউটারে কানেক্ট হচ্ছে কিনা। প্লাগিনের তিনটি পোর্টেই ট্রাই করুন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গোলাপি কালারের তা সঠিক থাকে। পরে খেয়াল করুন আপনার মাইক্রোফোনটি অন আছে কিনা।
ধাপ ২: চলুন এবার একটু ভিতরে যাওয়া যাক। আপনার মাইক্রোফোনটি আপনার উইন্ডোজটি কোনো রকম সাউন্ড পাচ্ছে কিনা তা দেখা যাক। প্রথমে আপনার মনিটরের বাম পাশে নীচে দেখুন একটি উইন্ডোস আইকন আছে সেখানে ক্লিক করুন পরে দেখুন কন্ট্রোল প্যানেল (Control panel) লেখা আছে সেইখানে ক্লিক করুন। তখন দেখবেন কন্ট্রোল প্যানেলের পেজ ওপেন হয়ে গিয়েছে। অবশ্যই "view by :Category " সিলেক্ট করে নিবেন। তারপর "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে মাইকের একটি আইকন আছে সাউন্ড ক্যাটাগরি সেখানে "Manage audio devices" কথাটি লেখা আছে সেখানে ক্লিক করুন। পরে সাউন্ড এর একটি নতুন পেজ ওপেন হবে সেখানে "Recording" অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনি আপনার মাইক্রোফোনটি দিয়ে কথা বলুন কথা বলার সময় যদি সাউন্ড পেজে যদি কোনো সবুজ কালারের লাইট উঠা নামা করে তাহলে বুজতে হবে আপনার কম্পিউটারটির উইন্ডোজ ঠিক আছে।
ধাপ ৩ : চলুন দেখে নেই আপনার মাইক্রোফোন সাউন্ড বন্ধ আছে কিনা। আপনার মনিটরের বাম পাশে উইন্ডোজ স্টার্ট (Start) লগোতে ক্লিক করুন। পরে কন্ট্রোল প্যানেল (Control panel) এ ক্লিক করুন। অবশ্যই দ্বিতীয় ধাপের মতো "view by :Category" সিলেক্ট করে নিবেন। তারপর আগের মতোই "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে মাইকের একটি আইকন আছে সাউন্ড ক্যাটাগরি সেখানে "Manage audio devices" কথাটি লেখা আছে সেখানে ক্লিক করুন আগের মতোই। পরে সাউন্ড এর একটি নতুন পেজ ওপেন হবে সেখানে "Recording" অংশে ক্লিক করুন। এখন "problematic microphone" অংশে মাউসের লেফট বাটনটি ডাবল ক্লিক করুন। পরে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে "Headset Earphone Propertise" নামে সেখানে "level" ট্যাব এ ক্লিক করুন। সেখানে উপরেরটি ১০০ ভলিউম আর নিচেরটি ২০ ভলিউমে রাখুন কোনোরূপ মিউট থাকলে তা অন করুন।
ধাপ ৪ : আগের মতোই উইন্ডোজ এ ক্লিক করে কন্ট্রোল প্যানেল এ পরে "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করার পর "Manage audio devices" অপশনে ক্লিক করুন। তার পর "Recording" অংশে ক্লিক করে "Set Default" এ মাউসের লেফট বাটনটি ক্লিক করুন। এতে কাজ না হলে আপনি "Microphone" অংশে ডাবল ক্লিক করুন পরে সেখান থেকে "Advanced" ট্যাবএ ক্লিক করুন পরে দেখুন "Allow applications to take exclusive control of this device" অপশনে ঠিক চিহ্ন দেওয়া আছে কিনা না থাকলে দিয়ে দিন। পরে apply অপশনে ক্লিক করে সম্পূর্ণ ক্রিয়াটি পরিবর্তন করে নিন।
ধাপ ৫ : এবার অডিও সার্ভিসটি রিস্টার্ট করে দেখি কাজ করে কিনা। প্রথমে আপনার কিবোর্ডের "Windows + R" বাটনটি একসাথে ক্লিক করুন পরে একটি সার্চ বাক্স আসবে সেখানে টাইপ করুন "services.msc" পরে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে মাউস দিয়ে স্ক্রল করলে নিচের একটু আগে দেখবেন "Windows Audio" লেখাটি। সেখানে মাউস এর রাইট ক্লিক করে "Restart" অপশনে বাটন এ চাপুন। রিস্টার্ট বাটনে ক্লিক করা হয়ে গেলে আবার মাউস রাইট বাটন ক্লিক করুন পরে "Properties" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে সেখানে দেখুন "startup type -Automatic" দেওয়া আছে কিনা , না থাকলে আপনি দিয়ে এপলাই বাটনে ক্লিক করে ওকে বাটন এ ক্লিক করে দিন।
ধাপ ৬ : এবার অডিও ড্রাইভারটি আপডেট করে দেখি কাজ করে কিনা। প্রথমে আগের মতো আপনার কিবোর্ডের "Windows + R" বাটনটি একসাথে ক্লিক করুন পরে একটি সার্চ বাক্স আসবে সেখানে টাইপ করুন "devmgmt.msc" পরে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে ডিভাইস ম্যানেজার নামে একটি উইন্ডো ওপেন হবে সেখানে "Search automatically for updated driver software" অপশনটির সামনে তীর চিহ্নটি ক্লিক করুন পরে "Realtake high defination audio" অপশনটি মাউস এর রাইট বাটনটি ক্লিক করুন "update drivar software" অংশে ক্লিক করুন।
এই ছয়টি ধাপ অনুসরণ করার পরও কাজ না করলে আপনি অন্য কোনো পিসি তে ট্রাই করার চেষ্টা করেন সেখানে না হলে বুজতে হবে মাইক্রোফোন সমস্যা আছে আর না হয় আপনি আপনার পিসি তে নতুন করে বায়ো সেটআপ দিতে পারেন। আর তাতেও ঠিক না হলে পিসি অডিও ডিভিসিটি নষ্ট হয়ে গিয়েছে হয়তো।
আজ ১৭ ই ফেব্রুয়ারী ২০২২ সালে বেলা সকাল ১১ টা ০৫ ঘটিকায় শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন ২২ ফেব্রুয়ারি থেকেই আমরা শ্রেণী কক্ষে স্বশরীরে পাঠদান করতে পারবো। প্রাথমিক শ্রেনিদের শিক্ষা প্রতিষ্টান আমরা আরো ২ সপ্তাহ পর বৈঠক করবো। ভয়াবহ করোনা পরিস্তিতিতে শিক্ষা মন্ত্রী স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপনের সাথে আলোচনার মাধ্যমে তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন। শিক্ষা মন্ত্রী আরো বলেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তাদের পরিস্তিতি মধ্যে বিবেচনা করা তারা নিজ নিজ দায়িত্বে শিক্ষা প্রতিষ্টান গুলো খুলবে। প্ৰত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্টানকে তাদের শিক্ষাথীদের বাধ্যতা মূল টিকা নিতে হবে। আমরা এখনও প্রাথমিক শ্রেনি গুলোর কার্যক্রম এখনই শুরু করছি না কারণ আমাদের ধারণা আগামী ২২ ফেব্রুয়ারী এর পর থেকে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসবে। এর পর টানা ২ সপ্তহা অন্যানো শ্রেণী কক্ষে পাঠ দান শুরু হলে শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হবে ফলে পিতামাতারা তাদের সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে আগ্রহ করবেন। আমরা জানি এখনো ১২ বছরের নিচের বাচাদের এখনোও টিকা নেওয়া হয়নি। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি গতকাল বুধবার জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে এ ব্যাপারে বৈঠকে বসেন। তখনই তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এই ব্যাপারে। তাই আজ সকালেই সংবাদ সম্মলনে মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রী এ বিষয়ে ঘোষণা করেন।
ধারণা করা হয় দক্ষিণ মধ্য চীনে প্রথম পাওয়া যায় লোকাট ফল। এই গাছের পাতা এবং ফল উভয়ের যেসুদি গুনাগুন রয়েছে। লোকাট গাছের পাতা স্থানীয়রা চা হিসাবে পান করে থাকেন। এটি দেখতে অনেকটা পাকা সুপারি বা বরইয়ের মতো দেখতে। এটি আমাদের কমলা ফলের রঙের মতো হয়ে থাকে। লোকাট ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, আইরন, ম্যাগনেসিয়াম, মাঙ্গানেস, কপার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যারোটেনইডস যা শরীরের বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে আমাদের বাঁচাতে সাহায্য করে। চলুন জানি এই ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা।
ক্যান্সার রুগীদের ফল -
লোকাট ফল ক্যান্সার প্রতিরোধী ফল। এটি ক্যান্সার উৎপন্ন কারী কার্সিনোজেনকে বাধা দেয়। অনেকে প্রচুর পরিমানে তামাক বা মাদক দ্রব খাই যার ফলে তাদের মুখে ভয়ানক ভাবে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। লোকাট গাছের পাতায় পলিফেনল আছে এটির সাইটোটক্সিক মুখের ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করে ফেলে। তাছাড়া লোকাটের ফলে মিথানল রয়েছে এটি স্তন ক্যান্সার বিস্তার রোধে কাজ করে। এই ফলে প্রচুর পরিমানে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড, বিটা ক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার পাওয়া যায় যা আমাদের দেহের ভিতর লুকিয়ে থাকা যেকোনো ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে দিতে চেষ্টা করে। নিয়মিত এই ফলে খেলে মরণব্যাধি ক্যান্সার থেকে আমরা দূরে থাকতে পারবো।
শরীরের হাড় মজবুত করার ফল -
বর্তমান সময়ে আমরা বাহিরের যে সকলই খাবার খাই না কেন সব কিছুতেই চিনির পরিমান রয়েছে। এটি আমাদের শরীরের হাড় দুর্বল করে দিচ্ছে। এখন আমরা বয়স বাড়ার সাথে সাথেই আমাদের হাড় অধিক পরিমানে দুর্বল হয়ে যায় বিশেষ করে মহিলারা এই সমস্যায় বেশি বুজিছেন। পরে আমরা ডাক্তারের কাছে না গিয়েই, বিভিন্ন রকমের ভিটামিন আমরা খাচ্ছি যা পরে আমারদের অকাল মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আমরা এই সমস্যাটি প্রাকৃতিক ভাবেই নির্মূল করতে পারি। অনেক ফলফলাদি রয়েছে যেগুলোর ভিতরে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম থাকে এ রকমই একটি ফল হলো লোকাট ফল। এই ফলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেমন ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম যা হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে হাড়কে শক্তিশালী করে।
ডায়বেটিস রুগীদের জন্য ফল -
লোকাট গাছের পাতায় হাইপোগ্লাইসেমিক রয়েছে। এই গাছের পাতার চা নিয়মিত খেলে শরীরের গ্লুকোজ ও ইন্সুলিনের মাত্রা স্বাভাবিক থাকে। এই পাতার জৈব উপাদান শরীরের রক্তের শর্করার মাত্রা হ্রাস করে। যারা ডায়বেটিস রুগী ইন্সুলিনে নিচ্ছেন অথবা নিচ্ছেন না তাদের এই লোকোয়াট গাছের চা খুবই উপকারী।
অতিরিক্ত মেদ চর্বি কমানোর ফল -
শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানোর দুর্দান্ত একটি ফল হলো লোকাট। পেটের ভিতরে বিভিন্ন সমস্যা যেমন ডায়রিয়া, মল বের না হলে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের প্রতিরোধ করতে এই ফল কার্যকর কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। অতিরিক্ত ফাইবার থাকায় খাবার আস্তে আস্তে হজম হয় ফলে তা ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য করে এবং শরীরের লিপিড বিপাক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রক্তে ধীরে ধীরে চিনি মিশে তাই দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না। এই লোকাট ফলের পুষ্টি উপাদান হজম শক্তি বৃদ্ধি করে পাকস্থলীর বিভিন্ন সমস্যা দূর করে।
কোলেস্টলের সংখ্যা হ্রাস করতে ফল -
দিন দিন মানুষের শরীরে খারাপ কোলেস্টলের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোলেস্টলের শরীর বৃদ্ধি পেলে ব্রেন স্ট্রোক, বিভিন্ন হৃদরোগ এবং হার্ট ব্লক হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। লোকাট ফল এবং এই গাছের পাতার চায়ের মধ্যে পেকটিন জাতীয় ফাইবার থাকে যা শরীর খারাপ কোলেস্টলের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস করে।
রোগপ্রতিরোধক ফল -
লোকাট ফলের ভিতরে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই এই লোকাট ফলটি খেলে আপনার রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। কারণ ভিটামিন সি শরীরের রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়ায় ফলে ঠান্ডা, নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জা, করোনা এবং বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে আমরা বাঁচতে পারি।
আয়রনে ভরপুর লোকাট ফল -
লোকাট ফলের মধ্যে থাকা আয়রন লোহিত রক্ত কণিকার হিমোগ্লোবিনে অক্সিজেন সমগ্র শরীরে সরবাহ করতে সাহায্য করে। এই উপাদানটি শরীর জন্য ব্যাপক উপকারী রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং রক্ত স্বল্পতা থেকে আমাদের সাহায্য করে।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে ফল -
লোকাট ফল খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পাই এবং চোখের রোগব্যাধি থেকে আমাদের সাহায্য করে কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের এবং ভিটামিন এ রয়েছে।
মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়াতে ফল -
লোকাট ফল প্রচুর পরিমানে ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আয়রন সম্ব্রিদ্ধ। শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাত্রা হ্রাস পেলে ফ্রি রাডিক্যালের মাত্রা বৃদ্ধি পাই ফলে আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে, সাধারণত বয়স হলে আমাদের এই সকল সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই ফ্রি রাডিক্যালের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে এই ফলটি ভূমিকা ব্যাপক।
আমরা অনেকেই প্রায় প্রচুর পরিমানে চা খাই, দুধ চা অথবা রং চা। ডাক্তাররা বলে থাকেন রং চা য়ে কিছু পরিমান শরীলের উপকার করলেও দুধ চা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর প্রত্যেকদিন একইরকম চা খেতে খেতে আমরা এক ঘোয়ামি হয়ে পরি। তাই চায়ের বিকল্প পানীয় হিসাবে নিচের পানীয় গুলি খেতে পারেন এতে আপনার শরীর সুস্থ্য থাকার পাশাপাশি মন তাজা উৎফল্ল থাকবে।
মাচা চা
গ্রিন টিয়ের বিপরীতে মাচা টি খেতে পারেন কারণ উভয়ই আসে ক্যামেলিয়া সাইনেনসিস উদ্ভিদ থেকে। এটি খেতে সামান্য তিক্ত হয়ে থাকে এবং জংলা গাছ পালা খাওয়ার মতো স্বাদ থাকে। এটি গ্রিন টি অপেক্ষায় ১০ গুণ বেশি ঘনত্ব তাই এর চেয়ে বেশি সাস্থ্য উপকারী। এই মাচা টিতে অত্যাধিক পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। নিয়মিত এ পানীয় খেলে আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এপিগ্যারোক্যাটেচিন গালাটে উপাদান থাকায় আমাদের হৃদ ক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখে। তাছাড়া হজম শক্তি বৃদ্ধি, শরীরকে ক্যান্সার প্রতিরোধী করে তোলা, মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়ানো, কিডনির সাস্থ্যকে সুস্থ্য রাখা, লিভারকে সুস্থ্য রাখা, ত্বকের যৌবনতা ধরে রাখা এবং অতিরিক্ত মেদ কমাতে আমাদের সাহায্য করে। এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী মায়োয়ান ইসাই ১২০০ শত বছর আগে চিনে প্রথম মাচা টি আবিষ্কার করেন পরে তিনি এটিকে জাপানে নিয়ে আসেন। মাচা টি তৈরী করতে আপনি মাচা পাউডারের সাথে চিনি গরম পানির সাথে মিশ্রণ করে খেতে পারেন, ইচ্ছে করে এর সাথে দুধও মিশাতে পারেন।
কম্বুচা চা
আপনি আপনার সকাল কম্বুচা চায়ের সাথে শুরু করতে পারেন। এটি খেতে খেতে অনেকটা একটু টক টক এবং মিষ্টি জাতীয় পানীয়। কম্বুচা চায়ের মধ্যে আমাদের শরীরের জন্য উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রোবায়োটিক উপাদান রয়েছে। আমরা জানি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ক্ষতিকর জীবাণু গুলিকে ধ্বংস করে ফেলে এবং প্রোবায়োটিক শরীরের উপকারী জীবাণু গুলিকে স্বাস্থ্যকর রাখে। প্রায় দুই হাজার বছর আগের থেকে চিনে এই টক মিষ্টি পানীয় পান করা হলেও বর্তমানে এর গুনাগুন দেখে সমগ্র বিশ্বে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পানীয় তৈরী করতে চিনি এবং ইস্ট ব্ল্যাক টি বা গ্রিন টিয়ের সাথে মিক্সড করে ১ থেকে ২ মাস পর্যন্ত ফারমেন্ট করে রেখে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে সময় যত বেশি হবে ততো টক স্বাদ যুক্ত হবে।
আধা চা বা গিনগার টি
শরীর এবং মনকে সতেজ রাখতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হলো গিনগার টি অথবা আধা চা। পানীয়দের মধ্যে এতে সবচেয়ে বেশি এন্টিঅক্সিজেন বেশি থাকে তাই এটিও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাছাড়া রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করতেও এটি কাজ করে। আধা কুচি কুচি করে পানিতে মিশিয়ে ৫ মিনিট গরম করতে হবে পরে মধু মিশিয়ে খেতে হবে। এই চা য়ের ধরে রাখতে চিনি না দেওয়াই ভালো তবে দিলেও সামান্য পরিমান দিতে পারেন।
সোনালি দুধ বা হলদে দুধ
দুধের আরো শক্তিশালী রূপ হচ্ছে সোনালি দুধ। একে বিভিন্ন দেশে বিভিন্নই নামে ডাকে যেমন:- টার্মেরিক মিল্ক, গোল্ডেন মিল্ক, হলদে দুধ, টার্মেরিক লাতে এবং ইয়েলো মিল্ক। এটি খেতে অনেকটা তেতো ধারালো কফির মতো। তবে মধু যোগ করলে মিষ্টি লাগবে। এটি সাধারণ দুধকে আরো এন্টিঅক্সিজেন যুক্ত করে। এর কারকিউমিন উপাদান শরীরে কোথাও ইনফেকশন বা ব্যথা থাকলে তা উপশম করে। তাছাড়া রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়ানো, ত্বকের ব্রণ দূর করতে, পেটের গ্যাস কমাতে, ভালো ঘুম করতে, হার্ট সুস্থ্য রাখতে, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং কিডনি সচল রাখতে সাহায্য করে। ভারতে এই দুধ খাওয়া শুরু হলেও বর্তমানে বাংলাদেশেও এটি ব্যাপক প্রচলিত। এটি তৈরী করতে দুধ, হলুদ, গোলমরিচ, আধা, মধু এবং পানি সব গুলো উপাদান এক সাথে মিশিয়ে খেতে হয়।
পেপারমিন্ট চা বা গোলমরিচ চা
ওষুধের বিকল্প হিসাবে ধরা হয় পেপারমিন্ট চা কে। কারণ আগের কার দিনে পেপারমিন্ট দিয়ে বহু ওষুধ তৈরী করা হতো। তাই এই চা কিন্তু হালকা গরম পানি দিয়ে খেতে হয়, অতিরিক্ত গরম খেলে পরে আবার সাইড ইফেক্ট থাকার সম্ভবনা থাকে। এই চা কে মেন্থল বা গোলমরিচ চা নামেও ডাকা হয়। এই চায়ের বিশেষত হলো ক্যান্সার আক্রান্ত রুগীদের জন্য। এটি ক্যান্সার আক্রান্ত কোষকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে। তাছাড়া এন্টিঅক্সিজেন যুক্ত পেপারমিন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সেই সাথে বমিভাব থাকলে দূর করে, হজম ক্ষমতা শক্তিশালী করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি দেয়, অ্যান্টিস্পাসোমডিক যুক্ত পেপারমিন্ট চা বুকের ব্যথা দূর করে, মাথাব্যাথা থাকলে তা দূর করে, মানসিক চাপ দূর করে এবং শরীরের নানা রকম সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এটি শুকনো পেপারমিন্ট পাতা দিয়ে চিনি বা মধু মিশিয়ে ২-৩ মিনিট গরম করে পরিবেশন করতে হয়।
আইসি-১১০১ ছায়াপথ আবিষ্কারের পর আবার নতুন করে এর চেয়ে ৪ থেকে ৫ গুন বড় আসলো অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথ। এই ছায়াপথটি আমাদের পৃথিবী গ্রহ থেকে প্রায় সাড়ে তিন বিলিয়ন আলোকবর্ষ থেকে দূরে অবিস্থিত। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬.3 মিলিয়ন আলোকবর্ষ বা ১ কোটি ৬৩ লাখ আলোকবর্ষ। এর মধ্যবর্তি স্থানে ব্ল্যাকহোল রয়েছে যা আশে পাশের গ্রহ নক্ষত্র গুলো তার দিকে টেনে নিচ্ছে। এই ছায়াপথের নাম করা হয়েছে গ্রিকদের বিশাল দৈত্য আদিম দেবতা আকাশের পুত্রের নাম অনুসারে। তিনিও একজন বিশাল দৈত্য ছিলেন, সে দেবতা হেরাকলসের সাথে লড়াই করেছিলেন। দেবতা অ্যালসিওনিয়াস বিশাল দেহের অধিকারী হওয়ার কারণেই সদ্য আবিষ্কারের নামকরণ এই নামে রাখা হয়। বর্তমানে আবিষ্কার ছায়াপথের মধ্যে অ্যালসিওনিয়াস হলো সবচেয়ে বৃহত্তর ছায়াপথ। এটিই হচ্ছে বিজ্ঞানীদের কাছে সবচেয়ে বেশি আশ্চর্যজনক যে এটি এত বড় কিভাবে হলো। এটি বড় হলেও আমাদের ছায়াপথের মতোই সাধারণ। তবে আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্রে রয়েছে সূর্য আর অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের কেন্দ্রে রয়েছে ব্ল্যাক হোল। এবং ছায়াপথটি সেই ব্ল্যাকহোল হতেই শক্তি নিচ্ছে অথাৎ ব্ল্যাকহোলের কারণেই গ্রহ নক্ষত্র গুলো বিচ্ছিন্ন অবস্থাতে নেই। তবে আস্থে আস্থে আশে পাশের বস্তুগুলো ধীরে ধীরে তার দিকেই অগ্রসর হচ্ছে।
এই ছায়াপথের সাথে আমাদের ছায়াপথের সম্পর্ক অনেকটা পৃথিবী এবং চাঁদের সম্পর্কের মতো। তবে অ্যালসিওনিয়াসের রেডিও তরঙ্গ উচ্ছ হারে নির্গত হয়। প্রায় ২০ হাজার রেডিও অ্যান্টেনার অধিক ওয়েভ ৫২টি কেন্দ্রের সাহায্য নিয়ে এটি পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে এই ছায়াপথের কোনো একটি জায়গায় প্রচুর পরিমানে ঘনত্বর বিস্তার রয়েছে যার কারণে গালাক্সিটি এত বড় হয়েছে। এর ব্ল্যাক হোল আমাদের সূর্যের অপেক্ষায় প্রায় ২৫০ গুন বেশি বড় তাহলে ধারণা করে যাচ্ছে যে আশেপাশে অন্য কোনোর প্রাণীর বসবাস করা প্রায় অসম্ভব। এর আশপাশের গ্রহগুলোতে সবসময় ঝড়ের মধ্যেই থাকতে হয়। হয়তোবা দূরের কোনো গ্রহতে নক্ষত্রের আলোর মাধ্যমে জায়গাটি শান্তি পূর্ণ রয়েছে। কারণ বিজ্ঞানীরা শুরুতে এঁকে কোনো ছায়াপথ মনে করেনি, এটি একটি নক্ষত্র বহুল এলাকা মনে করেছিল সূর্যবিহীন জায়গা তবে ব্ল্যাকহোলের ধারা যে একটি বড় ধরণের ছায়াপথ হওয়া সম্ভব তা জানা ছিলোনা বিজ্ঞানীদের। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের সন্ধান জ্যোতি বিজ্ঞানীরা সাধারণ ভাবেই পেয়েছিলো ওয়াইড-ফিল্ড ইনফ্রারেড সার্ভে এবং লো ফ্রিকোয়েন্সি অ্যারে টেলিস্কোপ দিয়া প্রথমে তারা একটি নক্ষত্রে ঘেরা তারা দেখতে পাই পরে তারা সেখানকার ব্ল্যাকহোলে আবিষ্কারের পরই তারা বুজতে পারে এটি একটি এখনকার সময়ে সবচেয়ে বড় ছায়াপথ অ্যালসিওনিয়াস।
১৭৯০ সালে যখন আইসি-১১০১ ছায়াপথ আবিষ্কার করা হয় তখন এটিই মনে করা হতো সবচেয়ে বৃহত্তর। প্রায় ২৩২ বছর পর ২০২২ সালে তার রেকর্ড ভাঙ্গলো অ্যালসিওনিয়াস। আইসি-১১০১ দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৫০ থেকে ১২০ আলোক বর্ষ। অথাৎ এই ছায়াপথের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে সময় লাগবে ৫০ থেকে ১২০ কোটি বছর। আর অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথ এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে সময় লাগবে ১৫০ থেকে ১৭০ কোটি বছর লাগবে। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের মতো প্লাজমাবর্তী রেডিয়ো ছোট ছোট ছায়াপথের দেখা বহুবার বিজ্ঞানীরা দেখেছেন তবে একটি ছায়াপথ এত বড় হতে পারে তা আগে তারা কল্পনা করতে পারেননি। আমাদের আবিষ্কার রত এখন পর্যন্ত মহা জগতে প্রায় ২০০ বিলিয়নের মতো গ্যালাক্সি রয়েছে তার মধ্যে ১৬ ই ফেব্রুয়ারিতে যোগ হলো আরেকটি অজানা গ্যালাক্সি। এভাবে দিন দিন প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে আমরা মহা বিশ্ব সম্পকে ধারণা লাভ করছি। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের আবিষ্কারের মধ্যে দিয়ে আমরা জানতে পারবো এর রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি সম্পর্কে, এর আশে পাশে গ্রহ নক্ষত্র গুলোর পরিবেশ কিরূপ আচরণ করছে তার কথা। তবে ধারণা করা যাই যে অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের ব্ল্যাক হলে আস্থে আস্থে গিলে খেতে খেতে ভারী আর বড় হতে থাকবে তবে আমাদের কোনো চিন্তা নেই কারণ এটি আমাদের পৃথিবী থেকে প্রায় তিন বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে, অথাৎ আমাদের কাছে যদিও আসতে এই ব্ল্যাকহোলের ৩০০ কোটিরও বেশি সময় লাগবে। যা আমাদের কাছে পোঁছাতে প্রায় অসম্ভব। তাই বলা যাই এই ছায়াপথ দ্বারা আমাদের কোনো ক্ষতির সম্ভনা নেই।
বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে চোখের মনি পরীক্ষা করে জানা যাবে ঐ ব্যক্তির অঙ্গের মৃত্যুর তারিখ।
আমরা মানুষের চোখ দেখেই চিনতে পারি মানুষটিকে। করোনার চলাকারীন সময়গুলোতে আমরা সকলেই মাস্ক পরে থাকি তবুও আমরা একে ওপরের চোখ দেখেই বুজি ব্যক্তিটিকে। মানুষের চোখ মানুষের মনের অন্তর আত্মার কথা বলে। চোখ দেখেই বুজা যাই তার মনে কি চলছে সে কি করতে চাই। মানুষ তার মুখের বঙ্গি দিয়ে তার মনের কথা ঢাকতে চাইলেও চোখ দিয়ে ঢাকতে পারে না। মানুষের হাসি, কান্না, দুঃখ, কষ্ট সবই চোখের মাধ্যমে প্রকাশ প্রায়। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন একটি প্রোগ্রামিং অ্যালগরিদম তৈরী করেছেন ওটার মাধ্যমে যদি কোনো মানষের চোখ ভালো মতো পরীক্ষা করা যাই তাহলে ঐ ব্যক্তির মৃত্যুর তারিখের সময় আন্দাজ করা যেতে পারে। মানুষের প্রধান অঙ্গ গুলো হলো লিভার, কিডনি, হার্ট, লান্জ এবং মস্তিষ্ক। এই প্রধান সব অঙ্গ গুলোই চোখের রেটিনার সাথে সংযুক্ত।
আপনার কোনো একটি অঙ্গ নষ্ট হলেই ডাক্তাররা খালি চোখেই আপনার চোখ দেখেই আন্দাজ করতে পারে আপনার কি সমস্যা হতে পারে। যদি আপনার জন্ডিস বা যকৃত সমস্যা বা লিভারের সমস্যা হয় তাহলে আপনার চোখের সাদা অংশের রং হলুদ বর্ন ধারণ করবে। যদি আপনার উচ্চ রক্তচাপ বা সংক্রমণ রোগ থাকে তাহলে আপনার চোখ লাল বর্ন ধারণ করবে। রক্তশূন্যতা বা ডায়াবেটিস হলে চোখ ফ্যাকাশে রং হবে ইত্যাদি বৈশিষ্ট ডাক্তাররা খালি চোখেই দেখে রোগ নির্ণয় করতে পারেন। ঠিক অনেকটা তেমনি চোখের রেটিনার স্নায়ুকোষ এবং রক্তজালিকা খুব নিখুঁত ভাবে পরীক্ষা করলে জানা যাবে মানুষের প্রধান অঙ্গ গুলোর বয়স সীমা।
এটির অ্যালগরিদম এমন ভাবে তৈরী করা হয়েছে এটি পরীক্ষাথী ব্যক্তিকে তার শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলি পরীক্ষা করে দেখে যে অঙ্গগুলি বর্তমানে কি অবস্থায় আছে এবং সামনে কোনো কিছু হওয়ার সম্ভবনা আছে কিনা। অবশ্যই আপনার কিডনি অথবা অন্য কোনো শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ভালো মতো যদি পরীক্ষা করা যাই তাহলে বুজা যাবে মৃত্যুর আগে আপনার কোন কোন অঙ্গ গুলি আগে সমস্যা দিবে। তবে এটা সত্য যে সঠিক ভাবে কোনো পরীক্ষা করার পরেও তার ফলাফল সঠিক হওয়া সম্ভব নাও হতে পারে তারপরেও এই প্রযুক্তি কেবল শুধুমাত্র বিজ্ঞানের অগ্র যাত্রার একটি ফল। তবে হ্যা এই আবিষ্কারের সাফল্য হয়তো আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানকে আরো দ্রুত গতিতে নিয়ে যাবে।
শরিলের ভিতরে যত ক্ষয় ক্ষতি হয় বা হবার আশঙ্কা থাকে তা সবার আগে মস্তিস্ক সিগন্যাল পাই সেই সাথে চোখের রেটিনাও সংবেদনশীল হয়ে উঠে। কোনো অঙ্গ প্রাকৃতিকভাবে নষ্ট হওয়ার আশংখা হলেই রেটিনার রক্তজালিকা গুলো অস্বাভাবিক আকৃতির রূপ ধারণ করে। ঐ ভিক্তির উপরেই পরীক্ষা করে অ্যালগরিদম তৈরী করা হয়েছে সেটি শরিলে কি কি সমস্যা আছে বা হতে পারে। পরে সেটির উপর ভিত্তি করে রুগীর চিকিৎসা আগে ভাগেই করলে রুগী দ্রুত সুস্থ্য হওয়ার থাকে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন এই প্রযুক্তি সমগ্র বিশ্বে ব্যবহার চালু করলে মৃত্যুর হার ৪০ শতাংশ কমানো সম্ভব। আমেরিকায় ৫০ বছরের উদ্ধে প্রায় পঁচিশ হাজার ব্যক্তিদের নিয়ে একটি পরীক্ষা করে। তাদের চোখ ভালো মতো এলগোরিদম এর সাহায্যে পরীক্ষা করে তাদের বয়সের একটি সময় সীমা আন্দাজ করেন এবং সামনে তাদের কি কি ধরণের রোগ বালাই হতে পারে। গবেষণায় দেখায় যাই প্রায় ১০ বছরের মধ্যে পাঁচ হাজারের মতো লোকজন প্রায় কাছা কাছি ওই রকম সমস্যায় ভুগেছেন। সুতরাং বুজাই যাচ্ছে এই প্রযুক্তি কতটা সাফল্যের। সাধারণত সম্পূর্ণ শরীর পরীক্ষা করা অনেক ব্যয় বহুল এবং রুগীকে প্রচুর ব্যথাও সহ্য করতে হয়। কিন্তু এটি একটি সাধারণ পরীক্ষার মাধ্যমেই ফলাফল আনা সম্ভব। ১০ থেকে ১২ বছর আগেই জানা যাবে ব্যক্তিটি সামনে কোন রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভনা রয়েছে। এতে মৃত্যুর হারও দিন দিন কমে আসবে।
চলুন একটি পরীক্ষা করি ২০২২-২৩ সালের মধ্যে সেরা ৪টি ব্রাউজারের মধ্যে দেখি কে সবচেয়ে উন্নত। আমরা এখানে ইউজার ফ্রেন্ডলি, সিকুরিটি, র্যাম এবং ফেসিলিটি সম্বন্ধে জানবো। পরীক্ষা টি হবে একটি নকআউট প্রক্রিয়া যে হেরে যাবে সেই বাদ হয়ে যাবে। সাফারি, ক্রোম, মজিল্লা ফায়ারফক্স এবং অপেরার সাথে পার্থক্য প্রকাশ হবে :
প্রথমে সাফারি এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
যারা ম্যাক ব্যবহার করে থাকেন তারা দুইটি ব্রাউজারে বিনা মূল্যে ভালো মতো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি টুকটাক ওয়েব এ কাজ করেন এবং সাধারণ ডিজাইন প্রচন্ড করেন তাহলে সাফারি ব্যবহার করবেন। আর যদি আপনি ওয়েবে অনেক গুলো কাজ একসাথে করেন এবং বুকমার্ক করতে চান তাহলে আপনি ক্রোম ব্যবহার করবেন। যাদের আইফোন রয়েছে তারা আইফোন দিয়ে আইক্লাউড ব্যবহার করে ম্যাকের ভিতর একই ট্যাব খুলতে পারবেন। যারা উইন্ডোজ বা এন্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করেন তারা জানেন ক্রর্ম ব্যবহারে গুগল থেকে কতগুলো সুবিধা পাওয়া যায়। ক্রমে আপনি যেকোনো ট্যাব গুগল ট্রান্সলেটের মাধ্যমে ভাষা পরিবর্তরন করতে পারেন। আমরা সকলেই জানি ক্রমে কিরূপ র্যাম ব্যবহার করে। তবে আপনি যদি চান অ্যাপ টেমার ব্যবহার করে অতিরিক্ত র্যাম ব্যবহার করা থেকে ক্রোমকে বিরত রাখতে পারেন। অপরদিকে ম্যাক এবং আই ফোনের জন্য সাফারি দ্রুত গতিতে কাজ করলেও তেমন কোনো বিশেষ সুবিধা এর মধ্যে পাওয়া যায় না। কিন্তু আপনি যদি উভয় ব্রাউজারের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেন তাহলে উভয়ই মানসম্পূর্ন্ন সিকুরিটি প্রধান করে। গুগল ব্যবহার কারীদের ডাটা কালেকশন করে তাদের ওই অনুযায়ী বিজ্ঞাপন দেখায় উপরোন্ত আইফোন ও ম্যাক আই ব্যাপারে সতর্ক। তাছাড়া ক্রোম ব্যবহারে আপনি প্রচুর পরিমানে প্রয়োজনীয় এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু সাফারিতে এত সুবিধা নেই। তাই পরিশেষে বলা যায় এইখানে গুগল ক্রমেই সেরা।
দ্বিতীয়ত এজ এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
এজ এবং ক্রোম উভয় ব্রাউজার ব্যবহারকারিরা অতিরিক্ত ট্যাব ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এজ এর ডিফালট হোম পেজ ব্যবহার কারীদের অনেক ভোগান্তিতে ফেলে অপরদিকে ক্রোমের হোম পেজ খুব সহজেই ব্যবহার করা যায়। দুটি ব্রাউজারই বুকমার্কিং ফেসিলিটি থাকলেও ক্রমে রিড বুকমার্কিং এর এক্সট্রা ফেসিলিটি রয়েছে। নিরাপত্তার দিকদিয়ে দুটি ব্রউজারই সেরা তবে এজ অন্যানো থার্ড পার্টি থেকে এক্সটেনশন গ্রহণ করে যা নিরাপরতার ত্রুটি হতে পারে। ব্রাউজারের গতি বিবেচনা করলে ১ নম্বরে রয়েছে এজ। এজ ক্রোম অপেক্ষায় কম র্যাম খাই। এজ এর চেয়ে ক্রোমে অধিক পরিমান নিজস্ব এক্সটেনশন সার্ভিস রয়েছে। গুগলে সকল ফেসিলিটি ক্রমে থাকার কারণে এবারও এজ অপেক্ষায় গুগল ক্রমেই সেরা।
তার পর মজিল্লা ফায়ারফক্স এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
ইন্টারনেট দুনিয়াতে ক্রোমের আগে প্রায় ৪ বছর আগে আসলেও মজিল্লা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের মনে তেমন কোনো জায়গা নিতে পারেনি। দুটি ব্রাউজারই
ম্যালওয়্যার প্রটেকশন ব্যবস্থা রয়েছে এবং দুটিই প্রচুর পরিমানে র্যাম খাই। তারপরেও ক্রোমে এই ব্যাপারে ব্যবস্থা থাকলেও মজিল্লা ফায়ারফক্সে তা নেই। ক্রোম এর রিলিজ হবে আগে মজিল্লা ব্যাপক জনপ্রিয় ছিল। একসময় বিশ্বের প্রায় ৭০ শতাংশ জায়গা ধকল করেছিল এই ব্রাউজারটি। ওয়েব ডেভেলপাররা মজিল্লা ব্যবহার করে সহজেই ডিজাইন পরিবর্তন করতে পারতো। কিন্তু দিনের সাথে তাল মিলিয়ে তাদের ব্রউজারটি তেমন কোনো ইউজার ফ্রেন্ডলি করতে পারেনি। তাছাড়া তেমন কোনো ভালো সুবিধা মজিল্লা ফায়ারফক্স এ না থাকায় ক্রোম এইখানে সহজেই জিতে গেলো।
এবার অপেরার সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
অপেরার জন্ম ১৯৯৫ সালে আর ক্রোম এর ২০০৮ সালে উভয় জনপ্রিয় ব্রাউজার সকলের কাছে। উভয় খুব ভালো ইউজার ফ্রেন্ডলি তবে অপেরা এদিকদিয়ে ক্রোম অপেক্ষায় এগিয়ে। তাছাড়া সিকিউরিটি দিক দিয়ে সমান ভাবে তাদের ইউজারদের প্রাইভেসি নিরাপদ রাখে। আর সবচেয়ে বোরো কথা হলো অপেরা প্রচুর কম র্যাম খাই যা ব্যবহারকারীদের আরো মর্সিন ভাবে চালাতে পারে। অপরদিকে প্রচুর পরিমানে সুবিধা রয়েছে ক্রোম ব্রাউজারে। আপনি প্রচুর পরিমানে এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারেন। আপনার পাসওয়ার্ড সেভ করে ফুল ডকুমেন্ট একসাথে জিপ করে নিতে পারেন। ডেভেলপার মুড আপনাকে যেকোনো ডিজাইন সহজেই পরিবর্তন করতে পারেন। ক্রোম এমন একটি ব্রাউজার যার মধ্যে সব কিছুই রয়েছে আপনি যা চান তাই আছে। গুগলের জিমেইল, ড্রাইভ, গ্যালারি এবং ট্রান্সলেটর সিস্টেম ক্রোমকে সব গুলো ব্রাউজারকে এগিয়ে রাখে। তাই পরিশেষে বলা যাই অপেরা অপেক্ষায় ক্রোম সেরা।
টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী নিহত
সাভারের আশুলিয়ায় এক প্রাইভেট জুতা কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের এক বিশাল ঘটনা ঘটেছে। তিনজন অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে সাথে সাথে মারা গিয়েছেন(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বুধবার ২৩ শে ফেব্রুয়ারী বিকেল ৫টার সময় জুতার কারখানায় আগুন লাগে। এটি আশুলিয়ার টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানাটি অবস্থিত। এক ঘণ্টা পর ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট আগুন নিভাতে সক্ষম হন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী ছিল। আগুন লাগার প্রায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে আসে তাদের সাতটি ইউনিটের যৌথ চেষ্টাই ১ ঘন্টার ভিতরেই গুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কারখানার ভেতর হটাৎ করে বিকেলে প্রচুর পরিমানে ধোঁয়া বের হতে থাকে এবং পরে তা বাড়তে বাড়তে আগুনের শিখা উপরে উঠতে দেখা যায়। প্রাথমিক ভাবে অগ্নিকাণ্ডে সর্বমোট তিন জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন এবং ১০ জনের অধিক শ্রমিক মারাত্মক ভাবে আহত হয়েছেন এই ঢাকার আশুলিয়ায় জুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ড ঘটনায়।
ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র অফিসার বলেন, টঙ্গাবাড়ী বঙ্গবন্ধু সড়কে ফুটওয়্যার জুতা কারখানায় বিকেলে আগুন লাগে। তারা আগুনের খবর পেয়ে এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে, তাদের সাথে সাতটি ইউনিট ফায়ার সার্ভিসের একত্রে কাজ করেছেন। পরে সেখানে তল্লাশি করে তারা তিনটি মৃত দেহ উদ্ধার করেন; এদের মধ্যে দুই নারী ও একজন পুরুষ পাওয়া গিয়েছে। তাদের পরিচয় এখনও আমরা পাইনি ডিএনএ এর মাধ্যমে সনাক্ত করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করতে হবে। আর বাকি ১০ জন যারা আহত হয়েছেন তাদের নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন যেহুতো এটি জুতার কারখানা তাই প্রচুর পরিমানে দাহ্য পদার্থ, চামড়া, প্লাস্টিক এবং রাসায়নিক পদার্থ ছিল তাই আগুন দ্রুত কারখানার ভিতরে ছড়িয়ে পড়ে। তাই আগুন নিয়ন্ত্রণে আন্তে আনতেই কারখানার পুরো ভিতরে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে বলে আমরা মনে করছি। এবং আমরা এখনও ভিতরে কেউ আছে কিনা আমরা খোঁজার চেষ্টা করছি। সেখানে এলাকাবাসীর এক স্থানীয় নাগরিক বলেন, তারা কয়েকজন মাইল দোকানে চা খাচ্ছিলেন হটাৎ তাদের চোখের সামনে কিছু ধুয়া দেখতে পান পরে ভাবেন এটি হয়তো কারখানার ধুয়া। পরে খুব দ্রুতই ধুয়া বাড়তে থাকে পরে তা ভয়াবহ আগুনে রূপ নেই। আমরা সকলেই আতংকিত হয়ে পরি। পরে কারখানার লোকজন এবং আশে পাশের লোকজন মিলে আগুন নিভাতে চেষ্টা করে পরে ১ ঘন্টা পর ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি গাড়ি আসে পরে আরো চারটি গাড়ি আসে। এবং তিনি আরো বলেন এই কারখানায় প্রায় ১০০ থেকে ২০০ জন শ্রমিক কাজ করেন।
আগামীকাল ২৮ ফেব্রুয়ারী সকাল ১১ টা ঘটিকায় আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে মাঠে নামবেন আমাদের টাইগার ক্রিকেট বাহিনী। আফগানিস্তানের সাথে গত দুটি ম্যাচ খেলে জিতে তারা ২০ পয়েন্ট তাদের কোষাগারে জমা করতে পেরেছে। তারা বর্তমানে ১০০ পয়েন্ট নিয়ে ওয়ানডের ভিতর সেরা দোল গুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে অবস্থান করছে। আমরা সকলেই জানি এবারের ২০২৩ বিশ্ব কাপ আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে অনুষ্টিত হবে। সেখানে ১৩ টি দল খেলবে এবং সরাসরি বিশ্বকাপে অংশ নিবে ৭ টি দল। ভারত আয়োজক বলে তারা সরাসরি বিশ্বকাপ খেলবে। বাংলাদেশ যদি সরাসরি বিশ্বকাপে খেলতে চাই তাহলে তাদেরকে অবশ্যই এই বাকি ৬টি দলের মধ্যে থাকতে হবে। বর্তমানে ভারত বাদে বাকি শক্তিশালী দলগুলো হলো অস্ট্রলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্টেন্ডিস এবং শ্রীলংকা। এই ৭টি দলের ভিতরে থাকাটা বাংলাদেশের জন্য খুবই চ্যালেঞ্জর। তবে বাংলাদেশ যেহুতো টপে রয়েছে তাহলে আমরা আশা করতেই পারি সামনের বিশ্বকাপে আমরা সরাসরি খেলতে পারবো। তাই আমাদের যত সম্ভব ততগুলো ম্যাচ জিতে আমাদের পয়েন্ট গুলো বাড়াতে হবে। আমরা ইতিমধ্যেই আফগানিস্তানের সাথে সিরিজ জয় করে নিয়েছি। কিন্তু সামনের আরেকটি ম্যাচ আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সামনে যখন আমাদের দক্ষিণ আফ্রিকা সাথে তাদের মাঠে সিরিজ খেলা হবে তখন আমাদের পয়েন্ট তোলাটা খুবই কষ্টসাধ্য হবে। আফগানিস্তানও চাইবে না তারা গতকালকের ম্যাচটি হারুক কারণ তাদেরও বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে প্রচুর পয়েন্ট দরকার। আফগানিস্তানের সাথে প্রথম ম্যাচটি বাংলাদেশ চাপের মুখে জিতলেও দ্বিতীয় ম্যাচটিতে লিটন দাস ও মুশফিকুর রহিমের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ বড় ব্যবধানে জয় পায়। আগামীকালের তৃতীয় ম্যাচটি জিতলে বাংলাদেশ ১১০ পয়েন্ট নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে খেলতে যাবে। বাংলাদেশের ইয়াংস্টার মেহেদি হাসান মিরাজ বলেন, সামনে আমাদেরদক্ষিণ আফ্রিকার সাথে খেলা তাই আমাদের বর্তমানে আগামীকালকের ম্যাচ নিয়ে চিন্তা করছি। যদি আমরা সেখানে ১০ পয়েন্টটি পায় তাহলে সামনে আমাদের যাত্রা সহজ হবে। আমরা জিতার ব্যাপারে ইতিবাচক রয়েছি কারণ গত দুটি ম্যাচ আমাদের আরো সাহস বাড়িয়ে তুলেছে। আমরা আফগানিস্তানের বিপক্ষে কোনো নেতিবাচক ধারণা করছি না। আমরা আমাদের সম্পূন টিম সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে খেলায় জিতার চেষ্টা করবো। বিশকাপে সরাসরি কিন্তু ৭টি দলই পারফর্ম করবে তাছাড়া ভারত আয়োযোগ হিসাবে সরাসরি রয়েছে তাই আমাদের বাকি ৬টি দলের ভিতরে থাকাটা কঠিন । তাই আমাদের টার্গেট একটাই পয়েন্ট বারিয়ে সরাসরি বিশকাপে খেলা।
শেষ ওয়ানডেতে ৭ উইকেট হাতে নিয়েই বাংলাদেশের বিপক্ষে জিতে যায় আফগানিস্তানরা।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ। এবারের লক্ষ্য ম্যাচ জিতে পয়েন্ট বাড়ানো টিম টাইগারদের। গত দুটি ম্যাচ দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে জয় নেই বাংলাদেশ। আজকের শুরুটা ভালোই হয়েছিল টাইগারদের পরে হটাৎ ফজল হকের প্রথম বলেই ৪৩ রানের জুটি ভেঙে আউট হন তামিম ইকবাল। পরে হাল ধরেন সাকিব আর লিটন, তখন বহু উত্তেজনায় ছিল বাংলাদেশের ঘরে। হটাৎ ৩০ রান করে আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে আউট হন সাকিব আল হাসান। পরে সাথে সাথে সাজঘরে ফিরেন মুশফিক এবং ইয়াসির আলী তারা যথাক্রমে ৭ ও ১ রান করে কট আউট হন রশিদ খানের বলে। গত ম্যাচে দাপটে খেলা মুশফিকও আজকের ম্যাচটি রান করতে পারেননি। পরে নাথে থাকেন বাংলাদেশ দুই ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ ও লিটন দাস। তখনও বাংলাদেশ বড় রানের স্বপ্ন দেখছে কারণ এর পরে রয়েছে আফিফ হোসেন ও মেহেদী হাসান। ৮৬ রান নিয়ে মোহাম্মদ নাবির বলে ক্যাচ আউট হন লিটন দাস। পরে আফিফ হোসেন ৬ বলে ৫ করে মোহাম্মদ নাবির বলে ক্যাচ আউট হন। তিনি গত প্রথম ম্যাচটিতে বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের সাথে জয় এনেছিলেন। ওনার এমন আউট বাংলাদেশকে রানের যে পাহাড় গড়ার চিন্তা করেছিল তা শেষ হয়ে যায়। তার পর মাঠে নামেন ইয়াংস্টার মেহেদী হাসান তিনি নাজিবুল্লাহ জাদরান দ্বারা রান আউট হয়ে যান। পরে একেএকে দোষ নামে বাংলাদেশ উইকেটের উপর তাসকিন আহমেদ রশিদ খানের বলে এল.বি.ডাবলু এবং শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান রান আউট হয়ে যান। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তিনি হয়তো সঙ্গী পেলে বাংলাদেশের খোসাগরে আরো কিছু রান হতো। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ৪৬.৫ বল খেলে ১০ উইকেটে দলীয় রান ১৯৬ হয়।
রশিদ খান ১০ ওভার বল করে ৩ টি উইকেট নিয়ে ৩৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৩.৭০, মুজিব ৮ ওভার বল করে কোনো উইকেট না নিয়ে ৩৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৬৩, মোহাম্মদ নবী ১০ ওভার বল করে ২টি উইকেট নিয়ে ২৯ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ২.৯০, নায়েব ৫ ওভার বল করে কোনো উইকেট না নিয়ে ২৫ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৫.০০ এবং আজমাতুল্লাহ ওমরজাই ৬ ওভার বল করে ১টি উইকেট নিয়ে ২৯ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৮৩ । পরে মাঠে নামে আফগানিস্তান ঠান্ডা মাথায় তারা খেলছে তো খেলছেই। পেস, স্পিন, সুয়িং কোনো কিছুই তাদের আটকানো যাচ্ছিলো না কারণ তারা বুজে গেয়েছে এই ম্যাচ ঠান্ডা মাথায় উইকেট হাতে থাকলেই এই ম্যাচ জিতে যাবে। তাদের দলীয় রান ৭৯ এর সময় সাকিব এল হাসানের বলে রিয়াজ হাসান। উইকেট অনেক দেরিতে পড়লেও হাল ছাড়েনি বাংলাদেশ। তার পরে দুটি উইকেট নেন মেহিদি হাসান তারা হলেন রহমত শাহ এবং হাসমাতুল্লাহ শাহ। কিন্তু ততক্ষনে অনেক দেরি হয়ে যায় বাংলাদেশের। কিন্তু অবশেষে উইকেট আর না নিতে পারায় হেরে যাই টিম টাইগাররা। সাকিব এল হাসান ১০ ওভার বল করে ১ টি উইকেট নিয়ে ৪৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৭০। রহমানুল্লাহ গুরবাজ ফুল সেঞ্চুরি করে ম্যান অফ দ্যা ম্যান হন।
বেশির ভাগ বাটন মোবাইলের নিয়োমাবলি একই। তবুও আমরা চেষ্টা করবো যাতে আপনার মোবাইলে কার্যকলাপের সাথে মিল রেখে যেন আপনি আপনার সমস্যা গুলি সমাধান করতে পারেন। হয়তো বর্তমানে বাটন মোবাইলের চাহিদা কম তাই এই সম্পকে আমাদের ধারনাও কিছু মানুষের নাও থাকতে পারে। নিম্নে এই সম্পর্কে সাধারণ সমস্যা গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো :
বাটন মোবাইলে দিয়ে টর্চ লাইট জ্বালানো :
প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু বাটনটি চাপুন। তখন সেখানে খুজুন যেখানে টর্চের একটি ছবির আইকন দেয়া আছে সেখানে সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। তারপর আপনি সেখানে তিনটি অপশন দেখতে পাবেন "On, Sos, Off" ডিফল্ট ভাবে সেখানে Off অপশনে দেওয়া থাকে আপনি ওপরে উঠার বাটন অথবা নিচে নামার বাটন ক্লিক করে আপনাকে On অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবং Sos অপশনের মাধ্যমে আপনার টর্চ লাইটটির বার্তি উঠা নামা করবে এতে ব্যাটারি খরচ কম হবে। তাছাড়া আপনি সরাসরি শূন্য বাটন অথবা মেনু বাটন চেপে ধরে বার্তি জ্বালাতে পারেন।
বাটন মোবাইলে দিয়ে ভাষা পরিবর্তন করা :
বেশির ভাগ সময় আমরা ভাষা পরিবর্তন করতে গিয়ে হিমশীম খেয়ে যাই। কারণ সব ইলেক্টিক ডিভাইসে আমরা ইংরেজি ভাষা দেখে অব্যস্ত হটাৎ অন্যান্ন ভাষা দেখলে আমরা বুজতে পারি না। এমনকি আমরা বাংলা লেখা থাকলেও আমরা বুজতে পারিনা। তাই আজকে এই সমস্যা থেকে কিবাবে সমাধান পাওয়া যাই এই সম্পর্কে জানবো। প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু অপশনে গিয়ে "সেটিং" আইকনে ক্লিক করুন পরে সেখানে খুঁজলে "ফোন সেটিং" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন আপনি "ল্যাঙ্গুয়েজে সেটিং অথবা ভাষা পরিবর্তন" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে "ডিসপ্লে ল্যাঙ্গুয়েজে" অপশনে গেলেই আপনি আপনার পছন্দের ভাষা চিহ্নিত করতে পারবেন।
কিভাবে কোনো ফোন নাম্বার ব্লক করতে হয় বা ব্লক খুলতে হয় :
কিভাবে ব্লক করবেন-
আপনি যে নাম্বারটি ব্লক করতে চান সেটি অবশ্যই আপনার মোবাইলে ফোন সেভ থাকতে হবে অথবা আপনার কল হিস্টোরিতে থাকতে হবে তবেই আপনি নাম্বারটি ব্লক করতে পারবেন ফোন নাম্বারটি টাইপ করে ব্লক করতে পারবেন না। যদি নাম্বারটি আপনার কল হিস্টোরিতে থাকে তাহলে সেখানে গিয়ে নাম্বারটি মেনুতে ক্লিক করে করে "Details" এ যান সেখানে "optione" এ ক্লিক করে নিচে দেখুন "Add to blacklist" এ গিয়ে "Ok" তে ক্লিক করলেই ব্লক হয়ে যাবে। যে নাম্বার সেভ করা রয়েছে সেক্ষেত্রে ভিকটিম নাম্বারটি সিলেক্ট করে "optione" এ লিক করে নিচে খুঁজলেই "Add to blacklist" অপশন পাবে সেখানে "ok" বাটনে চাপলেই ব্লক হয়ে যাবে। তাছাড়া আপনার মেনু বার থেকে "Call History" তে গিয়ে "Call Setting" এ যান তার পর নিচে দেখুন "Advanced Setting" সেখানে "Blacklist" অপশনে ক্লিক করে "Blacklist list" এ যান সেখানে অপশনে ক্লিক করে "New" বাটনে চাপুন পরে ভিক্টিমের নাম্বার লিখে "ok" দিলেই ব্লক হয়ে যাবে।
কিভাবে ব্লক খুলবেন-
আপনার মেনু বার থেকে "Call History" তে গিয়ে "Call Setting" এ যান তার পর সেখানে নিচে দেখুন "Advanced Setting" সেখানে "Blacklist" অপশনে ক্লিক করে "Blacklist list" এ যান সেখানে যে নাম্বারটি ডিলিট করতে চান সে গিয়ে "অপশনে" ক্লিক করে "Delete" বাটনে চাপুন পরে সে নাম্বারটি ডিলিট হয়ে যাবে।
কিভাবে মোবাইলে পাসওয়ার্ড দিবেন :
প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু অপশনে যান সেখানে গিয়ে সেটিং অপশনে গিয়ে ok বাটনে ক্লিক করুন সেখানে "Security setting" গেলে নিচে খোঁজা খোজি করলেই দেখবেন "Screen lock password" এ ক্লিক করে আপনার পছন্দ মতো যেকোনো পাসওয়ার্ড দিয়ে ওকে বাটনে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে।
কিভাবে আপনার ইনকামিং কলটি অন্য ফোন নাম্বারে ডিভার্ট করবেন -
আপনি যাতে আপনার গুরুত্বপূর্ণ কলটি মিস না করতে চান এবং চান আমি না ধরলে অন্য নাম্বারে যেন কলটি চলে যায়, তাহলে আপনি প্রথমে আপনার মেনু অপশন থেকে ডাইরেক্ট "কল হিস্ট্রি" তে যান সেখানে "কল সেটিং" এ ক্লিক করুন তারপর দেখবেন "Call drivert" সেখান থেকে আপনার মোবাইলের সিম অপারেটরটি সিলেক্ট করুন। তারপর "Divert if unreachable" অথবা "Divert if not answered" অপশনে ক্লিক করুন পরে "Active" এ ক্লিক করুন পরে "Divert to number" সেখানে আপনি যে নাম্বারে কলটি ট্রান্সফার করতে চান সে নাম্বারটি দিন পরে "Ok" অপশনে ক্লিক করলেই কাজ হয়ে যাবে। আর ডিলিট করতে চাইলে যেখানে "Active" অপশন দেখেছেন ঐখানেই ডিলিট অপশনও রয়েছে। আর আপনার কাজটি হয়েছে কিনা দেখতে "Active" অপশনের নীচেই "status" রয়েছে কাজ রানিং তাকলে একটিভ বলবে আর না থাকলে ডিএক্টিভ বলবে।
নোকিয়া কিপ্যাড মোবাইলে সাইলেন্ট মুড রিমুভ করার উপায় :
যদি আপনি এমন একটি অদ্ভুত সমস্যার মধ্যে পড়েন যে আপনার মোবাইলে যে কেউ ফোন দিলে রিংটোন বেজে উঠে কিন্তু একটি বা দুইটি নাম্বার থেকে কল আসলে কোনো রিংটোন হয় না এরূপ সমস্যার ক্ষেত্রে-
প্রথমে আপনি আপনার মেনু বার থেকে সেটিং এ যান তারপর "Call setting" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে আপনি দেখবেন নিচের দিকে "No screening" অপশন সেখানে সিলেক্ট করে যে নাম্বারটি ডিলিট করতে চান সেখানে সিলেক্ট করে অপশন এ ক্লিক করে ডিলিট করে দিন। দেখবেন আর সমস্যা হবে না।
স্যামসুং বাটন মোবাইলে নেটওয়ার্ক সমস্যা হলে -
প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলে থেকে মেনু বাটনে চাপুন সেখানে "Application" অপশনে যান পরে সেখানে "Vodafone Service" এ যান। সেখান থেকে নিচে গেলে আপনি "International Roaming" থাকবে সেখানে ক্লিক করুন। প্রথমে আপনি "Vodafone" অপশনে ক্লিক করে দেখবেন আপনার নেটওয়ার্ক ঠিক হয়েছে কিনা আর যদি না হয় তাহলে "International" অপশনে ক্লিক করুন দেখবেন মোবিলিটি অটো রিবোর্ট হচ্ছে। তখন দেখবেন আপনার সমস্যাটি ইনশাল্লাহ দূর হয়ে যাবে।
Itel it2163 মডেলের Hard Reset কিভাবে করবেন :
প্রথমে আপনার itel বাটন মোবাইল থেকে মেনু বার চাপুন। সেখানে সেটিং অপশনটি দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। একটু নিচে খোজ খোজি করলেই দেখতে পাবেন "Restore factory setting" সেখানে একটি ইনপুট বক্স আসবে সেখানে "1234" অথবা "0000" অথবা "1111" ডায়াল দিয়ে "Ok" বাটনে চাপুন। দেখবেন আপনার মডেলটি হার্ড রিসেট হয়ে যাবে। মনে রাখবেন আপনি হার্ড রিসেট করলে আপনার মোবাইল সবকিছু ডিলিট হয়ে যাবে, আপনি মোবাইল নতুন কিনার সময় যেসব ফাংশন গুলি ছিল সেগুলো থাকবে।
স্যামসাং কিপ্যাড বা বাটন মোবাইলের Hard Reset কিভাবে করবেন :
স্যামসাং তাদের ব্যবহারকারিদের জন্য হার্ড রিসেট খুবই সহজ করে দিয়েছে। আপনি শুধু মাত্র ৮টি সংখ্যা ডায়াল করেই রিসেট করতে পারবেন। আপনি হার্ড রিসেট করতে ডায়াল করবেন "*2767*3855#" ডায়াল করলে আপনার মোবাইলটি ১ মিনিট সময় চাবে কিন্তু এতে ৫ মিনিট এর মতো সময় লাগতে পারে। মনে রাখবেন হার্ড রিসেট করলে মোবাইল সবকিছু ডিলিট হয়ে যাবে।
কিপ্যাড ফোন স্ক্রিন লাইট সবসময় চালু থাকলে -
এই সমস্যাটি আমাদের একটি কমন সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে আপনার বাটন মোবাইলের মেনু বার থেকে সেটিং অপশনে যেতে হবে। পরে সেখানে "Phone setting" অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে তারপর সিলেক্ট করবেন "Display setting" সর্বশেষ আপনি সেখানে "Backlight" অপশনটি দেখবেন সেখানে হয়তো লেখা আছে "always on" আপনি শুধু মাত্র সেটি অফ করে দিতে হবে কিন্তু সবচেয়ে ভালো হবে আপনি ৫ সেকেন্ড বা ১০ সেকেন্ড সিলেক্ট করলে।
আশা করি ইনশাল্লাহ আমাদের ওয়েবসাইটটি দ্বারা আপনি উপকৃত হয়েছেন। ভালো লাগলে আবার আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন।
বর্তমান যুগে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত প্রোগ্রাম হলো জাভা। এর প্রধান কারণ হলো এটির আউটপুট খুব দ্রুত কাজ করে এবং সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা দেয়। আলাদা আলাদা ক্লাস থাকায় এটি বাহির থেকে এক্সেস পাওয়া যায় না। তাই যেকোনো ব্যাংকিং সিস্টেম নিরাপত্তার জন্য জাভা প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। আপনি যদি জাভা প্রোগ্রামমার হয়ে থাকেন এবং প্র্যাক্টিস এর জন্য কি প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করবেন ভাবছেন তাহলে নিম্নের আইডিয়া গুলো দেখতে পারেন। আশা করি আপনার উপকার হবে।
বিগেনারদের জন্য :
যারা মাত্র কোনো জাভার বেসিক কোর্স শেষ করেছেন তাদের জন্য :-
ক্যালকুলেটর- জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর তৈরির মাধ্যমে যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ এবং অন্যানো সায়েন্টিফিক কার্যকলাপ তৈরী করতে যে লজিকের প্রয়োজন তা বিগেনারদের জন্য খুবই গুরুপূর্ণ। আপনি যখন একএক টা পারফর্ম করবেন সে সময় ইফ এলস এর কন্ডিশন ব্যবহার করে করে যখন সলভ করবেন তখন আপনি জাভার এটিএম মেশিন তৈরী করার লজিক আপনার আয়ত্তে চলে আসবে। যদি আপনি ব্যাংকের চাকরি করতে যান তাহলে সেখানে ইন্টারভিউয়ের সময় আপনাকে জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর তৈরি করতে বলতে পারে।
বন্ধুর মনের ভিতর নাম্বারকে খুঁজে বের করা -
এটি তৈরী করা খুবই সহজ। প্রথমে আপনি আপনার বন্ধুকে বলবেন আমি মনে মনে ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত এর ভিতর একটি নাম্বার ধরেছি তুমি ধারণা করো নাম্বারটি কোনটি একই ভাবে আপনার বন্ধুও আপনাকে একই কাজটি করতে বলবে, যে সবচেয়ে কম বারে বলতে পারবে সেই জয়ী হবে। প্রোগ্রামটি হবে এরূপ নিয়মে ধরুন আপনি মনে মনে ৭ সংখ্যাটি ধরেছেন। আপনার বন্ধু ১ থেকে ১০০ এর ভিতর বলেছে ৫০। আপনি তাকে বলবেন হয়নি এর থেকে কম। পরে সে যদি বলে ২০ তাহলে হয়নি এর থেকেও কম পরে যদি বলে ১০ তখন আপনি বলবেন হয়নি এরথেকেও কম তখন যদি সে বলে ৫ তখন আপনি বলবেন হয় নি এর থেকে বেশি। তখন যদি বলে ৭ তখন আপনার পালা হবে আপনি যদি তার থেকে কম বারে পারেন তাহলে আপনি জিতে যাবেন অথাৎ আপনার বন্ধু ৫ বারে পেরেছে আপনাকে জিততে এর থেকে কম বারে জিততে হবে। এই নিয়ম অনুযায়ী এলগোরিদম তৈরী করে প্রোগ্রামটি করবেন।
রক পেপার সিজার গেম -
জাভা দিয়ে রক পেপার সিজার গেমটি তৈরী করতে ১ থেকে ৩ পর্যন্ত র্যান্ডম ফাংশন দ্বারা তৈরী করবেন যদি রক, পেপার, সিজার যথাক্রমে ১, ২, ৩, লিখবেন। আপনি যদি পেপার সিলেক্ট করেন এর র্যান্ডম ফাংশন দ্বারা যদি ২ এর মাধ্যমে পেপার আসে তাহলে আপনি জিতে যাবেন অন্যথাই হেরে যাবেন। এই পদ্ধতি অবলম্ভন করে রক পেপার সিজার গেমটি তৈরী করতে হবে।
কারেন্সি কনভার্টার -
আপনি একটি কন্ডিশনাল লুপ বা সুইচ কেস ধারা কারেন্সি কনভার্টার তৈরী করতে পারেন হয়তো সময় বেশি লাগবে কিন্তু এটি ওয়েবসাইটে ব্যবহার করতে পারলে ভিউয়ার পাওয়া যাবে।
টিক টক গেম -
ছোট থেকেই বড় হতে হয়, আপনি কোনো বড় গেম তৈরী করার আগে ছোট এই টিক টক গেমের লজিক আপনাকে বড় কোনো গেম তৈরী করতে সাহায্য করবে।
দাবা গেম -
এটি হলো বিগেনারদের জন্য সর্বশেষ ধাপ। এটি অনেক লজিক সমন্বয়ে আপনাকে তৈরী করতে হবে। ব্যবহারকারীরা কোনো চাল দিলে আপনাকে কিভাবে চাল দিতে হবে এরূপ অসংখ্যা লজিক ধারা তৈরী করতে হবে।
প্রো বিগেনারদের জন্য:
যারা জাভার উপরের বিগেনার লেভেলটি শেষ করেছেন তাদের জন্য :-
এটিএম বুথ তৈরী করতে পারেন -
আমরা ইতি মধ্যেই জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর এবং কারেন্সি কনভার্টার তৈরী করতে পেরেছি যা আমাদের প্রো বিগেনারদের মধ্যে নিয়ে যাই তাই এখন আমরা এটিএম বুথ তৈরী করতে সক্ষম।
ম্যাসাজিং বা ইমেইল এপ্লিকেশন -
জাভার প্রোগ্রামারদের জন্য ম্যাসাজিং এপ্লিকেশন তৈরী করা ব্যাপক সাফল্যের ব্যাপার। আপনি এটি তৈরী করে আপনার বন্ধুদের সাথে অনলাইন কথাকপন করতে পারবেন।
অনলাইন ব্যাংকিং-
আপনি স্ক্রিল, পেপাল এবং পিওনারের মতো অনলাইন ব্যাংকিং সিস্টেম সম্পূর্ণ সিকুরিটির মাধ্যমেই জাভা প্রোগ্রাম দ্বারা তৈরী করতে পারবেন। এলোন মাস্ক এর শুরুতা এভাবেই হয়েছিল।
টাইপিং প্র্যাক্টিস তৈরী করা -
আপনি অনলাইন টাইপিং প্র্যাক্টিস এর জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন যা দ্বারা আপনি ইনকাম ও যারা টাইপিং করতে চাই তারা উপকৃত হবে।
ব্রিক ব্রেকার বা সাপ গেম -
আমরা আগের বাটন মোবাইল প্রত্যেকেই এই গেমটি খেলেছি হয়তো । এটি তৈরী করতে আপনাকে সময়য়ের সাথে লজিক ব্যবহার করতে পারবেন।
ড্রয়িং এপ্লিকেশন -
ড্রয়িং করার জন্য ব্যবহিত টুল গুলো তৈরী করে একটি এপ্লিকেশন তৈরী করতে পারেন। এতে আপনার ওয়েব এপ্লিকেশনের জন্য ধারণা পাবেন।
অনলাইন সিভি তৈরী করণ -
আপনি এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন যেখানে ব্যবহারকারীরা তাদের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার, এবং ছবি ইনপুট হিসাবে নিয়ে তাদের আউটপুট হিসাবে একটি সুন্দর সিভি তৈরী করে দিতে পারেন।
ইমোজি ট্রান্সলেটর -
বন্ধুকে যে ইমোজি পাঠাতে হলে সেটি কিভাবে তৈরী করতে হয় তা হয়তো অনেকেই জানে না। আপনি জাভা দিয়ে এমনি একটি ওয়েব এপ্লিকেশন অথবা আপ তৈরী করতে পারেন যা ইংরেজি ভাষার মাধ্যমেই পরিবর্তন হয়। যেমন কেউ হ্যাপি লিখলো আপনি তা ট্রান্সলেট করে স্মাইল ইমোজি আউটপুট হিসাবে দেখাতে পারেন।
জাভা প্রো-প্রোগ্রামমারদের জন্য :
আপনি বিগেনার এবং প্রো বিগেনারদের ধাপ শেষ করার পর আপনি প্রো লেভেলে যাবেন। আপনি বিগেনার এবং প্রো বিগেনারদের ধাপ শেষ করার পর আপনি প্রো লেভেলে আসবেন। এই ধাপটি সর্বাধিক কঠিন। এবং জীবন ভর এই লেভেলের ডেভেলপ নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে।
ভিপিএন -
বর্তমান বিশ্বে সর্বাধিক চাহিদার মধ্যে একটি হলো ভিপিএন। আপনি এক দেশে বসেই যেকোনো দেশের সার্ভার কানেকশনে সাথে যুক্ত হতে পারেন। এটিই হলো প্রো দের প্রথম কাজ একটি ভিপিএন এপ্লিকেশন তৈরী করা।
পাজল গেম :
ভিপিএন তৈরির পর আপনি একটি পাজল গেম তৈরী করতে পারেন, একটি ছবি দিয়ে সমাধান করতে হবে অপরটি ডিজিট সংখ্যা ধারা সমাধান করতে হবে।
নোটপ্যাড তৈরী করা :
আপনি এবার সুন্দর আধুনিক নোটপ্যাড তৈরী করতে পারেন যা অন্যানো মডেল থেকে ভিন্ন ও সহজেই ব্যবহার করা যায়।
জাভা দিয়ে পিডিএফ এ কনভার্ট করা -
বর্তমানে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে প্রচুর পরিমানে পিডিএফ এর প্রয়োজন হয়। আপনি যদি এমএস ওয়ার্ড বা পাওয়ার পয়েন্ট কনভার্ট করে পিডিএফ তৈরী করার একটি এপ্লিকেশন তৈরী করেন তাহলে আপনি টাকা উপার্জনের দিক দিয়ে অনেক লাভবান হবেন।
ভয়েস এবং চেহেরা চিহ্নিত করা -
আপনি জাভা দিয়ে যে কারোর চেহেরা চিহ্নিত করার প্রোগ্রাম তৈরী করতে পারেন। উন্নত প্রযুক্তির শহর গড়তে এই প্রজেক্টটি অনেক সাহায্য করবে। বর্তমানে চাইনাতে পুলিশরা এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্দেহভাজনদের আটক করছে। ভয়েস চিহ্নিত প্রক্রিয়া ব্যবহার করতে পারেন কেউ যদি কোনো হুমকি দিয়ে থাকে তা জানার জন্য।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টাগিলেন্স ব্যবহার করে প্রযুক্তি গত শহর তৈরী করা -
আপনি এমন একটি শহরের কথা চিন্তা করতে পারেন যেখানে সব কিছু অটোমেটিক হবে। রাস্তা ঘাট এমন ভাবে থাকবে মানুষ হাটা ছাড়াই চলতে থাকবে। দরজা জালনা সব কিছু ভয়েস কমান্ড হবে। ট্রাফিক শৃঙ্খলা বজায় রাখবে রোবর্ট। গাড়ি গুলো ড্রাইভার ছাড়াই নিজেই সয়ং চলতে থাকবে। চিকিৎসা, আদালত, ঘর বাড়ি এবং দোকানপাট সবকিছুই প্রযুক্তি গত হবে।
বাংলাদেশে ঘরে বসেই আপনি অনলাইনের বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকে প্রচুর পরিমানে বিদেশে টাকা আয় করতে পারেন। দিন দিন জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে অনলাইন কাজের পরিমাণও বেড়ে যাচ্ছে। যারা এসব অনলাইনের প্লাটফর্ম থেকে জড়িত তারাই শুধু এই করতে পারছে আর যারা এসব প্লাটফর্ম থেকে অগ্রত তারাই কিছু করতে পারছে না। আমাদের দেশে বেকারত্বের পরিমান দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এই সমস্যা সমাধান করার জন্য কিছু আলোচনা করা হলো :
ইউটুব থেকে ইনকাম করার সহজ উপায় -
ইউটুব থেকে টাকা ইনকাম করা হচ্ছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয়। এর জন্য আপনি শুধু মাত্র একটি জিমেইল একাউন্ট থাকতে হবে। জিমেইল একাউন্ট থেকে ইউটুব ওয়েবসাইটে ঢুকলেই ইউটুবে এ একটি একাউন্ট হয়ে যাবে। সেখানে আপনি আপনার মোবাইলে বিভিন্ন ধরণের ভিডিও ইউটুবে ছাড়লেই তা যদি দর্শক জনপ্রিয়তা পাই তাহলেই ইনকাম করতে পারবেন। আগে ইউটুব থেকে ভিডিও আপলোড করলেই টাকা ইনকাম করা গেলেও বর্তমানে ইউটুব ৩টি নিয়ম বা শর্ত পূরণ করতে হয় টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথম শর্তটি হলো আপনার চ্যালেনের ১০০০ সাবস্ক্রাইব, ১০০০০ হাজার ওয়াচ টাইম এটি হতে হবে এক বছরের মধ্যে এর তৃতীয় শর্তটি হলো ভিডিও গুলো কপি আইন মেনে চলা। এই তিনটি শর্ত মেনে চলেই আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন। আপনি যা রান্না করতে পারেন, যে বিষয়ে আপনার জ্ঞান আছে (পড়াশুনার ব্যাপারে হলে ভালো হয়), আশেপাশের সুন্দর প্রকৃতির ভিডিও ধারণ করেও আপনি ভিডিও তৈরী করতে পারেন।
আপওয়ার্ক থেকে ইনকাম -
আল্লাহ তালার রহমতে আমার সর্ব প্রথম ইনকাম আপওয়ার্ক থেকেই শুরু হয়েছিল। তখনও আমার ইউটুবের একাউন্ট ছিল কিন্তু আপওয়ার্ক দাঁড়াই আমার প্রথম ইনকাম। প্রথমে আপনার চিন্তা ধারণা করে আপওয়ার্ক একাউন্টটি খুলতে হবে। সেখান থেকে আপনি ডাটা এন্ট্রি, লিড জেনারেশন, ওয়েব রিসার্চ এবং বুকমার্কিং ইত্যাদি কাজ নিয়ে সেখান থেকে এই করতে পারেন। আমি আপনার প্রথম কাজের ধারণা আপনাকে বলছি ২০ ডলারের বিনিময়ে আমি একটি কাজ পেয়েছিলাম সেখানে আমার আমেরিকার বিভিন্ন বৃদ্ধাশ্রমের মালিকদের কন্ট্রাক্ট ইনফরমেশন জোগাড় করা। যা আমার জন্য খুবই সহজ ছিল এবং সহজেই ৭ দিনের কাজ তিন দিনে ডেলিভারি করি। তাছাড়া আপনি যদি অন্যান্য কাজের অভিজ্ঞ থাকে তাহলে আপনি সে সব কাজ আপওয়ার্ক ধারা নিতে পারেন। আপওয়ার্ক এর মতো আরো অনেক কাজের জন্য সাইট রয়েছে ফিভার, ফ্রীলান্সার, গুরু, পিপলপারআওয়ার এবং হাবস্টাফট্যালেন্ট ইত্যাদি এগুলা সাইট থেকেও প্রচুর আর্নিং করা যায়।
ব্লগে লিখালিখি করে -
বর্তমানে অনেক সাইট রয়েছে যেখানে বিনা মূল্যে ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়। আপনি একটি ডোমেইন কিনে সেখানে ওয়ার্ডপ্রেস ধারা একটি ওয়েবসাইট তৈরী করে গুগল এডসেন্স দিয়ে প্রচুর পরিমানে বিদেশি মুদ্রা আয় করতে পারেন। আপনি যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সেখানে লেখালেখি করতে পারেন। তাছাড়া আপনার যদি ডোমেইন কিনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে আপনি গুগল এর ব্লগস্পর্ট ডট কম থেকে একটি জিমেইল ধারা ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন। সেখানে আপনি কোনো টাকা খরচ না করে লেখালেখি করে আপনি গুগল থেকে ভালো একটি প্রফিট আয় করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি চান নিজস্ব ওয়েব সাইট তৈরী করতে তাহলেও কোনো সমস্যা নেই আপনি গুগল ফ্রি ডোমেইন হোস্টিং লেখে সার্চ দিলেই দেখা যাবে অনেক ডোমেইন আছে তারা ১ বছরের জন্য ডোমেইন হোস্টিং ফ্রি তে দেয়। যেমন ইনফিনিটিফরী, ০০০ওয়েবহোস্ট, ফ্রিহোস্টিয়া, উইক্স এবং গুগল ক্লাউড হোস্টিং ইত্যাদি।
সার্ভে করে ইনকাম -
বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করা তা তেমন সহজ নয় কারণ বাংলাদেশের কারেন্সি অন্যানো ধনী দেশের তোলনায় কম। তবুও কিন্তু অনেকে সার্ভে করে প্রতি মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতেছে। তারা মূলত ভিপিএন ব্যবহার করে কাজটি করে। ভিপিএন গুলো অবশ্যই পেইড ভিপিএন হতে হবে। সার্ভেতে মুততে গেম খেলতে, ইনফরমেশন দেওয়া, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করা, এড দেখা ভিডিও দেখা এবং বিভিন্ন টাস্ক পূরণ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। এছাড়া আপনি যদি ভিপিএন ছাড়া কাজ করেন তাহলে আপনি কাজ করেই যাবেন কোনো ইনকাম হবে না খালি সময় অপচয় হবে।
ফেইসবুক থেকে ইনকাম -
আপনি একটি যেকোনো ক্যাটাগরি ফেইসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ইউটুব এর মতো এখানেও শর্ত রয়েছে আপনাকে ১০ হাজার ফলোয়ার এবং ৬০ দিনের মধ্যে দিনের মধ্যে ৩০ হাজার ওয়াচ টাইম লাগবে। যেকোনো বিষয়ের উপর কনটেন্ট তৈরী করে আপনি নিয়মিত আপলোড করতে থাকলেই আপনি সহজেই মনেটিযাশন পেয়ে যাবেন। এছাড়া ফেইসবুক পেজে আপনি বিভিন্ন বস্তু অনলাইনে বিক্রি করে টাকা বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তলন করতে পারেন। বর্তমান সময়ে গেম লাইভ করে টাকা কামাচ্ছে বিভিন্ন শ্রেণীর পেশাজীবি মানুষরা। অনেকে দেখা যায় পেজ বিক্রি করে অথবা তার পেজ অন্য কোনো পণ্য প্রমোশন করেও টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম -
১০ বছর ধরে অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় অবস্থানে আছে। বাংলাদেশেও অনেক প্রতিষ্টান রয়েছে যেখানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে রকেট, নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে টাকা তুলে যায় কিন্তু এতে টাকার পরিমান খুবই কম। কিন্তু বিদেশী সাইট থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করলে অনেক টাকা আয় করা যায়। এইখানে কাজটি হলো ধরুন আমাজন ওয়েব সাইট থেকে একটি জামা বিক্রি করবে, আপনি সেই জামাটি আপনার বন্ধুদের দেখালেন, কেউ একজন আপনার দেওয়া লিংক থেকে জামাটি ক্রয় করলো তাহলে আপনি ঐ জামার সম্পূর্ণ মূল্যের ২০% টাকা আপনি পাবেন। এইভাবে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিভিন্ন পোস্টের কমেন্টে, সোশ্যাল বুক মার্ক করে এবং বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে করে ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে টাকা ইনকাম করা যায়।
নোট বিক্রি করে ইনকাম -
আমরা স্কুল, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে প্রচুর নোট তৈরী করি বিভিন্ন ম্যাথ করি পরে বছর শেষে পাশ করে ফেললে এগুলো ফেলে দেই। কিন্তু এই নোট গুলো চড়া মূল্যে আমরা বিক্রি করতে পারি। বিভিন্ন ওয়েব সাইট আছে যেমন স্লাইডশেয়ার ডটনেট, চেগ ডটকম, একাডেমিয়া ডটএডু এবং রিসার্চগেট ডটনেট ইত্যাদি ছাড়াও আরো অনেক ওয়েব সাইট রয়েছে সেখানে বিনা মূল্যে একাউন্ট খুলে আপনার নোট গুলি বা বিভিন্ন ম্যাথের সমাধান করে বিদেশী মুদ্রা আয় করতে পারবেন।
অ্যাপ দিয়ে ইনকাম -
বর্তমান যুগে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে মোবাইল সেটগুলি সেই সাথে বাড়ছে অ্যাপ এর চাহিদা। ফ্রীলান্সারেরা অ্যাপ তৈরী করে বিশাল অংকের টাকা গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে। প্লেস্টোরে ১ টি একাউন্ট খুলে সেখানে আপনার বানানোর তৈরী অ্যাপ ছাড়লেই আপনার আয় হওয়া শুরু হয়ে যাবে।
এই ওপরের উপায় গুলো হলো অনলাইনের ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ রাস্তা। সবচেয়ে বেস্ট এন্ড্রোইড অ্যাপ ফর মানি আর্নিং ইন বাংলাদেশ ২০২২ এর মধ্যে এখনো কোনো ইনকামের তেমন ভালো অ্যাপ বাজারে আসেনি। তবে টাকা খরচ করে অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যাই আমি এই কথা শুনেছি তবে কতটা সত্য তা আমার জানা নেই।আমি আপনাদের বলেছি অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ ২০২২ এ বাংলাদেশের কিছু এফিলিয়েট মার্কেটিং যেমন দারাজ বা আরো অন্যান্য থাকতে পারে বা ফেইসবুক প্রমোশনের মাধ্যমে টাকা পাবেন। সব সময় মনে রাখবেন আপনার সাহস ও ইচ্ছা শক্তির মাধ্যমেই অনলাইন টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনাকে সবসময় আমরা ইয়ার্ন মানি অনলাইন ইন বাংলাদেশ দুনিয়াতে স্বাগতম করি।
গত ম্যাচে বাংলাদেশের ফর্মে থাকা লিটন দাসের কারণে জয় নিয়োছিলো টাইগাররা আফগানের বিপক্ষে। কিন্তু আজকের ম্যাচে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানই তেমন কোনো সুবিধা করতে পারেনি। বিপিএল কাঁপানো মুনিম শাহরিয়ার মাত্র ১০ বলে একটি চার মেরেই তিনি মোহাম্মাদ নবী বলে শরফুদ্দিন আশরাফ ধারা ক্যাচ আউট হন। দুর্ভাগ্য ক্রমে মোহাম্মদ নাইম শেখ করিম জানাতের হাতে রান আউট হন তিনি ১৯ বলে দুটি চার মেরে সর্বমোট ১৩ রান নিয়েছিলেন। বাংলাদেশ যে ব্যক্তির কারনে আফগানের সাথে ওয়ান ডে সিরিজ জয় করলো এবং গত টি ২০ ম্যাচে যার জন্য জিততে পেরেছিলো সেই লিটন দাস আজকের ম্যাচে তেমন ভালো সুবিধা করতে পারেনি। তিনি ১০ বলে ১ টি ছক্কা হাঁকিয়ে আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে শরফুদ্দিন আশরাফ ধারা ক্যাচ আউট হন। সাকিব আল হাসান আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে রহমানুল্লাহ গুরবাজ ধারা কাছ আউট হন তিনি ১৫ বলে ৯ রান করেই সাজ ঘরে ফিরেন। পরে হাল ধরেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ কিন্তু রশিদ খানের বলে এলবিডাবলুর শিকার হন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ তিনি ১৪ বলে তিনটি চার সহ মোট ২১ রান নেন। তার ২ ওভারের মাথায় মুশফিকুর রহিম ২৫ বলে ৪ টি চার মেরে ৩০ রান সরবাহ করেন। পরে আফিফা হোসেন আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে হযরতুল্লাহ জাজাই ধারা ক্যাচ আউট হন তিন ৯ বলে ৭ রান নেন এবং একটি চার মারেন। মেহেদী হাসান ফজল হকের বলে বোল্ট আউট হন এভাবেই সমাপ্ত হয় বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। সর্বমোট দলীয় রান যোগ হয় ৯ উইকেটে ১১৫ রান ২০ ওভারে। যা অর্জন করা অফকানদের কাছে খুব সহজেই ছিল। তারা ম অত্র ২ উইকেট হারিয়েই জয় নিয়ে নেয়। মেহিদি হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এই ২টি উইকেট শিকার করেন।
জাভা কন্সট্রাক্টর (constructor) কাকে বলে?
কন্সট্রাক্টর হলো এক ধরণের বিশেষ ফাংশন যা ক্লাসের নাম অনুযায়ী রাখা হয়।
কন্সট্রাক্টর নিয়ে কিছু কথা :
১. ক্লাসে অবজেক্ট তৈরী করার কন্সট্রাক্টর এ ডাক পরে।
২. প্ৰত্যেক জাভা ক্লাসে কন্সট্রাক্টর থাকে।
৩. ভ্যারিয়েবলের মান ক্লাসে না দেয়া থাকলে, কন্সট্রাক্টর সেই ভ্যারিয়েবলের অবজেক্ট তৈরির সময় নিজেই মান দিয়ে দেয়।
৪. কন্সট্রাক্টর এ কোনো রিটার্ন টাইপ থাকতে পারবে না এমনকি "Void" ও লেখা যাবে না।
৫. অবজেক্ট বানানোর সঙ্গে সঙ্গে কন্সট্রাক্টর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কল হয়ে যায়।
class cat {
int age; String color;
/*নিচের ক্যাট ফাংশনটি হলো কন্সট্রাক্টর (constructor)*/
cat(){
age=1; color="white";
}
void output()
{
System.out.println("age="+age+" And color="+color);
}
}
class pat
{
public static void main(String[] args)
{
cat ref=new cat();
ref.output();
/*দেখার বিষয়, ref অবজেক্ট দিয়ে cat() ফাংশনকে কল করা হয়নি কিন্তু output() ফাংশনকে কল করা হয়েছে। */
}
}
public class X {
int age; String color; boolean c;
X(){
age=10; color="Red"; c=true;
System.out.println("age="+age+" And color="+color+" "+c);
}
void output()
{
System.out.println("age="+age+" And color="+color+" "+c);
}
}
class Y{
public static void main(String[] args)
{
X ref=new X();
ref.output();
}
}
public class para {
int age1,age2;
para(int a, int b){
age1=a; age2=b;
}
void output()
{
System.out.println("age1="+age1+" And age2="+age2);
}
}
class B{
public static void main(String[] args)
{
para ref=new para(2,3);
ref.output();
}
}
public class cop {
int a; String b;
cop()
{
a=1971; b="Bangladesh";
System.out.println(a+" in "+b);
}
cop(cop ref)
{
int y=ref.a;
String x=ref.b;
System.out.println(y+" in "+x);
}
}
class Co{
public static void main(String[] args)
{
cop r=new cop();
cop r2=new cop(r);
}
}
public class priv {
int a; String b;
private priv(){
a=1952; b="Bangladesh";
System.out.println(a+" in "+b);
}
public static void main(String[] args)
{
priv p=new priv();
}
}
/*n ot allow othaer class*/
//class Co1{
// public static void main(String[] args)
// {
// priv p=new priv();
// }
//}
কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer ICT Chapter
সূচিপত্র :
বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক তথ্য কম্পিউটারে ইনপুট করা যায়। এই সমস্ত তথ্য বোঝার জন্য কম্পিউটারের একটি ভাষা আছে। এবং সেই ভাষাটি ০ এবং ১ এর সমন্বয়ে গঠিত। কম্পিউটার কাজ করে বিদ্যুতের উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতি বিবেচনা করে। বিদ্যুতের উপস্থিতি '১' দ্বারা নির্দেশিত হয় এবং অনুপস্থিতিটি '০' দ্বারা নির্দেশিত হয়। বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতিতে যে বৈদ্যুতিক সংকেত উৎপন্ন হয় তাকে ডিজিটাল সংকেত বলে।
বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি বুঝতে কম্পিউটার ডিজিটাল সংকেত ব্যবহার করে। কম্পিউটারে যে ধরনের ডেটা দেওয়া হোক না কেন, কম্পিউটার সেটিকে ০ এবং ১ তে রূপান্তর করে। সুতরাং কম্পিউটারের ভিতরে যে সমস্ত ডেটা কাজ করছে তা হল সারি সারি ০ এবং ১। এটি তারপর সমস্ত ০ এবং ১ কে ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তর করে এবং তারপর বুঝতে পারে প্রয়োজনীয় নির্দেশ বা তথ্য। কম্পিউটারে যেকোনো কাজ এই ০ এবং ১ এর দ্বারা উৎপন্ন ডিজিটাল সিগন্যালের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। তাই ০ এবং ১ কে কম্পিউটারের সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়।
কিছু গণনা করার চেষ্টা করা থেকেই মানুষ সংখ্যার আবিষ্কার করতে পেরেছে। চিহ্ন গুলি কোনো কিছু গণনা এবং রেকর্ড রাখতে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ- ১, ২, ৩ ইত্যাদি এই চিহ্নগুলি ধারা সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। আমরা যে গণিত করি তা এই চিহ্ন বা সংখ্যা ব্যবহার করে সাথে নিয়ে কাজ করি। এই সংখ্যাগুলোকে পাশাপাশি লিখে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। উদাহরণস্বরূপ, ১(এক) এবং ০ (শূন্য) পাশাপাশি লেখা মানে ১০(দশ) আবার ১(এক) এবং ১ (এক) সাথে নিয়ে লেখলে আমরা ১১ (এগারো) বুঝি।
আমরা সাধারণত যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করি তাকে বলা হয় দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। কম্পিউটার যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে তাকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলে। এরকম আরো অনেক সংখ্যা পদ্ধতি আছে।
নিচে কয়েকটি সংখ্যা পদ্ধতির নাম দেওয়া হল।
আমরা জানি যে গণিত লেখা কিছু চিহ্ন বা সংখ্যার সাহায্যে করা হয়। যাইহোক, আমরা যে পদ্ধতিতে সংখ্যা লিখি তার উপর নির্ভর করে কতগুলো চিহ্ন বা সংখ্যা লেখা যাবে তা জানা যাই। আমরা সাধারণত যে পদ্ধতিতে সংখ্যা লিখি তাতে দশটি চিহ্ন বা অক্ষর ব্যবহার করা হয়, তাই একে দশমিক পদ্ধতি বলা হয়। অর্থাৎ, দশমিক পদ্ধতিতে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ০ দশটি সংখ্যা থাকে। এই পদ্ধতিতে লেখা সংখ্যার ভিত্তি হল ১০। এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে সংখ্যা লেখা যায়। তবে দশ ভিত্তিক সংখ্যার প্রচলন সবচেয়ে বেশি। অন্য কোন উপায়ে লেখা একটি সংখ্যার মান বোঝার জন্য, আমরা এটিকে প্রথমে দশ ভিত্তিক সংখ্যায় রূপান্তর করে নেই। কারণ, আমরা ছোটবেলা থেকেই দশ ভিত্তিক সংখ্যা পরে এসেছি। আমরা যখন কম্পিউটারে একটি সংখ্যা লিখি, তখন আমরা সেটিকে দশমিক আকারে লিখি। কম্পিউটার কিন্তু এই পদ্ধতি সরাসরি বুঝতে পারে না। কম্পিউটার বাইনারি নম্বর সিস্টেম বোঝে। ফলস্বরূপ, কম্পিউটার দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করে এবং প্রক্রিয়াকরণের পরে এটিকে আবার রূপান্তর করে আমাদের দশমিক সংখ্যায় ফলাফল দেয়।
০ এবং ১ এ দুই অঙ্কের সংখ্যা পদ্ধতিকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়। বাইনারি হল সবচেয়ে সহজ সংখ্যা পদ্ধতি। এর ভিত্তি হল ২। ০ এবং ১ চিহ্ন দুটিকে গণিতের ভাষায় সংখ্যা বলা হয়। মাত্র দুটি চিহ্ন বা সংখ্যা দিয়ে সংখ্যা লেখার এই পদ্ধতি বাইনারি পদ্ধতি নামে পরিচিত। তাই এই দুটি সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যা বা বাইনারি অংক বলা হয়। কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যার সাহায্যে সব ধরনের গণনা বা যেকোনো কাজ করে থাকে। বাইনারি সংখ্যা দ্বারা গঠিত কম্পিউটার ভাষাকে বাইনারি ভাষা বলে। আর বাইনারি সংখ্যার বিভিন্ন গাণিতিক প্রক্রিয়াকে বলা হয় বাইনারি গণিত বা কম্পিউটার গণিত। আমরা সাধারণত যে সংখ্যাটি ব্যবহার করি তা দশটি একক নিয়ে গঠিত। ০ থেকে ৯ কে একটি একক দশমিক(১০) দ্বারা প্রকাশ করা যায়। কিন্তু যখনই সংখ্যাটি ৯ এর বেশি হবে, তখনই বাম দিকে এক সংখ্যাটি লাগাতে হবে অথ্যাৎ ১০। একইভাবে বাইনারি সিস্টেমে দুটি ইউনিট রয়েছে যথা, ০ এবং ১। সাধারণ সংখ্যায় যেকোন ৯ এর বেশি হয়, তখন আপনাকে এটিকে বাম দিকে বাড়াতে হয় টিক তেমনি বাইনারি সিস্টেমের সময়ও আপনাকে বাম দিক থেকে বাড়াতে হবে।
নিচের উদাহরণটি লক্ষ্য করুন।
এখানে লক্ষ্য করা যায় যে বাইনারি সিস্টেমে সর্বাধিক সংখ্যা হল ১। এর উপরে হলেই, বাম দিকের সংখ্যাই এক সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তাই এই পদ্ধতিতে ০ মানে শূন্য এবং ১ মানে এক। কিন্তু ১০ মানে দুই। বাইনারি সিস্টেমে আমরা বামে একটি সংখ্যা যোগ করি কারণ ১ এর উপরে কোন সংখ্যা নেই।
নীচে বাইনারি এবং দশমিক পদ্ধতির মধ্যে তুলনা করা হল।
কম্পিউটার মূলত এই বাইনারি সিস্টেমে কাজ করে। যেকোনো অক্ষরগুলি এই বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত হয়। বাইনারি সংখ্যাটি তখন বৈদ্যুতিক কম্পনে রূপান্তরিত হয়। তাই এই বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে বিদ্যুতের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতি তুলে ধরা যায়।
নীচে বাইনারি পদ্ধতিতে যোগ এবং বিয়োগের জন্য দুটি টেবিল রয়েছে।
বাইনারি যোগ
বাইনারি বিয়োগ
আসুন এখন জানি কিভাবে একটি দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করা যায়। দশমিককে বাইনারিতে রূপান্তর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল দশমিক সংখ্যাকে দুই দ্বারা ভাগ করা। এবং ভাগশেষগুলোকে পাশাপাশি সাজালেই সমতুল্য বাইনারি সংখ্যা পাওয়া যাবে। এখানে শেষ অবশিষ্ট সংখ্যাগুলোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব সংখ্যা হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
উদাহরণ: চলুন ২৫ (দশমিক) সংখ্যাটিকে বাইনারিতে রূপান্তর করি।
ফলাফল ১১০০১(পঁচিশ) বাইনারি
আপনি এ দুটি নিয়ম থেকে যেকোনো একটি করবেন।
একটি ভগ্নাংশ দশমিক সংখ্যাকে বাইনারিতে রূপান্তর করতে, আপনাকে এটিকে দুই দ্বারা গুণ করতে হবে। প্রাপ্ত ফলাফলের ভগ্নাংশকে বারবার গুণ করতে হবে যতক্ষণ না পূণ সংখ্যায় পৌঁছায়। বাছাইকৃত সমতুল্য বাইনারি সংখ্যার পাশাপাশি সাজালে ফলাফলের বাইনারি সংখ্যা পাওয়া যাবে। এই ক্ষেত্রে, প্রথম পূর্ণ সংখ্যাটি সর্বোচ্চ গুক্তত্বেও সংখ্যা হিসাবে বিবেচিত হয়।
উদাহরণস্বরূপ, আসুন ৩৫ নম্বরটিকে একটি বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করি।
ফলাফল: ১৫ দশমিক = . ০০১০০ আসন্ন মান।
আমরা একটি সংখ্যার স্থানীয় মান দিয়ে গুণ করে তার মোট মান খুঁজে পেতে পারি। যেমন একক, দশক, শতাব্দী, স্থানীয় মান এইভাবে পাওয়া যাবে। তবে বাইনারি সংখ্যাগুলিকে তাদের স্থানীয় মানগুলিকে গুণ করে এবং প্রাপ্ত মানগুলি যোগ করে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করা যেতে পারে।
নীচে সংখ্যাটি ১১০০১ (বাইনারী পঁচিশ) দশমিক সংখ্যায় রূপান্তরিত হয়েছে।
আপনি যদি একটি বাইনারি সংখ্যার একটি ভগ্নাংশকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান, আপনি ফলাফলটিকে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণ করতে পারেন এবং গুণফলটিকে যোগ করলে দশমিক সমতুল্য সংখ্যা পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আসুন .১০১০ সংখ্যাটিকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করি।
বাইনারি সংখ্যাগুলিকে বেশ দীর্ঘ হয় তাই অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভব হয়েছে যা এটিকে সহজ এবং সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন করে। এই নম্বর সিস্টেমটি কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ বাইনারি সংখ্যাগুলি প্রক্রিয়া করতে ব্যবহৃত হয়। অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি হল আট। অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতিতে ৮টি সংখ্যা রয়েছে। এগুলি হল ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ এবং ৭ যার মানে এখানে সবচেয়ে বড় সংখ্যা হল ৭। এবং এর চেয়ে একটি বড় সংখ্যা গঠন করতে, আপনাকে দুই বা তার বেশি সংখ্যা বিন্যাস করতে হবে। নীচের টেবিলটি দশমিক সংখ্যার পাশাপাশি বাইনারি সমতুল্য সংখ্যাগুলি দেখায়।
এবারে দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতিতে রূপান্তর দেখা যাক।
যেহেতু অক্টাল সংখ্যার ভিত্তি আট। সুতরাং যেকোনো দশমিক পূর্ণ সংখ্যাকে আট দ্বারা ভাগ করে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করা যেতে পারে। ভাগফল শূন্য না হওয়া পর্যন্ত পুনঃবন্টন করতে হবে এবং ভাগফলকে পাশাপাশি সাজিয়ে অক্টাল সংখ্যা পাওয়া যাবে। এখানে শেষ অংশটি সর্বোচ্চ গুক্তত্বের সংখ্যা হিসাবে বিবেচিত হবে। উদাহরণস্বরূপ, আসুন ৭৫ (দশমিক) সংখ্যাটিকে একটি অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করি।
আপনি যদি একটি দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যাকে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান তবে আপনাকে সেই সংখ্যাটিকে আট দ্বারা গুণ করতে হবে এবং পূর্ণ সংখ্যাটি আলাদা করতে হবে। যদি গুণফলে ভগ্নাংশ থাকে তবে এটিকে আবার গুণ করতে হবে। সবশেষে, পূর্ণ সংখ্যাগুলো পাশাপাশি সাজানো হলে অক্টাল সংখ্যা পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে প্রথম পূর্ণ সংখ্যাটিকে সর্বোচ্চ গুক্তত্বে সংখ্যা হিসেবে ধরা হয়। উদাহরণস্বরূপ, আসুন 0.২৫ কে একটি অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করি।
অক্টাল সংখ্যা একইভাবে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণিত করে এবং পরে গুণফল দ্বারা যোগ করলে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর হয়। নিচের উদাহরণটি লক্ষ্য করুন। ১১৩.১২ অক্টাল সংখ্যাটি দশমিক সংখ্যায় রূপান্তরিত।
কম্পিউটারে ব্যবহৃত আরেকটি সংখ্যা পদ্ধতিকে বলা হয় হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি। এই নম্বর সিস্টেমটি কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ বাইনারি সংখ্যাগুলি প্রক্রিয়া করতেও ব্যবহৃত হয়। হেক্সাডেসিমেল হল একটি ১৬ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে ১৬টি চিহ্ন, প্রতীক বা সংখ্যা রয়েছে। এগুলি হল ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, A, B, C, D, E এবং F৷ নীচের টেবিলটি দশমিক সংখ্যার পাশাপাশি হেক্সাডেসিমেল সমতুল্য সংখ্যাগুলিও দেখানো হলো৷
হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার ভিত্তি হল ১৬৷ একটি পূর্ণ দশমিক সংখ্যাকে একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করতে, এটিকে ১৬ দ্বারা ভাগ করতে হবে৷ ভাগফলটি শূন্য না হওয়া পর্যন্ত পুনরায় ভাগ করতে হবে৷ সবশেষে, ভাগশেষসমূহ শেষ থেকে শুরুতে অবশিষ্টাংশকে বাছাই করলে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পাওয়া যায়।
৫৫ দশমিক সংখ্যাকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করা যাক।
ফলাফল: ৩৭ (পঞ্চান্ন - হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি)।
আপনি যদি একটি দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যাকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান তবে আপনাকে পুনঃ পুনঃ ১৬ দ্বারা ভগ্নাংশকে গুণ করতে হবে। গুণফল থেকে প্রাপ্ত পূর্ণসংখ্যাগুলি পাশাপাশি সাজিয়ে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, আসুন আমরা ০.৫০ সংখ্যাটিকে একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করি।
ফলাফল: ০.৮ হেক্সাডেসিমেল
হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার ভিত্তি হল ১৬। আপনি যদি একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান, আপনি সেই সংখ্যাটিকে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণ করতে পারেন এবং প্রাপ্ত সংখ্যাগুলি যোগ করলে দশমিক সংখ্যা পাবেন।
A২.৮ কে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর ।
বাইনারি সংখ্যার যোগ ও বিয়োগ খুবই সহজ। যোগ এবং বিয়োগ করার সময় দুটি ভিত্তি বিবেচনা করতে হবে। নীচের টেবিলে বাইনারি যোগগুলি লক্ষ্য করুন।
বাইনারি যোগ করার নিয়ম
নিচের টেবিলে বাইনারি সংখ্যার বিয়োগ লক্ষ্য করুন।
বাইনারি বিয়োগের নিয়ম
আমরা কম্পিউটারে দশমিক সংখ্যা ইনপুট করি। কিন্তু কম্পিউটার সরাসরি নম্বর বুঝতে পারে না। কারণ কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যা বুঝতে পারে। তাই কম্পিউটারে বর্ণ, সংখ্যা, চিহ্ন, চিহ্ন ইত্যাদি ইনপুট সমতুল্য বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত করে নেয়া হয়। রূপান্তর প্রক্রিয়াকে কোডিং বলা হয়। যখন বড় দশমিক সংখ্যাগুলি বাইনারি সংখ্যায় লেখা হয়, তখন অনেক বড় হয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি ৩২৭৬৭ নম্বরটি বাইনারিতে লিখতে চান তবে এটি হবে ১১১১১১১১১১১১১১। তারপর এক লাখ বা এক কোটি প্রকাশ করার জন্য প্রচুর বাইনারি সংখ্যার সংখ্যা প্রয়োজন। এই কারণে, ৯ দশমিকের বেশি সংখ্যাগুলিকে কোড করা হয় । দশমিক ০-৯ পর্যন্ত দশ সংখ্যার বাইনারি কোড মনে রাখার মাধ্যমে যেকোন বড় সংখ্যক কোড সহজেই নির্ধারণ করা সম্ভব।
বাইনারি কোডেড ডেসিমেল (BCD) কোড তৈরি করা হয়েছে দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় বা বাইনারি সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করার প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য। ৮ বিট কোড প্রকাশের জন্য স্ট্যান্ডার্ড মান হিসাবে বিবেচিত হয়। যাইহোক, ০-৯ পর্যন্ত সংখ্যা প্রকাশ করার জন্য শুধুমাত্র ৪ বিট যথেষ্ট। বাকি চারটির মধ্যে তিনটিকে বলা হয় জোন বিট এবং অন্যটিকে প্যারিটি বিট। জটিলতা এড়াতে ৮ বিটের পরিবর্তে ৪ বিট বিসিডি কোডের উদাহরণ দেওয়া হলো:
শেষ উদাহরণ বিশ্লেষণ করা যাক, ১২৮ দশমিক নম্বরটি বাইনারিতে প্রকাশ করতে ৮ বিট প্রয়োজন, যা বাইনারিতে ১০০০০০০০ হবে এবং BCD কোডে ৪ বিট প্রকাশ করতে ১,২ এবং ৮কে আলাদাভাবে ৪ বিট বাইনারি কোডে লিখতে হবে। এইভাবে ০-৯ পর্যন্ত ৪ বিট বাইনারি কোড ব্যবহার করে যেকোনো বড় সংখ্যাকে সহজেই প্রকাশ করা যায়। ০-১৫ পর্যন্ত মোট ষোলটি বাইনারি সংখ্যা ৪ বিট ব্যবহার করে প্রকাশ করা যেতে পারে। কিন্তু BCD কোডে শুধুমাত্র ০-৯ বাইনারি ফরম্যাট ব্যবহার করা হয়। অবশিষ্ট ১০১০,১০১১,১১০০, ১১০১,১১১০ এবং ১১১১ মোট ছয়টি ফরম্যাট ব্যবহার করা হয়েছে। বিসিডি কোডগুলি ক্যালকুলেটর, ইলেকট্রনিক কাউন্টার, ডিজিটাল ভোল্টমিটার, ডিজিটাল ঘড়ি ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।
আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড ইনস্টিটিউট ASCII কোড প্রকাশ করেছে, যা ব্যক্তিগত কম্পিউটার সহ বিভিন্ন কম্পিউটারে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এই কোডিং পদ্ধতিতে 2 পাওয়ার ৮ = ১২৮টি বিভিন্ন কোড তৈরি করা যায়। ডেটা স্থানান্তরের জন্য প্যারিটি বিট ব্যবহার করার সময়, এর দৈর্ঘ্য বিশেষভাবে ৮ বিট বা ১ বাইট। IBM কোম্পানী EBCDIC নামে একটি নতুন ৮-বিট কোড তৈরি করেছে, যা তার IBM কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্য আলাদা। তবে নাম ভিন্ন হলেও পদ্ধতি একই। ৭ বিটের ১২৮টি সজ্জায়, দুটি পদ্ধতি দুটি নামে কোড করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৮ তম বিট অবশ্যই একটি প্যারিটি বিট হতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, ASCII কোডিং পদ্ধতিতে, ৮ বিটের ১০১০০০০১-এ সজ্জাকে A বলা হয় কিন্তু EBCDIC পদ্ধতিতে, ১১০০০০০১-এ সজ্জাকে বলা হয় A। আমি আপনাকে আরও কয়েকটি উদাহরণ দিই।
প্রতি
ক্যান্টনমেন্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট |
বিষয়: অদ্যাবধি অবিবিবাহিত মর্মে প্রত্যায়নপত্রের জন্য আবেদন।
জনাব,
আমি ফাতেমা আক্তার (এখানে যে ব্যাক্তি আবেদন করবেন তার নাম), স্বামী- মরহুম সাদিক আহমেদ, মাতা- রেহানা বানু , বর্তমান ঠিকানা: বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল, ঢাকা - ১০০৬ এবং স্থায়ী ঠিকানা : বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল, ঢাকা - ১০০৬ আমার কন্যা ফারজানা আক্তার ও বর্ষা আক্তার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হননি এই মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র প্রয়োজন। এ লক্ষে একটি হলফ নামা সংযুক্ত করলাম।
অতএব, আমার কন্যাদ্বয়ের অবিবাহিত সনদ প্রদান করে বাধিত করার জন্য অনুরোধ করছি।
(ফাতেমা আক্তার)
তারিখ : ০৮/০৮/২০২২
বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল, ঢাকা - ১০০৬
মোবা: ০১৬৬৬৬৬৬১১১১১
Today we will tell you how to lock a folder in any version of the window. Folders cannot be locked directly, but there are two methods you can lock your folder or file. Hare we write on how to put a password on folder windows 10, windows 7, windows 11, windows XP any version of windows without software. it is also will be password protect folder or file. The method are following is given:
Method 1-
Step 1: First select the folder or file you want to lock.
Step 2: Click the mouse right button then click the "Properties" at the bottom.
Step 3: A new tab will open there. Click on "Security" next to the "sharing" option.
Step 4: Then select "Administrators (Admin-pc Administrators)" with the mouse and then click on "Edit".
Step 5: A new tab will open called "Permission for personal info". Again select "Administrators (Admin-pc Administrators)", You will see the "Deny" option at the bottom. Check the checkbox cells below it with the mouse.
Step 6: Click on the "Apply" option
Step 7: When another new tab opens, select "yes" option. After the click then your folder will be locked.
Now that your folder is locked. when you want to open it how can you do that, Here's the solution how to open it:
Method 1 Solution:
Step 1: First, select your locked folder. Then right-click the mouse and click on the "properties" option.
Step 2: A new tab will open there. Click on the "sharing" option.
Step 3: Then select "Administrators (Admin-pc Administrators)" with the mouse and then click on "Edit".
Step 4: A new tab will open called "Permission for personal info". Again select "Administrators (Admin-pc Administrators)", You will see the "Deny" option at the bottom. Uncheck the checkbox cells below it with the mouse.
Step 5: Click on the "Apply" option. After that click ok then your folder is unlocked.
Method 2-
Now I will show you another rule on how to give a password by locking in a file or folder.
Step 1: First, select your folder.
Step 2: Right-click on the mouse then click the "Add to archive" option.
Step 3: A new tab will open there. Select the "Zip" box and click on the "Set Password" button.
Step 4: Click "ok" with the password of your choice. Then "Ok" again. Your password has been added to your file.
Now that your folder is locked. when you want to open it how can you do that, Here's the solution how to open it:
Method 2 Solution:
Step 1: First, select your locked folder. Then right-click the mouse and click on the "Extract Here" option.
Step 2: Then a password box like the image below will appear. Click the OK option with your password.
how to put password on folder windows 10, how to lock folder in windows 7, lock-a-folder, how to password protect a folder in windows 11, how to put a password on a folder windows 10 without software, how to password protect a file in windows 10, password protect zip folder windows 10, Can I lock a folder on my computer, Can I lock a folder on my computer?
যেকোনো জেলার মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার শেষ সময় হলো বিকাল ৫:০০ ঘটিকায় এপ্রিল মাসের ১০ তারিখ।
মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটরে ৪টি পদ সংখ্যা খালি
durood sharif hindi mai likha hua
Durood Sharif Arabic
اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ وَعَلَىٰ آلِ إِبْرَاهِيمَ وَبَارِكْ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ وَعَلَىٰ آلِ إِبْرَاهِيمَ فِي الْعَالَمِينَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ
Durood Sharif Hindi me
अल्लाहुम्मा सल्लि अला मुहम्मदिन व अला आलि मुहम्मदिन कमा सल्लैता अला इब्राहीम व अला आलि इब्राहीमा इन्नक हमीदुम मजीद, अल्लाहुम्म बारिक अला मुहम्मदिन व अला आलि मुहम्मदिन कमा बारक्ता अला इब्राहीमा व अला आलि इब्राहीमा इन्नक हमीदुम मजीद।
Durood Sharif Hindi Meaning
ए अल्लाह बरकत उतार हजरत मुहम्मद सल्लल्लाहु तआला अलैहि वस्सल्लम पर और हजरत मुहम्मद सल्लल्लाहु तआला अलैहि वस्सल्लम के घर वालों पर जैसे बरकतें की तूने हजरत इब्राहिम अलैहिस्सलाम पर और हजरत इब्राहिम अलैहिस्सलाम के घर वालों पर बेशक तुहि तारीफ़ के लायक बड़ी बुजुर्गी वाला है।
সহকারী প্রকৌশলী, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, সহকারী প্রকৌশলী বিদ্যুৎ, সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক), উপ কর্মকর্তা ইত্যাদি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি |
স্থানীয় সরকার বিভাগের ৪৬.০০.০০০০.০৭০.১১.০০২.১৮-১৩০১ নম্বর স্মারকমূলে প্রাপ্ত ছাড়পত্র অনুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কর্মচারী চাকরি বিধিমালা, অনুসারে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাংগঠনিক কাঠামোভূক্ত নিম্নবর্ণিত শূন্য পদে ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলে প্রদত্ত বেতন ভাতায় সরাসরি নিয়োগের জন্য নিম্নবর্ণিত পদের পার্শ্বে বর্ণিত শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের নিকট থেকে দরখাস্ত আহবান |
Recently government job circular, সরকারি চাকরির খবর bd govt job circular 2022, Recent job news,Government job circular 2022, BD govt Job circular 2022, BD Job, Recent govt job circular 2022, বাংলাদেশ সরকারি জব সার্কুলার 2022, Job circular Recent govt job circular 2022, BD govt job circular 2022, Govt job,bd gov job, সরকারি চাকরির নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, bd govt job, BD job circular, Govt job circular, সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি
দ্রব্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে ২৮ মার্চ আধা বেলা হরতাল ডেকেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রর ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও বাম জোট ।
শুক্রবার পৃথক সংবাদ সম্মেলনে দুপুরে ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য সিটি হাসপাতালের বীর উত্তম মেজর হায়দার মিলনায়তনে এ তিনি এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন জোনায়েদ সাকি, শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, নাঈম জাহাঙ্গীর, জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু প্রমুখ।
হরতালে তিনটি দাবি চাওয়া হবে দাবি গুলো হলো: দুই কোটি দরিদ্র পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে নিয়মিত রেশম সরবরাহ, দ্রব্যমূল্যকে ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসা, এবং পণ্যের দাম বাড়াতে ট্রেড সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করায় হলো এ হরতালের মূল উদ্দেশ্য। বিএনপিও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে হরতালে সমর্থন দিবে বলে জানা গিয়েছে তবে তারা ২৮ মার্চ ময়দানে থাকবে কিনা এ সম্পর্কে জানা যায়নি।
সাধারণ মানুষদের উদ্দ্যেশে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ২৮ তারিখ সবাই ঘরে থাকবেন কর্মস্থলে যাওয়ার দরকার নেই, বাইরে বের হলে আমাদের সাথে যোগ দিতে হবে।
জাভা এর ক্লাস এবং অবজেক্ট কি - What is Java porogram classes and objects Bangla
জাভা এর ক্লাস: জাভার ক্লাস হলো একটি ভার্চুয়াল পার্ট এখানে কোনো মেমোরি খরচ হয়না। এখানে শুধু মাত্র কোনো কিছুর বৈশিষ্ট্য এবং তার ক্রিয়াকলাপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
জাভা এর অবজেক্ট: জাভার ক্লাস হলো একটি রিয়্যাল পার্ট এখানে কোনো মেমোরি খরচ হয়। এখানে শুধু মাত্র ক্লাসের বৈশিষ্ট্য এবং তার ক্রিয়াকলাপ নিয়ে কাজ করে।
এখানে নিচের কোডটি ভালো মতো লক্ষ্য করুন :
public class Cow {
// common propartis
int age=2;
int weight= 80;
String color="Red";
// common propartis
// Behaviour
void run()
{
System.out.println("The Cow is running");
}
void sleep()
{
System.out.println("The Cow is sleeping");
}
void eat()
{
System.out.println("The Cow is eating");
}
// Behaviour
public static void main(String[] args)
{
Cow co =new Cow();
// Co is object
System.out.println(co.age);
System.out.println(co.weight);
System.out.println(co.color);
co.eat();
co.sleep();
co.run();
}
}
Surah al Ikhlas in Hindi me Translation Pronunciation photo
Bismillahir Rahmanir Raheem
शुरू अल्लाह के नाम से जो बहुत बड़ा मेहरबान व निहायत रहम वाला है
Arabic
قُلْ هُوَ ٱللَّهُ أَحَدٌ ١
ٱللَّهُ ٱلصَّمَدُ ٢
لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ ٣
وَلَمْ يَكُن لَّهُۥ كُفُوًا أَحَدٌۢ ٤
Hindi Pronounce
कुल हुवल लाहू अहद
अल्लाहुस समद
लम यलिद वलम यूलद
वलम यकूल लहू कुफुवन अहद
Hindi Meaning
आप कह दीजिये कि अल्लाह एक है
अल्लाह बेनियाज़ है
वो न किसी का बाप है न किसी का बेटा
और न कोई उस के बराबर है
যখন আমরা সুপার ক্লাসের ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর ব্যবহার করতে যাবো টিক তখনই আমরা সুপার কিওয়ার্ড ব্যবহার করবো।
যখন সুপার ক্লাস এবং সাব ক্লাসের ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর একই থাকবে তখন সুপার কিওয়ার্ড ব্যবহার হবে।
যদি না বুজেন তাহলে আরেকটু ভিতরে যাওয়া যাক। ধরুন আমাদের কাছে একটি ক্লাস এবং আরেকটি এর সাব ক্লাস রয়েছে। তাহলে প্রথমটি হয়ে যাবে সুপার ক্লাস। এখন আমরা সাব ক্লাস ধারা যদি কোনো অবজেক্ট তৈরী করি তাহলে নিয়ম অনুসারে সাব ক্লাসের ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর ব্যবহার করতে পারবো। কিন্তু সুপার ক্লাসের কোনো ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর ব্যবহার করতে পারবো না। তাই সাব ক্লাস ধারা সুপার ক্লাসের ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর ব্যবহার করতেই সুপার কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয়।
চিত্রে ম্যাংগো হলো সুপার ক্লাস ও অরেঞ্জ হলো সাব ক্লাস। যেহুতু অরেঞ্জ ক্লাসটি সুপার ক্লাসকে এক্সটেন্ড (extends) করেছে তাই সুপার ক্লাসের যত ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর আছে তা সাব ক্লাস অরেঞ্জ ব্যবহার করতে পারবে।
চিত্রে অরেঞ্জ সাব ক্লাসের ভিতরে কনস্ট্রাটরে "supar();" ফাংশন দেওয়া আছে আপনি যদি এই ফাংশনটি না লিখেন জাভা কম্পাইলার নিজেই এটি লিখে দিবে। "supar();" ফাংশনটি ম্যাংগো সুপার ক্লাসের যত রকম ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর আছে সেগুলো কল করে।
চিত্রে বর্তমান অবস্থায় যদি আমরা অরেঞ্জ ক্লাসের ভিতরে x এর মান বের করি তাহলে অবশই ৫ আসবে কারণ অরেঞ্জ নিজেকে সবার আগে সে গুরুত্ব দিবে। তাই ম্যাংগো ক্লাসের x এর মান বের করতে হলে লিখতে হবে শুধুমাত্র "super.x"। চলুন কোডিং এর মাধ্যমে বিষয়টা আরো সহজ করা যাক।
ভ্যারিয়েবলের ক্ষেত্রে সুপার কিওয়ার্ড:
public class mango {
int x=10;
}
class orange extends mango{
int x=5;
void dis()
{
System.out.println(x); // call own class
System.out.println(super.x); // call mango class
}
}
class ans {
public static void main(String[] args)
{
orange ref=new orange();
ref.dis();
}
}
public class mango {
void dis()
{
System.out.println("I' m supar class");
}
}
class orange extends mango{
void dis()
{
super.dis();
System.out.println("I' m sub class");
}
}
class ans {
public static void main(String[] args)
{
orange ref=new orange();
ref.dis();
}
}
public class mango {
mango()
{
System.out.println("I' m supar class");
}
}
class orange extends mango{
orange()
{
super();
System.out.println("I' m sub class");
}
}
class ans {
public static void main(String[] args)
{
orange ref=new orange();
}
}
public class mango {
mango(int a)
{
System.out.println(a+" I' m supar class");
}
}
class orange extends mango{
orange()
{
super(4);
System.out.println("I' m sub class");
}
}
class ans {
public static void main(String[] args)
{
orange ref=new orange();
}
}
سورة الفاتحة
सूरह फातिहा- Surah Fatiha(सूरह का आदेश 1)
بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
बिस्मिल्ला-हिर्रहमा-निर्रहीम
शुरू अल्लाह के नाम से जो बहुत बड़ा मेहरबान व निहायत रहम वाला है।
بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ١
ٱلۡحَمۡدُ لِلَّهِ رَبِّ ٱلۡعَٰلَمِينَ ٢
ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ٣
مَٰلِكِ يَوۡمِ ٱلدِّينِ ٤
إِيَّاكَ نَعۡبُدُ وَإِيَّاكَ نَسۡتَعِينُ ٥
ٱهۡدِنَا ٱلصِّرَٰطَ ٱلۡمُسۡتَقِيمَ ٦
صِرَٰطَ ٱلَّذِينَ أَنۡعَمۡت عَلَيۡهِمۡ غَيۡرِ ٱلۡمَغۡضُوبِ عَلَيۡهِمۡ وَلَا ٱلضَّآلِّينَ ٧
उच्चारण:
अल्हम्दुलिल्लहि रब्बिल आलमीन
अर रहमा निर रहीम
मालिकि यौमिद्दीन
इय्याक न अबुदु व इय्याका नस्तईन
इहदिनस् सिरातल मुस्तक़ीम
सिरातल लज़ीना अन अमता अलय हिम
गैरिल मग़दूबी अलय हिम् व लद दाालीन (आमीन)
अर्थ:
सब तारीफ उस अल्लाह के लिए है जो सारे जहान का मालिक है।
बहुत मेहरबान निहायत रहम वाला है।
इंसाफ के दिन का मालिक है।
हम तेरी ही इबादत करते हैं और तुझी से मदद चाहते हैं।
हमें सीधा रास्ता दिखा।
उन लोगों का रास्ता जिन पर तूने फ़ज़ल किया।
उनका रास्ता नहीं जिन पर तेरा गजब नाज़िल हुआ और न उन लोगों का रास्ता जो रस्ते से भटक गए।
সমাধান :Windows Photo Viewer can t display this picture because there might not be enough memory available on your computer. Close some programs that you aren t using or free some hard disk space (if it's almost full), and then try again.
১. প্রথমে আপনার কিবোর্ডের "windows + R" একসাথে চাপুন।
২. পরে একটি রান বাক্স ওপেন হবে। সেখানে আপনাকে টাইপ করতে হবে "colorcpl.exe" এর পর ওকে তে ক্লিক করে দিন।
৩ . তখন দেখবেন কালার ম্যানেজমেন্ট নাম একটি নতুন ট্যাব ওপেন হয়েছে সেখানে "Advanced" অপশনে ক্লিক করুন পরে দেখবেন "Device profile : System default (sRGB IEC61966-2.1) " সেট করা রয়েছে আপনি শুধু “System default (sRGB IEC61966-2.1)” বদলে "Agfa: Swop Standard" সিলেক্ট করে দিন। ব্যাস আপনি এখন আপনার সমস্যা থেকে মুক্ত , আপনি যেকোনো ছবি দেখতে পারবেন।
এই সমস্যাটি প্রাইয়োসই আমাদের উইন্ডোস অপারেটিং সিস্টেমে এটি দেখা যাই। সব ছবি দেখা যাই কিন্তু হটাৎ করেই একটি ছবিতে বলে উঠে পিসি তে যথেষ্ট পরিমান মেমোরি না থাকার কারণে আপনি ছবিটি দেখতে পারবেন না। আসলে এ সমস্যার মূল কারণটি হলো আমাদের ছবি গুলো "ICC_Profile" সিস্টেমে থাকে তাই আমরা essh। নোটপ্যাড দিয়ে "ICC_Profile" কে "ICC_PROFILX" করে দিলেই আপনি ছবিটি দেখতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: Directorate Of Posts (PMGCC)
সংক্ষিপ্ত নাম:PMGCC
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:14.31.0000.207.11.001.21
ওয়েব লিংক:
গার্ডেনার মালী
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
পরিচ্ছন্নতা কর্মী সুইপার
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
রানার
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
আর্মড গার্ড
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
মেইল ক্যারিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
প্যাকার
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
পোস্টম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
মেইল গার্ড
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
ড্রাইভার ভারী
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
customs risk management commissionerate job circular 2023
CRMC Job Circular 2023
কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনারেট ঢাকা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
CRMC - Customs Risk Management Commissionerate
CRMC Job Circular 2023
কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট
CRMC job circular online Apply http://crmc.teletalk.com.bd
CRMC Job Circular 2023 - crmc.teletalk.com.bd Apply
Customs Risk Management Commissioner Job Circular 2023
কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনারেট নিয়োগ ২০২৩
প্রতিষ্ঠানের নাম: Customs Risk Management Commissionerate, Dhaka (CRMC)
সংক্ষিপ্ত নাম:CRMC
আবেদন শুরুর তারিখ:22 জানুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:S/215/HR/Recruitment/Mongla/2022/
ওয়েব লিংক: http://crmc.teletalk. com.bd
অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
সিপাই
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
উচ্চমান সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
সাটঁ লিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
karnaphuli gas distribution company limited job circular 2023
kgdcl job circular 2023
kgdcl teletalk
ctg job circular 2023
kgdcl.teletalk.com.bd apply
job circular 2023
kornofuli gas job circular
gas job circular 2023
Karnaphuli Gas Distribution Company KGDCL Job Circular
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি নিয়োগ ২০২৩
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি নিয়োগ ২০২৩ সার্কুলার
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড নিয়োগ ২০২৩
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড নিয়োগ
KGDCL Job Circular
প্রতিষ্ঠানের নাম: Karnaphuli Gas Distribution Company Limited (KGDCL)
সংক্ষিপ্ত নাম:KGDCL
আবেদন শুরুর তারিখ:19 জানুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:28.15.0000.208.04.003.22-1318
ওয়েব লিংক:http://kgdcl.teletalk.com.bd/
প্ল্যান্ট অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023
ওয়েল্ডিং সুপারভাইজার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
টেকনিশিয়ান
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
ড্রাফটসম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
জেনারেটর অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
বোরিং/বেল্ডিং/ কমপ্রেশার অপা: কাম মেশিনিস্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
চিকিৎসা সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
জিআইএস অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
ফোরম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
রেডিওগ্রাফার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
নির্মাণ পরিদর্শক
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
সার্ভেয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
রাজস্ব সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
পরিবহন সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
ভান্ডার সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
স্টোর কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
স্টোর কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023
লোকেশন: বাংলাদেশ
প্রতিষ্ঠানের নাম: Ministry of Commerce (MINCOM)
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
আবেদন শুরুর তারিখ:12 ফেব্রুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:2 মার্চ, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:26.00.0000.086.11.052.22-111
ওয়েব লিংক:http://mincom.teletalk.com.bd/
অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023
অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023
ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023
কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023
সাটঁ মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023
বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ চাকরির খবর upcoming govt job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম:Implementation Monitoring and Evaluation Division (বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ)
সংক্ষিপ্ত নাম:IMED
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:21.00.0000.008.11.050.22.267
ওয়েব লিংক:http://imed.teletalk.com.bd/
অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: IMED
শেষ তারিখ: 15 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022
ডাটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: IMED
শেষ তারিখ: 15 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022
কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: IMED
শেষ তারিখ: 15 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা: চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022
upcoming govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022 bangladesh, hsc pass govt job circular 2022, govt job circular 2022, job circular 2022, bd job circular 2022, all govt job circular 2022, job circular, new govt job circular 2022, government job circular 2022, new job circular 2022, bangladesh senabahini job circular 2022, govt job circular 2022 today, govt job circular, bd govt job circular 2022 today, new govt job circular, sorkari job circular 2022
মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
প্রতিষ্ঠানের নাম: Soil Resource Development Institute (মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট)
সংক্ষিপ্ত নাম:SRDI
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:12.03.0000.003.11.001.16-1186
ওয়েব লিংক: http://srdi.teletalk.com.bd/
পরিচ্ছন্নতাকর্মী
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
ফিল্ড ম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
অ্যামোনিয়া প্রিন্টার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
ট্রেসার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
স্টোর কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022
উচ্চারণ রীতি কাকে বলে? বাংলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম লেখ।
উত্তর : প্রতিটি শব্দের যথার্থ উচ্চারণের জন্য কতকগুলো নিয়ম বা সূত্র প্রণীত হয়েছে। শব্দের উচ্চারণের এ নিয়ম বা সূত্রের সমষ্টিকে বলা হয় উচ্চারণ রীতি ।
বাংলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম নিচে তুলে ধরা হলো:
১. শব্দের আদিতে যদি 'অ' থাকে এবং তারপরে ই-কার বা উ-কার থাকে, তাহলে সেই 'অ'-এর উচ্চারণ ও-কারের মতো হয়। যেমন- অভিধান (ওভিধান), অনূদিত (ওনুদিত), নদী (নোদি), বউ (বোউ), অতি(ওতি) ইত্যাদি।
২ . শব্দমধ্যস্থিত 'অ' ই(ি), ঈ(ী), উ(ু), ঊ(ূ), ঋ(ৃ) ও য-ফলার (্য) আগে থাকলে, সেই 'অ'-এর উচ্চারণ সাধারণত 'ও' কারের মতো হয়। যেমন- সুমতি (শুমোতি), আলস্য (আলোশশো), তরুণী (তরোনি), সমভূমি (শমোভূমি) ইত্যাদি।
৩. সাধারণত শব্দের আদ্য 'এ'-কারের পরে 'অ' বা 'আ' থাকলে 'এ'-কার 'অ্যা'-কার রূপে উচ্চারিত হয়। যেমন- এখন (অ্যাখোন), কেমন (ক্যামোন), একা (অ্যাকা), যেন (জ্যানো) ইত্যাদি।
৪. ঞ সাধারণত 'চ' বর্ণের চারটি বর্ণের (চ ছ জ ঝ) পূর্বে যুক্তাবস্থায় ব্যবহৃত হলেও ক্ষেত্রবিশেষে চ-এর পরে বসে এবং বাংলা উচ্চারণে 'ঞ' দন্ত-ন-এর মতো হয়। যেমন- পঞ্চ (পনুচো), ব্যঞ্জন (ব্যান্জোন), খঞ্জনা (খনজোনা)।
৫. 'হ'-এর সঙ্গে য-ফলা (্য) যুক্ত হলে 'হ'-এর নিজস্ব কোনো উচ্চারণ থাকে না, য-এর দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়, প্রথমটি অল্পপ্রাণ হসন্ত (জ্) এবং দ্বিতীয়টি মহাপ্রাণ (ঝ) 'ও' কারান্ত হয়। যেমন- সহ্য (সোজঝো), ঐতিহ্য (ওইতিজঝো), উহ্য (উজঝো) ইত্যাদি।
bangla uccharon riti and bangla uccharon er niom
তোমার দেখা একটি বইমেলা সম্পর্কে প্রতিবেদন তৈরি কর।
উত্তর
প্রতিবেদনের শিরোনাম : জমজমাট একটি বইমেলা
সরেজমিনে তদন্তের স্থান : বাংলা একাডেমী
প্রতিবেদন তৈরির সময় : বিকাল ৫টা
প্রতিবেদন তৈরির তারিখ : ২৪.০৫.২০২৫... খ্রি:
প্রতিবেদকের নাম ও ঠিকানা
নাম : সিয়াম আহমেদ
থানা: রূপনগর
জেলা: ঢাকা।
বিষয় : জমজমাট একটি বইমেলা
স্মারক: জম, বই/১২৫/খ/৫-০২-২০২৫... খ্রি:
জনাব,
বইমেলা আমাদের বাঙালি জাতীয় জীবনের একটি ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে বাংলা একাডেমী কর্তৃক আয়োজিত বইমেলা। প্রতি বছর একুশ স্মরণে বাংলা একাডেমী মাসব্যাপী বইমেলার আয়োজন করে। বইমেলাকে কেন্দ্র করে বাংলা একাডেমী কর্তৃপক্ষ ব্যাপক আয়োজন করে থাকে। প্রতিবারের মতো এবারও একুশের বইমেলা বসে। মেলায় গিয়ে বই কিনতে আমি খুব পছন্দ করি। একদিন আমার বন্ধু রাকিবেকে সাথে নিয়ে মেলায় চলে যাই। বইমেলাকে ঘিরে মানুষের সাজসাজ রব আমাকে বিস্ময়াভিভূত করে। নতুন বইয়ের পসরা সাজিয়ে কত যে প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নেয় তার অন্ত নেই। যাদের স্টলে যাই তাদেরই বই আমাকে আকৃষ্ট করে। কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে সব কেনা হয় না। এবারের বইমেলা থেকে যতগুলো বই কিনেছি তার মধ্যে সবচেয়ে ভাল লেগেছে যে বইটি তা আমার বন্ধুকে দিয়েছি। বইমেলা বাঙালির প্রাণের মেলা। যদিও মনে হয় কোনো কমতি নেই। তার পরও যেন কিছুর অভাব থেকে যায় বলে মনে হয়। বিশেষ করে নিরাপত্তার বাড়াবাড়ি আমাকে বিব্রত করে। এটি প্রাণের উদ্যমকে কিছুটা কমিয়ে দেয়।
জায়গার কিছুটা স্বল্পতা থাকে বলে মনে হয়। যদি আরও ব্যাপক পরিসরে করা যেত তবে মানুষের গাদাগাদি থেকে রেহাই পাওয়া যেত।
মেলা উপলক্ষে বইয়ের দাম আরও কমিয়ে দেয়া প্রয়োজন বলে মনে হয়। তাতে করে বেশি বই কেনা যেত।
প্রশ্ন: দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ ও তার প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
অথবা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ ও তার প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন তৈরি করো।
অথবা, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি সম্পর্কে পত্রিকায় প্রকাশের জন্য একটি প্রতিবেদন লেখো।
অথবা,বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে দৈনিক পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন লেখ।
অথবা, বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে দৈনিক পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন লেখ।
অথবা, মনে কর, তুমি বকুল। দৈনিক সমকাল পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ওপর একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
অথবা, মনে কর, তুমি হানিফ দৈনিক প্রথম পত্রিকার জেলা সংবাদদাতা। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণ ও প্রতিকার সম্বন্ধে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
অথবা, দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতিতে জনজীবন বিপন্ন এই শিরােনামে পত্রিকায় প্রকাশের জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
প্রতিবেদকের নাম ও ঠিকানা: হানিফ মিয়া, বাসা #২৩২ নারায়ণগঞ্জ ঢাকা। প্রতিবেদনের শিরোনাম : দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জনজীবনে দুর্ভোগ প্রতিবেদন তৈরির সময়ঃ বিকাল ৫টা তারিখ : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ইং |
SSC english 1st paper suggestion 2023 এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৩
বিষাক্ত পটকা মাছ
পটকা মাছ আমাদের সকলেরই খুবই পরিচিত একটি মাছ। বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীনালাতে এই মাছটি দেখতে পাওয়া যাই। তবে আমাদের দেশের অপেক্ষায় ফিলিপিন্স, মেক্সিকো, চীন, জাপানে ইত্যাদি দেহে আরো বেশি পরিমানে দেখা যায়। এই মাছ গুলি বিষাক্ত এদের বিষক্রিয়ায় মানুষ আক্রান্ত হয়। এমনকি এই বিষক্রিয়ায় চিকিৎসা না পেলে মানুষ মারাও যেতে পারে।। কিন্তু মাছটি বিষাক্ত হওয়া সত্ত্বেও জাপান ও কোরিয়ার লোকদের পছন্দের খাবারের তালিকায় রয়েছে পটকা মাছ। বিষাক্ত হওয়া সত্ত্বেও কিভাবে তারা এই মাছটি খাই ? আসলে এদের বিষ শুধুমাত্র মস্তিষ্ক, যকৃত, ডিম্বাশয় ও চামড়াতে থাকে। টিটিএক্স বা টেট্রোডোটোক্সিন বিষ এই মাছটির ভিতরে পাওয়া যায়। পটকার বিষ এতটাই মারাত্মক যে তা পটাশিয়াম সায়ানাইডের চেয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০ গুণ বেশি বিষাক্ত। প্রাপ্ত বয়স্ক একটি পটকা মাছের বিষ থেকে ২৫ থেকে ৩০ জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে। জাপান ও কোরিয়ার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাধুনি আছে যারা ভালোমতো জানে এই মাছটির কুন্ অংশ খাওয়া যাবে এবং কুন্ অংশটি ফেলে দিতে হবে। তারা এই মাছটি দিয়ে মজাদার স্যুপ তৈরী করে। এই স্যুপকে জাপানিরা বলে "ফুণ্ড" এবং কোরিয়ারা বলে "বক-উহ"। পটকা মাছ ঝাঁক বেঁধে চলে। এরা ভয় পেলে তাদের শরীরকে ফুলিয়ে ফেলে। যখন এদের ডাঙায় আনা হয় তখন তারা বাতাস দিয়ে পেট ফুলিয়ে নেয়। ঠিকমতো প্রক্রিয়াজাত না হলে বিষক্রিয়াতার লক্ষণ ১৫ মিনিট থেকে ২.৫ ঘন্টার ভিতর হতে পারে। তখন বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা, তলপেটে ব্যথা, হাত ও পা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি আরো লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এসব যখন দেখার সাথে সাথে হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে ভর্তি করে রুগীকে লাইফ সাপোর্টে রাখতে হবে। এবং রুগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগ মুহুত্ত রুগীকে বমি করানোর জন্য চেষ্টা করতে হবে। এই ক্ষেত্রে গ্রামের লোকেরা গোবরে পানি রুগীকে খাইয়ে থাকেন। বিষক্রিয়া নিরাময়ে কাঠ কয়লা গুড়ো পানীয়ও ব্যাপক কাজ করে থাকে। তাছাড়া রুগীকে বেশি বেশি পানি খাওয়াতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে রুগী যেন অজ্ঞান হয়ে না যায়, তাহলে বিষ দ্রুত শরীরে ছড়িয়ে পড়বে।
বর্তমানে আমরা পৃথিবীর জন্ম সম্বন্ধে মোটামুটি ধারণা পেয়েছি। কিন্তু কিভাবে আমরা জানি যে কতবছর আগে জন্ম হয়েছিল এই পৃথিবীর?
পৃথিবীর জম্মের অবস্থা দর্শন করার জন্য কোন জীবিত প্রাণী উপস্থিত তখন ছিল না।
কোন পুরাতন বইপত্রে সে কথা লেখা নেই। শুধু আছে কিছু পাথর এবং দুর্লভ মৌলিক পদার্থ রেডিয়াম। অতীতের ইতিহাস খুঁজে বের করার জন্য এই পাথর এবং রেডিয়াম হলো বিজ্ঞানীদের হাতিয়ার। বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর অভ্যন্তর থেকে রেডিয়াম সংগ্রহ করে তার মাধ্যমে পৃথিবীর বয়স নির্ণয়ে সাফল্য অর্জন করেছে।
রেডিয়াম খুবই মূল্যবান ও আশ্চর্য ধাতু। সারা পৃথিবীতে এই ধাতু যা আছে তার মোট পরিমাণ মাত্র দশ আউন্স। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল, এই ধাতু তেজস্ক্রিয় রশ্মি বিকিরণ করতে করতে একসময়- অর্থাৎ কিনা বহু বছর পরে- সাধারণ সীসায় রূপান্তরিত হয়। কত বছরে কতটা রেডিয়াম সাধারণ সীসায় রূপান্তরিত হয়- বিজ্ঞানীদের সেটা জানা আছে। সেইভাবে রেডিয়ামের মধ্যে সীসার পরিমাণ দেখে তারা পৃথিবীর যে বয়স বের করেছেন তা চারশো কোটি বছরেরও বেশি।
HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- জ্ঞানমূলক)
সকল বোর্ডের জন্য জ্ঞানমূলক প্রশ্নের সাজেশন ২০২৩ ও ২০২৪
HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- অনুধাবনমূলক)
সকল বোর্ডের জন্য অনুধাবনমূলক প্রশ্নের সাজেশন ২০২৩ ও ২০২৪
Introduction
Reports
1. Invoices to collect
2. Invoices to pay
3. Payment In - awaiting for execution
4. Payment Out - awaiting for execution
5. Pending goods receipt
Introduction
In the workspace you find 'widgets' - a small container with html, URL or HQL content that can be placed on the Workspace. They are user and role based and can be defined by both users and admins. They aim to provide high level information that is easy to digest. Some provide links that drill down internally into Openbravo or to externally to web sites.
With F&B International Group Admin role:
Apart from widgets like 'Welcome to Openbravo 3' and the Openbravo forge, there are also default widgets for reports:
Reports
1. Invoices to collect
2. Invoices to pay
3. Payment In - awaiting for execution
4. Payment Out - awaiting for execution
5. Pending goods receipt
After adding the reports widgets, by clicking on the pencil icon, you get a pull down menu with options:
You can select the option 'Refresh' to get the latest results in the report, you can delete the widget or export the results as a CSV file. You can also Edit the settings of the reports:
Here we can change the settings and save.
We can also choose to open the report as a new tab by clicking the box shaped icon:
The report is that appearing as a grid and we can sort on the columns also:
The same pencil icon appears at the top right of the report to update the settings, as shown before.
1. Invoices to collect
The report shows all completed sales invoices for which no payment was created yet. The
system administrator has access to the widget setup: General Setup || Workspace || Widget. From the
grid view the appropriate report can be select and in the Query tab the HQL code can be viewed:
select inv.id as invoiceId from Invoice as inv
where inv.businessPartner.name like :businessPartnerName
and inv.processed = true
and inv.salesTransaction = true
and inv.client.id = :client
and inv.organization.id in (:organizationList)
and @filters_op@ order by inv.incompanyvoiceDate
2. Invoices to pay
The report shows all completed purchase invoices for which no payment was created yet.
3. Payment In - awaiting for execution
The report shows the Payments In (receipts) that have been processed and are in the status 'awaiting for
execution'.
4. Payment Out - awaiting for execution
The report shows the Payments Out in that have been processed and are in the status 'awaiting for
execution'.
5. Pending goods receipt
The report shows the purchase orders that are in completed status and have a quantity outstanding to be received.
Tutorial Remove/Delete all computer viruses using command cmd prompt without antivirus.
Assalamu Alaikum, we know that computer viruses destroy the files we need and keep our computer slow. So today we will learn how to delete all kinds of computer viruses without any antivirus software using the cmd command.
step 1- Firstly, click on the Windows icon with your mouse left button.
step 2- There you will see a search box. Type "cmd" there.
step 3- After typing "cmd" an icon like the one below picture will appear.
step 4- Then there right-click on the mouse and also click on "Run as administrator".
step 5- A new tab named cmd.exe will open.
step 6- Later you have to type "sfc / scannow". After typing, press the "Enter" button on the keyboard.
step 7- Pressing the "Enter" button will start scanning your system.
step 8- Eventually all the viruses on your computer will be deleted.
Here we write on how to remove viruses using the run cmd command for windows 7, windows 10, and any windows versions. it checks the virus using the cmd command prompt and removes the ransomware virus. this step-by-step command removes what kind of virus you have. your pc will be fast and secure.
Tutorial Remove/Delete all computer viruses using command cmd prompt without antivirus. Remove/Delete all computer viruses using command cmd prompt without antivirus. Remove/Delete all computer viruses using cmd prompt In just easy 8 steps without antivirus
জাভার this কীওয়ার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জাভাতে এই কীওয়ার্ড প্রচুর পরিমানে ব্যবহৃত হয়। আজকে আমরা এর চারটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার সম্পর্কে জানব।
১. যেভাবে কোনো অবজেক্ট ক্লাসের সকল উপাদান যেমন ফাংশন এবং কন্সট্রাক্টরকে নির্দেশ করে টিক তেমনি "this" কীওয়ার্ড ঐ অবজেক্ট কে নির্দেশ করে।
public class A {
void dis()
{
System.out.println(this);
}
}
class B{
public static void main(String[] args) {
A res=new A();
System.out.println(res);
res.dis();
}
}
public class A {
int x; // ইনস্ট্যান্স ভ্যারিয়েবল
A (int x) // int x ->লোকাল ভ্যারিয়েবল এবং এটি একটি ডিফল্ট কন্সট্রাক্টর
{
this.x=x; // this.x -> ইনস্ট্যান্স ভ্যারিয়েবল
}
void dis()
{
System.out.println(x);
}
}
class B{
public static void main(String[] args) {
A res=new A(5); // অবজেক্ট তৈরি হতেই ডিফল্ট কন্সট্রাক্টরকে কল করবে।
res.dis();
}
}
public class A {
A ()
{
System.out.print("I Love you Bangladesh");
}
A (int x)
{
this();
System.out.print(" "+x+" ");
}
}
class B{
public static void main(String[] args) {
A res=new A(3000);
}
}
public class A {
A ()
{
this(3000);
}
A (int x)
{
System.out.print(x);
}
}
class B{
public static void main(String[] args) {
A res=new A();
}
}
সাউথ আফ্রিকাকে ৩৮ রানে পরাজয় করলো বাংলাদেশ।
টসে হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাই বাংলাদেশ । শুরুতেই বাংলাদেশের ব্যাটিং স্টাইল ছিল কাঁপাকাঁপির মতো। প্রথম ওভারে কোনো রানওই করতে পারেননি তামিম লিটন। কিন্তু এই উইকেট ধরে রাখার কারণেই বাংলাদেশের বড় রানের টার্গেট করতে পারে। তামিম লিটনের একটি বড় জুটির মাধ্যমে সমাপ্তি হয় ৯১ রানে। আন্ডিলে ফেহলুক্বায়ের বলে এলবি ডাবলু হন তামিম, তিনি ৬৭ বলে ৪১ রান করে ১ টি ছয় এবং ৩টি চার মারেন। এর পরে নামেন সাকিব। কিন্তু একটু পরই লিটন দাস কেশব ৬৭ বলে ৫০ রান করে মহারাজ এর বলে বোল্ট আউট হন তিনি ৫টি চার এবং ১টি ছক্কা হাঁকান। তখন নামেন মুশফিক তিনি মাত্র ১২ বলে ৯ রান করে কেশব মহারাজ এর বলে কট আউট হন। কিন্তু তখন মাঠ কাঁপছিলো আমাদের সাকিব এবং তার সাথে ছিল ইয়াসির। আমরা অনেকদিন পর দেখতে পাই সাকিবের চির চেনা ব্যাটিং এর দার। তিনি ৬৪ বলে ৭৭ রান নিয়ে ৩টি ছক্কা ও ৭টি চার মারেন ,তিনি লুঙ্গি ঙঈদী এর বলে এলবি ডাবলু হন। তখন বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৩৯ রানে ৪ উইকেট। এর ৪ রান পরই আউট হন ইয়াসির মার্কো জ্যানসেন বলে কট আউট , তিনি ৪৪ বলে ৫০ রান নিয়ে ২টি ছক্কা ও ৪টি চার মারেন।
এর পর আমরা দেখতে পাই মাহমুদুল্লাহ এবং আফিফ এর জুটি কিন্তু তা শুরু হতেই শেষ হয় গেল মার্কো জ্যানসেন বলে কট হন আফিফ। ১৩ বলে ১৭ রান করে আউট হন আফিফ, ১ টি করে ছক্কা ও চার মারেন। এর পর আউট হন মাহমুদুল্লাহ তিনি ১৭৪ বলে ২৫ রান করে ১ টি করে ছক্কা ও চার মারেন। পরিশেষে বাংলাদেশের দলীয় রান হয় ৭ উইকেটে ৩১৪ রান যা সাউথ আফ্রিকার জন্য বিশাল কঠিন।
মাঠে নেমেই বাজিমাত করতে থাকেন বাংলাদেশের বোলাররা প্রথম উইকেটটি শরিফুল নেন পরে একে একে যেতে যেতে তাদের মোট দলীয় রান হয় ২৭৬ রান। সাকিব ১০ ওভারে ৫৪ রান দেন তিনি কোনো উইকেট শিকার করতে পারেননি। তাসকিন ১০ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে ৩ টি উইকেটের সাথে ১ টি মেডেন ওভার দেন।
মুস্তাফিজ ১০ ওভারে ৫০ রান দেন তিনি কোনো উইকেট শিকার করতে পারেননি। শরিফুল ৮ ওভারে ৪৭ রান দেন তিনি ২টি উইকেট শিকার করেন। মেহেদী ৯ ওভারে ৬১ রান দিয়ে ৩ টি উইকেটের মালিক হন। মাহমুল্লাহ ১ ওভার ৫ বল করে ২৪ রান দিয়ে শেষ উইকেটের মালিক হন। দুই দলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান নেন রাসিয়ে ভ্যান ডার ডুসেন তিনি ৯৮ বলে ৮৬ রান নেন এবং ১টি ছক্কা ও ৯টি চার মারেন। আর সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেন মেহিদি হাসান তিনি ৪টি উইকেটের মালিক হন।
surah yaseen hindi urdu mein translation Pronunciation - सूरह यासीन हिंदी में उच्चारण
औधु बिल्लाही मिनाश शैतानिर रजीम
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम
अल्लाह के नाम से जो रहमान व रहीम है
এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভা স্ক্রিপ্ট এর বদলে আপনি টেইলউইনডসিএসএস এর মতো ইউটিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারেন। কারণ আমরা যখন এইচটিএমএল, সিএসএস নিয়ে কাজ করি তখন আলাদা আলাদা করে ফাইল তৈরী করি এইচটিএমএল অনুযায়ী আমরা প্রচুর পরিমানে সিএসএস কোড লিখি কিন্তু এতে অনেক সময় অপচয় হয়। তাছাড়া আপনি যদি কোনো বড় প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে চান। তখন আপনার সাইটের জন্য অনেক সিএসএস, জাভা স্ক্রিপ্ট কোড লিখতে হয়। কারণ আপনার সাইটকে রেস্পন্সিভ এবং কোন কোন ডিভাইসে কি কি হবার হবে তার জন্য অনেক বড় বড় জাভা স্ক্রিপ্ট কোড লিখতে হবে ব্যাক এন্ড এর সাথে মিল রেখে। আপনার ডিভ এ একটু খানি ভুল হলেই সাইটটি ইরেস্পন্সিভ হয়ে যায়। আপনার মাথায় সম্পূর্ণ জাভা স্ক্রিপ্ট ও সিএসএস কোড লিখার নিয়মাবলী থাকতে হবে। কিন্তু টেইলউইনডসিএসএস এর মতো ইউটিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক আপনার এইচটিএমএল সাথে থেকেই আপনাকে সিএসএস ও জাভা স্ক্রিপ্ট কোড লেখার পরিমান কমিয়ে দেয় শুধুমাত্র ইউটিলিটির কিছু ক্লাস লিখার মাধ্যমেই সমাধান হয়ে যায়। এর মানে এই নয় যে টেইলউইনডসিএসএস আপনাকে অটো সিএসএস ও জাভা স্ক্রিপ্ট কোড লিখে দিবে। লিখতে হবে আপনাকেই খালি ইউটিলিটি ক্লাস কে কল করে যেমন my4, my8, mx2। এর মাধ্যমেই আপনার বাবা পেজটি হবার , মার্জিন এবং কালারফুল ইত্যাদি হয়ে যাবে। আলাদা করে কোনো সিএসএস ও জাভা স্ক্রিপ্ট ফাইল আপনাকে কষ্ট করে তৈরী করতে হবে না। এটি অনেকটা পাইথন প্রোগ্রামের মতো কাজ করে প্রচুর পরিমানে ক্লাস এতে রয়েছে তাই এটির ওয়েব পেজ ধীর গতির হয়ে থাকে তবে ডেভেলপমেন্ট খুব দ্রুত গতিতে করা যাই। ২-৩ মাসের কাজ আপনি ১ সপ্তাহেই করে ফেলতে পারবেন। যারা গেম ডেভেলপার বা সোশ্যাল ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তারা এর জেট ব্যবহার করলেই বুজতে পারবেন কোডিং করে কত মজা পাবেন। অবশ্য সিএসএস ও জাভাস্ক্রিপ্ট বর্তমান সময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। টেইলউইনডসিএসএস শুধুমাত্র কোডকে কমিয়ে দেয়। এর ইউটিলিটি মাধ্যমে সহজেই পুনরায় আপডেট ডিলিট করতে পারবেন কিন্তু সিএসএস এর ক্ষেত্রে আপনাকে আগে ক্লাস খুঁজে পরে আপডেট ডিলিট করতে হয়। তাই আপনি যদি কোনো বড় প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে চান অবশ্য ইউটিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক মতো ব্যবহার করবেন।
Presentation
Resource executives at OpenBravo ERP Manage an organization's decent resources: long way, enough resources for business use, and changes to trade in the current or upcoming fiscal year are not uncommon. The models are making gear, land, furniture, and so on
Part of the board's assets is repayment: the value of a limited life or non-material asset is steadily declining through uninterrupted change. OpenBravo ERP uses a direct type of magnification. This means that for each time-frame (depending on the month, year, set up), the value decreases with the same sum. The OpenBravo ERP has some utilities that are linked to the assets of the executives.
Setup:
1. Follow the acquisition cycle for new assets
Expected accompanying setups for this interaction:
A. Item set up, so it can be used very well in acquisition stream (purchase request, purchase receipt, product receipt)
B. Set up a bunch of resources.
C. Set up assets:
X. Select items on assets.
y. Entering wealth expansion.
z. Accounting data linked to amortization.
For this situation it is clearly instructed to create an item class for the asset, so there is an unequivocal difference when it comes to getting items in stock. The item layout displays regardless of whether the item is remembered for your stock.
2. Insert a current asset
Accompanying measures are expected for this cycle:
a. Set up a resource bunch
b. Set up assets:
x. Entering asset expansion
y.Accounting data associated with amortization
Note:
In a purchase invoice, there is a possibility of entering a line for a financial invoice line When selected at the point, the purchase receipt line will not be for an item, but for a specific record. However, the resource has no connection to any record of that resource. Resource-specific accounting data is linked to measurements only.
Condition
The goal of the activity is:
Here we write on the university's first-year project on hospital management system project in ppt 2022. hospital management system conclusion gets to this you can also convert it in pdf. hospital management system project report pdf is this in. our introduction to hospital management ppt is very high quality to this introduction of many government hospital conditions in the poor country. our main topic is hospital management topics for presentation. you can be permitted to edit change or do anything else. Hospital Management System Presentation by ppt free Download, PPT – Hospital Management System PowerPoint presentation, hospital presentation ppt download for free also here you get an introduction to hospital management ppt. you can save the file of the hospital management system ppt template. our flow chart for the hospital management system ppt is so unique and good. hospital management topics for presentation here you get the idea. literature review of hospital management system ppt told you different situation for government poor hospital situation. current issues in hospital management ppt 2022
Ayatul Kursi Hindi Pronounce Translation Fazilat - आयतुल कुर्सी हिंदी उच्चारण अर्थ फ़ज़ीलत
हुज़ूर सल्लल्लाहु अलैहि वसल्लम ने फ़रमाया जो शख़्स हर फ़र्ज़ नमाज़ के बाद आयतुल कुर्सी पढ़ा करे तो उसको जन्नत में दाख़िल होने के लिए सिवाय मौत के कोई चीज़ रोक नहीं सकती है यानी मौत के बाद फ़ौरन वो जन्नत के आसार और राहत व आराम को देखने लगेगा इन शा अल्लाह ।
अरबी में
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
اللَّـهُ لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ ۚ لَا تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ ۚ لَّهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۗ مَن ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِندَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِ ۚ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلَّا بِمَا شَاءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ ۖ وَلَا يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ
आयतुल कुर्सी हिंदी उच्चारण
बिस्मिल्लाहिर राहमानिर राहीम
৯ উইকেট হাতে রেখেই সাউথ আফ্রিকার মাটিতেই সাউথ আফ্রিকাকে বধ করলো তামিম সাকিবরা।
টসে হেরে বোলিং পাই বাংলাদেশ। পরে প্রথমে সাউথ আফ্রিকা শুরুটা স্বাভাবিকেই রেখে ছিল তাদের টার্গেট ছিল ৩০০ এর উপরে। কিন্তু হটাৎ মেহেদী হাসানের বলে ৪৬ রানের জুটি ভেঙে যাই কুইন্টন ডি কক আউট হওয়ার মাধ্যমে। এর মাধ্যমেই দশ নামতে শুরু করে সাউথ আফ্রিকার। কুইন্টন ডি কক ৮ বলে ১২ রান করে ২টি চার মারেন পরে তিনি মেহেদী হাসানের বলে ক্যাচ আউট হন। এর পর মাঠে নামেন কাইল ভেরেইন তিনি ১৬ বলে ৯ রান করে ১টি চার মারেন তিনি দলীয় ৬৬ রানের মাথায় তাসকিন আহমেদের বলে আউট হন। এর পর মাঠে নামেন টেম্বা বাভুমা কিন্তু তার সাথে জুটি বাঁধতে পারেননি জনেমান মালান তিনি ৫৬ বলে ৩৯ রান করে ৭ টি চার মারেন এবং তাসকিনের বলে ক্যাচ আউট হন। এর পর মাঠে নামেন রাসি ভ্যান ডের ডুসেন। কিন্তু তখনই ২ রান পরেই সাকিবের ধারা এল বি ডাবলু শিকার হন টেম্বা বাভুমা। তিনি গা বলে ২ রান করেন। তখন মাঠে নামেন ডেভিড মিলার এক উত্তেজনার ছুঁয়া। কিন্তু দলীয় রান ৮৩ আর মতই আউট হন রাসি ভ্যান ডের ডুসেন ১০ বলে ৪ রান করে তিনি শরিফুলের বলে ক্যাচ আউট হন। এরপর দলীয় ১০৭ রানের সময় আউট হন ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস তাসকিনের বলে তিনি ২৯ বলে টো রান সংগ্র করে ১ টি চার ও ১ টি ছক্কা মারেন। এর পর আউট হন তাসকিনের বলে ডেভিড মিলার তিনি ৩১ বলে ১৬ রান নিয়ে ২ টি চার মারেন। এর পর এর সাউথ আফ্রিকার ঘুরে ধারানুর কথা চিন্তাও করা যাই না একে একে আউট হলে বাকিরা কাগিসো রাবাদা ৩ বলে ৪ রান ও ১ টি চার মারেন ক্যাচ আউট হন তাসকিনের বলে। লুঙ্গি এনগিদি ১৪ বল খেলে সাকিবের বলে ক্যাচ আউট হন। সর্ব শেষে কেশব মহারাজ ৩৯ বলে ২৮ রান করে তামিম ইকবাল এর ধারা রান আউট হন। সর্বশেষে ৩৭ ওভারে ১০ উইকেট হারিয়ে সাউথ আফ্রিকার দলীয় রান ১৫৪। তাসকিন আহমেদ ৫ টি উইকেট লাভ করে। এত কম রানের টার্গেট হয়ে বাংলাদেশকে বেশি কষ্ট করতে হয় নি মাত্র ১ টি উইকেট হারিয়েই জয় লাভ করে বাংলাদেশ। তামিম ইকবাল অর্ধশতক পূর্ণ করে। কিন্তু লোটন দাস ২ রানের কারণে অর্ধশতক পূর্ণ করতে পারেননি তিনি ৫৭ বলে ৪৮ রান করে কেশব মহারাজের বলে ক্যাচ আউট হন। পরে তামিম সাকিবের হাত ধরেই জয় পাই বাংলাদেশ।
Recruitment in the revenue sector of the Department of Posts and Telecommunications
সরকারি চাকরি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্তে ৬টি পদে ২৫ টি সিট খালি। আবেদনের শেষ তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২২ বিকাল ৫ ঘটিকার মধ্যে। আবেদনের শেষ তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২২ বিকাল ৫ ঘটিকার মধ্যে। এসএসসি, এইচ এস সি এবং যেকোন স্নাতক ডিগ্রিধারী আবেদন করতে পারবেন। নিচে বিস্তারিত বণনা করা হলো:
১. পদের নাম: হিসাবরক্ষক
যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা
২. পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমান ডিগ্রি, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা
৩. পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর
যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমান ডিগ্রি, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা
৪. পদের নাম: ক্যাশিয়ার
যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা
৫. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা
৬. পদের নাম: অফিস সহায়ক
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস,
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা
"Tense" শব্দের অর্থ সময় বা কাল। ক্রিয়ার সম্পাদনের সময় বা কালকে "Tense" বলে। অর্থাৎ কোনো কাজ কখন হয় , হবে কিংবা হয়েছিল তা সঠিক ভাবে প্রকাশ করার জন্য Verb -এর রূপ পরিবর্তন হয় তাই Tense । এটি ছাড়া কোনো ভাব সঠিক ভাবে প্রকাশ করা যাই না। Tense হলো ভাষার প্রাণ। Tense হলো সঠিক ও নির্ভুল ভাবে ভাষা লিখার প্রধান শর্ত । নিচের উদহারণ গুলো একটু লক্ষ্য করি :
1. I eat rice
আমি ভাত খাই (বর্তমান সময়কে প্রকাশ করে)
2. I ate rice
আমি ভাত খেয়েছিলাম (অতীত সময়কে প্রকাশ করে)
3. I will eat rice
আমি ভাত খাবো (ভবিষ্যৎ সময়কে প্রকাশ করে)
এখানে মূল varb হচ্ছে খাওয়া মানে eat যা কোনো কাজ করাকে বুজায়। ১ নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন eat varb -এর কোনো পরিবর্তন হয়নি এটি varb -এর মূল ফরমটি বসেছে, যা বর্তমান সময়কে নির্দেশ করে। ২ নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন eat varb -এর পরিবর্তন হয়ে varb -এর সেকেন্ড ফরমটি বসেছে মানে ate , যা অতীত সময়কে নির্দেশ করে। আমরা জানি eat -এর তিনটি ফর্ম রয়েছে (eat - ate-eaten)। এবং ৩ নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন eat varb -এর আগে will বসেছে এবং varb -এর মূল ফরমটি বসেছে, যা ভবিষ্যৎ সময়কে নির্দেশ করে।
Tense তিন প্রকার হয়ে থাকে। কারণ আমরা যখন কোনো কথা বলি তা বর্তমান, অতীত বা ভবিষৎ নিয়েই বলাবলি করি। Tense -এর প্রকার গুলি হলো :
আমরা অনেক সময় বিকাশে ভুল করে অন্য নাম্বারে টাকা পাঠিয়ে দেয়। পরে ওই ব্যক্তিকে জানানো হলে হয়তো তিনি টাকাটি দিয়ে দেয় অথবা টাকাটি নিজে নিয়ে নেয়। আজকে আমরা জন্য কিভাবে ভুল নাম্বারে টাকা চলে গেলে কিভাবে টাকাটি ফেরত পাবো। পদ্ধতি বিকাশ, রকেট, নগদ যেকোনো ক্ষেত্রে প্রযুজ্য হবে।
পদ্ধতি ১: যদি আপনার ভাগ্য ভালো থাকে তবে ঐ নাম্বারে যদি কোনো বিকাশ একাউন্ট খোলা না থাকে তাহলে আপনি সাথে সাথে আপনার টাকাটি ফেরত পাবেন নিচে প্রসেসটি উল্লেখ করা হলো :
छह कलमा हिंदी में तर्जुमे के साथ - 6th kalma in hindi me matlab