ড্রাগন ফলের অজানা ১৪টি উপকারিতা - Bangla Dragon Fruit Health Benefit

ড্রাগন ফলের অজানা ১৪টি উপকারিতা - Bangla Dragon Fruit Health Benefit

ড্রাগন ফল ফণীমনসা প্রজাতির এক ধরণের ফল। এক এক দেশে এই ফল এক এক নামে পরিচিতি। ভিয়েতনামে এর নাম মিষ্টি ড্রাগন ফল, থাইল্যান্ডে এর নাম স্ফটিক, চিনে এর নাম ড্রাগন মুক্তার ফল বা আগুনে ড্রাগন ফল এবং বাকি বিশ্বের বাকি দেশ গুলো ড্রাগন ফল নামেই সবচয়ে বেশি পরিচিত। খেতে সুস্বাধু অনেকটা লিচুর মতো। ভিটামিনে ভরপুর থাকায় একে সুপারফুড হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই ফল খেলে আপনি পাবেন ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, প্রোবায়োটিক এবং ওমেগা-৩। নিচে ড্রাগন ফলের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে বলা হলো :-


ওজন কমাতে আদর্শ খাবার ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে কম পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। যার ফলে আপনার শরীলে চর্বি বাড়ে না, আপনাকে সুস্থ ও স্বাস্থবান রাখে। ড্রাগন ফল আপনার সঠিক ওজন বজায় রাখে। এটি আপনার দাঁতকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। 


হার্টকে সুস্থ রাখতে ড্রাগন ফল-
বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কার্ডিওভাসকুলার রুগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল ব্যাপক উপকারী। ফলটির মধ্যে আশ্চর্যজনক শক্তি রয়েছে যা মানুষের পুরোনো খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং নতুন ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। হার্টকে ভালো অবস্থায় রাখতে এর মনোস্যাচুরেটেড সাহায্য করে, আর মনোস্যাচুরেটেড উপাদান সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ড্রাগন ফলে। ড্রাগন ফলে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা হার্টের জন্য স্বাস্থ্যকর। তাছাড়া এটি হৃদরোগ, জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা এবং বিষণ্নতা ভাব দূর করতে সাহায্য করে। 

ড্রাগন ফল হজম শক্তি কে আরো শক্তিশালী করে-
ড্রাগন ফল আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি এবং পাকস্থলীর প্রক্রিয়া পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এটিতে অতিরিক্ত ফাইবার থাকে দুর্বল হজম শক্তিকে শক্তিশালী করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যে থেকে মুক্তি লাভ করে। শরীরকে শক্তিশালী করতে বেশি বেশি ড্রাগন ফল এবং মাংস খান এতে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন থাকে ।  


ক্যান্সার প্রতিরোধক খাবার ড্রাগন ফল-
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত খাবার আপনাকে রাডিক্যালস মুক্ত এবং ক্যান্সার উৎপাদনকারী উপাদান হ্রাস করে। ড্রাগন ফল ৯০% অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত ফল। 


ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আর্দশ খাবার ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে অতিরিক্ত পরিমাণে ফাইবার যা আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল রক্তে চিনির মাত্রা কমায় এবং শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করে। ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিয়মিত ড্রাগন ফল খান। 


ত্বকের ছিদ্র ছিদ্র গর্ত দূর করতে ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক টানটান রাখে এবং তরুণতা ভাব মুখে বজায় রাখে। তাছাড়া আপনি ইচ্ছা করলে ফেস মাস্ক তৈরি করতে মধুর সাথে ড্রাগন ফলের টুকরো মিশিয়ে প্রাকৃতিক মুখের অ্যান্টি এজিং মাস্ক তৈরি করতে পারেন।


চুল পরা রোধে ড্রাগন ফল-
পাকা চুল রোধ চিকিত্সা করতে ড্রাগন ফল একটি চমৎকার এজেন্ট। ড্রাগন ফলের রস মাথার ত্বকে ৩০ মিনিট লাগিয়ে যেকোনো শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন এটি আপনার পাকা চুল রোধ করবে চুলকে সুস্থ রাখবে। এটি চুলের কোষ গুলো কে পুনরাবৃত্তি করবে ফলে আপনার চুলগুলি অক্সিজেন পাবে এবং মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর হবে। 


হাড়ের জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যাথা হলে ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফল আর্থ্রাইটিস সমস্যা থেকে বিস্তার লাভ করে। আর্থ্রাইটিস হলে শরীরের জয়েন্টগুলিতে প্রচুন্ড ব্যথা এবং অচলতা সৃষ্টি হয়। আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ড্রাগন ফল যোগ করুন এটি আর্থ্রাইটিস সমস্যার সাথে লড়াই করতে আপনাকে সহায়তা করবে। ড্রাগন ফল আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ব্যথা কমায় বলে ডক্টররা এর উপকারিতা দেখে এটিকে প্রদাহবিরোধী ফল বলে উপাধি দিয়েছেন। 


মুখের ব্রণের সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল-
ব্রণ সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল ব্যাপক কাৰ্যকর।  ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকায় এটি টপিকাল মলম হিসাবে কাজ করে। এই মলম তৈরী করতে প্রথমে ড্রাগন ফলের ছোট টুকরো নিয়ে বেল্যান্ডের এ পেস্ট তৈরী করুন পরে মুখের আক্রান্ত অ্যাস্থানে লাগান। প্রতিদিন সকালে ও রাতে ব্যবহার করলে সেরা ফলাফল পাওয়া যাবে।


রোদে পোড়া ত্বক সুস্থ করতে ড্রাগন ফল-
মুখে রোদে পোড়া ত্বক দূর করতে শসার রস, মধু এবং ড্রাগন ফলের টুকরো এক সাথে মিক্সড করে ব্লেন্ডারে পেস্ট তৈরী করে মুখে লাগালে ত্বকে দাগ প্রশমিত হবে। ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন বি৩ ত্বককে ময়শ্চারাইজ করে এবং রোদে পোড়া আক্রান্ত স্থানকে ঠান্ডা রাখে। 


হাড়কে মজবুত ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ম্যাগনেসিয়াম থাকে অন্যানো ফল থেকে। এটি হাড়কে মজবুত করে এবং স্বাস্থ্য বান রাখে। ৩৫ বছর এর অধিক বয়সী মহিলাদের যারা পোস্টমেনোপজাল সমস্যায় ভুগছেন তাদের অধিক পরিমানে ড্রাগন ফলে খেতে হবে। 


চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে ড্রাগন ফল-
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বেগুনি ড্রাগন ফলে করতে চমৎকার বিটা ক্যারোটিন থাকে। গাজর এর সকল ভিটামিন বেগুনি ড্রাগন ফলে থাকে তাই আপনি গাজর পছন্দ না করলে বেগুনি ড্রাগন ফল খেতে পারেন। 


কিডনিকে সুস্থ রাখতে ড্রাগন ফল-
বেগুনি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম পাওয়া যায়। পটাসিয়াম কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং কিডনিতে পাথর জমতে দেয় না। তাই কিডনিকে সুস্থ রাখতে বেগুনি ড্রাগন ফল খান। 


অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধক ফল ড্রাগন ফল- 
আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের অভাব হলে আমরা অস্টিওপোরোসিস রোগে ভোগী। অস্টিওপোরোসিস রোগ দূর করতে বেগুনি ড্রাগন ফল ব্যাপক কাযকরী। কারণ বেগুনি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে। যেসব শিশুরা অস্টিওপোরোসিস রোগে বুগছে তাদের বেগুনি ড্রাগন ফল দারুন উপকারী। 


তাই পরিশেষে বলা যেতে পারে ড্রাগন ফল আমাদের জন্য খুবই উপকারী। তবে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাই অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাওয়া ঠিক নয়। 

শরীলের উপকারিতা আম - Bangali 15 Benifit Of Mango

শরীলের উপকারিতা আম - Bangali 15 Benifit Of Mango

আম বাংলাদেশের এক রাজকীয় ফল। যা ফলের রাজা নামেও পরিচিত। বাংলাদেশের মত সুমিষ্ট ফল পৃথিবীতে আর কোথাও নেই। এই সুমিষ্ট ফলের সুন্দর সুন্দর নামও রয়েছে যেমনঃ কালিয়া, রানী পাসন্দ, বারি আম, দেউরি, ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, লোটা বোম্বাই, বোম্বাই, খিরসাপাত, অশ্বিনা এবং সুরজাপুরী। এই মিষ্টি আমের অনেক গুনাবলি রয়েছে। নিচে আমের উপকারের বর্ননা করা হলঃ


ক্যান্সার প্রতিরোধক খাবার আম:
আমেতে প্রচুর পরিমানে বিটা-ক্যারোটিন, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যেমন: কোয়ারসেটিন, ফিসেটিন, আইসোক্যারসিট্রিন, অ্যাস্ট্রাগালিন, গ্যালিক অ্যাসিড এবং মিথাইল গ্যালেট। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আমাদের দেহকে বিভিন্ন রকম ক্যান্সার যেমন: স্তন ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং লিউকেমিয়া বা অস্থিমজ্জার ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে। ল্যাবে প্রমানিত যে আম, ক্যান্সার কোষ প্রতিরোধ করতে ফলের মধ্যে সর্বাধিক সক্ষম। আমের ভিটামিন সি, ফাইবার এবং পেকটিন শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। 


ত্বকের যত্নে আম :
বাহিরের ধুলা বালি, ঘাম, রোদ আপনার ত্বককে নষ্ট করে দেয়, আম আপনার ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার এবং উজ্জ্বলতা করে। নিয়মিত আম খেলে ফেইস ওয়াস বা ক্রিম এর প্রয়োজন পড়ে না। আম গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করার ফলে ব্রন বা মুখে ছিদ্র ছিদ্র গর্ত থাকে না। আমের অ্যাস্ট্রিনজেন্ট ব্রণ, ফ্রেকলস, পিগমেন্টেশন এবং কালো দাগ করতে সহয়তা করে। আমের বিটা-ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-এজিং ত্বক ফর্সা করে। এতে থাকা ভিটামিন "সি" ত্বকের কোলাজেন(সংযোগকারী টিস্যুর অগ্রভাগ) টিস্যু কে বিশ্রাম দিতে সাহায্য করে। 


ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়ন্ত্রণে আমের পাতা:
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আম পাতা অসাধারণ উপকারী। ৫-৬টি আম পাতা সিদ্ধ করে, সারারাত ভিজিয়ে রাখুন পরে সকালে ছাকন দিয়ে ময়লা পরিষ্কার করে নিয়মিত খান। আমে গ্লাইসেমিক, গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং জিআই কম থাকার কারনে রক্তে সুগার এর মাত্রা বাড়ে না। তাছাড়া আমে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্তে গ্লুকোজ এর পরিমান হ্রাস করে।


ওজন কমানোর উপায়ে আম:
আম একটি পরিপূর্ন ফল এতে প্রচুর ভিটামিন এবং পুষ্টি উপাদান রয়েছে। আম আঁশযুক্ত ফল এবং প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হজমের ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমায় ফলে ওজন ও ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস পাই।


চোখের দৃষ্টি ভালো রাখার উপায়ে আম:
চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে আম ব্যাপক উপকারী। আমে ভিটামিন "এ" আছে যা চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নতি করে এবং রাতকানা থেকে আমাদের রক্ষা করে।
এক কাপ কাটা ২০০ গ্রাম আমে প্রায় ৩৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন "এ" রয়েছে, যা দৈনিক প্রয়োজনের ২৫ শতাংশ। ভিটামিন "এ" দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। এই ভিটামিন এর অভাবে অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। প্রতিদিন নিয়মিত আম খেলে রাতকানা, শুষ্ক চোখ, প্রতিসরণ ত্রুটি, চুলকানি, কর্নিয়া নরম হয়ে যাওয়া, সাইপ্টক্সানথিন থেকে পেশী ক্ষয় এবং চোখ জ্বালাপোড়া প্রতিরোধ করা যায়।


রক্তশূন্যতা ঘরোয়া চিকিৎসায় আম :
আমে প্রচুর পরিমানে আয়রন, ভিটামিন "সি" থাকায় গর্ভবতী মহিলাদের এবং রক্তাল্পতায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য আম খু্বই উপকারি। 


স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়ে আম :
আমে গ্লুটামিন অ্যাসিড, ভিটামিন বি৬ এবং আয়রন সমৃদ্ধ আছে যা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। যেসব শিশুরা পড়াশোনা মনে রাখতে কষ্ট হয় তাদের আম খাওয়া গুরুত্বপূর্ন। গ্লুটামিন অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি উদ্দীপিত কোষগুলিকে সক্রিয় করে এবং মস্তিষ্কের ডিটক্সিফিকেশন করে । 


স্ট্রোক রোগীর খাবার তালিকায় আম :
প্রছন্ড গরমে মানুষের স্ট্রোক করার সম্ভবনা থাকে। সেই স্ট্রোক পতিহত করতে আসে আম। এটি খেলে আপনাকে তাৎক্ষণিক ঠান্ডা এবং সতেজ করে তুলে। তাই গ্রীষ্মে বেশি বেশি আম খান এবং ঠান্ডা থাকুন।


হজম শক্তি বৃদ্ধির খাবার আম :
আম পাচনতন্ত্রকে স্থিতিশীল ও শক্তি করতে সাহায্য করে। আমে অ্যামাইলেজ এবং ফাইবার থাকে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে বাঁচা যায়।  অ্যামাইলেজ যৌগ খাদ্য দ্রব্য কে দ্রবীভূত ফলে কঠিন স্টার্চও সহজে ভেঙ্গে যায়। এবং ফাইবার যৌগ কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে আমাদের বাচায়। আমের মধ্যে থাকা এনজাইম পাক্সথলীর প্রোটিন ভেঙে হজমে সহয়তা করে। এই এনজাইম পাক্সথলীর গোলমাল দূর করে পেটকে উপশম করে। আমে প্রচুর ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সম্পূর্ন কার্যকর। ফাইবার কোলন পরিষ্কার রাখতেও সহয়তা করে।


ভিটামিনে সমৃদ্ধ আম :
আমে প্রচুর পরিমানে অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, বিটা-ক্যারোটিন, নিয়াসিন,  ফ্ল্যাভোনয়েড, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, এবং পটাসিয়াম রয়েছে। ২০০ গ্রাম, আমে প্রায় ৬০ মিলিগ্রাম ভিটামিন "সি", ২.৩ গ্রাম ভিটামিন "ই" এবং ৩৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন "এ" রয়েছে। এছাড়াও, আরডিএ ১০% ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের আম প্রদান করে। আমে বিদ্যমান ভিটামিন হল ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম, কোলিন এবং ফোলেট। 


ঘুম আসার খাবার হিসাবে আম:
২০০ গ্রাম আম খাওয়ার ফলে আপনি তাড়াতাড়ি ঘুমাতে এবং শান্তিকর বিশ্রাম পারবেন। আমে পাইরিডক্সিন বি-৬ থাকে যা মানুষের সেরোটোনিন সংশ্লেষণ করে মেলাটোনিন তৈরি করে ফলে শান্তিকর ঘুম আসে।  


হার্টের যত্নে আম:
পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম শরীরের হার্ট এবং রক্তনালী শীতিল রাখে, যা আমের মধ্যে বিদ্যমান। আমে তে থাকা ম্যাঙ্গিফেরিন বায়ো-অ্যাকটিভ উপাদান যা হার্টের ব্যাথা কমায়।


কিডনি পাথরের চিকিৎসায় আম:
আম পাতা কিডনি ও পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসায় করে। আমের পাতা বেলেন্ডারে পিষে সারা রাত পানিতে ভিজেয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে খেলে পাথর ভেঙ্গে বেরিয়ে আসবে।


হাড় শক্তিশালী করতে আম:
আমে বিভিন্ন খনিজ ও পুষ্টি উপাদান রয়েছে  যেমন ক্যালসিয়াম এবং পটাসিয়াম যা হাড় ও দাঁতকে স্বাস্থ্যকর শক্তিশালী ও উন্নত গঠন  করে। ভিটামিন "কে" শরীরে কোথাও রক্ত ক্ষরণ হলে সেখানে রক্ত জমাট বাঁধে এবং হাড় শক্তিশালী করতেও প্রভাব বিস্তার করে। ভিটামিন কে হাড়কে ক্যালসিয়াম দিয়ে পুরু করে ডেকে রাখে ফলে হাড় বৃদ্ধি পায়। আম বয়স্কদের অস্টিওপোরোসিসের অবস্থাও প্রতিরোধ করতে পারে।


অ্যাজমা প্রতিরোধ করতে আম :
আমের মধ্যে বিটাক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শ্বাসনালীগুলির হাঁপানির মতো স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে করে।


ভিটামিনে ভরপুর আম এক রাজকীয় ফল। গরমে নিয়মিত খান আর সুস্থ থাকুন। 

আনারকলি ফল বা প্যাশন ফলের স্বাস্থ্য গুনাবলী - Bengali Passion Fruit Health Benefit in Bangla

আনারকলি ফল বা প্যাশন ফলের স্বাস্থ্য গুনাবলী - Bengali Passion Fruit Health Benefit in Bangla

মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ আমাদের উপকারের জন্য অনেক উপকারী ফল দান করেছেন। তার মধ্যে একটি ফল হলো প্যাশন ফল। ফলটি রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে শরীরের অঙ্গ পতঙ্গ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই আমরা প্যাশন ফলের কিছু গুণাবলীর সম্পর্কে জানবো। 


গর্ভবতী মায়েদের জন্য আদর্শ ফল প্যাশন:
গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে প্যাশন ফল খুবই উপকারী। প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ থাকে। শিশুর ভ্রূণের বৃদ্ধি, সুস্থ স্বাস্থ্য এবং বিকাশের জন্য এক উপকারী ফল। প্যাশন ফলে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ প্রতিরোধ করতে এ ফলটি নিয়মিত খান কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার রয়েছে। উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত এ ফলটি খেলে আপনাকে শক্তি দিবে। তাছাড়া গর্ভাবস্থায় প্যাশন ফল খেলে তার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে প্যাশন ফল খান:
প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরিলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের ফ্রি-রেডিকাল হ্রাস করে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়, মৃত কোষ ধ্বংস করে এবং কোষের বিভিন্ন ক্ষতি প্রতিরোধ করে। তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো বৃদ্ধি করতে প্যাশন ফলে আলফা-ক্যারোটিন, বিটা-ক্রিপ্টোক্সানথিন এবং ভিটামিন সি উপাদান রয়েছে। ভিটামিন সি শরীলের রক্তের শ্বেত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে। ফ্লু, ঠান্ডা এবং অন্যান্য সংক্রমণ রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং অন্যান্য রোগ প্রতিরোধক কোষের কার্যকলাপ শক্তি বাড়ায়। 

পাকস্থলির সমস্যা দূর করতে নিয়মিত প্যাশন ফল খান:
আমাদের শরীলে ফাইবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ২০-৩০ বছর বয়সী পুরুষদের জন্য দৈনিক ৩৩.৬ গ্রাম প্রয়োজন এবং মহিলাদের ১৯-৩০ বছর বয়সী ২৮ গ্রাম ফাইবার প্রয়োজন কিন্তু গবেষণা মতে আমরা দৈনিক ১৫-১৬ গ্রাম ফাইবার খাই যা আমাদের কোলন কে দুর্বল করে দেয়। প্যাশন ফল প্রচুর পরিমানে ফাইবার সমৃদ্ধ। ফাইবার শরীলের পাকস্থলী অন্ত্র প্রণালীকে সুস্থ রাখে এবং হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে। তাছাড়া হার্টের রুগীদের ক্ষেত্রেও ফাইবার উপকারী। ফাইবার শরীলের কোলন থেকে  বর্জ্য এবং টক্সিন পদার্থ পরিষ্কার করে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।  

ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার প্যাশন ফল:
গ্রীষ্মমন্ডলীয় প্যাশন ফলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জি-আই) এর মান খুবই কম থাকে প্রায় ৩০। এটি খেলে রক্তে ধীরে ধীরে চিনি শোষিত হয়। অথাৎ রক্তে শর্করা বৃদ্ধি পাবে না, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের দুর্দান্ত ফল যা ইনসুলিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। প্যাশন ফল খেলে চিনির প্রতি লোভ এবং মেজাজ খিট খিটে কমে। ডায়াবেটিস রোগীদের সবসময় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম এইরকম জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হয়। তরমুজ এবং আনারসে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সর্বাধিক থাকে তাই এই জাতীয় ফল ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া ঠিক নয়। 

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখবে প্যাশন ফল:
আমাদের শরীলে খুব বেশি রক্তচাপ হলে ধমনীতে অত্যধিক চাপ পরে ফলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক হয়। অ্যালকালয়েড রক্তচাপ কমায় ও স্বাভাবিক রাখে এবং অ্যান্টিস্পাসমোডিক রাখে। এই অ্যালকালয়েড প্যাশন ফলে অত্যাধিক পরিমানে পাওয়া যায়। এই ফলে অতিরিক্ত পটাসিয়াম এবং কম সোডিয়াম থাকায় ফলটি রক্তনালীকে শিথিল করে এবং রক্ত ​​প্রবাহ স্বাভাবিক উন্নতি করে। একটি মাঝারি প্যাশন ফলে ৮২০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে। সুতরাং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশি বেশি প্যাশন ফল খান।

হৃদরোগ সমস্যা দূর করবে প্যাশন ফল:
প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং বি৬ পাওয়া যায় যা হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। কম চর্বিযুক্ত প্যাশন ফল হওয়ায় আর মধ্যে কোলেস্টেরল নেই। কোলেস্টেরল রক্ত ​​প্রবাহকে বন্ধ করে ধমনীক ব্লক আর মাধ্যমে অক্সিজেন প্রবাহ বন্ধ করে দেয়। কোলেস্টেরল শরীলের জন্য নীরব ঘাতক। প্যাশন ফলের ফাইবার এইচডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে যা আমারে দেহের জন্য ভালো এবং এলডিএল কোলেস্টেরল কমায় যা হার্টের জন্য খুবই খারাপ।  এলডিএল কোলেস্টেরল কমার মাধ্যমে আপনার হার্ট সুরক্ষিত থাকে। প্যাশন ফলের মধ্যে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের ধমনীর অভ্যন্তরীনে চর্বি জমতে দেয় না বরং তা কমায় এবং পরিষ্কার করে।

ভুলে যাওয়ার প্রবণতা হ্রাস করতে প্যাশন ফল:
প্যাশন ফলের ফোলেট, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের স্নায়বিক বিকাশ বৃদ্ধি করে। ফোলেট উপাদান আল্জ্হেইমের রোগ থেকে প্রতিকারে সাহায্য করে এবং ভুলে যাওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে। পটাসিয়াম মস্তিষ্কে রক্ত ​​প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, জ্ঞানী করে তুলে, মস্তিক্সের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় এবং স্নায়ু কার্যকলাপ উন্নতি হয়। এছাড়াও প্যাশন ফলে প্রচুর ভিটামিন বি৬ আছে। ভিটামিন বি৬ ঘাটতি হলে বমি বমি ভাব হয় এবং হতাশা মনোভাব সৃষ্টি হয়। কিন্তু আমরা প্রাইয়ই ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিন বি৬ গ্রহণ করি যা খুবই খারাপ, প্রতি দিন ১০০ মিলিগ্রামের বেশি গ্রহণ করবেন না।

হজম শক্তি বাড়াতে প্যাশন ফল:
প্রতি প্যাশন ফলে প্রায় ২৫ গ্রাম ফাইবার থাকে যা অন্ত্রের গতিবিধি বজায় রাখতে এবং হজমের শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে সাহায্য করে। প্যাশন ফলে ফাইবার এর পাশাপাশি জলের উপাদানও রয়েছে যা হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করে। এর এনজাইম পাকস্থলীতে হজম রস বাড়ায় ফলে হজম শক্তি উন্নতি হয়। গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় প্যাশন ফল ব্যাপক উপকারী। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্যাশন ফলের ফাইবার যোগ করলে ধমনী এবং রক্তনালীর থেকে কোলেস্টেরল অপসারণ করতে আপনাকে সাহায্য করবে। 

ঘুমের সমস্যা দূর করতে প্যাশন ফল খান:
প্যাশন ফলে অ্যালকালয়েড এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট রয়েছে যা ঘুমের সমস্যা দূর করে। ডাক্তাররা অনিদ্রা রোগীদের প্যাশন ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন কারণ প্যাশন ফলে অ্যালকালয়েড থাকে যা অস্থিরতা, উদ্বেগ হ্রাস করে এবং নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। তাছাড়া প্যাশন ফলে ম্যাগনেসিয়াম থাকে তাও আপনার ঘুমের প্রশান্তি ঘটায়। ঘুমের ব্যাধি দূর করার সাথে সাথে বিপাককেও সাহায্য করে প্যাশন ফল। 

হাঁপানি রোগীদের নিয়ন্ত্রণে প্যাশন ফল:
বেগুনি প্যাশন ফলের খোসার নির্যাস খেলে হাঁপানির রোগীদের দারুন উপকারী হয় তাছাড়া ঘা সারাতে এবং কাশি চিকিৎসায় আর প্রয়োগ রয়েছে। এই ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বায়োফ্ল্যাভোনয়েডগুলিতে অ্যান্টিঅ্যালার্জিক এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কাশি বা শ্বাসকষ্ট চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। 


আমাদের দেশে এই ফলের সংখ্যা কম হলেও বাহিরে প্রচুর উৎপন্ন হয়। স্বাস্থকর এই ফলটি আমাদের দৈনিক খাবারে যোগ করে সুস্থ থাকার চেষ্টা করি।

কালো স্যাপোটের উপকারিতা - Black Sapote Benefits of Bengali

কালো স্যাপোটের উপকারিতা - Black Sapote Benefits of Bengali

পার্সিমনের একটি প্রজাতি হলো ব্ল্যাক সাপোট। ফলটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে কম দেখা গেলেও গাছটি কলম্বিয়া, মধ্য আমেরিকা, উগান্ডা এবং মেক্সিকো তে এই ফল বেশি দেখা যায়। চারটি কমলার সমান একটি ব্ল্যাক সাপোটে ভিটামিন সি রয়েছে। ব্ল্যাক সাপোট স্বাদ অনেকটা চকোলেটের মতো। তাই একে চকোলেট পুডিংও বলা হয়ে থাকে। তাছাড়া একে  জাপোটো প্রাইটো ও কালো সোপ্যাপেল ফল নামেও চিনা যায়। এতে প্রচুর ভিটামিন এ পাওয়া যায়। কালো স্যাপোটে ১০০ গ্রামের  মধ্যে ২৭২ মগমিলি গ্রাম ভিটামিন এ পাওয়া যায়। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাকস্থহলি, কিডনি, চোখের, বুকের, কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে ব্ল্যাক সাপোট ফল ব্যাপক কাযকরী। নিচে এর কিছু উপকারের কথা বলা হলঃ


রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে:
কালো স্যাপোট শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন ধ্বংস করতে সাহায্য করে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাছাড়া এটি শরীলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় বিপাক ক্রিয়া বৃদ্ধি করে। 

কিডনিকে সুস্থ রাখতে কালো স্যাপোট খান:
কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম পাওয়া যায়। পটাসিয়াম কিডনি সুস্থ রাখতে এবং কিডনির উদ্দীপনা বাড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া কিডনির পাথর প্রতিরোধ করতে কালো স্যাপোট ব্যাপক কাৰ্যকর। কালো স্যাপোটে বিভিন্ন খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপাদান কিডনি রোগের নিরাময়ে কাজ করে।  

ওজন কমাতে কালো স্যাপোট খান:
ওজন কমাতে কালো স্যাপোট ফল শরীরের অপ্রয়োজনীয় চর্বি ধ্বংস করতে সাহায্য করে। কারন এতে থাকা প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিনয়েড এবং ক্যাটেচিন শরিলের চর্বি ধ্বংস করে এবং পরে তা শক্তিতে রূপান্তর হয়। কালো স্যাপোটের কার্বোহাইড্রেট দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য করে। এর জটিল কার্বোহাইড্রেট ধীরে ধীরে হজম হয় সময় বেশি নেয়। তাছাড়া এটিতে চর্বি কম থাকায় ওজন কমানোর জন্য বেশ উপকারী। 

হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শরিলের চর্বি থেকে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি শোষণ করে আমাদের হজমশক্তিকে আরো উন্নত করে। তাছাড়া এটি শরিলের পেরিস্টালটিককে উদ্দীপিত করে এবং বিভিন্ন অন্ত্রের উন্নয়নের কাজ করে। কালো স্যাপোট শরীরের অপ্রয়োজনীয় ওজন কমাতে ব্যাপক সাহায্য করে।  

চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে খাবার কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোট দুর্দান্ত ফল যেখানে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়। ভিটামিন-এ আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-এ নতুন কোষের বিকাশ ঘটায় এবং কোষের বৃদ্ধিকে স্বাবাভিক রাখে, কোষের যত্ন নেয়। দৃষ্টিশক্তি উন্নয়ন এর জন্য ভিটামিন-এ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কালো সপোট চোখের স্বাস্থ্য রক্ষাতে আমাদের সাহায্য করে। 

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোট ফল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি উচ্চচাপ কমায়। প্রতিদিন এই ফলটি খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। কারণ কালো স্যাপোট প্রচুর পরিমানে পটাশিয়ামের এবং আয়রন থাকে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রতিদিন ওষুধের সাথে কালো সপোট ফলটি খেতে পারেন যা আপনার জন্য খুবই উপকারী।

তারুণ্য ধরে রাখার খাবার কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটকে অ্যান্টি এজিং ফল বলা হয় কারণ এতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। এই ফল মানুষকে তার তরুণটা বৃদ্ধি করে এবং মানসিক চাপ দূর করে। কালো স্যাপোট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকায় তা প্রাথমিক বার্ধক্যের সু-চিকিৎসা দিতে পারে। এটি মানুষের তরুণটা বৃদ্ধি করতে ত্বকের কোলাজেন কোষকে উদ্দীপিত করে।

হাড়কে মজবুত ও ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে কালো স্যাপোট খাবার খান:
প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন এবং পটাসিয়ামে ভরপুর কালো স্যাপোট। হাড়কে মজবুত করতে এই খনিজ উপাদান গুলি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এটি হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে, হাড়কে শক্তিশালী করে তুলে। হাড়ের ফাটল এড়াতেও কালো স্যাপোট গুরুত্বপূর্ণ। হাড়কে সুস্থ, শক্তিশালী এবং উন্নত করতে কালো স্যাপোট খুবই উপকারী। 

শরিরের ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে:
আমরা আগেই বলেছি কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম পাওয়া যায়। একটি কালো স্যাপোটে ৩৫০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে কিন্তু আমাদের দৈনিক চাহিদা ১০০ মিলিগ্রাম। তাই বাকি পটাসিয়াম শরীলের তরল ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যতা ঠিক রাখে, পেশী শক্তিশালী করে এবং হার্টের ক্রিয়া-কলাপ বজায় রাখে। রক্তচাপ, কিডনির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে কালো স্যাপোট সাহায্য করে।

শরিরের হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখে:
কালো স্যাপোট মানসিক চাপ, স্নায়ুকে শান্ত রাখতে এবং বিষণ্নতার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার ফলে উচ্চ মানসিক চাপ সৃষ্টি হয় কিন্তু কালো স্যাপোটে প্রচুর পুষ্টি উপাদান থাকে বলে এগুলো এড়ানো যায়। কালো স্যাপোট নিয়মিত খেলে হরমোন নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

কালো স্যাপোট কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে:
কালো স্যাপোট হজমশক্তি উন্নত করার সাথে সাথে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে করতে সাহায্য করে। এটি পাকস্থলীর অ্যাসিডের পরিমান কমায় এবং রেচক ক্রিয়া শক্তিশালী করে। পাকস্থলীর অ্যাসিডের পরিমান কমায় বলে বমি বমি ভাব কমায় এবং পেট ব্যথা থাকলে তা কমায়। 

ভিটামিন সি তে ভরপুর কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটে প্রচুর ভিটামিন-সি রয়েছে। ভিটামিন-সি এটি শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। ভিটামিন সি ত্বককে শক্ত রাখতে এবং সুন্দর করতে সাহায্য করে। 


ভিটামিনে সমৃদ্ধ ফলটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকার করে। তাই নিয়মিত খাদ্য অভ্যাসের সাথে ফলটি খাওয়ার চেষ্টা করি এবং সুস্থ থাকি। 

পার্সিমন ফলের গুনাবলী স্বাস্থ্য উপকারিতা - Bengali Health Benefit of Persimmon

পার্সিমন ফলের গুনাবলী স্বাস্থ্য উপকারিতা - Bengali Health Benefit of Persimmon

পার্সিমন দক্ষিণ চীনের পার্বত্য অঞ্চলে সর্বপ্রথম পাওয়া যায়। পরে চীন, কোরিয়া, স্পেন, তুরস্ক, জাপান, ব্রাজিল, ইতালি এবং ইজরায়েল সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ফল চাষ হচ্ছে। এর মধ্যে জাপানি পার্সিমন সবচেয়ে মজাদার এবং তাদের জাতীয় ফল। পার্সিমন উজ্জ্বল কমলা রঙের ফল। মিষ্টি মধুময় স্বাদযুক্ত বিশেষ ফল। ১৭০ গ্রাম মাঝারি পার্সিমন ফলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। সেখানে ক্যালোরি পরিমান প্রায় ১১৭ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, প্রোটিন ১ গ্রাম, চিনি ২৫ গ্রাম, ফাইবার ৬ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩০ গ্রাম, ১১৯ গ্রাম ভিটামিন-এ এবং ৩৪ গ্রাম ভিটামিন-সি রয়েছে। তাছাড়া ফাইবার ০.১৫ গ্রাম, ফসফরাস ৪৮ মিলি.গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০  মিলি.গ্রাম ইত্যাদি পুষ্টি উপাদানও রয়েছে।
 
জাপানে দুই রকমের পার্সিমন দেখা যায় তা হলঃ
পার্সিমন হাচিয়া: সাধারণত অ্যাকর্ন আকৃতির এবং অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট যুক্ত হয়ে থাকে। এই ধরনের পার্সিমন গাঢ় লাল-কমলা রঙ্গের হয় এবং কালো কালো দাগ থাকে। হাচিয়া পার্সিমনের কোন বীজ থাকে না। এদের পাকলেই খাওয়া উত্তম।

পার্সিমন ফুয়ু: সাধারণত টমেটো আকৃতির এবং অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট বিহীন হয়ে থাকে। তাদের খোসা গাঢ় কমলা রঙ্গের হয়। ফুয়ু পার্সিম নেরও কোন বীজ হয় না। হালকা পাকলেই খাওয়া যায়।

পার্সিমন সু-স্বাস্থের জন্য খুবই উপকারী নিচে পার্সিমনের কিছু উপকারের কথা বলা হলঃ


পার্সিমন ফলের কারনে স্বাস্থ্য উন্নতি সমুহ:
পার্সিমন স্বাস্থ্যের জন্য ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ। পার্সিমনে বিভিন্ন রকেমর  ভিটামিন, খনিজ উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। পার্সিমনে থাকা ভিটামিন সি রোগ পতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং হৃদরোগের চিকিৎসা করে। পার্সিমনে ফাইবার বেশি থাকে ফলে দেহে কার্বোহাইড্রেট এর চলাচল ধীর করে দেয়, রক্তে শর্করা হ্রাস হয়। শরীরের ব্যাথা কমাতে পার্সিমন ফল ব্যাপক উপকারী। পার্সিমন ফল আর্থ্রাইটিসের হাত থেকেও আমাদের রক্ষা করতে পারে। পার্সিমনে ভিটামিন সি থাকার কারনে আর্থ্রাইটিসের প্রদাহ হ্রাস করে এবং দেহে উৎপন্ন ফ্রি র‍্যাডিক্যাল থেকে আমাদের বাচায়। 

হৃদরোগ সমস্যা মোকাবেলার খাবার পার্সিমন ফল:
পার্সিমন হার্টের ধমনী পরিষ্কার করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ধমনী ফুলে যাওয়া এবং সংকুচিত হওয়ার প্রকিয়াকে অ্যান্টিথেরোস্ক্লেরোটিক বলে। গবেষণায় বলা হয় পার্সিমনে অবস্থিত ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ উপাদান, অ্যান্টিথেরোস্ক্লেরোটিক প্রকিয়াকে শক্তিশালী করে। পার্সিমনের ফাইবার উচ্চ কোলেস্টেরলের রোধে কাজ করে। বিভিন্ন রকমের হৃদরোগ পার্সিমন ধংস্ব করতে পারে। পার্সিমনে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এক বিশেষ ফল যা দেহের অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে আমাদের রক্ষ্ম করে দীর্ঘস্থায়ী হৃদরোগ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পার্সিমন খেতে হবে। ট্যানিক অ্যাসিড এবং গ্যালিক অ্যাসিডের প্রধান উৎস পার্সিমন ফল। উচ্চ রক্তচাপ, বুকে ব্যাথা এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ট্যানিক অ্যাসিড এবং গ্যালিক অ্যাসিড কাজ করে। 

চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধির খাবার পার্সিমন:
চোখ সুস্থ রাখতে নিয়মিত পার্সিমন খেতে হবে। দেহে দৈনিক ভিটামিন-এ এর চাহিদার অর্ধেকেরও বেশি পার্সিমনে রয়েছে, যা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে। তাছাড়াও পার্সিমনের ছোলকায় প্রচুর পরিমাণে লুটেইন যৌগ রয়েছে ফলে তা খেলে চোখের বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচা যায়। পার্সিমন চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে এবং চোখের রোগ বালাই থেকে চোখকে রক্ষা করে। পার্সিমনে লিউটিন এবং জিযানটিন রয়েছে এটা ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চোখের ম্যাকুলারকে সুস্থ রাখে। দৈনিক ভিটামিন-এ চাহিদার ৭০ শতাংশ পার্সিমন পূরন করে। চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি এবং চোখকে সুস্থ রাখতে পার্সিমন ফল একটি অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের খাবার পার্সিমন:
গবেষণায় প্রমাণিত যে, অ্যান্টিডায়াবেটিক এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্য পার্সিমনের খোসায় থাকা ফ্ল্যাভেনয়েডে রয়েছে। দেহে উৎপন্ন ক্ষতিকারক যৌগ যেমন প্রোটিন, চর্বি বা চিনি রক্তের সাথে মিশে যে যৌগ উৎপন্ন হয় তা পার্সিমনের গ্লাইকেশন ধংস্ব করে দেয়। দীর্ঘমেয়াদী রোগ এবং ডায়াবেটিসের চিকিসায় গ্লাইকেশন ব্যবহার করা হয়। 

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বাঁচতে পার্সিমন:
পার্সিমন পাকস্তলির মল তৈরিতে সহয়তা করতে পারে। পার্সিমন উচ্চ ফাইবার থাকার কারনে তারা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। একজন মহিলার দৈনিক ফাইবারের চাহিদার এক চতুর্থাংশ পার্সিমন পূরণ করে। একটি পার্সিমনে প্রায় ৬ গ্রাম ফাইবার থাকে। প্রতিদিন সকালের নাস্তার সাথে পার্সিমন খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ক্যান্সার প্রতিরোধের খাবার পার্সিমন:
গবেষণা মতে পার্সিমন অ্যান্টিকার্সিনোজেনিকের প্রভাব রয়েছে। মানে পার্সিমন বিটা-ক্যারোটিনের মতো হওয়ায় তাদের উচ্চ মাত্রায় ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ক্যারোটিনয়েড  রয়েছে ফলে তারা ফুসফুস এবং কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে। 

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পার্সিমন খান:
পার্সিমনে উপস্থিত গুরুত্বপূর্ন খনিজ উপাদানের একটি পটাসিয়াম, যা পার্সিমনে উচ্চ পরিমানে পাওয়া যায়। পটাসিয়াম শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ন উপাদান যা সোডিলেটরের মত কাজ করে। পার্সিমন রক্তচাপ কমায় যার ফলে শরীরের  রক্ত ​​প্রবাহ  বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত পার্সিমন খেলে কার্ডিওভাসকুলার নিম্ন রক্তচাপ হ্রাস পায়। হাটের বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে হার্ট কে সুস্থ রাখে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার পার্সিমন:
পার্সিমনে উচ্চ মাত্রায় অবস্থিত ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দৈনিক চাহিদার ৮০ শতাংশ ভিটামিন সি একটি পার্সিমনে রয়েছে। ভিটামিন সি শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি করে এবং রক্তে শ্বেতকণিকা বৃদ্ধি করে। শ্বেতকণিকা জীবাণু, ভাইরাস এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করে। বর্তমান করোনা ভাইরাসের মোকাবেলা করতে পার্সিমন খাওয়া খুবই উপকারী।

ওজন কমানোর খাবার পার্সিমন:
পার্সিমনে উচ্চ ফাইবার থাকায় অতিরিক্ত ওজন কমানো ক্ষেত্রে ব্যাপক সাহায্য করে। ফাইবার ক্ষদা নিবারনে সহয়তা করে ফলে আপনি দীর্ঘ সময়ের তৃপ্ত অনুভব করেন। দৈনিক খাবারের চাহিদা ৬% একটি পার্সিমন ফল পূরন করে। পার্সিমন রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে ও ক্ষুদা নিবারণ হয়।


তাই পার্সিমন ফল খান আর সুস্থ থাকুন। 

প্রাকৃতিক উপায়ে ৩০ দিনে ওজন কমানোর টিপস ১০০% কার্যকরী - Bengali Weight Loss Tips in Bangla

প্রাকৃতিক উপায়ে ৩০ দিনে ওজন কমানোর টিপস ১০০% কার্যকরী - Bengali Weight Loss Tips in Bangla

জীবনে ভালোভাবে বাচঁতে সুন্দর দেহ প্রয়োজন। মোটা শরীলে জীবন যাপন করা কষ্ট হয়ে যায়। মোটা শরীলে বিভিন্ন রোগ বালাই এর সমূখীন হতে হয়। তাই শরীলরের মেদ কমানোর কিছু বিষয় নিচে তুলে ধরা হলো। 


খাবার চিবিয়ে চিবিয়ে খান:
খাবার সবসমই ধীরে ধীরে খেতে হয় যারা অতিরিক্ত ওজন সমস্যায় ভুগসেন তাদের কে ডাক্তাররা তাদের ধীরে ধীরে খাবার চিবানোর পরামর্শ দিই। ধীরে ধীরে খাবার খেলে পাকস্থলীতে আসতো খাবার থাকে না ফলে খাবার সহজেই পরিপক্ত হয়। সকালের নাস্তা না করলে আপনার ওজন বূদ্ধি হতে পারে| সকালে পুষ্টিকর নাস্তা করলে শরীরে মেদ দূর হয়।

সুষম খাবার খান:
আপনি যতই কঠোর পরিশ্রম ওয়ার্কআউট করে ক্যালোরি পোড়ান খারাপ ডায়েটের জন্য সবই বৃথা। অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট খাবার পরিহার করুণ। উচ্চ কার্বোহাইড্রেট
খাবার যেমন সফ্ট ডিংক্স, বাদামী চাল, ওটস ইত্যাদি। তবে আপনি অল্প পরিমাণে পরিবেশন করতে পারেন যাতে আপনার পূর্ণ বোধ করে এবং আপনার ইনসুলিনের মাত্রা না বাড়ায়। আমাদের দেহের জন্য চর্বি অপরিহার্য। সঠিক মাত্রায় চর্বি খেলে আপনি মোটা হবে না। আসলে খাদ্যে চর্বি, মাখন, ঘি, প্রোটিন খুবই গুরত্বপূন।

সময় মত খাবার খান:
পুষ্টিকর খাবারের জিনিসটি এড়িয়ে না এড়িয়ে| অনেকেই চিন্তা করেন বেশি খাবার খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায় এবং বলে এই বার যথেষ্ট হয়েছে| আপনাকে দিনে অবশ্যই চার বার খেতে হবে| এবং অবশ্যই রাতের খাবার রাত ৮ টার ভিতরে খেতে হবে| দিনে চার বার খেলে শরীরে পুষ্টিকর ছন্দ পায়| সাধারণতো ফিটনেস কোচ ওজন কমানোর জন্য চর্বি এবং চিনির খাওয়া পরিমান কমানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন| এবং রুটিন মাফিক পুষ্টি কর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন| 

সকালে ভারী খাবার এবং সন্ধ্যায় হালকা খাবার খান:
ওজন কমতে অবশ্যই রাতে হালকা খাবার এবং সকালে ভারী খাবার খেতে হবে| প্রতিদিন নিয়ম মাফিক প্রোটিন খেতে হবে| এবং বেশি বেশি পানি পান করতে হবে যা আপনাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সহজ করবে| আপনার ওজনের অবস্থা থেকে আপনার ঐ অনুযায়ী খেতে হবে তাই একজন পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ নিন|

আপনাকে অবশ্যই চিনি খাওয়া লোভ সামলাতে হবে:
চিনির খাওয়ার ব্যাপারে আপনাকে অনেক সচেতন হতে হবে। এটি বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত যে ওজন কমানোর দ্রুততম উপায় চিনি কম খাওয়া। একটু গভীর সচেতনতা ভাবে চিন্তা করলে দেখবেন যে আপনি যা খান তাতে কোনো না কোনোও ভাবে চিনি রয়েছে যা আপনার দেহে চিনির পরিমাণ বাড়ায় যার ফলে চিনি আপনার ফ্যাট বাড়িয়ে ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। সফ্ট ড্রিঙ্কস যা আপনি খাবারে সাথে খান বা প্রায়সই খান তার মধ্যে প্রচুর চিনি থাকে যা আপনি বুঝতেও পারেন না। যখনই আপনি বাজারে যান, অতিরিক্ত চিনির সামগ্রী প্যাকে আছে কিনা তা পরীক্ষা করা হলো প্রথম পদক্ষেপ এবং দ্বিতীয় পদক্ষেপটি উচ্চ চিনির প্যাক গুলো সচেতনভাবে এড়িয়ে চলা। চিনি সম্পূর্ণরূপে কেউ সম্পর্ণ রূপে এড়িয়ে যাওয়া যায় না। তবে আমাদের যত টুক সম্বব এড়িয়ে চলা উচিত।

ওজন কমাতে গ্রিনটি খান:
গ্রিন টি অন্যতম স্বাস্থ্য পানীয় হিসেবে ওজন কমানোর জন্য আবির্ভূত হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে গ্রিনটি চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে কারণ এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এবং ক্যালোরি পরিমাণও এতে কম থাকে| তাছাড়া গ্রিন টি বিপাক ক্রিয়া করতেও সহায়তা করে| তাই বেশি বেশি গ্রিন টি পান করুন। সকালে এবং দুপুরের খাবারের পর গ্রিনটি খাওয়ার ভাল সময় কারণ তখন আমাদের বিপাকের হার সব সেয়ে বেশি| দ্রুত হজমের জন্য গ্রিনটি খান|
কীভাবে খাবেনঃ এক কাপ গরম পানিতে কয়েক ফোটা মধু ও লেবু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর পান করুন। এটি খুব বেশি বড় প্রচেষ্টা নয় তবে খুব কার্যকর পদ্ধতি যা ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। এই পানীয়তে মেটাবলিজম থাকে যা আপনার চর্বি পোড়াই। সকালে ঘুম থেকে ওঠে খালি পেটে এক গ্লাস পান করলে মাসের ভিতর ফলাফল পাবেন। 

ব্যায়ামের সাথে প্যাকেট জাত প্রেটিন খান:
দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ এবং অত্যন্ত সন্তোষজনক হওয়ার জন্য প্যাকেট জাত প্রোটিন খুবই উপকারি ও কার্যকর। এটি সহজেই ক্ষুধা নিবারণ করে এবং প্যাকেট জাত হওয়ায় অস্বাস্থ্যকর খাবার হওয়া থেকে বিরত থাকে। প্যাকেট জাত প্রোটিন ওজন এবং চর্বি কমাতে সাহায্য করে। রুগীরা তাদের নিয়মিত খাবারের তুলনায় সামগ্রিকভাবে কম ক্যালোরি খাবার গ্রহণ করে। তখন ডক্টররা রুগীদের প্যাকেট জাত প্রোটিন খাবে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। প্যাকেট জাত প্রোটিন আপনার ক্যালোরির চাহিদাকে একটি উচ্চ কার্ব এবং উচ্চ চর্বিযুক্ত খাদ্য থেকে চর্বিহীন প্রোটিনের উৎসে রূপান্তরিত করে যা একটি সুষম খাদ্য হিসাবে বজায় রাখতে সহায়তা করে। ভারী ওয়ার্কআউট যারা করে এবং বয়স্ক লোকদের দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে প্যাকেট জাত প্রোটিন খাওয়ার ডক্টররা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। 

ওজন কমাতে সাতার কাটুন:
আজকাল সুইমিং পুলে সাঁতার কাটা কঠিন কিছু নয়। এটি বিভিন্ন ক্লাব বা এপার্টমেন্টে প্রায়সই দেখা যাই। পুলের চারপাশে আমরা অলসতা উপভোগ করি সেখানে  সাঁতার কাটার মজা পাওয়া যাই না। পুলে নেমে সাঁতার কাটার মাধ্যমে শারীরিক ব্যায়াম এর পাশা পাশি মন আনন্দময় থাকে। ওজন কমাতে সাঁতার কাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাঁতার কাটা জয়েন্টগুলিতে চাপ প্রয়োগ করে যা পূর্ণ-শরীরের ওয়ার্কআউট। আপনি যখন সাঁতার কাটেন তখন আপনাকে স্রোতের বিপরীতে যেতে আপনাকে শরীরে টান, ধাক্কা এবং লাথি মারতে হয় যার জন্য শক্তি প্রচেষ্টার প্রয়োজন। যা শরিল ওজন কমানোর একটি গুরুত্ব পূর্ণ ব্যায়াম। 


নিয়মিত উপরের অভ্যাস গুলো আয়ত্তে আনলে শরীলের মেদ কমে আনা সম্ভব। 

ঠোঁটের যত্নে অসাধারন টিপস কালো দাগ, ফাটা দূর করবে গ্যারান্টি - Bengali Homemade Lip Care Tips

ঠোঁটের যত্নে অসাধারন টিপস কালো দাগ, ফাটা দূর করবে গ্যারান্টি - Bengali Homemade Lip Care Tips

শীত কালে জীবন যাপন করা খুবই কঠিন। শীত কালের সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো ত্বকের যত্ন নেওয়া। অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসে ত্বকের যত্ন বেশি বেশি করে নিতে হয়। শীতকালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ঠোঁট কারণ ঠোঁট খুবই পাতলা এবং সূক্ষ ত্বক।নিয়ম মাফিক ঠোঁটের ত্বকের যত্ন নিলে শীতকালেও ঠোঁট মোটা ও সুন্দর হবে। 


লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করুন:
শীতকালে ঠান্ডা বাতাসে শুষ্ক থাকে তখন তা থেকে ঠোঁটে আর্দ্রতা আহরণ করে ফলে ঠোটে আস্তরণ পরে। এর ফলে ঠোঁট ফেটে শুকিয়ে যায় মাঝে মাঝে রক্তক্ষরণ হয়। অনেকসময় ঠোট কালো ও পাতলা হয়ে যায়। ঠোটে প্রচুর জ্বালা পোড়া সৃষ্টি হয়, তাই দ্রুত এ সমস্যা থেকে বিস্তার পাওয়া উচিত তার জন্য ঠোটে লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করতে হবে। লিপ জেল বা বাম আপনার ঠোঁটকে নরম ও ময়শ্চারাইজ করে রাখবে। বাইরের বাতাস থেকে আপনার ঠোট কে প্রতিরক্ষামূলক হিসাবে কাজ করবে। শীতের বাতাসে জীবাণুরা দ্রুত বিস্তার লাভ করতে পারে তাই লিপ জেল বা বাম ব্যবহারে জীবাণু আক্রান্ত হবে সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ২ ঘন্টা অন্তরে অন্তর লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করুন। ঘরে বাইরে কোথাও গেলে লিপ জেল বা বাম সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন। 

ঠোঁট চাটবেন না:
অনেকেরই ঠোট চাটা অভ্যাস রয়েছে। আসলে অনেকেই ঠোঁটে স্থায়ী বেজা ভাব পাওয়ার জন্য এ রকম অশোভন আচরণ করে থাকেন। তারা এইরকম মনে করেন কোনও রকম লিপ বাম ব্যবহার না করেই ঠোঁট কয়েক ঘন্টা বেজা রাখবে। এটা একদমই ভুল ধারণা এটি লিপ বামের বিকল্প হিসাবে মোটেও কাজ করে না বরং ঠোঁটকে আরো রুক্ষ করে তুলে। আপনি ঠোঁট চাটলে তার লালা বাষ্পীভূত হয়ে ঠোঁটকে আরো শুষ্ক করে তুলে যা নরমাল অবস্থা থেকে বেশি দ্রুত শুষ্ক হয় এবং এই লালা এসিড ঠোঁটকে পুড়েও ফেলে। এটা একটা বদভ্যাস তাই এটি আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে করছেন বা অইচ্ছাকৃতভাবে ঐ অভ্যাস অবশ্যই আপনাকে পরিত্যাক্ত করতে হবে। 

রাত্রে ঠোঁটের যত্ন:
আমরা জেগে থাকলে দিনে কয়েকবার ঠোঁটে লিপ বাম লাগায় কিন্তু ঘুমিয়ে থাকলে আমরা কিন্তু লিপ বাম লাগাতে পারি না। তার মানে সারা রাতই ঠোট অযত্নে থাকবে। শীতকালে রাতে বেশি ঠান্ডা পরে তখন ত্বকের আরো বেশি যত্ন নিতে হয়। তাই ঘুমানোর সময় লিপ লিপ বাম গারো করে দিতে হবে। আপনি ইচ্ছা করলে লিপ অয়েল বা গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। ঘুমানোর আগে কখনও লিপস্টিক পরে ঘুমাতে যাবেন না। যতই অলসতা লাগুক ভালো করে ঠোট ধুয়ে শুকনো করে লিপ বাম লাগায়। সপ্তাহে একবার সম্ভব হলে ঠোঁটে এক্সফোলিয়েট করুন। 

ঠোঁটে পিলিং এড়িয়ে চলুন:
আমরা অনেকেই ঠোঁটের শুষ্ক চামড়া চিমটি দিয়ে তুলে ফেলার অভ্যাস রয়েছে আবার অনেকে চামড়া তুলে তুলে মজা উপভোগ করে যা ত্বকের জন্য প্রচন্ড খারাপ। ঠোঁটের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হতে অবশই এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। চিমটি দিয়ে ঠোঁটের শুষ্ক চামড়া তুললে চামড়ার নরম অংশ বেশে উঠে ফলে রক্তপাত, সংক্রমণ ঘটতে পারে। 

ঠোঁট ফাটা রোধে পানি পান করুন:
আমাদের হাইড্রেটেড থাকার জন্য পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের যত্নে সর্বদা হাইড্রেটেড থাকা উচিত। শীতকালে বেশি ঠান্ডা পড়ায় মানুষ কম ঘামে যার ফলে পানি পান করার প্রবণতা কম থাকে। যার ফলে মানুষের আরো বেশি বেশি ঠোঁট ফাটে ও শুষ্ক হয়। তাই ত্বক এবং ঠোঁটের স্বাস্থ্য রক্ষায় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। 


উপরের টিপস গুলো ১ মাস অন্তরে  কাযকর না হলে আপনার নিকটস্থ স্কিন বিশেষজ্ঞ ডক্টর দেখান। 

চুল পরা রোধে ঘরোয়া করণীয় - Bengali Homemade Hair Loss Prevention Tips

চুল পরা রোধে ঘরোয়া করণীয় - Bengali Homemade Hair Loss Prevention Tips

চুল পরা রোধে ঘরোয়া করণীয় যা চুল পড়া রোধ এবং ঘনত্ব বৃদ্ধি করবে- Bengali Homemade Hair Loss Prevention Tips


চুল পড়া রোধে আমাদের  নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখতে হবে এবং বাজারে সেরা প্রাকৃতিক পণ্য চুলের যত্নে ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া ভেজা চুল শুকানোর প্রতিও আমাদের যত্ন শীল হতে হবে তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চুলের যত্নে প্রধান ভিত্তি হল চুলে তেল ম্যাসাজ করা। নিয়মিত মাথার ত্বকে তেল ম্যাসাজ চুলের গোড়া কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। এটি চুলের কোষ গুলিতে রক্ত ​​প্রবাহ বৃদ্ধি করবে এবং মানসিক চাপ কমাবে। মানসিক চাপও চুল পড়া বৃদ্ধি করে। তেল ম্যাসাজের জন্য নারকেল, সরিষা, জলপাই, আমলা তেল ব্যবহার করতে পারেন। সপ্তাহে অন্তত এক- দুই বার আপনার চুলে তেল ম্যাসাজ করুন। তাছাড়া আপনি তেল গরম করে  চুলের যত্ন নিতে পারেন। নারকেল তেল বা বাদাম তেল আলতো গরম করে আঙুলের ডগা দিয়ে মাথার ত্বকে আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এটি চুলের কোষের  রক্ত ​​প্রবাহ বৃদ্ধি করবে এবং চুলের গোড়া শক্ত করবে। নিচে চুল পর রোধে কিছু টিপস দেয়া হলো: 


কারি পাতার সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে ম্যাসাজ:
চুল পরা রোধে দারুন কার্যকর কারি পাতা। এটি চুল পরা কমানোর সাথে সাথে চুলের খুসকি দূর করবে। চুলকে করবে ঘন সুন্দর। ২০০ মিলি নারকেল তেলের সাথে  ৪-৫ টি  কারি পাতা যোগ করে হালকা আচে গরম করুন। তেলের রঙ পরিবর্তন হলে চুলা বন্ধ করে দিন। তেল ঠান্ডা হলে কাচের পাত্রে সংরক্ষণ করুন। সংরক্ষিত তেল সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন।  

মেথি বীজ দিয়ে পেস্ট তৈরি:
মেথির বহুমুখী গুনাবলী রয়েছে। মেথি মাথার ত্বকে পুষ্টি প্রদান করে। পুষ্টিতে গুনাবলী এই বীজ চুল পরা রোধ করে। মেথির বীজের হরমোন চুল গজাতে সাহায্য করে। মেথির বীজে উচ্চ পর্যায়ের প্রোটিন এবং নিকোটিনিক অ্যাসিড রয়েছে যা চুলের গোড়া শক্তিশালী করে এবং ভাঙ্গা চুল প্রতিরোধ করে। মেথি বীজের হরমোন চুলের বৃদ্ধির আগেই চুলের গোড়ার কোষ পুনরুত্থিত করে। সারা রাত মেথির বীজ ভিজিয়ে রাখুন পরে সে পানি ফেলে দিয়ে বীজগুলি পিষে পেস্টের মত তৈরি করুন। এই পেস্টে হেয়ার মাস্কের মত চুলের গোড়ায় দিন, ১৫ মিনিট রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

চুল পরা রোধে রোজমেরি তেল: 
গভেষণায় প্রমানিত রোজমেরি তেল ৬ মাস ব্যবহারে চুলে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যায়। চুলের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে মাথার চুলকানি ও চলে. যায়। শ্যাম্পুর সাথে কয়েক ফোঁটা রোজমেরি তেল মিশিয়ে মাথা ধোত করলে এর প্রভাব দেখা যায়। 

চুল পরা রোধে পেঁয়াজের রস: 
পেঁয়াজের রস চুল পড়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। প্রথমে পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে ব্যাল্ডারে পিষে পেস্ট করেনিন। পরে গোসল করার আগে ১৫ মিনিট চুলের গোড়ায় ঐ পেস্ট ব্যবহার করুন এবং শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে ২-৩ বার করুন।

মেহেদী চুল পরা রোধে ব্যবহার করুন:  
চুল পরা সমস্যাটি বর্তমান সময়ে একটি নিয়মিত সমস্যা হয়ে গিয়েছে। মেহেদী আপনার চুল পরা রোধ করবে, চুলের খুশকি দূর করবে, চুলের পাতলা হওয়া সমস্যা দূর করবে এবং টকটকে লাল রঙ দেবে। আপনি চুলে লাল রঙ না দিতে চাইলে মেহেদি মাথায় লাগানোর আগে চুলে তেল দিন দেকবেন চুলে চুলে লাগবে না। প্রথমে মেহেদী পাতা ব্যালান্ডারে পিষে পেস্ট তৈরী করুন পরে চুলে গোড়ায় ভালো মতো লাগান এবং ২ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন। সর্বশেষ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

বিটরুট খান চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করুন: 
পুষ্টিতে গুনাবলী বিটরুট চুল পরা রোধে ব্যপক কার্যকরী। এতে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়ামের, ভিটামিন বি, ফসফরাস এবং ভিটামিন সি রয়েছে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বিটরুট খাওয়া খুবই উপকারী। আপনি বিটরুট সরবত বানিয়ে অথবা সালাদ হিসাবে এটি খেতে পারেন। বিটরুট খেতে না পারলে লেটুস, লাল শাক, পালং শাক, কুমড়া বং গাজরের রস খান এগুলোও আপনার চুলকে শক্তিশালী ও চুল পরা রোধ করবে।

তিসি খান চুল পরা রোধ করুন: 
তিসি বীজ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ ফলে চুলের গোড়া মজবুত থাকে, চুল লম্বা করে এবং চুল পড়া রোধ করে। প্রতিদিন সকালে তিসি বীজ এক গ্লাস পানির সাথে খেলে চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।


চুল স্বাস্থ্যকর করবে অ্যালোভেরা:
অ্যালোভেরায় চুলের উপকারী এনজাইম থাকায় তা চুলের স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে এবং চুল পড়া রোধ করে। সকালে খালি পেটে ঘুম থেকে ওঠে এক-দুই চা চামচ অ্যালোভেরা রস এবং চুলের গোড়ায় অ্যালোভেরা রস লাগালে চুল ও মাথার ত্বকে পুষ্টি পাবে, চুল স্বাস্থ্যকর হবে।

চুলের গোড়া মজবুত করতে গ্রিনটি:
গ্রিনটি চুলের কোষ গুলিকে উদ্দীপিত করে এবং মৃত কোষ গুলিকে পুনরুজ্জীবিত করে। যার ফলে চুলের গোড়া মজবুত হয় চুলের বৃদ্ধি ঘঠে।

দুশ্চিন্তার কারনে চুল পরা:
চুল পড়ার অন্যতম প্রধান কারন দুশ্চিন্তা। দুশ্চিন্তা আমাদের জীবনের একটি অংশ। অতিরিক্ত দুঃচিন্তা জন্য আমাদের চুল পড়ে। তাই আমাদের নিয়মিত ধ্যান করতে হবে। ধ্যান আমাদের মাথা ঠান্ডা রাখবে এবং চুল পরা রোধ করবে।

হরমোনের অভাব হলে চুল পরা:
শরীলে হরমোনের অভাব হলে আমাদের চুল পড়ে। সেই হরমোন পাওয়া যায় কলাতে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন এ যা চুল পড়ার প্রতিরোধ হিসাবে কাজ করে। কলা খেলে যেরুপ চুল পড়া বন্ধ হয় তেমনি মাথায় কলা মাস্ক ব্যবহার করলেও চুল চুল পড়ার প্রতিকার হয়। প্রথমে ১টি পাকা কলা, এক চামচ অলিভ অয়েল তেল এবং মধু নিয়ে ব্যাল্ডারে পেস্ট তৈরি করুন। ঐ পেস্ট চুলের গোড়ায় দিন। ১০ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।


এভাবে চুলের যত্ন নিলেই চুল পরার প্রতিকার পাওয়া যাবে কয়েক মাসের মধ্যেই। 

সূর্য না থাকলে পৃথিবীতে কি বিশৃঙ্খলা হতো ? - Worth of Sun for Earth and Humans in Bengali

সূর্য না থাকলে পৃথিবীতে কি বিশৃঙ্খলা হতো ? - Worth of Sun for Earth and Humans in Bengali

সূর্যের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পৃথিবীতে আমাদের কাছে আর কিছুই নেই। পৃথিবী বরফ পাথরের প্রাণহীন হয়ে যেত। সূর্য হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দিয়ে তৈরি একটি নক্ষত্র। পারমাণবিক ফিউশন থেকে এর তাপ এবং আলো আসে। পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ১০৯ গুণ বড় সূর্য। ১০ লক্ষ পৃথিবী সূর্যের ভিতরে বসানো যাবে। সূর্য প্রায় ৩৩৩,০০০ গুণ বেশি ভারী পৃথিবীর চেয়ে এবং এর শক্তিশালী মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবী সহ আটটি গ্রহকে তার কক্ষপথে আটকিয়ে রাখে। সূর্য প্রতি ১ সেকেন্ডে প্রায় ১০০  বিলিয়ন হাইড্রোজেন বোমা তৈরি করতে সক্ষম। পৃথিবী সূর্যের সাথে সংযোগ শক্তি থাকে যেরূপ আমরা যখন গ্যাসকে গরম করি তখন সাথে সাথে পরমাণুগুলি চার্জযুক্ত কণাতে ভেঙ্গে প্লাজমাতে রূপান্তরিত হয়। টিক তেমনি সূর্যের প্লাজমা এবং পৃথিবীর মধ্যে চুম্বকমণ্ডলের কারণে এরা মহা আকর্ষণবলে সংযোগ আকৃষ্ট হয়।  

সূর্য আমাদের বায়ুমণ্ডল, মহাসাগরকে উষ্ণ করে আমাদের আবহাওয়াকে পরিবর্তন করে কখনো গ্রীষ্ম ,বর্ষা, শীত এবং নানা রকম আবহাওয়া তৈরী করে। সূর্য গাছ-পালাকে শক্তি দেয় যা থেকে বাকি সকল জীব খাদ্য এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে থাকে। তাহলে চিন্তা করুন পিথিবীতে সূর্যের গুরুত্বপূর্ণতা কত। সূর্যের আলো ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসকে মেরে ফেলে। যদি সূর্যের আলো না থাকে তাহলে পৃথিবীতে মানুষ বিভিন্ন রকম ভাইরাসের শিকার হবে। সূর্যের আলো মানুষসের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া সূর্যের আলো ব্লাড প্রেসার কমায়, হাড় মজবুত করে। 

সৃস্টিকর্তা সূর্য তৈরী না করলে সৌরজগতের সব গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্যে হারিয়ে যেত। সূর্য না থাকলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটতো এবং আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ  গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্য থেকে অদৃশ্য হয়ে যেত। আমাদের পৃথিবীর আলোর প্রধান উৎস হলো সূর্য। সূর্য প্রায় ২০০ কিলোমিটার পার সেকেন্ড গতিতে গুরতে থাকে এবং পৃথিবীতে আলো পোঁছাতে তার সময় লাগে ৮ মিনিট। সুতরাং হটাৎ যদি সূর্য অদৃশ্য হয়ে যায় তাহলে কিন্তু আমরা কিন্তু সাথে সাথে বুজবো না আমাদের বুজতেও সময় লাগবে ৮ মিনিট। কিন্তু এই ৮ মিনিটের ভিতরেই সব গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্যে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে একে ওপরের সাথে ধাক্কা খাবে এবং একরকম মহা অশান্তি ঘটনা ঘটবে।

সৌভাগ্যবশত যদি পৃথিবী কোনো গ্রহের সাথে ধাক্কা না খাই তাহলেও সমস্যা পরবে তবে তাৎক্ষণিক সমস্যা হবে না। তখনও আগুন আর বিদ্যুৎ থাকবে। এবং আকাশের তারা গুলো তখনও আলো দেবে। সমস্যা সৃষ্টি হবে ৮ মিনিট পর পরিবেশ ঠান্ডা হতে শুরু করবে আবার সূর্যের আলো ছাড়া উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রস্তুত করতে পারবে না। ছোট গাছগুলো কয়েকদিনের মধ্যেই খাবারের অভাবে মারা যাবে। আর বড় ছোট গুলো কিছুদিন স্থায়ী হবে। 

সূর্য না থাকলে, পৃথিবী দ্রুত ঠান্ডা জায়গায় পরিণত হতে থাকবে। যেহুতু পৃথিবী তাপ ধরে রাখার ক্ষমতা রাখে তাই মানুষ সাথে সাথে হিমায়িত বা বরফে রূপান্তরিত হবে না। সূর্যের তাপ ছাড়া পৃথিবী এক সপ্তাহের মধ্যে তাপমাত্রা মাইনাস শুন্যে ডিগ্রি সেলসিয়াসের এর নিচে চলে আসবে। এবং বছরের শেষে পৃথিবীর তাপমাত্রা মাইনাস ৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নিচে চলে আসবে। সকল প্রাণীর জীবন কঠিন হয়ে পরবে। পৃথিবীর মহাসাগরের পানি বরফে পরিণত হবে চার দিকে শুধু বরফ আর বরফ। তখন যদি আমরা পৃথিবীর মধ্যবর্তি অভ্যন্তরের কোর অঞ্চলে যায় তাহলে আমরা শান্তি অনুভব করবো। কিন্তু সেখানে আমাদের খাদ্যের অভাবে আমাদের মারা যেতে হবে। সূর্যের অভাবে মহাকর্ষ বলহীন পৃথিবী মহাকাশে ভাসতে থাকবে যদি পৃথিবীর ভাগ্য ভালো থাকে তাহলে সূর্যের মতো আরেকটি নক্ষত্র আকর্ষণ করে তারদিকে নিয়ে নিবে। সূর্যের মতো নক্ষত্র মহাবিশ্বে কোটি কোটি আছে এবং পৃথিবী তার সামঞ্জস্যপূর্ণ আবার ফিরে পাবে কিন্তু যদি ব্ল্যাক হলের সামনে পরে তাহলে কি হবে তা কারোর জানা নেই।

আলোর থেকে গতিশীল কোনো কিছু তৈরি করা কি সম্ভব! বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা - light of speed possible?

আলোর থেকে গতিশীল কোনো কিছু তৈরি করা কি সম্ভব! বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা - light of speed possible?

মানব জীবনের সভ্যতার যাত্রার শুরুতে চাকা আবিষ্কার আমাদের দ্রুত যাত্রার সূচনা হয়। জল, আকাশ, ভূমি সব ক্ষেত্রেই মানব জাতির পদাচল রয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থায় দ্রুত করতে মানুষ কিছুই বাদ দেইনি, বিজ্ঞানীরা তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ দিয়ে যাত্রা দ্রুত করার চেষ্টা করছে। বিজ্ঞানীরা যুগে যুগে যাত্রা দ্রুত করার উদ্দেশ্যে অসংখ্য যন্ত্র-পাতি উদ্ভাবিত করেছেন। কিন্তু জয় করার নেশা মানুষকে ইচ্ছার কোন শেষ হয় না। মহাবিশ্বের সবকিছুর গতি সীমা রয়েছে যা প্রমান করেছেন বিজ্ঞানী আইনস্টাইন। 

আপেক্ষিকতার তত্ত্ব জন্য আলোর গতি যে কোনো কণার সর্বোচ্চ গতি হয়। বায়ু শূন্যের মধ্য দিয়ে আলোর যে দ্রুতি বা বেগ তাকে আলোর দ্রুতি বলে।  বর্তমানে গতির জন্য বর্তমান মানুষের আকাঙ্ক্ষা হল আলোর চেয়ে দ্রুত গতি কোন বাহন আবিষ্কার করা। প্রথম বারের মত ডেনিশ জ্যোতির্বিজ্ঞানী ওলে রোমার ১৬৭৬ সালে আলোর গতি পরিমাপ করেন। তাছাড়া আলোর গতি বিষয়ে অনেক বিজ্ঞানি অনেক গভেষনা করেন। তখন আলোর চেয়ে দ্রুত গতি কিছু আছে কিনা বা তৈরি করা যায় কিনা তা আবিষ্কার করার জন্য চেষ্টা করেন। সেই সময় বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বলেছিলেন যে আলোর চেয়ে দ্রুত কোন কিছু গতি তৈরি করা সম্ভব নয়।  কিন্তু গবেষণা না থেমে কিছু বিজ্ঞানী পদার্থবিজ্ঞানকে সমর্থন না করে এখনও সেই মহাজাগতিক গতিসীমায় পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন। 

ইউরোপীয় অপেরা টেস্ট দাবি করেন যে তারা গবেষণাগারে আলোর গতিকে অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে। অপেরা টেস্টের বিজ্ঞানীরা দাবি করেন তারা নিউট্রিনো কণার গতি এক সেকেন্ডের ক্ষুদ্রতম ভগ্নাংশে আলো নির্গত করেছে। সেই কৃতিত্ব অল্প সময়ের জন্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ল। কিন্তু অপেরার গবেষণার ফলাফল দুর্ভাগ্যবশত দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। জার্মান এবং আমেরিকার কিছু বিজ্ঞানী প্রমান করেছেন অপেরা ভুল টেস্টে করেছে, তাদের নিউট্রিনো কণা জিপিএস সিস্টেমের সাথে ত্রুটিপূর্ণ সংযোগের কারণে ভুল গতি পরিমাপ করেছে। আমরা জানি, কোনও বস্তুর বাড়াতে ঐ বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করতে হয়। লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী কণা এক্সেলেরেটর। 

এটি প্রোটনগুলিকে সর্বাধিক গতিতে ভ্রমণ করতে সহায়তা করে। তবে আলোর গতি থেকে বেশি নয়। আলোর থেকে বেশির জন্য অব্যশই কণার প্রভাব শক্তিশালী করতে হবে যার শক্তি হতে হবে অসীম। যা আমাদের পক্ষে প্রাইয় অসম্ভব। বিজ্ঞানীরা বহু বছর যাবৎ ধরে আলোর থেকে গতিশীল কোনও কিছু পাওয়া যায় কিনা তার আবিষ্কার করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু প্রতিবারই ফলাফল ব্যর্থতা হচ্ছে জিতে যাচ্ছে আলোর গতি। সার্বজনীন গতিসীমা হচ্ছে, আলোর গতি যা মৌলিক। স্থান এবং সময় একই বিন্দুর ভিতরে অবস্থা নের কারনে আলোর গতি সর্বচ্ছ| 

শূন্যে স্থানে আলোর গতি ৩০০,০০০০ কিলোমিটার প্রতি সেকেন্ড। অর্থাৎ ১৮৬,০০০ মাইল প্রতি সেকেন্ড আলো অতিক্সম করে যার থেকে দূত কোনও কিছু হওয়ায় সম্ভব নয়। আবার অনেকেই মনে করেন অন্ধকারের গতি বেশি, কারন তারা বিহীন রাতে যতদূর চোখ যায় অন্ধকার থাকে। যা ভুল কারন আলোর অনুপস্থিতি কেই অন্ধকার বলে। অর্থাৎ ভৌত বস্তুর জন্য সেই আলো দ্রুততম গতিতে যায়। যেহেতু আলো নিভে গেলে অন্ধকার ফিরে আসে তাই অন্ধকারের গতি আলোর গতির সমান। এখন কেউ যদি আলোর থেকে বেশি দ্রুত কিছু তৈরী করতে চান তাহলে তাকে অসীম শক্তি প্রয়োগ করার জন্য কিছু তৈরী করতে হবে এবং স্থান ও সময় এক বিন্দু থেকে বিভক্ত করতে হবে যা ফিজিক্স এর ভাষায় প্রায় অসম্ভব। তাছাড়া আলোর গতিতে ভ্রমণ সময় মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। আমরা যদি আলোর বেগে চলতে পারি তবে আমার টাইম ট্রাভেলও করতে পারব। একজন মানুষ গড় সর্বাধিক জি-ফোর্স সৈয্য করতে পারবে প্রতি মিনিটে ১৬ গ্রাম(১৫৭ মিটার/ সেকেন্ড)। তাছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তির উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ত্বরণ সহ্য করার ক্ষমতা রাখে।

জাভাস্ক্রিপ্ট কী? কেন জাভাস্ক্রিপ্ট দরকার আমাদের - Bengali explain What is important of JavaScript

জাভাস্ক্রিপ্ট কী? কেন জাভাস্ক্রিপ্ট দরকার আমাদের - Bengali explain What is important of JavaScript

জাভাস্ক্রিপ্ট কী?

প্রথমে কম্পিউটারের ভাষা ছিল ০ শূন্য এবং ১ এক। এর মানে হল যে প্রোগ্রামটি মেশিন ভাষায় ছিল। যখন কোন সমস্যা ছিল তখন কোন লাইনেই সমস্যা বোঝা সম্ভব ছিল না। একটি প্রোগ্রাম লিখতে অনেক সময় লাগতো। এক মেশিনে তৈরি প্রোগ্রাম অন্য মেশিনে চালানো যেত না। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং মেশিন কোডের এই সীমাবদ্ধতাগুলি অতিক্রম করেছে। এরকম একটি ভাষা হল জাভা, যা জাভাস্ক্রিপ্টের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। দীর্ঘকাল ধরে প্রোগ্রামাররা এমন প্রোগ্রাম তৈরি করতে চেয়েছিল যা সমস্ত মেশিনে চলে, বিভিন্ন ধরণের মেশিন নিয়ে চিন্তা না করে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব হল একটি হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ যা যেকোনো মেশিনে ডকুমেন্ট দেখার অনুমতি দেয়।

এইভাবে, জাভাস্ক্রিপ্টে তৈরি স্ক্রিপ্ট যদি এইচ টি এম এল ডকুমেন্টে এমবেডেড বা লিঙ্ক করা থাকে তবে এটি সব ধরনের কম্পিউটারে চলতে পারে। যাইহোক, এখনও একটি সীমাবদ্ধতা আছে. সব ব্রাউজার জাভাস্ক্রিপ্ট সমর্থন করে না। যাইহোক, জাভাস্ক্রিপ্ট নেটস্কেপ নেভিগেটর (সংস্করণ ৩.0 বা উচ্চতর) এবং মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার (সংস্করণ ৩.0 বা উচ্চতর) উভয় দ্বারা সমর্থিত। জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্টের জনপ্রিয়তার কারণে, অন্যান্য ব্রাউজার নির্মাতারাও তাদের ব্রাউজারকে জাভাস্ক্রিপ্ট চালানোর জন্য সক্ষম করছে। জাভাস্ক্রিপ্ট হল সি, সি++, রুবি, জাভা এবং পাইথনের মতো অন্যান্য ভাষার তুলনায় একটি সহজ এবং সহজে শেখার প্রোগ্রামিং ভাষা। জাভাস্ক্রিপ্ট একটি উচ্চ-স্তরের ব্যাখ্যা করা ভাষা যা সহজে এইচ টি এম এল এর মতো সাধারণ ভাষার সাথে এম্বেড করা যায়। জাভাস্ক্রিপ্ট নেটস্কেপ কমিউনিকেশন কর্পোরেশন, ডিস্ট্রিক্ট ফাউন্ডেশন এবং ইসিএমএ ইন্টারন্যাশনাল দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।

জাভাস্ক্রিপ্ট কোনো কম্পিউটার ভাষা প্রতিস্থাপন করছে না, বা এটি একটি অথরিং টুলও নয়। বরং একে ইন্টারনেটের ভাষা বলা যেতে পারে। এটি ওয়েবের জন্য ছোট স্ক্রিপ্ট লিখতে সাহায্য করে যা এইচ টি এম এল ভয়েসের ইন্টারঅ্যাক্টিভিটি বাড়াতে পারে। এর গঠন জাভার মতো, তাই জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার মাধ্যমে জাভা হস্তশিল্প তৈরি করা যায়। জাভাস্ক্রিপ্ট বেশ সহজ, এবং ওয়েবপেজ ডিজাইনাররা সহজেই এটি শিখতে পারেন। এটি অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষার মতো জটিল প্রোগ্রাম তৈরি করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে। জাভাকে প্রায়ই লিটল ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হয়। প্রোগ্রামিং ভাষার সরলীকৃত, সংক্ষিপ্ত সংস্করণকে বলা হয় লিটল ল্যাঙ্গুয়েজ। ফলে অনেকেই কম্পিউটার ডিগ্রি ছাড়াই জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে পারেন। সিনট্যাক্সের সরলতা জাভাস্ক্রিপ্টে প্রোগ্রামটি বন্ধ করার ক্ষেত্রে একটি গুরুতর ভুল করা সম্ভব করে না।

স্ক্রিপ্টিং ভাষা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উপায়ে বিকশিত হয়েছে। এই ভাষাগুলির উদ্দেশ্য ছিল জনপ্রিয়তা অর্জন এবং প্রোগ্রামিং সহজ করা। এরকম একটি উদাহরণ হল হাইপারটক যা হাইপারকার্ডে চালানো যেতে পারে। উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মে চালানোর জন্য হাইপারটকসও রয়েছে, যেমন অ্যাসিমেট্রি টুলবুক (অপারস্ক্রিপ্ট) যা ম্যামভিয়া ডেভেলপমেন্ট ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে স্বীকৃত। ম্যাক্রোমিডিয়া'স গিঙ্গ (লিংঙগ) এছাড়াও উইন্ডোজ এবং ম্যাকিন্টোস এর মধ্যে ব্যবধান পূরণ করে। জাভাস্ক্রিপ্ট অন্য যেকোনো স্কিটিং ভাষার থেকে এক ধাপ এগিয়ে। এটি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের মাধ্যমে একটি প্ল্যাটফর্ম। নিউট্রাল এইচ টি এম এল নথিতে ইন্টারঅ্যাকটিভিটি যুক্ত করেছে। এটি একটি ইভেন্টে বস্তু এবং চলমান স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে ওয়েব পৃষ্ঠাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে।

এটি দেখা যাচ্ছে, জাভাস্ক্রিপ্ট একটি অবজেক্ট-ভিত্তিক স্ক্রিপ্টিং ভাষা যা ওয়েবপেজ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয় এবং নেটস্কেপ নেভিগেটর এবং মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে প্রদর্শিত হয়। এই প্ল্যাটফর্মটি মসৃণভাবে চলে এবং ব্রাউজার দ্বারা অনুবাদ (ব্যাখ্যা করা) হয়। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড স্ট্রাকচার জাভাস্ক্রিপ্টকে বিভিন্ন অবজেক্টের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে দেয় যেমন বিল্ট-ইন অবজেক্ট (উইন্ডোজ), নেভিগেটর অবজেক্ট বা জাভা অবজেক্টের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য। জাভাস্ক্রিপ্ট ফাংশন আপনাকে বিভিন্ন বস্তুর বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করতে এবং ব্যবহারকারীর ইনপুটের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন জটিল গণনা করতে দেয়। এটি ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার উভয় দিকেই কাজ করতে পারে।
 

জাভাস্ক্রিপ্ট কেন শিখবেন?

আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনার হতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই এইচ টি এম এল শিখতে হবে। কিন্তু আজকাল ওয়েব ডিজাইনারের কাজ শুধু এইচ টি এম এল দিয়েই কঠিন। এখন সবাই চায় তার ওয়েব পেজ ডাইনামিক বা ডাইনামিক হোক। আর ডাইনামিক বা ডাইনামিক ওয়েব পেজ তৈরি করতে ডাইনামিক এইচটিএমএল জানতে চাই। স্ক্রাইব হল ডায়নামিক এইচ টি এম এল এর প্রাণ। এবং এটি আজ সর্বজনবিদিত যে জাভাস্ক্রিপ্ট ওয়েব স্ক্রিপ্টিংয়ের জন্য সেরা। কেন জাভাস্ক্রিপ্ট প্রায় সব প্রধান ব্রাউজারে চলে না।

জাভাস্ক্রিপ্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এতে কোন কম্পাইলার বা টুলের প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র ব্রাউজার (নেটস্কেপ নেভিগেটর 2.0+ বা মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার 3.0+) এবং যে কোনও পাঠ্য সম্পাদক। পাশাপাশি এইচটিএমএল জানা। আপনাকে জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে কারণ, আপনি যদি একজন ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চান, আপনি যদি একটি ভিনামিক ওয়েবপেজ তৈরি করে আপনার বন্ধুদের চমকে দিতে চান বা আপনি অনলাইন গেমের একটি কোণ তৈরি করতে চান যে ব্রাউজারটি খেতে সব সময় অনলাইনে থাকতে হবে না।

জাভাস্ক্রিপ্ট ও জাভা এর মধ্যে পার্থক্য এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ও সিজিআইয়ের মধ্যে পার্থক্য

জাভাস্ক্রিপ্ট ও জাভা এর মধ্যে পার্থক্য এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ও সিজিআইয়ের মধ্যে পার্থক্য

জাভাস্ক্রিপ্ট এবং জাভার মধ্যে পার্থক্য :
জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্ট উভয়ই আধুনিক অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং (OOP) ভাষার উদাহরণ। উভয়ই একই সিনট্যাক্স ব্যবহার করে এবং তারা একই জিনিসের মতো দেখায়। মূলত দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস, এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত। জাভাস্ক্রিপ্ট হল ইন্টারেক্টিভ ওয়েবপেজ তৈরি করার ভাষা। এটিতে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রাউজার বা ওয়েবপৃষ্ঠার বিভিন্ন উপাদান থেকে তথ্য সংগ্রহ এবং ব্যবহার করা সম্ভব করে। JavaScript ব্যবহারকারীর ইনপুট এবং পরিবেশে সাড়া দেয় এমন ওয়েবপেজ তৈরি করা সহজ করে তোলে। এটি ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে কুকিজ রাখতে পারে এবং ব্যবহারকারীকে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করতে পারে, যেমন সে কখন আপনার ওয়েবপৃষ্ঠাটি পরিদর্শন করেছে; এটি তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন উপায়ে ওয়েবপেজ প্রদর্শন করতে পারে।

জাভা, অন্যদিকে, সাধারণত ব্যবহৃত একটি ভাষা। এটি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এটি একটি স্বতন্ত্র অ্যাপ্লিকেশনও তৈরি করতে পারে যা ওয়েবপৃষ্ঠার অংশ না হয়েও চলে এবং ব্রাউজারের প্রয়োজন হয় না। আসলে, ব্রাউজারের সাথে জাভা খুব কমই আছে। জাভা অ্যাপলের নিজস্ব উইন্ডোতে ওয়েবপেজ চালাতে পারে। এই স্বতন্ত্র উইন্ডো থেকে, এটি ব্যবহারকারীর ইনপুট পরিচালনা করতে পারে, তবে এটি তার নিজস্ব উইন্ডোতে সীমাবদ্ধ। এটি জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্টের মধ্যে প্রধান পার্থক্য। জাভাস্ক্রিপ্ট মূলত ইভেন্ট চালিত। জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহারকারীরা সহজেই মাউস ক্লিক, মাউস বসানো, মাউস অপসারণ ইত্যাদিতে সাড়া দিতে পারে। অন্যদিকে জাভা ব্যবহারকারীর ইনপুটে সাড়া দিতে অক্ষম।

জাভাস্ক্রিপ্ট জাভার চেয়ে অনেক বেশি খোলা। এতে আপনি আপনার নিজের ফাংশন তৈরি করতে পারেন, আপনি আপনার ইচ্ছামত ভেরিয়েবল ব্যবহার করতে পারেন। এমনকি পরিবর্তনশীল ধরনের ডিক্রিপশন প্রয়োজন হবে না। অন্যদিকে জাভা খুবই কঠোর। প্রতিটি ভেরিয়েবল টাইপ ডিক্লেয়ারেশনের প্রয়োজন হবে এবং ভেরিয়েবল অবশ্যই একটি ClaSS এর অন্তর্গত। উদাহরণস্বরূপ, আপনি জাভাস্ক্রিপ্টে এইভাবে কোড লিখতে পারেন: X = "WorldTime", Y = "Tech", Z= X + Y, তাহলে Z এর মান হবে “WorldTimeTech”। জাভাস্ক্রিপ্টের সাথে কোন ভুল নেই। তবে জাভাতে ঝামেলা হবে। কারণ দুই ধরনের চলক একত্রিত করা নিয়মের পরিপন্থী। সবচেয়ে বড় কথা হল জাভাস্ক্রিপ্ট একটি ইন্টারপ্রেটেড ল্যাঙ্গুয়েজ অর্থাৎ এর প্রতিটি লাইন ইন্টারপ্রেটার (ব্রাউজার) দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়। জাভা, অন্যদিকে, একটি সংকলিত এবং ব্যাখ্যা করা ভাষা, যেখানে আপনাকে কোড লিখতে হবে এবং এটিকে একটি বাইটকোডে কম্পাইল করতে হবে (একটি ক্লাস ফাইল তৈরি করুন), যা একটি জাভা ভার্চুয়াল মেশিনের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা হবে।



জাভাস্ক্রিপ্ট এবং সিজিআইয়ের মধ্যে পার্থক্য :
কমন গেটওয়ে ইন্টারফেস (CGI) ক্লায়েন্টকে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে দেয়। সিজিআই প্রোগ্রামগুলি যে কোনও প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা যেতে পারে, যার মধ্যে কিছু ব্যাখ্যা করা হয় (PERL স্ক্রিপ্ট) এবং কিছুকে কম্পাইল করতে হয় (যেমন C বা C ++)। একটি ওয়েবপেজে একটি হিট কাউন্টার সেট আপ করা, যা দর্শকের সংখ্যা রেকর্ড করে, এটি CGI-এর একটি খুব সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন। CGI প্রোগ্রাম সার্ভারে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি ফর্ম পূরণ করেন এবং এটি জমা দেন, তবে এটি সার্ভারে জমা দেওয়া হবে এবং CGI প্রোগ্রাম আপনার দেওয়া তথ্য পরীক্ষা করবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু জাভাস্ক্রিপ্ট এর প্রয়োজন নেই। 

একবার স্ক্রিপ্টটি লোড হয়ে গেলে, এটি সার্ভারের সাথে পুনরায় সংযোগ না করেই ফর্মের তথ্যের যথার্থতা যাচাই করতে পারে (যেমন তারিখ সন্ধানে নাম)। কিন্তু CGI এর মত হিট কাউন্টার জাভাস্ক্রিপ্টে সম্ভব নয়। যাইহোক, একটি নির্দিষ্ট ব্যবহারকারী কতবার একটি পৃষ্ঠা পরিদর্শন করেছেন তার ট্র্যাক রাখা সম্ভব। অনেক আইএসপি তাদের সার্ভারে CGI প্রোগ্রামগুলি চালানোর অনুমতি দেয় না কারণ সার্ভারে CGI প্রোগ্রামগুলি চালানোর জন্য বেশি লোড থাকে। অধিকন্তু, সার্ভার এবং ক্লায়েন্টের মধ্যে বারবার সংযোগ ইন্টারনেট ট্র্যাফিকের মাত্রা বাড়ায়। তাই জাভাস্ক্রিপ্ট সাধারণ ইন্টারঅ্যাক্টিভিটির জন্য ভালো।

বাণিজ্য মেলায় আজ মিলল একটু স্বস্থি বিক্রেতাদের

বাণিজ্য মেলায় আজ মিলল একটু স্বস্থি বিক্রেতাদের

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা করোনা ওমিক্রন ভীতিকর পরিস্থিতিতেও চলছে। কিন্তু মাসব্যাপী ঢাকার এ মেলা এখনো জমজমাট হয়ে উঠেনি। মেলা শুরুর প্রথম সপ্তাহ পুরো ফাঁকা ছিল। বিক্রেতারা খুবই হতাশাগস্থ ছিল। হটাৎ শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় মেলায় ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। বাণিজ্য মেলা সব সময় ঢাকার আগারগাঁওয়ে আয়োজন করা হলেও এবারে প্রথম পালিত হচ্ছে উত্তরার পূর্বাচলে। শুক্রবার সমকাল থেকেই দর্শনার্থী ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। ছুটির দিনে মেলায় ভিড় বাড়লেও বাড়েনি বিক্রি তেমনটা। সবাই ঘুরা ঘুরিই বেশি করছে। সেখানে আগমনকারীর প্রায়ওই নতুন লোক তারা বিভিন্ন জেলা থেকে এসেছেন। দিন দিন করোনা পরিস্থিতির খারাপ হওয়ায় ঢাকায় ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যাও অনেক কম। বেশির ভাগ লোকজন কেনাকাটার চেয়ে দেখতে বেশি আগ্রহী দেখছেন। সেখানে দৈব্য মূল্য বেশির কারণেও ক্রেতারা ও হটছে পড়ছেন। 

ভিড় বেশ কম থাকলেও কোথাও কোথাও দেখা যাচ্ছে উপচে পড়া ভিড়। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারের সামনে মানুষের সমাগম বেশি হতে দেখা গেছে এইখানটিতে। সেখানে অনেকেই ছবি, ভিডিও এবং লাইভ করছেন। বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়ন বিবিসিএফইসির ভেতরে সেখানেও মানুষের বেশি জমায়েত দেখা গিয়েছে। এসব বিশেষ আস্তানায় এবং এর আশেপাশে মানুষের বেশি সমাগম হতে দেখা গেছে কিন্তু এ দুটির সামনের দোকানে ক্রেতা-দর্শনার্থী খুবই কম দেখা গেয়েছে। 
মেলায় খাবারের দোকানগুলোতে তুলনামূলক ভাবে বেশি ভিড় দেখা গেছে। ক্রেতারা ঘরের আসবাবপত্র এবং জামা কাপড়ের দোকানেও ঢুকছেন কিছু। দোকানে ভিড় না থাকলে বিক্রেতারা ডাক দিয়ে দিয়ে  ক্রেতা দের প্রবেশ করেছেন। কিন্তু দেখা গেছে বড় আসবাবপত্র ও ইলেকট্রনিক্সের দোকানে ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম। মেলায় আগমন কারীরা তাদের  আত্মীয়স্বজন বন্ধুদের নিয়ে একসাথে গুরতে আসে। অনেকে করোনার ভয়াবহ পরিস্তিতির কারণে আসতে না চাইলেও পরিবারের চাপে এইখানে আসতে মানুষ খুবই আগ্রহী।  

মেলায় প্লাস্টিক পণ্যের দোকানে তুলনামূলকভাবে বেশি ভিড় দেখা গেছে। দোকানের বিক্রেতারা বলেন অন্যদিনের তুলনায় আজকে বিক্রি বেশি হলেও আশানুরুপ ক্রেতা খুব কম। প্লাস্টিক পণ্যের দোকানে বিক্রি বেশি হলেও সেখানে ভিড় কম। আমরা সেখানে আরেক বিক্ৰেতার সাথে কথা বলি তিনি বলেন আমি গত ১ যুগ যাবৎ এখানে ব্যবসা করছি প্ৰত্যেক বছর বাণিজ্য মেলায় শুক্রবার কয়েক লাখ টাকায় বিক্রি করি। কিন্তু এবারে আর তা নেই, এইখানে বেশির ভাগ লোক গ্রামের আশপাশের বাসিন্দা। তারা শুধু ঘুরাফেরাই করছে কেউ কিছু কিনছে না। 

এইখানে যাতায়েত এর অনেক অসুবিধা রয়েছে বেশির ভাগ বিক্রেতারা বলছেন  দূরত্ব ও পরিবহন জটিলতার সমস্যার কারণে ঢাকা থেকে ক্রেতারা বড় পন্য কিনছেন না। বড় জিনিস কম বিক্রি হচ্ছে। বড় জিনিস পছন্দ বেশি হলে তারা ঢাকার শোরুম থেকে অর্ডার দিচ্ছে। তাই এখন ফলস্বরূপ অনলাইনে পণ্য প্রদর্শন এবং প্রচারে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে কোম্পানিগুলি বিক্রির চেয়ে। এদিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ শুক্রবার জনসভায় করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় তা নিয়ন্ত্রণের জন্য পাঁচ দফা নির্দেশ দিয়েছেন। 

নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও মেলা কর্তৃপক্ষ বাণিজ্য মেলার কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু মেলায় বেশির ভাগ ক্রেতা-দর্শনার্থী দূরত্ব এবং মাস্ক ব্যবহারে অনীহা দেখা দিচ্ছে। তাই বাঁধ হয়ে মেলা কর্তৃপক্ষ মাস্ক ছাড়া কাউকে দেখলে জরিমানার নির্দেশ দিয়েছেন এবং মেলার কর্মচারীরা ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সামাজিক দূরত্ব রাখার চেষ্টা করছেন। সর্বমোট করোনা মোকাবেলায় আগত বেক্তিবর্গনের মধ্যে প্রচুর উদাসীনতা দেখা যায়। আমরা মাস্ক ছাড়া এক ব্যক্তির সাথে তিনি বলেন মাস্ক পড়লে ওনার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, কথা বলতে পারেন না। মেলার হোটেলে প্রচু অনীহা দেখা যায় সেখানে মাস্ক পড়লেও খাবারের সময় খাবার মাস্ক খুলে ফেলে। একসাথে বসে একই টেবিল এ খাবার খেতে দেখা যায়। যা কোনো ভাবেই মন্ত্রিপরিষদের পাঁচ দফা মান্য করে না। 

যুদ্ধের ইঙ্গিত দিয়ে ইউক্রেনকে সামরিক সহযোগিতা দিল যুক্তরাষ্ট্র

যুদ্ধের ইঙ্গিত দিয়ে ইউক্রেনকে সামরিক সহযোগিতা দিল যুক্তরাষ্ট্র

অনেকদিন যাবৎ ইউক্রেন ইস্যুতে চরম উত্তেজনাপূর্ণ বিরাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে। ৫ দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বৈঠক বসলেও তাদের মধ্যে কোনো বোঝাপড়া হয়নি। পুতিন সরকার ইউক্রেনে যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা হওয়ায়, যুক্তরাষ্ট্র এমন পরিস্থিতিতে ইউক্রেনে শনিবার ২২ জানুয়ারি প্রায় ১০০ টন গোলা বারুদ  সাহায্য  হিসাবে পাঠিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন কিয়েভ তার সফর শেষ করার পর পরই এই সামরিক সাহায্য পাঠানো হয়। সফর শেষ করার আগে তিনি বলেছিলেন রাশিয়া ইউক্রেনে র উপর হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্র কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের এই সামরিক সহায়তা প্রথম চালান হিসাবে পাঠিয়েছে এবং সামনে আরো সামরিক সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিতেছেন। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন সামরিক সদস্যদের কাছে এই সরঞ্জাম পাঠিয়েছে। বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ ও আধুনিক অস্ত্র সরঞ্জাম তাদের দেয়া হয়েছে। 

গত বছরের ডিসেম্বরে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ২০০ মিলিয়নের নিরাপত্তা সহায়তা দিয়েছেন ইউক্রেনকে। তখন মার্কিন দূতাবাস কিয়েভে তে বলেছেন "ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষার অধিকার আছে যার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সর্বদা ইউক্রেনের পাশে থাকবে সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে গোলা বারুদ দিয়ে সাহায্য করার জন্য ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী  ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এবং তারা আশা বাদী ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষার চলমান প্রচেষ্টার  জন্য যুক্তরাষ্ট্র এই ধরনের সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখবে। সাম্প্রতিক ইউক্রেনে ব্যাপক সাইবার হামলার মধ্য দিয়ে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলার পরিকল্পনা করছে। রাশিয়া যেকোনো কারণ দেখিয়ে ইউক্রেনে হামলার জন্য চেষ্টা করছে। ১৯ জানুয়ারি বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন  উদ্বেগ প্রকাশের সাথে বলেছেন "রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেনে হামলা চালাবে। কিন্তু  ইউক্রেন এখন পর্যন্ত এতাটাও শক্তিশালী হয়নি যে তারা রাশিয়ার সাথে মোকাবেলা করবে। আমাদের মার্কিন গোয়েন্দারা দ্বারা তথ্য পেয়েছি তারা ১ মাসের মধ্যে হামলার পরিকল্পনা করছে। ইউক্রেন সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে চাই যা তাদের অধিকার যা যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করে। রাশিয়া এক লাখের বেশি সেনা মোতায়েন করেছে ইউক্রেন সীমান্তে। সাংবাদিকরা এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাইডেন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, যেহুতু রাশিয়া যুদ্বের জন্য দিন দিন অগ্রসর হচ্ছে তাই ইউক্রেনের ও উচিত অগ্রসর হওয়া। ইউক্রেন সাহস করলে পুতিন তাদের কোনো কিছুই করতে পারবে না। 

১৬ জুলাই, ২০১৪ মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি বিমান গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছিল ইউক্রেনে তখন মার্কিন-রাশিয়ার মধ্যে ইউক্রেন সংকট সমস্যা নিয়ে কথা হচ্ছিলো । বিমানে প্রায় ২১৭ জন আরোহী নিহত হয়। ধারণা করা হয় রুশপন্থী বিদ্রোহীরা বিমানটি গুলি করে। পরে যুক্তরাষ্ট্র  রাশিয়ার কয়েকটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে  তখনও দুই দেশের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়। ১৯৯১ সাল থেকে প্রায় ৩২ বছর ধরে রাশিয়া ও মার্কিন সম্পর্ক দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন স্নায়ুযুদ্ধ শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর। কিন্তু হটাৎ ১৯৯১ নানা নাটকীয়তার মধ্যে দিয়ে পতন ঘটে সোভিয়েত ইউনিয়নের সেই সাথে শেষ হয় স্নায়ুযুদ্ধ। সেই সাথে শুরু হয় নতুন এক অধ্যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়ন্ত্রণ করে কেন্দ্রীভূত বিশ্ব। যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে ক্রিমিয়া দখল নিয়ে হালকা উত্তেজনা দেখা দিলেও পরে তাদের মধ্যে বিশাল স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয় যা অনেক দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। তিন দশক আগে স্নায়ুযুদ্ধের কারণে দুই দেশের মধ্যে অনেক বোঝা পরার সৃষ্টি হয়। বিপুল ক্ষয় ক্ষতির পরে যার অবসান ঘটে। কিন্তু বিপুল পরিমান রুশ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে ইউক্রেন সীমান্তে যার জন্য এবার আগের থেকেও উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে দুই দেশের মধ্যে। তাছাড়া আরেকটি কারণ হলো কাজাখস্তানে বিক্ষোভ দমন করার জন্য মস্কোতে সেনা পাঠানো বড় বিশৃঙ্খলার কারণ হতে পারে। 

নিজেই তৈরী করছে অক্সিজেন সমুদ্রে পৃষ্টে ঘটলো এক বিরল ঘটনা

নিজেই তৈরী করছে অক্সিজেন সমুদ্রে পৃষ্টে ঘটলো এক বিরল ঘটনা

মানুষের স্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্য সূর্যের আলো অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন-ডি, হাড়কে মজবুত করা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সূর্যের আলো আমাদের দরকার। সূর্য পৃথিবীর প্ৰত্যেক জীবন্ত বস্তুকে জীবনের জন্য মৌলিক তিনটি প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে :  অক্সিজেন, পানি এবং খাদ্য। সূর্য নিউক্লিয়ার ফিউশনের মাধ্যমে সমস্ত উপাদানের পরমাণু তৈরী করতে পারে এমনকি অক্সিজেনও। পানি তৈরী করতে সূর্য অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেনকে একত্রে তাপ দিলে পানি তৈরী হয়। কিছু বছর আগে বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীতে অক্সিজেন থাকার জন্য সূর্যের আলো খুবই প্রয়োজন, এটি ছাড়া অক্সিজেন উৎপাদন করা সম্ভবই না। কিন্তু ডেনমার্কের গবেষকরা আবিষ্কার করেছে সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে সূর্যালোক ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন সম্ভব। তারা বলেছেন সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে কিছু অণুজীব রয়েছে যারা সমুদ্রপৃষ্ঠে কোনো এক উপায়ে অক্সিজেন উৎপাদন করে। এই পৃথিবীতে অক্সিজেন উৎপাদনকারি একটি প্রতিষ্টান হলো উদ্ভিদ। উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরী করে এবং তার জন্য সাহায্য করে সূর্য। সূর্যের আলো ছাড়া পৃথিবীতে অক্সিজেন তৈরী হতে পারে না সে সম্পকে আমরা সবাই জানি। বিজ্ঞানীদের অবাক করে আবিষ্কার সূর্যের আলো ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন সম্ভব। তাও আবার গভীর সমুদ্রে পৃষ্টে। সেখানে কিছু অণুজীব পাওয়া গেছে যারা নিজেদের জীবন যাপনের জন্য নিজেরাই অক্সিজেন তৈরী করে। 

সমুদ্রপৃষ্ঠের একটি জায়গায় তাদের প্রচুর পরিমানে রয়েছে। মহাসাগরে অণুজীব গুলো নাইট্রোজেন চক্রের খুবই দরকারি। কিন্তু এর জন্য দরকার প্রচুর পরিমানে অক্সিজেন কারণ নাইট্রোজেন চক্রের জন্য প্রতিটি নাইট্রোজেনের জন্য দুই অনু অক্সিজেন দরকার। কিন্তু অন্ধকার এই গভিরে অক্সিজেন আসে কথা থেকে?। পরে বিজ্ঞানীরা মনে করে এগুলো কোনো অজীব কোষ এমনেই তারা একসাথে জড়ো হয়েছে। কিন্তু যখন তাদের স্যাম্পল পরীক্ষা গারে নিয়ে আনা হয় তখন আর বিজ্ঞানীদের কোনো কিছু বলার রইলো না। একটায় প্রশ্ন কিভাবে এই অণুজীব গুলো অক্সিজেন পাই সবার একই প্রশ্ন। 

খুব কমপরিমানের অণুজীব আছে পৃথিবীতে যারা সূর্যালোক ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন করতে সক্ষম এবং তাদের সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে নির্দিষ্ট আস্তানায় কেবল তারা বসবাস করে। কিন্তু সমুদ্রের নাইট্রোসোপুমিলাস মেরিটিমাস এবং অ্যামোনিয়া অক্সিডাইজিং আর্কিয়া অণুজীব পরিবেশের নাইট্রোজেন চক্রের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই এই অণুজীব গুলোর অক্সিজেনের দরকার হয়। দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞানীরা জানেন যে জীবাণুগুলি অক্সিজেনের ছাড়াই সেখানে বেঁচে আছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বুজতে পারছিলেন না যে তারা সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে কিভাবে অক্সিজেন পায়। অবশেষে গবেষনা করে পাওয়া গেছে আসলে এই অণুজীবগুলি তারা নিজেরাই অক্সিজেন উৎপন্ন করতে সক্ষম। 

ল্যাবে গবেষনা করে জানা গেছে, অন্ধকার ঘরে প্রথমে নাইট্রোসোপুমিলাস মেরিটিমাস এবং অ্যামোনিয়া অক্সিডাইজিং আর্কিয়া অণুজীব  পানিতে থাকা অক্সিজেন তারা তাদের জীবনের জন্য ব্যবহার করছে কিন্তু পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমার বদলে উল্টো অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ছেই। এতেই বুঝা যায় এই অণুজীব গুলি অক্সিজেন তৈরি করতে সক্ষম। কিন্তু এই অক্সিজেনের মাত্রা এতটাই কম যে পৃথিবীতে এর কোনো প্রভাব ফেলবে না কিন্তু অণুজীব গুলির নিজেদের জন্য এই পরিমান যথেষ্ট। কোনো প্রাণীজ যে অক্সিজেন উৎপাদন তৈরী করতে পারে এটাই প্রথম দেখলো বিশ্ব। তাই বিজ্ঞানীদের গবেষণা আরো বৃদ্ধি পেলো কিভাবে এই প্রক্রিয়া মানুষের সাথে জুড়ে দিয়ে তারাও এইভাবে অক্সিজেন তৈরী করবে এই প্রচেষ্টায় চালানো হচ্ছে। দিন দিন যেই হারে গাছ পালা নির্ধন হচ্ছে এবং পরিবেশ দূষিত হচ্ছে অতিশিগ্রই এ পৃথিবীতে অক্সিজেন শেষ হয়ে যাবে। অক্সিজেন উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এখনই নানা উদ্দেক নেয়া হয়েছে। বিলগেটস পরিবেশ থেকে কার্বনডাইঅক্সাইড অপসারণের জন্য যন্ত্রের প্রয়োগ এখনই শুরু করে দিয়েছে। এখন মানুষ যেহেতু কোনো প্রাণীজ থেকে অক্সিজেন উৎপাদন করা যাই সে সম্পকে জেনেছে তাই ভবিষতে এই প্রক্রিয়া মানুষের জন্যেও ব্যবহৃত হতে পারে। 

নদীর রাজা দ্যা জায়েন্ট ফিস

নদীর রাজা দ্যা জায়েন্ট ফিস

কুমির হলো জলের সিংহ। কুমির নদীর মাছ খায় এবং সুযোগ পেলে অন্য যেকোনো প্রাণীকে ধরে খায়। কিন্তু কুমিরও কিছু প্রাণীর খাদ্য। আজকে আমরা সে ধরনের একটি প্রাণীর নাম জানব। এক ধরনের ভয়ঙ্কর মাছ আছে যা আসলে কুমিরও প্রাণ বাঁচাতে এদিক ওদিক ছুটে বেড়া তে থাকে। কারণ এই মাছগুলো খুবই ভীতিকর বড় বড় চুয়াল ওয়ালা। সময়ে সময়ে এরা বহু কুমির খেয়েছে। এই মাছটি এতটাই ভয়ঙ্কর যে সুযোগ পেলে মানুষকে ছেড়ে যাবেন না। এই মাছটিকে টাইগার ফিশ নামে ডাকা হয়। 

মূলত গভীর সমুদ্রে এদের জন্ম কিন্তু সাগরের সঙ্গে মিলিত হওয়া নদীগুলোতে ভেসে এসে নদীর গভীরেই বাসস্থান গড়ে তুলে। আফ্রিকার কঙ্গো নদীতে এই টাইগার ফিশকে দেখে ছিলেন এক জেলে। তিনি শখের বশতো আফ্রিকার কঙ্গো নদীতে বড়শি ফেলায়েন। তখনি ধরা পড়েছিল এই দৈত্যাকার মাছটি যা তখনকার সময়ে ভাইরাল ছিল সংবাদটি। টাইগারফিশটিকে ধরা হয়েছিলো বেশ কষ্ট করেই। একে সহজে কাবু করা যায়নি। প্রচুর ক্ষিপ্র, দ্রুতগতির এবং শক্তিশালী এ মাছটি তাকে ধরতে ৩ জন মানুষ এসে ছিল। মাছটি শিকারকে টার্গেট করা মাত্রই ধরে ফেলে। এরা নদীর যে অংশে বাস করে সে অংশটি ভয়ঙ্কর হয়ে থাকে। বাঘ মানে বাঘ। আর বাঘের আচরণ তো জানেনই। 

এই মাছগুলো ঠিক পানির বাঘের মতো। এই টাইগারফিশ আবার অনেকটা হাঙরের মতো। এই বাঘ মাছ আকারের দিক থেকে অন্যান্য মাছের চেয়ে অনেক বড়। ৩২ টি ধারালো দাঁত আছে এই মাছের। টাইগারফিশ পানির দানব। দৈত্যাকার এই মাছ, শরীর এবং দাঁত বাঘের আচরণ করে বলেই একে স্থানীয়রা টাইগারফিশ নাম দিয়েছে। এই মাছের ফুর্তি শক্তি দেখেই এর একটি রাজকীয় নাম দেওয়া হয়েছে সব মিলিয়ে। টাইগার ফিশের দাঁত উপরের ও নিচে সমানভাবে সাজানো এবং রেজারের মতো ধারালো। একটি প্রাপ্ত সম্পূর্ণ কুমির সহজেই দাঁত দিয়ে ছিড়ে ছিড়ে খেয়ে ফেলতে পারে। 

এই মাছ গুলো জঙ্গলের বুনো জংলী প্রাণীর মতো হয়ে থাকে। পানিতে কোনো কিছু নড়াচড়া দেখলেই সাথে সাথে দাঁত বসিয়ে দেয়। এসব মাছ যেখানে থাকে কুমির সেখানে মৃত্যুর ভয়ে ভুলেও যাই না। মাছগুলো ছোট অবস্তায় দল বেঁধে শিকার করে। মাছ গুলো তাদের মায়েদের সাথেই ঘুরে বেড়াই এবং তাদের কিভাবে শিকার করতে হয় তা শিখাই। আর মাছ গুলো বড় হলে আস্ত দানবে পরিণত হয়। শুধু তাই নয, পরে তারা নিজেদের মধ্যেই মারামারি করে একজন আরেকজনকে খেয়ে ফেলে। তবে অনেক সময় চার-পাঁচটি বাঘ মাছ একসঙ্গে খাবারের খোঁজ করে। শিকার ধরা পাওয়া মাত্রই শুরু হয়ে যায় খাদ্য প্রতিযোগিতা কে বেশি খেতে পারে। এরা খাবার এক সঙ্গে ধরলেও খাবার ভাগাভাগি করতে এর পছন্দ করে না। 

এরা পারলে একাই সব খেয়ে ফেলে। পরে খাবার ভাগাভাগি নিয়ে একে অপরকে কামড়াতে থাকে এবং লেজ খেয়ে ফেলে। কিছু টাইগারফিশ সম্পূর্ণ ধূসর রঙের এবং শরীরের চারপাশে কালো রেখা থাকে। আবার অনেক টাইগারফিশের  সাদা, বাদামী বা ধূসর দাগ থাকে। এরা ৬ থেকে ৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এদের ওজনও কম নয়। এক একটি প্রাপ্ত টাইগারফিশ ৫০ কেজি ওজনের  বেশি হতে পারে। এদের শিকার ধরার বৈচিত্র্য বাঘের মতো। বাঘ তার শিকারকে টার্গেট করে পিছন থেকে দ্রুত গতিতে যেয়ে শিকার ধরে, টিক তেমনি টাইগারফিশ শিকার কে একই ভাবে ধরে। টাইগার ফিশের এক ধরনের গ্যাসে ভরা থলি থাকে। এই থলির মাধ্যমে তারা শিকারের অবস্থান চিহ্নিত করে। ছোট মাছ গুলো শিকারের সময় সাবধানে নিরাপদ দূরত থেকেই আক্রমণ করে। আর বড় প্রাপ্ত বয়স্ক মাছ গুলো কোনো বাচ বিচার মানে না সরাসরি আক্রমণ করে বসে। সমুদ্রে থাকাকালীন এরা হাঙ্গরকেও ছেড়ে কথা বলে না। সমুদ্রে যাকে পায় তাকেই খেতে চাই। কাউকেই ছেড়ে দেয় না তবে এরা কুমির এবং নদীর মাছ খেতে ভালোবাসে বলে নদীতে চলে আসে।   

বাংলাদেশ থেকে আবিষ্কার কাঁকড়া খেকো ব্যাঙ ও সবুজ ব্যাঙ

বাংলাদেশ থেকে আবিষ্কার কাঁকড়া খেকো ব্যাঙ ও সবুজ ব্যাঙ

কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ -
আপনি জানেন কি? বাংলাদেশের ব্যাঙের একটি প্রজাতি হলো কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ বা ম্যানগ্রোভ ব্যাঙ। অধ্যাপক দত্ত ২০০৭ সালে প্রথম ওড়িশার উপকূলে এই ব্যাঙ আবিষ্কার করা হয়। উভচর সরীসৃপ বিশেষজ্ঞ ইন্দ্রনীল দাস প্রজাতিটির বৈজ্ঞানিক নাম দেন "Fejervarya cancrivora"।  তাছাড়া এ ব্যাঙের প্রথম ছবি তুলা হয় ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশের সুন্দরবন থেকে।জার্মানের বিজ্ঞানী জেট্রোড নিউম্যান ডেনজু এবং হেলমেট ডেনজু বুরিগোয়ালিনি এ দুইজন বিজ্ঞানী ছবিটি তুলেন কিন্তু তারা তখন বুজতে পারেনি যে এটা নতুন প্রজাতির একটি ব্যাঙ। বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ নিয়ে গবেষণা করেছেন। এ ব্যাঙের একটি প্রধান বৈশিষ্ট হলো এরা খাদ্যের খুঁজে সবসময় উপকূলে বসবাস করে। আমাদের আশে পাশে সচারচর থাকা কুলা ব্যাঙ বা সোনা ব্যাঙের মতো দেখতে হয় এরা। 

বর্তমানে এই ব্যাঙ গুলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বেশি দেখায় যায়। কাঁকড়াখেকো ব্যাঙের চোখের পেছনে আঁকা রেখা থাকে। এরা ৫ সে.মি থেকে ৮ সে.মি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পুরুষ ব্যাঙ স্ত্রী ব্যাঙের অপেক্ষায় ছোট হয়। এই ব্যাঙের আরেকটি অনন্য ক্ষমতা হলো এরা শরীরে ইউরিয়া জমা করে রাখতে পারে। তাই তারা উপকূলে বসবাস করতে পারে। সমুদ্রের অতিরিক্ত লবণাক্ততা সহ্য করার সক্ষম এ ব্যাঙের রয়েছে। সাধারণ যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যাঙ অপেক্ষায় এদের সক্ষমতা বেশি। 

উপকূলে থাকা কালীন এরা প্রচুর কাঁকড়া খাই যা তারা বেশি ভালোবাসে তবে অন্যানো পোকা মাকড় খেয়েও জীবন যাপন করে। কাঁকড়া লোভী হওয়ায় এর নাম হওয়ায় কাঁকড়াখেকো  নাম রাখা হয়েছে। এরা উপকূলীয় এলাকা ছাড়াও বসবাস করে বাচ্চা দেয়ার জন্য। মিঠা পানিতেই তারা ডিম ফুটে বাচ্চা বের করে। অনেকসময় উপকূলীয়তে বর্ষা মৌসুমে অনেক ছোট ছোট পুকুর হয় সেখানেও তারা বসবাস করে। 


সবুজ ব্যাঙ -
বাংলাদেশে আগে অধিক পরিমানে পাওয়া যেত এবং প্রথম পাওয়া গিয়েছিলো আরেকটি ব্যাঙ হলো সবুজ ব্যাঙ। কিন্তু বর্তমানে ভারত ও শ্রীলঙ্কা উপদ্বীপে পাওয়া যায় এই ব্যাঙ। বৈজ্ঞানিক নাম  এই ব্যাঙের "Euphlyctis Hexadactylus"। দেখতে অনেক সুন্দর চকচকে। এর উপরিভাগ সবুজ রঙের এবং পিঠের শিরার রঙ হলুদ রঙের হয়ে থাকে। ছোট বেলায় এদের রং সবুজ হালকা কচি পাতার মতো থাকে বয়স হতে থাকলে তা গাঢ় সবুজ রঙে পরিবর্তিত হয়। এই ব্যাঙের লম্বা ১.৩০ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। অনান্য ব্যাঙের তুলনায় অদ্ভুত খাদভ্যাসের জন্য এর নাম সবুজ ব্যাঙ রাখা হয়েছে। এদের খাদ্যতালিকায় ৯০ শতাংশই সবুজ শাকসবজি খেয়ে বেঁচে থাকে। অন্যান্য ব্যাঙের মতো এত সাপ, কীটপতঙ্গ ও পোকা মাকড় বেশি খাই না। তাই খাদ্য সন্ধানে বেশি ঝামেলা হয় না তাদের। 

কাঁকড়াখেকো ব্যাঙের মতোই পুরুষ ব্যাঙ স্ত্রী ব্যাঙের চেয়ে ছোট হয়। সরাসরি চিনার উপায় হলো এদের পায়ের আঙ্গুলগুলো আলাদা আলাদা থাকে। যেমন অন্নান্য ব্যাঙের পায়ের আঙ্গুলগুলো একসাথে পাতলা চামড়ায় লাগানো থাকে কিন্তু সবুজ ব্যাঙের তা থাকে না। আমাদের আশে পাশে থাকা সোনালী ব্যাঙের মতোই এদের ডাক হয়। মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত এদের মিলনের সময়। এ সময় তারা পুকুরের আশে পাশেই বসবাস শুরু করে। এরা খাদ্য দিনের বেলাতেই খুঁজে রাতে এদের বাইরে চলাফেরা করতে সমস্যা হয়। সুন্দরবনের মধুপুর ও ভাওয়াল এলাকায় এই ব্যাঙ সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। সর্ব প্রথম সুন্দরবনে এই ব্যাঙ পাওয়া গেলেও বর্তমানে ভারত, মায়ানমার ও শ্রীলঙ্গাতেও এদের দেখতে পাওয়া যায়। যেসব পুকুর সবুজে ঘেরা উপরে সবুজের ভারী আস্তরণ এরূপ পুকুরে এরা বসবাস করতে ভালোবাসে। এই  সবুজ  ভারী আস্তরণের উপর এরা ভেসে থাকে কোনো রূপ বিপদ দেখলেই পানির বিতর লুকিয়ে যায়। তাছাড়া স্থলের সবুজ গাছের সাথে এর মিশে থাকে শিকারির চোখ কিভাবে ফাকি দিতে হয় তারা তা ঠিক মতোই জানে। 

ত্বকের যত্ন রুক্ষ ত্বক হতে সুন্দর হওয়ার টিপস - Skin care tips at home in Bengali new idea

ত্বকের যত্ন রুক্ষ ত্বক হতে সুন্দর হওয়ার টিপস - Skin care tips at home in Bengali new idea

সুন্দর মুখের জন্য সর্বদা ত্বকের যত্ন নিতে হয়। ত্বকের যত্ন না নিলে ত্বক রুক্ষ বিশ্রী দেখায়। নিয়ম মাফিক ত্বকের যত্ন নিলে মনও ভালো থাকে। তাই সুন্দর মুখের যত্ন নিতে নিচের টিপস গুলো ফলো করা খুবই প্রয়োজন। 


মুখ ধৌত করতে গরম পানি ব্যবহার করবেন না:
অনেকেই আছেন গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পছন্দ করেন। কিন্তু তা খুবই খারাপ কারণ আপনি যখন গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করেন তখন তা আপনার ত্বকের প্রয়োজনীয় তেল সহ তা পরিষ্কার হয়ে যায়, যার ফলে আপনার মুখ শুষ্ক দেখায়। আপনি যদি ইতিমধ্যে শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় ভুগেন তাহলে আপনাকে গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার না করে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। 

মৃদু ক্ষারের ক্লিনজার ব্যবহার করুন:
ত্বক শুষ্ক হলে ত্বকের ধরন অনুযায়ী সেরা ফেসিয়াল ক্লিনজার বাছাই করতে হবে। ফেসিয়াল ক্লিনজার মুখের তেল, ময়লা এবং মেকআপের ভিতর থেকে পরিষ্কার করে যার ফলে মুখে বর্ন বা শুষ্ক হয় না। 

এক্সফোলিয়েট ব্যবহারে নেতিবাচক চিন্তা বদলান:
লোকেরা প্রায়শই ত্বক শুষ্ক থাকলে এক্সফোলিয়েট ব্যবহার করতে চান না কারণ তারা ভাবে এগুলো ব্যবহারে ত্বক আরো বেশি শুকিয়ে যেতে পারে। সত্যি বলতে ত্বক শুষ্ক থাকলে ত্বক বেশি মারা যায় এবং তা ত্বকের উপরিভাগে লেগে যায় যার ফলে আপনার ত্বক নিস্তেজ, ছিদ্র ছিদ্র এবং ফ্যাকাশে দেখায়। কিন্তু এক্সফোলিয়েট ব্যবহারে এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং মসৃণ করতে সাহায্য করে। 

হ্যালুরোনিক অ্যাসিড সিরাম ব্যবহার করুন:
শুষ্ক ত্বকের ত্রাণকর্তা হ্যালুরোনিক অ্যাসিড। এটি ত্বকে আর্দ্রতা আটকিয়ে রাখতে এবং আর্দ্রতা আকৃষ্ট করতে সাহায্য করে। পরিষ্কার বেজা ত্বকে হ্যালুরোনিক অ্যাসিড ব্যবহার করুন। 

প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ব্যাবহার করুন:
তৈলাক্ত ত্বক পাতলা থাকে সেখানে যেকোনো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার উপকৃত পাওয়া যায় কিন্তু শুষ্ক ত্বকের জন্য সাবধানতার সাথে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। শুষ্ক ত্বকের স্কোয়ালেনের হাইড্রেটিং বা হাইলুরোনিক অ্যাসিড, ভিটামিন-সি এবং রেটিনলসহ ময়শ্চারাইজিং ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এটি ত্বককে পুষ্ট করবে এবং  সুরক্ষিত রাখবে। 

গোসল করে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন:
গোসল থেকে বেরিয়ে মুখ হালকা মুছে ময়শ্চারাইজার প্রয়োগ করুন। কারণ তখন মুখে স্যাঁতসেঁতে এবং পরিষ্কার থাকে ওই সময় ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বকের উপরিভাগে ময়শ্চারাইজারের উপাদানগুলি প্রবেশ করতে পারে। ফলে মুখ মসৃণ হয়। 

মুখে তেল দিয়ে ময়েশ্চারাইজার লক করুন:
আপনার ত্বক অত্যন্ত শুষ্ক হলে আপনি ময়েশ্চারাইজার লাগানোর পর এর উপরে কয়েক ফোঁটা ফেসিয়াল অয়েল প্রয়োগ করতে পারেন। ব্যবহার করলে ত্বকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাবে এবং ত্বক হাইড্রেট হবে। তাড়াতাড়ি ত্বকের উন্নতির জন্য প্রতিদিনের রুটিনের সাথে কাজটি করতে পারেন। 

প্রতিদিন সানব্লক ব্যবহার করুন:
যেকোনো ধরনের ত্বকের জন্য সানব্লক ব্যবহার করা খুবই জরুরি। সূর্যের রোশনি ত্বককে পুড়ে শুষ্ক করে ফেলে। এসপিএফ-৩০ সানব্লক ব্যবহার করতে হবে আর এর থেকে কম ব্যবহার করতে চাইলে সানব্লকের সাথে ময়েশ্চারাইজার একত্রিত করে ব্যবহার করুন। 

ঠোঁট শুষ্ক হতে দিবেন না:
শরিলের মধ্যে মুখের তুলনায় ঠোট শুষ্কতার প্রবণতা অত্যন্ত বেশি। সব সময় ঠোটের যত্ন নিতে হবে ঠোটের যত্নে লিপ বাম লাগাতে পারেন তা হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করবে। তাছাড়া আপনি হাইড্রেটিং লিপস্টিক ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার তৎকে মোটা, লাল, শিশিরের চকচকে রাখবে। 

হাইড্রেটিং মেকআপ ব্যবহার করুন:
আল্ট্রা-ম্যাট মেকআপ ত্বককে শুষ্ক রাখে। তখন ত্বককে হাইড্রেট করতে মেকআপ ফর্মুলা যেমন হায়ালুরোনিক অ্যাসিড আছে যা ময়েশ্চারাইজড করবে এবং আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলবে। 

হাইড্রেটিং স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট এড়িয়ে চলুন:
ত্বককে হাইড্রেটিং স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করে চেহারার উজ্জ্বলতার ভাব প্রকাশ করা যায়। ত্বক শুষ্ক থাকার ফলে মুখে যে নিস্তেজ দেখায় তা এই প্রোডাক্টটি ব্যবহারের ফলে বৃদ্ধি পাবে। 

ভিজা ত্বকে  হাইড্রেটিং উপাদান ব্যবহার করুন:
ত্বক শুষ্ক হলে মুখটি হালকা হালকা ভিজা ভিজা থাকা ভালো তখন মুখে হাইড্রেটিং উপাদান ব্যবহার করুন যা ত্বককে পুষ্টির জোগান দিবে। 


প্রতিদিন এই টিপস গুলো ফলো করলে মাস খানিকের মধ্যেই ত্বক সুন্দর, ফর্সা এবং মলমলে হয়ে যাবে। 

গরমকালে কী ধরনের জামা, প্যান্ট এবং জুতা পরা উচিত

গরমকালে কী ধরনের জামা, প্যান্ট এবং জুতা পরা উচিত

গরমকালে শার্ট ,প্যান্ট এবং জুতা কিভাবে বাছাই করতে হয় সে সম্পকে জানবো:

গরমে কী ধরনের জুতা পরা ভালো-
গ্রীষ্মের সময় আমাদের অনেক গরম লাগে তখন শরীলে ঠান্ডা বাতাস লাগলে ভালোই লাগে। তাই আমাদের জুতা পরিধান করার সময় সঠিক ভাবে নির্বাচন করতে হবে। শীতল অনুভব করার জন্য গ্রীষ্মের গরম দিনে আপনি আপনার পায়ে যা ব্যবহার করবেন তা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পোশাকের সাথে আপনি মিল রেখে সুতি কাপড়ের স্লিপ অন জুতা বেছে নিন। এটি আপনার পোশাকটিকে আরো সুন্দর স্মার্ট করে তুলবে। জুতাটি সুতি কাপড়ের হওয়ায় সহজেই পায়ে বাতাস ঢুকতে পারবে এবং আপনাকে ঠান্ডা অনুভব করাবে। 

সুতি কাপড়ের স্লিপ অন জুতা ব্যবহারের ফলে আপনার পা থেকে দুর্গন্ধ কম ছড়াবে ফলে বিভিন্ন বাক্ট্রেরিয়া থেকে আপনি বাচতে পারবেন। এটি পরিধানে হালকা হওয়ায় পড়তেও খুব আরাম দায়ক হয়ে থাকে। বিভিন্ন জামার সাথে মিল রেখে এইরকম জুতা পড়লে আপনাকে স্মার্ট সুদর্শন দেখাবে। বিয়ে বাড়ি, জন্মদিন বিভিন্ন অনুষ্টানে সহজেই মানান সই এই জুতা। কোথাও ঘুরতে গেলে এই জুতা পরে অনেক্ষন হাটতে পারা যায়। সকালের জগিং এর সময় সুতি কাপড়ের এই জুতা পড়লে আপনাকে আরামদায়ক অনুভব করাবে। তাই গ্রীষ্মের গরমে হালকা সুতি কাপড়ের জুতা পরিধান করুন। 


গরমে কোন ধরনের প্যান্ট পরবো-
আমরা প্রায়শই গ্রীষ্মে প্যান্ট কিনতে সেগুলি বেছে নিই না কারণ আমাদের সময়ের সীমাবদ্ধতা আছে বা সেগুলি বেছে দেখার প্রয়োজন মনে করি না। যা পরে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। টাইট ভারী প্যান্ট পড়তে আমাদের অস্বস্তিকর অনুভব হয় শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যার সাথে এলার্জি চুলকানিও হয়। তাই আমাদের প্যান্ট কিনে সময় সাবধানতার সহিত প্যান্ট কিনতে হবে। হালকা ডিলে ডালা প্যান্ট  গ্রীষ্মের সময় পারফেক্ট। 

সুতি কাপড়ের প্যান্টের বিথরে বাতাস ঢুকতে পারে ফলে আমাদের শরীরের কোষ গুলি সতেজ থাকে যার ফলে আমরা ক্যান্সার, টিউমার ইত্যাদি ভয়াবহ রোগ থেকে আমরা বিস্তার পেতে পারি। বর্তমানে সুতি কাপড়ের ডিলা প্যান্ট একরকমের ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পড়তে আরাম যেকোন অনুষ্টানে সহজেই মানানসই হয়ে দাঁড়ায়। সুতি কাপড়ের হালকা প্যান্ট ধোয়া করতেও সুবিধা আছে সহজেই ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়। গ্রীষ্মের সময় কোমরের রবাট প্যান্ট না কিনে ফিতা ওয়ালা প্যান্ট পরিধান করা ভালো। কোমর টাইট থাকলে শরীলে রক্ত প্রবাহ এবং অক্সিজন বাধা গস্ত হয়। তাই আমরা গরমে সব সময় হালকা সুতি কাপড়ের ডিলে ডালা, কোমরের দড়ি ওয়ালা প্যান্ট পড়ব। 


গরমে কোন ধরনের জামা পরা ভালো-
আমরা অনেকে গ্রীষ্মের সময় পলেস্টার মোটা রঙিন জামা পরি। যা আমাদের সাস্টের জন্য মোটেই ভালো না। এসব জামা পরিধান করলে আমরা বিভিন্ন রোগ বালাই এর সমূখীন হয় যেমন ক্যান্সার, টিউমার, এলার্জি, টাইফেট ইত্যাদি। গরমের সময় পলেস্টার জামা পড়লে আমাদের শরিলের ভিতরে বাতাস ঢুকতে পারে না। ফলে শরীলে গাম আটকে থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায় তার সাথে বৃদ্ধি পায় রোগ জীবাণু। তাই আমাদের সব সময় সুতির জামা পরিধান করতে হবে। সুতির জামার ভিতরে বাতাস আদান প্রদান করতে পারে শরিলের ভিতর প্রশান্তি সৃষ্টি হয়। 

সুতির জামার সাথে দেখতে হবে জামাটি হালকা এবং ডিলা ডালা কিনা। ডিলা ডালা হালকা ডিজাইন জামা দেখতেও সুন্দর আর পড়লেও স্মার্টনেস লাগে। তাছাড়া গরমের সময় জামার রং নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যার জন্য উত্তম রং হলো সাদা। সাদা কাপড় গরমের সময় শরীলকে ঠান্ডা রাখতে সহজ করে এবং শরীলে গাম দ্রুত শুকায়। কালো কাপড় গরমের সময় ব্যবহার করা মোটেই টিক না কারণ কালো কাপড় তাপ সুপরিবাহী। কালো কাপড় পড়লে শরীলে গাম বেশি ঝরে, শরীলে গরম বেশি ঝরে এবং শরিলের গাম দেরিতে শুকায়। তাই গ্রীষ্ম কালে কালো পলেস্টার, মোটা কাপড় আমরা পরিধান করবো না এবং সাদা, হালকা সুতি কাপড়ের সাধারণ ডিজাইন এর জামা পড়তে আমরা চেষ্টা করবো। 

এবার কমান্ড চলবে হাতের ইশারাই - Typealik

এবার কমান্ড চলবে হাতের ইশারাই - Typealik

বর্তমান এ প্রযুক্তি যুগে দিন দিন বহু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স  আমরা দেখছি। ভবিষ্যতে যার ব্যবহার আরো বাড়বে। দিন যত বাড়বে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কোড গুলি এক সময় বিনা মূল্যে বিতরণ করা হবে। তখন এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রোডাক্ট আরো সস্তা হবে। বর্তমানে আমরা উন্নত জীবনের মধম স্থানে রয়েছি, ভবিষ্যতে এই পৃথিবী কত উন্নত হবে তা সম্পকে আমাদের কারোরই ধারণা নেই। একসময় পাইথন প্রোগ্রাম অচল ছিল তখন প্রোগ্রামমাররা সি বা জাভা দিয়ে বেশি কাজ করতো। কিন্তু সময়ের সাপেক্ষে সি প্রোগ্রামের কাজ প্রায় কমে গেছে এবং জাভা তার আগের জায়গাতে থাকলেও ডিমান্ড বাড়ছে পাইথন প্রোগ্রামের। সকল ধরণের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর কাজ হয় এই প্রোগ্রাম ধারা। সহজ, সরল ভাষা হওয়ায় সিনটেক্স ত্রুটি এর জটিলতাও কম।  তাই এই ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রামাররা আনলো নতুন এক প্রযুক্তি। 

প্রোগ্রামাররা কম্পিউটারে কমান্ড চালানোর জন্য নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছেন যা হাতের অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করে। একটি সাধারণ ল্যাপটপের ওয়েবক্যামের মাধ্যমে টাইপএলাইক নামক যন্ত্র লাগাতে হয়। টাইপএলাইকের প্রোগ্রামটি ওয়েবক্যামের মাধ্যমে কীবোর্ডের পাশে বা কাছাকাছি ব্যবহারকারীর হাত চিনে হাতের ক্রিয়াকলাপ অবস্থানের উপর ভিত্তি করে আউটপুট দেখায়। যেমন ব্যবহারকারী কিবোর্ডের পাশে আঙুল দিয়ে উপরে উঠালে টাইপএলাইকের প্রোগ্রামটি এটিকে ভলিউম বাড়ানোর জন্য মনে করবে। বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে প্রোগ্রামটি ঐ পরিসর অনুযায়ী আউটপুট দিবে। ব্যবহারকারীর কীবোর্ড শর্টকাটের কীবোর্ড শর্টকাটের প্রয়োজনীয়তা কমানোর, সময় বাঁচাতে এবং মানব সভ্যতা আরো উন্নত ও গতিশীল করতে কম্পিউটার ইন্টারঅ্যাকশনের উদ্ভাবন করা হয়। প্রোগ্রামাররা প্রথমে ভেবেছিলেন ওয়েবক্যাম ব্যবহার করে নতুন উপায় তৈরী করা যেহুতু ওয়েবক্যামটি মুখ এবং হাতের আশেপাশে অংশটি নিয়ে ফোকাস করে কিন্তু এইখানে তেমন হাতের ব্যবহার থাকে না তাই তারা চিন্তা করে হাতের অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে কম্পিউটার চালনা করা। টাইপএলাইক প্রোগ্রামটি লেখার জন্য প্রোগ্রামমাররা মেশিন লার্নিং ব্যবহার করেছিলেন। ওয়েবক্যামটির সাথে একটি ছোট যান্ত্রিক সংযুক্তি লাগানোর পর তা হাতের দিকে নাড়ানোর নিদেশ বুজার চেষ্টা করে। সফ্টওয়ারটি এরূপ চিন্তায় বানানো হয়েছিল যে কোনও ব্যবহারকারী এটি ব্যবহার করতে পারে। এটি তৈরিতে প্রোগ্রামামরদের প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে। তারা একটি নিউরাল নেটওয়ার্ক তৈরী করেছে এবং তাতে বিভিন্ন ভাবে অ্যালগরিদম তৈরী করেছেন কারণ তারা জানে সব মানুষ এক ভাবে  অঙ্গভঙ্গি করে না। এক একজনের অঙ্গভঙ্গি এক এক রকম হয় তাই তারা বিভিন্ন মানুষের উপর এর পরীক্ষা নিয়ে প্রচুর ডেটা সংগ্রহ করে। এই টাইপএলাইক প্রোগ্রামটি তৈরী করতে প্রচুর স্বেচ্ছাসেবক তাদের সাহায্য করেছে। তারা প্রায় ৪০-৫০ জন মানুষের উপর এ পরীক্ষা চালায়। তারা দেখে তাদের হাতের অঙ্গভঙ্গির কিরূপ পরে সেগুলো ডাটাবেস রেকর্ডে জমা রাখা হয় এবং সেরূপ অনুযায়ী যত টা সম্ভব কার্যকরী প্রোগ্রাম তৈরী করা যায়। এটি তৈরী তে অধ্যাপক ড্যানিয়েল বলেন, আমরা মানুষের জন্য এমন জিনিস তৈরি করার চেষ্টা করি যা মানুষের পক্ষে ব্যবহার করা সহজ লভ্য। দিন দিন মানুষ আর কম্পিউটারের সম্পক বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই মানুষ যাতে Typealik এর মতো আরো নতুন নতুন প্রযুক্তি দেখতে পাই যা আমাদের মূল লক্ষ্য। আমরা এমন প্রযুক্তি তৈরি করতে চাই সব সময় যা সহজবোধ্য, কিন্তু এসব প্রযুক্তি তৈরি করতে অনেক জটিল গবেষণা, সফটওয়্যার এবং সময়ের প্রয়োজন হয়। তারা সামনে টাইপলাইক প্রোগ্রামের আরো উন্নত সংস্করণ তৈরী করার চেষ্টা করবে যাতে হাতের অঙ্গভঙ্গি প্রয়োজন আরো কম হয়। এই প্রযুক্তি আমাদের ভবিষ্যতে উন্নতির একটি প্রথম ধাপ। Typealik  আমাদের জীবন গতিসীমাকে আরো বাড়িয়ে তুলবে। আমরা হাত নাড়িয়ে নাড়িয়ে কম্পিউটারকে সম্পূর্ণ কন্ট্রোল করতে পারবো। আগে আমরা শুধু মাত্র কীবোর্ড দিয়ে কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করি পরে মাউস আমাদের আরো সহজ করে দেয়।  এখন ভয়েস কম্যান্ড আর হাতের ইশারাই কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ আরো সব কিছু সহজ হয়ে যাবে। 

ত্রুটি হীন টেকসই  সিলিকন স্পিন কিউবিট তৈরি করলো বিজ্ঞানীরা

ত্রুটি হীন টেকসই সিলিকন স্পিন কিউবিট তৈরি করলো বিজ্ঞানীরা

এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব তার প্রধান কারণ হলো টেকনোলজি এর উন্নয়ন। কম্পিউটারকে আরো উন্নত করে এবার তৈরী হলো সিলিকনের কোয়ান্টাম কম্পিউটার। যা  সামনের বিশ্বকে ত্রুটিহীন কুন্তুম গণনা করতে সাহায্য করবে। এবার কোয়ান্টাম কম্পিউটার আবিস্কার করলো কিউটেক এবং রিকেন এর ডেভেলপাররা। কিন্তু এবারে  তারা ৯৯.৫ শতাংশের টু কিউবিট গেট প্রদর্শন করেন। এটি আগের তুলনায় অনেকবেশি সহনশীল ও ত্রুটিহীন। কোয়ান্টাম কম্পিউটারটি তৈরী করতে টু ডেল্ফট  এবং টি এন ও দুইটি সংস্থা সহযুগি করেছে। সহনশীল ও ত্রুটিহীন কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরিতে তারা সিলিকনে ইলেকট্রন স্পিন কিউবিট ব্যবহার করে। তাছাড়া  এটিতে ন্যানোফ্যাব্রিকেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। দিন দিন কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির প্রচেষ্টা বাড়ছে। মার্কেটে একবার কোয়ান্টাম কম্পিউটার আসলে তখন বর্তমান সাধারণ কম্পিউটারের ব্যবহার হ্রাস হতে শুরু করবে। শুরুতে কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা ছিল ডিকোহেরেন্সের। অথাৎ কোয়ান্টাম কম্পিউটারের কিউবিট গুলো আওয়াজ করতো। এছাড়া আওয়াজ অতিরিক্ত হওয়ায় স্কেলিং বাধা গ্রস্ত হতো। একটি বড় অ্যাপ্লিকেশনের জন্য উচ্ছ মানের কম্পিউটার প্রয়োজন এবং ত্রুটি দূর করার জন্য ৯৯ শতাংশের কার্যকরী টু কিউ বিট গেট দরকারী। কিউটেক এবং রিকেন এর কোয়ান্টাম কম্পিউটার  সুপারকন্ডাক্টিং সার্কিট, টাইট আয়ন এবং লেজারের হীরার কেন্দ্রের নাইট্রোজেন উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে কিউবিট। লক্ষ লক্ষ নিউরো  কিউবিট ব্যবহার করো হয়েছে ত্রুটি সংশোধন করার জন্য যা ছিল খুবই কঠিন। 


ত্রুটি দূর করার জন্য তারা নট (সিনট) গেট ব্যবহার করে পরীক্ষা করে। এর আগে তারা সাধারণ স্লো গেট ব্যবহার করেছিল যা কোনো স্ট্রেনড সিলিকন  জার্মেনিয়াম ওয়েল সাবস্ট্রেটে ন্যানোফ্যাব্রিকেটেড কোয়ান্টাম ছিল না। পরে গেটের গতি বিধি করার জন্য তারা  নিউ মডেলে ডিভাইসটি তৈরী করে এবং গেট  ইলেক্ট্রোডগুলিতে বিভিন্ন ভোল্টেজ  দিতে থাকে। এটি পরে বড়  টু কিউবিট সহ মাইক্রোম্যাগনেট ব্যবহার করে উন্নত দ্রুত গতির সিঙ্গেল-স্পিন তৈরী হয়। ফলাফল আগের চেয়ে এটি ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী হয়। কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির সময় ডেভেলপারেরা বলেছিলো তারা এইবার অনেকবেশি ঘূনণশীল সিঙ্গেল-স্পিন তৈরী করবে কিন্তু একটি নিদিষ্ট গতি যাওয়ার পর তারা দেখলো এটি কম্পিউটারটির সমস্যা বৃদ্ধি করছে। 


সম্পূর্ণ ডেভেলপের সময় তারা একটি প্রজেক্ট তৈরী করে যার নাম দেয়া হয় রাবি ফ্রিকোয়েন্সি।  কম্পন কৃত কিউবিটগুলি কিভাবে তার অবস্থার পরিবর্তন করছে তার একটি চিহ্নিতকারী হলো  রাবি ফ্রিকোয়েন্স। সিস্টেমটি সম্পূর্ণ চালানোর জন্য তারা বিভিন্ন টুল ও ফ্রিকোয়েন্সি পেয়েছিলো তারা। গেট গুলো ডিলিট করে করে দেখে  প্রথেমে তারা দেখে একক-কুবিট গেট কাজ করে ৯৯.৮ শতাংশ এবং টু-কুবিট গেটের কাজ করে ৯৯.৬ শতাংশ। তারা তৈরী করতে পেরেছে তাদের কোয়ান্টাম কম্পিউটার যেকোনো কিছু প্রোগ্রামার লোড নিতে পারবে। একক কিউবিট এবং দুই-কুবিট নিয়ে অপারেশন এর মাধ্যমে প্রমাণিত হলো যে তাদের প্রজেক্টটি সঠিক ভাবে  ত্রুটি সংশোধন করতে সক্ষম। সিস্টেমটির সক্ষমতা পরীক্ষা করার জন্য তারা দুই-কুবিট ডয়েচ, গ্লোবার সার্চ এলগোরিদম এবং জোসা অ্যালগরিদম প্রয়োগ করেছিল। সকল পরীক্ষায় ৯৬%- ৯৮% ফলাফল দিয়েছে। অথাৎ সিলিকন কোয়ান্টাম কম্পিউটার নির্ভুলতার সাথে কোয়ান্টাম পরিমাপ করতে পারবে। গবেষণার প্রধান বলেন "উপস্থাপিত ফলাফলগুলি সর্বজনীন কোয়ান্টাম নিয়ন্ত্রণ কর্মক্ষমতার পরিপ্রেক্ষিতে সুপারকন্ডাক্টিং সার্কিট এবং আয়ন ফাঁদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো স্পিন কিউবিটগুলিকে সঠিক ভাবে কাজ করে৷ কোয়ান্টাম কম্পিউটারের উপলব্ধি গবেষণা ও উন্নয়নের দিকে বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।" সাধারণ একই নিয়মে, সিলিকন কিউবিটে প্রাপ্ত একইভাবে উচ্চ-বিশ্বস্ততা সার্বজনীন কোয়ান্টাম গেট সেটের পরীক্ষামূলক প্রদর্শনও দুটি নিরপেক্ষ গবেষণা দল থেকে রিপোর্ট করে। কিউটেক এর একটি দল কোয়ান্টাম ডট ইলেক্ট্রন স্পিন কিউবিট ব্যবহার করে এবং ইউএনএসডব্লিউ সিডনি থেকে আরেকটি দল সিলিকনে একজোড়া আয়ন-প্রতিস্থাপিত ফসফরাস নিউক্লিয়াসকে পারমাণবিক স্পিন কিউবিট হিসেবে ব্যবহার করে প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করে।

বিলুপ্ত গোল্ডেন টোড - সোনালি টোড

বিলুপ্ত গোল্ডেন টোড - সোনালি টোড

প্রথমে ধারণা করা হয়ে ছিল গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের জন্য সোনালি টোড বিলুপ্তি হয়ে যায়। কিন্তু বর্তমানে গবেষকরা বলছেন গ্লোবাল ওয়ার্মিং ছাড়াও আরো দোষ আছে| ১৯৮৯ সালে মন্টেভার্ডের কোস্টা রিকান ক্লাউড ফরেস্টে শেষবার  সোনালি টোডটি দেখা যায়। গোল্ডেন টোড দেখতে অনেক সুন্দর। পুরুষ গোল্ডেন টোড কমলা রঙের হয়ে থাকে এবং মহিলারা হলুদের উপর কালো রঙের ছোপ ছোপ দাগ থাকে। পুরুষদের দৈর্ঘ্য ৪০- ৪৮ মি.মি এবং মহিলাদের দৈর্ঘ্য ৪৩-৫৬ মি.মি পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত তাদের শারীরিক পার্থক্য চিনা যায় না। এরা ২০০০ থেকে ২১০০ মিটার উচ্চতায় উত্তর কোস্টারিকার বনের পাহাড়ী এলাকাতে তারা বসবাস করতো। তাদের খাদ্য অভ্যাস অন্যান্য প্রাণী থেকে ভিন্ন নয় তারা তাদের এলাকার ছোট ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের তারা খেত। 

১৯৮০ সালে অধিক পরিমানে কলকারখানা তৈরী হয় তখন প্রচুর পরিমানে কার্বনডাইঅক্সাইড এবং অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাস পরিবেশে নির্গত হয় এবং পরে যা পরিবেশের সাথেই মিশে যায়| তখনকার সময়ে কোস্টারিকান রেইনফরেস্টগুলিতে প্রচুর পরিমানে গরম পরে ফলে মাঠ ঘাট শুষ্ক হয়ে ওঠে| চারিদিকে পানিশূন্যতা দেখা যাই| যার একটি কারণ হলো সোনালী টোডের বিলুপ্ত| এছাড়া তখন উভচর প্রাণীর মধ্যে একটি রোগ দেখা গিয়েছিলো সেটি হলো কাইট্রিডিওমাইকোসিস| এই সংক্রমণ রোগটি ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পরে| রোগটি হওয়ার পর উভচর প্রাণীর প্রথমে মারাত্মক চর্মরোগ হয় তখন ত্বকের ক্ষতির ফলে তাদের জ্বর হয় এবং একসময়  খিঁচুনি দিয়ে  মৃত্যু হয়| সমগ্র কোস্টারিকান রেইনফরেস্টে উভচর প্রাণীর সংখ্যা হ্রাস ওই সময়ে হ্রাস পেতে শুরু করেছিল, সোনালী টোড সংখ্যা লঘু এবং সীমিত আবাসস্থলের কারণে প্ররিবেশে টিকে থাকা এদের জন্য কষ্টকর হয়ে পরে |

কিন্তু সত্যি বলতে ১৯৭০ সালে সেই অঞ্চলে প্রচুর গরম পরে ছিল কিন্তু তখন উভচর প্রাণী দের মধ্যে তেমন কোনো বিবর্তন দেখা যাইনি তাছাড়া রোগ বালাই তো থাকেই প্রাণীদের মধ্যে| আর ১৯৮০ সালে কলকারখানার ধুয়া বাড়লেও তা সাথে সাথে পরিবেশে কোনো রূপ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে না, সেগুলো আপনাতেই পরিবেশে মিশে যায়| আসলে প্রকৃতির তাপমাত্রা প্রাকৃতিক চক্রের মাধ্যমেই হয়ে থাকে| গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুর কারণে মন্টেভার্ডে গাছগুলি সাধারণত সময়ের সাথে তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার ধরণগুলি অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত শরীরের কোনো পরিবর্তন করে না। জলবায়ু বিজ্ঞানী কেভিন আনচুকাইটি এবং প্যালিওক্লিম্যাটোলজিস্ট মাইকেল ইভান্স তারা দুইজন সেই অঞ্চলের দুটি গাছ থেকে নমুনা নেন| নমুনাগুলোকে টুকরো মানুষের চুলের সমান পুরু করেন| কী ধরনের অক্সিজেন আইসোটোপ রয়েছে তা বের করতে তারা স্পেকট্রোমিটারে রেখে বিশ্লেষণ করেন| শুষ্ক অবস্থার সাথে আইসোটোপের অনুপাত এবং আর্দ্র অবস্থার সাথে আইসোটোপের অনুপাত থেকে বিজ্ঞানীরা বার্ষিক আর্দ্রতা চক্র বের করতে পারেন| বিজ্ঞানীরা এক শতাব্দী বনের জলবায়ু দেখার জন্য আড়াই হাজার স্যাম্পল সংগ্রহ করেন| পরে সেগুলোর বণনা এন.এ.সি তে বননা করেন|
বিজ্ঞানী আনচুকাইটিস বলেন, "আমরা আশাবাদী যে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের সাথে সম্পর্কিত তথ্য আমরা সম্পর্কে জানতে পারবো, পরেও পরীক্ষাটি করার সময় আমরা জেনেছিলাম গত ১০০ বছরে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা গিয়েছে"। উত্তর আমেরিকার উপকূলে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রচুর বৃষ্টিপাত এবং তাপমাত্রার আবহাওয়ার হটাৎ চক্রাকার পরিবর্তন হয়। তার ফলস্বরূপ অস্বাভাবিকভাবে তীব্র শুষ্ক মৌসুমের সৃষ্টি হয় মন্টেভার্ডে এবং সোনার টোডের বিলুপ্ত ঘটে। আরেকজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার স্টিল বলেন "তাদের পর্যবেক্ষণীয় অঞ্চলটি দীর্ঘমেয়াদী জলবায়ু এবং হাইড্রোক্লাইমেট ধারণা প্রধান করে। তারা ওই  অঞ্চল থেকে দুটি গাছের নমুনা সংগ্রহ করেছে কিন্তু সেখান থেকে গ্রীষ্মমন্ডলীয় সেলুলোজে গাছের অক্সিজেন আইসোটোপ ব্যাখ্যা করা তাদের কাছে চ্যালেন্জিং।" 

বিলুপ্ত প্রজাপতি মাদেইরান লার্জ ওহাইট - Madeiran Large White

বিলুপ্ত প্রজাপতি মাদেইরান লার্জ ওহাইট - Madeiran Large White

বিশ্ব উন্নত হওয়ার আগের থেকেই বিভিন্ন প্রাণী বিভিন্ন সময়ে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক কারণেও বিলুপ্ত হয় আবার মানব সৃষ্ট কূ-কর্মফলের জন্যে। এমনেই একটি প্রাণী হলো মাদেইরান লার্জ ওহাইট বাংলায় যার নাম দাঁড়ায় বৃহত্তর সাদা মাদেইরান। ১৮৮২ সালে সর্ব প্রথম এই মাদেইরান লার্জ ওহাইট প্রজাপতি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। প্রজাপতিটি সুন্দর হওয়ার কারণে এর খবর পাওয়ার পর থেকে মানুষ জঙ্গলে খোঁজ নিতে শুরু করে। নিরীহ মাদেইরান লার্জ ওহাইট কে অনেক দুষ্ট লোকেরা নিয়ে খাসায় বন্দি করে রাখতো। এটি বহু বছর যাবৎ কাব্বাগে বুটারফ্লাই (পিয়েরিস ব্রাসিকাই) এর উপ-প্রজাতি হিসাবে ধরা হতো। এখন সেটির নিজস্ব প্রজাতি রয়েছে পিয়েরিস ভোলাস্টনি। প্রায় ৬৭-৭২ মি.মি  চওড়া বৃহত্তর প্রজাপতি এবং সাদা রং হওয়ায় এটির নাম রাখা হয়। এই প্রজাপতির মহিলারা পুরুষদের তুলনায় হলদে ভাব এবং সাদা সাদা ছোপ বেশি থাকে। কিছু মাদেইরান প্রজাপতি সবুজ রঙের কালো পিণ্ড থাকে ডানার শেষ প্রান্তে এবং সম্পূর্ণ শরীল হলদে রঙের হয়ে থাকে। ১৯৯৭ সালে আমেরিকায় একটি জরিপে দেখা গিয়েছে যে মাদেইরান লার্জ ওহাইট প্রজাপতি হলো তাদের অঞ্চলের বৃহত্তর প্রজাতি। মার্চ থেকে অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত তাদের প্রজননের সময় থাকে। এই প্রজাপতি পিয়েরিস ভোলাস্টনি (বাটলার, ১৮৮৬), এরা অনিমালিয়া পর্বের, আর্থ্রোপোডা বর্গের, ইনসেক্টা শ্রেণীর, পিডোপটেরা  গণের, পিএডিডাই প্রজাতির অন্তৰ্ভুক্ত। তারা খোলা জায়গায় বসবাস করতে পছন্দ করতো। তাই তারা ঘন জঙ্গলের ভিতরে উন্মুক্ত উপত্যকা বেঁচে নেয়। লরিসিলভা লরেল বন দ্বীপের উত্তর দিকে খোলা উপত্যকাতে এই প্রজাপ্রতি গুলো বসবাস করতো। 

তাদের যত বারই দেখা গিয়েছিলো তারা বেশিরভাগই মাদেইরার লরিসিলভা বনের উত্তর-উন্মুক্ত উপত্যকায় দেখা গিয়েছিলো আর কোথাও দেখা যায়নি। তারা এমন আবাসস্থল বেছে নিয়েছে কারণ সেখানে প্রচুর পরিমাণে লার্ভা হোস্টপ্ল্যান্ট বৃদ্ধি পায় এবং সহজেই থিসল এবং ন্যাপউইড উদ্ভিদ থেকে খাদ্য সংগ্রহ করা যায়। তাদের  স্ত্রী প্রজাপতি ডিমগুলিকে ক্যাপারিস স্পিনোসা এবং ট্রোপেলাম মাজুস গাছের পাতায় জমা রাখে। প্রজাপতিগুলো নিজেদের বিভিন্ন পোকামাকড় থেকে বাঁচতে বিষ ব্যবহার করতো। তারা তাদের ডিমগুলিতে সরিষার তেল মিশিয়ে গাছগুলিকে বিষাক্ত পদার্থ উৎপন্ন করতো। কিন্তু এতে বাছা গুলো সুরক্ষিত থাকতো এবং পাখিদের আকৃষ্ট করতো না। প্রজাপতিগুলি বিষাক্ত গন্ধ নির্গত করে যার ফলে তাদের শত্রুরা তাদের কাছে আসে না। ছোট প্রজাপ্রতি গুলো দল বদ্ধ হয়ে বসবাস করে এবং পূর্ণ বয়স্ক হলে তারা আলাদা হয়ে যায়। প্রজাতিটি মাদেইরা দ্বীপের স্থানীয় প্রজাতিদের মধ্যে একটি এবং সেখানেই এরা সীমাবদ্ধ ছিল। ১৯৭০ সালে প্রথম বিলুপ্ত প্রাণীর তালিকায় নাম এর নাম আসে। এছাড়া ১৯৮০ সালে এই প্রাণীর অধিক পরিমানে দেখা গিয়েছিলো এমন কিছু তথ্য পাওয়া যায়। পরে ১৯৯০ সালে হারিকেন দিয়ে খোঁজার পরও তাদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। গত ৩০ বছরেও বিশ্ব এর দেখা পাইনি। তাই এটি সম্পূর্ণ বিলুপ্ত বলে গণ্য করা হয়। ১৯৮৬ সালে সর্বশেষ এ প্রজাতির শেষ দেখা গিয়েছিলো। কিন্তু অনেকে ধারণা করেন ১৯৭৭ সালে এ প্রজাপতিটি সর্বশেষ দেখা যায়। এই সুন্দর সাদা প্রজাপতিটি বিলুপ্ত হবে প্রধান কারণ ছিল প্যারাসাইটয়েড ওয়াসপ নামে ভাইরাস সংক্রমণ এবং তাদের বাসস্থান ধ্বংস করার কারণেই তাদের তারা আজ বিলুপ্তিতে। তখন কলকারখানা নির্মাণ, গাছ কাটা, এবং গোলা বারুদের ধোয়া ইত্যাদি পরিবেশকে ব্যাপক হারে দূষিত করে যার ফলে ক্ষুদ্র এই প্রাণীটির সংখ্যা দিন দিন কমতে থাকে। তাছাড়া মানুষ পাহাড়ে ঘর বাড়ি বানাতে, ব্যবসা বাণিজ্য এবং প্রচুর হারে নিধন গাছপালা শুরু করেছিল সেখানে। ইউরোপের প্রথম এমন প্রজাপতি যা মানবজাতির প্রভাবের ফলে বিলুপ্তি হয়ে যায়। তাই আমাদের উচিত এসব বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীদের সংস্করণ করা এবং বন জঙ্গল রক্ষা করা। 
বন জঙ্গল পুন্য বিন্যাসে সরকার সহযোগিতা করা একান্ত কাম্য।

প্যাসেঞ্জার কবুতর বিলুপ্ত - Passenger Pigeon Extinct Bangla

প্যাসেঞ্জার কবুতর বিলুপ্ত - Passenger Pigeon Extinct Bangla

আমিরিকা আবিষ্কারের আগের থেকে বসবাস করতো বিলুপ্ত প্যাসেঞ্জের কবুতর, বাংলায় যার নাম করলে দাঁড়ায় যাত্রী কবুতর। প্রকৃতির প্রতি মানুষের স্বার্থ সংঘর্ষে ফল হলো প্যাসেঞ্জের কবুতরের বিলুপ্তি। আমেরিকাতে মোট পাখির জনসংখ্যার ৩৪ শতাংশ ছিল এই পাখির প্রজাতি। তা সংখ্যাই প্রকাশ করলে ৪০ কোটি এর কাছাকাছি। ১৯ দশকের শেষের দিকে এই বন্য প্যাসেঞ্জের পায়রা আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ২৪ মার্চ ১৯০০ সালে বন্দিদশা থেকে বন্য পাখিটি ধরার সর্বশেষ প্রমাণ মিলে। আমেরিকান সরকার এই পাখিটি ধরার জন্য ২০০০ ডলার পুরুষ্কার ঘোষণা করেন। কিন্তু সেনাবাহিনী মদায়ন করার পরেও এই পাখিটির সন্ধান মিলেনি। বিশ্ব বসন্ত মৌসুমে শত শত নিরীহ দ্রুত গতির প্যাসেঞ্জের কবুতরের দেখার সাক্ষী আর হবে না। পাখিদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে, খাঁচায় বন্দি করে প্রজনন করেও তাদের প্রজাতি বাঁচানোর চেষ্টা সফল হয়নি। প্যাসেঞ্জের কবুতর প্রজাতির সর্বশেষ প্রাণীটি ছিল "মার্থা"। সেটি সিনসিনাটি জুলজিক্যাল গার্ডেনে মারা যায়। প্যাসেঞ্জের কবুতর কম্বিফর্মেস গণের অন্তর্গত এবং বৈজ্ঞানিক নাম এক্টোপিস্টেস মিগ্র্যাটোরিয়াস। এর বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ হলো "এদিক ওদিক ছোটা ছুটি করা, অভিবাসনকারী।" এরা কেবল বসন্ত এবং শরৎকালেই অভিবাসন করে না, এরা ঋতু থেকে ঋতুতে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে। 

প্যাসেঞ্জের কবুতর পাখির চেহারা তার গতি, চালচলন এবং উড্ডয়ন বৈশিষ্ট্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। প্যাসেঞ্জের কবুতর কীলক আকৃতির, ঘাড় এবং মাথা ছোট, লম্বা লেজ বৈশিষ্ট, ডানাদ্বয় ছিল লম্বা ও সূক্ষ্ম এবং বুকের খাঁচা ছিল বড় প্রশস্ত যা তাদের দীঘক্ষণ উড়ে থাকতে সাহায্য করে। মহিলা প্যাসেঞ্জের কবুতর অপেক্ষায় পুরুষেরা একটু লম্বা থাকে। পূর্ন বয়স্ক কবুতরেরা ১৫ ইঞ্চি থেকে ১৭ ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে। মহিলাদের তুলনায় পুরুষেরা দেখতে সুন্দর হয় এরা। পুরুষ কবুতরের দেখতে মাথার অংশ ধূসর রঙের এবং ডানার পাখা গুলো কালো কালো রেখা ছিল, ঘাড়ের পিছনে বেগুনি রঙ ছিল, বুকের তলপেট সাদা ও গোলাপি ভাব ছিল, এবং পা ছিল লাল রঙের। নারীদের রং ছিল শরিলের নিস্তেজ এবং ফ্যাকাশে। মাথা এবং পিঠ বাদামী ধূসর, গলা এবং ঘাড়ের পিছনের কালো দাগগুলি হালকা ছিল এবং বুকের খাঁচা ফ্যাকাশে গোলাপি রঙের ছিল। রীতিমতো দেখা সকরো ঘুঘু, মৌর্নিং কবুতর হলো প্যাসেঞ্জের কবুতরের নিকটতম আত্মীয়। সকল ধরণের এক্টোপিস্টেস মিগ্র্যাটোরিয়াস প্রজাতির আকার ও রঙ প্যাসেঞ্জের কবুতরের সাথে দেখতে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাই অনেকে মিথ্যা প্রতিবেদন দিয়ে এই সকল কবুতরকে প্যাসেঞ্জের কবুতর বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। 

সকরো ঘুঘু দেখতে প্যাসেঞ্জের কবুতরের চেয়ে কম উজ্জ্বল এবং ছোট হয়ে থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক প্যাসেঞ্জের কবুতর আইরিসের রং উজ্জ্বল লাল থাকে এবং প্রাপ্তবয়স্ক সকরো ঘুঘু গাঢ় বাদামী রঙের হয়ে থাকে। তাছাড়া শোক ঘুঘুর গলায় এবং কানে ছোট কালো কালো দাগ আছে কিন্তু প্যাসেঞ্জের কবুতরের তা নেই। সকরো ঘুঘু উড়ার সময়  বাঁশির শব্দ করে কিন্তু প্যাসেঞ্জের কবুতর নিরীহ প্রকৃতির ছিল। প্যাসেঞ্জের কবুতর দেখা যেত কুইবেক, নোভা স্কোটিয়া থেকে দক্ষিণে টেক্সাস, সেন্ট্রাল অন্টারিও, আলাবামা ফ্লোরিডার উচ্চভূমিতে, জর্জিয়া এবং লুইসিয়ানা এলাকা গুলোতে দেখা যেত। স্থায়ী ঘর বানানোর জন্য তারা গ্রেট লেক এবং নিউ ইয়র্ক অঞ্চলকে। শীতকালের প্রধান স্থান গুলো তে উত্তর ক্যারোলিনা, আরকানসাস এবং দক্ষিণে উপসাগরীয় অঞ্চলে এরা বেশি ডানা মেলে উড়ে বেড়াতো। এদের প্রধান খাদ্য ছিল অ্যাকর্ন, বীজ, বিচনাট এবং বেরি। তাছাড়া পোকামাকড় কীট পতঙ্গও খেতে ভালোবাসে। 

স্থানীয় আমেরিকানরা প্রচুর পরিমানে প্যাসেঞ্জের কবুতর শিকার করত মাংসের বাণিজ্যিক উদ্দেশে। ইউরোপীয়দের আগমনের পর থেকে এই কবুতর শিকার আরো বেড়ে যায় জনসংখার চাহিদা মেটাতে। তাছাড়া তাদের বাসস্থানও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল। পরে পরিশেষে তাদের বড় পালের ঝোক না থাকায় তারা আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে এবং বিলুপ্ত হয়ে যায়। ১ সেপ্টেম্বর, ১৯১৪ সালে তাদের সর্বশেষ প্রাণীটি মারা যায়। আমেরিকানদের মনে সব সময় মনে থাকবে এই প্যাসেঞ্জের কবুতরের কথা। 
 

এইচটিএ কী নিরাপদ - How secure is HTA?

এইচটিএ কী নিরাপদ - How secure is HTA?

ওয়েবে এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা কতটা নিরাপদ? সংক্ষেপে, এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনগুলি অন্যান্য প্রসঙ্গে এক্সিকিউটেবল ফাইলগুলির মতোই সুরক্ষিত। সাধারণ এক্সিকিউটেবল ফাইলগুলি যেমন আপনার কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, তেমনি এইচটিএও আপনার কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

এইচটিএ এক্সটেনশন হল মাইক্রোসফট এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন হোস্ট (mshta.exe)। একটি সাধারণ ওয়েব পেজের তুলনায় এইচটিএ এর অনেক বেশি সুবিধা রয়েছে। সাধারণ ওয়েবপৃষ্ঠাগুলি আপনার সিস্টেমে কিছু করতে পারে না। যখন একটি এইচটিএমএল পৃষ্ঠায় একটি স্ক্রিপ্টিং ভাষা ব্যবহার করা হয়, তখন সেই স্ক্রিপ্টিং ভাষাটি আপনার সিস্টেমে কিছু লেখার সুযোগ পায় না। কিন্তু যখন একটি এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন চলে, তখন স্ক্রিপ্টিং কমান্ডটি সিস্টেমে রিড/রাইট সুবিধা পায়। এই ক্ষেত্রে, স্ক্রিপ্টিং ভাষার সীমাবদ্ধতা আর নেই। এইচটিএ একই সাথে ফাইল সিস্টেম এবং সিস্টেম রেজিস্ট্রিতে পড়তে/লিখতে পারেন। এইচটিএ এক্সটেনশন একটি সম্পূর্ণ বিশ্বাস হিসাবে কাজ করে। এইচটিএমএল এর জন্য অপেক্ষা করার চেয়ে এইচটিএমএল এর আরও সুবিধা রয়েছে।

এইচটিএ ফাইল ওপেন করতে আপনাকে ডাবল-ক্লিক করে উইন্ডোজে এইচটিএমএল  অ্যাপ্লিকেশন চালাতে পারেন। পরে তা ডিফল্ট উইন্ডোজ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে অ্যাপ্লিকেশন ওপেন হবে এবং এমবেডেড কোড ব্যবহার করতে পারবেন। এইচটিএ এম্বেড করা একটিভএক্স কন্ট্রোল এবং জাভা অ্যাপলেট চালাতে পারে। এবং এটি ব্যবহারকারী মেশিনে নিরাপত্তা জোন সেটিংস উপেক্ষা করে তা করে। একবার এইচটিএকে চালানোর অনুমতি দেওয়া হলে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাক্টিভএক্স কন্ট্রোল এবং জাভা অ্যাপলেট এম্বেডে ডাউনলোড করবে। এর জন্য কোনো অতিরিক্ত ব্যবহারকারীর অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। তাহলে বোঝা যায় যে একটি এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনকে নির্বিচারে চলতে দেওয়া অনেক সময় ক্ষতিকারক হতে পারে। সুতরাং আপনি কোন অ্যাপ্লিকেশনগুলি চালানোর অনুমতি দেন সে সম্পর্কে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। একটি সাধারণ নিয়ম হিসাবে, এইচটিএ শুধুমাত্র একটি নির্ভরযোগ্য উৎস হিসাবে ব্যবহার করা উচিত।

একটিভএক্স নিয়ন্ত্রণগুলি যেগুলি ডিজিটালভাবে স্বাক্ষরিত হতে পারে সেগুলি এইচটিএ-তে করা যাবে না৷ যাইহোক, এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনটি একটি স্বাক্ষরিত ক্যাবিনেট ফাইল বা অন্য কোনো বিশ্বস্ত উত্স থেকে ইনস্টল করা যেতে পারে। এইচটিটিএ ব্যবহার করার সর্বোত্তম স্থান হল ইন্ট্রানেট। যেহেতু তথ্য একটি ব্রাউজারের মাধ্যমে ইন্ট্রানেটে ভাগ করা হয়, তাই আমরা এটি একটি উইজার্ড বা অ্যাপ্লিকেশন ব্রাউজারে চালানোর জন্য এইচটিএ ব্যবহার করতে পারি। এখানে নিরাপত্তা ঝুঁকিও কম। এইচটিএ এখনও উইন্ডোজ ১১-এ কাজ করছে৷ এইচটিএ সম্পূর্ণরূপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫  থেকে ৯ -এর সমস্ত সংস্করণ সমর্থন করে৷ এক্সপ্লোরার ১০ ও ১১ ভার্শনে, এইচটিএ এখনও কিছু ছোটখাটো সমস্যা সমর্থন করে না, এটি ঠিক করার জন্য এখনও কাজ করা হচ্ছে৷

আপনি ইন্ট্রানেটে ব্যবহারের জন্য এইচটিএমএল পৃষ্ঠা থেকে অ্যাপ্লিকেশনগুলির সাথে লিঙ্ক করতে পারেন৷ যখনই এই লিঙ্কগুলিতে. ব্যবহারকারী ক্লিক করার সাথে সাথে এটি হার্ড ডিস্কে সংরক্ষণ বা সেই অবস্থান থেকে চালানোর বিকল্প দেবে। আপনি এটি চালানোর অনুমতি দিলে, অ্যাপ্লিকেশনটি ব্রাউজার ক্যাশে জমা হবে এবং সেখান থেকে চালানো হবে। এর সুবিধা হল আপনি সার্ভারে আপনার অ্যাপ্লিকেশন আপডেট করলে ব্যবহারকারীর ক্যাশেও আপডেট হবে। অন্যথায় আপনি একটি একক শেয়ার পয়েন্ট ঠিক করুন যেখান থেকে ব্যবহারকারীরা এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করে। নিতে পারেন ফলস্বরূপ, এইচটিএ শর্টকাটটি Usar: Start মেনুতে প্রদর্শিত হবে এবং আপনি যদি এটিতে ক্লিক করেন তবে এটি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের মাধ্যমে চলবে।

বর্তমানে শুধুমাত্র এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশানগুলি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫.০  এবং তার উপরে (উইন্ডোজ ৩২-বিট ভাসন) সমর্থিত। অন্য কোন ব্রাউজারের মাধ্যমে এইচটিএ চালানো সম্ভব নয়। তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করা নিরাপদ হতে পারে বা যে ধরনের পরিবেশে সবাই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে। এই প্রযুক্তিটি ওয়েবের জন্য খুব একটা উপযোগী নয়, কিন্তু বিভিন্ন উইজার্ড ব্যবহার করতে পারে বা গণনা সহায়ক তৈরি করতে ইন্ট্রানেট ব্যবহার করে।

বেডরুম সাজানোর ডেকোরেশন আইডিয়া Bedroom Decoration

বেডরুম সাজানোর ডেকোরেশন আইডিয়া Bedroom Decoration

ঘর সুন্দর মানে মন সুন্দর। বেড রুম সবসময় আলোকিত, সিম্পল এবং সঠিক রং নির্বাচন করতে হয়। বেড রুমকে সুন্দর করতে প্রয়োজনীয় টিপস নিচে দেয়া হলো:  

ঘরের ভিতর হাটা চলার জন্য খালি জায়গা রাখুন: আপনার বেড রুম হলো আপনার জন্য বিশ্রাম এবং আরামদায়কের জায়গা। এইখানে আপনি যখন খুশি আসবেন, যখন খুশি ব্যায়াম করবেন অথবা হাটাচলা করবেন। অনেকেই আছে তারা তাদের শোয়ার কক্ষে অযথা ফার্নিচার রেখে দেয় পরে তারা সেখানে ঠিকমতো হাটা-চলা করতে পারে না। আপনার শোয়ার কক্ষে অধিক পরিমানে ফার্নিচার থাকলে বহিরাগত লোকদের প্রবেশের আশংখা বেশি থাকে। শোয়ার কক্ষে বইয়ের থাক, মিনি টেবিল এবং অন্যানো অপ্রয়োজনীয় আসবাসপত্র অন্যত্রে সরিয়ে ফেলুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে যাতে আপনি নিয়মিত স্বাবাবিক ভাবে হাটা চলা করতে পারেন সেরূপ ব্যবস্থা করুন। যদি আপনার খুব বেশি প্রয়োজনীয় বই পত্র ছোট খাটো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস প্রয়োজন হয় তাহলে ঘরের বিছানার নিচের খালি ড্রয়ার বা সেখানের  খালি জায়গা গুলোতে রাখার চেষ্টা করুন। কক্ষের ভিতরে অত্যাধিক মালপত্র থাকলে মন অস্থির অস্থির মনোভাব সৃষ্টি হয়। মন মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। তাই চিন্তা করুন কোন কোন মালপত্র গুলো বেড রুম থেকে বাহির করা যায়।

ঘর সুন্দর করতে মনরোম রং নির্বাচন: ঘরের রং মানুষের ব্যাক্তিগত আচরণ প্রকাশ পায়। সঠিক রং নির্বাচন করতে পারলে ঘর দেখতে সুন্দর ও মনোরম দেখায়। মানুষের ঘরই হলো প্রশান্তিদায়ক জায়গা। ঘরের জন্য সুন্দরতম রং হচ্ছে ক্রিম কালার, সাদা কালার এবং নীলের মতো হালকা কালার। এটি ছাড়াও আপনার যদি পছন্দের অন্য কোনো গারো রং থাকে তাহলে আপনি দেয়ালে ওই রংটিও ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার মনের ভিতর কনফিডেন্স বৃদ্ধি পাবে। ভালো মানের কোম্পানির রং অবশ্যই বাছাই করতে হবে বাজারে অনেক দামি রং পাওয়া যাই। দাম বেশি টাকা দিয়েই যে কিনলে ভালো হবে এ রকম নয়, নিজ দায়িত্বে ভালো মানের রং বাছাই করুন। ঘরের সুন্দর রং অথিতিদের মুখ থেকে ভালো প্রশংসা পাওয়া যায়। 

নরম জিনিস ব্যবহার করুন: ঘরের মেজে নরম কার্পেট ব্যবহার করুন। এতে হাটাচল করতে সহজ হবে। শোয়ার বিছানা অবশ্যই নরম বস্তু লাগান। ঘরের চারপাশে নরম আবরণ দিয়ে ডেকে রাখার চেষ্টা করুন। 

বেড রুমের আবাস পত্র সিম্পল নির্বাচন করুন: আপনার বেড রুমটিকে অবশ্যই বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরী করতে দেয়া যাবে না। মানে অত্যাধিক ভারী আসবাসপত্র পরিহার করুন। আপনার বিছানার সামনের ফ্রেমটি বড় না হয়ে ছোট সিম্পল থাকে তাহলে ঘরের পরিবেশটা হালকা মনে হবে। আপনার বিছানাটি ঘরের কেন্দ্র বিন্দুতে স্থাপন করার চেষ্টা করেন। রুমের ভিতর অতিরিক্ত বড় বড় ভারী মালপত্র গুলো পরিবর্তন করে হালকা মালপত্র রাখার চেষ্টা করুন দেখবেন এতে ঘর সুন্দর দেখাবে। আপনার যদি সৌখিন মন হয়ে থাকে, তাহলে আপনি ঘরের দেয়ালে পেইন্টিং লাগাতে পারেন এতে আপনার ঘরটি হালকাও থাকবে সুন্দর্য্য বৃদ্ধি পাবে।

বিছানা ছাড়া অন্য আরেকটি আরাম দায়ক স্থান: আপনি আপনার ঘরকে আরো মজাদার করতে একটি আরাম দায়ক নুক বসাতে পারেন। এতে আপনি বিছানার প্রতি এক ঘেয়ো ভাব দূর হবে। 

ঘরের সিলিং এর যত্ন করুন:  ঘরের শোভা বৃদ্ধি করতে সিলিং ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। এটি সুন্দর গাঢ় অন্য রকম রং ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন রকমের পেইন্টিংটিও এতে যোগ করতে পারেন।  

ঘরকে আলোকিত রাখুন: আপনার ঘরে কখনও একটি লাইট ব্যবহার করবেন না। রুমের ভিতর অতিরিক্ত আলো রাখা একটি ভালো অভ্যাস। ঘরের জালানা এমন জায়গায় রাখা উচিত যেখানে সব সময় আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে। আপনি ঘরের ছাউনিতে কয়েকটি লাইট বসাতে পারেন। তাছাড়া আপনি মেঝেতেও লাইট বসিয়ে ঘর আলোকিত করতে পারেন। এরূপ ঘরে আপনার থাকতে মন উৎফল্ল হবে। বেডের চারপাশে লাইট ফিটিং করতে পারেন। দেওয়ালে টেবিল লাইট বসলে ঘরের শোভা বৃদ্ধি পাবে। 

মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

জাপানের জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি, আইএইচআই কর্পোরেশন এবং জাপানিজ ট্রেডিং হাউস সুমিতোমো কর্পোরেশন কক্সবাজারের দক্ষিণ পূর্ব উপকূলীয় শহর মহেশখালীর মামাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছেন। গত সোমবার এক সংবাদ সম্মলনের মাধ্যমে জলবায়ু ও পরিবেশ বিভাগের গবেষক বলেছেন জাপানের বাংলাদেশে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ বন্ধ করা উচিত। কারণ এর উৎপন্ন ধুয়া ও রাসায়নিক বজ্র পদার্থ পরিবেশর বৈশ্বিক উষ্ণতাকে পরিবর্তন করবে এবং ভূমিকে উর্বরহীন করবে। এতে  নিম্নভূমির এই ক্ষুদ্র দেশটিকে জলবায়ু পরিবর্তনের আশংখা ঝুঁকিতে ফেলবে। গবেষকরা আরো বলেন জাপান "গ্রুপ অফ সেভেন" দেশ গুলোর সাথে যে চুক্তি করেছিল পরিবেশ রক্ষায় তা বাংলাদেশের মহেশখালীতে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র তা রাখা হয়নি। ২০২১ সালে শেষ নাগাদ কয়লা শক্তির জন্য তহবিল বন্ধ  করেন "গ্রুপ অফ সেভেন" জাপানকে তাদের নিয়ম নীতি  ভঙ্গের কারণে। বিদ্যুৎ বা তাপের জন্য পোড়ানোর  ফলে নির্গমনকে ক্যাপচার করার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা না হলে কয়লাকে নিরবচ্ছিন্ন বলে মনে করা হয়। জাপান বিদ্যুৎ উৎপাদনে যা ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেননি ।  

জাপান তাদের নিয়ম ভঙ্গের কারণে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে এই মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থানীয়দের জীবিকাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে। সমুদ্র সৈকতে জলবায়ুর প্রভাব সাথে সাথে হয় বলে সেখানে দ্রুত বৃহত্তর জলবায়ু সমস্যা সৃষ্টি হবে। মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিযুক্ত কর্মকর্তারা বলেন তারা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জীবাশ্ম-জ্বালানি তৈরী করছেন এখানে তেমন কোনো পরিবেশের উপর প্রভাব বিস্তার সম্ভব নয়। তাছাড়া নেতিবাচক পরিণতি পরিবেশের উপর কমাতে সরকার ব্যাপক ভাবে ব্যবস্তা নিচ্ছেন জাপানের সাথে এক হয়ে। কিছু দিন আগে জাপানের মধ্যে ছাত্র আন্দোলন হয় সেখানে এক ছাত্র ইয়ামামোতো আন্দোলনকারী সাংবাদিকদের বলেন," এশীয় দেশগুলিকে উন্নয়ন সহায়তা বলে সহযুগিতা দিচ্ছে কিন্তু এই অবকাঠামোর জন্য পরিবেশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অথচ আন্তর্জাতিক ভাবে এদেরকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে। জাপানের বিজ্ঞানীরা বলেন," সুমিতোমো এবং জাইকা কাজ বন্ধ উচিত, বিশ্ব উষ্ণায়নকে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য অবশই জাপানের নোংরা বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। যদি বন্ধ না করা হয় খুব শিগ্রই ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উদ্বে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে যাবে, যার বরপাই সমগ্র বিশ্বকে দিতে হবে। পরিবেশকে উন্নত রাখতে অবশই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে যতই ব্যায় বহুল হোক না কেন।" ইয়ামামোতো তার সোশ্যাল মিডিয়াতে বলেন, "মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে বিশ্বের মানুষের উপর ব্যাপক প্রাকৃতিক দুর্যোক ভাবে হানা দিবে, বাংলাদেশ তার মূল কাঠামো হবে, সেখানে তাদের প্রচুর মানুষ তাদের ঘর বাড়ি হারাবে। বিষাক্ত বর্জ্যের কারণে প্রায় বছরে ১০ হাজার মানুষ মারা যাবে।" জাপানের ছাত্ররা আরো বলছেন আরেক ভিন্ন কথা বৈশ্বিক প্রচেষ্টার সাথে বিরোধপূর্ণ বাংলাদেশ বিদ্যুৎ কেন্দ্র জলবায়ু পরিবর্তন রোধে, ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন নিরপেক্ষ অযুক্তিক। এই ব্যাপারে বাংলাদেশের জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের কারিগরি শাখার প্রধান বলেন," বাংলাদেশে ৮% বিদ্যুৎ সরবরাহ আসে কয়লা থেকে। গত বছর দূষণকারী জ্বালানীর জন্য ১৭ টি কয়লা চালিত প্ল্যান্টের মধ্যে ৯ টি বাতিল করে ছিল বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু এবার বাংলাদেশের পরিবেশ উন্নয়ন গবেষণা থেকে কোনো নোটিশ আসে নি যে তারা জাপানের সাথে কন্ট্রাক বন্ধ করবে। তিনি ইতিমধ্যেই থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনকে বলে দিয়েছে যে তারা এটি মধ্যেই বহু প্ল্যান্ট বাতিল করে দিয়েছিলো পরিবেশ বান্ধব না হওয়ায়। তিনি আরো বলেন, আর বর্তমান কাজটি একটি চলমান প্রকল্প যেকোনো শেষ হয়নি যে আমরা একনি তাদের বিচারের আওতায় আনবো। ২০২৪ সালের ভিতরে এই প্লান্টের কাজ শেষ হবে। পরিবেশের ক্ষতি এড়াতে তারা নির্গমন সীমিত করবে, তারা কথা দিয়েছে তারা যতটুকু প্রযুক্তি ব্যবহার করা দরকার ততটুকুই করবে, অতিরিক্ত পানির অপচয় তারা করবে না আর অ্যাইস ফ্লাশ রোধ করতে এটি মধ্যেই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে। দেশ দ্রুত উন্নয়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে বিদ্যুৎ এর চাহিদাও দিন দিন বিধি পাচ্ছে। প্রকল্পটি নেওয়ার প্রধান কারণ হলো ২০৩০ সালে বাংলাদেশের বিদ্যুতে চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

এক্সএমএল কেন দরকার - What is XML Bangla

এক্সএমএল কেন দরকার - What is XML Bangla

এক্সএমএল শব্দের অর্থ এক্সটেনসিবল মার্কআপ ভাষা। এটি স্ট্রাকচার্ড ডেটা প্রকাশের জন্য একটি মেটা-মেকআপ ভাষা বা ফর্ম্যাট। এটি আপনাকে বিভিন্ন ট্যাগ ব্যবহার করে ডেটার প্রতিটি অংশ বর্ণনা করতে দেয়। ফলস্বরূপ, কাঠামোগত বিষয়বস্তু থেকে সহজেই বেশ নির্দিষ্ট অনুসন্ধান ফলাফল বের করা সম্ভব হবে। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে এই ডেটা ব্যবহার করা সম্ভব হবে। একটি ব্রাউজার ব্যতীত অন্য কোন অ্যাপ্লিকেশন এই নথিগুলির বিষয়বস্তু ডেটা হিসাবে ব্যবহার করতে পারে না, কারণ এতে সাধারণত এইচটিএমএল-এ তথ্য কীভাবে প্রদর্শন করতে হয় তার নির্দেশাবলী থাকে৷ কিন্তু এক্সএমএল নির্দেশ করে প্রতিটি উপাদান কী ধরনের তথ্য প্রকাশ করে। ফলস্বরূপ, এটি ব্রাউজার ব্যতীত অন্য যেকোন অ্যাপ্লিকেশন দ্বারা ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন মাইক্রোসফট এক্সেস বা আউটলুক ২০০০৷ এর একটি বাস্তব উদাহরণ হল মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এবং এক্সেল ২০০০৷ আপনি যদি ওয়ার্ড/এক্সেল ২০০০-এ একটি নথি তৈরি করেন এবং এটিকে সংরক্ষণ করেন একটি ওয়েবপেজ, ওয়ার্ড সেখানে এক্সএমএল ব্যবহার করে। ফলস্বরূপ, একটি ব্রাউজারে খোলা হলে, এটি একটি ওয়েবপৃষ্ঠা (এইচটিএমএল) হিসাবে প্রদর্শিত হয়। এবং আপনি যখন এটি ওয়ার্ড ২০০০ এ খুলবেন, ওয়ার্ড এটিকে আরও দশটি ওয়ার্ড নথির মতো দেখায়। ওয়ার্ডে ওপেন করে আপনি সেই ডকুমেন্টে ওয়ার্ডের সমস্ত বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু যখনই আপনি এটি একটি ওয়েব ব্রাউজারে দেখবেন, শুধুমাত্র ব্রাউজার-সমর্থিত বৈশিষ্ট্যগুলি দেখা যাবে। ডকুমেন্টস, বই, ডেটা, লেনদেন, ইনভয়েস, কনফিগারেশন ইত্যাদির জন্য টেক্সট-ভিত্তিক ফর্ম্যাট বা কাঠামোগত তথ্যের জন্য এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রয়োজন। এক্সএমএল আপনাকে দুটি অ্যাপ্লিকেশনে একই নথি দুটি উপায়ে ব্যবহার করতে দেয়।

এক্সএমএল-এর মূল হল স্ট্রাকচার্ড ডেটা রিপ্রেজেন্টেশন, যা কোনও অপারেটিং সিস্টেম, প্ল্যাটফর্ম বা অ্যাপ্লিকেশনের উপর নির্ভর করবে না। এর মানে হল যে আপনি যদি এমন একটি ডাটাবেস চান যা সমস্ত প্ল্যাটফর্ম এবং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারে তবে এক্সএমএল ব্যবহার করা যেতে পারে। এক্সএমএল কী তা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কনসোর্টিয়ামের এক্সএমএল স্পেসিফিকেশন ১.০, দ্বিতীয় সংস্করণে বলা হয়েছে (অক্টোবর ৬, ২০০০ প্রকাশিত); এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (এক্সএমএল) হল এসজিএমএল এর একটি উপসেট যা এই নথিতে সম্পূর্ণরূপে বর্ণনা করা হয়েছে। উদ্দেশ্য হল ওয়েবে আসল এসজিএমএল পরিবেশন করা, গ্রহণ করা এবং প্রক্রিয়া করা এমনভাবে যাতে এটি বর্তমান এইচটিএমএল-এর মতো ওয়েবে ব্যবহার করা যায়। এক্সএমএল এসজিএমএল এবং এইচটিএমএল উভয়ের সাথে নির্বিঘ্নে কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

এক্সএমএল এর এই সংজ্ঞা থেকে আমরা কিছু জিনিস শিখতে পারি;
১. এক্সএমএল হল এসজিএমএল-এর একটি উপসেট।
২. এটি এসজিএমএল-এর চেয়ে সহজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে যাতে এটি ওয়েবে এইচটিএমএল এর মতোই সহজে ব্যবহার করা যায়৷

এএমএলকে এসজিএমএল বা স্ট্যান্ডার্ড জেনারেলাইজড মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজের একটি স্যুট হিসাবে তৈরি করার একটি কারণ হল সাধারণ মার্কআপ ব্যবহার করে এসজিএমএলের সুবিধা নেওয়া। এক্সএমএল স্পেসিফিকেশন এটিকে একটি বিন্দু তৈরি করে যে ওয়েবে এসজিএমএল ব্যবহার করা খুবই শ্রমসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ। এই কারণে, এক্সএমএল এর এসজিএমএল এর সুবিধা রয়েছে এবং এটি অবশ্যই সহজ হতে হবে। এসজিএমএল এর একটি সুবিধা হল এতে বিভিন্ন ডেটা এবং উপস্থাপনা রয়েছে। ফলে কোনো নথি সরাসরি কোনো গণমাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল নয়। একবার একটি নথি তৈরি হয়ে গেলে, এটি বিভিন্ন মিডিয়াতে ভিন্নভাবে প্রদর্শিত হতে পারে। এছাড়াও, একটি নথির উপাদানগুলিকে এক্সএমএল এর মাধ্যমে বিভিন্ন ট্যাগ দিয়ে চিহ্নিত করা যেতে পারে। ফলে ডকুমেন্টের কোন অংশে কোন ডাটা প্রকাশ করছে তা বোঝা সম্ভব। এটি একটি নথি অনুসন্ধান চালানো সহজ করে তোলে। যেহেতু এক্সএমএল ওয়েবে ব্যবহার করা হবে, তাই এর কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার যা এসজিএমএল-এ নেই। সেজন্য শুধু এসজিএমএল নয়, এক্সএমএলের মতো নতুন মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ ডিজাইন করা প্রয়োজন।

অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বললেন ভারতের অর্থনৈতিক বাজেটের স্বপ্ন সম্পর্কে

অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বললেন ভারতের অর্থনৈতিক বাজেটের স্বপ্ন সম্পর্কে

করোনা মোকাবেলাতে ভারত সহ গোটা বিশ্ব অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে রয়েছে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ভারত কতটা উন্নতির ছুঁয়া পাচ্ছে তা প্রশ্ন সবার। দিন দিন ভারতে বাজারে সব কিছু দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের অর্থনীতির এরকম বেহাল দশা সবাই হয়তো আচ করতে পাচ্ছে।  করোনা সময়কাল শুরু হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন ২০২৪-২৫  সালের মধ্যে ভারতের অর্থনীতির বাজেট হবে প্রায়  ৫ ট্রিলিয়ন ডলার। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন অর্থনীতি সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, "ভারত তার অর্থনীতির বাজেটের উপর আমাদের সরকার আসার পর থেকেই বহাল ছিল এবং থাকবে,  উদ্দেশ্যের জন্য যে বাজেট তৈরি করেছিলাম আমরা সেই হিসাবেই আমরা অবহত আছি। ২০২২-২৩ সালের  বাজেট করণাকালীনেও তা পিছিয়ে যাইনি।"  অর্থমন্ত্রীকে এই বলে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে উনি বর্তমানে অর্থনীতির বাজেটের উপর নির্ভর করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অর্থনীতির বাজেটের উপর ২০২৪-২৫ সালে  ৫  ট্রিলিয়ন বাজেট হবে যে তিনি বললেন এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন। আমরা কি সে স্থান  অর্জন করতে পারি ? তিনি আরো বলেন হ্যা আজ থেকে ৮-৯ বছর আগের ভারতের অর্থনৈতিক বাজেট অপেক্ষায় বর্তমান বাজেট অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে। এটা সত্যি কথা মহামারীর কারণে আমাদের বাজেট কিছুটা নিচে টেনেছে। আমরা ২০২৪-২৫  সালের মধ্যে  ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি আমাদের বাজেট হতে পারতো। কিন্তু একটা কথা না  বললেই হয় না। বছর আগের তুলনা করলে  ভারত বর্তমানে অনেক ভালো অবস্থানে আছে। জিপিডি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, এফডিআই এবং আমাদের বিনিয়োগের কোনো বিশেষ স্তর বলতে কিছুই ছিল না। আজ থেকে ৮-৯ বছর আগের থেকে বর্তমানে করোনা মহামারী হয়েও আমাদের বাজেট ২ .৫  গুণ আগের থেকে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।  আজকে আমাদের অর্থনীতির বাজেট ২.৩ ট্রিলিয়ন ডলারের। কিন্তু আপনি যদি চিন্তা করেন ক্রমাগত অর্থনীতিতে অসহায় বার্তা এভাবে চলতে থাকলে আমাদের অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়বে। আমরা কিন্তু এখন জনগণের প্রতি ট্যাক্স এবং বিভিন্ন নিয়ম শৃঙ্খলার ওপর খুব বেশি হস্তক্ষেপ  করছি না। করোনার মহামারী যেকোনো সময় দেশের যেকোনো রূপ পাল্টে দিতে পারে।

 যুক্তরাষ্ট্র সহ বিভিন্ন ধনী দেশ গুলো এই মহামারীতে তাদের অর্থনীতির বাজেট হিমশিম খাচ্ছে। আর ঐদিকে আমাদের করোনা পরিস্তিতিতে আমাদের অবস্থান সবচেয়ে ভয়াবহ। যদি  করোনা পরিস্তিতি স্থিতিশীল আসে তাহলে আমরা অবশই ৫  ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তে যেতে পারবো। কিন্তু মহামারীর প্রভাব আমাদের ২০২৪ -২৫ সালের মধ্যে কি আমাদের লক্ষ্য মাত্রায় পোঁছাতে দিবে কিনা তা বলা যায় না।  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২৪-২৫  সালের ৫ ট্রিলিয়ন ডলার ঘোষনার মাত্র তিন দিন আগে কেন্দ্রীয় সরকার থাকা ডক্টর ভি. অনন্ত নাগেশ্বরনকে প্রধানমন্ত্রী  প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তিনি পদে আসার পর থেকেই ভারতের প্রধান মন্ত্রী অর্থনৈতিক ব্যাপারে নিশ্চিন্ত হন। ভারতের সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাজেটের প্রশ্নে তিনি সম্মুর্খীন হলে তিনি বলেন "আমরা আশা প্রকাশ করি যে ভারতের ৮ - ৯  শতাংশ বৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকলে আমরা অবশই ২০২৬ সালের মধ্যে লক্ষ্যে পোঁছাতে পারবো। তাছাড়া আমি ব্যক্তিগত ভাবে বলছি যদি এর মধ্যে ৫  বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত না হলেও ২০২৬-২৭ এর মধ্যে আমরা অবশই বাস্তবায়ন করতে পারবো "।

তবে যেই যা বলুক করোনা পরিস্তিতিতে ভারত এখনও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে। তবে ভারতের দেশেই  ফ্রীলান্সাররা এবং রেমিটেন্স যুদ্ধারা যেভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তা বলায় যাচ্ছে ভারত অতি শিগ্রই ৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেটে পরিণত হবে এবং ২০৩০ সাল লাগাদ ভারত বিশ্বের বৃহত্তম  বাজেটে পরিণত হবে। সেই লক্ষে বাস্তবায়ন করতে ভারত সরকারকে জনগণের সাথে একজোটে কাজ করতে হবে এবং করোনা পরিস্তিতির মোকাবেলা আরো শক্তিশালী করতে হবে তাতেই ভারত উন্নতি করতে পারবে।

পদত্যাগ করবেন শ্রীলংকান প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দো

পদত্যাগ করবেন শ্রীলংকান প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দো

শ্রীলংকান প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দো মন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। এসএলপিপি সংসদ সদস্যর ছেলে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণের কারণে রাগামাতে মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের ছাত্রদের উপর হামলার পরিপেক্ষিতে তিনি পদত্যাগ নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ২৩ বছর বয়সী প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর পুত্র আবিন্দা রান্ডিলা জেহান ফার্নান্দো গতকাল আইনজীবীর মাধ্যমে পুলিশের কাছে  আত্মসমর্পণ করেন।  হামলার ব্যবহৃত আবিন্দা ফার্নান্দোর বিএমডব্লিউ গাড়িটি কালুবোবিলা এলাকায় পুলিশ হিফাযতে নেয়া হয়েছে। হামলার ঘটনার সাথে সন্দেহভাজন জড়িত মোট  সাতজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

তাদের হামলা, মারামারি, জোরপূর্বক প্রবেশ, হামলা পরিকল্পনা, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের গাড়ির অপব্যবহার এবং বেআইনি সমাবেশ জনিত কারণে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রাতেই তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা হোস্টেলে ঢুকেই কলেজের দারোয়ানের উপর ককর্ষ ভাষায় গালাগাল করে পরে এক পর্যায়ে মারধর করতে থাকে। এরই মধ্যে তাদের কয়েক জন হোস্টেলে ঢুকে মেডিসিন বিভাগের রুমের ভিতর লাটি ও স্ট্যাম্প নিয়ে ছাত্রদের উপর মারধর শুরু করে। এরমধ্যে চার জনেরই মাথা ফেটে যায়। পরে হোস্টেলের বাকি ছাত্ররা জাগ্রত হলে তারাও তাদের বন্ধুদের বাঁচাতে এগিয়ে আসে। পরে হামলাকারীদের উপরেই আঘাত আসার সম্ববনা আসবে বলে তারা পালিয়ে যায়। পরে ছাত্ররা ঐখানেই ১ টি গাড়ি জব্দ করে এবং আরেকটি পালিয়ে যায়। হামলাকারীদের তিন জন সেখানেই ধরা পরে। ছাত্রদের মারধর থেকে বাঁচাতে পরে টিচাররা এসে পুলিশ দের ফোন দেয়। পুলিশ এসে ধরা পড়া হামলাকারীদের নিয়ে যায়। ছাত্রদের মধ্যে একজন গুরুত্বর আহত ছিল তাকে নেগম্বো জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। 

প্রতিমন্ত্রীর ছেলেসহ আসামিদের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে ওয়াটতলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। যা ৭ ই ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বহাল থাকবে। সেখানেই তাদের সনাক্ত করে আরো কেউ বাকি আছে কিনা এবং হামলার পরিকল্পনার উদ্দেশ্য কি ছিল তা সম্পকে প্রশ্ন করা হবে। এখন পর্যন্ত জানা গেছে যে তারা ১০-১৫ জন বহিরাগত লোক রাত ২ টা থেকে ৩ টার মধ্যে রাগামার কেলানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের হোস্টেল ছাত্রদের উপর জোরপূর্বক প্রবেশ করে তাদের উপর হামলা করে। 

পুলিশের তথ্যমতে হোস্টেলের চার জন ছাত্রকে গুরুতরো আহত অবস্থায় রাগামার কলম্বো নর্থ টিচিং হাসপাতালে প্রাথমিক ভাবে ভর্তি করা করা হয়েছিল। পরে আরেকজনের অবস্থা আশঙ্গা জনক খারাপ হলে তাকে নেগম্বো হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। হামলাকারীরা হামলার সময় দুইটি গাড়ি ব্যবহৃত করা হয়েছিল, একটি গাড়ি পালিয়ে গেলেও প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর ব্যক্তিগত গাড়িটি ধরা পরে যায়। গাড়ির ভিতরে প্রতিমন্ত্রীর দেহ রক্ষাকারীর আইডি কার্ড পাওয়া যায়। তাতে পুলিশের সন্দেহ রয়েছে যে দেহ রক্ষী এই হামলার সাথে জড়িত। তাই ঘটনার ভোরই পুলিশ  প্রতিমন্ত্রীর বাড়িতে তল্লাশি করে। 

প্রতিমন্ত্রীকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান হামলার সাথে যেই জড়িত থাকুক না কেন সকলকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্তা দেওয়া হবে। তাছাড়া কেউ যদি প্রমান করতে পারি এই হামলার সাথে আমি জড়িত ছিলাম তাহলে আমিও পদত্যাগ করবো। সাংবাদিকদের প্রশ্নটি ছিল এরূপ যে, আপনার ছেলে ঘটনার সাথে সরা সরি জড়িত এবং আপনার দেহ রাখিয়ও সন্দেহের তালিকায় রয়েছে তাই আপনার নির্দেশ মোতাবেক কি তারা হামলা চালিয়েছে? প্রতিমন্ত্রী আরো বলেছিলেন আমি দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে আমরা ছেলে এই হামলার সাথে জড়িত। আমার ছেলে হোক আর যেই হোক এর বিচার অবসই সুষ্ট ভাবে হবে। আইনের কাছে কাউকেই এক বিন্দু ছার দেওয়া হবে না।  আমি নিজেও এর সুষ্ট বিচার চাই। এই ঘটনার পরথেকেই ছাত্রদের মিছিল চলছে রাস্তা ঘাট বন্ধ করে রেখেছে। সারা রাজ্যের মানুষ প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর উপর খুবই ক্ষুদ্দ হয়ে আছে। তাছাড়া প্রতিমন্ত্রীর নিজ দেহ রক্ষী পলাতক অবস্থায় রয়েছে। তাকে পুলিশ এখনও খুঁজে পাইনি।  

ক্যানিস্টেল ফলের উপকারিতা - Benefit of Canistel Fruit in Bengali

ক্যানিস্টেল ফলের উপকারিতা - Benefit of Canistel Fruit in Bengali

ক্যানিস্টেল ফল সুস্বাদু ফলের মধ্যে একটি। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলে এটি চাষ হচ্ছে। মধ্য আমেরিকায় প্রথম ফলটি পাওয়া যায়। বর্তমানে তাইওয়ান,  ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, ভারতে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে এবং বাংলাদেশে স্বল্প পর্যায়ে পাওয়া যাচ্ছে। ক্যানিস্টেল ফলের বৈজ্ঞানিক নাম Pouteria campechiana। ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমানে স্বাস্থ্য উপকারিতার উপাদান বিদ্যমান। কিডনি রোগ, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো, ত্বক সুস্থ রাখা, লিভার পরিষ্কার করা, ঘুমের উন্নতি, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, লিভারের স্বাস্থ্য উন্নতি, ওজন কমাতে, হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে, হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং হার্ট সুস্থ রাখতে ক্যানিস্টেল ফল ব্যাপক কার্যকর। নিচে ক্যানিস্টেল ফলের কিছু উপকারিতার কথা বলা হলো :

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাবে ক্যানিস্টেল ফল:
নায়াসিন ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সক্ষম এক উপাদান যা ক্যানিস্টেলে রয়েছে। তাছাড়া ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকে যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করতে এবং শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন বৃদ্ধি সাহায্য করে। যে সকল রুগীরা শরীরে নিয়মিত ইনসুলিন নিচ্ছেন তারা নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খান। 

ভিটামিনের রস ক্যানিস্টেল:
ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টিগত উপাদান রয়েছে। ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্যান্য উপকারী খনিজ উপাদান থাকায় এটি দ্রুত জন প্রিয় হয়ে উঠছে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, নিয়াসিন, ফোলেট, পাইরিডক্সিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, নিয়াসিনামাইডে, উপকারী ফাইবার, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং আরো অনেক পুষ্টিকর উপাদান আছে। তাছাড়া এত পুষ্টি উপাদান থাকা সত্বেও এতে বিন্দু পরিমান কোলেস্টেরল নেই। 

অস্টিওআর্থারাইটিস সমস্যা দূর করতে ক্যানিস্টেল ফল:
নায়াসিন অস্টিওআর্থারাইটিসের ঝুঁকি প্রতিরোধ হ্রাস করে যা ক্যানিস্টেল ফলে ভরপুর রয়েছে। নায়াসিন এবং নায়াসিনমাইড পুষ্টি উপাদান জয়েন্টের ব্যথা প্রশম করে এবং শক্তিশালী করে। 

হার্টের স্বাস্থ্য স্বাভাবিক রাখতে ক্যানিস্টেল:
প্রচুর পরিমাণে ক্যানিস্টেল ফল ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ফাইবার শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা  কমায় বলে হার্ট স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক ঝুঁকি হ্রাস পাই। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় ক্যানিস্টেল ফল শরীরের ফ্রি র‍্যাডিক্যালের মাত্রা কমায় এবং অক্সিডেটিভ ক্ষতি হ্রাস করে। এলডিএল  কোলেস্টেরল শরীলে বৃদ্ধি পেলে মানুষ মোটা এবং হার্টের কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পাই পরে মানুষের দম আটকে যাওয়ার সম্ববনা থাকে। নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খেলে এলডিএল কোলেস্টেরল শরীলে কমতে থাকে। 

স্নায়ুতন্ত্র রোগের ঝুঁকি কমাবে ক্যানিস্টেল:
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য ক্যানিস্টেল ফলে থাকা আয়রন খুবই উপকারী। মস্তিষ্কে অক্সিজেন ও রক্ত ​​​​প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে আয়রন কাজ করে। ডিমেনশিয়ার  এবং আলঝেইমার জাতীয় স্নায়ুতন্ত্রের রোগ গুলো আয়রন প্রতিরোধ করে।

হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে ক্যানিস্টেল:
আমরা এটি মধ্যেই জেনেছি যে ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার হজম শক্তি উন্নতির সাথে সাথে পেটের গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়া  প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। অন্ত্রের গতিবিধি স্বাভাবিক করতে এবং খাবারের মসৃণ পথ উন্নত করতে ফাইবার কাজ করে। তাছাড়া ফাইবার শরীর থেকে মল এবং ঘামের মাধ্যমে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের গ্যাসের সমস্যা থেকে আমাদের মুক্তি দেয়। 

চোখের দৃস্টি বৃদ্ধি করতে ক্যানিস্টেল:
ক্যানিস্টেল চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে কারণ এতে প্রচুর ক্যারোটিনয়েড এবং ভিটামিন এ উপাদান থাকে। ভিটামিন এ আমাদের চোখের শুষ্কতা প্রতিরোধ করে। ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য হওয়ায় শরীলের ফ্রি র‍্যাডিক্যাল প্রতিরোধ করে এবং চোখের অক্সিডেটিভ কোষ ক্ষতি হ্রাস করে। চোখের বিভিন্ন সমস্যা ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, ছানি এবং অন্যানো সমস্যা প্রতিরোধ করে ক্যানিস্টেল ফলের ক্যারোটিনয়েড। 

অ্যানিমিয়া নিয়ন্ত্রণে ক্যানিস্টেল ফল:
আয়রন উপাদান শরীরের জন্য খুব উপকারী। এটি রক্তাল্পতার ঝুঁকি হ্রাস করে। এই আয়রন উপাদান ক্যানিস্টেল ফলে প্রচুর পরিমাণে সমৃদ্ধ। শরীরে প্রচুর পরিমানে আয়রনের অভাব হলে আমাদের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার রোগ দেখা দেয়। রক্তের কোষে হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে শরীরে আয়রন প্রয়োজন। তাছাড়া কোষের সঠিক বৃদ্ধি, সম্পূর্ণ দেহে অক্সিজেন সরবাহ এবং পুষ্টি পেতে আয়রন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। মাথাব্যথা, ক্লান্তি এবং শরীরের দুর্বলতা আয়রনের ঘাটতিজনিত সমস্যা দূর করতে ক্যানিস্টেল ফল খুবই উপকারী। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে ক্যানিস্টেল:
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ক্যানিস্টেলে আছে বলে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি তে ব্যাপক কার্যকর। শ্বেত রক্ত ​​কণিকা শরীলে উৎপাদন করতে ভিটামিন সি সাহায্য করে। শ্বেত রক্ত ​​কণিকা আমাদের শরীলের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস ধ্বংস করে। নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খেলে ফ্লু, সর্দি এবং কাশি জনিত রোগ বালাই থেকে বাঁচা যায়। 

গরমে জার্নি করে আসার পর চুলের যত্ন

গরমে জার্নি করে আসার পর চুলের যত্ন

অনেক দিন রোদের তাপ আপনার চুলকে রুক্ষ, শুষ্ক, ঝরঝরে এবং ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ করে। গ্রীষ্মের ঋতুতে অবশ্যই চুলের যত্ন নিতে হয়। আপনার চুল যদি কড়া রোদে থেকে আশে তাহলে আপনার চুলের পুষ্টি গুনাগুন শেষ হয়ে যায়। তাই মুখের ত্বকের মতো চুলেরও যত্ন নিতে হয়। আপনার চুলকে আগের মতো ফিরিয়ে আনতে রুটিন মাফিক চুলের যত্ন নিন, শীঘ্রই আপনার চুলের ময়শ্চারাইজ ফিরে পাবে। চুলের যত্নের সবচেয়ে ভালো সময় হলো গোসলের আগে। বাজারের উন্নত গুনোগত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। নিচে কিছু টিপস দেয়া হলো:-


ঘরে ফেরার পর শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার দিয়ে গোসল করুন:
ক্ষতিগ্রস্ত রুক্ষ চুলের জন্য শ্যাম্পুর সাথে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। প্রথমে আপনার চুলকে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে পরে কন্ডিশনার লাগাতে হবে তারপর নরমাল পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিবেন। এইভাবে ধৌত করলে আপনার চুলে কালো, মসৃণ, শক্ত এবং মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালিত করে। চুলের ভেতরের তেল গুলো আবার ফিরে আসবে। সপ্তাহে প্ৰত্যেক ছুটির দিন এই ফর্মুলা মাথায় ব্যবহার করলে শুষ্ক এলোমেলো চুলে দ্রুত মসৃনে রূপান্তর হবে। চুলের ক্ষতির বিরুদ্ধে রুখতে সপ্তাহে একদিন অবশ্যই চুলের যত্ন নিতে হবে। চুলকে নিয়মিত রিহাইড্রেট এবং পুষ্টকর রাখতে হবে। নিয়মিত চুলের যত্নেই চুল মজবুত ও স্বাস্থ্যকর অবস্থায় আনতে সাহায্য করবে। 

গোসলের ৩০ মিনিট আগে তেল লাগান:
চুলের ক্ষতিগ্রস্থতা প্রতিকার করতে নারকেল তেল দুর্দান্তকর। আদিমকাল থেকেই চুলের যত্নে ব্যবহার করা হতো নারিকেলের তেল। চুলের জন্য জাদুকরী চিকিৎসার মতো কাক করে। আগে মানুষ রান্নার কাজে নারকেল তেল ব্যবহার করলেও এখন কেবল ত্বকের যত্নেই এই তেল ব্যবহার করা হয়। এটিতে ফ্যাট, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-ই , আয়রন এবং জিঙ্ক থাকায় চুলের যেকোনো চিকিৎসায় কার্যকর। নারিকেল তেলের সাথে আপনি অ্যালোভেরা তেল, আমের বীজের তেল, মার্শমেলো তেল এবং অলিভ তেল ব্যবহার করতে পারেন। 

সঠিক তেল বাছায় করুন:
চুলের কোমলতা এবং মসৃণতা পুনরুদ্ধার করতে তেল গুরুত্বপূর্ণ। নারকেল তেলের পাসাপাসি আরো বিভিন্ন ধরণের তেল রয়েছে যা চুল নিরাময় করে। চুলে অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত তেল ব্যবহার করলে চালের গোড়ায় ময়লা জমে তাই অতিরিক্ত তেল ব্যবহার না করায় ভালো। ম্যাকাডামিয়া বীজ তেল, বাদাম তেল, গাজর বীজ তেল, ক্যামেলিয়া তেল ইত্যাদি রকমের তেল মাথায় ব্যবহার করা যেতে পারে। ম্যাকাডামিয়া বীজ তেল মাথার চুলের গোড়া শক্ত করে এবং রুক্ষ এলোমেলো চুলকে তার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনে। গাজর বীজ তেলে বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ, ভিটামিন ই রয়েছে যা চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে। ক্যামেলিয়া তেলে ওমেগা-৯ আছে যা আপনার চুল মর্সিন করে এবং গাজরের তেল মৃত চুলের গোড়াকে পুনরুজ্জীবিত করে। সপ্তাহে ১ বার চুলে এই তেল দিয়ে ম্যাসেজ করুন আপনার চুল আগের অবস্থায় ফিরে আসবে। 

অতিরিক্ত চুল পরিষ্কার করবেন না:
অনেকে আছে তারা প্রতিদিন শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করেন যা চুলের জন্য খুবই ক্ষতিকর কারণ অতিরিক্ত ধোয়ার ফলে চুলের মধ্যে প্রাকৃতিক তেল এবং প্রোটিন শেষ হয়ে যায়। চুল ঘন ঘন পরিষ্কার না করে প্রতি ২-৩ দিনে একবার পরিষ্কার করতে হবে। কিন্তু চুল অবশ্যই প্রতিদিন পানি লাগাতে হবে অথাৎ প্রতিদিন নিয়মিত গোসল করতে হবে। এতে চুলের গোড়ার শিকড় পরিষ্কার এবং সতেজ থাকবে। চুল অতিরিক্ত আর্দ্রতায় রুক্ষ ও ময়লা হয়ে গেলে তখন শুধু শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করতে হবে। 

পুষ্টিকর খাবার খান:
চুলের ক্ষতি রোধ করতে শরীলের বাইরের অপেক্ষায় ভিতরের যত্ন নেওয়া বেশি জরুরি। চুল স্বাস্থকর রাখতে প্রচুর পানি খেতে হবে। খাবারের তালিকায় নিয়মিত   শাকসবজি ও ফল রাখতে হবে। নিয়মিত খাবারের তালিকায় ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্যাটি অ্যামিনো অ্যাসিড, আয়রন, ওমেগা৩, ওমেগা৬, ওমেগা৯, রসুন, এবং বায়োটিন ইত্যাদি দেখে খেলে চুলের গোড়া দ্রুত শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যকর হতে বেশি সময় লাগবে না। 

হেয়ার স্ট্রেইটনার ব্যবহারে বিরত থাকুন:
হেয়ার স্ট্রেইটনার দিয়ে চুল সোজা করা থেকে বিরত থাকুন কারণ এতে আপনার চুলের প্রাকৃতিক তেল গুলো শেষ হয়ে যায় এবং চুলের আগাছা মারা যায়। তাই তাপ দিয়ে স্টাইল এড়িয়ে চলুন। চুল বেঁধে রাখলে দীর্ঘক্ষণ জট বাধার সম্ববনা থাকে তাই চওড়া দাঁতযুক্ত চিরুনি ব্যবহার করুন। 

প্রথম অন্য বৈশিষ্ট্যের ব্ল্যাক হোলের দেখা মিললো বিজ্ঞানীদের

প্রথম অন্য বৈশিষ্ট্যের ব্ল্যাক হোলের দেখা মিললো বিজ্ঞানীদের

এবার প্রথম এক ভিন্ন রাক্ষসী ব্ল্যাক হোল সনাক্ত নিজ চোখে দেখতে পেরেছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। সেটি সৌরজগতে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। ব্ল্যাক হোলটি তখনই দেখা যাই যখন এর সামনে কোনো তারা আসে, এর অতিরিক্ত মাধ্যাকর্ষণ তারার আলোকে বাঁকিয়ে দেওয়ার সময় এটির জায়গা নিদিষ্ট করা যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা কস-মসের ভিতরে কিছু ব্ল্যাক হোল দেখতে পেয়েছে। এর মধ্যে এমন কিছু ব্ল্যাক হলের আশা করছে যেগুলো কাউন্টার এট্যাক করতে পারে। কিন্তু এই ধরনের ব্ল্যাক হোল মহা বিশ্বে রয়েছে তা আছে করা যেতেই পারে কারণ এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে অন্ধকার গ্রহ এটি আলো শূন্য একটি জায়গা।  ব্ল্যাক হোল বিভিন্ন উপায়ে তার উপস্থিতি জানান দিয়ে থাকে, যেমন ব্ল্যাক হোলকে ঘিরে অন্য কোনো গ্রহ বা নক্ষরত্র ঘোরা ফেরা করলে, মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সংঘর্ষের উজ্জ্বল আলো দেবার সময় এবং তারা গুলো যখন গড়িয়ে পরে তখন যে আলোর ঝলকানি দেয় তখন ব্ল্যাক হোল দেখতে পাওয়া যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা অনেক আগের থেকেই ধারণা করছেন যে ব্ল্যাক হলের আরো অনেক প্রজাতি আছে যা অদৃশ্য অবস্থায় এখনও রয়েছে। কোনো সুপারনোভা ধ্বংস হওয়ার পর কোনো বড় তারকা বিশেষ অংশ থেকে ব্ল্যাক হলের সৃস্টি হয়। পরে ছোট ছোট নক্ষত্র যখন ঘন নিউট্রন নক্ষত্রে পরিবর্তন হয় তখনোও তা ব্ল্যাক হোল হয়ে যায়। এর মধ্যে খানে প্রচন্ড ঘন অন্ধকার রয়েছে যেখানে আলোও ফিরে আসে না। এর সামনে যেই আসে তাই সেই অন্ধকারের মধ্যে চিরতরে হারিয়ে যায়। ব্ল্যাক হোলে কেউ প্রবেশ করলে সে আর কখনও বেঁচে ফিরে আস্তে পারবে না। এর মাধ্যাকর্ষণ এতটা শক্তিশালী যে আপনি গলেও যেতে পারেন। 

মহাকর্ষীয় লেন্সিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মহা আকাশে বিচ্ছিন্ন এদিক ওদিক ছোটাছুটি করা ব্ল্যাক হোলগুলি দেখতে পাওয়া যাবে। প্রক্রিয়াটি হলো যখন ব্ল্যাক হোলগুলি ঘুরতে ঘুরতে কোনো আলোর উৎসের সামনে যায় ঠিক তখনই তীব্র মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে সামান্য সেকেন্ডের জন্য উজ্জলিত এবং স্থানান্তরিত হলেই এটি দেখা যাবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা প্রায় ৩০ বছর ধরে মহাকর্ষীয় লেন্সিং এর অপেক্ষায় রয়েছে এবং যার ওপর এখনও খোঁজ চলছে। ধারণা করা হয় যে এখনও অনেক গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি রয়েছে যা ব্ল্যাক হলের কারণে আমরা এখনও দেখতে পাচ্ছি না। 

নিউজিল্যান্ডে মাইক্রোলেন্সিং অবসেরভেশনস ইন অস্ট্রোফিজিক্স এবং চিলিতে অপটিক্যাল গ্রাভিটেশনাল লেন্সিং এক্সপেরিমেন্ট ২০১০ সালে আলাদা ভাবে একটি প্রজেক্ট শুরু করেছিল কোনো এক ক্ষুদ্র নক্ষত্রের উপর। পরবর্তী এক যুগ পার করে ২০২২ সালে পর্যায়ক্রমে তারা হাবল ব্যবহার করে নক্ষত্রের উপর পর্যবেক্ষণ করেন দেখেন আলো কিভাবে পরিবর্তন হয়। পরে মাইক্রোলেন্সিং অবসেরভেশনস ইন অস্ট্রোফিজিক্স বলেন নক্ষত্রটি শুধুমাত্র আলোর উজ্জ্বলতা পরিবর্তন করেনি বরং তার অবস্থানেরও পরিবর্তন ঘটিয়েছে। নক্ষত্রটি পর্যায় ক্রমে আলোর উজ্জ্জ্বলতা বাড়া কমার মধ্যেই সেটি আস্থে আস্থে তার জায়গার পরিবর্তন করছিলো। পরবর্তীতে দুই দল গভেষকরা পদক্ষেপ নিয়েছিল যে তাদের পর্যবেক্ষন বস্তুটি কি কোনো পুরানো তারা নাকি বস্তুটি একটি ব্ল্যাক হোল। বিভিন্ন গবেষণার উপর বিশ্লেষণ ভিত্তি করে দেখা গেছে বস্তুটির  নিজস্ব কোনো আলো নেই এবং আলোও দিচ্ছে না। বস্তুটি আমাদের সূর্যের চেয়ে প্রায় সাতগুণ বেশি ভারী যা পুরোনো তারকা বা নিউট্রন তারকা অপেক্ষায় বেশি ভারী। তার মানে এটি বুঝা যাচ্ছে এই সকল গুন ব্ল্যাক হোল বহন করে। তাই এটিই হচ্ছে ছিল অজানা ব্ল্যাক হোল। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এটিও বলেছেন যে পৃথিবী থেকে প্রায় পাঁচ হাজার আলোকবর্ষ থেকে দূরে এই ব্ল্যাক হোল। এটির ভ্রমণ বেগ ঘন্টায় ৪৫ কিমি। সুপারনোভার থেকে সংঘর্ষের মাধ্যমে হয়তো এই ব্ল্যাক হলের জম্ম হয়েছে। গ্যালাক্সির মধ্য একাকী বিশাল গতিতে যাত্রা করছে। এটিই তাদের প্রথম ভিন্ন এক আবিষ্কারক ব্ল্যাক হোল যেটি বিচ্ছিন্ন ভাবে রয়েছে। 

মনুষ্য জাতির কলঙ্কের কারণে বিলুপ্ত জাভান বাঘ

মনুষ্য জাতির কলঙ্কের কারণে বিলুপ্ত জাভান বাঘ

বাংলাদেশর সুন্দরবনে বসবাসকারী বেঙ্গল টাইগার তার গায়ের ডোরা কাটা দাগের জন্য পৃথিবী খ্যাত। এই বাঘের মতোই দেখতে বর্তমানে বিলুপ্ত প্রাণী হলো জাভান বাঘ। মনুষ্য জাতির কলঙ্কটার কারণে পৃথিবী থেকে টিকে থাকার লড়াইয়ে হেরে যায় এই প্রাণীটি। ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে বসবাসকারি বাঘের উপ-প্রজাতি হলো জাভান বাঘ। বিশ্ব উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৭০ সালে প্রচুর পরিমানে বন উজাড় করা হতো তখন প্রচুর পরিমানে খাদ্য সংকট বাসস্থান না থাকার কারণে বহু প্রাণী কমে যেতে শুরু করে তখনই জাভান বাঘের বিলুপ্তর যাত্রা শুরু হয়। তাছাড়া এটির চামড়ার উদ্দেশে শিকারির সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে থাকে।  

ইন্দোনেশিয়া ১৯ শতকের মধ্য সময়ে জাভা দ্বীপে মানুষের বসবাস দিন দিন বৃদ্ধি পাচছিলো সেই সাথে বৃদ্ধি পাই ফসলি জমির সংখ্যাও। তখন সেইখানকার বন্য প্রাণীদের বাসস্থান সঙ্কটযুক্ত হয়, দিন দিন কমে যেতে থাকে তাদের সংখ্যা, খাদ্য ও বাসস্থান। জাভান বাঘ স্থানীয় জনগণের ফসলি জমিতে বসবাস করতে চাইলে সেখানকার স্থানীয় ফসললি জমি বাঁচাতে তারা বাঘের শিকার, হত্যা শুরু করে। এইভাবে সেখানকার জীববৈচিত্র্যের পরিবর্তন হতে থাকে।  

বিনা নিয়মে বৃক্ষ রোধনের কারণে জাভান বাঘের আবাসস্থলের এবং প্রিয় খাবার বন্য শুয়োর ও রুসা হরিনের সংঘ্যা দিন দিন কমতে থাকে ফলে খাবার ও বাসস্থলের জন্যে তারা নতুন আবাস ও খাদ্য খুঁজতে থাকে। তখন তাদের সামনে প্রধান খাদ্যের তালিকায় আসে জাভান বানর। কিন্তু এই বানর শিকারের জন্য তাদের নিয়মিত জাভান চিতার সাথে যুদ্ধ করতে হতো। এই ভাবেই চলতে চলতে জীবন যুদ্ধে হেরে যাই জাভান বাঘ। ১৯৭৬ সালে সর্বশেষ তাদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। খাদ্য সংকট, নিম্ন আবাসস্থল এবং লোভী শিকারিদের জন্য পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায় বাঘের এই উপ-প্রজাতিটি।   

জাভান বাঘ দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মতো দেখতে। গাজীপুর মধুপুরেও এই বাঘ দেখা যেত। কিন্তু শিকারের কারণে বর্তমানে বাংলাদেশে সুন্দরবনের প্রায় ৪৫০টির মতো রয়েছে। সুন্দরবনই এই প্রাণীর সবচেয়ে বড় ও শেষ আবাসস্থল। বেঙ্গল টাইগারের চামড়া খুব দামি হওয়ায় এটিও প্রচুর হারে শিকার হচ্ছে। তাছাড়া বন উজাড়ের কারণে এটি এখন বিলুপ্তির পথে তাই বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সাল থেকে প্রজাতিটি সংরক্ষিত করার দায়িত্ব নিয়েছে।
 

ডায়নামিক এইচটিএমএল ব্যবহারিতা এবং এর গুরুত্ব

ডায়নামিক এইচটিএমএল ব্যবহারিতা এবং এর গুরুত্ব

ডাইনামিক এইচটিএমএল সৃষ্টির পর থেকেই অনলাইনের সবকিছু দেখতে বা ব্যবহার করতে সহজ হয়ে উঠেছে। প্রোগ্রামমারদের জন্যেও আপডেট ডিলিট অথবা ইউজারের ডাটার ইনফরমেশন কালেক্ট করে ওই ধরেন পোস্ট তাদের দেখানো যায়। এতে ইউজার ও ওয়েবসাইটের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি পাই। ডায়নামিক এইচটিএমএল ব্যবহার করে আপনি যা করতে পারেন তা এখানে কিছু বণনা করা হলো :

একটি ইভেন্ট ট্রিগার না হওয়া পর্যন্ত বা পৃষ্ঠার একটি অংশে ক্লিক না করা পর্যন্ত আপনি ডকুমেন্টে যেকোনো টেক্সট বা ইমেজ লুকিয়ে রাখতে পারেন। এটি আপনাকে ব্যবহারকারীর প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে পেজের বিষয়বস্তু কনটেন্ট পরিবর্তন করতে পারবেন।

এর মাধ্যমে যেকোনো টেক্সট বা ইমেজ অ্যানিমেশনের কাজ করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি ইমেজ বা টেক্সট লড়া চড়ার সরানোর পথ নির্দিষ্ট করতে পারেন বা ব্যবহারকারীর কাছে ছেড়ে দিতে পারেন। ব্যবহারকারী নিজেরাই তার পছন্দের অ্যানিমেশন বেছে নিতে পারবেন।

আপনি স্টক কোট বা নিউজ টিকার তৈরি করতে পারেন যা ক্রমাগত পরিবর্তন এবং আপডেট করা তথ্য প্রদর্শন করবে। এর জন্য জাভা বা সিজিআই-এর সাহায্যের প্রয়োজন আগে নিতে হতো এবং সমস্ত ওয়েভ ডিজাইনারদের এটির উপর নিয়ন্ত্রণ থাকত না। কিন্তু বর্তমানে ডায়নামিক এইচটিএমএল এর উপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে সকল প্রোগ্রামারদের।

কিছু ফর্ম তৈরি করা যেতে পারে যেখানে ব্যবহারকারীর ডাটা বিনা অবিলম্বে যাচাই করা যেতে পারে, প্রদত্ত ডেটার উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত উত্তর দেওয়া যেতে পারে এবং সেই ডেটা বিভিন্ন রূপে প্রক্রিয়া করা যেতে পারে। এতে সার্ভারের সাথে সংযোগ করার প্রয়োজন নেই।

ডকুমেন্টকে রিফরম্যাট করে সমস্ত ডাইনামিক এইচটিএমএল ডকুমেন্ট সংস্কার করা হয় এবং কোনো রিমোট সার্ভারে কোন নতুন সংযোগ না করে করা হয়। সেই নথিটি পুনরায় লোড করার বা কোনও নতুন নথি খোলার দরকার নেই। ব্যবহারকারীর মোবাইল বা কম্পিউটারের মেশিনের শক্তি ব্যবহার করে সবকিছু ঘটে। এর অর্থ হল ব্যবহারকারীদের ইন্টারঅ্যাক্টিভিটির জন্য সার্ভার থেকে নতুন টেক্সট বা ইমেজ লোড হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। অন্যদিকে, ডায়নামিক এইচটিএমএল প্রক্রিয়া করার জন্য আলাদা কোনো অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজন নেই| ডায়নামিক এইচটিএমএল হল একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ডকুমেন্ট যাতে কিছু স্টাইল ডেফিনিশন এবং সেই স্টাইল বা ডেটা ম্যানিপুলেট করার জন্য প্রয়োজনীয় স্ক্রিপ্টিং কোড থাকে। এই স্ক্রিপ্টটি আসলে এইচটিএমএল উপাদান, স্টাইল এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলিকে ম্যানিপুলেট করে। ডায়নামিক এইচটিএমএলে ব্যবহৃত এইচটিএমএল উপাদানের বৈশিষ্ট্য এবং স্টাইলসমূহ গড়ে উঠেছে এইচটিএমএল ও ক্যাসকেডিং স্টাইল শীটের বৈশিষ্ট্যের উপর নির্মিতকরে। ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪.০ বা নেটস্কেপ কমিউনিকেটরের মতো অন্য কোনো  যেকোনো ব্রাউজারে ডাইনামিক এইচটিএমএল ডকুমেন্ট দেখতে সক্ষম হবেন। সমস্ত ব্রাউজারে সমস্ত ডাইনামিক এইচটিএমএল সমর্থন করে না। তবে এতে কোনো চিন্তার বিষয় নেই। কারণ ডিএইচটিএমএল ব্যাকওয়ার্ড সামঞ্জস্যপূর্ণ বা পুরানো ব্রাউজারে পুরানো ফরম্যাটে দেখা যায়। কিছু সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করে সমস্ত ব্রাউজারে প্রদর্শনযোগ্য ডিএইচটিএমএল তৈরি করা যেতে পারে। সহজ কথায়, ডায়নামিক এইচটিএমএল পুরানো ব্রাউজারগুলির ত্রুটি দূর করে এবং আপনাকে কোনও অতিরিক্ত সার্ভার লোড ছাড়াই একটি আকর্ষণীয় উপায়ে আপনার তথ্য উপস্থাপন করতে দেয়। এটি সার্ভারের কর্মক্ষমতা কিছুটা বাড়িয়ে দেয়, কারণ সার্ভারের ব্যবহারকারীর রিকোয়েস্টের সংখ্যা হ্রাস পাবে। স্ক্রিপ্ট হল ডায়নামিক এইচটিএমএল এর প্রাণ। তাই আপনাকে কিছু স্ক্রিপ্ট ল্যাঙ্গুয়েজ অবশ্যই জানতে হবে। আর সেই স্ক্রিপ্ট যদি ক্লায়েন্ট সাইড হয়, অর্থাৎ ব্রাউজারে রান করার জন্য লেখা হয়, তাহলে ব্রাউজারকেও বিবেচনা করতে হবে। সব ব্রাউজার সব স্ক্রিপ্ট চালাতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ভিবিস্ক্রিপ্ট ল্যাঙ্গুয়েজ চালাতে পারে, কিন্তু নেটস্কেপ নেভিগেটর তা পারে না। আবার জাভাস্ক্রিপ্ট উভয় ব্রাউজারেই চলে। তাই একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ বেছে নিন যা উভয় ব্রাউজারেই কাজ করবে। এই ক্ষেত্রে, জাভাস্ক্রিপ্ট সেরা. তারপরে আপনাকে ক্যাসকেডিং স্টাইজশীটগুলি কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানতে হবে। স্টাইজশীটে ব্যবহৃত বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং ডকুমেন্ট অবজেক্ট মডেল সম্পর্কে আপনাকে আরো জানতে হবে।

স্যামসাং গ্যালাক্সি ঘোসনা করলো এস২২ সিরিজের Galaxy S22 Galaxy S22plus Galaxy S22 Ultra

স্যামসাং গ্যালাক্সি ঘোসনা করলো এস২২ সিরিজের Galaxy S22 Galaxy S22plus Galaxy S22 Ultra

স্যামসাং গ্যালাক্সি ঘোসনা করলো এস২২ সিরিজের Galaxy S22 Galaxy S22plus Galaxy S22 Ultra

দ্য গ্যালাক্সি আনপ্যাকড শীর্ষক অনুষ্টানে বলা হয়েছে আর মাত্র ১৫ দিন পর আসতে চলেছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ সিরিজ়। ২৫ শে ফেব্রুয়ারীতে আসবে এই সিরিজটি। সেখানে তিনটি মডেল দেখা যাবে। মডেল গুলো হলো গ্যালাক্সি এস২২, গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এবং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা। এই সিরিজের প্রত্যেকটি মডেল প্রো গ্রেড পারফরম্যান্স থাকবে। গ্যালাক্সি এস২২ এর সর্বনিম্ন দাম থাকবে ৬৮,৭০০ টাকা, গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এর সর্বনিম্ন দাম থাকবে ৮৫,৯০০ টাকা এবং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা ভার্শনের সর্বনিম্ন দাম থাকবে ১,০৩১০০ টাকা টাকা। গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা ভার্শন ফোনটিতে এস পেন সাপোর্ট সিস্টেম দেওয়া হয়েছে যা বাজারে তোলপাল সৃষ্টি করতে পারে। আগের এস সিরিজ গুলোর মতো এগুলোতেও টপ নচ ক্যামেরা ফিচার্স সিস্টেম রয়েছে। ২৪ ঘন্টা নক্স প্ল্যাটফর্ম সিকিউরিটি কার্যকরিতা এতে থাকবে এবং তা ভাইরাস, ম্যালওয়্যার থেকে প্রতিরোধ করবে। অ্যাপস, ফটো, ভিডিও এবং ফাইল গুলো সুরক্ষিত করার জন্য ডিভাইসটি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিবে। নিচে এই তিনটি ডিভাইসের কিছু ফিচার দেওয়া হলো: 

গ্যালাক্সি এস২২ :
৬.১ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে গ্যালাক্সি এস২২ তে| ২৩৪০x১০৮০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৪২৫ যা ভালো কোয়ালিটিকে মান দেয়। ফোনটিতে ৮ জিবি র‍্যাম এবং ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেনারেশন ১ এসওসি অথবা স্যামসং এক্সিনস ২২০০ চিপসেট দেওয়া হতে পারে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ৫০ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা এবং তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৩,৭০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে। আর ওজন হবে ১৬৭ গ্রাম এবং সেলফি ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল।

গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস :
৬.৬ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ প্লাসতে| ২৩৪০x১০৮০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৩৯৩ যা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ অপেক্ষা ভালো কোয়ালিটিকে মান দিবে। ফোনটিতে ৮ জিবি র‍্যাম এবং ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেনারেশন ১ এসওসি অথবা স্যামসং এক্সিনস ২২০০ চিপসেট দেওয়া হতে পারে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ৫০ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা এবং তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৪,৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে। আর ওজন হবে ১৯৫ গ্রাম এবং সেলফি ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল । 

গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা :
৬.৮ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রাতে| ৩০৮০x১৪৪০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৫০০ যা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এবং গ্যালাক্সি এস২২ অপেক্ষা ভালো কোয়ালিটিকে মান দিবে। ফোনটিতে ১২ জিবি র‍্যাম এবং ১ টেরাবাইট  ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর এগজ়িনস ২২০০ প্রসেসর দেওয়া হবে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। অ্যাডাপ্টিভ পিক্সেল এপ্লিকেশন ক্যামেরায় সেটআপ করা হয়েছে। কোয়াড ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ১০৮ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা, তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা এবং চতুর্থটি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফোটো ক্যামেরা।জুমের ক্ষেত্রে ১০০এক্স স্পেস রয়েছে যার ১০এক্স ডিজিটাল জ়ুম ও ১০এক্স অপ্টিক্যাল জ়ুম সাপোর্ট করবে। এর ম্যাক্সিমাম রিফ্রেশ রেট ১২০ এইচজেড। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে এবং ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং হবে । আর ওজন হবে ২২৮ গ্রাম এবং সেলফি  ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল। গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রাতে এস পেননের কলমটি ১০৫.০৮ মিলিমিটার লম্বা এবং ৪.৩৫ মিলিমিটার প্রস্ত এর ওজন ৩.০৪ গ্রাম। 
 

গুগল কেন সফল প্রতিষ্ঠানে পরিনত হল

গুগল কেন সফল প্রতিষ্ঠানে পরিনত হল

বর্তমানে অনলাইনে সবচেয়ে পরিচিত শব্দ হচ্ছে গুগল। মানুষের বিশ্বস্ততায় জায়গা করে নিয়েছে এটি। যা একদিনে সম্ভব হয়নি। বিভিন্ন উন্নতমানের হ্যাকার ও শত্রুর মোকাবেলা করতে হয়েছে তাদের। শুরুতে গুগল একটি সার্চ ইঞ্জিন রূপে আসলেও বর্তমানে তাদের বহু বিনামূল্যে সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে। ১৯৯৭ সালে এর ডোমেইন রেজিস্ট্রি করার পর দীর্ঘ ৭ বছর এটি প্রাইভেট কোম্পানির অধীনে ছিল। এই মাঝখানে একে বহু দৈর্য্য কষ্টের পরীক্ষা দিতে হয়েছিল। এমন দিন এসেছিলো ২০০২ সালে ১ বিলিয়নের বিনিময়ে "ইয়াহু" কোম্পানি এর কাছে এটি বিক্রি হতে চেয়েছিলো। কিন্তু "ইয়াহু" সেটি কিনে নেয়নি কারণ তখন তাদের বাজারে প্রচুর মার্কেট ছিল। তখন সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে ১ নম্বর রাংকিংয়ে ছিল "ইয়াহু"। 

২০০৪ সালে এটি ১৯ আগস্ট এটিকে পাবলিক করে দেওয়া হয় তখন থেকে অগ্র যাত্রা শুরু হয় গুগলের। ইউজাররা বিনা মূল্যে ইমেইল সার্ভিস খোলা ও সহজেই একাউন্ট খুলতে পারবে এটিতে। ২০০৮ সালে গুগল বিনা মূল্যে এন্ড্রয়েড ও গুগল ক্রম সার্ভিসটি চালু করে তখন থেকে তাদের আর পিছনে তাকাতে হয়নি। এন্ড্রয়েড  সার্ভিসটি চালু হওয়ার পর থেকেই মার্কেটে রাজ্যত্ব করে থাকা "নোকিয়া" মোবাইল নিমিষেই ধস নেমে যায়। অল্প টাকায় সবাই হাতে হাতে স্মার্ট ফোন ব্যবহার করতে পারে। গুগল ক্রম ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য বিশাল সুবিধা নিয়ে এসে ছিল। সেখানে ডেভেলপমেন্ট টুল সহ বহু এক্সটেনশন বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়। গুগল ২০০৩ সালে গুগল এডসেন্স লঞ্জ করে এর মাধ্যমে বর্তমানে কোটি কোটি মানুষ আয় করছে। শুরুতে ওয়েবসাইটে এডসেন্স ব্যবহার করা গেলেও পরে ইউটিউব এটি যোগ করা হয়। গুগল পৃথিবীর মধ্যে বর্তমানে ওয়েবসাইটের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিজিটরে প্রথম স্থানে অবস্থান করলেও দ্বিতীয়তে আছে তাদেরই একটি সার্ভিস ইউটিউব। 

২০০৬ সালে ৯ অক্টোবর গুগল ইউটিউবকে ১.৬ বিলিয়ন ডলার দিয়ে কিনে নেয়। এখন ইউটিউবে সেবা ব্যবহার করে বহু মানুষ আজ সাবলম্বী হচ্ছে। মানুষ আজ গুগলের সিকিউরিটি এর উপর এতটাই বিশস্ত যে তাদের প্রয়োজনীয় ফাইল গুগল ড্রাইভে রাখছে। ২০১২ সালে এটি গুগলে লঞ্জ করেছে। গুগল ড্রাইভে বিনা মূল্যে ১৫ জিবি স্টোরেজ দিয়ে থাকে। আজ বর্তমানে গুগল ৮১ টি পরিষেবা সকলকে বিনামূল্যে ব্যবহার করার অনুমতি দিচ্ছে। গুগলে ম্যাপ, ক্যালেন্ডার, প্লে স্টোর, ফাইল, নিউজ, কীবোর্ড সহ আরো বহু পরিষেবা আমরা নিত্য নতুন ব্যবহার করতে পারি। আজকে পৃথিবীর যে প্রান্তেই যায় না কেন গুগল ম্যাপের মাধ্যমে আমরা সহজেই গন্তব্য স্থানে পৌঁছাতে পারি। কোথায় যেতে কত সময় লাগবে তাও সহজে জানা যায়। করোনার মুহূর্তে শিক্ষা ব্যবস্থা গুগল ক্লাসরুম এবং গুগল মিটের কারণে ছাত্র ছাত্রীরা ঘরে বসেই পড়ালেখা করতে পারছে। যেকোনো পরিষেবা দিতে গুগল সব সময় প্রস্তুত। গুগল মানুষের প্রাণের বন্ধুত্ব রূপে কাজ করে। গুগল পিক্সেল বর্তমান সময়ে ছাড়িয়ে যেতে পারে আইফোন ও স্যামসাং গ্যালাক্সি এর মতো বড় বড় সফল প্রতিষ্ঠানকে। উন্নতমানে সার্চইঞ্জিন গুগল যেকোনো সমস্যা যেকোনো তথ্য নিমিষেই সার্চ দিলে পাওয়া যায়। 

ল্যারি পেজ এবং সের্গেই ব্রিন তারা দুইজন মিলে গুগল তৈরী করেছিল যাতে সকল ওয়েবসাইটের তথ্য যাতে তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয়া যায়। আজ সমগ্র বিশ্ব একটি স্বয়ং সম্পূর্ণ গ্লোবাল বিলেজ পরিণত হয়েছে গুগলের সার্ভিস এর মাধ্যমে। গুগল ট্রান্সলেট যেকোনো ভাষা সহজেই ট্রান্সলেট করতে পারে ফলে আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন আমরা সকলেরই ভাষা বুজতে পারি। যারা একদমই বেকার পেইড ডোমেইন কিনতে সক্ষম নন তাদের জন্যেই গুগল ব্লগস্পটে সাবডোমেইনের ব্যবহারের সুবিধা দিয়ে দিয়েছে। যে কেউ একটি ফ্রি ইমেইল একাউন্ট খুলেই ব্লগস্পট ব্যবহার করতে পারে। পরে এর মাধ্যমে তিনি এডসেন্স এর মাধমে বিদেশি মুদ্রা অর্জন করতে পারবে। বেকারত্ব দূর করতে গুগল ব্যাপক সুবিধা দিয়ে থাকে যুব সমাজকে। ছোট একটি গ্যারেজে গুগল কোম্পানি শুরু করলেও আজকে তাদের ৩১.৭৯  বর্গ কিলোমিটার জুড়ে ক্যালিফর্নিয়াতে তাদের প্রধান হেডকোয়ার্টার্স আছে। শুধুমাত্র মানুষের সাথে বন্ধুত্ব স্বরূপ আচরণ, বিশস্ততা দেখানো এবং বিনা মূল্যে তাদের উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করতে দেওয়াই তারা আজকে সফল প্রতিষ্টানে পরিণত হয়েছে। 

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধের উপায়

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধের উপায়

বাংলাদেশে দিন দিন সড়ক দুর্ঘটনার হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সালে সমগ্র দেশে প্রায় ৭ হাজারের মতো মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। কিন্তু খুব স্বল্প ব্যবস্তা নিলেই এই দুর্ঘনা গুলো এড়িয়ে চলা সম্ভব। একটি পরিবারের কেউ দুর্ঘটনায় মারা গেলে বা পঙ্গু হয়ে গেলে সে পরিবারের সকলকেই এর ভার বহন করতে হয় সারা জীবনের কান্না হিসাবে। বাংলাদেশ বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নত করলেও এখনও জনগণের উগ্রতার জন্য পিছিয়ে রয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হলো রোডের সঠিক ম্যাপ তৈরী না করা। রাস্তার দুই পাশে হচ্ছে সাধারণ মানুষের চলাচলের পথ কিন্তু সেখানে হকাররা বসে দখল নিয়ে নেয় যা আমাদের প্রতিরোধ করতে হবে, অবশ্যই সরকারের এসব গরিব হকারদেরও দেখতে হবে। সাধারণ মানুষ যাতে ফুটপাত দিয়ে চলাচল করতে পারে তারা যেন অসাবধানতার জন্যেও যেন রোড দিয়ে হাঁটাচলা না করতে পারে তাই ফুটপাতের সাইডে গ্রিল দিয়ে রাখতে হবে। সামান্য দূরে দূরে রাস্তা পারাপারের জন্য জেব্রা ক্রসিং ব্যবহার করতে হবে। এবং জেব্রা ক্রসিং এর আগে অবশ্যই স্পিড ব্র্যাকার বসাতে হবে। 

২০ বছর আগের পুরোনো বাস গুলি বন্ধ করে দিতে হবে বাস গুলোতে অবশ্যই সেফটির ব্যবস্তা থাকতে হবে। বাসের ড্রাইভাররা কে কতক্ষন ডিউটি করছে তার একটি ইলেকট্রনিক ফিচার তৈরী করতে হবে। কারণ আমাদের দেশের অধিক মুনাফার জন্য দিন রাত ভরে গাড়ি চালায় যা দুর্ঘটনার প্রধান আরেকটি কারণ। ড্রাইভাররা এবং হেলপারকে বাধ্যতামূলক মূলক অষ্টম শ্রেণী পাশ করতে হবে। তারা সময় ভাগ করে করে গাড়ি চালাবে। প্রত্যেকটি বাসের ভিতরে সিসিটিভি এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। রাস্তার মাঝখান থেকে লোক উঠা নামা করা যাবে না। বাসের ভিতরে সিট গুলো প্রচুর নোংরা থাকে তাই ওই গুলো পরিবর্তন করে প্লাস্টিকের সিটের ব্যবস্তা করতে হবে। জালানার গ্লাস গুলো প্লাস্টিকের তৈরী গ্লাস লাগাতে হবে। ভার্চুয়াল প্রযুক্তির মাধ্যমে ড্রাইভার এবং হেলপারকে গাড়ি চালাতে শিখতে হবে। অধিক স্পীডে গাড়ি চালানো শাস্তি যোগ্য অপরাদের আইন তৈরী করতে কবে। যেখানে সেখানে গাড়ি না থামিয়ে এক মাত্র বাস স্টেশনে গাড়ি থামাতে হবে। ট্রাফিক পুলিশ একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে সবচেয়ে বেশি আমাদের দুর্ঘটনার প্রধান কারণ ওভার টেকিং করা। 

আমরা প্রায়সই দেখতে পাই দুইজন বাস চালক রাস্তায় প্রতিযুগিতা করে ফলে দুর্ঘটনা হয় এগুলো সবচেয়ে বেশি বাস চালকদের মধ্যে বেশি হয় তাই বাস, রেল গাড়ির মতো সিরিয়ালে চলবে এর একটি ব্যবস্তা করতে হবে। অনেকসময় ট্রাক গুলো অতিরিক্ত ভার বহন করে যা দুর্ঘটনার আরেকটি কারণ যা ট্রাফিক পুলিশকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। দেশে প্রচুর পরিমানে রিস্কার সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাদের সকলকেই লাইসেন্সের আওতাভুক্ত করতে হবে। ৯৯% রিশকা চালকরা ট্রাফিক আইন সম্পর্কে কিছুই জানে না কোথায় মোড় নিবে আর কোথায় নিবে না তার কিছুই তারা জানে না তাই সরকারকে এদের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ব্যবস্তা করে দিতে হবে। অনেকে আছে অলি গলির মধ্যে বেপরোয়া ভাবে বাইক চালায় যা সাধারণ মানুষদের হয়রানির শিকার হতে হয় তাই এসব অলিগলি সিসিটিভি ধারা নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে থানা ভিত্তিক পুলিশ কর্মচারীদের। জ্যাম যানজট রোধ করতে ব্যবস্থা নিতে হবে থানা পুলিশদের। আশেপাশের  শিক্ষা প্রতিষ্টান, প্রাইভেট এবং সরকারি প্রতিষ্টান গুলোর নিধারিত সময় ফিক্সড করে দিতে হবে। এতে সবাই এক সাথে বের হয়ে যানজট সৃষ্টি হবে না, দুর্ঘটনার প্রবনতাও হ্রাস পাবে। সাধারণ মানুষ এবং যারা গাড়ি চালায় তাদের উভয়কেই অধিক পরিমানে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসতে হবে। তবেই দুর্ঘটনা এড়িয়ে চলা সম্ভব। সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে কোটি কোটি টাকার প্রয়োজন নয় শুধু মাত্র নিয়ম শৃঙ্খলার মাধ্যমে এড়িয়ে যাওয়া যায়।  

কাঁচা টমেটো খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা kacha sobuj tomato khawar sasto upokarita

কাঁচা টমেটো খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা kacha sobuj tomato khawar sasto upokarita

কাঁচা টমেটো দেখতে অনেকটা নিষ্পাপ শিশুর মতো। শীতের শুরুতে বাজারে এর আবির্ভাব দেখা যায়। পাকা টমেটোর মতো কাঁচা টমেটোও খাবারের স্বাদ বাড়ায়। চিংড়ি মাছের সাথে কাঁচা টমেটোর ঝোল তরকারি খেতে সুস্বাদু। কেবল পাকা টমেটোয় দিয়ে রান্না করা যায় এমন কিছু নয় কাঁচা টমেটো দিয়েও মজাদার রান্না করা যায়। বড় বড় হোটেলে কাঁচা টমেটো দিয়ে সালাত তৈরি করা হয়। কাঁচা টমেটো অপেক্ষায় পাকা টমেটো দেখতে সুন্দর হলেও পুষ্টি গুনাগুন তার চেয়ে কম নয়। 

সম্পূর্ণ দেহের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাঁচা টমেটোতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন রয়েছে। পরীক্ষা করে জানা গিয়েছে ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে কতটুকো মিনারেল এবং ভিটামিন পাওয়া যায় তার কথা। ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে মিনারেলে ক্যালসিয়াম ১৯.৫ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৭৬৫ মিলিগ্রাম, কপার ০.১৩৫ মিলিগ্রাম, মাঙ্গানেস ০.১৫ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, সিলেনিয়াম ০.৬ মাইক্রোগ্রাম, ফসফরাস ৪২ মিলিগ্রাম, জিংক ০.১০৭ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৩০৬ মিলিগ্রাম ও সোডিয়াম ১৯.৫ মিলিগ্রাম রয়েছে এবং প্রতি ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে ভিটামিনের পরিমান হল: ভিটামিন-এ ৪৮ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-বি২ ০.০৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি৩ ০.৭৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি৬ ০.১২১৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি১২ ১ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-সি ৩৫.১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-ডি ০.৯ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-ই ০.৫৭ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-কে ১৫ মাইক্রোগ্রাম, থায়ামিন ০.০৯ মিলিগ্রাম ও ফোলেট ১৩.৫ মাইক্রোগ্রাম রয়েছে। এছাড়াও প্রোটিন ১.৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রোটেস ৭.৬৫ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, ফাইবার ১.৬৫ গ্রাম পুষ্টিকর উপাদান আছে এই কাঁচা টমেটোতে। আসুন জেনে নেই যদি আপনি প্রতিদিন কাঁচা টমেটো খান তাহলে আপনার কি কি উপকার হতে পারে :

চোখের সমস্যা? সবুজ টমেটো খান :
ভিটামিন-এ শরীলে উৎপন্ন করতে বিটা ক্যারোটিন প্রয়োজন আর বিটা ক্যারোটিনের একটি উৎস হলো কাঁচা টমেটো। আমরা সকালেই জানি চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে ভিটামিন-এ প্রয়োজন। বিটা ক্যারোটিন শরীলে হ্রাস হলে ক্যান্সার বা ম্যাকুলার ক্ষয় হতে পারে যা পরিবর্তিতে আমরা অন্ধ হয়ে যেতে পারি। 

রক্তাল্পতা সমস্যায় সবুজ টমেটো খান :
কাঁচা টমেটোতে ভিটামিন-এ রয়েছে। ভিটামিন-এ শরীরের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়ায়। সপ্তাহে ১ টি কাঁচা টমেটো ছোলকা ছাড়িয়ে হালকা সিদ্ধ করে খেলে রক্তাল্পতা বা অ্যানেমিয়া রোগ থেকে কিছু পরিমান উপশম পাওয়া সম্ভব। 

হৃদরোগ, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং পাচনতন্ত্রের চিকিসক সবুজ কাঁচা টমেটো :
কাঁচা টমেটোতে রয়েছে বড় বড় রোগের চিকিৎসার মেডিসিন ফাইবার। ফাইবার বুকের ভিতরে হার্টের ব্লক দূর করতে সাহায্য করে। ছোট ছোট ব্লক থাকলে এটি নিজে নিজেই খুলে দেয়। হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষায় ফাইবার কাজ করে। এটি মধ্যেই আমরা জেনেছি সবুজ টমেটোর মধ্যে ভিটামিন-এ রয়েছে যা দেহের কোষ বিভাজন সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ফলে আমরা ক্যান্সার থেকে বাঁচতে পারি। ফাইবার পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নতি করে যার ফলে কোলন ক্যান্সার এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে আমরা দূরে থাকতে পারি। যাদের ডায়াবেটিস টাইপ ২ রয়েছে অথাৎ নিয়মিত ইন্সুলিন নিচ্ছেন তারা ফাইবার সরিলে গ্রহণ করলে তাদের ইনসুলিনের মাত্রা শরীলে বৃদ্ধি পাবে ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।  

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাঁচা টমেটো :
পাকা টমেটো অথবা কাঁচা টমেটো উভইতেই ভিটামিন সি রয়েছে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করতে এক মাত্র ভিটামিন উপাদান হলো সি। ভিটামিন সি শরীলের শ্বেত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে, শরীরকে ভিতর থেকে শক্তিশালী করে। শীত মৌসুমে আমরা প্রায়সই ফ্লু বা ঠান্ডা-সর্দি সমস্যায় ভোগী তখন শরীলে ভিটামিন সি অতিরিক্ত শরীলে সরবাহ করলে এই রোগ গুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ভিটামিন সি দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য উন্নত, হাড় মজবুত করতে এবং ত্বকের মৃত কোষ গুলো ধ্বংস করতে- আমাদের সাহায্য করে। তাছাড়া বুকের ভিতর ইনফেকশন হলে ডাক্তাররা ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বর্তমানে করোনা ভাইরাস বা কোবিদ ১৯ এর বিভিন্ন ভেরিয়েন্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আমারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সবসময় সচেতন থাকতে হবে। 

রক্তে চর্বি জমতে বাধা দেয় কাঁচা টমেটো :
কাঁচা টমেটোতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-কে আছে। এটি হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে হাড়কে শক্তিশালী করে। তাছাড়া এটি রক্তে চর্বি থাকলে তা দ্রবণীয় করে ফলে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না। 

এছাড়াও কাঁচা টমেটোতে আরো অনেক ভিটামিনের ভিন্ন ভিন্ন উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু অধিক পরিমানে কোনো কিছুই খাওয়া উচিত নয়। কাঁচা টমেটো কাঁচাই খেতে চাইলে আগে ছোলকা ছাড়িয়ে গরম পানিতে সিদ্ধ করে খেতে হবে কারণ কিছু কিছু কাঁচা টমেটোতে খুবই সামান্য পরিমান টক্সিন পাওয়া যেতে পারে। 

এক্সটেন্সিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশন কি XSLT

এক্সটেন্সিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশন কি XSLT

যদিও এইচটিএমএল ডকুমেন্ট প্রাথমিকভাবে ব্রাউজারে একইভাবে প্রদর্শিত হয়, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এবং নেটস্কেপ নেভিগেটর কিছু এইচটিএমএল মার্কআপ ভিন্নভাবে প্রদর্শন করতে শুরু করে। তারপর এইচটিএমএল ডিজাইনারদের উভয় ব্রাউজারে একটি ডকুমেন্ট সঠিকভাবে প্রদর্শিত হবে কিনা তা নিয়ে ভাবতে হবে। এটি সমাধান করতে ক্যাসকেডিং স্টাইলশীট সিএসএস ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যবহার করা হলে, শুধুমাত্র ডকুমেন্ট উপাদানগুলিকে এইচটিএমএল ডকুমেন্টে কোনো প্রেজেন্টেশন ট্যাগ না রেখেই স্থাপন করা যেতে পারে এবং উপস্থাপনার সমস্ত নির্দেশনা স্টাইলে দেওয়া যেতে পারে। এটি বিভিন্ন স্টাইলশীট ব্যবহার করে একটি ডকুমেন্টে ভিন্নভাবে প্রদর্শন করার অনুমতি দেয়। এইচটিএমএল ডকুমেন্টের সাথে কোনো স্টাইলশীট ব্যবহার না করলেও ব্রাউজার এটি প্রদর্শন করতে পারে। কারণ এইচটিএমএল ডকুমেন্টে প্রদর্শনের নিয়ম রয়েছে। কিন্তু ব্রাউজারে এক্সএমএল ডকুমেন্টগুলি কীভাবে প্রদর্শিত হবে তার জন্য কোনও নিয়ম নেই৷ এক্সএমএল মার্কআপ শুধুমাত্র ডেটা নির্দেশ করে, এটি কীভাবে প্রদর্শিত হবে তা নয়। সুতরাং আপনি যদি এটি ওয়েবে ব্যবহার করতে চান তবে আপনাকে এটির সাথে একটি স্টাইল শীট ব্যবহার করতে হবে। স্টাইলশীট ভাষা হল একটি এক্সটেন্সিবল স্টাইলশীট ভাষা (এক্সএমএল) এক্সএমএল ডকুমেন্টে ব্যবহারের জন্য, ঠিক CSS এর মতো। এটি আসলে এসজিএমএল স্টাইলের ভাষা ডকুমেন্ট Sennadaics and Specification Language (DSSL) এবং ক্যাসকেডিং স্টাইল শীট (CSS) এর সংমিশ্রণ। DSSL-এর মতে, এক্সএসএল অনুমান করে যে এক্সএমএল ডকুমেন্টে শুধুমাত্র ডেটা বা বিষয়বস্তু থাকবে, কিন্তু কোনো উপস্থাপনা নির্দেশনা থাকবে না। স্টাইলশীটের বিভিন্ন নিয়ম আপনাকে বলবে কিভাবে এক্সএমএল ডকুমেন্ট বিভিন্ন উপাদান প্রদর্শিত হবে। যাইহোক, এটি শুধুমাত্র একটি প্রদর্শন নয়, একটি এক্সএমএল ভোকালরি থেকে ডেটা অন্য এক্সএমএল ভোকালরিতে ডকুমেন্ট প্রকাশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ওয়েবে একটি এক্সএমএল ডকুমেন্ট প্রকাশ করতে, আমরা সেই এক্সএমএল ডকুমেন্টে একটি এক্সএসএল স্টাইলশীট প্রয়োগ করে ডকুমেন্টটিকে এইচটিএমএল-এ রূপান্তর করতে পারি। এজন্য একে এক্সটেনসিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশন (XSLT) বলা হয়, শুধু এক্সএসএল নয়। এক্সএমএল এর মত, এক্সএসএল হল পরিবর্তনযোগ্য। এক্সএসএলটি ভাষাটি পরিবর্তন হয় এরূপ ভাবে। অথাৎ এক্সএমএল এর ভাষায় হলো এক্সটেনসিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশনস। একটি বিশেষ  সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে এক্সএমএল ডকুমেন্ট ট্রান্সফার করা হয়। পরে তা নতুন স্ট্যান্ডার্ড এক্সএমএল সিনট্যাক্সে প্রসেস হয় এইচটিএমএল ফাইল অথবা প্লেইন টেক্সট ফাইল দ্বারা।

কম্পিউটারে মাইক্রোফোন কাজ না করলে কি করবেন -Windows 7

কম্পিউটারে মাইক্রোফোন কাজ না করলে কি করবেন -Windows 7

সমস্যা কখন কোথা থেকে আসে কেউ বলতে পারে না। ধরুন আপনি বাজার থেকে নতুন একটি মাইক্রোফোন কিনলেন , দোকানদার আপনাকে দোকানেই ভালো মতো চেক করে দিলো ঠিক আছে কিনা পরে আপনি বাসায় এসে কম্পিউটার চালিয়ে ব্যবহার করে দেখলেন আপনার মাইক্রোফোনটি চলছে না। তাই আজকে আমরা আপনাকে শিখাবো যদি আপনার মাইক্রোফোনটি কাজ না করে থাকে তাহলে কি কি উপায়ে আপনি চালাতে পারেন সে বিষয়ে আলোচনা করবো : 

ধাপ ১: বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাই যে, প্লাগিন সঠিক জায়গায় লাগানোয় হয়নি। আপনি আপনার পিনটি সঠিক জায়গায় স্থাপন করুন এবং ১ মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন।  দেখুন কম্পিউটারে কানেক্ট হচ্ছে কিনা। প্লাগিনের তিনটি পোর্টেই ট্রাই করুন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গোলাপি কালারের তা সঠিক থাকে। পরে খেয়াল করুন আপনার মাইক্রোফোনটি অন আছে কিনা।   

ধাপ ২: চলুন এবার একটু ভিতরে যাওয়া যাক। আপনার মাইক্রোফোনটি আপনার উইন্ডোজটি কোনো রকম সাউন্ড পাচ্ছে কিনা তা দেখা যাক। প্রথমে আপনার মনিটরের বাম পাশে নীচে দেখুন একটি উইন্ডোস আইকন আছে সেখানে ক্লিক করুন পরে দেখুন কন্ট্রোল প্যানেল (Control panel) লেখা আছে সেইখানে ক্লিক করুন। তখন দেখবেন কন্ট্রোল প্যানেলের পেজ ওপেন হয়ে গিয়েছে। অবশ্যই "view by :Category " সিলেক্ট করে নিবেন। তারপর "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে মাইকের একটি আইকন আছে সাউন্ড ক্যাটাগরি সেখানে "Manage audio devices" কথাটি লেখা আছে সেখানে ক্লিক করুন। পরে সাউন্ড এর একটি নতুন পেজ ওপেন হবে সেখানে "Recording" অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনি আপনার মাইক্রোফোনটি দিয়ে কথা বলুন কথা বলার সময় যদি  সাউন্ড পেজে যদি কোনো সবুজ কালারের লাইট উঠা নামা করে তাহলে বুজতে হবে আপনার কম্পিউটারটির উইন্ডোজ ঠিক আছে।  

ধাপ ৩ : চলুন দেখে নেই আপনার মাইক্রোফোন সাউন্ড বন্ধ আছে কিনা। আপনার মনিটরের বাম পাশে উইন্ডোজ স্টার্ট (Start) লগোতে ক্লিক করুন। পরে কন্ট্রোল প্যানেল (Control panel) এ ক্লিক করুন। অবশ্যই দ্বিতীয় ধাপের মতো "view by :Category" সিলেক্ট করে নিবেন। তারপর আগের মতোই "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে মাইকের একটি আইকন আছে সাউন্ড ক্যাটাগরি সেখানে "Manage audio devices" কথাটি লেখা আছে সেখানে ক্লিক করুন আগের মতোই। পরে সাউন্ড এর একটি নতুন পেজ ওপেন হবে সেখানে "Recording" অংশে ক্লিক করুন। এখন "problematic microphone" অংশে মাউসের লেফট বাটনটি ডাবল ক্লিক করুন। পরে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে "Headset Earphone  Propertise" নামে সেখানে "level" ট্যাব এ ক্লিক করুন। সেখানে উপরেরটি ১০০ ভলিউম আর নিচেরটি ২০ ভলিউমে রাখুন কোনোরূপ মিউট থাকলে তা অন করুন। 

ধাপ ৪ : আগের মতোই উইন্ডোজ এ ক্লিক করে কন্ট্রোল প্যানেল এ পরে "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করার পর "Manage audio devices" অপশনে ক্লিক করুন। তার পর "Recording" অংশে ক্লিক করে "Set Default" এ মাউসের লেফট বাটনটি  ক্লিক করুন। এতে কাজ না হলে আপনি "Microphone" অংশে ডাবল ক্লিক করুন পরে সেখান থেকে "Advanced" ট্যাবএ ক্লিক করুন পরে দেখুন "Allow applications to take exclusive control of this device" অপশনে ঠিক চিহ্ন দেওয়া আছে কিনা না থাকলে দিয়ে দিন। পরে apply অপশনে ক্লিক করে সম্পূর্ণ ক্রিয়াটি পরিবর্তন করে নিন। 

ধাপ ৫ : এবার অডিও সার্ভিসটি রিস্টার্ট করে দেখি কাজ করে কিনা। প্রথমে আপনার কিবোর্ডের "Windows + R" বাটনটি একসাথে ক্লিক করুন পরে একটি সার্চ বাক্স আসবে সেখানে টাইপ করুন "services.msc" পরে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে মাউস দিয়ে স্ক্রল করলে নিচের একটু আগে দেখবেন "Windows Audio" লেখাটি। সেখানে মাউস এর রাইট ক্লিক করে "Restart" অপশনে বাটন এ চাপুন। রিস্টার্ট বাটনে ক্লিক করা হয়ে গেলে আবার মাউস রাইট বাটন ক্লিক করুন পরে "Properties" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে সেখানে দেখুন "startup type -Automatic" দেওয়া আছে কিনা , না থাকলে আপনি দিয়ে এপলাই বাটনে ক্লিক করে ওকে বাটন এ ক্লিক করে দিন।  

ধাপ ৬ : এবার অডিও ড্রাইভারটি  আপডেট করে দেখি কাজ করে কিনা। প্রথমে আগের মতো আপনার কিবোর্ডের "Windows + R" বাটনটি একসাথে ক্লিক করুন পরে একটি সার্চ বাক্স আসবে সেখানে টাইপ করুন "devmgmt.msc" পরে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে ডিভাইস ম্যানেজার নামে একটি উইন্ডো ওপেন হবে সেখানে "Search automatically for updated driver software" অপশনটির সামনে তীর চিহ্নটি ক্লিক করুন পরে "Realtake high  defination audio" অপশনটি মাউস এর রাইট বাটনটি ক্লিক করুন "update  drivar software" অংশে ক্লিক করুন। 

এই ছয়টি ধাপ অনুসরণ করার পরও কাজ না করলে আপনি অন্য কোনো পিসি তে ট্রাই করার চেষ্টা করেন সেখানে না হলে বুজতে হবে মাইক্রোফোন সমস্যা আছে আর না হয় আপনি আপনার পিসি তে নতুন করে বায়ো সেটআপ দিতে পারেন। আর তাতেও ঠিক না হলে পিসি অডিও ডিভিসিটি নষ্ট হয়ে গিয়েছে হয়তো। 

২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে শিক্ষা কার্যক্রম

২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে শিক্ষা কার্যক্রম

আজ ১৭ ই ফেব্রুয়ারী ২০২২ সালে বেলা সকাল ১১ টা ০৫ ঘটিকায় শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি  বলেন ২২ ফেব্রুয়ারি থেকেই আমরা শ্রেণী কক্ষে  স্বশরীরে পাঠদান করতে পারবো। প্রাথমিক শ্রেনিদের শিক্ষা প্রতিষ্টান আমরা আরো ২ সপ্তাহ পর বৈঠক করবো। ভয়াবহ করোনা পরিস্তিতিতে শিক্ষা মন্ত্রী স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপনের  সাথে আলোচনার মাধ্যমে তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন।  শিক্ষা মন্ত্রী আরো বলেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তাদের পরিস্তিতি মধ্যে বিবেচনা করা তারা নিজ নিজ দায়িত্বে শিক্ষা প্রতিষ্টান গুলো খুলবে। প্ৰত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্টানকে তাদের শিক্ষাথীদের বাধ্যতা মূল টিকা নিতে হবে। আমরা এখনও প্রাথমিক শ্রেনি গুলোর কার্যক্রম এখনই শুরু করছি না কারণ আমাদের ধারণা আগামী ২২ ফেব্রুয়ারী এর পর থেকে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসবে। এর পর টানা ২ সপ্তহা অন্যানো শ্রেণী কক্ষে পাঠ দান শুরু হলে শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হবে ফলে পিতামাতারা তাদের সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে আগ্রহ করবেন। আমরা জানি এখনো ১২ বছরের নিচের বাচাদের এখনোও টিকা নেওয়া হয়নি। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি গতকাল বুধবার জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে এ ব্যাপারে বৈঠকে বসেন। তখনই তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এই ব্যাপারে। তাই আজ সকালেই সংবাদ সম্মলনে মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রী এ বিষয়ে ঘোষণা করেন।

লোকাট ফলের উপকারিতা Loquat Fruit Benefit Bangla

লোকাট ফলের উপকারিতা Loquat Fruit Benefit Bangla

ধারণা করা হয় দক্ষিণ মধ্য চীনে প্রথম পাওয়া যায় লোকাট ফল। এই গাছের পাতা এবং ফল উভয়ের  যেসুদি গুনাগুন রয়েছে। লোকাট  গাছের পাতা স্থানীয়রা চা হিসাবে পান করে থাকেন। এটি দেখতে অনেকটা পাকা সুপারি বা বরইয়ের মতো দেখতে। এটি আমাদের কমলা ফলের রঙের মতো হয়ে থাকে। লোকাট ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, আইরন, ম্যাগনেসিয়াম, মাঙ্গানেস, কপার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যারোটেনইডস যা শরীরের বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে আমাদের বাঁচাতে সাহায্য করে। চলুন জানি এই ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা। 

ক্যান্সার রুগীদের ফল -
লোকাট ফল ক্যান্সার প্রতিরোধী ফল। এটি ক্যান্সার উৎপন্ন কারী কার্সিনোজেনকে বাধা দেয়। অনেকে প্রচুর পরিমানে তামাক বা মাদক দ্রব খাই যার ফলে তাদের মুখে ভয়ানক ভাবে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। লোকাট গাছের পাতায় পলিফেনল আছে এটির সাইটোটক্সিক মুখের ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করে ফেলে। তাছাড়া লোকাটের ফলে মিথানল রয়েছে এটি স্তন ক্যান্সার বিস্তার রোধে  কাজ করে। এই ফলে প্রচুর পরিমানে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড, বিটা ক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার পাওয়া যায় যা আমাদের দেহের ভিতর লুকিয়ে থাকা যেকোনো ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে দিতে চেষ্টা করে। নিয়মিত এই ফলে খেলে মরণব্যাধি ক্যান্সার থেকে আমরা দূরে থাকতে পারবো।  

শরীরের হাড় মজবুত করার ফল -
বর্তমান সময়ে আমরা বাহিরের যে সকলই খাবার খাই না কেন সব কিছুতেই চিনির পরিমান রয়েছে। এটি আমাদের শরীরের হাড় দুর্বল করে দিচ্ছে। এখন আমরা বয়স বাড়ার সাথে সাথেই আমাদের হাড় অধিক পরিমানে দুর্বল হয়ে যায় বিশেষ করে মহিলারা এই সমস্যায় বেশি বুজিছেন। পরে আমরা ডাক্তারের কাছে না গিয়েই, বিভিন্ন রকমের ভিটামিন আমরা খাচ্ছি যা পরে আমারদের অকাল মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আমরা এই সমস্যাটি প্রাকৃতিক ভাবেই নির্মূল করতে পারি। অনেক ফলফলাদি রয়েছে যেগুলোর ভিতরে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম থাকে এ রকমই একটি ফল হলো লোকাট ফল। এই ফলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেমন  ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং  ম্যাগনেসিয়াম যা হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে হাড়কে শক্তিশালী করে। 

ডায়বেটিস রুগীদের জন্য ফল -
লোকাট গাছের পাতায় হাইপোগ্লাইসেমিক রয়েছে। এই গাছের পাতার চা নিয়মিত খেলে শরীরের  গ্লুকোজ ও ইন্সুলিনের মাত্রা স্বাভাবিক থাকে। এই পাতার জৈব উপাদান শরীরের রক্তের শর্করার মাত্রা হ্রাস করে। যারা ডায়বেটিস রুগী ইন্সুলিনে নিচ্ছেন অথবা নিচ্ছেন না তাদের এই লোকোয়াট গাছের চা খুবই উপকারী।

অতিরিক্ত মেদ চর্বি কমানোর ফল - 
শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানোর দুর্দান্ত একটি ফল হলো লোকাট। পেটের ভিতরে বিভিন্ন সমস্যা যেমন ডায়রিয়া, মল বের না হলে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের প্রতিরোধ করতে এই ফল কার্যকর কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। অতিরিক্ত ফাইবার থাকায় খাবার আস্তে আস্তে হজম হয় ফলে তা ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য করে এবং শরীরের লিপিড বিপাক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রক্তে ধীরে ধীরে চিনি মিশে তাই দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না। এই লোকাট ফলের পুষ্টি  উপাদান হজম শক্তি বৃদ্ধি করে পাকস্থলীর বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। 

কোলেস্টলের সংখ্যা হ্রাস করতে ফল -
দিন দিন মানুষের শরীরে খারাপ কোলেস্টলের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোলেস্টলের শরীর বৃদ্ধি পেলে ব্রেন স্ট্রোক, বিভিন্ন হৃদরোগ এবং হার্ট ব্লক হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। লোকাট ফল এবং এই গাছের পাতার চায়ের মধ্যে পেকটিন জাতীয় ফাইবার থাকে যা শরীর খারাপ কোলেস্টলের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস করে।  

রোগপ্রতিরোধক ফল -
লোকাট ফলের ভিতরে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই এই লোকাট ফলটি খেলে আপনার রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। কারণ ভিটামিন সি শরীরের রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়ায় ফলে ঠান্ডা, নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জা, করোনা এবং বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে আমরা বাঁচতে পারি।  

আয়রনে ভরপুর লোকাট ফল -
লোকাট ফলের মধ্যে থাকা আয়রন লোহিত রক্ত ​​কণিকার হিমোগ্লোবিনে অক্সিজেন সমগ্র শরীরে সরবাহ করতে সাহায্য করে। এই উপাদানটি শরীর জন্য ব্যাপক উপকারী রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং রক্ত স্বল্পতা থেকে আমাদের সাহায্য করে। 

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে ফল -
লোকাট ফল খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পাই এবং চোখের রোগব্যাধি থেকে আমাদের সাহায্য করে কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের এবং ভিটামিন এ রয়েছে। 

মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়াতে ফল -
লোকাট ফল প্রচুর পরিমানে ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আয়রন সম্ব্রিদ্ধ। শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাত্রা হ্রাস পেলে ফ্রি রাডিক্যালের মাত্রা বৃদ্ধি পাই ফলে আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে, সাধারণত বয়স হলে আমাদের এই সকল সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই ফ্রি রাডিক্যালের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে এই ফলটি ভূমিকা ব্যাপক। 

কফি বা চা য়ের বিকল্প পানীয়

কফি বা চা য়ের বিকল্প পানীয়

আমরা অনেকেই প্রায় প্রচুর পরিমানে চা খাই, দুধ চা অথবা রং চা। ডাক্তাররা বলে থাকেন রং চা য়ে কিছু পরিমান শরীলের উপকার করলেও দুধ চা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর প্রত্যেকদিন একইরকম চা খেতে খেতে আমরা এক ঘোয়ামি হয়ে পরি। তাই চায়ের বিকল্প পানীয় হিসাবে নিচের পানীয় গুলি খেতে পারেন এতে আপনার শরীর সুস্থ্য থাকার পাশাপাশি মন তাজা উৎফল্ল থাকবে।  

মাচা চা
গ্রিন টিয়ের বিপরীতে মাচা টি খেতে পারেন কারণ উভয়ই আসে ক্যামেলিয়া সাইনেনসিস উদ্ভিদ থেকে। এটি খেতে সামান্য তিক্ত হয়ে থাকে এবং জংলা গাছ পালা খাওয়ার মতো স্বাদ থাকে। এটি গ্রিন টি অপেক্ষায় ১০ গুণ বেশি ঘনত্ব তাই এর চেয়ে বেশি সাস্থ্য উপকারী। এই মাচা টিতে অত্যাধিক পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। নিয়মিত এ পানীয় খেলে আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এপিগ্যারোক্যাটেচিন গালাটে উপাদান থাকায় আমাদের হৃদ ক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখে। তাছাড়া হজম শক্তি বৃদ্ধি, শরীরকে ক্যান্সার প্রতিরোধী করে তোলা, মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়ানো, কিডনির সাস্থ্যকে সুস্থ্য রাখা, লিভারকে সুস্থ্য রাখা, ত্বকের যৌবনতা ধরে রাখা এবং অতিরিক্ত মেদ কমাতে আমাদের সাহায্য করে। এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী মায়োয়ান ইসাই  ১২০০ শত বছর আগে চিনে প্রথম মাচা টি আবিষ্কার করেন পরে তিনি এটিকে জাপানে নিয়ে আসেন। মাচা টি তৈরী করতে আপনি মাচা পাউডারের সাথে চিনি গরম পানির সাথে মিশ্রণ করে খেতে পারেন, ইচ্ছে করে এর সাথে দুধও মিশাতে পারেন। 

কম্বুচা চা
আপনি আপনার সকাল কম্বুচা চায়ের সাথে শুরু করতে পারেন। এটি খেতে খেতে অনেকটা একটু টক টক এবং মিষ্টি জাতীয় পানীয়। কম্বুচা চায়ের মধ্যে আমাদের শরীরের জন্য উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রোবায়োটিক উপাদান রয়েছে। আমরা জানি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ক্ষতিকর জীবাণু গুলিকে  ধ্বংস করে ফেলে এবং প্রোবায়োটিক শরীরের উপকারী জীবাণু গুলিকে স্বাস্থ্যকর রাখে। প্রায় দুই হাজার বছর আগের  থেকে চিনে এই টক মিষ্টি পানীয় পান করা হলেও বর্তমানে এর গুনাগুন দেখে সমগ্র বিশ্বে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পানীয় তৈরী  করতে চিনি এবং ইস্ট ব্ল্যাক টি বা গ্রিন টিয়ের সাথে মিক্সড করে ১ থেকে ২ মাস  পর্যন্ত ফারমেন্ট করে রেখে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে সময় যত বেশি হবে ততো টক স্বাদ যুক্ত হবে। 
            
আধা চা বা গিনগার টি
শরীর এবং মনকে সতেজ রাখতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হলো গিনগার টি অথবা আধা চা।   পানীয়দের মধ্যে এতে সবচেয়ে বেশি এন্টিঅক্সিজেন বেশি থাকে তাই এটিও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাছাড়া রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করতেও এটি কাজ করে।  আধা কুচি কুচি করে পানিতে মিশিয়ে ৫ মিনিট গরম করতে হবে পরে মধু মিশিয়ে  খেতে হবে। এই চা য়ের ধরে রাখতে চিনি না দেওয়াই ভালো তবে দিলেও সামান্য পরিমান দিতে পারেন। 

সোনালি দুধ বা হলদে দুধ
দুধের আরো শক্তিশালী রূপ হচ্ছে সোনালি দুধ। একে বিভিন্ন দেশে বিভিন্নই নামে ডাকে যেমন:- টার্মেরিক মিল্ক, গোল্ডেন মিল্ক, হলদে দুধ, টার্মেরিক লাতে এবং ইয়েলো মিল্ক। এটি খেতে অনেকটা তেতো ধারালো কফির মতো। তবে মধু যোগ করলে মিষ্টি লাগবে। এটি সাধারণ দুধকে আরো এন্টিঅক্সিজেন যুক্ত করে। এর কারকিউমিন উপাদান শরীরে কোথাও ইনফেকশন বা ব্যথা থাকলে তা উপশম করে। তাছাড়া রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়ানো, ত্বকের ব্রণ দূর করতে, পেটের গ্যাস কমাতে, ভালো ঘুম করতে, হার্ট সুস্থ্য রাখতে, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং কিডনি সচল রাখতে সাহায্য করে। ভারতে এই দুধ খাওয়া শুরু  হলেও বর্তমানে বাংলাদেশেও এটি ব্যাপক প্রচলিত। এটি তৈরী করতে দুধ, হলুদ, গোলমরিচ, আধা, মধু এবং পানি সব গুলো উপাদান এক সাথে মিশিয়ে খেতে হয়। 

পেপারমিন্ট চা বা গোলমরিচ চা
ওষুধের বিকল্প হিসাবে ধরা হয় পেপারমিন্ট চা কে। কারণ আগের কার দিনে পেপারমিন্ট দিয়ে বহু ওষুধ তৈরী করা হতো। তাই এই চা কিন্তু হালকা গরম পানি দিয়ে খেতে হয়, অতিরিক্ত গরম খেলে পরে আবার সাইড ইফেক্ট থাকার সম্ভবনা থাকে। এই চা কে মেন্থল বা গোলমরিচ চা নামেও ডাকা হয়। এই চায়ের বিশেষত হলো ক্যান্সার আক্রান্ত রুগীদের জন্য। এটি ক্যান্সার আক্রান্ত কোষকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে। তাছাড়া এন্টিঅক্সিজেন যুক্ত পেপারমিন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সেই সাথে বমিভাব থাকলে দূর করে, হজম ক্ষমতা শক্তিশালী করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি দেয়, অ্যান্টিস্পাসোমডিক যুক্ত পেপারমিন্ট চা বুকের ব্যথা দূর করে, মাথাব্যাথা থাকলে তা দূর করে, মানসিক চাপ দূর করে এবং শরীরের নানা রকম সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এটি শুকনো পেপারমিন্ট পাতা দিয়ে চিনি বা মধু মিশিয়ে ২-৩ মিনিট গরম করে পরিবেশন করতে হয়। 

এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ছায়াপথ অ্যালসিওনিয়াস এর সন্ধান মিললো জ্যোতি বিজ্ঞানীদের

এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ছায়াপথ অ্যালসিওনিয়াস এর সন্ধান মিললো জ্যোতি বিজ্ঞানীদের

আইসি-১১০১ ছায়াপথ আবিষ্কারের পর আবার নতুন করে এর চেয়ে ৪ থেকে ৫ গুন বড় আসলো অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথ। এই ছায়াপথটি  আমাদের পৃথিবী গ্রহ থেকে প্রায় সাড়ে তিন বিলিয়ন আলোকবর্ষ থেকে দূরে অবিস্থিত। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬.3 মিলিয়ন আলোকবর্ষ বা ১ কোটি ৬৩ লাখ আলোকবর্ষ। এর মধ্যবর্তি স্থানে ব্ল্যাকহোল রয়েছে যা আশে পাশের গ্রহ নক্ষত্র গুলো তার দিকে টেনে নিচ্ছে। এই ছায়াপথের নাম করা হয়েছে গ্রিকদের বিশাল দৈত্য আদিম দেবতা আকাশের পুত্রের নাম অনুসারে। তিনিও একজন বিশাল দৈত্য ছিলেন, সে দেবতা হেরাকলসের সাথে লড়াই করেছিলেন। দেবতা অ্যালসিওনিয়াস বিশাল দেহের অধিকারী হওয়ার কারণেই সদ্য আবিষ্কারের নামকরণ এই নামে রাখা হয়। বর্তমানে আবিষ্কার ছায়াপথের মধ্যে অ্যালসিওনিয়াস হলো সবচেয়ে বৃহত্তর ছায়াপথ। এটিই হচ্ছে বিজ্ঞানীদের কাছে সবচেয়ে বেশি আশ্চর্যজনক যে এটি এত বড় কিভাবে হলো। এটি বড় হলেও আমাদের ছায়াপথের মতোই সাধারণ। তবে আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্রে রয়েছে সূর্য আর অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের কেন্দ্রে রয়েছে ব্ল্যাক হোল। এবং ছায়াপথটি সেই ব্ল্যাকহোল হতেই শক্তি নিচ্ছে অথাৎ ব্ল্যাকহোলের কারণেই গ্রহ নক্ষত্র গুলো বিচ্ছিন্ন অবস্থাতে নেই। তবে আস্থে আস্থে আশে পাশের বস্তুগুলো ধীরে ধীরে তার দিকেই অগ্রসর হচ্ছে। 

এই ছায়াপথের সাথে আমাদের ছায়াপথের সম্পর্ক অনেকটা পৃথিবী এবং চাঁদের সম্পর্কের মতো। তবে অ্যালসিওনিয়াসের রেডিও তরঙ্গ উচ্ছ হারে নির্গত হয়। প্রায় ২০ হাজার রেডিও অ্যান্টেনার অধিক ওয়েভ ৫২টি কেন্দ্রের সাহায্য নিয়ে এটি পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে এই ছায়াপথের কোনো একটি জায়গায় প্রচুর পরিমানে ঘনত্বর বিস্তার রয়েছে যার কারণে গালাক্সিটি এত বড় হয়েছে। এর ব্ল্যাক হোল আমাদের সূর্যের অপেক্ষায় প্রায় ২৫০ গুন বেশি বড় তাহলে ধারণা করে যাচ্ছে যে আশেপাশে অন্য কোনোর প্রাণীর বসবাস করা প্রায় অসম্ভব। এর আশপাশের গ্রহগুলোতে সবসময় ঝড়ের মধ্যেই থাকতে হয়। হয়তোবা দূরের কোনো গ্রহতে নক্ষত্রের আলোর মাধ্যমে জায়গাটি শান্তি পূর্ণ রয়েছে। কারণ বিজ্ঞানীরা শুরুতে এঁকে কোনো ছায়াপথ মনে করেনি, এটি একটি নক্ষত্র বহুল এলাকা মনে করেছিল সূর্যবিহীন জায়গা তবে ব্ল্যাকহোলের ধারা যে একটি বড় ধরণের ছায়াপথ হওয়া সম্ভব তা জানা ছিলোনা বিজ্ঞানীদের। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের সন্ধান জ্যোতি বিজ্ঞানীরা সাধারণ ভাবেই পেয়েছিলো ওয়াইড-ফিল্ড ইনফ্রারেড সার্ভে এবং লো ফ্রিকোয়েন্সি অ্যারে টেলিস্কোপ দিয়া প্রথমে তারা একটি নক্ষত্রে ঘেরা তারা দেখতে পাই পরে তারা সেখানকার ব্ল্যাকহোলে আবিষ্কারের পরই তারা বুজতে পারে এটি একটি এখনকার সময়ে সবচেয়ে বড় ছায়াপথ অ্যালসিওনিয়াস।

১৭৯০ সালে যখন আইসি-১১০১ ছায়াপথ আবিষ্কার করা হয় তখন এটিই মনে করা হতো সবচেয়ে বৃহত্তর। প্রায় ২৩২ বছর পর ২০২২ সালে তার রেকর্ড ভাঙ্গলো  অ্যালসিওনিয়াস। আইসি-১১০১ দৈর্ঘ্য  ছিল প্রায় ৫০ থেকে ১২০ আলোক বর্ষ। অথাৎ এই ছায়াপথের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে সময় লাগবে ৫০ থেকে ১২০ কোটি  বছর। আর অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথ  এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে সময় লাগবে ১৫০ থেকে ১৭০ কোটি বছর লাগবে। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের মতো প্লাজমাবর্তী রেডিয়ো ছোট ছোট ছায়াপথের দেখা বহুবার বিজ্ঞানীরা দেখেছেন তবে একটি ছায়াপথ এত বড় হতে পারে তা আগে তারা কল্পনা করতে পারেননি। আমাদের আবিষ্কার রত এখন পর্যন্ত মহা জগতে প্রায় ২০০ বিলিয়নের মতো গ্যালাক্সি রয়েছে তার মধ্যে ১৬ ই ফেব্রুয়ারিতে যোগ হলো আরেকটি অজানা গ্যালাক্সি। এভাবে দিন দিন প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে আমরা মহা বিশ্ব সম্পকে ধারণা লাভ করছি। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের আবিষ্কারের মধ্যে দিয়ে আমরা জানতে পারবো এর রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি সম্পর্কে, এর আশে পাশে গ্রহ নক্ষত্র গুলোর পরিবেশ কিরূপ আচরণ করছে তার কথা। তবে ধারণা করা যাই যে অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের ব্ল্যাক হলে আস্থে আস্থে গিলে খেতে খেতে ভারী আর বড় হতে থাকবে তবে আমাদের কোনো চিন্তা নেই কারণ এটি আমাদের পৃথিবী থেকে প্রায় তিন বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে, অথাৎ আমাদের কাছে যদিও আসতে এই ব্ল্যাকহোলের ৩০০ কোটিরও বেশি সময় লাগবে। যা আমাদের কাছে পোঁছাতে প্রায় অসম্ভব। তাই বলা যাই এই ছায়াপথ দ্বারা আমাদের কোনো ক্ষতির সম্ভনা নেই। 

বিজ্ঞানের নতুন আবিষ্কার চোখ দেখেই বুজা যাবে রুগীর অঙ্গের মৃত্যুর তারিখ

বিজ্ঞানের নতুন আবিষ্কার চোখ দেখেই বুজা যাবে রুগীর অঙ্গের মৃত্যুর তারিখ

বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে চোখের মনি পরীক্ষা করে জানা যাবে ঐ ব্যক্তির অঙ্গের মৃত্যুর তারিখ। 
আমরা মানুষের চোখ দেখেই চিনতে পারি মানুষটিকে। করোনার চলাকারীন সময়গুলোতে আমরা সকলেই মাস্ক পরে থাকি তবুও আমরা একে ওপরের চোখ দেখেই বুজি ব্যক্তিটিকে। মানুষের চোখ মানুষের মনের অন্তর আত্মার কথা বলে। চোখ দেখেই বুজা যাই তার মনে কি চলছে সে কি করতে চাই। মানুষ তার মুখের বঙ্গি দিয়ে তার মনের কথা ঢাকতে চাইলেও চোখ দিয়ে ঢাকতে পারে না। মানুষের হাসি, কান্না, দুঃখ, কষ্ট সবই চোখের মাধ্যমে প্রকাশ প্রায়। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন একটি প্রোগ্রামিং অ্যালগরিদম তৈরী করেছেন ওটার মাধ্যমে যদি কোনো মানষের চোখ ভালো মতো পরীক্ষা করা যাই তাহলে ঐ ব্যক্তির মৃত্যুর তারিখের সময় আন্দাজ করা যেতে পারে। মানুষের প্রধান অঙ্গ গুলো হলো লিভার, কিডনি, হার্ট, লান্জ এবং মস্তিষ্ক। এই প্রধান সব অঙ্গ গুলোই চোখের রেটিনার সাথে সংযুক্ত। 

আপনার কোনো একটি অঙ্গ নষ্ট হলেই ডাক্তাররা খালি চোখেই আপনার চোখ দেখেই আন্দাজ করতে পারে আপনার কি সমস্যা হতে পারে। যদি আপনার জন্ডিস বা যকৃত সমস্যা বা লিভারের সমস্যা হয় তাহলে আপনার চোখের সাদা অংশের রং হলুদ বর্ন ধারণ করবে। যদি আপনার উচ্চ রক্তচাপ বা সংক্রমণ রোগ থাকে তাহলে আপনার চোখ লাল বর্ন ধারণ করবে। রক্তশূন্যতা বা ডায়াবেটিস হলে চোখ ফ্যাকাশে রং হবে ইত্যাদি বৈশিষ্ট ডাক্তাররা খালি চোখেই দেখে রোগ নির্ণয় করতে পারেন। ঠিক অনেকটা তেমনি চোখের রেটিনার স্নায়ুকোষ এবং রক্তজালিকা খুব নিখুঁত ভাবে পরীক্ষা করলে জানা যাবে মানুষের প্রধান অঙ্গ গুলোর বয়স সীমা।     

এটির অ্যালগরিদম এমন ভাবে তৈরী করা হয়েছে এটি পরীক্ষাথী ব্যক্তিকে তার শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলি পরীক্ষা করে দেখে যে অঙ্গগুলি বর্তমানে কি অবস্থায় আছে এবং সামনে কোনো কিছু হওয়ার সম্ভবনা আছে কিনা। অবশ্যই আপনার কিডনি অথবা অন্য কোনো শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ভালো মতো যদি পরীক্ষা করা যাই তাহলে বুজা যাবে মৃত্যুর আগে আপনার কোন কোন অঙ্গ গুলি আগে সমস্যা দিবে। তবে এটা সত্য যে সঠিক ভাবে কোনো পরীক্ষা করার পরেও তার ফলাফল সঠিক হওয়া সম্ভব নাও হতে পারে তারপরেও এই প্রযুক্তি কেবল শুধুমাত্র বিজ্ঞানের অগ্র যাত্রার একটি ফল। তবে হ্যা এই আবিষ্কারের সাফল্য হয়তো আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানকে আরো দ্রুত গতিতে নিয়ে যাবে।    

শরিলের ভিতরে যত ক্ষয় ক্ষতি হয় বা হবার আশঙ্কা থাকে তা সবার আগে মস্তিস্ক সিগন্যাল পাই সেই সাথে চোখের রেটিনাও সংবেদনশীল হয়ে উঠে। কোনো অঙ্গ প্রাকৃতিকভাবে নষ্ট হওয়ার আশংখা হলেই রেটিনার রক্তজালিকা গুলো অস্বাভাবিক আকৃতির রূপ ধারণ করে। ঐ ভিক্তির উপরেই পরীক্ষা করে অ্যালগরিদম তৈরী করা হয়েছে সেটি শরিলে কি কি সমস্যা আছে বা হতে পারে। পরে সেটির উপর ভিত্তি করে রুগীর চিকিৎসা আগে ভাগেই করলে রুগী দ্রুত সুস্থ্য হওয়ার থাকে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন এই প্রযুক্তি সমগ্র বিশ্বে ব্যবহার চালু করলে মৃত্যুর হার ৪০ শতাংশ কমানো সম্ভব। আমেরিকায় ৫০ বছরের উদ্ধে প্রায় পঁচিশ হাজার ব্যক্তিদের নিয়ে একটি পরীক্ষা করে। তাদের চোখ ভালো মতো এলগোরিদম এর সাহায্যে পরীক্ষা করে তাদের বয়সের একটি সময় সীমা আন্দাজ করেন এবং সামনে তাদের কি কি ধরণের রোগ বালাই হতে পারে। গবেষণায় দেখায় যাই প্রায় ১০ বছরের মধ্যে পাঁচ হাজারের মতো লোকজন প্রায় কাছা কাছি ওই রকম সমস্যায় ভুগেছেন। সুতরাং বুজাই যাচ্ছে এই প্রযুক্তি কতটা সাফল্যের। সাধারণত সম্পূর্ণ শরীর পরীক্ষা করা অনেক ব্যয় বহুল এবং রুগীকে প্রচুর ব্যথাও সহ্য করতে হয়। কিন্তু এটি একটি সাধারণ পরীক্ষার মাধ্যমেই ফলাফল আনা সম্ভব। ১০ থেকে ১২ বছর আগেই জানা যাবে ব্যক্তিটি সামনে কোন রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভনা রয়েছে। এতে মৃত্যুর হারও দিন দিন কমে আসবে।

২০২২ সালের মধ্যে সেরা ব্রাউজার কোনটি

২০২২ সালের মধ্যে সেরা ব্রাউজার কোনটি

চলুন একটি পরীক্ষা করি ২০২২-২৩ সালের মধ্যে সেরা ৪টি ব্রাউজারের মধ্যে দেখি কে সবচেয়ে উন্নত। আমরা এখানে ইউজার ফ্রেন্ডলি, সিকুরিটি, র‍্যাম এবং ফেসিলিটি সম্বন্ধে জানবো। পরীক্ষা টি হবে একটি নকআউট প্রক্রিয়া যে হেরে যাবে সেই বাদ হয়ে যাবে। সাফারি, ক্রোম, মজিল্লা ফায়ারফক্স এবং অপেরার সাথে পার্থক্য প্রকাশ হবে :   

প্রথমে সাফারি এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
যারা ম্যাক ব্যবহার করে থাকেন তারা দুইটি ব্রাউজারে বিনা মূল্যে ভালো মতো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি টুকটাক ওয়েব এ কাজ করেন এবং সাধারণ ডিজাইন প্রচন্ড করেন তাহলে সাফারি ব্যবহার করবেন। আর যদি আপনি ওয়েবে অনেক গুলো কাজ একসাথে করেন এবং বুকমার্ক করতে চান তাহলে আপনি ক্রোম ব্যবহার করবেন। যাদের আইফোন রয়েছে তারা আইফোন দিয়ে আইক্লাউড ব্যবহার করে  ম্যাকের ভিতর একই ট্যাব খুলতে পারবেন। যারা উইন্ডোজ বা এন্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করেন তারা জানেন ক্রর্ম ব্যবহারে গুগল থেকে কতগুলো সুবিধা পাওয়া যায়। ক্রমে আপনি যেকোনো ট্যাব গুগল ট্রান্সলেটের মাধ্যমে ভাষা পরিবর্তরন করতে পারেন। আমরা সকলেই জানি ক্রমে কিরূপ র‍্যাম ব্যবহার করে। তবে আপনি যদি চান অ্যাপ টেমার ব্যবহার করে অতিরিক্ত র‍্যাম ব্যবহার করা থেকে ক্রোমকে বিরত রাখতে পারেন। অপরদিকে ম্যাক এবং আই ফোনের জন্য সাফারি দ্রুত গতিতে কাজ করলেও তেমন কোনো বিশেষ সুবিধা এর মধ্যে পাওয়া যায় না। কিন্তু আপনি যদি উভয় ব্রাউজারের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেন তাহলে উভয়ই মানসম্পূর্ন্ন সিকুরিটি প্রধান করে। গুগল ব্যবহার কারীদের ডাটা কালেকশন করে তাদের ওই অনুযায়ী বিজ্ঞাপন দেখায় উপরোন্ত আইফোন ও ম্যাক আই ব্যাপারে সতর্ক। তাছাড়া ক্রোম ব্যবহারে আপনি প্রচুর পরিমানে প্রয়োজনীয় এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু সাফারিতে এত সুবিধা নেই। তাই পরিশেষে বলা যায় এইখানে গুগল ক্রমেই সেরা। 

দ্বিতীয়ত এজ এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
এজ এবং ক্রোম উভয় ব্রাউজার ব্যবহারকারিরা অতিরিক্ত ট্যাব ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এজ এর ডিফালট হোম পেজ ব্যবহার কারীদের অনেক ভোগান্তিতে ফেলে অপরদিকে ক্রোমের  হোম পেজ খুব সহজেই ব্যবহার করা যায়। দুটি ব্রাউজারই বুকমার্কিং ফেসিলিটি থাকলেও ক্রমে রিড বুকমার্কিং এর এক্সট্রা ফেসিলিটি রয়েছে। নিরাপত্তার দিকদিয়ে দুটি ব্রউজারই সেরা তবে এজ অন্যানো থার্ড পার্টি থেকে এক্সটেনশন গ্রহণ করে যা নিরাপরতার ত্রুটি হতে পারে। ব্রাউজারের গতি বিবেচনা করলে ১ নম্বরে রয়েছে এজ। এজ ক্রোম অপেক্ষায় কম র‍্যাম খাই। এজ এর চেয়ে ক্রোমে অধিক পরিমান নিজস্ব এক্সটেনশন সার্ভিস রয়েছে। গুগলে সকল ফেসিলিটি ক্রমে থাকার কারণে এবারও এজ অপেক্ষায় গুগল ক্রমেই সেরা।     

তার পর মজিল্লা ফায়ারফক্স এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
ইন্টারনেট দুনিয়াতে ক্রোমের আগে প্রায় ৪ বছর আগে আসলেও মজিল্লা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের মনে তেমন কোনো জায়গা নিতে পারেনি। দুটি ব্রাউজারই 
ম্যালওয়্যার প্রটেকশন ব্যবস্থা রয়েছে এবং দুটিই প্রচুর পরিমানে র‍্যাম খাই। তারপরেও ক্রোমে এই ব্যাপারে ব্যবস্থা থাকলেও মজিল্লা ফায়ারফক্সে তা নেই। ক্রোম এর রিলিজ হবে আগে মজিল্লা ব্যাপক জনপ্রিয় ছিল। একসময় বিশ্বের প্রায় ৭০ শতাংশ জায়গা ধকল করেছিল এই ব্রাউজারটি। ওয়েব ডেভেলপাররা মজিল্লা ব্যবহার করে সহজেই ডিজাইন পরিবর্তন করতে পারতো। কিন্তু দিনের সাথে তাল মিলিয়ে তাদের ব্রউজারটি তেমন কোনো ইউজার ফ্রেন্ডলি করতে পারেনি। তাছাড়া তেমন কোনো ভালো সুবিধা  মজিল্লা ফায়ারফক্স এ না থাকায় ক্রোম এইখানে সহজেই জিতে গেলো। 

এবার অপেরার সাথে গুগল ক্রোমের  তুলনা করি :
অপেরার জন্ম ১৯৯৫ সালে আর ক্রোম এর ২০০৮ সালে উভয় জনপ্রিয় ব্রাউজার সকলের কাছে। উভয় খুব ভালো ইউজার ফ্রেন্ডলি তবে অপেরা এদিকদিয়ে ক্রোম অপেক্ষায় এগিয়ে। তাছাড়া সিকিউরিটি দিক দিয়ে সমান ভাবে তাদের ইউজারদের প্রাইভেসি নিরাপদ রাখে। আর সবচেয়ে বোরো কথা হলো অপেরা প্রচুর কম র‍্যাম খাই যা ব্যবহারকারীদের আরো মর্সিন ভাবে চালাতে পারে। অপরদিকে প্রচুর পরিমানে সুবিধা রয়েছে ক্রোম ব্রাউজারে। আপনি প্রচুর পরিমানে এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারেন। আপনার পাসওয়ার্ড সেভ করে ফুল ডকুমেন্ট একসাথে জিপ করে নিতে পারেন। ডেভেলপার মুড আপনাকে যেকোনো ডিজাইন সহজেই পরিবর্তন করতে পারেন। ক্রোম এমন একটি ব্রাউজার যার মধ্যে সব কিছুই রয়েছে আপনি যা চান তাই আছে। গুগলের জিমেইল, ড্রাইভ, গ্যালারি এবং ট্রান্সলেটর সিস্টেম ক্রোমকে সব গুলো ব্রাউজারকে এগিয়ে রাখে। তাই পরিশেষে বলা যাই অপেরা অপেক্ষায় ক্রোম সেরা। 

টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী নিহত

টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী নিহত

টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী নিহত 
সাভারের আশুলিয়ায় এক প্রাইভেট জুতা কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের এক বিশাল ঘটনা ঘটেছে। তিনজন অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে সাথে সাথে মারা গিয়েছেন(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বুধবার ২৩ শে ফেব্রুয়ারী বিকেল ৫টার সময় জুতার কারখানায় আগুন লাগে। এটি আশুলিয়ার টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানাটি অবস্থিত। এক ঘণ্টা পর ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট আগুন নিভাতে সক্ষম হন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী ছিল। আগুন লাগার প্রায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে আসে তাদের সাতটি ইউনিটের যৌথ চেষ্টাই ১ ঘন্টার ভিতরেই গুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কারখানার ভেতর হটাৎ করে বিকেলে প্রচুর পরিমানে ধোঁয়া বের হতে থাকে এবং পরে তা বাড়তে বাড়তে আগুনের শিখা উপরে উঠতে দেখা যায়। প্রাথমিক ভাবে অগ্নিকাণ্ডে সর্বমোট তিন জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন এবং ১০ জনের অধিক শ্রমিক মারাত্মক ভাবে আহত হয়েছেন এই ঢাকার আশুলিয়ায় জুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ড ঘটনায়। 

ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র অফিসার বলেন, টঙ্গাবাড়ী বঙ্গবন্ধু সড়কে ফুটওয়্যার জুতা কারখানায় বিকেলে আগুন লাগে। তারা আগুনের খবর পেয়ে এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে, তাদের সাথে সাতটি ইউনিট ফায়ার সার্ভিসের একত্রে কাজ করেছেন। পরে সেখানে তল্লাশি করে তারা তিনটি মৃত দেহ উদ্ধার করেন; এদের মধ্যে দুই নারী ও একজন পুরুষ পাওয়া গিয়েছে। তাদের পরিচয় এখনও আমরা পাইনি ডিএনএ এর মাধ্যমে সনাক্ত করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করতে হবে। আর বাকি ১০ জন যারা আহত হয়েছেন তাদের নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন যেহুতো এটি জুতার কারখানা তাই প্রচুর পরিমানে দাহ্য পদার্থ, চামড়া, প্লাস্টিক এবং রাসায়নিক পদার্থ ছিল তাই আগুন দ্রুত কারখানার ভিতরে ছড়িয়ে পড়ে। তাই আগুন নিয়ন্ত্রণে আন্তে আনতেই কারখানার পুরো ভিতরে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে বলে আমরা মনে করছি। এবং আমরা এখনও ভিতরে কেউ আছে কিনা আমরা খোঁজার চেষ্টা করছি। সেখানে এলাকাবাসীর এক স্থানীয় নাগরিক বলেন, তারা কয়েকজন মাইল দোকানে চা খাচ্ছিলেন হটাৎ তাদের চোখের সামনে কিছু ধুয়া দেখতে পান পরে ভাবেন এটি হয়তো কারখানার ধুয়া। পরে খুব দ্রুতই ধুয়া বাড়তে থাকে পরে তা ভয়াবহ আগুনে রূপ নেই। আমরা সকলেই আতংকিত হয়ে পরি। পরে কারখানার লোকজন এবং আশে পাশের লোকজন মিলে আগুন নিভাতে চেষ্টা করে পরে ১ ঘন্টা পর ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি গাড়ি আসে পরে আরো চারটি গাড়ি আসে। এবং তিনি আরো বলেন এই কারখানায় প্রায় ১০০ থেকে ২০০ জন শ্রমিক কাজ করেন। 

আফগানদের হোয়াইটওয়াশ করে আরো পয়েন্ট বাড়াতে চাই টাইগার টিম

আফগানদের হোয়াইটওয়াশ করে আরো পয়েন্ট বাড়াতে চাই টাইগার টিম

আগামীকাল ২৮ ফেব্রুয়ারী সকাল ১১ টা ঘটিকায় আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে মাঠে নামবেন আমাদের টাইগার ক্রিকেট বাহিনী। আফগানিস্তানের সাথে গত দুটি ম্যাচ খেলে জিতে তারা ২০ পয়েন্ট তাদের কোষাগারে জমা করতে পেরেছে। তারা বর্তমানে ১০০ পয়েন্ট নিয়ে  ওয়ানডের ভিতর সেরা দোল গুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে অবস্থান করছে। আমরা সকলেই জানি এবারের ২০২৩ বিশ্ব কাপ আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে অনুষ্টিত হবে। সেখানে ১৩ টি দল খেলবে এবং সরাসরি বিশ্বকাপে অংশ নিবে ৭ টি দল। ভারত আয়োজক বলে তারা সরাসরি বিশ্বকাপ খেলবে। বাংলাদেশ যদি সরাসরি বিশ্বকাপে খেলতে চাই তাহলে তাদেরকে অবশ্যই এই বাকি ৬টি দলের মধ্যে থাকতে হবে। বর্তমানে ভারত বাদে বাকি শক্তিশালী দলগুলো হলো অস্ট্রলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্টেন্ডিস এবং শ্রীলংকা। এই ৭টি দলের ভিতরে থাকাটা বাংলাদেশের জন্য খুবই চ্যালেঞ্জর। তবে বাংলাদেশ যেহুতো টপে রয়েছে তাহলে আমরা আশা করতেই পারি সামনের বিশ্বকাপে আমরা সরাসরি খেলতে পারবো। তাই আমাদের যত সম্ভব ততগুলো ম্যাচ জিতে আমাদের পয়েন্ট গুলো বাড়াতে হবে। আমরা ইতিমধ্যেই আফগানিস্তানের সাথে সিরিজ জয় করে নিয়েছি। কিন্তু সামনের আরেকটি ম্যাচ আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সামনে যখন আমাদের দক্ষিণ আফ্রিকা সাথে তাদের মাঠে সিরিজ খেলা হবে তখন আমাদের পয়েন্ট তোলাটা খুবই কষ্টসাধ্য হবে। আফগানিস্তানও চাইবে না তারা গতকালকের ম্যাচটি হারুক কারণ তাদেরও বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে প্রচুর পয়েন্ট দরকার। আফগানিস্তানের সাথে প্রথম ম্যাচটি বাংলাদেশ চাপের মুখে জিতলেও দ্বিতীয় ম্যাচটিতে লিটন দাস ও মুশফিকুর রহিমের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ বড় ব্যবধানে জয় পায়। আগামীকালের তৃতীয় ম্যাচটি জিতলে বাংলাদেশ ১১০ পয়েন্ট নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে খেলতে যাবে। বাংলাদেশের ইয়াংস্টার মেহেদি হাসান মিরাজ বলেন, সামনে আমাদেরদক্ষিণ আফ্রিকার সাথে খেলা তাই আমাদের বর্তমানে আগামীকালকের ম্যাচ নিয়ে চিন্তা করছি। যদি আমরা সেখানে ১০ পয়েন্টটি পায় তাহলে সামনে আমাদের যাত্রা সহজ হবে। আমরা জিতার ব্যাপারে ইতিবাচক রয়েছি কারণ গত দুটি ম্যাচ আমাদের আরো সাহস বাড়িয়ে তুলেছে। আমরা আফগানিস্তানের বিপক্ষে কোনো নেতিবাচক ধারণা করছি না। আমরা আমাদের সম্পূন টিম সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে খেলায় জিতার চেষ্টা করবো। বিশকাপে সরাসরি কিন্তু ৭টি দলই পারফর্ম করবে তাছাড়া ভারত আয়োযোগ হিসাবে সরাসরি রয়েছে তাই আমাদের বাকি ৬টি দলের ভিতরে থাকাটা কঠিন । তাই আমাদের টার্গেট একটাই পয়েন্ট বারিয়ে সরাসরি বিশকাপে খেলা। 

হোয়াইটওয়াশ থেকে বেঁচে গেলো আফগানরা

হোয়াইটওয়াশ থেকে বেঁচে গেলো আফগানরা

শেষ ওয়ানডেতে ৭ উইকেট হাতে নিয়েই বাংলাদেশের বিপক্ষে জিতে যায় আফগানিস্তানরা। 
আফগানিস্তানের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ। এবারের লক্ষ্য ম্যাচ জিতে পয়েন্ট বাড়ানো টিম টাইগারদের। গত দুটি ম্যাচ দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে জয় নেই বাংলাদেশ। আজকের শুরুটা ভালোই হয়েছিল টাইগারদের পরে হটাৎ ফজল হকের প্রথম বলেই ৪৩ রানের জুটি ভেঙে আউট হন তামিম ইকবাল। পরে হাল ধরেন সাকিব আর লিটন, তখন বহু উত্তেজনায় ছিল বাংলাদেশের ঘরে। হটাৎ ৩০ রান করে আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে আউট হন সাকিব আল হাসান। পরে সাথে সাথে সাজঘরে ফিরেন মুশফিক এবং ইয়াসির আলী তারা যথাক্রমে ৭ ও ১ রান করে কট আউট হন রশিদ খানের বলে। গত ম্যাচে দাপটে খেলা মুশফিকও আজকের ম্যাচটি রান করতে পারেননি। পরে নাথে থাকেন বাংলাদেশ দুই ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ ও লিটন দাস। তখনও বাংলাদেশ বড় রানের স্বপ্ন দেখছে কারণ এর পরে রয়েছে আফিফ হোসেন ও মেহেদী হাসান। ৮৬ রান নিয়ে মোহাম্মদ নাবির বলে ক্যাচ আউট হন লিটন দাস। পরে আফিফ হোসেন ৬ বলে ৫ করে মোহাম্মদ নাবির  বলে ক্যাচ আউট হন। তিনি গত প্রথম ম্যাচটিতে বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের সাথে জয় এনেছিলেন। ওনার এমন আউট বাংলাদেশকে রানের যে পাহাড় গড়ার চিন্তা করেছিল তা শেষ হয়ে যায়। তার পর মাঠে নামেন ইয়াংস্টার মেহেদী হাসান তিনি নাজিবুল্লাহ জাদরান দ্বারা রান আউট হয়ে যান। পরে একেএকে দোষ নামে বাংলাদেশ উইকেটের উপর তাসকিন আহমেদ রশিদ খানের বলে এল.বি.ডাবলু এবং শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান রান আউট হয়ে যান। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তিনি হয়তো সঙ্গী পেলে বাংলাদেশের খোসাগরে আরো কিছু রান হতো। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ৪৬.৫ বল খেলে ১০ উইকেটে দলীয় রান ১৯৬ হয়।  

রশিদ খান ১০ ওভার বল করে ৩ টি উইকেট নিয়ে ৩৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৩.৭০, মুজিব ৮ ওভার বল করে কোনো উইকেট না নিয়ে ৩৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৬৩, মোহাম্মদ নবী ১০ ওভার বল করে ২টি উইকেট নিয়ে ২৯  রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ২.৯০, নায়েব ৫ ওভার বল করে কোনো  উইকেট না নিয়ে ২৫ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৫.০০ এবং আজমাতুল্লাহ ওমরজাই ৬ ওভার বল করে ১টি উইকেট নিয়ে ২৯ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৮৩ । পরে মাঠে নামে আফগানিস্তান ঠান্ডা মাথায় তারা খেলছে তো খেলছেই। পেস, স্পিন, সুয়িং কোনো কিছুই তাদের আটকানো যাচ্ছিলো না কারণ তারা বুজে গেয়েছে এই ম্যাচ ঠান্ডা মাথায় উইকেট হাতে থাকলেই এই ম্যাচ জিতে যাবে। তাদের দলীয় রান ৭৯ এর সময় সাকিব এল হাসানের বলে রিয়াজ হাসান। উইকেট অনেক দেরিতে পড়লেও হাল ছাড়েনি বাংলাদেশ। তার পরে দুটি উইকেট নেন মেহিদি হাসান তারা হলেন রহমত শাহ এবং হাসমাতুল্লাহ শাহ। কিন্তু ততক্ষনে অনেক দেরি হয়ে যায় বাংলাদেশের। কিন্তু অবশেষে উইকেট আর না নিতে পারায় হেরে যাই টিম টাইগাররা। সাকিব এল হাসান ১০ ওভার বল করে ১ টি উইকেট নিয়ে ৪৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৭০। রহমানুল্লাহ গুরবাজ ফুল সেঞ্চুরি করে ম্যান অফ দ্যা ম্যান হন।   

যেকোনো বাটন মোবাইলের প্রয়োজনীয় টিপস Keypad mobile problem solution

যেকোনো বাটন মোবাইলের প্রয়োজনীয় টিপস Keypad mobile problem solution

বেশির ভাগ বাটন মোবাইলের নিয়োমাবলি একই। তবুও আমরা চেষ্টা করবো যাতে আপনার মোবাইলে কার্যকলাপের সাথে মিল রেখে যেন আপনি আপনার সমস্যা গুলি সমাধান করতে পারেন। হয়তো বর্তমানে বাটন মোবাইলের চাহিদা কম তাই এই সম্পকে আমাদের ধারনাও কিছু মানুষের নাও থাকতে পারে। নিম্নে এই সম্পর্কে সাধারণ সমস্যা গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো :

বাটন মোবাইলে দিয়ে টর্চ লাইট জ্বালানো :
প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু বাটনটি চাপুন। তখন সেখানে খুজুন যেখানে টর্চের একটি ছবির আইকন দেয়া আছে সেখানে সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। তারপর আপনি সেখানে তিনটি অপশন দেখতে পাবেন "On, Sos, Off" ডিফল্ট ভাবে সেখানে Off অপশনে দেওয়া থাকে আপনি ওপরে উঠার বাটন অথবা নিচে নামার বাটন ক্লিক করে আপনাকে On অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবং Sos অপশনের মাধ্যমে আপনার টর্চ লাইটটির বার্তি উঠা নামা করবে এতে ব্যাটারি খরচ কম হবে। তাছাড়া আপনি সরাসরি শূন্য বাটন অথবা মেনু বাটন চেপে ধরে বার্তি জ্বালাতে পারেন।  

বাটন মোবাইলে দিয়ে ভাষা পরিবর্তন করা :
বেশির ভাগ সময় আমরা ভাষা পরিবর্তন করতে গিয়ে হিমশীম খেয়ে যাই। কারণ সব ইলেক্টিক ডিভাইসে আমরা ইংরেজি ভাষা দেখে অব্যস্ত হটাৎ অন্যান্ন ভাষা দেখলে আমরা বুজতে পারি না। এমনকি আমরা বাংলা লেখা থাকলেও আমরা বুজতে পারিনা। তাই আজকে এই সমস্যা থেকে কিবাবে সমাধান পাওয়া যাই এই সম্পর্কে জানবো। প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু অপশনে গিয়ে "সেটিং" আইকনে ক্লিক করুন পরে সেখানে খুঁজলে "ফোন  সেটিং" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন আপনি "ল্যাঙ্গুয়েজে সেটিং অথবা ভাষা পরিবর্তন" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে "ডিসপ্লে ল্যাঙ্গুয়েজে"  অপশনে গেলেই আপনি আপনার পছন্দের ভাষা চিহ্নিত করতে পারবেন। 

কিভাবে কোনো ফোন নাম্বার ব্লক করতে হয় বা ব্লক খুলতে হয় :
কিভাবে ব্লক করবেন-
আপনি যে নাম্বারটি ব্লক করতে চান সেটি অবশ্যই আপনার মোবাইলে ফোন সেভ থাকতে হবে অথবা আপনার কল হিস্টোরিতে থাকতে হবে তবেই আপনি নাম্বারটি ব্লক করতে পারবেন ফোন নাম্বারটি টাইপ করে ব্লক করতে পারবেন না। যদি নাম্বারটি আপনার কল হিস্টোরিতে থাকে তাহলে সেখানে গিয়ে নাম্বারটি মেনুতে ক্লিক করে করে "Details" এ যান সেখানে "optione" এ ক্লিক করে নিচে দেখুন "Add to blacklist" এ গিয়ে "Ok" তে ক্লিক করলেই ব্লক হয়ে যাবে। যে নাম্বার সেভ করা রয়েছে  সেক্ষেত্রে ভিকটিম নাম্বারটি সিলেক্ট করে "optione" এ লিক করে নিচে খুঁজলেই  "Add to blacklist" অপশন পাবে সেখানে "ok" বাটনে চাপলেই ব্লক হয়ে যাবে। তাছাড়া আপনার মেনু বার থেকে "Call History" তে গিয়ে "Call  Setting" এ যান তার পর নিচে দেখুন "Advanced Setting" সেখানে "Blacklist" অপশনে ক্লিক করে "Blacklist list" এ যান সেখানে অপশনে ক্লিক করে "New" বাটনে চাপুন পরে ভিক্টিমের নাম্বার লিখে "ok" দিলেই ব্লক হয়ে যাবে। 
কিভাবে ব্লক খুলবেন-
আপনার মেনু বার থেকে "Call History" তে গিয়ে "Call  Setting" এ যান তার পর সেখানে নিচে দেখুন "Advanced Setting" সেখানে "Blacklist" অপশনে ক্লিক করে "Blacklist list" এ যান সেখানে যে নাম্বারটি ডিলিট করতে চান সে গিয়ে "অপশনে" ক্লিক করে "Delete" বাটনে  চাপুন পরে সে নাম্বারটি ডিলিট হয়ে যাবে। 


কিভাবে মোবাইলে পাসওয়ার্ড দিবেন :
প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু অপশনে যান সেখানে গিয়ে সেটিং অপশনে গিয়ে ok বাটনে ক্লিক করুন সেখানে "Security setting" গেলে নিচে খোঁজা খোজি করলেই  দেখবেন "Screen lock password" এ ক্লিক করে আপনার পছন্দ মতো যেকোনো পাসওয়ার্ড দিয়ে ওকে বাটনে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে। 

কিভাবে আপনার ইনকামিং কলটি অন্য ফোন নাম্বারে ডিভার্ট করবেন -
আপনি যাতে আপনার গুরুত্বপূর্ণ কলটি মিস না করতে চান এবং চান আমি না ধরলে অন্য নাম্বারে যেন কলটি চলে যায়, তাহলে আপনি প্রথমে আপনার মেনু অপশন থেকে ডাইরেক্ট "কল হিস্ট্রি" তে যান সেখানে "কল সেটিং" এ ক্লিক করুন তারপর দেখবেন "Call drivert" সেখান থেকে আপনার মোবাইলের সিম অপারেটরটি সিলেক্ট করুন। তারপর "Divert if unreachable" অথবা  "Divert if not answered" অপশনে ক্লিক করুন পরে "Active" এ ক্লিক করুন পরে "Divert to number" সেখানে আপনি যে নাম্বারে কলটি ট্রান্সফার করতে চান সে নাম্বারটি দিন পরে "Ok" অপশনে ক্লিক করলেই কাজ হয়ে যাবে। আর ডিলিট করতে চাইলে যেখানে "Active"  অপশন দেখেছেন ঐখানেই ডিলিট অপশনও রয়েছে। আর আপনার কাজটি হয়েছে কিনা দেখতে "Active" অপশনের নীচেই "status" রয়েছে কাজ রানিং তাকলে একটিভ বলবে আর না থাকলে ডিএক্টিভ বলবে।  


নোকিয়া কিপ্যাড মোবাইলে সাইলেন্ট মুড রিমুভ করার উপায় :
যদি আপনি এমন একটি  অদ্ভুত সমস্যার মধ্যে পড়েন যে আপনার মোবাইলে যে কেউ ফোন দিলে রিংটোন বেজে উঠে কিন্তু একটি বা দুইটি নাম্বার থেকে কল আসলে কোনো রিংটোন হয় না এরূপ সমস্যার ক্ষেত্রে-
প্রথমে আপনি আপনার মেনু বার থেকে সেটিং এ যান তারপর "Call setting" অপশনে ক্লিক করুন  সেখানে আপনি দেখবেন নিচের দিকে "No screening" অপশন সেখানে সিলেক্ট করে যে নাম্বারটি ডিলিট করতে চান সেখানে সিলেক্ট করে অপশন এ ক্লিক করে ডিলিট করে দিন। দেখবেন আর সমস্যা হবে না। 

স্যামসুং বাটন মোবাইলে নেটওয়ার্ক সমস্যা হলে -
প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলে থেকে মেনু বাটনে চাপুন সেখানে "Application" অপশনে যান পরে সেখানে "Vodafone Service" এ যান। সেখান থেকে নিচে গেলে আপনি "International Roaming" থাকবে সেখানে ক্লিক করুন। প্রথমে আপনি "Vodafone" অপশনে ক্লিক করে দেখবেন আপনার নেটওয়ার্ক ঠিক হয়েছে কিনা আর যদি না হয় তাহলে "International"  অপশনে ক্লিক করুন দেখবেন মোবিলিটি অটো রিবোর্ট হচ্ছে। তখন দেখবেন আপনার সমস্যাটি ইনশাল্লাহ দূর হয়ে যাবে। 

Itel it2163 মডেলের Hard Reset কিভাবে করবেন :
প্রথমে আপনার itel বাটন মোবাইল থেকে মেনু বার চাপুন। সেখানে সেটিং অপশনটি দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। একটু নিচে খোজ খোজি করলেই দেখতে পাবেন "Restore factory setting" সেখানে একটি ইনপুট বক্স আসবে সেখানে "1234" অথবা "0000" অথবা "1111" ডায়াল দিয়ে "Ok" বাটনে চাপুন। দেখবেন আপনার মডেলটি হার্ড রিসেট হয়ে যাবে। মনে রাখবেন আপনি হার্ড রিসেট করলে আপনার মোবাইল সবকিছু ডিলিট হয়ে যাবে, আপনি মোবাইল নতুন কিনার সময় যেসব ফাংশন গুলি ছিল সেগুলো থাকবে।  

স্যামসাং কিপ্যাড বা বাটন মোবাইলের Hard Reset কিভাবে করবেন :
স্যামসাং তাদের ব্যবহারকারিদের জন্য হার্ড রিসেট খুবই সহজ করে দিয়েছে। আপনি শুধু মাত্র ৮টি সংখ্যা ডায়াল করেই রিসেট করতে পারবেন। আপনি হার্ড রিসেট করতে ডায়াল করবেন "*2767*3855#" ডায়াল করলে আপনার মোবাইলটি ১ মিনিট সময় চাবে কিন্তু এতে ৫ মিনিট এর মতো সময় লাগতে পারে। মনে রাখবেন হার্ড রিসেট করলে মোবাইল সবকিছু ডিলিট হয়ে যাবে। 

কিপ্যাড ফোন  স্ক্রিন লাইট সবসময় চালু থাকলে -
এই সমস্যাটি আমাদের একটি কমন সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে আপনার বাটন মোবাইলের মেনু বার থেকে সেটিং অপশনে যেতে হবে। পরে সেখানে "Phone setting" অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে তারপর সিলেক্ট করবেন "Display setting" সর্বশেষ আপনি সেখানে "Backlight" অপশনটি দেখবেন সেখানে হয়তো লেখা আছে "always on" আপনি শুধু মাত্র সেটি অফ করে দিতে হবে কিন্তু সবচেয়ে ভালো হবে আপনি ৫ সেকেন্ড বা ১০ সেকেন্ড সিলেক্ট করলে। 


আশা করি ইনশাল্লাহ আমাদের ওয়েবসাইটটি দ্বারা আপনি উপকৃত হয়েছেন। ভালো লাগলে আবার আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন। 

জাভা প্রোগ্রামের কিছু প্রজেক্ট আইডিয়া easy java projects ideas for beginner intermediate pro

জাভা প্রোগ্রামের কিছু প্রজেক্ট আইডিয়া easy java projects ideas for beginner intermediate pro

বর্তমান যুগে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত প্রোগ্রাম হলো জাভা। এর প্রধান কারণ হলো এটির আউটপুট খুব দ্রুত কাজ করে এবং সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা দেয়। আলাদা আলাদা ক্লাস থাকায় এটি বাহির থেকে এক্সেস পাওয়া যায় না। তাই যেকোনো ব্যাংকিং সিস্টেম নিরাপত্তার জন্য জাভা প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। আপনি যদি জাভা প্রোগ্রামমার হয়ে থাকেন এবং প্র্যাক্টিস এর জন্য কি প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করবেন ভাবছেন তাহলে নিম্নের  আইডিয়া গুলো দেখতে পারেন। আশা করি আপনার উপকার হবে। 

বিগেনারদের জন্য :
যারা মাত্র কোনো জাভার বেসিক কোর্স শেষ করেছেন তাদের জন্য :-

ক্যালকুলেটর- জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর তৈরির মাধ্যমে যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ এবং অন্যানো সায়েন্টিফিক কার্যকলাপ তৈরী করতে যে লজিকের প্রয়োজন তা  বিগেনারদের জন্য খুবই গুরুপূর্ণ। আপনি যখন একএক টা পারফর্ম করবেন সে সময় ইফ এলস এর কন্ডিশন ব্যবহার করে করে যখন সলভ করবেন তখন আপনি জাভার এটিএম মেশিন তৈরী করার লজিক আপনার আয়ত্তে চলে আসবে। যদি আপনি ব্যাংকের চাকরি করতে যান তাহলে সেখানে ইন্টারভিউয়ের সময় আপনাকে জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর তৈরি করতে বলতে পারে।   

বন্ধুর মনের ভিতর নাম্বারকে খুঁজে বের করা -
এটি তৈরী করা খুবই সহজ। প্রথমে আপনি আপনার বন্ধুকে বলবেন আমি মনে মনে ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত এর ভিতর একটি নাম্বার ধরেছি তুমি ধারণা করো নাম্বারটি কোনটি একই ভাবে আপনার বন্ধুও আপনাকে একই কাজটি করতে বলবে, যে সবচেয়ে কম বারে বলতে পারবে সেই জয়ী হবে। প্রোগ্রামটি হবে এরূপ নিয়মে ধরুন আপনি মনে মনে ৭ সংখ্যাটি ধরেছেন। আপনার বন্ধু ১ থেকে ১০০ এর ভিতর বলেছে ৫০। আপনি তাকে বলবেন হয়নি এর থেকে কম। পরে সে যদি বলে ২০ তাহলে হয়নি এর থেকেও কম পরে যদি বলে ১০ তখন আপনি বলবেন হয়নি এরথেকেও কম তখন যদি সে বলে ৫ তখন আপনি বলবেন হয় নি এর থেকে বেশি। তখন যদি বলে ৭ তখন আপনার পালা হবে আপনি যদি তার থেকে কম বারে পারেন তাহলে আপনি জিতে যাবেন অথাৎ আপনার বন্ধু ৫ বারে পেরেছে আপনাকে জিততে এর থেকে কম বারে জিততে হবে। এই নিয়ম অনুযায়ী এলগোরিদম তৈরী করে প্রোগ্রামটি  করবেন। 

রক পেপার সিজার গেম -
জাভা দিয়ে  রক পেপার সিজার গেমটি তৈরী করতে ১ থেকে ৩ পর্যন্ত র‍্যান্ডম ফাংশন দ্বারা তৈরী করবেন যদি  রক, পেপার, সিজার যথাক্রমে ১, ২, ৩, লিখবেন। আপনি যদি পেপার সিলেক্ট করেন এর র‍্যান্ডম ফাংশন দ্বারা যদি ২ এর মাধ্যমে পেপার আসে তাহলে আপনি জিতে যাবেন অন্যথাই হেরে যাবেন। এই পদ্ধতি অবলম্ভন  করে রক পেপার সিজার গেমটি তৈরী করতে হবে।  

কারেন্সি কনভার্টার -
আপনি একটি কন্ডিশনাল লুপ বা সুইচ কেস ধারা কারেন্সি কনভার্টার তৈরী করতে পারেন হয়তো সময় বেশি লাগবে কিন্তু এটি ওয়েবসাইটে ব্যবহার করতে পারলে ভিউয়ার পাওয়া যাবে। 

টিক টক গেম -
ছোট থেকেই বড় হতে হয়, আপনি কোনো বড় গেম তৈরী করার আগে ছোট এই টিক টক গেমের লজিক আপনাকে বড় কোনো গেম তৈরী করতে সাহায্য করবে।  

দাবা গেম -
এটি হলো বিগেনারদের জন্য সর্বশেষ ধাপ। এটি অনেক লজিক সমন্বয়ে আপনাকে তৈরী করতে হবে। ব্যবহারকারীরা কোনো চাল দিলে আপনাকে কিভাবে চাল দিতে হবে এরূপ অসংখ্যা লজিক ধারা তৈরী করতে হবে।  


প্রো বিগেনারদের জন্য:
যারা জাভার  উপরের বিগেনার লেভেলটি শেষ করেছেন তাদের জন্য :-

এটিএম বুথ তৈরী করতে পারেন -
আমরা ইতি মধ্যেই জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর এবং কারেন্সি কনভার্টার তৈরী করতে পেরেছি যা আমাদের প্রো বিগেনারদের মধ্যে নিয়ে যাই তাই এখন আমরা এটিএম বুথ তৈরী করতে সক্ষম। 

ম্যাসাজিং বা ইমেইল এপ্লিকেশন -
জাভার প্রোগ্রামারদের জন্য ম্যাসাজিং এপ্লিকেশন তৈরী করা ব্যাপক সাফল্যের ব্যাপার। আপনি এটি তৈরী করে আপনার বন্ধুদের সাথে অনলাইন কথাকপন করতে পারবেন।     

অনলাইন ব্যাংকিং-
আপনি স্ক্রিল, পেপাল এবং পিওনারের মতো অনলাইন ব্যাংকিং সিস্টেম সম্পূর্ণ সিকুরিটির মাধ্যমেই জাভা প্রোগ্রাম দ্বারা তৈরী করতে পারবেন। এলোন মাস্ক এর শুরুতা এভাবেই হয়েছিল। 

টাইপিং প্র্যাক্টিস তৈরী করা -
আপনি অনলাইন টাইপিং প্র্যাক্টিস এর জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন যা দ্বারা আপনি ইনকাম ও যারা টাইপিং করতে চাই তারা উপকৃত হবে।     

ব্রিক ব্রেকার বা সাপ গেম -
আমরা আগের বাটন মোবাইল প্রত্যেকেই এই গেমটি খেলেছি হয়তো । এটি তৈরী করতে আপনাকে সময়য়ের সাথে লজিক ব্যবহার করতে পারবেন। 

ড্রয়িং এপ্লিকেশন -
ড্রয়িং করার জন্য ব্যবহিত টুল গুলো তৈরী করে একটি এপ্লিকেশন তৈরী করতে পারেন। এতে আপনার ওয়েব এপ্লিকেশনের জন্য ধারণা পাবেন। 

অনলাইন সিভি তৈরী করণ -
আপনি এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন যেখানে ব্যবহারকারীরা তাদের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার, এবং ছবি ইনপুট হিসাবে নিয়ে তাদের আউটপুট হিসাবে একটি সুন্দর সিভি তৈরী করে দিতে পারেন। 

ইমোজি ট্রান্সলেটর -
বন্ধুকে যে ইমোজি পাঠাতে হলে সেটি কিভাবে তৈরী করতে হয় তা হয়তো অনেকেই জানে না। আপনি জাভা দিয়ে এমনি একটি ওয়েব এপ্লিকেশন অথবা আপ তৈরী করতে পারেন যা ইংরেজি ভাষার মাধ্যমেই পরিবর্তন হয়। যেমন কেউ হ্যাপি লিখলো আপনি তা ট্রান্সলেট করে স্মাইল ইমোজি আউটপুট হিসাবে দেখাতে পারেন। 


জাভা প্রো-প্রোগ্রামমারদের জন্য :
আপনি বিগেনার এবং প্রো বিগেনারদের ধাপ শেষ করার পর আপনি প্রো লেভেলে যাবেন। আপনি বিগেনার এবং প্রো বিগেনারদের ধাপ শেষ করার পর আপনি প্রো লেভেলে আসবেন। এই ধাপটি সর্বাধিক কঠিন। এবং জীবন ভর এই লেভেলের ডেভেলপ নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে।  

ভিপিএন -
বর্তমান বিশ্বে সর্বাধিক চাহিদার মধ্যে একটি হলো ভিপিএন। আপনি এক দেশে বসেই যেকোনো দেশের  সার্ভার কানেকশনে সাথে যুক্ত হতে পারেন। এটিই হলো প্রো দের প্রথম কাজ একটি ভিপিএন এপ্লিকেশন তৈরী করা। 

পাজল গেম :
ভিপিএন তৈরির পর আপনি একটি  পাজল গেম তৈরী  করতে পারেন, একটি  ছবি দিয়ে সমাধান করতে হবে অপরটি ডিজিট সংখ্যা ধারা সমাধান করতে হবে।  

নোটপ্যাড তৈরী করা :
আপনি এবার  সুন্দর আধুনিক  নোটপ্যাড তৈরী করতে পারেন যা অন্যানো মডেল থেকে ভিন্ন ও সহজেই ব্যবহার করা যায়। 

জাভা দিয়ে পিডিএফ এ কনভার্ট করা -
বর্তমানে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে প্রচুর পরিমানে পিডিএফ এর প্রয়োজন হয়। আপনি যদি এমএস  ওয়ার্ড বা পাওয়ার পয়েন্ট কনভার্ট করে  পিডিএফ তৈরী করার একটি এপ্লিকেশন তৈরী করেন তাহলে আপনি টাকা উপার্জনের দিক দিয়ে অনেক লাভবান হবেন।

ভয়েস এবং চেহেরা চিহ্নিত করা -
আপনি জাভা দিয়ে যে কারোর  চেহেরা চিহ্নিত করার প্রোগ্রাম তৈরী করতে পারেন। উন্নত প্রযুক্তির শহর গড়তে এই প্রজেক্টটি অনেক সাহায্য করবে। বর্তমানে চাইনাতে পুলিশরা এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্দেহভাজনদের আটক করছে। ভয়েস চিহ্নিত প্রক্রিয়া ব্যবহার করতে পারেন কেউ যদি কোনো  হুমকি দিয়ে থাকে তা জানার জন্য। 

আর্টিফিশিয়াল ইন্টাগিলেন্স ব্যবহার করে প্রযুক্তি গত শহর তৈরী করা -
আপনি এমন একটি শহরের কথা চিন্তা করতে পারেন যেখানে সব কিছু অটোমেটিক হবে। রাস্তা ঘাট এমন ভাবে থাকবে মানুষ হাটা ছাড়াই চলতে থাকবে। দরজা জালনা সব কিছু ভয়েস কমান্ড হবে। ট্রাফিক শৃঙ্খলা বজায় রাখবে রোবর্ট। গাড়ি গুলো ড্রাইভার ছাড়াই নিজেই সয়ং চলতে থাকবে। চিকিৎসা, আদালত, ঘর বাড়ি এবং দোকানপাট সবকিছুই প্রযুক্তি গত হবে।  

বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি Earn money online

বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি Earn money online

বাংলাদেশে ঘরে বসেই আপনি অনলাইনের বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকে প্রচুর পরিমানে বিদেশে টাকা আয় করতে পারেন। দিন দিন জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে অনলাইন কাজের পরিমাণও বেড়ে যাচ্ছে। যারা এসব অনলাইনের প্লাটফর্ম থেকে জড়িত তারাই শুধু এই করতে পারছে আর যারা এসব প্লাটফর্ম থেকে অগ্রত তারাই কিছু করতে পারছে না। আমাদের দেশে বেকারত্বের পরিমান দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এই সমস্যা সমাধান করার জন্য কিছু আলোচনা করা হলো :

ইউটুব থেকে ইনকাম করার সহজ উপায় -
ইউটুব থেকে টাকা ইনকাম করা হচ্ছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয়। এর জন্য আপনি শুধু মাত্র একটি জিমেইল একাউন্ট থাকতে হবে। জিমেইল একাউন্ট থেকে ইউটুব ওয়েবসাইটে ঢুকলেই ইউটুবে এ একটি একাউন্ট হয়ে যাবে। সেখানে আপনি আপনার মোবাইলে বিভিন্ন ধরণের ভিডিও ইউটুবে ছাড়লেই তা যদি দর্শক জনপ্রিয়তা পাই তাহলেই ইনকাম করতে পারবেন। আগে ইউটুব থেকে ভিডিও আপলোড করলেই টাকা ইনকাম করা গেলেও বর্তমানে ইউটুব ৩টি নিয়ম বা শর্ত পূরণ করতে হয় টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথম শর্তটি হলো আপনার চ্যালেনের ১০০০ সাবস্ক্রাইব, ১০০০০ হাজার ওয়াচ টাইম এটি হতে হবে এক বছরের মধ্যে এর তৃতীয় শর্তটি হলো ভিডিও গুলো কপি আইন মেনে চলা। এই তিনটি শর্ত মেনে চলেই আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন। আপনি যা রান্না করতে পারেন, যে বিষয়ে আপনার জ্ঞান আছে (পড়াশুনার ব্যাপারে হলে ভালো হয়), আশেপাশের সুন্দর প্রকৃতির ভিডিও ধারণ করেও আপনি ভিডিও তৈরী করতে পারেন। 

আপওয়ার্ক থেকে ইনকাম -
আল্লাহ তালার রহমতে আমার সর্ব প্রথম ইনকাম আপওয়ার্ক থেকেই শুরু হয়েছিল। তখনও আমার ইউটুবের একাউন্ট ছিল কিন্তু আপওয়ার্ক দাঁড়াই আমার প্রথম ইনকাম। প্রথমে আপনার চিন্তা ধারণা করে আপওয়ার্ক একাউন্টটি খুলতে হবে। সেখান থেকে আপনি ডাটা এন্ট্রি, লিড জেনারেশন, ওয়েব রিসার্চ এবং বুকমার্কিং ইত্যাদি কাজ নিয়ে সেখান থেকে এই করতে পারেন। আমি আপনার প্রথম কাজের ধারণা আপনাকে বলছি ২০ ডলারের বিনিময়ে আমি একটি কাজ পেয়েছিলাম সেখানে আমার আমেরিকার বিভিন্ন বৃদ্ধাশ্রমের মালিকদের কন্ট্রাক্ট ইনফরমেশন জোগাড় করা। যা আমার জন্য খুবই সহজ ছিল এবং সহজেই ৭ দিনের কাজ তিন দিনে ডেলিভারি করি। তাছাড়া আপনি যদি অন্যান্য কাজের অভিজ্ঞ থাকে তাহলে আপনি সে সব কাজ আপওয়ার্ক ধারা নিতে পারেন। আপওয়ার্ক এর মতো আরো অনেক কাজের জন্য সাইট রয়েছে ফিভার, ফ্রীলান্সার, গুরু, পিপলপারআওয়ার এবং হাবস্টাফট্যালেন্ট ইত্যাদি এগুলা সাইট থেকেও প্রচুর আর্নিং করা যায়।  

ব্লগে লিখালিখি করে -
বর্তমানে অনেক সাইট রয়েছে যেখানে বিনা মূল্যে ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়। আপনি একটি ডোমেইন কিনে সেখানে ওয়ার্ডপ্রেস ধারা একটি ওয়েবসাইট তৈরী করে গুগল এডসেন্স দিয়ে প্রচুর পরিমানে বিদেশি মুদ্রা আয় করতে পারেন। আপনি যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সেখানে লেখালেখি করতে পারেন। তাছাড়া আপনার যদি ডোমেইন কিনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে আপনি গুগল এর ব্লগস্পর্ট ডট কম থেকে একটি জিমেইল ধারা ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন। সেখানে আপনি কোনো টাকা খরচ না করে লেখালেখি করে আপনি গুগল থেকে ভালো একটি প্রফিট আয় করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি চান নিজস্ব ওয়েব সাইট তৈরী করতে তাহলেও কোনো সমস্যা নেই আপনি গুগল ফ্রি ডোমেইন হোস্টিং লেখে সার্চ দিলেই দেখা যাবে অনেক ডোমেইন আছে তারা ১ বছরের জন্য ডোমেইন হোস্টিং ফ্রি তে দেয়। যেমন ইনফিনিটিফরী, ০০০ওয়েবহোস্ট, ফ্রিহোস্টিয়া, উইক্স এবং গুগল ক্লাউড হোস্টিং ইত্যাদি।    

সার্ভে করে ইনকাম -
বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করা তা তেমন সহজ নয় কারণ বাংলাদেশের কারেন্সি অন্যানো ধনী দেশের তোলনায় কম। তবুও কিন্তু অনেকে সার্ভে করে প্রতি মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতেছে। তারা মূলত ভিপিএন ব্যবহার করে কাজটি করে। ভিপিএন গুলো অবশ্যই পেইড ভিপিএন হতে হবে। সার্ভেতে মুততে গেম খেলতে, ইনফরমেশন দেওয়া, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করা, এড দেখা ভিডিও দেখা এবং বিভিন্ন টাস্ক পূরণ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। এছাড়া আপনি যদি ভিপিএন ছাড়া কাজ করেন তাহলে আপনি কাজ করেই যাবেন কোনো ইনকাম হবে না খালি সময় অপচয় হবে।  

ফেইসবুক থেকে ইনকাম -
আপনি একটি যেকোনো ক্যাটাগরি ফেইসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ইউটুব এর মতো এখানেও শর্ত রয়েছে আপনাকে ১০ হাজার ফলোয়ার এবং ৬০ দিনের মধ্যে দিনের মধ্যে ৩০ হাজার ওয়াচ টাইম লাগবে। যেকোনো বিষয়ের উপর কনটেন্ট তৈরী করে আপনি নিয়মিত আপলোড করতে থাকলেই আপনি সহজেই মনেটিযাশন পেয়ে যাবেন। এছাড়া ফেইসবুক পেজে আপনি বিভিন্ন বস্তু অনলাইনে বিক্রি করে টাকা বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তলন করতে পারেন। বর্তমান সময়ে গেম লাইভ করে টাকা কামাচ্ছে বিভিন্ন শ্রেণীর পেশাজীবি মানুষরা। অনেকে দেখা যায় পেজ বিক্রি করে অথবা তার পেজ অন্য কোনো পণ্য প্রমোশন করেও টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। 

এফিলিয়েট  মার্কেটিং করে ইনকাম -
১০ বছর ধরে অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় অবস্থানে আছে। বাংলাদেশেও অনেক প্রতিষ্টান রয়েছে যেখানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে রকেট, নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে টাকা তুলে যায় কিন্তু এতে টাকার পরিমান খুবই কম। কিন্তু বিদেশী সাইট থেকে এফিলিয়েট  মার্কেটিং করলে অনেক টাকা আয় করা যায়। এইখানে কাজটি হলো ধরুন আমাজন ওয়েব সাইট থেকে একটি জামা বিক্রি করবে, আপনি সেই জামাটি আপনার বন্ধুদের দেখালেন, কেউ একজন আপনার দেওয়া লিংক থেকে জামাটি ক্রয় করলো তাহলে আপনি ঐ জামার সম্পূর্ণ মূল্যের ২০% টাকা আপনি পাবেন। এইভাবে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিভিন্ন পোস্টের কমেন্টে, সোশ্যাল বুক মার্ক করে এবং বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে করে ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে টাকা ইনকাম করা যায়। 

নোট বিক্রি করে ইনকাম -
আমরা স্কুল, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে প্রচুর নোট তৈরী করি বিভিন্ন ম্যাথ করি পরে বছর শেষে পাশ করে ফেললে এগুলো ফেলে দেই। কিন্তু এই নোট গুলো চড়া মূল্যে আমরা বিক্রি করতে পারি। বিভিন্ন ওয়েব সাইট আছে যেমন স্লাইডশেয়ার ডটনেট, চেগ ডটকম, একাডেমিয়া ডটএডু এবং রিসার্চগেট ডটনেট ইত্যাদি ছাড়াও আরো অনেক ওয়েব সাইট রয়েছে সেখানে বিনা মূল্যে একাউন্ট খুলে আপনার নোট গুলি বা বিভিন্ন ম্যাথের সমাধান করে বিদেশী মুদ্রা আয় করতে পারবেন। 

অ্যাপ দিয়ে ইনকাম -
বর্তমান যুগে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে মোবাইল সেটগুলি সেই সাথে বাড়ছে অ্যাপ এর চাহিদা। ফ্রীলান্সারেরা অ্যাপ তৈরী করে বিশাল অংকের টাকা গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে। প্লেস্টোরে ১ টি একাউন্ট খুলে সেখানে আপনার বানানোর তৈরী অ্যাপ ছাড়লেই আপনার আয় হওয়া শুরু হয়ে যাবে। 


এই ওপরের উপায় গুলো হলো অনলাইনের ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ রাস্তা। সবচেয়ে বেস্ট এন্ড্রোইড অ্যাপ ফর মানি আর্নিং ইন বাংলাদেশ ২০২২ এর মধ্যে এখনো কোনো ইনকামের তেমন ভালো অ্যাপ বাজারে আসেনি। তবে টাকা খরচ করে অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যাই আমি এই কথা শুনেছি তবে কতটা সত্য তা আমার জানা নেই।আমি আপনাদের বলেছি অনলাইন ইনকাম  বিডি  পেমেন্ট  বিকাশ ২০২২ এ বাংলাদেশের কিছু এফিলিয়েট মার্কেটিং যেমন দারাজ বা আরো অন্যান্য থাকতে পারে বা ফেইসবুক প্রমোশনের  মাধ্যমে টাকা পাবেন। সব সময় মনে রাখবেন আপনার সাহস ও ইচ্ছা শক্তির মাধ্যমেই অনলাইন টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনাকে সবসময় আমরা ইয়ার্ন মানি অনলাইন ইন বাংলাদেশ দুনিয়াতে স্বাগতম করি। 

দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে ৮ উইকেট হাতে নিয়েই বাংলাদেশের বিপক্ষে জিতলো আফগানরা

দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে ৮ উইকেট হাতে নিয়েই বাংলাদেশের বিপক্ষে জিতলো আফগানরা

গত ম্যাচে বাংলাদেশের ফর্মে থাকা লিটন দাসের কারণে জয় নিয়োছিলো টাইগাররা আফগানের বিপক্ষে। কিন্তু আজকের ম্যাচে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানই তেমন কোনো সুবিধা করতে পারেনি। বিপিএল কাঁপানো  মুনিম শাহরিয়ার মাত্র ১০ বলে একটি চার মেরেই তিনি  মোহাম্মাদ নবী বলে শরফুদ্দিন আশরাফ ধারা ক্যাচ আউট হন। দুর্ভাগ্য ক্রমে মোহাম্মদ নাইম শেখ করিম জানাতের হাতে রান  আউট হন তিনি ১৯ বলে দুটি চার মেরে সর্বমোট ১৩ রান নিয়েছিলেন। বাংলাদেশ যে ব্যক্তির কারনে আফগানের সাথে ওয়ান ডে সিরিজ জয় করলো এবং গত টি ২০ ম্যাচে যার জন্য জিততে পেরেছিলো সেই লিটন দাস আজকের ম্যাচে তেমন ভালো সুবিধা করতে পারেনি। তিনি ১০ বলে ১ টি ছক্কা হাঁকিয়ে আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে শরফুদ্দিন আশরাফ ধারা ক্যাচ আউট হন। সাকিব আল হাসান আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে রহমানুল্লাহ গুরবাজ ধারা কাছ আউট হন তিনি ১৫ বলে ৯ রান করেই সাজ ঘরে ফিরেন। পরে হাল ধরেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ কিন্তু রশিদ খানের বলে এলবিডাবলুর শিকার হন  মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ তিনি ১৪ বলে তিনটি চার সহ মোট ২১ রান নেন। তার ২ ওভারের মাথায় মুশফিকুর রহিম ২৫ বলে ৪ টি চার মেরে ৩০ রান সরবাহ করেন। পরে আফিফা হোসেন  আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে হযরতুল্লাহ জাজাই ধারা ক্যাচ আউট হন তিন ৯ বলে ৭ রান নেন এবং একটি চার মারেন।  মেহেদী হাসান  ফজল হকের বলে বোল্ট আউট হন এভাবেই সমাপ্ত হয় বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। সর্বমোট দলীয় রান যোগ হয় ৯ উইকেটে ১১৫ রান ২০ ওভারে। যা অর্জন করা অফকানদের কাছে খুব সহজেই ছিল। তারা ম অত্র ২ উইকেট হারিয়েই জয় নিয়ে নেয়।  মেহিদি হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এই ২টি উইকেট শিকার করেন। 

জাভা কন্সট্রাক্টর - Java Constructor Bangla

জাভা কন্সট্রাক্টর - Java Constructor Bangla

জাভা কন্সট্রাক্টর (constructor) কাকে বলে?
কন্সট্রাক্টর হলো এক ধরণের বিশেষ ফাংশন যা ক্লাসের নাম অনুযায়ী রাখা হয়।


কন্সট্রাক্টর নিয়ে কিছু কথা :
১. ক্লাসে অবজেক্ট তৈরী করার কন্সট্রাক্টর এ ডাক পরে।
২. প্ৰত্যেক জাভা ক্লাসে কন্সট্রাক্টর থাকে।
৩. ভ্যারিয়েবলের মান ক্লাসে না দেয়া থাকলে, কন্সট্রাক্টর সেই ভ্যারিয়েবলের অবজেক্ট তৈরির সময় নিজেই মান দিয়ে দেয়।
৪. কন্সট্রাক্টর এ কোনো রিটার্ন টাইপ থাকতে পারবে না এমনকি "Void" ও লেখা যাবে না।
৫. অবজেক্ট বানানোর সঙ্গে সঙ্গে কন্সট্রাক্টর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কল হয়ে যায়।

java-constructor-bangla-p1


class cat {
    
    int age; String color;
    /*নিচের ক্যাট ফাংশনটি হলো কন্সট্রাক্টর (constructor)*/
    cat(){
          age=1;  color="white"; 
       }
    void output()
    {
        System.out.println("age="+age+" And color="+color);
    }
   }

class pat
{
    public static void main(String[] args)
    {
    cat ref=new cat();
    ref.output();
/*দেখার বিষয়, ref অবজেক্ট দিয়ে cat() ফাংশনকে কল করা হয়নি কিন্তু output() ফাংশনকে কল করা হয়েছে। */
    }
}



java-constructor-bangla-p2

কন্সট্রাক্টর চার ধরণের হয়ে থাকে
১. ডিফল্ট কন্সট্রাক্টর
২. প্যারামিটারজিয়েড কন্সট্রাক্টর
৩. কপি কন্সট্রাক্টর
৪. প্রাইভেট কন্সট্রাক্টর


ডিফল্ট কন্সট্রাক্টর : যে কন্সট্রাক্টর ফাংশনে কোনো প্যারামিটার থাকে না তাকে ডিফল্ট কন্সট্রাক্টর বলা হয়। যেমন :
java-default-constructor-bangla


public class X {
    int age; String color; boolean c;
    X(){
          age=10;  color="Red"; c=true;
          System.out.println("age="+age+" And color="+color+" "+c);
       }
     void output()
    {
        System.out.println("age="+age+" And color="+color+" "+c);
    }
}
class Y{
     public static void main(String[] args)
    {
    X ref=new X();
    ref.output();
    }
}


java-constructor-bangla-p7

প্যারামিটারজিয়েড কন্সট্রাক্টর : যে কন্সট্রাক্টরে এক বা একাধিক প্যারামিটার দেওয়া যায় তাকে প্যারামিটারজিয়েড কন্সট্রাক্টর বলে।

java-Parameterized-constructor-bangla


public class para {
     int age1,age2; 
     para(int a, int b){
          age1=a;  age2=b;
          
       }
     void output()
    {
        System.out.println("age1="+age1+" And age2="+age2);
    }
    
}
class B{
     public static void main(String[] args)
    {
    para ref=new para(2,3);
    ref.output();
    }
}




java-Parameterized-constructor-bangla-output

কপি কন্সট্রাক্ট: আমরা যখন কন্সট্রাক্টরে প্যারামিটার হিসাবে অবজেক্ট কে পাঠাই তখন তাকে কপি কন্সট্রাক্টর বলা হয়। যেমন :

java-Parameterized-constructor-bangla-output



public class cop {
    int a; String b;
    cop()
    {
        a=1971; b="Bangladesh";
        System.out.println(a+" in "+b);
    }
    cop(cop ref)
    {
        int y=ref.a;
        String x=ref.b;
        System.out.println(y+" in "+x);
    }
    
}
class Co{
     public static void main(String[] args)
    {
    cop r=new cop();
    cop r2=new cop(r);
    }
}



java-default-constructor-bangla-output

প্রাইভেট কন্সট্রাক্টর: কন্সট্রাক্টর ডিফল্ট ভাবে পাবলিক অবস্থায় থাকলেও আমরা কন্সট্রাক্টর প্রাইভেট করতে পারি। প্রাইভেট কন্সট্রাক্টরকে বাইরের ক্লাস গুলো এর থেকে কোনো কিছু করার অনুমতি পাইনা।

java-private-constructor-bangla


public class priv {
    int a; String b;
    private priv(){
        a=1952; b="Bangladesh";
         System.out.println(a+" in "+b);        
    }
   public static void main(String[] args)
    {
    priv p=new priv();
    }
}
/*n ot allow othaer class*/
//class Co1{
//     public static void main(String[] args)
//    {
//    priv p=new priv();
//    }
//}



java-constructor-bangla-p8

কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer

কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer

কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer ICT Chapter 
সূচিপত্র :

  • কম্পিউটারের সংখ্যা
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
  • বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে বাইনারি রূপান্তর
  • বাইনারি থেকে দশমিকে রূপান্তর
  • অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর
  • অক্টাল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর
  • হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর
  • হেক্সাডেসিমেল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর
  • বাইনারি সংখ্যার যোগ
  • বাইনারি সংখ্যা বিয়োগ
  • কোডিং
  • বাইনারি কোডেড ডেসিমাল (BCD)
  • ASCII এবং EBCDIC কোড

কম্পিউটারের সংখ্যা

বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক তথ্য কম্পিউটারে ইনপুট করা যায়। এই সমস্ত তথ্য বোঝার জন্য কম্পিউটারের একটি ভাষা আছে। এবং সেই ভাষাটি ০ এবং ১ এর সমন্বয়ে গঠিত। কম্পিউটার কাজ করে বিদ্যুতের উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতি বিবেচনা করে। বিদ্যুতের উপস্থিতি '১' দ্বারা নির্দেশিত হয় এবং অনুপস্থিতিটি '০' দ্বারা নির্দেশিত হয়। বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতিতে যে বৈদ্যুতিক সংকেত উৎপন্ন হয় তাকে ডিজিটাল সংকেত বলে।

binary voltage on off

বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি বুঝতে কম্পিউটার ডিজিটাল সংকেত ব্যবহার করে। কম্পিউটারে যে ধরনের ডেটা দেওয়া হোক না কেন, কম্পিউটার সেটিকে ০ এবং ১ তে রূপান্তর করে। সুতরাং কম্পিউটারের ভিতরে যে সমস্ত ডেটা কাজ করছে তা হল সারি সারি ০ এবং ১। এটি তারপর সমস্ত ০ এবং ১ কে ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তর করে এবং তারপর বুঝতে পারে প্রয়োজনীয় নির্দেশ বা তথ্য। কম্পিউটারে যেকোনো কাজ এই ০ এবং ১ এর দ্বারা উৎপন্ন ডিজিটাল সিগন্যালের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। তাই ০ এবং ১ কে কম্পিউটারের সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়।

 

সংখ্যা পদ্ধতি

কিছু গণনা করার চেষ্টা করা থেকেই মানুষ সংখ্যার আবিষ্কার করতে পেরেছে। চিহ্ন গুলি কোনো কিছু গণনা এবং রেকর্ড রাখতে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ- ১, ২, ৩ ইত্যাদি এই চিহ্নগুলি ধারা সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। আমরা যে গণিত করি তা এই চিহ্ন বা সংখ্যা ব্যবহার করে সাথে নিয়ে কাজ করি। এই সংখ্যাগুলোকে পাশাপাশি লিখে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। উদাহরণস্বরূপ, ১(এক) এবং ০ (শূন্য) পাশাপাশি লেখা মানে ১০(দশ) আবার ১(এক) এবং ১ (এক) সাথে নিয়ে লেখলে আমরা ১১ (এগারো) বুঝি।

আমরা সাধারণত যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করি তাকে বলা হয় দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। কম্পিউটার যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে তাকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলে। এরকম আরো অনেক সংখ্যা পদ্ধতি আছে।

নিচে কয়েকটি সংখ্যা পদ্ধতির নাম দেওয়া হল।

  1. দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি (০ থেকে ৯ পর্যন্ত)।
  2. বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি (০ এবং ১)।
  3. অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি (০ থেকে ৭ পর্যন্ত)।
  4. হেক্স-ডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি (০ থেকে ১৬ পর্যন্ত- ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ০, A, B, C, D, E এবং F)।
 

দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি

আমরা জানি যে গণিত লেখা কিছু চিহ্ন বা সংখ্যার সাহায্যে করা হয়। যাইহোক, আমরা যে পদ্ধতিতে সংখ্যা লিখি তার উপর নির্ভর করে কতগুলো চিহ্ন বা সংখ্যা লেখা যাবে তা জানা যাই। আমরা সাধারণত যে পদ্ধতিতে সংখ্যা লিখি তাতে দশটি চিহ্ন বা অক্ষর ব্যবহার করা হয়, তাই একে দশমিক পদ্ধতি বলা হয়। অর্থাৎ, দশমিক পদ্ধতিতে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ০ দশটি সংখ্যা থাকে। এই পদ্ধতিতে লেখা সংখ্যার ভিত্তি হল ১০। এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে সংখ্যা লেখা যায়। তবে দশ ভিত্তিক সংখ্যার প্রচলন সবচেয়ে বেশি। অন্য কোন উপায়ে লেখা একটি সংখ্যার মান বোঝার জন্য, আমরা এটিকে প্রথমে দশ ভিত্তিক সংখ্যায় রূপান্তর করে নেই। কারণ, আমরা ছোটবেলা থেকেই দশ ভিত্তিক সংখ্যা পরে এসেছি। আমরা যখন কম্পিউটারে একটি সংখ্যা লিখি, তখন আমরা সেটিকে দশমিক আকারে লিখি। কম্পিউটার কিন্তু এই পদ্ধতি সরাসরি বুঝতে পারে না। কম্পিউটার বাইনারি নম্বর সিস্টেম বোঝে। ফলস্বরূপ, কম্পিউটার দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করে এবং প্রক্রিয়াকরণের পরে এটিকে আবার রূপান্তর করে আমাদের দশমিক সংখ্যায় ফলাফল দেয়।

 

বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি

০ এবং ১ এ দুই অঙ্কের সংখ্যা পদ্ধতিকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়। বাইনারি হল সবচেয়ে সহজ সংখ্যা পদ্ধতি। এর ভিত্তি হল ২। ০ এবং ১ চিহ্ন দুটিকে গণিতের ভাষায় সংখ্যা বলা হয়। মাত্র দুটি চিহ্ন বা সংখ্যা দিয়ে সংখ্যা লেখার এই পদ্ধতি বাইনারি পদ্ধতি নামে পরিচিত। তাই এই দুটি সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যা বা বাইনারি অংক বলা হয়। কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যার সাহায্যে সব ধরনের গণনা বা যেকোনো কাজ করে থাকে। বাইনারি সংখ্যা দ্বারা গঠিত কম্পিউটার ভাষাকে বাইনারি ভাষা বলে। আর বাইনারি সংখ্যার বিভিন্ন গাণিতিক প্রক্রিয়াকে বলা হয় বাইনারি গণিত বা কম্পিউটার গণিত। আমরা সাধারণত যে সংখ্যাটি ব্যবহার করি তা দশটি একক নিয়ে গঠিত। ০ থেকে ৯ কে একটি একক দশমিক(১০) দ্বারা প্রকাশ করা যায়। কিন্তু যখনই সংখ্যাটি ৯ এর বেশি হবে, তখনই বাম দিকে এক সংখ্যাটি লাগাতে হবে অথ্যাৎ ১০। একইভাবে বাইনারি সিস্টেমে দুটি ইউনিট রয়েছে যথা, ০ এবং ১। সাধারণ সংখ্যায় যেকোন ৯ এর বেশি হয়, তখন আপনাকে এটিকে বাম দিকে বাড়াতে হয় টিক তেমনি বাইনারি সিস্টেমের সময়ও আপনাকে বাম দিক থেকে বাড়াতে হবে।

নিচের উদাহরণটি লক্ষ্য করুন।

Binary number to Value

এখানে লক্ষ্য করা যায় যে বাইনারি সিস্টেমে সর্বাধিক সংখ্যা হল ১। এর উপরে হলেই, বাম দিকের সংখ্যাই এক সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তাই এই পদ্ধতিতে ০ মানে শূন্য এবং ১ মানে এক। কিন্তু ১০ মানে দুই। বাইনারি সিস্টেমে আমরা বামে একটি সংখ্যা যোগ করি কারণ ১ এর উপরে কোন সংখ্যা নেই।

নীচে বাইনারি এবং দশমিক পদ্ধতির মধ্যে তুলনা করা হল।

compare binary and decimal

কম্পিউটার মূলত এই বাইনারি সিস্টেমে কাজ করে। যেকোনো অক্ষরগুলি এই বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত হয়। বাইনারি সংখ্যাটি তখন বৈদ্যুতিক কম্পনে রূপান্তরিত হয়। তাই এই বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে বিদ্যুতের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতি তুলে ধরা যায়।

নীচে বাইনারি পদ্ধতিতে যোগ এবং বিয়োগের জন্য দুটি টেবিল রয়েছে।

Binary Addistion

বাইনারি যোগ

Binary Division

বাইনারি বিয়োগ

 

দশমিক থেকে বাইনারি রূপান্তর

আসুন এখন জানি কিভাবে একটি দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করা যায়। দশমিককে বাইনারিতে রূপান্তর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল দশমিক সংখ্যাকে দুই দ্বারা ভাগ করা। এবং ভাগশেষগুলোকে পাশাপাশি সাজালেই সমতুল্য বাইনারি সংখ্যা পাওয়া যাবে। এখানে শেষ অবশিষ্ট সংখ্যাগুলোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব সংখ্যা হিসেবে নেওয়া হয়েছে।

উদাহরণ: চলুন ২৫ (দশমিক) সংখ্যাটিকে বাইনারিতে রূপান্তর করি।

Decimal to binary

ফলাফল ১১০০১(পঁচিশ) বাইনারি

আপনি এ দুটি নিয়ম থেকে যেকোনো একটি করবেন।

একটি ভগ্নাংশ দশমিক সংখ্যাকে বাইনারিতে রূপান্তর করতে, আপনাকে এটিকে দুই দ্বারা গুণ করতে হবে। প্রাপ্ত ফলাফলের ভগ্নাংশকে বারবার গুণ করতে হবে যতক্ষণ না পূণ সংখ্যায় পৌঁছায়। বাছাইকৃত সমতুল্য বাইনারি সংখ্যার পাশাপাশি সাজালে ফলাফলের বাইনারি সংখ্যা পাওয়া যাবে। এই ক্ষেত্রে, প্রথম পূর্ণ সংখ্যাটি সর্বোচ্চ গুক্তত্বেও সংখ্যা হিসাবে বিবেচিত হয়।

উদাহরণস্বরূপ, আসুন ৩৫ নম্বরটিকে একটি বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করি।

The rule for converting decimal fractions to binary

ফলাফল: ১৫ দশমিক = . ০০১০০ আসন্ন মান।

 

বাইনারি থেকে দশমিকে রূপান্তর

আমরা একটি সংখ্যার স্থানীয় মান দিয়ে গুণ করে তার মোট মান খুঁজে পেতে পারি। যেমন একক, দশক, শতাব্দী, স্থানীয় মান এইভাবে পাওয়া যাবে। তবে বাইনারি সংখ্যাগুলিকে তাদের স্থানীয় মানগুলিকে গুণ করে এবং প্রাপ্ত মানগুলি যোগ করে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করা যেতে পারে।

নীচে সংখ্যাটি ১১০০১ (বাইনারী পঁচিশ) দশমিক সংখ্যায় রূপান্তরিত হয়েছে।

binary to decimal convert

আপনি যদি একটি বাইনারি সংখ্যার একটি ভগ্নাংশকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান, আপনি ফলাফলটিকে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণ করতে পারেন এবং গুণফলটিকে যোগ করলে দশমিক সমতুল্য সংখ্যা পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আসুন .১০১০ সংখ্যাটিকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করি।

The rule for converting binary fractions to decimal
 

অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি

বাইনারি সংখ্যাগুলিকে বেশ দীর্ঘ হয় তাই অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভব হয়েছে যা এটিকে সহজ এবং সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন করে। এই নম্বর সিস্টেমটি কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ বাইনারি সংখ্যাগুলি প্রক্রিয়া করতে ব্যবহৃত হয়। অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি হল আট। অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতিতে ৮টি সংখ্যা রয়েছে। এগুলি হল ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ এবং ৭ যার মানে এখানে সবচেয়ে বড় সংখ্যা হল ৭। এবং এর চেয়ে একটি বড় সংখ্যা গঠন করতে, আপনাকে দুই বা তার বেশি সংখ্যা বিন্যাস করতে হবে। নীচের টেবিলটি দশমিক সংখ্যার পাশাপাশি বাইনারি সমতুল্য সংখ্যাগুলি দেখায়।

decimal to octal

এবারে দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতিতে রূপান্তর দেখা যাক।

 

দশমিক থেকে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর

যেহেতু অক্টাল সংখ্যার ভিত্তি আট। সুতরাং যেকোনো দশমিক পূর্ণ সংখ্যাকে আট দ্বারা ভাগ করে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করা যেতে পারে। ভাগফল শূন্য না হওয়া পর্যন্ত পুনঃবন্টন করতে হবে এবং ভাগফলকে পাশাপাশি সাজিয়ে অক্টাল সংখ্যা পাওয়া যাবে। এখানে শেষ অংশটি সর্বোচ্চ গুক্তত্বের সংখ্যা হিসাবে বিবেচিত হবে। উদাহরণস্বরূপ, আসুন ৭৫ (দশমিক) সংখ্যাটিকে একটি অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করি।

decimal to octal convert

আপনি যদি একটি দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যাকে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান তবে আপনাকে সেই সংখ্যাটিকে আট দ্বারা গুণ করতে হবে এবং পূর্ণ সংখ্যাটি আলাদা করতে হবে। যদি গুণফলে ভগ্নাংশ থাকে তবে এটিকে আবার গুণ করতে হবে। সবশেষে, পূর্ণ সংখ্যাগুলো পাশাপাশি সাজানো হলে অক্টাল সংখ্যা পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে প্রথম পূর্ণ সংখ্যাটিকে সর্বোচ্চ গুক্তত্বে সংখ্যা হিসেবে ধরা হয়। উদাহরণস্বরূপ, আসুন 0.২৫ কে একটি অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করি।

The rule for converting decimal fractions to octal
 

অক্টাল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর

অক্টাল সংখ্যা একইভাবে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণিত করে এবং পরে গুণফল দ্বারা যোগ করলে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর হয়। নিচের উদাহরণটি লক্ষ্য করুন। ১১৩.১২ অক্টাল সংখ্যাটি দশমিক সংখ্যায় রূপান্তরিত।

octal  to decimal convert
 

হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি

কম্পিউটারে ব্যবহৃত আরেকটি সংখ্যা পদ্ধতিকে বলা হয় হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি। এই নম্বর সিস্টেমটি কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ বাইনারি সংখ্যাগুলি প্রক্রিয়া করতেও ব্যবহৃত হয়। হেক্সাডেসিমেল হল একটি ১৬ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে ১৬টি চিহ্ন, প্রতীক বা সংখ্যা রয়েছে। এগুলি হল ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, A, B, C, D, E এবং F৷ নীচের টেবিলটি দশমিক সংখ্যার পাশাপাশি হেক্সাডেসিমেল সমতুল্য সংখ্যাগুলিও দেখানো হলো৷

hexadecimal to decimal
 

দশমিক থেকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর

হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার ভিত্তি হল ১৬৷ একটি পূর্ণ দশমিক সংখ্যাকে একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করতে, এটিকে ১৬ দ্বারা ভাগ করতে হবে৷ ভাগফলটি শূন্য না হওয়া পর্যন্ত পুনরায় ভাগ করতে হবে৷ সবশেষে, ভাগশেষসমূহ শেষ থেকে শুরুতে অবশিষ্টাংশকে বাছাই করলে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পাওয়া যায়।

৫৫ দশমিক সংখ্যাকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করা যাক।

decimal to hexadecimal convert

ফলাফল: ৩৭ (পঞ্চান্ন - হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি)।

আপনি যদি একটি দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যাকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান তবে আপনাকে পুনঃ পুনঃ ১৬ দ্বারা ভগ্নাংশকে গুণ করতে হবে। গুণফল থেকে প্রাপ্ত পূর্ণসংখ্যাগুলি পাশাপাশি সাজিয়ে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, আসুন আমরা ০.৫০ সংখ্যাটিকে একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করি।

The rule for converting decimal fractions to hexadecimal

ফলাফল: ০.৮ হেক্সাডেসিমেল

 

হেক্সাডেসিমেল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর

হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার ভিত্তি হল ১৬। আপনি যদি একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান, আপনি সেই সংখ্যাটিকে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণ করতে পারেন এবং প্রাপ্ত সংখ্যাগুলি যোগ করলে দশমিক সংখ্যা পাবেন।

A২.৮ কে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর ।

hexadecimal to decimal convert
 

বাইনারি সংখ্যার যোগ

বাইনারি সংখ্যার যোগ ও বিয়োগ খুবই সহজ। যোগ এবং বিয়োগ করার সময় দুটি ভিত্তি বিবেচনা করতে হবে। নীচের টেবিলে বাইনারি যোগগুলি লক্ষ্য করুন।

Binary Addistion

বাইনারি যোগ করার নিয়ম

 

বাইনারি সংখ্যা বিয়োগ

নিচের টেবিলে বাইনারি সংখ্যার বিয়োগ লক্ষ্য করুন।

Binary Division

বাইনারি বিয়োগের নিয়ম

 

কোডিং

আমরা কম্পিউটারে দশমিক সংখ্যা ইনপুট করি। কিন্তু কম্পিউটার সরাসরি নম্বর বুঝতে পারে না। কারণ কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যা বুঝতে পারে। তাই কম্পিউটারে বর্ণ, সংখ্যা, চিহ্ন, চিহ্ন ইত্যাদি ইনপুট সমতুল্য বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত করে নেয়া হয়। রূপান্তর প্রক্রিয়াকে কোডিং বলা হয়। যখন বড় দশমিক সংখ্যাগুলি বাইনারি সংখ্যায় লেখা হয়, তখন অনেক বড় হয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি ৩২৭৬৭ নম্বরটি বাইনারিতে লিখতে চান তবে এটি হবে ১১১১১১১১১১১১১১। তারপর এক লাখ বা ​​এক কোটি প্রকাশ করার জন্য প্রচুর বাইনারি সংখ্যার সংখ্যা প্রয়োজন। এই কারণে, ৯ দশমিকের বেশি সংখ্যাগুলিকে কোড করা হয় । দশমিক ০-৯ পর্যন্ত দশ সংখ্যার বাইনারি কোড মনে রাখার মাধ্যমে যেকোন বড় সংখ্যক কোড সহজেই নির্ধারণ করা সম্ভব।

 

বাইনারি কোডেড দশমিক (BCD)

বাইনারি কোডেড ডেসিমেল (BCD) কোড তৈরি করা হয়েছে দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় বা বাইনারি সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করার প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য। ৮ বিট কোড প্রকাশের জন্য স্ট্যান্ডার্ড মান হিসাবে বিবেচিত হয়। যাইহোক, ০-৯ পর্যন্ত সংখ্যা প্রকাশ করার জন্য শুধুমাত্র ৪ বিট যথেষ্ট। বাকি চারটির মধ্যে তিনটিকে বলা হয় জোন বিট এবং অন্যটিকে প্যারিটি বিট। জটিলতা এড়াতে ৮ বিটের পরিবর্তে ৪ বিট বিসিডি কোডের উদাহরণ দেওয়া হলো:

BCD Table

শেষ উদাহরণ বিশ্লেষণ করা যাক, ১২৮ দশমিক নম্বরটি বাইনারিতে প্রকাশ করতে ৮ বিট প্রয়োজন, যা বাইনারিতে ১০০০০০০০ হবে এবং BCD কোডে ৪ বিট প্রকাশ করতে ১,২ এবং ৮কে আলাদাভাবে ৪ বিট বাইনারি কোডে লিখতে হবে। এইভাবে ০-৯ পর্যন্ত ৪ বিট বাইনারি কোড ব্যবহার করে যেকোনো বড় সংখ্যাকে সহজেই প্রকাশ করা যায়। ০-১৫ পর্যন্ত মোট ষোলটি বাইনারি সংখ্যা ৪ বিট ব্যবহার করে প্রকাশ করা যেতে পারে। কিন্তু BCD কোডে শুধুমাত্র ০-৯ বাইনারি ফরম্যাট ব্যবহার করা হয়। অবশিষ্ট ১০১০,১০১১,১১০০, ১১০১,১১১০ এবং ১১১১ মোট ছয়টি ফরম্যাট ব্যবহার করা হয়েছে। বিসিডি কোডগুলি ক্যালকুলেটর, ইলেকট্রনিক কাউন্টার, ডিজিটাল ভোল্টমিটার, ডিজিটাল ঘড়ি ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।

 

ASCII এবং EBCDIC কোড

আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড ইনস্টিটিউট ASCII কোড প্রকাশ করেছে, যা ব্যক্তিগত কম্পিউটার সহ বিভিন্ন কম্পিউটারে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এই কোডিং পদ্ধতিতে 2 পাওয়ার ৮ = ১২৮টি বিভিন্ন কোড তৈরি করা যায়। ডেটা স্থানান্তরের জন্য প্যারিটি বিট ব্যবহার করার সময়, এর দৈর্ঘ্য বিশেষভাবে ৮ বিট বা ১ বাইট। IBM কোম্পানী EBCDIC নামে একটি নতুন ৮-বিট কোড তৈরি করেছে, যা তার IBM কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্য আলাদা। তবে নাম ভিন্ন হলেও পদ্ধতি একই। ৭ বিটের ১২৮টি সজ্জায়, দুটি পদ্ধতি দুটি নামে কোড করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৮ তম বিট অবশ্যই একটি প্যারিটি বিট হতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, ASCII কোডিং পদ্ধতিতে, ৮ বিটের ১০১০০০০১-এ সজ্জাকে A বলা হয় কিন্তু EBCDIC পদ্ধতিতে, ১১০০০০০১-এ সজ্জাকে বলা হয় A। আমি আপনাকে আরও কয়েকটি উদাহরণ দিই।

ASCII and EBCDIC codes

অবিবিবাহিত মর্মে প্রত্যয়নপত্রের জন্য আবেদন

অবিবিবাহিত মর্মে প্রত্যয়নপত্রের জন্য আবেদন

প্রতি 
ক্যান্টনমেন্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার 
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট |
বিষয়: অদ্যাবধি অবিবিবাহিত মর্মে প্রত্যায়নপত্রের জন্য আবেদন।
জনাব,
আমি ফাতেমা আক্তার (এখানে যে ব্যাক্তি আবেদন করবেন তার নাম), স্বামী-  মরহুম সাদিক আহমেদ, মাতা-  রেহানা বানু , বর্তমান ঠিকানা:  বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল,  ঢাকা - ১০০৬ এবং  স্থায়ী ঠিকানা : বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল,  ঢাকা - ১০০৬ আমার কন্যা ফারজানা আক্তার ও বর্ষা আক্তার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হননি এই  মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র প্রয়োজন। এ লক্ষে একটি হলফ নামা সংযুক্ত করলাম।

অতএব, আমার কন্যাদ্বয়ের অবিবাহিত  সনদ প্রদান করে বাধিত করার জন্য অনুরোধ করছি। 

(ফাতেমা আক্তার)
তারিখ : ০৮/০৮/২০২২                    
বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল,  ঢাকা - ১০০৬
মোবা: ০১৬৬৬৬৬৬১১১১১

How to lock folder by password in windows two method

How to lock folder by password in windows two method

Today we will tell you how to lock a folder in any version of the window. Folders cannot be locked directly, but there are two methods you can lock your folder or file.  Hare we write on how to put a password on folder windows 10, windows 7, windows 11, windows XP  any version of windows without software. it is also will be password protect folder or file. The method are following is given:

Method 1-

Step 1: First select the folder or file you want to lock.

Step 2: Click the mouse right button then click the "Properties" at the bottom.
how-to-lock-foldar-part1

Step 3: A new tab will open there. Click on "Security" next to the "sharing" option.
how-to-lock-foldar-part2

Step 4: Then select "Administrators (Admin-pc Administrators)" with the mouse and then click on "Edit".
how-to-lock-foldar-part3

Step 5: A new tab will open called "Permission for personal info". Again select "Administrators (Admin-pc Administrators)",  You will see the "Deny" option at the bottom. Check the checkbox cells below it with the mouse.
how-to-lock-foldar-part4

Step 6: Click on the "Apply" option
/how-to-lock-foldar-part5

Step 7: When another new tab opens, select "yes" option. After the click then your folder will be locked.
how-to-lock-foldar-part6



Now that your folder is locked. when  you want to open it how can you do that, Here's the solution how to open it:
how-to-unlock-foldar
Method 1 Solution:
Step 1: First, select your locked folder. Then right-click the mouse and click on the "properties" option.
how-to-lock-foldar-part1

Step 2: A new tab will open there. Click on the "sharing" option.
how-to-lock-foldar-part2

Step 3: Then select "Administrators (Admin-pc Administrators)" with the mouse and then click on "Edit".
how-to-lock-foldar-part3

Step 4: A new tab will open called "Permission for personal info". Again select "Administrators (Admin-pc Administrators)",  You will see the "Deny" option at the bottom. Uncheck the checkbox cells below it with the mouse.
how-to-unlock-foldar-part1

Step 5: Click on the "Apply" option. After that click ok then your folder is unlocked.
how-to-unlock-foldar-part2



Method 2-
Now I will show you another rule on how to give a password by locking in a file or folder.

Step 1: First, select your folder.

Step 2: Right-click on the mouse then click the "Add to archive" option.
How-to-lock-folder-by-password-p1

Step 3: A new tab will open there. Select the "Zip" box and click on the "Set Password" button.
How-to-lock-folder-by-password-p2

Step 4: Click "ok" with the password of your choice. Then "Ok" again. Your password has been added to your file.
How-to-lock-folder-by-password-p3

Now that your folder is locked. when  you want to open it how can you do that, Here's the solution how to open it:
Method 2 Solution:
Step 1: First, select your locked folder. Then right-click the mouse and click on the "Extract Here" option.



Step 2: Then a password box like the image below will appear. Click the OK option with your password.


how to put password on folder windows 10, how to lock folder in windows 7, lock-a-folder, how to password protect a folder in windows 11, how to put a password on a folder windows 10 without software, how to password protect a file in windows 10, password protect zip folder windows 10, Can I lock a folder on my computer, Can I lock a folder on my computer?

মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটরে ৪টি পদ সংখ্যা খালি

মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটরে ৪টি পদ সংখ্যা খালি

যেকোনো জেলার মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার শেষ সময় হলো বিকাল ৫:০০ ঘটিকায় এপ্রিল মাসের ১০ তারিখ। 
মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটরে ৪টি পদ সংখ্যা খালি
মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটরে পদ
মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটরে পদ
মন্ত্রণালয়ের কম্পিউটার অপারেটরে পদ

Durood Sharif Hindi Mai Likha Hua Durood Shareef in Hindi Lyrics Translation

Durood Sharif Hindi Mai Likha Hua Durood Shareef in Hindi Lyrics Translation

 durood sharif hindi mai likha hua
                                                                                                                                                                                                         Durood Sharif Arabic
                       اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّدٍ  كَمَا صَلَّيْتَ عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ وَعَلَىٰ آلِ إِبْرَاهِيمَ  وَبَارِكْ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّدٍ  كَمَا بَارَكْتَ عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ وَعَلَىٰ آلِ إِبْرَاهِيمَ فِي الْعَالَمِينَ  إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ

Durood Sharif Hindi me
अल्लाहुम्मा सल्लि अला मुहम्मदिन व अला आलि मुहम्मदिन कमा सल्लैता अला इब्राहीम व अला आलि इब्राहीमा इन्नक हमीदुम मजीद, अल्लाहुम्म बारिक अला मुहम्मदिन व अला आलि मुहम्मदिन कमा बारक्ता अला इब्राहीमा व अला आलि इब्राहीमा  इन्नक हमीदुम मजीद।

Durood Sharif Hindi Meaning
ए अल्लाह बरकत उतार हजरत मुहम्मद सल्लल्लाहु तआला अलैहि वस्सल्लम पर और हजरत मुहम्मद सल्लल्लाहु तआला अलैहि वस्सल्लम के घर वालों पर जैसे बरकतें की तूने हजरत इब्राहिम अलैहिस्सलाम पर और हजरत इब्राहिम अलैहिस्सलाम के घर वालों पर बेशक तुहि तारीफ़ के लायक बड़ी बुजुर्गी वाला है। 
 


Tags:
दरूद शरीफ अल्लाहुम्मा सल्ले अला, दरूद शरीफ इन हिंदी इमेजेज, durood sharif hindi mai likha hua, durood sharif hindi me, durood sharif hindi meaning, durood sharif hindi image, Durood Shareef in Hindi Lyrics Translation, दरूद शरीफ हिंदी में, Durood Sharif in Hindi, durood sharif in hindi lyrics, durood e ibrahim in hindi, darood sharif lyrics, jumma ka darood sharif in hindi, darood sharif in hindi allah huma sale ala, chota darood sharif in hindi image, durood e ibrahim hindi urdu english translation, durood e ibrahim in urdu
 

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৫টি পদে ১৫৪ টি আসন খালি - BD Govt Job Circular 2022

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৫টি পদে ১৫৪ টি আসন খালি - BD Govt Job Circular 2022

সহকারী প্রকৌশলী, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, সহকারী প্রকৌশলী  বিদ্যুৎ, সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক), উপ কর্মকর্তা ইত্যাদি  নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি |
স্থানীয় সরকার বিভাগের ৪৬.০০.০০০০.০৭০.১১.০০২.১৮-১৩০১ নম্বর স্মারকমূলে প্রাপ্ত ছাড়পত্র অনুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কর্মচারী চাকরি বিধিমালা, অনুসারে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাংগঠনিক কাঠামোভূক্ত নিম্নবর্ণিত শূন্য পদে ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলে প্রদত্ত বেতন ভাতায় সরাসরি নিয়োগের জন্য নিম্নবর্ণিত পদের পার্শ্বে বর্ণিত শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের নিকট থেকে দরখাস্ত আহবান |
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৫টি পদে ১৫৪ টি আসন খালি
p2p5p6
Recently government job circular, সরকারি চাকরির খবর bd govt job circular 2022, Recent job news,Government job circular 2022, BD govt Job circular 2022, BD Job, Recent govt job circular 2022, বাংলাদেশ সরকারি জব সার্কুলার 2022, Job circular Recent govt job circular 2022, BD govt job circular 2022, Govt job,bd gov job, সরকারি চাকরির নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, bd govt job, BD job circular, Govt job circular, সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি

২৮ মার্চ আধা বেলা হরতাল ডেকেছেন ডা জাফরুল্লাহ চৌধুরী

২৮ মার্চ আধা বেলা হরতাল ডেকেছেন ডা জাফরুল্লাহ চৌধুরী

দ্রব্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে ২৮ মার্চ আধা বেলা হরতাল ডেকেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রর ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও বাম জোট ।

শুক্রবার পৃথক সংবাদ সম্মেলনে দুপুরে ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য সিটি হাসপাতালের বীর উত্তম মেজর হায়দার মিলনায়তনে এ  তিনি এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন জোনায়েদ সাকি, শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, নাঈম জাহাঙ্গীর, জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু প্রমুখ।

হরতালে তিনটি দাবি চাওয়া হবে দাবি গুলো  হলো: দুই কোটি দরিদ্র পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে নিয়মিত রেশম সরবরাহ, দ্রব্যমূল্যকে ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসা, এবং পণ্যের দাম বাড়াতে ট্রেড সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করায় হলো এ হরতালের মূল উদ্দেশ্য। বিএনপিও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে হরতালে সমর্থন দিবে বলে জানা গিয়েছে তবে তারা ২৮ মার্চ ময়দানে থাকবে কিনা এ সম্পর্কে জানা যায়নি।

সাধারণ মানুষদের উদ্দ্যেশে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ২৮ তারিখ সবাই  ঘরে থাকবেন কর্মস্থলে যাওয়ার দরকার নেই, বাইরে বের হলে আমাদের সাথে যোগ দিতে হবে।

জাভা এর ক্লাস এবং অবজেক্ট কি - What is Java porogram classes and objects Bangla

জাভা এর ক্লাস এবং অবজেক্ট কি - What is Java porogram classes and objects Bangla

জাভা এর ক্লাস এবং অবজেক্ট কি - What is Java porogram classes and objects Bangla
জাভা এর ক্লাস: জাভার ক্লাস হলো একটি ভার্চুয়াল পার্ট এখানে কোনো মেমোরি খরচ হয়না। এখানে শুধু মাত্র কোনো কিছুর বৈশিষ্ট্য এবং তার ক্রিয়াকলাপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
জাভা এর অবজেক্ট: জাভার ক্লাস হলো একটি রিয়্যাল পার্ট এখানে কোনো মেমোরি খরচ হয়। এখানে শুধু মাত্র ক্লাসের বৈশিষ্ট্য এবং তার ক্রিয়াকলাপ নিয়ে কাজ করে।

এখানে নিচের কোডটি ভালো মতো লক্ষ্য করুন :



public class Cow {
//    common propartis
    int age=2;
    int weight= 80;
    String color="Red";
           //    common propartis
    
//    Behaviour
    void run()
    {
        System.out.println("The Cow is running");
    }
     void sleep()
    {
        System.out.println("The Cow is sleeping");
    }
       void eat()
    {
        System.out.println("The Cow is eating");
    }
       //    Behaviour
       
 public static void main(String[] args)
  {
      Cow co =new Cow();
//      Co is object
 System.out.println(co.age);
  System.out.println(co.weight);
   System.out.println(co.color);
   
 co.eat();
 co.sleep();
 co.run();
      
  }         
    
}



আমরা ইতি মধ্যেই বলেছি যে ক্লাস কিছুর বৈশিষ্ট্য এবং তার ক্রিয়াকলাপ নিয়ে আলোচনা করে। কোডে একটি গরু সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এখানে তার বয়স, ওজন, গায়ের রং গুলো হলো তার বৈশিষ্ট্য এবং সে কি কাজ করে গুমাই, খাই , রাগে, দৌড়াই এগুলো হলো তার ক্রিয়াকলাপ বা আচরণ এসবই হলো ক্লাস এর অন্তর্ভুক্ত যা সকল গরুর ক্ষেত্রেই দেখা যাই। এগুলোর জন্য কোনো মেমরি তৈরী হয়না, ভার্চুয়াল পার্ট।

আর এই গরুর বৈশিষ্ট নিয়ে যে সমস্ত কাজ করা হয় তা হলো অবজেক্ট। এখানে Co হলো একটি অবজেক্ট। যা ক্লাসের বৈশিষ্ট্য এবং ক্রিয়াকলাপ অবজেক্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।

Surah Ikhlas in Hindi Translation Pronunciation

Surah Ikhlas in Hindi Translation Pronunciation

Surah al Ikhlas in Hindi me Translation Pronunciation photo

Bismillahir Rahmanir Raheem 
शुरू अल्लाह के नाम से जो बहुत बड़ा मेहरबान व निहायत रहम वाला है

Arabic

قُلْ هُوَ ٱللَّهُ أَحَدٌ ١‎
ٱللَّهُ ٱلصَّمَدُ ٢‎
لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ ٣‎
وَلَمْ يَكُن لَّهُۥ كُفُوًا أَحَدٌۢ ٤‎

Hindi Pronounce
कुल हुवल लाहू अहद
अल्लाहुस समद
लम यलिद वलम यूलद
वलम यकूल लहू कुफुवन अहद

Hindi Meaning
आप कह दीजिये कि अल्लाह एक है
अल्लाह बेनियाज़ है
वो न किसी का बाप है न किसी का बेटा
और न कोई उस के बराबर है


Surah Ikhlas in Hindi Translation Pronunciation photo

surah ikhlas, surah ikhlas in hindi, surah al ikhlas, surah ikhlas hindi me, surah al ikhlas in hindi, surah ikhlas hindi mai, surah ikhlas with hindi translation, surah ikhlas hindi mein, surah ikhlas in urdu, surah ikhlas with urdu translation, surah ikhlas translation in urdu, what is surah ikhlas, surah ikhlas hindi, hindi me surah ikhlas, surah al ikhlas hindi mai, surah ikhlas in hindi translation, surah ikhlas in hindi images, surah ikhlas ayat in hindi, surah ikhlas hindi photo
 

জাভা সুপার কীওয়ার্ড কি এবং ব্যবহার - Super Keyword in JAVA Example bangla

জাভা সুপার কীওয়ার্ড কি এবং ব্যবহার - Super Keyword in JAVA Example bangla

যখন আমরা সুপার ক্লাসের ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর ব্যবহার করতে যাবো টিক তখনই আমরা সুপার কিওয়ার্ড ব্যবহার করবো।
যখন সুপার ক্লাস এবং সাব ক্লাসের ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর একই থাকবে তখন সুপার কিওয়ার্ড ব্যবহার হবে।
যদি না বুজেন তাহলে আরেকটু ভিতরে যাওয়া যাক। ধরুন আমাদের কাছে একটি ক্লাস এবং আরেকটি এর সাব ক্লাস রয়েছে। তাহলে প্রথমটি হয়ে যাবে সুপার ক্লাস। এখন আমরা সাব ক্লাস ধারা যদি কোনো অবজেক্ট তৈরী করি তাহলে নিয়ম অনুসারে সাব ক্লাসের ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর ব্যবহার করতে পারবো। কিন্তু সুপার ক্লাসের কোনো ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর ব্যবহার করতে পারবো না। তাই সাব ক্লাস ধারা সুপার ক্লাসের ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর ব্যবহার করতেই সুপার কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয়।

syentex-super-keyword-bangla

চিত্রে ম্যাংগো হলো সুপার ক্লাস ও অরেঞ্জ হলো সাব ক্লাস। যেহুতু অরেঞ্জ ক্লাসটি সুপার ক্লাসকে এক্সটেন্ড (extends) করেছে তাই সুপার ক্লাসের যত ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর আছে তা সাব ক্লাস অরেঞ্জ ব্যবহার করতে পারবে।

চিত্রে অরেঞ্জ সাব ক্লাসের ভিতরে কনস্ট্রাটরে "supar();" ফাংশন দেওয়া আছে আপনি যদি এই ফাংশনটি না লিখেন জাভা কম্পাইলার নিজেই এটি লিখে দিবে। "supar();" ফাংশনটি ম্যাংগো সুপার ক্লাসের যত রকম ভ্যারিয়েবল, ফাংশন, কনস্ট্রাটর আছে সেগুলো কল করে।

চিত্রে বর্তমান অবস্থায় যদি আমরা অরেঞ্জ ক্লাসের ভিতরে x এর মান বের করি তাহলে অবশই ৫ আসবে কারণ অরেঞ্জ নিজেকে সবার আগে সে গুরুত্ব দিবে। তাই ম্যাংগো ক্লাসের x এর মান বের করতে হলে লিখতে হবে শুধুমাত্র "super.x"। চলুন কোডিং এর মাধ্যমে বিষয়টা আরো সহজ করা যাক।

ভ্যারিয়েবলের ক্ষেত্রে সুপার কিওয়ার্ড:


public class mango {
    int x=10;
    
}
class orange extends mango{
    int x=5;
    void dis()
    {
        System.out.println(x); // call own class
        System.out.println(super.x); // call mango class
    
    }
}
class ans {
    public static void main(String[] args)
    {
        orange ref=new orange();
        ref.dis();
    }
    
}



Super-Keyword-in-JAVA-Example-bangla-p1

ম্যাংগো ক্লাস ও অরেঞ্জ ক্লাসে একই ইন্টেজার ভ্যারিয়েবল "x" রয়েছে। এখন অরেঞ্জ ক্লাস দিয়ে যদি অবজেক্ট তৈরী করা হয় তাহলে অরেঞ্জ ক্লাসের "x" কে সেই অবজেক্ট কল করবে। যদি আপনি অরেঞ্জ ক্লাসের মাধ্যমে ম্যাংগো ক্লাসের "x" কে কল করতে চান তাহলে "super" বসাতে হবে।


ফাংশনের ক্ষেত্রে সুপার কিওয়ার্ড:

public class mango {
   void dis()
    {
        System.out.println("I' m supar class"); 
    
    }
    
}
class orange extends mango{
   
    void dis()
    {
        super.dis();
        System.out.println("I' m sub class"); 
    
    }
}
class ans {
    public static void main(String[] args)
    {
        orange ref=new orange();
        ref.dis();
    }
    
}



Super-Keyword-in-JAVA-Example-bangla-p2

সুপার ক্লাসের ফাংশনকে কল করার জন্য অরেঞ্জ ক্লাসে "super.dis" ব্যবহার করা হয়েছে।


কনস্ট্রাটরের ক্ষেত্রে সুপার কিওয়ার্ড:

public class mango {
   mango()
    {
        System.out.println("I' m supar class"); 
    
    }
    
}
class orange extends mango{
   
    orange()
    {
        super();
        System.out.println("I' m sub class"); 
    
    }
}
class ans {
    public static void main(String[] args)
    {
        orange ref=new orange();        
    }
    
}



Super-Keyword-in-JAVA-Example-bangla-p3

আমরা আগেই জানি ক্লাস তৈরী হলে ডিফল্ট ভাবে কন্সট্রাক্টর তৈরী হয় টিক তেমনি কন্সট্রাক্টরের ভিতরে ডিফল্ট ভাবে "supar();" ফাংশন তৈরী হয় আমরা নিজেরা তৈরী না করলে জাভার কম্পাইলার নিজেই "supar();" ফাংশন তৈরী করে। তাই "supar();" এই ফাংশন ধারা ম্যাংগো ক্লাসের কন্সট্রেটর কল হয়েছে।


প্যারামিটার কনস্ট্রাটরের ক্ষেত্রে সুপার কিওয়ার্ড:

public class mango {
   mango(int a)
    {
        System.out.println(a+" I' m supar class"); 
    
    }
    
}
class orange extends mango{
   
    orange()
    {
        super(4);
        System.out.println("I' m sub class"); 
    
    }
}
class ans {
    public static void main(String[] args)
    {
        orange ref=new orange();        
    }
    
}



Super-Keyword-in-JAVA-Example-bangla-p4

প্যারামিটার কনস্ট্রাটরের ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই সুপার কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে নাহলে কম্পাইলার ভুল ম্যাসেজ দিবে। শুধমাত্র "super(ডাটা টাইপ হিসাবে মান)" বসিয়ে দিলেই এটি ম্যাংগো সুপার ক্লাসের কন্সট্রাক্টরে মান পাঠিয়ে দিবে।

Surah Fatiha Hindi Pronounce Translation सूरह फातिहा हिन्दी अनुवाद का उच्चारण

Surah Fatiha Hindi Pronounce Translation सूरह फातिहा हिन्दी अनुवाद का उच्चारण

 سورة الفاتحة
सूरह फातिहा- Surah Fatiha(सूरह का आदेश 1)   

                                 بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ‎‎
                           बिस्मिल्ला-हिर्रहमा-निर्रहीम
शुरू अल्लाह के नाम से जो बहुत बड़ा मेहरबान व निहायत रहम वाला है।

بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ١
ٱلۡحَمۡدُ لِلَّهِ رَبِّ ٱلۡعَٰلَمِينَ ٢
ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ٣
مَٰلِكِ يَوۡمِ ٱلدِّينِ ٤
إِيَّاكَ نَعۡبُدُ وَإِيَّاكَ نَسۡتَعِينُ ٥
ٱهۡدِنَا ٱلصِّرَٰطَ ٱلۡمُسۡتَقِيمَ ٦
صِرَٰطَ ٱلَّذِينَ أَنۡعَمۡت عَلَيۡهِمۡ غَيۡرِ ٱلۡمَغۡضُوبِ عَلَيۡهِمۡ وَلَا ٱلضَّآلِّينَ ٧

उच्चारण:
अल्हम्दुलिल्लहि रब्बिल आलमीन
अर रहमा निर रहीम
मालिकि यौमिद्दीन
इय्याक न अबुदु व इय्याका नस्तईन
इहदिनस् सिरातल मुस्तक़ीम
सिरातल लज़ीना अन अमता अलय हिम
गैरिल मग़दूबी अलय हिम् व लद दाालीन (आमीन)


अर्थ:
सब तारीफ उस अल्लाह के लिए है जो सारे जहान का मालिक है।
बहुत मेहरबान निहायत रहम वाला है।
इंसाफ के दिन का मालिक है।
हम तेरी ही  इबादत करते हैं और तुझी से मदद चाहते हैं।
हमें सीधा रास्ता दिखा।
उन लोगों का रास्ता जिन पर तूने  फ़ज़ल किया।
उनका रास्ता नहीं जिन पर तेरा गजब नाज़िल  हुआ और न उन लोगों का रास्ता जो रस्ते से भटक गए। 
 


-----------------------------------
Tags:  अल हमदुलिल्ला ही रब्बुल आलमीन हिंदी में, सूरह फातिहा सुनाइए, अल्हम्दु की सूरत हिंदी में लिखी हुई, सूरह फातिहा कैसे पढ़े, सूरह फातिहा हिंदी में लिखी हुई, सूरह फातिहा इन हिंदी, सूरह फातिहा हिन्दी अनुवाद का उच्चारण, surah fatiha hindi mein, surah fatiha hindi translation, surah fatiha hindi image, surah fatiha hindi mai, surah fatiha hindi mein likhi hui, Surah Fatiha Hindi Pronounce Translation, फातीया 

সমাধান Windows Photo Viewer can not display this picture because not enough memory

সমাধান Windows Photo Viewer can not display this picture because not enough memory

সমাধান :Windows Photo Viewer can t display this picture because there might not be enough memory available on your computer. Close some programs that you aren t using or free some hard disk space (if it's almost full), and then try again.


১. প্রথমে আপনার কিবোর্ডের "windows + R" একসাথে চাপুন। 
Windows-Photo-Viewer-cant-display1

২. পরে একটি রান বাক্স ওপেন হবে।  সেখানে আপনাকে টাইপ করতে হবে "colorcpl.exe" এর পর ওকে তে ক্লিক করে দিন। 
Windows-Photo-Viewer-cant-display-p2

৩ . তখন দেখবেন কালার ম্যানেজমেন্ট নাম একটি নতুন ট্যাব ওপেন হয়েছে সেখানে "Advanced" অপশনে ক্লিক করুন পরে দেখবেন "Device profile : System default (sRGB IEC61966-2.1) " সেট করা রয়েছে আপনি শুধু “System default (sRGB IEC61966-2.1)” বদলে  "Agfa: Swop Standard" সিলেক্ট করে দিন। ব্যাস আপনি এখন আপনার সমস্যা থেকে মুক্ত , আপনি যেকোনো ছবি দেখতে পারবেন। 
Windows-Photo-Viewer-cant-display-p3
Windows-Photo-Viewer-cant-display-p4


এই সমস্যাটি প্রাইয়োসই আমাদের উইন্ডোস অপারেটিং সিস্টেমে এটি দেখা যাই। সব ছবি দেখা যাই কিন্তু হটাৎ করেই একটি ছবিতে বলে উঠে পিসি তে যথেষ্ট পরিমান মেমোরি না থাকার কারণে আপনি ছবিটি দেখতে পারবেন না। আসলে এ সমস্যার মূল কারণটি হলো আমাদের ছবি গুলো "ICC_Profile" সিস্টেমে থাকে তাই আমরা essh। নোটপ্যাড দিয়ে "ICC_Profile" কে "ICC_PROFILX" করে দিলেই আপনি ছবিটি দেখতে পারবেন।

Govt PMGCC Job Circular 2023

Govt PMGCC Job Circular 2023

প্রতিষ্ঠানের নাম: Directorate Of Posts (PMGCC)
সংক্ষিপ্ত নাম:PMGCC
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:14.31.0000.207.11.001.21
ওয়েব লিংক: 


গার্ডেনার মালী
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

পরিচ্ছন্নতা কর্মী সুইপার
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

রানার
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

আর্মড গার্ড
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

মেইল ক্যারিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

প্যাকার
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

পোস্টম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

মেইল গার্ড
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023

ড্রাইভার ভারী
সংক্ষিপ্ত নাম: PMGCC
শেষ তারিখ: 14 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023



Govt Customs Risk Management Commissioner Job Circular 2023

Govt Customs Risk Management Commissioner Job Circular 2023

customs risk management commissionerate job circular 2023
CRMC Job Circular 2023
কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনারেট ঢাকা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
CRMC - Customs Risk Management Commissionerate
CRMC Job Circular 2023 
কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট
CRMC job circular online Apply http://crmc.teletalk.com.bd
CRMC Job Circular 2023 - crmc.teletalk.com.bd Apply
Customs Risk Management Commissioner Job Circular 2023
কাস্টমস রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিশনারেট নিয়োগ ২০২৩

প্রতিষ্ঠানের নাম: Customs Risk Management Commissionerate, Dhaka (CRMC)
সংক্ষিপ্ত নাম:CRMC
আবেদন শুরুর তারিখ:22 জানুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:S/215/HR/Recruitment/Mongla/2022/
ওয়েব লিংক: http://crmc.teletalk. com.bd


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

সিপাই
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

উচ্চমান সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

সাটঁ লিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: CRMC
শেষ তারিখ: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

customs-risk-management-commissionerate-job circular-2023-1
customs-risk-management-commissionerate-job circular-2023-2

Govt karnaphuli gas distribution company limited job circular 2023

Govt karnaphuli gas distribution company limited job circular 2023

karnaphuli gas distribution company limited job circular 2023
kgdcl job circular 2023
kgdcl teletalk
ctg job circular 2023
kgdcl.teletalk.com.bd apply
job circular 2023
kornofuli gas job circular
gas job circular 2023
Karnaphuli Gas Distribution Company KGDCL Job Circular
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি নিয়োগ ২০২৩
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি নিয়োগ ২০২৩ সার্কুলার
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড নিয়োগ ২০২৩
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড নিয়োগ
KGDCL Job Circular


প্রতিষ্ঠানের নাম: Karnaphuli Gas Distribution Company Limited (KGDCL)
সংক্ষিপ্ত নাম:KGDCL
আবেদন শুরুর তারিখ:19 জানুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:28.15.0000.208.04.003.22-1318
ওয়েব লিংক:http://kgdcl.teletalk.com.bd/


প্ল্যান্ট অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 22 জানুয়ারি, 2023

ওয়েল্ডিং সুপারভাইজার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

টেকনিশিয়ান
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

ড্রাফটসম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

জেনারেটর অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

বোরিং/বেল্ডিং/ কমপ্রেশার অপা: কাম মেশিনিস্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

চিকিৎসা সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

জিআইএস অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

ফোরম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

রেডিওগ্রাফার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

নির্মাণ পরিদর্শক
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

সার্ভেয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

রাজস্ব সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

পরিবহন সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023


ভান্ডার সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

স্টোর কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

স্টোর কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: KGDCL
শেষ তারিখ: 18 ফেব্রুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 জানুয়ারি, 2023

karnaphuli-gas-distribution-company-limited-job-circular-2023-1
karnaphuli-gas-distribution-company-limited-job-circular-2023-2

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় Govt Ministry of Commerce Job Circular 2023

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় Govt Ministry of Commerce Job Circular 2023

লোকেশন: বাংলাদেশ
প্রতিষ্ঠানের নাম: Ministry of Commerce (MINCOM)
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
আবেদন শুরুর তারিখ:12 ফেব্রুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:2 মার্চ, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:26.00.0000.086.11.052.22-111
ওয়েব লিংক:http://mincom.teletalk.com.bd/


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023

সাটঁ মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MINCOM
শেষ তারিখ: 2 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 12 ফেব্রুয়ারি, 2023


Govt job circular 2023 বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ

Govt job circular 2023 বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ

বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ চাকরির খবর upcoming govt job circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম:Implementation Monitoring and Evaluation Division (বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ)
সংক্ষিপ্ত নাম:IMED
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:15 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:21.00.0000.008.11.050.22.267
ওয়েব লিংক:http://imed.teletalk.com.bd/


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: IMED
শেষ তারিখ: 15 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022

ডাটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: IMED
শেষ তারিখ: 15 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: IMED
শেষ তারিখ: 15 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  চলমান
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022

imed-govt-job-circular-2023-1
imed-govt-job-circular-2023-2

upcoming govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022 bangladesh, hsc pass govt job circular 2022, govt job circular 2022, job circular 2022, bd job circular 2022, all govt job circular 2022, job circular, new govt job circular 2022, government job circular 2022, new job circular 2022, bangladesh senabahini job circular 2022, govt job circular 2022 today, govt job circular, bd govt job circular 2022 today, new govt job circular, sorkari job circular 2022
 

Govt Soil Resource Development Institute Job Circular 2023

Govt Soil Resource Development Institute Job Circular 2023

মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

প্রতিষ্ঠানের নাম: Soil Resource Development Institute (মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট)
সংক্ষিপ্ত নাম:SRDI
আবেদন শুরুর তারিখ:26 ডিসেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:12.03.0000.003.11.001.16-1186
ওয়েব লিংক: http://srdi.teletalk.com.bd/


পরিচ্ছন্নতাকর্মী
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

ফিল্ড ম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

অ্যামোনিয়া প্রিন্টার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

ট্রেসার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

স্টোর কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: SRDI
শেষ তারিখ: 18 জানুয়ারি, 2023
অবস্থা:  
প্রকাশিত: 26 ডিসেম্বর, 2022

srdi-govt-job-circular-2023-1

srdi-govt-job-circular-2023-2

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে? বাংলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম লেখ।

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে? বাংলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম লেখ।

উচ্চারণ রীতি কাকে বলে? বাংলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম লেখ। 
উত্তর : প্রতিটি শব্দের যথার্থ উচ্চারণের জন্য কতকগুলো নিয়ম বা সূত্র প্রণীত হয়েছে। শব্দের উচ্চারণের এ নিয়ম বা সূত্রের সমষ্টিকে বলা হয় উচ্চারণ রীতি । 
বাংলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম নিচে তুলে ধরা হলো:

১. শব্দের আদিতে যদি 'অ' থাকে এবং তারপরে ই-কার বা উ-কার থাকে, তাহলে সেই 'অ'-এর উচ্চারণ ও-কারের মতো হয়। যেমন- অভিধান (ওভিধান), অনূদিত (ওনুদিত), নদী (নোদি), বউ (বোউ), অতি(ওতি) ইত্যাদি। 
২ . শব্দমধ্যস্থিত 'অ' ই(ি), ঈ(ী), উ(ু), ঊ(ূ), ঋ(ৃ) ও য-ফলার (্য) আগে থাকলে, সেই 'অ'-এর উচ্চারণ সাধারণত 'ও' কারের মতো হয়। যেমন- সুমতি (শুমোতি), আলস্য (আলোশশো), তরুণী (তরোনি), সমভূমি (শমোভূমি) ইত্যাদি। 
৩. সাধারণত শব্দের আদ্য 'এ'-কারের পরে 'অ' বা 'আ' থাকলে 'এ'-কার 'অ্যা'-কার রূপে উচ্চারিত হয়। যেমন- এখন (অ্যাখোন), কেমন (ক্যামোন), একা (অ্যাকা), যেন (জ্যানো) ইত্যাদি। 
৪. ঞ সাধারণত 'চ' বর্ণের চারটি বর্ণের (চ ছ জ ঝ) পূর্বে যুক্তাবস্থায় ব্যবহৃত হলেও ক্ষেত্রবিশেষে চ-এর পরে বসে এবং বাংলা উচ্চারণে 'ঞ' দন্ত-ন-এর মতো হয়। যেমন- পঞ্চ (পনুচো), ব্যঞ্জন (ব্যান্‌জোন), খঞ্জনা (খনজোনা)।
৫. 'হ'-এর সঙ্গে য-ফলা (্য) যুক্ত হলে 'হ'-এর নিজস্ব কোনো উচ্চারণ থাকে না, য-এর দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়, প্রথমটি অল্পপ্রাণ হসন্ত (জ্) এবং দ্বিতীয়টি মহাপ্রাণ (ঝ) 'ও' কারান্ত হয়। যেমন- সহ্য (সোজঝো), ঐতিহ্য (ওইতিজঝো), উহ্য (উজঝো) ইত্যাদি। 

bangla uccharon riti and bangla uccharon er niom

বইমেলা সম্পর্কে প্রতিবেদন

বইমেলা সম্পর্কে প্রতিবেদন

তোমার দেখা একটি বইমেলা সম্পর্কে প্রতিবেদন তৈরি কর।

উত্তর 

                প্রতিবেদনের শিরোনাম    : জমজমাট একটি বইমেলা
                সরেজমিনে তদন্তের স্থান     : বাংলা একাডেমী
                প্রতিবেদন তৈরির সময়     : বিকাল ৫টা
                প্রতিবেদন তৈরির তারিখ     : ২৪.০৫.২০২৫... খ্রি:
                প্রতিবেদকের নাম ও ঠিকানা 
                                                   নাম : সিয়াম আহমেদ 
                                                   থানা: রূপনগর
                                                   জেলা: ঢাকা। 

বিষয় : জমজমাট একটি বইমেলা 

স্মারক: জম, বই/১২৫/খ/৫-০২-২০২৫... খ্রি: 
জনাব, 
বইমেলা আমাদের বাঙালি জাতীয় জীবনের একটি ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে বাংলা একাডেমী কর্তৃক আয়োজিত বইমেলা। প্রতি বছর একুশ স্মরণে বাংলা একাডেমী মাসব্যাপী বইমেলার আয়োজন করে। বইমেলাকে কেন্দ্র করে বাংলা একাডেমী কর্তৃপক্ষ ব্যাপক আয়োজন করে থাকে। প্রতিবারের মতো এবারও একুশের বইমেলা বসে। মেলায় গিয়ে বই কিনতে আমি খুব পছন্দ করি। একদিন আমার বন্ধু রাকিবেকে সাথে নিয়ে মেলায় চলে যাই। বইমেলাকে ঘিরে মানুষের সাজসাজ রব আমাকে বিস্ময়াভিভূত করে। নতুন বইয়ের পসরা সাজিয়ে কত যে প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নেয় তার অন্ত নেই। যাদের স্টলে যাই তাদেরই বই আমাকে আকৃষ্ট করে। কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে সব কেনা হয় না। এবারের বইমেলা থেকে যতগুলো বই কিনেছি তার মধ্যে সবচেয়ে ভাল লেগেছে যে বইটি তা আমার বন্ধুকে দিয়েছি। বইমেলা বাঙালির প্রাণের মেলা। যদিও মনে হয় কোনো কমতি নেই। তার পরও যেন কিছুর অভাব থেকে যায় বলে মনে হয়। বিশেষ করে নিরাপত্তার বাড়াবাড়ি আমাকে বিব্রত করে। এটি প্রাণের উদ্যমকে কিছুটা কমিয়ে দেয়। 
জায়গার কিছুটা স্বল্পতা থাকে বলে মনে হয়। যদি আরও ব্যাপক পরিসরে করা যেত তবে মানুষের গাদাগাদি থেকে রেহাই পাওয়া যেত। 
মেলা উপলক্ষে বইয়ের দাম আরও কমিয়ে দেয়া প্রয়োজন বলে মনে হয়। তাতে করে বেশি বই কেনা যেত।

প্রতিবেদন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ ও তার প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে

প্রতিবেদন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ ও তার প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে

প্রশ্ন: দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ ও তার প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
অথবা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ ও তার প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন তৈরি করো।
অথবা, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি সম্পর্কে পত্রিকায় প্রকাশের জন্য একটি প্রতিবেদন লেখো।
অথবা,বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে দৈনিক পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন লেখ।
অথবা, বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে দৈনিক পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন লেখ।
অথবা, মনে কর, তুমি বকুল। দৈনিক সমকাল পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ওপর একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
অথবা, মনে কর, তুমি হানিফ দৈনিক প্রথম পত্রিকার জেলা সংবাদদাতা। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণ ও প্রতিকার সম্বন্ধে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
অথবা, দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতিতে জনজীবন বিপন্ন এই শিরােনামে পত্রিকায় প্রকাশের জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
 

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জনজীবনে দুর্ভোগ 
স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশের দুর্বল অর্থনীতিতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এখন আর কোন বিশেষ সংবাদ নয়। এটি এখন নিয়মিত সংবাদে পরিণত হয়েছে। পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সংবাদ। দিনে দিনে এদেশের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে যেন এটাই স্বাভাবিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। গত এক সপ্তাহে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর দাম আরেক দফা বেড়েছে। সরবরাহ কম থাকার কারণেই দাম বেড়েছে বলে ব্যবসায়ীদের অভিমত। 
কনজুমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল বৃহস্পতিবার জানানো হয়ে যে, গত সপ্তাহে চালের দাম প্রকারভেদে মণ প্রতি ১০০ থেকে ২০০ টাকা বেড়েছে। আগে মোটা চাল ছিল মণ প্রতি ১৫৫০ টাকা। এখন তা বেড়ে ১৫৫০ টাকা থেকে ১৮২০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। সরু চাল মণ প্রতি ৩৭৫০ টাকা থেকে ৪৮০০ টাকায়। বিক্রি হচ্ছে। বাজারে সবজি সরবরাহ সন্তোষজনক হওয়া সত্ত্বেও বেশ কিছু সবজি দাম বেড়েছে। মাছের সরবরাহও ভালো তবে দাম অনেক বেশি। গত সপ্তাহে সয়াবিন তেলের দাম অবিশ্বাস্যভাবে বেড়ে গিয়েছে। গত সপ্তাহেও যেখানে ১৪০ টাকা দরে লিটার বিক্রি হতো এখন প্রতি লিটার ১৭৫ টাকা দরে ক্রয় করতে হচ্ছে। সরবরাহে ঘাটতি থাকায় ডিমের দাম
বেড়েছে প্রতি হালি ৬ টাকা, মাংস ডালসহ অন্যান্য জিনিসের দাম স্থিতিশীল হলেও গুড়ো দুধ ও চিনির দাম হঠাৎ করে বেড়ে গেছে। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতিতে দেশের অর্থনীতিবিদগণ খুবই শঙ্কিত। তারা ইতোমধ্যে কয়েকটি কারণ উদ্ঘাটন করেছেন। এর মধ্যে প্রথম এবং প্রধান কারণ আমাদের দুর্বল ও ভঙ্গুর অর্থনীতি। স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের ফলে আমাদের অবকাঠামো বলতে কিছুই ছিল না। ঐ সময়ে দেখা দেয় চাহিদা ও যোগানের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা। ফলে দেখা যায় মজুতদারী, কালোবাজারী, ব্যাপকহারে মুদ্রাস্ফীতি। ফলশ্রুতিতে জিনিসপত্রের দাম আরো বেড়ে যায়। এসব নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো সরকারই সময়োপযোগী ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হয়নি। এরপর আছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বন্যা, খরা, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস আমাদের নিত্য সহচর। দেশের লক্ষ লক্ষ টন খাদ্যশস্য অতিরিক্ত পানিতে কিংবা পানির সংকটের কারণে নিয়ন্ত্রণের অভাবে বিনষ্ট হচ্ছে। গত দুই বছর ২০২০-২০২১ ঘটে যাওয়া করোনা ভাইরাসের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। সর্বোপরি আছে আন্তর্জাতিক বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রভাব। দেশের অর্থনীতি যেহেতু পরনির্ভরশীল তাই বিশ্বের দ্রব্যমূল্যের উঠা-নামার উপরে দেশীয় দ্রব্যমূল্যের হ্রাস- বৃদ্ধি ঘটে। সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে উন্নত দেশ সহ বাংলাদেশে জৈব জ্বালানীর সংকট দেখা দেওয়ার কারণে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাগলা ঘোড়ার মত লাফিয়ে চলছে। এটা চরম সত্য যে দেশের কৃষি, শিল্প এবং বাণিজ্যের উন্নতি না হলে জিনিসের দাম স্বাভাবিক পর্যায়ে আসবে না। এ ব্যাপারে কিছু বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিতে হবে। উৎপাদন সহজ ও ত্বরান্বিত করার জন্য প্রচুর পরিমাণে জৈব সার কমমূল্যে সরবরাহ করতে হবে। ব্যবসায়ী পুঁজিপতি, জিনিসপত্রের সরবরাহকারীদের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় কাঁচা জিনিসপত্রের উৎপাদন ব্যবস্থার উপর সরকারি কিংবা বেসরকারিভাবে সুব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যাতে উৎপাদনকারীরা উৎপাদনের উৎসাহ পায় এবং পাশাপাশি ন্যায্যমূল্যও পায়। দেশে আপদকালীন সময়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি না হওয়ার জন্য আগাম ব্যবস্থা নিতে হবে। মুদ্রাস্ফীতি যথাসম্ভব কমিয়ে আনতে হবে। সর্বোপরি চাহিদার যোগান ঠিক রাখার জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে হবে। বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার কারণে যেভাবে জিনিসের দাম বেড়েছে তার সঠিক প্রতিরোধ আমাদের একার পক্ষে সম্ভব নয়। তবুও যথাসম্ভব ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে এজন্য সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন তাহলো সব নাগরিককে আদর্শ দেশপ্রেমিক হতে হবে। দেশকে ভালবাসতে হবে এবং উৎপাদন বাড়িয়ে নিজস্ব দ্রব্যাদি ব্যবহার করতে হবে। 
 
প্রতিবেদকের নাম ও ঠিকানা: হানিফ মিয়া, বাসা #২৩২ নারায়ণগঞ্জ ঢাকা।  
প্রতিবেদনের শিরোনাম : দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জনজীবনে দুর্ভোগ 
প্রতিবেদন তৈরির সময়ঃ বিকাল ৫টা 
তারিখ : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ইং


 
Tags: বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে দৈনিক পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিবেদন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিবেদন ২০২৩, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও তার প্রতিকার প্রতিবেদন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিবেদন লেখার নিয়ম, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিবেদন বাংলা ২য়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনজীবন বিপন্ন প্রতিবেদন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিবেদন ২০২৩, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনজীবন বিপন্ন প্রতিবেদন, বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি সম্পর্কে দৈনিক পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধকল্পে প্রতিবেদন তৈরি, প্রতিবেদন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণ ও প্রতিকার, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারণ ও তার প্রতিকার প্রতিবেদন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি সম্পর্কে পত্রিকায় প্রতিবেদন, প্রতিবেদন বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি, drobbo mullo briddhi protibedon

SSC english 1st paper suggestion 2023 এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৩

SSC english 1st paper suggestion 2023 এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৩

SSC english 1st paper suggestion 2023 এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৩

Secondary School Certificate(SSC) 2023 
English First Paper(All Board) 
Suggestion, Full Marks-100 
PART-A: READING TEST-50 MARKS 

Seen Passage(Ques. No-1&2) 

May Day ---------- 7*
Mainul Islam ---------- 3*
26th March ---------- 3*
Meherjan lives ---------- 7*
Human can neither ---------- 7*
Michael MadhusudhanDutta  ---------- 3*
Zahir Raihan ---------- 3*
Countries of the world ---------- 7*
In a speech at the 90th ---------- 7*
It was late summer ---------- 3*


Seen Passage(Ques. No-3 & 4) 

Today there are ---------- 7*
21st February ---------- 3*
Human can neither ---------- 3*
Michael Madhusudhan Dutta ---------- 3*
Countries of the world---------- 3*
Zahir Raihan ---------- 3*
26th March ---------- 7*
Meherjan lives ---------- 7*


Unseen Passage(Ques. No-5&6) 

Charles Babbage ---------- 7*
Humayun Ahmed ---------- 3*
Neil Armstrong ---------- 7*
Albert Einstein ---------- 7*
Louis Pasteur ---------- 3*
Stephen Hawking ---------- 7*
Abraham Lincoln ---------- 3*
Begum Rokeya ---------- 3*
Munshi Abdur Rouf ---------- 7*
John Milton ---------- 3*
 
PART-B: WRITING PART-50 MARKS 

[Note: also follow english 2nd paper paragraph]
Paragraph Writing (Ques. No-7) 

Deforestation ---------- 7*
A Road Accident---------- 3*
Load-Shedding ---------- 7*
A Book Fair ---------- 7*
A Winter Morning ---------- 3*
Traffic Jam ---------- 7*
A school Magazine ---------- 3*
Environment Pollution ---------- 3*
Tree Plantation ---------- 7*
A School Library  ---------- 3*


Completing Story (Ques. No-8) 

A thirsty crow ---------- 7*
Robert Bruce ---------- 3*
Grasp all lose all ---------- 3*
Two friends and bear ---------- 7*
Bayzid and his mother ---------- 3*
Sheikh Saadi ---------- 3*
Nobody believes a liar ---------- 7*
Two rats stole a piece ---------- 3*
Unity is strength ---------- 7*
Honest wood-cutter ---------- 7*


Email Writing (Ques. No-9) 

Preparation for SSC  ---------- 7*
Thanking for birtday gift ---------- 3*
Father/mother death ---------- 3*
Prize giving ceremony ---------- 7*
Co-curricular activities ---------- 7*
Brilliant success ---------- 3*
Intend to do after SSC ---------- 7*
Thanking for hospitality ---------- 7*
How to improve English ---------- 3*


Dailogue Writing (Ques. No-10) 

Aim in Life ---------- 3*
Physical Exercise---------- 3*
Illiteracy Problem ---------- 7*
Reading Newspaper ---------- 7*
Tree Plantation ---------- 7*
Learning English ---------- 3*
Early Rising/morning walk ---------- 3*
Preparation for SSC ---------- 7*
Mobile Phone/Facebook ---------- 7*
Village & City Life ---------- 3*

ssc english short suggestion 2023, ssc english 1st paper suggestion 2023, ssc 2022 english 1st paper suggestion dhaka board, ssc english 1st paper question 2023, ssc english paragraph suggestion 2023, ssc english suggestion 2023 pdf, ssc english paragraph suggestion 2022, dialogue suggestion for ssc 2022, short suggestion for ssc 2022, ssc english 1st paper suggestion 2023, ssc 2023 english 1st paper suggestion, ssc 2023 english suggestion, এসএসসি ইংরেজি সাজেশন ২০২৩, ssc suggestion 2023 english 1st paper, ssc english suggestion 2023, ssc english 1st paper short suggestion 2023, ssc english 1st paper suggestion 2023 pdf, ssc exam 2023 english suggestion, ssc english 1st paper suggestion, english 1st paper, ssc 2023, english 1st paper suggestion ssc 2023, ssc 2023 english 1st paper

বিষাক্ত পটকা মাছ Potka mach keno bisakto

বিষাক্ত পটকা মাছ Potka mach keno bisakto

বিষাক্ত পটকা মাছ 
পটকা মাছ আমাদের সকলেরই খুবই পরিচিত একটি মাছ। বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীনালাতে এই মাছটি দেখতে পাওয়া যাই। তবে আমাদের দেশের অপেক্ষায় ফিলিপিন্স, মেক্সিকো, চীন, জাপানে ইত্যাদি দেহে আরো বেশি পরিমানে দেখা যায়। এই মাছ গুলি বিষাক্ত এদের বিষক্রিয়ায় মানুষ আক্রান্ত হয়। এমনকি এই বিষক্রিয়ায় চিকিৎসা না পেলে মানুষ মারাও যেতে পারে।। কিন্তু মাছটি বিষাক্ত হওয়া সত্ত্বেও জাপান ও কোরিয়ার লোকদের পছন্দের খাবারের তালিকায় রয়েছে পটকা মাছ। বিষাক্ত হওয়া সত্ত্বেও কিভাবে তারা এই মাছটি খাই ? আসলে এদের বিষ শুধুমাত্র মস্তিষ্ক, যকৃত, ডিম্বাশয় ও চামড়াতে থাকে। টিটিএক্স বা টেট্রোডোটোক্সিন বিষ এই মাছটির ভিতরে পাওয়া যায়। পটকার বিষ এতটাই মারাত্মক যে তা পটাশিয়াম সায়ানাইডের চেয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০ গুণ বেশি বিষাক্ত। প্রাপ্ত বয়স্ক একটি পটকা মাছের বিষ থেকে ২৫ থেকে ৩০ জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে। জাপান ও কোরিয়ার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাধুনি আছে যারা ভালোমতো জানে এই মাছটির কুন্ অংশ খাওয়া যাবে এবং কুন্ অংশটি ফেলে দিতে হবে। তারা এই মাছটি দিয়ে মজাদার স্যুপ তৈরী করে। এই স্যুপকে জাপানিরা বলে "ফুণ্ড" এবং কোরিয়ারা বলে "বক-উহ"। পটকা মাছ ঝাঁক বেঁধে চলে। এরা ভয় পেলে তাদের শরীরকে ফুলিয়ে ফেলে। যখন এদের ডাঙায় আনা হয় তখন তারা বাতাস দিয়ে পেট ফুলিয়ে নেয়। ঠিকমতো প্রক্রিয়াজাত না হলে বিষক্রিয়াতার লক্ষণ ১৫ মিনিট থেকে ২.৫ ঘন্টার ভিতর হতে পারে। তখন বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা, তলপেটে ব্যথা, হাত ও পা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি আরো লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এসব যখন দেখার সাথে সাথে হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে ভর্তি করে রুগীকে লাইফ সাপোর্টে রাখতে হবে। এবং রুগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগ মুহুত্ত  রুগীকে বমি করানোর জন্য চেষ্টা করতে হবে। এই ক্ষেত্রে গ্রামের লোকেরা গোবরে পানি রুগীকে খাইয়ে থাকেন। বিষক্রিয়া নিরাময়ে কাঠ কয়লা গুড়ো পানীয়ও ব্যাপক কাজ করে থাকে। তাছাড়া রুগীকে বেশি বেশি পানি খাওয়াতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে রুগী যেন অজ্ঞান হয়ে না যায়, তাহলে বিষ দ্রুত শরীরে ছড়িয়ে পড়বে। 
 

কিভাবে আমরা জানি পৃথিবীর বয়স কত?

কিভাবে আমরা জানি পৃথিবীর বয়স কত?

বর্তমানে আমরা পৃথিবীর জন্ম সম্বন্ধে মোটামুটি ধারণা পেয়েছি। কিন্তু কিভাবে আমরা জানি যে কতবছর আগে জন্ম হয়েছিল এই পৃথিবীর?
 
পৃথিবীর জম্মের অবস্থা দর্শন করার জন্য কোন জীবিত প্রাণী উপস্থিত তখন ছিল না। 
কোন পুরাতন বইপত্রে সে কথা লেখা নেই। শুধু আছে কিছু পাথর এবং দুর্লভ মৌলিক পদার্থ রেডিয়াম। অতীতের ইতিহাস খুঁজে বের করার জন্য এই পাথর এবং রেডিয়াম হলো বিজ্ঞানীদের হাতিয়ার। বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর অভ্যন্তর থেকে রেডিয়াম সংগ্রহ করে তার মাধ্যমে পৃথিবীর বয়স নির্ণয়ে সাফল্য অর্জন করেছে। 

রেডিয়াম খুবই মূল্যবান ও আশ্চর্য ধাতু। সারা পৃথিবীতে এই ধাতু যা আছে তার মোট পরিমাণ মাত্র দশ আউন্স। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল, এই ধাতু তেজস্ক্রিয় রশ্মি বিকিরণ করতে করতে একসময়- অর্থাৎ কিনা বহু বছর পরে- সাধারণ সীসায় রূপান্তরিত হয়। কত বছরে কতটা রেডিয়াম সাধারণ সীসায় রূপান্তরিত হয়- বিজ্ঞানীদের সেটা জানা আছে। সেইভাবে রেডিয়ামের মধ্যে সীসার পরিমাণ দেখে তারা পৃথিবীর যে বয়স বের করেছেন তা চারশো কোটি বছরেরও বেশি। 

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- জ্ঞানমূলক)

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- জ্ঞানমূলক)

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- জ্ঞানমূলক)
সকল বোর্ডের জন্য জ্ঞানমূলক প্রশ্নের সাজেশন ২০২৩ ও ২০২৪

উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন দ্বিতীয় পত্র 
জ্ঞানমূলক প্রশ্নের সাজেশন
প্রথম অধ্যায় পরিবেশ রসায়ন


TDS কী? 
TDS (Total Dissolved Solid) হলো- কোনো নমুনা পানিতে সমস্ত দ্রবীভূত কঠিন পদার্থ। 

মোল ভগ্নাংশ কী? 
মোল ভগ্নাংশ হলো কোনো মিশ্রণের একটি উপাদানের মোল সংখ্যার সঙ্গে ঐ মিশ্রণে উপস্থিত মোট মোল সংখ্যার অনুপাত 

অনুবন্ধী অম্ল কী?
কোনো ক্ষারকের সাথে একটি প্রোটন যুক্ত হলে যে অম্লের সৃষ্টি হয় তাই ঐ ক্ষারকের অনুবন্ধী অম্ল। 

আদর্শ গ্যাস কাকে বলে? 
যেসব গ্যাস সকল তাপমাত্রায় ও চাপে গ্যাসের সূত্রসমূহ যেমন বয়েলের সূত্র, চার্লসের সূত্র, অ্যাভোগেড্রোর সূত্র যথাযথভাবে মেনে চলে তাদের আদর্শ গ্যাস বলে। 

এসিড বৃষ্টি কাকে বলে? 
যে বৃষ্টির পানিতে নানাবিধ অম্লধর্মী অক্সাইড বা এসিড মিশ্রিত থাকার কারণে ঐ বৃষ্টির পানির pH < 5.6 হয় সে বৃষ্টিকেই এসিড বলে।

বাস্তব গ্যাস কাকে বলে ?
যেসব গ্যাস সব তাপমাত্রা ও চাপে PV = nRT সূত্র মেনে চলে না তাদেরকে বাস্তব গ্যাস বলে । 

অনুবন্ধী অম্ল কী?
কোনো ক্ষারকের সাথে একটি প্রোটন যুক্ত হলে যে অম্লের সৃষ্টি হয় তাই ঐ ক্ষারকের অনুবন্ধী অম্ল। 

অনুবন্ধী ক্ষারক কী? 
অনুবন্ধী ক্ষারক হলো কোনো অম্ল থেকে প্রোটন অপসারণের ফলে সৃষ্ট ক্ষারক। 

কার্ধেক্যাটায়ন কী? 
ধনাত্মক চার্জবিশিষ্ট জৈব আয়নসমূহকেই কার্বোক্যাটায়ন বলে। 

এসিড বৃষ্টি কী?  
মনুষ্য সৃষ্ট উৎস হতে নির্গত কিছু গ্যাস যেমন- SO2, এবং No2 বায়ুমণ্ডলের জারণ বিক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন পদার্থ পরবর্তিতে বৃষ্টির পানির সাথে বিক্রিয়া করে বিভিন্ন রকম এসিড উৎপন্ন করে যা বৃষ্টির পানির সাথে মিশে ভূ-পৃষ্ঠে পতিত হয়। এরূপ বৃষ্টিকে এসিড বৃষ্টি বলা হয়। 

আদর্শ গ্যাস কাকে বলে? . 
যেসব গ্যাস সকল তাপমাত্রায় ও চাপে গ্যাসের সূত্রসমূহ যেমন বয়েলের সূত্র, চার্লসের সূত্র, অ্যাভোগেড্রোর সূত্র যথাযথভাবে মেনে চলে তাদের আদর্শ গ্যাস বলা হয়।

STP কি? 
STP এর পূর্ণরূপ হচ্ছে- Standard Temperature and Pressure। এ পদ্ধতিতে তাপমাত্রা 0°C বা 273K ও চাপ 1 atm বা 101.325 kPa ধরা হয়।

প্লাস্টিসিটি কী?
যখন কোনো পদার্থ বা উপাদান তাদের উপর প্রয়োগকৃত বল প্রত্যাহার করার পরও বিকৃত বা অস্বাভাবিক অবস্থা হতে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না তখন পদার্থের ঐ ধর্মকে প্লাস্টিসিটি বলে।

রেসিমিক মিশ্রণ কী? . 
দুটি এনানসিওমার সমাণুর সমতুল বা সমপরিমাণ মিশ্রণকে রেসিমিক মিশ্রণ বলে। এ ধরনের মিশ্রণ সমবর্তিত আলোর তলকে ঘুরাতে পারে না বলে আলোক নিষ্ক্রিয় হয়। 

কার্যকরী মূলক কী? 
যে সকল পরমাণু বা পরমাণুগুচ্ছ বা মূলক কোনো জৈব যৌগের অণুতে বিদ্যমান থেকে ঐ যৌগের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলি কার্যত রাসায়নিক বিক্রিয়া নির্ধারণ করে তাদেরকে কার্যকরী মূলক বলা হয়। 

নাইলন কি ?
অ্যামাইডের পলিমারকে পলিঅ্যামাইড বলে। পলিঅ্যামাইড তন্তুময় পদার্থ। বাণিজ্যিকভাবে এ সাংশ্লেষিক তত্ত্ব নাইলন নামে পরিচিত। যেমন, নাইলন-661 

আরো আসবে........

কোম্পানিতে চাকরি ছাড়ার দরখাস্ত লেখার নিয়ম

কোম্পানিতে চাকরি ছাড়ার দরখাস্ত লেখার নিয়ম

চাকরির ছাড়পত্র আবেদন
তারিখঃ ৫ /০৪/২০২৩ ইং

বরাবর 
হেড অফ ট্রেড মার্কেটিং এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন
হানিফ কে গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজ
৪থ তলা, হানিফ টি কে ভবন, ৩২ নম্বর কাজী সিরাজুল ইসলাম এভি, ঢাকা -১২৪৪।

বিষয়ঃ চাকুরী হতে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন। 

জনাব, 
     যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি রায়হান রহমান আপনার প্রতিষ্ঠানের একজন “বিক্রয় প্রতিনিধি” হিসাবে কর্মরত আছি। আমি অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে, আমার ব্যক্তিগত/পারিবারিক/যাতায়াত সমস্যার কারনে আগামী  ২৫ /০৪/২০২৩ ইং তারিখের পর থেকে আর চাকুরী করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই আমি আগামী   ২৫ /০৪/২০২৩ ইং তারিখ চাকুরী হইতে অব্যহতি নিতে ইচ্ছুক।

অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা এই যে, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত উক্ত  ২৫ /০৪/২০২৩ ইংতারিখ হইতে চাকুরী থেকে আমাকে অব্যাহতি দিতে মর্জি হয়। 
  বিনীত নিবেদক, 
টাউন: ডিস্ট্রিবিউসন পয়েন্ট

রায়হান রহমান 
আইডি নং: ৬৪৫৬৪৫৬১৪

Tags:
চাকরির ছাড়পত্র আবেদন, চাকুরী হতে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন, সরকারি চাকরি হতে অব্যাহতি, সরকারি চাকরি হতে অব্যাহতির জন্য আবেদন, কোম্পানির চাকরি ছাড়ার দরখাস্ত, চাকুরী থেকে অব্যাহতি পত্র, চাকুরী থেকে অব্যাহতি পত্র pdf, অব্যাহতি পত্র ফরমেট, অব্যাহতি পদত্যাগ পত্র, গার্মেন্টস চাকরি হতে অব্যাহতি পত্র, চাকরির ছাড়পত্র নমুনা, resignation letter in the company in bengali

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- অনুধাবনমূলক)

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- অনুধাবনমূলক)

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- অনুধাবনমূলক)
সকল বোর্ডের জন্য অনুধাবনমূলক প্রশ্নের সাজেশন ২০২৩ ও ২০২৪

উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন দ্বিতীয় পত্র 
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের সাজেশন
প্রথম অধ্যায় পরিবেশ রসায়ন



বাস্তব গ্যাসের চাপ আদর্শ গ্যাসের চাপ অপেক্ষা কম কেন?
গ্যাসের গতিতত্ত্বের একটি স্বীকার্য হলো- গ্যাস অণুসমূহের মধ্যে কোনো আকর্ষণ বা বিকর্ষণ নেই। এ আকর্ষণ বা বিকর্ষণ না থাকলে আদর্শ অবস্থায় গ্যাসের অণুসমূহ পাত্রের গায়ে যে চাপ প্রয়োগ করতো বাস্তব গ্যাসের ক্ষেত্রে আন্তঃআণবিক আকর্ষণের কারণে তা অপেক্ষা কিছুটা কম চাপ প্রয়োগ করবে। এ কারণে বাস্তব গ্যাসের চাপ আদর্শ গ্যাসের চাপ অপেক্ষা কম।


C3H6O টটোমারিজম ধর্ম প্রদর্শন করে ব্যাখ্যা কর। 
এক বিশেষ ধরনের গতিশীল কার্যকরী মূলক সমাণুতার নাম টটোমারিজম। C3H6O যৌগটি এ টটোমারিজম ধর্ম প্রদর্শন করে। কারণ, প্রোপানোন থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রপিন-2-অল এর সৃষ্টি হয়। অর্থাৎ কিটোনীয় মূলক থেকে ইন ও অল মূলকে রূপান্তর ঘটে। তাই প্রোপানোন ও প্রপিন-2-অল পরস্পরের টটোমার। 
C3H6O টটোমারিজম ধর্ম প্রদর্শন করে ব্যাখ্যা কর
 

ইথাইন অম্লধর্মী কেন? 
ইথাইন অণুর কার্বন পরমাণু sp সংকরিত। এতে s এবং p অরবিটালের অনুপাত।।। ক্ষুদ্রাকৃতি 's' অরবিটালের অনুপাত বেশি হওয়ায় অ্যালকাইনে C-H বন্ধনের শেয়ারকৃত ইলেকট্রন যুগল 'C' পরমাণুর নিউক্লিয়াসের অধিকতর কাছে দৃঢ়ভাবে যুক্ত থাকে। তাই দূরে অবস্থিত 'H' পরমাণুটির বন্ধন শিথিল হয়ে যায় এবং এটি ভেঙে H আয়ন হিসেবে সহজে বিচ্যুত হয়। 
ইথাইন অম্লধর্মী কেন?


এসিড মিশ্রিত পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী বলা হয় কেন? 
যেসব পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ পরিবাহীর আয়ন দ্বারা সাধিত হয়, সেসব পরিবাহীকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী বলে। তড়িৎ বিশ্লেষণে এসিড মিশ্রিত পানিতে এসিডের কোনো পরিবর্তন বা বায় হয় না। এটি শুধু দ্রবণের মধ্য দিয়ে তড়িৎ পরিবাহিতার কাজ করে। কিন্তু পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ এসিড মিশ্রিত পানি থেকে অ্যানোডে উৎপন্ন হাইড্রোজেন আয়ন দ্রবণের মধ্য দিয়ে ও ইলেকট্রন তারের মাধ্যমে ক্যাথোডে পৌঁছায়। অর্থাৎ পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ পরিবাহীর আয়ন দ্বারা সাধিত হয়। তাই এসিড মিশ্রিত পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী বলা হয়। 


মোলার দ্রবণ তাপমাত্রা নির্ভরশীল কেন? ব্যাখ্যা কর । 
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো দ্রবণের প্রতি লিটার আয়তনে এক মোল দ্ভব দ্রবীভূত থাকলে সে দ্রবণকে ঐ দ্রবের মোলার দ্রবণ বলে। আমরা জানি, যেকোনো দ্রবণের আয়তন তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল তাপমাত্রার বাড়ালে যেকোনো দ্রবণের আয়তন বৃদ্ধি পায়। যেহেতু মোলার দ্রবণের আয়তন স্থির থাকতে হয় অর্থাৎ এক লিটার হয় তাই মোলার দ্রবণ তাপমাত্রা নির্ভরশীল। 


C3H5O কার্যকরী মূলক সমাণুতা প্রদর্শন করে ব্যাখ্যা কর । 
যৌগের অনুস্থিত কার্যকরী মূলকের ভিন্নতার কারণে উদ্ভত সমাণুতাকে কার্যকরী মূলক সমাণুতা বলে । কার্যকরী মূলক সমাগুগুলো ভিন্ন ভিন্ন সমগোত্রীয় শ্রেণির সদস্য হয়ে থাকে । উদ্দীপকের C3H5O সংকেত বিশিষ্ট যৌগের সমাণু হলো 

CH3-CH2-CH2-OH 
প্রোপানল

CH3-CH2-O-CH3 
ইথাইল মিথাইল ইথার
যেহেতু একটি সমাণু ইথার ও অন্যটি অ্যালকোহলীয় সমগোত্রীয় শ্রেণির , সেহেতু C3H5O কার্যকরী মূলক সমাণুতা প্রদর্শন করে ।


দুর্বল অম্লের অনুবন্ধী ক্ষারক শক্তিশালী হয় কেন? 
দুর্বল অম্লের অনুবন্ধী ক্ষারক শক্তিশালী হয়। কারণ দুর্বল অম্ল কর্তৃক প্রোটন ত্যাগের প্রবণতা কম হয়। ফলে দুর্বল অম্লের অনুবন্ধী ক্ষারকের প্রোটনের সাথে যুক্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। ফলে এটি তীব্র ক্ষারধর্মী হয়। তাই দুর্বল অম্লের অনুবন্ধী ক্ষারক শক্তিশালী হয়।


0.15M HCL দ্রবণের ঘনমাত্রা ppm এককে কত? 
0.15 M ঘনমাত্রার HCL দ্রবণ = 0.15 molL-1HCI 
= 0.15 × 36.5 gL-1
=5.475 gL-1HCL দ্রবণ 
=(5.475×100) mg L-1
=5475mg L-1
=5475 ppm 
অতএব ppm এককে 0.15 M HCl এসিডের ঘনমাত্রা 5475 ppm ।

 
ফেনল অম্লধর্মী কেন?
ফেনল অম্লধর্মী। কারণ ফেনলের বেনজিন চক্র অনুরণন বা রেজোন্যান্স প্রদর্শন করে। এর ফলে ফেনল অণুতে নিম্নোক্ত অনুরণন কাঠামো সম্ভব। ফেনলের অনুরণনের ফলে - OH মূলকের অক্সিজেন পরমাণুটি আংশিক ধনাত্মক চার্জযুক্ত হয়ে পড়ে। এ অক্সিজেন পরমাণুটি O - H বন্ধনের ইলেকট্রনকে আকর্ষণ করে তখন O - H বন্ধন দুর্বল হয়ে H+ ত্যাগ করে। তাই ফেনল অম্লধর্মী হয়। উৎপন্ন ফেনক্সাইড আয়ন অনুরপনের মাধ্যমে সুস্থিত হয়। 

হাকেল নিয়মটি ব্যাখ্যা কর। 
যেসব যৌগের গঠন চেপ্টা বা সমতলীয় বলয়াকারীবিশিষ্ট এবং এ বলয় গঠনকারী পরমাণুসমূহের (4n+2) সংখ্যক সঞ্চরণশীল π ইলেকট্রন দ্বারা আণবিক অরবিটাল সৃষ্টি হয়, তাদেরকে অ্যারোমেটিক যৌগ বলে। এক্ষেত্রে (4n+2) সংখ্যক π ইলেকট্রন, n = 0,1,2,3 ইত্যাদি দ্বারা বেনজিনয়েড বলয় সংখ্যা বা বিষম চাক্রিক বলয় সংখ্যাকে বুঝানো হয়। জৈব যৌগের সমতলীয় বলয়াকার গঠনে সঞ্চারণশীল (4n+2) সংখ্যক π ইলেকট্রনভিত্তিক অ্যারোমেটিক যৌগের এরূপ সংজ্ঞাকে হাকেল নিয়ম বলে।

চামড়ার ট্যানিং-এ লবণ যুক্ত করা হয় কেন? 
কাঁচা চামড়ায় সম্পৃক্ত লবণ পানি দিয়ে সংরক্ষণ করাকে কিউরিং বলে। চামড়ার প্রোটিন জাতীয় পদার্থ, যেমন- কোলোজেন যাতে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা পচে না যায় তার জন্য সোডিয়াম ক্লোরাইড যোগ করা হয়। উল্লেখ্য, লবণ জীবাণু রোধক। এজন্য চামড়াকে খনিজ ট্যানিং করার আগে চামড়াকে লবণ ও 1.5% H2SO4 এর মিশ্রিত জলীয় দ্রবণে ডুবানো হয়। তখন কোলোজেনের pH কমে যায়। এর ফলে খনিজ ট্যানিং এর এজেন্টসমূহ সহজে চামড়ার ভেতর প্রবেশ করতে পারে। 

সমগোত্রীয় শ্রেণি বলতে কী বুঝ? 
একই প্রকার মৌল সমন্বয়ে গঠিত সমধর্মী জৈব যৌগসমূহকে এদের আণবিক ভরের ক্রমবর্ধমান সংখ্যামানে অর্থাৎ অনুস্থিত কার্বন পরমাণুর বৃদ্ধিক্রমে সারিবদ্ধ করে এবং প্রত্যেক পাশাপাশি দুটি যৌগের মধ্যে মিথিলিন (- CH2 -) মূলকের পার্থক্য বজায় রেখে যে যৌগ শ্রেণি পাওয়া যায়, তাকে সমগোত্রীয় শ্রেণি বলে। এদের সাধারণ সংকেত CnH2n+ এখানে n= 2, 3, 4, 5 ... ইত্যাদি। 

NaCl প্রবণ তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী- কেন?
যেসব পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ আয়ন দ্বারা সাধিত হয় তাদের তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী বলা হয়। NaCl-এর দ্রবণ তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী। একটি এসিড ও তড়িৎরোধী পারে NaCl এর অতি গাঢ় দ্রবণকে নিয়ে অ্যানোড ও ক্যাথোড তড়িৎদ্বার স্থাপন করে তড়িৎ কোষের সাহায্যে পূর্ণ বর্তনী সম্পন্ন করা হয়। এ অবস্থায় তড়িৎ প্রবাহ চালনা করলে দেখা যায় যে, অ্যানোড বা ধনাত্মক তড়িৎদ্বারে Cl2, গ্যাস এবং ক্যাথোড বা ঋণাত্মক তড়িৎদ্বারে Na ধাতু জমা হয়। অর্থাৎ NaCl দ্রবণের তড়িৎ প্রবাহ পরিবাহীর আয়ন দ্বারা সাধিত হয়। এজন্য NaCl দ্রবণ তড়িৎবিশ্লেষ্য পরিবাহী।

HNO2 অপেক্ষা H3PO4 দুর্বল এসিড কেন?
অক্সি এসিডসমূহের কেন্দ্রীয় পরমাণুর ধনাত্মক জারণ সংখ্যা যদি সমান হয় তখন যে এসিডের কেন্দ্রীয় পরমাণুর আকার ছোট তার তীব্রতা বেশি হয়। কেন্দ্রীয় পরমাণুর আকার ছোট হওয়ায় এর চার্জ ঘনত্বের বৃদ্ধি ঘটে। কেন্দ্রীয় পরমাণুর চার্জ ঘনত্বের বৃদ্ধির সাথে সাথে এসিডের তীব্রতারও বৃদ্ধি ঘটে। যেমন- HNO2 ও H3PO4 উভয় এসিডের কেন্দ্রীয় পরমাণুর জারণমান + 5. HNO2 এর কেন্দ্রীয় পরমাণুর P এর আকার H3PO4 ​​​​​​​ এর কেন্দ্রীয় পরমাণুর P এর আকার অপেক্ষাকৃত ছোট হওয়ায় P পরমাণুর তুলনায় N পরমাণুর এর চার্জ ঘনত্ব অধিক হয়। তাই HNO2 অপেক্ষা H3PO4 দুর্বল এসিড

মার্কনিকভের সূত্র উদাহরণসহ লিখ।
মার্কনিতের সূত্র হচ্ছে- অপ্রতিসম অসম্পৃক্ত জৈব যৌগের সঙ্গে অপ্রতিসম বিকারকের যুত বিক্রিয়ায় বিকারক অণুর ঋণাত্মক অংশ সাধারণত কম সংখ্যক হাইড্রোজেন পরমাণুবিশিষ্ট অসম্পৃক্ত কার্বন পরমাণুতে যুক্ত হয়। উদাহরণ : হ্যালোজেন এসিড (HX) এর ঋণাত্মক ও ধনাত্মক অংশ হলো যথাক্রমে x ও H+। কাজেই প্রোপিনের ও HBr-এর বিক্রিয়ায় H-প্রোপাইল ব্রোমাইড ও iso-প্রোপাইল ব্রোমাইড উৎপন্ন হবে। এক্ষেত্রে মার্কনিকভের নিয়ম অনুসারে, প্রধানত প্রোপিনের 1 নং কার্বনের সাথে ধনাত্মক অংশ H+ ও ২নং কার্বনের সাথে ঋণাত্মক অংশ Br যুক্ত হয়েছে। তাই প্রধান উৎপাদ হয়েছেiso-প্রোপাইল ব্রোমাইড।

মৃদু অস্ত্র ও মৃদু ক্ষারকের টাইট্রেশনে কোনো উপযুক্ত নির্দেশক নেই কেন? 
মৃদু অম্ল দ্রবণে মৃদু ক্ষার দ্রবণ ফোঁটায় ফোঁটায় যোগ করলে দ্রবণের pH ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে প্রশমন বিন্দুর কাছাকাছি এলেও দ্রবণের pH মানের হঠাৎ কোনো বিরাট পরিবর্তন সৃষ্টি করা যায়। না। মূল বিষয়টি হলো এক্ষেত্রে দ্রবণের pH মানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই ধীর গতিতে বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে প্রশমন বিন্দু সঠিকভাবে পাওয়া যায় না। তাই এক্ষেত্রে কোনো উপযুক্ত নির্দেশক নেই।


to be continue...........

Openbravo ERP Reports set up as widgets

Openbravo ERP Reports set up as widgets


Introduction
Reports
1. Invoices to collect
2. Invoices to pay
3. Payment In - awaiting for execution
4. Payment Out - awaiting for execution
5. Pending goods receipt

Introduction
In the workspace you find 'widgets' - a small container with html, URL or HQL content that can be placed on the Workspace. They are user and role based and can be defined by both users and admins. They aim to provide high level information that is easy to digest. Some provide links that drill down internally into Openbravo or to externally to web sites.

With F&B International Group Admin role:

Apart from widgets like 'Welcome to Openbravo 3' and the Openbravo forge, there are also default widgets for reports:

Reports
1. Invoices to collect
2. Invoices to pay
3. Payment In - awaiting for execution
4. Payment Out - awaiting for execution
5. Pending goods receipt

After adding the reports widgets, by clicking on the pencil icon, you get a pull down menu with options:
Openbravo-ERP-Reports-set-up-as-widgets-2
You can select the option 'Refresh' to get the latest results in the report, you can delete the widget or export the results as a CSV file. You can also Edit the settings of the reports:


Here we can change the settings and save.
We can also choose to open the report as a new tab by clicking the box shaped icon:

The report is that appearing as a grid and we can sort on the columns also:

The same pencil icon appears at the top right of the report to update the settings, as shown before.


1. Invoices to collect
The report shows all completed sales invoices for which no payment was created yet. The
system administrator has access to the widget setup: General Setup || Workspace || Widget. From the
grid view the appropriate report can be select and in the Query tab the HQL code can be viewed:


select inv.id as invoiceId from Invoice as inv
where inv.businessPartner.name like :businessPartnerName
and inv.processed = true
and inv.salesTransaction = true
and inv.client.id = :client
and inv.organization.id in (:organizationList)
and @filters_op@ order by inv.incompanyvoiceDate



2. Invoices to pay
The report shows all completed purchase invoices for which no payment was created yet.
3. Payment In - awaiting for execution
The report shows the Payments In (receipts) that have been processed and are in the status 'awaiting for
execution'.
4. Payment Out - awaiting for execution
The report shows the Payments Out in that have been processed and are in the status 'awaiting for
execution'.
5. Pending goods receipt
The report shows the purchase orders that are in completed status and have a quantity outstanding to be received.
 

Remove/Delete all computer viruses using cmd prompt In just easy 8 steps without antivirus

Remove/Delete all computer viruses using cmd prompt In just easy 8 steps without antivirus

Tutorial Remove/Delete all computer viruses using command cmd prompt without antivirus.
Assalamu Alaikum, we know that computer viruses destroy the files we need and keep our computer slow. So today we will learn how to delete all kinds of computer viruses without any antivirus software using the cmd command.


step 1- Firstly, click on the Windows icon with your mouse left button.
/How-to-Remove-Delete-Virus-Using-CMD

step 2- There you will see a search box. Type "cmd" there.
Tutorial-to-Remove-Virus-Using-CMD


step 3- After typing "cmd" an icon like the one below picture will appear.
How-to-Remove-Virus-Using-CMD-in-Windows


step 4- Then there right-click on the mouse and also click on "Run as administrator".
Remove-virus-using-command-prompt-Without-Antivirus

step 5- A new tab named cmd.exe will open.
How-to-Remove-a-Virus-Using-Cmd

step 6- Later you have to type "sfc / scannow". After typing, press the "Enter" button on the keyboard.
How-to-Manually-Remove-Computer-Viruses-Without-Antivirus

step 7- Pressing the "Enter" button will start scanning your system.
Remove-Any-Virus-from-PC

step 8- Eventually all the viruses on your computer will be deleted.
How-to-Get-Rid-of-a-Computer-Virus-&-Other-Malware

Here we write on how to remove viruses using the run cmd command for windows 7, windows 10, and any windows versions. it checks the virus using the cmd command prompt and removes the ransomware virus. this step-by-step command removes what kind of virus you have. your pc will be fast and secure.
Tutorial Remove/Delete all computer viruses using command cmd prompt without antivirus. Remove/Delete all computer viruses using command cmd prompt without antivirus. Remove/Delete all computer viruses using cmd prompt In just easy 8 steps without antivirus 


 

This Keyword in Java in Bangla - জাভা this কীওয়ার্ড ব্যবহার

This Keyword in Java in Bangla - জাভা this কীওয়ার্ড ব্যবহার

জাভার this কীওয়ার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জাভাতে এই কীওয়ার্ড প্রচুর পরিমানে ব্যবহৃত হয়। আজকে আমরা এর চারটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার সম্পর্কে জানব।

১. যেভাবে কোনো অবজেক্ট ক্লাসের সকল উপাদান যেমন ফাংশন এবং কন্সট্রাক্টরকে নির্দেশ করে টিক তেমনি "this" কীওয়ার্ড ঐ অবজেক্ট কে নির্দেশ করে।


public class A {
    void dis()
    {
        System.out.println(this);
    }
    
}
class B{
     public static void main(String[] args) {
         A res=new A();
         System.out.println(res);
         res.dis();
       
        
    }
}



This-Keyword-in-Java-in-Bangla-1

এখানে res নামে যে অবজেক্টি তৈরী করা হয়েছে তা থেকে যা আউটপুট আসছে টিক তেমনি dis(); ফাংশন থেকে তাই আউটপুট আসছে।


২. ইনস্ট্যান্স এবং লোকাল ভ্যারিয়েবল যদি একই থাকে তবে জাভার কম্পাইলার তা বুজতে পারেনা। তখন "this" কীওয়ার্ড ঐ ভ্যারিয়েবলের আগে বসিয়ে দিলে জাভার কম্পাইলার বুজতে পারে ওটি ইনস্ট্যান্স ভ্যারিয়েবল।


public class A {
    int x; // ইনস্ট্যান্স ভ্যারিয়েবল
    A (int x) // int x ->লোকাল ভ্যারিয়েবল এবং এটি একটি ডিফল্ট কন্সট্রাক্টর
    {
        this.x=x; // this.x -> ইনস্ট্যান্স ভ্যারিয়েবল
    }
    void dis()
    {
        System.out.println(x);
    }
    
}
class B{
     public static void main(String[] args) {
         A res=new A(5); // অবজেক্ট তৈরি হতেই ডিফল্ট কন্সট্রাক্টরকে কল করবে।        
         res.dis();
       
        
    }
}



This-Keyword-in-Java-in-Bangla-2

এখানে ইনস্ট্যান্স এবং লোকাল ভ্যারিয়েবল একই তাই ইনস্ট্যান্স ভ্যারিয়েবলকে বুজতে এর আগে ডট "this" বসিয়ে দেওয়া হয়।


৩. অবজেক্ট ছাড়া ডিফল্ট কন্সট্রাক্টরকে কল করতে this কীওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয়।


public class A {
    
    A ()
    {
       System.out.print("I Love you Bangladesh");
    }
    A (int x)
    {
        this();
       System.out.print(" "+x+"   ");
    }
     
    
}
class B{
     public static void main(String[] args) {
         A res=new A(3000);         
             
    }
}



This-Keyword-in-Java-in-Bangla-3

এখানে প্যারামিটার কন্সট্রাক্টরের ভিতরে this(); ফাংশন ব্যবহার করা হয়েছে। প্রথমে মেইন ফাংশন থেকে যখন একটি অবজেক্ট তৈরী করা হয় প্যারামিটার টাইপ তখন তা ক্লাসের সাথে সাথে ক্লাস A এর প্যারামিটার টাইপ কন্সট্রাক্টরকে কল করবে। তখন this(); ফাংশনটি দেখার সাথে সাথে উপরের কন্সট্রাক্টরকে কল করবে।


4. অবজেক্ট ছাড়া প্যারামিটার কন্সট্রাক্টরকে কল করতে this কীওয়ার্ড ব্যবহার করা যায়।


public class A {
    
    A ()
    {
      this(3000);
    }
    A (int x)
    {
       System.out.print(x);
    }
     
    
}
class B{
     public static void main(String[] args) {
         A res=new A();         
             
    }
}



This-Keyword-in-Java-in-Bangla-4

এখানে যখন অবজেক্ট তৈরি হয়েছে তখন সেটি কন্সট্রাক্টরকে কল করে সেখানে this(3000) প্যারামিটার কন্সট্রাক্টরকে কল করে।

সাউথ আফ্রিকাকে ৩৮ রানে পরাজয় করলো বাংলাদেশ

সাউথ আফ্রিকাকে ৩৮ রানে পরাজয় করলো বাংলাদেশ

সাউথ আফ্রিকাকে ৩৮ রানে পরাজয় করলো বাংলাদেশ।
টসে হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাই বাংলাদেশ । শুরুতেই বাংলাদেশের ব্যাটিং স্টাইল ছিল কাঁপাকাঁপির মতো। প্রথম ওভারে কোনো রানওই করতে পারেননি তামিম লিটন। কিন্তু এই উইকেট  ধরে রাখার কারণেই বাংলাদেশের বড় রানের টার্গেট করতে পারে। তামিম লিটনের একটি বড় জুটির মাধ্যমে সমাপ্তি হয় ৯১ রানে। আন্ডিলে ফেহলুক্বায়ের বলে এলবি ডাবলু হন তামিম, তিনি ৬৭ বলে ৪১ রান করে ১ টি ছয় এবং ৩টি চার মারেন। এর পরে নামেন সাকিব। কিন্তু একটু পরই লিটন দাস কেশব ৬৭ বলে ৫০ রান করে  মহারাজ এর বলে বোল্ট আউট হন তিনি ৫টি চার এবং ১টি ছক্কা হাঁকান। তখন নামেন মুশফিক তিনি মাত্র ১২ বলে ৯ রান করে কেশব মহারাজ এর বলে কট আউট হন। কিন্তু তখন মাঠ কাঁপছিলো আমাদের সাকিব এবং তার সাথে ছিল ইয়াসির। আমরা অনেকদিন পর দেখতে পাই সাকিবের চির চেনা ব্যাটিং এর দার। তিনি ৬৪ বলে ৭৭ রান নিয়ে ৩টি ছক্কা ও ৭টি চার মারেন ,তিনি লুঙ্গি ঙঈদী এর বলে এলবি ডাবলু হন। তখন বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৩৯ রানে ৪ উইকেট। এর ৪ রান পরই আউট হন ইয়াসির মার্কো জ্যানসেন বলে কট আউট , তিনি ৪৪ বলে ৫০ রান নিয়ে ২টি ছক্কা ও ৪টি চার মারেন। 
এর পর আমরা দেখতে পাই মাহমুদুল্লাহ এবং আফিফ এর জুটি কিন্তু তা শুরু হতেই শেষ হয় গেল মার্কো জ্যানসেন বলে কট হন আফিফ।  ১৩ বলে ১৭ রান করে আউট হন আফিফ, ১ টি করে ছক্কা ও চার মারেন। এর পর আউট হন মাহমুদুল্লাহ তিনি ১৭৪ বলে ২৫ রান করে ১ টি করে ছক্কা ও চার মারেন। পরিশেষে বাংলাদেশের দলীয় রান হয় ৭ উইকেটে ৩১৪ রান যা সাউথ আফ্রিকার জন্য বিশাল কঠিন। 
মাঠে নেমেই বাজিমাত করতে থাকেন বাংলাদেশের বোলাররা প্রথম উইকেটটি শরিফুল নেন পরে একে একে যেতে যেতে তাদের মোট দলীয় রান হয় ২৭৬ রান। সাকিব ১০ ওভারে ৫৪ রান দেন তিনি কোনো উইকেট শিকার করতে পারেননি। তাসকিন ১০ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে ৩ টি উইকেটের সাথে ১ টি মেডেন ওভার দেন। 
মুস্তাফিজ ১০ ওভারে ৫০ রান দেন তিনি কোনো উইকেট শিকার করতে পারেননি। শরিফুল ৮ ওভারে ৪৭ রান দেন তিনি ২টি উইকেট শিকার করেন। মেহেদী ৯ ওভারে ৬১ রান দিয়ে ৩ টি উইকেটের মালিক হন। মাহমুল্লাহ ১ ওভার ৫ বল করে ২৪ রান দিয়ে শেষ উইকেটের মালিক হন। দুই দলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান নেন রাসিয়ে ভ্যান ডার ডুসেন তিনি ৯৮ বলে ৮৬ রান নেন এবং ১টি ছক্কা ও ৯টি চার মারেন।  আর সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকার করেন মেহিদি হাসান তিনি ৪টি উইকেটের মালিক হন।

सूरह यासीन - Surah Yaseen in Hindi Translation Pronunciation

सूरह यासीन - Surah Yaseen in Hindi Translation Pronunciation

surah yaseen hindi urdu mein translation Pronunciation - सूरह यासीन हिंदी में उच्चारण

औधु बिल्लाही मिनाश शैतानिर रजीम
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम
अल्लाह के नाम से जो रहमान व रहीम है


या – सी़न् (1)
यासीन (1)
वल्कुरआनिल् – हकीम (2)
इस पुरअज़ हिकमत कुरान की क़सम (2)
इन्न – क ल – मिनल् – मुर्सलीन (3)
(ऐ रसूल) तुम बिलाशक यक़ीनी पैग़म्बरों में से हो (3)
अ़ला सिरातिम् – मुस्तकीम (4)
(और दीन के बिल्कुल) सीधे रास्ते पर (साबित क़दम) हो (4)
तन्ज़ीलल् अ़ज़ीज़िर् – रहीम (5)
जो बड़े मेहरबान (और) ग़ालिब (खुदा) का नाज़िल किया हुआ (है) (5)
लितुन्ज़ि – र कौ़मम् – मा उन्ज़ि – र आबाउहुम् फ़हुम् ग़ाफ़िलून (6)
ताकि तुम उन लोगों को (अज़ाबे खुदा से) डराओ जिनके बाप दादा (तुमसे पहले किसी पैग़म्बर से) डराए नहीं गए (6)
ल – क़द् हक़्क़ल – कौ़लु अ़ला अक्सरिहिम् फ़हुम् ला युअ्मिनून (7)
तो वह दीन से बिल्कुल बेख़बर हैं उन में अक्सर तो (अज़ाब की) बातें यक़ीनन बिल्कुल ठीक पूरी उतरे ये लोग तो ईमान लाएँगे नहीं (7)
इन्ना जअ़ल्ना फी अअ्नाकिहिम् अ़ग्लालन् फ़हि – य इलल् – अज़्कानि फ़हुम् मुक़्महून (8)
हमने उनकी गर्दनों में (भारी-भारी लोहे के) तौक़ डाल दिए हैं और ठुड्डियों तक पहुँचे हुए हैं कि वह गर्दनें उठाए हुए हैं (सर झुका नहीं सकते) (8)
व जअ़ल्ना मिम्बैनि ऐदीहिम् सद्दंव् – व मिन् ख़ल्फिहिम् सद्दन् फ़ – अ़ग्शैनाहुम् फ़हुम् ला युब्सिरून (9)
हमने एक दीवार उनके आगे बना दी है और एक दीवार उनके पीछे फिर ऊपर से उनको ढाँक दिया है तो वह कुछ देख नहीं सकते (9)
व सवाउन् अ़लैहिम् अ – अन्ज़र् – तहुम् अम् लम् तुन्जिरहुम् ला युअ्मिनून (10)
और (ऐ रसूल) उनके लिए बराबर है ख्वाह तुम उन्हें डराओ या न डराओ ये (कभी) ईमान लाने वाले नहीं हैं (10)
इन्नमा तुन्ज़िरु मनित्त – ब – अ़ज़् जिक् – र व ख़शि – यर्रहमा – न बिल्गै़बि फ़ – बश्शिरहु बिमग्फि – रतिंव् – व अज्रिन् करीम (11)
तुम तो बस उसी शख्स को डरा सकते हो जो नसीहत माने और बेदेखे भाले खुदा का ख़ौफ़ रखे तो तुम उसको (गुनाहों की) माफी और एक बाइज्ज़त (व आबरू) अज्र की खुशख़बरी दे दो (11)
इन्ना नह्नु नुह़्यिल् – मौता व नक्तुबु मा क़द्दमू व आसा – रहुम , व कुल – ल शैइन् अह्सैनाहु फी इमामिम् – मुबीन (12)
हम ही यक़ीनन मुर्दों को ज़िन्दा करते हैं और जो कुछ लोग पहले कर चुके हैं (उनको) और उनकी (अच्छी या बुरी बाक़ी माँदा) निशानियों को लिखते जाते हैं और हमने हर चीज़ का एक सरीह व रौशन पेशवा में घेर दिया है (12)
वज़्रिब् लहुम् म – सलन् अस्हाबल् – क़र् – यति इज् जा – अहल् – मुर् – सलून (13)
और (ऐ रसूल) तुम (इनसे) मिसाल के तौर पर एक गाँव (अता किया) वालों का क़िस्सा बयान करो जब वहाँ (हमारे) पैग़म्बर आए (13)
इज् अरसल्ना इलैहिमुस्नैनि फ़ – क़ज़्ज़बूहुमा फ़ – अ़ज़्ज़ज्ना बिसालिसिन् फ़का़लू इन्ना इलैकुम् मुर् – सलून (14)
इस तरह कि जब हमने उनके पास दो (पैग़म्बर योहना और यूनुस) भेजे तो उन लोगों ने दोनों को झुठलाया जब हमने एक तीसरे (पैग़म्बर शमऊन) से (उन दोनों को) मद्द दी तो इन तीनों ने कहा कि हम तुम्हारे पास खुदा के भेजे हुए (आए) हैं (14)
का़लू मा अन्तुम् इल्ला ब – शरुम् – मिस्लुना वमा अन्ज़लर् – रहमानु मिन् शैइन् इन् अन्तुम् इल्ला तक्ज़िबून (15)
वह लोग कहने लगे कि तुम लोग भी तो बस हमारे ही जैसे आदमी हो और खुदा ने कुछ नाज़िल (वाज़िल) नहीं किया है तुम सब के सब बस बिल्कुल झूठे हो (15)
कालू रब्बुना यअ्लमु इन्ना इलैकुम् ल – मुर् – सलून (16)
तब उन पैग़म्बरों ने कहा हमारा परवरदिगार जानता है कि हम यक़ीनन उसी के भेजे हुए (आए) हैं और (तुम मानो या न मानो) (16)
व मा अ़लैना इल्लल् – बलागुल् – मुबीन (17)
हम पर तो बस खुल्लम खुल्ला एहकामे खुदा का पहुँचा देना फर्ज़ है (17)
का़लू इन्ना त – तय्यरना बिकुम् ल – इल्लम् तन्तहू ल – नरजुमन्नकुम् व ल – यमस्सन्नकुम् मिन्ना अ़जा़बुन अलीम (18)
वह बोले हमने तुम लोगों को बहुत नहस क़दम पाया कि (तुम्हारे आते ही क़हत में मुबतेला हुए) तो अगर तुम (अपनी बातों से) बाज़ न आओगे तो हम लोग तुम्हें ज़रूर संगसार कर देगें और तुमको यक़ीनी हमारा दर्दनाक अज़ाब पहुँचेगा (18)
का़लू ताइरुकुम् म – अ़कुम् अ – इन् जुक्किरतुंम् , बल् अन्तुम् क़ौमुम् – मुस्रिफून (19)
पैग़म्बरों ने कहा कि तुम्हारी बद शुगूनी (तुम्हारी करनी से) तुम्हारे साथ है क्या जब नसीहत की जाती है (तो तुम उसे बदफ़ाली कहते हो नहीं) बल्कि तुम खुद (अपनी) हद से बढ़ गए हो (19)
व जा – अ मिन् अक़्सल – मदीनति रजुलुंय् – यस्आ , का़ – ल या क़ौमित्तबिअ़ुल – मुर – सलीन (20)
और (इतने में) शहर के उस सिरे से एक शख्स (हबीब नज्जार) दौड़ता हुआ आया और कहने लगा कि ऐ मेरी क़ौम (इन) पैग़म्बरों का कहना मानो (20)
इत्तबिअू मल्ला यस्अलुकुम् अज्रंव् – व हुम् मुह्तदून (21)
ऐसे लोगों का (ज़रूर) कहना मानो जो तुमसे (तबलीख़े रिसालत की) कुछ मज़दूरी नहीं माँगते और वह लोग हिदायत याफ्ता भी हैं (21)
व मा लि – य ला अअ्बुदुल्लज़ी , फ़ – त – रनी व इलैहि तुर्जअून (22)
और मुझे क्या (ख़ब्त) हुआ है कि जिसने मुझे पैदा किया है उसकी इबादत न करूँ हालाँकि तुम सब के बस (आख़िर) उसी की तरफ लौटकर जाओगे (22)
अ – अत्तखिजु मिन् दूनिही आलि – हतन् इंय्युरिद् – निर् – रह्मानु बिजुर्रिल् – ला तुग्नि अ़न्नी शफा – अ़तुहुम् शैअंव् – व ला युन्किजून (23)
क्या मैं उसे छोड़कर दूसरों को माबूद बना लूँ अगर खुदा मुझे कोई तकलीफ पहुँचाना चाहे तो न उनकी सिफारिश ही मेरे कुछ काम आएगी और न ये लोग मुझे (इस मुसीबत से) छुड़ा ही सकेंगें (23)
इन्नी इज़ल् – लफ़ी ज़लालिम् – मुबीन (24)
(अगर ऐसा करूँ) तो उस वक्त मैं यक़ीनी सरीही गुमराही में हूँ (24)
इन्नी आमन्तु बिरब्बिकुम् फस्मअून (25)
मैं तो तुम्हारे परवरदिगार पर ईमान ला चुका हूँ मेरी बात सुनो और मानो; मगर उन लोगों ने उसे संगसार कर डाला (25)
कीलद्खुलिल् – जन्न – त , का – ल यालै – त कौ़मी यअ्लमून (26)
तब उसे खुदा का हुक्म हुआ कि बेहिश्त में जा (उस वक्त भी उसको क़ौम का ख्याल आया तो कहा) (26)
बिमा ग़ – फ – र ली रब्बी व ज – अ़ – लनी मिनल् – मुक्रमीन (27)
मेरे परवरदिगार ने जो मुझे बख्श दिया और मुझे बुर्ज़ुग लोगों में शामिल कर दिया काश इसको मेरी क़ौम के लोग जान लेते और ईमान लाते (27)
व मा अन्ज़ल्ना अ़ला कौ़मिही मिम्बअ्दिही मिन् जुन्दिम् – मिनस्समा – इ व मा कुन्ना मुन्ज़िलीन (28)
और हमने उसके मरने के बाद उसकी क़ौम पर उनकी तबाही के लिए न तो आसमान से कोई लशकर उतारा और न हम कभी इतनी सी बात के वास्ते लशकर उतारने वाले थे (28)
इन् कानत् इल्ला सै – हतंव्वाहि – दतन् फ़ – इज़ा हुम् ख़ामिदून (29)
वह तो सिर्फ एक चिंघाड थी (जो कर दी गयी बस) फिर तो वह फौरन चिराग़े सहरी की तरह बुझ के रह गए (29)
या हस् – रतन् अ़लल् – अिबादि , मा यअ्तीहिम् मिर् – रसूलिन् इल्ला कानू बिही यस्तह्ज़िऊन (30)
हाए अफसोस बन्दों के हाल पर कि कभी उनके पास कोई रसूल नहीं आया मगर उन लोगों ने उसके साथ मसख़रापन ज़रूर किया (30)
अलम् यरौ कम् अह़्लक्ना क़ब्लहुम् मिनल् – कुरूनि अन्नहुम् इलैहिम् ला यरजिअून (31)
क्या उन लोगों ने इतना भी ग़ौर नहीं किया कि हमने उनसे पहले कितनी उम्मतों को हलाक कर डाला और वह लोग उनके पास हरगिज़ पलट कर नहीं आ सकते (31)
व इन् कुल्लुल् – लम्मा जमीअुल् – लदैना मुह्ज़रून (32)
(हाँ) अलबत्ता सब के सब इकट्ठा हो कर हमारी बारगाह में हाज़िर किए जाएँगे (32)
व आ – यतुल् लहुमुल् – अर्जुल् – मै – ततु अह़्यैनाहा व अख़्रज्ना मिन्हा हब्बन् फ़मिन्हु यअ्कुलून (33)
और उनके (समझने) के लिए मेरी कुदरत की एक निशानी मुर्दा (परती) ज़मीन है कि हमने उसको (पानी से) ज़िन्दा कर दिया और हम ही ने उससे दाना निकाला तो उसे ये लोग खाया करते हैं (33)
व – जअ़ल्ना फ़ीहा जन्नातिम् मिन् नख़ीलिंव् – व अअ्नाबिंव – व फज्जरना फ़ीहा मिनल् – अुयून (34)
और हम ही ने ज़मीन में छुहारों और अंगूरों के बाग़ लगाए और हमही ने उसमें पानी के चशमें जारी किए (34)
लि – यअ्कुलू मिन् स – मरिही व मा अ़मिलत्हु ऐदीहिम , अ – फ़ला यश्कुरून (35)
ताकि लोग उनके फल खाएँ और कुछ उनके हाथों ने उसे नहीं बनाया (बल्कि खुदा ने) तो क्या ये लोग (इस पर भी) शुक्र नहीं करते (35)
सुब्हानल्लज़ी ख़ – लक़ल् – अज़्वा – ज कुल्लहा मिम्मा तुम्बितुल् – अर्जु व मिन् अन्फुसिहिम् व मिम्मा ला यअ्लमून (36)
वह (हर ऐब से) पाक साफ है जिसने ज़मीन से उगने वाली चीज़ों और खुद उन लोगों के और उन चीज़ों के जिनकी उन्हें ख़बर नहीं सबके जोड़े पैदा किए (36)
व आ – यतुल् लहुमुल्लैलु नस् – लखु मिन्हुन्नहा – र फ़ – इज़ा हुम् मुज्लिमून (37)
और मेरी क़ुदरत की एक निशानी रात है जिससे हम दिन को खींच कर निकाल लेते (जाएल कर देते) हैं तो उस वक्त ये लोग अंधेरे में रह जाते हैं (37)
वश्शम्सु तज्री लिमुस्त – कर्रिल् – लहा , ज़ालि – क तक़दीरुल अ़ज़ीज़िल् – अ़लीम (38)
और (एक निशानी) आफताब है जो अपने एक ठिकाने पर चल रहा है ये (सबसे) ग़ालिब वाक़िफ (खुदा) का (बाँद्दा हुआ) अन्दाज़ा है (38)
वल्क़ – म – र क़द्दरनाहु मनाज़ि – ल हत्ता आ़ – द कल् – अुरजूनिल – क़दीम (39)
और हमने चाँद के लिए मंज़िलें मुक़र्रर कर दीं हैं यहाँ तक कि हिर फिर के (आख़िर माह में) खजूर की पुरानी टहनी का सा (पतला टेढ़ा) हो जाता है (39)
लश्शम्सु यम्बगी लहा अन् तुद्रिकल् क़ – म – र व लल्लैलु साबिकुन् – नहारि , व कुल्लुन् फ़ी फ़ – लकिंय् – यस्बहून (40)
न तो आफताब ही से ये बन पड़ता है कि वह माहताब को जा ले और न रात ही दिन से आगे बढ़ सकती है (चाँद, सूरज, सितारे) हर एक अपने-अपने आसमान (मदार) में चक्कर लगा रहें हैं (40)
व आ – यतुल् – लहुम् अन्ना हमल्ना जुर्रिय्य – तहुम् फिल् – फुल्किल् मश्हून (41)
और उनके लिए (मेरी कुदरत) की एक निशानी ये है कि उनके बुर्ज़ुगों को (नूह की) भरी हुई कश्ती में सवार किया (41)
व ख़लक़्ना लहुम् मिम् – मिस्लिही मा यरकबून (42)
और उस कशती के मिसल उन लोगों के वास्ते भी वह चीज़े (कशतियाँ) जहाज़ पैदा कर दी (42)
व इन्न – शअ् नुग्रिक़्हुम् फ़ला सरी – ख़ लहुम् व ला हुम् युन्क़जून (43)
जिन पर ये लोग सवार हुआ करते हैं और अगर हम चाहें तो उन सब लोगों को डुबा मारें फिर न कोई उन का फरियाद रस होगा और न वह लोग छुटकारा ही पा सकते हैं (43)
इल्ला रह्म – तम् मिन्ना व मताअन् इला हीन (44)
मगर हमारी मेहरबानी से और चूँकि एक (ख़ास) वक्त तक (उनको) चैन करने देना (मंज़ूर) है (44)
व इज़ा की – ल लहुमुत्तकू मा बै – न ऐदीकुम् व मा खल्फ़कुम् लअ़ल्लकुम् तुरहमून (45)
और जब उन कुफ्फ़ार से कहा जाता है कि इस (अज़ाब से) बचो (हर वक्त तुम्हारे साथ-साथ) तुम्हारे सामने और तुम्हारे पीछे (मौजूद) है ताकि तुम पर रहम किया जाए (45)
व मा तअ्तीहिम् मिन् आ – यतिम् मिन् आयाति रब्बिहिम् इल्ला कानू अ़न्हा मुअ्रिज़ीन (46)
(तो परवाह नहीं करते) और उनकी हालत ये है कि जब उनके परवरदिगार की निशानियों में से कोई निशानी उनके पास आयी तो ये लोग मुँह मोड़े बग़ैर कभी नहीं रहे (46)
व इज़ा की – ल लहुम् अन्फ़िकू मिम्मा र – ज़ – क़कुमुल्लाहु क़ालल्लज़ी – न क – फ़रू लिल्लज़ी – न आमनू अ – नुत्अिमु मल्लौ यशाउल्लाहु अत् – अ़ – महू इन् अन्तुम् इल्ला फ़ी ज़लालिम् – मुबीन (47)
और जब उन (कुफ्फ़ार) से कहा जाता है कि (माले दुनिया से) जो खुदा ने तुम्हें दिया है उसमें से कुछ (खुदा की राह में भी) ख़र्च करो तो (ये) कुफ्फ़ार ईमानवालों से कहते हैं कि भला हम उस शख्स को खिलाएँ जिसे (तुम्हारे ख्याल के मुवाफ़िक़) खुदा चाहता तो उसको खुद खिलाता कि तुम लोग बस सरीही गुमराही में (पड़े हुए) हो (47)
व यकूलू – न मता हाज़ल – वअ्दु इन् कुन्तुम् सादिक़ीन (48)
और कहते हैं कि (भला) अगर तुम लोग (अपने दावे में सच्चे हो) तो आख़िर ये (क़यामत का) वायदा कब पूरा होगा (48)
मा यन्जु रू – न इल्ला सै – हतंव् – वाहि – दतन् तअ्खुजुहुम् व हुम् यखिस्सिमून (49)
(ऐ रसूल) ये लोग एक सख्त चिंघाड़ (सूर) के मुनतज़िर हैं जो उन्हें (उस वक्त) ले डालेगी (49)
फ़ला यस्ततीअू – न तौसि – यतंव् – व ला इला अह़्लिहिम् यरजिअून (50)
जब ये लोग बाहम झगड़ रहे होगें फिर न तो ये लोग वसीयत ही करने पायेंगे और न अपने लड़के बालों ही की तरफ लौट कर जा सकेगें (50)
व नुफि – ख़ फिस्सूरि फ – इज़ा हुम् मिनल् – अज्दासि इला रब्बिहिम् यन्सिलून (51)
और फिर (जब दोबारा) सूर फूँका जाएगा तो उसी दम ये सब लोग (अपनी-अपनी) क़ब्रों से (निकल-निकल के) अपने परवरदिगार की बारगाह की तरफ चल खड़े होगे (51)
कालू या वैलना मम्ब – अ़ – सना मिम् -मरकदिना हाज़ा मा व – अ़ – दर्रह्मानु व स – दक़ल् – मुरसलून (52)
और (हैरान होकर) कहेगें हाए अफसोस हम तो पहले सो रहे थे हमें ख्वाबगाह से किसने उठाया (जवाब आएगा) कि ये वही (क़यामत का) दिन है जिसका खुदा ने (भी) वायदा किया था (52)
इन् कानत् इल्ला सै – हतंव्वाहि – दतन् फ़ – इज़ा हुम् जमीअुल – लदैना मुह्ज़रून (53)
और पैग़म्बरों ने भी सच कहा था (क़यामत तो) बस एक सख्त चिंघाड़ होगी फिर एका एकी ये लोग सब के सब हमारे हुजूर में हाज़िर किए जाएँगे (53)
फ़ल्यौ – म ला तुज्लमु नफ़्सुन् शैअंव् – व ला तुज्जौ़ – न इल्ला मा कुन्तुम् तअ्मलून (54)
फिर आज (क़यामत के दिन) किसी शख्स पर कुछ भी ज़ुल्म न होगा और तुम लोगों को तो उसी का बदला दिया जाएगा जो तुम लोग (दुनिया में) किया करते थे (54)
इन् – न अस्हाबल् – जन्नतिल् – यौ – म फ़ी शुगुलिन् फ़ाकिहून (55)
बेहश्त के रहने वाले आज (रोजे क़यामत) एक न एक मशग़ले में जी बहला रहे हैं (55)
हुम् व अज़्वाजुहुम् फ़ी ज़िलालिन् अ़लल् – अराइकि मुत्तकिऊन (56)
वह अपनी बीवियों के साथ (ठन्डी) छाँव में तकिया लगाए तख्तों पर (चैन से) बैठे हुए हैं (56)
लहुम् फ़ीहा फ़ाकि – हतुंव् – व लहुम् मा यद् – दअून (57)
बेिहश्त में उनके लिए (ताज़ा) मेवे (तैयार) हैं और जो वह चाहें उनके लिए (हाज़िर) है (57)
सलामुन् , कौ़लम् मिर्रब्बिर् – रहीम (58)
मेहरबान परवरदिगार की तरफ से सलाम का पैग़ाम आएगा (58)
वम्ताजुल् – यौ – म अय्युहल् मुज्रिमून (59)
और (एक आवाज़ आएगी कि) ऐ गुनाहगारों तुम लोग (इनसे) अलग हो जाओ (59)
अलम् अअ्हद् इलैकुम् या बनी आद – म अल्ला तअ्बुदुश्शैता – न इन्नहू लकुम् अ़दुव्वुम् – मुबीन (60)
ऐ आदम की औलाद क्या मैंने तुम्हारे पास ये हुक्म नहीं भेजा था कि (ख़बरदार) शैतान की परसतिश न करना वह यक़ीनी तुम्हारा खुल्लम खुल्ला दुश्मन है (60)
व अनिअ्बुदूनी , हाज़ा सिरातुम् मुस्तकीम (61)
और ये कि (देखो) सिर्फ मेरी इबादत करना यही (नजात की) सीधी राह है (61)
व ल – क़द् अज़ल् – ल मिन्कुम् जिबिल्लन् कसीरन् , अ – फ़लम् तकूनू तअ्किलून (62)
और (बावजूद इसके) उसने तुममें से बहुतेरों को गुमराह कर छोड़ा तो क्या तुम (इतना भी) नहीं समझते थे (62)
हाज़िही जहन्नमुल्लती कुन्तुम् तू – अ़दून (63)
ये वही जहन्नुम है जिसका तुमसे वायदा किया गया था (63)
इस्लौहल् – यौ – म बिमा कुन्तुम् तक्फुरून (64)
तो अब चूँकि तुम कुफ्र करते थे इस वजह से आज इसमें (चुपके से) चले जाओ (64)
अल्यौ – म नख़्तिमु अ़ला अफ़्वाहिहिम् व तुकल्लिमुना ऐदीहिम् व तश्हदु अर्जुलुहुम् बिमा कानू यक्सिबून (65)
आज हम उनके मुँह पर मुहर लगा देगें और (जो) कारसतानियाँ ये लोग दुनिया में कर रहे थे खुद उनके हाथ हमको बता देगें और उनके पाँव गवाही देगें (65)
व लौ नशा – उ ल – तमस्ना अ़ला अअ्युनिहिम् फ़स्त – बकुस्सिरा – त फ़ – अन्ना युब्सिरून (66)
और अगर हम चाहें तो उनकी ऑंखों पर झाडू फेर दें तो ये लोग राह को पड़े चक्कर लगाते ढूँढते फिरें मगर कहाँ देख पाँएगे (66)
व लौ नशा – उ ल – मसख़्नाहुम् अ़ला मका – नतिहिम् फ़ – मस्तताअू मुज़िय्यंव् – व ला यर्जिअून (67)
और अगर हम चाहे तो जहाँ ये हैं (वहीं) उनकी सूरतें बदल (करके) (पत्थर मिट्टी बना) दें फिर न तो उनमें आगे जाने का क़ाबू रहे और न (घर) लौट सकें (67)
व मन् नुअ़म्मिरहु नुनक्किस्हु फ़िल्खल्कि अ – फ़ला यअ्किलून (68)
और हम जिस शख्स को (बहुत) ज्यादा उम्र देते हैं तो उसे ख़िलक़त में उलट (कर बच्चों की तरह मजबूर कर) देते हैं तो क्या वह लोग समझते नहीं (68)
व मा अ़ल्लम्नाहुश् – शिअ् – र व मा यम्बगी लहू , इन् हु – व इल्ला ज़िक्रुंव – व कुरआनुम् – मुबीन (69)
और हमने न उस (पैग़म्बर) को शेर की तालीम दी है और न शायरी उसकी शान के लायक़ है ये (किताब) तो बस (निरी) नसीहत और साफ-साफ कुरान है (69)
लियुन्ज़ि – र मन् का – न हय्यंव् – व यहिक़्क़ल् – कौ़लु अ़लल् काफ़िरीन (70)
ताकि जो ज़िन्दा (दिल आक़िल) हों उसे (अज़ाब से) डराए और काफ़िरों पर (अज़ाब का) क़ौल साबित हो जाए (और हुज्जत बाक़ी न रहे) (70)
अ – व लम् यरौ अन्ना ख़लक़्ना लहुम् मिम्मा अ़मिलत् ऐदीना अन्आमन् फ़हुम् लहा मालिकून (71)
क्या उन लोगों ने इस पर भी ग़ौर नहीं किया कि हमने उनके फायदे के लिए चारपाए उस चीज़ से पैदा किए जिसे हमारी ही क़ुदरत ने बनाया तो ये लोग (ख्वाहमाख्वाह) उनके मालिक बन गए (71)
व ज़ल्लल्नाहा लहुम् फ़मिन्हा रकूबुहुम् व मिन्हा यअ्कुलून (72)
और हम ही ने चार पायों को उनका मुतीय बना दिया तो बाज़ उनकी सवारियां हैं और बाज़ को खाते हैं (72)
व लहुम् फ़ीहा मनाफ़िअु व मशारिबु , अ – फ़ला यश्कुरून (73)
और चार पायों में उनके (और) बहुत से फायदे हैं और पीने की चीज़ (दूध) तो क्या ये लोग (इस पर भी) शुक्र नहीं करते (73)
वत्त – ख़जू मिन् दूनिल्लाहि आलि – हतल् लअ़ल्लहुम् युन्सरून (74)
और लोगों ने ख़ुदा को छोड़कर (फर्ज़ी माबूद बनाए हैं ताकि उन्हें उनसे कुछ मद्द मिले हालाँकि वह लोग उनकी किसी तरह मद्द कर ही नहीं सकते (74)
ला यस्ततीअू – न नस् – रहुम् व हुम् लहुम् जुन्दुम् मुह्ज़रूना (75)
और ये कुफ्फ़ार उन माबूदों के लशकर हैं (और क़यामत में) उन सबकी हाज़िरी ली जाएगी (75)
फ़ला यह्जुन् – क कौ़लुहुम् • इन्ना नअ्लमु मा युसिररून व मा युअ्लिनून (76)
तो (ऐ रसूल) तुम इनकी बातों से आज़ुरदा ख़ातिर (पेरशान) न हो जो कुछ ये लोग छिपा कर करते हैं और जो कुछ खुल्लम खुल्ला करते हैं-हम सबको यक़ीनी जानते हैं (76)
अ – व लम् यरल् – इन्सानु अन्ना ख़लक़्नाहु मिन् नुत्फ़तिन् फ़ – इज़ा हु – व ख़सीमुम् – मुबीन (77)
क्या आदमी ने इस पर भी ग़ौर नहीं किया कि हम ही ने इसको एक ज़लील नुत्फे से पैदा किया फिर वह यकायक (हमारा ही) खुल्लम खुल्ला मुक़ाबिल (बना) है (77)
व ज़ – र – ब लना म – सलंव् – व नसि – य ख़ल्क़हू , का – ल मंय्युह़्यिल् – अिज़ा – म व हि – य रमीम (78)
और हमारी निसबत बातें बनाने लगा और अपनी ख़िलक़त (की हालत) भूल गया और कहने लगा कि भला जब ये हड्डियां (सड़गल कर) ख़ाक हो जाएँगी तो (फिर) कौन (दोबारा) ज़िन्दा कर सकता है (78)
कुल युह़्यीहल्लज़ी अन्श – अहा अव्व – ल मर्रतिन् , व हु – व बिकुल्लि ख़ल्किन् अ़लीम (79)
(ऐ रसूल) तुम कह दो कि उसको वही ज़िन्दा करेगा जिसने उनको (जब ये कुछ न थे) पहली बार ज़िन्दा कर (रखा) (79)
अल्लज़ी ज – अ़ – ल लकुम् मिनश्श – जरिल् – अख़ – ज़रि नारन् फ – इज़ा अन्तुम् मिन्हु तूकिदून (80)
और वह हर तरह की पैदाइश से वाक़िफ है जिसने तुम्हारे वास्ते (मिर्ख़ और अफ़ार के) हरे दरख्त से आग पैदा कर दी फिर तुम उससे (और) आग सुलगा लेते हो (80)
अ – व लैसल्लज़ी ख़ – लक़स्समावाति वल्अर् – ज़ बिक़ादिरिन् अ़ला अंय्यख्लु – क़ मिस्लहुम् , बला , व हुवल् ख़ल्लाकुल – अ़लीम (81)
(भला) जिस (खुदा) ने सारे आसमान और ज़मीन पैदा किए क्या वह इस पर क़ाबू नहीं रखता कि उनके मिस्ल (दोबारा) पैदा कर दे हाँ (ज़रूर क़ाबू रखता है) और वह तो पैदा करने वाला वाक़िफ़कार है (81)
इन्नमा अम्रुहू इज़ा अरा – द शैअन् अंय्यकू – ल लहू कुन् फ़ – यकून (82)
उसकी शान तो ये है कि जब किसी चीज़ को (पैदा करना) चाहता है तो वह कह देता है कि ”हो जा” तो (फौरन) हो जाती है (82)
फ़ – सुब्हानल्लज़ी बि – यदिही म – लकूतु कुल्लि शैइंव् – व इलैहि तुर्जअून (83)
तो वह ख़ुद (हर नफ्स से) पाक साफ़ है जिसके क़ब्ज़े कुदरत में हर चीज़ की हिकमत है और तुम लोग उसी की तरफ लौट कर जाओगे (83)

ভবিষ্যতের সাথে তাল মিলাতে জাভাস্ক্রিপ্ট ও সিএসএস এর বিকল্প ব্যবহার করুন

ভবিষ্যতের সাথে তাল মিলাতে জাভাস্ক্রিপ্ট ও সিএসএস এর বিকল্প ব্যবহার করুন

এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভা স্ক্রিপ্ট এর বদলে আপনি টেইলউইনডসিএসএস এর মতো ইউটিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারেন। কারণ আমরা যখন এইচটিএমএল, সিএসএস নিয়ে কাজ করি তখন আলাদা আলাদা করে ফাইল তৈরী করি এইচটিএমএল অনুযায়ী আমরা প্রচুর পরিমানে সিএসএস কোড লিখি কিন্তু এতে অনেক সময় অপচয় হয়। তাছাড়া আপনি যদি কোনো বড় প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে চান। তখন আপনার সাইটের জন্য অনেক  সিএসএস, জাভা স্ক্রিপ্ট কোড লিখতে হয়। কারণ আপনার সাইটকে রেস্পন্সিভ এবং কোন কোন ডিভাইসে কি কি হবার হবে তার জন্য অনেক বড় বড় জাভা স্ক্রিপ্ট কোড লিখতে হবে ব্যাক এন্ড এর সাথে মিল রেখে। আপনার ডিভ এ একটু খানি ভুল হলেই সাইটটি ইরেস্পন্সিভ হয়ে যায়। আপনার মাথায় সম্পূর্ণ  জাভা স্ক্রিপ্ট ও সিএসএস কোড লিখার নিয়মাবলী থাকতে হবে। কিন্তু টেইলউইনডসিএসএস এর মতো ইউটিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক আপনার এইচটিএমএল সাথে থেকেই আপনাকে সিএসএস ও জাভা স্ক্রিপ্ট কোড লেখার পরিমান কমিয়ে দেয় শুধুমাত্র ইউটিলিটির কিছু ক্লাস লিখার মাধ্যমেই সমাধান হয়ে যায়। এর মানে এই নয় যে  টেইলউইনডসিএসএস আপনাকে অটো সিএসএস ও জাভা স্ক্রিপ্ট কোড লিখে দিবে। লিখতে হবে আপনাকেই খালি ইউটিলিটি ক্লাস কে কল করে যেমন my4, my8, mx2। এর মাধ্যমেই আপনার বাবা পেজটি হবার , মার্জিন এবং  কালারফুল ইত্যাদি হয়ে যাবে।  আলাদা করে কোনো সিএসএস ও  জাভা স্ক্রিপ্ট ফাইল আপনাকে কষ্ট করে তৈরী করতে হবে না। এটি অনেকটা পাইথন প্রোগ্রামের মতো কাজ করে প্রচুর পরিমানে ক্লাস এতে রয়েছে তাই এটির ওয়েব পেজ ধীর গতির হয়ে থাকে তবে ডেভেলপমেন্ট খুব দ্রুত গতিতে করা যাই। ২-৩ মাসের কাজ আপনি ১ সপ্তাহেই করে ফেলতে পারবেন। যারা গেম ডেভেলপার বা সোশ্যাল ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান তারা এর জেট ব্যবহার করলেই বুজতে পারবেন কোডিং করে কত মজা পাবেন। অবশ্য সিএসএস ও জাভাস্ক্রিপ্ট বর্তমান সময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। টেইলউইনডসিএসএস শুধুমাত্র কোডকে কমিয়ে দেয়। এর ইউটিলিটি মাধ্যমে সহজেই পুনরায় আপডেট ডিলিট করতে পারবেন কিন্তু  সিএসএস এর ক্ষেত্রে আপনাকে আগে ক্লাস খুঁজে পরে আপডেট ডিলিট করতে হয়। তাই আপনি যদি কোনো বড় প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে চান অবশ্য ইউটিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক মতো ব্যবহার করবেন। 

Open Bravo ERP asset management

Open Bravo ERP asset management

Presentation
Resource executives at OpenBravo ERP Manage an organization's decent resources: long way, enough resources for business use, and changes to trade in the current or upcoming fiscal year are not uncommon. The models are making gear, land, furniture, and so on

Part of the board's assets is repayment: the value of a limited life or non-material asset is steadily declining through uninterrupted change. OpenBravo ERP uses a direct type of magnification. This means that for each time-frame (depending on the month, year, set up), the value decreases with the same sum. The OpenBravo ERP has some utilities that are linked to the assets of the executives.

Setup:
1. Follow the acquisition cycle for new assets

Expected accompanying setups for this interaction:
 A. Item set up, so it can be used very well in acquisition stream (purchase request, purchase receipt, product receipt)
 B. Set up a bunch of resources.
 C. Set up assets:
   X. Select items on assets.
   y. Entering wealth expansion.
   z. Accounting data linked to amortization.

For this situation it is clearly instructed to create an item class for the asset, so there is an unequivocal difference when it comes to getting items in stock. The item layout displays regardless of whether the item is remembered for your stock.

2. Insert a current asset

Accompanying measures are expected for this cycle:
 a. Set up a resource bunch
 b. Set up assets:
   x. Entering asset expansion
   y.Accounting data associated with amortization

Note:
In a purchase invoice, there is a possibility of entering a line for a financial invoice line When selected at the point, the purchase receipt line will not be for an item, but for a specific record. However, the resource has no connection to any record of that resource. Resource-specific accounting data is linked to measurements only.

Condition

The goal of the activity is:

  • Enter a resource
  • Make payment effective

Here is what happened:
  • The project supervisor needs to arrange another PC to show to the clients
  • The requesting system is completed within the OpenBravo ERP.
  • Items are set up as stock is being kept to monitor the company's assets
  • Early year payments are made effective in light of the revision plan

How do we see the way:
  • Enter an item classification for assets
  • Write an overall cost list for the purchase
  • Write a colleague for the merchant
  • Enter an item for PC
  • Resource bunch design
  • Write a purchase request
  • Enter the purchase receipt
  • Enter the product receipt
  • Enter the resource
  • Make payment effective
  • See posting

Design / arrangement required
Using F&B US, Inc. - Money Works:
Accompanying design is required to perform the activity:
1. Go to the product section screen
Make another record
  • Association = F&B US, Inc.
  • Search key = resource,
  • Name = asset,
  • Save the record

2. Bookkeeping defaults were populated in the [Accounting] tab.
3. Go to the price list screen
Make another record,
  • Association = F&B US, Inc,
  • Name = general purchase,
  • Cash = USD,
  • Deal price list checkbox = not selected,
  • Save the record

4. Go to the Price List Version tab,
Make another record,
  • Name = General Purchase 2012,
  • Notable from date = 01-01-2012,
  • Price List Scheme = Price List Mapping,
  • Base version = clear,
  • Save the record

5. You leave the [Product Price] tab blank. When the item is inserted, you add it to this cost list.

6. Go to the Business Partner screen
Make another record
  • Association = F&B US, Inc.,
  • Search key = computer store,
  • Business name = computer shop,
  • Peer department = supplier
  • Save the record

7. Go to the [Vendor / Creditor] tab
  • Seller's checkbox = select,
  • Price list buy = general purchase,
  • PO Payment Method = Wire Transfer,
  • PO Payment Terms = 30 days,
  • PO Financial Account = USD - Bank - Account 1,
  • Charge Division = Exemption,
  • Save the record

8. Go to the [Location / Address] tab
  • Make another record
  • Area / Address: within selector:
  • First Line = Lombard Road 235,
  • City = San Francisco,
  • Country = United States,
  • Locale = CA,
  • Click the OK button
  • Name = Keep clear (the framework will fill in the data when you save
  • Record)
  • Save the record

9. Go to the product screen
Make another record
  • Association = F&B US West Coast,
  • Search key = HP laptop,
  • Name = HP laptop,
  • UOM = single,
  • Item class = assets,
  • Department of Charges = US State Sales Tax,
  • Buy checkbox = choose
  • Deal checkbox = not selected
In case you want to sell the asset in the end, this checkbox should be chosen. In this situation we do not sell PCs. Once it gets worse, we will either continue to use it or discard it.
  • Item type = item,
  • Supplied checkbox = not selected
  • This should be the checkbox to remember your stock resources
  • Selected
  • Cost type = standard,
  • Standard cost = 1500,
  • Save the record.

10. Go to the [Price] tab
  • Make another record
  • Price List Edition = General Purchase 2012,
  • Net unit price = 1500,
  • Net List Price = 1600,
  • Save the record.
  • Make another record
  • Price List Version = General Sales,
  • Net unit price = 0,
  • Net list price = 0,
  • Save the record
Note:
The cost list of the above deal has been added even though the item has not been sold for the item to be selectable on the resource screen.

11. Go to the Asset Group screen
Make another record
  • Association = F&B US, Inc.,
  • Name = computer hardware,
  • Save the record

12. Data is created in the [Accounting] tab.
Note:
Of course, the amortization table has started to post now, so you don't have to take any further steps for it.

In the event that the termination may not be implemented, the following needs to be implemented:
Using the F&B International Group admin job:
Go to the Accounting Schema screen,
  • Select F&B International Group US / A / US Dollar
Go to the [Account Schema Table] tab
  • Select the A_Amortization (FinancialMgmtAmortization) table
  • Select the active checkbox
  • Save the record

Steps to implement

F&B International Group Admin Jobs, Using the Company F&B US West Coast:

1. Usually the money person will enter the request for PC in an order. Since you currently see that utility in the Procure to Pay area, this progress is avoided here and the purchase request is kept straight. Go to the purchase order screen

Make another record
  • Association = F&B US West Coast,
  • Exchange document = purchase order,
  • Request date = current date,
  • Coworker = computer shop,
  • Distribution Center = US West Coast,
  • Booked Delivery Date = Current Date,
  • Installment method = wire transfer,
  • Installment terms = 30 days,
  • Price list = general purchase,
  • Save the record

2. Go to the [Lines] tab
Make another record,
  • Item = HP Laptop,
  • Requested amount = 1,
  • Net unit price = 1,500,
  • Charge = Exemption from sale,
  • Save the record

3. Go back to the initial tab and complete the request:
  • Click the book button,
  • Click the OK button

4. Go to the Pending Goods Receipt screen
  • Coworker = computer shop,
  • Association = F&B US West Coast,
  • Click the Search button

5. Select line for PC
  • Date of meeting = current date,
  • Capacity = WC-0-0-0,
  • Click the Process button,
The fruitful message shows the amount of receipts for the finished product.

6. Using F&B US, Inc. - Finance Works:
Go to the product receipt screen and select the record that was created
Past advance
  • Click the Create Invoice from Receipt button
  • Price List Edition = General Purchase 2012,
  • Click the OK button

7. The fruitful message shows the amount of ready-made purchase receipts.
Go to the purchase invoice screen
  • Select a ready-made purchase receipt and complete it:
  • Click the Complete button
  • Click the OK button

8. Since the PC is purchased and acquired, you enter the resource:
Go to the Resources screen
Make another record
  • Association = F&B US West Coast,
  • Search key = laptop,
  • Name = laptop,
  • Resource Category = Computer Hardware,
  • Cash = USD,

Note:
This should be despite the fact that the cash field is recorded after the item field
Entered first, since the items selected seem to depend on the cash, since the item needs to have a cost list of the selected amount.
  • Item = HP Laptop,
  • Devaluation checkbox = selected,
  • Type of degradation = linear,
  • Confirmed type = time,
  • Abandonment = annual,
  • Usable life - year = 3,
  • Date of purchase = current date,
  • Dropping date = clear,
  • Decline start date = current date,
  • Deterioration end date = clear,
  • Asset value = 1500,
  • Long-term assets value = 0,
  • Depreciation amount = 1500,
  • Recent undervalued AMT = 0,
  • Save the record

9. To create a payment term:
  • Click the Create Amortization button
  • Click the OK button


10. 3 years were abandoned accordingly. If created after the first of January, you will see the payout period 4 times: a division for the rest of this year, a full two years later, and a division the following year.

11. You are currently executing this year's payment, assuming this is the end of this current year.
Go to the [Asset Amortization] tab
  • Select the current year and go to the structure view
  • Click Amortization Connection:

12. This will take you to the amortization screen for this asset.
Then again you can go to the Amortization screen

1. Channel by the initial part of the name above
2. Click on each section and see which one has the correct resource and sum
According to our data in the [Asset Amortization] tab
  • Click the Process button
  • Click the OK button

13. When posting for payment by foundation cycle, the results are seen in the overall record diary.
Go to the General Laser Journal screen
Date to / Date = 31-12 of the current year,
Record = refinement,
Bookkeeping Schema = F&B US, Inc. US / A / US Dollar,
Click the HTML Format button.

The sum of the above postings is a model, the sum of the contrasts depends on the date of the year in which the activity is performed.

Hospital Management System Presentation by ppt free Download

Hospital Management System Presentation by ppt free Download

Here we write on the university's first-year project on hospital management system project in ppt 2022. hospital management system conclusion gets to this you can also convert it in pdf. hospital management system project report pdf is this in. our introduction to hospital management ppt is very high quality to this introduction of many government hospital conditions in the poor country. our main topic is hospital management topics for presentation. you can be permitted to edit change or do anything else. Hospital Management System Presentation by ppt free Download, PPT – Hospital Management System PowerPoint presentation, hospital presentation ppt download for free also here you get an introduction to hospital management ppt. you can save the file of the hospital management system ppt template. our flow chart for the hospital management system ppt is so unique and good. hospital management topics for presentation here you get the idea. literature review of hospital management system ppt told you different situation for government poor hospital situation. current issues in hospital management ppt 2022

[the div for countdown timer]




Tags: ppt on hospital management system pdf, hospital management system conclusion, hospital management system project report pdf, introduction to hospital management ppt, hospital management topics for presentation, scope of hospital management system, hospital management system abstract, principles of hospital management ppt, Hospital Management System Presentation by ppt free Download, PPT Hospital Management System PowerPoint presentation
 

Ayatul Kursi Hindi Pronounce Translation Fazilat - आयतुल कुर्सी हिंदी उच्चारण अर्थ फ़ज़ीलत

Ayatul Kursi Hindi Pronounce Translation Fazilat - आयतुल कुर्सी हिंदी उच्चारण अर्थ फ़ज़ीलत

Ayatul Kursi Hindi Pronounce Translation Fazilat - आयतुल कुर्सी हिंदी उच्चारण अर्थ फ़ज़ीलत
हुज़ूर सल्लल्लाहु अलैहि वसल्लम ने फ़रमाया जो शख़्स हर फ़र्ज़ नमाज़ के बाद आयतुल कुर्सी पढ़ा करे तो उसको जन्नत में दाख़िल होने के लिए सिवाय मौत के कोई चीज़ रोक नहीं सकती है यानी मौत के बाद फ़ौरन वो जन्नत के आसार और राहत व आराम को देखने लगेगा इन शा अल्लाह ।

अरबी में
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
اللَّـهُ لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ ۚ لَا تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ ۚ لَّهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۗ مَن ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِندَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِ ۚ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلَّا بِمَا شَاءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ ۖ وَلَا يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ

आयतुल कुर्सी हिंदी उच्चारण
बिस्मिल्लाहिर राहमानिर राहीम

  1. अल्लाहु ला इलाहा इल्लाहू
  2. अल हय्युल क़य्यूम
  3. ला तअ’खुज़ुहू सिनतुव वला नौम
  4. लहू मा फिस सामावाति वमा फ़िल अर्ज़
  5. मन ज़ल लज़ी यश फ़ऊ इन्दहू इल्ला बि इजनिह
  6. यअलमु मा बैना अयदी हिम वमा खल्फहुम
  7. वला युहीतूना बिशय इम मिन इल्मिही इल्ला बिमा शा..अ
  8. वसिअ कुरसिय्यु हुस समावति वल अर्ज़
  9. वला यऊ दुहू हिफ्ज़ुहुमा
  10. वहुवल अलिय्युल अज़ीम
  11. आयतुल कुर्सी का हिंदी तर्जुमा
  12. बिस्मिल्लाहिर राहमानिर राहीम


आयतुल कुर्सी हिंदी अर्थ
शुरू करता हु अल्लाह के नाम से जो निहायत मेहरबान व रहम वाला है 
  1. अल्लाह जिसके सिवा कोई माबूद नहीं
  2. वही हमेशा जिंदा और बाकी रहने वाला है
  3. न उसको ऊंघ आती है न नींद
  4. जो कुछ आसमानों में है और जो कुछ ज़मीन में है सब उसी का है
  5. कौन है जो बगैर उसकी इजाज़त के उसकी सिफारिश कर सके
  6. वो उसे भी जनता है जो मख्लूकात के सामने है और उसे भी जो उन से ओझल है
  7. बन्दे उसके इल्म का ज़रा भी इहाता नहीं कर सकते सिवाए उन बातों के इल्म के जो खुद अल्लाह देना चाहे
  8. उसकी ( हुकूमत ) की कुर्सी ज़मीन और असमान को घेरे हुए है
  9. ज़मीनों आसमान की हिफाज़त उसपर दुशवार नहीं
  10. वह बहुत बलंद और अज़ीम ज़ात है

****आप इसे भी पढ़ सकते हैं*****

आयतुल कुर्सी हिंदी उच्चारण
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम
अल्लाहु ला इला-ह इल्ला हु-व अल्-हय्युल-कय्यूमु ला तअ्खुजुहू सि-नतुंव व ला नौमुन् लहू मा फिस्समावाति व मा फिल्अर्जि मन् जल्लज़ी यश्फ़अु अिन्दहू इल्ला बि-इज्निही यअ्लमु मा बै-न ऐदीहिम व मा खल्फहुम व ला युहीतू-न बिशैइम् मिन् अिल्मिही इल्ला बिमा शा-अ वसि-अ कुर्सिय्यूहुस्समावाति वल्अर्-ज़ व ला यऊदुहू हिफ्जुहुमा व हुवल् अलिय्युल अजीम

आयतुल कुर्सी हिंदी अर्थ
शुरु अल्लाह के नाम से जो रहमान व रहीम है
ख़ुदा ही वो ज़ाते पाक है कि उसके सिवा कोई माबूद नहीं (वह) ज़िन्दा है (और) सारे जहान का संभालने वाला है उसको न ऊँघ आती है न नींद जो कुछ आसमानो में है और जो कुछ ज़मीन में है (गरज़ सब कुछ) उसी का है कौन ऐसा है जो बग़ैर उसकी इजाज़त के उसके पास किसी की सिफ़ारिश करे जो कुछ उनके सामने मौजूद है (वह) और जो कुछ उनके पीछे (हो चुका) है (खुदा सबको) जानता है और लोग उसके इल्म में से किसी चीज़ पर भी अहाता नहीं कर सकते मगर वह जिसे जितना चाहे (सिखा दे) उसकी कुर्सी सब आसमानॊं और ज़मीनों को घेरे हुये है और उन दोनों (आसमान व ज़मीन) की निगेहदाश्त उसपर कुछ भी मुश्किल नहीं और वह आलीशान बुजुर्ग़ मरतबा है




आयतुल कुर्सी की फ़ज़ीलत
  1. इस सूरह को खाने और पानी में फॉकने से बरकत होती है। 
  2. आयतुल कुर्सी पढ़ने वाला सुबह से शाम तक जिन्नात के बुरे असर से बचे रहते हैं।
  3. आयतुल कुर्सी कुरान करीम के एक चौथाई के बराबर है। 
  4. यह क़ुरआन करीम की एक बहुत अज़ीम आयत है। 
  5. हज़रत अली रज़ी. अंह. फरमाते है मैने रसूल अल्लाह सल्लल्लाहु अलैहि वसल्लम को फरमाते हुए सुना जो शख्स हर नमाज़ के बाद आयतुल कुर्सी पढ़े गा उसको जन्नत में दाखिल होने से कोई चीज़ नहीं रोक सकती, वो मरते ही जन्नत में चला जायेगा। और जो शख्श रात को सोने से पहले इसे पढ़ेगा तो वो, उसके पड़ोसी और उसके आस पास के घर वाले शैतान और चोरों से मेहफ़ूज़ रहेंगे। 
  6. जो कोई भी सुबह अयातुल कुर्सी और सूरह गफिर की तिलावत करके अपने दिन की शुरुआत करता हे  तो वो सुबह से लेकर शाम तक मेहफ़ूज़ रहता है ।
  7. अगर कोई आयतुल कुर्सी का पढ़ता है, तो अल्लाह उसके घर लौटने तक उसके लिए इस्तिफार करने के लिए 70,000 फ़रिश्ते भेजेगा, और उसके लौटने पर गरीबी दूर हो जाएगी।
  8. सूरे बकराह की, फिर आयतुल कुर्सी और फिर सूरे बकराह की अंतिम 3 आयतों को उसके माल, या  किसी भी तरह की कठिनाई नहीं होगी, शैतान उसके पास नहीं आएगा और वह कुरान को नहीं भूलेगा।
  9. आयतुल कुर्सी को बार बार पढ़ने से मोत  वक़्त ज़ादा तकलीफ नहीं होती 
  10. हमारे पैगंबर रसूल अल्लाह मुहम्मद सल्लल्लाहु अलैहि वसल्लम ने कहा है: जो कोई भी पहली 4 आयतों का पढ़ता है 
  11. जो हर सुबह आयतुल कुर्सी का पढ़ता है वह रात तक अल्लाह की हिफाज़त में रहता है ।
  12. इस आयत को पढ़ने वाला, उसके बच्चे, उसका माल और उसके पड़ोसी मेहफ़ूज़ रहते हैं।  
  13. जो कोई हर फर्ज़ की नमाज़ के बाद इसे पढ़ता है, उसे कृतज्ञ दिल, याद रखने वाली जीभ, उसे अल्लाह के राह में शहीद होने का इनाम दिया जाएगा, और उसे सिद्दीकी की तरह पुरस्कृत भी किया जाएगा।
  14. जो कोई इसे सूरह बकराह की आखिरी आयतों के साथ आयतुल कुर्सी को पढ़ता है, शैतान तीन दिनों तक उसके घर में दाखिल नहीं होता है।
  15. जब सूरह बकराह की आखिरी आयत के साथ पढ़ा जाता है तो पढ़ने वाले की दलील अनसुनी नहीं होती ।
  16. आयतुल कुर्सी आसमान, धरती, जन्नत और जहन्नम से भी बड़ा है।
  17. जिन्नात ऐसा कोई बर्तन नहीं खोल सकता जिस पर वह पढ़ा हो।
  18. हुज़ूर सल्लल्लाहु अलैहि वसल्लम ने फ़रमाया जो शख़्स हर फ़र्ज़ नमाज़ के बाद आयतुल कुर्सी पढ़ा करे तो उसको जन्नत में दाख़िल होने के लिए सिवाय मौत के कोई चीज़ रोक नहीं सकती है यानी मौत के बाद फ़ौरन वो जन्नत के आसार और राहत व आराम को देखने लगेगा इन शा अल्लाह ।
Tags:
आयतल कुर्सी के फायदे, आयतल कुर्सी अरबी, आयतुल कुर्सी इन हिंदी इमेजेज, कुर्सी हिंदी में, आयतल कुर्सी इन हिंदी, आयतल कुर्सी इन urdu, आयतल कुर्सी इन English, आयतल कुर्सी, आयतल कुर्सी की तिलावत,  आयतल कुर्सी का तर्जुमा, आयतल कुर्सी की फ़ज़ीलत, आयतल कुर्सी हिंदी में,आयतल कुर्सी अरबी, आयतल कुर्सी इन हिंदी, आयतल कुर्सी के फायदे, आयतल कुर्सी की फज़ीलत, आयतल कुर्सी की फजी़लत, आयतल कुर्सी आयतल कुर्सी, आयतुल कुर्सी की फजीलत, नमाज़ के बाद आयतल कुर्सी पढ़े, नमाज़ के बाद आयतल कुर्सी जरुर पढ़े, आयतल कुर्सी पढ़ना सीखे हिन्दी में, आयतल कुरसी की फज़ीलत,  ayatul kursi, ayat kursi, ayatul kursi surah, airtel kursi, ayatul kursi in hindi, ayatul kursi hindi mai, ayatul kursi ki fazilat, ayatul kursi hindi me, ayatul kursi hindi mein, ayatul kursi hindi, Ayatul Kursi Hindi mai fazilat

সাউথ আফ্রিকার সাথে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ

সাউথ আফ্রিকার সাথে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ

৯ উইকেট হাতে রেখেই সাউথ আফ্রিকার মাটিতেই সাউথ আফ্রিকাকে বধ করলো তামিম সাকিবরা। 

টসে হেরে বোলিং পাই বাংলাদেশ। পরে প্রথমে সাউথ আফ্রিকা শুরুটা স্বাভাবিকেই রেখে ছিল তাদের টার্গেট ছিল ৩০০ এর উপরে। কিন্তু হটাৎ মেহেদী হাসানের বলে ৪৬ রানের জুটি ভেঙে যাই কুইন্টন ডি কক আউট হওয়ার মাধ্যমে। এর মাধ্যমেই দশ নামতে শুরু করে সাউথ আফ্রিকার। কুইন্টন ডি কক ৮ বলে ১২ রান করে ২টি চার মারেন পরে তিনি মেহেদী হাসানের বলে ক্যাচ আউট হন। এর পর মাঠে নামেন কাইল ভেরেইন তিনি ১৬ বলে ৯ রান করে ১টি চার মারেন তিনি দলীয় ৬৬ রানের মাথায় তাসকিন আহমেদের বলে আউট হন। এর পর মাঠে নামেন টেম্বা বাভুমা কিন্তু তার সাথে জুটি বাঁধতে পারেননি জনেমান মালান তিনি ৫৬ বলে ৩৯ রান করে ৭ টি চার মারেন এবং তাসকিনের বলে ক্যাচ আউট হন। এর পর মাঠে নামেন রাসি ভ্যান ডের ডুসেন। কিন্তু তখনই ২ রান পরেই সাকিবের ধারা এল বি ডাবলু শিকার হন টেম্বা বাভুমা। তিনি গা বলে ২ রান করেন। তখন মাঠে নামেন ডেভিড মিলার এক উত্তেজনার ছুঁয়া। কিন্তু দলীয় রান ৮৩ আর মতই আউট হন রাসি ভ্যান ডের ডুসেন ১০ বলে ৪ রান করে  তিনি শরিফুলের বলে ক্যাচ আউট হন। এরপর দলীয় ১০৭ রানের সময় আউট হন ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস তাসকিনের বলে তিনি ২৯ বলে টো রান সংগ্র করে ১ টি চার ও ১ টি ছক্কা মারেন। এর পর আউট হন তাসকিনের বলে ডেভিড মিলার তিনি ৩১ বলে ১৬ রান নিয়ে ২ টি চার মারেন। এর পর এর সাউথ আফ্রিকার ঘুরে ধারানুর কথা চিন্তাও করা যাই না একে একে আউট হলে বাকিরা কাগিসো রাবাদা ৩ বলে ৪ রান ও ১ টি চার মারেন ক্যাচ আউট হন তাসকিনের বলে। লুঙ্গি এনগিদি ১৪ বল খেলে সাকিবের বলে ক্যাচ আউট হন। সর্ব শেষে কেশব মহারাজ ৩৯ বলে ২৮ রান করে তামিম ইকবাল এর ধারা রান আউট হন। সর্বশেষে ৩৭ ওভারে ১০ উইকেট হারিয়ে সাউথ আফ্রিকার দলীয় রান ১৫৪। তাসকিন আহমেদ ৫ টি উইকেট লাভ করে। এত কম রানের টার্গেট হয়ে বাংলাদেশকে বেশি কষ্ট করতে হয় নি মাত্র ১ টি উইকেট হারিয়েই জয় লাভ করে বাংলাদেশ। তামিম ইকবাল অর্ধশতক পূর্ণ করে। কিন্তু লোটন দাস ২ রানের কারণে অর্ধশতক পূর্ণ করতে পারেননি তিনি ৫৭ বলে ৪৮ রান করে কেশব মহারাজের বলে ক্যাচ আউট হন। পরে তামিম সাকিবের হাত ধরেই জয় পাই বাংলাদেশ। 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্তে নিয়োগ

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্তে নিয়োগ

Recruitment in the revenue sector of the Department of Posts and Telecommunications
সরকারি চাকরি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্তে ৬টি পদে ২৫ টি সিট খালি। আবেদনের শেষ তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২২ বিকাল ৫ ঘটিকার মধ্যে। আবেদনের শেষ তারিখ ৯ এপ্রিল ২০২২ বিকাল ৫ ঘটিকার মধ্যে। এসএসসি, এইচ এস সি এবং যেকোন স্নাতক ডিগ্রিধারী আবেদন করতে পারবেন। নিচে বিস্তারিত বণনা করা হলো:   

১. পদের নাম: হিসাবরক্ষক
যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে। 
বেতন স্কেল: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা

২. পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমান ডিগ্রি, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে। 
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

৩. পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর
যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমান ডিগ্রি, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে। 
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা

৪. পদের নাম: ক্যাশিয়ার
যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে। 
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা

৫. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস, কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে। 
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা

৬. পদের নাম: অফিস সহায়ক
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস,
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা

bd job










 

Tense Bangla Tense বা কাল কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি উদহারণ সহ

Tense Bangla Tense বা কাল কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি উদহারণ সহ

"Tense" শব্দের অর্থ সময় বা কাল। ক্রিয়ার সম্পাদনের সময় বা কালকে "Tense" বলে। অর্থাৎ কোনো কাজ কখন হয় , হবে কিংবা হয়েছিল তা  সঠিক ভাবে প্রকাশ করার জন্য Verb -এর রূপ পরিবর্তন হয় তাই Tense । এটি ছাড়া কোনো ভাব সঠিক ভাবে প্রকাশ করা যাই না। Tense হলো ভাষার প্রাণ। Tense হলো সঠিক ও নির্ভুল ভাবে ভাষা লিখার প্রধান শর্ত । নিচের উদহারণ গুলো একটু লক্ষ্য করি :

1. I eat rice 
আমি ভাত খাই (বর্তমান সময়কে প্রকাশ করে)

2. I ate rice
আমি ভাত খেয়েছিলাম (অতীত সময়কে প্রকাশ করে)

3. I will eat rice 
আমি ভাত খাবো (ভবিষ্যৎ সময়কে প্রকাশ করে)

এখানে মূল varb হচ্ছে খাওয়া মানে eat যা কোনো কাজ করাকে বুজায়। ১ নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন eat varb -এর কোনো পরিবর্তন হয়নি এটি varb -এর মূল ফরমটি বসেছে, যা বর্তমান সময়কে নির্দেশ করে। ২  নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন  eat varb -এর পরিবর্তন হয়ে varb -এর সেকেন্ড ফরমটি বসেছে মানে ate , যা অতীত সময়কে নির্দেশ করে। আমরা জানি eat -এর তিনটি ফর্ম রয়েছে (eat - ate-eaten)। এবং ৩ নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন eat varb -এর আগে will বসেছে এবং varb -এর মূল ফরমটি বসেছে, যা ভবিষ্যৎ সময়কে নির্দেশ করে।

Tense তিন প্রকার হয়ে থাকে। কারণ আমরা যখন কোনো কথা বলি তা বর্তমান, অতীত বা ভবিষৎ নিয়েই বলাবলি করি। Tense -এর প্রকার গুলি হলো :
 

  • The Present Tense (বর্তমান কাল বা সময়)
  • The Past Tense (অতীত কাল বা সময়)
  • The Future Tense (ভবিষ্যৎ কাল বা সময়)

Tense-Bangla-types-examples-definition
 

The Present Tense (বর্তমান কাল বা সময়):

Verb এর কাজটি যখন বর্তমান কাল বা সময়কে নির্দেশ করে তখন তাকে Present Tense বা বর্তমান কাল বলে। যেমন:
1. He reads a book (সে বই পড়ে)।
2. The boy is playing cricket (ছেলেটি ক্রিকেট খেলছে)।
3. I have done the job (আমি কাজটি করেছি)

বি.দ্রি: ৩ নম্বর পয়েন্টটি একটু লক্ষ্য করি এখানে বলা হয়েছে "আমি কাজটি করেছি" অর্থাৎ অনেকেই মনে করতে পারেন এটি অতীতের ঘটনা সম্পর্কে বলা হয়েছে আসলে এটি তেমনটা না। এখানে বলা হয়েছে "আমি কাজটি করেছি" মানে কাজটি এই মাত্রই শেষ করা হয়েছে যার ফল যেকোনো বিদ্যমান রয়েছে। যদি  বলা হতো "আমি কাজটি করেছিলাম" তাহলে আমরা বুজতাম কাজটি অনেক আগেই করা হয়েগিয়েছে, অর্থাৎ যা এটিকে অতীতের ঘটনা নির্দেশ করে। 
 

The Past Tense (অতীত কাল বা সময়):

verb এর কাজটি যখন অতীত কাল বা সময়কে নির্দেশ করে তখন তাকে Past Tense বা অতীত কাল বলে। যেমন:
1. She sang a song. (সে (মেয়েটি) একটি গান গিয়েছিলো) 
2. The boy was playing cricket. (ছেলেটি ক্রিকেট খেলছিল)
3. I did the job. (আমি কাজটি করেছিলাম)  
 

The Future Tense (ভবিষ্যৎ কাল বা সময়): 

Verb এর কাজটি যখন ভবিষ্যৎ কাল বা সময়কে নির্দেশ করে তখন তাকে Present Tense বা বর্তমান কাল বলে। যেমন:
1. She will sing a song. (সে(মেয়েটি) একটি গান গাইবে)
2. The boy will be singing a song. (ছেলেটা একটা গান গাইবে)
3. I will do the work. (আমি কাজটি করব)


পরবর্তীতে আমরা Tense - এর প্রকারভেদ গুলির শাখা প্রশাখা সম্পর্কে জানবো     

পরবর্তী আলোচনা Present Tense-কে নিয়ে
 

বিকাশে ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাওয়ার উপায় Bkash Vule Taka Chole Gele ta pawar upai

বিকাশে ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাওয়ার উপায় Bkash Vule Taka Chole Gele ta pawar upai

আমরা অনেক সময় বিকাশে ভুল করে অন্য নাম্বারে টাকা পাঠিয়ে দেয়। পরে ওই ব্যক্তিকে জানানো হলে হয়তো তিনি টাকাটি দিয়ে দেয় অথবা টাকাটি নিজে নিয়ে নেয়। আজকে আমরা জন্য কিভাবে ভুল নাম্বারে টাকা চলে গেলে কিভাবে টাকাটি ফেরত পাবো। পদ্ধতি বিকাশ, রকেট, নগদ যেকোনো ক্ষেত্রে প্রযুজ্য হবে। 

পদ্ধতি ১: যদি আপনার ভাগ্য ভালো থাকে তবে ঐ নাম্বারে যদি কোনো বিকাশ একাউন্ট খোলা না থাকে তাহলে আপনি সাথে সাথে আপনার টাকাটি ফেরত পাবেন নিচে প্রসেসটি উল্লেখ করা হলো :

  • প্রথমে বিকাশের অ্যাপ টির হোম পেজ এ যান সেখানে দেখবেন "সেন্ড মানি" এখানে ক্লিক করুন। 
Bkash-Vule-Taka-Chole-Gele-ta-pawar-upai-1
  • সেখানে ক্লিক করার পর দেখবেন "বাতিল" কথাটি, সেখানে ক্লিক করুন।   
Bkash-Vule-Taka-Chole-Gele-ta-pawar-upai-2
  • সর্বশেষ হ্যা বাটনে ক্লিক করুন।  
Bkash-Vule-Taka-Chole-Gele-ta-pawar-upai-3

পদ্ধতি ২ : প্রথমে আপনি যে নাম্বারে টাকা পাঠিয়েছেন তাকে কোনো ফোন করা যাবে না। আপনি আপনার নিকটস্থ থানায় একটি জিডি করবেন যে আপনি অমুক নাম্বারে টাকা পাঠাতে চেয়েছিলাম কিন্তু ভুল বসত এই নাম্বারে টাকাটি চলে গেছে এই বিষয়ে থানায় একটি থানায় একটি সাধারণ জিডি করবেন। পরে  জিডির কপি নিয়ে আপনি যাবেন বিকাশ কাস্টমার কেয়ার অথবা বিকাশ সেন্টারে এ যাবেন। তখন তারা  জিডির কপি দেখে সাথে সাথে ঐ যে বিকাশের নাম্বারটিতে ভুল করে টাকা পাঠিয়েছেন ওটি ওনারা বন্ধ করে দিবে। বন্ধ করে দিয়ে ঐ নাম্বারটি তে ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করা হবে আপনার এই টাকাটি আপনার কোন যদি ব্যক্তিটি বলে না , তাহলে ওনার একাউন্টি সাথে সাথে ওপেন করে দেয়া হবে এবং আপনার টাকা ফেরত দিয়ে দেওয়া হবে। আর যদি ব্যক্তিটি বলে হ্যা টাকাটি আমার। তাহলে ওনাকে অনুরোধ করা হবে ৬ মাসের ভিতরে ওনাকে বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করে প্রমান করতে বলা হবে যে টাকাটি ওনার। তিনি যদি ৬ মাসের ভিতরে বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ না করে তাহলে আপনার টাকাটি আপনি পেয়ে যাবেন। আর এরই মধ্যেই আপনি তার সম্পর্কে জানতে আপনার মোবাইলে নাম্বারটি সেভ করুন তখন দেখেন তিনি হোয়াটস্যাপ, ফেইসবুক, ইমো, ট্রু কলার ইত্যাদি ব্যবহার করে কিনা এর মাধ্যমে আপনি তার সম্পর্কে জানতে পারবেন। 

এই দুইটি উপায়য়েই কেবল বিকাশ থেকে ভুলে টাকা চলে গেলে টাকা উত্তেলন করা যাই তবে যে নাম্বারে ভুলে টাকা চলে গিয়েছে তিনি যদি টাকাটি উত্তেলন করে ফেলেন তাহলে টাকাটি নেওয়া কষ্ট সাধ্য হয়ে পরবে। ১৬২৪৭ তে ডায়াল করে বিকাশর হেল্পলাইন দিন রাত ২৪ ঘন্টা যোগাযোগ করতে পারবেন।  

ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাবেন যেভাবে আজকে আমরা সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এখানে আপনি জানতে পেরেছেন বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে করণীয় কি কি আপনার। নগদে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে আপনি একই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারবেন তাতে কোনো সমস্যা হবে না। বিকাশে থেকে টাকা ফেরত আনার নিয়ম হলো এই দুটি মাধ্যম যা বিকাশ অফিসিয়াল ভাবে বলা হয়েছে। এখানে জেনে নিন বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা চলে গেলে ফিরে পাওয়ার সকল উপায় নতুন সংলগ্ন উপায়ে। বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা চলে গেলে ফেরত পেতে করণীয় গুলো করলেই ইনশাআল্লাহ আপনি আপনার টাকাটি ফেরত পেয়েযেতে পারেন। ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে যেভাবে ফেরত পাবেন তা এখানে বলা হলো আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন তাতে তারাও উপর্কিত হবে। ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাবেন যেভাবে পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করুন। এই ভাবেই শুধু মাত্র বিকাশে ভুলবশত টাকা গেলে ফেরত পাবেন যেভাবে তার নিয়মাবলী। বিকাশে ভুলে অন্য নাম্বারে টাকা চলে গেলে ফেরত পেতে করণীয় পড়ুন ভালো থাকুন। 

छह कलमा हिंदी में तर्जुमे के साथ - 6th kalma in hindi me matlab

छह कलमा हिंदी में तर्जुमे के साथ - 6th kalma in hindi me matlab

छह कलमा हिंदी में तर्जुमे के साथ - 6th kalma in hindi me matlab

  • कलमा तय्यब  
  • कलमा शहादत  
  • कलमा तमजीद 
  • कलमा तौहीद 
  • कलमा इस्तिग़फ़ार 
  • कलमा रद्दे कुफ्र

1 पहला कलमा तय्यब

“ला इलाहा इलल्लाहु मुहम्मदुर्रसूलुल्लाहि” 

لَآ اِلٰهَ اِلَّااللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُولُ اللہِ

हिंदी अनुवाद: अल्लाह के सिवा कोई माबूद नहीं और हज़रत मुहम्मद सल्ललाहु अलैहिवसल्लम अल्लाह के नेक बंदे और आखिरी रसूल हैं।

Kalma-Tayyab-hindi

2. दूसरा कलमा शहादत

“अश-हदु अल्लाह इल्लाह इल्लल्लाहु वह-दहु ला शरी-क लहू व अशदुहु अन्न मुहम्मदन अब्दुहु व रसूलुहु”

اَشْهَدُ اَنْ لَّآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَہٗ لَاشَرِيْكَ لَہٗ وَاَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهٗ وَرَسُولُہٗ

हिंदी अनुवाद: मैं गवाही देता हूँ कि अल्लाह के सिवा कोई माबूद नहीं। वो अकेला है और उसका कोई शरीक नहीं, और मैं गवाही देता हूँ कि हज़रत मुहम्मद सल्ललाहु अलैहिवसल्लम अल्लाह के नेक बंदे और आखिरी रसूल है।
Kalma-Martyrdom-hindi
3. तीसरा कलमा तमजीद

“सुब्हानल्लाही वल् हम्दु लिल्लाहि वला इला-ह इलल्लाहु वल्लाहु अकबर, वला हौल वला कूव्-व-त इल्ला बिल्लाहिल अलिय्यील अजीम”

سُبْحَان اللهِ وَالْحَمْدُلِلّهِ وَلا إِلهَ إِلّااللّهُ وَاللّهُ أكْبَرُ وَلا حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلَّا بِاللّهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيْم

हिंदी अनुवाद: अल्लाह की ज़ात पाक है और सब तारीफें अल्लाह ही के लिए है और अल्लाह के सिवा कोई माबूद नहीं और अल्लाह सबसे बड़ा है। किसी में न तो ताकत है न क़ुव्वत लेकिन अगर कोई ताकत और क़ुव्वत वाला है तो वो अल्लाह है जो बहुत शान वाला और सबसे आला है।
Kalma-tamjeed-hindi
4. चौथा कलमा तौहीद

“ला इलाह इल्लल्लाहु वह्-दहु ला शरीक लहू लहुल मुल्क व लहुल हम्दु युहयी व युमीतु व हु-व हय्युल-ला यमूतु अ-ब-दन अ-ब-दा जुल-जलालि वल इक् रामि वियदि-हिल खैर व हु-व अला कुल्लि शैइन क़दीर”

لَآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهٗ لَا شَرِيْكَ لَهٗ لَهُ الْمُلْكُ وَ لَهُ الْحَمْدُ يُحْىٖ وَ يُمِيْتُ وَ هُوَحَیٌّ لَّا يَمُوْتُ اَبَدًا اَبَدًاؕ ذُو الْجَلَالِ وَالْاِكْرَامِؕ بِيَدِهِ الْخَيْرُؕ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شیْ قَدِیْرٌؕ

हिंदी अनुवाद: अल्लाह के सिवा कोई माबूद नहीं इबादत के लायक, वो एक है, उसका कोई हिस्सदार नहीं, सबकुछ उसी का है और सारी तारीफ़ें उसी अल्लाह के लिए है। वही जिंदा करता है और वही मारता है। वो हमेशा रहने वाला है उसे कभी मौत नहीं आने वाली। वो बड़े जलाल और बुज़ुर्गी रखने वाला है। अल्लाह के हाथों में हर तरह की भलाई है और वो हर चीज़ पर क़ादिर है। हर चीज़ पर प्रभाव रखता है।
Kalma-tauheed-hindi
5. पांचवाँ कलमा इस्तिग़फ़ार

“अस्तग़-फिरुल्ला-ह रब्बी मिन कुल्लि जाम्बिन अज-नब-तुहु अ-म-द-न अव् ख-त-अन सिर्रन औ अलानियतंव् व अतूवु इलैहि मिनज-जम्बिल-लजी ला अ-अलमु इन्-न-क अन्-त अल्लामुल गुयूबी व् सत्तारुल उवूबि व् गफ्फा-रुज्जुनुबि वाला हो-ल वला कुव्-व-त इल्ला बिल्लाहिल अलिय्यील अजीम”

اَسْتَغْفِرُ اللهِ رَبِّىْ مِنْ كُلِِّ ذَنْۢبٍ اَذْنَبْتُهٗ عَمَدًا اَوْ خَطَا ًٔ سِرًّا اَوْ عَلَانِيَةً وَّاَتُوْبُ اِلَيْهِ مِنَ الذَّنْۢبِ الَّذِیْٓ اَعْلَمُ وَ مِنَ الذَّنْۢبِ الَّذِىْ لَآ اَعْلَمُ اِنَّكَ اَنْتَ عَلَّامُ الْغُيُوْبِ وَ سَتَّارُ الْعُيُوْبِ و َغَفَّارُ الذُّنُوْبِ وَ لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ الْعَلِىِِّ الْعَظِيْمِؕ

हिंदी अनुवाद: मै अपने परवरदिगार यानी अल्लाह से अपने तमाम गुनाहो कि माफ़ी मांगता हूँ। उन गुनाहों की माफी जो मैंने जान-बूझकर किये या भूल कर किये, छिप कर किये या खुल्लम खुल्ला किये, और तौबा करता हूँ मैं उस गुनाहों से जिन्हें मैं जानता हूँ और उस गुनाहों से भी जिन्हें मैं नहीं जानता। ऐ मेरे अल्लाह बेशक़ तू ग़ैब की बाते जानने वाला और ऐबों को छिपाने वाला है और गुनाहो को बख़्शने वाला है और गुनाहो से बचने की ताक़त और नेकी करने की क़ुव्वत अल्लाह ही की तरफ है जो बहुत बुलंद मर्तबे वाला है।
Kalma-istighfar-hindi
6. छठा कलमा रद्दे कुफ्र 

  اَ للّٰهُمَّ اِنِّیْٓ اَعُوْذُ بِكَ مِنْ اَنْ اُشْرِكَ بِكَ شَيْئًا وَّاَنَآ اَعْلَمُ بِهٖ وَ اَسْتَغْفِرُكَ لِمَا لَآ اَعْلَمُ بِهٖ تُبْتُ عَنْهُ وَ تَبَرَّأْتُ مِنَ الْكُفْرِ وَ الشِّرْكِ وَ الْكِذْبِ وَ الْغِيْبَةِ وَ لْبِدْعَةِ   وَالنَّمِيْمَةِ وَ الْفَوَاحِشِ وَ الْبُهْتَانِ وَ الْمَعَاصِىْ كُلِِّهَا وَ اَسْلَمْتُ وَ اَقُوْلُ لَآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِؕ‎

“अल्लाहुम्मा इन्नी ऊज़ुबिका मिन अन उशरिका बिका शय-अन व अना आलमु बिही व अस्ताग्फिरुका लिमा ला आलमु बिही तुब्तु अन्हु व तबर्रअतू मिनल कुफरी वश शिरकी वल किज्बी वल गीबती वल बिदअति वन नमीमति वल फवाहिशी वल बुहतानी वल मआसी कुल्लिहा व अस्लमतु व अकूलू ला इलाहा इल्ललाहू मुहम्मदुर रसूलुललाह"
Kalma-radde-kufr-hindi



Tags:
kalma hindi me, pahle kalme ka matlab, kalma kya hai, six kalima in hindi,
दूसरा कलमा शहादत , तीसरा कलमा तमजीद , चौथा कलमा तौहीद , पांचवाँ कलमा इस्तिग़फ़ार , छठा कलमा रद्दे कुफ्र, छह कलमा, 6th kalma in hindi, 6th kalma in hindi, 6 kalma, dusre kalme ka matlab, teesre kalme ka matlab, chauthe kalme ka matlab, all 6 kalma, 1 to 6 kalma,छह कलमा और उनका हिंदी अनुवाद, कलमा का अर्थ , कलमा कितने हैं , पहला कलमा तय्यब , 5 पंचवा कलमा, छह कलमा और उनका हिंदी अनुवाद, कलमा, 6 Kalma In Hindi, 6 कलमा हिंदी में तर्जुमे के साथ, पहला कलमा तय्यब हिंदी में तर्जुमा के साथ, panchve kalme ka matlab, how many kalima in islam in hindi, kalma translation in hindi, छह कलमा और उनका हिंदी अनुवाद, कलमा का अर्थ, कुल कलमों की,छह कलमा और उनका हिंदी अनुवाद , कलमा का अर्थ, कुल कलमों की संख्या, Six Kalma in Hindi, image

Present Tense Bangla Present tense কাকে বলে উদাহরণ সহ তার যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে আলোচনা

Present Tense Bangla Present tense কাকে বলে উদাহরণ সহ তার যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে আলোচনা

Present Tense

Present Tense এর চারটি রূপ রয়েছে যথা : 
  • Present Indefinite Tense/Simple Present Tense (সাধারন বর্তমান কাল)
  • Present Continuous Tense (ঘটমান বর্তমান কাল)
  • Present Perfect Tense (পুরাঘটিত বর্তমান কাল)
  • Present Perfect Continuous Tense (পুরাঘটমান বর্তমান কাল)
  1. Present Indefinite Tense/Simple Present Tense (সাধারন বর্তমান কাল):

Present Indefinite Tense/Simple Present Tense কাকে বলে?

যে ধারা অনিদিষ্ট বর্তমানে কোনো কাজ করা অথবা চিরসত্য অথবা অভ্যাসগত কোনো কর্মকে বুজায় তাকে Present Indefinite Tense/Simple Present Tense বলে।

Present Indefinite Tense চেনার দুটি সহজ উপায়:

প্রথম উপায়: বাংলায় ক্রিয়ার শেষে অ, আ, ই, ও, এ, করি, কর, করিস, কয়, করে, করেন, এন, যাই, আয়, যাও, যান, যাস, এস, পড়, পড়ে, পড়েন, ধরে, পড়িস, ঘুমায়, ঘুমাও, আন, ঘুমান, ইত্যাদি থাকে।
দ্বিতীয় উপায়টি হলো : যে কথাটি বলা হয়েছে তার কাজটি হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।

চলুন এবার এগুলো উদাহরণের সহজে বুঝার চেষ্টা করি:
  1. সে মাছ ধরে। 
  2. সে প্রতিদিন স্কুলে যায়। 
  3. শুভ খেলা করে।  

এখানে তিনটি বাক্য ভালো ভাবে খেয়াল করলে দেখি প্রথম বাক্যটির "ধরে" আছে এবং সে মাছটি ধরতেও পারে এবার নাও ধরতে পারে। দ্বিতীয় বাক্যটি "যাই" উল্লেখ রয়েছে এবং সে স্কুলে যেতেও পারে আবার নাও যেতে পারে। তৃতীয় বাক্যটির ক্ষেত্রে "করে" উল্লেখ রয়েছে এবং সাব্বির খেলা করতেও পারে আবার নাও খেলতে পারে।

সূত্র : subject(sub)+ মূল verb এর Present form(v1) + object(obj)

  1. I(sub) catch(v1) fish(Obj)- আমি মাছ ধরি
  2. You(sub) work(v1) so-hard(Obj) - তুমি এত পরিশ্রম কর
  3. He(sub) catches(v1) fish(Obj)- সে মাছ ধরে
তিন নম্বর বাক্যটি লক্ষ্য করলে দেখবেন verb এর  শেষে es যুক্ত হয়েছে কারণ সাবজেক্টটি থার্ড person singular number। যদি subject- 3rd person singular number হয় তাহলে verb এর  শেষে s বা  es যুক্ত হবে।

3rd person চিনার উপায়: "আমি তুমি ছাড়া এই ভুবনে যারা 3rd person তারা।"  যেমন: He, They, Them,she etc

Present Indefinite Tense এর ব্যবহার

  • বর্তমান কোনো কথা প্রকাশ করতে 
  1. The Boy Plays well - ছেলেটা ভালো খেলে
  2. The wind blows hot - গরম বাতাস বইছে
  • চিরন্তন সত্য ঘটনা বুঝাতে
  1. The sun rises in the east- সূর্য পূর্ব দিকে উঠে
  • অভ্যাসগত কাজ বা যা বার বার হচ্ছে এরূপ ক্ষেত্রে 
  1. I wake up every morning - আমি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠি
  • ভবিষতে নিদিষ্ট সময়ে কোনো কাজ হবে বুঝাতে 
  1. Ramadan begins in the next month Often - পরের মাস থেকে রমজান শুরু হবে
  • always, occasionally, often, usually, sometimes, every day, every week, on Fridays, twice, ইত্যাদি শব্দ থাকলে 
  1. He goes to the mosque on only Fridays - সে শুধুমাত্র শুক্রবারে মসজিদে যায়। 
  2. Children usually enjoy reading about the Prophet (PBUH) -শিশুরা সাধারণত নবী (সাঃ) সম্পর্কে পড়তে উপভোগ করে
  • বক্তার উক্তি উদ্ধৃত করার সময় :
  1. Prophet Muhammad (PBUH) said that “Verily, it is one of the respects to Allah to honor an old man.” - মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "নিঃসন্দেহে একজন বৃদ্ধকে সম্মান করা আল্লাহর কাছে অন্যতম সম্মান।"
  • অতীতকালের কোনো কাজ বর্তমানের কাজরূপে বুজানোর ক্ষেত্রে :
  1. Nabab Siraj ascends the throne - নবাব সিরাজ সিংহাসনে আরোহণ করেন
  • হেডলাইন বা টাইটেলের ক্ষেত্রে 
  1. Learn about Present Tense from us - আমাদের কাছ থেকে Present Tense সম্পর্কে শিখুন
  • Conditional sentence-এর ক্ষেত্রে
  1. If he wants, I'll give him some money.
  • শপত করতে 
  1. I promise never to talk to you again -  আমি কথা দিচ্ছি তোমার সাথে আর কথা বলব না
  • যদি Subordinate Clause until, as soon as, when, before ইত্যাদি Conjunction দ্বারা শুরু হয় এবং তা যদি ভবিষ্যত কালের অর্থ বুঝায় তবে Principal Clause-এর Verb ভবিষ্যত করে হলেও এ Terse ব্যহত হয়। 
  1. I shall wait until you come back
  2. Present Continuous Tense (ঘটমান বর্তমান কাল):

Present Continuous Tense কাকে বলে ?

যে Tense দ্বারা বর্তমানকালে কোন কাজ অনবরত চলতেছে এরূপ বুঝায় তাকে Present continuous Tense বলে।

Present Continuous Tense চেনার দুটি সহজ উপায়:

উপায়: বাংলায় ক্রিয়ার শেষে  তেছ, তেছি, তেছে, তেছেন, চ্ছ, চ্ছি, চ্ছে, চ্ছেন, ছি, ছ, ছেন, ইতেছে, ইতেছি, ইতেছ ইত্যাদি থাকে।
  1. আমি নবীদের জীবনী পড়ছি - I am reading a biography of a prophet

এখানে "পড়ছি" এর "ছি" রয়েছে 

সূত্র : subject(sub)+ am/is/are/ + মূল verb এর Present form(v1) + ing + other

  1. I(sub) am reading(v1+ing)
  2. you(sub) are reading(v1+ing)
  3. He(sub) is reading(v1+ing)

Present Continuous Tense এর ব্যবহার

  • নিশ্চিত ভাবে ভবিষ্যতে কোনো কিছু হবে বুঝালে
  1. I am leaving the day after tomorrow - আমি পরশু চলে যাচ্ছি
  • কোনো কাজ অতীতে শুরু হয়েও বর্তমানেও সামনে আরো অল্প কিছুক্ষন চলবে এরূপ বুঝাতে
  1. Shanto is working on the examination - শান্ত কাজ করছে পরীক্ষা নিয়ে
  • বার বার বা পুনঃ পুনঃ ঘটছে এমন কোনো ঘটনা সেখানে continually, always, forever, constantly থাকবে 
  1. The crow is always disturbing me - কাকটি সবসময় আমাকে বিরক্ত করে
  • পরিবর্তনশীল অবস্থা বুঝাতে
  1. The population of Dhaka is increasing day by day - ঢাকার জনসংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে 
  2. The earth's weather is increasing hot - পৃথিবীর আবহাওয়া গরম বাড়ছে
  3. Present Perfect Tense (পুরাঘটিত বর্তমান কাল):

Present Perfect Tense কাকে বলে ?

যে Tense দ্বারা বর্তমান কালে কোনো কাজ এই মাত্র শেষ হয়েছে কিন্তু তার ফল এখনো বিদ্যমান আছে, এরূপ বোঝালে তাকে Present Perfect Tense বলে।

Present Perfect Tense চেনার সহজ উপায়:

বাংলায় ক্রিয়ার শেষে করিনি, করি নাই, খাইনি, খাই নাই এছ, এছ, এছে, য়েছি য়াছ, য়াছে, য়েছে য়াছি, য়াছে, য়াছেন, য়েছেন য়েছ, ইয়াছ, ইয়াছি, ইয়াছে, ইয়েছ, ইয়াছেন ইত্যাদি থাকে।
  1. আমি ভাত খেয়েছি ।
  2. সে স্কুলে গিয়েছে ।

সূত্র : subject(sub)+ Have/Has + মূল verb এর Past participle form(v3) + other

  1. I(sub) have eaten(v3) rice(other) - আমি ভাত খেয়েছি
  2. He(sub) has gone(v3) to college(other) - সে কলেজে গিয়াছে

Present Perfect Tense এর ব্যবহার

  • এই মাত্র কোনো কাজ শেষ হলে  
  1. I have just seen the message - আমি এইমাত্র বার্তাটি দেখেছি
  • অতীত সময়ে কোনো কাজ শুরু হয়েছিল এবং তা এখনও চলছে এরূপ ক্ষেত্রে
  1. He has been a lecturer since 1995 - তিনি ১৯৯৫ সাল থেকে একজন প্রভাষক ছিলেন
  • অতীত কালে কোনো কাজে ফল এখনও বিদ্যমান থাকলে এরূপ অর্থে 
  1. He has been spent many years in our house - তিনি আমাদের বাড়িতে অনেক বছর কাটিয়েছেন 
  • already, just, recently, ever, now, so far, never, yet, up to now ইত্যাদি phrase থাকলে । 
  1. I have already written the application - আমি ইতিমধ্যে আবেদন লিখেছি
  2. Have you ever visited Netrokona - আপনি কি কখনো নেত্রকোনায় গেছেন?
  3. I have just woken up - আমি মাত্র ঘুম থেকে উঠেছি
  4. Present Perfect Continuous Tense (পুরাঘটমান বর্তমান কাল):

Present Perfect Continuous Tense কাকে বলে?

যে Tense দ্বারা অতীত কালে শুরু হয়ে বর্তমানেও চলতেছে তাকে Present Perfect Continuous Tense বলে।

Present Perfect Tense চেনার সহজ উপায়:

বাংলায় ক্রিয়ার শেষে ছ তেছ, তেছি, তেছে, তেছেন, চ্ছ, চ্ছি, চ্ছে, চ্ছেন, ছ্, ছি্ ছু, ছে, ছেন, চ্ছে, ছি ইত্যাদি থাকে।
  1. সকাল থেকে তুফান হচ্ছে । 

সূত্র : subject(sub)+ Have been/Has been + মূল verb এর Present form(v1) + ing + other

  1. it(sub) has been raining since morning - সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে।

Present Perfect Continuous Tense এর ব্যবহার

  • ব্যাপক সময় বুঝালে for এবং নিদিষ্ট সময় বুঝালে since বসে Present Perfect Continuous Tense ক্ষেত্রে 
  1. It has been raining since 5 pm - বিকেল ৫টা থেকে বৃষ্টি হচ্ছে
  • learn, stand, live, sleep, wait, stand, work ইত্যাদি গুলোর পর Present Perfect Continuous Tense বসে ।
  1. I have been living in this house for five years - আমি পাঁচ বছর ধরে এই বাড়িতে থাকি


জাভা ভাষা আবিষ্কারের কারণ  - Origin of Java language in bangle

জাভা ভাষা আবিষ্কারের কারণ - Origin of Java language in bangle

জাভা সুগঠিত, সহজ সরল এবং মানুষের বস্তু-ভিত্তিক ভাষা। এটি যে কেউ খুব দ্রুত আয়ত্ত করতে পারে। কারণ এতে প্রচুর লাইব্রেরি আছে যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে। জাভা ক্রস-প্ল্যাটফর্ম ভাষা। জাভা উইন্ডোজের জন্য অপরিহার্য অংশ নয়, জাভা ছাড়াই উইন্ডোজ স্বয়ং সক্রিয়। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের জাভার প্রয়োজন হয়না যতক্ষণ না আপনি জাভা পিসিতে ইনস্টল করেন। জাভার কার্যকারিতা কারণে এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্টের জন্য জাভা ব্যাপক জনপ্রিয়। জাভা কম্পাইলারটি প্রথম দিকে সান মাইক্রোসিস্টেম দ্বারা তৈরি হয়েছিল এবং এটি সি ল্যাংগুয়েজ দিয়ে তৈরী করা হয়েছিল ও সি++ এর কিছু লাইব্রেরিও এর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু আজকে জাভা শুধু জাভা দিয়েই লেখা হয় কিন্তু জেআরই লেখা হয় সি ধারা। রেডিও, টেলিভিশন, ভিসিআর প্রভাতি ইস্ট্রেনিক যথাংশে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সান মাইক্রোসিস্টেম ১৯৯০ সালে একটি প্রোগ্রাম ভাষা উজানের পরিকল্পনা নেয়। সে লক্ষ্যে গ্রীন প্রজেক্ট (Geen Project) নামে একটি বিশেষ প্রকল্পের আওতায় জেমস গসলিং (James Gosling) এর নেতৃত্বে একদল বিশেষজ্ঞর প্রেট্রিক নউটন (Petrick NaughtOn), ক্রিস ওয়ার্দ (chris Warth), এডওয়ার্ড ফ্রাঙ্ক ( Ed Frank) ও মাইক শেরিডান (Mike Sheridan) র্দীঘ ১৮ মাসের সম্মিলিত গবেষণার ফলে ১৯৯১ সালের শেষের দিকে ওক (Oak) নামে একটি নতুন প্রোগ্রাম ভাষা উদ্ভাবিত হয়। 

গ্রীন প্রজেক্টের প্রধান জেমস গসলিং এর জানালার ধারে একটি ওক গাছ ছিল বলেই হয়তো এর এরূপ নামকরণ করা হয়। ওক ভাষা মূলত কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাথে রেডিও, টেলিভিশন, ভিসিআর, টেলিফোন ইত্যাদি ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের সংযোগ সাধনের উদ্দেশ্যে উদ্ভাবিত হয়। এজন্য সেটি খুব ছোট পরিসরে, অল্প মেমরিতে ব্যবহারের উপযোগী ছিল। আবার বিভিন্ন কোম্পানির তৈরি বিভিন্ন সিপিইউ কর্তৃক ব্যবহারের উপযোগী হওয়ায় তা প্লাটফরম অনির্ভরশীল (Platform Independent) হওয়া আবশ্যক ছিল। তবে সেই সময় ওক নামে আরও একটি প্রোগ্রাম ভাষা চালু থাকায় পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালের দিকে এর নাম পরিবর্তন করে জাভা রাখা হয়। পরবর্তীতে জাভা উন্নয়নে অনেকেই অনেক অবদান রাখেন। তবে গ্রীন প্রজেক্টের প্রধান জেমস গসলিং কে জাভার জনক বলা হয়। ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত জাভা তেমন পরিচিত ছিল না এবং এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সান মাইক্রোসিস্টেমস এর আশা অনেকটা ছেড়েই দিয়েছিল। সে সময়ে ইন্টারনেট ও ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের ব্যবহার ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করায় সান মাইক্রোসিস্টেমস-এর প্রোগ্রামারগণ একটি ওয়েব ব্রাউজার নির্মাণের পরিকল্পনা নেন এবং জাত ভাষায় হটজাভা (HotJava) নামক একটি ব্রাউজার নির্মাণে সফল হন। হটজাভা-য় এপলেট প্রোগ্রাম ব্যবহারের সুবিধাসহ জাভা ভার্চুয়াল মেশিন (Java Vertua Mechine-JVM) এর ব্যবহারে জাভার প্রকৃত ক্ষমতা প্রদর্শিত হয়। আর তার পর থেকেই জাভার উত্থান শুরু। জাভা ভাষার জনপ্রিয়তা আরও বৃদ্ধি পায় যখন ১৯৯৫ সনে নেটস্কেপ তাদের নেটস্কেপ ব্রাউজারে JVM সংযুক্ত হয়। এর পর পরই আইবিএম সহ আরও অনেক প্রতিষ্ঠান সান মাইক্রোসিস্টেমসের সাথে একাত্বতা প্রকাশ করে তাদের ওয়েব ব্রাউজারে জাভা সংযুক্ত করে। এমনকি মাইক্রোসফট ও তাদের ব্রাউজার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে জাভার ব্যবহার অনুমোদন করে। জাভা ভাষায় সি এবং সি++ এর বিঘ্ন সৃষ্টিকারী বৈশিষ্ট্যাবলী বাদ দিয়ে নতুন অনেক বৈশিষ্ট্যের সমন্বয় ঘটান হয়, ফলে জাভা সত্যিকার অর্থে একটি সহজ-সাবলীল, বিশ্বস্ত ও সুবহনীয় প্রোগ্রাম ভাষায় পরিণত হয়। জাভা ভাষার প্রধান বৈশিষ্ট্য হল প্রাটফর্ম অনির্ভরশীলতা। জাভাই প্রথম অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ভাষা যা নিদিষ্ট কিছু হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ফলে এক কম্পিউটার কিংবা অপারেটিং সিস্টেমে লেখা জাভা প্রোগ্রাম ভিন্ন কমিপউটার কিংবা অপারেটিং সিস্টেমে রান করান সম্ভব হয়। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্ক প্রোগ্রামিং-এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় পূর্ণাঙ্গ অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ভাষা হিসেবে জাভা অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং আগামীতে এর পরিধি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হয়।

सेहरी की नियत / रोजा रखने की दुआ - Roza Rakhne Ki Dua/ Sehri ki niyat in Hindi

सेहरी की नियत / रोजा रखने की दुआ - Roza Rakhne Ki Dua/ Sehri ki niyat in Hindi

सेहरी की नियत / रोजा रखने की दुआ - Roza Rakhne Ki Dua/ Sehri ki niyat in Hindi


Roza Rakhne Ki Dua/ Sehri ki niyat  In Arabic:

وَبِصَوْمِ غَدٍ نَّوَيْتُ مِنْ شَهْرِ رَمَضَانَ 


सेहरी की नियत / रोजा रखने की दुआ - हिन्दी उच्चारण:

"व बि सोमि गदिन नवई तु मिन शहरि रमजान" 


Roza Rakhne Ki Dua/ Sehri ki niyat  In  English:

“Wa bisawmi ghadinn nawaitu min shahri Ramzan”. 


सेहरी की नियत / रोजा रखने की दुआ - हिन्दी:

Maine Mah-e-Ramzan Ke Roje Ki Niyat Ki Hai.


सेहरी की नियत / रोजा रखने की दुआ - हिन्दी अर्थ:

में रमजान के रोज की नीयत करता या करती हूं


फ़ज़ीलत:
  • हजरत अबू हुरैरा रदियल्लाहो तआला अन्हो से रिवायत है । कि नबी करीम सल्लल्लाहु अलैहि वसल्लम ने इरशाद फरमाया : कसम है । उस जात की जिसके कब्ज – ए – कुदरत में मेरी जान है । रोज़ादार के मुँह की बू अल्लाह के नजदीक मुश्क से ज्यादा बेहतर है । ( बुखारी शरीफ )
  • नबी करीम सल – लल्लाहो अलैहि वसल्लम ने इरशाद फरमाया । अगर अल्लाह तआला के बंदे रमजान की फजीलत जान लें । तो मेरी उम्मत तमाम साल रोज़ा से रहने की ख्वाहिशमंद होती । ( बहकी )
  • हजरत अबू हुरैरा रदियल्लाहो तआला अन्हो से रिवायत है !  कि आकाए कौनैन सल – लल्लाहो अलैहि वसल्लम ने इरशाद फरमाया ! यानी रोज़ा ढाल है । ( मुस्लिम स . 363 )
  • हजरत अबू सईद खुदरी रदियल्लाहो तआला अन्हो से रिवायत है । वह कहते हैं कि रसूलुल्लाह सल लल्लाहो अलैहि वसल्लम ने इरशाद फरमाया ! जो शख्स भी एक दिन अल्लाह तआला की राह में रोजा रखेगा । अल्लाह तआला जहन्नम की आग को उसके चेहरे से सत्तर साल की मुसाफत तक दूर रखेगा । ( मुस्लिम रा . 361 )
  • हज़रात अबू हुरैरह से मर्वी है की नबी (saw) ने फ़रमाया जिसने रमजान में रोज़े रखे ईमान यकीन के साथ उसके पिछने तमाम गुनाह माफ़ हो जाते हैं,
  • अमीरुल मुअ्मिनीन ह़ज़रते सय्यिदुना उ़मर फ़ारूक़े आ’ज़म रजि से रिवायत है कि हुज़ूरे अकरम  फरमाते हैं, (तर्जमा) “रमज़ान में जि़क्रुल्लाह करने वाले को बख़्श दिया जाता है और इस रमजान के महीने में अल्लाह पाक से मांगने वाला कभी भी मह़रूम ( वंचित ) नहीं रहता।”
  • हजरत अबू हुरैरा रजि अल्लाहु तआला अन्हू से रिवायत है ! कि नबी करीम सल्लल्लाहो अलेही वसल्लम ने इरशाद फरमाया यानी जब रमजान का महीना आता है ! तो जन्नत के दरवाजे खोल दिए जाते हैं बुखारी शरीफ ज़-1 सफा 255 
  • हजरत अबू हुररा रदियल्लाहु तआला अन्हो से रिवायत है ! कि नबी करीम रऊफ व रहीम सल – लल्लाहो अलैहि वसल्लम ने इरशाद फरमायाः जब माहे रमज़ान (Ramzan) आता है ! तो आसमान के दरवाजे खोल दिए जाते हैं ! जहन्नम के दरवाजे बंद कर दिए जाते हैं ! और शैतानों को कैद कर दिया जाता है ।( बुखारी : 255.1)
  • हजरत उमर बिन अब्दुल्लाह (रजि0) से रिवायत है कि नबी करीम (सल0) ने इरशाद फरमाया -‘‘कयामत के दिन रोजो और कुरआन बंदे की शफाअत करेंगे, रोजे अर्ज करेंगे कि ऐ अल्लाह मैंने इसको दिन में खाने और शहवत से रोका। इसलिए तू इसके लिए मेरी शफाअत कुबूल फरमा और कुरआन कहेगा कि मैंने इसे रात में सोने से रोका। लिहाजा इसके हक में मेरी शफाअत कुबूल फरमा ले पस दोनों की शफाअत कुबूल होगी। (मिश्कात शरीफ)
  • नबी करीम (सल.) ने फरमाया कि सहरी खाओ कि सहरी खाने में बरकत है।
-----------------
Tags:

roza rakhne ki niyat, roza rakhne ki niyat, sehri ki niyat, sehri ki dua in hindi, roza rakhne ki dua (sehri), sehri ki niyat, roza rakhne ki dua hindi, roza rakhne ki niyat, sehri ki dua for shab e barat, rajab ki sehri ki dua, सेहरी की नियत, सहरी की दुआ हिंदी में, रोजा रखने की दुआ उर्दू में, roza rakhne ki dua, sehri, roza rakhne ki dua, roza rakhne ki dua hindi mein, roza rakhne ki dua hindi photo, roza rakhne ki dua sehri hindi, roza rakhne ki niyat ki dua in hindi, roza rakhne ki niyat ki dua hindi mein, roza rakhne ki dua sehri in hindi, दुआ का मतलब हिंदी में, Roza Rakhne Ki Dua With Tarjuma

Hospital Management System Mini Project in C using Linked list Structure With Free Source Code

Hospital Management System Mini Project in C using Linked list Structure With Free Source Code

hospital management system mini project in c using linked list structure with free source code.

Here you get that project idea for university students. if you want final year project ideas for students in 2022 you will get hare. that's better for software engineering projects for college students who need project ideas for computer science. The hospital management system is the best software engineering project for beginners. we write for you software development project free to use it. our hospital management system project in c using linked list also. if you show your teacher the hospital management system mini project in c with source code definitely you will get many numbers in your result. we also give you our hospital management system project ppt file on our website. our c program for hospital management system using structure data type. hospital management system project in c with ppt file we will give you free. if you know other languages hospital management system projects in c++ you can use. simple c programming projects with source code you can use and download. c programming projects for beginners students can easily understand that program.


when you run the program in your code block if it needs the password you type this.
User: worldtimetech
password: worldtimetech

Click button for download C program file on hospital management:

[the div for countdown timer]






hospital management system in c programming language, hospital management system project in c using linked list, hospital management system in c, hospital management system mini project in c with source code, c program for hospital management system using structure, hospital management system project in c ppt, hospital management system project in c++, c projects for beginners with source code university

বিডি গভর্মেন্ট জব এপ্রিল ২০২২ -  বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনে বিভিন্ন পদে নিয়োগ

বিডি গভর্মেন্ট জব এপ্রিল ২০২২ - বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনে বিভিন্ন পদে নিয়োগ

বিডি গভর্মেন্ট জব এপ্রিল ২০২২ -  বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনে বিভিন্ন পদে নিয়োগ

বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনে বিভিন্ন পদে ০৫ জন নিয়োগ এইচএসসি ও অষ্টম শ্রেণি পাসকারী আবেদন করতে পারবেন।
কোম্পানির নাম: বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন।
পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর/কম্পিউটার টাইপিস্ট/ ড্রাইভার/ অফিস সহকারী স্টাফ।
আবেদন করার শেষ তারিখ: ১৩ এপ্রিল, ২০২২ এবং আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছর হতে হবে।




BD govt job, Recent govt job circular 2022, BD job circular, Bd job circular 2022, Ajker job circular 2022, Government job circular 2022, Govt job circular, Job circular, bd govt job circular april 2022

বাংলাদেশ রেলওয়ে নিয়োগ- সরকারি চাকুরীর বিজ্ঞপ্তি ২০২২ এপ্রিল

বাংলাদেশ রেলওয়ে নিয়োগ- সরকারি চাকুরীর বিজ্ঞপ্তি ২০২২ এপ্রিল

বাংলাদেশ রেলওয়ে নিয়োগ- সরকারি চাকুরীর বিজ্ঞপ্তি ২০২২ এপ্রিল
Bangladesh Railway bd govt job circular april 2022
প্রকাশিত হয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে গার্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ ।  
বাংলাদেশ রেলওয়ে রাজস্ব খ্যাতভুক্তে গার্ড গ্রেড ২ তে ৫৩ টি পদের সংখ্যা খালি রয়েছে। সব জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। যেকোনো বিশবিদ্যালয় থেকে পাশকৃত ছাত্ররা আবেদন করতে পারবেন। স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে কোনো বিষয়ে অন্যূন ২য় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি। আবেদনের শেষ তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০২২ সালে বিকাল ৫ ঘটিকার মধ্যে। প্রার্থীর বয়স ১-৩-২০২২ তারিখে অবশ্যই ১৮-৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে সরকারি বিধি অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।  



  • পরবর্তীতে সংশোধনী হয়

বাংলাদেশ মেট্রো রেলওয়ে নিয়োগ ২০২২, বাংলাদেশ রেলওয়ে নিয়োগ ২০২২ , বাংলাদেশ রেলওয়ে পদ সমূহ, , রেলওয়ে নিয়োগ ২০২২ সহকারী স্টেশন , বাংলাদেশ রেলওয়ে আজকের খবর


 

সরকারি চাকরি ২০২২ - বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে বিভিন্ন পদে চাকরির নিয়োগ

সরকারি চাকরি ২০২২ - বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে বিভিন্ন পদে চাকরির নিয়োগ

সরকারি চাকরি ২০২২ - বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে বিভিন্ন পদে চাকরির নিয়োগ
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি) নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। কোম্পানিটি ৯টি পদে মোট ৯১ জনকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আবেদন ২০ এপ্রিল ২০২২, বিকাল ৫ টা পর্যন্ত গ্রহণ করা হবে। স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি, এইচএসসি, এসএসসি এবং অষ্টম শ্রেণি পাস কারীরা আবেদন করতে পারবেন

পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ০২
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা
যোগ্যতা: বিজ্ঞানে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি। বাংলায় মিনিটে ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতিতে কম্পিউটার সম্পর্কিত ধরণের আদর্শ অ্যাপটিটিউড যোগ্যতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

পদের নাম: সাঁট-মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ২০
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। বাংলায় প্রতি মিনিটে ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে প্রতি মিনিটে ৩০ শব্দ এবং সাঁটলিপিতে প্রতি মিনিটে ৪৫ শব্দ বাংলায় এবং ইংরেজিতে প্রতি মিনিটে ৭০ গতি থাকতে হবে।

পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ২০
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। প্রতি মিনিটে বাংলা ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে । 

পদের নাম: কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ০১
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। প্রতি মিনিটে বাংলা ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে।

পদের নাম: হিসাব সহকারী
পদসংখ্যা: ০২
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস।

পদের নাম: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর
পদসংখ্যা: ০২
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। প্রতি মিনিটে বাংলা ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে গতিসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্ট্যান্ডার্ড অ্যাপটিটিউড টেস্টে উত্তীর্ণ হতে হবে।

পদের নাম: গাড়িচালক
পদসংখ্যা: ০২
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ (হালকা)/৯,৭০০–২৩,৪৯০ (ভারী) টাকা
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস। বৈধ লাইসেন্সসহ হালকা ও ভারী যান চালনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৪০
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস।

পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী
পদসংখ্যা: ০২
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা






--------
Tags:
কর্ম কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, কর্ম কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, সরকারি কর্ম কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বিপিএসসি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয় নিয়োগ ২০২২, বাংলাদেশ সরকারি চাকরি নিয়োগ ২০২২, Bpsc নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন সচিবালয়ের ৩য় শ্রেণীর কর্মচারীদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, কর্ম কমিশন সচিবালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, BD Govt Job Circular 2022, সরকারি চাকরির খবর, Recent Govt Job Circular 2022, BD Govt Job Circular 2022- সরকারী চাকরির খবর, BD Job Circular 2022, Get Recent All Government Job Circular 2022 In Bangladesh, BD Govt Job Circular 2022

रोजा खोलने की दुआ/ इफ्तार की दुआ हिन्दी उच्चारण अर्थ - Roza Kholne Ki Dua/ iftar ki dua in hindi

रोजा खोलने की दुआ/ इफ्तार की दुआ हिन्दी उच्चारण अर्थ - Roza Kholne Ki Dua/ iftar ki dua in hindi

रोजा खोलने की दुआ/ इफ्तार की दुआ हिन्दी उच्चारण अर्थ - Roza Kholne Ki Dua/ iftar ki dua in hindi

  • Roza Kholne Ki Dua/iftar ki dua in Arabic
اَللّٰهُمَّ اِنَّی لَکَ صُمْتُ وَبِکَ اٰمَنْتُ وَعَلَيْکَ تَوَکَّلْتُ وَعَلٰی رِزْقِکَ اَفْطَرْتُ
  • रोजा खोलने की दुआ / इफ्तार की दुआ - हिन्दी उच्चारण: 
अल्लाहुम्मा इन्नी लका सुमतु, व-बिका आमन्तु, व-अलयका तवक्कालतू, व- अला रिज़क़िका अफतरतू 
  • रोजा खोलने की दुआ / इफ्तार की दुआ - हिन्दी अर्थ:
हे, अल्लाह! मैंने तुम्हारे लिए उपवास किया और मुझे तुम पर विश्वास है और मैंने तुम पर अपना भरोसा रखा है।
  • Roza Kholne Ki Dua/iftar ki dua in English
“Allahumma inni laka sumtu wa bika aamantu wa alayka tawakkaltu wa ala rizq-ika-aftartu..”
  • Roza Kholne Ki Dua/iftar ki dua in English Meanning
O, Allah! I fasted for You and I believe in You and I put my trust in You.



फ़ज़ीलत:
  • हजरत अबू हुरैरा (रजि0) फरमाते है कि नबी करीम (सल0) ने फरमाया- अल्लाह तआला फरमाता है मेरे नजदीक महबूब बंदा वह है जो इफ्तार में जल्दी करे।
  • हजरत सहल बिन साद फरमाते हैं कि नबी करीम (सल0) ने फरमाया- जब तक लोग जल्दी इफ्तार करते रहेंगे भलाई में रहेंगे। (तिरमिजी)
  • हजरत जैद बिन खालिद (रजि0) फरमाते हैं कि नबी करीम (सल0) ने इरशाद फरमाया- जिस ने किसी रोजेदार का इफ्तार कराया उसके लिए उसी के मिस्ल सवाब है। इसके बगैर कि रोजेदार के सवाब में कुछ कमी हो। (तिरमिजी)
  • “नबी करीम सल्लल्लाहु अलैहि व सल्लम ने फ़रमाया जिस आदमी ने किसी रोज़ेदार को इफ्तार करवाया तो उस आदमी को भी उतना ही सवाब मिलेगा जितना सवाब रोज़ेदार के लिए होगा, और रोज़ेदार के सवाब में से कुछ भी कमी नही की जाएगी” (तिरमिज़ी 807)
  • “नबी करीम सल्लल्लाहु अलैहि व सल्लम ने फ़रमाया लोग उस वक़्त तक खैर पर रहेंगे जब तक इफ्तार में जल्दी करते रहेंगे”
  • नबी अकरम सल्लल्लाहु अलैहि व सल्लम ने फ़रमाया मेरी उम्मत के लोगों में उस वक़्त  तक भलाई बाक़ी रहेगी जब तक वो इफ़तार में जल्दी करते रहेंगे” (सहीह बुखारी 1957)
  • “अनस बिन मालिक रज़ियल्लाहु अनहु कहते हें रसू लुल्लाह सल्लल्लाहु अलैहि व सल्लम नमाज़े मग़रिब पढ़ने से पहले चंद ताज़ा खजूरों से रोज़ा इफ्तार करते थे, और अगर ताज़ा खजूरें नहीं मिलती तो आप खुश्क (सूखी) खजूरों से इफ्तार कर लेते और अगर खुश्क (सूखी) खजूरें भी नहीं मिलती तो आप चंद घूंट पानी पीलेते” (अबू दावूद 2356)
  • नबी सल्लल्लाहु अलैहि व सल्लम ने फ़रमाया रोज़ेदार की दुआ इफ्तार के वक़्त रद नहीं की जाती” (इबने माजह 1753)
Tags:
Roza Kholne Ki Dua Hindi, roza kholne ki dua in english, roza kholne ki niyat, roza iftar ki dua, हिंदी में रोजा खोलने की दुआ, Iftar Kholne ki Dua, रोजा खोलने हिंदी और अरबी में, रोजा खोलने की दुआ, Roza kholne ki Dua, Roza iftar karne ki dua, Roza Kholne ki Dua, roza rakhne ki dua in hindi, roza kholne ki dua in hindi, iftar ki dua in english, iftar ki dua in hindi, iftar ki dua, इफ्तार की दुआ, Roza Iftar ki Dua Hindi Mein, Roza Iftar Ki Dua, Roza Iftar Karne Ki Dua Hindi Mein, Iftar Ki Dua, और फ़ज़ीलते बरकते In Hindi इफ्तार की दुआ हिंदी में, इफ्तार की दुआ हिंदी, रोजा इफ्तार की दुआ, रोज़ा इफ्तार की दुआ, रमजान इफ्तार की दुआ, रोजा इफ्तार की दुआ हिंदी में, रोजा इफ्तार की दुआ बताइए, इफ्तार से पहले की दुआ, इफ्तार की दुआ हिंदी में

বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি BADC Bd Govt Job Circular 2022

বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি BADC Bd Govt Job Circular 2022

বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি BADC Bd Govt Job Circular 2022
শূন্য পদে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি তাদের সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে। সেখানে বিএডিসি তাদের ০২ টি পদে মোট ১৪ জনকে নিয়োগ দেবে। সকল জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন এই পদটিতে। যারা আবেদন করতে চান তারা অনলাইনে সরাসরি আবেদন করতে পারবেন। নারী ও পুরুষ উভয়েই জন্যই চাকুরিটি উম্মুক্ত। ০৩ এপ্রিল ২০২২ সকাল ১০:০০ তা হতে অনলাইনে আবেদনের শুরুর তারিখ এবং ১৮ এপ্রিল ২০২২ বিকাল ৫:০০ আবেদনের শেষ তারিখ। এটি সরকারি স্থায়ী একটি চাকুরী। যারা মেকানিক ও সার্ভেয়ার চাকুরী খুঁজছেন তাদের জন্য সুখবর। তারা বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন বিএডিসি এ ১৪ টি সিট খালি রয়েছে। যারা আবেদন করতে ইচ্ছুক তারা অনলাইনে মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে  মেকানিক ও সার্ভেয়ার চাকুরীর জন্য আবেদন করতে পারেন। যারা মেকানিক ও সার্ভেয়ার চাকুরী খুঁজছেন তাদের জন্য সুখবর। তারা বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন বিএডিসি এ ১৪ টি সিট খালি রয়েছে। যারা আবেদন করতে ইচ্ছুক তারা অনলাইনে মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে  মেকানিক ও সার্ভেয়ার চাকুরীর জন্য আবেদন করতে পারেন। যারা সার্ভেয়ার এ যোগ দিতে চান তাদের অবশ্যই সার্ভেয়ারশিপে সার্টিফিকেট থাকতে হবে এবং যারা মেকানিক এ যোগ দিতে চান তাদের অবশ্যই ট্রেড কোর্স পাশ করতে হবে অনথাই তারা আবেদন করতে পারবেন না আবেদন কারীর বয়স ৩০ বছরের নিচে থাকতে হবে তবে মুক্তিযুদ্ধার সন্তানরা ৩২ বছর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। 





Tags:
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, বাংলাদেশ কৃষি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২,
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, Badc নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বিএডিসি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, বাংলাদেশ কৃষি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022,
বিএডিসি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, New job circular, bd recent job circular, Job Circular সরকারী চাকরির খবর, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, চাকরির খবর govt, চাকরির খবর bd jobs

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ - Ministry of Fish job govt bd

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ - Ministry of Fish job govt bd

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ - Ministry of Fish job govt bd
শূন্য পদসমূহে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ দেয়া হবে। ০৪ টি পদে মোট ১৯ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়তে। নারী ও পুরুষ উভয়েই এই পদে আবেদন করতে পারবেন।  যারা অনলাইনে আবেদন করতে আগ্রহী তারা অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। 

  • আবেদন শুরুর সময়: ৩১ মার্চ ২০২২ তারিখ সকাল ১০:০০ টা থেকে আবেদন গ্রহণ করা হবে।
  • আবেদনের শেষ সময়: ০৫ মে ২০২২ বিকাল ০৩:৩০ মিনিট পর্যন্ত আবেদনের শেষ সময়।
 
  • পদের নাম: সাঁট-মুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর
পদ সংখ্যা: ০৩ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: সাঁট লিপিতে প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ৪৫ ও ৭০, কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২৫ ও ৩০।
বেতন স্কেল: ১১,০০০ – ২৬,৫৯০ টাকা।
  • পদের নাম: ক্যাশিয়ার
পদ সংখ্যা: ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
  • পদের নাম: ক্যাশ সরকার
পদ সংখ্যা: ০১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে এইচএসসি পাশ।
বেতন স্কেল: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
  • পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদ সংখ্যা: ১৪ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।





মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় নিয়োগ ২০২২, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সচিব, প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, উপজেলা মৎস্য অফিসার নিয়োগ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর প্রকল্প নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, মৎস্য অধিদপ্তর নোটিশ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, Recently government job circular, সরকারি চাকরির খবর bd govt job circular 2022, Recent job news, Ajker job circular 2022, Recent govt job circular 2022, Govt job

ভাতের মাড় খাওয়ার ৭টি উপকারিতা vater mar khawar upokarita

ভাতের মাড় খাওয়ার ৭টি উপকারিতা vater mar khawar upokarita

আমরা বাঙালি, বাঙালি মানেই ভাতে মাছে খাদ্য। ভাতে  স্টার্চ নামক দ্রবণীয় ফাইবার থাকে যা শরীরের ব্যথা হ্রাস করে, শরীরের কোথাও অন্ত্রের বাধা থাকলে তা দূর করে এবং কোলন ক্যান্সারের মতো রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। ভাতের মাড় ৬ মাসের শিশুরাও খেতে পারে কারণ ভাতের মাড় প্রিথিকেনড ল্যাকটোজ মুক্ত থাকে যা শিশুদের খাওয়ানোর নিরাপদ উৎস তবে খাওয়ানোর পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। নিয়মিত ভাতের মাড় খেলে আমাদের শরীরের উপকারী ব্যাকটেরিয়া গুলি তাদের স্বাস্থ উন্নত রাখতে পারবে। এবং ভাতের মাড়ে প্রচুর পরিমানে স্টার্চ থাকে তাই আমরা ধীরক্ষণ না খেয়ে থাকতে পারি। তবে ভাতের মাড় খেলে আমরা মোটা হতে পারি। চলুন নিচে ভাতের মাড়ের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা সম্পর্কে জানি :  
 

  • রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে ভাতের মাড়
সাদা ভাতের মাড়ে স্টার্চ এবং গ্লাইসেমিক উপাদান থাকে যা রক্তে শর্করার বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে তাছাড়া অন্যান্য খাবারেও যেমন শাকসবজি, মাছ ইত্যাদিতেও স্টার্চ এবং গ্লাইসেমিক উপাদান থাকে যা আমাদের রক্তে শর্করার পরিমান বৃদ্ধি করে। যাদের রক্তে শর্করার পরিমান কম তারা ভাতের মাড় খেতে পারেন। কিন্তু তবে যারা ডায়াবেটিক - ২ তে রয়েছেন তাদের অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ভাতের মাড় খাবেন। 
 
  • চুলের যত্নের জন্য ভাতের মাড় 
ভাতের মাড়ে অ্যামিনো অ্যাসিড সমৃদ্ধ থাকায় এটি চুলের গোড়া শক্তিশালী  এবং চুলকে মসৃণ ও উন্নত করে।  ক্ষতিগ্রস্ত চুলকে পুনরাবৃত্তি করতে ভাতের মাড় বেশ কার্যকর এতে  ইনোসিটল নামে  কার্বোহাইড্রেট রয়েছে যা চুলকে পুনরাবৃত্তি করতে সাহায্য করে। 
 
  • শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে ভাতের মাড়
আমরা জানি ভাতের মাড়ে কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ তাই এটি শরীরকে দ্রুত শক্তি জুগাতে সাহায্য করে। যারা দৈনিক কঠোর পরিশ্রম করেন তারা  ভাতের মাড় খেলে সরাসরি এর উপকারিতার ফলাফল পাবেন। শক্তি বৃদ্ধির জন্য যেকোনো দেশের খেলোয়াড়েরা ভাত খেয়ে মাঠে নেমে থাকেন। 
 
  • কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা উপশম করতে ভাতের মাড় 
ভাতের মাড় শরীরে মেটাবলিজমের পরিমান বাড়াতে সহায়তা করে। ভাতের মাড় ফাইবার সমবৃদ্ধি হওয়ায় পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটায়। তাছাড়া পরিপাকতন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে আমাদের মুক্তি দেয়। 
 
  • অ্যালার্জি বা সিলিয়াক রোগ থেকে বাঁচতে ভাতের মাড় 
যে সকল মানুষ গ্লুটেনে অ্যালার্জি বা সিলিয়াক রোগে ভুগছেন তাদের জন্য ভাত খুবই উপকারী। কারণ ভাত হাইপোঅ্যালার্জেনিক খাবার। 
 
  • ত্বকের যত্নে ভাতের মাড় 
ত্বকের নতুন কোষ উৎপাদনে সহায়তা করে ভাতের মাড় তাছাড়া ত্বকের কোনোরূপ ব্যাকটেরিয়া ধারা আক্রমণ করলে তা নিরাময়ে সহায়তা করে এটি। যদি আপনার ত্বকে এটোপিক ডার্মাটাইটিসের রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে আপনি ভাতের মাড় দিয়ে মুখে ফেসিয়াল করতে পারেন।  ত্বকের দূষণের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে ভাতের মাড় দিয়ে মুখ ধৌত করলে মুখ পরিষ্কার হবে। 
 
  • পেটের স্বাস্থ্য রক্ষায় ভাতের মাড় 
ভাতের মাড় হজম প্রক্রিয়া উন্নতি করে যার ফলে খাদ্যের বিষক্রিয়া, আমাশয় এবং ডায়রিয়ার মতো রোগবালাই থেকে বাঁচতে আমাদের সহায়তা করে। ভাতের মাড়ে  প্রোবায়োটিক এবং বিভিন্ন খনিজ উপাদান রয়েছে যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। 

ডায়াবেটিস-২ আক্রান্ত রুগীদের জন্য ভাতের মাড় খুবই বিপদজনক কারণ এতে স্টার্চ মাত্রা বেশি থাকায় শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে যার ফলাফল হার্ট ব্লকও হয়ে যেতে পারে। 




Tags:
ভাতের মাড় খাওয়ার ৭টি উপকারিতা - vater mar khawar upokarita,
ভাতের মাড়ের অজানা পুষ্টিগুন, ভাতের মাড়ের অকল্পনীয় ৭ উপকারিতা, ভাতের মাড়ের যতো উপকারিতা, ভাতের মাড়ের ক্ষতিকর দিক, ভাতের ফ্যান খেলে কি মোটা হয়, মুখে ভাতের মার দিলে কি হয়, চুলে ভাতের মাড়ের উপকারিতা, ভাতের মারের অজানা গুন, ভাতের পানির উপকারিতা, ভাতের মাড়ে রয়েছে উচ্চ মানের সব পুষ্টি উপাদান, ভাতের মার খাওয়ায় উপকার কি, ভাতের মাড়ের পুষ্টিগুণ, ভাত, চাল ও মাড়ে রূপচর্চা, ভাতের মাড় ব্যবহারে ৭ উপকার পাবেন, ভাতের মাড় খাওয়ার উপকারিতা, vater mar khawar upokarita, vater mar khele ki hoi, vater fan khawar upokarita, vater mar khan

সুজুকি বাইকে আসলো নতুন এক প্রযুক্তি এসওএস - Latest Technology News bangla

সুজুকি বাইকে আসলো নতুন এক প্রযুক্তি এসওএস - Latest Technology News bangla

বাইক এখন বর্তমান সময়ে তুমুল জনপ্রিয়। শখের বসত বাইক কিনলেও বর্তমানে তরুণদের মৃত্যুর প্রধান হলো বাইক। ২০২০ সালে একটি জরিপে দেখা গেয়েছে প্রতি বছর ১,১৬৮ জন লোক বাইক এক্সিডেন্টে মারা যান এদের মধ্যে ১৮ থেকে ৩০ বছরের যুবকদের সংখ্যা বেশি। 

তাই এই বাইক এক্সিডেন্টে রোধ করতে বিজ্ঞানীরা প্রতিদিন কোনো না কোনো চেষ্টা করেই যাচ্ছে। এর মধ্যেই জানা গেলো সুজুকি কোম্পানি তাদের বাইকে এমন একটি ডিভাইস যোগ করেছেন যা বাইক দুর্ঘটনা হলেই বাইকারের পরিবারকে সাথে সাথে বার্তা পাঠিয়ে দিবে। তাছাড়া বাইকার শুয়ে আছে কিনা বসে আছেন সেই রকম ভাবে আলাদা আলাদা বার্তা পাঠাবে ডিভাইসটি। তারা ডিভাইসটির নাম দিয়েছেন এসওএস। সামনের দিনে বাইক গুলোতে এ ধরণের প্রযুক্তি থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

এসওএস ডিভাইসটি বাইকে উদ্বোধন হলে বাইকারের দুর্ঘটনা হলে বাইকারের লোকেশন ট্র্যাক করেসাথে সাথে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। তাছাড়া ঘরের পরিবারের নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন। 

বাংলাদেশ ডাক বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ - Directorate Of Posts govt Job circular 2022

বাংলাদেশ ডাক বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ - Directorate Of Posts govt Job circular 2022

বাংলাদেশে ডাক সরবরাহের কাজে নিয়োজিত একটি সরকারি মালিকাধীন সংস্থা হলো বাংলাদেশ ডাক বিভাগ। এর প্রধান পরিষেবাগুলি হলো চিঠিপত্র, পোস্ট কার্ড, পার্সেল, নিউজ পেপার এবং সাময়িকী এবং প্যাকেট নির্ধারিত গন্তব্যে পোঁছে দেওয়া। পোস্টমাস্টার জেনারেল, মেট্রোপলিটন সার্কেল, ঢাকা এর আওতাধীন ইউনিট/অফিসসমূহের বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন। আগ্রহীরা নিচের ছবিতে দেওয়া ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সরাসরি আবেদন করতে পারবেন।  মোট পদের সংখ্যা ১৮৯ টি। আবেদন ফি: ৫০ টাকা থেকে  ১১২ টাকা পর্যন্ত। অনলাইনে আবেদন শুরুর সময় ০৪ এপ্রিল ২০২২ থেকে ২৫ এপ্রিল ২০২২ পর্যন্ত 
আবেদনের শেষ সময়। প্রার্থীর বয়সসীমা হবে ৫ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে সাধারণ আবেদনকারী প্রার্থীর বয়সসীমা ১৮-৩০ বছর হতে হবে। তবে প্রতিবন্ধী প্রার্থী এবং মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ১৮ থেকে ৩২ বছর।








ডাক বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, উপজেলা পোস্টমাস্টার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, ডাক বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022 রাজশাহী, ডাক বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ pdf, ডাক বিভাগে আবেদন লিংক, Post Office Job Circular 2022, Post Office Job Circular 2022, Post Office circular, Bd dak bivag job circular, পোস্ট অফিস জব, Post Office Job Circular 2022

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম, নিবন্ধন যাচাই, সংশোধন ও অনলাইন নিবন্ধন ফরম ডাউনলোড ২০২২

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার নিয়ম, নিবন্ধন যাচাই, সংশোধন ও অনলাইন নিবন্ধন ফরম ডাউনলোড ২০২২

জন্ম নিবন্ধন কি? ( Birth Registration or Jonmo Nibondhon)

কোনো ব্যাক্তির নাম, জন্ম, ঠিকানা এবং পিতা-মাতার নাম সরকারি ডাটাবেজে প্রথমবারের মতো বসানো একটি প্রক্রিয়ার নাম জন্ম নিবন্ধন। এর মাধ্যমে ব্যাক্তিটি আইনগত ভাবে জানান দিতে পারে তার অস্তিত্ব। জন্ম নিবন্ধন হলো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ২৯ নং আইন) এর আওতায় একজন মানুষের নাম, লিঙ্গ, জন্মের তারিখ ও স্থান, বাবা-মায়ের নাম, তাদের জাতীয়তা এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্ধারিত নিবন্ধক কর্তৃক রেজিস্টারে লেখা বা কম্পিউটারে এন্ট্রি প্রদান এবং জন্ম সনদ প্রদান করা। অথাৎ কোনো ব্যাক্তি প্রথম বারের মতো সরকারি খাতায় নাম লিখালেই তা জন্ম নিবন্ধন এবং জন্ম সম্পর্কিত যেমন ব্যাক্তির নাম, জন্ম, ঠিকানা এবং পিতা-মাতার নাম ইত্যাদির তথ্য থাকে যে সনদে তাকে জন্ম সনদ বলা হয়। জন্ম নিবন্ধন বাংলাদেশের যেকোনো বয়সী নাগরিকের একটি নাগরিক অধিকার। 

জন্ম নিবন্ধন কোন কোন ক্ষেত্রে প্রয়োজন পরবে:

জন্ম নিবন্ধন খুবই দরকারি একটি সনদ যা বহু কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। নিচে যে সকল কাজে জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার হয়ে থাকে তার একটি তালিকা করা হলো :
  • চিঠি নিতে। 
  • পাসপোর্ট ইস্যু। 
  • পেনশন তুলতে। 
  • বিবাহ নিবন্ধন। 
  • চাকুরীর ক্ষেত্রে। 
  • জমি রেজিষ্ট্রেশন। 
  • মৃত সনদের জন্য। 
  • প্রত্যয়ন পত্রের জন্য। 
  • ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি। 
  • ব্যাংক হিসাব খোলা। 
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি। 
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু। 
  • ভোটার তালিকা প্রণয়ন। 
  • জাতীয় পরিচয়পত্র প্রাপ্তি। 
  • ঠিকাদারী লাইসেন্স প্রাপ্তি। 
  • গাড়ির রেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্তি। 
  • উত্তরাধিকার সনদ প্রয়োজনে। 
  • বাড়ির নকশা অনুমোদন প্রাপ্তি। 
  • আমদানি ও রপ্তানী লাইসেন্স প্রাপ্তি। 
  • এন আইডি কার্ড এর বিকল্প হিসাবে।  
  • জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই। 
  • গ্যাস, পানি, টেলিফোন ও বিদ্যুৎ সংযোগ প্রাপ্তি।  
  • টিআইএন বা ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার প্রাপ্তি। 
  • সরকারী বেসরকারী বা স্বায়ত্বশাসিত সংস্থায় নিয়োগ। 
  • সাধারণত এ সকল কাজে জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন পরে তাছাড়া সময় বেধে তা পরিবর্তন হতে পারে। 

জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে কি কি কাগজপত্র প্রদান করা লাগবে

জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে সাধারণত বাবা মায়ের ভোটার আইডি কার্ড এবং যে বাড়িতে থাকেন সে বাড়ির ট্যাক্সের রশিদ বা ট্যাক্সের রশিদ না থাকলে মূল দলিলের ফটোকপি এবং আপনি যদি ভাড়াটিয়া হন তাহলে বাড়িওলার নিকট হতে সামনের ১ বছরে সে বাড়িতে থাকার হলফ নামার প্রয়োজন হবে সাথে বাড়িওলার ট্যাক্সের রশিদের ফটোকপি সহ। তবে জায়গায় বেদে ভিন্ন ভিন্ন কাগজপত্র চেয়ে থাকে তাই আপনি নিজে সরাসরি সংশ্লিষ্ট নিবন্ধকের কার্যালয় যোগাযোগ করুন। আমরা নিচে কিছু ধারণা দেয়ার চেষ্টা করছি :  

শিশুর জম্মের ০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করলে:
  • হাসপাতাল বা ক্লিনিকে জন্মগ্রহণ করে থাকলে সেখান থেকে প্রদত্ত সার্টিফিকেট বা ছাড়পত্র
  • ইপিআই (টিকা) কার্ড
  • পিতা ও মাতার ডিজিটাল বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (বাংলা ও ইংরেজি বাধ্যতামূলক) কপি
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
  • বাসার ট্যাক্সের রশিদ আর না থাকলে মূল দলিলের ফটোকপি 
  • অভিভাবকের মোবাইল নম্বর
  • চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র বা চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত জন্ম সংক্রান্ত সনদের সত্যায়িত কপি বা পূরণকৃ্ত আবেদনপত্রে বার্থ এটেন্ডের এর প্রত্যায়ন বা ইপিআই কার্ডের সত্যায়িত অনুলিপি
  • পিতা / মাতা/ পিতামহ / পিতামহীর দ্বারা স্বনামে স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ঘোষিত আবাস স্থলের বিপরীতে হালনাগাদ কর পরিশোধের প্রমানপত্র বা পিতা / মাতা/ পিতামহ / পিতামহীর জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট ঘোষিত স্থায়ী ঠিকানা বা জমি অথবা বাড়ি ক্রয়ের দলিল, খাজনা ও কর পরিশোধ রশিদ। (নদীভাঙ্গন অন্য কোন কারনে স্থায়ী ঠিকানা বিলুপ্ত হলে)
শিশুর জম্মের ৪৬ দিন থেকে ৫ বছর হলে:
  • হাসপাতাল বা ক্লিনিকে জন্মগ্রহণ করে থাকলে সেখান থেকে প্রদত্ত সার্টিফিকেট বা ছাড়পত্র
  • ইপিআই (টিকা) কার্ড / স্বাস্থ্য কর্মীর প্রত্যায়নপত্র (স্বাক্ষর ও সীলসহ)
  • পিতা ও মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • বাসার ট্যাক্সের রশিদ আর না থাকলে মূল দলিলের ফটোকপি 
  • অভিভাবকের মোবাইল নম্বর
  • আবেদন ফরম জমা দেয়ার সময় ১ কপি রঙ্গিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র বা চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত জন্ম সংক্রান্ত সনদের সত্যায়িত কপি বা পূরণকৃ্ত আবেদনপত্রে বার্থ এটেন্ডের এর প্রত্যায়ন বা ইপিআই কার্ডের সত্যায়িত অনুলিপি ।
  • পিতা / মাতা/ পিতামহ / পিতামহীর দ্বারা স্বনামে স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ঘোষিত আবাস স্থলের বিপরীতে হালনাগাদ কর পরিশোধের প্রমানপত্র বা পিতা / মাতা/ পিতামহ / পিতামহীর জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট ঘোষিত স্থায়ী ঠিকানা বা জমি অথবা বাড়ি ক্রয়ের দলিল , খাজনা ও কর পরিশোধ রশিদ। (নদীভাঙ্গন অন্য কোন কারনে স্থায়ী ঠিকানা বিলুপ্ত হলে)
৫ বছর বা তার চেয়ে ব্যক্তির জন্য:
  • প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট, মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট এর  ফটোকপি  
  • পিতা ও মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি 
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি 
  • বাসার ট্যাক্সের রশিদ আর না থাকলে মূল দলিলের ফটোকপি 
  • আবেদন ফরম জমা দেয়ার সময় ১ কপি রঙ্গিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • চিকিৎসক কর্তৃক প্রত্যায়ন পত্র (বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃত এমবিবিএস বা তদূর্ধ্ব ডিগ্রিধারী) বা সরকার কর্তৃক পরিচালিত প্রথমিক শিক্ষা সমাপনী, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট এবং শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট
  • পিতা / মাতা/ পিতামহ / পিতামহীর দ্বারা স্বনামে স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ঘোষিত আবাস স্থলের বিপরীতে হালনাগাদ কর পরিশোধের প্রমানপত্র বা পিতা / মাতা/ পিতামহ / পিতামহীর জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট ঘোষিত স্থায়ী ঠিকানা বা জমি অথবা বাড়ি ক্রয়ের দলিল, খাজনা ও কর পরিশোধ রশিদ। (নদীভাঙ্গন অন্য কোন কারনে স্থায়ী ঠিকানা বিলুপ্ত হলে)

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন

ধাপ ১: অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য আপনি এখানে ক্লিক করুন। পরে আপনি নিচের চিত্রের ন্যায় একটি বক্স দেখতে পারবেন।


জন্ম নিবন্ধন সনদ পত্রটি আপনি আপনার কোন ঠিকানা হতে সংগ্রহ করতে চান সেখানে তা নির্বাচন করুন। আপনি আপনার জন্মস্থান, স্থায়ী ঠিকানা বা বর্তমান ঠিকানার যেখানে নির্বাচন করেছেন তার নিকটবর্তী সংশ্লিষ্ট নিবন্ধকের কার্যালয় হতে সনদপত্রটি গ্রহণ করতে হবে। যেমন বর্তমান ঠিকানাই নির্বাচন করলে সেখান থেকেই জন্ম নিবন্ধন সনদ পত্রটি নিতে হবে জন্মস্থান হতে নিতে পারবেন না। 

ধাপ ২ :  এখানে আপনার নাম(বাংলায় ও ইংরেজিতে), জন্ম তারিখ, পিতা ও মাতার কততম সন্তান লিঙ্গ, দেশ, বিভাগ, জেলা , সিটি কর্পোরেশন, ক্যান্টনমেন্ট/ উপজেলা, পৌরসভা/ ইউনিয়ন ওয়ার্ড, ডাকঘর(বাংলায় ও ইংরেজিতে), গ্রাম/ পাড়া/ মহল্লা (বাংলায় ও ইংরেজিতে), বাসা ও সড়ক (বাংলায় ও ইংরেজিতে)  ইত্যাদি সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। 



আপনার নাম যদি ১টি অংশ হয় যেমন রাকিব তাহলে নামের শেষ অংশের জায়গায় রাকিব লিখবেন আর যদি নামের ২টি অংশ থাকে যেমন রাকিব হাসান তাহলে বাম পাশে রাকিব ও ডান পাশে হাসান লিখবেন এবং আর যদি নামের ৩টি অংশ থাকে যেমন রাকিব হাসান সামিদ তাহলে বাম পাশে রাকিব হাসান এবং ডান পাশে সামিদ। নামের ৪টি অংশ থাকলে ৩ টি অংশ বামে এবং আরেকটি ডানে বসবেন। 

ধাপ ৩ : এখানে আবেদনকারীর পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর দেওয়ার সাথে সাথে স্বয়ংক্রীয়ভাবে তাদের নামসমূহ চলে আসবে। যদি আবেদনকারী ২০০১ সালের আগে জন্মগ্রহণ করেন তাহলে পিতা ও মাতার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার না দিলেও চলবে শুধু মাত্র পিতা মাতার নাম লিখে দিলেই হবে। 


ধাপ ৪

এখন বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা দেয়ার পালা। নিচের ছবিটির মতো আসলে কোনটিই নয় "নির্বাচন" করুন।তখন নিচের ছবির মত অপশন আসবে। 

স্থায়ী ঠিকানার ক্ষেত্রে জন্মস্থান ও স্থায়ী ঠিকানা একই হলে  চেক বক্সে টিক দিন তাহলে স্বয়ংক্রীয়ভাবে স্থায়ী ঠিকানার ফরম গুলো পূর্ণ হয়ে যাবে। এবং বর্তমান ঠিকানার ক্ষেত্রে  স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা একই হলে চেক বক্সে টিক দিন তাহলে স্বয়ংক্রীয়ভাবে  বর্তমান ঠিকানার ফরম গুলো পূর্ণ হয়ে যাবে। আর যদি আলাদা আলাদা হয়ে থাকে তাহলে স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানার ফরম গুলো  গ্রাম, বাসা ও সড়ক নম্বর লিখে পূর্ণ করুন। এরপর পরবর্তী বাটনে চাপুন। 


ধাপ ৫ : এ পর্যায়ে যে আবেদন করেছেন তার নাম ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। যার আবেদন সে যদি আবেদন করে থাকে তাহলে "নিজ" অপশনটি সিলেক্ট করবে অনথাই অন্যান্য  অপশনটি সিলেক্ট করুন। বিস্তারিত দিয়ে পরবর্তী বাটনে চাপুন। 


ধাপ ৬ : এবার আপনার সামনে একটি পিডিএফ ফাইল আসবে সেখানে ভালো মতো চেক করে দেখুন সব খুঁটিনাটি টিক আছে কিনা। পরে সেটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে আবেদনকারীর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিসে জমা দিতে হবে। 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন কোথায় করতে হবে?

উত্তর: জন্ম নিবন্ধন করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন কার্যালয়ে করতে হয়। সেখানে জম্ম মৃত্যু নিবন্ধন কক্ষ রয়েছে সেখানে যোগাযোগ করুন। 

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন কোন বয়সে করতে হয়?
উত্তর: আপনি যখন ইচ্ছা তখনই করতে পারেন। তবে শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে করা ভালো সেখানে বিনা খরচে করা যায়। কিন্তু বয়স ৫ বছরের অধিক হলে অনেক বেশি কাগজপত্রের প্রয়োজন পরে যা অনেক জামেলা জনক। 

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন কিভাবে করতে হয়?
উত্তর: প্রথমে আপনাকে অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে। পরে তা প্রিন্ট করে সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিসে জমা দিতে হবে। 

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন কি দুইবার করা যায়?
উত্তর: না, করা যাবে না তবে আপনি সংশোধন করতে পারেন। 

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন ফ্রি কত টাকা ?
উত্তর: জন্ম নিবন্ধন ফ্রি সর্বোচ্চ ৫০ টাকা। তবে বয়স বেদে আরো কম রয়েছে যেমন জম্মের পঁয়তাল্লিশ দিনের মধ্যে করলে বিনা মূল্যে এবং জম্মের ছয়চল্লিশ দিন থেকে ৫ বছরের মধ্যে করলে ২৫ টাকা ফ্রি দিতে হয়। 

প্রশ্ন: পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন নেই কিভাবে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করবো?
উত্তর:যদি আবেদন কারীর বয়স ২০০১ সালের আগে হয়ে থাকে তাহলে পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর ছাড়াও জন্ম নিবন্ধন আবেদন করা যাবে তবে ২০০১ সালের নিচে হলে পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর ছাড়া জন্ম নিবন্ধন সম্ভব নয়। 

প্রশ্ন: বাড়ি কিনেছি ট্যাস্ক অফিসে এখনও নাম উঠেনি বা বাড়ির ট্যাস্ক কাগজে আগের বাড়িওলার নাম দেয়া আছে কি করবো। 
উত্তর: তাহলে আপনার বাড়ির মূল দলিলের ফটোকপি সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিসে জমা দিতে হবে।

প্রশ্ন: আমার ভোটার আইডি কার্ডে আমার পিতার নাম একটি এবং আমার পিতার ভোটার আইডি কার্ডে আরেকটি তাহলে আমি জন্ম নিবন্ধনের সময় কোনটি ব্যবহার করবো ?
উত্তর: আপনার পিতার ভোটার আইডি কার্ডে যে নাম দেওয়া আছে সেটি ব্যবহার করুন। 

প্রশ্ন: অনলাইনে ছাড়া অফলাইনে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করা যাবে কি?
উত্তর: না, করা যাবে না।  প্রথমে অনলাইন ফরম পূরণ করতে হবে পরে আবেদন ফর্ম সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিসে জমা দিতে হবে। 

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড কিভাবে করবো ?
উত্তর: জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। 

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন ফরম অনলাইন 
উত্তর: জন্ম নিবন্ধন ফরম খুঁজতে এখানে ক্লিক করুন। 

প্রশ্ন: বিবাহিত নারীর জন্ম নিবন্ধন-এ স্বামীর কোনো কিছু উল্লেখ করতে হবে ?
উত্তর: না, কোনো কিছু উল্লেখ করতে হবে না বা আবেদন ফর্মে স্বামীর বিষয়ে কোনো তথ্য দেওয়া যাবে না। 

প্রশ্ন: বিদেশে জন্ম হলে দেশে জন্ম নিবন্ধন কি করা যাবে ?
উত্তর: হ্যা করা যাবে তবে প্রমান দিতে হবে যে আবেদনকারী বাংলাদেশের নাগরিক। 

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন যাচাই ও অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড?
উত্তর: যদি আপনি  জন্ম নিবন্ধন যাচাই বা জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করুন। পরে জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জম্ম তারিখ ফর্মে দিলেই  অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন ফরমটি দেখতে পারবেন। 

প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন সংশোধন কিভাবে করবেন :
উত্তর: জন্ম নিবন্ধন সংশোধন সরাসরি সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অফিসে গিয়ে করতে পারেন অথবা অনলাইনেও করতে পারেন। অনলাইনে করে এখানে ক্লিক করুন। 





Tags:
online jonmo nibondhon, jonmo nibondon, jonmo, jonmo nibondhon online, jonmo nibondhon, jonmo nibondhon bangladesh, জন্ম নিবন্ধন, bdris.gov.bd, জন্ম নিবন্ধন যাচাই, birth certificate bd, birth certificate bangladesh, online bris, bdris online application, জন্ম নিবন্ধন অনলাইন, bdris, জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড, জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড, জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন ২০২২, জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড 2022, জন্ম নিবন্ধন সংশোধন, online birth registration, জন্ম নিবন্ধন ফরম ২০২২, জন্ম নিবন্ধন যাচাই, সংশোধন ও অনলাইন কপি ডাউনলোড ২০২২, জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড ২০২২, অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম ২০২২, জন্ম নিবন্ধন যাচাই, অনলাইন আবেদন, সংশোধন, নিবন্ধন ফরম, Online Birth Certificate Registration, Checking, Correction

সরকারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় নিয়োগ

সরকারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় নিয়োগ

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্ররালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের আওতায় বাস্তবায়নাধীন প্রকাল্প পরিচালকের কার্যালয়, “মেডিকেল কলেজ, হাসপাতালসমূহে বিদ্যমান কিডনী ডায়ালাইসিস সেন্টার ৫০ শয্যায় উন্নীতকরন এবং জেলা সদর হাসপাতালসমূহে ১০ শয্যায় কিডনী ডায়ালাইসিস সেন্টার স্থাপন" স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা প্রকল্পের অনুকূলে সৃষ্ট ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর জানবল আউটসোসিং প্রক্রিয়ায় সেবা গ্রহণ নীতিমালা-২০১৮ মোভাবেক নিম্নোক্ত পদসমূহে শুধুমাত্র প্রকল্প চলাকালীন সময়ের জন্য সম্পূর্ন অস্থায়ী ভিত্তিতে জনবল নিয়োগ করা হবে। 

  • পদের নাম 
  • কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক কাম অফিস সহকারী 
  • কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে বিএ/সমমানের পাশ 
  • শব্দের গতি সহ কম্পিউটার চালানোর দক্ষতা 
 
  • পদের নাম 
  • অফিস সহায়ক 
  • কোন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হইতে ৮ম শ্রেণী/সমমানের পাশ।

আবেদনের শর্তাবলী নিচে দেখুন 


আউটসোর্সিং(OutSourcing) প্রক্রিয়ায় জনবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, Outsourcing System Job Circular আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে জনবল, জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিজ্ঞপ্তি ২০২২ আউটসোর্সিং (Outsourcing), স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় জনবল নিয়োগ, Outsourcing job circular 2022, আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় জনবল, আউটসোর্সিং-পদ্ধতিতে-চূড়ান্ত-নিয়োগ-সংক্রান্ত, আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় জনবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে জনবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, আউটসোর্সিং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, আউটসোর্সিং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে জনবল নিয়োগ 2022, আউটসোর্সিং নিয়োগ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, upcoming govt job circular 2022, www.gov.bd job circular 2022, govt job circular 2022 bangladesh, government job circular, bd job circular today, jsc pass govt job circular 2022, recent job circular 2022, job circular 2022
 

सूरह कहफ़ हिंदी में कुरान की आयत - surah al kahf in hindi mai translation

सूरह कहफ़ हिंदी में कुरान की आयत - surah al kahf in hindi mai translation



व मा नुर्सिलुल् – मुर्सली – न इल्ला मुबश्शिरी – न व मुन्ज़िरी – न व युजादिलुल्लज़ी – न क – फरू बिल्बातिलि लियुद्हिजू बिहिल्हक् – क वत्त – ख़जू आयाती व मा उन्ज़िरू हुजुवा (56)

और हम तो पैग़म्बरों को सिर्फ इसलिए भेजते हैं कि (अच्छों को निजात की) खुशख़बरी सुनाएंऔर (बदों को अज़ाब से) डराएंऔर जो लोग काफिर हैं झूटी झूटी बातों का सहारा पकड़ के झगड़ा करते है ताकि उसकी बदौलत हक़ को (उसकी जगह से उखाड़ फेकें और उन लोगों ने मेरी आयतों को जिस (अज़ाब से) ये लोग डराए गए हॅसी ठ्ठ्ठा (मज़ाक) बना रखा है (56)

व मन् अज़्लमु मिम् – मन् जुक्कि – र बिआयाति रब्बिही फ़ – अअ्र – ज़ अन्हा व नसि – य मा क़द्दमत् यदाहु , इन्ना जअ़ल्ना अ़ला कुलूबिहिम् अकिन्न – तन् अंय्यफ़्क़हूहु व फी आज़ानिहिम् वक्रन् , व इन् तद्अुहुम् इलल् – हुदा फ़ – लंय्यह्तदू इज़न् अ – बदा (57)

और उससे बढ़कर और कौन ज़ालिम होगा जिसको ख़ुदा की आयतें याद दिलाई जाए और वह उनसे रद गिरदानी (मुँह फेर ले) करे और अपने पहले करतूतों को जो उसके हाथों ने किए हैं भूल बैठे (गोया) हमने खुद उनके दिलों पर परदे डाल दिए हैं कि वह (हक़ बात को) न समझ सकें और (गोया) उनके कानों में गिरानी पैदा कर दी है कि (सुन न सकें) और अगर तुम उनको राहे रास्त की तरफ़ बुलाओ भी तो ये हरगिज़ कभी रुबरु होने वाले नहीं हैं (57)

व रब्बुकल – ग़फूरू जुर्रह्मति , लौ युआखिजुहुम् बिमा क – सबू ल – अ़ज्ज – ल लहुमुल् – अज़ा – ब , बल् – लहुम् मौअिदुल् – लंय्यजिदू मिन् दूनिही मौअिला (58)

और (ऐ रसूल) तुम्हारा परवरदिगार तो बड़ा बख्शने वाला मेहरबान है अगर उनकी करतूतों की सज़ा में धर पकड़ करता तो फौरन (दुनिया ही में) उन पर अज़ाब नाज़िल कर देता मगर उनके लिए तो एक मियाद (मुक़र्रर) है जिससे खुदा के सिवा कहीें पनाह की जगह न पाएंगें (58)

व तिल्कल् – कुरा अह़्लक्नाहुम् लम्मा ज़ – लमू व जअ़ल्ना लिमह़्लिकिहिम् मौअिदा (59)

और ये बस्तियाँ (जिन्हें तुम अपनी ऑंखों से देखते हो) जब उन लोगों ने सरकशी तो हमने उन्हें हलाक कर मारा और हमने उनकी हलाकत की मियाद मुक़र्रर कर दी थी (59)

व इज् का – ल मूसा लि – फ़ताहु ला अब्रहु हत्ता अब्लु – ग़ मज्म – अ़ल् बहरैनि औ अम्ज़ि – य हुकुबा (60)

(ऐ रसूल) वह वाक़या याद करो जब मूसा खिज़्र की मुलाक़ात को चले तो अपने जवान वसी यूशा से बोले कि जब तक में दोनों दरियाओं के मिलने की जगह न पहुँच जाऊँ (चलने से) बाज़ न आऊँगा (60)

फ़ – लम्मा ब – लगा़ मज्म – अ़ बैनिहिमा नसिया हूतहुमा फत्त – ख – ज़ सबीलहू फ़िल्बहरि स – रबा (61)

ख्वाह (अगर मुलाक़ात न हो तो) बरसों यूँ ही चलता जाऊँगा फिर जब ये दोनों उन दोनों दरियाओं के मिलने की जगह पहुँचे तो अपनी (भुनी हुई) मछली छोड़ चले तो उसने दरिया में सुरंग बनाकर अपनी राह ली (61)

फ़ – लम्मा जा – वज़ा का – ल लि – फ़ताहु आतिना ग़दा – अना , ल – क़द् लकी़ना मिन् स – फ़रिना हाज़ा न – सबा (62)

फिर जब कुछ और आगे बढ़ गए तो मूसा ने अपने जवान (वसी) से कहा (अजी हमारा नाश्ता तो हमें दे दो हमारे (आज के) इस सफर से तो हमको बड़ी थकन हो गई (62)

का – ल अ – रऐ – त इज् अवैना इलस्सख़्रति फ़ – इन्नी नसीतुल – हू – त वमा अन्सानीहु इल्लश्शैतानु अन् अज़्कु – रहु वत्त – ख़ – ज़ सबी – लहू फ़िल्बहरि अ़ – जबा (63)

(यूशा ने) कहा क्या आप ने देखा भी कि जब हम लोग (दरिया के किनारे) उस पत्थर के पास ठहरे तो मै (उसी जगह) मछली छोड़ आया और मुझे आप से उसका ज़िक्र करना शैतान ने भुला दिया और मछली ने अजीब तरह से दरिया में अपनी राह ली (63)

का – ल ज़ालि – क मा कुन्ना नब्गि फ़रतद्दा अ़ला आसारिहिमा क़ – ससा (64)

मूसा ने कहा वही तो वह (जगह) है जिसकी हम जुस्तजू (तलाश) में थे फिर दोनों अपने क़दम के निशानों पर देखते देखते उलटे पॉव फिरे (64)

फ़ – व – जदा अब्दम् – मिन् अिबादिना आतैनाहु रह़्म – तम् मिन् अिन्दिना व अ़ल्लम्नाहु मिल्लदुन्ना अिल्मा (65)

तो (जहाँ मछली थी) दोनों ने हमारे बन्दों में से एक (ख़ास) बन्दा खिज्र को पाया जिसको हमने अपनी बारगाह से रहमत (विलायत) का हिस्सा अता किया था (65)

का – ल लहू मूसा हल अत्तबिअु – क अ़ला अन् तुअ़ल्लि – मनि मिम्मा अुल्लिम् – त रूश्दा (66)

और हमने उसे इल्म लदुन्नी (अपने ख़ास इल्म) में से कुछ सिखाया था मूसा ने उन (ख़िज्र) से कहा क्या (आपकी इजाज़त है कि) मै इस ग़रज़ से आपके साथ साथ रहूँ (66)

का़ – ल इन्न – क लन् तस्तती – अ़ मअि – य सब्रा (67)

कि जो रहनुमाई का इल्म आपको है (ख़ुदा की तरफ से) सिखाया गया है उसमें से कुछ मुझे भी सिखा दीजिए खिज्र ने कहा (मै सिखा दूँगा मगर) आपसे मेरे साथ सब्र न हो सकेगा (67)

व कै – फ़ तस्बिरू अला मा लम् तुह्ति बिही खुब्रा (68)

और (सच तो ये है) जो चीज़ आपके इल्मी अहाते से बाहर हो (68)

का – ल स – तजिदुनी इन्शा – अल्लाहु साबिरंव् – व ला अअ्सी ल – क अम्रा (69)

उस पर आप सब्र क्योंकर कर सकते हैं मूसा ने कहा (आप इत्मिनान रखिए) अगर ख़ुदा ने चाहा तो आप मुझे साबिर आदमी पाएँगें (69)

का – ल फ़ – इनित्त – बअ्तनी फ़ला तसअल्नी अ़न् शैइन् हत्ता उह्दि – स ल – क मिन्हु ज़िक्रा (70)

और मै आपके किसी हुक्म की नाफरमानी न करुँगा खिज्र ने कहा अच्छा तो अगर आप को मेरे साथ रहना है तो जब तक मै खुद आपसे किसी बात का ज़िक्र न छेडँ (70)

फन्त – लका , हत्ता इज़ा रकिबा फ़िस्सफ़ी – नति ख – र – कहा , का – ल अ – ख़रक्तहा लितुग्रि – क़ अह़्लहा ल – क़द् जिअ् – त शैअन् इम्रा (71)

आप मुझसे किसी चीज़ के बारे में न पूछियेगा ग़रज़ ये दोनो (मिलकर) चल खड़े हुए यहाँ तक कि (एक दरिया में) जब दोनों कश्ती में सवार हुए तो ख़िज्र ने कश्ती में छेद कर दिया मूसा ने कहा (आप ने तो ग़ज़ब कर दिया) क्या कश्ती में इस ग़रज़ से सुराख़ किया है (71)

का – ल अलम् अकुल इन्न – क लन् तस्तती – अ़ मअि – य सब्रा (72)

कि लोगों को डुबा दीजिए ये तो आप ने बड़ी अजीब बात की है-ख़िज्र ने कहा क्या मैने आप से (पहले ही) न कह दिया था (72)

क़ा – ल ला तुआख़िज़्नी बिमा नसीतु वला तुरहिक्नी मिन् अम्री अु़सरा (73)

कि आप मेरे साथ हरगिज़ सब्र न कर सकेगे-मूसा ने कहा अच्छा जो हुआ सो हुआ आप मेरी गिरफत न कीजिए और मुझ पर मेरे इस मामले में इतनी सख्ती न कीजिए (73)

फ़न्त – लका , हत्ता इज़ा लक़िया गुलामन् फ़ – क – त – लहू का़ – ल अ – क़तल् – त नफ़्सन् ज़किय्य – तम् बिगै़रि नफ़्सिन् , ल – क़द् जिअ् – त शैअन् नुकरा (74)

(ख़ैर ये तो हो गया) फिर दोनों के दोनों आगे चले यहाँ तक कि दोनों एक लड़के से मिले तो उस बन्दे ख़ुदा ने उसे जान से मार डाला मूसा ने कहा (ऐ माज़ अल्लाह) क्या आपने एक मासूम शख़्श को मार डाला और वह भी किसी के (ख़ौफ के) बदले में नहीं आपने तो यक़ीनी एक अजीब हरकत की (74)

का – ल अलम् अकुल् – ल – क इन्न – क लन् तस्तती – अ़ मअि – य सब्रा (75)

खिज्र ने कहा कि मैंने आपसे (मुक़र्रर) न कह दिया था कि आप मेरे साथ हरगिज़ नहीं सब्र कर सकेगें (75)

का – ल इन् सअल्तु – क अ़न् शैइम् बअ् – दहा फ़ला तुसाहिब्नी क़द् बलग् – त मिल्लदुन्नी अुज्रा (76)

मूसा ने कहा (ख़ैर जो हुआ वह हुआ) अब अगर मैं आप से किसी चीज़ के बारे में पूछगछ करूँगा तो आप मुझे अपने साथ न रखियेगा बेशक आप मेरी तरफ से माज़रत (की हद को) पहुँच गए (76)

फ़न्त – लका़ , हत्ता इज़ा अ – तया अह् – ल कर् – यति – निस्तत् – अ़मा अह़्लहा फ़ – अबौ अंय्युज़य्यिफूहुमा फ़ – व – जदा फ़ीहा जिदारंय्युरीदु अंय्यन्कज् – ज़ फ़ – अकामहू , का – ल लौ शिअ् – त लत्त – खज् – त अ़लैहि अज्रा (77)

ग़रज़ (ये सब हो हुआ कर फिर) दोनों आगे चले यहाँ तक कि जब एक गाँव वालों के पास पहुँचे तो वहाँ के लोगों से कुछ खाने को माँगा तो उन लोगों ने दोनों को मेहमान बनाने से इन्कार कर दिया फिर उन दोनों ने उसी गाँव में एक दीवार को देखा कि गिरा ही चाहती थी तो खिज्र ने उसे सीधा खड़ा कर दिया उस पर मूसा ने कहा अगर आप चाहते तो (इन लोगों से) इसकी मज़दूरी ले सकते थे (77)

का – ल हाज़ा फ़िराकु बैनी व बैनि – क स – उनब्बिउ – क बितअ्वीलि मा लम् तस्ततिअ् अ़लैहि सब्रा (78)

(ताकि खाने का सहारा होता) खिज्र ने कहा मेरे और आपके दरमियान छुट्टम छुट्टा अब जिन बातों पर आप से सब्र न हो सका मैं अभी आप को उनकी असल हक़ीकत बताए देता हूँ (78)

अम्मस्सफी – नतु फ़ – कानत् लि – मसाकी – न यअ्मलू – न फ़िल्बहरि फ़ – अरत्तु अन् अअी़ – बहा व का – न वरा – अहुम् मलिकुंय्यअ्खुजु कुल – ल सफी़ – नतिन् ग़स्बा (79)

(लीजिए सुनिये) वह कश्ती (जिसमें मैंने सुराख़ कर दिया था) तो चन्द ग़रीबों की थी जो दरिया में मेहनत करके गुज़ारा करते थे मैंने चाहा कि उसे ऐबदार बना दूँ (क्योंकि) उनके पीछे-पीछे एक (ज़ालिम) बादशाह (आता) था कि तमाम कश्तियां ज़बरदस्ती बेगार में पकड़ लेता था (79)

व अम्मल् – गुलामु फ़का – न अ – बवाहु मुअ्मिनैनि फ़ – ख़शीना अंय्युरहि – क़हुमा तुग्यानंव् – व कुफ्रा (80)

और वह जो लड़का जिसको मैंने मार डाला तो उसके माँ बाप दोनों (सच्चे) ईमानदार हैं तो मुझको ये अन्देशा हुआ कि (ऐसा न हो कि बड़ा होकर) उनको भी अपने सरकशी और कुफ़्र में फँसा दे (80)

फ़ – अरद्ना अंय्युब्दि लहुमा रब्बुहुमा खै़रम् – मिन्हु ज़कातंव् – व अक्र – ब रूहमा (81)

तो हमने चाहा कि (हम उसको मार डाले और) उनका परवरदिगार इसके बदले में ऐसा फरज़न्द अता फरमाए जो उससे पाक नफ़सी और पाक कराबत में बेहतर हो (81)

व अम्मल् – जिदारू फ़का – न लिगुलामैनि यतीमैनि फिल् – मदीनति व का – न तह्तहू कन्जुल् – लहुमा व का – न अबूहुमा सालिहन् फ़ – अरा – द रब्बु – क अंय्यब्लुगा अशुद्दहुमा व यस्तख्रिजा कन्ज़हुमा रहमतम् मिर्रब्बि – क व मा फ़अ़ल्तुहू अ़न् अम्री , ज़ालि – क तअ्वीलु मा लम् तस्तिअ् अ़लैहि सब्रा (82)

और वह जो दीवार थी (जिसे मैंने खड़ा कर दिया) तो वह शहर के दो यतीम लड़कों की थी और उसके नीचे उन्हीं दोनों लड़कों का ख़ज़ाना (गड़ा हुआ था) और उन लड़कों का बाप एक नेक आदमी था तो तुम्हारे परवरदिगार ने चाहा कि दोनों लड़के अपनी जवानी को पहुँचे तो तुम्हारे परवरदिगार की मेहरबानी से अपना ख़ज़ाने निकाल ले और मैंने (जो कुछ किया) कुछ अपने एख्तियार से नहीं किया (बल्कि खुदा के हुक्म से) ये हक़ीक़त है उन वाक़यात की जिन पर आपसे सब्र न हो सका (82)

व यस्अलून – क अ़न् ज़िल्क़रनैनि , कुल स – अत्लू अ़लैकुम् मिन्हु ज़िक्रा (83)

और (ऐ रसूल) तुमसे लोग ज़ुलक़रनैन का हाल (इम्तेहान) पूछा करते हैं तुम उनके जवाब में कह दो कि मैं भी तुम्हें उसका कुछ हाल बता देता हूँ (83)

इन्ना मक्कन्ना लहू फ़िल्अर्जि व आतैनाहु मिन् कुल्लि शैइन् स – बबा (84)

(ख़ुदा फरमाता है कि) बेशक हमने उनको ज़मीन पर कुदरतें हुकूमत अता की थी और हमने उसे हर चीज़ के साज़ व सामान दे रखे थे (84)

फ़ – अत्ब – अ़ स – बबा (85)

वह एक सामान (सफर के) पीछे पड़ा (85)

हत्ता इज़ा ब – ल – ग़ मग्रिबश्शम्सि व – ज – दहा तग़्रुबु फ़ी अै़निन् हमि – अतिंव् – व व – ज – द अि़न्दहा क़ौमन् , कुल्ना या ज़ल्करनैनि इम्मा अन् तुअ़ज़्ज़ि – ब व इम्मा अन् तत्तखि – ज़ फ़ीहिम् हुस्ना (86)

यहाँ तक कि जब (चलते-चलते) आफताब के ग़ुरूब होने की जगह पहुँचा तो आफताब उनको ऐसा दिखाई दिया कि (गोया) वह काली कीचड़ के चश्में में डूब रहा है और उसी चश्में के क़रीब एक क़ौम को भी आबाद पाया हमने कहा ऐ जुलकरनैन (तुमको एख्तियार है) ख्वाह इनके कुफ्र की वजह से इनकी सज़ा करो (कि ईमान लाए) या इनके साथ हुस्ने सुलूक का शेवा एख्तियार करो (कि खुद ईमान क़ुबूल करें) (86)

का – ल अम्मा मन् ज़ – ल – म फ़सौ – फ़ नुअ़ज्जिबुहू सुम् – म युरद्दु इला रब्बिही फ़युअ़ज़्ज़िबुहू अ़ज़ाबन् नुक्रा (87)

जुलकरनैन ने अर्ज़ की जो शख्स सरकशी करेगा तो हम उसकी फौरन सज़ा कर देगें (आख़िर) फिर वह (क़यामत में) अपने परवरदिगार के सामने लौटाकर लाया ही जाएगा और वह बुरी से बुरी सज़ा देगा (87)

व अम्मा मन् आम – न व अ़मि – ल सालिहन् फ़ – लहू जज़ा – अ निल्हुस्ना व स – नकूलु लहू मिन् अम्रिना युस्रा (88)

और जो शख्स ईमान कुबूल करेगा और अच्छे काम करेगा तो (वैसा ही) उसके लिए अच्छे से अच्छा बदला है और हम बहुत जल्द उसे अपने कामों में से आसान काम (करने) को कहेंगे (88)

सुम् – म अत्ब – अ़ स – बबा (89)

फिर उस ने एक दूसरी राह एख्तियार की (89)

हत्ता इज़ा ब – ल – ग़ मत्लिअ़श्शम्सि व – ज – दहा तत्लुअु अ़ला कौ़मिल् – लम् नज्अ़ल् – लहुम् मिन् दूनिहा सितरा (90)

यहाँ तक कि जब चलते-चलते आफताब के तूलूउ होने की जगह पहुँचा तो (आफताब) से ऐसा ही दिखाई दिया (गोया) कुछ लोगों के सर पर उस तरह तुलूउ कर रहा है जिन के लिए हमने आफताब के सामने कोई आड़ नहीं बनाया था (90)

कज़ालि – क व क़द् अ – हत्ना बिमा लदैहि खुब्रा (91)

और था भी ऐसा ही और जुलक़रनैन के पास वो कुछ भी था हमको उससे पूरी वाकफ़ियत थी (91)

सुम् – म अत्ब – अ़ स – बबा (92)

(ग़रज़) उसने फिर एक और राह एख्तियार की (92)

हत्ता इज़ा ब – ल – ग बैनस्सद्दैनि व – ज – द मिन् दूनिहिमा कौमल् – ला यकादू – न यफ़्क़हू – न कौला (93)

यहाँ तक कि जब चलते-चलते रोम में एक पहाड़ के (कंगुरों के) दीवारों के बीचो बीच पहुँच गया तो उन दोनों दीवारों के इस तरफ एक क़ौम को (आबाद) पाया तो बात चीत कुछ समझ ही नहीं सकती थी (93)

कालू या ज़ल्करनैनि इन् – न यअ्जू – ज व मअ्जू – ज मुफ्सिदू – न फ़िल्अर्जि फ़ – हल् नज्अलु ल – क ख़र्जन् अ़ला अन् तज्अ़ – ल बैनना व बैनहुम् सद्दा (94)

उन लोगों ने मुतरज्जिम के ज़रिए से अर्ज़ की ऐ ज़ुलकरनैन (इसी घाटी के उधर याजूज माजूज की क़ौम है जो) मुल्क में फ़साद फैलाया करते हैं तो अगर आप की इजाज़त हो तो हम लोग इस ग़र्ज़ से आपसे पास चन्दा जमा करें कि आप हमारे और उनके दरमियान कोई दीवार बना दें (94)

का़ – ल मा मक्कन्नी फ़ीहि रब्बी खै़रून् फ़ – अअ़ीनूनी बिकुव्वतिन् अज्अ़ल् बैनकुम् व बैनहुम् रदमा (95)

जुलकरनैन ने कहा कि मेरे परवरदिगार ने ख़र्च की जो कुदरत मुझे दे रखी है वह (तुम्हारे चन्दे से) कहीं बेहतर है (माल की ज़रूरत नहीं) तुम फक़त मुझे क़ूवत से मदद दो तो मैं तुम्हारे और उनके दरमियान एक रोक बना दूँ (95)

आतूनी जु – बरल् – हदीदि , हत्ता इज़ा सावा बैनस्स – दफ़ैनि का़लन्फुखू हत्ता इज़ा ज – अ़ – लहू नारन् का – ल आतूनी उफ़्रिग् अ़लैहि कितरा (96)

(अच्छा तो) मुझे (कहीं से) लोहे की सिले ला दो (चुनान्चे वह लोग) लाए और एक बड़ी दीवार बनाई यहाँ तक कि जब दोनो कंगूरो के दरमेयान (दीवार) को बुलन्द करके उनको बराबर कर दिया तो उनको हुक्म दिया कि इसके गिर्द आग लगाकर धौको यहां तक उसको (धौंकते-धौंकते) लाल अंगारा बना दिया (96)

फ़ – मस्ताअू अंय्यज़्हरूहु व मस्तताअू लहू नक़्बा (97)

तो कहा कि अब हमको ताँबा दो कि इसको पिघलाकर इस दीवार पर उँडेल दें (ग़रज़) वह ऐसी ऊँची मज़बूत दीवार बनी कि न तो याजूज व माजूज उस पर चढ़ ही सकते थे और न उसमें नक़ब लगा सकते थे (97)

का – ल हाज़ा रह़्मतुम् – मिर्रब्बी फ़ – इज़ा – जा – अ वअ्दु रब्बी ज – अ़ – लहू दक्का – अ व का – न वअ्दु रब्बी हक़्क़ा (98)

जुलक़रनैन ने (दीवार को देखकर) कहा ये मेरे परवरदिगार की मेहरबानी है मगर जब मेरे परवरदिगार का वायदा (क़यामत) आयेगा तो इसे ढहा कर हमवार कर देगा और मेरे परवरदिगार का वायदा सच्चा है (98)

व तरक्ना बअ् – ज़हुम् यौमइजिंय्यमूजु फ़ी बअ्ज़िंव् – व नुफ़ि – ख़ फ़िस्सूरि फ़ – जमअ्नाहुम् जम्आ (99)

और हम उस दिन (उन्हें उनकी हालत पर) छोड़ देंगे कि एक दूसरे में (टकरा के दरिया की) लहरों की तरह गुड़मुड़ हो जाएँ और सूर फूँका जाएगा तो हम सब को इकट्ठा करेंगे (99)

व अ़रज्ना जहन्न – म यौमइज़िल् – लिल्काफ़िरी – न अरज़ा (100)

और उसी दिन जहन्नुम को उन काफिरों के सामने खुल्लम खुल्ला पेश करेंगे (100)

अल्लज़ी – न कानत् अअ्युनुहुम् फ़ी गिताइन् अन् ज़िक्री व कानू ला यस्ततीअू – न सम्आ (101)

और उसी (रसूल की दुश्मनी की सच्ची बात) कुछ भी सुन ही न सकते थे (101)

अ – फ़ – हसिबल्लज़ी – न क – फ़रू अंय्यत्तख़िजू अिबादी मिन् दूनी औलिया – अ , इन्ना अअ्तद्ना जहन्न – म लिल्काफ़िरी – न नुजुला (102)

तो क्या जिन लोगों ने कुफ्र एख्तियार किया इस ख्याल में हैं कि हमको छोड़कर हमारे बन्दों को अपना सरपरस्त बना लें (कुछ पूछगछ न होगी) (अच्छा सुनो) हमने काफिरों की मेहमानदारी के लिए जहन्नुम तैयार कर रखी है (102)

कुल हल नुनब्बिउकुम् बिल् – अख़्सरी – न अअ्माला (103)

(ऐ रसूल) तुम कह दो कि क्या हम उन लोगों का पता बता दें जो लोग आमाल की हैसियत से बहुत घाटे में हैं (103)

अल्लज़ी – न ज़ल् – ल सअ्युहुम् फ़िल् – हयातिद्दुन्या व हुम् यह्सबू – न अन्नहुम् युह्सिनू – न सुन्आ (104)

(ये) वह लोग (हैं) जिन की दुनियावी ज़िन्दगी की राई (कोशिश सब) अकारत हो गई और वह उस ख़ाम ख्याल में हैं कि वह यक़ीनन अच्छे-अच्छे काम कर रहे हैं (104)

उलाइ – कल्लज़ी – न क – फ़रू बिआयाति रब्बिहिम् व लिका़इही फ़ – हबितत् अअ्मालुहुम् फ़ला नुकीमु लहुम् यौमल् – कियामति वज़्ना (105)

यही वह लोग हैं जिन्होंने अपने परवरदिगार की आयातों से और (क़यामत के दिन) उसके सामने हाज़िर होने से इन्कार किया तो उनका सब किया कराया अकारत हुआ तो हम उसके लिए क़यामत के दिन मीजान हिसाब भी क़ायम न करेंगे (105)

ज़ालि – क जज़ाउहुम् जहन्नमु बिमा क – फ़रू वत्त – ख़जू आयाती व रूसुली हुजुवा (106)

(और सीधे जहन्नुम में झोंक देगें) ये जहन्नुम उनकी करतूतों का बदला है कि उन्होंने कुफ्र एख्तियार किया और मेरी आयतों और मेरे रसूलों को हँसी ठठ्ठा बना लिया (106)

इन्नल्लज़ी – न आमनू व आ़मिलुस – सालिहाति कानत् लहुम् जन्नातुल – फ़िरदौसि नुजुला (107)

बेशक जिन लोगों ने ईमान क़ुबूल किया और अच्छे-अच्छे काम किये उनकी मेहमानदारी के लिए फिरदौस (बरी) के बाग़ात होंगे जिनमें वह हमेशा रहेंगे (107)

ख़ालिदी – न फ़ीहा ला यब्गू – न अ़न्हा हि – वला (108)

और वहाँ से हिलने की भी ख्वाहिश न करेंगे (108)

कुल् लौ कानल् – बहरू मिदादल लि – कलिमाति रब्बी ल – नफ़िदल् – बहरू क़ब् – ल अन् तन्फ़ – द कलिमातु रब्बी व लौ जिअ्ना बिमिस्लिही म – ददा (109)

(ऐ रसूल उन लोगों से) कहो कि अगर मेरे परवरदिगार की बातों के (लिखने के) वास्ते समन्दर (का पानी) भी सियाही बन जाए तो क़ब्ल उसके कि मेरे परवरदिगार की बातें ख़त्म हों समन्दर ही ख़त्म हो जाएगा अगरचे हम वैसा ही एक समन्दर उस की मदद को लाँए (109)

कुल् इन्नमा अ – न ब – शरूम् – मिस्लुकुम् यूहा इलय् – य अन्नमा इलाहुकुम् इलाहुंव् – वाहिदुन् फ़ – मन का – न यरजू लिका़ – अ रब्बिही फ़ल्यअ्मल् अ़ – मलन् सालिहंव् – व ला युश्रिक् बिअिबादति रब्बिही अ – हदा (110)

(ऐ रसूल) कह दो कि मैं भी तुम्हारा ही ऐसा एक आदमी हूँ (फर्क़ इतना है) कि मेरे पास ये वही आई है कि तुम्हारे माबूद यकता माबूद हैं तो वो शख्स आरज़ूमन्द होकर अपने परवरदिगार के सामने हाज़िर होगा तो उसे अच्छे काम करने चाहिए और अपने परवरदिगार की इबादत में किसी को शरीक न करें (110)

सूरह अल कहफ़ हिंदी में - Surah Al Kahf Hindi me Translation

सूरह अल कहफ़ हिंदी में - Surah Al Kahf Hindi me Translation

सूरह कहफ़ हिंदी में कुरान की आयत - surah al kahf in hindi mai translation

आऊज़ो बिल्लाहि मिनश शैतान निर्रजिम
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम

अल्लाह के नाम से जो रहमान व रहीम है



अल्हम्दु लिल्लाहिल्लज़ी अन्ज़ – ल अला अब्दिहिल – किता – ब व लम् यज्अ़ल – लहू अि – वजा (1)

हर तरह की तारीफ ख़ुदा ही को (सज़ावार) है जिसने अपने बन्दे (मोहम्मद) पर किताब (क़ुरान) नाज़िल की और उसमें किसी तरह की कज़ी (ख़राबी) न रखी (1)

क़य्यिमल् लियुन्ज़ि – र बअ्सन् शदीदम् – मिल्लदुन्हु व युबश्शिरल् मुअ्मिनीनल्लज़ी – न यअ्मलू नस्सालिहाति अन् – न लहुम् अज्रन् ह – सना (2)

बल्कि हर तरह से सधा ताकि जो सख्त अज़ाब ख़ुदा की बारगाह से काफिरों पर नाज़िल होने वाला है उससे लोगों को डराए और जिन मोमिनीन ने अच्छे अच्छे काम किए हैं उनको इस बात की खुशख़बरी दे की उनके लिए बहुत अच्छा अज्र (व सवाब) मौजूद है (2)

माकिसी – न फीहि अ – बदा (3)

जिसमें वह हमेशा (बाइत्मेनान) तमाम रहेगें (3)

व युन्जिरल्लज़ी – न कालुत्त – ख़ज़ल्लाहु व – लदा (4)

और जो लोग इसके क़ाएल हैं कि ख़ुदा औलाद रखता है उनको (अज़ाब से) डराओ (4)

मा लहुम् बिही मिन् अिल्मिंव् – व ला लि – आबाइहिम् , कबुरत् कलि – मतन् तख्रुजु मिन् अफ्वाहिहिम् , इंय्यकूलू – न इल्ला कज़िबा (5)

न तो उन्हीं को उसकी कुछ खबर है और न उनके बाप दादाओं ही को थी (ये) बड़ी सख्त बात है जो उनके मुँह से निकलती है ये लोग झूठ मूठ के सिवा (कुछ और) बोलते ही नहीं (5)

फ़ – लअ़ल्ल – क बाख़िअुन् – नफ़्स – क अ़ला आसारिहिम् इल्लम् युअ्मिनू बिहाज़ल – हदीसि अ – सफ़ा (6)

तो (ऐ रसूल) अगर ये लोग इस बात को न माने तो यायद तुम मारे अफसोस के उनके पीछे अपनी जान दे डालोगे (6)

इन्ना जअ़ल्ना मा अ़लल् – अर्ज़ि जी – नतल् – लहा लिनब्लु – वहुम् अय्युहुम् अह्सनु अ़ – मला (7)

और जो कुछ रुए ज़मीन पर है हमने उसकी ज़ीनत (रौनक़) क़रार दी ताकि हम लोगों का इम्तिहान लें कि उनमें से कौन सबसे अच्छा चलन का है (7)

व इन्ना लजाअ़िलू – न मा अ़लैहा सअ़ीदन् जुरूज़ा (8)

और (फिर) हम एक न एक दिन जो कुछ भी इस पर है (सबको मिटा करके) चटियल मैदान बना देगें (8)

अम् हसिब् – त अन् – न अस्हाबल् – कह्फ़ि वर्रकीमि कानू मिन् आयातिना अ़ – जबा (9)

(ऐ रसूल) क्या तुम ये ख्याल करते हो कि असहाब कहफ व रक़ीम (खोह) और (तख्ती वाले) हमारी (क़ुदरत की) निशानियों में से एक अजीब (निशानी) थे (9)

इज् अवल् – फ़ित्यतु इलल् – कह्फि फ़कालू रब्बना आतिना मिल्लदुन् – क रहम – तंव् – व हय्यिअ् लना मिन् अम्रिना र – शदा (10)

कि एक बारगी कुछ जवान ग़ार में आ पहुँचे और दुआ की-ऐ हमारे परवरदिगार हमें अपनी बारगाह से रहमत अता फरमा-और हमारे वास्ते हमारे काम में कामयाबी इनायत कर (10)

फ़ – ज़रब्ना अ़ला आज़ानिहिम् फ़िल् – कहफि सिनी – न अ़ – ददा (11)

तब हमने कई बरस तक ग़ार में उनके कानों पर पर्दे डाल दिए (उन्हें सुला दिया) (11)

सुम् – म बअ़स्नाहुम् लि – नअ्ल – म अय्युल् – हिज़्बैनि अह्सा लिमा लबिसू अ – मदा (12)

फिर हमने उन्हें चौकाया ताकि हम देखें कि दो गिरोहों में से किसी को (ग़ार में) ठहरने की मुद्दत खूब याद है (12)

नह़्नु नकुस्सु अ़लै – क न – ब – अहुम् बिल्हक्कि , इन्नहुम् फ़ित्यतुन् आमनू बिरब्बिहिम् व ज़िद्नाहुम् हुदा (13)

(ऐ रसूल) अब हम उनका हाल तुमसे बिल्कुल ठीक तहक़ीक़ातन (यक़ीन के साथ) बयान करते हैं वह चन्द जवान थे कि अपने (सच्चे) परवरदिगार पर ईमान लाए थे और हम ने उनकी सोच समझ और ज्यादा कर दी है (13)

व रबत्ना अ़ला कुलूबिहिम् इज् कामू फ़क़ालू रब्बुना रब्बुस्समावाति वल्अर्ज़ि लन् – नद्अु – व मिन् दूनिही इलाहल् – ल क़द् कुल्ना इज़न् श – तता (14)

और हमने उनकी दिलों पर (सब्र व इस्तेक़लाल की) गिराह लगा दी (कि जब दक़ियानूस बादशाह ने कुफ्र पर मजबूर किया) तो उठ खड़े हुए (और बे ताम्मुल (खटके)) कहने लगे हमारा परवरदिगार तो बस सारे आसमान व ज़मीन का मालिक है हम तो उसके सिवा किसी माबूद की हरगिज़ इबादत न करेगें (14)

हाउला – इ कौमुनत्त – ख़जू मिन् दूनिही आलि – हतन् , लौ ला यअतू – न अ़लैहिम् बिसुल्तानिम् – बय्यिनिन् , फ़ – मन् अज़्लमु मिम् – मनिफ़्तरा अ़लल्लाहि कज़िबा (15)

अगर हम ऐसा करे तो यक़ीनन हमने अक़ल से दूर की बात कही (अफसोस एक) ये हमारी क़ौम के लोग हैं कि जिन्होनें ख़ुदा को छोड़कर (दूसरे) माबूद बनाए हैं (फिर) ये लोग उनके (माबूद होने) की कोई सरीही (खुली) दलील क्यों नहीं पेश करते और जो शख़्श ख़ुदा पर झूट बोहतान बाँधे उससे ज्यादा ज़ालिम और कौन होगा (15)

व इज़िअ् – तज़ल्तुमूहुम् व मा यअ्बुदू – न इल्लल्ला – ह फ़अ्वू इलल् – कह्फ़ि यन्शुर् लकुम् रब्बुकुम् मिर्रह़्मतिही व युहय्यिअ् लकुम् मिन् अम्रिकुम् मिर् फ़का (16)

(फिर बाहम कहने लगे कि) जब तुमने उन लोगों से और ख़ुदा के सिवा जिन माबूदों की ये लोग परसतिश करते हैं उनसे किनारा कशी करली तो चलो (फलॉ) ग़ार में जा बैठो और तुम्हारा परवरदिगार अपनी रहमत तुम पर वसीह कर देगा और तुम्हारा काम में तुम्हारे लिए आसानी के सामान मुहय्या करेगा (16)

व – तरश्शम् – स इज़ा त – लअ़त्तज़ा – वरू अ़न् कह्फ़िहिम् ज़ातल् – यमीनि व इज़ा ग़ – रबत् तक्रिजुहुम् जातश्शिमालि व हुम् फी फ़ज्वतिम् मिन्हु , ज़ालि – क मिन् आयातिल्लाहि , मंय्यह्दिल्लाहु फ़हुवल्मुह्तदि व मंय्युज्लिल फ़ – लन् तजि – द लहू वलिय्यम् – मुर्शिदा (17)

(ग़रज़ ये ठान कर ग़ार में जा पहुँचे) कि जब सूरज निकलता है तो देखेगा कि वह उनके ग़ार से दाहिनी तरफ झुक कर निकलता है और जब ग़ुरुब (डुबता) होता है तो उनसे बायीं तरफ कतरा जाता है और वह लोग (मजे से) ग़ार के अन्दर एक वसीइ (बड़ी) जगह में (लेटे) हैं ये ख़ुदा (की कुदरत) की निशानियों में से (एक निशानी) है जिसको हिदायत करे वही हिदायत याफ्ता है और जिस को गुमराह करे तो फिर उसका कोई सरपरस्त रहनुमा हरगिज़ न पाओगे (17)

व तह्सबुहुम् ऐकाजंव् – व हुम् रूकूदुंव – व नुकल्लिबुहुम् जा़तल – यमीनि व जातश्शिमालि व कल्बुहुम् बासितुन् ज़िराअै़हि बिल् – वसीदि , लवित्त – लअ् – त अ़लैहिम् लवल्लै – त मिन्हुम् फ़िरारंव् – व लमुलिअ्- त मिन्हुम् रूअ्बा (18)

तू उनको समझेगा कि वह जागते हैं हालॉकि वह (गहरी नींद में) सो रहे हैं और हम कभी दाहिनी तरफ और कभी बायीं तरफ उनकी करवट बदलवा देते हैं और उनका कुत्ताा अपने आगे के दोनो पाँव फैलाए चौखट पर डटा बैठा है (उनकी ये हालत है कि) अगर कहीं तू उनको झाक कर देखे तो उलटे पाँव ज़रुर भाग खड़े हो और तेरे दिल में दहशत समा जाए (18)

व कज़ालि – क बअ़स्नाहुम् लि – य – तसाअलू बैनहुम् , का – ल का़इलुम् – मिन्हुम् कम् लबिस्तुम , कालू लबिस्ना यौमन् औ बअ् – ज़ यौमिन् , का़लू रब्बुकुम् अअ्लमु बिमा लबिसतुम् फ़ब्अ़सू अ – ह – दकुम् बिवरिकिकुम् हाज़िही इलल् – मदीनति फ़ल्यन्जुर् अय्युहा अज़्का तआमन् फल्यअ्तिकुम् बिरिज्किम् – मिन्हु वल्य – त  – लत्तफ् व ला युश्अ़िरन् – न बिकुम् अ – हदा (19)

और (जिस तरह अपनी कुदरत से उनको सुलाया) उसी तरह (अपनी कुदरत से) उनको (जगा) उठाया ताकि आपस में कुछ पूछ गछ करें (ग़रज़) उनमें एक बोलने वाला बोल उठा कि (भई आख़िर इस ग़ार में) तुम कितनी मुद्दत ठहरे कहने लगे (अरे ठहरे क्या बस) एक दिन से भी कम उसके बाद कहने लगे कि जितनी देर तुम ग़ार में ठहरे उसको तुम्हारे परवरदिगार ही (कुछ तुम से) बेहतर जानता है (अच्छा) तो अब अपने में से किसी को अपना ये रुपया देकर शहर की तरफ भेजो तो वह (जाकर) देखभाल ले कि वहाँ कौन सा खाना बहुत अच्छा है फिर उसमें से (ज़रुरत भर) खाना तुम्हारे वास्ते ले आए और उसे चाहिए कि वह आहिस्ता चुपके से आ जाए और किसी को तुम्हारी ख़बर न होने दे (19)

इन्नहुम् इंय्यज्हरू अ़लैकुम् यरजुमूकुम् औ युअ़ीदूकुम् फ़ी मिल्लतिहिम् व लन् तुफ़लिहू इज़न् अ – बदा (20)

इसमें शक़ नहीं कि अगर उन लोगों को तुम्हारी इत्तेलाअ हो गई तो बस फिर तुम को संगसार ही कर देंगें या फिर तुम को अपने दीन की तरफ फेर कर ले जाएँगे और अगर ऐसा हुआ तो फिर तुम कभी कामयाब न होगे (20)

व कज़ालि – क अअ्सरना अ़लैहिम् लि – यअ्लमू अन् – न वअ्दल्लाहि हक़्कुंव – व अन्नस्साअ़ – त ला रै – ब फ़ीहा , इज् य – तना – ज़अू – न बैनहुम् अम्रहुम् फ़क़ालुब्नू अलैहिम् बुन्यानन् , रब्बुहुम् अअ्लमु बिहिम् , कालल्लज़ी – न ग – लबू अ़ला अम्रिहिम् ल – नत्तख़िज़न् – न अ़लैहिम् मस्जिदा (21)

और हमने यूँ उनकी क़ौम के लोगों को उनकी हालत पर इत्तेलाअ (ख़बर) कराई ताकि वह लोग देख लें कि ख़ुदा को वायदा यक़ीनन सच्चा है और ये (भी समझ लें) कि क़यामत (के आने) में कुछ भी शुबहा नहीं अब (इत्तिलाआ होने के बाद) उनके बारे में लोग बाहम झगड़ने लगे तो कुछ लोगों ने कहा कि उनके (ग़ार) पर (बतौर यादगार) कोई इमारत बना दो उनका परवरदिगार तो उनके हाल से खूब वाक़िफ है ही और उनके बारे में जिन (मोमिनीन) की राए ग़ालिब रही उन्होंने कहा कि हम तो उन (के ग़ार) पर एक मस्जिद बनाएँगें (21)

स – यकूलू – न सला – सतुर् – राबिअुहुम् कल्बुहुम् व यकूलू – न ख़म्सतुन् सादिसुहुम् कल्बुहुम् रज्मम् – बिल्गै़बि व यकूलू – न सब्अ़तुंव – व सामिनुहुम् कल्बुहुम् , कुर्रब्बी अअ्लमु बिअिद्दतिहिम् मा यअ्लमुहुम् इल्ला क़लीलुन् , फ़ला तुमारि फ़ीहिम् इल्ला मिराअन् ज़ाहिरंव् – व ला तस्तफ्ति फ़ीहिम् मिन्हुम् अ – हदा (22)

क़रीब है कि लोग (नुसैरे नज़रान) कहेगें कि वह तीन आदमी थे चौथा उनका कुत्ताा (क़तमीर) है और कुछ लोग (आक़िब वग़ैरह) कहते हैं कि वह पाँच आदमी थे छठा उनका कुत्ताा है (ये सब) ग़ैब में अटकल लगाते हैं और कुछ लोग कहते हैं कि सात आदमी हैं और आठवाँ उनका कुत्ताा है (ऐ रसूल) तुम कह दो की उनका सुमार मेरा परवरदिगार ही ख़ब जानता है उन (की गिनती) के थोडे ही लोग जानते हैं तो (ऐ रसूल) तुम (उन लोगों से) असहाब कहफ के बारे में सरसरी गुफ्तगू के सिवा (ज्यादा) न झगड़ों और उनके बारे में उन लोगों से किसी से कुछ पूछ गछ नहीं (22)

व ला तकूलन् – न लिशैइन् इन्नी फ़ाअिलुन् ज़ालि – क ग़दा (23)

और किसी काम की निस्बत न कहा करो कि मै इसको कल करुँगा (23)

इल्ला अंय्यशा – अल्लाहु , वज्कुर – रब्ब – क इज़ा नसी – त व कुल अ़सा अंय्यह्दि – यनि रब्बी लिअक्र – ब मिन् हाज़ा र – शदा (24)

मगर इन्शा अल्लाह कह कर और अगर (इन्शा अल्लाह कहना) भूल जाओ तो (जब याद आए) अपने परवरदिगार को याद कर लो (इन्शा अल्लाह कह लो) और कहो कि उम्मीद है कि मेरा परवरदिगार मुझे ऐसी बात की हिदायत फरमाए जो रहनुमाई में उससे भी ज्यादा क़रीब हो (24)

व लबिसू फ़ी कह्फ़िहिम् सला – स मि – अतिन् सिनी – न वज़्दादू तिस्आ़ (25)

और असहाब कहफ अपने ग़ार में नौ ऊपर तीन सौ बरस रहे (25)

कुलिल्लाहु अअ्लमु बिमा लबिसू लहू गै़बुस्समावाति वल्अर्जि अब्सिर् बिही व अस्मिअ् , मा लहुम् मिन् दूनिही मिंव्वलिय्यिंव – व ला युश्रिकु फ़ी हुक्मिही अ – हदा (26)

(ऐ रसूल) अगर वह लोग इस पर भी न मानें तो तुम कह दो कि ख़ुदा उनके ठहरने की मुद्दत से बखूबी वाक़िफ है सारे आसमान और ज़मीन का ग़ैब उसी के वास्ते ख़ास है (अल्लाह हो अकबर) वो कैसा देखने वाला क्या ही सुनने वाला है उसके सिवा उन लोगों का कोई सरपरस्त नहीं और वह अपने हुक्म में किसी को अपना दख़ील (शरीक) नहीं बनाता (26)

वत्लु मा ऊहि – य इलै – क मिन् किताबि रब्बि – क ला मुबद्दि – ल लि – कलिमातिही , व लन् तजि – द मिन् दुनिही मुल्त – हदा (27)

और (ऐ रसूल) जो किताब तुम्हारे परवरदिगार की तरफ से वही के ज़रिए से नाज़िल हुईहै उसको पढ़ा करो उसकी बातों को कोई बदल नहीं सकता और तुम उसके सिवा कहीं कोई हरगिज़ पनाह की जगह (भी) न पाओगे (27)

वस्बिर् नफ़्स – क मअ़ल्लज़ी – न यद्अू – न रब्बहुम् बिल्ग़दाति वल्अ़शिय्यि युरीदू – न वज्हहू व ला तअ्दु अै़ना – क अ़न्हुम तुरीदु ज़ी – नतल् – हयातिद्दुन्या व ला तुतिअ् मन् अग्फ़ल्ना क़ल्बहू अन् जिक्रिना वत्त – ब – अ हवाहु व का – न अम्रुहू फुरूता (28)

और (ऐ रसूल) जो लोग अपने परवरदिगार को सुबह सवेरे और झटपट वक्त शाम को याद करते हैं और उसकी खुशनूदी के ख्वाहाँ हैं उनके उनके साथ तुम खुद (भी) अपने नफस पर जब्र करो और उनकी तरफ से अपनी नज़र (तवज्जो) न फेरो कि तुम दुनिया में ज़िन्दगी की आराइश चाहने लगो और जिसके दिल को हमने (गोया खुद) अपने ज़िक्र से ग़ाफिल कर दिया है और वह अपनी ख्वाहिशे नफसानी के पीछे पड़ा है और उसका काम सरासर ज्यादती है उसका कहना हरगिज़ न मानना (28)

व कुलिल् – हक़्कु मिर्रब्बिकुम् , फ़ – मन् शा – अ फ़ल्युअ्मिंव् – व मन् शा – अ फल्यक्फुर इन्ना अअ्तद्ना लिज़्जा़लिमी – न नारन् अहा – त बिहिम् सुरादिकुहा , व इंय्यस्तगी़सू युगा़सू बिमाइन् कल्मुह़्लि यश्विल् – वुजू – ह , बिअ्सश्शराबु , व साअत् मुर् – त – फका (29)

और (ऐ रसूल) तुम कह दों कि सच्ची बात (कलमए तौहीद) तुम्हारे परवरदिगार की तरफ से (नाज़िल हो चुकी है) बस जो चाहे माने और जो चाहे न माने (मगर) हमने ज़ालिमों के लिए वह आग (दहका के) तैयार कर रखी है जिसकी क़नातें उन्हें घेर लेगी और अगर वह लोग दोहाई करेगें तो उनकी फरियाद रसी खौलते हुए पानी से की जाएगी जो मसलन पिघले हुए ताबें की तरह होगा (और) वह मुँह को भून डालेगा क्या बुरा पानी है और (जहन्नुम भी) क्या बुरी जगह है (29)

इन्नल्लज़ी – न आमनू व अमिलुस्सालिहाति इन्ना ला नुज़ीअु अज् – र मन् अह्स – न अ – मला (30)

इसमें शक़ नहीं कि जिन लोगों ने ईमान कुबूल किया और अच्छे अच्छे काम करते रहे तो हम हरगिज़ अच्छे काम वालो के अज्र को अकारत नहीं करते (30)

उलाइ – क लहुम् जन्नातु अद्निन् तज्री मिन् तह्तिहिमुल – अन्हारू युहल्लौ – न फ़ीहा मिन् असावि – र मिन् ज़ – हबिंव् – व यल्बसू – न सियाबन् खु़ज्रम् – मिन् सुन्दुसिंव् – व इस्तब्रक़िम् – मुत्तकिई – न फ़ीहा अ़लल् अराइकि , निअ्मस्सवाबु , व हसुनत् मुर् – त – फ़क़ा (31)

ये वही लोग हैं जिनके (रहने सहने के) लिए सदाबहार (बेहश्त के) बाग़ात हैं उनके (मकानात के) नीचे नहरें जारी होगीं वह उन बाग़ात में दमकते हुए कुन्दन के कंगन से सँवारे जाँएगें और उन्हें बारीक रेशम (क्रेब) और दबीज़ रेश्म (वाफते)के धानी जोड़े पहनाए जाएँगें और तख्तों पर तकिए लगाए (बैठे) होगें क्या ही अच्छा बदला है और (बेहश्त भी आसाइश की) कैसी अच्छी जगह है (31)

वज्रिब् लहुम् म – सलर् – रजुलैनि जअ़ल्ना लि – अ – हदिहिमा जन्नतैनि मिन् अअ्नाबिंव् – व हफ़फ़्नाहुमा बिनख्लिंव् – व जअ़ल्ना बैनहुमा ज़रआ (32)

और (ऐ रसूल) इन लोगों से उन दो शख़्शों की मिसाल बयान करो कि उनमें से एक को हमने अंगूर के दो बाग़ दे रखे है और हमने चारो ओर खजूर के पेड़ लगा दिये है और उन दोनों बाग़ के दरमियान खेती भी लगाई है (32)

किल्तल् – जन्नतैनि आतत् उकु – लहा व लम् तज्लिम् मिन्हु शैअंव् – व फ़ज्जरना ख़िला – लहुमा न – हरा (33)

वह दोनों बाग़ खूब फल लाए और फल लाने में कुछ कमी नहीं की और हमने उन दोनों बाग़ों के दरमियान नहर भी जारी कर दी है (33)

व का – न लहू स – मरून् फ़का – ल लिसाहिबिही व हु – व युहाविरूहू अ – न अक्सरू मिन् – क मालंव् – व अ – अ़ज़्जु़ न – फ़रा (34)

और उसे फल मिला तो अपने साथी से जो उससे बातें कर रहा था बोल उठा कि मै तो तुझसे माल में (भी) ज्यादा हूँ और जत्थे में भी बढ़ कर हूँ (34)

व द – ख़ – ल जन्नतहू व हु – व ज़ालिमुल लिनफ्सिही का – ल मा अजुन्नु अन् तबी – द हाज़िही अ – बदा (35)

और ये बातें करता हुआ अपने बाग़ मे भी जा पहुँचा हालॉकि उसकी आदत ये थी कि (कुफ्र की वजह से) अपने ऊपर आप ज़ुल्म कर रहा था (ग़रज़ वह कह बैठा) कि मुझे तो इसका गुमान नहीं तो कि कभी भी ये बाग़ उजड़ जाए (35)

व मा अजुन्नुस्सा – अ – त काइ – मतंव् – व ल – इर्रूदित्तु इला रब्बी ल – अजिदन् – न खै़रम् – मिन्हा मुन्क़ – लबा (36)

और मै तो ये भी नहीं ख्याल करता कि क़यामत क़ायम होगी और (बिलग़रज़ हुई भी तो) जब मै अपने परवरदिगार की तरफ लौटाया जाऊँगा तो यक़ीनन इससे कहीं अच्छी जगह पाऊँगा (36)

का़ – ल लहू साहिबुहू व हु – व युहाविरूहू अ – कफ़र् – त बिल्लज़ी ख़ – ल – क – क मिन् तुराबिन सुम् – म मिन् नुत्फ़तिन् सुम् – म सव्वा – क रजुला (37)

उसका साथी जो उससे बातें कर रहा था कहने लगा कि क्या तू उस परवरदिगार का मुन्किर है जिसने (पहले) तुझे मिट्टी से पैदा किया फिर नुत्फे से फिर तुझे बिल्कुल ठीक मर्द (आदमी) बना दिया (37)

लाकिन् – न हुवल्लाहु रब्बी व ला उशरिकु बिरब्बी अ – हदा (38)

हम तो (कहते हैं कि) वही ख़ुदा मेरा परवरदिगार है और मै तो अपने परवरदिगार का किसी को शरीक नहीं बनाता (38)

व लौ ला इज् दख़ल् – त जन्न – त – क कुल् – त मा शा – अल्लाहु ला कुव्व – त इल्ला बिल्लाहि इन् तरनि अ – न अक़ल् – ल मिन् – क मालंव् – व व – लदा (39)

और जब तू अपने बाग़ में आया तो (ये) क्यों न कहा कि ये सब (माशा अल्लाह ख़ुदा ही के चाहने से हुआ है (मेरा कुछ भी नहीं क्योंकि) बग़ैर ख़ुदा की (मदद) के (किसी में) कुछ सकत नहीं अगर माल और औलाद की राह से तू मुझे कम समझता है (39)

फ़ – अ़सा रब्बी अंय्युअ्ति – यनि खै़रम् – मिन् जन्नति – क व युरसि – ल अ़लैहा हुस्बानम् – मिनस्समा – इ फतुस्बि – ह सअ़ीदन् ज़ – लका (40)

तो अनक़ीरब ही मेरा परवरदिगार मुझे वह बाग़ अता फरमाएगा जो तेरे बाग़ से कहीं बेहतर होगा और तेरे बाग़ पर कोई ऐसी आफत आसमान से नाज़िल करे कि (ख़ाक सियाह) होकर चटियल चिकना सफ़ाचट मैदान हो जाए (40)

औ युस्बि – ह माउहा गौ़रन् फ़ – लन् तस्तती – अ़ लहू त – लबा (41)

उसका पानी नीचे उतर (के खुश्क) हो जाए फिर तो उसको किसी तरह तलब न कर सके (41)

व उही – त बि – स – मरिही फ़ – अस्ब – ह युक़ल्लिबु कफ़्फै़हि अ़ला मा अन्फ़ – क़ फ़ीहा व हि – य ख़ावि – यतुन् अ़ला अुरूशिहा व यकूलु यालैतनी लम् उशिरक् बिरब्बी अ – हदा (42)

(चुनान्चे अज़ाब नाज़िल हुआ) और उसके (बाग़ के) फल (आफत में) घेर लिए गए तो उस माल पर जो बाग़ की तैयारी में सर्फ (ख़र्च) किया था (अफसोस से) हाथ मलने लगा और बाग़ की ये हालत थी कि अपनी टहनियों पर औंधा गिरा हुआ पड़ा था तो कहने लगा काश मै अपने परवरदिगार का किसी को शरीक न बनाता (42)

व लम् तकुल्लहू फ़ि – अतुंय्यन्सुरूनहू मिन् दूनिल्लाहि व मा का – न मुन्तसिरा (43)

और ख़ुदा के सिवा उसका कोई जत्था भी न था कि उसकी मदद करता और न वह बदला ले सकता था इसी जगह से (साबित हो गया (43)

हुना लिकल् – व ला – यतु लिल्लाहिल् – हक्कि , हु – व खै़रून् सवाबंव् – व खै़रून् अुक्बा (44)

कि सरपरस्ती ख़ास ख़ुदा ही के लिए है जो सच्चा है वही बेहतर सवाब (देने) वाला है और अन्जाम के जंगल से भी वही बेहतर है (44)

वज्रिब् लहुम् म – सलल् – हयातिद्दुन्या कमाइन् अन्ज़ल्नाहु मिनस्समा – इ फ़ख़्त – ल – त बिही नबातुल्अर्ज़ि फ़अस्ब – ह हशीमन् तज्रूहुर्रियाहु , व कानल्लाहु अ़ला ” कुल्लि शैइम् – मुक्तदिरा (45)

और (ऐ रसूल) इनसे दुनिया की ज़िन्दगी की मसल भी बयान कर दो कि उसके हालत पानी की सी है जिसे हमने आसमान से बरसाया तो ज़मीन की उगाने की ताक़त उसमें मिल गई और (खूब फली फूली) फिर आख़िर रेज़ा रेज़ा (भूसा) हो गई कि उसको हवाएँ उड़ाए फिरती है और ख़ुदा हर चीज़ पर क़ादिर है (45)

अल्मालु वल्बनू – न जीनतुल – हयातिद्दुन्या वल्बाकियातुस्सालिहातु खैरून् अिन् – द रब्बि – क सवाबंव् – व खैरून् अ – मला (46)

(ऐ रसूल) माल और औलाद (इस ज़रा सी) दुनिया की ज़िन्दगी की ज़ीनत हैं और बाक़ी रहने वाली नेकियाँ तुम्हारे परवरदिगार के नज़दीक सवाब में उससे कही ज्यादा अच्छी हैं और तमन्नाएँ व आरजू की राह से (भी) बेहतर हैं (46)

व यौ – म नुसय्यिरूल् – जिबा – ल व तरल् – अर् – ज़ बारि – ज़तंव् – व हशरनाहुम् फ़ – लम् नुग़ादिर् मिन्हुम् अ – हदा (47)

और (उस दिन से डरो) जिस दिन हम पहाड़ों को चलाएँगें और तुम ज़मीन को खुला मैदान (पहाड़ों से) खाली देखोगे और हम इन सभी को इकट्ठा करेगे तो उनमें से एक को न छोड़ेगें (47)

व अुरिजू अला रब्बि – क सफ़्फ़न् , ल – क़द् जिअ्तुमूना कमा ख़लक़्नाकुम् अव्व – ल मर्रतिम् बल् ज़अ़म्तुम् अल् – लन् नज् – अ़ – ल लकुम् मौअिदा (48)

सबके सब तुम्हारे परवरदिगार के सामने कतार पे क़तार पेश किए जाएँगें और (उस वक्त हम याद दिलाएँगे कि जिस तरह हमने तुमको पहली बार पैदा किया था (उसी तरह) तुम लोगों को (आख़िर) हमारे पास आना पड़ा मगर तुम तो ये ख्याल करते थे कि हम तुम्हारे (दोबारा पैदा करने के) लिए कोई वक्त ही न ठहराएँगें (48)

व वुज़िअ़ल् – किताबु फ़ – तरल् – मुज्रिमी – न मुश्फिकी – न मिम्मा फीहि व यकूलू – न यावैल – तना मा लि – हाज़ल – किताबि ला युग़ादिरू सगी़ – रतंव् – व ला कबी – रतन् इल्ला अह्साहा व व – जदू मा अ़मिलू हाज़िरन् , व ला यज्लिमु रब्बु – क अ – हदा (49)

और लोगों के आमाल की किताब (सामने) रखी जाएँगी तो तुम गुनेहगारों को देखोगे कि जो कुछ उसमें (लिखा) है (देख देख कर) सहमे हुए हैं और कहते जाते हैं हाए हमारी यामत ये कैसी किताब है कि न छोटे ही गुनाह को बे क़लमबन्द किए छोड़ती है न बड़े गुनाह को और जो कुछ इन लोगों ने (दुनिया में) किया था वह सब (लिखा हुआ) मौजूद पाएँगें और तेरा परवरदिगार किसी पर (ज़र्रा बराबर) ज़ुल्म न करेगा (49)

व इज् कुल्ना लिल्मलाइ – कतिस्जुदू लिआद – म फ़ – स – जदू इल्ला इब्ली – स , का – न मिनल् – जिन्नि फ़ – फ़ – स – क अन् अम्रि रब्बिही , अ – फ़ – तत्तखिजूनहू व जुर्रिय्य – तहू औलिया – अ मिन् दूनी व हुम् लकुम् अ़दुव्वुन् , बिअ् – स लिज़्जा़लिमी – न ब – दला (50)

और (वह वक्त याद करो) जब हमने फ़रिश्तों को हुक्म दिया कि आदम को सजदा करो तो इबलीस के सिवा सबने सजदा किया (ये इबलीस) जिन्नात से था तो अपने परवरदिगार के हुक्म से निकल भागा तो (लोगों) क्या मुझे छोड़कर उसको और उसकी औलाद को अपना दोस्त बनाते हो हालॉकि वह तुम्हारा (क़दीमी) दुश्मन हैं ज़ालिमों (ने ख़ुदा के बदले शैतान को अपना दोस्त बनाया ये उन) का क्या बुरा ऐवज़ है (50)

मा अश्हत्तुहुम् ख़ल्कस् – समावाति वल्अर्जि व ला ख़ल् – क अन्फुसिहिम् व मा कुन्तु मुत्तख़िज़ल् – मुज़िल्ली – न अ़जुदा (51)

मैने न तो आसमान व ज़मीन के पैदा करने के वक्त उनको (मदद के लिए) बुलाया था और न खुद उनके पैदा करने के वक्त अौर मै (ऐसा गया गुज़रा) न था कि मै गुमराह करने वालों को मददगार बनाता (51)

व यौ – म यकूलु नादू शु – रकाइ – यल्लजी – न ज़अ़म्तुम् फ़ – दऔ़हुम् फ़ – लम् यस्तजीबू लहुम् व जअ़ल्ना बैनहुम् मौबिका (52)

और (उस दिन से डरो) जिस दिन ख़ुदा फरमाएगा कि अब तुम जिन लोगों को मेरा शरीक़ ख्याल करते थे उनको (मदद के लिए) पुकारो तो वह लोग उनको पुकारेगें मगर वह लोग उनकी कुछ न सुनेगें और हम उन दोनों के बीच में महलक (खतरनाक) आड़ बना देंगे (52)

व र – अल् मुज्रिमूनन्ना – र फ़ – ज़न्नू अन्नहुम् मुवाकिअूहा व लम् यजिदू अन्हा मस्रिफ़ा (53)

और गुनेहगार लोग (देखकर समझ जाएँगें कि ये इसमें सोके जाएँगे और उससे गरीज़ (बचने की) की राह न पाएँगें (53)

व ल – कद् सर्रफ्ना फ़ी हाज़ल् – कुरआनि लिन्नासि मिन् कुल्लि म – सलिन् , व कानल् – इन्सानु अक्स – र शैइन् ज – दला (54)

और हमने तो इस क़ुरान में लोगों (के समझाने) के वास्ते हर तरह की मिसालें फेर बदल कर बयान कर दी है मगर इन्सान तो तमाम मख़लूक़ात से ज्यादा झगड़ालू है (54)

व मा म – नअ़न् – ना – स अंय्युअ्मिनू इज् जाअहुमुल्हुदा व यस्तग्फिरू रब्बहुम् इल्ला अन् तअ्ति – यहुम् सुन्नतुल – अव्वली – न औ यअ्ति – यहुमुल – अ़ज़ाबु कुबुला (55)

और जब लोगों के पास हिदायत आ चुकी तो (फिर) उनको ईमान लाने और अपने परवरदिगार से मग़फिरत की दुआ माँगने से (उसके सिवा और कौन) अम्र मायने है कि अगलों की सी रीत रस्म उनको भी पेश आई या हमारा अज़ाब उनके सामने से (मौजूद) हो (55)

গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাত ক্যাটাগরিতে ৪৪৯টি শূন্য পদে নিয়োগ ২০২২

গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাত ক্যাটাগরিতে ৪৪৯টি শূন্য পদে নিয়োগ ২০২২

গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাত ক্যাটাগরির ৪৪৯টি শূন্য পদে সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।  সেখানে স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর,  জরিপকারি, নকশাকার, কার্য সহকারী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ট্রেসার ইত্যাদি সরকারি পদে চাকুরী দেওয়া হবে। এখানে অভিজ্ঞ লোকদের বেশি মূল্যায়ন করা হবে। 

আবেদন শুরুর সময়ঃ ১৭ এপ্রিল  ২০২২ তারিখ সকাল ১০.০০ টা থেকে।
আবেদন শেষ সময়ঃ ৩১ মে  ২০২২ তারিখ পর্যন্ত ।


পদের নাম : স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর ।

  • পদের সংখ্যা :  ২৪ টি ।
  • বেতন স্কেল :  ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ /= টাকা ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।
  • কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে ।
  • কম্পিউটার সাঁট লিপিতে প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলায় ৪৫ ও ইংরেজিতে ৭০ শব্দের গতি থাকতে হবে ।
  • কম্পিউটার টাইপিং এর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ ও ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতি থাকতে হবে ।

পদের নাম : জরিপকারি ।
  • পদের সংখ্যাঃ ১৪ টি ।
  • বেতন স্কেল :  ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ / টাকা ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : সরকার কর্তিক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হইতে জরিপ বিষয়ে ডিপ্লোমাধারি ।   

পদের নাম : নকশাকার ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৭০০ – ২৩,৪৯০ /- টাকা ।
  • পদের সংখ্যা :  ১০৬ টি ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ড্রাফটিং সনদপত্র সহ এসএসসি পরিক্ষায় উত্তীর্ন বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।

পদের নাম : কার্য সহকারী ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ /- টাকা ।
  • পদের সংখ্যা :  ২৩ টি ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি বা  বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।

পদের নাম : অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ।
  • পদের সংখ্যা :  ১০৮ টি ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ /- টাকা ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।
  • কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে ।
  • কম্পিউটার টাইপিং এর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে ।

পদের নাম : হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ।  
  • পদের সংখ্যা : ১০১ টি ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ /- টাকা ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা :  বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।

পদের নাম : ট্রেসার ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ /- টাকা ।
  • পদের সংখ্যা : ০১ টি ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : ড্রায়িং বিষয় সহ এসএসসি বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।

বুকিং সহকারী পদে ১৫৩টি সিটের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ রেলওয়েতে ২০২২ সরকারি চাকুরী

বুকিং সহকারী পদে ১৫৩টি সিটের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ রেলওয়েতে ২০২২ সরকারি চাকুরী

বুকিং সহকারী পদে ১৫৩টি সিটের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ রেলওয়েতে ২০২২ সরকারি চাকুরী 


বাংলাদেশ রেলওয়ে বুকিং সহকারী এপ্রিলে ২০২২ প্রকাশ  নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি করেছে। সেখানে রাজস্ব খাতভুক্ত ১৫৩টি পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আবেদন করতে হবে ৭ এপ্রিল ২০২২ থেকে ১৭ মে ২০২২ তারিখের মধ্যে অনলাইনে করতে হবে।
  • পদের নাম : বুকিং সহকারী 
  • পদের সংখ্যা : ১৫৩টি
  • বেতন স্কেল : ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড হতে অনূন এইচ এস সি বা সমানের পরীক্ষা সহ কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষ হতে হবে
  • বয়স : প্রার্থীর বয়স ১ এপ্রিল ২০২২ তারিখে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর। বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি–নাতনিদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩০ বছর।
  • ফি: পরীক্ষা ফি ও সার্ভিস চার্জ বাবদ ১১২ টাকা আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে টেলিটক প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।



 

ফ্রিল্যান্সিং কি ও ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

ফ্রিল্যান্সিং কি ও ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

বাংলাদেশে বেকারের হার দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই বেশির ভাগ বেকার সমাজ ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে বেশি ঝুঁকছে। আমরা এখানে শিখতে পারবো ফ্রিল্যান্সিং কি ( freelancing কি ), freelancer কি, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো, অনলাইনে আয় ইনকাম করার উপায়, ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি ও ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করা যায়, ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার, অনলাইনে কি কি কাজ করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এর তালিকা। আশা করি আপনারা উপকৃত হবে। ফ্রিল্যান্সিং বিষয় সম্পর্কে কোনো সমস্যা পড়লে বা আরো কিছু জানতে চাইলে আপনারা আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ করতে পারেন। 

ফ্রিল্যান্সিং কি (Freelancing in Bangla)

ফ্রিল্যান্সার এবং ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায় (freelancing কি  এবং freelancer কি)

যে সকল শ্রমিক স্বাধীনভাবে কাজ করে ও কাজ ভিত্তিক মজুরি নেন তাকে ফ্রীলান্সার বলে। আর ফ্রীলান্সারদের কাজ করার প্রক্রিয়াকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। 

ফ্রিল্যান্সিং মানে কি? ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি

ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি মাধ্যম সেখানে অনলাইন বা অফলাইনে আপনি কাজ করতে পারবেন। এখানে আপনি যখন ইচ্ছা ক্লাইন্টদের কাছ থেকে কাজ নিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যখন ইচ্ছা তখন কাজ করে ডেলিভারি দিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনি একটি অফিসে চাকুরী করলে আপনাকে সেখানকার মালিকদের কথা মতো কাজ করতে হবে এবং আপনার কাজের ধারা যা আয় হবে তা বেশির ভাগই সেখানকার মালিকরা নিবে। কিন্তু আপনি নিজে ফ্রিল্যান্সিং করলে আয়ের সমগ্র লাভ আপনিই ভোগ করবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো সাধারণত ঘন্টায়, রোজ, সপ্তাহিক, মাস কিংবা মাসের অধিক হিসাবে ধরে চুক্তি ভিত্তিক করতে হয়। ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে অবশ্যই নিদিষ্ট কোনো কাজের উপর বিশেষ দক্ষতা থাকতে হবে। নিজে কাজ করার মন মানুষিকতা ও সাহস থাকতে হবে। বর্তমানে ইন্টারনেট দুনিয়াতে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং ব্যাপক জনপ্রিয়তা হয়ে উঠেছে। অনলাইনে ইনকামের জন্য বিভিন্ন রকম অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মস রয়েছে সেখানে আপনি লেখালেখি, ডিজাইন, কেনা-বেচা, ডিজিটাল সেবা, ডাটা এন্ট্রি, ডেভেলপমেন্ট সহ আরো বিভিন্ন রকম কাজ সেখানে করা যায়। এ সকল কাজ আপনি কোনো কোম্পানির দায়িত্বে কাজ করলে দৈনিক ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা কাজ করলে আপনি হয়তো ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন কিন্তু যদি আপনি নিজেই ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে এ সকল দৈনিক ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা কাজ করেন আপনি ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং দুনিয়াতে যে বেশি দক্ষ বিশ্বস্ত সেই সবচেয়ে বেশি কাজ পেয়ে থাকে। যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং এ নতুন হয়ে থাকেন এবং যে কাজটি নিয়েছেন তা ঠিকমতো করতে না পারলে তখন ক্লায়ন্ট আপনাকে নেগেটিভ মার্কিং করবে যা পরবর্তীতে আপনার ঐ একাউন্ট থেকে কাজ পেতে কষ্টকর হয়ে উঠবে। ফ্রিল্যান্সিং দুনিয়াতে প্রবেশের পূর্বে অবশ্যই আপনাকে দক্ষ জ্ঞানী হতে হবে কোনো বিশেষ কাজের উপর নইলে আপনি শুরু হওয়ার আগেই ফ্রিল্যান্সিং দুনিয়াতে পিছিয়ে পড়বেন। অনেকেই আছে পায়ের মাটি শক্ত না করেই ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে একাউন্ট খুলেন এবং কাজ নেওয়ার পর তারা ঠিকমতো ডেলিভারি দিতে পারে না তখন ক্লায়েন্টরা তাকে সহ ঐ দেশের লোকজনের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করতে পারেনা। তাই ক্লাইন্টের কাজ নেওয়ার আগে বুজে শুনে কাজের জন্য আবেদন করতে করতে হয়। 

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা সমূহ :

  • চাকুরীর অপেক্ষায় ফ্রিল্যান্সিং থেকে কয়েকগুন বেশি টাকা যায় করা যায়। 
  • ফ্রিল্যান্সিং করতে বিশেষ কোনো জায়গা বা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হয় না, আপনি যেখানে ইচ্ছা সেখানেই করতে পারেন। 
  • ফ্রিল্যান্সিং আপনার যখন ইচ্ছা তখনই করতে পারেন। আপনি চাইলে দিনে চাকরি করে রাতে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। তাছাড়া রাতেই ক্লাইন্টরা বেশি একটিভ থাকে কারণ ইউরোপ দেশগুলোতে তখন দিন থাকে। 
  • ফ্রিল্যান্সিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি নিজেই একটি কোম্পানি খুলতে পারেন। 
  • ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি নিজে নিজের দেশকে স্বাবলম্বী করতে পারেন। 
  • ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি বেশি টাকার আয়ের পাশাপাশি পরিবারের সাথে বেশি সময় কাটাতে পারবেন। 
  • ফ্রিল্যান্সিং এর সম্পূর্ণ কাজ আপনি ঘরে বসেই করতে পারেন শুধুমাত্র ল্যাপটপ বা পিসি এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে।  

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কি কি প্রয়োজন?

ফিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে বেসিক ডিভাইসের প্রয়োজন হয় যখন যা প্রয়োজন তাই দরকার হয়। ফিল্যান্সিং করতে অবশ্যই আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকতে হবে। কিন্তু সাথে স্মার্ট এন্ড্রোইড মোবাইল ফোন থাকলে ব্যাপক সুবিধা হয়। মোবাইলে অ্যাপ নামিয়ে যখন ক্লাইন্টের আপনাকে দরকার তখনই তিনি আপনার সাথে হোয়াটস্যাপ, ইমো দিয়ে যোগাযোগ করতে পারবেন। তাছাড়া কিছু কিছু কাজ মোবাইল দিয়েও সম্পূর্ণ করা যায়। আপনার কম্পিউটারে গতি সম্পূর্ণ ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে তবে তা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট হোক মোবাইলের সিমের ইন্টারনেট হোক। ইন্টারনেট ধীর গতি হলে কখনই ক্লাইন্টের করণীয় কাজ সময় মতো ডেলিভারি দেওয়া সম্ভব নয়। আর সবচেয়ে মূল বিষয় হলো আপনাকে কাজের প্রতি দক্ষতা থাকতে হবে। আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে যেসকল কাজ নিয়ে কাজ করতে চান সে সব বিষয়ে আপনাকে খবই দক্ষতাসীল হতে হবে। ক্লাইন্টের কাছ থেকে যে কাজ নিবেন সে কাজের প্রতি আপনাকে শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। এবং আপনার কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে ক্লাইন্টের কাছ থেকে কাজ নেয়ার জন্য যাতে তিনি আপনাকে বিশ্বাস করে আপনাকে কাজ দেয়। তাছাড়া মাইক্রোফোন, ক্যামেরা এবং হেডফোন ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়।   
  
তাই আমরা বলতে পারি ফিল্যান্সিং করতে বিশেষ প্রয়োজন হলো :
  • কম্পিউটার বা ল্যাপটপ
  • ইন্টারনেট কানেকশন
  • কমিউনিকেশন স্কিল
  • ইংলিশে কথা বলা ও বুঝা
  • দক্ষতা এবং 
  • কাজের প্রতি শ্রদ্ধা থাকতে হবে। 
যা থাকলে ভালো হয় তবে না থাকলেও ফিল্যান্সিং করা যায় তা হলো:
  • এন্ড্রোইড মোবাইল
  • মাইক্রোফোন
  • ক্যামেরা এবং 
  • হেডফোন। 
 নতুনরা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন - ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
  • ফ্রিল্যান্সিং শুরুর জন্য আপনাকে সর্ব প্রথম একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কিনতে হবে আর যদি বাসায় থাকে তাহলে তো কোনো সমস্যায় নেই। 
  • বর্তমান সময়ে দিন দিন ইন্টারনেট ব্যবহারের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া বর্তমানে পড়াশুনা থেকে অফিসের সকল কাজকর্ম ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। তাছাড়া অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য সকল কাজকর্ম ইন্টারনেটের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। আপনার ক্লায়েন্ট থেকে কাজ নিতে, কাজ করা শেষ হলে তা আবার জমা দিতে এবং ক্লায়েন্ট থেকে টাকা  নিতেও ইন্টারনেটের প্রয়োজন হয়। 
  • আপনার কাজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য ইন্টারনেটের ব্লগ বা ভিডিও দেখে আপনাকে বিশেষ করে একটি করে করে একাধিক কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। ইংরেজি ভাষা নিজের আয়ত্তে আন্তে হবে। 
  • নিজের দক্ষতা গুলো বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করতে হবে। প্রচার করার মাধ্যমেই মানুষ আপনার দক্ষতা সম্পর্কে অবগত হবে। আপনার কাজ পাওয়ার সম্ববনা দিন দিন বৃদ্ধি পাবে। আপনি যদি কোনো ভালো ওয়েব ডেভেলপার হন তাহলে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে আপনি যদি আপনার দক্ষতা প্রচার করেন তাহলে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। 
  • আপনার নিজের দক্ষতা প্রচারের জন্য আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে সুন্দর নামে একটি পেজ খুলবেন। সেখানে আপনার দক্ষতার কথা প্রকাশ করে পোস্টটি বুস্ট বা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপ কিংবা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে শেয়ার করতে পারেন। আপনার পরিচিতেই আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে সাহায্য করবে। 
  • আপনাকে ভালো একটি ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে হবে যাতে ক্লাইন্টের টাকা আপনি সহজেই পেতে পারেন। ব্যাংকে একাউন্ট খোলার আগে জেনে নিবেন ব্যাংটি থেকে রেমিট্যান্সের টাকা উত্তেলন করা যায় কিনা, ব্যাংকের সুইফট কোড কি? এবং ব্যাংকের ব্রাঞ্চের ঠিকানা ইত্যাদি। তবে সরকারি ব্যাংকে একাউন্ট না খুলে বেসরকারি মানসম্মত ব্যাংকে একাউন্ট  খুলবেন। 

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় -  ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো -  অনলাইন থেকে আয় করার উপায় 

অনলাইন থেকে আয় করার উপায় আয় করতে হলে আপনাকে নিচের বিষয় সম্পর্কে বেশ গুরুত্ব দিতে হবে।

সঠিক সময়ের লক্ষ্য নির্বাচন করুন 

  • ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার আগে আপনাকে একটি লক্ষ্য টিক করতে হবে যে আপনি কতটুকু সময় এর পিছনে দিতে চান। এবং নিশ্চিত হন যে যতটুকু সময় দিতে চান তা টিক মতো দিতে পারবেন কিনা। আপনি যদি কোনো চাকরি করেন তাহলে দিনে চাকরি করে রাতে ফ্রিল্যান্সিং করবেন এই ব্যাপারে কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অনেকেই আছে যারা কথা বলার সময় ঠিকই বলে কিন্তু সারা দিন কাজ করার পর আর তারা রাতে কাজ করতে পারে না। আবার আপনি যে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করবেন সেটি ফুল টাইম করবেন নাকি পার্ট-টাইম তাও ভালো মতো আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে তবেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে যোগ দিতে পারবেন। 

কোন ধরণের কাজ করতে আপনি আগ্রহী তা নির্বাচন করুন 

  • এখানে আপনাকে ভাবতে হবে আপনি কোন কোন কাজে আপনি পারদর্শী। এবং যে কাজটি নিবেন বা করবেন তা ১০০% সাফল্যের সাথে কাজটি ডেলিভারি দিতে পারবেন কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার তৈরী করতে আপনি একটি কাজের উপর দক্ষতা থাকলেও আপনি বেশ সাফল্য অর্জন করতে পারবেন। যা হলো ডেভলপার, মার্কেটিং প্রফেশনাল, কনটেন্ট রাইটিং, ট্রান্সলেটর, লগো ডিজাইনিং, এসইও সার্ভিসে, ভিডিওগ্রাফার, এইচআর ম্যানেজার, কনটেন্ট মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইনিং, ভিডিও তৈরী বা এডিট করা, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি ছাড়াও আপনি আরো অনেক কাজ রয়েছে তা দিয়েও আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। 
  1. আপনি যে বিষয়ে কাজ নিতে চান সে সম্পর্কে অবশ্যই সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং জ্ঞান থাকতে হবে। 
  2. আপনার বেছে নেওয়া কাজটি সম্পর্কে আপনার আগ্রহ থাকতে হবে এবং মনে বিশ্বাস থাকতে হবে যে এ কাজটির উপর যেকোনো সমস্যা আমি সমাধান করতে পারবো। 
  3. আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার তৈরির আগে দেখতে হবে আপনি যে বিষয়ে দক্ষ বা অভিজ্ঞতা রয়েছে তা ফ্রিল্যান্সিং ফ্লাটফর্মে কতটা চাহিদা বা প্রয়োজন রয়েছে তার সে সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকতে হবে। যদি আপনি এমন কাজ পারেন যা সচারচর সবাই করতে পারে তাহলে আপনার কাজ পেতে বিলম্ব হতে পারে আবার এপানি এমন কাজ পারেন যা যা সচারচর কেউ করতে পারে না তাহলে আপনি কাজ দ্রুত পাবেন এবং সাথে টাকাও বেশি পাবেন। 
  4. আপনাকে অবশ্যই দৈর্য্য ধারণ করতে হবে। ভাগ্য ভালো থাকলে ফ্রিল্যান্সিং ফ্লাটফর্মে শুরুতেই কাজ পেয়ে যাবেন অনথাই ২ থেকে ৩ মাস হয়ে গিয়েছে আপনি কোনো কাজ পাচ্ছেন না এরকমই হতে পারে। তাই এ ব্যাপারটি আপনাকে মনে রাখতে হবে।  
যে বিষয়টি নিজে কাজ করতে আগ্রহী তা নিয়ে অবশ্যই উপরের পয়েন্ট গুলির ব্যাপারে মনে রাখবেন।  
  • আপনার দক্ষতা থাকলে এবার বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে একাউন্ট খুলুন। তারপর আকর্ষণীয় ভাবে আপনার প্রফাইলটি সাজান। 
  • ছোটো ছোটো কাজ নিয়ে বড় বড় কাজ নেয়ার চেষ্টা করবেন শুরুতে বড় কাজ নিলে তা পাওয়ার সম্বনা কম থাকে। ছোটো কাজ নিয়ে নিজের রেটিং বাড়ানোর চেষ্টা  করুন।  
  • ফ্রিল্যান্সিং দুনিয়াতে ব্যাপক পরিমানে আয় করতে চাইলে নিজের নেটওয়ার্ক বড় করার চেষ্টা করুন। 


সেরা ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট
ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্টেরা তাদের ছোটা কাজের জন্য  বিভিন্ন দেশের ফ্রীলান্সারদের  খুজেঁন। ক্লায়েন্টেরা তাদেরকেই কাজে নেন যাদের প্রোফাইল দেখে বিশস্ত মনে হয় যাদের এপ্লিকেশন দেখে মনে হয় যে তিনি কাজ তা করতে পারবেন এবং যাদের ফ্রিল্যান্সিং রেটিং বেশি। নতুন  ফ্রীলান্সারদের ছোট ছোট কাজ কম টাকায় নিয়েই তাদের ক্লায়েন্টদের সন্তুষ্ট করলেই তারা ভালো রেটিং দেয়, যা পরবর্তীতে ফ্রীলান্সারদের ভবিষৎ উজ্জ্বল করে। মনে রাখতে হবে ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম গুলিতে প্রচুর ফ্রীলান্সারা কাজ করে তাই কাজ পাওয়ার জন্য অনেক অপেক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। নিচে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা তালিকা গুলি দেওয়া হলো : 

  • ফাইভার : ২০১০ সালে ফাইভার ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে যোগ দেয়। প্রচুর পরিমানে ফ্রিল্যান্সাররা এখানে একাউন্ট খুলে কারণ এখানে একাউন্ট খুলে সবচেয়ে সহজ। প্রত্যেকটি কাজ সর্বনিম্ন ৫ ডলার থেকে শুরু  করে বিশাল অংকের টাকা উপার্জন করতে পারে ফ্রিল্যান্সাররা। এখানে  গ্রাফিক্স বা লোগো ডিজাইন, ডিজিটাল  মার্কেটিং ,  কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও এনিমেশনের কাজ এখানে ফ্রিল্যান্সাররা বেশি করে থাকে। ফ্রিল্যান্সাররা গিগ পোস্ট করে সেখান থেকে বায়াররা তাদের হায়ার করে। ফাইভার থেকে অর্জিত অর্থ  পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার এর মাধ্যমে উত্তোলন করা যাই।   
  • আপওয়ার্ক : আপওয়ার্ক বায়াররা প্রথমে কাজ পোস্ট করে তখন ফ্রিল্যান্সাররা কাজটি নেয়ার জন্য এপলাই করে। বায়ার যাকে প্রচন্ড করে তাকেই তিনি সিলেক্ট করেন। প্রতি বছর ৩ -৪ মিলিয়নের অধিক কাজ বায়াররা এই প্লাটফর্মে জব পোস্ট করেন। যেকোন ক্যাটাগরির ফ্রিল্যান্সার এখানে পাওয়া যায়। আপওয়ার্ক থেকে অর্জিত অর্থ পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার এর মাধ্যমে উত্তোলন করা যাই। 
  • ফ্রিল্যান্সার ডট কমফ্রিল্যান্সার ডট কম থেকে সবচেয়ে বেশি ফ্রিল্যান্সার ও বায়ারের দেখা মিলে। ১৩৫০ টি আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি রয়েছে কাজের জন্য।  কাজভিত্তিক ও ঘন্টাভিত্তিক উভয় রকমের কাজ পেতে পারেন ফ্রিল্যান্সাররা। ফ্রিল্যান্সার ডট কম থেকে অর্জিত অর্থ স্ক্রিল, পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার এর মাধ্যমে উত্তোলন করা যাই। 
  • গুরু ডট কমএখানে ফ্রীলান্সারদের খুজেঁন বায়াররা। শুধুমাত্র ফ্রীলান্সাররা তাদের প্রোফাইলে কাজের অভিজ্ঞতা ও কাজের উদাহরণ প্রমান সহ দিলেই ক্লায়েন্টরা তাদের হায়ার করে। গুরু ডট  কম থেকে অর্জিত অর্থ পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার এর মাধ্যমে উত্তোলন করা যাই। 
 

ফ্রিল্যান্সিং সাইটে একাউন্ট খোলার পর যা করবেন 

ফ্রিল্যান্সিং সাইটে একাউন্ট খেলোযাড় পর সেখানে নিজের একটি প্রফেশনাল ছবি দিতে হবে। তারপর আপনার যে কাজের ওপর অভিজ্ঞতা রয়েছে তা সুন্দর করে লিখতে হবে। এবং আপনি যা যা কাজ অতীতে করেছেন তার একটি পোর্টফিল তৈরী করতে হবে। আপনি কোথায় কোথায় চাকরি করেছেন সে সম্পর্কে লিখতে হবে পাশাপাশি আপনার শিক্ষাজীবনের প্রতিষ্টান গুলোর নাম ডিগ্রি সহ লিখতে হবে। সর্বশেষ সুন্দর করে একটি ছোট করে বায়োডাটা লিখতে হবে মনে রাখতে হবে বায়োডাটা যত সুন্দর হবে কাজ পাওয়ার চান্স তত বাড়বে। আপনার বায়োডাটাটি হবে আপনি যে কাজের উপর অভিজ্ঞতা দক্ষতা রয়েছে সে গুলোর ওপর নির্বর করে। এটি বেশি ছোট বা বড় হলে চলবে না। 
 

ফ্রিল্যান্সিং থেকে কত টাকা অনলাইনে আয় করা যাবে?

আসলে ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করার ব্যাপারতা সম্পূর্ণ নিজের ওপর। আপনি যত কষ্ট করবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন। তাছাড়া আপনার দক্ষতা যদি দুর্লভ হয়ে থাকে তাহলে আপনি অধিক পরিমানে টাকা আয় করতে পারবেন। আমি শুরুতে ডাটা এন্ট্রি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেছিলাম প্রথম মাসে আমার ইনকাম হয়েছিল ৯০০০ টাকার মতো। টাকা ইনকাম এর ব্যাপারটা সম্পূর্ণ নিজের ওপর এক তো আপনার ভাগ্য ভালো থাকতে হবে কাজ পাওয়ার জন্য দ্বিতীয়ত আপনাকে কাজের প্রতি সময় দিতে হবে। পেপাল ভারতীয় ফ্রীলান্সারদের ওপর একটি জরিপ করেছিল সেখানে গড়ে প্রতি ১০০ জন ফ্রীলান্সারদের মধ্যে ১৯ জন ৬০ লক্ষ টাকা,  ২৩ জন ২ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা টাকা এবং বাকি ৫৮ জন ২ লক্ষ টাকার নিচে প্রতি বছর আয় করছে। বাংলাদেশে দিন দিন বেকার সমস্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই অধিকাংশ মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকছে। 


কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো - ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করা যায়- অনলাইনে কি কি কাজ করা যায়

কোন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শিখতে হবে ? 

এখন আমরা জানবো ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করা যায় বা অনলাইনে কি কি কাজ করা যায় এ সম্পর্কে। অনলাইন প্রচুর ধরণের কাজ করা যাই তা বলে শেষ করা যাবে না। অফলাইনে যে সকল কাজ করা যাই তার ৯০ শতাংশ কাজই আপনি অনলাইন করতে পারেন। অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলে কাজ শিখতে হবে কোর্স করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শিখতে আপনি কোনো ভালো মানের  কোচিং  সেন্টারে যেতে পারেন তাছাড়া ভালো মানের সিডি ক্যাসেড বাজারে পাওয়া যায় ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শিখার জন্য। বর্তমানে হাজার হাজার ভালো মানের ভিডিও রয়েছে ইউটুবে ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য। আমি নিজেই ইউটুব গুগল থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পেরেছি এখানে অনেক ভালো মানের ভিডিও পাওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সিং কোর্স বলতে আসলে তেমন কিছু না আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম থেকে কিভাবে কাজ করে আয় করতে হয় সেটা দেখাবে। এখানে মূল বিষয় হলো কাজ তাই আপনাকে আগে কাজ শিখতে হবে। কাজ ছাড়া আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে কিছুই করতে পারবেন না। চলুন আপনাদেরকে কিছু কাজের কথা বলি যা আপনারা শিখতে পারেন :-
  • ওয়েব ডেভেলপিং : বর্তমান বিশ্বে চাহিদা সম্পূর্ণ কাজ হলো ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে মাসে লাখ খানিক টাকা ঘরে বসেই আয় করতে পারেন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখে আপনি সুন্দর সুন্দর ওয়েব সাইট তৈরী করতে পারেন। আপনি যদি কোডিং এ ইন্টারেস্ট থাকে তাহলে এইচটিএমএল, সি এস এস, জাভাস্ক্রিপ্ট, পিএইচপি, জাভা বা পাইথন দিয়ে আপনি অসাধারণ ওয়েব সাইট তৈরী করতে পারেন। আর যদি  কোডিং কঠিন লাগে ইন্টারেস্ট না পান তাহলে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়েও সুন্দর ওয়েব সাইট তৈরী করতে পারেন।  
  • ট্রান্সলেটিং :  আপনি একাধিক ভাষা শিখে ট্রান্সলেটিং এর কাজ করতে পারেন। অবশ্যই মেশিন ট্রান্সলেটর দিয়ে ট্রান্সলেটিং করলে কিন্তু চলবে না।  
  • আর্টিকেল লেখালেখি : আপনি যদি আর্টিকেল লেখালেখি করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনি এই কাজটি করতে পারেন মার্কেটে চাহিদা রয়েছে। 
  • গ্রাফিক ডিজাইন : বর্তমানে আজকাল সবচেয়ে বেশি চাহিদা হলো গ্রাফিক ডিজাইনারদের। ফ্রীলান্সাররা লগো ডিজাইন করে মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজারের অধিক টাকা আয় করতে পারে। 
  • ভিডিও এডিট : বিভিন্ন কোম্পানি বা সিনেমার ভিডিও ট্রেইলার এডিট করে ফ্রীলান্সাররা ভালো একটি টাকা ইনকাম করতে পারে। 
  • অ্যাপ তৈরীকরণ : আপনি অ্যাপ ডেভেলপার হলে যেকোন ফ্রীল্যান্কিং প্লাটফর্মে আপনার চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে যেকোনো বড় বড় কোম্পানি গুলোতে অ্যাপ ডেভেলপার দের অনেক টাকা দিয়ে তারা হায়ার করে। প্রতি  অ্যাপ তৈরীতে আপনি ১ লক্ষ টাকা করেও আয় করতে পারেন। 
  • এসইও : আপনি এসইও শিখেও মাসে ১৮ থেকে ২৫ হাজার টাকার অধিক আয় করতে পারেন। এসইও খুব সহজেই শিখতে পারেন মাত্র ১ সপ্তাহের মধ্যেই আপনি এর ফুল কোর্সটি কমপ্লিট করতে পারেন। 
  • ডাটা এন্ট্রি : আপনি ডাটা এন্ট্রি কাজ শিখে ফ্রীল্যান্কিং প্লাটফর্ম গুলোতে এপলাই করতে পারেন। সবচেয়ে বেশি কাজ পাওয়া যায় ডাটা এন্ট্রিতে। 

এগুলো ছাড়াও আরো অনলাইনে কাজ রয়েছে। আস্তে আস্তে এগিয়েই আপনাকে ভবিষতে সাবলম্ভী হতে হবে। 

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম

চাকরির আবেদন পত্র - Chakrir abedon potro bangla

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম

আবেদনপত্র কাকে বলে ?

আবেদন পত্র : কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো বিষয়ে আবেদন জানিয়ে যে পত্র লিখা হয়, তাকে আবেদন পত্র বা দরখাস্ত বলে ।

আমাদের ছাত্র জীবন সহ সকল ক্ষেত্রেই আবেদন পত্র লেখার নিয়ম আমাদের কাজে লাগে। ছোট বেলা থেকেই যদি আমরা আবেদন পত্র লেখার নিয়ম শিখি তাহলে চাকরির আবেদন পত্র , কোম্পানির চাকরির আবেদন পত্র , স্কুলে চাকরির জন্য আবেদন পত্র এবং বিভিন্ন চাকরির আবেদন পত্র লিখার সময় কোনো সমস্যার স্মুখীন হতে হবে না। আবেদন পত্র লেখার নিয়ম যদি আমরা লিখতে ভুল করি তাহলে আমাদের আবেদন পত্র খারিজ করে দেওয়া হবে। কখনই নিজের ইচ্ছা মতো আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ভঙ্গ করলে চলবে না। শুদ্ধ ভাবে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম এর আইন মেনে চলতে হবে আমাদের।  

আবেদন পত্র লেখার নিয়ম 

আবেদনপত্রেও নিজস্ব নিদ্ধিষ্ট কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা ছাড়া আবেদনপত্রের মান থাকে না।  এ ধরনের পত্রে কোনো ব্যক্তিগত যা ইচ্ছা তা লিখা যাই না এখানে চিঠির মতো কোনো আবেগ প্রকাশ করা যাই না। যথারীতি নিয়ম  আনুষ্ঠানিকতা অনুসারে ভদ্রতা শিষ্টতা প্রদর্শন করিয়ে  অল্প কথায় এবং সুস্পষ্টভাবে বক্তব্য উপস্থাপিত করে সৌজন্যতার সাথে শেষ করতে হয়। 

আবেদন পত্র লেখার নিয়ম এর গঠন :
  • আবেদনপত্রের শুরুতে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের পদমর্যাদা ও তাঁর ঠিকানা লিখতে হয়। 
  • তারপর আবেদনের বিষয়টি এক কথাই সংক্ষেপে উল্লেখ করতে হয়। 
  • তারপর জনাব বলে সম্ভাষণ জানাতে হয়। 
  • পরে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম অনুসারে সবিনয়ে নিজের পরিচয় দেয়ার পর প্রার্থিত বিষয়ের স্বল্প পরিমানে বর্ণনা করতে হয় এবং নিজের বক্তব্যের  সাথে সমর্থনে যথােপযুক্ত যুক্তি উল্লেখ করতে হয়। 
  • শেষে আকাঙ্খা মঞ্জুর করার আবেদন করতে হয়। 
  • এরপর ডান দিকে শিষ্টাচারের  (যেমন আপনার অনুগত) সাথে আবেদনকারীর নাম ও ঠিকানা এবং বাম দিকে স্থান ও তারিখ লিখতে হয়। 
  • এরপর সর্বশেষে খামের উপরে বাম পাশে প্রেরকের  নাম, পদবি, ঠিকানা  উল্লেখ করতে হয় এবং ডান পাশে প্রাপকের নাম, পদবি, ঠিকানা উল্লেখ করতে হয়। এ ভাবেই আবেদন পত্র লেখার নিয়ম শেষ হয়।  
আপনি যদি এ ৭ টি নিয়মের মধ্যে একটি আইন ভঙ্গ করেন তাহলে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ভেঙে যাবে। ভিন্ন ভিন্ন আবেদনে ভিন্ন আবেদন পত্র লেখার নিয়ম থাকলেও এই ৭ টি নিয়ম অবশ্যই আবেদন পত্র লেখার নিয়ম এর সময় আপনাকে এ মানতে হবে। অনেক সময় দেখা যাই উচ্চ শিক্ষিত লোক জনেরাও ভালো মতো চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম জানে না। পরে তারা অপমানের শিকার হতে হয়। 

চাকরির আবেদন পত্র 

নিচে চাকরির জন্য আবেদন পত্র ও চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম উল্লেখ করা হলো :

চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম / চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম 

ওপরে যে আবেদনের নিয়ম বলা রয়েছে তা সকল আবেদনের ক্ষেত্রেও কার্যকর হবে। অন্যানো আবেদনের মতোই চাকরির আবেদন পত্র। নিম্নে চাকরির আবেদন পত্র / চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম এর কিছু নমুনা দেওয়া হলো:   

চাকরির জন্য আবেদন পত্র

এখানে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বুঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু চাকরির আবেদন পত্র উল্লেখ করা হলো -
  • প্রভাষক পদে চাকরির আবেদন পত্র
  • সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির আবেদন পত্র
  • স্কুলের চাকরির আবেদন পত্র
  • করণিক পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র
  • সমাজকল্যাণ দফতরে চাকরির আবেদন পত্র
  • অফিস সহকারী পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র
  • গার্মেন্টস চাকরির আবেদন পত্র
  • কোম্পানির চাকরির আবেদন পত্র
  • এনজিও চাকরির আবেদন পত্র
  • সরকারি চাকরির আবেদন পত্র এবং
  • ঔষধ কোম্পানিতে চাকরির আবেদন পত্র 
ইত্যাদি ছাড়াও বাকি চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম একই ধরণের

প্রভাষক পদে চাকরির আবেদন পত্র 

  • কলেজে প্রভাষক পদে চাকরির আবেদন পত্র লিখো। অথবা কোন কলেজে শিক্ষক শুন্য পদে নিযুক্তি লাভের জন্য চাকরির দরখাস্ত লেখ। কলেজে প্রভাষক পদে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ।

বরাবর 
প্রধান শিক্ষক ও অধ্যক্ষ
সেনা পল্লী হাই স্কুল ও কলেজ 
মদন নেত্রকোনা 

বিষয় : সহকারী প্রভাষক পদে চাকরির আবেদন। 

বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১৫ এপ্রিল, ২০.. তারিখের 'ওয়ার্ল্ড টাইম টেক ' - পত্রিকায় এ প্রকাশিত বিজ্ঞাপন মারফত জানতে পারলাম, আপনার কলেজে বিজ্ঞানে পারদশী একজন সহকারি প্রতাষক আবশ্যক। আমি উক্ত পদের একজন প্রাথী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য আপনার বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করা হলো :

১. নাম :  মো: পারভেজ আহমেদ  
২. পিতার নাম : মোশারফ করিম                   
৩. মাতার নাম : সালেহ বেগম              
৪. স্থায়ী ঠিকানা:  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা           
৫. বর্তমান ঠিকানা:  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা       
৬. জন্ম তারিখ : ১৫ . ০৬ . ১৯৯৪            
৭.  ধর্ম:     ইসলাম (সুন্নি)            
৮.  জাতীয়তা:    বাংলাদেশী                
৯. শিক্ষাগত যোগ্যতা :        
পরীক্ষার নাম বিভাগ/বিষয়  পাশের সাল     জিপিএ বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় পাশের সন
এস এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১০
এইচ এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১২
স্নাতক পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৪
স্নাতকোত্তর পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৬

১০. অভিজ্ঞতা : ১৫ -০৫ -২০১৯ থেকে শিক্ষকতা কাজে নিয়োজিত। ।

অতএব, মহোদয় সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে নিয়োগ দিলে নিষ্ঠার  সাথে কর্তব্য পালনে তৎপর থাকব। ছাত্র- ছাত্রীদের নিয়মিত পাঠদান, বিদ্যালয়ের/কলেজের সার্বিক উন্নতি এবং কর্তৃপক্ষের সন্তুষ্টি বিধানে সর্বশক্তি নিয়োগ করব এ নিশ্চয়তা প্রদান করছি। 

তারিখ : ১৬ এপ্রিল জুলাই, ২০..
নেত্রকোনা 
বিনীত
মো: পারভেজ আহমেদ 
সহকারী শিক্ষক / প্রভাষক 
তেলিগাতী বাজার, মদন, নেত্রকোনা 


চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম লিখার সময় খামের প্রয়োজন হয় নিচে খাম কিভাবে লিখতে হয় তা দেয়া হলো :

সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির আবেদন পত্র / স্কুলের চাকরির আবেদন পত্র  

  • বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির আবেদন পত্র লিখো। অথবা কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক শুন্য পদে নিযুক্তি লাভের জন্য চাকরির দরখাস্ত লেখ। সহকারী শিক্ষক পদে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ।  
বরাবর 
প্রধান শিক্ষক ও অধ্যক্ষ
সেনা পল্লী হাই স্কুল ও কলেজ 
মদন নেত্রকোনা 

বিষয় : সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির আবেদন। 

বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১৫ এপ্রিল, ২০.. তারিখের 'ওয়ার্ল্ড টাইম টেক ' - পত্রিকায় এ প্রকাশিত বিজ্ঞাপন মারফত জানতে পারলাম, আপনার বিদ্যালয়ে বিজ্ঞানে পারদশী একজন সহকারি শিক্ষক আবশ্যক। আমি উক্ত পদের একজন প্রাথী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য আপনার বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করা হলো :

১. নাম   মো: পারভেজ আহমেদ  
২. পিতার নাম : মোশারফ করিম                   
৩. মাতার নাম : সালেহ বেগম          
৪. স্থায়ী ঠিকানা:  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা           
৫. বর্তমান ঠিকানা : গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা       
৬. জন্ম তারিখ:  ১৫ . ০৬ . ১৯৯৪            
৭.  ধর্ম:     ইসলাম (সুন্নি)            
৮.  জাতীয়তা :   বাংলাদেশী                
৯. শিক্ষাগত যোগ্যতা :            
পরীক্ষার নাম বিভাগ/বিষয়  পাশের সাল     জিপিএ বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় পাশের সন
এস এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১০
এইচ এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১২
স্নাতক পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৪
স্নাতকোত্তর পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৬

১০. অভিজ্ঞতা : ১৫ -০৫ -২০১৯ থেকে শিক্ষকতা কাজে নিয়োজিত। 

অতএব, মহোদয় সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে নিয়োগ দিলে নিষ্ঠার সাথে কর্তব্য পালনে তৎপর থাকব। ছাত্র- ছাত্রীদের নিয়মিত পাঠদান, বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নতি এবং কর্তৃপক্ষের সন্তুষ্টি বিধানে সর্বশক্তি নিয়োগ করব এ নিশ্চয়তা প্রদান করছি। 

তারিখ : ১৬ এপ্রিল জুলাই, ২০..
নেত্রকোনা 
বিনীত
মো: পারভেজ আহমেদ 
সহকারী শিক্ষক / প্রভাষক 
তেলিগাতী বাজার, মদন, নেত্রকোনা
 

করণিক পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র / সমাজকল্যাণ দফতরে চাকরির আবেদন পত্র / অফিস সহকারী পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র

  • কোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে করণিক পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র রচনা কর অথবা করণিক পদের জন্য আবেদন পত্র লেখার নিয়ম। অথবা, সমাজকল্যাণ দফতরে চাকরির জন্য যোগ্যতার বিবরণ দিয়ে একটি চাকরির দরখাস্ত লেখ। অথবা, কোনো প্রতিষ্ঠানে অফিস সহকারী পদের জন্য একটি চাকরির আবেদন পত্র রচনা কর। অফিস সহকারী পদে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম ।   
বরাবর 
কর্তৃপক্ষ 
বঙ্গ চানাচুর ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ
মদন নেত্রকোনা 

বিষয় : করণিক পদের জন্যে আবেদন। 

বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১৫ এপ্রিল, ২০.. তারিখের 'ওয়ার্ল্ড টাইম টেক' - পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপন মারফত জানতে পারলাম, আপনার ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে করণিক নিয়োগ করবেন। আমি উক্ত পদের  একজন প্রাথী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রযোজনীয় তথ্য আপনার সদয় বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করা হলো :

১. নাম :  মো: পারভেজ আহমেদ  
২. পিতার নাম : মোশারফ করিম                   
৩. মাতার নাম : সালেহ বেগম           
৪. স্থায়ী ঠিকানা  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা           
৫. বর্তমান ঠিকানা  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা       
৬. জন্ম তারিখ  ১৫ . ০৬ . ১৯৯৪           
৭ . শিক্ষাগত যোগ্যতা :        
পরীক্ষার নাম বিভাগ/বিষয়  পাশের সাল     জিপিএ বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় পাশের সন
এস এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১০
এইচ এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১২
স্নাতক পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৪
স্নাতকোত্তর পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৬

৮.  ধর্ম :    ইসলাম (সুন্নি)            
৯.  জাতীয়তা  :  বাংলাদেশী   

অতএব, মহোদয় সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে নিয়োগদান করে আপনার প্রতিষ্ঠানে সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে জীবিকা অর্জনের  সুযোগদানে বাধিত করুন। 

তারিখ : ১৬ এপ্রিল জুলাই, ২০..
নেত্রকোনা 
বিনীত
মো: পারভেজ আহমেদ
 

গার্মেন্টস চাকরির আবেদন পত্র 

  • কোনো গার্মেন্টসে হেলপার / অপারেটর পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র রচনা কর। কিভাবে গার্মেন্টসে  চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম লিখতে হয়। 
বরাবর 
কর্তৃপক্ষ 
হামিদ গার্মেন্টস
মদন নেত্রকোনা 

বিষয় : হেলপার/অপারেটর পদের জন্যে আবেদন। 

বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১৫ এপ্রিল, ২০.. তারিখের 'ওয়ার্ল্ড টাইম টেক' - পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপন মারফত জানতে পারলাম, আপনার গার্মেন্টসে হেলপার/অপারেটর পদে নিয়োগ করবেন। আমি উক্ত পদের একজন প্রাথী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রযোজনীয় তথ্য আপনার সদয় বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করা হলো :

১. নাম :  মো: পারভেজ আহমেদ  
২. পিতার নাম : মোশারফ করিম                   
৩. মাতার নাম : সালেহ বেগম              
৪. স্থায়ী ঠিকানা  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা           
৫. বর্তমান ঠিকানা  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা       
৬. জন্ম তারিখ  ১৫ . ০৬ . ১৯৯৪            
৭.   ধর্ম :    ইসলাম (সুন্নি)            
৮.  জাতীয়তা :   বাংলাদেশী 
৯ . শিক্ষাগত যোগ্যতা :           
পরীক্ষার নাম বিভাগ/বিষয়  পাশের সাল     জিপিএ বোর্ড পাশের সন
এস এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১০

১০. অভিজ্ঞতা : ১৫ -০৫ -২০১৯ থেকে ওএল গার্মেন্টসে কাজে নিয়োজিত। 

অতএব, মহোদয় সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে নিয়োগদান করে আপনার গার্মেন্টসে সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে জীবিকা অর্জনের সুযোগদানে বাধিত করুন। 

তারিখ : ১৬ এপ্রিল জুলাই, ২০..
নেত্রকোনা 
বিনীত
মো: পারভেজ আহমেদ 
 

সরকারি চাকরির আবেদন পত্র

  • কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী অফিসার পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র রচনা কর। কিভাবে সরকারি চাকরিতে  আবেদন পত্র লেখার নিয়ম লিখতে হয়।

বরাবর,
মহাপরিচালক,
উত্তরা সিটি কর্পারেশন, নেত্রকোনা , বাংলাদেশ।

বিষয়: সহকারী অফিসার পদে নিযুক্তির আবেদন।

বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১৫ এপ্রিল, ২০.. তারিখের 'ওয়ার্ল্ড টাইম টেক' - পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপন মারফত জানতে পারলাম, আপনার প্রতিষ্ঠানে সহকারী অফিসার নিয়োগ করবেন। আমি উক্ত পদের  একজন প্রাথী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রযোজনীয় তথ্য আপনার সদয় বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করা হলো :

১. নাম:   মো: পারভেজ আহমেদ  
২. পিতার নাম : মোশারফ করিম                   
৩. মাতার নাম :সালেহ বেগম             
৪. স্থায়ী ঠিকানা:  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা           
৫. বর্তমান ঠিকানা  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা       
৬. জন্ম তারিখ:  ১৫ . ০৬ . ১৯৯৪            
৭ . শিক্ষাগত যোগ্যতা :          
পরীক্ষার নাম বিভাগ/বিষয়  পাশের সাল     জিপিএ বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় পাশের সন
এস এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১০
এইচ এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১২
স্নাতক পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৪
স্নাতকোত্তর পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৬

৮.  ধর্ম:     ইসলাম (সুন্নি)            
৯.  জাতীয়তা :   বাংলাদেশী   

অতএব, মহোদয় সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে নিয়োগদান করে আপনার প্রতিষ্ঠানে সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে জীবিকা অর্জনের  সুযোগদানে বাধিত করুন। 

তারিখ : ১৬ এপ্রিল জুলাই, ২০..
নেত্রকোনা 
বিনীত
মো: পারভেজ আহমেদ 


সংযুক্তি :
(ক) আপনার দাখিল, আলিম ও অনার্স সার্টিফিকেট -এর মূল সত্যায়িত কপি দিতে হবে।
(খ) চারিত্রিক সনদপত্র বা সকল প্রশংসা পত্রের সত্যায়িত কপি দিতে হবে।
(গ) অভিজ্ঞতার সনদ দিতে হবে।
(ঘ) সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ৩ কপি সত্যায়িত ছবি দিতে হবে।
 

এনজিও চাকরির আবেদন পত্র 

  • কোনো এনজিও প্রতিষ্ঠানে শাখা ব্যবস্থাপক পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র রচনা কর। কিভাবে এনজিওতে  চাকরির  আবেদন পত্র লেখার নিয়ম লিখতে হয়। 

বরাবর 
কর্তৃপক্ষ 
ফুড এনজিও
মদন নেত্রকোনা 

বিষয় : শাখা ব্যবস্থাপক পদের জন্যে আবেদন। 

বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১৫ এপ্রিল, ২০.. তারিখের 'ওয়ার্ল্ড টাইম টেক' - পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপন মারফত জানতে পারলাম, আপনার এনজিও প্রতিষ্ঠানে শাখা ব্যবস্থাপক নিয়োগ করবেন। আমি উক্ত পদের  একজন প্রাথী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রযোজনীয় তথ্য আপনার সদয় বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করা হলো :

১. নাম:   মো: পারভেজ আহমেদ  
২. পিতার নাম : মোশারফ করিম                   
৩. মাতার নাম : সালেহ বেগম            
৪. স্থায়ী ঠিকানা : গ্রাম: তেলিগাতী বাজার পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা           
৫. বর্তমান ঠিকানা:  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা       
৬. জন্ম তারিখ:  ১৫ . ০৬ . ১৯৯৪            
       
৭ . শিক্ষাগত যোগ্যতা :              
পরীক্ষার নাম বিভাগ/বিষয়  পাশের সাল     জিপিএ বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় পাশের সন
এস এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১০
এইচ এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১২
স্নাতক পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৪
স্নাতকোত্তর পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৬

৮.  ধর্ম:     ইসলাম (সুন্নি)            
৯.  জাতীয়তা:    বাংলাদেশী   

অতএব, মহোদয় সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে নিয়োগদান করে আপনার প্রতিষ্ঠানে সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে জীবিকা অর্জনের  সুযোগদানে বাধিত করুন। 

তারিখ : ১৬ এপ্রিল জুলাই, ২০..
নেত্রকোনা 
বিনীত
মো: পারভেজ আহমেদ 
 

 কোম্পানির চাকরির আবেদন পত্র 

  • কোনো প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র রচনা কর। কিভাবে  কোম্পানিতে  চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম লিখতে হয়। 

বরাবর 
কর্তৃপক্ষ 
আইটি এজেকিশোর
মদন নেত্রকোনা 

বিষয় : কম্পিউটার অপারেটর পদের জন্যে আবেদন। 

বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১৫ এপ্রিল, ২০.. তারিখের 'ওয়ার্ল্ড টাইম টেক' - পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপন মারফত জানতে পারলাম, আপনার ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগ করবেন। আমি উক্ত পদের  একজন প্রাথী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রযোজনীয় তথ্য আপনার সদয় বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করা হলো :

১. নাম:   মো: পারভেজ আহমেদ  
২. পিতার নাম : মোশারফ করিম                   
৩. মাতার নাম : সালেহ বেগম         
৪. স্থায়ী ঠিকানা  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা           
৫. বর্তমান ঠিকানা  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা       
৬. জন্ম তারিখ:  ১৫ . ০৬ . ১৯৯৪            
৭ . শিক্ষাগত যোগ্যতা :                   
পরীক্ষার নাম বিভাগ/বিষয়  পাশের সাল     জিপিএ বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় পাশের সন
এস এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১০
এইচ এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১২
স্নাতক পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৪
স্নাতকোত্তর পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৬

৮.  ধর্ম :   ইসলাম (সুন্নি)            
৯.  জাতীয়তা :  বাংলাদেশী   

অতএব, মহোদয় সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে নিয়োগদান করে আপনার প্রতিষ্ঠানে সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে জীবিকা অর্জনের  সুযোগদানে বাধিত করুন। 

তারিখ : ১৬ এপ্রিল জুলাই, ২০..
নেত্রকোনা 
বিনীত
মো: পারভেজ আহমেদ
 

ঔষধ কোম্পানিতে চাকরির আবেদন পত্র 

  • কোনো ঔষধ কোম্পানিতে মেডিকেল ইনফরমেশন অফিসার পদের জন্য চাকরির আবেদন পত্র রচনা কর। কিভাবে ঔষধ কোম্পানিতে আবেদন পত্র লেখার নিয়ম লিখতে হয়। 
বরাবর 
কর্তৃপক্ষ 
স্কয়ার কোম্পানি
মদন নেত্রকোনা 

বিষয় : মেডিকেল ইনফরমেশন অফিসার পদের জন্যে আবেদন। 

বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১৫ এপ্রিল, ২০.. তারিখের 'ওয়ার্ল্ড টাইম টেক' - পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপন মারফত জানতে পারলাম, আপনার ঔষধ কোম্পানিতে মেডিকেল ইনফরমেশন অফিসার নিয়োগ করবেন। আমি উক্ত পদের  একজন প্রাথী। আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রযোজনীয় তথ্য আপনার সদয় বিবেচনার জন্য নিম্নে পেশ করা হলো :

১. নাম:   মো: পারভেজ আহমেদ  
২. পিতার নাম : মোশারফ করিম                   
৩. মাতার নাম : সালেহ বেগম          
৪. স্থায়ী ঠিকানা:  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার, পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা           
৫. বর্তমান ঠিকানা  গ্রাম: তেলিগাতী বাজার ,পোস্ট : বড়তলী, উপজেলা : কেন্দুয়া, জেলা : নেত্রকোনা       
৬. জন্ম তারিখ  ১৫ . ০৬ . ১৯৯৪            
৭ . শিক্ষাগত যোগ্যতা :        
পরীক্ষার নাম বিভাগ/বিষয়  পাশের সাল     জিপিএ বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় পাশের সন
এস এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১০
এইচ এস সি বিজ্ঞান   ৫.০০  ঢাকা ২০১২
স্নাতক পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৪
স্নাতকোত্তর পদার্থবিজ্ঞান ৪.০০  ঢাকা ২০১৬

৮.  ধর্ম :    ইসলাম (সুন্নি)            
৯.  জাতীয়তা:    বাংলাদেশী   

অতএব, মহোদয় সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে নিয়োগদান করে আপনার প্রতিষ্ঠানে সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে জীবিকা অর্জনের  সুযোগদানে বাধিত করুন। 

তারিখ : ১৬ এপ্রিল জুলাই, ২০..
নেত্রকোনা 
বিনীত
মো: পারভেজ আহমেদ 


আশা করি চাকরির আবেদন পত্র লেখার নিয়ম আপনাদের উপকারে আসবে। উপরের আবেদন পত্র লেখার নিয়ম এর নমুনা পত্র গুলোর নিয়ম অনুসারে যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে একই নিয়মে আপনি লিখতে পারেন। এখানে উল্লেখ বিষয় হলো আপনি যে পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি দেখেছেন সেটার নাম লিখবেন আবেদন পত্র লেখার নিয়ম তাহলেই চলবে বাকি সবই একই। মনে রাখবেন কেউ যদি আবেদন পত্র লেখার নিয়ম অমান্য করে তাহলে সে কখনোই আবেদন মঞ্জুর করতে পারবে না। 

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরি হাইকোর্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরি হাইকোর্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

অস্থায়ী ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগে নিম্নোক্ত শূন্যপদ পূরণের জন্য বাংলাদেশের নাগরিকদের চাকরির বিজ্ঞপ্তি।
 
স্টেনোগ্রাফার, স্টেনোটাইপিস্ট, স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর, সাঁট মুদ্রাক্ষরিক তথা কম্পিউটার অপারেটর, ডাটা এন্ট্রি কন্ট্রোল অপারেটর, মুদ্রাক্ষরিক তথা অফিস সহকারী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ফটোস্ট্যাট মেশিন অপারেটর এবং এম,এল,এস,এস পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।
 

  • পদের নাম: স্টেনোগ্রাফার
  • খালি পদ: ৩
  • বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০/
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাটলিপি ও টাইপিং এ দক্ষতাসম্পন্ন কমপক্ষে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ ইংরেজী ও বাংলায় টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৩০ ও ২৫ শব্দের টাইপের গতি এবং ইংরেজী ও বাংলায় সাটলিপিতে প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ১০০ ও ৭০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
 
  • পদের নাম: স্টেনোটাইপিষ্ট 
  • খালি পদ: ৬ 
  • বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০/-
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাটলিপি ও টাইপিং এ দক্ষতাসম্পন্ন কমপক্ষে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ ইংরেজী ও বাংলায় টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৩০ ও ২৫ শব্দের টাইপের গতি এবং ইংরেজী ও বাংলায় সাটলিপিতে প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৭০ ও ৪৫ শব্দের গতি থাকতে হবে।
 
  • পদের নাম: স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর
  • খালি পদ: ১
  • বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০/- |
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: সার্টলিপি ও টাইপিং এ দক্ষতাসম্পন্ন কমপক্ষে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ ইংরেজী ও বাংলায় টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৩০ ও ২৫ শব্দের টাইপের গতি এবং ইংরেজী ও বাংলায় সাটলিপিতে প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৭০ ও ৪৫ শব্দের গতি থাকতে হবে।
 
  • পদের নাম: সাঁট মুদ্রাক্ষরিক তথা 
  • কম্পিউটার অপারেটর
  • খালি পদ: ১
  • বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০/
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাটলিপি ও টাইপিং এ দক্ষতাসম্পন্ন কমপক্ষে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ ইংরেজী ও বাংলায় টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৩০ ও ২৫ শব্দের টাইপের গতি এবং ইংরেজী ও বাংলায় সাটলিপিতে প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৭০ ও ৪৫ শব্দের গতি থাকতে হবে।
 
  • পদের নাম: ডাটা এন্ট্রি কন্ট্রোল অপারেটর
  • খালি পদ: ৩
  • বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০/-
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক পাস (বিজ্ঞান বিভাগঅগ্রগণ্য) এবং ডাটা এন্ট্রি কন্ট্রোল অপারেটরের জন্য যথাযথ মানসম্পন্ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
 
  • পদের নাম: মুদ্রাক্ষরিক তথা অফিস সহকারী
  • খালি পদ: ৬
  • বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০/-
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে। ইংরেজী ও বাংলায় কম্পিউটার টাইপিং-এ কর্মদক্ষতা প্রতি মিনিটে সর্বনিম্ন যথাক্রমে ২০ ও ২০ শব্দের গতি সম্পন্ন হতে হবে। সাটলিপিতে জ্ঞানসম্পন্ন প্রার্থীদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
 
  • পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
  • খালি পদ: ৪
  • বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০/-
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং টাইপিং এদক্ষতা থাকতে হবে। কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রাপ্তহতে হবে। ইংরেজী ও বাংলায় কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে সর্বনিম্ন যথাক্রমে ২০ ও ২০ শব্দের গতিসম্পন্ন হতে হবে।
 
  • পদের নাম: ফটোস্ট্যাট মেশিন অপারেটর
  • খালি পদ: ১
  • বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০/-
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফটোস্ট্যাট মেশিন পরিচালনায় দক্ষতাসহ নুন্যতম এস,এস,সি পাস অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন
 
  • পদের নাম: এম,এল,এস,এস
  • খালি পদ: ৪৮
  • বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০/-
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে ৮ম শ্রেণী পাস অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা

আবেদনের শেষ সময়: ১২ মে ২০২২ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।




বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি ২০২২, সুপ্রিম কোর্টের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, হাইকোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, সুপ্রিম কোর্ট নিয়োগ ২০২২, হাইকোর্টে নিয়োগ, সুপ্রিম কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, সরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ বাংলাদেশ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, সুপ্রিম কোর্টের চাকরির বিজ্ঞপ্তি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নিয়োগ ২০২২, সরকারি চাকরি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, সুপ্রিম কোর্ট চাকরির বিজ্ঞপ্তি ২০২২, সরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কি কি করা যায় এবং জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখতে কি কি প্রয়োজন

জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কি কি করা যায় এবং জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখতে কি কি প্রয়োজন

অনেকেরেই মনে প্রশ্ন জাগে যে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কি কি করা যায় বা জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কি কি তৈরী করা যায় এবং জাভাস্ক্রিপ্ট লিখতে কি প্রয়োজন যা নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করবো। 

জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কি কি করা যায় ( What is JavaScript used for in bangla )

জাভাস্ক্রিপ্ট ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার উভয় দিকেই ব্যবহার করা যেতে পারে। আসলে, জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার সম্পর্কে নতুন নতুন ধারণা উদ্ভূত হচ্ছে। সারা বিশ্বের ওয়েব ডিজাইনাররা এটি (জাভাস্ক্রিপ্ট) প্রতিনিয়ত প্রকাশ করছেন। এর কাজের পরিধি দিন দিন বাড়ছে। এর মধ্যে কয়েকটি ব্যবহার নীচে বর্ণিত হলো। 

আপনি জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে নিম্নলিখিত করতে পারেন:
  • জাভাস্ক্রিপ্ট দ্বারা আপনি পাসওয়ার্ড দ্বারা কোনো ওয়েব পেজকে প্রোটেক্টেড করতে পারেন। 
  • জাভাস্ক্রিপ্ট মাধ্যমে ওয়েবপেজের মাধ্যমে আপনি ব্যবহারকারীর ব্রাউজারের নাম, সংস্করণ এবং তার আইএসপির নাম তাকে জানিয়ে দিতে পারেন।
  • আপনি দিনের সময়ের উপর ভিত্তি করে ব্যবহারকারীকে শুভেচ্ছা জানাতে পারেন জাভাস্ক্রিপ্টের মাধ্যমে। উদাহরণস্বরূপ, সকালে শুভ সকাল, বিকেলে শুভ বিকেল এবং সন্ধ্যায় শুভ সন্ধ্যা। জাভাস্ক্রিপ্টের মাধ্যমে আপনি ইচ্ছা করলে সময়ের সাথে সাথে আপনার ওয়েব পেজের ডিজাইন (যেমন পটভূমির রঙ, ছবি ইত্যাদি) পরিবর্তন করতে পারেন। অন্য কথায়, সকালে কেউ আপনার পেজে প্রবেশ করলে ব্যবহারকারী এক জিনিস দেখতে পারবেন, বিকেলে ব্যবহারকারী অন্য জিনিস দেখতে পাবেন। 
  • রাতে বা দিনে ব্যবহারকারীর জন্য সুন্দর সুন্দর উদ্ধৃতি প্রদর্শন করতে পারেন জাভাস্ক্রিপ্ট দ্বারা। উদাহরণস্বরূপ, সপ্তাহে সাত দিনের জন্য নতুন  নতুন উদ্ধৃতি। শনিবার একটি উদ্ধৃতি, রবিবার আরেকটি - এটি প্রতিদিন পরিবর্তন হবে। জাভাস্ক্রিপ্টের মাধ্যমে হয়তো করতে পারেন মাসের ত্রিশ দিনের জন্য ত্রিশটি উদ্ধৃতি।
  • জাভাস্ক্রিপ্ট দ্বারা আপনি একটি ওয়েবপৃষ্ঠা তৈরি করতে পারেন যেখানে প্রবেশের ৫ - ১০ সেকেন্ড পরে ব্যবহারকারী অন্য নতুন ওয়েবপেজে চলে যাবে।
  • আপনার ওয়েবপেজ ব্যবহারকারীদের জন্য গেম তৈরি করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, ব্যবহারকারী যদি ১০টি প্রশ্নের মধ্যে ৫টির উত্তর দিতে পারেন, তাহলে তিনি পরবর্তী পৃষ্ঠায় প্রবেশ করতে সক্ষম হবেন, তারপর যদি তিনি আবার ৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন তবে তিনি পরবর্তী স্তরে প্রবেশ করতে সক্ষম হবেন। আপনি কম্পিউটার গেমের বিভিন্ন স্তরের মতো স্তর তৈরি করতে পারেন এবং সর্বোচ্চ স্কোরের জন্য বিশেষ পুরষ্কারের ব্যবস্থা করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার অভিনন্দন বার্তাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সর্বোচ্চ স্কোরারের কাছে পৌঁছে যাবে।
  • আপনি হাইপারলিঙ্ক তৈরি করতে পারেন যা মাউসের তীর রাখার সাথে সাথে মাউসের তীরের আকার পরিবর্তন করবে।
  • ডাইনামিক ফরম তৈরি করতে সক্ষম এরূপ ওয়েবপেজ তৈরী করতে পারেন। নাম, ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহে আপনি অবিলম্বে বিভিন্ন ফরম থেকে প্রদত্ত তথ্য যাচাই করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, যদি কেউ জন্ম তারিখ ২৫-০৯-১৯৯৮ লিখে এবং ক্ষেত্রে বয়স ৯ লিখে, তাহলে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে অবিলম্বে ভুল নির্দেশ করতে সক্ষম হবেন। জাভাস্ক্রিপ্ট গ্রাহকের জন্য অ্যাকাউন্টিং কাজ পরিচালনা করতে সক্ষম।
এখানে উল্লেখিত বিষয়গুলি ছাড়াও আরও অনেক কিছু করা যেতে পারে। জাভাস্ক্রিপ্ট আয়ত্ত করার পর আপনি নিজেই এটি এটি বুজতে পারবেন।

জাভাস্ক্রিপ্ট লিখতে কি প্রয়োজন? ( How do I write a JavaScript in bangla? )

ওরকম কিছুনা. আপনি আজই জাভাস্ক্রিপ্ট লেখা শুরু করতে পারেন। এর জন্য কোন নতুন হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যারের প্রয়োজন নেই। আপনার যদি ৪৮৬ বা উচ্চতর মডেলের একটি পিসি থাকে এবং এতে Windows Notepad বা অন্য কোনো টেক্সট এডিটর থাকে, তাহলে আপনি JavaScript লেখা শুরু করতে পারেন। এর জন্য আলাদা কোনো এডিটর প্রয়োজন নেই। এবং যেহেতু আপনাকে জাভাস্ক্রিপ্ট কোড কম্পাইল করতে হবে না, তাই আপনার কানো কম্পাইলারের প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র কোড চালানোর জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট সমর্থন করে এমন ব্রাউজার প্রয়োজন।

জাভাস্ক্রিপ্ট সংস্করণ ইতিহাস

জাভাস্ক্রিপ্ট সংস্করণ ইতিহাস

Netscape Communications Corp. তাদের ব্রাউজার Netscape Navigator ২.০ এর মাধ্যমে JavaScript সর্বপ্রথম চালু করেছে। জাভাস্ক্রিপ্ট তখন জাভাস্ক্রিপ্ট সংস্করণ ১.০ (জাভাস্ক্রিপ্ট ১.০) নামে পরিচিতি ছিল । নেভিগেটর ৩.০ নেটস্কেপ কমিউনিকেটর তারপর যথাক্রমে জাভাস্ক্রিপ্ট ১.১ এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ১.২ প্রবর্তন করে। মাইক্রোসফটের ব্রাউজার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৩.0 ভার্শনটি প্রথম জাভাস্ক্রিপ্ট সমর্থন করে। মাইক্রোসফট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার প্রথম বারের মতো ৩-তে জাভাস্ক্রিপ্ট যোগ করে। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের স্ক্রিপ্টিং ক্ষমতা নেটস্কেপ নেভিগেটর ২-এর মতোই ছিল। কিন্তু ব্যবসায়িক কারণে, মাইক্রোসফট তাদের স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিনকে জাভাস্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন বলা থেকে বিরত থাকে। কারণ জাভাস্ক্রিপ্ট শব্দটি নেটস্কেপ কমিউনিকেশনের একটি ট্রেডমার্ক। তাই মাইক্রোসফ্ট তাদের স্ক্রিপ্টিংকে JScript বলে এবং এটিকে ECMAScript হিসাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। 


মাইক্রোসফটের JScript এবং Netscape এর JavaScript এর মধ্যে পার্থক্য ব্যবহারকারীরা কখনোই বুজতে পারবে না। Netscape এর JavaScript যা কিছু করতে পারে, মাইক্রোসফটের Jscript তা সবই করতে পারে। কিন্তু জেস্ক্রিপ্টে এমন কিছু ক্ষমতা রয়েছে যা জাভাস্ক্রিপ্টে নেই। তবে এই ক্ষমতা ব্যবহার করতে চাইলে ব্যবহারকারীকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করতে হবে। নেটস্কেপ এবং মাইক্রোসফ্ট তাদের ক্রিপ্টিং প্রযুক্তি ইউরোপিয়ান কম্পিউটার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (ECMA) এর কাছে একটি ভিন্নভাবে স্ট্যান্ডার্ড জন্য জমা দিয়েছে। ECMA জুন ১৯৯৭ সালে ECMA-262 স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারণ করে। এই স্ট্যান্ডার্ডটি ECMAScript ভাষাকে বর্ণনা করে। জুন ১৯৯৮ এ একটি নতুন সংস্করণ পাওয়া যায়। মাইক্রোসফ্ট ECMA এর সাথে কাজ করে, তাদের ব্রাউজার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪ চালু করে এবং জেস্ক্রিপ্ট ৩.১ প্রবর্তন করে। 


অন্যদিকে, নেভিগেটর ৪.০৬ এবং ৪.৫ নেটেনক্যাপ চালু করে। উভয় ব্রাউজার জাভাস্ক্রিপ্ট ১.৩ সমর্থন করে। JScript ৩.১ এবং JavaScript ১.৩ উভয়ই ECMAScript মান অনুযায়ী নির্মিত। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-৫ এবং জেস্ক্রিপ্ট-৫ এর সাথে পেয়ার করা হয়েছে, যেটিতে বেশ কয়েকটি উন্নত বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ত্রুটি পরিচালনা এবং বেশ কয়েকটি নতুন স্টেটমেন্ট যেমন try, catch ইত্যাদির ব্যবহার। এই বৈশিষ্ট্যগুলি ECMEcrypt-এর ভবিষ্যতের সংস্করণগুলিতে যোগ করা যেতে পারে।

ইনস্ট্যান্স ব্লক এবং স্ট্যাটিক ব্লক মধ্যে পার্থক্য জাভা

ইনস্ট্যান্স ব্লক এবং স্ট্যাটিক ব্লক মধ্যে পার্থক্য জাভা

ইনস্ট্যান্স ব্লক (instance block) ও স্ট্যাটিক ব্লকের (static block) মধ্যে পার্থক্য  জাভা

ইনস্ট্যান্স ব্লক (Instance block)

১. ইনস্ট্যান্স ব্লক (instance block) অবজেক্ট ছাড়া রান হয় না। 
২. ইন্সটান্স ব্লক (instance block) ডিফল্ট কন্সট্রাক্টরের আগেও রান হয়। 
৩. ইনস্ট্যান্স ব্লক (instance block) - স্ট্যাটিক ভ্যারিয়েবল ও ননস্ট্যাটিক ভ্যারিয়েবল উভয়কেই ব্যবহার করতে পারে। 

 

public class A {
    A()
    { //ডিফল্ট কন্সট্রাক্টর
        System.out.println("This Is Default Constructor");
    }

    
      {   //ইনস্ট্যান্স ব্লক 
        System.out.println("This Is Instanse Block");
        
    }


    public static void main(String[] args)
    {
        A r=new A();
    }
    
}

 

স্ট্যাটিক ব্লক (Static block)

১. স্ট্যাটিক ব্লক (static block) অবজেক্ট ছাড়া কল হয় কারণ এটি ক্লাসের সাথে সরাসরি ডিল করে। 
২. স্ট্যাটিক ব্লক (static block) যখন কম্পাইল হয় তখনোই রান হয়। 
৩. স্ট্যাটিক ব্লক (static block) শুধু মাত্র স্ট্যাটিক ভ্যারিয়েবল ব্যবহার করতে পারে।

 

public class A {
    
   // int a=10; 
  static int b=30;
    
     static {   //স্ট্যাটিক ব্লক
        System.out.println("This Is static Block "+b);
        
      }


    public static void main(String[] args)
    {
       
    }
    
}

 

জাভা এনক্যাপ্সুলেশন কি উদাহরণ সহ - Encapsulation in java

জাভা এনক্যাপ্সুলেশন কি উদাহরণ সহ - Encapsulation in java

এনক্যাপ্সুলেশন কি ? (what is Encapsulation in java in bangla)

Encapsulation is a mechanism through which we can binding the data member and member methods in a single units.

যদি আপনি একটি ক্লাসে ডাটা মেম্বার ও মেথডকে একসাথে রাখেন তবে তাকে এনক্যাপ্সুলেশন বলে। এনক্যাপ্সুলেশন হলো জাভার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট। এখানে ডাটা মেম্বার গোপন করে রাখা হয় এবং মেথড গুলো পাবলিক রাখা হয়। মেথড গুলো দ্বারায় ডাটা মেম্বার গুলো ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ জাভা এনক্যাপ্সুলেশন হলো ডাটা মেম্বার গোপন রাখা এবং মেথড গুলো পাবলিক রেখে ডাটা মেম্বার গুলো ব্যবহার করা। 






import java.util.Scanner;
public class Bank {
    private int balance=10000;
    private int pwd;
    
    public void Deposite(int money)
    {
        System.out.println("Enter Your Password Please ");
        Scanner P=new Scanner(System.in);
        pwd = P.nextInt();
        if(pwd==567)
        {
            balance=balance+money;
            System.out.println("Deposite Money "+money);
            System.out.println("Total Money "+balance);
        
        }
        else
        {
            System.out.println("Wrong Password");
        }
    }
    
      public void Withdraw(int money)
    {
        System.out.println("Enter Your Password Please ");
        Scanner P=new Scanner(System.in);
        pwd = P.nextInt();
        if(pwd==567)
        {
            balance=balance-money;
            System.out.println("Withdraw Money "+money);
            System.out.println("Total Money "+balance);
        
        }
        else
        {
            System.out.println("Wrong Password");
        }
    }
      
      public void Chackbalance()
    {
        System.out.println("Enter Your Password Please ");
        Scanner P=new Scanner(System.in);
        pwd = P.nextInt();
        if(pwd==567)
        {
            System.out.println("Total Money "+balance);
        
        }
        else
        {
            System.out.println("Wrong Password");
        }
    }
    
}
 class customer1 {
    public static void main(String[] args)
    {
        Bank b= new Bank();
        int num,num2;
         System.out.println("Enter Your Choice ");
         System.out.println("1. Deposite");
         System.out.println("2.Withdraw");
         System.out.println("3. Chack Balance");
         
         Scanner S2=new Scanner(System.in);
         num=S2.nextInt();
         switch(num)
         {
             case 1: 
                 System.out.println("Enter Your Deposite amount ");
                 Scanner S3=new Scanner(System.in);
                 num2=S3.nextInt();
                 b.Deposite(num2);
             break;
             
             case 2:
                   System.out.println("Enter Your Withdraw amount ");
                 Scanner S4=new Scanner(System.in);
                 num2=S4.nextInt();              
                 b.Withdraw(num2);
             break;
             case 3: b.Chackbalance();
             break;
             default:
                 System.out.println("Wrong choice ");
               
                    
         }
    }
}


 

সরকারি ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানীতে নিয়োগ - Recent govt job circular 2022

সরকারি ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানীতে নিয়োগ - Recent govt job circular 2022

ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (ইজিসিবি) সরাসরি সহকারী ব্যবস্থাপক (আইনি) পদে বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের কাছ থেকে অনলাইনে আবেদন আহ্বান করছে।

মূল বেতন: টাকা ৫২,০০০/-, বাড়ি ভাড়া ভাতা এবং নিয়ম অনুযায়ী প্রদেয় অন্যান্য সুবিধা।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়/শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম এলএলএম ডিগ্রি।

সাধারণ শর্তাবলী:

  •  যারা সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সরকারি মালিকানাধীন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে কর্মরত তাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
  •  শিক্ষাজীবনের কোনো পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণী/শ্রেণি প্রাপ্তদের আবেদন গ্রহণ করা হবে না। গ্রেডিং পদ্ধতিতে পাসের ক্ষেত্রে ৫ স্কেলে ন্যূনতম ৩ এবং ৪ স্কেলে ন্যূনতম ২.৫ পেতে হবে।
  •  প্রাথমিকভাবে ৩ বছরের জন্য চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগযোগ্য। সন্তোষজনক কর্মক্ষমতার ভিত্তিতে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত কর্মসংস্থান চুক্তি নবায়নযোগ্য।
  •  লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ইজিসিবি লিমিটেডের নির্ধারিত ফর্ম ডাউনলোড করতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে সমস্ত প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র/তথ্য/নথিপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি ইজিসিবি লিমিটেড দ্বারা নির্ধারিত সময়ে এবং স্থানে পাঠানো হবে। মৌখিক পরীক্ষা.
  •  সাধারণ প্রার্থীদের বয়স থেকে ৩০ বছর। মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তির ছেলে-মেয়ে এবং শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী কোটার প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বছর। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা প্রার্থীর ক্ষেত্রে বয়স ৩০ বছরের কম। প্রার্থীর সর্বোচ্চ বয়সসীমা ১৮/০৫/২০২২ তারিখে নির্ধারণ করা হবে। বয়সের কোনো হলফনামা গ্রহণযোগ্য নয়।
  • নিয়োগ প্রক্রিয়ার যেকোনো পর্যায়ে তথ্যগত ত্রুটি প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে।
  •  বিশেষভাবে যোগ্য প্রার্থীদের ক্ষেত্রে / বিভাগীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিল করা যেতে পারে।
  •  নিয়োগ সংক্রান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হবে।
 
  •  নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কোন কারণ ছাড়াই বিজ্ঞপ্তি সংশোধন/বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করে।
  •  নিয়োগের ক্ষেত্রে, সরকার এবং EGCB-এর সমস্ত বিদ্যমান বিধি ও প্রবিধান এবং এই বিষয়ে পরবর্তী সংশোধনী অনুসরণ করা হবে।

ডকুমেন্টে জাভাস্ক্রিপ্ট সমর্থনকারী ব্রাউজারের তালিকা

ডকুমেন্টে জাভাস্ক্রিপ্ট সমর্থনকারী ব্রাউজারের তালিকা

একটি ডকুমেন্টে জাভাস্ক্রিপ্ট যোগ করা 

অন্যান্য স্ক্রিপ্টের মতো, জাভাস্ক্রিপ্ট HTML 4.0 এর স্ট্যান্ডার্ড ট্যাগ <SCRIPT> এর মাধ্যমে HTML ডকুমেন্টে যোগ করা হয়। যেখানে স্ক্রিপ্ট যোগ করা হবে সেখানে <SCRIPT> ট্যাগ শুরু হবে এবং স্ক্রিপ্ট শেষ হলে শেষ ট্যাগ </SCRIPT> ব্যবহার করতে হবে। এই ট্যাগের সাথে আপনাকে LANGUAGE অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করে স্ক্রিপ্টিং ভাষা নির্দিষ্ট করতে হবে। জাভাস্ক্রিপ্টের জন্য এটি হবে LANGUAGE="JavaScript"। অন্যান্য মান যা ব্যবহার করা যেতে পারে নীচে বর্ণনা করা হয়েছে:
 
  • JavaScript1.1 ব্যবহার করা হলে শুধুমাত্র সেই ব্রাউজারগুলিতে দেখা যাবে যা JavaScript 1.1 সমর্থন করে। জাভাস্ক্রিপ্ট ১.১  সমর্থন করে এমন ব্রাউজারগুলি হল নেভিগেটর ৩+, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪+  এবং অপেরা ৩.৫ ।
  • JavaScript1.2 ব্যবহার করলে শুধুমাত্র সেই স্ক্রিপ্টগুলিকে প্রভাবিত করবে যেগুলি JavaScript 1.2 সমর্থন করে, অন্যান্য ব্রাউজারগুলি এই স্ক্রিপ্টটিকে উপেক্ষা করবে৷ জাভাস্ক্রিপ্ট ১.২  সমর্থন করে এমন ব্রাউজারগুলি হল নেভিগেটর ৪+, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪ এবং উচ্চতর।
  • আপনি JavaScript1.3 ব্যবহার করলে সেই ক্রিপ্টের সুযোগ খুবই সীমিত হবে। শুধুমাত্র জাভাস্ক্রিপ্ট 1.3 সমর্থন করে এমন ব্রাউজার এই স্ক্রিপ্ট দ্বারা প্রভাবিত হবে। নেটস্কেপ নেভিগেটর ৪.০৬ এবং উচ্চতর জাভাস্ক্রিপ্ট ১.৩ সমর্থন করে।
  • JScript ব্যবহার করা শুধুমাত্র JScript সমর্থন করে এমন স্ক্রিপ্টগুলিকে প্রভাবিত করবে। এর মানে হল যে Microsoft ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৩ এবং তার উপরে স্ক্রিপ্টের কাজ করবে।
নিম্নলিখিত সারণী দেখায় যে কোনো ব্রাউজারে LANGUAGE অ্যাট্রিবিউট মান সমর্থিত হবে কিনা তা ।
 
LANGUAGE এট্রিবিউটের কোনো মান কোনো কোনো ব্রাউজারে সাপোর্ট করবে
ব্রাউজার  JavaScript  JavaScript1.1  JavaScript1.2  JavaScript1.3  JScript 
নেভিগেটর ২        
নেভিগেটর ৩      
নেভিগেটর ৪    
নেভিগেটর ৪.০৬  
নেভিগেটর ৪.৫  
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৩      
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪  
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫  
অপেরা ৩.২১  
আপেরা ৩.৫   


সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে <SCRIPT LANGUAGE "JavaScript"> লেখাই ভাল। আপনি যদি এটি ব্যবহার করেন তবে প্রায় সমস্ত ব্রাউজার সব ধরণের স্ক্রিপ্টটি চালানোর চেষ্টা করবে।

Surah Falaq in Hindi - सूरह फलक

Surah Falaq in Hindi - सूरह फलक

Surah Falaq in Hindi - सूरह फलक -  surah falaq hindi


 
بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ‎
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम 
अल्लाह के नाम से जो रहमान व रहीम है

قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلْفَلَقِ
कुल् अअूजु बिरब्बिल् फ़ – लक़ि (1)
(ऐ रसूल) तुम कह दो कि मैं सुबह के मालिक की (1)

مِن شَرِّ مَا خَلَقَ
मिन् शर्रि मा ख़ – ल – क़ (2)
हर चीज़ की बुराई से जो उसने पैदा की पनाह माँगता हूँ (2)

وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ
व मिन् शर्रि गा़सिकिन् इज़ा व – क़ब् (3)
और अंधेरीरात की बुराई से जब उसका अंधेरा छा जाए (3)

وَمِن شَرِّ ٱلنَّفَّـٰثَـٰتِ فِى ٱلْعُقَدِ
व मिन् शर्रिन् – नफ़्फ़ासाति फ़िल् – अु – क़द् (4) 
और गन्डों पर फूँकने वालियों की बुराई से (4)

وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ
व मिन् शर्रि हासिदिन् इज़ा ह – सद् (5)
(जब फूँके) और हसद करने वाले की बुराई से (5)


Tags:
Surah Falaq in Hindi - सूरह फलक - surah falaq hindi
सूरह फलक, सूरह फलक इन हिंदी, सूरह फलक सूरह नास हिंदी में,  surah falaq hindi mein, surah al falaq in hindi, Surah Falaq in Hindi, surah falaq hindi ,
सूरह फलक हिंदी में,  सूरह फलक का तर्जुमा,सूरह फलक हिंदी, सूरह फलक सूरह नास ,  सूरह फलक हिंदी, सूरह फलक हिंदी में, सूरह फलक हिंदी , सूरह फलक सूरह नास, surah al falaq hindi mein, surah al falaq hindi, surah falaq hindi translation, surah falaq hindi me, surah falaq hindi mai   
surah falaq hindi mai likha hua, surah al falaq meaning in hindi,  surah falaq hindi mai image, सूरह अल फलक , सूरह फलक hindi,  सुरह फलक की आयत, सूरह फलक हिंदी में लिखी हुई, सूरह अल फलक 
 

জাভাস্ক্রিপ্ট কি একসাথে সার্ভার ও ক্লায়েন্ট সাইড রান হয় ?

জাভাস্ক্রিপ্ট কি একসাথে সার্ভার ও ক্লায়েন্ট সাইড রান হয় ?

সার্ভার ও ক্লায়েন্ট সাইড জাভাস্ক্রিপ্ট - Server Side and Client Side Javascript

হ্যা, জাভাস্ক্রিপ্ট একই সময়ে সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট উভয় দিকে চলতে পারে। যাইহোক, এটি ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্ট হিসাবে বেশি ব্যবহৃত হয়। আপনি যদি এটিকে ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্ট হিসাবে ব্যবহার করতে চান, তাহলে স্ক্রিপ্টটি <SCRIPT> ট্যাগ সহ ডকুমেন্টে যোগ করতে হয়। যদি এই ট্যাগটি থাকে তবে জাভাস্ক্রিপ্টের প্রতিটি কোড ক্লায়েন্ট মেশিনে অনুসরণ করা হবে অর্থাৎ ব্যবহারকারীর ব্রাউজার সেই নির্দেশাবলী অনুসরণ করবে।

ইনলাইন জাভাস্ক্রিপ্ট - Inline Javascript onclick

ইনলাইন জাভাস্ক্রিপ্ট - Inline Javascript onclick

আজকে আমরা জানাবো কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্টের সাহায্যে কোনো ম্যাসেজ এলার্ট করতে হয়।

ইনলাইন জাভাস্ক্রিপ্ট ( Inline Javascript onclick )

একটি এইচটিএমএল এলিমেন্টের সাথে বিভিন্ন ইভেন্ট যোগ করা এবং এতে একটি জাভাস্ক্রিপ্ট স্ক্রিপ্ট যোগ করার নিয়ম হল।:
<TAG EventHandler="javascript: function ()"> 
যেমন আপনি চাইছেন কোনো বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে কোনো মেসেজ এলার্ট দেখতে। তাহলে লিখতে পারেন: 






এই বাটনে ক্লিক করলে এলার্ট মেসেজ পাওয়া যাবে চিত্র এর মতো। 

     ইনলাইন স্ক্রিপ্টের আউটপুট। 

ইনলাইন স্ক্রিপ্ট ব্যবহারের অসুবিধা হলো এটিতে বড় কোনো ফাংশন ব্যবহার করা যায় না। 

কিভাবে এক্সটার্নাল জাভাস্ক্রিপ্ট সংযোগ করবেন

কিভাবে এক্সটার্নাল জাভাস্ক্রিপ্ট সংযোগ করবেন

এক্সটার্নাল জাভাস্ক্রিপ্ট -  How to include external javascript in html

আপনি যদি একটি স্ক্রিপ্ট লিখতে চান এবং এটি বিভিন্ন ওয়েব পৃষ্ঠায় ব্যবহার করতে চান তবে একটি এক্সটার্নাল স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করা ভাল। এক্সটার্নাল বা বহিরাগত স্ক্রিপ্ট একটি পৃথক টেক্সট ফাইলে সমগ্র স্ক্রিপ্ট ধারণ করে। আপনি একটি টেক্সট ফাইলে যে ফাংশনগুলি ব্যবহার করতে চান তা লিখুন এবং সেই ফাইলটি .js এক্সটেনশনের সাথে সংরক্ষণ করুন বা সেভ করুন৷ আপনি যে নথিতে স্ক্রিপ্টটি ব্যবহার করতে চান সেখানে টাইপ করবেন:

<SCRIPT LANGUAGE="JavaScript" SRC="path/yourscriptname.js"</SCRIPT>

এখানে মনে রাখতে হবে যে এখানে কিন্তু </SCRIPT> ট্যাগ দরকার রয়েছে এবং যেই টেক্সট ফাইলে স্ক্রিপ্ট লিখছেন সেখানে <SCRIPT> ট্যাগের দরকার নেই।

জাভার অবস্ট্রাক্শন - Abstraction in Java Bangla

জাভার অবস্ট্রাক্শন - Abstraction in Java Bangla

জাভার অবস্ট্রাক্শনের সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো : 

জাভার অবস্ট্রাক্শন  ( java Abstraction ) কি ? উদহারণ সহ

আমরা যখন ব্যাংকের বুথে যাই তখন এটিএম কার্ড বুথে ঢুকিয়ে টাকা উত্তোলন বা কত টাকা আমাদের রয়েছে তা দেখতে পারি। যখন আমাদের টাকা উত্তোলনের দরকার পরে তখন উইথড্র বাটনে চেপে টাকার এমাউন্ট লিখলেই  আমরা বুথ থেকে টাকা পেয়ে যাই এখানে বুথ কিভাবে বুজতে পারে এটা কোন ক্লায়ন্ট, ওনার কত টাকা আছে, সে কিভাবে মোট টাকা থেকে উত্তলনের টাকা বিয়োগ করছে তা কিন্তু আমরা দেখতে পারি না। যা সার্ভিস ক্লায়েন্টের প্রয়োজন তাই ক্লায়ন্ট দেখতে পারে বাকি ভিতরে কি এলগোরিদম হচ্ছে তা কিন্তু কাস্টমার দেখতে পারে না।  এই যে ব্যাংক তাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন রাখছে এবং তাদের সার্ভিস গুলো দেখাচ্ছে তাই অবস্ট্রাক্শন (Abstraction)।
Abstraction : Abstraction is nothing but hiding the essential information and highlight the only set of services.

জাভাতে কেন অবস্ট্রাক্শন ব্যবহার করতে হয় ?

জাভাতে অবস্ট্রাক্শন ব্যবহারের মূল কারণ হলো ব্যবহারকারীর কাছ থেকে অপ্রয়োজনীয় বিবরণ লুকিয়ে রাখা। কোনো একটি বড় প্রোগ্রাম থেকে শুধুমাত্র প্রাসঙ্গিক ডেটা ব্যবহারকারীকে দেখানো হয়। প্রোগ্রামের জটিলতা দূর করতেও সহয়ওতা করে।  

ছবি দেখে অবস্ট্রাক্শন (Abstraction) বুঝার চেষ্টা করতে পারেন  


নিচের কোডটি বুঝার আগে দুটি জিনিস আগে বুজে নেই। 

১.অ্যাবস্ট্রাক্ট মেথডের কোনো বডি হয় না। 
২.কোনো ক্লাসে একটিমাত্র অ্যাবস্ট্রাক্ট মেথড থাকলেই ঐ ক্লাসটি অ্যাবস্ট্রাক্ট হয়ে যায়। 


package customar;
import java.util.Scanner;
abstract class Bank
{
   public String Name="WorldBank";
   public String IFSC_No="WorldBank999";
    
    public void bankdetails()
    {
        System.out.println("Our bank name is "+Name+"and IFSC code 

:"+IFSC_No);
    }
    abstract void deposite();
    abstract  void withdraw();
    abstract void chackbal(); 
    
            
}
class bankservice extends Bank
{
   private int bal=5000;
   private  int pwd;
  public  int money;
    
   @Override
   public void deposite()
   {
       System.out.println("Enter password "); 
       Scanner s=new Scanner(System.in);
       pwd=s.nextInt();
       if(pwd==456)
       {
            System.out.println("Enter Deposite amount"); 
            Scanner a=new Scanner(System.in);
          money=a.nextInt();
          bal=bal+money;
          System.out.println("Deposite amount"+money); 
           System.out.println("Total amount"+bal); 
          
       }
       else
       {
           System.out.println("Wrong password"); 
       }
   }
    @Override
  public  void withdraw()
   {
       System.out.println("Enter password "); 
       Scanner s=new Scanner(System.in);
       pwd=s.nextInt();
       if(pwd==456)
       {
            System.out.println("Enter Deposite amount"); 
            Scanner a=new Scanner(System.in);
          money=a.nextInt();
          bal=bal-money;
          System.out.println("Deposite amount"+money); 
           System.out.println("Total amount"+bal); 
          
       }
       else
       {
           System.out.println("Wrong password"); 
       }
   }
    
   @Override
    public void chackbal()
   {
       System.out.println("Enter password "); 
       Scanner s=new Scanner(System.in);
       pwd=s.nextInt();
       if(pwd==456)
       {
                
         System.out.println("Total amount"+bal); 
          
       }
       else
       {
           System.out.println("Wrong password"); 
       }
   }
}


public class Customar {

    
    public static void main(String[] args) {
        
        bankservice b=new bankservice();
        b.bankdetails();
       
        int ch;
       System.out.println("1.Deposite"); 
       System.out.println("2.Withdraw"); 
       System.out.println("3.Chack balance"); 
        Scanner s3=new Scanner(System.in);
       ch=s3.nextInt();
       switch(ch)
       {
           case 1: b.deposite();
           break;
           case 2: b.withdraw();
            break;
           case 3: b.chackbal();
           break;
           default:
           {
               System.out.println("Wrong choice"); 
           }
       }
    }
    
}


জাভাতে আমরা দুই ভাবে অবস্ট্রাক্শন পেতে পারি 
১. অ্যাবস্ট্রাক্ট ক্লাস (০-১০০%) 
২. ইন্টারফেস (১০০%)

ইন্টাফেসে সম্পূর্ণ রিকোয়ারমেন্ট কাস্টমারের থাকে আর অ্যাবস্ট্রাক্ট ক্লাসে কাস্টমার রিকোয়ারমেন্ট বলে দেয় আর ডেভেলপার নিজের ইচ্ছা মতো কোড সাজাই। 
 

 

১.অ্যাবস্ট্রাক্ট ক্লাস জাভা ( abstract class java )

  • যদি কোনো ক্লাসের কমপক্ষে একটি মাত্র অ্যাবস্ট্রাক্ট মেথড হলেই তাকে অ্যাবস্ট্রাক্ট ক্লাস বলে। 
  • অ্যাবস্ট্রাক্ট ক্লাসের জন্য কোনো অবজেক্ট তৈরী করা যায় না তবে এড্রেস ধরে কাজ করা যায়। 
  • অ্যাবস্ট্রাক্ট ক্লাসে অ্যাবস্ট্রাক্ট মেথড ও নন অ্যাবস্ট্রাক্ট মেথড উভয়কেই রাখা যায়। 
  • যদি কাজ এক হয় এবং তার ফলাফল ভিন্ন ভিন্ন হয় তখন আমরা অ্যাবস্ট্রাক্ট মেথড ব্যবহার করি। 

 


abstract class animal
{
    void eys()
    {
         System.out.println("It have Two Eys"); 
    }
    abstract void sound();
     abstract void eat();
}
class cat extends animal
{
    
    @Override
    void sound()
    {
       System.out.println("mew mew mew");  
    }
    @Override
    void eat()
    {
       System.out.println("Milk");  
    }
}
class tiger extends animal
{
    @Override
    void sound()
    {
       System.out.println("yaaw yaaw");  
    }
    @Override
    void eat()
    {
       System.out.println("Meat");  
    }
}

public class Zoo {
    public static void main(String[] args) {
        cat c=new cat();
        tiger t=new tiger();
        c.eat();c.eys();c.sound();
       t.eat();t.eys();t.sound();
    }
    
}



২.ইন্টারফেস ( interface java )

  • ইন্টারফেস এমন একটি ক্লাস যেখানে শুধুমাত্র অ্যাবস্ট্রাক্ট মেথডই থাকতে পারে। 
  • জাভাতে ইন্টারফেস ব্যবহার করতে implements/interface কীওয়ার্ডের প্রয়োজন হয়।
  • ইন্টারফেস ক্লাসে ডিফল্ট ভাবে ভ্যারিয়েবল public,static,final থাকে ।   
  • ইন্টারফেস ক্লাসে ডিফল্ট ভাবে মেথড public,abstract থাকে । 
  • JDK 1.8 ভার্শনের উপরে আপনি ইচ্ছা করলে এবং মেথড তৈরী করতে পারেন। 


পাবলিক : ভ্যারিয়েবলটি যেকোনো জায়গা থেকে ব্যবহার করা যায়। 
স্ট্যাটিক : ভ্যারিয়েবলটি অবজেক্ট ছাড়া রান হয়। 
ফাইনাল : ভ্যারিয়েবলের মান পরিবর্তন করা যাবে না কখনও।
  



package javaapplication18;

interface car {
    String Name= "BMW"; //Public + Static + Final
    int Speed =120; //Public + Static + Final
    abstract void start(); //Public + abstract
    abstract void stop(); //Public + abstract
    
    //jdk 1.8 you can implement defult
    default void color() //public but not abstract
    {
       System.out.println("Black"); 
    }
    
    //jdk 1.8 you can implement Static
    static void car_metal()
    {
       System.out.println("iron");  
    }
    
}

public class JavaApplication18 implements car {
    
   // prove variable are public // anywere access
    
    
    @Override
    public void start()
    {
         System.out.println("Insart key");
         
            // prove variable are public // anywere access
            System.out.println(Name);  
            
              // prove variable are Static // access without object
             System.out.println(Speed); 
             
             // prove variable are Final // No change
           //  Name= "Tosiba";
            
    }
    
    @Override
    public void stop()
    {
         System.out.println("Remove key");  
    }
    
    public static void main(String[] args)
    {
        JavaApplication18 c=new JavaApplication18();
        c.start();
        c.stop();
        //jdk 1.8 you can implement defult
        c.color();
        // prove variable are Static // access without object
             System.out.println(Speed); 
             
          //jdk 1.8 you can implement Static//call without object   
             car.car_metal();
    }

      
    
}


 

 

জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার পদ্ধতি | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল পর্ব- ১

জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার পদ্ধতি | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল পর্ব- ১

প্রতিটি প্রোগ্রামিং ভাষার নিজস্ব নিয়ম রয়েছে। আপনি যদি সেই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই তার নিয়ম মেনে চলতে হবে। জাভান্ত্রিপ্টের নিজস্ব নিয়ম রয়েছে। যাইহোক, তবে এটি অন্যান্য ভাষার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, বিশেষ করে C++। এই অধ্যায়ে আমরা জাভাস্ক্রিপ্ট কনভেনশন বা জাভাস্ক্রিপ্ট কীভাবে লিখতে হয় সে সম্পর্কে জানব।

জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার পদ্ধতি ( How to write javascript )

উইন্ডোজ নোটপ্যাড বা এ জাতীয় যেকোনো প্লেইন টেক্সট এডিটরই জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার জন্য যথেষ্ট। HTML এ আপনার বর্তমান জ্ঞান দিয়েই, আপনি জাভাস্ক্রিপ্ট শুরু করতে পারেন। আপনি যদি কখনও একটি HTML ফাইল তৈরি না করে থাকেন তবে জেনে রাখুন যে একটি HTML ফাইল সহজতম রূপ হল:
<HTML> 
<HEAD> 
<TITLE> Title of Your Web page Here </TITTLE> 
</HEAD> 
<BODY> 
<Hl>Main Heading here</H1> 
<P> Paragraph</P> 
</BODY> 
</HTML> 

< এবং > চিহ্নগুলির মধ্যে হল HTML ট্যাগ। ব্রাউজারে প্রদর্শিত হলে এগুলি দৃশ্যমান হয় না, তবে এই ট্যাগগুলি নির্ধারণ করে যে ব্রাউজারে অন্যান্য পাঠ্যগুলি কীভাবে প্রদর্শিত হবে। এইচটিএমএল ট্যাগগুলি কিন্তু Case Sensitive নয়, যার অর্থ এগুলো ছোট বা বড় হাতে লেখা যেতে পারে।
যে কোনো HTML ফাইলে  Javascript ব্যবহার করতে ব্যবহৃত ট্যাগ হল <SCRIPT> যেমন:
<HTML> 
<HEAD> 
<TITLE> Title of Your Web page Here   </TITLE> 
<SCRIPT> alert (“This is a javaScript massage ”) </SCRIPT> 
</HEAD> 
<BODY> 
<H1>Main Heading here</H1> 
</BODY> 
</HTML> 

স্ক্রিপ্টের উৎসও নির্দিষ্ট করা যেতে পারে, যেমন <SCRIPT SRC="foldar.js"> </script> যেখানে foldar.js হল Javascript ক্রিপ্ট করা ফাইল। এই ক্ষেত্রে ফাইলটি সার্ভার থেকে ক্লায়েন্ট ডিস্কে ডাউনলোড করা হবে এবং ব্রাউজার এটি অনুসরণ করবে।

এখন জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার কৌশল সম্পর্কে কথা বলা যাক। জাভাস্ক্রিপ্টে, প্রতিটি নির্দেশকে একটি বাক্য বা বিবৃতিতে প্রকাশ করতে হয়। অর্থাৎ, প্রতিটি বাক্য কম্পিউটারের জন্য এক একটি নির্দেশ। এই নির্দেশনা দেওয়ার নিয়ম আছে, আপনি যদি সেগুলি অনুসরণ না করেন, কম্পিউটার সেগুলি অনুসরণ করতে পারবে না৷ সহজ কথায়, একটি বিবৃতি হল একটি একক কোড। জাভাস্ক্রিপ্টের ক্ষেত্রে, প্রতিটি স্টেটমেন্ট অবশ্যই এক লাইনে থাকতে হবে এবং যদি একাধিক স্টেটমেন্ট এক লাইনে ব্যবহার করা হয়, তাহলে সেটিকে সেমিকোলন (;) দ্বারা আলাদা করতে হবে। আরেকটি বিষয় হল জাভাস্ক্রিপ্ট যেহেতু কেস সেনসিটিভ তাই স্টেটমেন্টে ছোট হাতের এবং বড় হাতের অক্ষর ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। Mango এবং mango মধ্যে পার্থক্য আছে। জাভাস্ক্রিপ্টে Mango এবং mango মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। কারণ একটি M বড় আরেকটি m ছোট।       

জাভাস্ক্রিপ্টে, প্রতিটি স্টেটমেন্টে একটি ক্রিয়া নির্দেশ করতে পারে যাতে বিভিন্ন ধরণের তথ্য থাকতে পারে, যেমন পূর্ণসংখ্যা, স্ট্রিং, যৌক্তিক বাক্য (True বা False) ইত্যাদি ।

জাভাস্ক্রিপ্টে ৫৩টি কীওয়ার্ড রয়েছে। একটি স্টেটমেন্ট লেখার সময়, এতে অন্তত একটি কীওয়ার্ড থাকতে হবে। কীওয়ার্ডগুলো হল:
abstract extends interface synchronized
boolean false long this
break final native throw
byte finally new throws
case float null transient
catch for package true
char function private try
class goto protected var
const if public void
continue implements return while
default import short with
do in static  
double instanceof super  
else int switch  


নিচে স্টেটমেন্ট এর উদাহরণ দেখানো হলো: 
document. write (“It is a statement”) 
 এটি This is a Statement শব্দগুচ্ছ দেখাবে।   
Var indipendentdate=“Dec 16, 1971” এ স্টেটমেন্ট indipendentdate নামে একটি Variable বা চলক তৈরি করে এবং তার মান নির্ধারণ করে দেয়। 
function NewFunction () 
{
Statement x
Statement y
}

এটি Newfunction নামে একটি ফাংশন তৈরি করে যা পরে বর্ণিত স্টেটমেন্ট x এবং স্টেটমেন্ট y অনুযায়ী কাজ করে।

জাভাস্ক্রিপ্টে লেখা স্ক্রিপ্টগুলি C/C++ বা অন্য যেকোন প্রোগ্রামিং ভাষার তুলনায় আকারে অনেক ছোট, যদিও তা জটিল এবং যৌক্তিক কাজগুলি করতে অনেক বেশি সক্ষম। তবে, স্ক্রিপ্ট লেখার ক্ষেত্রে অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষার মতো কোড লেখার পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত। এটা যৌক্তিক প্রবাহ বুঝতে সাহায্য করে।

C/C++ ভাষায় কোড লেখার সময় আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী কোড ইন্ডেন্টেড এবং কালার কোড করতে পারেন। এটি কম্পাইলিং উপর কোন প্রভাব ফেলে না। C/C++ লাঙ্গুয়েজ এবং JavaScript লাঙ্গুয়েজ -এর পাশাপাশি লেখা দুটি কোড দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
  • Temperature conversion table : Fareheit to celcius in C/C++ language
 

int main () 
{
int lower, upper, num; 

float fareheit, celcius ; 

lower=0 ; /* starting temperature in table */ 
upper = 150; /* Ending temparature in table */
num=10; /* Amount to increment */ 
fareheit = lower ; 

while (fareheit <=upper) 
  {
 celcius (5.0/9/0) * (fareheit-32.0); 
printf (“%4 of %6.1 f/n”, fareheit, celcius); 
fareheit = fareheit+num ; 
  }
}


এ স্ক্রিপ্টটি ফারেনহাইট তাপমাত্রাকে সেলসিয়াসে দেখিয়ে একটা চার্ট তৈরি করবে। এখানে লক্ষ্যণীয় হলো: 
  • /* ও */ এর মাঝে মন্তব্য লেখা হয়েছে। 
  • লাইন স্পেস ও লাইন ইনডেন্ট ব্যবহার করা হয়েছে, 
  • প্রতিটি স্টেটমেন্ট শেষ হয়েছে সেমিকোলন (;) দিয়ে। 
  • { ও } ব্র্যাকেটের মধ্যে কোড লেখা হয়েছে। এগুলো Nested করা হয়েছে বোঝার সুবিধার জন্য প্রতিটি { এর শেষে ক্লোজিং } রয়েছে। 
উল্লেখিত সি প্রোগ্রামটি জাভাস্ক্রিপ্টে লেখা যেতে পারে এভাবে। 
<HTML> 
<HEAD> 
<TITLE> Temperature Conversions </TITLE>
<!--JavaScript begins -->
<SCRIPT LANGUAGE="JavaScript"> 
//Display a conversion chart //from farenheit to celcius 
Var lower=o; 
Var upper-150; 
Var num=10; 
Var celcius; 
document write (“Farenheit | Celcius<P>" 
While (farenheit <=upper) 
{
celcius = (5.0/9.0) * (fahr-32.0); 
document.write (farenheit + ".....>" +celcius+ “<BR>“); 
farenheit=farenheit+num ; 
}
</SCRIPT> 
<--End of JavaScript--> 
</HEAD> 
<BODY> 
<H1> This is Heading two </H2> 
</BODY> 
</HTML> 

এখন সি প্রোগ্রাম এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ন্ত্রিপ্ট তুলনা করা যাক।
  • জাভাস্ক্রিপ্টের ভ্যারিয়েবলের ডেটা টাইপ নির্দিষ্ট করার প্রয়োজন নেই। C/C++ কোডে, ফারেনহাইট এবং সেলসিয়াস শব্দটি টার্মে ভিকলেয়ার করা হয়, জাভাস্ক্রিপ্টে নয়।
  • আপনি জাভাস্ক্রিপ্টে Variable ডিকলারেশনের জন্য Var ব্যবহার না করলেও এটি কাজ করে। Var lower=0 এর পরিবর্তে lower=0 লিখলেও হবে।
  • While উভয় ক্ষেত্রে একই কাজ করে । প্রোগ্রামটি { এবং }-এর মধ্যেবর্তী নির্দেশাবলী কার্যকর করে তখনই যখন While এর পর () এর মধ্যে শর্তটি পূর্ণ হয়।
  • জাভাস্ক্রিপ্টে, কোনো স্টেটমেন্টের শেষে সেমিকোলন (;) না থাকলেও রান হয় , প্রতিটি স্টেটমেন্ট এক লাইনে শেষ হলে সেমিকোলন (;) না ব্যবহার করলেও চলে  । একাধিক লাইনে স্টেটমেন্ট লেখার সময়, প্রতিটি স্টেটমেন্ট একটি সেমিকোলন (:) দ্বারা পৃথক করা আবশ্যক।

জাভাস্ক্রিপ্ট স্টেটমেন্ট লেখার পদ্ধতি | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব-২

জাভাস্ক্রিপ্ট স্টেটমেন্ট লেখার পদ্ধতি | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব-২

জাভাস্ক্রিপ্ট স্টেটমেন্ট লেখার পদ্ধতি ( How to write a JavaScript statement in Bangla)

জাভাস্ক্রিপ্টে, একটি স্টেটমেন্ট লেখার প্রক্রিয়া খুবই সহজ এবং পূর্বনির্ধারিত। আপনি যে স্টেটমেন্ট তৈরি করুন তা নিম্নলিখিত শ্রেণীগুলির মধ্যে একটিতে পড়বে:
  • শর্তসাপেক্ষ স্টেটমেন্ট : if...,else, switch, ইত্যাদি। 
  • লুপ স্টেটমেন্ট : for, while, do while, Inbeled, break এবং continue কীওয়ার্ড ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।
  • অবজেক্ট ম্যানিপুলেশন স্টেটমেন্ট ও অপারেটর: for...in, new, this এবং with কীওয়ার্ড ব্যবহার করে। 
  • মন্তব্য (javascript comments bangla) : একলাইন (//) ও একাধিক লাইন (/”....”/)।
আমরা এখন বিভিন্ন স্টেটমেন্ট লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানব।

Conditional স্টেটমেন্ট ( conditional statements in javascript bangla )

জাভাস্ক্রিপ্ট দুই ধরনের শর্তসাপেক্ষ স্টেটমেন্ট ব্যবহার করে। কোনো শর্ত পরণ হলেই কেবল সেই স্টেটমেন্টে প্রদত্ত নির্দেশ পালিত হয় if.. else এবং switch ।  

if...else স্টেটমেন্ট ( if statement javascript bangla )

If .... else ব্যবহার করা হয় যদি কোন শর্ত সাপেক্ষে প্রথম আদেশের সাথে সম্মতির বিবৃতি না হয় তাহলে দ্বিতীয় আদেশ তৈরির ক্ষেত্রে । এই ধরনের স্টেটমেন্ট দিয়ে বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া যেতে পারে, যেমন ব্রাউজার অনুযায়ী বিশেষ পৃষ্ঠা প্রদর্শন করা, স্কোর অনুযায়ী গ্রেড প্রদর্শন করা ইত্যাদি। আসলে, জাভাস্ক্রিপ্টে বেশিরভাগ বিবৃতি if... else স্টেটমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, পরীক্ষার মোট নম্বর ৩০০ হলে পাস, না হলে ফেল। এটি জাভাস্ক্রিপ্টে নিম্নরূপ প্রকাশ করা যেতে পারে:




এই কোডের প্রথম বিবৃতিটি একটি ভ্যারিয়েবল "fullMark" উল্লেখ করা হয়েছে যা তার মান নির্ধারণ করতে ব্রাউজারে একটি প্রম্পটে দেবে। এই প্রম্পটে আপনি যে মানটি লিখবেন তা আপনার অর্জিত মোট সংখ্যা হিসাবে ধরে নেওয়া হবে। পরবর্তী বিবৃতির ফলস্বরূপ, ব্রাউজারটি পরীক্ষা করবে যে আপনি যে নম্বরটি অর্জন করেছেন তা ৩০০ এর কম কিনা৷ যদি এটি ৩০০-এর কম হয়, তাহলে নথিটি বলবে "Opps You Failed." এবং এটি ব্রাউজারে প্রদর্শিত হবে৷ অন্যথায় এটি বলবে "Yah, You Passed." এবং এটি ব্রাউজারে প্রদর্শিত হবে।
 

Switch স্টেটমেন্ট (switch statements in javascript bangla)

ধরা যাক আপনার বস কাউকে খুঁজতে পাঠালেন, এবং বললেন: 
  • যদি সামিরকে পান তাহলে তাকে অফিসে যোগাযোগ করতে বলুন 
  • যদি আদনানকে পান তাহলে তাকে বাজারে পাঠান 
  • যদি আকাশকে পান তাহলে আমাকে চিঠি লিখতে বলুন 
  • কাউকে না পেলে ফিরে আসুন। 
এরকম বেশকিছু শর্তযুক্ত স্টেটমেন্ট তৈরিতে switch কীওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। যেমন উপরের আদেশগুলো লেখা যেতে পারে এভাবে: 




এখানে break ব্যবহার বন্ধ করুন। তার মানে সামির সাহেবেকে সামনে পেলে আর কাউকে খুঁজতে হবে না। যদি না পান তাহলে আপনি পরের জনকে খুজুন।   বুঝতেই পারছেন কাউকে না পাওয়া গেলে বসকে জানাতে হবে, তাই default: দেওয়া হল। সুতরাং switch স্টেটমেন্টের সাধারণ ফর্মটি নিম্নরূপ:
switch (expression) 

case label1: statementl; 
break; 
case label2: statement2; 
break; 
default: defaultStatement; 
break;

Switch স্টেটমেন্টের একটা বাস্তব উদাহরণ দেখানো হলো নিচের ক্রিপ্টে। (switch case statements in javascript bangla example)

<HTML> 
<HEAD>
<TITLE>Example of switch Statement</TITLE> 
<SCRIPT LANGUAGE=”JavaScript”> <!--hide from old browsers 
myColor=prompt (“What background color do you want?”, ““) 
switch (myColor) {
case “green”: document.bgColor=“green”; 
break; 
case “blue”: document.bgColor=“blue”; 
break; 
case “yellow”: document.bgColor=“yellow”; 
break; case “maroon”: document.bgColor=“maroon”; 
break; default: 
document.bgColor=“white”; “break; 
}
//--> 
</SCRIPT> 
</HEAD> <BODY> 
<H1>Example of switch Statement</H1> 
</BODY> 
</HTML> 


এ ডকুমেন্টটি ব্রাউজারে লোড হওয়ার সময় প্রম্পট “What background color do you want?” এ প্রম্পটে green, red কিংবা yellow লিখলে ডকুমেন্টের ব্যাকগ্রাউন্ড কালার যথাত্রমে সবুজ, লাল ও হলুদ হবে। আর কোনো রঙের নাম না দিলে ব্যাকগ্রাউন্ড কালার হবে সাদা। 

loop স্টেটমেন্ট 

ঘুরে ফিরে একই কাজ একটা নির্দিষ্ট সময় ধরে করার আদেশ দিতে চাইলে loop স্টেটমেন্ট বাবহার করতে হয়। loop স্টেটমেন্টের আবার কয়েকটি ভাগ আছে। নিচে এগুলি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। 

for স্টেটমেন্ট ( for loop statements in javascript bangla )

স্টেটমেন্টের সাধারনরূপ হলো: 

for [initialExpression];[condition];[increment Expression]
{
statement1; statement2; 
}

এ পদ্ধতি ব্যবহার করে আমরা লিখতে পারি:
for (x=0; x<10; x++)
     {
document.writeln (“This is” +x)
     }


এখানে প্রথমে X এর মান নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে ০, এরপর শর্ত দেয়া হয়েছে x এর মান বদি ১০ এর চেয়ে কম হয় তাহলে X কে এক করে বাড়াতে হবে। এভাবে যতক্ষণ x এর মান ১০ এর কম থাকবে ততক্ষণ এর মান ডকুমেন্টে লিখবে। 

do ... while স্টেটমেন্ট ( do while loop statements in javascript bangla )

এ লুপ স্টেটমেন্ট লেখার নিয়ম হলো: 

do { 
statement; 
} while (condition) 


কোনো শর্ত যতক্ষণ বলবৎ থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো কাজ চালিয়ো যাওয়ার আদেশ দিতে do... while স্টেটমেন্ট ব্যবহার করতে পারেন। যেমন বলা হলো যতক্ষণ ট্যাংকের পানি ২০০ লিটার না হয় ততক্ষণ ১০ লিটার করে পানি ঢালতে থাকুন। এ আদেশ দেয়া যেতে পারে এভাবে: 
var water=0;
 do {
water+=10;
document.writeln(“Now Water quantity is “+water+” <p>");
}
 while (water<200)

while লুপ ( while loop statements in javascript bangla )

do.. while এর মতোই while দিয়ে লুপ তৈরি করা যেতে পারে। while লুপ লেখার সাধারনরূপ হলো:  while (condition) 
while(condition)
{
statement;  
}


আগের উদাহরণটি while ব্যবহার করে লেখা যেতে পারে: 

var water=0; 
while (water<200)
  {
water+=10; 
document.writeln (“Now water is" +water +"<BR>"); 
   }

সোজা কথায় এর অর্থ যতক্ষণ পানির পরিমাণ ২০০ লিটারের কম থাকছে ততক্ষণ ১০ লিটার করে পানি বােগ করে যোগ করো।  

break স্টেটমেন্ট ( break statements in javascript bangla )

while, for ও labeled স্টেটমেন্টের ক্ষেত্রে লুপের একটা শর্তপূরণ হলে অন্য শর্তকে বাতিল করার জন্য break স্টেটমেন্ট ব্যবহাত হয়।

continue স্টেটমেন্ট ( continue statements in javascript bangla ) 

break স্টেটমেন্টের বিপরীত, এটি কোনো কাজকে ঢালু রাখতে বলে। যেমন- 
var water=0; 
var sugar=0;
 while (water<5) { 
  water++; 
  if (water==3) 
 continue; 
sugar+=water 
document.writeln (“Amount of water is “ +water +”and amount of sugar is “ +sugar);
}

জাভা ইনহেরিটেন্স বাংলায় - Inheritance in Java Bangla

জাভা ইনহেরিটেন্স বাংলায় - Inheritance in Java Bangla

জাভা ইনহেরিটেন্স কি  ? (What is inheritance)

জাভাতে ইনহেরিটেন্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যখন কোনো ক্লাস আরেকটি ক্লাসের বৈশিষ্ট অর্জন করে তখন তাকে জাভা ইনহেরিটেন্স (JAVA Inheritance) বলে। ইনহেরিটেন্স প্রোগ্রামকে ছোট করে এবং প্রোগ্রাম একবার লেখেই বার বার ব্যবহার করা যায়। 
  • Inheritance in Java: When we construct a new class from an existing class in search of a way that the new class to access all the features and properties of the existing class called inheritance.

জাভা ইনহেরিটেন্স বুঝার আগে নিচের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ভালো করে লক্ষ্য করি : 
  • জাভাতে ইনহেরিটেন্স ব্যবহার করতে চাইলে extends কীওয়ার্ড প্রয়োগ করতে হয়।  
  • ইনহেরিটেন্স, প্রোগ্রাম কোডকে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য করে তুলে। 
  • ইনহেরিটেন্সে সুপার ক্লাস অথবা পেরেন্টস ক্লাসের সকল বৈশিষ্ট সাব ক্লাস অথবা চাইল্ড ক্লাসে আসলেও, সুপার ক্লাস অথবা পেরেন্টস ক্লাসের প্রাইভেট মেম্বার গুলোকে সাব ক্লাস অথবা চাইল্ড ক্লাস ব্যবহার করতে পারে না। 
  • যেহুতো ইনহেরিটেন্সে সুপার ক্লাস অথবা পেরেন্টস ক্লাসের সকল বৈশিষ্ট সাব ক্লাস অথবা চাইল্ড ক্লাস পাই তাই অবশ্যই অবজেক্ট সাব ক্লাস অথবা চাইল্ড ক্লাসের বানাতে হবে। 
  • শুধুমাত্র মেথড ওভারব্রীডিং আর মাধ্যমেই ইনহেরিটেন্স তৈরী করা সম্ভব। 

জাভাতে ইনহেরিটেন্স চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে : (Types of inheritance in Java)

  • একক / সাধারণ ইনহেরিটেন্সে (Single/simple Inheritance)
  • মাল্টি-লেভেল ইনহেরিটেন্স (Multi-Level Inheritance)
  • একাধিক ইনহেরিটেন্স (Multiple Inheritance)
  • অনুক্রমিক ইনহেরিটেন্স (Hierarchical Inheritance)

একক / সাধারণ ইনহেরিটেন্সে (Single/simple Inheritance - Single inheritance in Java):

যখন একটি মাত্র সুপার ক্লাস ও একটি মাত্র সাব ক্লাস থাকে এবং সুপার ক্লাসের সকল বৈশিষ্ট extends কিওয়ার্ড দ্বারা সাব ক্লাস অর্জন করে তখন তাকে, একক / সাধারণ ইনহেরিটেন্সে (Single/simple Inheritance) বলে। 
  • Simple inheritance nothing but which contains only one superclass only one subclass is called simple inheritance.


উপরের চিত্রে ধরি সুপার ক্লাসে ৪ টি আম ও সাব ক্লাসে ৩ টি আম রয়েছে  এবং যদি সাব ক্লাস তখন extends কিওয়ার্ড দ্বারা সুপার ক্লাসের সকল বৈশিষ্ট নিজের করে নেয়, তাহলে সাব ক্লাসের সর্বমোট ৭ টি আম থাকবে।
 

class student //Super class

{
    int roll, marks;
    String name;
          void input()
          {
              System.out.println("Enter Your Roll Marks and Name ");
          }
   // private int id=4546; //can't use in sub class

}


public class fahim extends student //Sub class
{
    void show()
    {
        roll=24;
        marks=75;
        name="Fahim ullah";
    System.out.println("Roll is = "+roll+" Marks= " +marks+" and Name= 

"+name);  
    }
    public static void main(String[] args) {
       fahim f=new fahim();
       f.input();
       f.show();
     //System.out.println(id); //can't use this in sub class
      
    }
    
}


মাল্টি-লেভেল ইনহেরিটেন্স (Multilevel inheritance in Java):

যখন একটি মাত্র সুপার ক্লাস ও একাধিক সাব ক্লাস থাকে এবং সুপার ক্লাসের সকল বৈশিষ্ট extends কিওয়ার্ড দ্বারা প্রথম সাব ক্লাস অর্জন করে ও দ্বিতীয় সাব ক্লাসটি প্রথম সাব ক্লাসের সকল বৈশিষ্ট extends কিওয়ার্ড দ্বারা অর্জন করে এরপর তৃতীয় সাব ক্লাসটি দ্বিতীয় সাব ক্লাসের সকল বৈশিষ্ট extends কিওয়ার্ড দ্বারা অর্জন করে এভাবে ধারাবাহিকতা ভাবে থাকলে তখন তাকে, মাল্টি-লেভেল ইনহেরিটেন্স (Multi-Level Inheritance) বলে।
  • In multilevel inheritance, we have only one superclass and multiple subclasses called multilevel inheritance.



class substrution 
{
    int x,y,z;
    void add()
    {
    x=20; y=30;
    z=x+y;
    System.out.println("Sum is "+z);
    }    
}
class multi extends substrution
{
    void mul()
    {
        x=4;y=5;
        z=x*y;
       System.out.println("Multiply is "+z);  
    }
}
class divistion extends multi
{
    void div()
    {
        x=10;y=2;
        z=x/y;
       System.out.println("Divistion is "+z);  
    }
}

public class result {
   
    public static void main(String[] args)
    {
        divistion res=new divistion();
        res.add();
        res.mul();
        res.div();
    }
    
}


 

একাধিক ইনহেরিটেন্স (Multiple Inheritance in Java):

যখন একাধিক সুপার ক্লাসের বৈশিষ্ট একটি সাব ক্লাস গ্রহণ করে তখন তাকে একাধিক ইনহেরিটেন্স (Multiple Inheritance) বলে। জাভাতে মাল্টিপল ইনহেরিটেন্স ক্লাস অনুযায়ী ব্যবহার করা যায় না। কারণ ধরুন একটি সুপার ক্লাসে sum নামে একটি মেথড রয়েছে এবং আরেকটি সুপার ক্লাসে একই নামে sum মেথড রয়েছে। এখন যদি সাব ক্লাস থেকে sum মেথডকে কল করা হয় তাহলে সে কোন সুপার ক্লাসের মেথডকে সে কল করবে? তখন প্রোগ্রামে এম্বিগুয়াস সৃষ্টি হয় তাই এই সমস্যা দূর করতে ক্লাস দিয়ে ইনহেরিটেন্স তৈরী না করে ইন্টারফেস ধারা ইনহেরিটেন্স তৈরী করা হয়। কারণ আমরা জানি ইন্টারফেসে শুধুমাত্র অ্যাবস্ট্রাক্ট মেথড থাকে এবং ইন্টারফেসের বাস্তবায়ন সাব ক্লাসে করা হয়।  
  • Qus: Multiple inheritance using the interface? 
  • we can achieve Multiple inheritance through interface because interface contains only abstract method, which implementation is provided by the subclass.



interface A
    {
    void out(); //absstract+public
    }
interface B
    {
    void out(); //absstract+public
    }

public class finish implements A,B{
    
    @Override
    public void out()
    {
        System.out.println("Multilabele inh...");
    }
    public static void main(String[] args)
    {
       finish f=new finish();
       f.out();
    }
}


 

অনুক্রমিক ইনহেরিটেন্স (Hierarchical inheritance in Java):

যখন একটি মাত্র সুপার ক্লাস থাকে ও একাধিক সাব ক্লাস থাকে এবং প্রত্যেকটি সাব ক্লাস সরাসরি extends কিওয়ার্ড দ্বারা সুপার ক্লাসের বৈশিষ্ট নিলে তখন তাকে অনুক্রমিক ইনহেরিটেন্স (Hierarchical Inheritance) বলে। 
  • AN inheritance that contains only one superclass and multiple sub-class and all sub-class directly extends superclass called Hierarchical Inheritance.



class student{
    void name()
    {
        System.out.println("Enter your name ?");    
    }     
}

class fahim extends student
{
    void mynameis()
    {
        System.out.println("my name is fahim");    
    }     
}

class rahim extends student
{
    void mynameis()
    {
        System.out.println("my name is rahim");    
    }     
}

class finish {
     public static void main(String[] args)
    {
        fahim fa=new fahim();
        rahim ra=new rahim();
        
        fa.name();
        fa.mynameis();
        
        ra.name();
        ra.mynameis();
    }
}


 

জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটর, কীওয়ার্ড এবং ভ্যারিয়েবল - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব-৩

জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটর, কীওয়ার্ড এবং ভ্যারিয়েবল - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব-৩

বিশেষ ধরনের অপারেটর  

আপনার সংজ্ঞায়িত অবজেক্ট বা ন্যাভিগেটরের পূর্বনির্ধারিত অবজেক্ট যেমন অ্যারে(Array), বুলিয়ান(Boolean), ডেট(Date), ফাংশন(Function), ইমেজ(Image), নাম্বর(Number), অবজেক্ট(Object), অপশন(Option), RegExp বা স্ট্রিং(String) তৈরি করতে new স্টেটমেন্ট ব্যবহার করা হয়। যেমন-

myPen= new Array (4) 
myPen[0]=“JavaScript for Beginners” 
myPen [1]="javascript operators list" 
myPen[2]=“javascript keywords list” 
myPen [3]="JavaScript Tutorial Bangla"

 

this কীওয়ার্ড (javascript this keyword)

this কীওয়ার্ডটি বর্তমান অবজেক্টকে উল্লেখ করতে ব্যবহৃত হয়। যেমন- 
<INPUT NAME=“this1” TYPE=”button” VALUE=“Show Your Name” onClick=“this.Form.Text1.value=this.form.name”> 

জাভাস্ক্রিপ্টে মন্তব্য (javascript comment)

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডে মন্তব্য লেখার দুটি উপায় আছে:
  • একক লাইন মন্তব্যের জন্য '//' চিহ্ন ব্যবহার করুন, (single line comment in javascript) এবং
  • একাধিক লাইনের মন্তব্যের জন্য / * .... * / ব্যবহার করুন। (multi line comment in javascript) যেমন-
document.write (“Hello Javascript!”) //will write Hello Javascript!
document.bgColor=“Green” /*This will make your background color of the document Green. */  

অপারেটর ও ভ্যারিয়েবল (javascript operator variable)

অপারেটর এবং ভেরিয়েবল সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জাভাস্ক্রিপ্ট। অপারেটর হল গাণিতিক চিহ্ন যা জাভাস্ক্রিপ্টের যৌক্তিক প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে। '+' চিহ্নটি হল একটি অপারেটর যা ৫ এবং ৫ যোগ করে ফলাফল দেয় ১০। জাভাস্ক্রিপ্টে, বিবৃতিগুলির পারস্পরিক সম্পর্ক অপারেটরের উপর নির্ভর করে।
JavaScript স্ক্রিপ্টে ভেরিয়েবলকে Var দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। তারপর আপনি Variable নাম এবং এর মান সেট করতে পারেন। যেমন -
Var Name=“Javascript Tutorial” 
এখানে Variable হলো Name এবং এর মান নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে “Javascript Tutorial”। জাভাক্রিপ্টে Variable ডিকলারেশনের সময় Var ব্যবহার না করলেও চলে, যেমন - 
Name=“Javascript Tutorial” 
একটি ভেরিয়েবলের মান নিম্নলিখিত যেকোন একটির সাথে মানানসই হতে পারে:
  • সংখ্যা যেমন: ১০, ৫.২, ৬.০৩৩৫ ইত্যাদি।
  • বুলিয়ান মান মানে সত্য বা মিথ্যা।
  • শব্দ যেমন: 'Javascript bangla', 'Javascript Tutorial Bangla' ইত্যাদি।
  • null অর্থাৎ শৃণ্য মান। 
Variable ডিকলারেশনের অবস্থানের উপর নির্ভর করে, এটি Local Variable ও Global Variable হতে পারে। আপনি যদি একটি ফাংশনের বাইরে Var সহ একটি ভেরিয়েবল ডিকলেয়ার করেন তবে এটি Global Variable এ কাজ করবে। এবং যদি আপনি একটি ফাংশনের অধীনে ভেরিয়েবল ঘোষণা করেন তবে এটি হবে Local Variable। Local Variable বন্ধনীতে ({}) থাকবে । সুতরাং আপনি যদি একাধিক ফাংশনে একটি ভেরিয়েবল ব্যবহার করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই এটিকে Global ভ্যারিয়েব হিসাবে ঘোষণা করতে হবে।

ইতিমধ্যে বলা হয়েছে যে অপারেটরগুলি ভেরিয়েবল এবং অন্যান্য অবজেক্টের মধ্যে গাণিতিক এবং যৌক্তিক সম্পর্ক বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। কাজের ধরনের উপর নির্ভর করে জাভাস্ক্রিপ্টে পাঁচ ধরনের অপারেটর ব্যবহার করা হয়। এইগুলো : (Types of operators in javascript)
  • স্ট্রিং (string) 
  • কম্পারিজন (comparison) 
  • এরিথমেটিক (arithmetic)
  • অ্যাসাইনমেন্ট (assignment) এবং 
  • লজিক্যাল (logical)


জাভাস্ক্রিপ্ট স্ট্রিং অপারেটর | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব-৪

জাভাস্ক্রিপ্ট স্ট্রিং অপারেটর | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব-৪

জাভাস্ক্রিপ্ট String অপারেটর (JavaScript String Operators)

জাভাস্ক্রিপ্টে ক্যারেক্টার স্ট্রিং বা বাক্যাংশ ব্যবহার করার জন্য মাত্র এক জোড়া স্ট্রিং অপারেটর রয়েছে এবং সেগুলি ব্যবহার করা খুবই সহজ।

String অপারেটর + 

প্রথম অপারেটর হল '+' যা দুই বা ততোধিক উপাদান সংযোগ করতে ব্যবহৃত হয়। যেমন:

আমার বয়স জাভাস্ক্রিপ্ট
“আমার” + "নাম" + myname 
এখানে আমার ও নাম দুটো String এবং myname একটি Variable। যদি myname ভ্যারিয়েবলের মান হয় জাভাস্ক্রিপ্ট তাহলে ওপরের  statement এর মান দাঁড়াবে 
“আমার নাম জাভাস্ক্রিপ্ট” 

String অপারেটর '+=' 

দ্বিতীয় String অপারেটরটি হলো '+=' । এটি একটি String এর সাথে আরেক String কে সংযুক্ত করে। যেমন, 
Subject += “JavaScript String” 
যদি Subject ভ্যারিয়েবলটির মান হয় "This Tutorial about” তাহলে ওপরের স্টেটমেন্টটির মান দাঁড়াবে ।
"This Tutorial about JavaScript String" 

জাভাস্ক্রিপ্টে (যেমন জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার জন্য) কোনো বার্তা, পরামর্শ বা তথ্য প্রদর্শনের জন্য অপারেটর অপরিহার্য। উদাহরণস্বরূপ, নীচের কোডটি ব্যবহারকারীর পছন্দ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবে এবং এটি জেনে ডকুমেন্টে একটি নতুন বার্তা লিখবে।

<HTML> 
<HEAD> 
<TITLE>Javascript Tutorial String Operator</TITLE> 
<BODY> 
<SCRIPT LANGUAGE=”JavaScript”> 
fullName= prompt ("Do You love This Javascript String Tutorial Bangla", "")
document.write (“Hello learner” + fullName)
</SCRIPT> 
</BODY> 
</HTML> 


 

জাভাস্ক্রিপ্ট Comparison অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৫

জাভাস্ক্রিপ্ট Comparison অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৫

জাভাস্ক্রিপ্ট Comparison অপারেটর (javascript comparison operators)

Comparison অপারেটর দুটি মান তুলনা করতে ব্যবহৃত হয়। Comparison অপারেটর নিম্নরূপ:

Javascript comparison table in Bangla:

Javascript Comparison Table
চিহ্ন পূনাঙ্গ অর্থ
< ক্ষুদ্রতর 
> বৃহত্তর 
<= ক্ষুদ্রতর অথবা সমান  
>= বৃহত্তর অথবা সমান 
== সমান 
=== অবশ্যই সমান (strictly equal) 
!= অসমান
!== অবশ্যই সমান নয় (strictly not equal) 

সমান (==) এবং সমান না (! =) অপারেটর ব্যবহার করা হলে, স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন সেই স্টেটমেন্টের সত্যতা যাচাই করার আগে ডেটা টাইপ রূপান্তর করে না। উদাহরণস্বরূপ, "২০" == ২০ সমান হিসাবে বিবেচিত হবে। কিন্তু যদি অপারেটর অবশ্যই সমান (===) এবং অবশ্যই সমান না অপারেটর (! ==), ব্যবহার হলে সেই বিবৃতি যাচাই করার আগে স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন ডেটা টাইপ রূপান্তর করবে। সেক্ষেত্রে "২০" ==== ২০ সমান হবে না। কারণ "২০" একটি স্ট্রিং হিসাবে নেওয়া হবে এবং ২০ একটি সংখ্যা হিসাবে নেওয়া হবে। এই অপারেটরগুলি জাভাস্ক্রিপ্ট ১.৩ এর অংশ এবং ন্যাভিগেটর ৪.০৬ থেকে সাপোর্ট করে।

কন্ডিশনাল লুপ তৈরি করতে Comparison অপারেটর সফলভাবে ব্যবহার করা হয়। নিম্নলিখিত উদাহরণটি এর ব্যবহার দেখায়।
<HTML> 
<HEAD> 
<TITLE> JavaScript Comparison Operators Bangla</TITLE> 
</HEAD> 
<BODY> 
<SCRIPT LANGUAGE="JavaScript"> 
number = 20 ; 
x = 2 ; 
While (number>x) 

document.write (number + "JavaScript Bangla Tutorial" + "<P>";)}  
</SCRIPT> 
</BODY> 
</HTML>


এখানে "number" এবং "X" ভেরিয়েবলের প্রারম্ভিক মান যথাক্রমে 20 এবং 2 এ সেট করা হয়েছে। পরবর্তী বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে যদি number-এর মান X-এর থেকে বেশি হয় তবে নিম্নলিখিত কমান্ডগুলি অনুসরণ কর। পরবর্তী ভেরিয়েবল "number" এর পরে একটি "JavaScript Bangla Tutorial" এবং পরের অনুচ্ছেদে "number" এর মান কমতে "(number--)" বলা হয়েছে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে যতক্ষণ পর্যন্ত "number" এর মান "X" এর মানের থেকে বেশি হবে ততক্ষণ লুপটি চলতে থাকবে এবং শুধুমাত্র তখনই থামবে যখন "number" এবং "X" এর মান সমান হবে।
 

জাভা পলিমরফিজম বাংলা - Polymorphism in java bangla

জাভা পলিমরফিজম বাংলা - Polymorphism in java bangla

জাভাতে পলিমরফিজম কি? what is polymorphism in java

পলিমরফিজম হচ্ছে গ্রিক শব্দ। ইংরেজিতে "Poly-Morphism" দুটি শব্দ এখানে poly শব্দের অর্থ অনেক এবং "Morphism" শব্দের অর্থহ রুপ। অর্থাৎ অনেক রুপ, যদি কোনো অবজেক্টের অনেক ধরণের রুপ থাকে তবে তাকে পলিমরফিজম বলে। 
Polymorphism: Polymorphism is the Greek word whose meaning is the same object having different behavior.
উদাহরণস্বরূপ আপনি একজন ব্যক্তি যদি আপনি আপনার শিক্ষকের কাছে যান তাহলে আপনি এক রকমের আচরণ করেন আবার আপনি আপনার বন্ধুদের কাছে গেলে আরেক রকমের আচরণ করেন। আপনি আপনার শিক্ষকের সাথে নম্র ভদ্র আচরণ করেন আবার আপনি আবার বন্ধুদের সাথে কথা বললে আপনি যা ইচ্ছা তাই বলেন অথচ আপনি একই ব্যক্তি, আবার দেখা যাই পরিস্তিতি বুঁজে আপনি এক এক সময় এক এক রূপ ধারণ করেন এটাই পলিমরফিজম।  

  • void person(Teacher)
  • void person(Friend)
  • void person(Customer)
  • void person(Student)

পলিমরফিজমের প্রকারভেদ : (types of polymorphism in java)

আমরা জাভা'তে দুইভাবেই পলিমরফিজম অর্জন করতে পারি :
১. কম্পাইল টাইম পলিমরফিজম / স্ট্যাটিক পলিমরফিজম / আর্লি বাইন্ডিং - (Compile Time Polymorphism / Static Polymorphism / Early Binding)
২. রান  টাইম পলিমরফিজম / ডাইনামিক পলিমরফিজম / লেট বাইন্ডিং - (Run Time Polymorphism / Dynamic Polymorphism / Late Binding)
কম্পাইল টাইম পলিমরফিজম / স্ট্যাটিক পলিমরফিজম / আর্লি বাইন্ডিং এর সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা :

কম্পাইল টাইম পলিমরফিজম :  (compile Time Polymorphism)

যে পলিমরফিজম কম্পাইলের সময়েই সব কাজ শেষ হয়ে যাই তাকে কম্পাইল টাইম পলিমরফিজম / স্ট্যাটিক পলিমরফিজম / আর্লি বাইন্ডিং বলে। কম্পাইল টাইম পলিমরফিজমে কম্পাইল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কারণ তখন কম্পাইল আগের থেকেই জানে কখন কোন মেথড আগে কল করা হবে।
A polymorphism that has existed at the time of compilation is called compile-time or early binding or static polymorphism.
কম্পাইল টাইম পলিমরফিজম শুধুমাত্র মেথড ওভারলোডিং (Method Overloading) ধারায় অর্জন করা যাই। তাই চলুন মেথড ওভারলোডিং সম্পর্কে জানি।     

মেথড ওভারলোডিং কম্পাইল টাইম পলিমরফিজম :

যদি একটি ক্লাসে একের অধিক মেথড থাকে একই নামে এবং মেথড গুলিতে ভিন্ন ভিন্ন ধরণের প্যারামিটার থাকে তবে তাকে মেথড ওভারলোডিং  (Method Overloading) বলে। 
 Whenever a class contains more than one method with the same name and different types of parameters are called method overloading.
মেথড ওভারলোডিং সিনটেক্স (Method Overloading syntax) :
  1. return-type method-name(parameter1) 
  2. return-type method-name(parameter1, parameter2) 
  3. return-type method-name(parameter1, parameter2, parameter3) 
চলুন কম্পাইল টাইম পলিমরফিজম অর্জন করি মেথড ওভারলোডিং দ্বারা ;


public class ctpolym {
    void sum()
    {
        int a=5,b=8,c;
        c=a+b;
        System.out.println("sum is "+c);              
    }
     void sum(int a, int b)
    {
        int c;
        c=a+b;
        System.out.println("sum is "+c);              
    }
       void sum(int a, double b)
    {
        double c;
        c=a+b;
        System.out.println("sum is "+c);              
    }
    public static void main(String[] args)
    {
        ctpolym res=new ctpolym();
        res.sum();
         res.sum(5,9);
          res.sum(3,2.5);
    }
}



এখানে ctpolym নামে ক্লাসে sum নামে একাধিক মেথড রয়েছে যেখানে ভিন্ন ভিন্ন প্যারামিটার যাওয়ার মাধ্যমে কম্পাইলার  একই নামের মেথডকে আলাদা করে। এখানে ৩ নাম্বার মেথড এ c আর মান double রাখা হয় কারণ b আর মান ডাবল ছিল তাই যোগফলও double হবে। 

রান টাইম পলিমরফিজম (Run Time Polymorphism):

যে পলিমরফিজম প্রোগ্রাম রানের সময় শেষ হয়ে যাই তাকে রান টাইম পলিমরফিজম / ডাইনামিক পলিমরফিজম / লেট বাইন্ডিং বলে। এখানে কম্পাইলের কোনো হাত থাকে না সব কাজ JVM সম্প্রাদন করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
 A polymorphism that exists at the time of execution of the program is called runtime polymorphism.
রান টাইম পলিমরফিজম এটিও শুধুমাত্র মেথড ওভারলোডিং (Method Overloading) ধারায় অর্জন করা যাই। তাই চলুন এর মেথড ওভারলোডিং সম্পর্কে জানি। 

মেথড ওভারলোডিং রান টাইম পলিমরফিজম : (Method Overloading runtime polymorphism in java)

যখন আমরা সুপার ক্লাস ও সাব ক্লাসে একই ধরণের মেথডের সাথে একই রকম প্যারামিটার ব্যবহার করি তখন তাকে মেথড ওভারলোডিং বলে। 
Whenever we write method in superclass and sub-class in such a way that method name and parameter must be the same name called method overriding.
রান টাইম পলিমরফিজম মেথড ওভারলোডিং সিনটেক্স (Method Overloading syntax) :
Class Cat
{
  Void dis( )
}

Class Dog extends Cat
{
  Void dis( )
}

মেথড ওভারলোডিং রান  টাইম পলিমরফিজম নিয়ম :

যখন সাব ক্লাসের অবজেক্ট তৈরী করা হবে তখন JVM অনুসন্ধান করবে যে সুপার ক্লাসে মেথড আছে কিনা। যদি সুপার ক্লাসে মেথড না পাই, JVM তাহলে কম্পাইলিশন সমস্যা বলবে। আর যদি মেথড পাই তখন JVM অনুসন্ধান করবে মেথড ওভাররাইডেন কি না। যদি মেথড ওভাররাইডেন হয় তাহলে JVM সাব ক্লাসের মেথডকে কল করবে আর যদি ওভাররাইডেন না হয় তাহলে সুপার ক্লাসের মেথডকে কল করবে। 

নিচে মেথড ওভারলোডিং দ্বারা রান টাইম পলিমরফিজম এর একটি প্রোগ্রাম কোড দেওয়া হলো :


class Animal //super class
{
    void name()
    {
        System.out.println("We dont know about this animal name");
    }
}
class Tiger extends Animal //sub class
{
    @Override
    void name()
    {
        System.out.println("It's a Tiger who are king of Jangle");
    }
}

public class finals {
     public static void main(String[] args)
    {
       Tiger ani=new Tiger();
       ani.name(); //its call sub class
    }
}



উপরের প্রোগ্রামটিতে কল হবে সাব ক্লাসের মেথড " It's a Tiger who are king of Jangle" বাক্যটি প্রিন্ট হবে। এখানে JVM প্রথমে অনুসন্ধান করেছে সুপার ক্লাসে কোনো মেথড আছে কিনা। যখন সে কোনো মেথড পাই পরে সে অনুসন্ধান করে সুপার ক্লাসের মেথড ও সাব ক্লাসের মেথড একই কিনা অথবা ওভাররাইডেন কিনা। যখন JVM দেখে মেথড একই অথবা ওভাররাইডেন তখন সে সাব ক্লাসকে কল করে। এখন দেখি কিভাবে সুপার ক্লাসের মেথডকে কল করতে হয় : 


class Animal //super class
{
    void name()
    {
        System.out.println("All animal in this category");
    }
}
class Tiger extends Animal //sub class
{
      void name2()
    {
        System.out.println("Tiger king of Jangle");
    }
}

public class finals {
     public static void main(String[] args)
    {
       Tiger ani=new Tiger();
       ani.name(); //call super class
    }
}



উপরের প্রোগ্রামটিতে কল হবে সুপার ক্লাসের মেথড " All animal in this category" বাক্যটি প্রিন্ট হবে। এখানে JVM প্রথমে অনুসন্ধান করেছে সুপার ক্লাসে কোনো মেথড আছে কিনা। যখন সে কোনো মেথড পাই পরে সে অনুসন্ধান করে সুপার ক্লাসের মেথড ও সাব ক্লাসের মেথড একই কিনা অথবা ওভাররাইডেন কিনা। যখন JVM দেখে মেথড এক না অথবা ওভাররাইডেন না তখন সে সুপার ক্লাসকে কল করে। এখন দেখি  কিভাবে সুপার ক্লাসের মেথড ও সাব ক্লাসের মেথডকে কল করতে হয় : 


class Animal 
{
    void name()
    {
        System.out.println("We dont know about this animal name");
    }
}
class Tiger extends Animal 
{
     
     @Override
      void name()
    {
        super.name();
        System.out.println("It's a Tiger who are king of Jangle");
    }
}

public class finals {
     public static void main(String[] args)
    {
       Tiger ani=new Tiger();
       ani.name(); //call sub class metod and its have also super class 

metod
    }
}


 

सूरह रहमान हिंदी में - Surah Rahman Hindi mein

सूरह रहमान हिंदी में - Surah Rahman Hindi mein

Surah al rahman translation in hindi | सूरह रहमान इन हिंदी
surah al rahman in hindi translation mai likha tarjuma ke sath


बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम
अल्लाह के नाम से जो रहमान व रहीम है


अर्रह़्मानु (1)
बड़ा मेहरबान (ख़ुदा) (1)
अ़ल्ल – मल् – कुरआन (2)
उसी ने क़ुरान की तालीम फरमाई (2)
ख़ – लक़ल् – इन्सा – न (3)
उसी ने इन्सान को पैदा किया (3)
अ़ल्ल – महुल – बयान (4)
उसी ने उनको (अपना मतलब) बयान करना सिखाया (4)
अश्शम्सु वल्क़ – मरु बिहुस्बानिंव् – (5)
सूरज और चाँद एक मुक़र्रर हिसाब से चल रहे हैं (5)
वन्नज्मु वश्श – जरु यस्जुदान (6)
और बूटियाँ बेलें, और दरख्त (उसी को) सजदा करते हैं (6)
वस्समा – अ र – फ़ – अ़हा व व – ज़ अ़ल् – मीज़ान (7)
और उसी ने आसमान बुलन्द किया और तराजू (इन्साफ) को क़ायम किया (7)
अल्ला तत्गौ़ फिल्मीज़ान (8)
ताकि तुम लोग तराज़ू (से तौलने) में हद से तजाउज़ न करो (8)
व अ़क़ीमुल् – वज् – न बिल्किस्ति व ला तुख्सिरुल् – मीज़ान (9)
और ईन्साफ के साथ ठीक तौलो और तौल कम न करो (9)
वल्अर – ज़ व – ज़ – अ़हा लिल् – अनाम (10)
और उसी ने लोगों के नफे क़े लिए ज़मीन बनायी (10)
फ़ीहा फ़ाकि – हतुंव् – वन्नख़्लु जा़तुल अक्माम (11)
कि उसमें मेवे और खजूर के दरख्त हैं जिसके ख़ोशों में ग़िलाफ़ होते हैं (11)
वल्हब्बु जुल् – अ़स्फ़ि वर् – रैहान (12)
और अनाज जिसके साथ भुस होता है और ख़ुशबूदार फूल (12)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (13)
तो (ऐ गिरोह जिन व इन्स) तुम दोनों अपने परवरदिगार की कौन कौन सी नेअमतों को न मानोगे (13)
ख़ – लक़ल् – इन्सा – न मिन् सल्सालिन् कल् – फ़ख़्खा़र (14)
उसी ने इन्सान को ठीकरे की तरह खन खनाती हुई मिटटी से पैदा किया (14)
व ख़ – लक़ल् – जान् – न मिम् – मारिजिम् – मिन् – नार (15)
और उसी ने जिन्नात को आग के शोले से पैदा किया (15)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (16)
तो (ऐ गिरोह जिन व इन्स) तुम अपने परवरदिगार की कौन कौन सी नेअमतों से मुकरोगे (16)
रब्बुल् – मश्रिकैनि व रब्बुल् – मग्रिबैन (17)
वही जाड़े गर्मी के दोनों मशरिकों का मालिक है और दोनों मग़रिबों का (भी) मालिक है (17)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (18)
तो (ऐ जिनों) और (आदमियों) तुम अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत से इन्कार करोगे (18)
म – रजल् – बहरैनि यल्तकियान (19)
उसी ने दरिया बहाए जो बाहम मिल जाते हैं (19)
बैनहुमा बर् – ज़खुल् – ला यब्गियान (20)
दो के दरमियान एक हद्दे फ़ासिल (आड़) है जिससे तजाउज़ नहीं कर सकते (20)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (21)
तो (ऐ जिन व इन्स) तुम दोनों अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत को झुठलाओगे (21)
यख़्रुजु मिन्हु मल -लुअ लु उ वल् – मर्जान (22)
इन दोनों दरियाओं से मोती और मूँगे निकलते हैं (22)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (23)
(तो जिन व इन्स) तुम दोनों अपने परवरदिगार की कौन कौन सी नेअमत को न मानोगे (23)
व लहुल् – जवारिल् – मुन्श – आतु फ़िल्बहरि कल् – अअ्लाम (24)
और जहाज़ जो दरिया में पहाड़ों की तरह ऊँचे खड़े रहते हैं उसी के हैं (24)
फ़बिअय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (25)
तो (ऐ जिन व इन्स) तुम अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत को झुठलाओगे (25)
कुल्लु मन् अ़लैहा फ़ानिंव् – (26)
जो (मख़लूक) ज़मीन पर है सब फ़ना होने वाली है (26)
व यब्का वज्हु रब्बि – क जुल – जलालि वल् – इक्राम (27)
और सिर्फ तुम्हारे परवरदिगार की ज़ात जो अज़मत और करामत वाली है बाक़ी रहेगी (27)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (28)
तो तुम दोनों अपने मालिक की किस किस नेअमत से इन्कार करोगे (28)
यस्अलुहू मन् फिस्समावाति वल्अर्जि , कुल् – ल यौमिन् हु – व फी शअ्निन् (29)
और जितने लोग सारे आसमान व ज़मीन में हैं (सब) उसी से माँगते हैं वह हर रोज़ (हर वक्त) मख़लूक के एक न एक काम में है (29)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (30)
तो तुम दोनों अपने सरपरस्त की कौन कौन सी नेअमत से मुकरोगे (30)
स – नफ़्रुगु लकुम् अय्युहस्स – क़लान (31)
(ऐ दोनों गिरोहों) हम अनक़रीब ही तुम्हारी तरफ मुतावज्जे होंगे (31)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (32)
तो तुम दोनों अपने पालने वाले की किस किस नेअमत को न मानोगे (32)
या मअ् – शरल् – जिन्नि वल्इन्सि इनिस्त – तअ्तुम् अन् तन्फुजू मिन् अक्तारिस्समावाति वल्अर्जि फ़न्फुजू , ला तन्फुजू – न इल्ला बिसुल्तान (33)
ऐ गिरोह जिन व इन्स अगर तुममें क़ुदरत है कि आसमानों और ज़मीन के किनारों से (होकर कहीं) निकल (कर मौत या अज़ाब से भाग) सको तो निकल जाओ (मगर) तुम तो बग़ैर क़ूवत और ग़लबे के निकल ही नहीं सकते (हालॉ कि तुममें न क़ूवत है और न ही ग़लबा) (33)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (34)
तो तुम अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत को झुठलाओगे (34)
युर – सलु अ़लैकुमा शुवाजुम् – मिन् – नारिंव् – व नुहासुन फ़ला तन्तसिरान (35)
(गुनाहगार जिनों और आदमियों जहन्नुम में) तुम दोनो पर आग का सब्ज़ शोला और सियाह धुऑं छोड़ दिया जाएगा तो तुम दोनों (किस तरह) रोक नहीं सकोगे (35)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (36)
फिर तुम दोनों अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत से इन्कार करोगे (36)
फ़ – इज़न् शक़्क़तिस्समा – उ फ़ – कानत् वर – दतन् कद्दिहान (37)
फिर जब आसमान फट कर (क़यामत में) तेल की तरह लाल हो जाऐगा (37)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (38)
तो तुम दोनों अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत से मुकरोगे (38)
फ़यौमइज़िल् – ला युस्अलु अ़न् ज़म्बिही इन्सुंव् – व ला जान्न (39)
तो उस दिन न तो किसी इन्सान से उसके गुनाह के बारे में पूछा जाएगा न किसी जिन से (39)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (40)
तो तुम दोनों अपने मालिक की किस किस नेअमत को न मानोगे (40)
युअ् – रफुल् – मुज्रिमू – न बिसीमाहुम् फ़युअ् – ख़जु बिन्नवासी वल् – अक़्दाम (41)
गुनाहगार लोग तो अपने चेहरों ही से पहचान लिए जाएँगे तो पेशानी के पटटे और पाँव पकड़े (जहन्नुम में डाल दिये जाएँगे) (41)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (42)
आख़िर तुम दोनों अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत से इन्कार करोगे (42)
हाज़िही जहन्नमुल्लती तुकज़्ज़िबु बिहल् – मुज्रिमून (43)
(फिर उनसे कहा जाएगा) यही वह जहन्नुम है जिसे गुनाहगार लोग झुठलाया करते थे (43)
यतूफू – न बैनहा व बै – न हमीमिन् आन (44)
ये लोग दोज़ख़ और हद दरजा खौलते हुए पानी के दरमियान (बेक़रार दौड़ते) चक्कर लगाते फिरेंगे (44)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (45)
तो तुम दोनों अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत को न मानोगे (45)
व लि – मन् ख़ा – फ़ मका – म रब्बिही जन्नतान (46)
और जो शख्स अपने परवरदिगार के सामने खड़े होने से डरता रहा उसके लिए दो दो बाग़ हैं (46)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (47)
तो तुम दोनों अपने परवरदिगार की कौन कौन सी नेअमत से इन्कार करोगे (47)
ज़वाता अफ़्नान (48)
दोनों बाग़ (दरख्तों की) टहनियों से हरे भरे (मेवों से लदे) हुए (48)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (49)
फिर दोनों अपने सरपरस्त की किस किस नेअमतों को झुठलाओगे (49)
फ़ीहिमा अै़नानि तज्रियानि (50)
इन दोनों में दो चश्में जारी होंगें (50)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (51)
तो तुम दोनों अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत से मुकरोगे (51)
फ़ीहिमा मिन् कुल्लि फ़ाकि – हतिन् ज़ौजान (52)
इन दोनों बाग़ों में सब मेवे दो दो किस्म के होंगे (52)
फबि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (53)
तुम दोनों अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत से इन्कार करोगे (53)
मुत्तकिई – न अ़ला फुरुशिम् – बता – इनुहा मिन् इस्तब् – रकिन ,व जनल् – जन्नतैनि दान (54)
यह लोग उन फ़र्शों पर जिनके असतर अतलस के होंगे तकिये लगाकर बैठे होंगे तो दोनों बाग़ों के मेवे (इस क़दर) क़रीब होंगे (कि अगर चाहे तो लगे हुए खालें) (54)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (55)
तो तुम दोनों अपने मालिक की किस किस नेअमत को न मानोगे (55)
फ़ीहिन् – न कासिरातुत्तरफि लम् यत्मिसहुन् – न इन्सुन् क़ब्लहुम् व ला जान्न (56)
इसमें (पाक दामन ग़ैर की तरफ ऑंख उठा कर न देखने वाली औरतें होंगी जिनको उन से पहले न किसी इन्सान ने हाथ लगाया होगा) और जिन ने (56)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (57)
तो तुम दोनों अपने परवरदिगार की किन किन नेअमतों को झुठलाओगे (57)
क – अन्न – हुन्नल् – याकूतु वल – मर्जान (58)
(ऐसी हसीन) गोया वह (मुजस्सिम) याक़ूत व मूँगे हैं (58)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (59)
तो तुम दोनों अपने परवरदिगार की किन किन नेअमतों से मुकरोगे (59)
हल जज़ाउल् – इह्सानि इल्लल् – इह्सान (60)
भला नेकी का बदला नेकी के सिवा कुछ और भी है (60)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (61)
फिर तुम दोनों अपने मालिक की किस किस नेअमत को झुठलाओगे (61)
व मिन् दूनिहिमा जन्नतान (62)
उन दोनों बाग़ों के अलावा दो बाग़ और हैं (62)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (63)
तो तुम दोनों अपने पालने वाले की किस किस नेअमत से इन्कार करोगे (63)
मुद्हाम्मतानि (64)
दोनों निहायत गहरे सब्ज़ व शादाब (64)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (65)
तो तुम दोनों अपने सरपरस्त की किन किन नेअमतों को न मानोगे (65)
फीहिमा अै़नानि नज़्ज़ा – ख़तानि (66)
उन दोनों बाग़ों में दो चश्में जोश मारते होंगे (66)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (67)
तो तुम दोनों अपने परवरदिगार की किस किस नेअमत से मुकरोगे (67)
फीहिमा फा़कि – हतुंव् – व नख़्लुंव् – व रुम्मान (68)
उन दोनों में मेवें हैं खुरमें और अनार (68)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (69)
तो तुम दोनों अपने मालिक की किन किन नेअमतों को झुठलाओगे (69)
फ़ीहिन् – न खैरातुन् हिसान (70)
उन बाग़ों में ख़ुश ख़ुल्क और ख़ूबसूरत औरतें होंगी (70)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (71)
तो तुम दोनों अपने मालिक की किन किन नेअमतों को झुठलाओगे (71)
हूरुम् मक़्सूरातुन् फ़िल – खियाम (72)
वह हूरें हैं जो ख़ेमों में छुपी बैठी हैं (72)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (73)
फिर तुम दोनों अपने परवरदिगार की कौन कौन सी नेअमत से इन्कार करोगे (73)
लम् यत्मिस्हुन – न इन्सुन् क़ब्लहुम् व ला जान्न (74)
उनसे पहले उनको किसी इन्सान ने उनको छुआ तक नहीं और न जिन ने (74)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (75)
फिर तुम दोनों अपने मालिक की किस किस नेअमत से मुकरोगे (75)
मुत्तकिई – न अ़ला रफ़्रफिन् खुज्रिंव् – व अ़ब्क़रिय्यिन् हिसान (76)
ये लोग सब्ज़ कालीनों और नफीस व हसीन मसनदों पर तकिए लगाए (बैठे) होंगे (76)
फ़बि – अय्यि आला – इ रब्बिकुमा तुकज़्ज़िबान (77)
फिर तुम अपने परवरदिगार की किन किन नेअमतों से इन्कार करोगे (77)
तबा – रकस्मु रब्बि – क ज़िल् – जलालि वल् – इक्राम (78)
(ऐ रसूल) तुम्हारा परवरदिगार जो साहिबे जलाल व करामत है उसी का नाम बड़ा बाबरकत है (78)


tags:
सूरह रहमान हिंदी में तर्जुमा के साथ, surah rahman in hindi, full surah rahman in hindi, meaning of surah rahman in hindi, quran surah rahman in hindi, surah al rahman in hindi, surah al rahman tarjuma in hindi, surah al rahman translation in hindi, surah ar rahman in hindi, surah ar rahman in hindi text, surah ar rahman meaning in hindi, surah ar rahman translation in hindi, surah e rahman in hindi, surah rahman ayat 33 in hindi, surah rahman ayat in hindi, surah rahman full in hindi, surah rahman hindi mai, surah rahman hindi mai likha hua, surah rahman hindi me likha hua, surah rahman hindi mein, surah rahman hindi mein likha hua, surah rahman hindi mein likhi hui, surah rahman hindi mein tarjuma, surah rahman hindi tarjuma ke sath, surah rahman hindi translation ke sath, सूरह रहमान इन हिंदी, सूरह रहमान इन हिंदी में लिखी हुई, सौराह रहमान इन हिंदी, सूरह रहमान हिंदी ट्रांसलेशन, सूरह रहमान हिंदी में, सूरह रहमान हिंदी में लिखी हुई, surah rahman in hindi image, surah rahman tarjuma in hindi, surah rahman in hindi pdf, fabi ayyi ala i rabbikuma tukazziban tarjuma in hindi

सूरह अल लहब हिन्दी उच्चारण अर्थ - surah al lahab hindi mai

सूरह अल लहब हिन्दी उच्चारण अर्थ - surah al lahab hindi mai

सूरह अल लहब हिन्दी उच्चारण अर्थ - surah al lahab hindi mai - سورة المسد

इस की आयत 1 में (तब्बत) शब्द आने के कारण इस का नाम (सूरह तब्बत) है। जिस का अर्थ तबाह होना है।

सूरह तब्बत के संक्षिप्त विषय
यह सूरह मक्की है, इस में 5 आयतें हैं।

सूरह अल लहब अरबी
بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ

تَبَّتْ يَدَا أَبِي لَهَبٍ وَتَبَّ ١
مَا أَغْنَى عَنْهُ مَالُهُ وَمَا كَسَبَ ٢
سَيَصْلَى نَارًا ذَاتَ لَهَبٍ ٣
وَامْرَأَتُهُ حَمَّالَةَ الْحَطَبِ ٤
فِي جِيدِهَا حَبْلٌ مِّن مَّسَدٍ ٥

सूरह अल लहब हिन्दी उच्चारण
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम 
तब्बत् यदा अबी ल – हबिंव् – व तब्ब (1)
मा अगना अ़न्हु मालुहू व मा क – सब् (2)
स – यस्ला नारन् ज़ा – त ल – हबिंव् (3)
वम् – र – अतुहू हम्मा – लतल् ह – तब (4)
फ़ी जीदिहा हब्लुम् मिम् – म – सद् (5)


सूरह अल लहब अनुवाद अर्थ
अल्लाह के नाम से, जो अत्यन्त कृपाशील तथा दयावान् है।
अबू लहब के दोनों हाथ नाश हो गये और वह स्वयं भी नाश हो गया![1]
उसका धन तथा जो उसने कमाया उसके काम नहीं आया।
वह शीघ्र लावा फेंकती आग में जायेगा।[1]
तथा उसकी पत्नी भी, जो ईंधन लिए फिरती है।
उसकी गर्दन में मूँज की रस्सी होगी।[1]

 
Tags:
surah al lahab hindi, surah al lahab in hindi, surah e lahab in hindi, surah lahab hindi, surah lahab hindi surah, surah lahab hindi translation, surah lahab hindi word meaning, surah lahab in hindi, surah lahab meaning in hindi, surah lahab translation in hindi, tabbat yada abi lahab surah in hindi, tabbat yada surah hindi, tabbat yada surah hindi mai, tabbat yada surah in hindi, सूरह अल लहब हिन्दी अर्थ,सूरह अल लहब हिन्दी नाम,सूरह अल लहब हिन्दी नेम, सूरह अल लहब हिन्दी मे, सूरह अल लहब हिन्दी में
 

সরকারি ড্রাইভার নিয়োগ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের

সরকারি ড্রাইভার নিয়োগ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব ব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্প (LDDP) এর অধীনে প্রকল্প চলাকালীন সময়ের জন্য সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে ড্রাইভার (১৬ তম গ্রেডভূক্ত, Support Staffs) শূণ্যপদে নিয়োগ/প্যানেল তৈরীর জন্য প্রকৃত যোগ্যতা সম্পন্ন বাংলাদেশী নাগরিকদের নিকট হতে নিম্নোক্ত শর্ত সাপেক্ষে প্রকল্পের ওয়েবসাইট-এ (www.lddp.portal.gov.bd) নির্ধারিত ফরম ডাউনলোড করে স্বহস্তে পুরণকৃত আবেদনপত্র আহবান করা যাচ্ছে। 

  • পদ সংখ্যা 
  • ৩৬০
  • আবেদনকারীর বয়স 
  • ১২/০৫/২০২২ ইং তারিখ অনুযায়ী প্রার্থীর বয়সসীমা ১৮ থেকে ৪৫ বছর
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা
  • অষ্টম শ্রেণী পাশ
  • যে জেলা প্রার্থীগণ আবেদন করতে পারবেন না
  • খাগড়াছড়ি বান্দরবন, রাঙামাটি
  • মাসিক সাকুল্য বেতন
  • ৩০,০০০০/= (ত্রিশ হাজার টাকা)
  • আবেদনের শেষ সময় 
  • ১২ মে ২০২২ বিকাল ০৫.০০ ঘটিকার মধ্যে
অভিজ্ঞতা/প্রযোজনীয় যোগ্যতা
ক) সাবলীলভাবে বাংলা লিখতে ও পড়তে এবং গাড়ি পরিচালনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সড়ক নির্দেশিকা, দিক নির্দেশনা ও চিহ্ন পড়তে ও বুঝতে সক্ষম হতে হবে রাঙ্গামটি, খাগড়াছড়ি (কম বা বেশী হতে পারে) ১৮-৪৫ বছর (বয়স প্রমাণের জন্য কোনরূপ এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়) 
খ) এছাড়াও পূর্ণ প্রতিবেদন, সময়সূচী এবং গাড়ির লগবুই পুরণ করার সক্ষমতা থাকতে হবে গ) প্রার্থীর BRTA কর্তৃক প্রদত্ত নূন্যতম হালকা যান চালানোর হালনাগাদ বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে 
ঘ) প্রার্থীকে যেকোন সরকারি/ বেসরকারি/ আধাসরকারি/ স্বায়ত্তশাসিত/বৃহৎশিল্প/বাণিজ্যিকপ্রতিষ্ঠান/স্বনামধন্য ব্যক্তির গাড়ি চালনাসহ রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নুন্যতম ০৩ (তিন) বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে (ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির পর উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মকালকে অভিজ্ঞতার কর্মকাল হিসেবে গণ্য হবে) 
ঙ) উপর্যুক্ত কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা গ্রহন করা হবে। 
চ) মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে শারিরীক ও চক্ষু পরীক্ষায় উত্তীর্ণের সনদপত্র দাখিল করতে হবে 
ছ) প্রার্থীকে সৎ, পরিশ্রমী, সুঠাম দেহী, উত্তম চরিত্রের অধিকারি ও বিশ্বস্ত হতে হবে


শর্ত ও নিয়মাবলীঃ 
  • আবেদনকারীকে নির্ধারিত আবেদন ফরম মোতাবেক নিম্নস্বাক্ষরকারীর ঠিকানায় আগামী ১২/০৫/২০২২ খ্রি. তারিখ রোজ বৃহ:বার বিকাল ০৫.০০ ঘটিকার মধ্যে ডাকযোগে/কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পৌঁছাতে হবে। 
  • সরাসরি বা হাতে হাতে কোন আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না। 
  • আবেদনপত্র সম্বলিত খামের উপর স্পষ্টাক্ষরে পদের নাম উল্লেখ করতে হবে (খামের উপর পদের নাম উল্লেখ না থাকলে আবেদনপত্রটি বাতিল হিসেবে গণ্য হবে) 
বাকি তথ্যাবলী নিম্নে দেওয়া হলো.....


ড্রাইভার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, সরকারি ড্রাইভার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, ড্রাইভার নিয়োগ ২০২২, ড্রাইভার নিয়োগ 2022, মন্ত্রণালয়ে ড্রাইভার নিয়োগ ২০২২, ড্রাইভার নিয়োগ পত্র, ড্রাইভার, ড্রাইভার নিয়োগ, প্রাইভেট ড্রাইভার নিয়োগ 2022, ড্রাইভার নিয়োগ দেওয়া হবে।, ড্রাইভার পদে নিয়োগ 2022, নতুন ড্রাইভার চাকরি নিয়োগ, ড্রাইভার চাকরি নিয়োগ ২০২২, ড্রাইভার চাকরি নিয়োগ চলছে, ৮ম পাশে ড্রাইভার চাকরি নিয়োগ, ড্রাইভার চাকরি

सूरह अन नस्र हिन्दी अरबी उच्चारण अर्थ - surah nasr in hindi

सूरह अन नस्र हिन्दी अरबी उच्चारण अर्थ - surah nasr in hindi

सूरह अन नस्र हिन्दी अरबी उच्चारण अर्थ - surah nasr in hindi
ٱلنَّصْر -  सूरह अन-नस्र - An-Nasr

सूरह अन-नस्र अरबी
بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ‎
إِذَا جَآءَ نَصْرُ ٱللَّهِ وَٱلْفَتْحُ ١‎
وَرَأَيْتَ ٱلنَّاسَ يَدْخُلُونَ فِى دِينِ ٱللَّهِ أَفْوَاجًا ٢‎
فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَٱسْتَغْفِرْهُ ج إِنَّهُۥ كَانَ تَوَّابًۢا ٣

सूरह अन-नस्र हिन्दी उच्चारण
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम 
इज़ा जा – अ नसरुल्लाहि वल् – फ़त्हु (1)
व रऐतन्ना – स यद्ख़ुलू – न फ़ी दीनिल्लाहि अफ़्वाजा (2) 
फ़ – सब्बिह् बिहम्दि रब्बि – क वस्तग्फ़िरहु , इन्नहू का – न तव्वाबा (3)


सूरह अन-नस्र हिन्दी अनुवाद अर्थ
अल्लाह के नाम से, जो अत्यन्त कृपाशील तथा दयावान् है।
(हे नबी!) जब अल्लाह की सहायता एवं विजय आ जाये। (1)
और तुम लोगों को अल्लाह के धर्म में दल के दल प्रवेश करते देख लो। (2) 
तो अपने पालनहार की प्रशंसा के साथ उसकी पवित्रता का वर्णन करो और उससे क्षमा माँगो, निःसंदेह वह बड़ा क्षमी है। (3)
 
सूरह अन नस्र हिन्दी अरबी उच्चारण अर्थ - surah nasr in hindi
सूरह अन नस्र का, सूरह अन नस्र का अर्थ, सूरह अन नस्रा, सूरह अन नस्रो, अन नस्र, सूरह नसर, # सूरह नसर#, छोटी सूरह, surah an nasr in hindi, surah an nasr in hindi only, surah an nasr in hindi quran, surah nasr in hindi images, surah nasr in hindi text, surah an nasr, surah nasr in hindi, surah nasr, quran in hindi, surah al nasr, surah al nasr in hindi, surah nasr hindi mai, surah an nasr hindi me, surah nasr meaning in hindi, surah nasr in hindi translation, surah nasr with hindi translation, surat an nasr, quran surah nasr, surat an nasr in indi, surah al nasr hindi translation

सूरह काफिरून हिंदी में - Surah Kafirun Hindi me

सूरह काफिरून हिंदी में - Surah Kafirun Hindi me

सूरह काफिरून हिंदी में - Surah Kafirun Hindi me
सूरह अल काफ़िरून- Surah Al-Kafirun - ٱلكَافِرُون
इस की प्रथम आयत में ((काफ़िरून)) शब्द आने के कारण इस का यह नाम रखा गया है। यह सूरह मक्की है, इस में 6 आयतें हैं। सूरह अल काफ़िरून (मक्की)

सूरह अल काफ़िरून अरबी
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ

قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ
لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ
وَلَا أَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدتُّمْ
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ
لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِيَ دِينِ
सूरह अल काफ़िरून हिन्दी उच्चारण
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम 

कुल या अय्युहल् – काफ़िरून (1)
ला अअ्बुदु मा तअ्बुदून (2) 
व ला अन्तुम् आ़बिदू – न मा अअ्बुद (3)
व ला अ – न आ़बिदुम् – मा अ़बत्तुम् (4) 
व ला अन्तुम् आ़बिदू – न मा अअ्बुद (5) 
लकुम् दीनुकुम् व लि – य दीन (6)



सूरह अल काफ़िरून अनुवाद अर्थ
अल्लाह के नाम से, जो अत्यन्त कृपाशील तथा दयावान् है।

(हे नबी!) कह दोः हे काफ़िरो!
मैं उन (मूर्तियों) को नहीं पूजता, जिन्हें तुम पूजते हो।
और न तुम उसे पूजते हो, जिसे मैं पूजता हूँ।
और न मैं उसे पूजूँगा, जिसे तुम पूजते हो।
और न तुम उसे पूजोगे, जिसे मैं पूजता हूँ।
तुम्हारे लिए तम्हारा धर्म तथा मेरे लिए मेरा धर्म है।

 
सूरह काफिरून हिंदी में, सूरह काफिरून, अल काफिरून, सूरह काफ़िरून हिन्दी में, सूरह अल-काफ़िरून, surah al kafirun 109 سورةالكفرون सूरह अल काफिरुन 109, सूरह अल-काफ़िरून का उर्दू मतलब, कुल या अय्यूहल काफ़िरून की सूरत, सूरह काफिरूंन बहुत ही प्यारे अंदाज़ में, काफिरून, कफेरून सूरह, surah kafirun hindi, surah kafirun hindi me, surah al kafirun hindi, surah kulya ayyuhal kafirun hindi mai, kulya ayyuhal kafirun surah hindi, kulya ayyuhal kafirun surah hindi mein, surah e kafirun in hindi, surah al kafiroon hindi mein, surah al kafiroon in hindi, surah al kafirun translation in hindi, qulya al kafirun surah in hindi, surah kafirun in hindi, surah kafirun in hindi surah al kafirun in hindi, surah kulya ayyuhal kafirun in hindi, surah al kafirun in hindi, surah al kafirun meaning in hindi

सूरह अल कौसर - Surah Kausar in Hindi

सूरह अल कौसर - Surah Kausar in Hindi

सूरह अल कौसर - Surah Kausar in Hindi
Al Kawthar - अल कौसर  - ٱلكَوْثَر
यह सूरह मक्की है, इस में 3 आयतें हैं। इस की प्रथम आयत में “कौसर” शब्द आया है जिस का अर्थ है। बहुत सी भलाईयाँ और जन्नत के अन्दर एक नहर का नाम भी है। इस लिये इस का नाम “सूरह कौसर” है। सूरह अल कौसर [ सूरह न० 108]

सूरह अल कौसर अरबी
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ


إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ
إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْأَبْتَرُ
सूरह अल कौसर हिन्दी उच्चारण
बिस्मिल्लाह-हिर्रहमान-निर्रहीम


इन्ना आतय ना कल कौसर
फसल्लि लिरब्बिका वन्हर
इन्ना शानिअका हुवल अब्तर



सूरह अल कौसर अनुवाद अर्थ
अल्लाह के नाम से, जो अत्यन्त कृपाशील तथा दयावान् है।


(हे नबी!) हमने तुम्हें कौसर प्रदान किया है।
तो तुम अपने पालनहार के लिए नमाज़ पढ़ो तथा बलि दो।
निःसंदेह तुम्हारा शत्रु ही बे नाम निशान है।

 

सूरह अल कौसर, सूरह कौसर,सूरह अल-कौसर, सूरह क़ौसर हिंदी में, surah kausar in hindi, surah kausar hindi me, surah kausar hindi mein, surah kausar hindi mai, surah kausar in hindi me, surah kosar, surah kausar with hindi translation, surah kosar hindi me, surah kausar in hindi text, सूरह अल कौसर hindi, सूरह अल कौसर hindi meaning, सूरह अल कौसर in hindi, सूरह कौसर हिंदी में

সরকারি চাকুরী বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড বিডিসিসিএল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি চাকুরী বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড বিডিসিসিএল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি চাকুরী বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড বিডিসিসিএল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড (BDCCL) এর নিম্নবর্ণিত শূণ্য পদে সরাসরি জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে যোগ্যতাসম্পন্ন প্রকৃত বাংলাদেশী নাগরিকদের
নিকট হতে অনলাইনে দরখাস্ত আহ্বান করা হচ্ছেঃ

প্রতিষ্ঠানের নাম:     বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড বিডিসিসিএল
আবেদনের শুরু তারিখ: ২৯-০৪-২০২২
আবেদনের শেষ তারিখ: ৩০-০৫-২০২২ খ্রি.








উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (উন্নয়ন ও আইটি) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE/EECE / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নূন্যতম ১৫ (পনের) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা; 
  • গ) IT বিষয়ে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; 
  • ঘ) ডাটা সেন্টার পরিচালনায় অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীগণকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে; 
  • ঙ) ডাটা সেন্টার সংক্রান্ত সার্টিফিকেশন অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে; 
  • চ) ব্যবসায় উন্নয়ন কাজে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজের অভিজ্ঞতা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। 


ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানব সম্পদ) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে Finance/ Accounting / Management/HRM/ সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী;
  • খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক/ সমপদে ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা; 
  • গ) Personnel Management বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

ব্যবস্থাপক (লজিসটিকস) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক/ সমপদে ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা;
  • গ) ERP এবং GRP সিস্টেমে নূন্যতম ২ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 
  • ঘ) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ বা উহার আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা/কোম্পানি - তে কর্মরত প্রার্থীদেরকে অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা বিবেচনায় অগ্রাধিকার দেয়া যেতে পারে এবং সেক্ষেত্রে বয়সসীমা ও শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। 

(হিসাব ও অর্থ) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে Finance /Accounting /Management / HRM /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক/ সমপদে ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা; 
  • গ) CA/CMA ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

ব্যবস্থাপক (নেটওয়ার্ক ও ট্রান্সমিশন) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE/ETE/CSE/CS/IT/ ECE/ সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক/ সমপদে ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে; 
  • গ) CCNA/CCNP সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

ব্যবস্থাপক (ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিং) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE EECE /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানব সম্পদ) পদ সংখ্যা-১
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE EECE /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (হিসাব ও অর্থ) পদ সংখ্যা-১
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE EECE /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ট্রান্সমিশন) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ক্লাউড) পদ সংখ্যা-২ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (সাইবার নিরাপত্তা) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (থ্রেট ইনভেস্টিগেশন) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ME /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

সহকারী ব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা, গবেষণা ও উন্নয়ন) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE/ETE / ECE/EECE /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
 
সহকারী ব্যবস্থাপক (ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE / ME / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (জেনারেশন সিস্টেম) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নূন্যতম স্নাতক/ সমমান ডিগ্রী; 
  • খ) বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে পারদর্শী অত্যাবশ্যক; 
  • গ) MS Office-এ পারদর্শী হতে হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (মেকানিক্যাল) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) সশস্ত্র বাহিনী/বিজিবি/আনসার ও ভিডিপি/ বাংলাদেশ পুলিশ-এর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে এবং তাদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ইলেক্ট্রনিক্স /ইলেক্ট্রিক্যাল) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ডাটা টেলিকমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ার্কিং কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি/ টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি / সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (জেনারেশন সিস্টেম) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ডাটা টেলিকমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ার্কিং/ কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি/ টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি/ সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (মেকানিক্যাল) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজি পাওয়ার টেকনোলজি/ সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ইলেক্ট্রনিক্স /ইলেক্ট্রিক্যাল) পদ সংখ্যা-১
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজি। পাওয়ার টেকনোলজি/ সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ফায়ার সিস্টেম) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজি/ ইলেক্ট্রনিক্স টেকনোলজি অথবা সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড নিয়োগ ২০২২, বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, বাংলাদেশ জব, recent job circular 2022, govt job circular 2022 bangladesh, upcoming govt job circular 2022, govt job circular 2022 bd, recent job circular 2022, private job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bd job circular today, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, সরকারি চাকরির খবর 2022, জেলার চাকরির খবর, আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, মেয়েদের সরকারি চাকরির খবর

অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরে সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর কিন্তু সৌদি আরবে এখনো চাদ দেখা যাইনি

অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরে সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর কিন্তু সৌদি আরবে এখনো চাদ দেখা যাইনি

আগামী সোমবার (২ মে) অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে ঘোষণা করেছেন অস্ট্রেলিয়ার অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইমামস কাউন্সিল ও সিঙ্গাপুরের  মজিলস উগামা ইসলাম । তবে সৌদি আরবে এখনো চাদ দেখা যাইনি। কাল বাংলাদেশ চাদ দেখা কমিটি সন্ধ্যার পর বৈঠকে বসবে। 

জাভাস্ক্রিপ্ট Arithmetic অপারেটর | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৬

জাভাস্ক্রিপ্ট Arithmetic অপারেটর | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৬

Arithmetic অপারেটর
গাণিতিক যেকোনো হিসাব নিকাশ করার জন্য ব্যবহৃত হয় Arithmetic অপারেটর। নিম্নরূপ:
প্রতীক  অর্থ 
+ যোগ, যেমন a = ৭+৫+৩ হলে a এর মান ১৫
- বিয়োগ, যেমন b = ১৮-৭ হলে b এর মান ১১ 
* গুন 
/ ভাগ 
% মডুলাস, ভাগের ভাগশেষের মান নির্ধারণ করে। যেমন a = ১০ %৩ হলে a এর মান ১
- Positive নাম্বারের মান negative ও negative সংখ্যার মান positive করে।  যেমন a = 1 হলে a নেগেটিভ(-) বসলে এর মান -১ আবার, -১ এর আগে নেগেটিভ(-) বসলে হবে +১।
(যেহুতু -- = +) 
++ এক করে মান বাড়ে।  x এর মান ৪ হলে এর পরে x++ হলে x এর মান দাঁড়ায় ৫ 
-- এক করে মান কমে।  x এর মান ৪ হলে এর পরে x-- হলে x এর মান দাঁড়ায় ৩ 
++X X এর মান রিটার্ন করা হবে এবং তারপর এর মান এক করে বাড়ানো হবে। 
X++ X এর মান এক করে বাড়ানো হবে এবং তারপর এর মান রিটার্ন করা হবে।
--X x এর মান রিটার্ন করা হবে এবং তারপর এর মান এক করে কমানো হবে।
X-- x এর মান এক করে কমানো হবে এবং তারপর এর মান রিটার্ন করা হবে। 


Arithmetic operations in javascript examples:
 
Javascript addition  




Javascript subtraction  




Javascript multiplication
 




Javascript division  




Javascript Remainder  



Javascript Adding with Subtracting  




জাভাস্ক্রিপ্ট অ্যাসাইনমেন্ট অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৮

জাভাস্ক্রিপ্ট অ্যাসাইনমেন্ট অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৮

জাভাস্ক্রিপ্ট Assignment অপারেটর 
অ্যাসাইনমেন্ট অপারেটর ব্যবহৃত হয় কোনো ভ্যারিয়েবলের মান নির্ধারণ করে দেয়ার জন্য । এসাইনমেন্ট অপারেটরসমূহ নিম্নে বর্ননা করা হলো: 
 

Assignment অপারেটর
প্রতীক বণনা
= বাম দিকের ভেরিয়েবলের মান ডানদিকে নির্দিষ্ট করা মানের সাথে সেট করা হবে। যেমন num=24
+= ডানদিকে উল্লিখিত মান বাম দিকের ভেরিয়েবলে যোগ করা হবে। যেমন num+=24 এর ফলে num ভ্যারিয়েবলের সাথে ২৪ যোগ হবে অর্থাৎ এর মান হবে ৪৮। যেহুতো আগে মান ছিল ২৪
-= ডানদিকে উল্লিখিত মান বাম দিকের ভেরিয়েবলে বিয়োগ করা হবে। যেমন num-=24 এর ফলে num ভ্যারিয়েবলের সাথে ২৪ বিয়োগ হবে অর্থাৎ এর মান হবে ২৪। যেহুতো আগে মান ছিল ৪৮
*= ডানদিকে উল্লিখিত মান বাম দিকের ভেরিয়েবলে গুণ করা হবে। যেমন num*=2 এর ফলে num ভ্যারিয়েবলের সাথে ২ গুণ হবে অর্থাৎ এর মান হবে ৪৮। যেহুতো আগে মান ছিল ২৪
/= ডানদিকে উল্লিখিত মান বাম দিকের ভেরিয়েবলে ভাগ করা হবে। যেমন num/=4 এর ফলে num ভ্যারিয়েবলের সাথে ৪ ভাগ হবে অর্থাৎ এর মান হবে ১২। যেহুতো আগে মান ছিল ৪৮।
%= বামদিকের ভ্যারিয়েবলকে ডানদিকের মান দিয়ে ভাগ করে যে ভাগশেষ থাকবে তাই হবে সেই ভ্যারিয়েবলের মান। যেমন - num%=৫ লেখা হলে এর মান দাঁড়াবে ২ (১২%৫= ২)। যেহুতো আগে মান ছিল ১২।
<<= ডানদিকে উল্লেখিত মান অনুসারে বামদিকের ভ্যারিয়েবলকে লেফট শিফট করা হবে। 
>>= ডানদিকে উল্লেখিত মান অনুসারে বামদিকের ভ্যারিয়েবলে রাইট শিফট হবে।
>>>= জিরো ফিল্ড রাইট শিফট ঘটে। 
&= ডানদিকে নির্দেশিত মান অনুসারে বামদিকের ভ্যারিয়েবলের সাথে বিটওয়াইজ এন্ড যোগ করে।


= অপারেটর




+= অপারেটর




-= অপারেটর




*= অপারেটর




/= অপারেটর




%= অপারেটর




 

জাভাস্ক্রিপ্টের লজিকাল অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৭

জাভাস্ক্রিপ্টের লজিকাল অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৭

Logical অপারেটর 
যেকোনো প্রোগ্রামিং ভাষার ক্ষেত্রে লজিকাল অপারেটর একই রকম কাজ করে। লজিকাল অপারেটর ব্যবহার হয়ে থাকে বুলিয়ান বা true ও false নির্ধারণ করতে। লজিকাল অপারেটর গুলো হলো :

  • && (AND)এবং বুঝাতে
  • || (OR) অথবা বুঝাতে
  • ! (NOT) না বুঝাতে


 AND অপারেটর 
এখানে condiotion1 && condiotion2 উভয় যদি সত্য হয় তাহলে তৃতীয় ব্রাকেটের ভিতরের প্রোগ্রাম run হবে।  
Syentex:
if (condiotion1 && condiotion2)
{
  run....
}





OR অপারেটর 
এখানে condiotion1 && condiotion2 উভয়ের কোনোটির একটি যদি সত্য হয় তাহলে তৃতীয় ব্রাকেটের ভিতরের প্রোগ্রাম run হবে। 
Syentex:
if (condiotion1 || condiotion2)
{
  run....
}




​​​​​​​

! অপারেটর 
এখানে condiotion যদি সত্য না হয় তাহলে তৃতীয় ব্রাকেটের ভিতরের প্রোগ্রাম run হবে।
 
Syentex:
if (!condiotion1)
{
  run....
}





Hsc English 1st Paper Suggestion 2022 শতাধিক কমনের নিশ্চয়তা

Hsc English 1st Paper Suggestion 2022 শতাধিক কমনের নিশ্চয়তা

Hsc English 1st Paper Suggestion 2022
আস্‌সালামু আলাইকুম, আপনাদের পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ আগস্টের ৮ তারিখ ২০২২ সালে। তাই আমরা আপনাদের জন্য ইংরেজি প্রথম পত্রের সাজেশন নিয়ে এসেছি যা আপনারা তিন মাসের মধ্যেই ইনশাল্লা শেষ করতে পারবেন। এটাই  ইংরেজি প্রথম পত্রের জন্য সর্বশেষ সাজেশন তবে পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমরা প্রতিটি বিষয় থেকে ৩টি করে টপিক দিবো যাতে আপনারা পরীক্ষার জন্য ভালো মতো প্রিপারেশন নিতে পারেন। এখানে এই সাজেশন বাংলাদেশের যেকোনো বোর্ডের ছাত্র ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছে। 

বর্তমান সময়ে নিচের তিনটি জিনিস ট্রেডিং চলছে তাই এর সম্পর্কে ভালো মতো পড়ে রেখো। 

  • Podda setu
  • flood in bangladesh
  • corona virus
  • price hike
এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ১ 

Hsc English 1st Paper Suggestion 2022

Seen passage (Question 1-3)
  1. *What is a Dream?(Unit 03 – Lesson1)
  2. **I have a Dream (Unit 03 – Lesson3)
  3. ***The storm and stress at Adolescenc (Unit 06 – Lesson1)
  4. ***Adolescence and some (Related) problems in Bangladesh (Unit 06 – Lesson2)
  5. Why does a child hate School?
  6. ***The Unforgettable History (Unit 01 – Lesson1)
  7. ***Water, Water Everywhere….. (Unit 12 – Lesson1)
  8. **Etiquette and Manners (Unit 04 – Lesson1)
  9. ***Nelson Mandela from Apartheid Fighter to President (Unit 01 – Lesson2)
  10. **Human Right (Unit 08 – Lesson5)
  11. *Photograph(Unit 04 – Lesson3)
  12. **Threats to Tigers of Mangrove Forest (Unit 12 – Lesson4)
  13. *Two Women (Unit 01 – Lesson3)
  14. **Amazing Children and Teens who have changed the World (Unit 06 – Lesson5)
  15. **The Hakaluki Haor(Unit 12 – Lesson2)
  16. ***Kuakata: Daughters of the Sea (Unit 12 – Lesson5)

Cloze Test Without Clues 
  1. ***Television has become the most common and widespread _______
  2. *Bangladesh (a)______ in the active earthquake zone 
  3. **It's a matter of great concern that Bangladesh_____ 
  4. **The destruction of forest and other _______
  5. **In recent years there have been many reports________
  6. ***In our country women are the worst sufferers (a) _____
  7. ***Women in our society have always been considered______ to men.
  8. *The world is getting _________
  9. ***Trees are very __________ to humans
  10. ***All of us know what a dream is (a)________

Re-arranges 
  1. *Dr. Qudrat-I-Khuda 
  2. *Dr. Mohammad Shahidullah 
  3. ***Robert bruch - 
  4. ***Nelson Mandela was the greatest
  5. ***Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman
  6. **Alexander and Porus 
  7. **Aristotle 
  8. ***Kazi Nazrul Islam was born
  9. **khan Jahan Ali was a philanthropic
  10.  **Buddha and the poor women. 
  11. ***Once upon a time, there lived a fox
  12. ***King Solomon 
  13. **The astrologer and the king 
  14. ***Nobel prize is the world's most  
  15. ***Rabindranath Tagore was born in 

Hsc english 1st paper paragraph

Question No.6: 
Paragraph
  1. **The uses and abuses of mobile phone 
  2. **The Historic Speech of 7th March. 
  3. *Etiquette Manners 
  4. *The Sundarbans. 
  5. *Global warming 
  6. ***Drug addiction
  7. **Uses and abuses of Internet
  8. ***Covid-19 
  9. ***Food Adulteration 
  10. **Diaspora 
  11. ***Digital Bangladesh. 
  12. ***Price hike
  13. **Folk Music 
  14. *Climate Change 
  15. ***Environment Pollution 
  16. *Early Marriage  
  17. *The victory day
  18. Podda setu
  19. flood in bangladesh
  20. corona virus

Hsc story suggestion 2022

Question No.7: 
Completing Story
  1. A Foolish Crow and A Sly Fox ***
  2. Dress Doesn't Make a Man Great ***
  3. Devotion to Mother. ***
  4. A liar cowboy ***
  5. The cobler and a rich man *
  6. King Liar and his three daughters *
  7. Dividing the bread ***
  8. Money can't Bring Happiness ***
  9. An Ant and a Dove ***
  10. Where There is a Will, There is a way. ***
  11. Unity is strength. ***
  12. One day a girl of class five.*
  13. An Honest Wood Cutter ***
  14. Hare and tortoise ***
  15. A dreadful call at midnight. *
  16. The lion and the mouse **
  17. Grasp all, Loss all ***
  18. A thirsty crow ***
  19. The greedy farmer ***
  20. Sheikh Sadi and his dress.  **

Question No.8 (Summary)
  1. What is a Dream? (Unit-3, Lesson-1) ***
  2. Blow blow thou wintering. ***
  3. Unforgettable History (Unit-1, Lesson-1)  ***
  4. All people dseam *
  5. I love to rise in a **
  6. Etiquette and Manners (Unit-4, Lesson-1) ***
  7. Adolescence and some. (Unit-6, Lesson-2) **
  8. Time you old Gypsi man. **
  9. Amerigo, A street child (Unit-8, Lesson-4)  **
  10. The River Buriganga (Unit-12, Lesson-1 ) **
  11. The Hakaluki Haor (Unit-12, Lesson-2)  **
  12. Kuakata: Daughters of the Sea (Unit-12, Lesson-3) ***
  13. under the green wood tree. *
  14. I have seen Banglas face. *
  15. Daffodils *
  16. unconditional love. *
  17. Why Does a Child Hate School? (Unit-6, Lesson-3 ) **
  18. Anne Frank (Unit-6, Lesson-5)  *


hsc english paragraph suggestion 2022,  hsc english suggestion 2022,  hsc story suggestion 2022,  hsc suggestion 2022,  hsc english 1st paper paragraph,  hsc english 1st paper suggestion 2022,  hsc english 1st paper suggestion 2022,  hsc english 1st paper suggestion 2022,  hsc english paragraph suggestion 2022, www hsc english 1st paper suggestion 2022, hsc english 1st paper suggestion 2022, hsc english suggestion 2022, hsc english 1st paper suggestion, hsc 2022 english suggestion, hsc english suggestion, hsc 2022 suggestion, hsc english 1st suggestion, hsc 2022, hsc english suggestion 2021, hsc shortcut english suggestion, hsc suggestion 2022, english suggestion hsc 2022, hsc suggestion

জাভাস্ক্রিপ্ট conditional ও Ternary অপারেটর -  জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৯

জাভাস্ক্রিপ্ট conditional ও Ternary অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৯

জাভাস্ক্রিপ্ট Ternary অপারেটর -

(Statement)?value1:value2 অর্থাৎ যদি Statement সত্য হয় তাহলে মান হলো value1, অন্যথায় মান value2 ।  যেমন- 
age_status=(age>=50)?'OLD':'younger'; যদি কারো  বয়স 50 বছর বা তার বেশি হয় তবে সে OLD, নইলে younger। 







জাভাস্ক্রিপ্ট conditional অপারেটর -
জাভাস্ক্রিপ্ট কন্ডিশনালের ক্ষেত্রে যদি if এর কন্ডিশন সত্য না হয় তবে else এর কন্ডিশন রান করবে নিচে প্রোগ্রামের মাধ্যমে বুজানো হলো :




 

জাভাস্ক্রিপ্ট স্পেশাল অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ১০

জাভাস্ক্রিপ্ট স্পেশাল অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ১০

এখানে উল্লেখিত অপারেটরসমূহ ছাড়াও জাভাস্ক্রিপ্টে বেশ কয়েকটি স্পেশাল অপারেটর ব্যবহৃত হয় যার বর্ণনা নিচে দেয়া হলো: 

জাভাস্ক্রিপ্ট কমা (,) অপারেটর: 

এই অপারেটর দুটি এক্সপ্রেশনকে যাচাই করে এবং দ্বিতীয় এক্সপ্রেশনের মান নির্ধারণ করে। যেমন ধরা যাক আপনি লিখলেন x= (3+8), (6*2) তাহলে ক্রিপ্ট ইঞ্জিন দুটি এক্সপ্রেশনই যাচাই করবে এবং দ্বিতীয়টির মান গ্রহণ করবে, অর্থাৎ ভ্যারিয়েবল x এর মান হবে 12। 



জাভাস্ক্রিপ্ট delete অপারেটর: 

এই অপারেটরটি ব্যবহৃত হয় কোনো অবজেক্টের প্রপার্টি কিংবা কোনো অ্যারে থেকে নির্দিষ্ট মান মুছে ফেলার জন্য। যেমন delete Araayno(2) ব্যবহার করা হলে এটি Araayno অ্যারে থেকে তৃতীয় উপাদান মুছে ফেলবে। 




জাভাস্ক্রিপ্ট new অপারেটর : 

কোনো অবজেকষ্ট টাইপ তৈরি করার জন্য এই অপারেটর ব্যবহৃত হয়। যেমন - Var_Date= new Date() ব্যবহার করা হলে নৃতন ডেট টাইপের অবজেক্ট তৈরি হবে। 




জাভাস্ক্রিপ্ট typeof অপারেটর:

 কোনো মানের ডেটা টাইপ পাওয়ার জন্য এই অপারেটর ব্যবহৃত হয়। যেমন typeof 100 ব্যবহার করা হলে এটি ফল দেবে number । কারণ 100 একটি সংখ্যা। কিন্তু typeof Myschool ব্যবহার করা হলে ফল পাবো string। 




জাভাস্ক্রিপ্ট void অপারেটর: 

এটি কোনো মান রিটার্ন না করার জন্য ব্যবহার করা হয়।





জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটরের ক্রম - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ১১

জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটরের ক্রম - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ১১

জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটরের ক্রম 

একাধিক অপারেটর একই অভিব্যক্তিতে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং এটি স্বাভাবিক। কিন্তু যদি একই সময়ে একাধিক অপারেটর ব্যবহার করা হয়, তাহলে স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিনের একটি নির্দিষ্ট ক্রম থাকতে হবে কোন অপারেটরকে প্রথমে রাখবে তা যাচাই করতে হবে। আপনি যদি পাটিগণিত করতে চান তবে আপনাকে জানতে হবে কোনটি প্রথমে কাজ করবে - যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ বা বন্ধনীর কাজ এদের মধ্যে কোনটি আগে । যেমন x = 5 + 4 * 3 লিখলে x এর মান কত? 27 বা 17? এখানে x এর মান হবে 17। কারণ স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন প্রথমে গুণন করবে, তারপর যোগ করবে। নীচে বিভিন্ন জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটরগুলির ক্রম একটি তালিকা রয়েছে:
 
ব্র্যার্কেট, ফাংশন কল, অ্যারে সারবস্কিপ্ট 
!, ~,-, ++, -, typeof, new, void, delete 
*,/,%
+,-
<<, >>, >>>
<,<=,>,=>
==,!=,===,!==
&
^
১০ |
১১ &&
১২ ||
১৩ ?:
১৪ =,+=,-=,*=,%=,<<=,>>=,>>>=,&=,^=,|=
১৫  ,


এখানে একই স্তরে উল্লিখিত সমস্ত অপারেটরের প্রাধান্য সমান। অর্থাৎ, যেহেতু তিনটি =,+=, -= একই স্তরে, স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন তাদের সমান অগ্রাধিকার দেবে। এখন যদি একই এক্সপ্রেশনে সমান অগ্রাধিকারের একাধিক অপারেটর থাকে, তাহলে জাভাস্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন বাম দিক থেকে অপারেটরদের  ইন্টারপ্রেট করবে।

ধরুন নিচের এক্সপ্রেশনটি একটি স্ক্রিপ্টে দেওয়া হয়েছে। আসুন দেখি কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন এটিকে ইন্টারপ্রেট করবে।

x = 4 * (7%3) -!true>>>4-3

আমরা জানি যে স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন প্রথমে বন্ধনী আগে প্রাধান্য দেয়। তাই এখানে প্রথমেই (7%3) এর মান বের কর হবে। তাহলে এই এক্সপ্রেশনের মান হবে:

x = 4 * 1 -!true>>>4-3

এখন সবচেয়ে প্রাধান্যের অপারেটর হলো ! নেগেশন অপারেটর। এখন এটির মান জানা হবে, এবং এক্সপ্রেশনটি নিচের আকার ধারণ করবে: 

x = 4 * 1 -false>>>4-3

এখন সর্বোচ্চ প্রাধান্যের অপারেটর হলো *, সুতরাং 4*1 এর মান নির্ধারণ করা হবে। এতে এক্সপ্রেশনটি হবে নিম্নরপ:

x = 4 -false>>>4-3

এবারে সর্বোচ্চ প্রাধান্যের অপারেটর হলো - এবং এখানে - আছে দুটি। স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন এখন বামদিক থেকে ডানে অগ্রসর হবে। সুতরাং এক্সপ্রেশনটির মান দাঁড়াবে: 

x = 4 >>>1

এখন পালা >>> অপারেটরের। এটি যাচাই করার পর এক্সপ্রেশনটির মান দাঁড়াবে: 

x = 4

সুতরাং ভ্যারিয়েবলের x এর মান হলো 4।
 

শিল্পী, অডিও ভিজ্যুয়াল, মুদ্রাক্ষরিক, গাড়ী চালক ও অফিস সহায়ক নিয়োগ ২০২২

শিল্পী, অডিও ভিজ্যুয়াল, মুদ্রাক্ষরিক, গাড়ী চালক ও অফিস সহায়ক নিয়োগ ২০২২

সরকারি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরে চিত্রশিল্পী, অডিও ভিজ্যুয়াল কর্মকর্তা, সহকারী চিত্রশিল্পী , অডিও ভিজ্যুয়াল ইউনিট অপারেটর , অফিস সহকারী-কাম- কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক , গাড়ী চালক ও অফিস সহায়ক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আবেদনপত্র আগামী ০৫/০৬/২০২২ খ্রি. তারিখের মধ্যে উপ-পরিচালক, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তর, বিএফডিসি ভবন, ২৩-২৪ কারওয়ান বাজার, ঢাকা এর বরাবরে অফিস চলাকালীন সময়ে পৌঁছাতে হবে। আবেদনপত্র অবশ্যই ডাকযোগে প্রেরণ করতে হবে। সরাসরি বা হাতে হাতে কোন আবেদনপত্র গ্রহন করা হবে না।  
আবেদনের শুরু তারিখ: ৫-০৫-২০২২ খ্রি
আবেদনের শেষ তারিখ: ৫-০৬-২০২২ খ্রি


পদের নাম: চিত্রশিল্পী 
গ্রেড-১২ 
বেতন স্কেল:১১৩০০-২৭৩০০/- 
পদ সংখ্যা-০১ 

  • (ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে ফাইন আর্টস বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রীসহ স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রী অথবা কোন স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান হইতে ফাইন আর্টস বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রী বা ডিপ্লোমা বা সমমানের ডিগ্রী; এবং 
  • (খ) তথ্য প্রযুক্তি ও কম্পিউটার পরিচালনায় বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা। 

পদের নাম: অডিও ভিজ্যুয়াল কর্মকর্তা। 
গ্রেড-১২ 
বেতন স্কেল:১১৩০০-২৭৩০০/- 
পদ সংখ্যা-০১ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা 
  • (ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে বিজ্ঞান শাখায় অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রী; 
  • (খ) অডিও ভিজ্যুয়াল কাজের ক্ষেত্রে বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা; এবং 
  • (গ) তথ্য প্রযুক্তি ও কম্পিউটার পরিচালনায় বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা। 

পদের নাম: সহকারী চিত্রশিল্পী 
গ্রেড-১৩ 
বেতন স্কেল:১১০০০-২৬৫৯০/- 
পদ সংখ্যা-০১ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা 
  • (ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান হইতে ফাইন আর্টস বা কমার্শিয়াল আর্টস বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রী বা ডিপ্লোমা বা সমমানের ডিগ্রী; এবং 
  • (খ) তথ্য প্রযুক্তি ও কম্পিউটার পরিচালনায় বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা। 

পদের নাম: অডিও ভিজ্যুয়াল ইউনিট অপারেটর 
গ্রেড-১৪ 
বেতন স্কেল: ১০২০০-২৪৬৮০/- 
পদ সংখ্যা-০৬ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা 
  • (ক) কোন স্বীকৃত বাের্ড হইতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের সিজিপিএ-তে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; 
  • (খ) কোন স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান হইতে ৩৫ এমএম ও ১৬ এমএম প্রজেক্টর,এমপ্লিফায়ার, পিএ সেট, জেনারেটর পরিচালনায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্সপ্রাপ্ত 
  • (গ) সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অন্যূন ০৩(তিন) বৎসরের বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা; এবং 
  • (ঘ) তথ্য প্রযুক্তি ও কম্পিউটার পরিচালনায় বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা। 

পদের নাম: অফিস সহকারী-কাম- কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক 
গ্রেড-১৬ 
বেতন স্কেল: ৯৩০০-২২৪৯০/- 
পদ সংখ্যা-০১ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা 
  • (ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএ-তে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, 
  • (খ)কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা; 
  • (গ)কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপিং ইত্যাদির সর্বনিম্ন গতি যথা: (i) বাংলা: প্রতি মিনিটে ২০ শব্দ; এবং (ii) ইংরেজী: প্রতি মিনিটে ২০ শব্দ হইতে হইবে। 

পদের নাম: গাড়ী চালক 
গ্রেড-১৬ 
বেতন স্কেল: ৯৩০০-২২৪৯০/- 
পদ সংখ্যা-০২ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা 
  • (ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 
  • (খ) ড্রাইভিং লাইসেন্স: হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স 
  • (গ) অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চালকগণ অগ্রাধিকার পাইবেন; 

পদের নাম: অফিস সহায়ক 
গ্রেড-২০ 
বেতন স্কেল: ৮২৫০-২০০১০/- 
পদ সংখ্যা-১৪ :
শিক্ষাগত যোগ্যতা 
  • ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ;



চিত্রশিল্পী, অডিও ভিজ্যুয়াল কর্মকর্তা, সহকারী চিত্রশিল্পী, অডিও ভিজ্যুয়াল ইউনিট অপারেটর , সহকারী কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়ী চালক ও অফিস সহায়ক নিয়োগ

Java Calculator Code using methods and if else statement

Java Calculator Code using methods and if else statement

Here we give you java calculator code free download. our calculator is simple calculator program in java using methods and simple calculator in java using if else statement. we use java calculator source code netbeans download. if you want simple calculator in java or java project its that download java projects source code. simple java projects for beginners with source code free to use anyware.  And firstly download calculator button and place your destination.(i keep this button in my desktop) 

Click for free download calculator button in zip file



package calculator;

import java.awt.Color;
import java.awt.Dimension;
import java.awt.Font;
import java.awt.event.ActionEvent;
import java.awt.event.ActionListener;
import javax.swing.BorderFactory;



import javax.swing.ImageIcon;
import javax.swing.JButton;
import javax.swing.JFrame;
import javax.swing.JPanel;
import javax.swing.JTextArea;
import javax.swing.border.Border;



public class Calculator implements ActionListener{

   JFrame frame=new JFrame();
   JPanel panel=new JPanel(); //cpannel
   JTextArea textarea=new JTextArea(4,25);


   

   
   JButton button1=new JButton();
   JButton button2=new JButton();
   JButton button3=new JButton();
   JButton button4=new JButton();
   JButton button5=new JButton();

   

   JButton button6=new JButton();
   JButton button7=new JButton();
   JButton button8=new JButton();
   JButton button9=new JButton();
   JButton button0=new JButton();
   
   

   JButton buttonadd=new JButton();
   JButton buttonsub=new JButton();
   JButton buttonmul=new JButton();
   JButton buttondiv=new JButton();
   JButton buttonclear=new JButton();


   

   JButton buttonequal=new JButton();
   JButton buttondot=new JButton();
    
   double number1,number2,result;
   int add=0,div=0,mul=0,sub=0;
   
   public Calculator()
   {
       frame.setSize(340,450);
       frame.setDefaultCloseOperation(JFrame.EXIT_ON_CLOSE);
       frame.setVisible(true);

       

       frame.setTitle("Calcu");
       frame.setResizable(false);


       

       frame.add(panel);       
       panel.setBackground(Color.yellow);
       Border border= BorderFactory.createLineBorder(Color.RED,4);
       panel.add(textarea);
       textarea.setBackground(Color.BLACK);
       Border border2=BorderFactory.createLineBorder(Color.BLUE,3);


       

        textarea.setBorder(border2);
        Font font =new Font("arial",Font.BOLD,33);
        textarea.setForeground(Color.WHITE);
        textarea.setPreferredSize(new Dimension(4,25));
        textarea.setLineWrap(true);
        
 
       
button1.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button1.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button1.png"));

button2.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button2.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button2.png"));




button3.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button3.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button3.png"));

button4.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button4.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button4.png"));



button5.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button5.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button5.png"));

button6.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button6.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button6.png"));

button7.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button7.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button7.png"));

button8.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button8.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button8.png"));



button9.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button9.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button9.png"));

button0.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button0.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button0.png"));

buttonadd.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonadd.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonadd.png"));
buttonsub.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonsub.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonsub.png"));



buttonmul.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonmul.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonmul.png"));
buttondiv.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttondiv.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttondiv.png"));
buttonclear.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonclear.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonclear.png"));
buttonequal.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonequal.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonequal.png"));



buttondot.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttondot.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttondot.png"));
   
 
       
  panel.add(button0);
  panel.add(button1);
  panel.add(button2);
  panel.add(button3);
  panel.add(button4);


  

  panel.add(button5);
  panel.add(button6);
  panel.add(button7);
  panel.add(button8);


  

  panel.add(button9);
    panel.add(buttonadd);
    panel.add(buttonsub);
    panel.add(buttonclear);
    panel.add(buttondiv);


    

    panel.add(buttondot);
    panel.add(buttonequal);    
    panel.add(buttonmul);
   

   
  
      button0.addActionListener((ActionListener) this);
        button1.addActionListener((ActionListener) this);
          button2.addActionListener((ActionListener) this);  
          button3.addActionListener((ActionListener) this);


          

            button4.addActionListener((ActionListener) this);
              button5.addActionListener((ActionListener) this);
                button6.addActionListener((ActionListener) this);  
                button7.addActionListener((ActionListener) this);



                

                  button8.addActionListener((ActionListener) this);
                    button9.addActionListener((ActionListener) this);
                    
                      buttonadd.addActionListener((ActionListener) this);
                        buttonsub.addActionListener((ActionListener) this);



                        

                          buttonclear.addActionListener((ActionListener) this);
                            buttondiv.addActionListener((ActionListener) this);
                              buttondot.addActionListener((ActionListener) this);
                               buttonequal.addActionListener((ActionListener) this);
                                buttonmul.addActionListener((ActionListener) this);
                                                                    
         
   }

   

   
   @Override
   public void actionPerformed(ActionEvent e)
   {
       Object source= e.getSource();
       if (source==buttonclear) {
           number1=0.0;
           number2=0.0;
           textarea.setText("");
           
       }
       if(source==button1)
       {
           textarea.append("1");
       }



         if(source==button2)
       {
           textarea.append("2");
       }
           if(source==button3)
       {
           textarea.append("3");
       }


       

             if(source==button4)
       {
           textarea.append("4");
       }
               if(source==button5)
       {
           textarea.append("5");
       }
                 if(source==button6)
       {
           textarea.append("6");
       }



       

                   if(source==button7)
       {
           textarea.append("7");
       }

       

                     if(source==button8)
       {
           textarea.append("8");
       }
                       if(source==button9)
       {
           textarea.append("9");
       }



       

                         if(source==button0)
       {
           textarea.append("0");
       }
                         if(source==buttondot)
       {
           textarea.append(".");
       }


       

                         
                         if(source==buttonadd)
       {
           number1=number_reader();
           textarea.setText("+");
           add=1;
           div=0;
           sub=0;
           mul=0;
           
           
       }

       

                         
                         if(source==buttondiv)
       {
          number1=number_reader();
           textarea.setText("");
           add=0;
           div=1;
           sub=0;
           mul=0;
           
           
       }
                         if(source==buttonmul)
       {
            number1=number_reader();
           textarea.setText("");
           add=0;
           div=0;
           sub=0;
           mul=1;
       }

       

                         if(source==buttonsub)
       {
            number1=number_reader();
           textarea.setText("");
           add=0;
           div=0;
           sub=1;
           mul=0;
       }


       

                         if(source==buttonequal)
       {
          number2=number_reader();
           if (add>0) {
               result=number1+number2;
               textarea.setText(Double.toString(result));                            
           }


           

            if (sub>0) {
               result=number1-number2;
               textarea.setText(Double.toString(result));                            
           }
             if (mul>0) {
               result=number1*number2;
               textarea.setText(Double.toString(result));                            
           }


           

              if (div>0) {
               result=number1/number2;
               textarea.setText(Double.toString(result));                            
           }
       }
          
   }
   public double number_reader() {
       double num1;
       String s;
       s=textarea.getText();
       num1=Double.valueOf(s);
       return num1;
   }

   

   
   
    public static void main(String[] args)
    {
        Calculator cal=new Calculator();
        
    }

   
}


java calculator source code,java-calculator,java calculator online,java calculator source code netbeans download,java calculator gui,simple calculator program in java using methods,simple calculator in java using if else statement,java projects with source code,java calculator,calculator in java,java,java projects,java project with source code,java mini project with source code,source code,create calculator in java,free source code,calculator,make calculator in java,simple calculator in java,java project,download source code,download java projects source code,project in java with source code,core java projects with source code,how to build a simple calculator in java,how to make a calculator in java eclipse,how to make a calculator in java intellij,simple calculator command in java,simple calculator in java netbeans source code,simple calculator in java source code,simple calculator in java source code documentation, simple calculator in java source code download,simple calculator in java source code dynamically,simple calculator in java source code eclipse,simple calculator in java source code example,simple calculator in java source code java,simple calculator in java source code method,simple calculator in java source code of code,simple calculator in java source code template,simple calculator in java source code yourself, simple calculator in java source code zip,simple calculator in java source code zip download,simple calculator in java source code zip file,simple calculator java source code,simple calculator program in java source code,simple calculator program in java source code using awt,simple calculator project in java with source code,simple program for calculator in java,source code for simple calculator in java simple calculator program in java using methods,simple calculator program in java using swing,simple calculator program in java using awt,simple calculator program in java using switch case,java code for calculator in eclipse,calculator in java gui,java program to calculate simple interest using methods,java code for simple calculator using gui,simple calculator in java gui,bmi calculator java source code gui,simple calculator program in java using jframe,calculator program in java using swing in netbeans,java calculator with gui,java gui calculator netbeans,java calculator gui code,calculator using gui in java,calculator swing java,java calculator program gui,gui based calculator program in java,calculator program in java gui,calculator gui program in java,source code in java,simple java projects for beginners with source code,online projects on java,java calculator code,simple java projects with source code,java projects for beginners with source code,open source projects java

 

সরকারি বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডে চাকরি  ২০২২ (৮১ পদ)

সরকারি বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডে চাকরি ২০২২ (৮১ পদ)

বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত স্টাফবাস সার্ভিস কর্মসূচি এবং মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নিম্নোক্ত বিভিন্ন ক্যাটাগরির পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের জন্য পদের পার্শ্বে বর্ণিত শর্তে প্রকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিকট হতে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে: 

  • সংস্থা: বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড 
  • ক্যাটাগরি: ০৯ 
  • শূন্যপদের সংখ্যা: ৮১ টি
  • আবেদন ফি: ২০০/= ও ৩০০/= টাকা
  • চাকরির ধরণ: ফুল টাইম
  • আবেদন মাধ্যম: ডাকযোগ
  • আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মে ২০২২

পদের নাম: গাড়িচালক 
৯,৭০০-২৩,৪৯০/- 
(গ্রেড-১৫) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং ভারী/মাঝারি মটরযান চালনায় বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে। তবে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ভারী মটরযান চালনায় বৈধ লাইসেন্সধারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 


পদের নাম: টিকেট চেকার 
৯,৩০০-২২,৪৯০/- 
(গ্রেড-১৬) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • এইচ.এস.সি./সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে খ্যাতনামা যানবাহন চলাচল প্রতিষ্ঠান হতে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

পদের নাম: বাস হেলপার 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/ জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

পদের নাম: মেকানিক হেলপার 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ০৩ (তিন) বছরের অভিজ্ঞতাসহ অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/ জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। 

পদের নাম: দারোয়ান 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র 

পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর কাম প্রশিক্ষিকা 
১১,০০০-২৬,৫৯০/- 
(গ্রেড-১৩) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী; 
  • খ) কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ, ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতিসহ সংশ্লিষ্ট standard Aptitude Test এ উত্তীণ হতে হবে।


পদের নাম: প্রশিক্ষিকা (সেলাই, কাটা-ছাটা, ফুল তােল ও উলবুনন) 
৯,৩০০-২২,৪৯০/- 
(গ্রেড-১৬) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • কোন অনুমোদিত মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড হইতে সাটিফিকেট প্রাপ্ত হতে হবে। তবে প্রার্থীকে অবশ্যই উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান সরকার অনুমোদিত প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট হতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উপর দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণের সনদ প্রাপ্ত হতে হবে। এই বিষয়ে বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

পদের নাম: ম্যাসেঞ্জার 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

পদের নাম: দারোয়ান 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০)
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।


bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular
 

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ - Govt Job Circular 2022

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ - Govt Job Circular 2022

সেনাবাহিনীতে ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ ২০২২
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিসেস (এমইএস) - এর ৯ম গ্রেডের সহকারী প্রকৌশলী বি-আর এবং সহকারী প্রকৌশলী ই-এম পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
নিম্নবর্ণিত শূন্য পদসমূহে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশের যোগ্য নাগরিকদের নিকট থেকে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে: 


সহকারী প্রকৌশলী বি/আর 
Assistant Engineer (B/R) 
জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ ২২০০০-৫৩০৬০/- 
(৯ ম গ্রেড) 
শিক্ষাগত যােগ্যতা 

  • (ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে পুরকৌশল বিষয়ে ৪ (চার) বছর মেয়াদি স্মাতক বা সমমানের ডিগ্রি অথবা পুরকৌশলী বিষয়ে এসোসিয়েট মেম্বারশিপ অব দি ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স (এএমআইই) এর পার্ট বি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং 
  • (খ) ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) এর নিবন্ধিত সদস্য হতে হবে। 


সহকারী প্রকৌশলী ই/এম 
Assistant Engineer (E/M) 
জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ ২২০০০-৫৩০৬০/- 
(৯ম গ্রেড)
শিক্ষাগত যােগ্যতা 
  • (ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স বা মেকানিক্যাল বিষয়ে ৪ (চার) বছর মেয়াদি স্মাতক বা সমমানের ডিগ্রি অথবা ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স বা মেকানিক্যাল বিষয়ে এসোসিয়েট মেম্বারশিপ অব দি ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স (এএমআইই) এর পার্ট এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং 
  • (খ) ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) এর নিবন্ধিত সদস্য হতে হবে।

আবেদনপত্র পূরণ এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নিম্নবর্ণিত শর্তাবলী অত্যাবশ্যকীয়ভাবে অনুসরণীয়ঃ 
  •  ১৭ মে ২০২২ তারিখে আবেদনকারীর বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীর সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর গ্রহণযাগ্য হবে। বয়সের ক্ষেত্রে কোন প্রকার এফিডেবিট গ্রহণযোগ্য হবে না।
  •  সরকারি চাকরিতে কর্মরত প্রার্থীদের সকল শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদনপত্র পূরণের সময় বিভাগীয় প্রার্থী (Departmental Candidate) এর ঘরে টিক (tik) চিহ্ন দিতে হবে এবং মৌখিক পরীক্ষার সময় নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অনাপত্তি পত্রের মূলকপি জমা দিতে হবে। 
  •  নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান বিধি বিধান অনুসরণ করা হবে। 
  • লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোন প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না। 
  • কর্তৃপক্ষ পদের সংখ্যা হ্রাস/বৃদ্ধি করতে পারবেন।
  • কর্তৃপক্ষ কোনরূপ কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করেন।


 

bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular
 

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সরকারি চাকরির নিয়োগ DC Office Job Circular 2022

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সরকারি চাকরির নিয়োগ DC Office Job Circular 2022

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 

আবেদন শুরু : ১৬ মে ২০২২ সকাল ১০ তা হতে, 
আবেদন শেষ : ৩১ মে ২০২২ বিকাল ৫ ঘটিকার মধ্যে। 

পদের নাম:  ইউনিয়ন পরিষদ সচিব
গ্রেড ১৪ 
বেতন স্কেল : ১০২০০ টাকা- ২৪৬৮০ টাকা) 
০১(এক)টি এবং শূন্যপদ 

  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের সিজিপিএ- তে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রী। 

পদের নাম:  অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক 
গ্রেড-১৬
বেতন স্কেল : ৯৩০০ টাকা- ২২৪৯০/- টাকা) 
০২(দুই)টি
শিক্ষাগত যোগ্যতা :  
  • ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে এইচএসসি বা তার সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 
  • খ) কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে Word Processing/Data Entry 44 Typing Speed সর্বনিম্ন প্রতি মিনিটে কম্পিউটার লিখনে বাংলায় ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দ থাকতে হবে। 

পদের নাম:  বার্তা বাহক 
গ্রেড-২০ 
বেতন স্কেল : ৮২৫০ টাকা- ২০০১০/-টাকা) 
বার্তা বাহক ০২(দুই)টি 
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।  

পদের নাম:  অফিস অফিস সহায়ক 
গ্রেড-২০ 
বেতন স্কেল : ৮২৫০ টাকা- ২০০১০/-টাকা) 
অফিস সহায়ক ০১(এক)টি
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।  

বাকি সমস্ত নিচে ছবিতে দেওয়া হলো :
হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় নিয়োগ ২০২২




 

মধু খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম Modhu Khawar Upokarita Niom

মধু খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম Modhu Khawar Upokarita Niom

মৌমাছি থেকে আগত প্রাকৃতিক মধু আমাদের জন্য প্রচুর উপকারী। যা মহান আল্লাহু তালার অশেষ নিয়ামত আমাদের প্রতি। এক টেবিল চামচ মধুতে ৬০ ক্যালরি থাকে তাছাড়া ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, দস্তা, নিয়াসিন, রিবোফ্লাভিন, এনজাইম, অ্যামিনো অ্যাসিড, এবং প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড রয়েছে যা আমাদের সম্পূর্ণ শরীরকে সুস্থ রাখে। নিম্নে মধু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো :


রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপায় 
মধুতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং ছত্রাক জাতীয় রোগ বালাই থেকে আমাদের মুক্ত করে। যারা দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন রোগে ভুগছেন তারা প্রতিদিন মধু খেলে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর সাথে সাথে শরীরের অঙ্গ গুলি চাঙ্গা থাকে। ওয়ার্কআউট ট্রেইনারের তাদের ট্রেইনারদের মধু খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন কারণ দীর্ঘক্ষন ব্যায়াম করতে মধু সাহায্য করে। দুর্বল শিশুদের মধু খাওয়ানো হয় যাতে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাই এবং শক্তিশালী হয়। যেকোনো রোগের চিকিৎসায় আপনি মধু ব্যবহৃত করতে পারেন কারণ এতে প্রোপোলিসে অ্যান্টিফাঙ্গাল রয়েছে যা বেশির ভাগ ঔষুধের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধী হিসাবে কার্যকর। 

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর উপায়
মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, পলিফেনল এবং থেরাপিউটিক রয়েছে যা মস্তিষ্কের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান কে সঞ্চালিত করে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নতি করে তাছাড়া মস্তিষ্কের ভিতরে ব্যথা থাকলেও তা দূর করে।   

ত্বকের যত্ন
ত্বকের মধ্যে মধু দিয়ে ম্যাসেজ করলে ত্বক ময়শ্চারাইজিং এবং সতেজ থাকে। শুষ্ক ত্বকের ব্যক্তিরা মধু দিয়ে ম্যাসেজ করলে ৭ দিনের মধ্যে তাদের ত্বক প্রাকৃতিক উপায়ে ময়েশ্চারাইজার হবে। আপনি শীতকালে তত ফাটা নিয়ে চিন্তিত থাকলে আপনি লিপি জেলের বদলে প্রাকৃতিক জেল মধু ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া ত্বকের টান টান ভাব দূর করতে আপনি আপনার ত্বকে মধু লাগাতে পারেন। মধুতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রয়েছে যা শরীরের কাটা ছিড়া, ক্ষত, পোড়া এবং সংক্রমণের চিকিৎসায় আক্রান্ত স্থানে মধু প্রয়োগ করতে পারেন। আজকাল বিউটি পাল্লারে ত্বক ফর্সা করতে মধু ব্যবহার হয়ে থাকে। 

ঠান্ডা কাশি গলা ব্যথা দূর করার উপায় 
আদিম কাল থেকে ঠান্ডা কাশি গলা ব্যথা থেকে বিস্তার পাওয়ার জন্য মধু ব্যবহার করে আসছে। প্রথমে হালকা গরম পানিতে লেবু ও এক চা চামুচ মধু মিশিয়ে খাওয়ালে দুই দিনের ভিতরে ঠান্ডা কাশি গলা ব্যথা ভালো হয়ে যাবে। গলায় সংক্রামণের কারণে ঠান্ডা লাগে তাই এক চা  চামুচ মধু প্রতিদিন তিন বেলা মধু খান আপনার ঠান্ডা দূর হয়ে যাবে। 

ওজন কমানোর উপায় 
সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানির সাথে সামান্য মধু খেলে আপনার শরীরে অতিরিক্ত চর্বি ধ্বংস হয়ে যাবে। আপনি যদি ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ নিয়মিত এ পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাহলেই আপনি দেখতে পাবেন আপনার শরীরের জায়গায় জায়গায় ভরা অতিরিক্ত চর্বি পুড়ে গেছে। তাছাড়া বিপাক ক্রিয়া উন্নতও হয়ে থাকে। ওজন কমাতে অসাধারন ভূমিকা রাখে এই মধু। অতিরিক্ত মোটা মানুষদের ক্ষেত্রে পুষ্টিবিদরা সবসময় বলে থাকেন ঘুমানোর আগে মধু খেতে কারণ তখন তা অধিক পরিমানে কার্যকর হয়ে থাকে। 

এ উপকারগুলি ছাড়াও মধুর আরো বেশ উপরি রয়েছে যেমন খুশকি দূর করতে, ঘুম আসতে, মাথার সাইনাসের সমস্যা দূর করতে, দাঁত সুস্থ রাখতে, একজিমা রোগ নিরাময় ক্ষেত্রে, হজম সমস্যা দূর করতে ইত্যাদি ছাড়াও মধুর বেশ উপকারিতা রয়েছে মানব ঢের জন্য।  

মধু খাওয়ার নিয়ম:
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে সূরা ফাতিহা পাঠ করে এক গ্লাস পানিতে ১ চা চামুচ মধু, দুই ফোটা লেবুর রস ও কালিজিরার সাথে মিশিয়ে হালকা গরম পানি দিয়ে খেলে বেশ উপকার হবে। 

কোরিয়ান তরমুজের উপকারিতা Korean Melon Health Benefits Bangla

কোরিয়ান তরমুজের উপকারিতা Korean Melon Health Benefits Bangla

এশিয়ায় আবিষ্কৃত একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় মজাদার ফল হলো কোরিয়ান তরমুজ। এই তরমুজ স্বাস্থ্য উপকারিতার দিক দিয়ে অন্যানো ফল থেকে বেশ উপকারী। অন্যান্য তরমুজ অপেক্ষায় কোরিয়ান তরমুজ দেখতে অনেক ভিন্ন। খুব বিরল প্রকৃতির তরমুজ হওয়ায় আমরা সচারাচর খেতে পারিনা বা দেখতেও পারিনা। এই ফল সবচেয়ে বেশি কোরিয়াতেই চাষ হয়; বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানে এই ফলের চাষ বেশি দেখা যাইনা। এই ফলটি খেতে অনেকটা শসার সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়ার মতো। তাই একে হানিডিউ তরমুজ নামেও ডাকা হয়। এই ফলটি দেখতে ডিম্বাকার আকৃতির এবং হলুদ রঙের উপর সাদা সাদা ডোরাকাটা দাগ রয়েছে। আর গন্ধও খুব মিষ্টি ও স্পষ্ট, দূর থেকেও গন্ধ টের পাওয়া যায়। সুস্বাদু এবং মজাদার হওয়ার কারণে এটি কোরিয়ার প্রিয় ফলে রূপ নিয়েছে। কোনো একদিন কোরিয়াতে গেলে অবশ্যই খেয়ে দেখবেন। এই ফলের ভিতরে সর্বাদিক পরিমান পানি থাকে যা সম্পূর্ণ ফলের ৯০ ভাগ যা হাইড্রেটেড রাখতে আপনাকে সহায়তা করবে।
সম্পূর্ণ কোলেস্টেরল মুক্ত ফল হওয়ায় এটি নিয়মিত খেলে আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা শরীর থেকে কমতে শুরু করবে। যদি আপনি মোটা হন তাহলে এটি খেলে আপনার শরীর কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পাবে না ফলে আপনি সুস্বাস্থ্যবান হয়ে উঠবেন। প্রতি ১০০ গ্রাম কোরিয়ান তরমুজের ভিতরে কি পরিমান স্বাস্থ্য উপকারিতা থাকে তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। সেখানে প্রায় ৪৮ গ্রাম ক্যালোরি থাকে যা আপনাকে দীর্ঘস্থায়ী সচল এবং আপনার মেটাবলিজম সুস্থ্য রাখবে। এর ২.০৫ গ্রাম প্রোটিন আপনার মুখের ত্বককে মসৃণ করে। এতে থাকা ২.০৫ গ্রাম উপকারী ফাইবার আপনার হার্টের ভিতরে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক ভাবে বজায় রাখে এবং হার্টে ব্লক হতে দেয় না ফলে আপনার হার্টের সু-স্বাস্থ্য বজায় থাকে। ১৭ মিলিগ্রাম সোডিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। যদি আপনি কিডনিতে পাথর বা ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়াতে চান তাহলে এতে রয়েছে ৩৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি এবং ফাইবার যা আপনাকে তা প্রতিহত করতে সহয়তা করবে। হাড় মজবুত এবং ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে এতে আয়রন ও ক্যালসিয়ামের উপাদানও আছে। তাই এটি একটি স্বয়ং সম্পুর্ন্ন খাদ্য উপাদান।  

ওজন হ্রাস করতে চাইলে নিয়মিত কোরিয়ান তরমুজ খান - 
ওজন হ্রাস করতে কোরিয়ান তরমুজ অনেক সাহায্য করে থাকে। কারণ এটি খেতে যেমন শসার মতো ঠিক তেমনি শসার মতোই উপকার করে। কোরিয়ান তরমুজের ভিতর ফাইবার থাকে ফলে আপনার তার ফলে আপনার রক্ত কণিকা গুলোতে চর্বি থাকলে তা ধ্বংস করে দেয়। তাছাড়া এতে জিরো ক্যালোরি এবং ভিটামিন সি রয়েছে; ভিটামিন সি শরীর অতিরিক্ত চর্বিগুলো পোড়াতে সহয়ওতা করে।  

কোরিয়ান তরমুজ কোলেস্টেরল কমানোর উপায় -
আপনি যদি শরীরের অতিরিক্ত চর্বি সমস্যায় ভুগেন এবং সঠিক খাবারের তালিকার সন্ধানে থাকেন তবে আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় কোরিয়ান তরমুজ যোগ করতে পারেন। এই ফলটি মধুর সাথে তুলনা করলেও এতে বিন্দু পরিমানে কোনো কোলেস্টেরল নেই। এটি আপনি নিয়মিত খেলে আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে না ফলে আপনার শরীর ধীরে ধীরে কোলেস্টেরলের কমতে শুরু করবে। এবং যারা মোটা নয় তারাও এটি খেতে পারেন কারণ এটি কোনো কোলেস্টেরলের পোড়াই না, কেবল এতে জিরো কোলেস্টেরলের থাকার কারণে আপনি সু-সাস্থ্য হয়ে উঠবেন। 

ত্বকের যত্নে এই ফল খান -
ত্বকের প্রতি যত্ন নিতে কোরিয়ান তরমুজ সাহায্য করে। কারণ এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ৯০% বিশুদ্ধ পানি এবং কোলেজন যা আপনার ত্বককে সতেজ রাখে, বয়স্ক ভাব দূর করে এবং মৃত কোষ গুলো ধংস্ব করে ফেলে। 

উচ্চ রক্তচাপ সমস্যা দূর করতে কোরিয়ান তরমুজ খান -
পৃথিবীর মধ্যে যত গুলো ফলফলাদি রয়েছে তার মধ্যে কোরিয়ান তরমুজে সবচেয়ে কম পরিমানে সোডিয়াম রয়েছে। আমরা জানি শরীরে অতিরিক্ত সোডিয়াম বৃদ্ধি পেলে শরীরে উচ্চ রক্তচাপ সমস্যা সৃষ্টি হয়। যার ফলে পরে আমাদের হৃদ স্পন্দন বাড়তে শুরু করবে। আবার ওপরদিকে এতে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম রয়েছে যা শরীরে রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে ফলে আমাদের হৃদ স্পন্দন স্বাভাবিক থাকে। কোরিয়ান ডাক্তাররা যে সকল রুগী হৃদ রোগের সমস্যায় ভুগছেন তাদের প্রতিদিন কোরিয়ান তরমুজ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আপনি যদি কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে চান খাবারের তালিকায় এইফলটি যুক্ত করতে পারেন।   

কোরিয়ান তরমুজ ফল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে -
ডায়েটারি ফাইবারের ভান্ডার আপনি কোরিয়ান তরমুজে পেয়ে যাবেন। শরীলে ডায়েটারি ফাইবার হ্রাস পেলে শরীলে এলডিএল কোলেস্টোরের পরিমান শরীরে বৃদ্ধি পেতে থাকে ফলে শরীর মোটা এবং হৃদ ব্লক হওয়ার সম্ভবনা থাকে। তাছাড়া বদ হজম, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং শরীরে ভিতর টক্সিন জমা হতে থাকবে পরে কোনো এক বিশাল বড় রোগ ক্যান্সারের মতো আক্রান্ত হওয়ার সম্ভনা থাকবে। ডায়েটারি ফাইবার শরীরের এইচডিএল এর পরিমান বৃদ্ধি করে। যার কারণে আপনার শরীরে অতিরিক্ত টক্সিন বজ্র আকারে বের হয়ে আসে। বদহজম সমস্যায় প্রতিরোধ করে এবং তারচেয়ে বড় কথা হলো কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ প্রতিরোধ করতে কোরিয়ান ফল সর্বাধিক সক্ষম উপকারী ফল। আপনার অতিরিক্ত মৃত কোষ গুলি ডায়েটারি ফাইবার পুড়িয়ে ফেলে যে কারণে আপনি ক্যান্সার রোগ থেকে বাঁচতে পারেন।    

হাইড্রেশন রাখতে সহয়তা করে -
আমরা এটি মধ্যেই আপনাকে বলেছি যে কোরিয়ান তরমুজে প্রায় ৯০% পানি থাকে। যা আমাদের প্রচন্ড গরম এর ডিহাইড্রেশন থেকে বাছায়। 

হৃদ সুস্থ রাখতে ফল কোরিয়ান তরমুজ খান - 
সামান্য পরিমান সোডিয়াম এবং অতিরিক্ত পটাসিয়াম আপনার শরীরের রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক করে আপনার হৃদ সুস্থ্য রাখে। এর প্রক্রিয়াটি করতে আপনার কোনো নিয়ম কানুন মানতে হবে না, শুধুমাত্র কোরিয়ান তরমুজ খেলেই স্বাস্থ্যের এই উপকারটি পাচ্ছেন। 

রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চাইলে কোরিয়ান তরমুজ ফল  খান -
ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎস হলো কোরিয়ান তরমুজ। আপনার প্রতিদিনের ভিটামিন সি চাহিদার ৬৫% আপনি এ ফল থেকে পেতে পারেন। যার ফলে আমাদের পরিপাক ক্রিয়া সুস্থ থাকে তাছাড়া এর আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টিউপাদান বিপাকে সহয়তা করে। ভিটামিন সি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সর্বাধিক কার্যকর। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্ব্রিদ্ধ হওয়ায় এটি শরীর থেকে ফ্রি-র‌্যাডিক্যালের দূর করে নতুন কোষের উৎপন্নতে কাজ করে যার কারণে এটি ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসাবেও কাজ করে। ত্বকে বয়ষ্কর চাপ এড়াতে ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধিতে আমাদের সাহায্য করে থাকে।  

ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে কোরিয়ান তরমুজ -
কোরিয়ান তরমুজে ক্যারোটিনয়েড জাতীয় যৌগ রয়েছে যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে মোকাবেলা করতে পারে। এই ফলের লাইকোপিন উপাদান শরীরের মৃত কোষ গুলোকে মেরে ফেলতে সহয়তা করে যার কারণে বিভিন্ন রকমের ক্যান্সার থেকে আমরা বাঁচতে পারি। তাছাড়া কোরিয়ান তরমুজে স্বয়ং সম্পূর্ণ ক্যান্সার প্রতিরোধক উপাদান আছে যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ফাইবার, ফলিক অ্যাসিড এবং বিটা-ক্যারোটিনের মতো মহামূল্যবান উপাদান এর মধ্যে বিদ্যমান। এই উপাদান গুলো শরীরের মধ্যে ঘাটতি হলে ফুসফুসের ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।      

কোরিয়ান তরমুজ হাড় মজবুত করবে -
হাড়ের দুর্বলতা রক্ষায় কোরিয়ান মেলন সহায়ক হিসাবে কাজ করে। কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন কে রয়েছে যা হাড়কে মজবুত করে এবং এর ঘনত্ব বৃদ্ধি করে। 

কিডনিতে পাথর জনিত সমস্যা প্রতিরোধ করতে কোরিয়ান তরমুজ খান - 
আপনি যদি কিডনিতে পাথর হওয়া জনিত রোগে ভুগেন তাহলে কোরিয়ান তরমুজ আপনাকে এ থেকে বিস্তার করতে সাহায্য করবে কারণ এতে প্রচুর পরিমান পটাশিয়াম রয়েছে। পটাশিয়াম কিডনিতে প্রাথমিক পর্যায়ের পাথর গুলোকে গুলিয়ে ফেলতে পারে। 

স্ট্রোক প্রতিহত করতে এই ফল খান - 
স্ট্রোকের প্রধান কারণ হলো রক্ত প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হলে মস্তিক্ষে রক্ত পোঁছায় না ফলে সেখানে এক রকমের বিগ্ন ঘটে যাকে আমরা স্ট্রোক বলি। কোরিয়ান তরমুজ রক্ত প্রবাহ সচল রাখে কারণ এটি ফ্রি কোলেস্টোরল ফল এবং প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম আছে যা অতিরিক্ত কোলেস্টোরল ধ্বংস করে দেয় যার ফলে রক্তে চর্বি জমে না। 

তবে বিশেষ সতর্কতা এই তরমুজটি অনেক উপকার থাকা স্বত্বেও ডায়াবেটিস রুগীদের জন্য খাওয়া ঠিক নয় কারণ এতে অতিরিক্ত চিনির পরিমাণও রয়েছে।

এইচএসসি ইংরেজি ২য় পত্র সাজেশন ২০২২ Hsc English 2nd Paper Suggestion 2022

এইচএসসি ইংরেজি ২য় পত্র সাজেশন ২০২২ Hsc English 2nd Paper Suggestion 2022

এইচএসসি ইংরেজি ২য় পত্র সাজেশন ২০২২ Hsc English 2nd Paper Suggestion 2022
Grammar Part— (30)
1. Gap filling activities without clues (for preposition) (05)
2. Gap filling activities with clues (05)
3. Completing Sentences (with clues/phrases) (05)
4. Use Of Verbs— (05)
5. Narrative Style (direct to indirect & vice versa) (05)
6. Use of Sentence Connectors (05)
Composition— (20)
1. Formal letter writing (making complaints & seeking information) (10)
2. Writing Paragraph (comparison & contrast/ cause & effect) within 200 words (10)

এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ১ 

বর্তমান সময়ে নিচের তিনটি জিনিস ট্রেডিং চলছে তাই এর সম্পর্কে ভালো মতো পড়ে রেখো। 

  • Podda setu
  • flood in bangladesh
  • corona virus
  • price hike
Composition
1. Formal letter writing (making complaints & seeking information)— (10)
  • Application for Covid-19 Prevention Facilities 7*
  • Application for Debating Club 7*
  • Application for Computer Lab  7***
  • Application for providing sound-system in large classrooms. 3*
  • Application for For some extra class 7*
  • Application for Common room facilities 7*
  • Application for Request for setting up an English Language Club. 7*
  • Application for Relief for Affected People 3*
  • Application for Seat in the College Hostel 3*
  • Application for Facilities in the College Canteen / common room/ for a canteen 5*
  • Application for permission celebrate mujib year  5*
  • Application for To repair a damage road 3*
  • Application for staging drama in the college auditorium. 3*
  • Application for clean collage campus 3*
  • Application for Request for enhancing/increasing library facilities.  5*
  • Application for Request for arranging a clean-up programme around the college. 3*
  • Application for Relief for Affected People  3*
  • Application for Praying for a TC 7*
  • Application for Sinking a tube well/ a bridge 3*
  • Application for Request for the change of elective subject.  5*
  • Application for increasing the number of books in the college library. 7*
  • Application seeking permission to go on a study tour. 7*
  • Application for Request to ban using cell phone in the classroom or in the examination hall  5*
  • Application to provide multi-media facilities for classrooms.  5*
  • Application for Request for permission to use the college ground for arranging the science fair.  5*
  • Application for Request for a seat in the college hostel.   5*
  • Application for seeking permission for arranging a friendly cricket match in the college playground. 3*
  • Application for Podda setu  7***
  • Application for flood in bangladesh  7***
  • Application for corona virus  7***

HSC English Paragraph Suggestion 2022
2. Writing Paragraph (comparison & contrast/ cause & effect) within 200 words— (10)
  • Climate change/ Global warming  7*
  • Importance of Social Distancing 7*
  • Dowry System a Curse for our Society 5*
  • My College. 3*
  • Computer. 3*
  • The merits and demerits of Mobile Phone  5*
  • Corruption in Bangladesh 7*
  • Food Adultration 7*
  • Impact of Facebook/ Meta 3*
  • City life and Rural Life  3*
  • My Country  5*
  • International Mother Language Day  5*
  • My Future Plan of Life.  5*
  • Environment Pollution  5*
  • Gender Discrimination  5*
  • Early Marriage 3*
  • Female Education   5*
  • Our National Flag.  3*
  • My Favourite Teacher. 3*
  • Digital Bangladesh  5*
  • Newspaper  5*
  • Internet. 3*
  • Bangabandhu Satellite-1   5*
  • Golden Jubilee of Independence   3*
  • International Mother Language Day.   5*
  • Mujib Year / Mujib 100 years Celebration.   5*
  • Your College Library 3*
  • Pahela Baishakh 3*
  • Modern technology/ Mobile  phone  5*
  • Online class  5*
  • Online classes and tradional classes 3*
  • Abuses of facebook 3*
  • 50 years of Independence  7*
  • Traffic Jam  7***
  • Corona Virus 7***
  • Uses and abuses of facebook   5*
  • Epicdemic and pendamic  5*
  • Importance of Learning English.  3*
  • Price Hike  7****
  • Road Accident 7*
  • Rape / Rape Crisis and Prevention  7*
  • Our victory day  5*
  • Deforestation/ Tree Plantation  5*
  • The Padma Multi-Purpose Bridge  5*
  • Mobile Phone  3*
  • Female Education  5*
  • An Ideal Student  5*
  • Drug Addiction 7****
  • Mother Language Day  5*
  • Human Right  3*
  • Online Education 7***
  • Podda setu  7***
  • flood in bangladesh  7***
  • corona virus  7***

ভূমি প্রশাসনে চাকরি Bomi office job circular 2022

ভূমি প্রশাসনে চাকরি Bomi office job circular 2022

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 
প্রতিষ্ঠানের নাম:    ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
ভূমি মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং-31.00.0000.037.02,101.১৭-১১৪, তারিখ-০৬/০৩/২০২২ খ্রিস্টাব্দ এর মাধ্যমে প্রাপ্ত ছাড়পত্র অনুযায়ী ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে শূন্য পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে বিধি মোতাবেক সরাসরি কোটায় জনবল নিয়োগের জন্য নিম্নবর্ণিত পদসমূহে পদের পার্শ্বে বর্ণিত শর্তে প্রকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিকট হতে নির্দেশক্রমে দরখাস্ত আহ্বান করা যাচ্ছেঃ 
 

  • পদের নাম প্রধান সহকারী 
  • গ্রেড-১২ 
  • বেতন (১১,৩০০-৩৮,৬৪০/-) 
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে স্নাতক ডিগ্রি; এবং 
(খ) কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা। 
  • পদের নাম সাঁট-মুদ্রাক্ষরিক-কাম- কম্পিউটার অপারেটর 
  • গ্রেড-১৪ 
  • বেতন (১০,২০০-২৪,৬৮০/-) 
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি; 
(খ) কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা; এবং 
(গ) সাঁটলিপিতে প্রতিমিনিটে যথাক্রমে ইংরেজি ৭০ শব্দ, বাংলা ৪৫ শব্দ এবং টাইপিং এর গতি ইংরেজি ৩০ শব্দ, বাংলা ২৫ শব্দ। 
  • পদের নাম ইলেকট্রিশিয়ান 
  • গ্রেড-১৬ 
  • বেতন (৯,৩০০-২২,৪৯০/-) 
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন কোন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হতে ইলেকট্রিক্যাল ট্রেডে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; এবং 
(খ) সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ০৩ (তিন) বৎসরের বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা। পদের সংখ্যা ০১ (এক) টি ০১ (এক) টি ০১ (এক) টি

আবেদনের শুরু তারিখ:১৯-০৫-২০২২ খ্রি.



 
bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

মোটা হওয়ার টিপস Mota Howar Tips

মোটা হওয়ার টিপস Mota Howar Tips

অতিরিক্ত মোটা হওয়া যেমন অপমানের শিকার হতে হয় ঠিক তেমনি অতিরিক্ত চিকন হলেও অপমানের শিকার হতে হয়। শরীর চিকন হওয়ার মূল কারণ হলো ক্যালোরির ঘাটতি ও ফ্যাট উৎপন্নকারী হরমোন শরীরে কম থাকা। তাই আজকে আমরা আলোচনা করবো সহজে মোটা হওয়ার টিপস। 

মোটা হওয়ার জন্য ব্যায়াম
আমরা অনেকেই মনে করি যে ওজন কমাতে ব্যায়াম করা দরকার তা ঠিক, কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণ সঠিক নয়। ওজন কমানোর জন্য যেরকম আমাদের ব্যায়াম দরকার, ঠিক তেমনি ওজন বাড়াতেও আমাদের দরকার। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র দৌড়ানো এবং লাফ দিলেই হবে না। আপনাকে প্রতিদিন সরাসরি ১ থেকে ২ ঘণ্টা জিমে যেতে হবে। জিমে একজন অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক থাকে তিনিই আপনাকে আপনার ওজন, দেহ এবং চেহারা দেখে আপনাকে বলে দিবে আপনাকে দৈনিক কি কি ধরণের ব্যায়াম করতে হবে।

মোটা হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করতে হবে। মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা নিচে দেওয়া হলো :-

মোটা হওয়ার জন্য ফাস্ট ফুড খাবার খান 
আমরা বেশির ভাগই জানি কোমল পানীয় এবং ফ্যাটি খাবার খেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়ে যায়। কোমল পানীয় এবং ফ্যাটি খাবারে  প্রচুর পরিমাণে ইনসুলিন থাকে। ইনসুলিন শরীরের  হরমোন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এই হরমোনের প্রভাবে আমাদের শরীরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও চর্বি তাড়াতাড়ি জমা হয়।যখন আপনি চর্বিযুক্ত খাবার খাবেন তখন প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন, তখন মোটেও কোমল পানীয় বা সফট ড্রিংক খাবেন না। আবার  কোমল পানীয় বা সফট ড্রিংক খেলে আপনি চর্বিযুক্ত বা ফ্যাটি খাবার খেতে পারবেন না। এতে করে ধীরে ধীরে আপনার পাতলা স্বাস্থ্য খুব দ্রুততার সাথে মোটা হয়ে যাবে।

মোটা হওয়ার জন্য পান্তা ভাত খান
জী হ্যা সকালে উঠে যদি আপনি পান্তা ভাত খান তাহলে আপনি মোটা হতে পারবেন কারণ পান্তা ভাতে ক্যালোরির পরিমান বাসি থাকে যা শরীরে ফ্যাট জমতে সাহায্য করে। 

প্রচুর পরিমানে ফল খান মোটা হওয়ার জন্য
ফল হল সবচেয়ে পুষ্টিকর খাদ্য। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালরি। যদি আপনি প্রতিদিন প্রচুর ফল ও ফলের রস খান তাহলে আপনি শিগ্রই মোটা হতে থাকবেন। ফলের তৈরী জ্যালি, সিরাপ, আচার, ইত্যাদি খান কারণ এতে পর্যাপ্ত পরিমানে  ফ্যাট থাকে যা স্বাস্থ্যকে মোটা করে তুলতে সাহায্য করবে।

রাতে ঘুমানোর আগে ক্যালোরি যুক্ত খাবার দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খান
ঘুমাতে যাওয়ার আগে অধিক পুষ্টিকর এবং ক্যালরির যুক্ত খাবার খান। কারণ ঘুমের আমরা কোনো কাজ করি না তাই সারারাত শরীরে  ক্যালোরি থাকার কারণে এটি  আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে শক্তিশালী করবে। তাই প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে অত্যাধিক পুষ্টিকর এবং ক্যালরি খাবারের মধ্যে রয়েছে দুধ ও মধু। তাই ঘুমানোর আগে অবশ্যই দুধে মধু মিশিয়ে খান। এতে ১ মাসের মধ্যেই আপনার শরীরের মোটা হওয়ার লক্ষন প্রমান পাবেন। এটি পরীক্ষিত একটি উপায় উপায়।

সকাল বিকাল ও রাত্রে ড্রাই ফ্রুটস খান
আপনি জানেন কি ড্রাই ফ্রুটস হলো স্থূলতা বা ওজন বৃদ্ধির জন্য একটি আদর্শ খাবার। কারণ এতে প্রচুর ক্যালরি থাকে। তাই যদি আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় কাজু, খেজুর, কিসমিস ও বাদাম খান তাহলে আপনি খুব দ্রুত মোটা হতে পারবেন। প্রতিদিন  সকালের নাস্তায় ১৪ - ১৬টি বাদাম, কিসমিস বা খেজুর খেতে পারেন। তাছাড়া যদি আপনি রাতে ১৪ - ১৬টি বাদাম, কিসমিস বা খেজুর আধা কাপ পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খেলে আরো বেশি ভালো হয়। সকাল বিকাল ও রাত্রে খেলে দ্রুত মোটা হতে পারবেন। 

শ্রীলংকার অর্থনীতির বেহাল হওয়ার কারণ

শ্রীলংকার অর্থনীতির বেহাল হওয়ার কারণ

বাংলাদেশের পার্শপ্রতিবেশী দেশ শ্রীলংকা তারা বর্তমানে ভয়াবহ অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছে যার প্রধান কারণ হলো দুর্নীতি এবং অব্যবস্থাপনায় অর্থ ব্যয় করা।

কয়েক বছর আগে শ্রীলংকা দক্ষিণ এশিয়ার একটি রোল মডেল ছিল তারা চীন থেকে বিপুল টাকা ঋণ নিয়ে তারা উপকুলীয় এলাকাগুলি ইউরোপিয় দেশ গুলির মত মতো করতে চেয়েছিলো। তাদের বিদেশী আয়ের মূল উৎস ছিল বিদেশ থেকে আসা পর্যটক।

কিন্তু করোনা মহামারীর কারণে পর্যটক আসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে আজকে তাদের অর্থনীতি চাঙ্গাই উঠে যায়। তাদের রাষ্ট্রীয় কোষাগার শুন্য হয়ে তারা দেওলিয়া রাষ্টে পরিণত হয়েছে। এই অবস্থার জন্য রাজাপাকশা সরকারকে দায়ী করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ থেকেও শ্রীলংকার ঋণ নিয়েছিল কিন্তু তারা সময় মতো পরিশোধ না করায় বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের আরো এক বছর সময় বাড়িয়ে দিয়েছে। 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে সরকারী চাকরির বিজ্ঞপ্তি Govt job bd 2022

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে সরকারী চাকরির বিজ্ঞপ্তি Govt job bd 2022

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে ৭টি ক্যাটাগরিতে সরকারী চাকরির বিজ্ঞপ্তি
জেএসসি, এস.এস.সি, এইচ.এস.সি এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন
প্রতিষ্ঠানের নাম: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর
সংক্ষিপ্ত নাম: DDMR

  • আবেদন শুরুর তারিখ: ২৫  মে, ২০২২
  • আবেদনের শেষ তারিখ: ২৪ জুন, ২০২২ 

কম্পিউটার অপারেটর 
  • গ্রেড : ১৩ 
  • ১১,০০০-২৬,৫৯০/- 
ক) কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিজ্ঞান বভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি; এবং 
খ) কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতিসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে Standard Aptitude Test এ উত্তীর্ণ হতে হবে। 

উচ্চমান সহকারী 
  • গ্রেড: ১৪ 
  • ১০,২০০-২৪৬৮০/- 
(ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি; 
(খ) কম্পিউটার ওয়ার্ড প্রসেসিং, ই-মেইল, ফ্যাক্স মেশিন ইত্যাদি চালনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; 
(গ) কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিকের গতি প্রতি মিনিটে বাংলা ২৫ শব্দ, ইংরেজিতে ৩০ শব্দ থাকতে হবে। 

ওয়্যারলেস অপারেটর (বেতার যন্ত্রচালক) 
  • গ্রেড : ১৫ ৯,৭০০-২৩,৪৯০/- 
(ক) সরকার অনুমোদিত টিএন্ডটি ইনস্টিটিউট হতে প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট / কোনো স্বীকৃত বোর্ড হতে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। 

অফিস সহকারী-কাম- কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক 
  • গ্রেড: ১৬ 
  • ৯,৩০০-২২৪৯০/- 
(ক) কোনো স্বীকৃত বোর্ড হতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; 
(খ) কম্পিউটার ওয়ার্ড প্রসেসিং, ই-মেইল, ফ্যাক্স মেশিন ইত্যাদি চালনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 
(গ) কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিকের গতি প্রতি মিনিটে বাংলা ২০ শব্দ, ইংরেজিতে ২০ শব্দ থাকতে হবে।

গাড়িচালক 
  • গ্রেড: ১৬ 
  • ৯,৩০০-২২,৪৯০/- 
(ক) ৮ম শ্রেণি/জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উৰ্ত্তীণ। বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ হালকা ও ভারী যানবাহন চালনার ৩ (তিন) বছরের অভিজ্ঞতা। 

অফিস সহায়ক 
  • গ্রেড: ২০ 
  • ৮,২৫০-২০,০১০/- 
(ক) কোনো স্বীকৃত বোর্ড হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। 

নিরাপত্তা প্রহরী 
  • গ্রেড : ২০ 
  • ৮,২৫০-২০,০১০/- 
(ক) ৮ম শ্রেণি/জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।


100%
ddmr-job-circular-may-2022-part-3
 
bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

Manikganj dc office circular 2022

Manikganj dc office circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম: Manikganj District (DCMANIKGANJ)
সংক্ষিপ্ত নাম: DCMANIKGANJ
আবেদন শুরুর তারিখ: 12 জুন, 2022
বিজ্ঞপ্তির নং: 05.30.5600.302.29.001.18-535

পদের নাম :অফিস সহকারী-কাম- কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক 
পদের সংখ্যা ১০ (দশ) টি 
গ্রেড-১৬ ও বেতনস্কেল : 9300-22,49০/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএসহ উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 
খ) কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা 

পদের নাম :সার্টিফিকেট সহকারী 
পদের সংখ্যা ০২ (দুই) টি 
গ্রেড-১৬ ও বেতনস্কেল : 9300-22,49০/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএসহ উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 
খ) কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা 

পদের নাম :সাটিফিকেট পেশকার 
পদের সংখ্যা ০২ (দুই) টি 
গ্রেড-১৬ ও বেতনস্কেল : 9300-22,49০/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএসহ উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 
খ) কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা 

পদের নাম :ক্রেডিট চেকিং-কাম- সায়রাত সহকারী 
পদের সংখ্যা ০৭ (সাত) টি 
গ্রেড-২০ ও বেতনস্কেল : ৮২৫০-২০০১০/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএসহ উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 
খ) কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা 

পদের নাম :ট্রেসার
পদের সংখ্যা ০২ (দুই) টি 
গ্রেড-২০ ও বেতনস্কেল : ৮২৫০-২০০১০/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএসহ উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 
খ) কোন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান হতে ড্রয়িং বিষয়ে অন্যূন ৬ (ছয়) মাসের সার্টিফিকেট কোর্স সনদপ্রাপ্ত 
গ) কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা

পদের নাম :অফিস সহায়ক 
পদের সংখ্যা ২৮ (আটাশ) টি 
গ্রেড-২০ ও বেতনস্কেল : ৮২৫০-২০০১০/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 

পদের নাম :নিরাপত্তা প্রহরী 
পদের সংখ্যা ০৭ (সাত) টি 
গ্রেড-২০ ও বেতনস্কেল : ৮২৫০-২০০১০/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 

পদের নাম :পরিচ্ছন্নতা কর্মী 
পদের সংখ্যা ০২ (দুই) টি 
গ্রেড-২০ ও বেতনস্কেল : ৮২৫০-২০০১০/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

manikganj-dc-office-circular-2022-part-1
manikganj-dc-office-circular-2022-part-2
manikganj-dc-office-circular-2022-part-3
manikganj-dc-office-circular-2022-part-4



govt job circular 2022, manikganj gov bd job circular, manikganj dc office circular, manikganj gov bd job circular 2022, manikganj dc office circular 2022, manikganj dc office job circular 2022, manikganj gov bd job circular, manikganj dc office circular 2022, manikganj dc office job circular 2022, manikganj gov bd job circular, manikganj job circular 2022, manikganj gov bd job circular, manikganj dc office job circular 2022

রাতে ঘুমানোর সময় বুকে ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

রাতে ঘুমানোর সময় বুকে ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

রাতে ঘুমানোর সময় বুকে ব্যথার কারণ:

প্লুরাইটিস
প্লুরাইটিস রোগের যখন হলো বুকের ডান বা বামপাশে ব্যথা হওয়া। প্লুরাইটিস আক্রন্ত ব্যক্তির ফুসফুসের চারপাশে তরল পদার্থ উৎপন্ন হতে থাকে। তাতে ঘুমের সময় সমতল ভাবে ঘুমালে প্রদাহ সৃষ্ট হতে পারে। কিন্তু উপর ভাবে চিত হয়ে গুমালে ব্যাথা যন্ত্রনায় তীব্র হতে পারে।  

বুকে আঘাত পেলে 
যদি কোনো কারণে আপনি বুকের হাড়ে আঘাত পান তাহলে বুক লড়াচড়ার সময় আপনি ব্যথা অনুভব করতে পারেন। তাছাড়া তা ঘুমের সময় আরো বেশি ব্যথা অনুভব করতে পারেন, যদি আপনি ঘুমের মধ্যে লড়াচড়া বেশি করেন তাহলে ব্যথা আরো তীব্র হতে পারে। 

এনজিনা
এনজিনা পেক্টোরিস আক্রান্ত ব্যক্তির হৃৎপিণ্ডের রক্ত চলাচলের বাধা সৃষ্ট করে যার ফলে হার্ট অতিরিক্ত সংকুচিত বা প্রসারিত হতে থাকে। এর ফলে হৃৎপিণ্ডের পেশীতে অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে। ঘুমানোর সময় হৃৎপিণ্ডে আরো বেশি  সংকুচিত বা প্রসারিত হয় তাই তখন বেশি ব্যথা করে। 

অতিরিক্ত মোটা 
শরীর অতিরিক্ত মোটা কিন্তু হরমোন বা ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে বুকে ব্যাথা হতে পারে, বুকে ব্যাথা সবসময় ঘুমানোর সময় বেশি হয়ে থাকে। টেস্টোস্টেরন হরমোনের অভাব হলেও বুকে ব্যাথা হতে পারে।   

অ্যাসিড রিফ্লাক্স 
যদি কেউ গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স রোগে ভুগেন তাহলেও রাতে বুকে ব্যথা হতে পারে। রিফ্লাক্স আক্রান্ত ব্যক্তির বুক  জ্বালাপুরা সৃষ্ট করে। কোনো ব্যক্তির পাকস্থলীর অ্যাসিড যদি খাদ্যনালীতে  সঠিক ভাবে না পরে তখন এই রোগের বিস্তার ঘটে। ঘুমের সময় সমস্ত অঙ্গ বিশ্রাম অবস্থায় থাকার কারণে এবং খাদ্যনালীতে  অ্যাসিড না পড়ার কারণে পাকস্থলীতে উৎপাদিত অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় ফলে বুকের ব্যথা আরো বেড়ে যাই।

রাতে ঘুমানোর সময় বুকে ব্যথার প্রতিকার

ঘুমের সময় বুকের ব্যথা বন্ধ করার ঘরোয়া পদ্ধতি :
বুকের ব্যথা কম বা বেশি থাকলে অবশ্যই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কার্ডিওলজিস্টস বিশেষজ্ঞ একজন ডাক্তার দেখাবেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক নিচের পরামর্শ গুলি মেনে চলবেন। নিজের ইচ্ছা মতো বা ফার্মেসির ডাক্তার ধারা কোনো ওষুধ খাবেন না তাতে মৃত্যুর ঝুঁকি থাকতে পারে। নিচের পরামর্শ গুলি সাথে সাথে আপনার বুকের ব্যথা ভালো করবে না তবে ধীরে ধীরে পরামর্শগুলি মেনে চললে হার্টের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। যদি হঠাৎ ব্যাথা বেশি মনে হয় বা বেশি ব্যথা হতে পারে তাহলে জরুরী ডাক্তার দেখান।

শুয়ে বা দাঁড়িয়ে পড়ুন
হার্টে ব্যথা হলে তাৎক্ষণিক অনেক সময় শুয়ে বা দাঁড়িয়ে থাকলে ব্যথা কম হয়। রিফ্লাক্সের কারণে বুকে ব্যথা হলে দাঁড়িয়ে পড়ুন। 

অ্যাসপিরিন
বুকে ব্যথা থাকলে অ্যাসপিরিন খেতে পারেন তা ব্যথা উপশম করতে পারে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন। 

হলুদে দুধ
হলুদের সাথে দুধ মিশিয়ে খেলে বুকের ব্যথা কমে আসে কারণ হলুদের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি থাকে যা বুকের প্রবাহ হ্রাস করে। 

রসুন
হার্টের ভিতরে ইনফেকশন দূর করতে রসুন বেশ উপকারী। এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মিশিয়ে অথবা এমনেই চিবিয়ে রসুন খেতে পারেন। 

কাজুবাদাম
যারা অ্যাসিড রিফ্লাক্স রোগে ভুগছেন তাদের জন্য কাজুবাদাম বেশ উপকারী। কারণ কাজুবাদামে চর্বি থাকে। আমরা জানি চর্বি অ্যাসিডকে ধ্বংস করতে পারে। কয়েকটি বাদাম এক কাপ দুধের সাথে মিশিয়ে ঘুম থেকে উঠে খেতে পারেন। 

আদা
আদা অনেকটা ওষুধির মতো মানুষের উপকার করে থাকে। আদা খেলে বুকের ব্যথা, বমি, এবং পেটের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। 

বরফ প্যাক
যদি আপনার বুকে কোনো কিছুর আঘাতের কারণে ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার ব্যথার জায়গায় বরফ প্যাক লাগাতে পারেন।  আঘাতের কারণে টিস্যু গুলি ছিড়ে যাই যার ফলে ব্যথা অনুভব হতে পারে। আক্রান্ত স্থলে সরাসরি বরফ বা বরফের টুকরো একটি কাপড়ে বা পলিথিনে পেঁচিয়ে  আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন। 

গরম পানি
গরম পানি পেট ফোলা বা গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে। অনেক সময় পেটে গ্যাস হলে বুকে জ্বালা পুড়া হতে পারে। তাছাড়া আপনি গরম পানির বদলে চাও খেতে পারেন। মনে রাখবেন গরম পানীয়  হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। 

রাতে অনেকসময় ঘুমানোর সময় বুকে ব্যথা হয় যার কারণ এবং বুকের ব্যথার প্রতিকার করার উপায় এখানে বণনা করা হলো।  

Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University JobCircular 2022

Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University JobCircular 2022

Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University JobCircular 2022
   
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাসপাতালে ক্লিনার, আইসিইউ বয়, ওটি ক্লিনার,ওটি বয়, লিফট ম্যান, লিফট মেশিন রুম এটেনডেন্ট, লিফট সুপারভাইজার, লিফট সুপারভাইজার, গ্রাউন্ড ফ্লোর ম্যানেজার, উটি টেকনিশিয়ান, রিসিপশনিস্ট, পেমেন্ট সার্ভিস ম্যানেজার, ফ্লোর সুপারভাইজার, টেকনিশিয়ান, সহকারী কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, রেস্পিরেটরি থেরাপিস্ট, কম্পিউটার অপারেটর, লবি ম্যানেজার, হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, সেন্টার ম্যানেজার, সিনিয়র মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, উপসহকারী প্রকৌশলী, ওটি ম্যানেজার, চিফ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, সহকারী প্রোগ্রামার, সহকারী প্রকৌশলী, সহকারী প্রকৌশলী, এবং প্রোগ্রামার নিয়োগ  

বিজ্ঞপ্তির নং: বিএসএমএমইউ/২০২২/৫৬১০
আবেদন শুরুর তারিখ: 4 জুন, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ: 19 জুন, 2022

Bangabandhu-Sheikh-Mujib-Medical-University-Job-Circular-2022-part-1
Bangabandhu-Sheikh-Mujib-Medical-University-Job-Circular-2022

কিডনি রোগীর খাদ্য তালিকা Kidney Rogir Khabar

কিডনি রোগীর খাদ্য তালিকা Kidney Rogir Khabar

যাদের কিডনির ক্ষমতা কম বা নষ্ট তাদের শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় বজ্র বের হতে সমস্যা হয় এবং তাতে রক্ত বিশুদ্ধ হয় না। তাই তাদেরকে ডায়ালাইসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রক্ত বিশুদ্ধ করতে হয়। কিডনিতে সমস্যা হলে শরীরের বজ্র যেমন সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফসফরাস এগুলির পরিমান আমাদের দেহে বাড়তে থাকে যার ফলে আমাদের বাকি অঙ্গ পতঙ্গগুলি নষ্ট হতে থাকে। এই উপাদান গুলি রক্তে বেড়ে গেলে উচ্চ রক্ত চাপ সৃষ্টি হয়। তাই ডাক্তাররা কিডনি রুগীদের দৈনিক ২,০০০  মিলিগ্রামের কম সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফসফরাস খাওয়ার পরামর্শ দেন। তাই বলা চলে যেসকল খাবারে সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফসফরাস কম সেগুলি কিডনি সমস্যা রুগীদের জন্য উত্তম খাবার। নিচে কিছু কিডনি রোগীর খাদ্য র কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেগুলিতে সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ফসফরাস মাত্রা কম থাকে যা কিডনি সমস্যা রুগীদের জন্য আদশ খাবার যা ডাক্তাররা সুপারিশ করে। 

Kidney Rogir Khabar Talika 

বেল মরিচ : এ ধরণের মরিচে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে প্রতি ১০০ গ্রাম বেল মরিচে ১৫০% ই থাকে ভিটামিন সি। এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্যও আশীর্বাদ। প্রতি ১০০ গ্রাম বেল মরিচে ৪ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ২২ মিলিগ্রাম ফসফরাস, এবং ১৬০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম পাওয়া যায়। 

পেঁয়াজ : ভিটামিন সি, ভিটামিন বি এবং ম্যাঙ্গানিজ উপাদানের একটি ভাল উৎস হলো পেঁয়াজ। লবণের বিপরীতে পেঁয়াজ ব্যবহার করতে পারেন এতে শরীরে সোডিয়াম কম প্রবেশ করবে। তাছাড়া পেঁয়াজে প্রিবায়োটিক ফাইবার থাকে যা পেটের উপকারী ব্যাকটেরিয়া গুলিকে খাদ্যের যোগান দেয়। প্রতি ১০০ গ্রাম পেঁয়াজে সোডিয়াম ৪.৫ মিলিগ্রাম, ৩০ মিলিগ্রাম ফসফরাস, এবং ১২০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে। 

আনারস : আনারস গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল হওয়া স্বত্তেও এটিতে স্বল্প পরিমানে পটাসিয়াম থাকে সাথে খেতে মিষ্টিও থাকে। এতে প্রচুর পরিমানে  ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ, ব্রোমেলেন, এবং ফাইবার থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম আনারসে সোডিয়াম ১.৩ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ১০০ মিলিগ্রাম, এবং ফসফরাস ৮ মিলিগ্রাম থাকে। 

সামুদ্রিক মাছ : অন্যান্য মাছে ফসফরাসের পরিমান বেশি থাকলেও সামুদ্রিক মাছে স্বাভাবিক পরিমানে ফসফরাস থাকে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। সামুদ্রিক মাছ বেশি খাবার উপদেশ দেওয়ার একমাত্র কারণ হলো এতে ওমেগা-৩ এর পরিমান বেশি থাকে। ওমেগা-৩ আমাদের শরীরের ভিতরের ব্যথা কমানোর সাথে সাথে আমাদের মুখস্ত করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, মন উৎফল্ল করে, এবং মনের উদ্বেগ দূর করে। প্রতি ১০০ গ্রাম সামুদ্রিক মাছ রান্না করার পর পটাসিয়াম ৩০০ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৮৫ মিলিগ্রাম, এবং ফসফরাস ২২০ মিলিগ্রাম থাকে। 

রসুন : রসুনে ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ, এবং ভিটামিন বি ৬ এর একটি প্রধান উৎস। যারা কিডনি রোগে ভুগছেন তারা লবণের পরিবর্তে রসুন খেতে পারেন। কারণ লবনে প্রচুর পরিমানে সোডিয়াম থাকে যা কিডনির উপর বাড়তি চাপ পরে। প্রতি ১০ গ্রাম রসুনে সোডিয়াম ১.৬ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৫ মিলিগ্রাম, এবং পটাসিয়াম ৩৮ মিলিগ্রাম থাকে। 

মূলা : মূলাতে ফসফরাস ও পটাসিয়াম যেমন কম থাকে টিক তেমনি অত্যাধিক ভিটামিন সি থাকে। মূলা চোখের ছানি এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। প্রতি ১০০ গ্রাম মূলাতে ফসফরাস ২২ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৪১ মিলিগ্রাম, এবং পটাসিয়াম ২২০ মিলিগ্রাম রয়েছে। 

শালগম : কিডনি রোগীর খাদ্য হিসাবে আলু বিপরীতে শালগম খেতে পারেন কারণ এতে কম পরিমানে পটাসিয়াম থাকে। এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, ফাইবার এবং ম্যাঙ্গানিজ উপাদানও রয়েছে। প্রতি ১০০ গ্রাম শালগমে  ১৬ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ফসফরাস ২৫ মিলিগ্রাম, এবং পটাসিয়াম ১৫০ মিলিগ্রাম থাকে। 

লাল আঙ্গুর : এই ধরণের আঙ্গুর কেবল খেতেই মজা না সাথে প্রচুর পরিমানে ভিটামিনে সম্ব্রিদ্ধ। লাল আঙ্গুরে ফ্ল্যাভোনয়েড রেসভেরাট্রল প্রচুর পরিমানে থাকে যা ডায়াবেটিস এবং হার্টের রুগীদের জন্য বেশ উপকারী। তাছাড়া  জ্ঞান শক্তি বৃদ্ধি করতেও এটি কাজ করে। লাল আঙ্গুরে প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা রয়েছে কারণ এতে অধিক পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে। লাল আঙ্গুর মিষ্টি হওয়ার পরও কিডনি আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য বেশ উপকারী। প্রতি ১০০ গ্রাম লাল আঙ্গুরে ফসফরাস ২২ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ২ মিলিগ্রাম, এবং পটাসিয়াম ১৬০ মিলিগ্রাম থাকে। 

ডিমের সাদা অংশ : যেসব রুগীদের ডায়ালাইসিস করতে হয় তাদের জন্য সর্ব উত্তম খাবার হলো ডিমের সাদা অংশ কারণ এতে প্রোটিনের পরিমানে বেশি থাকে সাথে এবং সামান্য পরিমানে ফসফরাস থাকে। কিন্তু ডিমের কুসুম কিডনি আক্রান্ত রুগীদের জন্য বেশ বিপদজনক কারণ এতে অধিক পরিমানে ফসফরাস থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম ডিমের সাদা অংশে ফসফরাস ১৮ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ১৯৮ মিলিগ্রাম, এবং সোডিয়াম ২০০ মিলিগ্রাম থাকে। 

ফুলকপি : ফুলকপি খুবই উপকারী সবজি। ফুলকপিতে ইনডোল হরমোন থাকে যা ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, এবং ভিটামিন বি সহ বহু পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে এতে ফাইবারের উপাদানও রয়েছে। প্রতি ১০০ গ্রাম রান্না করা ফুলকপিতে পটাসিয়াম ১৬৯ মিলিগ্রাম,  ফসফরাস ৩৫ মিলিগ্রাম, এবং সোডিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম পাওয়া যায়। 

জলপাই তেল : যেসব কিডনি রুগীরা ওজন খুবই কম তাদের জন্য জলপাই তেল আশীর্বাদ কারণ এতে উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত এবং চর্বি ও ফসফরাস মুক্ত একটি খাদ্য। এটির প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে কারণ এটিতে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। তাই রান্না করার সময় এ তেল ব্যবহার করুন। এই তেলে প্রতি ১৫ মিলিগ্রামে ০.৪ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, পটাসিয়াম ০.২ মিলিগ্রাম, এবং  ফসফরাসের কোনো উপাদান থাকে না। 

বাঁধাকপি : বাঁধাকপিতে পটাসিয়াম, ফসফরাস এবং সোডিয়ামের পরিমাণ  খুবই কম থাকে। কিন্তু এটিতে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, এবং ভিটামিন কে সহ বিভিন্ন রকম  খনিজ উপাদান রয়েছে। এতে ফাইবারও রয়েছে তাই  মলত্যাগের সমস্যা দূর করে। প্রতি ১০০ গ্রাম বাঁধাকপিতে ১৫ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ২২ মিলিগ্রাম ফসফরাস, এবং ১২৮ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে। 

বাপেক্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ BAPEX Job circular 2022

বাপেক্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ BAPEX Job circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম: Bangladesh Petroleum Exploration and Production Company Limited(BAPEX)
সংক্ষিপ্ত নাম:BAPEX
আবেদন শুরুর তারিখ:15 জুন, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:14 জুলাই, 2022
বিজ্ঞপ্তির নং: 28.09.0000.017.11.001.22/58
পোস্ট বিভাগ: 24 + 31।
মোট শূন্যপদ: 89 + 54।
বেতন স্কেল: 16000 - 53060 টাকা।
চাকরির শ্রেণী: সরকারি চাকরি।
লিঙ্গ: পুরুষ এবং মহিলা উভয়ই আবেদন করতে পারবেন।
বয়স সীমা: 14ই জুলাই 2022 অনুযায়ী, সাধারণ প্রার্থীদের বয়স হতে হবে 18 থেকে 30 বছর এবং কোটাধারীদের জন্য সর্বোচ্চ 32 বছর।

50%

এক্সেল বাংলা ফুল অ্যাডভান্স টিউটোরিয়াল Excel Tutorial Bangla A to Z

এক্সেল বাংলা ফুল অ্যাডভান্স টিউটোরিয়াল Excel Tutorial Bangla A to Z

M.S Excel
এক্সেল কি : এম.এস এক্সেল একটি Worksheet Analysis Package Program । এম.এস অফিসের অর্ন্তভূক্ত এ সফটওয়্যার দ্বারা গাণিতিক সমস্যা সমাধান সংক্রান্ত কার্যাবলী সম্পাদান করা হয়। এছাড়া ও ডাটা এন্ট্রি এবং ওয়ার্ড প্রসেসিং এর কাজও করা যায়। 

Open M.S Excel
M.S Excel Open: মাউস পয়েন্টারকে ডেস্কটপের ঠিক নিচের দিকে তথা টাস্কবারের বাম কোণায় স্ট্যার্ট (Start) নামক বাটনে ক্লিক দিন।
ms-excel-file-open-bangla-part-1

তারপর (Program) প্রোগ্রাম অথবা (All program) অলপ্রোগ্রাম-এ ক্লিক করে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ক্লিক করেন। 
ms-excel-file-open-bangla-part-2

ms-excel-file-open-bangla-part-3

যদি আপনার কম্পিউটারে Microsoft Office 2007 ইনস্টল থাকে সেক্ষেত্রে Microsoft Office 2007 এ ক্লিক করে Microsoft Office Excel 2007 এ ক্লিক করতে হবে।  
ms-excel-file-open-bangla-part-4

যারা এম.এস ওয়ার্ড ভালোভাবে শিখেছেন তাদের জন্য অনেকটুকু কাজ হয়ে গেছে এক্সেলের। একটি ওয়ার্কসীটে ১৬৩৮৪ টি কলাম এবং ১০৪৮৫৭৬ টি রো বা সারি বিদ্যমান। রো এবং কলামের সংযোগস্থলকে সেল বলে। এক্সেলে প্রতিটি সেলের নাম আছে। কলাম এবং রো এর নামের উপর এর নাম হয় ।
ms-excel-full-priview-bangla

Save Ms Excel
এম.এস এক্সেল ফাইলটি সেভ করতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন। 
ms-excel-file-save-bangla-part-1

তারপর নিদিষ্ট স্থানে রেখে পছন্দ অনুযায়ী নাম দিয়ে সেভ করে ফেলুন। 
ms-excel-file-save-bangla-part-2
 

এক্সেল দিয়ে Summation, Subtractions, Multiple, Divide, Average করা 

Summation by range

ধারাবাহিকভাবে রো বা কলামের তথ্যকে যোগ করা জন্য, =Sum এরং রেঞ্জ লিখে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। 
যেমন: =Sum(a1:a6)
ms-excel-summation-by-range-bangla

এখানে 20+30+50+60+10+20=190

Summation by without range

এক্ষেত্রে কোন ধারবাহিকতা নেই বিদাই = চিহ্ন দিয়ে প্ৰত্যেক সেল সমূহ আলাদা আলাদাভাবে লিখে বা ক্লিক করে + চিহ্ন দিয়ে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে।
যেমন:  =a1+a4+b2+c5 
ms-excel-summation-without-range-bangla 50%
 

Subtractions

যেহেতু বিয়োগ দুটি সংখ্যার মধ্যে হয়ে থাকে। সুতরাং সংখ্যা দুটির মাঝে বিয়োগ চিহ্ন দিয়ে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। আবার একাদিক সংখ্যার যোগফল থেকে একাদিক সংখ্যার যোগফল বিয়োগ করতে হলে সেক্ষেত্রে যোগ বিয়োগ একসাথে সম্পন্ন হবে। যেমন: =Sum(b1:b3)-Sum(a1:a4) 
ms-excel-subtractions-bangla 50%
 

Multiple

যে দুটি সংখ্যার মধ্যে গুন সম্পন্ন হবে = চিহ্ন দিয়ে সংখ্যা দুটো লিখে তার মাঝে শুন চিহ্ন দিয়ে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। যেমন: a1*a1 অথবা a1*a2
এখানে প্রথম সংখ্যাটির সাথে প্রথম সংখ্যাটির গুণ হবে।  
ms-excel-multiple-bangla

 

Divide

যে দুটি সংখ্যার মধ্যে ভাগের কাজ সম্পন্ন হবে = চিহ্ন দিয়ে সংখ্যা দুটো লিখে তার মাঝে ভাগ চিহ্ন দিয়ে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। যেমন: =a1/a1 অথবা a1/a2 
ms-excel-divide-bangla

এখানে প্রথম সংখ্যাটির সাথে প্রথম সংখ্যাটির ভাগ হবে।  

Average

যে সকল সেল ভেল্যুর এভারেজ করতে হবে তার শেষ সেলে পয়েন্টার রেখে  =Average এবং রেঞ্জ লিখে এন্টার প্রয়োগ করতে হবে। যেমন: =Average(a1:a2)
ms-excel-average-bangla
 

MS Excel Salary , Student Result, Employ WAGE, Commission, Current Bill Sheet

 

Salary sheet

কোন প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর শর্ত সাপেক্ষে মাসিক মুজুরি প্রতিবেদন তৈরীর নিয়ম নিম্নে উল্লেখ করা হলো ।   
(ক) সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর মেডিকেল ভাতা তাদের বেসিকের ২০% নির্ধারণ করা হয়েছে।  
(খ) বাড়ী ভাড়ার ক্ষেত্রে বেসিক ১০,০০০ টাকার বেশি হলে বাড়ী ভাড়া ৫০% পাবে, বেসিক ৭০০০ টাকার বেশি টাকার বেশি হলে ৪০%, ৫০০০ টাকার বেশি হলে ৩০%, ৪০০০ টাকার বেশি হলে ২০% এবং বেসিক ৪০০০ টাকার কম হলে ১০% বাড়ী ভাড়া পাবে। 
(গ) বেসিকের  ২% টাকা প্রভিডেন্ট  ফান্ডে জমা হবে । 
(ঘ) প্রভিডেন্ট ফান্ড বাদে টোটাল টাকা বের করতে হবে। 
সকল শর্তের প্রেক্ষিতে নিম্নের ছক অনুসারে একটি Salary Sheet তৈরি করার জন্য ফরমুলা প্রয়োগ করতে । 
ms-excel-salary-sheet-bangla

(a) ans: Medical allowance: =D2*20% 

(b) ans: House rent: =if(d2>=10000,d2*50%,
if(d2>=7000,d2*40%,if(d2>=5000,d2*30%,
if(d2>=4000,d2*20%,d2*10%))))

(c)  ans: Provident fund: =D2*2%

(d) ans: Total: =SUM(D2:F2)-G2 

Result Sheet

(১) কোন ছাত্র/ছাত্রী যে কোন বিষয়ে ৩৩ নাম্বারের নিচে পেলে ফেল করবে এবং অন্যথায় পাশ করবে এ শর্তের ভিত্তিতে একটি ফলাফল বিবরণী তৈরী করতে হবে। 
(২) যদি কোন ছাত্র/ছাত্রী সকল বিষয়ে পাশ করে তবে তার সকল নাম্বার যোগ হবে এবং ফেল করলে তার ফলাফল বিবরণ তে ফেল লিখা হবে এ শর্তের ভিত্তিতে একটি ফলাফল বিবরণী তৈরী করতে হবে। 

(৩) যদি কোন ছাত্র/ছাত্রী সকল বিষয়ে পাশ করে এবং তাদের নাম্বার যোগ হয় তবে তাদের নাম্বার গ্রেডিং করতে হবে। ৬০০ নাম্বারের বেশি পেলে  A+, ৫০০ নাম্বারের বেশি বলে A, ৪০০ নাম্বারের বেশি পেলে B,৩৩০ নাম্বারের বেশি পেলে C এবং ফেল করলে তার G.P.A সেলে F লিখা থাকবে। 
ms-excel-result-sheet-bangla

(১)উত্তর: =if(min(c8:l8)<33,"Fail","Pass")

(২)উত্তর: =if(m2="Fail","Fail",sum(c2:l2))

(৩) উত্তর: =if(n2="Fail","F",if(n2>=600,"A+",
if(n2>=500,"A",if(n2>=400,"B",
if(n3>=300,"C")))))

(৪) অতিরিক্ত বিষয়ে ৪০ নাম্বারের বেশি পেলে অতিরিক্ত নাম্বার মোট নাম্বারের সাথে যোগ হবে এবং গ্রেল্ডিং এ অংশ গ্রহন করবে। ৪০ নাম্বারের কম হলে ঐ নাম্বার কোথাও যোগ বা বিয়োগ হবেনা এবং ঐ ছাত্র/ছাত্রী ফেল ও করবে না। 
ms-excel-result-sheet-extra-number-add-bangla

(৪)উত্তর:  =if(min(c2:l2)<33,"Fail","Pass")
             =if(n2="Fail","Fail",if(m2>40,sum(c2:m2),sum(c2:l2)))

(৫) দুই বিষয়ে গড়ে পাশ করলে পাশ। যেমন বাংলা ১ ম এবং বাংলা ২য় দুই বিষয়ে ৬৬ নাম্বার পেলে পাশ করবে। দুই বিষয়ে ৬৬ এর নিচে হলে ফেল করবে। 
ms-excel-result-sheet-two-subject-summation-pass-bangla

(৫))উত্তর: =if(min(c2+d2)<66,"Fail",if(min(e2+f2)<66,"Fail",if(min(g2:l2)<33,"Fail","pass")))

WAGE SHEET

(ক) কোন কোম্পানিতে শ্রমিকদের সাথে কোম্পানির শ্রম চুক্তি এ শর্তে সম্পাদিত হয় যে প্রত্যেকে প্রতিদিন ৮ ঘন্টা কাজ করার বিনিময়ে ১০০ টাকা মুজুরী পাবে। কিন্তু ৮ ঘন্টার বেশি কাজ করলে অতিরিক্ত প্রতি ঘন্টার জন্য পাবে ঘন্টায় ৪০টাকা। এতদ: শর্তে মুজুরী সীট তৈরী করতে হবে। 
(ক)উত্তর:
ms-excel-wage-sheet-bangla

(a) O.T=c2-8
(b) Payment =100+(d2*40)

(খ) কোন শ্রমিক অনুমোদিত ভাবে ৮ ঘন্টার কম কাজ করলে বা কাজ না করলে সে পূর্ণাঙ্গ মুজুরী পাবে। 
উত্তর: =if((d2<=0),100,if((d2>0),100+(d2*40)))
ms-excel-wage-sheet-company-bangla
 

Commission sheet

প্রত্যেকের মেডিকেল ভাতা ৫০০ টাকা, প্রত্যেকের ভাতা ৬০০০টাকা এবং অন্যান্য ভাড়া ১০০০ টাকা। এর পর সেল এমাউন্ট ১০০০০০ বা তার বেশি হলে অতিরিক্ত টাকার ১০% কমিশন prodan করা হবে। এ শর্তে একটি কমিশন সীট তৈরী করতে হবে। করা হবে। 
উত্তর:
ms-excel-commission-sheet-bangla
(a) Commision =if(g2>=100000,g2*10%,"0")
(b) Payment =sum(C2:h2)-G2 

BILL SHEET

বৈদ্যুতিক মিটারে বর্তমান মাসের রিডিং থেকে গত মাসের রিডিং বাদ দিয়ে মোট ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বের করতে হবে। ব্যবহৃত বিদ্যুতের পরিমান ১০০ ইউনিটের বেশি হলে তাহা ইড্রাষ্ট্রিয়াল বিল হিসেবে কাউন্ট হবে এবং ১০০ ইউনিটের কম হলে তাহা আবাসিক বিল হবে। ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল বিলের ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিট ৬ টাকা এবং আবাসিক বিলের ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিট ২.৫ টাকা হিসেবে বিদ্যুৎ বিল বের করতে হবে। লাইন রেন্ট ইন্ড্রাস্ট্রির ক্ষেত্রে ১৫০টাকা এবং আবাসিক ক্ষেত্রে ৯০ টাকা। সার্ভিস চার্জ ১০% । Vat 15% 
উত্তর:
ms-excel-bidyut-bill-sheet-bangla 50%

(a) U.M.R =d2-e2
(b) R/I =if(f2>100,"i","r")
(c) R.P.U =if(g2="i",6,2.5)
(d) Bill =f2*h2
(e) Line Rant =if(g2="i",150,90)
(f) Service Charge =i2*10%
(g) Vat =i2*15%
(h) =Sum(i2:l2)

Govt BNCC Job Circular 2022

Govt BNCC Job Circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম: Bangladesh National Cadet Corps(BNCC)
সংক্ষিপ্ত নাম: BNCC
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2022
আবেদন শুরুর তারিখ: 12 জুন, 2022
বিজ্ঞপ্তির নং: 23.06.0000.000.11.010.16-207
পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ইউএসএল( আনস্কিল্ড লেবার), নিরাপত্তা প্রহরী,মালী, অফিস সহায়ক, অফিস সহকারী
 

  • Name of Post: Office Assistant
Number of Vacancies: 12
Salary Scale: BDT. 9,300 – 22,490/-
Grade: 20
Educational Qualification: HSC pass.
Other Qualifications: Must know how to operate a computer efficiently.
Age: 18-30 years.

 
  • Name of Post: Office Support Staff
Number of Vacancies: 13
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Educational Qualification: SSC pass.
Age: 18-30 years.

 
  • Name of Post: Gardener
Number of Vacancies: 04
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Educational Qualification: Class 6 pass.
Experience: If you have experience in gardening and maintenance, you will get priority.
Age: 18-30 years.

 
  • Name of Post: Security Guard
Number of Vacancies: 15
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Educational Qualification: Class 6 pass.
Experience: Must have experience working as a security guard.
Age: 18-30 years.

 
  • Name of Post: Unskilled Labour
Number of Vacancies: 02
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Educational Qualification: Class 6 pass.
Experience: Preference will be given to candidates with experience.
Age: 25-35 years.

 
  • Name of Post: Cleaner
Number of Vacancies: 03
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Eligibility: No other qualification is required for the application except goodwill.
Age: 18-30 years.
bncc-job-circular-2022

bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

জীবকোষ ও টিস্যু গুরুত্বপূর্ন জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর নবম দশম জীববিজ্ঞান SSC, Class 9 Biology Chapter 2 important

জীবকোষ ও টিস্যু গুরুত্বপূর্ন জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর নবম দশম জীববিজ্ঞান SSC, Class 9 Biology Chapter 2 important

জীবকোষ ও টিস্যু গুরুত্বপূর্ন জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর নবম দশম জীববিজ্ঞান SSC, Class 9 Biology Chapter 2 important
 

জীবকোষ ও টিস্যু জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর অধ্যায় ২য় বায়োলজি

প্লাজমাডেজমাটা কী? 
উঃ পাশাপাশি কোষসমূহের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষাকারী পথকে প্লাজমাডেজমাটা বলে । 

আদি কোষ কী? 
উঃ সুগঠিত নিউক্লিয়াসবিহীন কোষকে আদিকোষ বলে। 

ক্যাম্বিয়াম কী? 
উঃ জাইলেম ও ফ্রেয়েম টিস্যুর মধ্যে যে বলয় (Ring) সৃষ্টি হয় তাকে ক্যাম্বিয়াম বলে । 

টিস্যুতন্ত্র কাকে বলে? 
উঃ একই কাজ করে এমন এক বা একাধিক টিস্যুকে একত্রে টিস্যুতন্ত্র বলে। 

লাইসোজোম কী? 
উঃ জীবকোষকে জীবাণুর হাত থেকে রক্ষাকারী উৎসেচক নিঃসরণকারী কোষীয় অংশকে লাইসোজোম বলে। 

নিউরণ কী? 
উঃ স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও কার্যকরী একককে স্নায়ুকোষ বা নিউরন বলে। 

সিন্যাপস কাকে বলে? 
উঃ একটি স্নায়ুকোষের অ্যাক্সন অন্য একটি স্নায়ুকোষের ডেনড্রনের সাথে মিলিত হওয়ার স্থানকে সিন্যাপস বলে। 

টিস্যু কাকে বলে? 
উঃ একই গঠন বিশিষ্ট একগুচ্ছ কোষ একত্রিত হয়ে যদি একই কাজ করে এবং তাদের উৎপত্তিও যদি অভিন্ন হয় তখন তাদের টিস্য বা কলা বলে।

প্রকৃত কোষ কী? 
উঃ সুগঠিত নিউক্লিয়াসযুক্ত কোষকে প্রকৃত কোষ বলে। 

দেহকোষ কী? 
উঃ যেসব কোষ দেহ গঠনে অংশগ্রহণ করে তাদের দেহ কোষ বলে। 

কোষ কাকে বলে? 
উঃ বৈষম্য ভেদ্য পর্দা দ্বারা আবৃত এবং জীবজ ক্রিয়া কলাপের একক যা অন্য সজীব মাধ্যম ব্যতিরেরেই নিজের প্রতিরূপ তৈরি করতে সক্ষম তাকে কোষ বলে। 

সরল টিস্যু কাকে বলে? 
উঃ যে স্থায়ী টিস্যুর প্রতিটি কোষ আকার, আকৃতি ও গঠনের দিক থেকে অভিন্ন তাকে সরল টিস্যু বলে। 

জটিল টিস্যু কী? 
উঃ বিভিন্ন কোষ সমন্বয়ে যে স্থায়ী টিস্যু গঠিত হয় তাকে জটিল টিস্যু বলে। 

মাইক্রোভিলি কী? 
উঃ কোষঝিল্লীর ভাঁজকে মাইক্রোভিলি বলে। 

ক্রিস্টি কাকে বলে? 
উঃ মাইটোকন্ড্রিয়ার ভিতরের স্তরটির প্রতিটি ভাঁজকে ক্রিস্টি বলে। 

মাইটোকন্ড্রিয়া কে আবিষ্কার করেন? 
উঃ বেনভা (Benda) ১৮৯৮ সালে মাইটোকন্ড্রিয়া আবিষ্কার করেন। 

প্লাস্টিড কয় ধরনের? 
উঃ প্লান্টিড তিন ধরনের। যথা (ক) ক্লোরোপ্লাস্ট (খ) ক্রোমোপ্লাস্ট (গ) লিউকোপ্লাস্ট 

সার্ফেস ফাইবার কী? 
উঃ বীজ (তুলো), পাতা বা ফল (নারিকেল) এর পৃষ্ঠ থেকে যে ফাইবার পাওয়া যায় তাকে সার্ফেস ফাইবার বলে। 

জাইলেমে কী কী কোষ থাকে? 
উঃ জাইলেমে থাকে ট্রাকিড ভেসেল, জাইলেম প্যারেনকাইমা ও জাইলেম ফাইবার। 

ফ্রোয়েমে কী কী কোষ থাকে? 
উঃ ফ্লোয়েমে থাকে সিভকোষ, সঙ্গীকোষ, ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা ও ফ্লোয়েম ফাইবার। 

সিডকোষ/সঙ্গিকোষ/ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা কোথায় থাকে? 
উঃ সিভকোষ, সঙ্গিকোষ, ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা ফ্লোয়েম টিস্যুতে থাকে । 

অঙ্গসংস্থানবিদ্যা (Anatomy) কী? 
উঃ অঙ্গসমূহ নিয়ে জীববিজ্ঞানের যে শাখায় আলোচনা করা হয় তাকে অঙ্গসংস্থানবিদ্যা (Anatomy) বলে। 

স্টোন সেল কী? 
উঃ খাটো, সমব্যাসীয়, লম্বাটে বা তারকাকার শক্ত, পর ও লিগনিন যুক্ত স্লেরেনকাইমা জাতীয় টিস্যুকে স্টোন সেল বলে। 

বাস্ট ফাইবার/কাঠতন্ত্র কী? 
উঃ অত্যন্ত দীর্ঘ, পরু প্রাচীর যুক্ত, শক্ত এবং দুইপ্রান্ত সরু স্ক্লেরেনকাইমা জাতীয় টিস্যুকে বাস্ট ফাইবার বলে। 

জনন কোষ কী? 
উঃ যেসব কোষ জনন কাজে অংশগ্রহণ করে তাদের জনন কোষ বলে। 

অক্সিজোম কাকে বলে? 
উঃ মাইটোকন্ড্রিয়ার ক্রিস্টির গায়ে বৃত্তযুক্ত গোলাকার বস্তু থাকে, একে অক্সিজোম বলে।

অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি কী? 
উঃ যেসব নালীবিহীন গ্রন্থি হতে হরমোন নিঃসৃত হয় তাকে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি বলে। 

ইন্টারক্যালোটেড ডিস্ক কী? 
উঃ হৃদপেশির পরপর দুটি কোষের মধ্যস্থলে যে দাগ দেখতে পাওয়া যায় তাকে ইন্টারক্যালোটেড ডিস্ক বলে।

জিন কোথায় থাকে? 
উঃ জিন ক্রোমোজোমে থাকে। 

অঙ্গ কী? 
উঃ এক বা একাধিক টিস্যুর সমন্বয়ে গঠিত এবং নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনে সক্ষম প্রাণী দেহের অংশবিশেষকে অঙ্গ (Organ) বলে । 

জীবকোষ ও টিস্যু গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নোত্তর নবম দশম জীববিজ্ঞান SSC Class 9 Biology Chapter 2 important

জীবকোষ ও টিস্যু গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নোত্তর নবম দশম জীববিজ্ঞান SSC Class 9 Biology Chapter 2 important

জীবকোষ ও টিস্যু গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নোত্তর নবম দশম জীববিজ্ঞান SSC, Class 9 Biology Chapter 2 important
 

জীবকোষ ও টিস্যু অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর  জীববিজ্ঞান এস এস সি 

সেন্ট্রিওল এর কাজ কী? 
উঃ প্রাণিকোষের নিউক্লিয়াসের কাছে দুটি ফাঁপা নলাকার বা দন্ডাকার অঙ্গানু দেখা যায়, তাদের সেন্ট্রিওল বলে। সেন্ট্রোজোমে থাকা সেন্ট্রিওল কোষ বিভাজনের সময় অ্যাস্টার রে তৈরি করে। এছাড়া স্পিন্ডল যন্ত্র সৃষ্টিতে এর অবদান রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের ফ্লাজেলা সৃষ্টিতে এরা অংশগ্রহণ করে। 

সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গানুগুলো কী কী? 
উঃ প্রোটোপ্লাজম থেকে নিউক্লিয়াস সরিয়ে দিলে যে জেলির মত বস্তুটি থেকে যায় সেটিই সাইটোপ্লাজম। এই সাইটোপ্লাজমের মধ্যে অনেক ধরনের অঙ্গানু থাকে। ঝিল্লিযুক্ত সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গানু : i) মাইটোকডিয়া ii) প্লাস্টিড iii) গলজি বস্তু iv) সেন্ট্রোজোম 

পেশি টিস্যু বলতে কী বোঝ? 
উঃ ভ্রূনের মেসোডার্স থেকে তৈরি সংকোচন ও প্রসারণশীল বিশেষ ধরনের টিস্যুকে পেশি টিস্যু বলে। এদের মাতৃকা প্রায় অনুপস্থিত। পেশিকোষ সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন অঙ্গ সঞ্চালন, চলন ও অভ্যন্তরীণ পরিবহন ঘটায়। 

প্লাস্টিড কয় ধরনের? কী কী? 
উঃ প্লাস্টিভ উদ্ভিদ কোষের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গানু। প্লাস্টিড তিন ধরনের। যথা- i) ক্লোরোপ্লান্ট ii) ডোমোপ্লান্ট এবং iii) লিউকোপ্লাস্ট। 

স্নায়ু টিস্যু বলতে কী বোঝ? 
উঃ ভ্রূনের এক্টোডার্ম থেকে উৎপন্ন যে টিস্যু কোনো উদ্দীপনা গ্রহণ করে তার উপযুক্ত প্রতিবেদন সৃষ্টি করতে সক্ষম তাকে স্নায়ু টিস্যু বলে। স্নায়ু টিস্যু অসংখ্য নিউরণ বা স্নায়ুকোষ দিয়ে গঠিত। স্নায়ুটিস্যু পরিবেশ থেকে উদ্দীপনা যেমন, তাপ, স্পর্শ, চাপ ইত্যাদি গ্রহণ করে দেহের ভিতরে মস্তিষ্কে বহন করে এবং মস্তিষ্কের বিশ্লেষণের পর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উপযুক্ত কাজ করে থাকে। 

গলজি বস্তু এর কাজ কী? 
উঃ গলজি বস্তুর কাজ হলো- i) জীবকোষে বিভিন্ন পদার্থ নিঃসৃতকরনের সাথে গলজি বস্তুর নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। ii) হরমোন নিঃসরণেও এর ভূমিকা লক্ষ করা যায়। iii) কোন কোন বিপাকীয় কার্যের সাথেও এরা সম্পর্কিত এবং কখনো কখনো এরা প্রোটিন সয় করে রাথে। 

কোষঝিল্লির কাজ কী? 
উঃ কোষপ্রাচীরের ঠিক নিচে সমস্ত প্রোটোপ্লাজম ঘিরে যে সজীব পর্দা থাকে তাকে কোষঝিল্লি বলে। কোষঝিল্লির কাজ হলো- i) এটি কোষিয় সব বস্তুকে ঘিরে রাখে। ii) বাইরের প্রতিকূল অবস্থা হতে অভ্যন্তরীন বস্তুকে রক্ষা করে। iii) বাইরে থেকে ভিতরে এবং ভিতর থেকে বাইরে বস্তুর স্থানান্তর নিয়ন্ত্রন করে। iv) বিভিন্ন রকম তথ্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। 

দেহ কোষ ও জনন কোষের মধ্যে পার্থক্য? 
উঃ নিচে দেহ কোষ ও জনন কোষের মধ্যে পার্থক্য দেওয়া হল- 
 
দেহ কোষ জনন কোষ 
১। দেহ কোষ বহুকোষী জীবের দেহ গঠনে অংশ গ্রহণ  ১। জনন কোষ যৌন প্রজননে অংশগ্রহণ করে।
২। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে দেহকোষ উৎপন্ন হয়।  ২। মিয়োসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে জননকোষ উৎপন্ন হয়। 
৩। বিভিন্ন তন্ত্র ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠনে দেহকোষ অংশ  ৩। এরা বিভিন্ন তন্ত্র ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠনে অংশ নেয় নেয়। 
৪। অপত্য দেহকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের সমান থাকে।  ৪। অপত্য জনন কোষের ক্রোমোজোম মাতৃকোষের অর্ধেক থাকে।
৫। দেহকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা ডিপ্লয়েড (Zn)।  ৫। জনন কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা হ্যান্ড্রয়েড (n)। 


ক্রোমোজোম বলতে কী বুঝ? 
উঃ যখন কোষ বিভাজন চলে না তখন নিউক্লিয়াসে কুন্ডলী পাকানো সুক্ষ্ম সুতার মতো অংশই হচ্ছে ক্রোমোটিন জালিকা বা নিউক্লিয়ার রেটিকুলাম। কোষ বিভাজনের সময় এরা মোটা এবং খাটো হয়, তাই তখন তাদের আলাদা আলাদা ক্রোমোজোম হিসাবে দেখা যায়। এসব ক্রোমোজমে বংশধারী বহনকারী জিন অবস্থান করে এবং বংশের বৈশিষ্ট্য বংশপরম্পরায় বহন করা ক্রোমোজোমের কাজ। 

পরিবহন টিস্যু বলতে কী বোঝ? 
উঃ বিভিন্ন ধরনের কোষের সমন্বয়ে যে স্থায়ী টিস্যু তৈরি হয় তাকে জটিল টিস্যু বলে। এরা উদ্ভিদে পরিবহনের কাজ করে তাই এদের পরিবহণ টিস্যুও বলা হয়। এ টিস্যু দুই ধরনের। যথা- জাইলেম ও ফ্লোরেন। জাইলেন এবং ফ্লোয়েম একত্রে উদ্ভিদের পরিবহন টিস্যুগুচ্ছ গঠন করে। 

টিস্যু বলতে কী বুঝ? 
উঃ একই গঠন বিশিষ্ট একগুচ্ছ কোষ একত্রিত হয়ে যদি একই কাজ করে এবং তাদের উৎপত্তিও যদি অভিন্ন হয়। তখন তাদের টিস্যু বলে। 

কোষপ্রাচীরের কাজ কী? 
উঃ উদ্ভিদ কোষের সবচেয়ে বাইরের আবরণকে কোষপ্রাচির বলে। কোষপ্রাচিত্রের কাজ হলো- 1) কোষের আকৃতি দান করা, ii) বাইরের আঘাত হতে ভিতরের সজীব বস্তুকে রক্ষা করা, III) প্রয়োজনীয় শক্তি ও দৃঢ়তা দান করা, iv) পানি ও খনিজ লবণ শোষণ ও পরিবহনের মত কাজও কোষপ্রাচীর করে থাকে। 

যোজক টিস্যু বলতে কী বোঝ? 
উঃ যে টিস্যু দেহের অন্যান্য টিস্যুর সাথে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে এদের পুষ্টি যোগানো, বৃদ্ধিও বিভেরিকরনে সহায়তা করে তাকে যোজক টিস্যু বলে। যোজক টিস্যুতে মাতৃকার পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি এবং কোষের সংখ্যা কম। 

প্রাককেন্দ্রিক ও সুকেন্দ্রিক কোষের মধ্যে পার্থক্য?
উঃ নিচে প্রাককেন্দ্রিক ও সুকেন্দ্রিক কোষের মধ্যে পার্থক্য দেওয়া হল- 
প্রাককেন্দ্রিক ও সুকেন্দ্রিক কোষের মধ্যে পার্থক্য
প্রাককেন্দ্রিক কোষ সুকেন্দ্রিক কোষ 
১। এদের গঠন সরল ও জটিলতা বর্জিত।  ১। এদের গঠন অপেক্ষাকৃত জটিল। 
২। এদের নিউক্লিয়াস সুগঠিত নয়, DNA অণু থাকলেও সুনির্দিষ্ট নিউক্লিয়ার মেমব্রেন, নিউক্লিওলাস নেই ।  ২। এদের নিউক্লিয়াস সুগঠিত, নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাস ইত্যাদি উপস্থিত। 
৩। ক্রোমোজোম আদি প্রকৃতির।  ৩। ক্রোমোজোম সুসংগঠিত। ৪। অ্যামাইটোসিস পদ্ধতিতে কোষ বিভাজন হয়। 
৪। অ্যামাইটোসিস পদ্ধতিতে কোষ বিভাজন হয়। ৪। মাইটোসিস ও মিয়োসিস পদ্ধতিতে কোষ বিভাজন হয়। 
৫। একটি মাত্র DNA অণু একটি ক্রোমোজোমের  ৫। ক্রোমোজোম সংখ্যা সব সময় একাধিক। প্রতিনিধিত্ব করে। 
 
জীবকোষ ও টিস্যু প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতার প্রশ্নো  টপিক জীববিজ্ঞান এস এস সি
ক্রোমোসোমের গঠন ও কাজ। 
অঙ্গ ও তন্ত্রের পার্থক্য। 
উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের পার্থক্য 
জটিল টিস্যুর গুরুত্ব। 
উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের পার্থক্য 
যোজক কলা/পেশী কলা/স্নায়ু কলার গঠন ও কাজ। 
সরল ও জটিল টিস্যুর গঠন ও কাজ। 
বিভিন্ন প্রকার পেশী কলার মধ্যে পার্থক্য।
উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের প্রধান অঙ্গাণুসমূহের গঠন ও কাজ(মাইটোকন্ড্রিয়া, ক্লোরোপ্লাস্ট,নিউক্লিয়াস)। 
অঙ্গ ও তন্ত্রের পার্থক্য। 
জটিল টিস্যুর গুরুত্ব। 

জীবকোষ ও টিস্যু জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর Link

দাজ্জালের আবির্ভাব এবং শেষ পরিণতি ও ইয়াজুয মাজুযের আবির্ভাব

দাজ্জালের আবির্ভাব এবং শেষ পরিণতি ও ইয়াজুয মাজুযের আবির্ভাব

দাজ্জালের আবির্ভাব
রাসূলুল্লাহ (স) তাঁর এক ভাষণের কমবেশী অংশ দাজ্জালের ঘটনা বর্ণনায় এবং সে দাজ্জাল থেকে ভয় প্রদর্শনেই কাটিয়ে দেন। সে ভাষণে একথাও বলেন যে, দুনিয়ার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এর চেয়ে বড় হাঙ্গামা-দাঙ্গা আর নেই। সমস্ত নবী (আঃ) নিজ নিজ উম্মতকে সতর্ক করে গেছেন। আমি সর্বশেষ নবী আর তোমরা সর্বশেষ উম্মত। সে নিশ্চিতরূপে তোমাদের মধ্যেই আসবে । যদি সে আমার জীবদ্দশায় এসে পড়ে তবে আমি তাকে বাধা দান করবো। আর যদি আমার পরে আসে তবে প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার আক্রমণ হতে নিজেকে বাঁচাতে হবে। আমি আল্লাহ তা'আলাকেই প্রত্যেক মুসলমানের অভিভাবক করে যাচ্ছি। সে সিরিয়া ও ইরাকের মধ্যবর্তী স্থানে বের হবে। সে ডান ও বামে ঘুরাফিরা করবে ইরাকের জনমণ্ডলী দেখে তোমরা অটল থাকবে। জেনে রেখো আমি তোমাদেরকে তার এমন পরিচয় জানিয়ে যাচ্ছি যা অন্য কোন নবী তার উম্মতকে জানিয়ে যাননি। সে প্রথমতঃ দাবী করবে আমি নবী-আমি নবী। 
কাজেই তোমরা স্মরণ রেখো যে, আমার পরে কোন নবী নেই। এর চেয়েও বেড়ে গিয়ে বলবে আমি আল্লাহ, অতএব তথায় তোমরা জেনে রেখো যে, আল্লাহকে এই চোখে কেউ দেখতে পারে না। মৃত্যুর পরে তাঁর দেখা পাওয়া যেতে পারে না। আরও স্মরণ রেখে যে, সে এক চক্ষু বিশিষ্ট হবে। চক্ষুদ্বয়ের মধ্যে যে স্থান রয়েছে সে স্থানে তার কাফির লিখিত থাকবে যা প্রত্যেক শিক্ষিত অশিক্ষিত মোট কথা প্রত্যেক ঈমানদার ব্যক্তি পড়তে পারবে। তার আগুন হবে আসলে বেহেশত এবং বাগানটি হবে প্রকৃতপক্ষে জাহান্নাম। তোমাদের মধ্যে যাকে সে দোযখে নিক্ষেপ করবে সে যেন আল্লাহ তা'আলার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করে এবং সূরা কাহাফের প্রাথমিক আয়াত গুলো পাঠ করে । ঐ আগুন তার জন্য ঠাণ্ডা ও শান্তিদায়ক হবে যাবে। তার এক হাঙ্গামা এও হবে যে, সে এক বেদুইনকে বলবে আমি যদি তোমার মৃত পিতা-মাতাকে জীবিত করতে পারি তবে তুমি আমাকে প্রভু বলে স্বীকার করবে? এমন সময় দু'জন শয়তান তার পিতা মাতার আকারে প্রকাশিত হবে এবং তাকে বলবে বৎস এটাই তোমার প্রভু। সুত্রং তাকে মেনে নাও। তার আর একটা ফিৎনা এও হবে যে, তাকে একটি লোকের উপর জয়যুক্ত করা হবে। সে তাকে করাত দ্বারা ফেড়ে দু'টুকরা করে দেবে তার পর সে জনগণকে বলবে আমার এ বান্দাকে তোমরা দেখ, এখন আমি তাকে জীবিত করবো। কিন্তু পুনরায় সে এ কথাই বলবে যে, তার প্রভু আমি ছাড়া অন্য কেউ। অতঃপর দুর্বৃত্ত তাকে উঠা বসা করাবে এবং বলবে: তোমার প্রভু কে? সে উত্তরে বলবে: আমার প্রভু আল্লাহ এবং তুমি তাঁর শত্রু দাজ্জাল। আল্লাহর শপথ এখন তো আমার পূর্বাপেক্ষাও বেশি বিশ্বাস হয়েছে। 

অন্য সনদে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেনঃ “এ মুমিন ব্যক্তি আমার উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে উচ্চ শ্ৰেণার জান্নাতের অধিকারী হবে।” আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন: এ হাদীসটি শুনার পর আমার ধারণা হয় যে, এ লোকটি উমার ইবনুল খাত্তাবই (রাঃ) হবেন । তাঁর শাহাদাত লাভ পর্যন্ত আমাদের ধারণা এটাই ছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু  আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: তার একটি হাঙ্গামা এও হবে যে, সে আকাশকে পানি বর্ষণ করার নির্দেশ দেবে এবং আকাশ হতে পানি বর্ষিত হবে। সে যমীনকে ফসল উৎপাদন করার নির্দেশ দেবে এবং যমীন হতে ফসল উৎপাদন হবে। তার আর একটি ফিৎনা হবে এই যে, সে একটি গোত্রের নিকট যাবে এবং তারা তাকে বিশ্বাস করবে না। সে সময়ই তাদের সমস্ত জিনিস ধ্বংস হয়ে যাবে। অতঃপর সে অন্য গোত্রের নিকট যাবে । তৎক্ষণাৎ তার হুকুমে আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষিত এবং জমিতে ফসল উৎপাদিত হবে। তাদের গৃহপালিত পশু পূর্বাপেক্ষা বেশি মোটা তাজা ও দুগ্ধবতী হয়ে যাবে। তারা মক্কা ও মদীনা ছাড়া যমীনের সমস্ত জায়গায় ঘুরে বেড়াবে। যে যখন  মদীনামুখী হবে তখন সারা পথে সে তরবারী ধারা ফেরেস্তাগণকে দেখতে হবে। সে তখন 'সানতার' শেষ প্রান্তে 'যারীবে আহসারে নিকট থেমে যাবে। অতঃপর মদীনায় তিনটি ভূমিকম্প হবে। ফলে মদীনায় যত মুনাফিক নর ও নারী থাকবে সবাই মদীনা হতে বেরিয়ে গিয়ে দজ্জালের সেনাবাহিনীর সাথে মিলিত হয়ে যাবে। এভাবে মদীনা নিজের মধ্য হতে অপবিত্র লোকদেরকে দূর করে দেবে যেমন-লোহার ভাটা লোহার মরিচা দূর করে থাকে। সেদিনের নাম হবে 'ইয়াইমুল খালাস’ (মুক্তির দিন)।

উন্মে সুরাইকা (রা:) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু কে জিজ্ঞেস করেন, “হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)!  সেদিন আরববাসী কোথায় থাকবেন?” রাসূলুল্লাহ (সঃ) উত্তরে বলেন: প্রথমত তারা থাকবে খুব কম এবং তাদের অধিকাংশ থাকবে বাইতুল  মুকাদ্দাসে। তাদের ইমাম হবে একজন সৎ ব্যক্তি। সে ফজরের নামায পড়তে থাকবে এমন সময় ঈসা (আঃ) অবতীর্ণ হবেন। ঐ ইমাম তখন পিছনে সরতে থাকবে যেন ঈসা (আঃ) ইমামতি করেন । 

কিন্তু তিনি তার কাঁধে হাত রেখে বলবেন: “তুমি সামনে এগিয়ে নামায পড়িয়ে দাও, ইকামত তোমার জন্যই দেয়া হয়েছে। তিনি বলবেন ? দরজা খুলে দাও।' দরজা খুলে দেয়া হবে। এদিকে দাজ্জাল সত্তর হাজার সৈন্য নিয়ে হাযির হবে। তাদের মস্তকে মুকুট থাকবে এবং তাদের তরবারীর উপর সোনা থাকবে। দাজ্জাল তাকে দেখে এমনভাবে গলতে থাকবে যেমন ভাবে পানিতে লবণ গলে থাকে। অতঃপর সে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করতঃ পালাতে থাকবে কিন্তু তিনি বলবেন: আল্লাহ তাআলা এটা নির্ধারণ করে দিয়েছেন যে, তুমি আমার হাতেই মার খাবে, সুতরাং ওটা হতে রক্ষা পেতে পার না। অতএব, তিনি তাকে পূর্ব দরজা লাদ-এর নিকট ধরে নিবেন এবং সেখানে তাকে হত্যা করে ফেলবেন। তখন ইয়াহুদীরা হতবুদ্ধি হয়ে যাবে এবং ছত্রভঙ্গ হয়ে পলায়ন করবে। কিন্তু তারা কোথাও মাথা লুকানোর জায়গা পাবে না ।
প্রত্যেক পাথর, বৃক্ষ, দেয়াল ও জীবজন্তু বলতে থাকবে: “হে মুসলমান ! এখানে ইয়াহদী রয়েছে । এসে তাকে হত্যা কর।' তবে বাবলা গাছ বলবে না। কেননা সে ইয়াহদীদের গাছ।
রাসূলুল্লাহ (স) বলেনঃ “সে চল্লিশ বছর পর্যন্ত পৃথিবীতে অবস্থান করবে। বছর হবে অর্ধ বছরের মত, বছর হবে মাসের মত, মাস হবে জুম'আর মত এবং শেষ দিনগুলো হবে ‘শারাবার মত। তোমাদের কোন লোক সকালে শহরের একটি দরজা হতে চলতে আরম্ভ করে দ্বিতীয় দরজায় পৌছতে পারবেনা। এমন সময়েই সন্ধ্যা হয়ে যাবে৷

জনগণ জিজ্ঞেস করেন: হে আল্লাহর রাসূল (স) ঐ ছোট দিনগুলোতে আমরা কিভাবে নামায আদায় করবো? তিনি বলেনঃ তোমরা এ দীর্ঘ দিনগুলোতে যেমন ভাবে অনুমান করে নামায পড়ছো, তখনও সেভাবেই অনুমান করে নামায পড়বে।
দাজ্জাল প্রকাশিত হওয়ার তিন বছর পূর্বেই ভীষণ দুর্ভিক্ষ দেখা দিবে।
প্রথম বছরে বৃষ্টির এক-তৃতীয়াংশ আল্লাহ তা'আলার নির্দেশক্রমে বন্ধ করে দেয়া হবে। অতঃপর ভূমির উৎপাদনেরও এক-তৃতীয়াংশ কমে যাবে। অতঃপর দ্বিতীয় বছরে আকাশকে নির্দেশ দেয়া হবে যে, সে যেন বৃষ্টি দুই-তৃতীয়াংশ বন্ধ রাখে এবং এ নির্দেশ ভূমিকেও দেয়া হবে যে, সে যেন উৎপাদনের দুই-তৃতীয়াশ কম করে। তৃতীয় বছর আকাশ হতে বৃষ্টির এক ফোটাও বর্ষিত হবে না।

অনুরূপভাবে ভূমিতে একটি চারাগাছও জন্ম নেবে না। সমস্ত জীবজন্তু এ দুর্ভিক্ষে ধ্বংস হয়ে যাবে ।
কিন্তু আল্লাহ পাক যাকে রক্ষা করবেন সেই রক্ষা পাবে । তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়: তাহলে সে সময় কিভাবে জীবিত থাকবে? তিনি বলেন: সে সময় তাদের খাদ্যের স্থলবর্তী হবে তাদের লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু বলা, আল্লাহু আকবার উচ্চারণ করা, সুবহানাল্লাহ পাঠ করা এবং আল-হামদুলিল্লাহ বলা। ইবনে মাজাহ (রঃ) বলেন, “আমার উস্তাদ তাঁর উস্তাদ থেকে শুনেছেন, তিনি বলতেন: এ হাদীসটি এ যোগ্যতা রাখে যে, শিশুদের শিক্ষক শিশুদেরকেও এটা শিক্ষা দিবেন, এমনকি লিখিয়ে দেবেন, যেন তাদেরও এটা স্মরণ থাকে।
অত্র হাদীসটি গরীব বটে, কিন্তু এর কোন কোন অংশের প্রমাণ স্বরূপ অন্য হাদীসও রয়েছে । (ইবনে কাসীর)
নাওয়াস ইবনে শামআন (রাঃ) হতে বর্ণিত রয়েছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) একদা সকালে দাজ্জালের বর্ণনা দেন এবং এমনভাবে তাকে উঁচু ও নীচু করেন যে, আমাদের মনে হয়, না জানি সে মদীনার খেজুরের বাগানেই বিদ্যমান রয়েছে । অতঃপর আমরা তার নিকট ফিরে আসলে আমাদের চেহারা দেখে আমাদের মনের অবস্থা বুঝে নেন এবং জিজ্ঞেস করেন? ব্যাপার কি?" তখন আমরা তা বর্ণনা  করলে তিনি বলেনঃ “তোমাদের উপর দাজ্জালের চেয়েও আর একটা বেশি ভয় রয়েছে। আমার উপস্থিতিতে যদি সে বের হয় তবে আমি তাকে বুঝে নেবো। কিন্তু যদি আমার পরে সে বের হয়  তবে প্রত্যেক মুসলমানেরই কর্তব্য হবে তাকে বাধা দেয়া। 

আমি আল্লাহ তা'আলাকেই প্রত্যেক মুসলমানের প্রতিনিধি বানিয়ে দিয়েছি। জেনে রেখো, সে যুবক হবে টেরা চক্ষু বিশিষ্ট। এটাও বুঝে নাও যে, সে দেখতে অনেকটা আবদুল উযযা মত হবে। তোমাদের সে তাকে দেখবে সে যেন সূরা কাহাফের প্রাথমিক আয়াতগুলো পাঠ করে নেয়। সে সিরিয়া ও ইরাকের মধ্যবর্তী প্রান্ত থেকে বের হবে এবং ডানে বামে ঘুরে বেড়াবে। ওহে আল্লাহর বান্দারা! তোমরা (ঈমানের উপর ) খুব অটল থাকবে।" ওহে আল্লাহর বান্দারা!  তোমরা (ঈমানের উপর) খুব অটল থাকবে। আমরা জিজ্ঞেস করলাম: হে আল্লাহর রাসূল (স)! সে কতদিন অবস্থান করবে।” তিনি বললেনঃ “চল্লিশ দিন। তার মধ্যে একটি দিন হবে এক বৎসরের সমান।” অতঃপর আমরা জিজ্ঞেস  করি, যে দিনটি এক বৎসরের সমান হবে সেদিন কি একদিনের নামাযই যথেষ্ট হবে? তিনি বলেনঃ “না, বরং তোমরা অনুমান করে নেবে। আমরা পুনরায় জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসূল (স)! তাদের চলার গতি কিরূপ দ্রুত হবে? তিনি বলেনঃ “মেঘ যেমন বাতাসে তাড়িত হয়ে চলতে থাকে। সে একটি গোত্রকে নিজের দিকে আহবান করবে। তারা তাকে মেনে নেবে।”

তখন তাদের উপর আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষিত হবে; যমীন হতে ফসল উৎপাদিত হবে এবং তাদের গৃহপালিত পশুগুলো মোটা তাজা হয়ে যাবে ও খুব বেশি দুধ দেবে। সে আর এক সম্প্রদায়ের নিকট যাবে। তারা তাকে মিথ্যাবাদী বলবে ও অস্বীকার করবে। সে সেখান থেকে ফিরে আসবে। তখন তাদের হাতে ধন-মাল কিছুই থাকবে না। সে অনুর্বর ভূমির উপর দাঁড়িয়ে নির্দেশ দেবে, “হে  যমীন তোমার ধনাগার বের করে দাও।" তখন যমীনের মধ্য হতে ধন-ভান্ডার বেরিয়ে আসবে।

সে তখন মৌমাছির মত ঐ ধনের পেছনে পেছনে ফিরতে থাকবে। সে একজন নব্য যুবককে আহবান করবে এবং তাঁকে হত্যা করতঃ দু'টুকরা করে এতদূর নিক্ষেপ করবে যত দূরে একটি তীর চলে যায় । ঐ সময় আল্লাহ তাআলা ঈসা (আঃ)-কে পাঠিয়ে দেবেন। তিনি দুটি চাদর পরিহিত অবস্থায় দুজন ফেরেস্তার ডানার উপর হাত রেখে দামেস্কের পূর্বদিকের সাদা স্তম্ভের নিকট অবতরণ করবেন । যখন তিনি মস্তক ঝুঁকাবেন তখন তাঁর মস্তক থেকে ফোঁটা ফোঁটা হয়ে পানি ঝরে পড়বে এবং যখন তিনি মস্তক উত্তোলন করবেন তখন ঐ ফোঁটাগুলো মুক্তার মত গড়িয়ে পড়বে। যে কাফির পর্যন্ত তার শ্বাস পৌছাবে সে মরে যাবে এবং তাঁর শ্বাস ঐ পর্যন্ত পৌছবে যে পর্যন্ত দৃষ্টি পেীছে থাকে।
তিনি দাজ্জালের পেছনে ধাওয়া করবেন এবং 'লুদ' নামক স্থানে তাকে ধরে ফেলে সেখানেই হত্যা করবেন। অতঃপর তিনি ঐ লোকদের নিকট আসবেন যারা এ হাঙ্গামায় রক্ষা পেয়ে যাবে। তিনি তাদের চেহারায় হাত বুলিয়ে দেবেন এবং জান্নাতের সুসংবাদ প্রদান করবেন। অতঃপর আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকে ঈসা (আঃ)-এর নিকট ওহী আসবে।
আল্লাহ তা'আলা তাকে বলবেনঃ “আমি আমার এমন বান্দাদেরকে প্রেরণ  করেছি যাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা কেউই করতে পারবে না। তুমি আমার এ বিশিষ্ট বান্দাদেরকে তূর পর্বতের নিকট নিয়ে যাও।” (ইবনে কাসীর)


দাজ্জালের শেষ পরিণতি
রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন: মিরাজের রাত্রে আমি ইব্রাহীম (আঃ) এবং ঈসা (আঃ)-এর সাথে সাক্ষাৎ করেছি। তারা পরস্পরের মধ্যে কিয়ামত সম্পর্কে আলোচনা করতে থাকেন । ইব্রাহীম (আঃ) বলেন : 'এ সম্পর্কে আমার কিছু জানা নেই।' মূসা (আঃ)-ও এরুপই বলেন। কিন্তু ঈসা (আঃ) বলেন : “এর সঠিক জান আল্লাহ তাআলা ছাড়া আর কারো কাছে নেই। হ্যাঁ, তবে আমার প্রভু আমার নিকট যে অঙ্গীকার করেছেন তা এই যে, দাজ্জাল বের হবে। দুটি দল তার সঙ্গী হবে। সে আমাকে দেখে এমন ভাবে গলে যাবে যেমনভাবে সীসা গলে যায়। আল্লাহ তাআলা তাকে ধ্বংস করে দেবেন । এমন কি পাথর ও গাছ বলবে হে মুসলমান! এখানে আমার পিছনে একটি কাফির আছে তাকে হত্যা কর । সুতরাং আল্লাহ তা'আলা তাদের সকলকে ধ্বংস করবেন এবং মানুষ শান্তি ও নিরাপত্তার সাথে নিজ নিজ গ্রাম ও শহরে ফিরে যাবে। এরপরে ইয়াজুয ও মাজুয বের হবে এবং চতুর্দিক থেকে তারা আক্রমণ চালাবে। সমস্ত শহরকে তারা ধ্বংস করবে। যেসব স্থান তারা অতিক্রম করবে এ সবই ধবংস করে দেবে। যে পানির পার্শ্ব দিয়ে তারা গমন করবে তার সবই পান করে নেবে। লোকেরা পুনরায় আমার নিকট ফিরে আসবে। আমি আল্লাহ তা'আলার নিকট প্রার্থনা করবো। তিনি তখন তাদের সকলকেই একই সাথে ‘ধ্বংস করে দেবেন। কিন্তু তাদের মৃত দেহের সুগন্ধে বাতাস দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে যাবে। ফলে চতুর্দিকে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়বে। অতঃপর এত বেশি বৃষ্টি বর্ষিত হবে যে, ঐ সমস্ত মৃতদেহকে ভাসিয়ে নিয়ে সমুদ্রে নিক্ষেপ করবে । সে সময় কিয়ামতের সংঘটন এত নিকট হবে যে, যা কেউ জানতে পারবে না।

উসমান ইবনে আবুল আস (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি, মুসলমানদের তিনাট শহর হবে, একটি হবে দুটি সমুদ্রে মিলিত হওয়ার স্থানে, দ্বিতীয়টি হবে হীরায় এবং তৃতীয়টি হবে সিরিয়ায়। (ইবনে কাসীর)

এসময় মানুষ তিনটি সন্ত্রাসের সম্মুখীন হবে। অতঃপর দাজ্জাল বের হবে। তারা প্রথম শহরটিতে যাবে। সেখানকার লোক তিনটি অংশে বিভক্ত হবে। এক অংশ বলবে আমরা তাদের মোকাবিলা করবো এবং কি সংঘটিত হয় তা দেখবো। দ্বিতীয় দলটি গ্রামের লোকের সাথে মিলিত হয়ে যাবে এবং ততীয় দল তাদের নিকটবর্তী শহরে চলে যাবে। দাজ্জালের সাথে সত্তর হাজার লোক থাকবে। তাদের মাথায় মুকুট থাকবে। তাদের অধিকাংশই হবে ইয়াহূদী ও স্ত্রীলোক। এখানকার মুসলমানগণ একটি ঘাটিতে আটক থাকবে।

তাদের যেসমস্ত গৃহপালিত পশু মাঠে চরতে গিয়েছিল ঐগুলোও ধ্বংস হয়ে যাবে। সুতরাং তাদের বিপদ খুব বৃদ্ধি পেয়ে যাবে। ক্ষুধার তাড়নায় তাদের অবস্থা অত্যন্ত সংকটময় হয়ে পড়বে। এরূপ সংকটময় অবস্থায় সমুদ্রের মধ্য থেকে তাদের কানে শব্দ আসবে-“হে লোক সকল! তোমাদের জন্য আহার্য এসে গেছে। এ শব্দ শুনে লোক গুলো খুব খুশি হবে। কেননা, তারা বুঝতে পারবে যে, এটা কোন পরিতৃপ্ত ব্যক্তির কথা।
ঠিক ফজরের নামাযের সময় ঈসা ইবনে মারইয়াম ( আঃ) অবতীর্ণ হবেন । মুসলমানদের নেতা তাকে বলবেন ? “হে রূহুল্লাহ (আঃ) ! আগে আসুন এবং নামায পড়িয়ে দিন ।” কিন্তু তিনি বললেনঃ "এ উম্মতের কিছু সংখ্যক লোক কিছু সংখ্যক লোকের আমীর রয়েছে। কাজেই এ দলের আমীরই তাদের নামাযের ইমাম হৰে।” অতএব, তাঁদের আমীরই ইমাম হয়ে নামায পড়াবেন। নামায শেষ করেই ঈসা (আঃ) বর্শা হাতে নিয়ে দাজ্জালের দিকে অগ্রসর হবেন । দাজ্জাল তাঁকে দেখামাত্রই সীসার মত গলতে থাকবে। তিনি তার বক্ষে আঘাত করবেন। ঐ আঘাতেই সে ধ্বংস হয়ে যাবে এবং তার সাথীরা পরাজিত হয়ে পলায়ন করবে ।

শিশু নিজ অঙ্গুলি সাপের মুখে প্রবেশ করাবে। কিন্তু ওটা তার কোন ক্ষতি করবে না। ছেলেরা সিংহের সাথে খেলা করবে, অথচ তাদের কোন বিপদ ঘটবে না, নেকড়ে বাঘ ছাগলের গলায় গলায় এমনভাবে মিলে থাকবে মনে হবে যেন সে পাহারাদার কুকুর। সমস্ত জগত ইসলাম ও ন্যায়নীতিতে এমনভাবে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে যেমনভাবে বর্তন পানিতে পরিপূর্ণ হয়। সকলের একই কালেমা’ হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া কারও ইবাদত করা হবে না। যুদ্ধ বিগ্রহ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যাবে। কারাইশ স্বীয় রাজ্য ছিনিয়ে নেবে। পৃথিবী সাদা চাঁদির ন্যায় উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। আদম (আঃ)-এর বরকতময় যুগের ন্যায় ফসল উৎপাদিত হবে। একটা দলের পরিতৃপ্তির জন্য এক গুচ্ছ আঙ্গুরই যথেষ্ট হবে। একটি ডালিম ফল এত বড় হবে যে, একটি দল একটি ডালিম খেয়ে পরিতৃপ্ত হয়ে যাবে। বলদের মূল্য খুব বেশি হবে এবং ঘোড়া সামান্য দিরহামের বিনিময়েই পাওয়া যাবে।
জনগন জিজ্ঞাসা করলেনঃ “ইয়া রাসূলাল্লাহ (স) ঘোড়ার মুল্য হ্রাস পাওয়ার কারণ কি?” তিনি বলেনঃ “কেননা যুদ্ধে ওর সাওয়ারী মোটেই নেওয়া হবে না। তাঁরা প্রশ্ন করেনঃ “বলদের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ কি?” তিনি বলেনঃ “কেননা সমগ্র পৃথিবীতে কৃষি কাজ শুরু হয়ে যাবে।" 


ইয়াজুয মা'জুযের আবির্ভাব
দাজ্জালের ফেৎনা থেকে নিষ্কৃতি লাভের পর ঈসা (আঃ) আল্লাহর বান্দাদের নিয়ে তুর পর্বতে গমন করবেন। অতঃপর ইয়াজুয মা'জুয সম্প্রদায় বের হবে এবং
চতুর্দিক থেকে লাফাতে লাফাতে চলে আসবে। তাদের প্রথম দলটি বাহীরা-তাবারিয়ায় আসবে এবং ওর সমস্ত পানি পান করে নিবে। তাদের পরপরই যখন অন্য দলটি আসবে তখন তারা ওটাকে এমন শুষ্ক অবস্থায় পাবে যে, তারা বলবে, সম্ভবত এখানে কোন সময় পানি ছিল না।
ঈসা (আঃ) এবং তাঁর সঙ্গী মুমিনগণ তথায় এমনভাবে অবরুদ্ধ থাকবেন যে, একটি বলদের মাথা ও তাদের নিকট এমন পছন্দনীয় হবে যেমন তোমাদের নিকট আজ পছন্দনীয় একশতটি স্বর্ণমুদ্রা। তখন আল্লাহ তা'আলা স্বীয় শক্রদেরকে গলগন্ড রোগে আক্রান্ত করবেন । ফলে তারা সবাই একই সাথে ধ্বংস হয়ে যাবে ।
অতঃপর ঈসা (আঃ) স্বীয় সঙ্গীগণসহ যমীনে অবতরণ করবেন। কিন্তু যমীনে অর্ধহাত পরিমাণ জায়গাও এমন পাবেন না যা তাদের মৃতদেহ ও দুর্গন্ধ হতে মুক্ত থাকবে। পুনরায় তারা আল্লাহ তা'আলার নিকট প্রার্থনা জানাবেন। 

ফলে আল্লাহ তাআলা উটের ঘাড়ের মত এক প্রকার পাখি পাঠিয়ে দেবেন। এ পাখিগুলো তাদের সমস্ত মৃতদেহ উঠিয়ে নিয়ে আল্লাহ তা'আলার ইচ্ছামত জায়গায় নিক্ষেপ করবে। অতঃপর বৃষ্টি বর্ষিত হবে। ফলে সমস্ত যমিন হাতের তালুর ন্যায় পরিষ্কার হয়ে যাবে। এর পর যমীনকে শষ্য এবং ফল উৎপাদনের ও বরকত ফিরিয়ে আনার নির্দেশ দেয়া হবে।
সেদিন একটি, ডালিম ফল একদল লোকের পক্ষে যথেষ্ট হবে। তারা সবাই ওর ছালের নীচে বিশ্রাম গ্রহণ করতে পারব। একটি উষ্ট্রীর দুধ গোটা একটি সম্প্রদায়ের লোক ও পান করে শেষ করতে পারবে না। 
' অত:পর আল্লাহ তাআলা এক মৃদু ও নির্মল বায়ু প্রবাহিত করবেন যা সমস্ত  ঈমানদার নর ও নারীর বগলের নির্দেশ দিয়ে বেরিয়ে যাবে আর সাথে সাথে তাদের প্রাণ বায়ু ও নির্গত হয়ে যাবে। দুষ্ট ও বেঈমান লোকেরা কেবল বেঁচে থাকবে। তারা পরস্পর গাধার মত ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত থাকবে। আর তাদের উপর ভয়াবহ কিয়ামত সংঘটিত হবে।
(ইবনে কাসীর)
দাজ্জাল, দাজ্জালের আগমন, দাজ্জালের কাহিনী, দাজ্জাল কখন আসবে, দাজ্জাল কোথায় আছে, দাজ্জাল কবে আসবে, কেয়ামত ও দাজ্জাল, দাজ্জাল কে, দাজ্জাল দেখতে কেমন, দাজ্জালের ফিতনা, দাজ্জাল ও ইহুদী, দাজ্জালের ঘটনা, ইহুদী ও দাজ্জাল, দাজ্জাল কোথায় আছে, দাজ্জাল সম্পর্কে, দাজ্জাল এখন কোথায়, দাজ্জাল আগমনের আলামত, দাজ্জালের ফেতনা, দাজ্জালের মৃত্যু, দাজ্জালের চেহারা, দাজ্জালের পরিচয়, দাজ্জাল সম্পর্কে হাদীস, dajjal in islam bangla, dajjal bangla, dajjal er kahini, dajjal kahini, dajjal story in bangla, dajjal fitna bangla, dajjal identity in bangla, dajjal er jibon kahini, ইয়াজুজ মাজুজ, ইয়াজুজ মাজুজ কারা, ইয়াজুজ মাজুজ এর কাহিনী, ইয়াজুজ মাজুজ কোথায় আছে, ইয়াজুয মাজুয, ইয়াজুজ মাজুজ এর জন্ম কিভাবে, কোথায় আছে ইয়াজুয মাজুয, ইয়াজুজ মাজুজ কখন আসবে, ইয়াজুজ মাজুজের প্রাচীর কোথায়, ইয়াজুজ মাজুজ কি মানুষ, ইয়াজুজ মাজুজের আগমন, ইয়াজুজ ও মাজুজ, ইয়াজুয মাজুয কত দিন পৃথিবীতে থাকবে, ইয়াজুজ মাজুজ, ইয়াজুয মাজুয, কারা এই ইয়াজুজ মাজুজ, ইয়াজুজ মাজুজ এর ইতিহাস, ইয়াজুজ মাজুজ কার বংশধর

এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ১

এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ১

তাপগতিবিদ্যা (hermodynamies) অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর: 
এইচএসসি ভাই বোনদের জন্য তাপগতিবিদ্যা বিষয়ের উপর গুরুত্বপূর্ন কিছু নোট দেওয়া হলো। এগুলি তোমরা কলেজের পরীক্ষা, এইচএসসি বোর্ড পরীক্ষা, এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করতে পারো। যেকোনো বোর্ডের জন্যই শতভাগ কমন পরবে ইনশা-আল্লাহ। গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর এখানে দেওয়া হলো :

প্রশ্ন : অন্তঃস্থ শক্তির উদ্ভব হয় কিভাবে—ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: প্রত্যেক বস্তুর ভেতরই একটি শক্তি থাকে। এই শক্তি দ্বারা বস্তুটি কাজ করতে পারে। এই শক্তিকে অন্য শক্তিতে রূপান্তর করা যায়। প্রকৃত পক্ষে পদার্থের অণুগুলির রৈখিক গতি, পরমাণুর কম্পন ও আবর্তন এবং নিউক্লিয়াসের চারদিকে ইলেকট্রনের গতির প্রভাবে অন্তঃস্থ শক্তির উদ্ভব হয়। 

প্রশ্ন : বস্তুর অভ্যন্তরীন শক্তির পরিবর্তন হলেই এর তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়- ব্যাখ্যা কর। 
উত্তরঃ দুটি ভিন্ন তাপমাত্রার বস্তুকে পরস্পরের তাপীয় সংস্পর্শে রাখলে ক্রমান্বয়ে বস্তু দুটি একই তাপমাত্রায় পৌঁছে অর্থাৎ তাপীয় সাম্যবস্থায় পৌছে। তাপীয় সাম্যবস্থায় পৌছার জন্য উষ্ণ বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তি হ্রাস পায় এবং শীতল বস্তুর অভ্যন্তরীন শক্তি বৃদ্ধি পায়। এতে করে উষ্ণ বস্তুর তাপমাত্রা হ্রাস পায় এবং শীতল বস্তুর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাত-এব আমিরা বলতে পারি কোন বস্তুর অভ্যন্তরীন শক্তির বৃদ্ধিতে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং অভ্যন্তরীন শক্তির হ্রাসে তাপমাত্রা হ্রাস পায়। সুতরাং বলা যায় যে, তাভ্যন্তরীন শক্তির পরিবর্তন হলেই বস্তুর তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়।

প্রশ্ন : তাদের যান্ত্রিক সমতা 4.2JCal-1 বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর: তাপের যান্ত্রিক সমতা: একক তাপ উৎপন্ন করতে যে পরিমান কাজ সম্পাদন করতে হয়। বা একক তাপ দ্বারা যে পরিমান কাজ সম্পাদন করা যায় তাকে তাকে তাপের যান্ত্রিক সমতা বলে। তাত এর তাপের যান্ত্রিক সমতা 4.2JCal-1 বলতে বুঝায় এক ক্যালরি তাপ দ্বারা 4.2j জুল কাজ সম্পাদন করা যায় বা এক ক্যালরি তাপ উৎপন্ন করতে 4.2j জুন কাজ সম্পাদন করতে হয়।

প্রশ্ন : অভ্যন্তরীন শক্তি বা অন্তঃস্থ শক্তি ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : অভ্যন্তরীন শক্তি বা অন্তঃস্থ শক্তি : প্রত্যেক বস্তু বা সিস্টেমের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট পরিমান শক্তি সঞ্চিত থাকে যার দ্বারা বস্তু বা সিস্টেম অনুকূল পরিস্থিতিতে অন্যশক্তি উৎপন্ন করতে পারে বা কাজ সম্পাদন করতে পারে। এ শক্তিকে কয় বা সিস্টেমের অভ্যন্তরীন শক্তি বা তন্তঃস্থ শক্তি বলে। বস্তু বা সিস্টেমের মধ্য্য অণু বা পরমাণুসমূহের গতিশক্তি এবং তাদের মধ্যে ক্রিয়াশীল তাচ্য:আনবিক বলের জন্য এ শক্তি উৎপন্ন হয়। এ শক্তি বস্তু বা সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ গঠনের উপর নির্ভর করে। কোন বস্তু বা সিস্টেমের মোট অভ্যন্তরীণ শক্তি পরিমাপ করা সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন পরিমাপ করা যায়। কোন বস্তু বা সিস্টেমের অণু সমূহের গতিশক্তি ও স্থিতিশক্তির যোগফলই হল তার অভ্যন্তরীন শক্তি। 

প্রশ্ন : তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রটি বিবৃত ও ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র : জুলের বিবৃতি : যখনই তাপকে কাজে বা কাজকে তাদে রূপান্তর করা হয় তখন তাপ ও কাজ পরস্পরের সমানুপাতিক হয়। 
ব্যাখ্যা : যদি H পরিমান তাপ দ্বারা W পরিমান কাজ সম্পাদন করা যায় তবে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রানুসারে, 
W ∝ H 
বা W = JH 
ক্লসিয়াসের বিবৃতি : যখন কোন সিস্টেমে তাপশক্তি সরবরাহ করা হয় তখন সেই তাপ শক্তির কিছু অংশ সিস্টেমের অন্তস্থ শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে বাকি অংশ দ্বারা সিস্টেম বাহ্যিক কাজ সম্পাদন করে। 
যদি কোন সিস্টেমে dQ পরিমান তাপ শক্তি সরবরাহ করায় অন্তস্থ শক্তির পরিবর্তন dU এবং সিস্টেম কর্তৃক সম্পাদিত কাজ dW হয়, তাহলে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রানুসারে লিখা যায়, dQ = dU + dW 

প্রশ্ন : তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র শক্তি সংরক্ষণসূত্রের একটি বিশেষ রূপ-ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : শক্তির সংরক্ষণ সূত্রমতে, শক্তি কখনো সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না, কেবল এক রূপ হতে অন্য রূপে রূপান্তর করা যায়। তাপরদিকে গতিবিদ্যার প্রথম সূত্র মতে, dQ - dU + dW । এখানে সরবরাহকৃত তাপের একটি অংশ কাজে রূপান্তর হয় তাপর অংশ দ্বারা সিস্টেমের তন্তস্থ শক্তি বৃদ্ধি পায়। সুতরাং বলা যায় এখানে তাপ শক্তির কোন অংশ অপচয় হয়না।তাত এব বলা যায় যে, তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র শক্তি সংরক্ষণ সূত্রে একটি বিশেষ রূপ। 

প্রশ্ন : পানির আপেক্ষিক তাপ 4200JKg-1K-1 বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : পানির আপেক্ষিক তাপ 4200JKg-1K-1 বলতে বুঝায় 1kg ভরের পানির তাপমাত্রা 1K পরিমান বৃদ্ধি করতে 4200j তাপের প্রয়োজন হয়। 


এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ২  
 

কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ আগে শিখবেন

কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ আগে শিখবেন

আসলে এটি খুবই কঠিন একটি বিষয় যে আপনি কোন প্রোগ্রামিং নিয়ে আগে কাজ করবেন। কারণ প্রতীকটি প্রোগ্রামিং ভাষা পড়ি একই রকমের হয়ে থাকে। আপনি একটা শিখতে পারলে আপনি বাকি গুলো সহজে আয়ত্তে আন্তে পারেন। আপনার কি করার ইচ্ছা সেই দিক দিয়েই আগে আপনাকে যেতে হবে। নিচের তথ্য গুলি আপনাকে বুজতে সাহায্য করবে যে আপনি কোন প্রোগ্রামটি আগে শিখবেন (kon programming language shikbo)। 

পাইথন প্রোগ্রামিং ভাষা :
যদি আপনি আপনার স্কুল জীবনে খারাপ ছাত্র হয়ে থাকেন এবং আপনার জীবনে চাকরির জন্য আরো ১ থেকে ২ বছর সময় রয়েছে তাহলে আপনি পাইথন প্রোগ্রামিং ভাষা আগে শিখতে পারেন। কারণ এটি খুব সহজ প্রোগ্রামিং ভাষা অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষা অপেক্ষায়। এর সিনট্যাক্স খুবই সহজ অনেকটা ইংরেজি ভাষার মতো। এতে অনেক লাইব্রেরি রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি যেকোনো কিছু সহজেই তৈরি করতে পারেন। 
প্রোগ্রামিং বিষয়ক কোড
পাইথন দ্বারা আপনি গ্রাফিক ইউজার ইন্টারফেস, ওয়েব ডেভেলপার, এবং সফটওয়্যার ডেভেলপার হতে পারেন। আপনি জানেন কি ইউটুব, ইনস্টাগ্রাম এবং আরো জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলি পাইথন দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এতে অনেক লাইব্রেরি থাকার কারণে যেমন প্রোগ্রামটি শিখা সহজ টিক তেমনিই এটি অনেক ধীরগতি সম্পূর্ণ একটি ভাষা। তাই অ্যাপস তৈরিতে এ ভাষা না ব্যবহার করায় উত্তম। 

জাভা প্রোগ্রামিং ভাষা :
যদি আপনার চাকরি জীবন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করা প্রয়োজন তাহলে আপনি জাভা প্রোগ্রামিং ভাষা শিখতে পারেন। কারণ এটি যেকোনো দেশেই এটি ব্যাপক চাহিদা সম্পূর্ণ। এর অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ফিচারের জন্য ডেভেলপাররা এই প্রোগ্রামটি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে। এটি খুবই উচ্চ পর্যায়ের ভাষা কারণ এতে সংখ্যাসূচক কোড সহ মানুষের বোধগম্য ভাষা এতে ব্যবহার করা হয়েছে। এই ভাষার শিখার ফলে সবচে বেশি সুবিধা হলো এটি প্ল্যাটফর্ম ইন্ডিপেনডেন্ট অথাৎ একবার কোড লিখলে তা আপনি উইন্ডোস অথবা লিনাস এ ব্যবহার করতে পারবেন। 
জাভা এক্সারসাইজ বিষয়ক কোড
জাভা দ্বারা অ্যামাজন, এলেক্সা, ইবে, আইবিএম এবং লিঙ্কেডিন এর মতো ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে। এই ভাষার মাধ্যমে আপনি গ্রাফিক ইউজার ইন্টারফেস, ওয়েব ডেভেলপার, অ্যাপস ডেভেলপার, গেম ডেভেলপার এবং সফটওয়্যার ডেভেলপার হতে পারেন। অ্যাপস তৈরিতে জাভা ডেভেলপারদের প্রথম এবং শেষ পছন্দ বললেই চলে। তবে এটি পাইথন অপেক্ষা শিখা অনেক কঠিন। আর সবচেয়ে ভালো বিষয় হলো এটি পাইথন অপেক্ষায় ধীর গতি সম্পূর্ণ নয়। 
নতুনদের জন্য জাভা ক্যালকুলেটর কোড

সি++/সি প্রোগ্রামিং ভাষা :
সি এবং সি++ বলতে গেলে একই রকমের। এখানে "সি" তে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ফিচার নেই এবং "সি++" এ অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ফিচার রয়েছে। আগে আপনি "সি" দিয়ে যোগ বিয়োগ গুন্ এবং লুপ এর ভাষা শিখে পরে "সি++" দিয়ে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ফিচার যেমন ইনহেরিটেন্স, কন্সট্রাক্টর, অ্যাবস্ট্রাক্ট সহ আরো যা যা কিছু রয়েছে আপনি তা শিখতে পারেন। বর্তমানে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার মধ্যে  সি++ / সি সবচেয়ে কঠিন একটি ভাষা তাই শিখতে অনেক সময় লাগে। তাই আপনি যদি একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বিভাগের ছাত্র হয়ে থাকেন তাহলে আপনি  সি++ / সি দিয়ে শুরু করতে পারেন। আপনি আগে সি দিয়ে শুরু করে পরে সি++ ধরতে পারেন। একবার সি++ শিখে ফেললে আপনি সি# এবং সি একসাথে শিখে ফেলছেন। 
সি++/সি এক্সারসাইজ বিষয়ক কোড
আপনি আগে সি শিখতে পারলে আপনি যেকোনো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে আপনার জন্য পানিভাত হয়ে যাবে। আপনার গোড়া যদি কঠিন কোনো কিছু দিয়ে শুরু হয় তাহলে অন্য যেকোনো কিছু করতে আপনার মধ্যে আত্ম বিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে। বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে করে আপনাকে উঠতে হবে। সি++/সি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় গেম তৈরি করতে কারণ এটি সবচেয়ে দ্রুত গতি সম্পূর্ণ একটি ভাষা।

জাভাস্ক্রিপ্ট প্রোগ্রামিং ভাষা :
এটি এমন একটি প্রোগ্রামিং ভাষা যা সব ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা যাই এবং যেকোনো প্রোগ্রামিং ভাষার সাথেও ব্যবহার করা যাই। ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য প্রথম পছন্দ হলো জাভাস্ক্রিপ্ট । এ ভাষাটি শিখা খুবই সহজ তবে পাইথন ভাষার মতো সহজ নয়। যেকোনো ক্যাটাগরির লোক এই ভাষাটি শিখতে পারেন। 
জাভাস্ক্রিপ্ট এক্সারসাইজ বিষয়ক কোড 
আমাদের বাংলাদেশে জাভাস্ক্রিপ্ট প্রোগ্রামমারদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। জাভাস্ক্রিপ্ট প্রোগ্রামিং ভাষা শিখে আপনি দ্রুত অনলাইন থেকে বা ফ্রীলান্সিং থেকে টাকা আয় করতে পারেন। 

তাপগতিবিদ্যা নোট অনুধাবন মূলক গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নোত্তর এইচএসসি পদার্থবিজ্ঞান পর্ব ২

তাপগতিবিদ্যা নোট অনুধাবন মূলক গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নোত্তর এইচএসসি পদার্থবিজ্ঞান পর্ব ২

তাপগতিবিদ্যা (hermodynamies) অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর: 
এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ১


প্রশ্ন : দেখাও যে, সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় সিস্টেম দ্বারা সম্পাদিত কাজ সিস্টেমে সরবরাহকৃত তাপশক্তির সমান। 
উত্তর : তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র মতে, dQ = dU + dW, সমোষ্ণ প্রক্রিয়ার সিস্টেমে তাপমাত্রার কোন পরিবর্তন ঘটে না। তাই সিস্টেমের অন্তঃস্ত শক্তির কোন পরিবর্তন হয়না। অর্থাৎ dU = 0 হয়। সুতরাং, dQ = dw । 

প্রশ্ন : স্থির চাপে হিনিয়ামের মোলার আপেক্ষিক তাপ 20.9JK- 1mole-1 বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : স্থির চাপে হিলিয়ামের মোলার আপেক্ষিক তাপ 20.9JK-1mole-1  বলতে বুঝায় চাপ স্থির রেখে এক মোল হিলিয়াম গ্যাসের তাপমাত্রা এক কেলভিন বৃদ্ধি করতে 20.9J তাপের প্রয়োজন হয়। 

প্রশ্ন : তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের সীমাবদ্ধতা আলোচনা কর। 
উত্তর : তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের প্রধান সীমাবদ্ধতা হচ্ছে এ সূত্রের সাহায্যে বলা যায়না যে, প্রযুক্ত তাপের শতকরা কত ভাগ কাজে বা কৃত কাজের শতকরা কতভাগ তাপে রূপান্তরিত হতে পারে। 

প্রশ্ন : রূদ্ধতাপীয় সংকোচনে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় কেন? 
উত্তর : রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় তাপের কোন আদান প্রদান ঘটেনা কিন্তু গ্যাসের অন্তঃস্থ শক্তির পরিবর্তন ঘটে। রূদ্ধতাপীয় সংকোচনের ক্ষেত্রে গ্যাসের উপর কাজ সম্পাদিত হয়। ফলে গ্যাসের অন্তস্থ শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং গতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। ফলে গ্যাসের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। সুতরাং রূদ্ধতাপীয় সংকোচনে গ্যাস গরম হয়। 

প্রশ্ন : রূদ্ধতাপীয় প্রসারণে গ্যাস শীতল হয়—ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় তাপের কোন আদান প্রদান ঘটেনা কিন্তু গ্যাসের অন্তঃস্থ শক্তির পরিবর্তন ঘটে। রূদ্ধতাপীয় প্রসারণের ক্ষেত্রে গ্যাসের দ্বারা কাজ সম্পাদিত হয়। ফলে গ্যাসের অন্তস্থ শক্তি হ্রাস পায় এবং গতিশক্তি হ্রাস পায়। ফলে গ্যাসের তাপমাত্রা হ্রাস পায়। সুতরাং রূদ্ধতাপীয় প্রসারণে গ্যাস শীতল হয়। 

প্রশ্ন : রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় তাপমাত্রা কখনো স্থির থাকে না কেন? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় গ্যাসকে হঠাৎ চাপ দিয়ে সংকুচিত করলে কিছু তাপ উৎপন্ন হয়। এই তাপ তাপসারণ না হওয়ায় গ্যাসের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। আবার গ্যাসকে হঠাৎ প্রসারিত হতে দিলে গ্যাস কিছু পরিমাণ কাজ সম্পাদিত হওয়ায় এবং বাইরে থেকে তাপ ভিতরে না আসায় গ্যাসের তাপমাত্রা হ্রাস পায়। সুতরাং বলা যায়, রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় তাপমাত্রা কখনো বৃদ্ধি পায় আবার কখনো হ্রাস পায় অর্থাৎ তাপমাত্রা কখনো স্থির থাকে না। অথবা, তাপ গতিবিদ্যার প্রথম সূত্র হতে আমরা জানি, dQ = du + dW । আবার রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেমে তাপের লেনদেন হয়না বলে dQ = 0 হয়। অতএব,
du + dw = 0
বা, du= -dw 
বা, dU = -PdV। 
কিন্তু আমরা জানি রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় আয়তন স্থির থাকেনা। অর্থাৎ dV ≠ 01 সুতরাং dU ≠ 0 অর্থাৎ সিস্টেমের অন্তস্থ শক্তি স্থির থাকেনা। যেহেতু অন্তস্থ শক্তি স্থির থাকেনা সেহেতু সিস্টেমের তাপমাত্রা স্থির থাকেনা। 

প্রশ্নঃ CV অপেক্ষা CP বৃহত্তর কেন? 
উত্তর : আয়তন স্থির রেখে কোন গ্যাসে তাপ প্রয়োগ করা হলে প্রয়োগকৃত তাপের সম্পূর্ণ তাংশই গ্যাসের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ব্যয় হয়। কিন্তু চাপ স্থির রেখে কোন গ্যাসে তাপ প্রয়োগ করা হলে প্রয়োগ কৃত তাদের একটা অংশ তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে এবং অবশিষ্ট অংশ বাহ্যিক কাজ সম্পাদনে ব্যয় হয়। ফলে সমপরিমান তাপ প্রয়োগে উভয় ক্ষেত্রে তাপমাত্রা সমপরিমান বৃদ্ধি পায়না। তাই স্থির চাপে এক মোল গ্যাসের তাপমাত্রা এক কেলভিন বৃদ্ধি করতে যে পরিমান তাদের প্রয়োজন হয়, স্থির আয়তনে এক মোল গ্যাসের তাপমাত্রা এক কেলভিন বৃদ্ধি করতে সে পরিমান তাদের প্রয়োজন হয়না। তাই CV অপেক্ষা CP বৃহত্তর। 

প্রশ্ন : জলপ্রপাতের পাদ বিন্দুর তাপমাত্রা বেশি হয় কেন-ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : জল প্রপাতের পানি উপর হতে নিচে নেমে এলে পানির বিভবশক্তি সম্পূর্ণরূপে তাপশক্তিতে পরিণত হয়। এই উৎপন্ন তাপ সম্পূর্ণরূপে পানি দ্বারা শোষিত হয় ফলে পানির তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। সুতরাং বলা যায় যে, পানি উপর থেকে যতই নিচে পতিত হবে এর তাপমাত্রা ততই বৃদ্ধি পাবে।  

প্রশ্ন: স্থির আয়তনে হিলিয়ামের মোলার আপেক্ষিক তাপ 12.59JK-1mole-1 বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : স্থির আয়তনে হিলিয়ামের মোলার আপেক্ষিক তাপ 12.59JK-1mole-1 বলতে বুঝায় আয়তন স্থির রেখে এক মোল হিলিয়াম গ্যাসের তাপমাত্রা এক কেলভিন বৃদ্ধি করতে 12.59J তাপের প্রয়োজন হয়।  

প্রশ্নঃ γ - এর গুরুত্ব বর্ণনা কর। 
উত্তর : স্থির চাপে মোলার আপেক্ষিক তাপ ও স্থির অয়িতনে মৌলরি তাপের অনুপাতকে γ দ্বারা সূচিত করা হয়। 
 অর্থাৎ  γ=cp/cv
বিভিন্ন গ্যাসের জন্য γ এর মান বিভিন্ন রকম হয়। যেমন: 
একপারমানবিক গ্যাসের ক্ষেত্রে, γ = 1.67
দ্বি-পারমানবিক গ্যাসের ক্ষেত্রে, γ = 1.40
বহুপারমানবিক গ্যাসের ক্ষেত্রে, γ = 1.33
বিভিন্ন কারনে y বেশ গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নে এর কয়েকটি উল্লেখ করা হল।
১.γ -এর মান থেকে গ্যাসের আনবিক গঠন সম্পর্কে জানা যায়। যেমন γ = 1.40 হলে আমরা বুঝতে পারি গ্যাসটি দ্বি-পারমানবিক।
২. গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বেগ γ − এর উপর নির্ভর করে।  যেমন কোন গ্যাসীর মাধ্যমে শব্দের বেগ,
৩. রুদ্ধতাপীয় পরিবর্তনের ক্ষেত্রে চাপ, আয়তন ও তাপমাত্রার সম্পর্ক γ এর উপর নির্ভর করে। যেমন, PVγ = ধ্রুবক।

প্রশ্নঃ গ্যাস প্রসারণে সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় কৃত কাজ সমচাপ প্রক্রিয়ায় কৃত কাজ অপেক্ষা বৃহত্তর-ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : তাপ গতিবিদ্যার প্রথম সূত্রানুসারে আমরা জানি, dQ = dU + dW বা, dQ = CVdT + dW । কিন্তু সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় dT = 0 অতএব, dQ = dW অর্থাৎ সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় সিস্টেমে সরবরাহকৃত তাপের পুরোটাই কাজে রূপান্তরিত হয়। সরবরাহকৃত তাপের কোনো অংশই তাপমাত্রা বৃদ্ধি বা অন্তস্থ শক্তি বৃদ্ধিতে ব্যয় হয়না। পক্ষান্তরে সাচাপ প্রক্রিয়ায় dT≠ 0। অর্থাৎ সরবরাহকৃত তাপের একটা অংশ তাপমাত্রা বৃদ্ধি বা তন্তস্থ শক্তি বৃদ্ধিতে ব্যয় হয়। যার কারণে কৃত কাজের পরিমাণ সরবরাহকৃত তাপের থেকে কম হয়। অতএব, গ্যাস প্রসারণে সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় কৃত কাজ সমচাপ পক্রিয়ায় কৃত কাজ তাপেক্ষা বৃহত্তর হয়।

প্রশ্ন : গ্যাসের দুটি আপেক্ষিক তাপ থাকে কেন—ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: কঠিন ও তরল পদার্থের ক্ষেত্রে তাপ প্রয়োগ করলে ঢাপ ও আয়তনের পরিবর্তন অতি নগণ্য হয়। অপরদিকে গ্যাসীয় পদার্থের ক্ষেত্রে তাপ প্রয়োগ করলে চাপ ও অগ্নিতনের পরিবর্তন খুব বেশি হয়। তাই গ্যাসীয় পদার্থের ক্ষেত্রে চাপ ও আয়তনের যে কোন একটিকে স্থির রেখে অপরটির পরিবর্তন বিবেচনায় এনে আপেক্ষিক তাপ নির্ণয় করতে হয়। এই জন্য গ্যাসের ক্ষেত্রে দুটি আপেক্ষিক তাপ থাকে।


পদার্থবিজ্ঞান তাপগতিবিদ্যা সাজেশন নোট গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর এইচএসসি পর্ব ৩

পদার্থবিজ্ঞান তাপগতিবিদ্যা সাজেশন নোট গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর এইচএসসি পর্ব ৩

এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা সাজেশন নোট অনুধাবন প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর সহ
এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ২



প্রশ্ন : দেখাও যে, অপ্রত্যাগামী প্রক্রিয়ায় -এনটপি বৃদ্ধি পায়। 
উত্তরঃ ধরি, T1 তাপমাত্রার একটি উষ্ণ বস্তু হতে T2 তাপমাত্রার একটি শীতল বস্তুতে dQ পরিমাণ তাপ সঞ্চলিত হয়। এখানে T1 > T2
সুতরাং উষ্ণ বস্তুর এনট্রপির পরিবর্তন dS1 = -dQ/T1
এবং শীতল বস্তুর এনট্রপির পরিবর্তন dS1 = +dQ/T2
সুতরাং এনট্রপির মোট পরিবর্তন, dS=dS1 +dS2
=-dQ/T1+dQ/T2
=dQ/T2-dQ/T1
এখানে T1>T2 হওয়ায় dS>0 । সুতরাং বলা যায় যে, অপ্রত্যাগামী প্রক্রিয়ায় -এনট্রপি বৃদ্ধি পায়। 

প্রশ্নঃ এনট্রপির পরিবর্তন 20JK-1 বলতে কি বুঝ? 
উত্তর: কোন সিস্টেমের তাপমাত্রা সাপেক্ষে গৃহিত বা বর্জিত তাপের হার দ্বারা এনট্রপি পরিমাপ করা হয়। অর্থাৎ ds=dQ/T । -এনট্রপির পরিবর্তন 20JK-1 বলতে বুঝায় উক্ত সিস্টেমের তাপমাত্রা 1k পরিবর্তনের জন্য 20J তাপের প্রয়োজন হয়। 

প্রশ্ন : দেখাও যে, রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেম অন্তঃস্থ শক্তির বিনিময়ে কাজ করে। 
উত্তর : তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রমতে, dQ = du + dW, রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় তাপের কোন আদান প্রদান না হওয়ায় dQ= 0  হয় এবং dW= -dU। সুতরাং বলা যায় যে, রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় সিস্টেম অতঃস্থ শক্তির বিনিময়ে কাজ করে। 

প্রশ্ন : এন্ট্রপি বিশৃঙ্খলা পরিমাপক? ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: এন্ট্রপি বিশৃঙ্খলা পরিমাপকঃ এনট্রপি থেকে বিশৃঙ্খলার গাণিতিক ধারনা পাওয়া যায়। আমরা জানি প্রকৃতিতে ঘটে যাওয়া সকল স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনাই অপত্যাগামী। আর সকল অপ্রত্যাগামী ঘটনায় এনট্রপি বৃদ্ধি পায়। এনদীপ বৃদ্ধি পাওয়ার অর্থ হল শৃঙ্খল অবস্থা হতে বিশৃঙ্খল অবস্থার দিকে অগ্রসর হওয়া। যে ব্যবস্থায় এনট্রপি বেশি সে ব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা বা অনিয়মও বেশি। উদাহরণ স্বরূপ পদার্থের তিন অবস্থা বিবেচনা করা যাক। কঠিন অবস্থায় পদার্থের অনুগগুলো সবচেয়ে সুশৃঙ্খল তাবস্থায় থাকে। তরল তাবস্থায় এর শৃঙ্খল অবস্থা খাবেনা, বিশৃঙ্খল অবস্থা বাড়তে থাকে। গ্যাসীয় তাবস্থায় এর বিশৃঙ্খলার মাত্রা সর্বাধিক হয়। আমরা দেখতে দাই, কঠিন পদার্থকে তাপ দিলে এটি তরলে পরিণত হয় এবং এর বিশৃঙ্খলা বাড়তে থাকে। আবার আমরা জানি, তাপ দেয়ার কারণে বস্তুর এনট্রপিও বৃদ্ধি পায়। তরল পদার্থে আরও তাপ দিলে এটি বাষ্পে পরিণত হয় এবং সর্বাধিক বিশৃঙ্খল অবস্থা প্রাপ্ত হয়। আর গ্যাসীয় অবস্থায় পদার্থের এনট্রপিও সর্বাধিক হয়। অত এব আমরা বলতে পারি এনট্রপি বৃদ্ধিতে বিশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পায় এবং এনট্রপি হ্রাসে বিশৃঙ্খলা হ্রাস পায়। সুতরাং আমরা এ সিদ্ধান্তে আসতে পারি যে, ‘এন্ট্রপি বিশৃঙ্খলা পরিমাপক”। 

প্রশ্ন: প্রত্যাগামী ও অপ্রত্যাগামী প্রক্রিয়ার পার্থক্য লিখ। 
উত্তর : প্রত্যাগামী ও অপ্রত্যাগামী প্রক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ :- 

প্রত্যাগামী ও অপ্রত্যাগামী প্রক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য
প্রত্যাগামী অপত্যাগামী 
১। এ প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী ভাবে  প্রত্যাবর্তন করে। ১। এ প্রক্রিয়া বিপরীতমুখী ভাবে প্রত্যাবর্তন করে না। 
২। এটি ধীর প্রক্রিয়া ২। এটি দ্রুত প্রক্রিয়া।
৩। কার্য নির্বাহক বস্তু প্রাথমিক অবস্থায় ফিরে আসে।  ৩। কার্য নির্বাহক বস্তু প্রাথমিক অবস্থায় ফিরে আসে না। 
৪। এটি  স্বতঃস্ফুর্ত প্রক্রিয়া নয়।  ৪। এটি স্বতঃস্ফুর্ত প্রক্রিয়া।

প্রশ্নঃ দেখাও যে, রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় এনট্রপি স্থির থাকে। 
উত্তর: কোন সিস্টেম T তাপমাত্রায় dQ পরিমান তাপ গ্রহন বা বর্জন করার ফলে এনট্রপির পরিবর্তন, ds=dQ/T । বুদ্ধতাপীয় প্রত্যাগামী প্রক্রিয়ায় কার্য নির্বাহক বস্তুর সাথে পরিবেশের তাপের কোন আদান প্রদান না হওয়ায় dQ =0 হয়। ds =0 হয়। অর্থাৎ, রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় এনট্রপি স্থির থাকে। 

প্রশ্নঃ এন্ট্রপির তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : এন্ট্রপির তাৎপর্য: নিম্নে এন্ট্রপির কতিপয় তাৎপর্য উল্লেখ করা হল :- 
ক) এনট্রপি একটি প্রাকৃতিক রাশি। তাপ ও পরম তাপমাত্রার অনুপাত দ্বারা এনট্রপির পরিবর্তন পরিমাপ করা হয়। 
খ) এটি বস্তুর একটি তাপীয় ধর্ম যা তাপ সঞ্চালনের দিক নির্দেশ করে। 
গ) এটি বস্তুর তাপীয় অবস্থা নির্ধারণে সহায়তা করে। 
ঘ) এন্ট্রপি বৃদ্ধি পেলে বস্তু শৃঙ্খল তাবস্থা হতে বিশৃঙ্খল অবস্থার দিকে ধাবিত হয়। 
ঙ) এটি তাপমাত্রা, চাপ, আয়তন, অন্তর্নিহিত শক্তি, চুম্বকীয় তাবস্থার ন্যায় কোন বস্তুর অবস্থা প্রকাশ করে। 

প্রশ্ন : সমোষ্ণ ও রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য লিখ। 
উত্তর: সমোষ্ণ ও রূদ্ধতাপীয় ক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ:- 
সমোষ্ণ ও রূদ্ধতাপীয় ক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য
সমোষ্ণ  রূদ্ধতাপীয় 
১। সিস্টেমে তাপের আদান প্রদান ঘটে।  ১। সিস্টেমে তাপের আদান প্রদান ঘটে না। 
২। সমোষ্ণ প্রক্রিয়া ধীরে ধীরে ঘটে।  ২। রূদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়া দপ্ত ঘটে। 
৩। অন্তঃস্থ শক্তির পরিবর্তন ঘটে না। ৩। অন্তঃস্থ  শক্তির পরিবর্তন ঘটে।
৪। তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে না।  ৪। তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে। 

প্রশ্নঃ তাপগতিবিদ্যার ১ম সূত্র ও ২য় সূত্রে মধ্যে গুণগত পার্থক্য কি? 
উত্তর: তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র শক্তির নিত্যতা সূত্রেরই বিশেষ রূপ। এই সূত্রমতে তাপ কাজে বা কাজ তাপে রূপান্তরিত হতে পারে। কিন্তু তাদ কোন দিকে প্রবাহিত হবে তার সমাধান দিতে পারে না। কিন্তু তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্র এর সমাধান দিতে পারে। 

প্রশ্ন : এনট্রপি বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : এনট্রপি : কোন সিস্টেমের শক্তি রূপান্তরের অক্ষমতা বা রূপান্তরের জন্য শক্তির অপ্রাপ্ততাকে এনট্রপি বলে। অথবা, রুদ্ধতাপীয় প্রক্রিয়ায় বস্তুর যে তাপীয় ধর্ম অপরিবর্তিত থাকে তাকে এনট্রপি বলে। চাপ আয়তন এবং তাপমাত্রার ন্যায় এটি একটি প্রাকৃতিক রাশি। কোন বস্তুর মোট এনট্রপির পরিমান পরিমাপ করা সম্ভব নয়। কিন্তু এনট্রপির পরিবর্তন পরিমাপ করা যায়। কোন বস্তু তাপ গ্রহন করলে এর এনট্রাপ বাড়ে এবং তাপ বর্জন করলে এনট্রপি করে। 
যদি কোন সিস্টেম T তাপমাত্রায় dQ তাপ গ্রহন বা বর্জন করে তবে এনট্রপির পরিবর্তন ds= dQ/T  । 
যদি তাপমাত্রা স্থির না থাকে অর্থাৎ বৃহৎ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এনট্রপির পরিবর্তন ds = ƒT2T1 dQ/T   । 

প্রশ্ন : কোন ইঞ্জিনের দক্ষতা 60% বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : কোন ইঞ্জিনের দক্ষতা 60% বলতে বুঝায় ইঞ্জিনটি গৃহীত তাপের শতকরা 60 ভাগ কাজে রূপান্তর করতে পারে।

প্রশ্নঃ তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রের মূল বিষয়গুলো লিখ। 
উত্তর: তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রের মূল বিষয়গুলো হলো- 
১. কোন ব্যবস্থায় এনপি কখনো হ্রাস পায় না। 
২. তাপশক্তিকে সম্পূর্ণরূপে কাজে রূপান্তর করা সম্ভব নয়। 
৩. বাহ্যিক কাজ ব্যতিত নিম্ন তাপমাত্রার স্থান হতে উচ্চ তাপমাত্রার স্থানে তাপ স্থানান্তর করা সম্ভব নয়। 

প্রশ্ন : জগতের তাপীয় মৃত্যু ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : জগতের তাপীয় মৃত্যুঃ একটি সিস্টেম যতই সাম্যাবস্থার দিকে এগিয়ে যায় তার কাছ থেকে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা ততই কমে যায় ফলে তার এনট্রপিও তত বেড়ে যায়। সাম্যাবস্থায় এন্ট্রপি হয় সর্বাধিক। প্রকৃতিতে ঘটে যাওয়া সকল স্বতঃস্ফূর্ত পরিবর্তন সর্বদা সাম্যাবস্থার দিকে পরিচালিত হয়। সুতরাং সকল স্বতঃস্ফুর্ত পরিবর্তনৈ এনট্রপি বৃদ্ধি পায়। যেহেতু প্রকৃতিতে সবকিছুই সাম্যাবস্থা পেতে চায়, তাই বলা যায় জগতে এন্ট্রপি ক্রমাগত বাড়ছে। জগতের এন্ট্রপি যখন সর্বোচ্চে পৌঁছাবে তখন সবকিছুর তাপমাত্রা এক হয়ে যাবে। ফলে তাপ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করা যাবেনা। এই অবস্থাকে জগতের তাপীয় মৃত্যু বলা হয়।

প্রশ্ন : দেখাও যে, প্রত্যাগামী প্রক্রিয়ায় এনট্রপি স্থির থাকে। 
উত্তরঃ ধরি, T1 তাপমাত্রার একটি উৎস হতে একটি সিস্টেম Q1 তাপ গ্রহন করে এবং T2 তাপমাত্রার একটি তাপগ্রাহকে Q2 পরিমাণ তাপ বর্জন করে।  সুতরাং উৎসের এনট্রপির পরিবর্তন ds1=-Q1/T1, 
এবং তাপগ্রাহকের নট্রপির পরিবর্তন ds1=+Q2/T2
সুতরাং এনট্রপির মোট পরিবর্তন, ds = dS1 + dS2 
=-Q1/T1+Q2/T2
=Q2/T2-Q1/T1
আবার আমরা জানি, প্রত্যাগামী প্রক্রিয়ায়  Q1/T1=Q2/T2
সুতরাং এনট্রপির মোট পরিবর্তন, dS = 0
সুতরাং বলা যায় যে, প্রত্যাগামী প্রক্রিয়ায় এনট্রপি স্থির থাকে।

প্রশ্ন : কোন তাপ ইজ্জিনের দক্ষতা 100% হতে পারেনা কেন? 
উত্তর : আমরা জানি, ইঞ্জিনের দক্ষতা, n= 1 - Q2/Q1। এখানে, n = 100% = 1
বা, Q2/Q1=1-n
বা, Q2/Q1=1-1
বা, Q2/Q1=0
বা, Q2=0
ইঞ্জিন কর্তৃক বর্জিত তাপের পরিমান শূণ্য হলে ইঞ্জিনের দক্ষতা 100% হয়। অর্থাৎ ইঞ্জিনের দক্ষতা 100% হতে হলে ইঞ্জিন কর্তৃক গৃহীত তাপের সম্পূর্ণ অংশকেই কাজে রূপান্তর করতে হয়। যা বাস্তবে সম্ভব নয় তাই কোন তাপ ইঞ্জিনের দক্ষতা 100% হতে পারেনা। অথবা, 
আমরা জানি, ইঞ্জিনের দক্ষতা, n = 1- T2/T1 এখানে, n = 100% = 1
বা, T2/T1=1-n
বা, T2/T1=1-1
বা, T2/T1=0
বা, T1/T2= 1/0
বা, T1/T2= α
বা, T1= α
ইঞ্জিনের উৎসের তাপমাত্রা অসীম হলে ইঞ্জিনের দক্ষতা 100% হয়। যা বাস্তবে সম্ভব নয় তাই কোন তাপ ইঞ্জিনের দক্ষতা 100% হতে পারেনা। 


এখানে তাপগতিবিদ্যা বিষয় হতে গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো। যেকোনো পরীক্ষায় শতাধিক কমনের নিশ্চয়তা দেওয়া যাই এখান থেকে। তাপগতিবিদ্যার এই অনুধাবন প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর আমরা তিনটি পর্বে ভাগ করেছি। আশা করি তোমরা উপকৃত হবে। তোমাদের সকলের জন্য এইচএসসি পরীক্ষার শুভ কামনা। 

vumi sanskar board job circular 2022 ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

vumi sanskar board job circular 2022 ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

vumi sanskar board job circular 2022 ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
vumi sanskar board job circular 2022 ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
সংস্থা: ভূমি সংস্কার বোর্ড
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২২
ক্যাটাগরি: ০৫ টি
শূন্যপদের সংখ্যা: ০৯ টি
চাকরির ধরণ: ফুল টাইম
কর্মস্থল: বাংলাদেশের যে কোন স্থান
বেতন: নিচে দেখুন
আবেদন ফি: ৫৬/- ও ১১২/- টাকা
আবেদন মাধ্যম: অনলাইন
অনলাইনে আবেদন শুরু: ২৩ জুন ২০২২
আবেদনের শেষ সময়: ২১ জুলাই ২০২২


০১. পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর
শূন্যপদের সংখ্যা: ০২ টি
বেতন স্কেল: ১০,২০০ – ২৪,৬৮০/- টাকা
গ্রেড: ১৪
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রী।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।

০২. পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর (অফিস সহকারী) 
শূন্যপদের সংখ্যা: ০১ টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০/- টাকা
গ্রেড: ১৬
শিক্ষাগত যোগ্যতা: HSC পাস।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।

০৩. পদের নাম: রেকর্ড কীপার
শূন্যপদের সংখ্যা: ০১ টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০/- টাকা
গ্রেড: ১৬
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাস।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।

০৪. পদের নাম: গাড়িচালক (ড্রাইভার)
শূন্যপদের সংখ্যা: ০৩ টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০/- টাকা
গ্রেড: ১৬
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৮ম শ্রেণী পাস।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।

০৫. পদের নাম: অফিস সহায়ক
শূন্যপদের সংখ্যা: ০২ টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০ – ২০,০১০/- টাকা
গ্রেড: ২০
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পাস।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।


vumi-sanskar-board-job-circular-2022
vumi-sanskar-board-job-circular-2022-1



আবেদন সংক্রান্ত সকল তথ্য
lrb.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সকল আগ্রহী প্রার্থীকে অবশ্যই নিম্নবর্ণিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন করতে হবে।

আবেদন শুরু:    ২৩ জুন, ২০২২    সকাল ১০ টা
আবেদন শেষ:    ২১ জুলাই, ২০২২    বিকাল ৫ টা


অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম
১. আবেদন করতে ইচ্ছুক প্রার্থীদেরকে সর্বপ্রথম lrb.teletalk.com.bd এই ওয়েবসাইট Visit করতে হবে।
Application form
২. Application Form অপশনে ক্লিক করুন।
৩. ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২-এ উল্লিখিত পদের লিস্ট এই পেজে প্রদর্শিত হবে। আপনার যোগ্যতা অনুসারে ০১ টি পদ সিলেক্ট করুন তারপর Next এ ক্লিক করুন।
৪. No সিলেক্ট করুন।
৫. ভূমি সংস্কার বোর্ডের চাকরির অনলাইন আবেদন ফরম এই পেজে পেয়ে যাবেন।

আবেদন ফি জমাদান পদ্ধতি
কিভাবে SMS-এর মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিবেন তা নিম্নে দেখানো হলো-
১ম SMS: LRB <স্পেস> User ID টাইপ করে 16222 নম্বরে Send করুন।
উদাহারণ: LRB ABCXYZ
২য় SMS: LRB <স্পেস> Yes <স্পেস> PIN টাইপ করে 16222 নম্বরে Send করুন।
উদাহারণ: LRB Yes 87654321

Land Reform Board (LRB) Job Circular 2022, Land Reform Board job Circular 2022, ভূমি সংস্কার বোর্ড এ বিভিন্ন পদে নিয়োগ, ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ LRB Job Circular 2022, vumi sanskar board job circular 2022, ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ 
 

তাপগতিবিদ্যা অধ্যায়ের সকল সূত্র সমূহ

তাপগতিবিদ্যা অধ্যায়ের সকল সূত্র সমূহ

তাপগতিবিদ্যা সূত্র সমূহ এইচএসসি Thermodynamics Hsc Formula
এইচএসসি পদার্থবিজ্ঞানে তাপগতিবিদ্যা বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ সূত্র সমূহ এখানে দেওয়া হলো। বোর্ড পরীক্ষা সহ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাতেও কমন পড়বে নিচের এই সূত্র গুলি: 
 

প্রয়োজনীয় সূত্রাবলী:

W = JH .                      এখানে, W = কৃত কাজ, H = উৎপন্ন তাপ, এবং J = তাপের যান্ত্রিক সমতা। 
dQ=dU+dw.                 এখানে, dQ=গৃহীত তাপ, dU= অন্তঃস্থ শক্তির পরিবর্তন, dw = কাজ। 
dW=PdV                      এখানে, dW = সিস্টেম কর্তৃক সম্পাদিত কাজ। 
dQ=CpdT                    এখানে, dQ=গৃহীত তাপ, Cp=স্থির চাপে মোলার আপেক্ষিক তাপ, dT= তাপমাত্রার পরিবর্তন। 
dU=CvdT                    এখানে, dU=অন্তঃস্থ শক্তির পরিবর্তন তাপ, Cv=স্থির আয়তনে মোলার আপেক্ষিক তাপ, dT= তাপমাত্রার পরিবর্তন। 
CP - CV =R               এখানে, Cp=স্থির চাপে মোলার আপেক্ষিক তাপ, Cv=স্থির আয়তনে মোলার আপেক্ষিক তাপ। 
y= CP/CV
P1V1y = P2V2y

         এখানে, n=ইঞ্জিনের দক্ষতা, Q1 = গৃহীত তাপ, Q2 = বর্জিত তাপ। 
            এখানে, T1 = উৎসের তাপমাত্রা, T2, = সিল্কের তাপমাত্রা।​​​​​​​

        এখানে, W = প্রতি চক্রে কার্লো ইঞ্জিন কতৃক কৃত কাজ। 

  এখানে, ds = এন্ট্রপির পরিবর্তন, T = তাপমাত্রা। ​​​​​​​
   এখানে, K = রৌদারেটরের কর্মসম্পাদন সহগ। ​​​​​​​

W=  nRTln(V2/V1)    এখানে, W= সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় কৃত কাজের সমীকরণ


তাপগতিবিদ্যা সূত্র সমূহ তাপগতিবিদ্যা সূত্র সূত্র তাপগতিবিদ্যা তাপগতিবিদ্যা অধ্যায়ের সকল সূত্র সমূহ,তাপগতিবিদ্যা সূত্র সমূহ এইচএসসি এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা সূত্র Thermodynamics Hsc Formula Hsc Formula tapgotibidda তাপগতিবিদ্যার সকল সূত্র pdf তাপগতিবিদ্যার সকল সূত্র hsc Hsc তাপগতিবিদ্যার সকল সূত্র।

তাপগতিবিদ্যার অংক নোট প্রয়োগ মূলক প্রশ্নের সাজেশন এইচএসসি পদার্থবিজ্ঞান

তাপগতিবিদ্যার অংক নোট প্রয়োগ মূলক প্রশ্নের সাজেশন এইচএসসি পদার্থবিজ্ঞান

এইচএসসি ছাত্র ছাত্রীদের জন্য পদার্থবিজ্ঞানের তাপগতিবিদ্যা অধ্যায়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এখানে এইচএসসি বোর্ড পরীক্ষায় কম পক্ষে একটি প্রশ্ন কমন পড়বেই। খুবই গুরুত্বপূর্ণ সূত্রের উপর নির্ভর করে প্রয়োগ মূলক প্রশ্ন ও এর উত্তর দেওয়া হলো :

পদার্থবিজ্ঞান এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা বিষয়ের প্রয়োগ মূলক প্রশ্নের নোট

তাপগতিবিদ্যা প্রয়োগ মূলক প্রশ্ন পর্ব ১
প্রশ্ন :একটি সিলিন্ডারের মধ্যে রাখা কিছু পরিমান গ্যাস পরিবেশ থেকে 800J তাপশক্তি শোষণ করায় গ্যাসের অন্তঃস্থ শক্তি 500J বৃদ্ধি পেল। গ্যাস কর্তৃক পরিবেশের উপর কৃত কাদের পরিমাণ নির্ণয় কর। 
সমাধান: 
এখানে, সিস্টেম কর্তৃক গৃহীত তাপ, dQ = 800J
অন্তস্থ শক্তির পরিবর্তন, dU = 500J 
কৃত কাজ, dW =? 
আমরা জানি, dQ = du + dw 
বা, dW = dQ - du 
বা, dW = 800-500 
বা, dW = 300J 
উ: 300J

প্রশ্ন :কোন ব্যবস্থা ধ্রুব আয়তনে 500J তাপ বর্জন করে। ব্যবস্থাটির অন্তঃস্থ শক্তির পরিবর্তন নির্ণয় কর সমাধান: 
এখানে, সিস্টেম কর্তৃক গৃহীত তাপ, dQ = - 500J
অন্তস্থ শক্তির পরিবর্তন, dU = ? 
আয়তনের পরিবর্তন, dV = 0 
আমরা জানি, dQ = du + dw, 
বা, dU = dQ - dW 
বা, dU = dQ - PdV 
বা, dU = – 500 - 0 
বা, dU = –500J 
উঃ –500J ।  অন্তঃস্থ শক্তি ঋনাত্মক হওয়ার অর্থ হচ্ছে সিস্টেমের অন্তঃস্থ শক্তি হ্রাস পায়।

প্রশ্ন :স্বাভাবিক চাপে 100m3 আয়তনের একটি গ্যাসে 5000J তাপ দিলে গ্যাসের আয়তন 100.2m3 হয়। ঐ গ্যাসের কৃত কাজের পরিমান ও তন্তঃস্থ শক্তির পরিবর্তন নির্ণয় কর। 
সমাধান: 
এখানে, প্রাথমিক চাপ, P = 1.013 × 105 Pa 
প্রাথমিক আয়তন, V1 = 100m3 
পরিবর্তিত আয়তন, V2 = 100.2m3 
কৃত কাজ, dW =? 
আমরা জানি, 
        dW = Pdv =P(V2 - V1
      = 1.013 x 105 (100.2 - 100) 
      = 2.026 x 104
আবার, সিস্টেম কর্তৃক গৃহীত তাদ, dQ = 5000J
কৃত কাজ, dW = 2.026 x 104
অন্তস্থ শক্তির পরিবর্তন, dU = ? 
আমরা জানি,
                   dQ = dU + dW 
              বা, dU = dQ - dW 
            বা, dU = 5000 - 20260 
           বা, dU = -15260J
উঃ 2.026 x 104J এবং -15260J

প্রশ্ন : পিস্টনযুক্ত একটি সিলিন্ডারে কিছু গ্যাস আবদ্ধ আছে। গ্যাসের ঢাদ 400Pa এ স্থির রেখো গীরে ধীরে 800J তাদশক্তি সরবরাহ করায় 1200J কাজ সম্পূর্ণ হয়। গ্যাসের আয়তন ও তমঃস্থ শক্তির পরিবর্তন নির্ণয় কর।
সমাধান : 
এখানে, চাপ, P = 400Pa 
কৃত কাজ, dW = 1200J
আয়তনের পরিবর্তন, dV = ? 
আমরা জানি, 
          dW = Pav 
     বা, dV = dW/P
    বা, dV =1200/400 
    বা, dV = 3m3
আবার, সিস্টেম কর্তৃক গৃহীত তাপ, dQ = 800J 
কৃত কাজ, dw = 1200J 
অন্তস্থ শক্তির পরিবর্তন, dU =? 
আমরা জানি, dQ = du + dw 
বা, dU = 800 – 1200 
বা, dU = -400J 
উত্তর : 3m3 এবং –400/। 

প্রশ্ন : পিস্টনযুক্ত একটি সিলিন্ডারে 17°C তাপমাত্রা ও 3 × 105 Pa চাপে 14gm নাইট্রোজেন গ্যাস আবদ্ধ আছে। এখন ধীরে ধীরে চাপ প্রয়োগ করে সিলিন্ডারের অভ্যন্তরে চাপ দ্বিগুণ করা হল। নির্গত তাপের পরিমাণ নির্ণয় কর। 
সমাধান: 
এখানে, তাপমাত্রা, T = (17+273) K = 290K 
প্রাথমিক চাপ, P = 3x105 Pa 
নাইট্রোজেন গ্যাসের ভর, m = 14gm 
নাইট্রোজেনের আনবিক ভর, M = 28gm 
মেল সংখ্যা, n = m/M=0.5
পরিবর্তিত চাপ, P2 = 2P1 
নির্গত তাপ শক্তি, Q = ?
আমরা জানি,
        Q = W 
            =nRTln(V2/V1).......... (1) 
আবার,
 P1V1 = P2V2 
বা, V/ V1=P2/P1
বা, V/ V1=P1/2P1
বা, V/ V1= 1/2

এখন 1 নং সমীকরণ হতে পাই, 
Q = nRTln (V/ V1
= 0.5 × 8.31 × 290ln (1/2) 
= -835.6J
উঃ বৰ্জিত তাপ, 835.6J 


প্রশ্ন : স্থির আয়তনে একটি গ্যাসের মোলার আপেক্ষিক তাপ 25.18JK-1mole-1, উক্ত গ্যাসের এক মোলের তাপমাত্রা 27°C হতে বাড়িয়ে 127°C করা হল। গ্যাসটির তাভ্যন্তরীন শক্তির পরিবর্তন নির্ণয় কর। 
সমাধান: 
এখানে, স্থির আয়তনে মোলার আপেক্ষিক তাপ, CV= 25.18JK-1mole-1 
প্রাথমিক তাপমাত্রা, T1 = (127 + 273) K = 400K 
চূড়ান্ত তাপমাত্রা, T2 = (27 + 273) K = 300K অভ্যন্তরীন শক্তির পরিবর্তন, dU =? 
আমরা জানি, 
          du = CVdT 
       = CV (T2 - T1
      = 25.18(400-300) 
     = 2518Jmole-1 
উত্তর: 2518Jmole-1

প্রশ্ন : স্থিরচাপে 32gm অক্সিজেনে 500J তাপ শক্তি সরবরাহ করা হলে গ্যাস কর্তৃক কৃত কাজ এবং অন্তঃপূ শক্তির পরিবর্তন নির্ণয় কর। স্থিরচাপে অক্সিজেনের মোলার আপেক্ষিক তাপ 29.1JK-1mole-1 এবং সার্বজনিন গ্যাস ধ্রুবক 8.31JK-1mole-1 
 সমাধানঃ 
এখানে, অক্সিজেনের ভর, m = 32gm
অক্সিজেনের আনবিক ভর্, M = 32gm
মোল সংখ্যা, n = m/M = 1 
স্থির আয়তনে মোলার আপেক্ষিক তাপ, Cp = 29.1JK-1mole-1 
মোলার গ্যাস ধ্রুবক, R = 8.31JK-1mole-1  সিস্টেম কর্তৃক কৃত কাজ, dW =? 
অভ্যন্তরীন শক্তির পরিবর্তন, dU =? 
আমরা জানি, 
             dQ = CpdT 
            dW = nRdT 
     এবং dQ =dU + dW 
উ: 142.7835.J এবং 357.21J | 
 

অনুশীলনী ৬.৩ এর ৮ নাম্বার ABC এর অভ্যন্তরে D একটি বিন্দু প্রমাণ কর যে AB AC BD CD

অনুশীলনী ৬.৩ এর ৮ নাম্বার ABC এর অভ্যন্তরে D একটি বিন্দু প্রমাণ কর যে AB AC BD CD

সাধারণ গণিত নবম দশম শ্রেণি (এসএসসি) পাঠ্য বইয়ের অনুশীলনী ৬.৩ এর ৮ নাম্বার অংকের সহজ সমাধান। 

∆ABC এর অভ্যন্তরে D একটি বিন্দু। প্রমাণ কর যে, AB+ AC > BD + CD ।

abc-er-ovontore-akti-bindu-proman-koro-je-ab-ac-bd-cd
বিশেষ নির্বচন: 
দেওয়া আছে, ∆ABC এর অভ্যান্তরে D একটি বিন্দু। B, D এবং C, D যোগ করি। 
প্রমাণ করতে হবে যে, AB + AC > BD + CD 

প্রমাণ: 
∵D, ∆ABC - এর অভ্যন্তরস্থ একটি বিন্দু।
∴∆ - ক্ষেত্র ABC > ∆ - ক্ষেত্র BDC 
∴∆ABC - এর পরিমানা > ∆BDC - এর পরিসীমা , 
বা, AB + AC + BC > BD + CD + BC , 
বা, AB+ AC > BD + CD + BC- BC 
∴AB + AC > BD + CD (প্রমাণিত)

প্রমাণ কর যে ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয়ের সমষ্টি তার পরিসীমা অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর

প্রমাণ কর যে ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয়ের সমষ্টি তার পরিসীমা অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর

সাধারণ গণিত নবম দশম শ্রেণি (এসএসসি) পাঠ্য বইয়ের অনুশীলনী ৬.৩ এর  ১০ নাম্বার অংকের সহজ সমাধান।

প্রমাণ কর যে, ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয়ের সমষ্টি তার পরিসীমা অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর। 

proman-koro-je-trivujer-modhomatrayer-somosti-tar-porisima-opekha-khudrotor

বিশেষ নির্বচন: 
মনেকরি, ∆ABC এ BC, AC এবং AB বাহুতে মধ্যমা যথাক্রমে AD, BE এবং CF 
প্রমাণ করতে হবে যে, AD + BE + CF < AB + BC + AC 

অংকণঃ 
AD – কে G পর্যন্ত এমনভাবে বর্ধিত করি যেন, AD = DG হয়। অতঃপর C, G যোগ করি।

প্রমাণ: 
∆ABD এবং ∆CDG - এ BD = CD [ ∵ AD, BC বাহুতে মধ্যমা ] 
AD = DG [অংকণ অনুসারে] 
এবং অন্তর্ভূক্ত ∠ADB = অন্তর্ভূক্ত ∠CDG [বিপ্রতীপ কোণ] : 
∴ ∆ABD ≅ ∆CDG
∴ AB = CG 
আবার, ∆ACG এ AC + CG > AG 
বা, AC + AB > AD + DG [∵ AB = CC এবং AG = AD + DG) 
বা, AC + AB > AD + AD [∵ DG = AD] 
বা, AB+ AC > 2AD --------- (1)  

অনুরূপভাবে দেখানো যায়, 
AB+ BC > 2BE ----------(2) 
এবং BC + AC > 2CF ----------(3) 

এখন (1) নং, (2) নং এবং (3) নং অসমতা যোগ করে পাই, 
AB + AC + AB+ BC + BC + AC > 2AD + 2BE + 2CF 
বা, 2AB + 2BC + 2AC > 2AD + 2BE + 2CF 
বা, 2(AB + BC + AC) > 2 (AD + BE + CF) 
বা, (AB+ BC + AC) > (AD + BE + CF) [উভয়পক্ষকে 2 দ্বারা ভাগ করে।] 
∴ AD + BE + CF < AB + BC + AC 
                                                (প্রমাণিত)

proman koro je, trivujer modhomatrayer somosti tar porisima opekha khudrotor

অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর৯ নাম্বার এর ABC এর BC বাহুর মধ্যবিন্দু D হলে প্রমাণ কর যে AB যোগ AC বড় 2AD

অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর৯ নাম্বার এর ABC এর BC বাহুর মধ্যবিন্দু D হলে প্রমাণ কর যে AB যোগ AC বড় 2AD

সাধারণ গণিত নবম দশম শ্রেণি (এসএসসি) পাঠ্য বইয়ের অনুশীলনী ৬.৩ এর  ৯ নাম্বার অংকের সমাধান।

∆ABC এর BC বাহুর মধ্যবিন্দু D হলে, প্রমাণ কর যে, AB + AC > 2AD

abc-er-bc-bahur-modohbindu-d-hole-proman-koro-je-ab-ac-2ad-ssc-math-9-onusiloni-6


বিশেষ নির্বচনঃ দেওয়া আছে, ∆ABC এর BC বাহুর মধ্যবিন্দু D অর্থাৎ BD = CD। A, D যোগ করা হল। প্রমাণ করতে হবে যে, AB + AC> 2AD

অংকণঃ AD কে E পর্যন্ত এমনভাবে বর্ধিত করি যেন, AD = DE হয়। অতঃপর C, E যোগ করি। 

প্রমাণ: ∆ABD এবং ∆CDE এ AD = DE [অংকণ অনুসারে] 
BD = CD [∵D, BC- এর মধ্যবিন্দু) 
এবং অন্তর্ভূক্ত ∠ADB = অন্তর্ভূক্ত ∠CDE
∴∆ABD≅∆CDE
∴AB = CE 

আমরা জানি, কোন ত্রিভূজের যে কোন দুই বাহুর সমষ্টি তার তৃতীয় বাহু অপেক্ষা বৃহত্তর।
∆ACE- এ AC + CE> AE 
বা, AC + CE> AD + DE
বা, AC + AB > AD + AD [CE=AB এবং DE = AD]
∴ AB+AC>2AD 
                  (প্রমাণিত)  

abc er bc bahur modohbindu d hole proman koro je ab ac

 

নারী শিক্ষা অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি Nari shikkha onuched

নারী শিক্ষা অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি Nari shikkha onuched

প্রিয় শিক্ষাথী ভাই ও বোনেরা এই অনুচ্ছেদটি বাংলা ২য় পত্রের নবম - দশম শ্রেনিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তোমাদের জন্য যোগাড় করে এ অনুচ্ছেদটি আনা হয়েছে।
 

নারী শিক্ষা 
বিশ্বের প্রতিটি শিশু মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হয়ে চোখ খুলে পায় মা ও মাতৃভূমির প্রতিকৃতি। বড় হয়ে উঠে মা ও মাটির স্নেহে। প্রথম শিক্ষাগ্রহণ করে মায়ের কাছ থেকে। শিক্ষিত মা মানেই শিক্ষিত সন্তান। শিক্ষিত সন্তান মানে উন্নত নাগরিক, উন্নত জাতি। তাই একটি জাতি শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞানে বড় হয়ে ওঠার প্রথম শর্ত শিক্ষিত মায়ের আঁচলে থেকে শিক্ষাগ্রহণ করা। তাছাড়া নারী ও পুরুষ মানব সমাজের ভারসাম্য ও স্থিতির সমরূপ। তাই নারী ও পুরুষের পারস্পারিক সহযোগিতা হচ্ছে সমাজ সভ্যতার ক্রমবিকাশ। ফলে নারীকে পুরুষের সমান শিক্ষার সুযোগ না দিলে সে পিছিয়ে পড়বে। আর সভ্যতার বিকাশের গতি অনেকটা মন্থর হয়ে যাবে। তাই জ্ঞান-বিজ্ঞান ও কর্মের ক্ষেত্রে নারীর আসন কার্যকর করা প্রয়োজন এবং তার পূর্বশর্ত নারী শিক্ষা। উচ্চ শিক্ষার ফলে নারী আজ সমাজের উন্নয়নে অর্থনীতি, রাজনীতি সর্বক্ষেত্রে পুরুষের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শিক্ষা, সংস্কৃতি, প্রশাসনিক ক্ষেত্রে আজ নারীর ভূমিকা প্রশংসনীয়। তাই নারী শিক্ষার প্রসার আজ সারা বিশ্বের মত বাংলাদেশেও অত্যাবশ্যকীয়। নারী শিক্ষার অগ্রগতির জন্য সে পদক্ষেপগুলো নেয়া উচিত, সেগুলো হলো-১. নারীর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ২. প্রয়োজনীয় স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা যাতে শুধু নারীরা পড়ালেখা করতে পারে, ৩. নারী নির্যাতন বন্ধ করা, ৪. মেয়েদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাবার জন্য পৃথক পরিবহন, ৫. বয়স্ক নারীদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা, শিক্ষাব্যবস্থা অবৈতনিক ও বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করা, ৭. শিক্ষাঙ্গনে নারীদের উৎসাহ দান করা, ৮. উপবৃত্তির ব্যবস্থা করা। সবশেষে বলা যায়, "বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।" একথা মনে রেখে, আমাদের স্বাধীন দেশে নারীকে উপযুক্ত মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে তুলতে হবে। তবেই দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব হবে।

বাংলা অমর একুশের বই মেলা অনুচ্ছেদ রচনা ক্লাস ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত

বাংলা অমর একুশের বই মেলা অনুচ্ছেদ রচনা ক্লাস ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত

বাংলা ২য় পত্রের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ হলো একুশের বই মেলা। এই মেলাতে অনেক নামি দামি ব্যক্তি বর্গরা যোগ দিয়ে থাকেন। তাদের বিভিন্ন বই সেখানে প্রকাশ পায়। বই মেলাতে যেকোনো ধরণের বই পত্র সেখানে পাওয়া যাই। ১৯৫২ সালে ২১ তারিখ ভাষার জন্য আত্মোত্যাগের জন্য এর নামকরণ একুশে বই মেলা রাখা হয়। ১৯৭২ সালে ৩২টি বই থেকে শুরু হয় এই বই মেলা যা আজও এখন পর্যন্ত চলে যাচ্ছে।  
বাংলা অমর একুশের বই মেলা অনুচ্ছেদ রচনা ক্লাস ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত

একুশের বই মেলা 
বাঙালির জীবনে ফেব্রুয়ারি মাসের একুশ তারিখ খুবই তাৎপর্য ও গুরুত্বপূর্ণ স্মরণীয় দিন। এদিনের ইতিহাস আমাদের চেতনার সংগ্রামী ইতিহাস। এ সংগ্রামী চেতনাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে বিভিন্ন ধরনের আয়োজন করা হয়। এর মধ্যে অন্যতম আয়োজন হল মহান একুশে বই মেলা। একুশে ফেব্রুয়ারিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বাংলা একাডেমী প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসে একুশের বই মেলার আয়োজন করে থাকে। বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে এ মেলা চলে। বই মেলা উপলক্ষে বইবিক্রেতারা তাদের প্রকাশ করা নানা সাজে বইয়ের স্টল বা দোকান সাজিয়ে বসে। এখানে বিভিন্ন ধরনের বইয়ের সমাহার ঘটে। বইমেলা উপলক্ষে প্রচুর নতুন বই মেলায় আসে। বিভিন্ন ধরনের মানুষের ঢল নামে। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি লেখক, ভাষাবিদ ও বরেণ্য সব ব্যক্তিত্বরা বইমেলায় আসে। লেখক ও পাঠকদের অন্যরকম এক মিলনমেলা তৈরি হয় এ বই মেলায়। এটি বাংলা ভাষা-ভাষী লোকদের জন্য একটি মহৎ উদ্যোগ ও মহাআয়োজন। এ বই মেলার ফলে পাঠকরা এক জায়গা থেকে তাদের পছন্দের বই পত্র কিনতে পারে। এছাড়া বই কেনার প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহও তৈরি হয়। এ কারণে এই ধরনের বইমেলার আক্রমন ব্যাপক হারে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। একুশের বইমেলা আমাদের মধ্যে সাহিত্য ও সংস্কৃতিবোধ জাগ্রত করে। এ বইমেলা এখন আমাদের চিতনার সাথে সম্পৃক্ত। ঢাকার বাইরে প্রতিবছর বইমেলার আয়োজন করে বই মেলা ও বইয়ের প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি করা যেতে পারে। 

প্রতিবেদন একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার বিবরণ

প্রতিবেদন একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার বিবরণ

তোমাদের বিদ্যালয়ে একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার বিবরণ দিয়ে প্রতিবেদন রচনা কর। ( tumar biddaloye akushe february udjapon upolokhe ayojito onustanmalar biboron diye protibedon rochona koro )

প্রশ্ন: তোমাদের বিদ্যালয়ে একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার বিবরণ দিয়ে প্রতিবেদন রচনা কর।

অধ্যক্ষ,
সরকারি তিতুমীর কলেজ, 
বীর উত্তম এক খন্দকার রোড, ঢাকা ১২১৩। 

বিষয়: অত্র প্রতিষ্ঠানে মহান একুশে ফ্রেব্রুয়ারি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালা প্রসঙ্গে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন। 

সম্প্রতি বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপন অনুষ্ঠান সম্পর্কে যে প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে তা নিম্নে পেশ করা হলো --

 
ভাব গাম্ভীয্য এর মধ্য দিয়ে শেষ হলো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২২ 
‘২১ ফেব্রুয়ারি’ আমাদের জাতীয় জীবনের এক উল্লেখযোগ্য দিন। এদিন বাঙালি জীবনে এক দাবি আদায়ের দিন। কারণ এদিনে আমাদের প্রিয় মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দানের জন্য আমাদের ভাইয়েরা বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়েছিলেন। রাস্তার কালো পিচ ঢালা পথ সেদিন রক্তে হয়েছিল রঞ্জিত। খালি হয়েছিল নাম না জানা অনেক মায়ের বুক। যার ফলে আমরা পেয়েছি আমাদের মাতৃভাষা, যে দিনটি আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেব স্বীকৃতি পেয়েছে। সেদিনকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রতি বছর এ বিদ্যালয়ে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। এ বছরও তাই হয়েছে। এ উপলক্ষে কবিতা রচনা, প্রবন্ধ লিখন, কবিতা আবৃত্তি, দেশাত্মবোধক গান, রবীন্দ্র সংগীত, নজরুল গীতি, উপস্থিত বক্তৃতা, নির্ধারিত বক্তৃতা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রতিটি বিষয়ের ওপর প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান প্রাপ্তদের জন্য সম্মানজনক পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয় যার ব্যয়ভার অত্র প্রতিষ্ঠানের কোষাগার থেকে প্রদান করা হয়। এছাড়া ভাষা শহিদদের স্মরণে এক বিশেষ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অত্র কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়। অনুষ্ঠান শেষভাগে পুরস্কার বিতরণ করেন বাংলাদেশ নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল মুহাম্মদ ফরিদ হাবীব। এছাড়া উক্ত অনুষ্ঠানে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা ও সমাজসেবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। শেষে সভাপতি মহোদয় ভাষা শহিদদের মর্যাদা ও তাঁদের কৃতিত্বের অনুপ্রেরণ্য নিয়ে শিক্ষার্থীদের এগিয়ে যাওয়ার দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন, যা শিক্ষার্থীদের ভাষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে উদ্বুদ্ধ করেছে। 
২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানটি অত্র এলাকায় আমাদের এ প্রতিষ্ঠানের ভাব-মূর্তিতে ব্যাপক হারে প্রভাব ফেলেছে। আরন্ত থেকে সমাপ্তি পর্যন্ত এ অনুষ্ঠানটি  মাননীয় সভাপতির তত্ত্বাবধানে সু-শৃঙ্খল ভাবে সমাপ্ত হয়েছে।

'সাকিব খান'
প্রতিবেদক 
 
প্রতিবেদনের নাম                                 : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস 
প্রতিবেদনের শিরোনাম                          : ভাব গাম্ভীয্য এর মধ্য দিয়ে শেষ হলো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২২ 
প্রতিবেদকের নাম                                 : সাকিব খান
প্রতিবেদন তৈরির সময় ও তার               : ২৩/০৮/২০২২  ইং
প্রতিবেদন তৈরির স্থান                          : সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ প্রাঙ্গন
প্রতিবেদনের ধরন                                : বিশেষ ধরন

 

বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও লোডশেডিং বিষয়ক প্রতিবেদন রচনা

বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও লোডশেডিং বিষয়ক প্রতিবেদন রচনা

প্রশ্ন: বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও লোডশেডিং বিষয়ক প্রতিবেদন রচনা কর। ( bidhut bivantro somporke protibedon )

বিদ্যুৎ এখন আর যায় না, মাঝে মাঝে আসে 
নিজস্ব প্রতিনিধি, খুলনাঃ ক্রমগত বিদ্যুত ঘাটতি দেশকে ক্রমেই অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ক্রমবর্ধমান লোডশেডিংয়ের জাঁতাকলে পড়ে জনজীবন হয়ে উঠেছে দুর্বিষহ। জীবনযাত্রার ভোগান্তিবাড়ছে। লেখাপড়া, কল-কারখানা, ব্যবসায়-বাণিজ্য-সর্বত্রই উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
সন্ধ্যা হলেই অধিকাংশ এলাকা ঘণ্টার পর ঘণ্টা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে। শুধু সন্ধ্যার পর নয়, দিনেও এখন সমানে লোডশেডিং হচ্ছে। এ কারণে আসন্ন এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের লেখাপড়াও ব্যাহত হচ্ছে। ভেপসা গরম সহ্য করে মোমবাতি জ্বালিয়ে পড়ালেখা করতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। অন্যদিকে বিদ্যুৎনির্ভর চাষাবাদ, ব্যবসায় বাণিজ্য আজ ধ্বংসের মুখে। ডিজেলে চালিয়ে জেনারেটরে লাখ লাখ টাকার জ্বালানির অপচয় হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের সঙ্গে লো-ভোল্টেজের কারণে মেশিনারি জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে অনেক পরিবার আজ পথে বসতে চলেছে। গত তিন মাস ধরে চরম বিদ্যুত সংকটের কারণে বোরো চাষ মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে। চাহিদার মাত্র ৪০-৫০ শতাংশ বিদ্যুত পাওয়া যাচ্ছে। এভাবে বিদ্যুত্-সংকট চলতে থাকলে একসময় যে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে, তা বর্ণনাতীত। দেশবাসীর মনে প্রশ্ন কবে শেষ হবে এ গভীর অমানিশার কাল? এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আমাদের নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নিতে হবে- বিদ্যুত উৎপাদনের বিকল্প উত্স হিসেবে সৌরশক্তি, তাপশক্তি, গ্যাস, কয়লা ইত্যাদিকে কাজে লাগিয়ে সহজেই বিদ্যুত উৎপাদনের নতুন নতুন ইউনিট উদ্ভাবন করা যেতে পারে। বিদ্যুতের অপব্যবহার রোধে প্রশাসনের পাশাপাশি জনসচেতনতার প্রয়োজন সর্বাগ্রে। আজকাল শহরের আধুনিক মার্কেটগুলোয় বিপুল পরিমাণ আলোকসজ্জা করে বিদ্যুতের অপচয় করা হচ্ছে, তা ছাড়া বিভিন্ন বিজ্ঞাপন যেমন নিয়ন সাইন, লাইটিং সাইন ইত্যাদিতেও বিদ্যুতের অপচয় লক্ষণীয়। বিভিন্ন বাসাবাড়ি, কলকারখানায় বিদ্যুতের যেসব অবৈধ সংযোগ রয়েছে তা বিচ্ছিন্ন করতে হবে। যথাসময়ে এবং নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হবে। বড় কলকারখানাগুলোতে বিদ্যুত ব্যবহারের ক্ষেত্রে নীতিমালা তৈরি করে দিতে হবে। 
বেকার সমস্যা ও নানা দুরূত্ব সংকটে জর্জরিত এ দেশের এখন প্রয়োজন নতুন নতুন কলকারখানা স্থাপন, স্থাপিত কলকারখানাগুলোর সম্প্রসারণ ও তাদের শক্তির পূর্ণতম ব্যবহার, প্রয়োজন দেশজুড়ে একটা কর্মমুখর জোয়ার আনা। এটি সম্ভব হবে পর্যাপ্ত বিদ্যুত সরবরাহ হলে । 

বিনীত প্রতিবেদক
সাকিব

পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য চাই বৃক্ষরোপণ এই শিরোনামে একটি প্রতিবেদন

পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য চাই বৃক্ষরোপণ এই শিরোনামে একটি প্রতিবেদন

প্রতিবেদন : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় চাই বৃক্ষরোপণ
পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য চাই বৃক্ষরোপণ এই শিরোনামে একটি প্রতিবেদন রচনা কর ( protibedon poribesher barshammo rokhai chai bikhoropon )
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বনভূমির ভূমিকা
তোমার দেখা সম্প্রতি আয়োজিত বৃক্ষমেলার উপর একটি প্রতিবেদন তৈরি কর। 
 

প্রতিবেদনের নাম                     : বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব
প্রতিবেদনের শিরোনাম              : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় চাই বৃক্ষরোপণ
প্রতিবেদকের নাম                    : সাকিব খান
প্রতিবেদন তৈরির সময় ও তা     :২০/০২/২০২২ ইং 
প্রতিবেদন তৈরির স্থান              : রামপুরা  বন্দর, আগারগাঁও
প্রতিবেদনের ধরন                   : বিশেষ ধরন 
 
“পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় চাই বৃক্ষরোপণ” 
মানব সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখার এক গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হল পরিবেশ। এই বিশাল জগত সংসারে মানুষই একমাত্র জীব যারা প্রকৃতির নিয়ম-নীতি ভেঙ্গে নিজেদের আরাম আয়েসে প্রকৃতির উপকরণ যথেচ্ছা ব্যবহার করে যাচ্ছে। এই যথেচ্ছা ব্যবহারের ফলে পৃথিবী আজ চরম বিপর্যয়ের মুখামুখি। মানুষের বসবাসের জন্য প্রয়োজন পৃথিবীর আদিম পরিবেশ সংরক্ষণ। একটি দেশের মোট আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা উচিত। কিন্তু নির্বিচারে বৃক্ষনিধনের ফলে দেশে বনভূমির পরিমাণ এখন প্রায় ১৬ ভাগে নেমে এসেছে। এতে বহুপ্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণি আজ বিলুপ্তির পথে। বিপন্ন আজ জীব বৈচিত্র্য। তাই কেবল পরিবেশ সংরক্ষণের জন্যই নয় বরং পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য, জীবনকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য বৃক্ষ রোপনের প্রয়োজন অনস্বীকার্য। বৃক্ষ আমাদের পরম বন্ধু। বৃক্ষ না থাকলে পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ত। বৃক্ষ আমাদের অক্সিজেন দেয় এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড শোষণ করে পরিবেশের ভারসাম্যতা রক্ষা করছে। বৃক্ষ আমাদের খাদ্য দিয়ে থাকে। এছাড়া পরিবেশের ভারসাম্যতা রক্ষা করে প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন- ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, ভূমিকম্প, ভূমিধ্বস, মাটি ক্ষয়, নদীভাঙন, বরা ইত্যাদির হাত থেকে রক্ষা করে। এ সকল বিষয় বিবেচনা করে বৃষ্ণ নিধন রোধের পাশাপাশি অধিক মাত্রায় বৃক্ষরোপন করা এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। যদি আমরা বৃক্ষরোপন কর্মসূচির মাধ্যমে অধিক মাত্রায় বৃক্ষরোপন করে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারি তবেই বাঁচবে আমাদের এ ধরণী, বাঁচব আমরা, বুক ভরে নিতে পারব শীতল নিশ্বাস। 

সাকিব খান
প্রতিবেদক 

সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১২ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন  BOC সমান 90 ডিগ্রি যোগ দেড় কোন A 

সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১২ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন BOC সমান 90 ডিগ্রি যোগ দেড় কোন A 

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১২ নম্বর।  class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-12-number সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১২ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন  BOC সমান 90 ডিগ্রি যোগ দেড় কোন A

∆ABC এর ∠B ও ∠C এর সমদ্বিখন্ডকদ্বয় O বিন্দুতে মিলিত হয়। প্রমাণ কর যে, ∠BOC = 90° + ½∠A 

class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-12-number

বিশেষ নির্বচন : 
দেওয়া আছে, ∆ABC এর ∠B এবং ∠C এর সমদ্বিখন্ডকদ্বয় O বিন্দুতে মিলিত হয়েছে। 
প্রমাণ করতে হবে যে, ∠BOC = 90° + ½∠A  

প্রমাণ:
∵ BO এবং CO যথাক্রমে ∠B এবং ∠C এর সমদ্বিখন্ডক 
∴∠OBC = ½∠B 
এবং ∠OCB = ½∠C 

আমরা জানি, কোন ত্রিভূজের তিন কোণের সমষ্টি 180° বা দুই সমকোণের সমান।  
∆BOC - এ  ∠BOC + ∠OBC + ∠OCB = 180° 
বা, ∠BOC + ½∠B+ + ½∠C = 180° 
বা, ∠BOC + ½ ∠A + ½∠B+ ½∠C = 180°+ ½ ∠A
বা, ∠BOC + ½(∠A +∠B+∠C)= 180°+ ½ ∠A
বা, ∠BOC + ½ x 180° = 180° + ½ ∠A [∵ ∆ABC এ ∠A +∠B+∠C= 180°]
বা, ∠BOC +90°= 180°+ ½ ∠A 
বা, ∠BOC°= 180°- 90°+ ½ ∠A
বা, ∠BOC°= 90°+ ½ ∠A 
                         [প্রমাণিত]
 

ABC সমদ্বিবাহু ত্রিভুজে BA বাহুকে D পর্যন্ত বর্ধিত করা হল যেন BA সমান AD হয় প্রমাণ কর যে BCD একটি সমকোন

ABC সমদ্বিবাহু ত্রিভুজে BA বাহুকে D পর্যন্ত বর্ধিত করা হল যেন BA সমান AD হয় প্রমাণ কর যে BCD একটি সমকোন

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত এর অনুশীলনী ৬.৩ এর ১১ নাম্বার  
abc somodibahu trivuje ba bahuke d porjonto bordito kora hole jeno ba soman ad hoi proman koro je bac akti somokon

ABC সমদ্বিবাহু ত্রিভুজে, BA বাহুকে D পর্যন্ত বর্ধিত করা হল, যেন BA = AD হয়। প্রমাণ কর যে, ∠BCD একটি সমকোন। 


বিশেষ নির্বচন : 
দেওয়া আছে, ABC সমদ্বিবাহু ত্রিভূজে A শীর্ষবিন্দু। অর্থাৎ, AB = AC 
BA বাহুকে Dপর্যন্ত এমনভাবে বর্ধিত করা হল যেন BA = AD হয়। C, D যোগ করি। 
প্রমাণ করতে হবে যে, ∠BCD একটি সমকোণ। 


প্রমাণঃ : 
∵∆ABC -এ AB = AC 
∴∠ACB = ∠ABC -----------(1)
আবার, BA = AD 
অর্থাৎ, AB = AD 

∴∆ACD এ AD = AC ∠ACD = ∠ADC -----------(2)

∴এখন, (1) নং ও (2) নং সমীকরণ যোগ করে পাই, 
∠ACB + ∠ACD = ∠ABC + ∠ADC 
বা ∠BCD = ∠DBC + ∠BDC --------------(3)
আবার, ∆BCD -এ ∠BCD + ∠DBC + ∠BDC = 180° [∵ ত্রিভূজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণী ]
বা∠BCD + ∠BCD = 180° 
বা2∠BCD = 180°
∴∠BCD == 90° 
অর্থাৎ °BCD একটি সমকোণ। 
                  (প্রমাণিত) 

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৩ নম্বর কোন BOC সমান 90 ডিগ্রি বিয়োগ  দেড় কোন A

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৩ নম্বর কোন BOC সমান 90 ডিগ্রি বিয়োগ দেড় কোন A

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৩ নম্বর। 

∆ABC এর AB ও AC বাহুকে বর্ধিত করলে B ও C বিন্দুতে যে বহিঃকোণ দুইটি উৎপন্ন হয়, তাদের সমদ্বিখন্ডক দুইটি O বিন্দুতে মিলিত হলে, প্রমাণ কর যে, ∠BOC = 90° - ½∠A
class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-13-number
বিশেষ নির্বচন : 
মনেকরি, ∆ABC এর AB ও AC বাহুকে বর্ধিত করায় B ও C বিন্দুতে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ যথাক্রme ∠CBD এবং ∠BCE 
∠CBD এবং ∠BCE এর সমদ্বিখন্ডকদ্বয় পরস্পর O বিন্দুতে ছেদ করেছে।
প্রমাণ করতে হবে যে,
∠BOC= 90° - ½∠A

প্রমাণ:
∵BO এবং CO যথাক্রমে ∠CBD এবং ∠BCE এর সমদ্বিখন্ডক। 
∠OBC = ½∠CBD
এবং ∠OCB = ½∠BCE

এখন আমরা জানি, কোন ত্রিভূজের বহিঃস্থ কোণ এর অন্তঃস্থ বিপরীত কোণদ্বয়ের সমষ্টির সমান। 
∵∠CBC=∠BAC+∠ACB
বা ½∠CBD= ½∠BAC + ½∠ACB
∴∠OBC= ½∠BAC + ½∠ACB ----------(1)

অনুরূপভাবে ∠OCB = ½∠BAC + ½∠ABC ------------(2)
∆BOC এ  ∠BOC + ∠obc + ∠OCB = 180°   [ত্রিভূজের তিন কোণের সমষ্টি এক সমকোণ]    
বা, ∠BOC + ½∠BAC + ½∠ACB + ½∠BAC + ½∠ABC = 180° [ (1) ও (2) এর মান বসিয়ে ]
বা, ∠BOC + ½∠BAC + ½(∠ACB + ∠BAC + ∠ABC) = 180° 
বা, ∠BOC + ½∠BAC + ½ X 180° = 180° [∆ABC ∠A+∠B+∠C=180°]
বা, ∠BOC + ½∠A + 90° = 180°
বা, ∠BOC + ½∠A  = 180° - 90°
বা, ∠BOC = 180° - 90° - ½∠A
∴∠BOC = 90° - ½∠A
                [ প্রমাণিত]

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৪ নম্বর প্রমাণ করতে হবে যে, Ab সমান 2BC

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৪ নম্বর প্রমাণ করতে হবে যে, Ab সমান 2BC

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৪ নম্বর।

চিত্রে দেওয়া আছে, ∠C = এক সমকোণ এবং ∠B= 2∠A প্রমাণ করতে হবে যে, Ab = 2BC 

class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-14-number
বিশেষ নির্বাচন: 
দেওয়া আছে, ∆ABC এ ∠C = এক সমকোণ এবং B = 2∠A 
প্রমাণ করতে হবে যে, AB = 2BC 

অংকণ : C বিন্দুতে ∠BCD = 60° কোণ আঁকি এবং CD রেখা যেন AB - কে D বিন্দুতে ছেদ করে। 

প্রমাণঃ ∆ABC এ 
∠A + ∠B + ∠C = 180° 
বা, ∠A + 2∠A + ∠C = 180° 
বা, 3∠A + 90° = 180° 
বা, 3∠A = 180° – 90°  
বা, 3∠A = 90° 
∴ ∠A = 30° 


তাহলে, 
∠B = 2 x 30° = 60° 
এখন, ∆BDC এ ∠BCD = ∠DBC = 60° 
তাহলে, ∠BDC = 60° 
অর্থাৎ, BDC ত্রিভুজটি সমবাহু। 
 
∴ BC = BD = CD 
∠ACD = ∠ACB - ∠BCD 
     = 90° -60° 
     = 30° 

আবার, ∆ACD এ, ∠ACD = ∠CAD = 30° 
∴ AD = CD 
অর্থাৎ, AD = BC = BD = CD 
AB = AD + BD 
=BC + BC 
=2BC

AB = 2BC  (প্রমাণিত) 

প্রমাণ কর যে ত্রিভুজের একটি বাহু বর্ধিত করলে যে বহিঃস্থ কোণ উৎপন্ন হয় তা বিপরীত অজ্ঞস্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টির সামনে

প্রমাণ কর যে ত্রিভুজের একটি বাহু বর্ধিত করলে যে বহিঃস্থ কোণ উৎপন্ন হয় তা বিপরীত অজ্ঞস্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টির সামনে

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৫ নম্বর। 

প্রমাণ কর যে, ত্রিভুজের একটি বাহু বর্ধিত করলে যে বহিঃস্থ কোণ উৎপন্ন হয়, তা বিপরীত অজ্ঞস্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টির সামনে। 

class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-15-number
বিশেষ নির্বচন : 
মনেকরি, ∆ABC এর BC বাহুকে D পর্যন্ত বর্ধিত করায় ∠ACD বহিঃস্থ কোণ উৎপন্ন হল। প্রমাণ করতে হবে যে, ∠ACD = ∠ABC + ∠BAC 
প্রমাণ: 
আমরা জানি, ত্রিভূজের তিন কোণের সমষ্টি 180° 
∆ABC এ ∠ABC + ∠BAC + ∠ACB = 180° -----(1) 
আবার, ∠ACB + ∠ACD = 180° -----(2) [রৈখিক যুগল কোণ বলে।]
এখন , 
(1) নং থেকে (2) নং সমীকরণ বিয়োগ করে পাই, 
∠ABC + ∠BAC + ∠ACB - ∠ACB - ∠ACD = 180° - 180° ∠ABC + ∠BAC - ∠ACD = 0 
∠ABC + ∠BAC = ∠ACD 
∠ACD = ∠ABC + ∠BAC [প্রমাণিত] 

অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৬ নম্বর প্রমাণ কর যে ত্রিজের যেকোনো দুই বাহুর অন্তর তার তৃতীয় বাহু অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর

অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৬ নম্বর প্রমাণ কর যে ত্রিজের যেকোনো দুই বাহুর অন্তর তার তৃতীয় বাহু অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৬ নম্বর। 

প্রমাণ কর যে, ত্রিজের যেকোনো দুই বাহুর অন্তর তার তৃতীয় বাহু অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর 


বিশেষ নির্বচন : 
মনেকরি, ABC একটি ত্রিভুজ। প্রমাণ করতে হবে যে, ABC ত্রিভূজের যে কোন দুই বাহুর অন্তর তার তৃতীয় বহু অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর। ধরি, BC বৃহত্তর বাহু এবং AC ক্ষুদ্রতম বাহু। তাহলে, BC – AB < AC প্রমাণ করাই যথেষ্ট হবে। 
প্রমাণ:
আমরা জানি, ত্রিভূজের যে কোন দুই বাহুর সমষ্টি এর তৃতীয় বাহু অপেক্ষা বৃহত্তর। 

∆ABC এ, AB+ AC > BC 
বা, AB + AC - AB > BC - AB 
বা, AC > BC - AB 
∴ BC - AB < AC 
          (প্রমাণিত)

সমকোণী ত্রিভূজের সুক্ষকোণদ্বয়ের একটি অপরটির দ্বিগুণ হলে প্রমাণ কর যে ক্ষুদ্রতম বাহুটি অতিভূজের অর্ধেক

সমকোণী ত্রিভূজের সুক্ষকোণদ্বয়ের একটি অপরটির দ্বিগুণ হলে প্রমাণ কর যে ক্ষুদ্রতম বাহুটি অতিভূজের অর্ধেক

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৭ নম্বর। 

সমকোণী ত্রিভূজের সুক্ষকোণদ্বয়ের একটি অপরটির দ্বিগুণ হলে, প্রমাণ কর যে, ক্ষুদ্রতম বাহুটি অতিভূজের অর্ধেক। 


বিশেষ নির্বচনঃ 
ABC একটি সমকোণী ত্রিভুজ। উহার ∠ABC = 90°| ∠C, ∠A এর দ্বিগুণ। কাজেই ∠A = 30° এবং ∠C = 60°। AC উহার অতিভুজ। প্রমাণ করতে হবে যে, BC = ½ AC

অংকনঃ B বিন্দুতে ∠C এর সমান করে ∠DBC অংকন করি। BD রেখা AC কে D বিন্দুতে ছেদ করে। 

প্রমাণঃ 
∆BDC -এ
∠DBC = ∠BCD = 60° 
∴অবশিষ্ট ∠BDC = 60° 
∆BDC এর BD = DC = BC--------(1)

আবার, ∆ABD এর 
∠ABD = ∠ABC - ∠DBC 
= 90° -60° 
= 30°

∴∆ABD - এ 
∠ABD = ∠BAD = 30°
∴AD = BD ------------(2)

সমীকরণ (1) ও (2) হতে পাই- 
AD = BD = DC = BC
∴D, AC এর মধ্যবিন্দু 
∴BD =  ½AC 
∴CD =  ½ AC 
∴BC=AC[∵CB = BC]
    (প্রমাণিত)

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১৮ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন ADB স্থূলকোণ।

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১৮ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন ADB স্থূলকোণ।

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৮ নম্বর। 

∆ABC এ AB > AC এবং ∠A এর সমদ্বিখন্ডক AD, BC বাহুকে D বিন্দুতে ছেদ করে। প্রমাণ কর যে, ∠ADB স্থূলকোণ। 


বিশেষ নির্বচনঃ 
দেওয়া আছে, ∆ABC- এ AB . AC এবং ∠A- এর সমদ্বিখন্ডক AD, BC বাহুকে D বিন্দুতে হেন করেছে। প্রমাণ করতে হবে যে, ∠ADB স্থূলকোণ। 

অংকন:
A বিন্দু হতে BC – এর উপর AE লম্ব টানি। যা BC কে E বিন্দুতে ছেদ করেছে। 

প্রমাণঃ 
∵AE ⊥ BC 
∴∠AED = 90 
এখন আমরা জানি, ত্রিভুজের এক বাহুকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ বিপরীত অন্তঃস্থ কোণদ্বয়ের প্রত্যেকটি অপেক্ষা বৃহত্তর। 

∴∠ADB, ∆AED - এর বহিঃস্থ কোন বলে, 
∠ADB> ∠AED
∴ ∠ADB > 90° 
কিন্তু ∠ADB + ∠ADC = 180° [রৈখিক যুগল কোণ বলে।] 

∴ ∠ADB∠180
∴দেখা যায় ∠ADB, 180° অপেক্ষা ছোট কিন্তু 90° অপেক্ষা বড়। 
∴∠ADB = স্থূল কোণ। 
     (প্রমাণিত) 

Govt Rangamati Hill District Council Job Circular 2022

Govt Rangamati Hill District Council Job Circular 2022

Govt Rangamati Hill District Council Job Circular 2022

নিয়োগ: রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ।
চাকরির স্থান: রাঙামাটি, চট্টগ্রাম।
শূন্যপদের সংখ্যা: 17টি পদ।
কাজের ধরন: ফুল টাইম চাকরি।
চাকরির ধরন: সরকারি চাকরি।
লিঙ্গ: পুরুষ এবং মহিলা উভয়ই।
বয়স সীমা: 18-30 বছর।
শিক্ষামূলকযোগ্যতা: স্নাতক পাস, ডিপ্লোমা পাস, এইচএসসি পাস, এসএসসি পাস।
Official Website: www.rhdc.gov.bd
চাকরির ধরন: সরকারি চাকরি 2022
বিজ্ঞপ্তির নং: 29.34.8400.203.12.001.22-450

govt-rangamati-hill-district-council-job-circular-2022-1
govt-rangamati-hill-district-council-job-circular-2022-2

  

নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


অর্ডালী
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


স্পিডবোট চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


গ্রন্থকার সহকারি
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


কার্য সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC




rangamati job circular 2022, www.rhdc.gov.bd job circular 2022, www.rhdcbd.org job circular, www.rhdc.gov.bd notice, rangamati hill district council job circular 2022, rangamati job circular 2022, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ সমাজসেবা নিয়োগ, 
রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, রাঙ্গামাটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,

এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ১

এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ১

একাদশ দ্বাদশ শ্রেণী এইচএসসি (HSC) পদার্থবিজ্ঞান এ ভৌত আলোকবিজ্ঞান এর গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক নোট। 
এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ১  


প্রশ্নঃ তরঙ্গমূখ কি? 
উত্তরঃ তরঙ্গমূখ: তরঙ্গস্থিত সমদশা সম্পূর্ণ কণাগুলো যে তলে অবস্থান করে তাকে তরঙ্গমুখ বলে। 



প্রশ্নঃ সমতল তরঙ্গমূখ কি? 
উত্তরঃ সমতল তরঙ্গমূখ : তরঙ্গস্থিত সমদশা সম্পূর্ণ কণাগুলোর সঞ্চার পথ  সমতল হলে তাকে সমতল তরমুখ বলে। 



প্রশ্নঃ বেতার তরঙ্গ কি ?
উত্তরঃ বেতার তরঙ্গ: 10-2 m থেকে 104 m ক্রমের তরঙ্গ বৈশিষ্ট বিকিরণকের  বেতার তরঙ্গ বলে । তড়িৎ স্পন্দনের  মাধ্যমে ইহা উৎপন্ন হয়। সাধারণ এন্টেনা দ্বারা  ইলেক্ট্রনকে স্পন্দিত করে বেতার তরঙ্গ উৎপন্ন করা হয়। তাই এন্টেনা দ্বারা  বিকিন যে তড়িৎ শক্তি শুন্যস্থানে তাড়িত চোম্বক  তরঙ্গ  হিসেবে থাকে তাকে বেতার তরঙ্গ বলে। 



প্রশ্নঃ গামা রশ্মি কি ? 
উত্তর: গামা (Y) রশ্মি: তাড়িতচৌম্বক  বর্ণালীতে 10-10m থেকে 10-12m পর্যন্ত বা তার চেয়েও কম তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তাড়িতচৌরকীয় তরঙ্গকে গামা (Y) রশ্মি বলে।  তেজস্ক্রিয় নিউক্লিয়াস থেকে এই রশ্মি নির্গত হয়।



প্রশ্নঃ তাড়িত চৌম্বক তরঙ্গ কি? 
উত্তরঃ তাড়িত চৌম্বক তরঙ্গ: শূন্যস্থান দিয়ে আলোর দ্রুতিতে গতিশীল তড়িৎ ও চৌম্বক আলোড়ন, তড়িৎক্ষেত্র ও চৌম্বকক্ষেত্র পরস্পর লম্ব এবং এগুলো উভয়ই তরঙ্গ সঞ্চালন অভিমুখের সাথে লম্ব থাকে, তাকে তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ বলে।   



প্রশ্নঃ এক্স রশ্মি কি ?
উত্তরঃ এক্স রশ্মি: তাড়িতচৌম্বক বর্ণালীতে 6x10-12 থেকে 1.4x10-10 পর্যন্ত  তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গকে এক্স রশ্মি বলে। এক্স রশ্মি নল বা যন্ত্র দ্বারা বিশেষভাবে এই রশি উৎপন্ন করা হয়। 



প্রশ্নঃ তাড়িতচৌম্বক বর্ণালী কি? 
উত্তরঃ তাড়িতচৌম্বক বর্ণালী: তরঙ্গ দৈঘ্যের নিম্ন সীমা ও উচ্চ সীমার মধ্যে বিস্তৃত বিভিন্ন প্রকার বিকিকরণের সংজ্ঞাকে তাড়িতচৌম্বক বর্ণালী বলে। 



প্রশ্নঃ দৃশ্যমান রশ্মি কি ? 
উত্তর: দৃশ্যমান বিকিরণ তাড়িতচৌম্বক বর্ণালীতে  4x10 -7  m থেকে 7x10 -3 m  পর্যন্ত  তরঙ্গের  দের্ঘ্যের তাড়িত  চুম্বকীয়  তরঙ্গকে দৃশ্যমান রশ্মি বা আলো বলে।



প্রশ্নঃ গোলীয় তরঙ্গমূখ কি? 
উত্তরঃ গোলীয় তরঙ্গমূখ : তরঙ্গস্থিত সমদশা সম্পূর্ণ কণাগুলোর সঞ্চার পথ গোলক্রিয় হলে তাকে গোলীয় তরঙ্গমুখ বলে। 



প্রশ্নঃ পয়েন্টিং ভেক্টর কাকে বলে ?
উত্তরঃ পয়েন্টিং ভেক্টর: কোনো তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ এর গতি পথের সাথে লম্ব ভাবে স্থাপিত একক ক্ষেত্রফলের মধ্যে দিয়ে একক সময়ে যে শক্তি সঞ্চালন করে তাকে পয়েন্টিং ভেক্টর বলে।
    এখানে ,
             
                   

 

এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ২

এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ২

একাদশ দ্বাদশ শ্রেণী এইচএসসি (HSC) পদার্থবিজ্ঞান এ ভৌত আলোকবিজ্ঞান এর গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক নোট। 
এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ২ 


প্রশ্নঃ হাইগেন্‌সের নীতিটি লিখ? 
উত্তর: হাইমেনুসের নীতি : তরঙ্গমুখের প্রতিটি বিন্দুকে নতুন গোলকীয় তরঙ্গের উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এসব তরঙ্গকে গৌণ তরঙ্গবলে। গৌণ তুরঙ্গগুলো মূল তরঙ্গের সমান বেগে চতুর্দিকে অগ্রসর হয়। এই গৌণ তরঙ্গ গুলো কোন নির্দিষ্ট সময়ে যে সাধারণ স্পর্শক তল আবৃত করে, তাই হলো ঐ সময়ে তুরঙ্গ মুখের নতুন অবস্থান।



প্রশ্নঃ ডোরী ব্যবধান কি? 
উত্তরঃ ডোরা ব্যবধান: একটি জোয়ার শুরু থেকে পরবর্তী অনুরূপ ডোরার শুরু পর্যন্ত দুরূত্ব অথবা একটি ডোরার মধ্যবিন্দু থেকে পরবর্তী অনুরূপ তোরার মধ্যবিন্দু পর্যন্ত দূরত্বকে ডোরা ব্যবধান বলে। 



প্রশ্নঃ ডোরা প্রস্থ কি? 
উত্তর: ডোরা প্রস্থ : একটি ডোরার শুরু থেকে তারই শেষ পর্যন্ত দুরত্বকে ডোরা প্রস্থ বলে। 



প্রশ্নঃ আলোর ব্যতিচার কাকে বলে? 
উত্তর: আলোর ব্যতিচার: দুই বা ততোধিক আলোক তরঙ্গের পারস্পারিক উপরিপাতন দ্বারা সৃষ্ট লব্ধি তরঙ্গের তীব্রতা পরিবর্তনজনিত ঘটনাকে আলোর ব্যতিচার বলে। 



প্রশ্নঃ তরঙ্গের উপরিপাতন কি? 
উত্তরঃ তরঙ্গের উপরিপাতন: কোনো মাধমের মধ্যদিয়ে একাধিক তরঙ্গ সঞ্চালিত হলে, যেমন কোন বা বিন্দুর সব্ধি স্মরণ ঘটবে। এ সব্ধি তরঙ্গগুলো কর্তৃক সৃষ্ট পৃথক পৃথক সরণের বীজগাণিতিক যোগফলের সমান। একে তরঙ্গের উপরিপাতন বলে। 



প্রশ্নঃ গঠনমূলক ব্যতিচার কাকে বলে? 
উত্তরঃ গঠনমূলক ব্যতিচার : দুই বা ততোধিক একই বৈশিষ্ট্যের আলোক তরঙ্গের পারস্পারিক সম দশায় উপরিপাতন দ্বারা সৃষ্ট লরি তরঙ্গের তীব্রতা অঙ্গীভূত তরঙ্গের পৃথক তীব্রতার চেয়ে বেশী হয়ে যে ব্যতিচার সৃষ্টি হয় তাকে গঠনমূলক ব্যতিচার বলে। 



প্রশ্নঃ চির কাকে বলে ?
উত্তরঃ দৈর্ঘ্যের তুলনায় প্রস্ত অনেক ছোট এমন আয়াতকার সরু ছিদ্রপথকে চির বলে।



প্রশ্নঃ ব্যতিচার সজ্জা কাকে বলে? 
উত্তরঃ ব্যতিচার সজ্জা : একটি পর্দার উপর ব্যাতিচার ঘটানো হলে পর্দায় আলো- আধারের একটি সজ্জা পাওয়া যায়। এ সজ্জাকে ব্যতিচার সজ্জা বলে। 



প্রশ্নঃ সুসংগত উৎস কি ?
উত্তরঃ  যে উৎস হতে আলোক তরঙ্গ সমূহ সর্বদা সমদশায় নিঃসৃত হয়, তাকে সুসংগত উৎস বলে। 



প্রশ্নঃ ধ্বংসাত্বক ব্যতিচার কাকে বলে? 
উত্তর: ধ্বংসাত্বক ব্যতিচার : দুই বা ততোধিক একই বৈশিষ্ট্যের আলোক তরঙ্গের পারস্পারিক বিপরীত দশায় উপরিপাতন দ্বারা সৃষ্ট লব্ধি তরঙ্গের তীব্রতা শূন্য হয় অথবা অন্ধকার বিন্দু পাওয়া যায় তাঁকে ধ্বংসাত্বক ব্যতিচার বলে। 
 

এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ৩

এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ৩

একাদশ দ্বাদশ শ্রেণী এইচএসসি (HSC) পদার্থবিজ্ঞান এ ভৌত আলোকবিজ্ঞান এর গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক নোট। 
এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ৩

প্রশ্নঃ এক আলোকবর্ষ কাকে বলে? 
উত্তরঃ এক আলোকবর্ষ : এক বছরে আলোক রশ্মি যে দূরত্ব অতিক্রম করে, তাকে আলোকবর্ষ বলে। 
এক আলোকবর্ষ = আলোকের গতিবেগ x 1 বছরে সেকেন্ডের সংখ্যা। 
(3x108 ms-1 ) x ( 365 x 24 x 60 x 60s)
=9.46x1015
= 9.46x1012Km



প্রশ্নঃ ব্যতিচার ঝালর কাকে বলে? 
উত্তরঃ ব্যতিচার ঝলর : একটি পর্দার উপর ব্যাতিচার ঘটানো হলে, পর্দার উপর অনেকগুলো পরস্পর সমগুরাল উজ্জ্বল  ও অন্ধকার রেখা বা পট্রির সৃষ্টি হয়। এই পট্রি গুলোকে একত্রে আলোকের ব্যতিচার ঝালর বলে। 



প্রশ্নঃ আলোর অপবর্তন কি? 
উত্তরঃ আলোর অপবর্তন : তীক্ষ্ণ ধার ঘেঁষে বা সরু ছিদ্র দিয়ে যাবার সময় আলেকরশ্মি কিছুটা বেঁকে যায়। এ ধর্ষকে আলোর অপবর্তন বলে। 



প্রশ্নঃ অসমবর্তিত আলো কি? 
উত্তরঃ অসমবর্তিত আলো : যে আলোকের কলাগুলোর কম্পন গতিপথের লম্ব অভিমুখে চারদিকে সমান বিস্তারে কম্পিত হয় তাকে অসমবর্তিত বা সাধারন আলো বলে। 



প্রশ্নঃ গ্রেটিং ধ্রুবক কি? 
উত্তরঃ গ্রেটিং ধ্রুবক : অপবর্তন গ্রেটিং এর যে কোন একটি চিরের শুরু থেকে পরবর্তী চিরের শুরু পর্যন্ত দুরত্বকে গ্রেটিং ধ্রুবক বলে। কোন সমতল নিঃসরণ গ্রেটিং এর অস্বচ্ছ রেখার বেদ 'b' এবং স্বচ্ছ  অংশের বেধ 'a' হলে (a + b) দূরত্বকে গ্রেটিং উপাদান বা গ্রেটিং ধ্রুবক বলে। 



প্রশ্নঃ সমবর্তন কোন কাকে বলে? 
উত্তর: সমবর্তন কোনঃ কোন প্রতিফলক মাধ্যমে আপাতন কোণের যে সুনির্দিষ্ট মানের জন্য সমবর্তন সর্বাধিক হবে সেই আপাতন কোণকে সমবর্তন কোন বলে। 



প্রশ্ন : আলোর সমবর্তন বা পোলারায়ন কি? 

উত্তর: আলোর সমবর্তন বা পোলারায়ন : যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন তলে কম্পমান আলোক তরঙ্গকে একটি নির্দিষ্ট তল বরাবর কম্পনক্ষম করা যায় তাকে আলোকের সমবর্তন বা পোলারায়ন বলে। 



প্রশ্নঃ দ্বৈত প্ৰতিসরন কাকে বলে? 
উত্তর: দ্বৈত প্রতিসরণ : এমন কতকগুলো কেলাস আছে যাদের মধ্যদিয়ে আলোক রশ্মি গমন করলে এটি দুটি প্রতিসৃত রশিতে বিভক্ত হয়। এই পদ্ধতিকে দ্বৈত প্ৰতিসস বলে। 



প্রশ্নঃ সমবর্তিত আলো কি? 
উত্তর: সমবর্তিত আলো : একটি তলে কিম্বা এর সমান্তরাল তলে কম্পমান আড় তরঙ্গ বিশিষ্ট আলোককে সমবর্তিত আলো বলে। 



প্রশ্নঃ অপবর্তন গ্রেটিং কাকে বলে? 
উত্তরঃ অপবর্তন গ্রেটিং: বহু সংখ্যক পরপর সমান্তরাল ও এরু চির সম্পন্ন পাতকে অপবর্তন সেটিং বলে। 

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ১

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ১

পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র ভৌত আলোকবিজ্ঞান HSC সৃজনশীল প্রশ্ন ও গাণিতিক সমস্যা সূত্র সমাধানের জন্য অনুধাবন প্রশ্নোত্তর
পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ১


প্রশ্নঃ আলো তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ ব্যাখ্যা কর। 
উত্তরঃ আমরা জানি যে সমস্ত তরঙ্গের মধ্যে তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র বিদ্যমান তাদেরকে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ বলে। ম্যাক্সওয়েলের তড়িৎ-স্বকীয় তত্ত্ব অনুসারে বস্তু গুণ বিশিষ্ট কাল্পনিক ইথারের পরিবর্তে বৈদ্যুতিক গুণ বিশিষ্ট তড়িত চৌম্বকক্ষেত্রের মাধ্যমে আলোক তরঙ্গ সঞ্চালিত হয়ে থাকে। এছাড়াও জার্মান বিজ্ঞানী হাইনরিখ হার্জ ছোট আকারের স্পন্দিত বৈদ্যুতিক কুন্ডলী হতে আলোক তরঙ্গের গুণাবলী সম্পন্ন ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তরঙ্গ সৃষ্টি করতে সক্ষম হন এবং দেখান যে, আলোর সব কর্মই এ তরঙ্গে রয়েছে। এতে প্রমানিত হয় যে আলো তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ। 



প্রশ্ন: হাইগেন্সের নীতিটি ব্যাখ্যা কর। অথবা, কোন তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে আলোর প্রতিফলন ও প্রতিসরণ প্রতিপাদন করা সূত্র হয় তা ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: তরঙ্গমুখের প্রতিটি বিন্দুকে নতুন গোলকীয় তরঙ্গের উৎস হিসিবে বিবেচনা করা হয়। এসব তরঙ্গকে গৌণ তরঙ্গ বলে। গৌণ তরঙ্গ গুলো মূল তরঙ্গের সমান বেগে চতুর্দিকে অগ্রসর হয়। এই গৌণ তরঙ্গগুলো কোন নির্দিষ্ট সময়ে যে সাধারণ স্পর্শক তল আবৃত করে, তাই হলো ঐ সময়ে তরঙ্গমুখের নতুন অবস্থান। হাইগেন্সের নীতির উপর ভিত্তি করে আলোর প্রতিফলন ও প্রতিসরণ সূত্র প্রতিপাদন করা হয়। 



প্রশ্ন: আলোর প্রকৃতি সম্বন্ধে বিভিন্ন তত্ত্বের উল্লেখ কর। 
উত্তর: আলোকের প্রকৃতি সম্বন্ধে যেসব তত্ত্ব উদ্ভাবিত হয়েছে সেগুলো হলো- 

  • ক. নিউটনের কনিকা তত্ত্ব 
  • খ. হাইগেনসের তরঙ্গ তত্ত্ব 
  • গ. ম্যাক্সওয়েলের তড়িী তত্ত্ব 
  • ঘ. আইনস্টাইনের কোয়ান্টাম তত্ত্ব। 



প্রশ্ন: বর্ণালী উৎপত্তির কারণ কী? 
উত্তরঃ বর্ণালী উৎপত্তির কারণ সমুহ নিম্নরূপ : 
  • ক. বিভিন্ন বর্ণের আলোক রশ্মির বিচ্যুতি, তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পার্থক্যভেদে বিভিন্ন হয় বলে বর্ণালী উৎপন্ন হয়। 
  • খ. সাদা আলোকের মধ্যে যে সাতটি মূল বর্ণের আলো আছে তাদের জন্য মাধ্যমের প্রতিসরাংক বিভিন্ন হেতু বৰ্ণালী উৎপন্ন হয়। 



প্রশ্নঃ সূর্যের আলোর তরঙ্গমুখ সমতল হয় কেন ? 
উত্তর: কোন বিন্দু উৎস থেকে সমসত্ব মাধ্যমে অল্প দূরত্বে তরঙ্গমূখ গোলীয় হয়। কিন্তু বহু দূরবর্তী কোন বৃহৎ উৎস থেকে আগত তরঙ্গমুখের বক্রতা এত সামান্য হয় যে এর অংশ বিশেষকে দেখলে সমতল মনে হয়। সূর্য যেহেতু দূরবর্তী আলোক উৎস তাই সূর্যের আলোর তরঙ্গমুখ সমতল হয়।



প্রশ্নঃ তাড়িৎ চৌম্বক বর্ণালীতে কি কি বিকিরণ আছে? 
উত্তরঃ তাড়িৎ চৌম্বক বর্ণালীতে যে যে বিকিরণ আছে তা হল- বেতার তরঙ্গ, মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ, অবলোহিত রশ্মি, দৃশ্যমান আলো, অতিবেগুনী রশ্মি, এক্স রশ্মি, গামা রশ্মি। 



প্রশ্নঃ তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য লিখ ? 
উত্তর; তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ- 
  • ক. তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ তড়িৎ ক্ষেত্র ও চৌম্বকক্ষেত্রে এর পর্যায়বৃত্ত পরিবর্তনের ফলে উৎপন্ন হয়। 
  • খ. এই তরঙ্গের সঞ্চালনের অভিমুখ  ও  উভয়ের উপর লম্বা তাই ইহা আড় তরঙ্গ। 
  • গ. তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ সঞ্চালনের জন্য কোন মাধ্যমের প্রয়োজন হয় না। 
  • ঘ. শূন্য মাধ্যমে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের বেগ 3 x 108ms-1 



প্রশ্নঃ তরঙ্গের উপরিপাতন ব্যাখ্যা কর। 
উত্তরঃ কোন মাধ্যমের মধ্যদিয়ে একাধিক তরঙ্গ সঞ্চালিত হলে, কোন বনা বা বিন্দুর লব্ধি সরণ ঘটবে। এ লব্ধি সরুণ তরঙ্গগুলো কর্তৃক সৃষ্ট পৃথক পৃথক সরণের বীজগাণিতিক যোগফলের সমান। একে তরঙ্গের উপরিপাতন বলে। ধরি, দুটি তরঙ্গ মাধ্যমের কোন একটি বলার উপর একই সাথে আপতিত হল। তরঙ্গ দুটির দরুন কলার সরণ যথাক্রমে y1 ও y2। 
এখন তরঙ্গদুটি মাধ্যমের কনাটির উপর একই দশায় আপতিত হলে কণাটির লব্ধি সরল, y = y1 + y2
 এবং তরঙ্গদুটি মাধ্যমের কনাটির উপর বিপরীত দশায় আপতিত হলে ব্যাটির লব্ধি সরণ, y = y1 - y2




প্রশ্নঃ নিম্নলিখিত বিস্তৃত শ্রেণীর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ক্রম অনুসারে সাজাও (বড় থেকে ছোট): দৃশ্যমান আলোকরশ্মি, অতিবেগুণী রশ্মি, অবলোহিত রশ্মি, টিভি ও রেডিও তরঙ্গ, গামা রশ্মি, এক্স (X) রশ্মি। 
উত্তর: ১) টিভি ও রেডিও তরঙ্গ, ২) অবলোহিত রশ্মি, ৩) দৃশ্যমান আলোকরশ্মি, s) অতিবেগুনী রশ্মি, ৫) এক্স (X) রশ্মি, ৬) গামা রশ্মি। 

ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Eastern Refinery limited job circular 2022

ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Eastern Refinery limited job circular 2022

ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Eastern Refinery limited job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম: Eastern Refinery Limited(ERLB)
সংক্ষিপ্ত নাম: ERLB
আবেদন শুরুর তারিখ: 19 জুলাই, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ: 17 আগস্ট, 2022
অবস্থা: চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং: 28.25.0000.053.11.002.10-10
ওয়েব লিংক: erlb. teletalk. com. bd


eastern-refinery-limited-job-circular-2022-part-1
eastern-refinery-limited-job-circular-2022-part-2
eastern-refinery-limited-job-circular-2022-part-3

মেডিকেল অফিসার | 
গ্রেড: এম-৫; 
বেতন স্কেল: ৮. 35,500-60,990/- ঙ) 
পদ সংখ্যা ০১ টি
ক) এমবিবিএস/সমমান। 
খ) যে কোনো সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-সরকারি বা বেসরকারি শিল্প/ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ক্লিনিকে বা হাসপাতালে ন্যূনতম ০২ (দুই) বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা। শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও বয়স 
গ) বয়স: অনূর্ধ্ব ৩২ (বত্রিশ) বছর (আবেদনের সর্বশেষ তারিখ)। 



ক) লিগ্যাল এন্ড এস্টেট অফিসার 
গ্রেড: এম-৭; 
বেতন স্কেল: ৮.23,000-55,470/- 
পদ সংখ্যা ০১ টি

ক) ন্যূনতম ২য় শ্রেণির এলএলবি ডিগ্রি/২য় শ্রেণির সম্মানসহ এলএলএম ডিগ্রি। 
খ)যে কোনো সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-সরকারি বা বেসরকারি শিল্প/বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট কাজে নির্বাহী/১ম শ্রেণির কর্মকর্তা পদে ন্যূনতম ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা। 
গ) পেট্রোকেমিক্যাল বা কেমিক্যাল কমপ্লেক্সে কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 
ঘ) বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ (ত্রিশ) বছর (আবেদনের সর্বশেষ তারিখ)। 



সিকিউরিটি অফিসার 
গ্রেড: এম-৭; 
বেতন স্কেল: 23,000-55,470/- 
পদ সংখ্যা ০১ টি
ক) ন্যূনতম ২য় শ্রেণির স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। 
খ) ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি/কাউন্টার সাবোটাজ/কেপিআই এ বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে। 
গ) যে কোনো সরকারি বা স্বায়ত্বশাসিত বা আধা-সরকারি বা বেসরকারি শিল্প/বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট কাজে নির্বাহী/১ম শ্রেণির কর্মকর্তা পদে ন্যূনতম ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা। 
ঘ) প্রাক্তন সেনা কর্মকতাদেরকে (জেসিও'র নিম্নে নয়) এবং পেট্রোকেমিক্যাল বা কেমিক্যাল কমপ্লেক্সে কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 
ঙ)বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ (ত্রিশ) বছর (আবেদনের সর্বশেষ তারিখ)। 



কোয়ালিটি কন্ট্রোল অফিসার 
গ্রেড: এম-৭; 
বেতন স্কেল: ৮.23,000-55,490/- 
পদ সংখ্যা ০১ টি
ক)ন্যূনতম ২য় শ্রেণির বিএসসি কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি/কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা ন্যূনতম ২য় শ্রেণির সম্মানসহ কেমিট্রিতে ২য় শ্রেণির স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। 
খ) যে কোনো সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-সরকারি বা বেসরকারি শিল্প/ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট কাজে নির্বাহী/১ম শ্রেণির কর্মকর্তা পদে ন্যূনতম ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা। 
গ)পেট্রোকেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ উচ্চতর ডিগ্রিধারীগণকে বা পেট্রো কেমিক্যাল বা কেমিক্যাল কমপ্লেক্সে কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 
ঘ) বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ (ত্রিশ) বছর (আবেদনের সর্বশেষ তারিখ)।





ক্রমিক নং ৪) ৫) 

পদের নাম, গ্রেড ও বেতন স্কেল 


স্টোর অফিসার 
গ্রেড: এম-৭; 
বেতন স্কেল: ৮,23,000-55,490/- 
শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও বয়স 
ক) ন্যূনতম ২য় শ্রেণির (সম্মান) সহ এমকম/এমবিএ/এমএসএস বা সমমানের ডিগ্রি। 
খ) ম্যাটেরিয়াল ম্যানেজমেন্ট এ ডিপ্লোমা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসাবে গণ্য করা হবে। গ) যে কোনো সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-সরকারি বা বেসরকারি শিল্প/ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট কাজে নির্বাহী/১ম শ্রেণির কর্মকর্তা পদে ন্যূনতম ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা। 
ঘ) পেট্রো কেমিক্যাল বা কেমিক্যাল কমপ্লেক্সে কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
ঙ) বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ (ত্রিশ) বছর (আবেদনের সর্বশেষ তারিখ)। 



শর্তাবলি: 
১) নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানির বিদ্যমান নিয়োগ নীতিমালা অনুসরণ করা হবে। 
২) লিখিত/ব্যবহারিক/মৌখিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে কোনো টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না। 
৩) জিপিএ তে ফলাফল প্রাপ্ত প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে বিভাগ/শ্রেণি নির্ধারণের জন্য এতদূবিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্র অনুসরণ করা হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার কোনো পর্যায়ে ৩য় বিভাগ/শ্রেণি বা সমতুল্য জিপিএ গ্রহণযোগ্য হবে না। 
4)সকল পর্যায়ের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ সরকার অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে অর্জন করতে হবে। 
5)সরকারি/আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় চাকরিরত প্রার্থীদেরকে অবশ্যই যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে আবেদন করতে হবে এবং মৌখিক পরীক্ষার সময় তা প্রদর্শন করতে হবে। 
৬) একজন প্রার্থী শুধুমাত্র একটি পদের বিপরীতে আবেদন করতে পারবেন। 
৭) অসম্পূর্ণ/ভুল তথ্য/ত্রুটিপূর্ণ আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। 
৮) বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সার্টিফিকেটে লিপিবদ্ধ জন্ম তারিখ প্রকৃত জন্ম তারিখ হিসাবে গণ্য হবে এবং বয়স সংক্রান্ত কোনো এফিডেভিট (Affidavit) গ্রহণযোগ্য হবে না। 
৯) নিয়োগের বিষয়ে কোনো প্রকার সুপারিশ বা তদবির প্রার্থীর অযোগ্যতা হিসেবে গণ্য হবে। 
১০) লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার নোটিশ প্রার্থীর মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে ও ইস্টার্ণ রিফাইনারী লিমিটেড এর ওয়েবসাইট ( erl. com. bd) এর মাধ্যমে জানানো হবে। 
১১) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কিত যে কোনো সংশোধন, সংযোজন (যদি থাকে) এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য  erl. com. bd এ পাওয়া যাবে। 
১২) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত যোগ্যতার সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ তথ্য দিয়ে পূরণকৃত আবেদন নিয়োগের যে কোনো পর্যায়ে বাতিল হবে এবং এ বিষয়ে কোনো আপত্তি গ্রহণযোগ্য হবে না। কোনো প্রার্থী নিয়োগ লাভের পরও তার প্রদত্ত কোনো তথ্য মিথ্যা প্রমাণিত হলে নিয়োগ বাতিলসহ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 
১৩) মৌখিক পরীক্ষার সময় Online এ পূরণকৃত Application Form সহ নিম্ন বর্ণিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে এবং এক সেট সত্যায়িত কপি (১ম শ্রেণির কর্মকর্তা কর্তৃক) দাখিল করতে হবে: ক) সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদে শ্রেণি/গ্রেড উল্লেখ না থাকলে মার্কশিট/ট্রান্সক্রিপ্ট। খ) বিদেশি কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্জিত ডিগ্রির ক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয়/বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত সমমানের সনদ। গ) পেশাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সনদ। ঘ) জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি। ঙ) সম্প্রতি তোলা ০২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি। 
১৪) প্রার্থীগণকে চূড়ান্ত নিয়োগ লাভের পূর্বে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। 
১৫) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে এ নিয়োগ কার্যক্রমের আংশিক বা সম্পূর্ণ পরিবর্তন/বাতিল বা পদসংখ্যা হ্রাস/বৃদ্ধির ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন। 
১৬) নিয়োগের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

ইস্টান রিফাইনারি নিয়োগ ২০২২, ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড নিয়োগ ২০২২, ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, eastern refinery limited job circular 2022, eastern refinery job circular 2022, ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড, ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড নিয়োগ ২০২২, Eastern Refinery Job Circular 2022, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন, ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড নিয়োগ ২০২২, eastern-refinery-limited-job-circular-2022


bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় নিয়োগ govt ORGBDR Job Circular 2022

রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় নিয়োগ govt ORGBDR Job Circular 2022

রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় নিয়োগ govt ORGBDR Job Circular 2022 
প্রতিষ্ঠানের নাম: Office of The Registrar General, Birth and Death Registration (ORGBDR)
সংক্ষিপ্ত নাম: ORGBDR
আবেদন শুরু    ১৮ জুলাই ২০২২
আবেদন শেষ    ১৪ আগষ্ট  ২০২২
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:46.04.0000.101.11.001(part-2).20.600
ওয়েব লিংক orgbdr. teletalk. com .bd 


পদের নাম ও বেতন স্কেল (জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫ অনুসারে) 

কম্পিউটার অপারেটর 
বেতন স্কেল ১১000-26590 
গ্রেড-১৩ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি; 
(খ) কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতিসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে Standard Aptitude Test এ উত্তীর্ণ হইতে হইবে; 
(গ) বাংলা ও ইংরেজি উভয় প্রকার মুদ্রাক্ষরের ক্ষেত্রে প্রতি ৫ টি স্ট্রোক একটি শব্দ হিসাবে গণ্য হইবে; 
(ঘ) ৫% এর অধিক ভুলের ক্ষেত্রে কোন গতি অর্জন করেন নাই বলিয়া গণ্য হইবে; 
(ঙ) লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা শুধু ব্যবহারিক পরীক্ষায় এবং ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরাই শুধু মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিতে পারিবেন। 



ব্যক্তিগত সহকারী 
বেতন স্কেল ১1000-26590 
গ্রেড-১৩ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি; 
(খ) বাংলা ও ইংরেজি সাঁটলিপি লিখনে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ৫০ ও ৮০ শব্দ এবং মুদ্রাক্ষর লিখনে সর্বনিম্ন প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ২৫ ও ৩০ শব্দের গতি থাকিতে হইবে; 
(গ) তথ্যপ্রযুক্তি ও কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতা থাকিতে হইবে; 
(ঘ) লিখিত পরীক্ষা এবং সাঁটলিপি ও মুদ্রাক্ষর টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীরাই মৌখিক পরীক্ষার জন্য যোগ্য বিবেচিত হইবেন। 


অফিস সহকারী কাম- কম্পিউটার অপারেটর 
বেতন স্কেল ৯৩০০-২২৪৯০ 
গ্রেড-১৬ 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; 
(খ) কম্পিউটার ওয়ার্ড প্রসেসিং, ই- মেইল, ফ্যাক্স মেশিন ইত্যাদি চালনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকিতে হইবে; 
(গ) কম্পিউটারে মুদ্রাক্ষর লিখনে সর্বনিম্ন প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকিতে হইবে।

govt-orgbdr-job-circular-2022-part-1
govt-orgbdr-job-circular-2022-part-2


রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় নিয়োগ, রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, জনবল নিয়োগ দেবে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়, নিয়োগ দেবে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়, ORGBDR Job Circular 2022 orgbdr.teletalk.com.bd, ORGBDR Job Circular 2022 - Office of the Registrar General, ORGBDR Job Circular 2022 www orgbdr teletalk com bd

bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular
 

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ২

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ২

পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র ভৌত আলোকবিজ্ঞান HSC সৃজনশীল প্রশ্ন ও গাণিতিক সমস্যা সূত্র সমাধানের জন্য অনুধাবন প্রশ্নোত্তর
পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ২


প্রশ্ন: সুসংগত উৎস কীভাবে পাওয়া যায়? 
উত্তরঃ সুসংগত আলোক উৎস তৈরীর জন্য সাধারনত একটি উৎস থেকে নির্গত আলোকে দুটি অংশে এমনভাবে বিভক্ত করা হয় যেন প্রতিটি বিভক্ত অংশই একটি স্বতন্ত্র উৎস হয়। এই দুটি বিভক্ত অংশকে দুটি সুসংগত উৎস হিসেবে ধরা হয়। 



প্রশ্নঃ স্থায়ী ব্যতিচারের শর্তসমূহ লিখ ? 
উত্তরঃ স্থায়ী ব্যতিচারের শর্তসমূহ নিম্নরূপ- 
ক. আলোক উৎস দুটি সুসংগত হতে হবে। 
খ. উৎস দুটি পরস্পরের খুব নিকটে হতে হবে। 
গ. তরঙ্গদুটির বিস্তার সমান বা প্রায় সমান হতে হবে।
ঘ. পর্যায়ক্রনিক উজ্জ্বল ও অন্ধকার  বিন্দুর  জন্য তরঙ্গ দ্বয়ের পথপার্থক্য সর্বদা    এর যুগ্ম ও অযুগ্ন গুণিতক হতে হবে।   




প্রশ্নঃ গ্রেটিং এর ব্যবহার লিখ ? 
উত্তর: গ্রেটিং বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। নিম্নে এর ব্যবহার উল্লেখ করা হল- 
ক. আলোকের তরঙ্গদৈর্ঘ্য নির্ণয় করা যায়। 
খ. একই তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দুটি বর্ণালী পৃথক করা যায়। 
গ. তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সাপেক্ষে অপবর্তন কোনের পরিবর্তনের হার নির্ণয় করা যায়। 




প্রশ্ন : ধ্বংসাত্মক ব্যতিচারের শর্তসমূহ লিখ ? 
উত্তরঃ যে সকল বিন্দুতে উপরিপাতিত তরঙ্গদ্বয়ের পথ পার্থক্য, x = (2n – 1 )  হয় সে সকল বিন্দুতে ধ্বংসাত্বক ব্যতিচারের সৃষ্টি হয়। অর্থাৎ যে সকল বিদ্রুতে উপরিপাতিত তরঙ্গদ্বয়ের পথপার্থক্য এর  অযুগ্ন গুণিতক হয় সেসব বিন্দুতে ধ্বংসাত্মক ব্যতিচারের সৃষ্টি হয়। 



প্রশ্ন: সুসংগত উৎসের বৈশিষ্ট্য লিখ ? 
উত্তর: সুসংগত উৎসের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ- 
ক. নিঃসৃত আলোক তরঙ্গগুলোর একই তরঙ্গদৈর্ঘ্য থাকতে হবে। 
খ. আলোক তরঙ্গদয় একই দশায় বা নির্দিষ্ট দশা-পার্থক্য নিঃসৃত হতে হবে। এ দশা পার্থক্য সব সময়ের জন্য বজায় থাকতে হবে। 




প্রশ্নঃ গঠনমূলক ব্যাহচারের শর্তসমূহ লিখা ? 
উত্তরঃ যে সকল বিন্দুতে উপরিপাতিত তরঙ্গদ্বয়ের পথপার্থক্য  এর যুগ্ম গুণিতক অর্থাৎ পথ-পার্থক্য = 2n যেখানে, n = 0, 1, 2, 3...ইত্যাদি সেসব বিন্দুতে  গঠনমূলক ব্যতিচারের সৃষ্টি হয়। 



প্রশ্নঃ সুসংগত আলো ছাড়া স্থায়ী ব্যতিচার সম্ভব নয়। ব্যাখ্যা কর। অথবা, ব্যতিচারের সাথে সুসংগত উৎসের সম্পর্ক কী? 
উত্তর: ব্যতিচার সৃষ্টির জন্য দুটি সুসংগত উৎসের প্রয়োজন হয়। কেননা- দুটি বাতিকে পাশাপাশি রাখলে কখনোই ব্যতিচার ঘটবে না। এমনকি বাতি দুটি একই একই তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো নিঃসরণ করলেও ব্যতিচার ঘটবে না। কারন ব্যতিচার ঘটবে তখনই যখন আলোক উৎস থেকে নিঃসৃত আলোক তরঙ্গদ্বয় একই দশায় বা নির্দিষ্ট দশা- পার্থক্যে নিঃসৃত হবে এবং তাদের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সর্বদা একই থাকবে। আর এরূপ আলো কেবল মাত্র সুসংগত উৎস থেকে পাওয়া সম্ভব। সুতরাং সুসংগত আলো ছাড়া ব্যতিচার পাওয়া সম্ভব নয়। 



প্রশ্নঃ গ্রেটিং ধ্রুবক ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: অপবর্তন গ্রেটিং এর যে কোন একটি চিরের শুরু থেকে পরবর্তী চিরের শুরু পর্যন্ত দুরত্বকে গ্রেটিং ধ্রুবক বলে। মনেকরি, কোন সমতল নিঃসরণ গ্রেটিং এ চির বা দাগের সংখ্যা = N 
গ্রেটিং ধ্রুবক, d =
আবার, কোন সমতল নিঃসরণ গ্রেটিং এর অস্বচ্ছ রেখার বেধ =b 
এবং স্বচ্ছ অংশের তথা চিরের বেধ = a : গ্রেটিং উপাদান বা গ্রেটিং ধ্রুবক, d = (a + b) 

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ৩

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ৩

পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র ভৌত আলোকবিজ্ঞান HSC সৃজনশীল প্রশ্ন ও গাণিতিক সমস্যা সূত্র সমাধানের জন্য অনুধাবন প্রশ্নোত্তর
পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ৩

প্রশ্নঃ তরঙ্গের ব্যতিচার কেবলমাত্র তরঙ্গধর্ম নির্ধারণ করতে পারে; তরঙ্গের প্রকৃতি নির্ণয় করতে পারে না কেন? 
উত্তর: তরঙ্গের ব্যতিচার কেবলমাত্র তরঙ্গধর্ম নির্ধারণ করতে পারে; তরঙ্গের প্রকৃতি নির্ণয় করতে পারে না। কেননা- ব্যতিচারের মাধ্যমে তরঙ্গের উপরিপাতন নীতি তরঙ্গমুখ ইত্যাদি নির্ধারণ করা যায়। আবার অনুদৈর্ঘ্য ও অনুগ্রস্থ উভয় আলোক তরঙ্গ ব্যতিচার ঘটাতে পারে তাই কোন ধরনের আলোক তরঙ্গের জন্য ব্যতিচার ঘটছে তা নিরুপন করা কঠিন। সুতরাং তরঙ্গের ব্যতিচার কেবলমাত্র তরঙ্গধম নির্ধারণ করতে পারে; তরঙ্গের প্রকৃতি নির্ণয় করতে পারে না। 



প্রশ্নঃ দশা পার্থক্য ও পথ পার্থক্যের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন কর। 
উত্তর: কোন তরঙ্গের দুটি তরঙ্গদর্শীর্ষ বা তরঙ্গপাদ এর দূরত্ব হলো তরঙ্গদৈর্ঘ্য λ এবং ঐ দুই বিন্দুর দশা পার্থক্য হলো 2π 
ধরি, তরঙ্গস্থিত যে কোন দুটি কনার পথপার্থক্য = x এবং দশা পার্থক্য = 
এখন λ পথ পার্থক্যের জন্য দশা পার্থক্য = 2π 
x পথ-পার্থক্যের জন্য দশা পার্থক্য, =     x
সুতরাং দশা পার্থক্য =  X  পথ-পার্থক্য।




প্রশ্নঃ ব্যতিচার সৃষ্টিকারী তরঙ্গের একটির পথে একটি পাতলা কাঁচপ্লেট রাখলে ঝালরের কিরুপ পরিবর্তন ঘটবে? 
উত্তর: ব্যতিচার সৃষ্টিকারী তরঙ্গের একটির পথে t বেধের একটি পাতলা কাচপ্লেট রাখলে তরঙ্গদ্বয়ের মধ্যে t পরিমান অতিরিক্ত পথপার্থক্যের সৃষ্টি হবে ।   এখানে = কাঁচের প্রতিসরাংক। ফলে সমগ্র ব্যতিচার ঝালর, কাঁচ প্লেটের যেদিকে রাখা হয়েছে সেদিকে সরে যায়। কিন্তু ব্যতিচার ঝালরে সরণ ঘটলেও ঝালর প্রস্থের কোন পরিবর্তন হয় না। 



প্রশ্নঃ অপবর্তনের কারণ লিখ ? অথবা, অপবর্তন সজ্জা সৃষ্টি হয় কেন ? 
উত্তর; কোন অস্বচ্ছ ধার বা কিনারা ঘেঁষে যাওয়ার সময় আলোকরশ্মির জ্যামিতিক ছায়া অঞ্চলের দিকে বেঁকে যাওয়ার ঘটনাকে আলোকের অপবর্তন বলে। আলো যখন কোন তীক্ষ্ণ ধারে আপতিত হয় থখন একটি তরঙ্গমুখ সেখানে উপস্থিত হয়। ধারের সন্নিকটে তরঙ্গমুখের প্রতিটি উন্মুক্ত বিন্দু  হতে উপতরঙ্গ সৃষ্টি হয়। এসব উপতরঙ্গ মূল গতিপথ ছাড়াও অন্যান্য দিকে অগ্রসর হয়। ফলে উপতরঙ্গ তথা আলো ছায়া অঞ্চলের মধ্যে চলে আসে ফলে আলোকের ব্যতিচার ঘটে এবং অপবর্তন সজ্জা সৃষ্টি হয়। 



প্রশ্নঃ ছিদ্র হতে পর্দা অতি নিকটে থাকলে অপবর্তন অবলোকন করা যায় না কেন? 
উত্তর: অপবর্তন সজ্জার প্রতিটি উজ্জল ও অন্ধকার ডোরার গ্রন্থ নির্ভর করে ছিদ্র হতে পর্দার দূরত্বের উপর। এ দূরত্ব অত্যন্ত স্বল্প হলে ঐ ডোরা গুলোর প্রস্ত এত কম হয় যে খালি চোখে দেখা যায় না। এ কারনে ছিদ্র হতে পর্দা অতি নিকটে থাকলে অপবর্তন অবলোকন করা যায় না।



প্রশ্নঃ সূর্যের আলোয় আলোকীত সাবানের ফেনায় গঠিত বর্ন ও প্রিজমে গঠিত বর্ণের মধ্যে পার্থক্য আছে কী? 
উত্তর; সূর্যের আলোয় আলোকিত সাবানের ফেনায় গঠিত বর্ণ ও প্রিজমে গঠিত বর্ণের মধ্যে পার্থক্য আছে কেননা সাবানের ফেনায় আলোকরশ্মি প্রতিসরণের মাধ্যমে বিশিষ্ট হয়ে বিভিন্ন বর্ণে পৃথক হয় এবং প্রিজমে আলোর প্রতিসরন ও বিচ্ছুরণের মাধ্যমে আলোকরশ্মি বিশিষ্ট হয়ে সাতটি বর্ণে পৃথক হয়। 



প্রশ্নঃ অপবর্তন ঝালরে উজ্জ্বল পট্টি গুলোর প্রত্যেকটিতে আলোক তীব্রতা একই থাকে না ভিন্ন হয় বা ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ অপবর্তন সজ্জায় পট্টিগুলোর বেধ কখনো সমান হয় না। কেন্দ্রীয় পট্টির উজ্জ্বলতা সর্বাধিক। পরবর্তী চরম পট্টিগুলোর উজ্জ্বলতা ক্রমশ কমতে থাকে। এ কারণে অপবর্তন ঝালরে উজ্জ্বল পট্টি গুলোর প্রত্যেকটিতে আলোক তীব্রতা একই থাকে না, ভিন্ন হয়।



প্রশ্নঃ ফ্রেনেল শ্রেনীর অপবর্তন বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর: ফ্রেনেল শ্রেণীর অপবর্তন : যখন উৎস এবং নদী তাদের মধ্যবর্তী বাধা হতে অল্প দূরত্বের মধ্যে অবস্থান করে তখন ঐ বাধার দরুন পর্দায় আলোকের যে অপবর্তন সৃষ্টি হয়। তাকে ফেনেল শ্রেণীর অপবর্তন বলে। 

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ৪

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ৪

পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র ভৌত আলোকবিজ্ঞান HSC সৃজনশীল প্রশ্ন ও গাণিতিক সমস্যা সূত্র সমাধানের জন্য অনুধাবন প্রশ্নোত্তর
পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ৪


প্রশ্নঃ ফ্রনহফার শ্রেনীর অপবর্তন বলতে কী বুঝায়?
উত্তর: ফ্রনহফার শ্রেণীর অপবর্তন : যখন উৎস এবং পর্দা তাদের মধ্যবর্তী বাধা হতে অসীম দূরত্বের মধ্যে অবস্থান করে তখন ঐ বাধার দরুন পর্দায় আলোকের যে অপবর্তন সৃষ্টি হয় তাকে ফ্রনহফার শ্রেনীর অপবর্তন বলে। 



প্রশ্নঃ ফ্রনহফার শ্রেণীর অপবর্তন কিভাবে পাওয়া যায় ? 
উত্তর: কোন উত্তল লেন্সের ফোকাসতলে একটি আলোক উৎস স্থাপন করলে লেন্সে প্রতিসরণের পর সমান্তরাল আলোক রশ্মিশুচ্ছ সেগুলোকে কোন প্রতিবন্ধক বা চিরের উপর আপতিত করে ফ্রনহফার শ্রেনীর অপবর্তন পাওয়া যায়। একক বা দ্বি চির অপবর্তন গ্রেটিং প্রভৃতির সাহায্যে ফ্রনহফার শ্রেণীর অপবর্তন পাওয়া যায়। 



প্রশ্নঃ আলোক তরঙ্গের পোলারায়ন হয় কিন্তু শব্দ তরঙ্গের পোলারায়ন হয় না কেন? 
উত্তর: আলোর সমবর্তনের টুরমালিন পরীক্ষায় কেলাসদ্বয়কে একই অক্ষরেখায় কিন্তু পরস্পর সমকোণে রাখলে দ্বিতীয় কেলাস থেকে কোনো আলো নির্গত হবে না। দ্বিতীয় কেলাসটি সরিয়ে প্রথমটি ঘুরালে আলোর তীব্রতার কোন তারতাম্য ঘটে না কারণ তখন কোনো না কোনো তরঙ্গের কম্পনতল কেলাসের অক্ষের সমান্তরাল হয় ফলে সেগুলো কেলাস অতিক্রম করতে পারে অন্যরা আটকে পড়ে। সুতরাং আলোকের সমবর্তন বা পোলারায়ন ধর্ম সুনিশ্চিতভাবে প্রমান করে যে, আলো এক প্রকার অনুপ্রস্থ তরঙ্গ। অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গের সমবর্তন হয় না, কারন অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গের ক্ষেত্রে মাধ্যমের অনুগুলোর কম্পনের দিক তরঙ্গের বেগের দিকের সমান্তরালে হয়। শব্দ এক প্রকার অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ বলে এর পোলারায়ন ঘটে না।



প্রশ্নঃ একক রেখা চিত্রে ফেনল ও ফ্রনহফার অপবর্তন ঝালরের মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কী? 
উত্তর: একক রেখাচিত্রে ফ্রনহফার অপবর্তন ঝালরে কেন্দ্রীয় পট্টি সর্বদা উজ্জ্বল। কিন্তু ফ্রেনেল অপবর্তন ঝালরের কেন্দ্রীয় পট্টি উজ্জ্বল কিংবা অন্ধকার হতে পারে। যা নির্ভর করে একক রেখাচিত্রে অর্ধ পর্যায়কাল অঞ্চলের সংখ্যার উপর। 



প্রশ্ন : অপবর্তনের চরম ও অবমের শর্ত লিখ ? অথবা, একক রেখাছিদ দ্বারা সৃষ্ট ফ্রনহফার শ্রেণীর অপবর্তন ঝালরের চরম ও অবম বিন্দুর শর্ত কী? 
উত্তর: একক রেখাছিদ্র দ্বারা সৃষ্ট ফ্রনহফার শ্রেণীর অপবর্তন ঝালরের চরম ও অবম বিন্দুর শর্ত গুলো নিম্নরূপ :- 
কোন চিরের বেধ a, আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য λ এবং অপবর্তন কোন  হলে কেন্দ্রিয় উজ্জ্বল পট্রির উভয় দিকে গৌণ চরম বিন্দুগুলির ক্ষেত্রে পথপার্থক্য aSin = (2n+1)   হবে। যেখানে, n = 1, 2, 3 ...... ইত্যাদি। অর্থাৎ পথপার্থক্য   এর বিজোড় গুণিতক হলে উক্ত বিন্দু গুলো হবে চরম। 
আবার, অবম বিন্দুগুলির ক্ষেত্রে পথপার্থক্য, aSin = nλ হবে। যেখানে, n = 1,2,3,ইত্যাদি অর্থাৎ পথপার্থক্য  ​​​​​​​ এর জোড় গুণিতক হলে উক্ত বিন্দু গুলো হবে অবম। 




প্রশ্নঃ দ্বৈত প্রতিসরণ ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: এমন কতকগুলো কেলাস আছে যাদের মধ্যদিয়ে আলোক রশ্মি গমন করলে এটি দুটি প্রতিসৃত রশ্মিতে বিভক্ত হয়। এই পদ্ধতিকে দ্বৈত প্রতিসরণ বলে। রশ্মি দুটির একটি প্রতিসরনের সূত্র মেনে চলে এবং অপরটি মেনে চলে না। প্রতিসরনের সূত্র মেনে চলা রশ্মির নাম সাধারণ রশ্মি এবং মেনে না চলা রশ্মির নাম অসাধারণ রশ্মি। 



প্রশ্নঃ ব্যতিচার ও অপবর্তনের মধ্যে পার্থক্য লিখ। 
উত্তর: ব্যতিচার ও অপবর্তনের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরুপ- 
 

ব্যতিচার  অপবর্তন
১. ব্যতিচার সজ্জায় সাধারনত পট্টিগুলোর অপবর্তন বেধ সমান থাকে।  ১. অপবর্তন সজ্জায় পট্টিগুলোর বেধ কখনো সমান থাকে না। 
২. ব্যতিচারের ক্ষেত্রে অন্ধকার পট্টিতে কোন আলো থাকে না।  ২. অপবর্তনের ক্ষেত্রে অন্ধকার পট্টিতেও সামান্য কিছু আলো থাকে। 




প্রশ্নঃ প্রকৃতিতে কোন উৎসই সুসংগত নয়। ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: দুটি উৎস থেকে সমদশায় বা কোনো নির্দিষ্ট দশা পার্থক্যের একই তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দুটি আলোক তরঙ্গ নিঃসৃত হলে তাদেরকে সুসংগত উৎস বলে। সাধারনভাবে দুটি আলাদা আলোক উৎসকে সুসংগত উৎস হিসেবে গণ্য করা যায় না, কেননা যেকোনো একটি উৎসের পরমাণু কর্তৃক নিঃসৃত আলোক তরঙ্গ অন্য উৎসের ওপর কোনো ভাবেই নির্ভর করে না। তাই দুটি ভিন্ন উৎস থেকে নির্গত দুটি আলাদা আলোক তরঙ্গ একটি নির্দিষ্ট দশা পার্থক্য বজায় রাখতে পারে না। ফলে উৎস দুটি হতে নির্গত তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্য ও  বিস্তারে বেশ পার্থক্য দেখা যায়। তাই প্রকৃতিতে কোনো উৎসই সুসংগত নয়। 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ gov ict division job circular 2022

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ gov ict division job circular 2022

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ gov ict division job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম:ICT Division (ICTD)
সংক্ষিপ্ত নাম:ICTD
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:56.00.0000.036.11.003.22-254
ওয়েব লিংক: https://ictd.gov.bd/

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: ICTD
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: আগামীকাল

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: ICTD
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: আগামীকাল

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: ICTD
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: আগামীকাল

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: ICTD

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি চাকরি যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি চাকরি যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর নিয়োগ ২০২২ RJSC Job Circular 2022 rjsc.teletalk.com.bd Registrar of Joint Stock ROC Job Circular 2022 Registrar of Joint Stock Companies and Firms Job Circular job circular
পদের নাম, 
গ্রেড ও বেতন (জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী) 

কম্পিউটার অপারেটর 
(১৩তম গ্রেড) 
১১,০০০-২৬,৫৯০/- 
প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 

(ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী; এবং 
(খ) কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতিসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে Standard Aptitude Test এ উত্তীর্ণ হইতে হইবে। 


অফিস সহকারী কাম- কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক 
(১৬ তম গ্রেড) 
৯,৩০০-২২,৪৯০/- 
প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচ এস সি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং Computer ব্যবহারের ক্ষেত্রে Word Processing Data Entry 3 Typing এ প্রতি মিনিটে সর্বনিম্ন বাংলায় ১৫ টি এবং ইংরেজিতে প্রতি মিনিটে ২০টি শব্দের গতি থাকতে হবে। 


গাড়ী চালক 
(১৬ তম গ্রেড) 
৯,৩০০-২২,৪৯০/- 
প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ; 
(খ) ড্রাইভিং লাইসেন্সঃ হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স : 
(গ) অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চালকগণ অগ্রাধিকার পাইবেন । 

রেকর্ড কিপার 
(১৬ তম গ্রেড) 
৯,৩০০-২২,৪৯০/- 
প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচ এস সি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং
(খ) রেকর্ড সংরক্ষণে অন্যুন ০৫ (পাঁচ) বৎসরের চাকুরীর অভিজ্ঞতা।

অফিস সহায়ক 
(২০ তম গ্রেড) 
৮,২৫০-২০,০১০/-
প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট । (এসএসসি) বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।


প্রতিষ্ঠানের নাম: Office of the Registrar of Joint Stock Companies and Firms (RJSC)
সংক্ষিপ্ত নাম: RJSC
আবেদন শুরুর তারিখ: 26 জুলাই, 2022
বিজ্ঞপ্তির নং: 26.06.0000.010.11.004.20/1352
ওয়েব লিংক: http://rjsc.teletalk.com.bd/

RJSC-Job-Circular-2022

 

পদের নাম:-
অফিস সহায়ক
রেকর্ড কিপার
গাড়ী চালক
ক্যাশিয়ার
কম্পিউটার অপারেটর
Tags
bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

Mass communication department job circular 2022

Mass communication department job circular 2022

Mcd gov bd  job circular 2022
mass communication department job circular 2020

প্রতিষ্ঠানের নাম: Mass Communication Department (MCD)
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
আবেদন শুরুর তারিখ: 1 আগস্ট, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022
বিজ্ঞপ্তির নং: 15.56.0000.001.11.001.99(part-2)-959
ওয়েব লিংক: http://mcd.teletalk.com.bd/

 

পরিচ্ছন্নতার কর্মী
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


এ,পি,এ,ই অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


সহকারি সাইন অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


ফ্লুট প্লেয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


ডায়নামো মেকানিক
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


ঘোষক
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


এম এল ড্রাইভার
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


এম এল সারেং
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


ড্রাইভার
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


সাউন্ড মেকানিক
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


ঊর্ধ্বতন কণ্ঠশিল্পী
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022


সাঁটলিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MCD
শেষ তারিখ: 25 আগস্ট, 2022




mcd teletalk com bd
mcd gov bd
http mcd teletalk com bd
mass communication bd
recent govt job circular
company job circular 2022
hsc pass job circular 2022
 

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Govt bscic job circular 2022

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Govt bscic job circular 2022

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Govt bscic job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম: Bangladesh Small and Cottage Industries Corporation (BSCIC)
সংক্ষিপ্ত নাম:BSCIC
আবেদন শুরুর তারিখ:8 আগস্ট, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:8 সেপ্টেম্বর, 2022
বিজ্ঞপ্তির নং:36.02.0000.003.11.042.2022/3050
ওয়েব লিংক: bscic.teletalk.com.bd 

টেকনিক্যাল হেলপার
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

ফিল্ড স্টাফ
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

প্রধান বাবুর্চি
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 9 আগস্ট, 2022

করণিক তথা কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

ড্রাফটস ম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

নকশাবিদ
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

কারিগরি কর্মকর্তা
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

সহকারী প্রোগ্রামার
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

সহকারী প্রোগ্রামার
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

ঊর্ধ্বতন নকশাবিদ
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

নিরীক্ষা কর্মকর্তা
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

বাজেট অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022


বাজেট অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

প্রমোশন কর্মকর্তা
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

প্রমোশন কর্মকর্তা
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

সম্প্রসারন কর্মকর্তা
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022

প্রোগ্রামার
সংক্ষিপ্ত নাম: BSCIC
শেষ তারিখ: 8 সেপ্টেম্বর, 2022
প্রকাশিত: 8 আগস্ট, 2022







বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প (বিসিক) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন বিসিক নিয়োগ
ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন নিয়োগ ২০২২ (বিসিক) 
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক নিয়োগ ২০২২
bscic job circular 2022
BSCIC Job Circular 2022 - bscic.teletalk.com.bd Apply Online
BSCIC Job Circular 2022 নতুন নিয়োগ
BSCIC Job Circular 2022- bscic.teletalk.com.bd

চট্টগ্রামে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত বাসচালক

চট্টগ্রামে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত বাসচালক

বাসচালক নিহত হয়েছেন চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে এক চলন্ত ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা লাগাতে। বাসচালকের নাম আলী হোসেন (৫৫)।  ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চট্টগ্রামগামী লেনে মিরসরাই পেট্রোল পাম্প এলাকায় মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

 আহত হয়েছেন ৩ জন যাত্রী তারা হলেন তরুকুল আলম (৩০), রজু মিয়া (৪৫) ও মো. তৈমুল। নিহত বাস চালক  কুমিল্লার নাঙ্গলকোট এলাকার বদিউল আলমের ছেলে আলী হোসেন। 

ফায়ার সার্ভিস ও হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,  গ্রিনলাইন পরিবহনের একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস আজ ভোরে মিরসরাই পেট্রোল পাম্প এলাকায় ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই বাসের চালক নিহত হন। দুর্ঘটনায় আহত তিন জনকে   উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। 

বাসের চালককের মরদেহ উদ্ধার করতে বেশকিছুটা সময় লাগে কারণ তিনি বাসের নিচে পরে থাকে তার লাশ উদ্ধার করতে বাসের কিছুটা কেটে ফেলতে হয়।  

নিহত চালকের মরদেহ ও দুর্ঘটনায় জড়িত দুটি গাড়ি পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে জোরারগঞ্জ হাইওয়ে থানাই। 

ঢাকা বিআরটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ dbrt teletalk com bd Apply

ঢাকা বিআরটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ dbrt teletalk com bd Apply

ঢাকা বিআরটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ dbrt.teletalk.com.bd Apply
dhaka bus rapid transit company limited job circular, brt job circular 2022, ঢাকা বিআরটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, Dhaka BRT Job Circular 2022 - dbrt.teletalk.com.bd Apply, Dhaka BRT Job Circular 2022, brtc.teletalk.com.bd Apply - BRTC Job Circular 2022, BRTC Job Circular 2022 brtc.teletalk.com.bd Apply, Dhaka Bus Rapid Transit Job Circular 2022


প্রতিষ্ঠানের নাম:Dhaka Bus Rapid Transit Company Ltd(DBRT)
সংক্ষিপ্ত নাম:DBRT
আবেদন শুরুর তারিখ:14 আগস্ট, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:13 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং: ৩৫.আরএইচডি.০০০০.বিআরটি(এমডি).১৪.০০৩.২০১৩-৬২৬
ওয়েব লিংক: dbrt. teletalk. com. bd


ব্যবস্থাপক (ডিপো)
সংক্ষিপ্ত নাম: DBRT
শেষ তারিখ: 13 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 14 আগস্ট, 2022

brt-job-circular-2022-1
brt-job-circular-2022-2

ব্যবস্থাপক (রক্ষণাবেক্ষণ)
সংক্ষিপ্ত নাম: DBRT
শেষ তারিখ: 13 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 14 আগস্ট, 2022

ব্যবস্থাপক (আইটি)
সংক্ষিপ্ত নাম: DBRT
শেষ তারিখ: 13 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 14 আগস্ট, 2022

ব্যবস্থাপক (অপারেশন)
সংক্ষিপ্ত নাম: DBRT
শেষ তারিখ: 13 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 14 আগস্ট, 2022

ব্যবস্থাপক (অর্থ)
সংক্ষিপ্ত নাম: DBRT
শেষ তারিখ: 13 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 14 আগস্ট, 2022

উপ মহাব্যবস্থাপক (রক্ষণাবেক্ষণ)
সংক্ষিপ্ত নাম: DBRT
শেষ তারিখ: 13 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 14 আগস্ট, 2022

মহা ব্যবস্থাপক
সংক্ষিপ্ত নাম: DBRT
শেষ তারিখ: 13 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 14 আগস্ট, 2022

BAF Shaheen College Dhaka job circular 2022 www bafsd edu bd job circular

BAF Shaheen College Dhaka job circular 2022 www bafsd edu bd job circular

প্রতিষ্ঠানের নাম:BAF Shaheen College Dhaka (BAFSD)
সংক্ষিপ্ত নাম:BAFSD
আবেদন শুরুর তারিখ:13 আগস্ট, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
ওয়েব লিংক:  bafsd.edu.bd 


সহকারি শিক্ষক (বাংলা ভার্সন- প্রাথমিক শাখা) বিষয়ঃ সাধারণ
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

সহকারি শিক্ষক (বাংলা ভার্সন-মাধ্যমিক শাখা) বিষয়ঃ গণিত, ইংরেজি
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

সহকারি শিক্ষক (ইংরেজি ভার্সন-মাধ্যমিক শাখা) বিষয়ঃ ব্যবসায় শিক্ষা, ইসলাম ধর্ম
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

প্রদর্শক (ইংরেজি ভার্সন- স্কুল শাখা) বিষয়ঃ প্রাণিবিজ্ঞান
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

সহকারি শিক্ষক (ইংরেজি ভার্সন- স্কুল শাখা) বিষয়ঃ বাংলা, গণিত
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

প্রদর্শক (ইংরেজি ভার্সন-কলেজ শাখা) বিষয়ঃ উচ্চতর গণিত, পরিসংখ্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

প্রভাষক (ইংরেজি ভার্সন-কলেজ শাখা) বিষয়ঃ রসায়ন
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

ক্রীড়া শিক্ষক (বাংলা ভার্সন-কলেজ শাখা)
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

প্রদর্শক (ইংরেজি ভার্সন-কলেজ শাখা)
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

প্রদর্শক (বাংলা ভার্সন-কলেজ শাখা)
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

সহকারি শিক্ষক (বাংলা ভার্সন- মাধ্যমিক শাখা)
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

কাউন্সিলর এন্ড হেড অফ ডিসিপ্লিন
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

প্রভাষক (বাংলা ভার্সন- কলেজ শাখা)
সংক্ষিপ্ত নাম: BAFSD
শেষ তারিখ: 9 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 13 আগস্ট, 2022

BAF-Shaheen-College-Dhaka-job-circular-2022-www-bafsd-edu-bd-job-circular

Bcsir job circular 2022 www bcsir gov bd job circular 2022

Bcsir job circular 2022 www bcsir gov bd job circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম:Bangladesh Council of Scientific and Industrial Research (BCSIR15)
সংক্ষিপ্ত নাম:BCSIR15
আবেদন শুরুর তারিখ:16 আগস্ট, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:39.02.0000.007.11.108.22-313
ওয়েব লিংক:http://bcsir15.teletalk.com.bd/


Lab Attendant/PP Attendant/Helper
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Office Shohayok
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Driver
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Junior Technician
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Office Assistant Cum Computer Typist
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Research Botanist
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Research Physicist
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Research Chemist
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Scientific Officer (Zoology)
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Scientific Officer (Soil, Water and Environment/Environmental Science)
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Scientific Officer (Chemical Engineering)
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Scientific Officer (Mechanical Engineering)
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Scientific Officer (Mechanical Engineering)
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Scientific Officer (Robotics and Mechatronics/ Computer Science and Engineering/ Software Engineering/ IT)
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান


Scientific Officer (Electrical and Electronics Engineering)
সংক্ষিপ্ত নাম: BCSIR15
শেষ তারিখ: 5 সেপ্টেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান



bangladesh council of scientific and industrial research job circular, bcsir job circular 2022, bcsir scientific officer, bcsir notice board, www.bcsir.gov.bd job circular 2022, bcsir scientific officer circular, bcsir teletalk, scientific officer job circular 2022, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, শিল্প মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, আসন্ন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, উপজেলায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, মন্ত্রালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সর্বশেষ, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, শিল্প মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

SSC Bangla 2nd Paper Suggestion 2023 এসএসসি বাংলা ২য় সাজেশন ২০২৩

SSC Bangla 2nd Paper Suggestion 2023 এসএসসি বাংলা ২য় সাজেশন ২০২৩

এসএসসি বাংলা ২য় সাজেশন ২০২৩ SSC 100% Common Bangla 2nd Paper Suggestion 2023

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট(এস,এস,সি)-২০২৩ 
রচনামূলক অংশ; 
পূর্ণমান-৭০ 
বাংলা ২য় পত্র ফাইনাল সাজেশন(সকল বোর্ড) 


অনুচ্ছেদ রচনা 

একুশে বইমেলা ------------- 7*
শিশুশ্রম  ------------- 3*
নারীশিক্ষা  ------------- 3*
বাংলা নববর্ষ ------------- 7*
যৌতুক প্রথা ------------- 7*
স্বাধীনতা দিবস ------------- 7*
পরিবেশ দূষন ------------- 3*
যানজট ------------- 3* 
বিজয় দিবস ------------- 7*
সত্যবাদিতা  ------------- 3*


চিঠি/আবেদন পত্র 

ভবিষ্যৎ জীবনের লক্ষ সম্পর্কে পত্র  ------------- 3* 
পরিক্ষায় কৃতিত্ত্ব প্রদর্শন সম্পর্কে পত্র  ------------- 3* 
ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমন সম্পর্কে পত্র ------------- 7* 
পরিক্ষার পর অবসর দিন সম্পর্কে পত্র  ------------- 7*
সম্প্রতি পড়া একটি বই সম্পর্কে পত্র  ------------- 7*
শিক্ষামূলক সফরের উপকারিতা সম্পর্কে পত্র  ------------- 3* 
গ্রামকে নিরক্ষরতা মুক্তকরা সম্পর্কে পত্র  ------------- 7*


সারাংশ/সারমর্ম

জাতি শুধু বাইরের  ------------- 3* 
মানুষের মূল্য কোথায়?  ------------- 3* 
আজকের দুনিয়াটা আশ্চর্যভাবে  ------------- 7*
শ্রমকে শ্রদ্ধার সংগে গ্রহন  ------------- 7*
অতীতকে ভুলে যাও  ------------- 3* 
কীসে হয় মর্যাদা?  ------------- 3* 
মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ প্রানী  ------------- 7*
অভ্যাস ভয়ানক জিনিস  ------------- 7*
আসিতেছে শুভ দিন  ------------- 7*
বসুমতি কেন তুমি এতই  ------------- 7*
দৈন যদি আসে আসুক  ------------- 7*
সার্থক জনম আমার জন্মেছি দণ্ডিতের সাথে দণ্ডিদাত কাদে  ------------- 3* 
শৈশবে সদুপদেশ যাহার  ------------- 3* 
নিন্দুকেরে বাসি আমি  ------------- 7*
কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক  ------------- 3* 


ভাবসম্প্রসারন 

দুর্নীতি জাতির সকল উন্নতির অন্তরায়  ------------- 3* 
দুঃখের মতো এত বড় পরশ পাথর আর নেই ------------- 3* 
কীর্তিমানের মৃতু নাই  ------------- 7*
শৈবাল দিঘেরে বলে উচ্চ করে শির  ------------- 3* 
আলো বলে অন্ধকার তুই বড় কালো  ------------- 3* 
ভোগে সুখ নাই ত্যাগেই প্রকৃত সুখ  ------------- 7*
আত্নশক্তি অর্জনই শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য  ------------- 7*
পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি  ------------- 3* 
দূর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য  ------------- 3* 
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন  ------------- 7*
গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন  ------------- 7*
নানান দেশের নানান ভাষা  ------------- 3* 
পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন  ------------- 3* 
স্বদেশের উপকারে নেই যার মন  ------------- 7*
অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে  ------------- 7*
সকলের তরে সকলে আমরা  ------------- 7*


প্রতিবেদন 

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি  ------------- 7*
বৃক্ষরোপনের গুরুত্ত্ব  ------------- 3* 
ডেঙ্গুজরের ভয়াভহতা  ------------- 3* 
খাদ্যে ভেজাল  ------------- 7*
মাদকাশক্ত ও তার প্রতিকার  ------------- 7*
যানজট সম্পর্কিত  ------------- 7*
সড়ক দূর্ঘটনা  ------------- 3* 
শিশুশ্রম বন্ধ  ------------- 3* 


প্রবন্ধ রচনা 

বেশি গুরুত্বপূর্ণ  ------------- 7*
একটি শীতের সকাল  ------------- 3* 
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ------------- 3* 
শ্রমের মর্যাদা  ------------- 7*
স্বদেশপ্রেম  ------------- 7*
দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান  ------------- 3* 
কৃষিকাজে বিজ্ঞান  ------------- 3* 
অধ্যবসায়  ------------- 7*
পরিবেশ দূষন ও প্রতিকার  ------------- 7*



ssc bangla 2nd paper suggestion 2023, SSC Bangla 2nd Paper Final Suggestion 2023, SSC 100% Common Suggestion 2023, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র সাজেশন ২০২৩, ১০০% কমন এসএসসি বাংলা ২য় পত্র সাজেশন ২০২৩, SSC Bangla Suggestion 2023, ssc bangla second paper suggestion 2023, SSC Suggestion 2023 Bangla 2nd Paper, ssc bangla second paper suggestion 2023, এসএসসি ২০২৩ বাংলা ২য় সাজেশন, SSC 2023 Bangla 2nd paper short suggestion, এসএসসি ২০২৩ বাংলা ২য় পত্র সাজেশন, SSC 2023 bangla 2nd paper suggestion all board, Bangla 2nd Paper Suggestion For SSC 2023, এসএসসি 2023 বাংলা ২য় পত্র সাজেশন শিওর কমন, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র ফাইনাল সাজেশন ২০২৩ (সকল বোর্ড) ১০০% কমন, এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি মূলক সাজেশন ২০২৩ বিষয়: বাংলা ২য় পত্র, ssc 2023 bangla 2nd paper suggestion, ssc bangla suggestion 2023, ssc bangla 2nd paper suggestion 2023, ssc 2023 bangla suggestion, ssc bangla 2nd paper suggestion, ssc bangla 2nd paper suggestion 2022, ssc 2023 suggestion, ssc 2023, bangla 2nd paper suggestion for ssc 2023, bangla 2nd paper suggestion, ssc 2022 bangla suggestion

ইংরেজিতে নালিশ পত্র বা বিচার পত্র বা অভিযোগ পত্র লেখার নিয়ম

ইংরেজিতে নালিশ পত্র বা বিচার পত্র বা অভিযোগ পত্র লেখার নিয়ম

ইংরেজিতে নালিশ পত্র বা বিচার পত্র বা অভিযোগ পত্র লেখার নিয়ম
এই পত্রটি খুবই ভদ্র সৌজনাপূর্ণ ভাবে উপস্থাপন করতে হয়। এই সকল পত্র সাধারণত সরকারী / বেসরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে উচ্চ পর্যায়ের সরকারী অফিসার/ বেসরকারি অফিসারকে নিকট পত্র লিখতে হয়। এই পত্র লিখার সময় আপনার অসুবিধা ও কষ্টের কথা উল্লেখ করে যুক্তিপূর্ণ ভাবে নালিশ করতে হয়। নালিশের কথা উল্লেখ করার পর ওই বিভাগের যোগ্যতার প্রশংসা করতে হবে। 

এই পত্রে আপনার অসুবিধা ও কষ্টের কথা উল্লেখ করে সরকারী অফিসার/ বেসরকারি অফিসারের প্রতি সম্মান প্রদান করুন :
1. It is with great pain that I wish to bring to your kind notice the ruthlessness shown by some employees of your office. 
2. I am distressed to even your attention to the following lapse committed by your assistant manager.

বিস্তারিতভাবে এখন আপনার কষ্ট ও অসুবিধার কথা উল্লেখ করুন :
3. For the last ten days ........... (mention the reason) and in spite of my repeated reminders no action has been taken by your assistant manager. 
4. In spite of my repeated verbal complaints and your department's verbal assurances no concrete steps taken yet to solve this issue. 
5. It is really regretting that your department has turned a deaf ear to our written comments and several reminders. has been plaint followed

এবার সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রশংসা করে আপনার দিকে নজর রাখার অনুরোধ করুন :
6. It is really surprising that such an efficient competent department like yours is not heeding my complaints.  Please Do the necessary work without any further loss of time. 
7. It is hard to believe that such a thing should have happened under your ability to control. Please get the needful required work at the earliest. 
8. I can hardly believe that a department like yours which is well known for its efficiency should be taking so much time in doing the required work. 

নালিশের বিচার শেষ করে কাজটি দ্রুত করার জন্য অনুরোধ করুন :
9. I hope that you will take prompt action quickly and oblige. 
10. I feel very confident about receiving a favorable and helpful reply. 

Dear Sir/mem,
                   It is with great regret that I wish to bring to your kind notice the callousness shown by the staff of your office. (1) For the last ten days, my phone has been switched off and in spite of several reminders, no action has been taken yet by your assistant manager. (3) it is really surprising that such a competent department as that yours is not heeding our complaints. Please get the necessary work without any further loss of time. (6) 

                                  I hope that you will take prompt action quickly and oblige. (9) 

 
yours faithfully.

Tags: ingregite-nalish-potro-ba-bichar-potro-ba-ovijog-potro-likhar-niyom
ইংরেজিতে নালিশ পত্র বা বিচার পত্র বা অভিযোগ পত্র লেখার নিয়ম 
অভিযোগ পত্র বৈশিষ্ট্য, অভিযোগ পত্রের উদ্দেশ্য, অভিযোগ পত্রের নমুনা, চেয়ারম্যান বরাবর অভিযোগ পত্র, অভিযোগ চিঠি ইংরেজি, অভিযোগ চিঠি ইংলিশ, অভিযোগ পত্র, নালিশ পত্র লেখার নিয়ম, বিচার পত্র লেখার নিয়ম, ইংরেজিতে নালিশ পত্র লেখার নিয়ম, নালিশ পত্র কিভাবে লিখতে হয়, বিচার পত্র কিভাবে লিখতে হয়, ইংরেজিতে বিচার পত্র, ইংরেজিতে নালিশ পত্র, nalish potro likhar niyom, bichar potro likhar niyom, কিভাবে কারোর নামে নালিশ করতে হয়, কিভাবে ইংরেজিতে বিচার চাইতে হয়, ইংরেজিতে বিচার পত্র লিখন, ইংরেজিতে নালিশ পত্র লিখন, বিচার পত্র, নালিশ পত্র, ইংরেজিতে পত্র লেখার নিয়ম, ইংরেজিতে পত্র লেখার শিক্ষা, rules for writing complaint letter in english, complaint letter in bangla english, নালিশ পত্র in english, বিচার পত্র in english, অভিযোগ চিঠি, ovijog potro
আমাদের অনেক সময় কারোর বিরুদ্ধে নালিশ করার জন্য নালিশ পত্র বা বিচার পত্র বা অভিযোগ পত্র লিখার প্রয়োজন পরে এবং তা যদি ইংরেজি ভাষায় লিখা হয় তাহলে তা স্মার্টনেস পত্রে প্রকাশ পাই। 

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Narayanganj govt job circular 2022

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Narayanganj govt job circular 2022

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Narayanganj govt job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম: Narayanganj District (DCNARAYANGANJ)
সংক্ষিপ্ত নাম:DCNARAYANGANJ
আবেদন শুরুর তারিখ:23 আগস্ট, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
বিজ্ঞপ্তির নং:05.41.6700.301.01.001.22.986
ওয়েব লিংক: narayanganj . gov. bd 
আইডি:- #GJOB4512
পদ সংখ্যাঃ ৩৭ টি

নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 23 আগস্ট, 2022

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 23 আগস্ট, 2022

গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 23 আগস্ট, 2022

মিউটেশন কাম সার্টিফিকেট সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 29 আগস্ট, 2022

ক্রেডিট চেকিং কাম-সায়রাত সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 29 আগস্ট, 2022

সার্টিফিকেট সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 29 আগস্ট, 2022

সার্টিফিকেট পেশকার
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 29 আগস্ট, 2022

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 29 আগস্ট, 2022

নাজির কাম ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNARAYANGANJ
আবেদনের শেষ তারিখ: নিচের ছবিতে দেখুন 
প্রকাশিত: 29 আগস্ট, 2022


১। পদের নামঃ নাজির কাম ক্যাশিয়ার
পদ সংখ্যাঃ ৪ টি
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে ।
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে ।

২। পদের নামঃ অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদ সংখ্যাঃ ৪ টি
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা


৩। পদের নামঃ সার্টিফিকেট পেশকার
পদ সংখ্যাঃ ৪ টি
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এ প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এ প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।


৪। পদের নামঃ সার্টিফিকেট সহকারী
পদ সংখ্যাঃ ৪ টি
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার টাইপে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা


৫। পদের নামঃ ক্রেডিট চেকিং কাম-সায়রাত সহকারী
পদ সংখ্যাঃ ৪ টি
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার টাইপে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা


৬। পদের নামঃ মিউটেশন কাম সার্টিফিকেট সহকারী
পদ সংখ্যাঃ ৬ টি
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার টাইপে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে এবং কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা


৭। পদের নামঃ গাড়ী চালক
পদ সংখ্যাঃ ৬ টি
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ অষ্টম শ্রেণী পাস।
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা


৮। পদের নামঃ অফিস সহায়ক
পদ সংখ্যাঃ ৪ টি
গ্রেডঃ ২০
যোগ্যতাঃ মাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী।
বেতনঃ ৮২৫০-২০০১০ টাকা


৯। পদের নামঃ নিরাপত্তা প্রহরী
পদ সংখ্যাঃ ১ টি
গ্রেডঃ ২০
যোগ্যতাঃ মাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী।
বেতনঃ ৮২৫০-২০০১০ টাকা
narayanganj-govt-job-circular-2022

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Narayanganj govt job circular 2022
narayanganj govt job circular 2022, govt jobs in narayanganj, hsc pass job circular 2022 in narayanganj, govt job in narayanganj, narayanganj govt job circular 2022, govt job circular in narayanganj, govt job in narayanganj, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২, ২০২২ নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, নারায়ণগঞ্জ জেলা অফিসে নিয়োগ ২০২২, নারায়ণগঞ্জ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নারায়ণগঞ্জ জেলা অফিসে পিওন পদে নিয়োগ, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ বিজ্ঞপ্তি, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ নিয়োগ

বিমান নিয়োগ ২০২২ Biman bangladesh airlines ltd job circular 2022

বিমান নিয়োগ ২০২২ Biman bangladesh airlines ltd job circular 2022

বিমান নিয়োগ ২০২২ Biman bangladesh airlines ltd job circular 2022 

প্রতিষ্ঠানের নাম:Biman Bangladesh Airlines Ltd (BBAL)
সংক্ষিপ্ত নাম:BBAL
আবেদন শুরুর তারিখ:28 আগস্ট, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:11 সেপ্টেম্বর, 2022
বিজ্ঞপ্তির নং:30.34.0000.073.29.000.22/90
ওয়েব লিংক: http://bbal.teletalk.com.bd/
আইডি:- #GJOB4514
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেড-এ নিম্নলিখিত পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে যোগ্য বাংলাদেশি নাগরিকদের নিকট হতে দরখাস্ত আহ্বান করা যাচ্ছে: 

পদের নাম 
জুনিয়র অপারেটর জিএসই (ক্যাজুয়াল) 
বেতন বিভাগ ৩(১) প্রশাসন 
পদ সংখ্যা: ১০০ টি 
বয়স: ২৮-০৮-২০২২ খ্রিঃ তারিখে অনুর্দ্ধ ৩০ বছর এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে ৩২ বছর। 
শিক্ষাগত যোগ্যতা 
১) কমপক্ষে এইচএসসি অথবা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। 
২) বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি কর্তৃক বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে। 
৩) যানবাহন চালনায় তিন (৩) বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 
উল্লেখ্য, অপেশাদার লাইসেন্সধারী এবং যানবাহন চালনায় তিন (০৩) বছরের কম অভিজ্ঞ প্রার্থীদের আবেদন করার প্রয়োজন নেই । 


শর্তাবলি ও অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করার নিয়মাবলি: 
০১। জুনিয়র অপারেটর জিএসই পদে বয়সসীমা ২৮-০৮-২০২২ খ্রিঃ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে ৩২ বছর। এসএসসি পাশের সনদপত্রের ভিত্তিতে বয়স নির্ধারিত হবে। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়। 
০২। বর্ণিত পদের নির্বাচিত প্রার্থীগণ ৮৯ দিন ভিত্তিতে (শর্তসাপেক্ষে নবায়নযোগ্য) নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। 
০৩। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কিত যে কোন সংশোধন, সংযোজন (যদি থাকে) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেড এর ওয়েব সাইটে www.biman.gov.bd এবং www.biman-airlines.com প্রকাশ করা হবে। 
08। বিমান কর্তৃপক্ষ পদের সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি এবং পদনাম সংশোধন, পরিবর্তন এবং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থগিত কিংবা বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করে।

biman-bangladesh-airlines-ltd-job-circular-2022
biman bangladesh airlines ltd job circular 2022, airport job circular 2022, biman bangladesh airlines job circular 2022 apply online, biman bangladesh airlines job circular 2022 pdf download, bbal.teletalk.com.bd circular 2022, biman bangladesh airlines cabin crew job circular 2022, biman bangladesh airlines job exam date, bangladesh biman airlines job circular 2021, biman bangladesh airlines cabin crew job circular 2022, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ২০২২, বিমান হেলপার নিয়োগ ২০২২, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নিয়োগ ২০২২, এয়ারপোর্ট ৩য় টার্মিনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নিয়োগ ২০২২, ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স নিয়োগ ২০২২, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নোটিশ 2022, এয়ারপোর্ট নিয়োগ 2022, বিমান এয়ারলাইন্স নিয়োগ

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ কিশোরগঞ্জ gov dc office job circular 2022 KISHOREGANJ

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ কিশোরগঞ্জ gov dc office job circular 2022 KISHOREGANJ

জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ কিশোরগঞ্জ gov dc office job circular 2022 KISHOREGANJ
এসএ শাখা, এলএ শাখা এবং ১৩টি উপজেলা ভূমি অফিসে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসনের অধীনে ০৯টি পদে ১৩০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। শুধুমাত্র কিশোরগঞ্জ জেলার স্থায়ী বাসিন্দারা এই চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। পদটিতে পুরুষ ও মহিলা উভয় প্রার্থীই আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: ড্রাফটসম্যান
পদ সংখ্যা: ০২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাশ। ৬ মাসের সিভিল ড্রাফটিং বিষয়ে ট্রেডকোর্স সনদপ্রাপ্ত।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০ – ২৩,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: নাজির কাম ক্যাশিয়ার
পদ সংখ্যা: ১৩ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০ শব্দ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: সার্টিফিকেট পেশকার
পদ সংখ্যা: ১২ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০ শব্দ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: ক্রেডিট চেকিং কাম সায়রাত সহকারী
পদ সংখ্যা: ১২ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০ শব্দ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: মিউটেশন কাম সার্টিফিকেট সহকারী
পদ সংখ্যা: ১২ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০ শব্দ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: গাড়ীচালক
পদ সংখ্যা: ১৩ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৮ম শ্রেণী পাশ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: ট্রেসার
পদ সংখ্যা: ০২ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাশ।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদ সংখ্যা: ৬১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পাশ।
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী
পদ সংখ্যা: ০৩ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পাশ।
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

আবেদন শুরুর সময় : ০১ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ সকাল ১০:০০ টা থেকে শুরু হবে।
আবেদনের শেষ সময় : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় শেষ হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া: আবেদন করতে হবে অনলাইনে http://dckishoreganj.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধমে অনলাইনে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।



প্রতিষ্ঠানের নাম:DC OFFICE KISHOREGANJ (DCKISHOREGANJ)
সংক্ষিপ্ত নাম:DCKISHOREGANJ
আবেদন শুরুর সময় : ০১ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ সকাল ১০:০০ টা থেকে শুরু হবে।
আবেদনের শেষ সময় : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় শেষ হবে।
বিজ্ঞপ্তির নং: 31.12.4800.007.10.025.22-1827
ওয়েব লিংক: http://dckishoreganj.teletalk.com.bd


নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

ট্রেসার
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

মিউটেশন কাম সার্টিফিকেট সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

ক্রেডিট চেকিং কাম-সায়রাত সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

সার্টিফিকেট পেশকার
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

সার্টিফিকেট পেশকার
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

নাজির কাম ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

ড্রাফটম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: DCKISHOREGANJ
প্রকাশিত: 1 সেপ্টেম্বর, 2022

বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিতে দেখুন…




কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, dc office job circular 2022 KISHOREGANJ, KISHOREGANJ dc office job circular 2022, KISHOREGANJ dc office job 2022 circular, 2022 KISHOREGANJ dc office job circular, KISHOREGANJ job circular 2022 dc office, KISHOREGANJ dc office job 2022 circular, job dc office circular 2022 KISHOREGANJ, KISHOREGANJi 2022 dc office job circular

পরীক্ষাগারে টলুইন বা মিথাইল বেনজিন প্রস্তুতি বর্ননা কর

পরীক্ষাগারে টলুইন বা মিথাইল বেনজিন প্রস্তুতি বর্ননা কর

পরীক্ষাগারে টলুইন বা মিথাইল বেনজিন প্রস্তুতি বর্ননা কর
পরীক্ষাগারে টলুইন বা মিথাইল বেনজিন প্রস্তুতির দুটি পদ্ধতি দেওয়া হলো- 

১. ব্রোমো বেনজিন ও মিথাইল থেকে: শুষ্ক ইথারে দ্রবীভূত হ্যালোজেনো মিথেন যেমন, মিথাইল ব্রোমাইড ও হ্যালোজেনো বেনজিন যেমন, ব্রোমো বেনজিন (অথবা মিথাইল আয়োডাইট ও আয়োডো বেনজিন) এর মিশ্রনে সোডিয়াম ধাতু যোগ করলে বিক্রিয়া শুরু হয় ফলে টলুইন উৎপন্ন হয়ে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। টলুইনের বাস্পকে শীতল করে তরল টলুইন সংগ্রহ করা হয়৷ এই বিক্রিয়াকে উটজ ফিটিগ বিক্রিয়া বলে। যেমন, 



২. বেনজিন থেকে: শুষ্ক অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (AlCl3) এর উপস্থিতে বেনজিন ও শুষ্ক মিথাইল ক্লোরাইডের মিশ্রনকে উত্তপত করলে, বেনজিন থেকে টলুইন উৎপন্ন হয়। এই বিক্রিয়াটি ফ্রিডল ক্রাফট অ্যালকাইলেশন এর একটি উদাহারন। 



বিক্রিয়া শেষে মিশ্রনটিকে হিম শীতল পানিতে ঢেলে দেয়া হয়। তখন অপরিবর্তিত বেনজিন কঠিন অবস্থায় জমাট বেঁধে যায়, কিন্তু টলুইন তরল অবস্থায় থাকে৷ এ টলুইনকে পৃথক করে পাতন করলে বিশুদ্ধ টলুইন পাতিত তরলরূপে পাওয়া যায়। 

মধুর উপকারিতার চিকিৎসা কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী

মধুর উপকারিতার চিকিৎসা কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী

সকালে খালি পেটে মধু খেলে হজমের সমস্যা দূর হয় কারণ মধুতে থাকা এনজাইম পেটের অম্লভাব কমিয়ে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। তাছাড়া হালকা গরম পানির সাথে যদি আপনি মধু মিশিয়ে খান তাহলে আপনার ওজন হ্রাস পাবে এবং লিভার পরিষ্কার থাকবে। সকালে মধু খাওয়ার সম্পর্কে একটি হাদিস হলো : আবু হুরায়রাহ (রাঃ), থেকে বর্ণিতঃ


حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ خِدَاشٍ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ زَكَرِيَّاءَ الْقُرَشِيُّ، حَدَّثَنَا الزُّبَيْرُ بْنُ سَعِيدٍ الْهَاشِمِيُّ، عَنْ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ سَالِمٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ مَنْ لَعِقَ الْعَسَلَ ثَلاَثَ غَدَوَاتٍ كُلَّ شَهْرٍ لَمْ يُصِبْهُ عَظِيمٌ مِنَ الْبَلاَءِ ‏"‏ ‏.
   রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন ব্যক্তি প্রতি মাসে তিন দিন ভোরবেলা মধু চেটে চেটে খেলে সে মারাত্মক কোন বিপদে আক্রান্ত হবে না। [৩৪৫০]

যাদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কম তারা মধু খেলে বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে আল্লাহ'র ইচ্ছাই নিজেদের বাঁচাতে পারবে। মধুতে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম রয়েছে যা হলো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিকেল ধ্বংস করে দেয়। আবূ সা‘ঈদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেছেন, 
عَيَّاشُ بْنُ الْوَلِيدِ حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلٰى حَدَّثَنَا سَعِيدٌ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ أَبِي الْمُتَوَكِّلِ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ أَنَّ رَجُلاً أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ أَخِي يَشْتَكِي بَطْنَه“ فَقَالَ اسْقِه„ عَسَلاً ثُمَّ أَتَى الثَّانِيَةَ فَقَالَ اسْقِه„ عَسَلاً ثُمَّ أَتَاهُ الثَّالِثَةَ فَقَالَ اسْقِه„ عَسَلاً ثُمَّ أَتَاه“ فَقَالَ قَدْ فَعَلْتُ فَقَالَ صَدَقَ اللهُ وَكَذَبَ بَطْنُ أَخِيكَ اسْقِه„ عَسَلاً فَسَقَاه“ فَبَرَأَ.

এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –এর নিকট এসে বললঃ আমার ভাইয়ের পেটে অসুখ হয়েছে। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তাকে মধু পান করাও। এরপর লোকটি দ্বিতীয়বার আসলে তিনি বললেনঃ তাকে মধু পান করাও। অতঃপর তৃতীয়বার আসলে তিনি বললেন তাকে মধু পান করাও। এরপর লোকটি এসে বললঃ আমি অনুরূপই করেছি। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আল্লাহ্‌ সত্য বলেছেন, কিন্তু তোমার ভাইয়ের পেট মিথ্যা বলছে। তাকে মধু পান করাও। অতঃপর সে তাকে পান করাল। এবার সে রোগমুক্ত হল। [৫৭১৬; মুসলিম ৩৯/৩১, হাঃ ২২৬৭, আহমাদ ১১১৪৬] আধুনিক প্রকাশনী- ৫২৭৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫১৬৯)

মধু তৈরী করতে মৌমাছিদের অনেক কষ্ট করতে হয় তারা বিভিন্ন ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে।  গ্লুকোজ, পানি, ফ্রুক্টোজ,  তেল ও এনজাইমের সংমিশ্রণে মধু তৈরী হয়। প্রাকৃতিক ভাবে রোগ থেকে মুক্তির তিনটি উপায় এর মধ্যে মধু একটি। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ)–এর সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিতঃ  
مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحِيمِ أَخْبَرَنَا سُرَيْجُ بْنُ يُونُسَ أَبُو الْحَارِثِ حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ شُجَاعٍ عَنْ سَالِمٍ الأَفْطَسِ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ الشِّفَاءُ فِي ثَلاَثَةٍ فِي شَرْطَةِ مِحْجَمٍ أَوْ شَرْبَةِ عَسَلٍ أَوْ كَيَّةٍ بِنَارٍ وَأَنَا أَنْهٰى أُمَّتِي عَنِ الْكَيِّ.

তিনি বলেনঃ রোগমুক্তি আছে তিনটি জিনিসে। শিঙ্গা লাগানোতে, মধু পানে এবং আগুন দিয়ে দাগ দেয়াতে। আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করছি। (আধুনিক প্রকাশনী- ৫২৭০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫১৬৬)
আবদুল্লাহ (বিন মাসঊদ) (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ سَلَمَةَ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ أَبِي الأَحْوَصِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ عَلَيْكُمْ بِالشِّفَاءَيْنِ الْعَسَلِ وَالْقُرْآنِ ‏"‏ ‏.‏

তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ দু’ আরোগ্য দানকারী বস্তুকে অবশ্যই তোমাদের গ্রহণ করা উচিতঃ মধু ও কুরআন মজীদ। [৩৪৫২]
তাহকীক আলবানীঃ দুর্বল তবে মাওকূফ সূত্রে সহীহ।

মহান আল্লাহ তালা পৃথিবীতে যত ধরণের রোগ বালাই তৈরী করেছেন তার সব কিছুর প্রতিষোধকও তিনি তৈরী করেছেন। রোগ বালাই হচ্ছে মমিন বান্দাদের জন্য পরীক্ষা। আল্লাহ তালা রোগ বালাই দিয়ে তার বান্দাদের পরীক্ষা করেন অথবা তার কিছু গুনাহ মাফ করে দেন অথবা হিদায়েতও দিয়ে থাকেন অথবা আরো অনেক কিছুই আল্লাহ তালা করে দেন। আল্লাহতালার অনেক নিয়ামতের একটি হলো মধু। মধু খেলে মন ভালো থাকে, পাকস্থলী ভালো থাকে, লিভার পরিষ্কার হয়, এবং ঠান্ডার চিকিৎসায় মধু ব্যবহার করা যায়। আবূ উবায় (রাঃ), থেকে বর্ণিতঃ
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ يُوسُفَ بْنِ سَرْجٍ الْفِرْيَابِيُّ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ بَكْرٍ السَّكْسَكِيُّ، حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ أَبِي عَبْلَةَ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُبَىٍّ ابْنَ أُمِّ حَرَامٍ، وَكَانَ، قَدْ صَلَّى مَعَ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ الْقِبْلَتَيْنِ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَقُولُ ‏"‏ عَلَيْكُمْ بِالسَّنَى وَالسَّنُّوتِ فَإِنَّ فِيهِمَا شِفَاءً مِنْ كُلِّ دَاءٍ إِلاَّ السَّامَ ‏.‏ قِيلَ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَمَا السَّامُ قَالَ ‏"‏ الْمَوْتُ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ عَمْرٌو قَالَ ابْنُ أَبِي عَبْلَةَ السَّنُّوتُ الشِّبِتُّ ‏.‏ وَقَالَ آخَرُونَ بَلْ هُوَ الْعَسَلُ الَّذِي يَكُونُ فِي زِقَاقِ السَّمْنِ وَهُوَ قَوْلُ الشَّاعِرِ هُمُ السَّمْنُ بِالسَّنُّوتِ لاَ أَلْسَ فِيهِمُ وَهُمْ يَمْنَعُونَ جَارَهُمْ أَنْ يُقَرَّدَا

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে উভয় কিবলার (বাইতুল মুকাদ্দাস ও কা’বা) দিকে নামায পড়েছেন। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ অবশ্যই তোমাদের সানা ও সান্নুত ব্যবহার করা উচিত। কারণ তাতে সাম ছাড়া সব রোগের প্রতিষেধক রয়েছে। জিজ্ঞাসা করা হলো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ‘সাম’ কি? তিনি বলেনঃ ‘মৃত্যু’। রাবী আমর (রাঃ) বলেন, বিন আবূ আবলা বলেছেন, সান্নুত হলো এক ধরনের উদ্ভিজ্জ, অন্যরা বলেন, বরং তা ঘি রাখার চামড়ার পাত্রে রক্ষিত মধু। যেমন কবি বলেনঃ “তারা পরস্পর মিলেমিশে ঐক্যবদ্ধ থাকে ঘি ও সান্নুতের মত, তাই তাদের মধ্যে নাই কোন বিবাদ। তারা প্রতিবেশীকে ধোঁকার আশ্রয় নিতে বারণ করে”।
                                                                                                                    তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।

নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২ Dc office job circular 2022 nilphamari

নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২ Dc office job circular 2022 nilphamari

প্রতিষ্ঠানের নামঃ DC Office Nilphamari (DCNILPHAMARI) জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নীলফামারী
সংক্ষিপ্ত নাম:DCNILPHAMARI
পদ সংখ্যাঃ ২৮ টি
অফিশিয়াল ওয়েবসাইটঃ nilphamari.gov.bd
আবেদন শুরুঃ ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
আবেদনের শেষ তারিখঃ ০৩ অক্টোবর, ২০২২
বিজ্ঞপ্তির নং:05.47.7300.012.11.002.19-480
ওয়েব লিংক: http://dcnil.teletalk.com.bd/


পদের নামঃ লাইব্রেরী সহকারি
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ১ টি
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার টাইপে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।

পদের নামঃ সার্টিফিকেট সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ৩ টি
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার টাইপে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।

পদের নামঃ অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ১৭ টি
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এ প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।


পদের নামঃ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর)
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ২ টি
বেতনঃ ১০২০০-২৪৬৮০ টাকা
গ্রেডঃ ১৪
যোগ্যতাঃ স্নাতক ডিগ্রী/ সমমানের ডিগ্রী। শর্টহ্যান্ড প্রতি মিনিটে গতি ইংরেজি ৭০ শব্দ এবং বাংলা ৪৫ শব্দ। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতি থাকতে হবে।

পদের নামঃ উপ প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সাঁটলিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর)
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ৫ টি
বেতনঃ ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৩
যোগ্যতাঃ স্নাতক ডিগ্রী/ সমমানের ডিগ্রী। শর্টহ্যান্ড প্রতি মিনিটে গতি ইংরেজি ৮০ শব্দ এবং বাংলা ৫০ শব্দ। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতি থাকতে হবে।

প্রার্থীর বয়স
আবেদনকারী প্রার্থীর বয়স ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে ১৮-৩০ এর মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/ শহীদ বীর মুক্তিযুদ্ধার পুত্রকন্যা ও শারীরিক প্রতিবন্ধীর জন্য বয়স ১৮ থেকে ৩২ বছর।

আবেদন ফি
আবেদন ফি বাবদ প্রার্থীকে ১১২ টাকা টেলিটক প্রিপেইড সিমের মাধ্যমে প্রদান করতে হবে। আবেদন পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এই টাকা পরিশোধ করতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা
অনলাইনে আবেদন শুরু হবে ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ সকাল ১০.০০ টা হতে এবং আবেদন শেষ হবে ০৩ অক্টোবর ২০২২ তারিখ বিকাল ৫.০০ টায়।

আবেদন করার পদ্ধতি
প্রার্থীকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে প্রার্থীকে নীলফামারী ডিসি অফিসের আবেদন এর ওয়েবসাইটে (dcnil.teletalk.com.bd) গিয়ে আবেদন ফরমটি পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।

dc-office-job-circular-2022-nilphamari-1
dc-office-job-circular-2022-nilphamari-2
dc office job circular 2022 nilphamari, nilphamari dc office job circular 2022, nilphamari dc office job circular 2022, nilphamari gov job circular 2022, nilphamari dc office job circular 2022, nilphamari dc office job circular 2022, dc office nilphamari job circular 2022, nilphamari dc office job circular 2022, নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২, মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, নীলফামারী জেলা প্রশাসক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, জেলা প্রশাসকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় নিয়োগ ২০২২, উত্তরা ইপিজেড নীলফামারী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নীলফামারী জেলার চাকরির খবর
নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২ Dc office job circular 2022 nilphamari  

সংবাদপত্র বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বা বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন

সংবাদপত্র বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বা বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন

সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য চিঠি 

সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য চিঠি লিখার নিয়ম 
কোনো সংশ্লিষ্ট বিষয় যেমন জনগণের অভিযোগ, অভাব, জনগুরুত্বসম্পন্ন কোনো বিষয় অথবা স্থানীয় কোনো সমস্যার আবেদন-নিবেদন করে যারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণে ব্যর্থ হয় তারা পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে চিঠিপত্র কলামে যথাযথ করে সহজেই  কর্তৃপক্ষের বা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন। তাই সংবাদপত্রের মাধ্যমে সমস্যাটি সমাধানের জন্য চিঠিপত্র করে কলামে লিখতে হয়। এ ছাড়া সম্পাদককে মহোদয়কে চিঠি ছাপানোর জন্য অনুরোধও করা যাই। বাংলাদেশের বর্তমানের অবস্থার পরিপেক্ষিতে সংবাদপত্রের গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলছে। আজকে আমরা জানবো কিভাবে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য চিঠি লিখতে হয়।  

প্রত্যেক সময় চিঠিপত্র সম্পাদক সাহেবের কাছে লেখার পর চিটির মতোই খাম এঁকে প্রাপক ও প্রেরক লিখে দিতে হবে। 


পরিবেশ সংরক্ষণ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য দেশে প্রতি বছর বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন করার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একখানি নাতিদীর্ঘ পত্র লিখ। 
অথবা, বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ক জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একখানি পত্র লিখ। 


বরাবর, 
সম্পাদক
ওয়ার্ল্ড টাইম টেক, 
রামপুরা, ঢাকা 
জনাব, 
আপনার বহুল প্রচারিত ও সবার দৃষ্টি-নন্দিত দৈনিক পত্রিকায় নিম্নলিখিত সংবাদটি পরিবেশন করে দেশ ও জাতির সুখ- সমৃদ্ধির পথ সুগম করার সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি। 
তারিখ: ০৫-০১-১৯৯৯ইং
বিনীত নিবেক–
ফাইজুল  
নওপাড়া, নেত্রকোনা 
বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন 
"দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর"—বিশ্বকবির এ উদ্ধৃতিটিতে বৃক্ষের গুরুত্ব সুস্পষ্ট। উদ্ভিদ ও মানুষ পরস্পর নির্ভরশীল - এটা চিরন্তন সত্য কথা। প্রকৃতপক্ষে, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষ বৃক্ষের ওপর পরম নির্ভরশীল। আমাদের বেঁচে থাকার জন্যে বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। বৃক্ষ ছাড়া আমরা বাঁচতে পারবো না। বৃক্ষ আবহাওয়ার ভারসাম্য স্বাভাবিক রাখে, পরিবেশকে দূষণমুক্ত করে এই পৃথিবীকে আমাদের বসবাসের উপযোগী করে তোলে। বৃক্ষ আমাদের সর্বদা খাদ্যের যোগান দেয় ও জ্বালানি সরবরাহ করে। আমাদের জীবনরক্ষাকারী অক্সিজেন আমরা বৃক্ষ থেকেই পেয়ে থাকি। বৃক্ষ ছায়া দেয়, বৃষ্টিপাত ঘটায়। বৃক্ষ আবহাওয়াকে আর্দ্র রাখে, জমিকে সরস ও উর্বর করে তোলে ফলে আমরা প্রায় খাদ্য। বৃক্ষ থেকে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও শিল্পের কাঁচামাল পাই। বৃক্ষ খরা, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি থেকে আমাদের রক্ষা করে। কিন্তু আমরা প্রতিনিয়ত বৃক্ষ কেটে ফেলছি। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকা হয়ে পড়ছে রুক্ষ, শুষ্ক ও মরুময়। এতে পরিবেশের ভারসাম্য হচ্ছে বিঘ্নিত। যদি এই পৃথিবীতে বৃক্ষের অস্তিত্ব না থাকে তবে আমাদের অস্তিত্ব ঠিকে থাকতে পারবে না। তাই বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তার কথা চিন্তা করে পালন করতে হবে বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ। আর এর মাধ্যমে জনগণকে বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব সম্পর্কে ধারণা দিতে হবে। জনগণকে উৎসাহিত করে তুলতে হবে বৃক্ষরোপণে। এমন কি এ সপ্তাহে বৃক্ষমেলার আয়োজন করাও প্রয়োজন। দেশব্যাপী প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালিত হলে জনমনে বৃক্ষরোপণের নব-জাগরণ আসবে। এতে দেশ ও জাতির ব্যাপক কল্যাণ হবে। 
বিনীত- 
ফাইজুল 
গ্রাম তেলিগাতী, ডাকঘর: নওপাড়া 
জেলা : নেত্রকোনা  
সংবাদপত্র বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বা বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন

মিল্ক ভিটায় চাকরি Milk Vita Job Circular 2022 milkvita org bd

মিল্ক ভিটায় চাকরি Milk Vita Job Circular 2022 milkvita org bd

প্রতিষ্ঠানের নাম:Bangladesh Milk Producer's Co-Operative Union Ltd. (MILKVITA)
সংক্ষিপ্ত নাম:MILKVITA
আবেদন শুরুর তারিখ:5 সেপ্টেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:47.67.0000.001.11.001.22-1352
ওয়েব লিংক:http://milkvita.teletalk.com.bd/


সহকারী ব্যবস্থাপক (নিরীক্ষা)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: আগামীকাল

সহকারী ব্যবস্থাপক ( মাননিয়ন্ত্রণ)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( পরিকল্পনা ও উন্নয়ন)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( বিপণন)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( সিএসই/এমআইএস)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( পরিবহণ)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক (আর্কিটেকচার)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত:5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক (সিভিল)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক রক্ষণাবেক্ষন (তড়িৎ ও যান্ত্রিক)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( উৎপাদন/সমিতি/সিডিটি/পশু প্রজনন)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রাণী চিকিৎসক)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022




মিল্ক ভিটায় চাকরি, বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, Milk Vita Job Circular 2022 - www.milkvita.org.bd, Milk Vita Job Circular 2022 - milkvita.org.bd, Milk Vita Job Circular 2022- www.milkvita.org.bd, Milk Vita published a Job Circular, Job Circular, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, মিল্কভিটা,
bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

গ্রাম্য বাজার রচনা Grammo Bazar Rochona

গ্রাম্য বাজার রচনা Grammo Bazar Rochona

গ্রামের সবচেয়ে পরিচিতি স্থান হলো গ্রাম্য বাজার। একটি গ্রামের জন্য গ্রাম্য বাজার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয় নিয়েই বাংলা রচনা

গ্রাম্য বাজার
সূচনা : গ্রাম্য বাজার বলতে আমরা বুজি যে স্থানে দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানোর জন্য গ্রামের লোকজন যেখানে কেনা-বেচার উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়, সে স্থানকে গ্রাম্য বাজার বলে। গ্রামবাসীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল জিনিসপত্রের চাহিদা পূরণ করে বলে গ্রাম্য বাজার খুবই গ্রামের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গ্রাম্য বাজার বেশি সময় স্থায়ী হয় না। এটি সকালে বসে দুপুরেই ভেঙে যায়। বাজার ভেঙে গেলেও স্থায়ী দোকানগুলো ঠিকই পড়ে থাকে। কারণ এগুলো সর্বদা গ্রামবাসীর জরুরি প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের প্রায় বেশির ভাগ গ্রামাঞ্চলে এখনো এই গ্রাম্য বাজারের অস্থিত্ব দেখা যায়। 

অবস্থান : গ্রাম্য বাজার সাধারণত খাল-বিলের পাড়ে, নদীর পাশে,  খোলা মাঠে বা কোনো বড় বটগাছের নিচে কিংবা কোনো তিন বা চার রাস্তার মিলনস্থলে গ্রাম্য বাজার বসে থাকে। তবে বিভিন্ন গ্রামের লোকজন সহজেই মাল-পত্র নিয়ে বা যেখানে সহজে যাতায়াত করা যায় এমন  স্থানই গ্রাম্য বাজারের জন্য নির্বাচিত হয়। এ কারণে নদীর পাড়ে বা রাস্তার মিলনস্থলে বেশিরভাগ গ্রাম্য বাজার অবস্থিত। 

প্রকারভেদ : বড় বাজার ও ছোট বাজার এ দু প্রকার বাজারই আকার এবং স্থায়ীকালের উপর নির্ভর করে গ্রাম্য বাজার নির্ধারণ করা হয়। বড় বাজার সাধারণত সকাল আটটা থেকে শুরু করে রাত নয়-দশটা পর্যন্ত কেনা-বেচা চলে। আবার ছোট বাজারগুলো সকাল আটটা থেকে থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত চলে। কোনো কোনো বাজার সপ্তাহে একদিন বা দুদিন বা তিনদিন বিকেলে বসে— একে হাট বলে। 

দোকানপাট : বেশির ভাগ গ্রাম্য বাজারে অল্পসংখ্যক স্থায়ী দোকান থাকে। স্থায়ী দোকানগুলোর মধ্যে কাপড়ের দোকান, স্বর্ণের দোকান, মনিহারী দোকান, মুদির দোকানই প্রধান। এগুলো প্রায় সারাদিনই খোলা থাকে, তবে সভ্যতার বিকাশের সাথে ও রুচির পরিবর্তনে আজকাল গ্রাম্য বাজারে প্লাস্টিকের দোকান, ডাক্তারখানা, চায়ের দোকান, রেস্টুরেন্ট, ওষুধের দোকানও লক্ষ করা যায়। গ্রাম্য বাজারে অস্থায়ী দোকানের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি থাকে। এগুলো দোচালা ঘর অথবা চারপাশে বেড়া থাকে না, অথবা কিছু দোকানপাট একেবারে খোলা মাঠেই বসে থাকে— কোনোটি সারিবদ্ধভাবে, কোনোটি এলোমেলোভাবে বসে পরে যে যেমন ভাবে বসে কোনো নিয়ম কানুন নেই। 

বিক্রয় দ্রব্য : গ্রাম্য বাজারে আটা, চাল, লবণ, তেল, ডাল, গুড়, মাছ, তরিতরকারি, মিষ্টি, মসল্লা ইত্যাদি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস থেকে শুরু করে গহয়না, কাপড়-চোপড় এমনকি কিছু কিছু বিলাস দ্রব্যও বেচা-কেনা হয়ে থাকে। অবশ্য আগের চেয়ে এখন এসব দ্রব্যের পাশাপাশি আধুনিক উৎপাদিত দ্রব্যাদিও যেমন প্লাস্টিকের বিভিন্ন দ্রব্যাদি পাওয়া যায়। 

বেচা-কেনার নিয়ম : গ্রামের লোক বেশির ভাগই কৃষিজীবী। এদের হাতে নগদ অর্থ থাকে না। তাই এরা বিভিন্ন জিনিস উৎপন্ন করে। যেমন : ধান, পাট, তরি-তরকারি, গুড় ইত্যাদি। এগুলো বিক্রয় করে তারা অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী কেনে। আগে তারা চাল দিয়ে লাউ বা বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী কিনতো যা এখনও দেখা যাই।  গ্রাম্য বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে দর কষাকষি বা দামাদামি চলে খুব বেশি। 

প্রয়োজনীয়তা : গ্রামবাসীদের জন্য গ্রাম্য বাজার খুবই প্রয়োজনীয় ও উপকারী। এখানে তারা তাদের সুবিধামত জিনিসপত্র কেনা-বেচা করতে পারে। গ্রাম্য বাজার কাছে থাকার ফলে গ্রামবাসীকে দূরের শহরে যেতে হয় না, ফলে কষ্ট কম হয় এবং যাতায়াতের খরচও বেঁচে যায় এতে তাদের অনেক সুবিধা হয়। এ কারণেই গ্রাম্য বাজারের গুরুত্ব অপরিসিম। 

অসুবিধা : গ্রাম্য বাজারে ব্যাপক সুবিধা থাকা সত্বেও অসুবিধা রয়েছে তবে সুবিধার তুলনায় গ্রাম্য বাজারের অসুবিধা খুবই কম। গ্রাম্য বাজারে বহু লোকের সমাগম হওয়ায় সেখানে পরিবেশ দূষিত হয়। কোনো নিয়ম কানুনের ব্যবস্থা না থাকায়, যেখানে সেখানে গ্রামের লোকেরা পায়খানা-প্রস্রাব করা, কাশি ও থুথু ফেলে ফলে বাজারের পরিবেশ দূষিত ও অস্বাস্থ্যকর হয়ে পড়ে। পচাগলা ও ভেজাল জিনিস বিক্রয় হওয়ার ফলে জনগণের ক্ষতি হয়ে থাকে। 

উপসংহার : গ্রাম্য বাজার শুধু গ্রামবাসীদের জন্য কেনা-বেচার কেন্দ্রস্থলই নয়, পরস্পর ভাব বিনিময়ের মিলন ক্ষেত্রও বটে সেখানে ঘটে আবেগ বিনিময়। গ্রাম্য বাজারে দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষ ভাব বিনিময়ের মাধ্যমে তাদের মনের আশা, প্রকাশ করার সুযোগ পায়। 
আহা কি প্রবিত্র এই গ্রাম্য ভালোবাসা 
দেখেই হাসি আড্ডা এ যেন আনন্দ মহর
পরস্পরের সুখে দুঃখে মিলনের ভালোবাসা  
 
গ্রাম্য বাজারে মানুষের মধ্যে পরস্পর আলাপ-পরিচয় ও ভাবের আদান-প্রদানের ফলে আত্মীয়তার ও বন্ধুত্বের বন্ধন আরো সুদৃঢ় হয়। গ্রাম্য বাজারের চায়ের দোকানের আড্ডা আলোচনায় এবং খবরের কাগজ পড়ে গ্রামের মানুষ অনেক খবরাখবর পেয়ে থাকে। এতে তাদের জ্ঞানের বিকাশও ঘটে। গ্রাম্য বাজার তাই গ্রামবাসীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকারকে গ্রাম্য বাজারের উন্নতির জন্য চেষ্টা করতে হবে, তাহলেই আসবে আটষটি হাজার গ্রামের মানুষের সুখ-সমৃদ্ধি ও আনন্দ।

অ্যালকেন কাকে বলে ও অ্যালকেন প্রস্তুতি

অ্যালকেন কাকে বলে ও অ্যালকেন প্রস্তুতি

অ্যালকেন কাকে বলে ? অ্যালকেন প্রস্তুতি লিখ। 

=> অ্যালকেন: সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনসমূহকে IUPAC পদ্ধতিতে অ্যালকেন বলে। 

অ্যালকেন প্রস্তুতি: অ্যালকেন তিনটি উপায়ে উৎপন্ন করা যায়:-
১. ডিকার্বক্সিলেশন পদ্ধতি: কার্বক্সিলিক এসিডের সোডিয়াম লবনকে সোডালাইম (NaOH + ca0 এর মিশ্রণ) দ্বারা উত্তপত করলে অ্যালকেন পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে কার্বন ডাই অক্সাইড হিসেবে কার্বক্সিল মূলক অপসারিত হয় বলে এ পদ্ধতিতে ডিকার্বক্সিলেশন বলে। যেমন- 
ইথানোয়িক এসিডকে সোডিয়াম হাইড্রোঅক্সাইডের সাথে উত্তপত করলে সোডিয়াম ইথানোয়েট উৎপন্ন হয় এবং একে সোডালাইমের সাথে উত্তপত করলে মিথেন পাওয়া যায়। 

decarboxylation-method-alkene-bangla

প্রপানোয়িক এসিডকে সোডিয়াম হাইড্রোঅক্সাইডের সাথে উত্তপত করলে, সোডিয়াম প্রোপানয়েট উৎপন্ন হয়। এবং একে সোডালাইম দ্বারা উত্তপত করলে ইথেন পাওয়া যায়৷ 

decarboxylation-method-alkene-bangla-1

২. উর্টজ বিক্রিয়া: অ্যালকাইল হ্যালাইডের শুষ্ক ইথারীয় দ্রবনে ধাতব সোডিয়াম যোগ করে রিফ্লাক্স করলে উচ্চতর অ্যালকেন উৎপন্ন হয়৷ উচ্চতর অ্যালকেন উৎপাদনের এ বিক্রিয়াকে উদ্ভাবকের নামানুসারে উর্টজ বিক্রিয়া বলে। 

wurtz-reaction-alkene-bangla

যেমন, ইথাইল আয়োডাইড এর শুষ্ক ইথারীয় ধাতব সোডিয়াম যোগ করলে বিউটেন পাওয়া যায়৷ 

wurtz-reaction-alkene-bangla-1

৩. অ্যালকিন থেকে : 150°-200° উষ্ণতায় Ni ধাতুর উপস্থিতিতে অ্যালকিনের সঙ্গে হাইড্রোজেন সংযুক্ত হয়ে অ্যালকেন গঠিত হয়। যেসন, ইথিন হাইড্রোজেনের সাথে যুক্ত হয়ে ইথেন উৎপন্ন হয়। 

alkene-to-alkane-bangla

Bon Odhidoptor Job Circular 2022 বন অধিদপ্তর নিয়োগ cfbog gov bd

Bon Odhidoptor Job Circular 2022 বন অধিদপ্তর নিয়োগ cfbog gov bd

বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Bon Odhidoptor Job Circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম:Forest Department (CFBOG)
সংক্ষিপ্ত নাম:CFBOG
আবেদন শুরুর তারিখ:15 সেপ্টেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:30 সেপ্টেম্বর, 2022
পদের সংখ্যা:    ০১টি
জনসংখ্যা:    ৮৯ জন
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:22.01.0000.201.05.090.22.1475
ওয়েব লিংক: http://cfbog.teletalk.com.bd/
bon-odhidoptor-job-circular-2022
bon-odhidoptor-job-circular-2022-1
বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ খুলনা, বন অধিদপ্তরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, চট্টগ্রাম বন বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বন বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ বরিশাল, অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, বন অধিদপ্তর নিয়োগ চট্টগ্রাম, বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, Bon Odhidoptor Job Circular 2022, বন অধিদপ্তর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, forest department job circular 2022, bangladesh forest department job circular 2022, www.cfbog.gov.bd notice board, forest officer job in bangladesh, bangladesh forest department job circular 2022, chittagong forest job circular 2022, forest officer salary in bangladesh

নিমন্ত্রণ পত্র রবীন্দ্র বা নজরুল জয়ন্তী বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে

নিমন্ত্রণ পত্র রবীন্দ্র বা নজরুল জয়ন্তী বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে

রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী অথবা নজরুল জয়ন্তী অথবা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে নিমন্ত্রণপত্র
নিমন্ত্রণ পত্র লিখার নিয়ম 
আমরা জানি ব্যক্তিগতপত্র অনানুষ্ঠানিক ভাবে পত্র লিখা হয় কিন্তু নিমন্ত্রণ পত্র লিখতে হয় আনুষ্ঠানিক ভাবে। এখানে সামাজিক বা পারিবারিক অনুষ্ঠানে অতিথিদের আমন্ত্রণ দেওয়ার জন্য এ ধরণের নিমন্ত্রণ পত্র লিখা হয়। তাই বলা যাই যে অনুষ্ঠানে অতিথিদের দাওয়াত বা আমন্ত্রণ জানানোর জন্য যে ধরনের পত্র লেখা হয়, তাকে নিমন্ত্রণ পত্র বলে। এ ধরনের পত্র লিখার কিছু ব্যতিক্রম নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন :

যথাযোগ্য শিষ্টাচার : 

ক. জনাব, সুধী, মহাত্মন ইত্যাদি। 
খ. অনুষ্ঠানের তারিখ, সময়, স্থান। 
গ. নিমন্ত্রণকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিচয় ইত্যাদি দেয়া। 

নিমন্ত্রণ একই লিখাসম্পন্ন পত্র বহুজনের কাছে পাঠানো হয়। আবার একটি নিমন্ত্রণ একের অধিক জনকে নিমন্ত্রণ পাঠানো যায়। যা ব্যক্তিগত পত্রের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিন্ন। 

নিমন্ত্রণ পত্র লিখার নমুনা 
তোমার কলেজ নজরুল জয়ন্তী/সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে একখানি নিমন্ত্রণপত্র রচনা কর। 

অথবা, কোনো একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগদানের আমন্ত্রণ জানিয়ে একখানি পত্র রচনা কর। 

অথবা, রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে একটি আমন্ত্রণ পত্র রচনা কর। 


প্রিয় সুধী,
আগামী ৭ই মে ২০২৩ বিকাল ১০ ঘটিকায় জাতীয় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের / বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের জম্মদিন  উপলক্ষে আমাদের স্কুলে/কলেজে মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন গ্রহণ করবেন জনাব আলহাজ্জ্ব এ কে এম ফজলুল হক সাহেব।
উক্ত অনুষ্ঠানকে আনন্দময়ী ও সাফল্যমণ্ডিত করে তোলার জন্য আপনার উপস্থিতি আমাদের একান্তভাবে কাম্য।
অনুষ্ঠান সূচি 
 সকাল ১০.১৫ মিনিট 
সকাল ১০.২০ মিনিট 
সকাল ১০.২৫ মিনিট 
অতিথিদের আসন গ্রহণ 
পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত 
আলোচনা সভা 
তারিখ : ৭ই মে ২০২৩
     ঢাকা 
বিনীত 
পারভেজ 
সাংস্কৃতিক সম্পাদক 
সেনা স্কুল এন্ড কলেজ
 

দ্রষ্টব্যঃ পরীক্ষায় রবীন্দ্র জয়ন্তী আসলে নজরুল বাদ দিয়ে এবং নজরুল জয়ন্তী আসলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাদ দিয়ে লিখতে হবে।

ভাষণ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য

ভাষণ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য

ভাষণ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে রচিত ভাষণ।
অথবা, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভার প্রধান অতিথির একটি ভাষণ তৈরি কর। 
অথবা, জাতীয় জীবনে একুশে গুরুত্ব বিষয়ে আলোচনা সভায় উপস্থাপনের জন্য একটি ভাষণ তৈরি কর। 

 

শ্রদ্ধেয় মাননীয় সভাপতি,  প্রধান অতিথি ও উপস্থিত সুধীমণ্ডলী আস্‌সালামু আলাইকুম। 

‘কিশোর সাহিত্য সংঘ’ আয়োজিত আমাদের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন উপলক্ষে আমাকে দুকথা বলার সুযোগ দেওয়ার জন্য আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। শুরুতেই আমি বায়ান্ন সালের ভাষা আন্দোলনে যে সকল বীর শহীদ হয়েছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি এবং দুঃখের সাথে সমবেদনা জ্ঞাপন করছি প্ৰত্যেক শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি। সে সাথে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি সকল ভাষা সৈনিকদের যাদের মাতৃভাষার প্রতি পরম মায়া মমত্ববোধের কারণে এ দেশে ভাষা আজ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া বিশ্বে প্রথম কোনো দেশ হলো বাংলাদেশ যা এখন পর্যন্ত অন্য কোনো দেশে হয়নি। যেসব ভাষাপ্রেমিকের প্রাণের  বিনিময়ে আমরা বিশ্বের বুকে সংযোজিত করেছি ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়, তাই তাঁদের প্রতিও পরম কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। 

হিস্র পাকিস্তানি শাসকদের বাংলা ভাষার প্রতি অশ্রদ্ধা এবং এই ভাষা ধ্বংস করার হীন চক্রান্তের পথ ধরে এসেছিল আমাদের মাতৃভাষা আন্দোলন এবং সর্বশেষ বাংলার দামাল ছেলেদের একুশে ফেব্রুয়ারিতে আত্মদান -  ইতিহাসের ঐ সকল বাংলার বর্বরতম অধ্যায় আমি আজ পুনরালোচনা করবো না। কারণ সে বর্বরতম ইতিহাস সম্পর্কে আপনারা সকলই অবগত। আজকে আমি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলবো। 

জাতিসংঘ বিশ্বের সকল জাতিসমূহের প্রতি নিজ নিজ মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন ও তার উন্নতির জন্য একটি বিশেষ দিন ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সেখানে বিশ্বের ১৯১টি দেশের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটিকেই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে মর্যাদা দেওয়ার একমত পোষণ করেন। জাতিসংঘ ইচ্ছা করলে বছরের যেকোনো সময়ে মাতৃভাষা দিবস পালন করতে পারতেন কিন্তু তারা ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনের বাংলার শহীদদের রক্তের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করে তারা একুশে ফেব্রুয়ারিকেই বেঁচে নেয় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে। তবে এই ইতিহাসের পিছনে ছোট একটি গল্প রয়েছে যা অনেকেরই অজানা।  প্রথমে কানাডা বসবাসরত বাংলাদেশের ১০ জন প্রবাসী বাঙালি তারা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এই ১০ জন প্রবাসীর মধ্যে আব্দুস সালাম ও রফিকুল ইসলাম তারা ব্যক্তিগতভাবে জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল কফি আনানের কাছে এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব পাঠান এবং ইউনেস্কোকে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রস্তাব দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ করেন। তখন আমাদের দেশে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা তিনি এ ব্যাপারে রাজি হন ও বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। যার ফলে ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তখন থেকেই অন্যান্য আন্তর্জাতিক দিবসের মতো এই দিবসটিও আন্তর্জাতিকভাবে পালন করা হয়।  

প্রায় ৪৭ বছর পর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্থান প্রায়। এতদিন এই শোকাবহ ঘটনা শুধু মাত্র বাংলাদেশেই পালন করা হতো শুধুমাত্র একটি ভাষার মধ্যেই এর  তাৎপর্যও সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু আজ সমগ্র বিশ্ব এ সম্পর্কে অবগত এর মূল্য আজকে সমগ্র বিশ্বের কাছে অপরসীম। বিশ্বের প্রতিটি জাতির রয়েছে স্বাধীনতা লাভের অধিকার, ঠিক তেমনি রয়েছে তার নিজ মাতৃভাষাকে ভালবাসার অধিকার। কোনো জাতির ভাষার প্রতি আমরা কখনোই ঘৃণাপোষণ করব না, কোনো ভাষাকে কখনও নির্মূল বা উচ্ছেদের হীন ষড়যন্ত্র করার চিন্তাও করবো না, বিশ্বের সকল ভাষার প্রতিই থাকবে আমাদের ভালোবাসা, প্রীতি ও শ্রদ্ধা— এটাই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য।      

সর্বশেষে যাদের মহান আত্মত্যাগ ও প্রচেষ্টার ফলে আমরা আমাদের মাতৃভাষাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উচ্চতম  সম্মানের আসনে উন্নীত করতে পেরেছি সে সকল কৃতি সন্তানদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে এবং তাদের রক্তের ঋণভার স্বীকার করে আমি আমার সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষ করছি। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ। খোদা হাফেজ।

অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র নবাগত ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা উপলক্ষে

অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র নবাগত ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা উপলক্ষে

নবাগত ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা উপলক্ষে একটি অভিনন্দন পত্র স্মারকলিপি বা মানপত্র  রচনা
তোমার কলেজে নবাগত ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা উপলক্ষে একটি অভিনন্দন পত্র রচনা কর। 
অথবা, তোমার কলেজে নবীন বরণ অনুষ্ঠানে নবাগতদের স্বাগত জানিয়ে একটি মানপত্র রচনা কর। 


উত্তর: 

মানপত্র 
নবযাত্রী বন্ধুরা, 
প্রাণের আকুলে এক সুন্দর প্রদীপ্ত আশার আলোক বহন করে তোমরা এসেছ ঐতিহ্যের ধারক মনিপুরী সেনা কলেজে । তোমাদের শুভাগমনে এই প্রতিষ্ঠানের সবুজ প্রাঙ্গণ আজ হয়েছে মুখরিত ও আলোকিত। আমরা হৃদয়ের সবটুকু আদর, ভালবাসা আর পরম স্নেহ দিয়ে তোমাদের অভ্যর্থনা জানাই। আজ থেকে তোমরা এই ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম আর গৌরবের সঙ্গে মিশে গেলে। আমরা সকলেই মিলে যাতে এই কলেজের সম্মান অক্ষুণ্ন রাখতে পারি তার জন্যে তোমাদের জানাই উদাত্ত আহ্বান।

অনুজ সাথীরা, 
আজ থেকে শুরু হলো তোমাদের জীবনের এক নতুন অধ্যায়। এই অধ্যায়কে নিজেরা সমৃদ্ধ করার চেষ্টাই হোক তোমাদের একমাত্র সাধনা। এই আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তোমরা পাবে সাধনার প্রাণদায়ী প্রেরণা যা আমরা গভীরভাবে বিশ্বাস করি। কেননা, জীবনের চলার পথপ্রদর্শকরূপে এখানে আছেন অনেক গুণী ও আদর্শবান অধ্যাপকমণ্ডলী। তাদের প্রদর্শিত আলোকিত পথ ধরে তোমাদের শুভ যাত্রা শুরু হোক এ কামনা করি। 

উত্তরসূরি বন্ধুরা, 
আমরা যারা পুরনো ছাত্রছাত্রী তারা অতি শিগ্রই এই কলেজের মায়া ত্যাগ করে বিদায় নিয়ে চলে যাব।  তাই এই কলেজের গৌরবময় সম্মান সমুন্নত রাখার দায়িত্ব এখন থেকে আমাদেরই। তোমাদের জীবনের সাধনা এই কলেজের গৌরব ও সম্মান সমুন্নত রাখুক, পরম করুণাময়ের কাছে এই আমাদের প্রার্থনা।

তারিখ : ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২৩ ইং
ঢাকা 
তোমাদের অগ্রজপ্রতিম 
মনিপুরী সেনা স্কুল এন্ড কলেজ

স্মারকলিপি অথবা অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র কি ও কাকে বলে

স্মারকলিপি অথবা অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র কি ও কাকে বলে

স্মারকলিপি অথবা অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র কি ও কাকে বলে
স্মারকলিপি/অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র 

স্মারকলিপি/অভিনন্দন কি?

এলাকার অভাব-অভিযোগ সংবলিত কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য পত্রের আকারে যে বিবরণ লেখা হয় তাকে সাধারণত স্মারকলিপি বলে। যখন  কোনো স্থানে কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তি আসেন তখন তার সামনে  সংবর্ধনাসূচক কিছু বক্তব্যের সাথে এলাকার মূল সমস্যাটিও তুলে ধরা হয়। প্রথমটি সংবর্ধনা এবং পরে  সমস্যাগুলোর যুক্তিপূর্ণ কথা তুলে ধরতে হবে। তাই  এ ধরনের পত্রের দিক দুটি থাকে। অভিযোগ পত্রে অভাব-অভিযোগের কথাই বেশি থাকে এবং এটাই মূল বিষয় থাকে। কোনো একজন সম্মানিত ব্যক্তি যখন কোনো এলাকায় আসেন তখন  এলাকাবাসীরা তাকে স্বাগত জানিয়ে যে সম্মাননাপত্র উপস্থাপন করেন অথবা কোনো একজন সম্মানিত ব্যক্তি যখন এক এক স্থান থেকে অন্যস্থানে বদলি হয়ে চলে যাই অথবা তার কর্মজীবন থেকে অবসর নেন তখন তাকে যে সম্মানপত্র দেয়া হয় তা-ই হলো অভিনন্দন পত্র। অভিনন্দন পত্র আবার দু রকমের হয়ে থাকে। কারো আগমন উপলক্ষে তাকে স্বাগত জানিয়ে যে সম্মানপত্র উপস্থাপন করা হয় তাকে বলে স্বাগত অভিনন্দন পত্র এবং  কারো বিদায়কালে যে সম্মানপত্র উপস্থাপন করা হয় তাকে বলে বিদায় অভিনন্দন। 

মানপত্র কি?
আবার অপরদিকে গৌরব বা সম্মানসূচক পত্র হলো মানপত্র। যখন কোনো কর্মকর্তা অথবা ছাত্র অথবা কোনো ব্যাক্তি তার সুনামবর্ণ কাজের কৃতিত্ব জন্য যে সংবর্ধনাপত্র দেয়া হয় তাকে মানপত্র বলে।

অ্যারোমেটিক যৌগের বৈশিষ্ট্য বা অ্যারোমেটিক তত্ব বলতে কী বুঝ উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর

অ্যারোমেটিক যৌগের বৈশিষ্ট্য বা অ্যারোমেটিক তত্ব বলতে কী বুঝ উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর

অ্যারোমেটিক যৌগের বৈশিষ্ট্য বা অ্যারোমেটিক তত্ব বলতে কী বুঝ? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর।
 

উত্তর: সঞ্চরণশীল 兀- ইলেকট্রনের উপস্থিতির কারনে অ্যারোমেটিক যৌগের মধ্যে নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্যপূর্ন ধর্ম প্রকাশ পায়। যেমন- 

১. প্রতিস্থাপন বিক্রিয়াঃ অ্যারোমেটিক যৌগ যেমন, বেনজিনে প্রধানত হ্যালোজেনেশন, নাইটেশন, সালফোনেশন, ফিড্রল ক্র্যাফট বিক্রিয়া প্রভৃতি ইলেকট্রনগ্রাহী বা ইলেকট্রোফিলিক প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া ঘটে। এগুলো অ্যারোমেটিক যৌগের প্রধান বৈশিষ্ট্য। 

২. বিশেষ ধরনের অসম্পৃক্ততা : অ্যারোমেটিক যৌগের অনু যেমন, বেনজিন অসম্পৃক্ত যৌগ হওয়া সত্ত্বেও এঁরা অসম্পৃক্ত ইথিলিনের মতো সব যুত বিক্রিয়া দেয় না। যেমন, হাইড্রোজেন, হ্যালোজেন ও ওজোনের সাথে যুত যৌগ গঠন করলেও বেনজিন ইথিলিনের মতো হ্যালোজেন এসিডের সাথে যুত যৌগ গঠন করে না৷ তাই বেনজিন বা অ্যারোমেটিক যৌগের অসম্পৃক্ততা বিশেষ ধরনের; ইথিলিন বা অ্যাসিটিলিনের মতো নয়। 

৩. বিশেষ স্থায়িত্ব: অ্যারোমেটিক যৌগ যেমন, বেনজিন অনুতে দ্বি- বন্ধন থাকা সত্ত্বেও এটা ইথিলিন অপেক্ষা অধিকতর স্থায়ী যৌগ। যেমন, সাধারন অপমাত্রায় ইথিলিন জলীয় KMnO4 দ্রবন দ্বারা জারিত হয়ে ইথিলিন গ্লাইকল উৎপন্ন করে, কিনতু বেনজিন ক্ষারীয় KMnO4 দ্বারা জারিত হয় না।

৪. অনুরনন: অ্যারোমেটিক বেনজিন বলয়ের ছয়টি 兀 ইলেকট্রন সঞ্চরণশীল থাকায় কার্বন-কার্বন বন্ধন দূরত্ব 0.139 nm হয়; যা একক ও দ্বি- বন্ধন এর (0.154nm ও 0.134 nm) এর মাঝামাঝি। ফলে বেনজিন সাথে সরাসরিভাবে সংযুক্ত মূলকের বিক্রিয়া অ্যালিফেটিক কার্বন শিকলের সাথে সংযুক্ত একই মূলকের বিক্রিয়ার মধ্যে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্ম দেখা যায়৷ যেমন, অ্যারোমেটিক হাইড্রক্সি যৌগ ফেনল (C6H5OH) হল, অম্লধর্মী কিনতু অ্যালিফেটিক হাইড্রক্সি অ্যালকোহল যেমন, মিথাইল অ্যালকোহল (CH3OH) হল নিরপেক্ষ।  
অতএব, অ্যারোমেটিক যৌগের বৈশিষ্ট্যপূর্ন ধর্ম যেমন, তাদের বিশেষ প্রকারের অসম্পৃক্ততা, অধিকতর স্থায়িত্ব, ইলেকট্রনগ্রাহী প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া প্রভৃতিকৈ একত্রে অ্যারোমেটিক ধর্ম বা অ্যারোমেটিসিটি বলে।

উদাহারন- বেনজিন একটি অ্যারোমেটিক যৌগ। বেনজিন অ্যারোমেটিক যৌগের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ধর্ম বা অ্যারোমিটিসিটি প্রদর্শন করে। 
১. বেনজিনের অসম্পৃক্ততা বিশেষ ধরনের, ইথিলিনের অসম্পৃক্ততার মত নয়। কারণ বেনজিন H2 ও Cl2 এর সাথে ইথিলিনে সত যুত বিক্রিয়া দিলেও HCL -এর সাথে যুত বিক্রিয়া বেনজিন দেয় না। 
২ বেনজিন অসম্পৃক্ত হলেও বেশী স্থায়ী যৌগ ৷ কারন সাধারণ তাপ মাত্রায় ইথিলিন জলীয় KMnO4 দ্বারা জারিত হলেও বেনজিনকে জলীয় KMnO4 দ্রবন জারিত করতে পারে না। 
৩. বেনজিন অসম্পৃক্ত যৌগ হওয়া সত্ত্বেও ইলেকট্রনগ্রাহী প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া যেমন, ক্লোরিনেশন, নাইট্রেশন, সালফোনেশন, ফ্রিডেল ক্রাফট বিক্রিয়া বলে। 
সুতরাং, অ্যারোমিসিটি অনুসারে বেনজিন একটি অ্যারোমেটিক যৌগ । 

অ্যারোমেটিক যৌগ উদাহরণ:
উদাহরণ : পিরিডিন (C5H5N), বেনজিন (C6H6), এবং ফেনল (C6H5OH) ইত্যাদি।

 
  • পিরিডিন একটি অ্যারোমেটিক যৌগ ব্যাখ্যা কর?
  • অ্যারোমেটিক যৌগ হওয়ার শর্ত
  • বেনজিন একটি অ্যারোমেটিক যৌগ ব্যাখ্যা কর ?

নৌকায় ভ্রমণ প্রবন্ধ রচনা বা নৌকায় ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে রচনা

নৌকায় ভ্রমণ প্রবন্ধ রচনা বা নৌকায় ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে রচনা

নৌকায় ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বা নৌকায় ভ্রমণ রচনা
নৌকায় ভ্রমণ প্রবন্ধ রচনা বা

নৌকায় ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে রচনা 
অথবা 
নৌকা ভ্রমণ 
রচনা
 
সংকেত: ভূমিকা পূর্বকথা আয়োজন যাত্রা বর্ণনা উপসংহার
 
ভূমিকা : অসংখ্য নদ-নদী আর খাল-বিলের দেশ বাংলাদেশ । আমাদের এই দেশে এমন কোনো শহর-বন্দর-নগর-গ্রাম খুঁজে পাওয়া যাবে না যেখানে কোনো নদ-নদীর উপস্থিতি নেই। তাই বাঙালির অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে নদী ও নৌকা । বর্তমান সভ্যতার উন্নতির ফলে নৌপথের সংকীর্ণতা ধীরে ধীরে দেখা দিচ্ছে। বর্তমানে নদীতে পুল নির্মাণ করে ট্রেন, মোটরযান প্রভৃতি চলাচলের সুযোগ ঘটেছে। আকাশ পথে চলাচলের ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়েছে। কোনো কোনো এলাকায় পরিবেশ পরিবর্তনের ফলে সেখানে নদী বা বিল নেই তাই সেখানে নৌকার ব্যবহারও নেই । তাই নৌকারোহণ ও ভ্রমণের কথা শুনলেই বুকের রক্তে আনন্দের ঢেউ বয়ে যায়। কেন যেন মনে হয় চিরপরিচিত নদীগুলো যেন তার বুকে হাতছানিতে দিয়ে আমাদের ডাকে। শহরে বসবাসরত মানুষের নৌকা ভ্রমণের আনন্দ অনুভূতি আরও তীব্রতর হয়ে থাকে। 

পূর্বকথা : আমি শহরের কলেজে লেখাপড়া করি। খুলনার দুবিরিয়া উপজেলার তরফপুর ইউনিয়নের গ্রামে বাবা-মায়ের সাথে কাকার বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলাম। সেখানে যাওয়ার উপলক্ষ বেড়ানো নয়, আমার ছোট কাকার বিয়ের নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে আসা। বিয়ের কথা শুনে মনে কিছুটা রোমাঞ্চ ভাব অনুভব করলাম। আমার ছোট কাকা সেনাবাহিনীতে চাকরি করেন। আমার খুবই আদরের মানুষ তিনি। আমার কোনো আবদার এ পর্যন্ত তিনি প্রত্যাখ্যান করেন নি। আমাকে খুব আদর ও স্নেহ করেন। খোঁজ নিয়ে জানলাম, পরের দিন শুত্রুবার তিনি একদল যাত্রীসহ বিয়ে করতে যাবেন। এ উদ্দেশ্যে একটি বাস ও একটি মাইক্রোবাস এবং একটি কার ভাড়া করা হলো। আমি ছোট কাকার কানে কানে কিছু কথা বললাম। শুনে ছোট্ট কাকার হেসে বললেন, “তাই নাকি; আচ্ছা ভাতিজা সেটাই হবে। তোর কথা শুনে তো আমারও কেমন যেন খুশি খুশি ভাব লাগছে।” 

আয়োজন : আমার ছোট কাকা হঠাৎ ঘোষণা করলেন, “ময়ূরপঙ্খী নৌকা সাজাও। ময়ূরপঙ্খী নৌকায় আমি বউ আনতে যাব।” সবার চক্ষু চড়কগাছ। বলে কি ছোকড়া! আজকাল কি আর ময়ূরপঙ্খী নৌকার প্রচলন আছে নাকি। আর তাছাড়া তরফপুর গ্রাম রাস্তা পথে মাত্র ছয় কিলোমিটার। অথচ নদীপথ বেছে নিলে কমপক্ষে পঁচিশ কিলোমিটার হবে। কাকা বললেন, কুছ পরওয়া নেই। সবাই যাবে রাস্তা পথে। আমি এবং আমার ভাতিজা, বাদক দল, মাঝি-মাল্লা পরিবেষ্টিত হয়ে নৌপথে যাব। বলাবাহুল্য আমার কাকা তাদের বড় ভাই। এ খামখেয়ালিতে রেগে উঠতে গিয়েও পরে মুচকে হাসলেন। বুঝতে পারলেন, ছোট কাকার এ খামখেয়ালিপনা হয়তো আমারই মস্তিষ্কের উদ্ভট ফসল। তাই তিনি বললেন, "ওর (ছোট কাকার) বিয়ে, ওর যেমন ইচ্ছা বউ আনতে যাবে। এতে কোনো আপত্তি থাকতে পারে না। আর কি! বাবার কথার পর পর আর কারও কথা চলে না। কাকার সাঙ্গ-পাঙ্গরা মাঝারি আকৃতির একটা ট্রলার ভাড়া করল। পুরোদিন ধরে ট্রলারটিকে বাঁশ এবং রঙিন কাপড়ের সাহায্যে ময়ূরপঙ্খীর আকৃতিতে সাজানো হলো। মধুমতি নদী কাকাদের বাড়ির কাছে। খুশিতে বাগবাগ হয়ে ট্রলার সজ্জিত করার ব্যাপারে আমিও টুকিটাকি পরামর্শ দিলাম। 

যাত্রা : শুত্রুবার বিকাল সাড়ে তিনটায় কাকা বাজনদল পরিবেষ্টিত হয়ে আমার হাত ধরে টোপর মাথায় ময়ূরপঙ্খীতে গিয়ে উঠলেন। দেখলাম আমার বাবা মা এবং বাড়ির আরও কয়েকজন লোকজনও আমাদের সঙ্গে এসেছেন। নদীর বুকে ভাসমান ময়ূরপঙ্খী রূপকথার স্বপ্নপুরীর মতোই মনে হচ্ছিল। ব্যাটারির সাহায্যে নৌকায় রঙিন বিদ্যুতের আলোরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমি বললাম, হুররে। এমনি না হলে বিয়ে আর বিয়ে, কাকা। আমার খুব মজা হচ্ছে। 

বর্ণনা : বিয়ের অনুষ্টানের কারণে আমাদের কারো মাঝেই যেনো আর আনন্দ ধরে না। সবাই আনন্দ আর হৈচৈয়ের মধ্যে যাত্রা শুরু করলো। তরফপুর ভাটি অঞ্চল। তাই আশ্বিনের সময় নদী কানায় কানায় ভরা থাকে। স্রোতের অনুকূলে আমাদের যাত্রা হলেও বিপরীত বাতাসে টুলারের বিশাল রূপসজ্জার কারণে বিরাট বাধার সৃষ্টি হচ্ছিল তাই ভয়ের সাথে সাথে বেশ মজা পাচ্ছিলাম। কাকা ছইয়ের ওপরে রাজকীয় অথবা সদাগরী এক ভাব ভঙ্গিতে আসন পেতে পায়ের উপর পা তুলে বসে আছেন। আমিও কাকার পাশে। দেখলাম উভয় পাশে সাত - আট জন মাঝি দাঁড় টানছে। নৌকায় মৃদু মৃদু আবার অর্তাধিক ঝাঁকি লাগছে। বিস্মিত হয়ে বললাম, "কাকা এরা ইঞ্জিন চালাচ্ছে না কেন!" কাকা আমার কানের কাছে মুখ এনে বললেন, "কারণ এটি ময়ূরপঙ্খী আর এটি পালের উপরে চলে ইঞ্জিনে চলে না আগে এই ভাবেই  ময়ূরপঙ্খী নৌকা চলতো বুজলে ভাতিজা"। এ কথায় আমি খুবই চমৎকৃত হলাম। কাকার গলা জড়িয়ে ধরে বললাম, "তুমি না খুবই লক্ষ্মী মানুষ"। নৌকার ভিতরেই বাদ্যবাজনা বেজেই চলছে। সবাই নেচে গেয়ে চলছে। বিয়ের বাদ্যের তালে তালে আমাদের নৌকা সামনে এগিয়ে চলল। বিশ্বকবির লেখা কবিতার একটু অংশ হটাৎ আমার মনে পড়ল, “ভরা নদী ক্ষুরধারা খর পরশা।” তরতর করে এগিয়ে চলছে আমাদের ময়ূরপঙ্খী। নদীর দুই তীরে অসংখ্য মানুষ দাঁড়িয়ে দেখছে আমাদের অবাক করা বর যাত্রা। আকাশের মেঘের আড়ালে বিকেলের মিঠেল রোদ লুকোচুরি খেলাখেলছে। তারই ঠিকরে পড়া ছিটে-ফোঁটা রোদ ছড়িয়ে আছে নদী বন্ধের অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তরঙ্গ রাজ্যে। মনে হচ্ছে নদীবক্ষে কেউ যেন ঢেলে দিয়েছে গলিত সোনা। দুপাশের সবুজ গ্রামের দিকে তাকালাম। সেখানে বৃক্ষপত্রপুটেও চলছে আলো-আঁধারির খেলা। গ্রামগুলোকে স্বপ্নের-রূপকথার সেই রাজকুমারের গ্রাম বলেই মনে হচ্ছে। নিজেকে মনে হচ্ছে কোনো রাজকুমার অথবা সওদাগর পুত্র। আমরা চলেছি দিগ্বিজয়ের নেশায়। খবর এসেছে মহেশপুর গ্রামে দৈত্যরাজপুরীতে বন্দি হয়ে আছে এক রাজকন্যা। তাকে উদ্ধার করতে হবে। আমার কাকাই সেই রাজপুত্র। রাজপুত্ররা সফল হয়—রাজকন্যা উদ্ধারে বিফল হয় না। আমার কাকাও সফল হবেন। হয়তো দেখা যাবে। আগামীকাল সকালেই বিজয় বাদ্যের তালে তালে আমাদের ময়ূরপঙ্খী রাজকন্যাকে উদ্ধার করে নিয়ে ফিরে আসছে। মনে মনে গান গেয়ে উঠলাম ‘তোরা কে কে যাবি আয় সাত মাল্লার দাঁড় টানা ময়ূরপঙ্খী নায় । কাকার ডাকে আমার ধ্যান ভাঙল, কি রে ভাগ্নে। নদীর দৃণ্য দ্যাখ। কি মনোরম তাই না। আমি বললাম, শুধু মনোরম নয় কাকা বলতে পারো অপূর্ব। নদী তীরের অভিন্ন দৃশ্যরাজি নদীবক্ষের ফেনায়িত বিপুল জলরাশি, মাথার ওপরের শরৎ সন্ধ্যার আবির রঙের আকাশ, দক্ষিণা হিমেল হাওয়া এ যে স্বর্গকেও হার মানায়। বাংলার এ দৃশ্য না দেখলে তার এ দেশের অনেক কিছুই অদেখা থেকে যাবে। সন্ধ্যার প্রাক্কালে, মনে হচ্ছে সাতসমুদ্দুর তের নদী পাড়ি দিয়ে আমাদের ময়ূরপঙ্খী ঝামার ঘাটে ভিড়ল। খবর পেলাম আমাদের বাস অনেক আগেই সেখানে পৌঁছে গেছে। 

উপসংহার: কাকার শ্বশুরবাড়িতেও দেখলাম রাজকীয় সাজসজ্জা। বাড়ির সামনের চত্বরে ডেকরেটরদের সাহায্যে কৃত্রিম রাজপ্রাসাদ তৈরি করা হয়েছে। পল্লী বিদ্যুতের কল্যাণে হাসছে যেন সারা প্রাসাদ। আমাদের প্রাসাদতোরণে প্রবেশে বাধা দিল রাক্ষস-দারোয়ানেরা। কিন্তু হলে কি হবে। কাকা খুবই সাহসী ছিলেন। সসৈন্যে তিনি বীর দর্পে দারোয়ানের বাধা উপেক্ষা করে প্রাসাদে ঢুকে পড়লেন। সারারাত রাক্ষসদের খাসি-মোরগ-গরুর সাথে যুদ্ধ করে রাজকন্যা উদ্ধার সম্ভব হলো এবং তাকেসহ ময়ূরপঙ্খীতে চড়ে বিজয়বাদ্য করতে করতে আমরা দেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলাম। পেছনে পরাজিত রাক্ষস সেনারা তখনো দ্রিম দ্রিম করে বাজি ফুটিয়ে আমাদের ভয় দেখাবার চেষ্টা করছিল। আমরা কোনো পরওয়া করলাম। নির্ভয়ে আমরা পাড়ি জমালাম।

অনুচ্ছেদ মে দিবস অথবা আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস

অনুচ্ছেদ মে দিবস অথবা আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস

মে দিবস অথবা আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস অনুচ্ছেদ 
পৃথিবীর সব দেশেই মে দিবস ছুটির দিন হিসেবে পালন করা হয়। ১৮৮৬ সালে শিকাগোতে যে সকল শ্রমিক তাদের  দাবি আদায়ের জন্য  রক্ত দিয়েছিল সে সকল শ্রমিকদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করার জন্য প্রতি বছর মে মাসের ১লা তারিখ সকল মানুষ এ দিবসটি পালন করে। পুঁজিবাদীদের দ্বারা শ্রমিকরা আদিকাল থেকেই শোষিত হয়ে আসছে। তারা তাদের স্ত্রীসন্তানসহ দীর্ঘ সময় কাজ করত। অথচ তারা স্বল্প মজুরির দ্বারা তাদের জীবনের মৌলিক চাহিদাগুলো কখনোই পূরণ করতে পারত না। শ্রমিকদের সাথে অমানবিক অত্যাচার করা হতো তাদেরকে মানুষ হিসেবে গণ্য করা হতো না। এ সমস্ত অত্যাচারের বিরুদ্ধে এবং ১২ থেকে ১৩ ঘন্টা কাজ করার পরিবর্তে দৈনিক ৮ ঘন্টা কাজ করার জন্য জনগণ আন্দোলন শুরু করল। ১লা মে তারিখে পুঁজিবাদী সরকার ও তার দোসরেরা শ্রমিকদের মিছিলে নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে। শতাধিক শ্রমিক এতে আহত হয় এবং কেউবা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। অবশেষে তাদের দাবি মেনে নেওয়া হয় এবং তাদেরকে জীবনের সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদান করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। আমেরিকান শ্রম সংস্থা শ্রমিকদের আত্মত্যাগের স্বীকৃতিস্বরূপ ১লা মে-কে বিশ্বব্যাপী শ্রমিক দিবস হিসাবে যথাযোগ্য সম্মান ও মর্যাদার সাথে পালন করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করে। এ দিনটি বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য একত্রিত হবার অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করে। ১লা মে বাংলাদেশের শ্রমিকরা একটি বৈষম্যহীন সমাজের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। অর্থনৈতিক সুবিচারের জন্য তারা মিটিং মিছিল-এর আয়োজন করে। এ দিনে শ্রমিকরা তাদের কর্মের বিনিময়ে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেবার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়। এ দিনে আমরা মিলিত কণ্ঠে গাইব- 
" আসুক অরাজকতার মহান দিন
আসবো আমরা এক হয়ে, করবো স্লোগান মিলে মিশে
অন্ধাকারের গত দুনিয়াকে ফেরে আসতে দিবো না বাড়ে বাড়ে। "

জননিরাপত্তা বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি public security division job circular 2022

জননিরাপত্তা বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি public security division job circular 2022

জননিরাপত্তা বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি public security division job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম:Public Security Division (MHAPSD)
সংক্ষিপ্ত নাম:MHAPSD
আবেদন শুরুর তারিখ:25 সেপ্টেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:04.00.0000.019.02.001.21.622
ওয়েব লিংক: mhapsd. teletalk. com.bd

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: MHAPSD
শেষ তারিখ: 16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: MHAPSD
শেষ তারিখ: 16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022

সাঁট মুদ্রাক্ষ‌রিক কাম ক‌ম্পিউটার অপা‌রেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MHAPSD
শেষ তারিখ: 16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022

public-security-division-job-circular-2022-1
/public-security-division-job-circular-2022-2

click-here-worldtimetech-job

বিআরটিএ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ brta job circular 2022

বিআরটিএ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ brta job circular 2022

Bangladesh Road Transport Authority - BRTA Job Circular 2022 নিয়োগ-সংক্রান্ত - বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ ২০২২ 
প্রতিষ্ঠানের নাম:Bangladesh Road Transport Authority (BRTA)
সংক্ষিপ্ত নাম:BRTA
আবেদন শুরুর তারিখ:1 অক্টোবর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:15 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:35.03.0000.001.11.043.22-1667
ওয়েব লিংক:http://brta.teletalk.com.bd/

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: BRTA
শেষ তারিখ: 15 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 1 অক্টোবর, 2022

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: BRTA
শেষ তারিখ: 15 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 1 অক্টোবর, 2022

বেঞ্চ সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: BRTA
শেষ তারিখ: 15 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 1 অক্টোবর, 2022

মেকানিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: BRTA
শেষ তারিখ: 15 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 1 অক্টোবর, 2022

সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BRTA
শেষ তারিখ: 15 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 1 অক্টোবর, 2022

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BRTA
শেষ তারিখ: 15 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 1 অক্টোবর, 2022

হিসাব রক্ষক
সংক্ষিপ্ত নাম: BRTA
শেষ তারিখ: 15 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 1 অক্টোবর, 2022

brta-job-circular-2022-1
brta-job-circular-2022-2


 

click-here-worldtimetech-job
bangladesh road transport authority job circular 2022,brta job circular 2022 pdf, government job circular 2022, brta job apply, brta.gov.bd notice board, brta apply, brta.teletalk.com.bd apply, brta inspector job circular, BRTA Job Circular 2022, Bangladesh Road Transport Authority - BRTA Job Circular 2022, BRTA Job Circular 2022, BRTA Job Circular 2022 Bangladesh Road Transport Authority, বিআরটিএ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, নিয়োগ-সংক্রান্ত - বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ  ২০২২, বিআরটিএ চাকরির বিজ্ঞপ্তি, govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, www.gov.bd job circular 2022, all job circular 2022

বাংলাদেশের পাখি রচনা প্রবন্ধ bangladesher pakhi rochona

বাংলাদেশের পাখি রচনা প্রবন্ধ bangladesher pakhi rochona

বাংলাদেশের পাখি রচনা (bangladesher pakhi rochona) প্রবন্ধটি যেকোনো ক্লাসের ছাত্র ছাত্রীরা পড়তে পারবে। বাংলার সৌন্দর্য সৃষ্টিতে বাংলার পাখির গুরুত্ব যে অপরিসিম সেই বিষয় নিয়েই এই রচনা। 
 

বাংলার সৌন্দর্য সৃষ্টিতে বাংলার পাখি রচনা
অথবা 
প্রবন্ধ রচনা বাংলাদেশের পাখি 

বাংলাদেশের পাখি 
ভূমিকা : আমাদের এই দেশ অপরূপ প্রাকৃতিক শোভায় ভরপুর। এ দেশের শোভা আরো শতগুণে বাড়িয়ে তুলেছে  রঙ-বেরঙের অসংখ্য পাখি। বাংলাদেশের পরিবেশের সাথে এরা একাত্ম হয়ে মিশে আছে। পাখির অনুপস্থিতি হলে এদেশের রূপ বৈচিত্র্যকে শ্রীহীন হয়ে যাবে। গৃহের আশেপাশে, গাছের ডালে-ডালে, ঝোপে ঝাড়ে, মাঠে-ঘাটে, খালে-বিলে, পুকুরে নদীতে সর্বত্র জায়গায় হাজার পাখির মেলা বসে এবং তারা মনের কণ্ঠে গান গাই। এই পাখিরা আমাদের ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী। সকাল-সন্ধ্যা-রাতে এরা আমাদেরকে সব সময় সঙ্গ দান করে। কবির ভাষায়— 
"কোথায় ডাকে ময়না পাখি, 
রাঙা নাচে গাছে গাছে? 
চরই কোথায় বাসা বোনে 
চাতক বারি কোথায় রে? 
সে আমাদের বাংলাদেশ 
আমাদেরই প্রাণের বাংলারে।" 
বিভিন্ন প্রজাতির পাখি: পক্ষীবিদদের মতে এদেশে প্রায় ৫৭৯ প্রজাতির পাখি রয়েছে। এর মধ্যে ৪১০ প্রজাতির পাখি এই দেশে বাস করে এবং বাকিরা সুদূর সাইবেরিয়া থেকে এই দেশে আসে। এদের অতিথি পাখি বলা হয়। শীতের শেষে আবারও শুরু হয় দেশের অভিমুখে তাদের বিরতিহীন উড্ডয়ন। দেশীয় পাখিরা এদেশের বনে বাস করে। এরা এদেশে ডিম পাড়ে এবং ডিম পাড়ে। অতিথি পাখিরা শীত মৌসুমে এদেশে আসে এবং বসন্তের শেষে আবার চলে যায়।

পাখির শ্রেণীবিভাগ: এদেশে তিন ধরনের পাখি আছে- জলজ, স্থলজ ও উভচর। পাখিদের প্রকৃতি, অবস্থান এবং আচরণের ভিত্তিতে কয়েকটি দলে ভাগ করা যায়; যথা- মাঠের পাখি: রক, ফিঙে, নীলকণ্ঠ  ইত্যাদি। গাছের পাখি: হলদে পাখি, হাঁড়িচাচা, কোকিল ইত্যাদি। জলের পাখি: হাঁস, ডাহুক, মাছরাঙা, পানিপিপি ইত্যাদি। গৃহপালিত পাখি: চড়ুই, কাক, পায়রা, দোয়েল, শালিক, বুলবুল প্রভৃতি শিকারী পাখি: ঈগল, চিলি, পেঁচা ইত্যাদি। অন্যরা পাখিদের সাধারণ পাখি, পোষা পাখি, গানের পাখি, বসন্তের পাখি, অতিথি পাখি ইত্যাদিতে ভাগ করতে আগ্রহী। এদেশের বিখ্যাত কিছু পাখির বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। নিচে:

অতিথি পাখি: উত্তর হিমালয় অঞ্চল শীতকালে পাখিদের জন্য অযোগ্য হয়ে পড়ে। এ কারণে প্রচণ্ড শীত থেকে রক্ষা পেতে সেখানকার পাখিরা ময়মনসিংহ ও সিলেটের হাওর বিল এলাকায় আশ্রয় নেয়। শীতকালে বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক পাখি বাংলাদেশে আসে, তাদের অতিথি পাখি বলা হয়। শীতকালে বাংলাদেশে যেসব অতিথি পাখি আসে তার মধ্যে বলাকা, রেডবেস্ট্রে ফ্লাইক্যাচার, চা পাখি, পিপিট, খঞ্জনা ইত্যাদি।আমাদের দেশে যেমন আত্মীয়-স্বজন বেড়াতে আসে এবং কিছুদিন পর নিজ বাড়িতে ফিরে আসে, তেমনি এই পাখিগুলো আমাদের দেশে অতিথি হয়ে আসে। . তারা দেশকে সুন্দর করে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে।

চিল ও মাছ রাঙা: চিল একটি উড়ন্ত পাখি। তারা নীল আকাশের সাগরে পালতোলা নৌকার মত ভেসে বেড়ায়। চিল শিকারী পাখি। তাদের দৃষ্টি খুবই প্রখর। তারা অনেক উচ্চতা থেকে খুব ছোট খাবার দেখতে পারে এবং ধাক্কা দেয় এবং তাদের পায়ের সাহায্যে সেগুলি তুলে নিয়ে তাদের মুখে ঢেকে দেয়। এরা ছোট পাখি, ছানা, মাঠের ইঁদুর ইত্যাদি শিকার করে। চিলির মতো মাছরাঙাও শিকারী পাখি। জলাশয়ের ধারে গাছের ডালে চুপচাপ বসে থাকে। ছোট মাছকে পানিতে ভাসতে দেখলে তারা পানিতে ঝাঁপ দেয় এবং ঠোঁট দিয়ে মাছ ধরে।

বুলবুল ও শালিক: বুলবুলকে গানের পাখি বলা হলেও তাদের গানের কণ্ঠ নেই। এদেশে কালো ও বাদামি রঙের বুলবুল দেখা যায়। তাদের মাথায় চিরুনি আছে। লেজটা একটু লম্বা। শালিক খুবই সাধারণ একটি পাখি। আমাদের চারপাশে ঘুরে বেড়ায়। তারা খাঁচা পোষা এবং শেখানো বুলি আওড়াতে পারে। চুপ করে থাকা তাদের স্বভাব নয়। সারাদিন কিচিরমিচির করতে পছন্দ করে। এদেশে ভাটশালিক, গাংশালিক ও গোশালিক দেখা যায়।

বাজপাখি এবং শকুন: উভয়ই শিকারী পাখি। এরা আমাদের অতি পরিচিত পাখি। তারা দ্রুত এবং খুব সাহসী। শকুন মৃতভোজী প্রাণী। তারা দল বেঁধে উড়ে যায় দূর আকাশে মৃত প্রাণীর খোঁজে। একটি প্রাণী মারা না গেলে বা দুর্ভিক্ষ না হলে, তাদের খুব কমই দেখা যায়।

বাবুই এবং চড়ুই: বাবুই হল শৈল্পিক পাখি। তাল, তাল ও বাবলা গাছে তাদের ঝুলন্ত বাসা উন্নত প্রযুক্তি ও শিল্পের নিদর্শন। তারা দলবদ্ধভাবে বসবাস করে। চড়ুইরা তাদের বাসা বাঁধে খড়ের ছাদে, ছাদের কার্নিশে। দিনভর চলে তাদের আসা-যাওয়া আর কিচিরমিচির। তারা মানুষকে ভয় পায় না। তারা মানুষের আশেপাশে ঘোরাফেরা করে।

পেঁচা: পেঁচা একটি নিশাচর পাখি। রাতে তাদের ডাক শুনলে মানুষের বুক কেঁপে ওঠে। তাদের মুখ মানুষের মুখের মতো দেখতে। ছোট বাচ্চারা তাদের ভয় পায়। পেঁচা একটি শিকারী পাখি। দিনের বেলা তাদের দেখা যায় না।

শ্যামা: শ্যামাও গানের পাখি। এরা খুব লাজুক পাখি। তাই তারা পাতার আড়ালে বনের গভীর থেকে গান গাইতে পছন্দ করে। তারা খাঁচা বন্দী পোষা প্রাণী। শামার রঙের সমাবেশ অনেকটা দ্বন্দ্বের মতো। পোকামাকড় তাদের খাদ্য।

কোকিল: কোকিল কাকের মতো কালো হলেও এর কণ্ঠস্বর খুব মিষ্টি। কোকিল বসন্তের বার্তাবাহক। শীতের বিদায়ে তিনি বহন করেন বসন্তের আগমন বার্তা। কোকিল কাকের বাসাতেই ডিম পাড়ে এবং কাকের সাহায্যে ডিম ফোটে। গাছের ঘন পাতায় লুকিয়ে থাকতে তারা গান গাইতে পছন্দ করে।

টিয়া: সবুজ শরীর ও লাল চঞ্চু বিশিষ্ট টিয়া পাখি আমাদের সবারই পরিচিত। টিয়া দলবদ্ধভাবে বাস করে এবং মানুষের খামার ও বাগানে পরাগায়নের জন্য ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে বেড়ায়। তারা খাঁচা বন্দী পোষা প্রাণী। তারা মানুষের কণ্ঠ অনুকরণ করতে খুব ভাল।

জাতীয় পাখি দোয়েল: যে পাখি সকালবেলা একটানা ডাক দিয়ে আমাদের ঘুম ভাঙায় তাকে দোয়েল বলে। দোয়েল আমাদের জাতীয় পাখি। বসন্তের শুরুতে তারা আমাদের কাছে মিষ্টি গান করে। বাগানে, যেখানে আলো এবং ছায়া লুকিয়ে থাকে, দিনমান লেজ নাচিয়ে গাছ থেকে গাছে উড়ে যায়। বেশিরভাগ ডোয়েল দেখতে চকচকে কালো। দুই পাশের ডানার মাঝ বরাবর একটি সাদা কলাম। তাদের দৈর্ঘ্য প্রায় ৮ ইঞ্চি।

প্রকৃতির ঝাড়ুদার কাক: আমাদের চারপাশে হাজার হাজার পাখি বাস করে। এটা সেই কাক যার কড়া কণ্ঠ আমাদের বিরক্ত করে। এটি দেখতে খুবই কুৎসিত পাখি। কাকের কণ্ঠ যতই আমাদের কানে বিষিয়ে তুলুক না কেন, আমরা কাক ছাড়া পরিবেশ চাই না। কারণ তারা পচা ইঁদুর এবং ব্যাঙ থেকে শুরু করে সবকিছু খেয়ে আমাদের পরিবেশ পরিষ্কার রাখে। তাই কাককে বলা হয় প্রকৃতির ঝাড়ুদার। বিপদে তারা খুব সহযোগিতা করে।

উপসংহার: এদেশের বিভিন্ন ধরনের পাখি আমাদের পরিবেশের সঙ্গে মিশে আছে। পাখির কিচিরমিচির আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে আনন্দময় করে তোলে। পাখি আমাদের বন্ধু, তারা আমাদের নানাভাবে উপকার করে। পাখিরা আগাছার বীজ, পোকা-মাকড় এবং ইঁদুর-সাপ ধ্বংস করে কৃষকদের উপকার করে। কিছু পাখি ক্ষেত ধ্বংস করে। তবুও, পাখি আমাদের আপনজন। পাখি ছাড়া বাংলাদেশ কল্পনাই করা যায় না। কিন্তু কিছু উন্মাদ মানুষের বেহিসেবী খামখেয়ালিপনায় পরিবেশগত কারণে কিছু প্রজাতির পাখি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। শিকারীরাও পাখি মারতে মেতে ওঠে। দেশের সৌন্দর্য রক্ষায় পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে এবং পাখিদের আবাসস্থল রক্ষা করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় পাখিদের ভূমিকা অপরিসীম।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Dhaka South City Corporation DSCC Job Circular 2022

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Dhaka South City Corporation DSCC Job Circular 2022

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কার্য সহকারী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ dhaka South City Corporation DSCC gov Job Circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম: Dhaka South City Corporation (DSCC)
সংক্ষিপ্ত নাম:DSCC
আবেদন শুরুর তারিখ:25 সেপ্টেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:13 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:46.207.000.03.02.1372.2022-718
ওয়েব লিংক dscc. teletalk. com. bd 

কার্য সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DSCC
শেষ তারিখ: 13 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022
dhaka-south-city-corporation-dscc-job-circular-2022-worldtimetech
dhaka-south-city-corporation-dscc-job-circular-2022-worldtimetech-2

click-here-worldtimetech-job

জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট নিয়োগ ২০২২ Govt NIMC Job Circular 2022

জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট নিয়োগ ২০২২ Govt NIMC Job Circular 2022

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের রাজস্ব খাতের নিম্নবর্ণিত ১০(দশ)টি শূন্যপদ পূরণ করার লক্ষ্যে প্রকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিকট হতে আবেদনপত্র আহবান করা যাচ্ছে : 

পদের নাম 
সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর 
যোগ্যতা 
(ক)কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। 
(খ) কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা; এবং 
(গ) বাংলা ও ইংরেজি সাঁটলিপি প্রতি মিনিটে গতি যথাক্রমে ৫০ ও ৮০ শব্দ । বাংলা ও ইংরেজি কম্পোজের গতি প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ২৫ ও ৩০ শব্দ থাকিতে হইবে। 

পদের নাম 
অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক 
যোগ্যতা 
(ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; 
(খ) কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা; এবং 
(গ) বাংলা ও ইংরেজি কম্পোজের গতি প্রতি মিনিটে যথাক্রমে ২০ ও ২০ শব্দ থাকিতে হইবে।  

ক্যাশিয়ার 
যোগ্যতা 
মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং সরকার কর্তৃক নির্ধারিত জামানত দিতে হইবে।

পদের নাম 
গাড়িচালক 
যোগ্যতা 
(ক) কোন স্বীকৃত বোর্ড হইতে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; 
(খ) হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স; ৫ 
(গ) লিখিত ও ড্রাইভিং এর ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং 
(ঘ) অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চালকগণ অগ্রাধিকার পাইবেন। 

পদের নাম 
অফিস সহায়ক 
যোগ্যতা 
(ক) কোনো স্বীকৃত বোর্ড হইতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; পরীক্ষায় উত্তীর্ণ 
(খ) লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। 

পদের নাম 
নিরাপত্তা প্রহরী 
যোগ্যতা 
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট অথবা অষ্টম শ্রেণি পাসসহ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। আনসার বা ভিডিপি ট্রেনিংপ্রাপ্ত প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হইবে। 


প্রতিষ্ঠানের নাম:National Institute of Mass Communication (NIMC)
সংক্ষিপ্ত নাম:NIMC
আবেদন শুরুর তারিখ:25 সেপ্টেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:15.55.0000.301.12.065.22.1547
ওয়েব লিংক: http://nimc.teletalk.com.bd/


নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: NIMC
শেষ তারিখ: 16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022

গাড়ি চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: NIMC
শেষ তারিখ: 16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: NIMC
শেষ তারিখ: 16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022

অ‌ফিস সহকারী কাম ক‌ম্পিউটার মুদ্রাক্ষ‌রিক
সংক্ষিপ্ত নাম: NIMC
শেষ তারিখ: 16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022

সাঁট লিপিকার কাম ক‌ম্পিউটার অপা‌রেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: NIMC
শেষ তারিখ: 16 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 25 সেপ্টেম্বর, 2022
national-institute-nimc-job-circular-2022
NIMC Job Circular 2022 nimc.teletalk.com.bd, nimc job circular 2022, National Institute of Mass Communication Job Circular 2022, National Institute NIMC Job Circular 2022 www.nimc.gov.bd, National Institute of Mass Communication-NIMC Jobs Circular, NIMC Job Circular, Teletalk Apply 2021: www.nimc.gov.bd, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় নিয়োগ 2022, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ job circular 2022, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট নিয়োগ ২০২২, recent govt job circular
 

click-here-worldtimetech-job

শরৎকাল রচনা অথবা তোমার প্রিয় ঋতু শরৎকাল প্রবন্ধ রচনা

শরৎকাল রচনা অথবা তোমার প্রিয় ঋতু শরৎকাল প্রবন্ধ রচনা

শরৎকাল রচনা অথবা তোমার প্রিয় ঋতু শরৎকাল প্রবন্ধ রচনা

শরৎকাল 
সূচনা : যখন বৃষ্টির মেঘ আর দুঃখের কান্না থামে তখন প্রকৃতির আঙিনায় শিশির ভেজা পায়ের সাথে শরৎ আসে । শরৎ আসে নিঃশব্দে মৃদু হাওয়া নিয়ে। বাঙালি মায়ের সবুজ আঁচল জ্বলজ্বল করে তার অরুণ বরুণ কিরণমালায় । সেই মুহূর্তেই বিশ্বকবি তার নিজের মনের অজান্তেই বলে উঠে --
আজিকে তোমার মধুর মূরতি 
হেরিনু শারদ প্রভাতে 
হে মাতঃ বঙ্গ! শ্যামল অঙ্গ, 
ঝলিছে অমল শোভাতে।
রূপের বর্ণনা : ভাদ্রে শরৎ আসে। ভাদ্র-আশ্বিন তার লুকোচুরি খেলা খেলে। কার্তিকের কাছে তার বিদায়। শরৎ ঋতুর রানী। তার সৌন্দর্যে কোনো মলিনতা নেই, আছে আনন্দ, অবিরাম তৃপ্তি ও গভীর প্রশান্তি। শরতের সকালটা খুব মনোরম। সবুজ ঘাসের ডগায় শিশিরের ফোঁটা জমে। যেন ঘাসের উপর মুক্তার কণা জ্বলজ্বল করছে। দু'কূল মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে নদী। নদীর দুই ধারে রাশি রাশি কাশফুল ফুটে। কাশবনের হালকা বাতাস দোলা লাগে মনে। বিদ্রোহী কবি উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে চিৎকার করে বলে উঠেন -
আজি, কাশবনে কে শ্বাস ফেলে যায়। 
মরা নদীর কূলে। 
সকালে পুবের আকাশ মোরগ ফুলের মত লাল হয়ে যায়। বলাকার দল নীল আকাশে উড়ে বেড়ায়। মেঘহীন আকাশে তুলোর মতো সাদা মেঘের দল ভেসে বেড়ায় মন খুলে। আকাশের নীল সাগর যেন সাদা মেঘের খেলা। আমরা মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে বলি
আজি ধানের ক্ষেতে রোদ্র ছায়ায় 
লুকোচুরির খেলা, 
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলারে 
ভাই সাদা মেঘের ভেলা।
শরতের সাদা মেঘে চড়ে মন উড়ে যেতে চায় বহুদূরে। বৃষ্টি নেমে আসে প্রকৃতির এক নতুন ধারা যাকে আমরা বলি সবুজের ঝর্ণা ধারা। মাঠে সবুজ ধানের সমারোহ। ধানের শীর্ষে ফসলের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। তাই বিষণ্ণ কণ্ঠে কবি গেয়েছেন-
এমন ধানের ক্ষেতে ঢেউ খেলে যায়। 
বাতাস কাহার দেশে। 
শরৎ প্রকৃতিতে বিচিত্র ফুলের বাহার। শাপলা, পদ্ম, শেফালী, জুঁই প্রকৃতিকে সাজায় নানাভাবে। কবির ভাষায় তাই আমরা বলে উঠি 
কে এলো গো আমার দ্বারে শারদ প্রাতে 
শিউলী ফুলের মালাগাছি লয়ে হাতে। 
কাশের বনে রাশি রাশি 
ছড়িয়ে দিয়ে শুভ্র হাসি 
চরণ রেখে শিশির ধোয়া ঘাসের পাতে। 
এ সময় গাছে গাছে, নীল আকাশে ভেসে ওঠে দোয়েল-শ্যামা- ও পাপিয়ার গান। নদীর তীরে বসে তখন চথা-চবীর মেলা। প্রভাতে, আকাশ-বাতাসে, দূর্বাগাসে, শরতরাণী তার মিষ্টি সুবাস ছড়ায়, ভুলিয়ে দেয় সকলের মন। আমরা যেন আনন্দে উত্তেজিত হয়ে উঠি।
ডাকিছে দোয়েল, গাহিছে কোয়েল 
তোমার কানন সভাতে, 
মাঝখানে তুমি দাঁড়ায়ে জননী 
শরৎ কালের প্রভাতে। 
শরৎ উৎসবের ঋতু : দুর্গাপূজা হিন্দুদের শ্রেষ্ঠ ধর্মীয় উৎসব। শীতল শরতের জোছনাঝরা রাতে এই উৎসব কতই না আশ্চর্যজনক। এছাড়া শরৎকালে বিশ্বকর্মা পূজা ও লক্ষ্মী পূজা হয়। প্রতিটি ঘরে ঘরে আনন্দে ভরপুর। 

শরতের উপহার: শরৎ হল হেমন্তের প্রস্তুতি পর্ব। তাই চুপিসারে শরৎ  সবুজ ধানের উপরে একটি ফসলের শীর্ষ তৈরি করে। শরতের এই আয়োজনে হেমন্ত ফসলে ভরা থালা উপহার দেয়। তাই কবি গেয়েছেন-
“পারে না বহিতে নদী জলভার, 
মাঠে মাঠে ধান ধরে নাকো আর
এ সময় নদী-নালা মাছে ভরে যায়। বাজারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে রূপালী ইলিশ; সোনালি আশে ভরে গেছে বাজার। কাঁচা পদ্মসা কৃষকের হাতে আসে- আনে সুখ-শান্তি।
কাজকর্ম: এই সময়ে কৃষকদের কোনো বিশেষ কার্যক্রম থাকে না। পাট ও আউশ ধান কাটা আগেই শেষ হয়। কিছু এলাকায় আমন ধানের চারা লাগানো হয়।

শরতের বেদনা: শরৎ শুধু আনন্দই নয়, একটু কষ্টও বয়ে আনে। এ মৌসুমে সর্দি, কাশি, জ্বর ইত্যাদির প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। পানি কমতে শুরু করলে সর্বত্র কলেরা ও টাইফয়েডের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। অনেক সময় এ রোগ মহামারী আকার ধারণ করে। এ সময় গোমড়কও দেখা দেয়।

উপসংহার: 'ঋতুরাণী' শরৎ আমাদের দেশের কবি-সাহিত্যিকদের ভাবিয়ে তোলে। শরতের মন মাতানো সৌন্দর্য সৌন্দর্য-পিপাসুদের মনকে উদাস করে তোলে। এ কারণেই শরৎ ঋতু আমাদের কাছে এত প্রিয়। আমাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এর ভূমিকা অপরিসীম।


শরৎকাল রচনা for class 3, শরৎকাল রচনা for class, শরৎকাল রচনা hsc, শরৎকাল রচনা ssc, শরৎকাল রচনা for class 4, শরৎকাল রচনা পঞ্চম শ্রেণী, ছোটদের শরৎকাল রচনা, শরতের উৎসব রচনা, শরৎকাল রচনা, রচনা শরৎকাল রচনা শরৎকালের, শরতকাল রচনা, শরৎকালের রচনা, তোমার প্রিয় ঋতু শরৎকাল প্রবন্ধ রচনা, saratkal rachana, saratkal rachana bangla, sorot kal rochona, শরৎকাল রচনা, শরৎকাল বাংলা রচনা, রচনা শরৎকাল, বাংলাদেশের শরৎকাল রচনা, রচনা বাংলাদেশের শরৎকাল, শরৎকাল রচনা?, রচনা তোমার প্রিয় ঋতু শরৎ, Bangla Rachana on শরৎকাল

অতিরিক্ত ঘাম ও ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার সহজ উপায়

অতিরিক্ত ঘাম ও ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার সহজ উপায়

স্বাভাবিকভাবে প্রতেকটি মানুষেই ঘামে। এর মাধ্যমে মানুষের অনেক উপকার হয়ে থাকে। শরীরের ভিতরে থাকা দূষিত উপাদান ঘাম আকারে মানুষের শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। গ্রীষ্মের অতিরিক্ত গরমে ঘামলে আমরা ঠান্ডা অনুভব করি। কিন্তু যদি আমাদের নির্ধারিত অপেক্ষায় অতিরিক্ত ঘাম আসে তাহলে তা আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। শরীর অতিরিক্ত ঘাম আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়। অতিরিক্ত ঘাম এই সমস্যাটি আমাদের হাত, পা, মুখ ও বগলে সবচেয়ে বেশি হয়। ডাক্তারি ভাষায় অতিরিক্ত ঘামাকে হাইপারহিডরোসিস বা মাত্রাতিরিক্ত ঘাম বলা হয়। আর এই অঙ্গ গুলি বেশি ঘামলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে বাজে গন্ধ বের তাই এর থেকে বিস্তার পাওয়াই আজকের আলোচনার বিষয়।   
 

কেন অতিরিক্ত ঘাম হয় 

অনেকেই হয়তো মনে করে থাকেন আমি মোটা অথবা এখন প্রচুর গরম পড়েছে তাই আমি কোনোরূপ ব্যায়াম ছাড়াই গামাচি। আসলে এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। শরীর ভিতরে ভয়ানক রোগ বাসা বাড়লেও শরীরে অতিরিক্ত ঘামের সৃষ্টি হয়। আবার কোনো ঔষদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকেও অতিরিক্ত ঘাম বের হতে পারে। কিন্তু কিছু সময় ডাক্তাররা দেখেন জম্মগত ভাবে শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম ঝরছে যা বংশগত কারণে হয়ে থাকে। অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের দুর্বলতা, থাইরয়েডের সমস্যা অথবা ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি শরীরে দেখা দিলেও অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। মেনোপজের ও গর্ভাবস্থা সময় কিন্তু শরীর থেকে মাত্রা অতিরিক্ত ঘাম হয়। তাছাড়া অতিরিক্ত চিন্তা, উদ্বেগ, ভয়, এবং মানসিক চাপের কারণেও শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম আসতে পারে।     
 

অতিরিক্ত ঘামের জীবনে যেসব সমস্যার সম্মুর্খীন হতে হয় 

যারা অতিরিক্ত ঘামের সমস্যায় আছে তারাই জানে সমাজে তাদের কত কথা শুনতে হয়েছে। তাদের সাথে কেউ হাত মিলাতে চাই না। অতিরিক্ত ঘামের কারণে ঐ সকল রুগীর কাছ থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে যার ফলে কেউ তাদের কাছে আসতে চাই না। অতিরিক্ত ঘামের কারণে তাদের জামা প্রতিদিন পরিষ্কার করতে হয় তা না হলে তাদের জামায় তিলা পরে যাওয়ার সম্ববনা থাকে আবার পরিষ্কার না করলে ঐ জামা প্রচুর পরিমানে নোংরা দেখায়। বগলে অতিরিক্ত ঘামার কারণে প্রচুর অস্বস্তিকর ও মনের ভিতরে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। অতিরিক্ত ঘামের মানুষেরা কোনোরূপ সরকারি ডিফেন্সের চাকরি করতে পারে না। যেসকল বাচ্চাদের হাত ঘামে তারা ক্রিকেটে খেলতে পারে না ঠিকমতো। এগুলো ছাড়াও আরো বহু সমস্যার সম্মুর্খীন হতে হয় অতিরিক্ত ঘামের মানুষদের। 
 

অতিরিক্ত ঘাম দূর করার উপায় 

১।  ভিটামিন বি জাতীয় খাবার অধিক পরিমানে খেতে হবে। যেমন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫, বি-৬, এবং বি-১২ ইত্যাদির অভাব হলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে ঘাম নির্গত হয় শরীর থেকে। তাই ভিটামিন বি জাতীয় খাবার অধিক পরিমানে খেতে হবে। ভিটামিন বি জাতীয় খাবারে ছোট একটি তালিকা হলো : মাছ, দুধ, ডিম, সবুজ মটর, রুটি, বাদাম, গরুর মাংস, চিকেন, চিনাবাদাম, স্যালমন মাছ, গমের পাউরুটি, লবঙ্গ, স্ট্রবেরি, আপেল, এবং আদা।
২। শীত কালে অতিরিক্ত গরম পানি বা গরম কালে অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করা যাবে না। 
৩। অতিরিক্ত আয়োডিনযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। কারণ আয়োডিনযুক্ত খাবার শরীরের বজ্র বৃদ্ধি করে যার ফলে অতিরিক্ত ঘামের সৃষ্টি হয়। 
৪। বগলের ঘাম দূর করার জন্য বোটুলিনাম টক্সিন ইনজেকশন প্রয়োগ করতে পারেন। বোটুলিন ঘাম উৎপন্নকারীর কার্য ক্ষমতা হ্রাস করে দেয় তবে এই পদ্ধতি সাত-আট মাস পর্যন্ত কার্যকরী হয়ে থাকে।  
৫। ঘাম দূর করার সবচেয়ে কার্যকরী ব্যবস্থা হলো সার্জারি তবে সার্জারি করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে মানে বগলের সার্জারি করলে দেখা যাবে তখন বগল দিয়ে ঘাম না বেরিয়ে পিঠ দিয়ে অতিরিক্ত ঘাম ঝরছে আবার ফুসফুসের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। 
৬। বিভিন্ন তামাক জাতীয় দ্রব খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 
৭। অতিরিক্ত পানি পান করুন কারণ অতিরিক্ত পানি করার ফলে শরীর থেকে বজ্র, প্রস্রাবের আকারে বেশি বের হবে। 
৮। চা বা কফির ভিতরে প্রাকৃতিক টনিক এসিড থাকে যা ঘাম দূর করার ওষুধ হিসাবে কাজ করে তাই এক লিটার পানির মধ্যে চারটি চায়ের ব্যাগ ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত। তারপর সেই পানি দিয়ে যেখানে যেখানে অধিক ঘাম ঝরে সেখানে ২০ মিনিট ধরে ভিজিয়ে রাখুন। ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যেই শরীর থেকে ঘাম ঝরা কমে যাবে। 
৯। অনেকেই মনে করেন বগলে বা শরীলে পাউডার ব্যবহার করলে কম ঘাম বের হবে কিন্তু পাউডার ব্যবহার করলে প্রাথমিক ভাবে ঘাম শরীর থেকে বাধাগ্রস্ত্র হয় ফলে ঘাম উৎপন্নকারী কোষ গুলি আরো শক্তি শালী হয়ে পরে তাই কোনো রকমের পাউডার শরীলে ব্যবহার করবেন না। 
১০। অ্যালুমিনিয়াম কোরাইড হেক্সাড্রেট এলকোহোলিক সলুশনজাতীয় (ড্রাইসল) ওষুধ ঘাম দূর করতে সাহায্য করে তবে এটি প্রয়োগ করলে শরীর চুলকাতে পারে। ঘামের অঞ্চলটি শুকনো করে সকালে ও রাতে প্রয়োগ করুন। 
১১। দুর্বল শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে ঘাম আসতে পারে তাই অধিক পরিমানে শাক সবজি খান।  

(আর মনে রাখবেন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ছাড়া কোনো ওষুধ বা ইনজেকশন শরীরে প্রয়োগ করা ঠিক নয়। কারণ সকলের দেহের সম্যসা এক রকম নয় চিকিৎসকেরা রুগীর রক্ত পরীক্ষা করেই সিদ্ধান্ত নিবেন কোন ওষুধ বা ইনজেকশন শরীরে প্রয়োগ করতে হবে।)

শরীরে থেকে ঘামের গন্ধ দূর করার উপায় 

১। গোসলের আগে চা ব্যাগ অথবা গ্রিন টি এর ব্যাগ ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ঐ পানি দিয়ে গোসল করুন। 
২। যেখানে অতিরিক্ত ঘাম বের হয় সেখানে কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে পারেন তাতেও কম ঘাম বের হবে। 
৩। ক্ষারযুক্ত সাবান শরীরে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। 
৪। প্রতিদিন  এক টেবিল চামচ বেকিং পাউডার ও আদা টেবিল চামচ বেকিং সোডা একসাথে ভালো ভাবে মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত ঘাম বের হওয়া অঞ্চলটিতে লাগাতে পারেন এতে ঘামের ঘন্ধ বের হবে না। 
৫। লেবুর রস অতিরিক্ত ঘাম বের হওয়া অঞ্চলটিতে প্রতিদিন সকালে ও রাতে লাগালে ঘামের ঘন্ধ বের হবে না।  
৬। ভাজাপোড়া খাবার ও ফাস্ট ফ্রুড খাবার থেকে বিরত থাকুন। 
৭। অতিরিক্ত পানি পান করুন। 
৮। ঘাম বের হওয়ার পর শরীর অতিরিক্ত দুর্বল লাগলে খাবার সেলাইন অথবা গ্লুকোজ খান। 
৯। ডিলা ডালা নরম হালকা সুতির কাপড় পরিধান করুন। 
১০। সিগেরেট ও তামাক জাতীয় দ্রব গ্রহণ করলে প্রসাবের সাথে সাথে ঘামেও প্রচুর পরিমানে দুর্গন্ধ ছড়ায়। তাই এগুলি পরিত্যাগ করুন। 

 

অতিরিক্ত ঘাম সমস্যায় কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন ?

যদি আপনার অতিরিক্ত ঘামের জন্য আপনার কাজের ব্যাঘাত ঘটে বা ৬ মাসের বেশি এই সমস্যায় ভুগছেন তবেই ডাক্তারের কাছে যাবেন। আবার অনেক সময় দেখা যাই কোনো ওষুদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া স্বরূপ অতিরিক্ত ঘাম সমস্যা দেখা দিচ্ছে তখন সাথে সাথেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। 

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Export Promotion Bureau Job Circular 2022

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Export Promotion Bureau Job Circular 2022

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Export Promotion Bureau Job Circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম: Export Promotion Bureau (EPB)
সংক্ষিপ্ত নাম:EPB
আবেদন শুরুর তারিখ:2 অক্টোবর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:26.02.0000.006.11.541.22-1520
ওয়েব লিংক: http://epb.teletalk.com.bd/


অফিস সহায়ক কাম নিরাপত্তা প্রহরী (এমএলএসএস কাম-গার্ড)
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

অফিস সহায়ক (এমএলএসএস)
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

গাড়ীচালক
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

কম্পিউটেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

নিম্নমান সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

টেলিফোন অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

অভ্যর্থনাকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

হিসাব সহকারী (ইউডিএ)
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

ইউডিএ কাম- একাউনটেন্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

সাঁট লিপিকার কাম-কম্পি: অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

ফটোগ্রাফার
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

সহকারী সম্পাদক
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

তদন্তকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022


নির্বাহী সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

গবেষণা কর্মকর্তা
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022

সহকারী পরিচালক
সংক্ষিপ্ত নাম: EPB
শেষ তারিখ: 31 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 2 অক্টোবর, 2022
export-promotion-bureau-job-circular-2022-25-sep
export-promotion-bureau-job-circular-2022-25-sep-1
Export Promotion Bureau Job Circular 2022, Export Promotion Bureau EPB Job Circular 2022, Export Promotion Bureau of Bangladesh EPB Job Circular 2022, epb job circular 2022, www.epb.gov.bd job, Bangladesh Export Promotion Bureau Job Circular 2022, EPB BD Job Circular 2022, EPB Job Circular 2022, Export Promotion Bureau-EPB Jobs Circular, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, ৪৯টি শূন্যপদে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022

click-here-worldtimetech-job

চোখ ওঠার লক্ষণ প্রতিকার এবং ঘরোয়া ও ডাক্তারি চিকিৎসা

চোখ ওঠার লক্ষণ প্রতিকার এবং ঘরোয়া ও ডাক্তারি চিকিৎসা

আবহাওয়ার পরিবর্তনের সাথে সাথে প্রকোপ বাড়ছে কনজাংটিভাইটিস বা চোখ উঠা। এটি ভাইরাসজনিত একটি সংক্রামক রোগ। তাই আক্রান্ত ব্যক্তির স্পর্শ, হাঁচি কাশি, এমনকি একই পানির গ্লাস ব্যবহারের ফলে চোখ উঠতে পারে। কিন্তু বেশির ভাগ সময় দেখা যায় পরিবারের কেবল একটি সদস্যই কেবল অসুস্থ বাকি সদস্যরা সম্পূর্ণ সুস্থ। চোখ উঠা কোনো বড় বা স্থায়ী রোগ নয়। আক্রান্ত হওয়ার ১০-২০ দিনের মধ্যেই রুগী আপনাআপনি সুস্থ হয়ে উঠে। তবে চোখ উঠলে রুগীর খুব কষ্ট হয় তাই কষ্ট লাঘব করার জন্য কিছু আলোচনায় আজকের মূল বিষয়।
 

চোখ উঠার লক্ষণ 

১। চোখ উঠলে এক চোখ বা দুটি চোখই লাল হয়ে যায়। 
২। চোখে খচখচ ময়লা পড়েছে এমন মনে হয়।
৩। চোখ থেকে পানি পরতে থাকে। 
৪। আলোর দিকে তাকানো যায় না। তাকালে চোখ নিবে যায় ও পানি পরে চোখ থেকে। 
৫। ঘুম থেকে উঠলে দেখা যায় চোখের পাতা একসাথে লেগে পুঁজের মতো জমা হয়ে থাকে। 
৬। চোখ প্রচন্ড চুলকায় ও জ্বালাপোড়া করে। 
৭। চোখ ব্যাথা ও সব কিছু জাপ্সা মনে হয়।    

 

এই রোগের ডাক্তারি চিকিৎসা

এটি একটি ভাইরাস জনিত সংক্রামক রোগ। তাই চোখে অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল দৈনিক তিন বার ১ ফোটা করে ব্যবহার করতে পারেন। আর যদি চোখ প্রচুর পরিমানে চুলকায় তাহলে অ্যান্টিহিস্টামিন ব্যবহার করতে পারেন। তবে অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ও অ্যান্টিহিস্টামিন অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে। কিন্তু চোখ উঠা নিয়ে কোনো ঔষুধ বা ড্রপ ব্যবহার না করাই উত্তম সতর্কতা অবলম্বন করলেই এ রোগ থেকে বাঁচা যায়।  
 

চোখ উঠা করনীয়

১। প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা পর পর পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখ পরিস্কার করা। 
২। চোখের ভিতরে ময়লা জমলে পরিষ্কার কাপড় বা পানি দিয়ে ময়লাটি বের করে ফেলতে হবে। মনে রাখতে হবে কোনো মতেই যেন চোখে হাত না লাগে। 
৩। কালো চশমা রোদ কুপরিবাহী তাই দিনে বা বাইরে কালো চশমা পড়লে আরাম পাওয়া যায়। 
৪। একজনের রুমাল বা গামছা অপরজন ব্যবহার করবেন না। 
৫। যে সকল ছাত্র ছাত্রীর চোখ উঠেছে তাদের স্কুল কলেজে না যাওয়ায় উত্তম তবে পরীক্ষা থাকলে চশমা পরে এবং লোকসমাগম থেকে দূরে থেকে যেতে হবে। 
৬। চোখ উঠা আক্রন্ত ব্যক্তি সর্বদা কারোর সঙ্গে স্পর্শ থেকে বিরত থাকতে হবে। 
৭। চোখ উঠলে চোখ চুল্কাবেই তাই কখনও তা চুলকানি যাবে না এতে চোখ আরো লাল ও আরো খারাপ অবস্থা হয়ে যেতে পারে। 

 

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন ?

১। আপনার চোখ যদি ফুলে যায়। 
২। চোখ অতিরিক্ত লাল হয়ে গেলে।
৩। চোখ দিয়ে কোনো কিছু প্রচুর পরিমানে জাপ্সা দেখলে। 
৪। অথবা যদি আপনার চোখ উঠা ১৫ দিনের মধ্যে না কমে তাহলে চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।
 
 
click-here-worldtimetech-health
চোখ উঠা করনীয়, চোখ ওঠার ঔষধ, চোখ ওঠার ঘরোয়া চিকিৎসা, চোখ উঠার ড্রপ, চোখ উঠলে ঔষধ, চোখ উঠার লক্ষণ, চোখ উঠার কারণ, চোখ উঠলে করণীয়, চোখ উঠলে করণীয়, চোখ উঠলে কি করবো, চোখ উঠা রোগের চিকিৎসা, চোখ উঠলে যা করবেন, চোখ উঠলে করনীয়, চোখ উঠার চিকিৎসা, চোখ ওঠা, চোখ উঠলে চিকিৎসা, চোখ উঠা, চোখ উঠলে কি করনিয়, চোখ উঠলে কি করণীয়, চোখ উঠলে কি করতে হয়, চোখ ওঠার কারণ, চোখ ওঠা রোগ হলে যা করবেন, chokh utha rog, chokh utha treatment, chokh uthar karon, chokh utha disease, chokh uthar lokkhon

Gov BD Child sensitive social protection CSPB job circular 2022

Gov BD Child sensitive social protection CSPB job circular 2022

Gov BD Child sensitive social protection CSPB job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম:Child Sensitive Social Protection in Bangladesh (CSPB Project) Phase-II (CSPB)
সংক্ষিপ্ত নাম:CSPB
বিজ্ঞপ্তির নং:41.01.0000.022.11.011.22-256
ওয়েব লিংক:http://cspb.teletalk.com.bd/

শিশু সুরক্ষা সমাজকর্মী
সংক্ষিপ্ত নাম: CSPB

সাইকো-সোশ্যাল কাউন্সিলর
সংক্ষিপ্ত নাম: CSPB

child-sensitive-social-protection-in-bangladesh-job-circular-2022
child-sensitive-social-protection-in-bangladesh-job-circular-2022-1
child sensitive social protection in bangladesh job circular 2022, CSPB Job Circular 2022 - cspb.teltalk.com.bd Apply, CSPB Job Circular 2022 – cspb.teletalk.com.bd, cspb.teletalk.com.bd CSPB Job Apply Online 2022, চাইল্ড সেনসিটিভ সোস্যাল প্রটেকশন ইন বাংলাদেশ নিয়োগ, Child Sensitive Social Protection Bangladesh Job Circular 2022, সমাজসেবা অধিদপ্তর নিয়োগ ২০২২, Recently government Job Circular, www.gov.bd job circular 2022, Bd jobs, Company Job Circular 2022, Recent job news, BD job news today

click-here-worldtimetech-job

দোয়া চোখ ওঠা চোখ ব্যথা ও চোখের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি

দোয়া চোখ ওঠা চোখ ব্যথা ও চোখের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি

শরীলের প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের মধ্যে একটি হলো চোখ। এটি দিয়ে আমরা মহান আল্লাহ তালার সৃষ্টিকুলের সুন্দর্য দেখতে পাই। কিন্তু মাঝে মাঝে আমাদের চোখ ওঠা, চোখ ব্যথা ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাই অবশ্যই আমাদের চোখের যত্ন নিতে হবে। যদি কোনো কারণে চোখ ওঠা, চোখ ব্যথা ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত অনুভব করেন তাহলে কুরআনুল কারিমের এ আয়াতটি পড়লে আল্লাহতালা আপনার উপরে দয়া করলে আপনি সুস্থ হয়ে যেতে পারেন। ইনশাল্লাহ।  আয়াতটি হলো সুরা ক্বফ এর ২২ নম্বর আয়াত। 

আরবি: لَقَدْ كُنتَ فِي غَفْلَةٍ مِّنْ هَذَا فَكَشَفْنَا عَنكَ غِطَاءكَ فَبَصَرُكَ الْيَوْمَ حَدِيدٌ
উচ্চারণ: লাক্বাদ কুংতা ফি গাফলাতিম মিন হাজা ফাকাশাফনা আংকা গিত্বাআকা ফাবাচারুকাল ইয়াওমা হাদিদ।
অর্থ: ‘তুমি তো এ ব্যাপারে উদাসীন ছিলে, এখন তোমার নিকট থেকে আমি আবরণ সরিয়ে দিয়েছি, তোমার দৃষ্টি এখন অতিশয় তীক্ষ্ণ।’ 
আমল: যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের পর এ আয়াতটি ৩বার পড়বে। আল্লাহতালা আপনার উপরে দয়া করলে আপনার চোখের ব্যথা দূর হয়ে যাবে।


যেভাবে এই আয়াত দিয়ে রুকইয়াহ করবেন:
আপনার নামাজ শেষ করার পর সূরা ফাতিহা পাঠ করুন তারপর এই আয়াতটি পড়ুন। এখন মুখের কাছে এক হাত নিয়ে ফুঁ দিন যাতে তা আপনার চোখে ফুঁ লাগে। অথবা আপনি আঙ্গুলের মাথায় ফুঁ দিয়ে ব্যথা যুক্ত চোখটি মুছে নিতে পারেন। এভাবে প্ৰত্যেক নামাজে এটি করুন। 



আপনি অপরটি সহ নিচের দুয়াটি পড়তে পারেন। নিচের দুয়াটি সবসময় যেকোনো সময় পড়তে পারবেন। 
আরবি:  َاللّهمَّ عَافِنِي فِي بَدَنِيْ اللَّهمَّ عَافِنِيْ فِي سَمْعِيْ اللَّهمَّ عَافِنِي فِي بَصَرِي لَا إلهَ إلَّا أنْت
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি বাদানি, আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি সাম-ই, আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি বাসারি, লা-ইলাহা ইল্লা আনতা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার দেহ সুস্থ রাখুন। হে আল্লাহ! আমাকে সুস্থ রাখুন আমার শ্রবণ ইন্দ্রিয়ে। হে আল্লাহ! আমাকে সুস্থ রাখুন আমার দৃষ্টিশক্তিতে। আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নাই।

যেভাবে এই আয়াত দিয়ে রুকইয়াহ করবেন:
মুখের কাছে এক হাত নিয়ে ফুঁ দিন যাতে তা আপনার চোখে ফুঁ লাগে। অথবা আপনি আঙ্গুলের মাথায় ফুঁ দিয়ে ব্যথা যুক্ত চোখটি মুছে নিতে পারেন।


আপনি অপর দুটি সহ নিচের দুয়াটিও ইচ্ছা করলে পড়তে পারেন। নিচের দুয়াটি সবসময় যেকোনো সময় পড়তে পারবেন। 
উচ্চারণ:‘আল্লাহুম্মা মাত্তিনি বিবাসারি, ওয়াজআলহুল ওয়ারিসা মিন্নি, ওয়া আরিনি ফিল আদুয়ি সারি, ওয়ান সুরনি আলা মান জালামানি।’
অর্থ: অর্থাৎ, হে আল্লাহ! আমাকে চোখের দৃষ্টিশক্তি দ্বারা উপকার লাভের তাওফিক দান করুন। এটাকে আমার উত্তরাধিকার বানিয়ে দিন, আমার জীবদ্দশায় আমার দুশমনের বদলা নিজের চোখে দেখার তাওফিক দান করুন, যে ব্যক্তি আমার ওপর জুলুম করে তার ওপর আপনি আমাকে সাহায্য করুন।’ (হিসবে হাসিন, মকবুল দোয়া : ১৬৩)

যেভাবে এই আয়াত দিয়ে রুকইয়াহ করবেন:
মুখের কাছে এক হাত নিয়ে ফুঁ দিন যাতে তা আপনার চোখে ফুঁ লাগে। অথবা আপনি আঙ্গুলের মাথায় ফুঁ দিয়ে ব্যথা যুক্ত চোখটি মুছে নিতে পারেন।


আপনি নিচের দুয়াটিও যখন ইচ্ছা তখন পড়তে পারেন। নিচের দুয়াটি সবসময় যেকোনো সময় পড়তে পারবেন। 
আরবি: اَللَّهُمَّ اِنِّى اَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّ بَصَرِىْ 
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন শাররি বাসারি।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আমার চোখের অপকারিতা থেকে আশ্রয় চাই।

যেভাবে এই আয়াত দিয়ে রুকইয়াহ করবেন:
মুখের কাছে এক হাত নিয়ে ফুঁ দিন যাতে তা আপনার চোখে ফুঁ লাগে। অথবা আপনি আঙ্গুলের মাথায় ফুঁ দিয়ে ব্যথা যুক্ত চোখটি মুছে নিতে পারেন।


আপনি নিচের দুয়াটিও যখন ইচ্ছা তখন পড়তে পারেন। নিচের দুয়াটি সবসময় যেকোনো সময় পড়তে পারবেন। 
আরবি: اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ سَمْعِي وَمِنْ شَرِّ بَصَرِي وَمِنْ شَرِّ لِسَانِي وَمِنْ شَرِّ قَلْبِي وَمِنْ شَرِّ مَنِيِّي
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন শাররি সাময়ি, ওয়া মিন শাররি বাসারি, ওয়া মিন সাররি লিসানি, ওয়া মিন সাররি ক্বালবি, ওয়া মিন সাররি মানিয়্যি।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আমার কানের অপকারিতা, চোখের অপকারিতা, জবানের অপকারিতা, অন্তরের অপকারিতা এবং বীর্জের অপকারিতা থেকে আশ্রয় চাই। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫৫১)

যেভাবে এই আয়াত দিয়ে রুকইয়াহ করবেন:
মুখের কাছে এক হাত নিয়ে ফুঁ দিন যাতে তা আপনার চোখে ফুঁ লাগে। অথবা আপনি আঙ্গুলের মাথায় ফুঁ দিয়ে ব্যথা যুক্ত চোখটি মুছে নিতে পারেন।
আপনার চোখ ওঠা দ্রুত দূর করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন 
click-here-worldtimetech-job
চোখ ব্যথার দোয়া চোখের দৃষ্টি ভালো রাখার আমল চোখের রুকাইয়া, চোখের দোয়া, চোখের দৃষ্টি ভালো রাখার আমল, চোখের দৃষ্টি বৃদ্ধি করার উপায় দোয়া, চোখের রুকাইয়া, চোখের দোয়া আরবি, চোখের জোতি বারানোর দোয়া, চোখের জ্যোতি বৃদ্ধির দোয়া, চোখের দোয়া বাংলা, চোখ নিয়ে কোরআনের আয়াত, চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার দোয়া, দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার দোয়া, চোখ ওঠার দোয়া, চোখ ব্যথার দোয়া বাংলা, chokher dua, chokher bethar dua, chokh uthar dua, chokh betha dur korar dua, eyes pain bangla dua, চোখ উঠার দোয়া

শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি বোঝার ১০টি লক্ষণ

শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি বোঝার ১০টি লক্ষণ

শরীর সঠিক ভাবে চালানোর জন্য বিভিন্ন রকম ভিটামিন শরীরে প্রয়োজন। তাই সকল ভিটামিন শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আর এই গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের মধ্যে একটি হলো ক্যালসিয়াম। শরীলের হাড় ও দাঁতকে মজবুত রাখতে ক্যালসিয়ামের ভূমিকা অপরসিম। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে শরীরে অনেক ধরণের রোগ বাসা বাধে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতির লক্ষণসমূহ দেখা দিলে তাই অবহেলা করা ঠিক নয়। 
 

ক্যালসিয়ামের ঘাটতির লক্ষণসমূহ 

১। শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে বেশির ভাগ সময় দেখা যায় পেশি গুলি ব্যথা করে ও শরীর কাঁপুনি কাঁপুনি ভাব থাকে। মুখের চারপাশে ভঙ্গুর ভঙ্গুর ভাব লাগে। হাত-পা লাড়ালে ব্যথা লাগে। 

২। ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মাথাব্যথা ও মাথা ঘোরার সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে তাছাড়া ভুলে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাই। 

৩। অনিদ্রা ক্যালসিয়ামের ঘাটতির অন্যতম লক্ষণ। বয়স্ক ব্যক্তিদের অনিদ্রা ও কোমরের ব্যথা দেখা যায় যার মূল কারণ ক্যালসিয়ামের অভাব। 

৪। শরীর দুর্বল হয়ে থাকে কোনো কিছু করতে মন চাই না এমনকি পড়ালেখা করতেও না। সারাদিন আলস্য ঘুম ঘুম ভাব লাগে। 

৫। যারা ক্যালসিয়ামের অভাবে ভুগেন তাদের ত্বক শুষ্ক সহ ত্বকের প্রদাহ ও চুলকানি সৃষ্টি হয়। তার সাথে তাদের নখ খসকসে ও ভঙ্গুর প্রকৃতির হয়। 

৬। এ সকল রুগীর খুব পরিমানে চুল পরে কারণ এদের চুল অনেক বেশি মোটা হয়ে থাকে যার ফলে খুব সহজেই চুল গোড়া থেকে উঠে যায়।

৭। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে অস্টিয়োপোরেসিস রোগের সম্ভবনা তৈরী হয়, কারণ যখন রক্তে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা যায় তখন দেহ হাড় থেকে ক্যালসিয়াম নিতে থাকে তাই হাড় দুর্বল হয়ে অস্টিয়োপোরেসিস রোগের সৃষ্টি করে।   

৮। ক্যালসিয়াম হাড়কে মজবুত করার সাথে সাথে দাতকেও মজবুত করে। তাই কোনো কারণে ক্যালসিয়াম ঘাটতি শরীলে দেখা দিলে হাড়ের সাথে সাথে দাঁত ও  মাড়ি ক্ষয় হতে থাকে।   

৯। ক্যালসিয়াম হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে তাই রক্তে ক্যালসিয়াম ঘাটতি হলে অ্যারিথমিয়াস সৃষ্টি হয় অথাৎ হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিক ভাবে উঠা নামা করতে থাকে।  

১০। ক্যালসিয়ামের অভাব মস্তিকের ভিতরে হতাশা ও রাগ তৈরী করে। তাই যারা ক্যালসিয়ামের অভাবে ভুগছেন তারা সব সময় হতাশাগস্ত এবং মেজাজ খিট খিতে হয়ে থাকে।

 

ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণ

সাধারণত আমাদের দেহ নিজ থেকেই যেকোনো ভিটামিন উৎপাদন করতে সক্ষম। তবে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার দীর্ঘ সময় ধরে না খেলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হতে পারে। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে  ক্যালসিয়ামের অভাব আমাদের শরীরে দেখা দেয়। আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ ৩৫ বছর হওয়ার পর থেকেই ক্যালসিয়ামের অভাব বা হাইপোক্যালসেমিয়া রোগে আক্রান্ত হন। বংশগত কারণেও ক্যালসিয়ামের অভাব শরীরে দেখা দেয়। তার সাথে ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসাবেও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি শরীরে দেখা দেয়। শরীরে যদি হরমোনের ভারসাম্যহীনতা তৈরী হয় তাহলে রক্তে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। তবে সবচেয়ে মারাত্মক হয় ক্যালসিয়ামের ঘাটতি যখন শরীরে ভয়াবহ রোগ বাসা বাধে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের মাধ্যমে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন।
click-here-worldtimetech-health-tips
ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে কি হয়, ক্যালসিয়ামের ঘাটতি, ক্যালসিয়ামের ঘাটতির লক্ষণ, ক্যালসিয়াম ঘাটতি, ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ, ক্যালসিয়াম ঘাটতি উপসর্গ, শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি, ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি, calcium ghati, calcium ghati lokhon, ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণ, ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত লক্ষণ, ক্যালসিয়ামের অভাব হলে কি কি সমস্যা হয়?, ক্যালসিয়ামের অভাব হলে লক্ষণ, ক্যালসিয়ামের অভাব, sorile calcium ghatti bujar upay, sorile calcium ovab bujar upay, calcium er ovabe ki hoy, calcium na thakle ki hoy

Bangladesh Navy Job Circular 2022

Bangladesh Navy Job Circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম :Bangladesh Navy(BNDCP)
সংক্ষিপ্ত নাম:BNDCP
আবেদন শুরুর তারিখ:29 সেপ্টেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:23.02.2626.146.11.027.22.3073
ওয়েব লিংক:http://bndcp.teletalk.com.bd/


সেমি স্কীল গ্রেড-২
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

সেমি স্কীল গ্রেড-১
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

স্কীল গ্রেড
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

হাইলী স্কীল গ্রেড-২
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

হাইলী স্কীল গ্রেড-১
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

হাইলী স্কীল মিস্ত্রী
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী লিডিং ম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

ড্রাফটসম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর
সংক্ষিপ্ত নাম: BNDCP
শেষ তারিখ: 23 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 29 সেপ্টেম্বর, 2022

bangladesh-navy-job-circular-2022-1
bangladesh-navy-job-circular-2022-2
bangladesh-navy-job-circular-2022-3
bangladesh navy job circular 2022, join bangladesh navy job circular 2022, bangladesh navy jobs, bangladesh navy join requirements, bd navy jobs, bangladesh navy force job circular 2022, bangladesh navy new job circular 2022, bangladesh navy officer job circular 2022, join bangladesh navy circular 2022, bangladesh navy sainik job circular 2022, bangladesh navy soldier job circular 2022, bangladesh navy circular 2022, www.bangladesh navy civil job circular 2022, bd navy job circular 2022, Bangladesh navy civil job circular 2022

click-here-worldtimetech-job

আঁচিল দূর করার ঘরোয়া ১৪টি উপায়

আঁচিল দূর করার ঘরোয়া ১৪টি উপায়

আঁচিল মুখে, গলায়, ঘাড়ে, ও পিটে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। এটি মুখের সুন্দর্যকে নষ্ট করে। এটি নিরীহ প্রকৃতির হলেও অনেকের এটি ব্যথা করে। শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে আঁচিল হয়ে থাকলেও অনেকসময় দেখা যাই শরীরে কোনো ভিতরে অঙ্গ সমস্যার কারণে আঁচিল হয়ে থাকে। কিন্তু ডাক্তাররা এটিও দেখেছে এই আঁচিলের মধ্যে লুকিয়ে থাকে মরণ ব্যাধি স্কিন ক্যান্সার। তাই আঁচিলকে অপরসরন করা অত্যন্ত জরুরি। এলোপ্যাথিক, হোমিওপ্যাথিক এবং লেজারের মাধ্যমেও আঁচিল দূর করা সম্ভব হলেও খুব কম খরচে ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়ে আঁচিল দূর যায়। যা আপনার আসে পাশের ঘরোয়া ওষুধ দিয়েই আপনি নিরাময় করতে পারবেন আপনার আঁচিল।   
 

আঁচিল দূর করার ১৪টি ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়:

১। শুকনা মরিচের পেস্ট আঁচিল দূর করতে সাহায্য করে। যা গবেষণায় প্রমাণিত। তাই প্রতিদিন সকালে ও রাতে আঁচিলে লাগালে মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যেই আঁচিল ছোট হতে থাকবে। 

২। ডিম দিয়েও আঁচিল নিরাময় করা যাই। ডিমের সাদা অংশ ও তার সাথে এর কুসুম হাত দিয়ে মাখিয়ে পেস্ট তৈরী করতে হবে। তারপর প্রতিদিন সকালে ও রাতে আঁচিলে লাগালে মাত্র দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যেই আঁচিল চলে যাবে।

৩। পেঁয়াজের রস ত্বকের অ্যান্টিসেপ্টিক হিসাবে কাজ করে। আঁচিল দূর করতে প্রতিদিন পেঁয়াজের রস তিন থেকে চার বার লাগালে এবং তা দেড় ঘন্টা করে লাগিয়ে রাখলে আঁচিল খসে পরে যাই। 

৪। যদি আপনার আঁচিল পিঠে হয় তাহলে আপনি গরম পানির মাধমেও এটি দূর করতে পারেন। প্রথমে পানি ৫ থেকে ৭ মিনিট গরম করে ওই পানিটির মধ্যে আঁচিলকে চুবিয়ে রাখুন। ১ মিনিট রাখার পর আঁচিলের স্থানটিতে  বরফ দিয়ে রাখুন এভাবে দিনটা চার বার করে দু সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে হবে।  

৫। বেইকিং সোডা আঁচিলে লাগালে দুই সপ্তাহের মধ্যেই এর সমাধান পাওয়া যায়। আধা কাপের অর্ধেক পানিতে এক চিমটি বেইকিং সোডা মেশান তারপর কোনো কটন বাড অথবা কোনো তুলা দিয়ে আঁচিলের স্থানে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। এভাবে দুই সপ্তাহ গেলেই আঁচিলো চলে যাবে। 

৬। প্রাকৃতিক ব্লিচিং কাঁচা আলুতে থাকায় ১০ দিনের মধ্যেই আঁচিল দূর হয়ে যাই। প্রথমে একটি আলু নিয়ে ব্যালেন্ডার মেশিনে পেস্ট করে নিন তারপর তা ১ ঘন্টার জন্য আঁচিলের জায়গাটিতে লাগিয়ে রাখুন, দিন ৩ বার।  

৭। আপেল সিডার ভিনেগারে থাকা প্রাকৃতিক এসিড চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে আপনার আঁচিল, পুড়িয়ে ফেলতে সক্ষম। একটু তুলে ভিনেগারে ভিজিয়ে সারারাত আপনার  আঁচিলে রাখুন দেখবেন সপ্তাখানিকের মধ্যে আপনার আঁচিল দূর হয়ে যাবে। 

৮। অ্যালোভেরার মধ্যে ম্যালিক অ্যাসিড রয়েছে যা আঁচিল সহ ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে। অ্যালোভেরার মধ্যে থাকা জেলির মতো অংশ আঁচিলে লাগিয়ে শুকাতে দিন। কয়েকদিনের মধ্যেই আঁচিল চলে যাবে। দিনে চার বার এরূপ করুন। 

৯। কলার খোসা আঁচিল দূর করে কারণ এতে প্রচুর পরিমানে অক্সিডেন্ট থাকে। তাই কলার খোসার সাদা অংশটুকু পেস্ট তৈরী করে গুমানোর আগ থেকে সকাল পর্যন্ত লাগিয়ে রাখলে আঁচিল দ্রুত সেরে উঠে।    

১০। রসুনে অ্যালিসিন অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান রয়েছে যা আঁচিল সহ বিভিন্ন জীবাণু দূর করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন দুই বার করে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ লাগালেই এর ফলাফল পাবেন। প্রথমে রসুনের কয়েকটা কুয়া নিয়ে ভালো করে মিহি করে নিন পরে ৫ মিনিটের মতো রেখে আঁচিলের জায়গাটিতে হালকা গরম পানি দিযে ধুয়ে ফেলুন। তবে মনে রাখবেন রসুন বেশিক্ষন রেখে দিলে জায়গাটি কালো হয়ে যাওয়ার সম্ববনা রয়েছে।  

১১। পেঁয়াজের রস ব্যবহার করেও আঁচিল নির্মূল করা যাই। কারণ ত্বকে পেঁয়াজের রস লাগালে ত্বক থেকে বিশেষ কিছু অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায় যার ফলে আঁচিল ঘষে পরে যায়। পেঁয়াজ বেটে তার মধ্যে এক চিমটি লবন দিয়ে সারা রাত রেখে দিন এর পর প্রতিদিন ঘুমানোর আগে অথবা দৈনিক দুই ঘন্টা রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে দুয়ে ফেলুন। 

১২। কাঁচা হলুদ দিয়েও ত্বকের বিভিন্ন অজানা সমস্যা দূর করা যায়। তার মধ্যে একটি হলো আঁচিল। ৫ গ্রাম কাঁচা হলুদ মিহি করে বেটে তার মধ্যে লেবুর রস দিয়ে দিন আর পারলে এক ফোটা মধু দিয়ে মাখিয়ে নিতে পারেন। তার পর প্রতিদিন দুই থেকে তিন বার করে লাগালে ১৪ দিনের মধ্যে আঁচিল দূর হয়ে যাবে। 

১৩। আপনি যদি বাটাবাটিতে অব্যস্তহ না থাকেন তাহলে আপনি আপনার আঁচিলের জায়গায় সরাসরি মধু ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন রাত্রে ঘুমানোর আগে আঁচিলের জায়গাটিতে লাগিয়ে রাখুন দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে আঁচিল দূর হয়ে যাবে।  

১৪। যদি আপনার আঁচিলটি বড় থাকে, তাহলে আপনি কোনো মেয়ের চুল নিয়ে আঁচিলটিকে ভালোমতো গিট্ দিয়ে দিন। এক বা দুই রাত এবাবে রাখলে দুই দিনের মধ্যেই আপনার আঁচিলটি খসে পরে যাবে। 


মুখের আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, আঁচিল দূর করার উপায়, আঁচিল দূর করার সহজ উপায়, আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, আঁচিল দূর করার উপায়, মুখের আঁচিল দূর করার উপায়, আঁচিল, ঘরোয়া উপায়ে আঁচিল দূর করার উপায়, আঁচিল দূর করার সহজ ঘরোয়া উপায়, চোখের আঁচিল দূর করার উপায়, শরীরের আঁচিল দূর করার উপায়, দ্রুত আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, ত্বকে আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, মুখের আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, achil dur korar sohoj upay, achil hole ki korbo, mukher achil dur korar upay, achil dur korar upay

কুকুর কামড় দিলে প্রাথমিক চিকিৎসা ও করণীয়

কুকুর কামড় দিলে প্রাথমিক চিকিৎসা ও করণীয়

আমরা যেকোনো সময় কুকুরের আক্রমণের শিকার হতে পারি। আগস্ট থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত রাস্তার কুকুর গুলি বেশ হিস্র প্রকৃতির হয়ে থাকে। তাই এই সময়ে কুকুরের কামড় খাওয়ার সম্ভনা বেশি। বর্তমানে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুকুর কামড় দিলে ভয়ের কিছু নেই। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা নিলেই আল্লাহর রহমতে সম্পূর্ণ সুস্থ্য হওয়া সম্ভব। মনে রাখবেন কুকুর দেখলে কখনো ভয় পাবেন না আর ভয় পেয়ে দৌড় দিবেন না। আপনি কুকুরকে ভয় পেলে কখনও তাদের দিকে তাকাবেন না। চোখে চোখে চোখ পড়লেই তারা তাড়া করে।   

কুকুর কামড়ালে প্রথমে দেখতে হবে কামুড়ের স্থানটি বেশি ঘন নাকি হালকা। যদি বেশি ঘন হয় তাহলে কামুড়ের স্থানটিতে বেশি পরিমানে রক্ত পড়তে থাকবে তাই যত দ্রুত সম্ভব পরিষ্কার কোনো কাপড় দিয়ে জায়গাটি চেপে ধরতে হবে। এতে রক্ত পড়া বন্ধ হবে। এর পর পানি দিয়ে ১০ মিনিট দিয়ে জায়গাটি ধুতে হবে। মনে রাখতে হবে কোনোরকম রাসায়নিক দ্রব দিয়ে কাটা স্থানে ঘষা ঘসি করা যাবে না। এর যদি হালকা কামড় দেয় এবং রক্ত বেয়ে বেয়ে না পরে তাহলে ১০ মিনিট পানি দিয়ে জায়গাটি ধুতে হবে। তার পর অ্যান্টিবায়োটিক লোশন অথবা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান দিয়ে কামড়ের জায়গাটি ১ ঘন্টা ঘষুন। যদি এইগুলি না থাকে তাহলে আপনার ঘরে কাপড় ধুয়া সাবান দিয়েও ঘষতে পারেন। এতে করে ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণু পরিষ্কার হবে। এবার দ্রুত নিকটস্থ চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে অ্যান্টিবায়োটিক অয়েনমেন্টের প্রলেপ লাগিয়ে ব্যান্ডেজ করে ফেলতে হবে। এতে করে ধুলো-বালি ও ময়লা লাগবে না। ব্যথা করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্যারাসিটামল খেতে পারেন। কামড়ের স্থানটি উঁচু করে রাখতে হবে।  

এবার কামড় দেওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যে জলাতঙ্ক ও ধনুষ্টংকারের টিকা নিতে হবে। যারা ঢাকায় থাকেন তারা বিনামূল্যে "সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, মহাখালি" থেকে বিনা মূল্যে টিকা নিতে পারেন। তবে মনে রাখতে হবে যত দ্রুত সম্ভব জলাতঙ্ক ও ধনুষ্টংকারের টিকা নিতে হবে। যদি একবার জলাতঙ্কের লক্ষণ দেখা যাই তাহলে রুগীর মৃত্যু অনিবার্য। জলাতঙ্কের বিরুদ্ধে কোনো অ্যান্টিভাইরাল কাজ করে না। রুগী সাত থেকে দশ দিনের মধ্যে মৃত্যু বরণ করে। তাই যত দ্রুত সম্ভব নিকটস্থ চিকিৎসাকেন্দ্র গিয়ে টিকা দিয়ে আসবেন। বর্তমানে ৫ থেকে ৬টি টিকা দেওয়া হয়। 

কামড়ের স্থানটিতে কখনো হাত দিবেন না। অনেকে আছেন ক্ষত স্থানে তেল বা গোবর প্রয়োগ করেন এতে করে ব্যাকটিরিয়া আক্রান্তের সম্ভবনা বেড়ে যায়। তাই কোনো রকম উপদ্রব ক্ষত স্থানে লাগানো যাবে না। শুধু মাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। ঘরুয়া বা কবিরাজির মাধ্যমে এ সমস্যা নির্মূল করা সম্ভব নয়।

আপনাকে যে কুকুরটি কামড় দিয়েছে তার দিকে ১ মাস পর্যন্ত নজর দিন যদি কুকুরটি অসুস্থ্য থাকে বা মারা যায় তাহলে আপনার বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এবং কুকুরের বিষয়টি আপনার চিকিৎসককে জানাতে হবে। 


Tags: কুকুর কামড়ালে করণীয়, কুকুর কামড়ালে করণীয় কি, কুকুর কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়, কুকুর কামড়ানোর লক্ষণ, kukur kamrale ki hoy, kukur kamor dile ki hoy, kukur kamrale ki koronio, kukur kamrale ki kora uchit, kukur kamrale ki korte hoy, kukur kamrale ki korte hobe, kukur kamrale ki koronio, kukur kamrale koronio, কুকুর কামড়ালে, কুকুর কামড়ালে কী করবেন?, কুকুরের কামড়ের প্রাথমিক চিকিৎসা, কুকুরে কামড়ালে প্রথমেই যা করবেন, জানেন কি কুকুর কামড়ালে কী করবেন?, কুকুর কামড়ালে যা করবেন 

Govt customs excise and vat appeals commissionerate dhaka job circular 2022

Govt customs excise and vat appeals commissionerate dhaka job circular 2022

Govt customs excise and vat appeals commissionerate dhaka job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম: Customs, Excise and VAT (Appeals) Commissionerate Dhaka - 1(CEVA1)
সংক্ষিপ্ত নাম:CEVA1
আবেদন শুরুর তারিখ:3 অক্টোবর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:২/১(৫) প্রশাসন/নিয়োগ সংক্রান্ত/আপীল/ঢাক-১/১২(পার্ট-২)/৪১৭
ওয়েব লিংক: http://ceva1.teletalk.com.bd/


নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

সিপাই
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

রেকর্ড কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

সাঁটলিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

উচ্চমান সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022
govt-customs-excise-and-vat-appeals-commissionerate-dhaka-job-circular-2022
govt-customs-excise-and-vat-appeals-commissionerate-dhaka-job-circular-2022-1

click-here-worldtimetech-job

সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ ভাবসম্প্রসারণ

সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ ভাবসম্প্রসারণ

সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ ভাব সম্প্রসারণ
সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ
মূল ভাব : সাহিত্য হলো জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষা ও চিন্তা-চেতনার প্রতিফলন। তাই সাহিত্যের গোড়ায় গোড়ায় মানবজাতির জীবন ও সমাজের উপস্থিতি বিদ্যমান। তাই বলা যায় মানবজীবন আর তার সমাজের সুস্পষ্ট চিত্রই হলো সাহিত্য। 
সম্প্রসারিত-ভাব : সাহিত্য মানব জীবনের দর্পণ স্বরূপ। দর্পণে যেভাবে আমাদের পূর্ণাঙ্গ মুখচ্ছবি প্রতিফলিত হয়, তেমনি কোনোদেশের সাহিত্যে সে দেশের, সে জাতির মানুষের পরিপূর্ণ চিত্র ফুটে ওঠে। তাই তো যে জাতি যত বেশি  উন্নত সে দেশের সাহিত্য তত বেশি সমৃদ্ধ। যুগে যুগে কোনো দেশের সাহিত্য-কর্মে তার দেশের বিভিন্ন চিত্র উঠে এসেছে। যেমন তলস্তয়ের "ওয়ার এন্ড পিস"-এ যুদ্ধ নয় বরং শান্তির কথাই প্রকাশ পেয়েছে; ভল্টেয়ার রুশোর সাহিত্যে স্বেচ্ছাচারী ফরাসি রাজশক্তির বিরুদ্ধে গণমানুষকে চেতনাদীপ্ত ও অনুপ্রাণিত করেছে; ম্যাক্সিম গোর্কির সাহিত্যে শাসনের মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়েছিল; আমাদের কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতাসহ বিভিন্ন সাহিত্যকর্ম ইংরেজদের বিরুদ্ধে ভারতবর্ষের মানুষদের ঐক্যবন্ধ করেছিল। মোটকথা সাহিত্যের অবিনাশী শক্তির কারণে যুগে যুগে বহু অন্যায়-অত্যাচার আর শোষণের ইতিহাসের পরিসমাপ্তি ঘটেছে। তাছাড়া জাতির অতীতকে ধরে রাখার ক্ষেত্রেও সাহিত্যের অবদান কম নয়। তাই সাহিত্য জাতি আর সমাজের সুস্পষ্ট ও নির্ভুল দর্পণ। Literature is the criticism of life – সাহিত্য জীবনেরই সমালোচনা। সাহিত্য ও দূর্বল মানুষকে দেয় প্রেরণা, তার সুপ্ত শক্তিকে করে জাগ্রত, দরিদ্রকে করে নির্লোভ, প্রবৃত্তি জয়ের আনন্দে মানুষ হয় রাজা। সাহিত্যে বিধৃত হয় যুগ পরিবেশ। সাহিত্যের পরিধি বিশাল ও ব্যাপক। মানুষের জীবনের বিচিত্র ভাবকে চিত্রিত করে সাহিত্য। সিরাজউদ্দৌলা নাটক থেকে বিশ্বাসঘাতক হতে চায় না মানুষ, দেশপ্রেমিক নবাব হতে চায়। বিষাদসিন্ধুর ইমাম হাসান, হোসেনের প্রাণ বিসর্জন মানুষকে করে উদ্দীপ্ত। লিও টলস্টয়ের ওয়ার এন্ড শীসে যুদ্ধ নয় শাস্তিই বড় হয়ে উঠে। সাহিত্য নিষ্ঠুর অত্যাচারী মানুষের বিরুদ্ধে সংগ্রামের বাণী উচ্চারণ করে। 

মন্তব্য: সাহিত্য তার নিজস্ব অবিনাশী শক্তির মাধ্যমে যুগে যুগে ইতিহাস রচনা করেছে। ভবিষ্যতে সাহিত্যের এ ধারা অব্যাহত থাকবে। আর জাতির দর্পণ হিসাবে তার কর্মকাণ্ডকে মানব কল্যাণে উৎসর্গ করবে।


Tags: সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ ভাব সম্প্রসারণ, সাহিত্য সমাজের দর্পণ ভাব সম্প্রসারণ, ভাবসম্প্রসারণ সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ, sahitto jatir dorpon sorup vabsomprosaron, সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ ভাবসম্প্রসারণ SSC HSC JSC PSC, ভাবসম্প্রসারণ সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ, সাহিত্য জাতির দর্পণ স্বরূপ ভাবসম্প্রসারণ, সাহিত্য জাতির দর্পণ ভাবসম্প্রসারণ স্বরূপ, সাহিত্য জাতীর দর্পণ স্বরূপ একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণী ভাবসম্প্রসার

জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদনপত্র সন্ত্রাসীদের উপদ্রব থেকে বাঁচার জন্য

জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদনপত্র সন্ত্রাসীদের উপদ্রব থেকে বাঁচার জন্য

জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদনপত্র লিখার নিয়ম স্বরূপ নমুনা হিসাবে সন্ত্রাসী ও মস্তানদের উপদ্রব থেকে বাঁচার জন্য জেলা প্রশাসক মহোদয় সমীপে আবেদনপত্র দেওয়া হলো। 

সন্ত্রাসী ও মস্তানদের উপদ্রব থেকে বাঁচার জন্য জেলা প্রশাসক মহোদয় সমীপে আবেদনপত্র। 

বরাবর 
জেলা প্রশাসক, 
ফরিদপুর জেলা, ফরিদপুর 

বিষয় : এলাকার সন্ত্রাসী ও মস্তানদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন। 
জনাব, 
বিনীত প্রার্থনা এই যে, আমরা আপনার জেলার অধীন নওপাড়া উপজেলার কেন্দুয়া গ্রামের অধিবাসী। সদর উপজেলা থেকে অনেকটা দূরে আমরা বসবাস করার কারণে আইন প্রশাসনের হাত এ অঞ্চলে খুব বেশি একটা শক্তিশালী নয়। আর এ সুযোগে কিছু উঠতি বয়সের নব্য সন্ত্রাসী ও মস্তানের উৎপাত এখানে শুরু হয়েছে। আমাদের এতকালের সুখ-শান্তি দিনের পর দিন তাদের পদতলে পড়ে নিষ্পেষিত হচ্ছে। এ সব কিছু চোখে দেখা ছাড়া তাদের উচ্ছৃঙ্খল কাজকর্মের কোনো প্রতিবাদ করার সাহস কেউ পাচ্ছে না। কারণ, যে কিছু বলতে যাচ্ছে তারই কোনো না কোনো সর্বনাশ ঘটিয়ে ছাড়ছে তারা। বর্তমানে এলাকার রীতিমতো প্রকাশ্যে মদ-জুয়ার আসর বসছে। থানা কর্তৃপক্ষের কাছে নালিশ জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি বরং নালিশদাতাকেই নানাভাবে হয়রানি হতে হয়েছে। ইদানীং মস্তানদের স্কুল-কলেজগামী মেয়েদেরও উত্ত্যক্ত করতে দেখা যাচ্ছে। এলাকাবাসী এখন মস্তানদের হাতে জিম্মি হয়ে কাল কাটাছে। এখন প্রশাসনের কর্তব্য এলাকাবাসীদের চরম আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থেকে উদ্ধার করা। 

অতএব, আপনার সমীপে আমাদের আকুল প্রার্থনা এই যে, এই এলাকায় সন্ত্রাসী ও মস্তান উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে এলাকাবাসীর সুখ-শান্তি ফিরিয়ে দিতে মর্জি হয়। 

তারিখ : ১৭/১২/২০২.. 
নওপাড়া, ফরিদপুর 
বিনীত নিবেদক  
কেন্দুয়া এলাকাবাসীর পক্ষে 
উপজেলা : নওপাড়া, জেলা: ফরিদপুর

সরকারি নলকূপ স্থাপনের জন্য আবেদন

সরকারি নলকূপ স্থাপনের জন্য আবেদন

একটি নলকূপ স্থাপনের জন্য ইউ. পি. চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন। 
অথবা, একটি নলকুপ স্থাপনের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন কর। 

মাননীয় 
চেয়ারম্যান সাহেব, 
আমানপুর ইউনিয়ন পরিষদ 
আমানপুর, 
নাটোর। 

বিষয় : একটি সরকারি নলকূপ স্থাপনের জন্য আবেদন। 

জনাব, 
সবিনয় বিনীত আরজ এই যে, আমরা আপনার ইউনিয়নের আমানপুর গ্রামের অধিবাসী। এ গ্রামে প্রায় দুই হাজার লোকের বাস। অধিকাংশই কৃষক এবং দিনমজুর শ্রেণির অন্তর্গত। দীর্ঘদিন যাবৎ আমরা পানীয় জলের অভাবে পুকুর ও নদীর পানি ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছি এবং নানা প্রকার পানিবাহিত সংক্রামক রোগের শিকার হচ্ছি। এ গ্রামের মাতব্বর বাড়িতে একটি মাত্র ব্যক্তিগত নলকূপ আছে যা সর্বসাধারণের জন্য ব্যবহার্য নয়। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটা নলকূপ স্থাপিত হয়ে থাকলেও গৃহবধূরা দিনের বেলা সেটা ব্যবহার করতে পারে না। তা ছাড়া নলকূপটি যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অধিকাংশ সময়ই অকেজ হয়ে পড়ে থাকে। অথচ নিজস্বভাবে আমরা নলকূপ ক্রয় করে বাড়িতে বসিয়ে নেব এ সঙ্গতিও কারো নেই। 

অতএব, আপনার সমীপে আরজ এই যে, মেহেরবাণীপূর্বক আপনার ইউনিয়নের এই দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সুস্বাস্থ্য রক্ষার্থে সরকারিভাবে আপনার পছন্দমতো স্থানে একটি নলকূপ স্থাপন করে এদেরকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করতে মর্জি হয়। 

বিনীত নিবেদক 
আমানপুর গ্রামের অধিবাসীদের পক্ষে 
১. রুক্কুস আলী   স্বাক্ষর -         
২. কানিক মিয়া  স্বাক্ষর -        
৩. ফারুক মিয়া  স্বাক্ষর -       
আমানপুর ইউনিয়ন পরিষদ , আমানপুর, নাটোর

তারিখ : ১০/১২/২০৫০ ইং   
নাটোর

রাগ কমানোর ১১ উপায়

রাগ কমানোর ১১ উপায়

প্ৰত্যেকটি মানুষের ভিতরেই রাগের স্বভাব রয়েছে। কিন্তু কেউ স্বাভাবিক ভাবে রাগ করে আবার কেউ অতিরিক্ত বেশি রাগ করে। অতিরিক্ত বেশি রাগের মানুষ তাদের রাগের কারণে কি যে করে ফেলে তা তারা নিজেরাও জানে না। রাগ নিয়ন্ত্রণ রাখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো আপনি ভাববেন যে আল্লাহ সৃষ্টি কোনো মানুষকে আপনি কষ্ট দিবেন না। এতে আল্লাহ আপনার উপর রহমত নাজিল করবে। মনে রাখবেন সাময়িক রাগের কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চিরতরে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। রাগ কখনো কোনো কিছুর সমাধান নয়। নিচে রাগ কমানোর ১১ উপায় সম্পর্কে বলা হলো :  

রাগ নিয়ন্ত্রণের উপায়

মনকে অন্য কোথাও স্তির করুন 

রাগ কমানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হলো মনকে অন্য কোথাও নিয়ে সে বিষয়ে চিন্তা করা। এটি বিভিন্ন ভাবে হতে পারে যেমন আপনি ১ থেকে ১০ পর্যন্ত উল্টা ভাবে গুনতে পারেন। অথবা আপনি সূরা ফাতিহা পাঠ করতে পারেন। মোট কথা হলো মনকে অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করলেই রাগ কমানো যাই।
 
রাগ থেকে মুক্তির উপায়

পরিস্হিতিকে সময় দিন 

রাগের মাথায় মানুষ কোনো কিছু ঠিক ভাবে করতে পারেনা। না সে কাউকে বুঝাতে পারে না কিছু ভালো বলতে পারে। রাগের মাথায় মানুষ যাই বলুক তাই নেগেটিভিটিই বুঝাবে। তাই পরিস্হিতিকে সময় দিন। কারণ আপনি রাগের মাথায় তার গায়ে হাত অথবা অপমান জনক কথা বার্তা বলতে পারেন। পরবর্তীতে আপনার ভিতরে লজ্জা জনক পরিস্হিতি সৃষ্টি হবে। তাই একটু হাসি ভাব দিয়ে কোনো কথা না বলে অন্য কোনো কাজের কথা বলে সেই পরিস্হিতি থেকে দূরে কোথাও অবস্হান করুন।  
 

রাগ কমানোর উপায়
নিয়মিত ব্যায়াম করুন 

আপনি যদি খিটখিটে মেজাজের রাগী হয়ে থাকেন তাহলে নিয়মিত ব্যায়াম করুন। এতে রাগ আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কোনো কারণে যদি আপনি বেশি রেগে যান তাহলে সাথে সাথে হাটতে বেরিয়ে পরুন। এতে রাগ উঠার হরমোন স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।
 

রাগ কমানোর সহজ উপায়
নীরবতা পালন করা 

রাগের মাথায় কখনো কারো মুখ থেকে মিষ্টি কথা বের হয় না। আপনি যাই বলবেন তাতেই ঝগড়া আরো বাড়বে। অথাৎ আপনার রাগ আরো বাড়বে। তাই যদি আপনি কথা না বলেন তাহলে বিপরীত জন এমনে এমনেই থেমে যাবে। কারণ আপনি তার কোথায় কোনো প্রতিক্রিয়া দেখছেন না। যখন কোনো মানুষ কাউকে রাগাতে চাই, সে চাই যেন সে বাক্তিও তার কোথায় রগে। এখন যদি আপনি চুপ থেকে কোনো কিছু না বুঝার বান করে চলে আসেন তাহলে সে ব্যক্তি এটা বুঝার পর আপনাকে এ বিষয়ে কোনোদিন রাগাতে চেষ্টা করবে না। তাই রাগের মাথায় চেষ্টা করুন কথা না বলার।    
 

রাগ কন্ট্রোল করার উপায়
নিজের ভুল স্বীকার করা 

হজরত মুহাম্মদ (স.) ব্যতীত দুনিয়াতে সবাই কোনো না কোনো ভুল করেছেন। মনে রাখবেন মানুষ ভুল করে ক্ষমা চাই আর শয়তান ভুল করে ক্ষমা চাই না। কেউ যদি আপনাকে অপমান করে অথবা মারতে চেষ্টা করে ওই মুহূর্তে যদি আপনি মনে করেন আপনার একটা sorry বলার কারণে যদি ঝগড়া মেটে যাই তাহলে তাই করুন। এতে কখনও সে ব্যক্তি জিতে যাবে না জিতে যাবেন আপনি কারণ এখানে ভদ্রতা আপনার মানুষিকতার পরিচয় দেওয়া হয়েছে। একবার চিন্তা করেন আপনি sorry না বলার কারণে যদি ঝগড়া আরো বৃদ্ধি পাই এতে আপনি ওই ব্যক্তিকে মারেন অথবা ওই ব্যক্তি আপনাকে মারে এতে কি কোনো সমাধান হয় ? আবার আপনি যদি শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও যদি আপনি আগে sorry বলেন তাহলে আপনার মানুষিকতা যে কত বড় তা আরো ফুটিয়ে উঠবে।      
 

রাগ কন্ট্রোল করার উপায় কি
মাদক থেকে দূরে থাকুন 

অনেকেই রাগ উঠলে সাথে সাথেই সিগেরেট অথবা এলকোহল খেয়ে থাকেন। এতে করে কিন্তু আপনার রাগ আরো বেড়ে উঠে। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন যারা ধূমপান, মদপান, চা, অথবা কফি বেশি গ্রহণ করে থাকেন তাদের স্বভাব বদমেজাজি ধরণের হয়ে থাকেন কারণ এসব মাদকসেবীদের পর্যাপ্ত পরিমানে স্বাস্থকর ঘুম আসে না। 
 

রাগ দূর দূর করার উপায়
মনের কথা নির্দ্বিধায় প্রকাশ করুন

রাগান্নিত অবস্থায় কখনও মনের ভাব প্রকাশ করবেন না। কিন্তু কিছুক্ষন বা কয়েকদিন পর যখন আপনার রাগ স্থির হবে তখন আপনার মনের কথা সম্পূর্ণ ভাবে প্রকাশ করুন বিনয়ের সাথে। এতে করে অপরজনও আপনার কথা সঠিক ভাবে বুজতে পারবে। 
 

রাগ কমানোর উপায় কি
ক্ষমা করতে শিখুন 

ক্ষমা মানুষের মহৎ গুন। কেউ বুঝে বা না বুঝে কোনো অপরাধ করলে তাকে ক্ষমা করে দিন। মনে রাখবেন আপনি যখন কাউকে ক্ষমা করবেন মহান আল্লাহ আপনাকেও একদিন ক্ষমা করে দিবেন। 
 
রাগ কমানোর উপায় কি কি

মেডিটেশন অথবা ধ্যান করতে পারেন 

নিয়মিত মেডিটেশন অথবা ধ্যান করুন কারণ এতে মন চাঙ্গা ও উৎফল্ল হতে তার সাথে আপনার মন ও রাগকে নিজের আয়ত্তে আন্তে পারবেন। 

রাগ হলে কি করবেন রাগ কমানোর উপায় কি কি
কান ও চোখকে ব্যস্ত রাখুন 

অনেক সময় দেখা যাই পরিবারের কেউ অযথা রাগারাগি করছে সে সময় আপনি ঘুমের ভান করে কানের ভিতরে হেড ফোন লাগিয়ে যেকোনো সূরা উচ্চ সরে শুনতে পারেন। যদি আপনি কথায় না শুনেন তাহলে আপনার রাগ উঠার প্রশ্নেই আসে না।
 

rag komanor tips
সমাধান খুজার চেষ্টা করুন 

রাগের মাধ্যমে কোনো কিছুর সমাধান দেওয়া সম্ভব নয়। ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলে সব কিছুর সমাধান করা সম্ভব। মনে রাখবেন কোনো কিছুর সমাধানের একটি মাত্র রাস্তা থাকে না, থাকে একাধিক। শুধু মাত্র আপনার রাগের কারণে আপনি সমাধানটি খুঁজে পাচ্ছেন না।

বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ BFACF Job Circular 2022

বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ BFACF Job Circular 2022

বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ BFACF Job Circular 2022 
প্রতিষ্ঠানের নাম: Bangladesh Folk Art & Crafts Foundation (BFACF)
সংক্ষিপ্ত নাম:BFACF
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:43.28.0000.111.11.10.10.22-87
ওয়েব লিংক:http://bfacf.teletalk.com.bd/

bfacf-job-circular-2022
bfacf-job-circular-2022-1
BFACF Job Circular 2022, bfacf.teletalk.com.bd Apply Online, BFACF Job Circular 2022 apply bfacf teletalk com bd, BFACF Job Circular, Teletalk Apply 2022, Bangladesh Folk Art and Crafts Foundation Job Circular 2022, recent govt job circular, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন নিয়োগ ২০২২, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন নিয়োগ, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

click-here-worldtimetech-job

ঘুম না হওয়ার কারণ ও অনিদ্রার প্রতিকার

ঘুম না হওয়ার কারণ ও অনিদ্রার প্রতিকার

রাতে ঘুম না আসার রোগের নাম ইনসমনিয়ার। সবারই কোনো না কোনো সময় রাতে ঘুম আসে না। তবে তা যদি দীর্ঘ সময় ঘটে ও দৈনিক কাজে ব্যাঘাত ঘটে তাহলে এটি ইনসমনিয়ার লক্ষণ। ঠিকমতো ঘুম না হলে আমাদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কমে যায়। তার সাথে আমাদের মন মেজাজ সারাদিন খিটখিটে হয়ে থাকে। সারাবিশ্বে ৪০ শতাংশের বেশি মানুষ ঘুম না হওয়ার সমস্যা ভুগছেন। আজকে আমরা জানবো কি সকল কারণে আমাদের ঘুমের সমস্যা হয়, তাতেই আমরা ঘুমের সমস্যা থেকে বিস্তার পেতে পারবো। 

মাদক সেবনের কারণে অনিদ্রা 
আমরা অনেকেই রাতে ঘুমানোর আগে চা, কফি, পান, জর্দা, নিকোটিন অথবা অন্য কোনো ধরণের মাদক সেবনে করে ঘুমাতে যায়। মনে করি এতে আমাদের অধিক ঘুম আসবে, আসলে এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। মাদক সেবনে করলে আমাদের মস্তিষের কার্যক্রিয়া কলাপ দুর্বল করে দেয় যার ফলে আমাদের ঘুম আসতে সমস্যা হয়।  

ঘুমের জন্য সঠিক পরিবেশ নির্বাচন না করার কারণে 
ঘুমের জন্য অবশ্যই সুন্দর পরিবেশ দরকার। অগোছালো ঘরে কখনো ভালো ঘুম হতে পারে না। তাই ঘুমানোর আগে অবশ্যই নিজ হাতে বিছানা ও ঘর পরিষ্কার ও সুন্দর রাখুন। মনে রাখতে হবে ঘুমানোর জায়গাটি ঠান্ডা রাখার কারণ ঘুমানোর জায়গাটি গরম থাকলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। 

ঘুমের আগে গোসল না করার কারণে 
যদি আপনি দীর্ঘদিন অনিদ্রা সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে আপনি ঘুমের আগে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিন। অনেকে গরমে ঠান্ডা পানি ও শীতে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে চান, যা মোটেও ঠিক নয়। চেষ্টা করবেন সাধারণ পানি দিয়েই সবসময় গোসল করবেন।    

নিয়মিত ব্যয়াম না করার কারণে 
প্রতিদিন নিয়মিত ঘুমের আগে ২০ মিনিট ব্যয়াম করুন। ব্যয়াম করলে আপনার কোষ গুলি সক্রিয় হতে থাকবে। তারফলে আপনার ঘুম হবে। যারা ব্যয়াম করে না তারা ঠিকমতো ঘুমাতে পারে না। কারণ তাদের দেহ তো কান্ত হয় না তাই ঘুমোও আসে না। সবসময় তাড়াতাড়ি ঘুমাতে চেষ্টা করবেন এবং সকালে ঘুম থেকে উঠবেন। সকালে সূর্যের আলোতে ২০ মিনিট ব্যয়াম করবেন, এতে আপনার মস্তিষ্ক রাত ও দিনের পার্থর্ক বুজতে পারবে।  

মানুষিক চাপের কারণে ঘুম না হওয়া 
অনেক সময় আমরা কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ না করে ঘুমাতে যাই তখন আমাদের ঘুম আসে না তাই সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার সকল যাবতীয় কাজ রাত ১০ টার ভিতরে শেষ করতে, তাতে আপনার মনে প্রশান্তি আসবে সাথে হবে ঘুম। আবার প্রিয়জনের মৃত্যু বা সম্পর্ক বিচ্ছেদের কারণেও ঘুম না হতে পারে। আপনার যদি পরীক্ষা অথবা সাক্ষাৎকার থাকে তাহলেও টেনশনের কারণেও ঘুম না হতে পারে। তাই মনকে সবসময় মজবুত রাখার চেষ্টা করবেন। সবকিছুকে এতটাও গুরুত্ব দেবেন না যার কারণে আপনি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়েন।  

অনিয়মিত ঘুমের রুটিনের কারণে 
একজন আদশ মানুষ নিয়মিত একই সময়ে ঘুমাতে যাই। যারা একসময় ১০ টাই আবার ১২ টাই অথাৎ এক এক সময় ঘুমাতে যাই তারা ঠিক ঐ সময়ে ঘুমাতে পারে না। তাই প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। 

ওষুদের পাশ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে 
আমরা বিভিন্ন ধরণের ওষুধ খেয়ে থাকি তাঁর পাশ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে এতেও আমাদের ঘুমের সমস্যা হতে পারে। এরূপ সমস্যা হলে আপনার ডাক্তারকে জানান। 

গর্ভবতী মায়েদের ঘুম না হওয়া 
বাচ্চা জম্ম ১২ সপ্তাহের থেকে গর্ভবতী মায়েদের ঘুমের সমস্যা দেখা দিয়ে পারে। কারণ ঐ সময়ে বাচ্চাদের শরীরের গঠন বৃদ্ধি পেতে থাকে। তাই গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। 

শরীরের রোগের কারণে 
শরীরের ভিতরের কোনো অঙ্গ নষ্ট হয়ে গেলে ঘুম আসতে সমস্যা হয়। আবার যারা হাঁপানি, কিডনি রোগ , মেনোপজ, এবং হৃদরোগের রোগের কারণেও ঘুম হয় না। 
 

কিছু সতর্কতা ও অনিদ্রার প্রতিকার: 
১। কখনও ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ খাবেন না। আর চেষ্টা করবেন ঘুমের ওষুধ না খাওয়ার। 
২। বিকাল ৫ টার পর কখনও কোনো চা, কফি, এবং সিগেরেট খাবেন না। 
৩। ঘুমের আগে গরম দুধ ও ডিম খাবেন। 
৪। দিনের বেলায় ঘুমাবেন না। 
৫। খাবারের তালিকায় লেটুস যোগ করুন। 
৬। ঘুমের জন্য আদশ ফল হলো, কলা, কাজু বাদাম, আনারস, এবং কিউই।

Govt custom house benapole job circular 2022

Govt custom house benapole job circular 2022

বেনাপোল কাস্টমস নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ custom house benapole job circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম:Custom House, Benapole (BCH)
সংক্ষিপ্ত নাম:BCH
আবেদন শুরুর তারিখ:31 অক্টোবর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:২য়/৫(১৩)২-জন প্র./লোকবল/নিয়োগ/বেনা/৪(অংশ-২)/২০১৬/৫৪০৫
ওয়েব লিংক:http://bch.teletalk.com.bd/

নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

ইলেকট্রিশিয়ান
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

ফটোকপি অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

সিপাই
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

টেলিফোন অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

অফিস সহকারী-কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

উচ্চমান সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

সাঁটলিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BCH
শেষ তারিখ: 20 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 31 অক্টোবর, 2022

gov-custom-house-benapole-job-circular-2022-1
gov-custom-house-benapole-job-circular-2022-2
gov-custom-house-benapole-job-circular-2022-3

সরকারি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Department of Agricultural Marketing Job Circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম: Department of Agricultural Marketing (DAM)
সংক্ষিপ্ত নাম:DAM
আবেদন শুরুর তারিখ:10 নভেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:30 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং: 12.02.0000.002.11.2911.22.915
ওয়েব লিংক: http://dam.teletalk.com.bd/


অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: DAM
শেষ তারিখ: 30 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 নভেম্বর, 2022

সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: DAM
শেষ তারিখ: 30 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 নভেম্বর, 2022

মাঠ ও বাজার পরিদর্শক
সংক্ষিপ্ত নাম: DAM
শেষ তারিখ: 30 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 নভেম্বর, 2022






Department of Agricultural Marketing Job Circular 2022, dam.teletalk.com.bd Apply, DAM Job Circular 2022, www.dam.gov.bd job circular 2022, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরে নিয়োগ ২০২২, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, Job Circular Agricultural Marketing, govt job circular 2022, Recently government Job Circular, All job BD, BD Job Circular 2022, Job Circular 2022, Recent Job news, Bd job, BD Govt Job, Ajker job news, Recently government Job Circular, BD Govt Job, BD Job Circular 2022, All Job Circular 2022

মশা তাড়ানোর ঘরোয়া ১৬টি উপায়

মশা তাড়ানোর ঘরোয়া ১৬টি উপায়

দিন দিন মশা 'র উৎপাত বৃদ্ধি পাচ্ছে। তার সাথে মশার কামড়ে মানুষের মৃত্যুও হচ্ছে। মশার কামড়ের ফলে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, জিকা ভাইরাস, চিকুনগুনিয়া, ফাইলেরিয়া, এবং পীত জ্বরের মতো ভয়াবহ রোগ আমাদের হচ্ছে। বর্তমানে মশা মারতে আমরা কয়েল অথবা অ্যারোসল ব্যবহার করে থাকি যা ফুসফুসের জন্য অনেক ক্ষতিকর। আবার ইলেকট্রিক ব্যাট দিয়েও মশা তাড়ানো যাই কিন্তু এটিতে শক থাকায় শিশুদের জন্য নিরাপদ নয়। তাই আজকে আমরা জানবো কিভাবে ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়ে মশা তাড়াতে পারি।     


নিম তেল ও নারকেল তেল মিশিয়ে দিয়ে মশা তাড়ানো 
নিমের গন্ধ মশা পছন্দ করে না। তাই নিমের তেল হাতে বা পায়ে মাখলে ঐ জায়গাতে মশা কামুড় দিবে না। তাছাড়া নিমের তেল শরীরে মাখলে বিভিন্ন রকম ত্বকের ঘা, অ্যালার্জি, এবং ইনফেকশন থেকে বিস্তার লাভ করা যায়। আপনি চাইলে নিমের তেলের সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে শরীরে বিভিন্ন স্থানে লাগাতে পারেন। ১ ফোটা নিমের তেলের জন্য তিন ফোঁটা নারকেল তেল ব্যবহার করুন। 

mosa taranor sohoj upay
লেবু দিয়ে মশা তাড়ানোর
লেবু দিয়ে মশা তাড়ানো আগে গ্রাম বাংলায় প্রায় চোখে পরতো। একটি লেবুকে মাঝ বরাবর কেটে নিন এরপর এর ভিতরে লবঙ্গের নিচের অংশটুকু পুরোটা ঢুকাবেন এবং লবঙ্গের ফুলটা বাহিরের দিকে রাখবেন। একবার ঘরের দরজায় এবং জালানায় রেখে দিলে ৭দিন পর্যন্ত সেই ঘরে মশা প্রবেশ করতে পারবে না। কারণ মশা টক দ্রব্যের (যেমন লেবু) এবং লবঙ্গের গন্ধ একদমই সহ্য করতে পারে না। আপনার ঘরে যেখান থেকে বেশি মশা আসে সেখানেই লেবু ও লবঙ্গের ব্যবহার করে মশার মরণ অস্ত্র বানাতে পারেন।

পুদিনা ও নারকেল তেল মিশিয়ে দিয়ে মশা তাড়ানো
পুদিনা গাছের গন্ধ মশা সহ্য করতে পারে না যেখানে মশা বেশি থাকে সেখানে পুদিনা এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখতে পারেন। পুদিনার গন্ধ এতটাই অসহ্য যে অন্যকোনো ক্ষতিকর পোকামাকড় এর আসে পাশে আসতে পারে না। তাছাড়া প্রতিদিন সন্ধ্যায় গরম পানিতে পুদিনা পাতা দিয়ে জ্বাল দিলে যে ধুয়া বের হয় তাও মশা সহ্য করতে পারে না। এছাড়া আপনি পুদিনা তেল শরীরে মেখে রাখলেও আপনাকে মশা কামড় দিবে না। আবার আপনি চাইলে পুদিনা তেলের সাথে নারকেল তেল মিশাতে পারেন এতে করে এটি দ্বিগুন শক্তিশালী হবে। 

মশা তাড়াতে থাই লেমন গ্রাস
মশাদের জম হলো থাই লেমন গ্রাস। এর সুগন্ধ মশাদের মরণ জম। থাই লেমন গ্রাস থেকে বের হয় একধরণের সাইট্রোনেলা অয়েল আর এই অয়েলের সুগন্ধ মশারা এর ধারের কাছেই আসতে পারে না। ঘরের আঙ্গিনায় সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে থাই লেমন গ্রাস লাগাতে পারেন।  

নিশিন্দা ও নিম পাতা পুড়িয়ে মশা তাড়ানো 
প্রতিদিন নিশিন্দা ও নিম পাতা একসাথে গুঁড়া করে তা পুড়িয়ে মশা রোধ করতে পারেন। আর তাছাড়া নিশিন্দা ও নিম পাতা একসাথে বেটে শরীরে লাগালে ঐ জায়গাতে মশা কামড় দিতে পারবে না। এছাড়া খোসপাঁচড়া সারাতেও এটি কার্যকর।  

মশা তাড়ানোর লাইট
মশা হলুদ বার্তি অথবা এলইডি বার্তি থেকে সর্বদা দূরে থাকতে চাই। তাই আপনাদের ঘরের বার্তিটি পরিবর্তন করে হলুদ বার্তি অথবা এলইডি বার্তি নিয়ে আসুন। অথবা আপনি হলুদ সেলোফেন আপনার বার্তিটিকে জড়িয়ে রাখুন এতেও কাজ হবে। প্রতিদিন সন্ধ্যা হওয়ার আগেই বৈদ্যুতিক হলুদ বার্তিটি জ্বালিয়ে রাখুন দেখবেন আপনার ঘরে মশার উৎপাত কমে যাবে।    

চা পাতা দিয়ে মশা তাড়ানো
আমরা চা খাওয়ার পর নষ্ট চা পাতা গুলি ফেলে দেই। কিন্তু এ ফেলানো চা পাতা দিয়েই তৈরী করা যাই মশা তাড়ানোর প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যসম্বত পদ্ধতি। প্রথমে ফেলানো চা পাতা গুলি ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন। তারপর তা সন্ধ্যার দিকে পোড়ান, পোড়ানো ফলে যে ধুয়া বের হবে তাই মশা তাড়ানোর ফর্মূলা। এতে করে মশা, মাছি এবং অন্যানো পোকামাকড়ও দূরে সরে যাবে। 

ফ্যান চালিয়ে মশা তাড়ান 
মশা অতি ক্ষুদ্র জীব হওয়ায় মশা ফ্যানের বাতাসে নিজের ভারসম্য ঠিক রাখতে পারে না। তার ফলে মশা আপনাকে কামড় দেওয়ার চিন্তা সে তখন কখনো করবে না। ঘরে ফ্যান চালিয়ে রাখলে মশা ঐ ঘরে প্রবেশ করতে চাই না। 

মশা থেকে বাঁচতে সঠিক কাপড়ের রং নির্বাচন করুন 
গাঢ় রঙের লাল, কালো, এবং নীল কাপড় মশাদের পছন্দ। তাই এই ধরণের কাপড় ঘরে বা গায়ে থাকলে তার প্রতি মশা আসক্তি থাকে। তাই হালকা রঙের কাপড় পরিধান করুন। 

কর্পূর দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়
যেকোনো ফার্মেসি দোকান থেকে মশা তাড়ানোর ঔষধ ৫০ গ্রামের কর্পূরের ট্যাবলেট নিয়ে এসে একটি গ্লাসে রেখে দিন দেখবেন ২ মিনিটের মধ্যে সব মশা গায়েব হয়ে যাবে। ২ থেকে ৩ দিন পর পর পানি পরিবর্তন করুন। পরবর্তীতে ঐ পানি ফেলে না দিয়ে ঘর মুছে ফেলুন এতে করে ঘরে পিঁপড়া থাকবে না।    

সুগন্ধি দিয়ে মশা তাড়ানো 
মশারা যেকোনো সুগন্ধি পছন্দ করে না। তাই ঘুমানোর আগে আতর বা লোশন মেখে ঘুমাতে পারেন এতে করে মশা আপনার ধারের কাছেও ঘেসে আসবে না। ঘরের ভিতরেও সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন এতে করে মশা অনেকাংশ কমে যাবে।  

রসুন দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়
রসুনের স্প্রে শরীরের খোলা জায়গায় লাগালে ঐ জায়গাতে মশা আক্রমণ করবে না। এই স্প্রে তৈরী করতে প্রথমে ৫-৭ টি রসুনের কোয়া মিহি করে বেটে নিন তারপর এর ভিতরে আদা চা চামচ নারকেলের তেল মিশিয়ে এক রাত রাখুন পরে ছেকে শেষে ৪-৫ ফোটা লেবুর রস ও ২ টেবিল চামচ পানি দিয়ে স্প্রে তৈরি করুন।  

নারিকেলের আঁশ দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়
প্রথমে নারিকেলের আঁশটি টুকরা টুকরা করে ভালো মতো রোদে শুকান পরে তা পোড়ালে যে ধুয়া বের হবে তা দিয়ে মশা ৫ মিনিটের ভিতরে চলে যাবে। 

কেরোসিন তেল দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়
কেরোসিন তেলের ভিতরে কয়েক টুকরা কর্পূর ভালো মতো মিশান। তারপর স্প্রে দিয়ে সারা ঘরে কিনারে কিনারে স্প্রে করলে মশা চলে যাবে। 

তুলসীগাছ লাগিয়ে মশা তাড়ানো 
খেয়াল করলে দেখবেন তুলসীগাছ আসে পাশে মশা থাকে না। কারণ এর সুগন্ধি মশা পছন্দ করে না। তাই জালানার পাশে তুলসীগাছ লাগাতে পারেন এতে করে ঘরের সুন্দর্য বৃদ্ধি পাবে তার সাথে পালাবে মশা। 

তেজপাতা দিয়ে মশা তাড়ানোর উপায়
নিমের তেল ও কর্পূর একসাথে মিশিয়ে স্প্রে তৈরি করুন। তারপর ঐ স্প্রে দিয়ে তেজপাতা উপর ছিটান। আবার তেজপাতাটি পুড়িয়ে ফেলুন। দেখবেন ১০ সেকেন্ডের মধ্যে সব মশা গায়েব হয়ে গিয়েছে। 

mosa taranor sohoj ghoroa upay

ট্যাগ : মশা, মশা তাড়ানো, ঘরোয়া উপায়, প্রাকৃতিক উপায়

মশা তাড়ানোর সহজ ঘরোয়া উপায়

Bangladesh Prisons Job Circular 2022 prison gov bd

Bangladesh Prisons Job Circular 2022 prison gov bd

প্রতিষ্ঠানের নাম: Department of Prisons (PRISON)
সংক্ষিপ্ত নাম:PRISON
আবেদন শুরুর তারিখ:20 নভেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:17 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:58.04.0000.024.03.001.2022-358
ওয়েব লিংক:http://prison.teletalk.com.bd/


মহিলা কারারক্ষী
সংক্ষিপ্ত নাম: PRISON
শেষ তারিখ: 17 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 20 নভেম্বর, 2022

কারারক্ষী
সংক্ষিপ্ত নাম: PRISON
শেষ তারিখ: 17 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 20 নভেম্বর, 2022

bangladesh-prisons-job-circular-2022-1
bangladesh-prisons-job-circular-2022-2



কারা অধিদপ্তর-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, www.prison.gov.bd notice board, bangladesh jail circular 2022, www.prison.com bd, bangladesh jail police circular, www.prison.gov.bd 2022, kara rokkhi job circular 2022, Bangladesh Jail Prison Job Circular 2022, Bangladesh Jail Police Job Circular 2022 www prison gov bd, কারা অধিদপ্তর নিয়োগ, Department of Prisons Job Circular 2022

 

মশার উপদ্রব নিরসনের জন্য পৌরসভার চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন

মশার উপদ্রব নিরসনের জন্য পৌরসভার চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন

মশার উপদ্রব নিরসনের জন্য পৌরসভার চেয়ারম্যানের কাছে মশা নিধনের জন্য আবেদন 

মশার উপদ্রব নিরসনের জন্য পৌরসভার চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন। 

বরাবর
চেয়ারম্যান,
নেত্রকোনা পৌরসভা, নেত্রকোনা
বিষয় : মশার উপদ্রব নিরসনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন। 
জনাব, 
বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা নেত্রকোনা শহরের নওপাড়া এলাকার অধিবাসী। এলাকাটি পৌরসভার চিহ্নিত একটি অবহেলিত এলাকা। অত্যন্ত দুঃখের বিষয় দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকা বাসীরা আপনার সুদৃষ্টি লাভে বঞ্চিত হচ্ছে। আপনার পৌরসভার অন্যান্য এলাকা যে হারে সুযোগ-সুবিধা লাভ করছে অত্র এলাকাটিও সে সমস্ত সুযোগ-সুবিধা লাভের আশা করে। কারণ, অত্র এলাকার অধিবাসীদেরও নিয়মিতভাবে পৌরকর পরিশোধ করতে হয়। এখানকার রাস্তার ধারে কোনো বাতি জ্বলে না; আবর্জনা নিষ্কাশন বা অপসারণেরও নিয়মিত কোনো ব্যবস্থা নেই। সম্প্রতি এসব কারণে মশার উৎপাত চরমভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এলাকার মজা পুকুর, বদ্ধ ড্রেনভর্তি ময়লা পানি ও আবর্জনার দুর্গন্ধময় স্তূপ মশার দ্রুত বংশ বিস্তারে সাহায্য করছে। আপনার অন্যান্য এলাকার মশা তাড়ানোর ওষুধ ছিটানোর ব্যবস্থা থাকলেও এ অঞ্চলে তদকার্যে নিয়োজিত কোনো কর্মীর মুখই আমরা কেউ কোনোদিন দেখি নি। 

এ অবস্থায়, আপনার সমীপে সনির্বন্ধ অনুরোধ এই যে, অনতিবিলম্বে নওপাড়া এলাকার অধিবাসীদের মশার উদ্ভব থেকে নিষ্কৃতিদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাধিত করবেন। 

তারিখ : ২৭/৭/২০...... 
নেত্রকোনা

নিবেদক
হানিফ হোসেন  
নওপাড়া এলাকাবাসীর পক্ষে

Govt Bansdoc job circular 2022

Govt Bansdoc job circular 2022

Govt Bansdoc job circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম:Bangladesh National Scientific and Technical Documentation Centre (BANSDOC)
সংক্ষিপ্ত নাম:BANSDOC
আবেদন শুরুর তারিখ:1 ডিসেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:39.04.0000.002.11.003.19.7792
ওয়েব লিংক: http://bansdoc.teletalk.com.bd/


পরিচ্ছন্নতা কর্মী
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

মালি
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

ফটোগ্রাফিক এ্যাটেনডেন্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

ফটোকপি অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

সিনিয়র রেকর্ড কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

পিএবিএক্স অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: গতকাল

ইলেকট্রিশিয়ান
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

সর্টার
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

টেকনিশিয়ান
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

ফটোগ্রাফিক সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

একাউন্টস্ অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

সায়েন্টিফিক অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BANSDOC
শেষ তারিখ: 15 ডিসেম্বর, 2022
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 1 ডিসেম্বর, 2022

govt-bansdoc-job-circular-2022-1
govt-bansdoc-job-circular-2022-2

রকেট আবিষ্কারের ইতিহাস

রকেট আবিষ্কারের ইতিহাস

রকেট আবিষ্কারের গল্প
মানুষ উড়োজাহাজ আবিষ্কারের পরে এবার চেষ্টা করতে লাগলো কিভাবে আরো দ্রুত আকাশে উপরে ছুটে চলা যায়। শুরু হয়ে গেলো রকেট সৃষ্টির চিন্তা। তবে ঠিক কবে থেকে এই রকেট নিয়ে চেষ্টা হয়েছিল তা নিযে সঠিক ভাবে বলা কঠিন। কেউ বলে থাকেন, ১২৩২ খ্রিস্টাব্দে মঙ্গোলদের সঙ্গে যুদ্ধে প্রথম রকেট ব্যবহার করে। তবে তা ছিল খুবই কম গতির রকেট। এরপর উনিশ শতকের গোড়ার দিকে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্যার উইলিয়ম কনগ্রেভ রকেটের অনেক উন্নতি করলেন। শোনা যায়, ফ্যান্সের নেপোলিয়ান দ্য গ্রেটের বিরুদ্ধে ইংরাজরা রকেট ব্যবহার করেছিল। তবে প্রথম মহাযুদ্ধের পরই রকেট নিয়ে ভালোভাবে গবেষণা শুরু হয়। আমেরিকার ড. হাচিংস গডার্ড মাত্র পনেরো বছর বয়সে একটা বড় অ্যালুমিনিয়ামের বেলুন তৈরি করে ছিলেন। বেলুনটা অবশ্য বেশিদূর ওড়েনি। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে একটু পরেই মাটিতে নেমে এলো। তবু গডার্ড দমলেন না। মনদিয়ে লেখাপড়া শিখে কলেজে অধ্যাপক হলেন। তিনি তখন ডক্টরেট। ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর তৈরি রকেট শূন্যে উঠলো। কিন্তু সেই রকেটের উৎকট শব্দে লোকে ভয় পেয়ে গেল। তখন গডার্ড কিছু সহকর্মী নিয়ে নিউ মেক্সিকোতে চলে গেলেন। সেখানে গিয়ে তিনি একটা নতুন ধরনের রকেট তৈরি করলেন যার পেটটা বিরাট একটা জালার মতো। তার ভেতরে পুরে দেওয়া হলো প্রচুর জ্বালানি। জ্বালানিতে আগুন দেওয়া হলো। জ্বালানি পুড়ে রকেটের ভেতরে গ্যাসের প্রচণ্ড চাপের সৃষ্টি হলো। ঐ চাপই রকেটকে প্রচণ্ড বেগে ওপরে ওঠার সাহায্য করলো। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে আবার গডার্ড আকাশে রকেট ওঠালেন। এই রকেটটি লম্বায় ছিল প্রায় পনেরো ফুট আর ওজন প্রায় ৮৫ পাউন্ড। সেটা মাটি থেকে ঘণ্টায় প্রায় ৭০ মাইল বেগে ওপরে উঠে গেল। ড. গডার্ড রকেটকে আরও ওপরে ওঠাবার চেষ্টায় গবেষণা করছিলেন। সেই গবেষণার খবরাখবর নিয়ে গডার্ড তরল জ্বালানির কথা চিন্তা করতে লাগলেন। গড়ার্ডের পরীক্ষা শুরু হলো এই সব গ্যাসোলিন আর নাইট্রিক অ্যাসিড, তরল রিফাইনড কেরোসিন ও তরল হাইড্রোজেন, অ্যালকোহল ও তরল অক্সিজেন নিয়ে। ড. গডার্ড ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে পরলোক গমন করায় গবেষণার উপরে গতি কমতে শুরু করলো। পরবর্তীকালে বৈজ্ঞানিকরা রকেটের আরও পরিবর্তন ও উন্নতি সাধন করলেন । তারা রকেটের গতি নিয়ন্ত্রণ করার উপায় আবিষ্কৃত করলো। বর্তমানে মানুষ মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে অতিক্রম করে রকেটে চড়ে চাঁদ সহ বিভিন্ন গ্রহে অতিক্রকম করছে।
 

রকেট নিয়ে কিছু প্রশ্ন 
 

রকেট মিনিটে কত কিলোমিটার যায়?

উত্তর : একেক রকেটের গতি এক এক রকম। তবে কোনো রকেটকে যদি পৃথিবী থেকে অন্য কোনো গ্রহে যেতে হয় তবে তাকে পৃথিবীর আকর্ষণকে ছিন্ন করতে হবে। আর পৃথিবীর আকর্ষণকে ছিন্ন করতে রকেটের সর্বনিম্ন গতি প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১১.২ কিলোমিটার হতে হবে। তাই আমরা বলতে পারি রকেটের সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ৬৭২ কিলোমিটার হলে সে অন্য গ্রহে যেতে পারবে।  

রকেট কিভাবে চলে?

উত্তর : রকেট নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র অনুসরণ করে চলে। রকেট উড্ডয়মান হওয়ার জন্য জ্বালানী পুড়িয়ে প্রচুর পরিমানে গ্যাস উৎপন্ন করা করা হয়। সেই সকল গ্যাসের উৎপাদকগুলিকে যানের নির্গমন পথে  প্রবল বেগে বের হতে থাকে এবং এর ফলে উৎপন্ন ঘাতবলের কারণে রকেট  বিপরীত দিকে ধাক্কা পেয়ে সামনের দিকে প্রচন্ড বেগে ছুটতে থাকে। 

রকেট কে আবিষ্কার করেন?

উত্তর :রবার্ট গডার্ড রকেট আবিষ্কার করেছিন।

রকেট কত সালে আবিষ্কার করা হয়?

উত্তর : ১৯২৬ সালে রকেট আবিষ্কার করা হয়।

রকেট কিভাবে পৃথিবীতে নামে ?

উত্তর : প্রথমে রকেটের  স্পেস ক্রাফটি পৃথিবীর কক্ষ পথে চারদিকে ঘুরতে থাকে এবং আস্তে আস্তে পৃথিবীর এটমোস্ফেয়ারের মধ্যে প্রবেশ করে তখন  স্পেস ক্রাফটি প্রচন্ড বেগ পাই। তাই মাটিতে পৌঁছানোর পর পিছনে পেরাসুট ছেড়ে দেওয়া হয় যাতে আস্তে আস্তে থামে। 

tags: rocket avishkaar er itihas
রকেট আবিষ্কারের গল্প, রকেট আবিষ্কারের ইতিহাস, রকেট, রকেট যান আবিস্কারের কাহিনী, রকেট আবিস্কার, রকেট বাজি থেকে রকেট যান আবিস্কারের কাহিনী, রকেট আবিষ্কারের ইতিকথা, আবিষ্কার, রকেট আবিষ্কারের ইতিহাস, রকেট আবিষ্কার করেন কে, রকেট আবিষ্কার করেন, রকেট আবিষ্কারের কাহিনী, রকেট আবিষ্কারের গল্প, রকেট কিভাবে আবিষ্কার করা হয়, কিভাবে রকেট তৈরীর চিন্তা আসে, কিভাবে রকেট আবিষ্কার করা হয়, রকেট আবিষ্কারের গল্প, রকেট, রকেটের ইতিহাস, রকেট আবিস্কার, আবিষ্কার, রকেট আবিষ্কার, রকেটের ইতিহাস, ইতিহাস রকেট

ব্যাংক গ্রাহকের মৃত্যুতে টাকা উত্তোলনের জন্য আবেদন

ব্যাংক গ্রাহকের মৃত্যুতে টাকা উত্তোলনের জন্য আবেদন

ব্যাংকের কোনো গ্রাহক মারা গেলে তার জমাকৃত অর্থ তাহার নমিনি ও উত্তরাধিকারীগণ ভাগিদার থাকে। তাই ঐ টাকা নেওয়ার জন্য ব্যাংকের ম্যানেজারের নিকট আবেদন করতে হয়।

মৃত ব্যক্তির ব্যাংকে রেখে যাওয়া টাকা কে পাবে ?
উত্তর : মৃত ব্যক্তির উত্তরাধিকার ও নমিনি পাবে। যদি নমিনি, উত্তরাধিকারগনদের টাকা দিতে না চাই তাহলে উত্তরাধিকারগন নমিনির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্তা নিতে পারবে। টিক একই ভাবে উত্তরাধিকারগনরা যদি নমিনিকে টাকা দিতে না চাই তাহলে নমিনিও উত্তরাধিকারগনদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্তা নিতে পারবে। মৃত ব্যক্তির ব্যাংকে রেখে যাওয়া টাকা, ব্যাংক সঠিক ভাবে উত্তরাধিকার ও নমিনিকে টাকা বন্টন করে দিবে। 
 

***ব্যাংক গ্রাহক ও নমিনি একসঙ্গে মৃত্যুবরণ করলে এইভাবে আবেদন করতে হবে।*** 


তারিখঃ ০৬-০১-২০২৩ইং 
জনতা ব্যাংক লিমিটেড 
মিরপুর ১৭ শাখা 

বিষয়ঃ আপনার শাখায় পরিচালিত মরহুম জনাব আকবর আলী খান এর একাউন্ট নং ০৫১০০০৮০৫৪***, এর সমৃদয় অর্থ উত্তরাধিকারী সনদ অনুযায়ী তার উত্তরাধিকারীদের পরিশোধ করা প্রসঙ্গে। 

বিনীত নিবেদন এই যে, মরহুম আকবর আলী খান, ঠিকানা বিল্ডিং নম্বর ১৪, ফ্ল্যাট নং ২২, মিরপুর-১৭, থানা- , ঢাকা-১২১৩ বিগত ১০-০৫-২০২২ সংঘটিত রোড এক্সিডেন্টে আহত হয়ে ১৭-০৫-২০২২ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। উল্লেখ্য, উক্ত হিসাবের নমিনি মরহুমের স্ত্রী সাদিয়া আফরিন উক্ত এক্সিডেন্টে আহত হন এবং ২৫-০৫-২০২২ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। উত্তরাধিকারী সনদ অনুযায়ী মরহুম আকবর আলী খানের উত্তরাধিকারী হিসেবে আমরা উল্লিখিত হিসাবের সমুদয় অর্থ নিতে ইচ্ছুক। এতদ্‌প্রেক্ষিতে আমাদের যৌথ নামে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, রাজউক ভবন শাখায় একটি সঞ্চয়ী হিসাব খোলা হয়েছে।

এমতাবস্থায়, মরহুম আকবর আলী খান নামে পরিচালিত উল্লিখিত হিসাবটি বন্ধ করে এর সমুদয় অর্থ আমাদের যৌধনামে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, রাজউক ভবন শাখায় পরিচালিত হিসাব নং- ৩৫৩০৪৮০১০০২*** এ বিএফটিএন এর মাধ্যমে স্থানান্তর করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি। এতদ্‌প্রেক্ষিতে গ্রাহক ও নমিনির মৃত্যুসনদ ও ওয়ারিশগণের আনুষঙ্গিক অন্যান্য কাগজপত্র দাখিল করা হল।


০১। স্বাক্ষর 
(আফরোজা রহমান) 
বিল্ডিং নম্বর ৩৩, ফ্ল্যাট নং ২২, মিরপুর- 
১৭. থানা- কাফরুল, ঢাকা-১২১৩। 
মোবাইল নং : ০১৩৪৫৩৪৫৬৪*** 

০২। স্বাক্ষরঃ 
(আরিফ মিয়া) 
বিল্ডিং নম্বর ৩৩, ফ্ল্যাট নং ২২, মিরপুর- 
১৭. থানা- কাফরুল, ঢাকা-১২১৩। 
মোবাইল নং : ০১৩৪৫৬৩৬৫৬****  


সংযুক্তিঃ 
১) ডেথ সার্টিফিকেট (গ্রাহক ও নমিনির)। 
২) ওয়ারিশান সনদ। 
৩) কবরস্থানের সনদ(গ্রাহক ও নমিনির)। 
৪) সাকসেশন সার্টিফিকেট। (যদি টাকা ১ লক্ষ্য টাকার উপরে থাকে)
৫) অভিভাবক নিযুক্তীর সার্টিফিকেট। 
৬) এন আই ডি (গ্রাহক)। 
৭) আবেদনকারীগণের এনআইডি এবং জন্মসনদ। 

 
***ব্যাংক গ্রাহক মৃত্যুবরণ করলে নমিনি এইভাবে আবেদন করতে হবে।*** 


তারিখঃ ০৬-০১-২০২৩ইং 
জনতা ব্যাংক লিমিটেড 
মিরপুর ১৭ শাখা 

বিষয়ঃ আপনার শাখায় পরিচালিত মরহুম জনাব আকবর আলী খান এর একাউন্ট নং ০৫১০০০৮০৫৪***, এর সমৃদয় অর্থ নমিনি অনুযায়ী তার নমিনিকে পরিশোধ করা প্রসঙ্গে।  

বিনীত নিবেদন এই যে, মরহুম আকবর আলী খান, ঠিকানা বিল্ডিং নম্বর ১৪, ফ্ল্যাট নং ২২, মিরপুর-১৭, থানা- , ঢাকা-১২১৩ বিগত ১০-০৫-২০২২ সংঘটিত রোড এক্সিডেন্টে আহত হয়ে ১৭-০৫-২০২২ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। উল্লেখ্য, উক্ত হিসাবের নমিনি আমি মরহুমের স্ত্রী সাদিয়া আফরিন নমিনি অনুযায়ী মরহুম আকবর আলী খানের নমিনি হিসেবে আমি উল্লিখিত হিসাবের সমুদয় অর্থ নিতে ইচ্ছুক। এতদ্‌প্রেক্ষিতে আমার নামে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, রাজউক ভবন শাখায় একটি সঞ্চয়ী হিসাব খোলা হয়েছে। 

এমতাবস্থায়, মরহুম আকবর আলী খান নামে পরিচালিত উল্লিখিত হিসাবটি বন্ধ করে এর সমুদয় অর্থ আমার  সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, রাজউক ভবন শাখায় পরিচালিত হিসাব নং- ৩৫৩০৪৮০১০০২*** তে  স্থানান্তর করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি। এতদ্‌প্রেক্ষিতে গ্রাহকের মৃত্যুসনদ ও নমিনির আনুষঙ্গিক অন্যান্য কাগজপত্র দাখিল করা হল।

   স্বাক্ষর 
(সাদিয়া আফরিন) 
বিল্ডিং নম্বর ৩৩, ফ্ল্যাট নং ২২, মিরপুর- 
১৭. থানা- কারুল, ঢাকা-১২১৩। 
মোবাইল নং : ০১৩৪৫৩৪৫৬৪*** 


সংযুক্তিঃ 
১) ডেথ সার্টিফিকেট (গ্রাহক)। 
২) কবরস্থানের সনদ(গ্রাহক )। 
৩) সাকসেশন সার্টিফিকেট। (যদি টাকা ১ লক্ষ্য টাকার উপরে থাকে)
৪) এন আই ডি (গ্রাহক)। 
৫) আবেদনকারীগণের এনআইডি এবং জন্মসনদ।

ধূসর অ্যাঞ্জেল মাছ gray angel fish bangla

ধূসর অ্যাঞ্জেল মাছ gray angel fish bangla

ধূসর অ্যাঞ্জেল মাছ
সাগরের প্রবাল প্রাচীরের মধ্যে এই ধরনের মাছের বসবাস বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এরা নির্জন ও ধুসর পানিতে জোড়া বেঁধে থাকে। এদের বৈজ্ঞানিক নাম Pomacanthus arcuatus। একটি পূর্ণবয়স্ক অ্যাঞ্জেল ফিস ২৫-৬০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে থাকে। পূর্ণ বয়স্ক অ্যাঞ্জেল ফিসগুলো প্রায় ২ কেজি ওজনের হতে পারে। শিশু অবস্থায় মাছের চেহারা অন্যরকম থাকে। তখন তাদের গায়ে হলুদ ডোরাকাটা দাগ থাকে। বড় হলে নাটকীয়ভাবে তাদের গায়ের রঙ বদলে যায়। 

সাধারণত সমুদ্রের অন্যান্য লোনা পানির মাছের তুলনায় এরা আক্রমণাত্মক ও হিংস্র হয়ে থাকে। ফলে এদের বসবাসের এলাকা প্রায় ২ থেকে ৩০ মিটার এলাকার মধ্যে এদের থেকে কম শক্তিসম্পন্ন মাছেদের প্রায় প্রবেশ নিষেধ থাকে। তাদের নিজেদের এলাকায় অন্য কোন মাছ প্রবেশ করলে তারা তাদের আক্রমণ করে বসে। জানা গেছে এই মাছ নিজেদের মধ্যে এক ধরনের শব্দের মাধ্যমে ভাব বিনিময় করে। সেই শব্দ বিশেষ শব্দগ্রহণ যন্ত্রে ধারণ করার দেখা গেছে তা মূলত ক্রন্দনের সুর। ছোটখাট সামুদ্রিক প্রাণী সি স্পঞ্জ, কোরাল, শৈবাল ইত্যাদি খেয়ে তারা জীবনধারণ করে। এরা সবসময় দলবদ্ধ হয়ে থাকতে পছন্দ করে।

HSC Higher Math 1st Paper Question and MCQ 2022

HSC Higher Math 1st Paper Question and MCQ 2022

hsc higher math 1st paper mcq 2022, hsc higher math board question pdf, hsc higher math board question 2022, hsc higher math 1st paper board question 2022, hsc higher math 1st paper pdf 2022, math 1st paper

Hsc higher math board question


hsc-math-first-paper-question-2022-1

hsc-math-first-paper-question-2022-2

hsc-math-first-paper-question-2022-3
 

Hsc higher math 1st paper mcq 2022

hsc-math-first-paper-mcq-2022-1

hsc-math-first-paper-mcq-2022-2

কিং কোবরা বা শঙ্খচূড় যা বিশ্বের সবচেয়ে বিষধর সাপের নাম

কিং কোবরা বা শঙ্খচূড় যা বিশ্বের সবচেয়ে বিষধর সাপের নাম

পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় সাপ হলো অজগর এবং সবচেয়ে বিষধর সাপ হলো শঙ্খচূড় বা রাজ গোখরা (King Kobra)। এই সাপের বৈজ্ঞানিক নাম Ophiophagus hannah। এটি আমাদের গোখরো সাপের সঙ্গে বেশ সাদৃশ্য রয়েছে। শঙ্খচূড় সাপের আকার ও পিছনের দিকটি পর্যবেক্ষণ করলে এর ও গোখরো সাপের পার্থক্য বিশ্লেষণ করা যায়। শঙ্খচূড় গোখরার তুলনায় আকারে বড় মাপের হয়। এরা প্রায় ৫ মিটার থেকে ৬ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে অথাৎ ১৮-২০ ফুট পর্যন্ত। শঙ্খচূড় সাপের ফেনার পিছনের অংশ গোখরো সাপের মতো চশমা আকৃতির কোনো ফোটা থাকে না। এরা লেজের উপরে ভর দিয়ে ৫ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়ে ফণা তুলতে। শঙ্খচূড় সাপকে সাপ খাদক হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। কারণ এদের প্রধান খাদ্যই হলো সাপ। এরা ছোট ছোট নির্বিষ সাপ, র‌্যাট সাপ, গোখরা, ক্রেইট, এবং নিজ প্রজাতির সাপও এরা ভক্ষণ করে থাকে।

এই সাপের একটি কামুড়েই একটি পূনাঙ্গ মানুষকে মেরে ফেলতে সক্ষম। এদের বিষ বনের সবচেয়ে বড় প্রাণি হাতিকেও মেরে ফেলতে পারে। এদের বিষ সরাসরি স্নায়ুতন্ত্রে আক্রমণ করে যার ফলে খুব দ্রুত আক্রান্ত প্রাণীর রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে হৃদপিন্ড বন্ধ হয়ে যায়। এর কামড়ে মৃত্যু হার প্রায় ৭৫%। যখন এরা ডিম পারবে তখন এরা অনেকগুলি শুষ্ক পাতা একত্রিত করে একটু উঁচু করে তখন সেখানে বসে শরীর পাকিয়ে কুণ্ডুলী তৈরি করে ডিম পারে। স্ত্রী শঙ্খচূড়ের কুন্ডুলী পাকানো দেহটি ইনকিউবেটরের (ইনকিউবেটর একটি মেশিন যা ব্যবহার করে হাঁস, মুরগি এবং পাখির পিতা-মাতা ছাড়াই ডিম থেকে বাচ্চা বের করা যায়।) মতো কাজ করে। প্রতিটি শঙ্খচূড় একবারে ২০ থেকে ৪০টির মতো ডিম পারে। মা শঙ্খচূড় ডিম পাড়ার পর থেকে বাচ্চা ফোটার আগ পর্যন্ত পাহারা দিতে থাকে। একবার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হলে বাচ্চারাই নিজেদের খাদ্য খুঁজতে বের হয়ে পরে। শিশু শঙ্খচূড়ের লম্বাই ৫০ থেকে ৬০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং এদের বিষ প্রাপ্ত বয়স্ক শঙ্খচূড়ের মতোই হয়ে থাকে। এই সাপ এলাপিডি পরিবারভুক্ত। এলাপিডি পরিবারের সকল সাপ খুব বিষধর হয়ে থাকে। এলাপিডি পরিবারের বিষধর পরিচিতি পাঁচটি সাপ হলো ব্ল্যাক মাম্বা, কোরাল সাপ, ডেথ অ্যাডার, গোখুরা এবং এছাড়াও আরো অনেক সাপ রয়েছে। এদের সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ভারত উপমহাদেশের দক্ষিণপূর্ব এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে। এই সাপ সচারচর আমাদের চোখে দেখা না মিললেও সুন্দরবনের গভীরে এই সাপ দেখতে পাওয়া যায়।

Tag: 

কিং কোবরা সাপ 
শঙ্খচূড় সাপ 


 

Govt CMC Job Circular 2023 February

Govt CMC Job Circular 2023 February

Govt CMC Job Circular 2023 February
প্রতিষ্ঠানের নাম: Chittagong medical college (CMC)
সংক্ষিপ্ত নাম:CMC
আবেদন শুরুর তারিখ:19 ফেব্রুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:21 মার্চ, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:59.27.0000.11.025.2023.009/590
ওয়েব লিংক: http://cmc.teletalk.com.bd/


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: CMC
শেষ তারিখ: 21 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023

টেক্সিডারমিস্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: CMC
শেষ তারিখ: 21 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CMC
শেষ তারিখ: 21 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CMC
শেষ তারিখ: 21 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023

স্টোর কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: CMC
শেষ তারিখ: 21 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023

সাটঁ লিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: CMC
শেষ তারিখ: 21 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023

ইমাম
সংক্ষিপ্ত নাম: CMC
শেষ তারিখ: 21 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 ফেব্রুয়ারি, 2023

cmc-job-circular-2023-1
cmc-job-circular-2023-2

chittagong medical college job circular, chittagong medical college notice, medical officer job in chittagong, CMC Job Circular 2023, Chittagong Medical College Hospital Jobs Circular, Chittagong Medical College Hospital Job Circular 2023, Chittagong Medical University Job Circular 2023, Medicine jobs in Chittagong Division February 2023 

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ Govt Bangladesh Atomic Energy Commission Job Circular 2023

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ Govt Bangladesh Atomic Energy Commission Job Circular 2023

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩, পরমাণু শক্তি কমিশন নোটিশ বোর্ড, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩, পরমাণু শক্তি কমিশন কর্মকর্তা, পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র নিয়োগ ২০২৩, পরমাণু শক্তি কমিশন নিয়োগ ২০২৩, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়োগ

প্রতিষ্ঠানের নাম: Bangladesh Atomic Energy Commission (BAEC)
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
আবেদন শুরুর তারিখ: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা: চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং: 39.01.0000.219.11.001.22-25
ওয়েব লিংক: http://baec.teletalk.com.bd/


অফিস এ্যাসিস্টান্ট কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

টেকনিশিয়ান -২
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

টেকনিশিয়ান -২
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

সায়েন্টিফিক এ্যাসিস্ট্যান্ট-২
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

একাউন্টস এ্যাসিসটেন্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

টেকনিশিয়ান -১
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

সায়েন্টিফিক এ্যাসিসটেন্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

জুনিয়র এক্সপেরিমেন্টাল অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

সাব- এ্যাসিস্ট্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

সায়েন্টিফিক অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

মেডিকেল অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

সিনিয়র সায়েন্টিফিক অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: গতকাল

সিনিয়র মেডিকেল অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023

প্রিন্সিপাল মেডিকেল অফিসার
সংক্ষিপ্ত নাম: BAEC
শেষ তারিখ: 23 মার্চ, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 20 ফেব্রুয়ারি, 2023


স্বদেশপ্রেম রচনা Shodesh Prem Bangla Rochona

স্বদেশপ্রেম রচনা Shodesh Prem Bangla Rochona

স্বদেশপ্রেম রচনা Shodesh Prem Bangla Rochona
 

স্বদেশপ্রেম রচনা
অথবা, দেশপ্রেম
অথবা, স্বদেশপ্রেম ও বিশ্বপ্রেম
অথবা, জাতীয় জীবনে স্বদেশপ্রেমের গুরুত্ব
 
"সার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে
সার্থক জনম, মা গো, তোমায় ভালোবেসে ।" - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ভূমিকা: জননী যেমন সন্তানের কাছে আজীবন পূজনীয়, দেশও তেমনি মানুষের কাছে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মোহনীয়। তাই জন্মলগ্ন থেকে মায়ের মতো দেশের প্রতি মানুষের ভালোবাসা ও মমত্ববোধ গড়ে ওঠে। দেশ যত ক্ষুদ্র, দুর্বল বা সমস্যাপীড়িত হোক না কেন, প্রত্যেক মানুষের কাছে তার দেশ সকল দেশের সেরা। স্বদেশের মানুষ, তার প্রকৃতি, প্রাণিকূল, প্রতিটি ধূলিকণা দেশপ্রেমিকের কাছে পরম পবিত্র। দেশমাতৃকার সুন্দরী মূর্তি শুধু কাদা-মাটি-জলে নির্মিত প্রতিমামাত্রই নয়, হৃদয়ের নিবিড় ভালোবাসায় এবং পতীর মমত্ববোধে সে অন্তরের অন্তভদে পরিগ্রহ তির আরাধ্য ভিশ্বরী মূর্তি। দেশপ্রেমিক মানুষ তাঁর ব্যক্তিজীবনের প্রতিটি অর্জনে স্বীকার করেন দেশের অবদান। স্বদেশের স্বার্থ রক্ষায় তারা বোকানো ত্যাগ স্বীকার করতে কুণ্ঠাবোধ করেন না। এমনকি দেশের জন্য জীবন বিলিয়ে দিতেও তাঁরা পিছপা হন না।

দেশপ্রেমের স্বরূপ: যে ভৌগোলিক ও সামাজিক পরিবেশে মানুষ জন্মগ্রহণ করে এবং বেড়ে ওঠে সেটিই স্বদেশ। স্বদেশের প্রতি মানুষের একটি মুতাবিক আন্তঃআকর্ষণ গড়ে ওঠে। এ থেকেই স্বদেশপ্রেমের শুরু। স্বদেশপ্রেম মানুষের একটি সহজাত গুণ। জন্মলগ্ন থেকেই মানুষ দেশের মাটি, তাই আলো, বাতাস, পরিবেশ, সংস্কৃতি ইত্যাদির সংস্পর্শ লাভ করে। তার দেহ, মন, আদর্শ সবকিছুই দেশের নানা উপাদান। মানুষ স্বদেশের মানুষ, প্রকৃতি, ভাষা, সাহিত্য, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি সবকিছুকে ভালোবাসে। স্বদেশের প্রতি এ ভালোবাসাই হলো বস্তুত দেশপ্রেমের উদ্ভব আত্মসপ্তমবোধ থেকে। যে জাতির আত্মসন্ডমবোধ যত প্রখর, সে জাতির স্বদেশপ্রেম তত প্রবল। নিঃস্বার্থ, অহিংস দেশপ্রেমই স্বদেশপ্রেম। ক্ষুদ্র স্বার্থের গণ্ডি অতিক্রম করে বৃহত্তর স্বার্থের দিকে যখন মন পরিচালিত হয়, যখন আত্মকল্যানের চেয়ে বৃহত্তর কন্যাপবোধ সক্রিয় হয়ে ওঠে, তখনই জ্বলে ওঠে স্বদেশপ্রেমের নিষ্কলুষ প্রদীপশিখা। পরদেশি শাসকের রক্তচক্ষু, উদ্যত অস্ত্র কিংবা পথের কোনো রাধা তাদের বলিষ্ঠ পদক্ষেপকে নিবৃত্ত করতে পারে না। তারা মৃত্যুভয় তুচ্ছ করে এগিয়ে যায় দেশমাতৃকার প্রতি ভালোবাসার টানে। তাই কবি হালাল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন-
স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে
কে বাঁচিতে চায়?
দাসত্ব শৃঙ্খল বল কে পরিবে পায় হে কে পরিবে পায়।”

দ্বাদশপ্রেমের বহিঃপ্রকাশ ও দৃষ্টান্ত: দেশপ্রেমিক মাত্রই দেশকে ভালোবাসেন। স্বদেশপ্রেম মানবচিত্তে সুপ্ত অবস্থায় থাকে। কিন্তু বিশেষ বিশেষ সময়ে, বিশেষ বিশেষ পরিস্থিতিতে তা জেগে ওঠে। দেশাত্মবোধ ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ভেদ ভুলে একই ভাব-চেতনায় সকলকে উদ্বুদ্ধ করে। আবার দেশ যখন পরাধীনতার নাগপাশে বন্দী হয়, ভিনদেশি শাসক-শোষকের নির্যাতনে দেশের মানুষের যখন ঠাপ হয় তখন জাতীয় জীবনে জাগ্রত হয়। দেশপ্রেমিক দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য ধান উৎসর্গ করেন। যুগে যুগে অনেক মনীরী দেশের কল্যাণে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে দেশপ্রেমের বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে দিয়েছেন। উপমহাদেশের তিতুমীর, রানা প্র সূর্যসেন, প্রীতিলতা, নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু, মহাত্মা গান্ধী প্রমুখ দেশপ্রেমের দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। বাংলাদেশে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলেনে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউর প্রমুখ দেশপ্রেমের অম্লান স্বাক্ষর রেখে গেছেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে এদেশের ত্রিশ লক্ষ অকাতরে জীবন দিয়ে দেশপ্রেমিক হিসেবে অমর হয়ে আছেন। এছাড়া শেরেবাংলা এ. কে. ফজলুল হক, মৌলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমান, ইতালির গারিবালডি, রাশিয়ার লেনিন ও স্টালিন, চীনের মাও সেতুং আমেরিকার জর্জ ওয়াশিংটন, ভিয়েতনামের হো চি মিন, তুরস্কের মোস্তফা কামাল পাশা প্রমুখ ব্যক্তিগণ বিশ্বমানে দেশপ্রেমের উৎকৃষ্ট দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। 

দেশপ্রেমের উপায়: পৃথিবীর প্রতিটি ধর্মেই দেশপ্রেমের কথা বলা হয়েছে। সকল ধর্মেই দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মত্যাগকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে মানুষ যেকোনো স্থান থেকে, যেকোনো অবস্থান থেকে দেশকে ভালোবাসতে পারে, তার স্বদেশপ্রেমের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারে। নিজ নিজ দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালনের মধ্যে দেশপ্রেম নিহিত। দেশের জন্য, জাতির জন্য, দেশের প্রতিটি মানুষের প্রতি আমাদের দায়িত্ব কর্তব্য রয়েছে। স্বদেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হলে দেশের প্রতিটি উপাদানকে ভালোবাসতে হবে। নিজের দুঃখদশাকে ভুলে গিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করতে হবে। 

দেশপ্রেমের প্রায়োগিক ক্ষেত্রসমূহ: দেশপ্রেম শব্দটি কেবল একটি নির্দিষ্ট ধারণার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। মানুষের প্রতিটি কাজে-কর্মে, আচার- আচরণে, চলনে-বলনে, পোশাক-পরিচ্ছদে দেশপ্রেমের প্রকাশ ঘটে এবং দেশপ্রেমকে জাগিয়ে তোলা যায়। সংস্কৃতি দেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই নিজ দেশকে ভালোবাসা মানে দেশীয় সংস্কৃতিকে নিজ হৃদয়ে লালন করা। বিশ্বায়নের প্রভাবে আমরা পরিচিত হচ্ছি পাশ্চাত্য সংস্কৃতির সাথে । আমাদের দেশের তরুণ সমাজ আজ নিজ সংস্কৃতি ভুলে পাশ্চাত্য সংস্কৃতিকে অন্ধ অনুকরণ করছে। তাদের কথা-বার্তা, চাল-চলন, পোশাক-পরিচ্ছদ, খাদ্যাভাস, বুটি প্রকৃতি পাশ্চাত্য সংস্কৃতির প্রভাবে প্রভাবিত হচ্ছে। কিন্তু এ অবস্থা চলতে দেওয়া যাবে না। নিজ পাকৃতি ঐতিহ্যকে লালন করে একে আরও যুগোপযোগী করে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। টাকা আছে বলেই বিদেশি পণ্য ব্যবহার ধরনের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে। দেশজ পণ্য ব্যবহারে আগ্রহী হতে হবে। দেশীয় পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে দেশজ শিল্পের বিকাশে ভূমিকা রেখে দেশপ্রেমকে জাগ্রত করতে হবে। প্রবাসে কর্মক্ষেত্রে নিজ নিজ কর্তব্য সঠিকভাবে পালন করতে হবে এবং সৎ থাকতে হবে। কারণ এর মাধ্যমেই বিদেশিরা আমাদের দেশ সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারবে। তাই সবসময় চেষ্টা করতে হবে কীভাবে বিশ্বের দরবারে আমাদের দেশকে মর্যাদার সামনে প্রতিষ্ঠিত করা যায়।

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধকরণে আমাদের করণীয় : জন্মের পর থেকেই আমাদের হৃদয়ে দেশের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হতে থাকে। এটি এমন একটি বিষয় যা কখনো শিখিয়ে দিতে হয় না। এটি জন্মসূত্রেই মানুষের মধ্যে তৈরি হয়ে যায়। তারপরও দেশপ্রেমকে জাগিয়ে তোলার জন্য উদ্বুদ্ধকরণের প্রয়োজন আছে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধকরণে নিম্নোক্ত উদ্যোগ নিতে হবে-
ক. ব্যক্তি নয়, দল নয়, দেশই বড়। এই বোধ সাধারণের মনে জাগিয়ে তুলতে হবে।
খ. মা ও দেশকে সমানভাবে ভালোবাসতে হবে।
গ. প্রত্যেকের নিজ নিজ দায়িত্ব কর্তব্য সততার সাথে পালন করতে হবে।
ঘ. কোনো অন্যায়, অবিচার বা দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না।
ঙ. দেশের প্রচলিত আইন-কানুনের প্রতি শ্রদ্ধা থাকতে হবে এবং তা মেনে চলতে হবে।
চ. দেশের সকল মানুষকে ভালোবাসতে হবে এবং তাদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করতে হবে
ছ. দেশ যত ক্ষুদ্র, দুর্বল, দরিদ্র হোক না কেন, দেশকে ভালোবাসতে হবে।
জ. জাতীয় প্রচার মাধ্যমে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধকরণে উৎসাহব্যঞ্জক অনুষ্ঠান প্রচার করতে হবে।
ঝ. বিদেশি সংস্কৃতি নয়, নিজস্ব সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিয়ে অনুষ্ঠান নির্মাণ ও প্রচার করতে হবে।

দেশপ্রেম, রাজনীতি ও সমাজনীতি : রাজনীতির প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হলো দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণ-সাধন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে রাজনীতিবিদরা উৎসর্গ করেছিলেন তাদের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য, জীবন। ভিনদেশি শাসকের হাতে তাদের নির্যাতিত হতে হয়েছে, কারারুদ্ধ অবস্থায় থাকতে হয়েছে দিনের পর দিন। কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশে রাজনীতির সেই ধারা অব্যাহত নেই। দেশ-জাতি তথা জনগণের কল্যাণ নয়, ক্ষমতাই এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য। তাদের ক্ষমতার কাছে, দাপটের কাছে লঙ্ঘিত হয় মানবাধিকার, ভূলুষ্ঠিত হয় মানবতা। রাজনীতির এই পচনের জীবাণু সমাজনীতিকেও আক্রমণ করেছে। আদর্শ নয়, অর্থবিত্ত ও ক্ষমতাই আমাদের বর্তমান সমাজের চালিকাশক্তি। এখানে ন্যায়, নীতি, সততার স্থান প্রায় নেই বললেই চলে। অথচ রাজনীতির মতো সমাজনীতিরও লক্ষ্য হওয়া প্রয়োজন মানবকল্যাণ।

দেশপ্রেম উজ্জীবনে সাহিত্য ও সংস্কৃতি : মানুষের মধ্যে দেশপ্রেমের জাগরণ ঘটাতে সাহিত্য ও সংস্কৃতি উজ্জীবনীশক্তি হিসেবে কাজ করে। মানুষের মধ্যে আদর্শবোধ, দায়িত্ববোধ সৃষ্টিতে সাহিত্য অনেকটা সম্মোহনীশক্তির মতো কাজ করে। মানুষের মনে দেশের জন্য কাজ করার বোধটি অনেক সময় সাহিত্য তৈরি করে দেয়। মাইকেল মধুসূদন দত্ত বলেছেন-
"জন্মভূমি রক্ষা হেতু কে ভরে মরিতে?
যে ভরে, ভীরু সে মূঢ়, শত ধিক তারে।”

এ রকম অনেক কবিতা বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে আত্মত্যাগে উদ্বুদ্ধ করেছে অনেক সাহসী তরুণকে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে এদেশে ছাত্র-জনতা মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে বুকের তাজা রক্তে রাজপথ রাঙিয়ে দিয়েছিল। তারা প্রতিষ্ঠিত করেছে মাতৃভাষার মর্যাদা। কবি আবু জাফরের ভাষায়-
মাগো, ওরা বলে,
সবার কথা কেড়ে নেবে; 
তোমার কোলে শুয়ে 
গল্প শুনতে দেবে না,
বল, মা, তাই কি হয়?"

ভাষা আন্দোলনের উত্তরকালে অধিকার আদায়ের আন্দোলন ও সংগ্রামকে উদ্বুদ্ধ করেছে ভাষা আন্দোলনাভিত্তিক রচিত সাহিত্য। 'মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি', কিংবা 'ও আমার দেশের মাটি, তোমার 'পরে ঠেকাই মাথা' এসব সঞ্জীবনী গানে উজ্জীবিত হয়ে এদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ অংশ নেয় যুদ্ধে। এখনও দেশাত্মবোধক গান, কবিতা প্রভৃতি আমাদের হৃদয়ে নতুন করে দেশপ্রেমকে জাগিয়ে দেয়।

স্বদেশপ্রেম ও বিশ্বপ্রেম: মানুষ বৃহত্তর অর্থে এ পৃথিবীর সন্তান। তাই দেশের প্রতি যেমন প্রত্যেক মানুষের ভালোবাসা রয়েছে, বিশ্বের প্রতিও অনুরূপ। আদেশপ্রেম মূলত বিশ্বপ্রেমেরই একটি অংশ। স্বদেশপ্রেমের মধ্য দিয়েই জাগ্রত হয় বিশ্বপ্রেমের মহান চেতনা। একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক কখনো অন্য দেশের অকল্যাপের কথা ভাবতে পারে না। তার দেশপ্রেমই তাকে জানিয়ে দেয়- এ বিশ্বের প্রতিটি মানুষই তার আত্মীয়। সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই' এ বোধই বিশ্বপ্রেম সৃষ্টি করে। সংকীর্ণ অন্ধ জাতীয়তাবোধ থেকে মুক্তির উপায় এই বিশ্বপ্রেম।

উপসংহার : স্বদেশের প্রতি যার ভালোবাসা নেই সেই বারি পশুর সমান। স্বদেশপ্রেম মানুষের জীবনের অন্যতম মহৎ চেতনা। এটি মানুষকে ধর্ম, বর্ণ, জাতিগত সকল সংকীর্ণতা থেকে যুক্ত করে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়েই মানুষ দেশের কল্যাণে কাজ করে। যথার্থ দেশপ্রেমিক নিজ স্বার্থের উর্ধ্বে দেশকে স্থাপন করেন। আমাদের সকলকে স্বার্থহীন দেশপ্রেমিক হতে হবে। কেবল কথায় নয়, মেধায়-মননে, চিন্তাচেতনায়, কর্মে দেশপ্রেমকে স্থান দিতে হবে। তবেই আমাদের দেশ একদিন সত্যিকারের সোনার বাংলার পরিণত হবে, সার্থক হবে শহিদদের আত্মত্যাগ, বিশ্বের দরবারে আমরা বিশ্বপ্রেমিক জাতি হিসেবে পরিচিত হব।

Tags: স্বদেশপ্রেম রচনা, স্বদেশপ্রেম রচনার ২০ পয়েন্ট, স্বদেশ প্রেম প্রবন্ধ রচনা, স্বদেশ প্রেম রচনা jsc, স্বদেশ প্রেম রচনা ssc, স্বদেশ প্রেম রচনা hsc, স্বদেশ প্রেম রচনা ক্লাস ৯, স্বদেশ প্রেম রচনা ক্লাস ৮, স্বদেশ প্রেম রচনা ৩০ পয়েন্ট, shodesh prem bangla rochona, shodesh prem rochona class 9, sodesh prem rochona class 12, swadesh prem rochona class 10, shodesh prem rochona class 9, desh prem rachana, shodesh prem rochona class 8, sodesh prem rochona class 7, sodesh prem rochona class 12

অধ্যবসায় বাংলা রচনা odhaboshay rochona bangla

অধ্যবসায় বাংলা রচনা odhaboshay rochona bangla

অধ্যবসায় বাংলা রচনা odhaboshay rochona bangla any class

অধ্যবসায় বাংলা রচনা ক্লাস ষষ্ট শ্রেণী থেকে দাদ্বশ শ্রেণী পর্যন্ত। odhaboshay rochona bangla 

সংকেত: ভূমিকা-অধ্যবসায় কী—অধ্যবসায়ের প্রয়োজনীয়তা/গুরুত্ব—ছাত্র-জীবন ও অধ্যবসায়-অধ্যবসায় ও মানুষ-অধ্যবসায় ও প্রতিভা-অধ্যবসায়ীর জীবনাদর্শ বা দৃষ্টান্ত-উপসংহার।
 

ভূমিকা :
“জীবনের প্রতি অধ্যায় চাই দৃঢ় প্রত্যয়,
চাই ঘাত-প্রতিঘাত লৌহ কঠিন সত্য হৃদয়।”
—কবিতার এই পঙ্ক্তিতেই অধ্যবসায়ের মূলমন্ত্র লুকিয়ে আছে। বিখ্যাত গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন, 'Our life is full of struggle' জীবনে সাফল্য লাভের একমাত্র হাতিয়ার হলো অধ্যবসায়। এটি মানুষের একটি মহৎ গুণ। তাই জগতে যে অধ্যবসায়ী সে-ই জীবনযুদ্ধে জয়ী হতে পারে। সত্যিকার অর্থে কাজে বিফলতা সত্ত্বেও অসাধ্য কাজটি সুসম্পন্ন করার জন্য অবিচল উৎসাহ, দৃঢ় সংকল্প, অসীম ধৈর্য্য সব কিছুর নাম অধ্যবসায়। অধ্যবসায় ছাড়া পৃথিবীতে কোনো মহৎ কাজ সাধিত হয় না। জীবনবাদী লেখক ডা. লুৎফর রহমানের উক্তি এ প্রসঙ্গে স্মরণীয়, “সাধনার কোনো কোনো ব্যাপারে যদি প্রথমবারে ব্যর্থ মনোরথ হও, তবে তড়িৎ যেও না— বারে বারে আঘাত কর, দুয়ার ভেঙ্গে যাবে।” আর তাই তো কবির যথার্থ উচ্চারণ-
“পারিব না একথাটি বলিও না আর, 
একবার না পারিলে দেখ শতবার। *


অধ্যবসায় কী : এ পৃথিবীতে সফলতার জন্য চাই সাধনা; সাধনার জন্য চাই একাগ্রতা এবং নিষ্ঠা। বার বার কোন কাজের ব্যর্থতার গ্লানি মুছে ফেলে নিজেকে সাফল্যের দ্বারে পৌঁছে দেয়ার জন্য যে মহান প্রচেষ্টা, তারই নাম অধ্যবসায়। অর্থাৎ পরম ধৈর্যের সাথে কঠোর পরিশ্রমের নামই অধ্যবসায়। এই পৃথিবীতে যাঁরা বড় হয়েছেন, খ্যাতনামা হয়েছেন, তাঁরা সবাই অধ্যবসায়ের দ্বারাই হয়েছেন। অধ্যবসায়ী হতে না পারলে জীবনের পরম আকাঙ্ক্ষিত দ্রব্যটি মরীচিকার মতোই থেকে যায়।

অধ্যবসায়ের প্রয়োজনীয়তা/গুরুত্ব : অধ্যবসায়ের গুরুত্ব জীবনের প্রতিক্ষেত্রেই অপরিসীম। আর উদ্যম ব্যতিরেকে জগতে কোনো কাজই সুন্দর এবং সুচারুরূপে সম্পন্ন হয় না। এ প্রসঙ্গে বাংলা সাহিত্যের কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার বলেছেন,
“কেন পাচ্ছ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ,
উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?”

প্রকৃতপক্ষে মানবজীবনে চলার পথে বাধা-বিপত্তি আসবেই। পদে পদে বাধা-বিপত্তিকে অতিক্রম করে জীবনের উন্নতির সোপান হলো অধ্যবসায়। তাই বলা হয় 'Industry is the mother of good luck', 'পরিশ্রমই সৌভাগ্যের প্রসূতি'। আর পরিশ্রমের নামই অধ্যবসায়। ঘনঘোর অমানিশা কেটে গেলে পূর্ণিমার জোছনা বিধৌত রাতের দেখা পাওয়া খুব সহজ হয়। তেমনি মানুষের জীবন উদিত সাফল্যের সৌভাগ্যের শুকতারা। কারণ, কোনো কাজই কঠিন নয়। কোনো কাজে একবার ব্যর্থ হলেই ভেঙে পড়া উচিত নয়। মনে রাখতে হবে, 'Failure is the pillar of success'; 'ব্যর্থতাই সফলতার চাবিকাঠি'। অধ্যবসায়ের জোরেই পৃথিবীর মানুষ অসাধ্য সাধন করেছে। ধর্মপ্রচারক, বিজ্ঞানী, রাষ্ট্রনায়ক, শিল্পী, সাহিত্যিক, সেনানায়ক সবাই অধ্যবসায়ের জন্যই সফলকাম হয়েছেন। অসীম ধৈর্যসহ নিজ নিজ পথে অগ্রসর হয়ে সার্থক হয়েছেন হাজার বছরের সভ্যতা অধ্যবসায়ের ফলে মানুষ তার মেধা ও হাতকে কাজে লাগিয়ে তৈরি করেছেন। অধ্যবসায়ের জোর মানুষ রপ্ত করেছে জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং তা দিয়ে মানুষ জলেস্থলে-অন্তরীক্ষে আধিপত্য বিস্তার করেছে।


ছাত্রজীবন ও অধ্যবসায় : ছাত্রজীবন থেকেই প্রত্যেকেরই অধ্যবসায়ী হওয়া প্রয়োজন। কারণ, ছাত্রজীবনই জীবন গঠনের উপযুক্ত সময়। আলস্যপরায়ণ শ্রমবিমুখ ছাত্র কখনোই জীবনে উন্নতি লাভ করতে পারে না। যদি কোনো ছাত্র কঠিন অংকের সম্মুখীন হয়ে সে সমাধান না করেই উঠে পড়ে, তবে সে কোনো দিন আর তা করতে পারবে না। অধ্যবসায়ী ছাত্র কম মেধাসম্পন্ন হলেও সে জীবনে উন্নতির শীর্ষ শিখরে আরোহণ করতে পারে। ছাত্রজীবনের পরে কর্মজীবনেও অধ্যবসায়ের প্রয়োজন। কেউ একবারের চেষ্টায় সফলকাম না হলেও পুনঃপুনঃ চেষ্টা করে সফলকাম হতে পারে।

অধ্যবসায় ও মানুষ : মানুষের জীবনে সফলতা নির্ভর করে কঠিন কাজের সফলতার ওপর। আদিকাল থেকে মানুষ প্রতিকূলতার সাথে সংগ্রাম করে চলেছে। দীর্ঘদিনের চেষ্টা ও সাধনা দিয়েই মানুষ গড়ে তুলছে জীবনকে, সফল ও সুন্দর করে তুলছে পৃথিবীকে। অধ্যবসায়ই জীবনের উন্নতির চাবিকাঠি। মানুষের জীবনটা জটিল। আর এ জটিল কাজে সফলতা লাভ করার জন্য দরকার অধ্যবসায়, ধৈর্য ও ক্লান্তিহীন পরিশ্রম। অধ্যবসায়ের মাধ্যমেই মানুষ গড়ে তুলেছে রোম নগরী। এই জন্য বলা হয়— 'Rome is not built in a day.' মানুষ যদি একবার পরাজিত হয়েই দুঃখ গ্লানিতে নিজেকে ব্যর্থ মনে করে, তার জীবনে কখনো উন্নতি আসে না। সমস্ত বাধা-বিঘ্ন, প্রতিকূলতা অতিক্রম করার শক্তি যার যত বেশি তার সফলতাও তত বেশি। বর্তমান যুগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগ। পৃথিবীর যত আবিষ্কার, যত গবেষণার সফলতা সবই অধ্যবসায়ের ফসল। মূলত, মানব সমাজের যা কিছু আছে সবই অধ্যবসায়ের অবদান।

অধ্যবসায় ও প্রতিভা : একটি বিদেশি প্রবাদে বলে, সমস্ত সাফল্যের মূলে মেধা থাকে যতখানি ঠিক ততখানি থাকে অধ্যবসায়। এই প্রবাদের সার্থকতা লেখা-পড়ার প্রসঙ্গে যতখানি বুঝা যায়, এমন আর কিছুতেই নয়। অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রও যদি শ্রমকুণ্ঠ হয়, তা হলে তার সাফল্যের সম্ভাবনা সুদূরপরাহত বললেই চলে। মেধা হচ্ছে ধারালো অস্ত্রের মতো, ধৈর্য ও অধ্যবসায়ের সাহায্যে তাকে শাণ দিতে হয়। তবেই সেই অস্ত্রের সদ্ব্যবহার সম্ভব হতে পারে। অনেক লোকের ধারণা এরূপ যে, অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী না হলে বড় বড় ও মহৎ কাজ সাধন করা যায় না। কিন্তু অধ্যবসায় ও পরিশ্রম ব্যতীত শুধু প্রতিভায় কাজ হয় না। প্রতিভা সম্বন্ধে পণ্ডিতেরা বিভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। কেউ বলেন, “অবিরাম শ্রম করার প্রবৃত্তিকেই প্রতিভা বলে”। আবার কেউ বলেছেন, “উদ্যোগ করার ক্ষমতাই প্রতিভা।” কেউ বলেছেন, “প্রাণে সর্বদা উৎসাহ বহ্নি প্রজ্বলিত করার ক্ষমতাকেই প্রতিভা বলে।” অন্য এক বিজ্ঞ ব্যক্তি বলেছেন, “সহিষ্ণুতাকেই প্রতিভা বলা হয়।” জগতে বহু বিখ্যাত লোক জন্মেছেন যারা প্রতিভাবান অপেক্ষা অধ্যবসায়ী ছিলেন বেশি। তাই প্রতিভা লাভ করতে হলে অধ্যবসায়ী হওয়া প্রয়োজন। অধ্যবসায় সহকারে পরিশ্রম না করলে, নিছক প্রার্থনা বা তক্তির মাধ্যমে কোন কিছুতেই সাফল্য অর্জন করা অসম্ভব। মেধা, সুযোগ কোন কিছুই চূড়ান্ত সার্থকতা এনে দিতে পারে না, যদি না তাদের ব্যবহারিক প্রয়োগ অধ্যবসায়কেই মুখ্য করে তোলা না হয়।

অধ্যবসায়ীর জীবনাদর্শ বা দৃষ্টান্ত : পৃথিবী মানুষের জন্য কোনো স্বর্গ নয়। প্রতিনিয়ত এখানে সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে হয়। অলস ও নিষ্ক্রিয় ব্যক্তিরা কোনোমতে বেঁচে থাকে। মানুষ হিসেবে জীবন ধারণ করতে হলে অবশ্যই তাকে পরিশ্রমী হতে হবে। রাজা রবার্ট ব্রুস্ একবার যুদ্ধে পরাজিত হয়ে জঙ্গলে আশ্রয় গ্রহণ করেছিলেন। এমন সময় দেখলেন একটি মাকড়সা পরপর ৬ বার পরাজিত হবার পর সপ্তম বারে জাল বুনতে সক্ষম হলো। এতে তিনি উজ্জীবিত হয়ে আবার যুদ্ধ করলেন এবং বিজয়ী হলেন। হযরত মোহাম্মদ (সা) ধৈর্য সহকারে ধর্ম প্রচারে সমর্থ হয়েছিলেন। নেপোলিয়ন বোনাপার্ট বলেছেন, "Imposible is a word, which is only found in the dictonary of fools. - (অর্থাৎ “অসম্ভব শব্দটা কেবল বোকাদের অভিধানেই দেখা যায়।' অধ্যবসায়ের জন্যেই তিনি সামান্য পরিবারে জন্ম নিয়ে ফরাসি জাতির ত্রাতা হতে পেরেছিলেন। সর্বোপরি বিজ্ঞানের জয়যাত্রা অব্যাহত আছে অধ্যবসায়ের গুণেই। বিজ্ঞানীরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন বলেই আজ হাজার হাজার আবিষ্কার তাদের পক্ষে সম্ভব হয়েছে।

উপসংহার : ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন" বা "করেঙ্গা অর মরেঙ্গা”-এই প্রবাদগুলো অধ্যবসায়ের পরিচায়ক। নিরবচ্ছিন্ন অধ্যবসায়ই কোনো কিছুর অধিকারী হওয়ার পেছনে কাজ করে। অধ্যবসায় ব্যতীত কোনো সৃষ্টি বা গড়া সম্ভব নয়। তাই যে কোনো কাজ 'Do or die' এই মনোভাব নিয়ে আত্মপ্রতায়ী হয়ে করলে জয় সুনিশ্চিত। পরিশেষে বলা যায়, সঙ্কল্পে যারা অটল, জীবনকে মোহময়রূপে সাজাতে যারা অঙ্গীকারবদ্ধ, কর্মের প্রতি যারা আস্থাবান, মেধাকে যারা শাণিত করতে ব্যস্ত, তারাই সকল কর্মে বিজয়ী হয়। একমাত্র অধ্যবসায়ের গুণেই মানুষের চলার পথ নিষ্কণ্টক, বাধা- বিপত্তি হয় দূরীভূত, সাফল্য ধরা দেয় হাতের মুঠোয়। অধ্যবসায়ের গুণেই দেশ, জাতি, কাল, স্থানে স্মরণীয়-বরণীয় হয়ে ওঠে। তাই আমাদের মন্ত্র হওয়া উচিত,

 
“ভেঙ্গে যাবে বাধন ভাঙ্গবে না তবু প্রতায় সাধন, ভাঙ্গবে না কভু সৃজন মনন। 
ধিক। শত প্রলয় মহাপ্রলয় দীপ্ত বাহুতে উড়াও আজি আত্মার মহাবিজয়।”
বাংলা ভাষা শিক্ষণ (ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ)


অধ্যবসায় রচনা class 7, অধ্যবসায় রচনা ক্লাস ৮, অধ্যবসায় রচনা class 9, অধ্যবসায় রচনা, অধ্যবসায় রচনা ক্লাস ৫, অধ্যবসায় রচনার 20 পয়েন্ট, অধ্যবসায় কি, অধ্যবসায় রচনা ssc, অধ্যবসায় বাংলা রচনা, অধ্যবসায়, odhaboshay rochona bangla, oddhaboshay bangla rochona class 7, oddhaboshay bangla rochona class 9, oddhaboshay bangla rochona class 6, oddhabosay bangla rochona class 10, অধ্যবসায় রচনা ১০ পয়েন্ট, oddhaboshay bangla rochona class, oddhabosay bangla rochona
 

SSC Suggestion 2023 English 2nd Paper All Board

SSC Suggestion 2023 English 2nd Paper All Board

ssc suggestion 2023 english 2nd paper All Board writing part and grammar part

Part-A: Grammar [Marks: 60]

Q.N. (1, 2, 3): 
dinajpur board -2019,2016,2017
jashore board -2020,2019,2016,2017
mymansingh board- 2020
dhaka board- 2020,2017,2016
barishal board-2019,2020,2016
cumilla board- 2020,2017,2016
sylhet board-2020,2019,2017,2016
chattogram board-2019,2017,2020,,2016
rajshahi board  -2019,2017,2016,2020


Q.N. 4: Right form of Verbs
a) In an educational............... their teachers.
b) Most of the ........................ later life.
c) Love for ones own............ to our country.
d) At present Bangladesh.... self-reliant.
e) Over the last ten................ Own living.
f) Adult allowance................. this purpose.
g) Patriotism is a.................... forever.
h) Malaria .............................. away.
i) Price hike of .................. our expectation.
j) Student life ........................ from the very.
k) Child labour has ............... this problem.
l) One day a scholar ............. use at this moment.
m) Happiness .......................... to be happy.
n) At present........................... them self-reliant.
o) Men ................................... any of them.
p) The other name of .............. water from pollution.
q) Many students ................... better result.
r) On a rainy day .................... some steps.
s) Traffic jam ......................... to a great extent.



Q.N. 5: Changing sentences
a) Patriotism is a.......... So, we should.......
b) Computer is one ..... Without..............
c) Haji Mohammad.... He was one.........
d) Corruption is one... A corrupted........
e) Facebook is a common..Would that.......
f) Man is the best........ Though wer........
g) We are grateful ...... The government...
h) Strategy is ............... Without................
i) Who does not .......... An idle..................
j) Haji Mohammad ..... He caught..........
k) We should ................ Very few...............
My friend invited me to.................................
l) Television is one of the.................................
m) Truthfullness is the .......................................
n) Honesty is a great..........................................


Q.N. 6: Completing Sentences
a) We should................... Nobody likes........
b) The mango is............. People of these.....
c) Books are our........... We should.............
d) Walk fast................... As he was .............
e) Acid rain is................ Take your.............
f) There is a proverb... It is high................
g) Leisure means ......... So, we should.......
h) Where there is......... So, it isour............
i) Books are our ......... We should ............
j) It is said that ........... On the other .......
k) Five years ............... The lady ..............
l) This is ..................... We work ..............
m) He pretends ............ Had I .....................
n) Cricket is ................ to upgrade ............
o) Slum dewellers ...... Only then .............
p) An educational ...... The sooner ...........
q) We come to ............ I become ...............
r) 1971 is the ............. His silence ..........
s) Yesterday I ............. If I reached ...........
t) Five years .............. We hope .............


Q.N. 7: Use of Suffixes and Prefixes
a) Bangladesh is a.............. of our agriculture.
b) Life without leisure........ to our mind.
c) Success in life depends... in the society.
d) Load-shedding in not..... the country.
e) Those who lead a........... for their better.
f) Life without leisure........ to our mind.
g) In ancient time............... student in the ociety.
h) A good student is ........... difficult work of job.
i) Physical speaking........... that person.
j) Trees are......................... environment.
k) You should..................... to work hard.
l) Life without...................... our energy.
m) Early rising is................... life.
n) Food...............................very soon.
o) Zahir Raihan.................came true.
p) Smoking is a .................aware.
q) Agriculture is.............. irrigate.
r) Load-shedding is......... advantages.
s) Honesty is opposite .... prosper.
t) Smoking produces ...... wise.





Q.N. 8: Making Tag Questions
a) I am an SSC............... Everybody hates.......
b) Cutting trees in.......... Lets plant tree........
c) You had better.......... Let us go home..........
d) Sincerity is a great.... In life...................
e) There is little water.. Dont disturb.............
f) Telling lies is............. So, all of ought......
g) To tell a lie is ............ long run................
h) Our examination...... free now.....................
i) Sitting by the............ We must take.............
j) Time and tide........... Lets make.................
k) Man is the................ Lets make a..............
l) Most of..................... No, moreover.........
m) Patriotism is............. We hope..............
n) mina is_having ......
o) The freedom.......... Every citizen......
p) Shapna has.......... Lets talk............
q) I need a........... I am irregular.......
r) Hello, Rumi...... You are...............
s) I am Rajib....... My parents.......

Q.N. 9: Punctuation Marks: 

dinajpur board -2017
jashore board -2020,2019,2015,2017
mymansingh board- 2020
dhaka board- 2020,2019,2015
barishal board-2019,2020,2016,2015
cumilla board- 2020,2019
sylhet board-2019
chattogram board-2019,2017,2020,2016
rajshahi board  -2015,2017,2020


Part-B: Composition [Marks : 40]

Q.N. 10: CV Writing
a) For the post of a Cashier/Accounts Officer/Junior Officer/Senior Officer/Management Trainee.
b) For the post of a Computer Operator.
c) For the post of an Assistant Teacher/Lecturer in English.
d) For the post of a Medical Representative.
e) For the post of a Salesman/Sales Officer.
f) For the post of an IT Officer/Computer Programmer/Computer Expert.

For avoiding risk
g) For the post of an officer Executive/ Administrative officer.
h) For the post of an Assistant Librarian in a school.
i) For the post Customer Care Manager.
j) For the post of a Newscaster/News Reporter/ News Presenter.
k) For the post of a Receptionist.
l) For the post of Design Engineers.
m) For the post of an Officer Assistant.
n) For the post of Marketing Officer.
o) For the post of an Medical Officer.


Q.N. 11: Writing Formal letters
   Complaint Letter
a) Complaining about mosquito menace in your area.
b) Complaining about in sufficient water supply.
c) Complaining about frequent power failure in your area.
d) Complaining about missing goods.
e) Complaining unhygienic condition of the locality.
f) About the law and order situation of the town is deteriorating day by day.
g) About taking steps against extortionists.
h) Complaining about the collection of books and sitting arrangements are not satisfactory.
i) Complaining about the computers are out of order.
j) Complaining about the quality of foods is not good and healthy.
k) Complaining about antisocial activities.

Notice
a) Arrange a study tour.
b) Ekushey February-the International Mother Language Day.
c) Celebrate the Birth Anniversary of the Father of the Nation Bangabondhu Sheikh Mujibur Rahman.
d) Winter vacation.

Academic Letter
a) For permission and monetary assistance to go
on a study tour.
b) For setting up a computer club.
c) For increasing common room facilities.
d) For opening a debating club.
e) For setting up a canteen.
f) Flood affected people of your area.
g) For a full free studentship.
h) For a transfer certificate.
i) For a seat in the school hostel.
j) For a testimonial.
k) For some extra lessons on English Grammar.
l) To arrange a tree plantation programme in your school.
m) For setting up Multimedia class room.
n) For setting up an English Language club/a language club.
o) For permission to stage a drama.
p) For repairing damage roads.


Q.N. 12: Paragraph Writing

--------------------


a) The life of Farmer. 7*
b) A Book fair. 7*
c) Tree Plantation. 7*
d) Your school Magazine. 7*
e) Our National Flag. 7*
f) A tea stall. 7*
g) Deforestation. 7*
Earthquake 7*
Hot Summer Day 7*
h) Load-Shedding. 3*
i) Traffic Jam. 3*
j) A Winter Morning. 3*
k) Mobile phone. 3*
l) The benefits of early rising. 3*
m) A School Library.3*
n) A Street Hawker.3*
o) A Rainy Day. 3*
p) A Day Labourer.
q) How to fight against dengue and face it.
r) The Padma Multipurpose Bridge 3*
s) Covid-19.3*
t) Dhaka Metro Rail.3*
u) Internet.3*
v) Water Pollution.3*
w) A rickshaw Puller.3*
x) A moonlit night.3*
y) A village fair.3*
ssc english suggestion 2023 pdf, ssc english paragraph suggestion 2023, ssc paragraph suggestion 2023, ssc suggestion 2023, ssc english 2nd paper question, ssc english writing part suggestion 2023, SSC English Short Suggestion 2023, SSC English 2nd Paper Suggestion 2023 , ssc english 2nd paper suggestion 2023, ssc suggestion 2023 english 2nd paper, ssc english 2nd paper grammar pdf, ssc 2023 english paragraph suggestion, ssc short suggestion 2023, ssc paragraph suggestion 2023

SSC Math Suggestion 2023 Final All Board এসএসসি গনিত সাজেশন ২০২৩

SSC Math Suggestion 2023 Final All Board এসএসসি গনিত সাজেশন ২০২৩

এসএসসি গণিত স্পেশাল সাজেশন ২০২৩ [ সকল বোর্ড ]


দ্বিতীয় অধ্যায়: সেট ও ফাংশন
অনুশীলনী ২.১ : ১, ৪, ৬, ৭, ৮(c), ১০, ১১, (উদাহরণ ৬, ৭, ১৫) 
অনুশীলনী ২.২ : ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৬, ১৮, ২১, ২৩। (উদাহরণ ১৮, ২১, ২৩, ২৪, ২৫) 

তৃতীয় অধ্যায়: বীজগাণিতিক রাশি
অনুশীলনী ৩.১ : ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১৫, (উদাহরণ ৭, ১০) 
অনুশীলনী ৩.২ : ৪, ৭, ১০, ১২, ১৩, ১৫, ১৬, (উদাহরণ১৬, ১৭)
অনুশীলনী ৩.৩ : ৩, ৫, ৬, ১০, ১২, ১৫, ১৬, ১৮, ২১, ২৫। (উদাহরণ ২৮) 
অনুশীলনী ৩.৫ : ১৪, ১৭, ২৩, ৩২, (উদাহরণ ৪২)

চতুর্থ অধ্যায়: সূচক ও লগারিদম
অনুশীলনী ৪.১ : ৪, ৬, ৭, ৮, ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, (উদাহরণ ২(b), 8)
অনুশীলনী ৪.২ : ১, ২, ৪, উদাহরণ ৬, ১০।

সপ্তম অধ্যায়: ব্যবহারিক জ্যামিতি
৭.১ সম্পাদ্যঃ ১, ২, ৩***, অনুশীলনীঃ ৩, ৪***, ৫, ৬***
৭. ২ সম্পাদ্যঃ ৪**, উদাঃ ৩, অনুশীলনীঃ ১৩***, ১৫, ১৬***,
৮. সম্পাদ্যঃ ৮, ৯*** ১০*** ১১***
সম্পাদ্য ১, ২, ৩, ৫, ৭, ৯, ১১ (উদাহরণ ২, ৩)

অষ্টম অধ্যায়: বৃত্ত
অনুশীলনী ৮.১ : ৩, ৪, ৬, ৮, ১২।
অনুশীলনী ৮.২ : ৩, ৪, ৫।
৮.৪ সম্পাদ্যঃ ৮, ৯*** ১০*** ১১***
অনুশীলনী ৮.৫ : ১১, ১৩, ১৫, ১৬।
উপপাদ্য ১৫ (১৩১ পৃষ্ঠার উদাহরণ ১), ১৭, ১৮, ২২, ২৩।

নবম অধ্যায়: ত্রিকোণোমিতিক অনুপাত
অনুশীলনী ৯.১ : ১০, ১৯, ২০, ২১, ২২*** 23***, ২৪***, ৫, ১১, ১৭, ২১, (উদাহরণ ১০, ১১, ৭, ৮, ১১***, ১২**)
অনুশীলনী ৯.২ : ১৬, ১৭, ১৮ ***, ১৯***, ২০, ২১***,23***, ২৪, ২৫, ২৬,,২০, ২৪, ২৬, ২৯, (উদাহরণ ১৪)

ত্রয়োদশ অধ্যায়: সসীম ধারা
অনুশীলনী ১৩.১ : ৮, ১৫, ১৬, ২১, ২৩ (উদাহরণ৩, ৫)
অনুশীলনী ১৩.২ : ৮, ৯, ১১, ১৫, ২৩।

ষোড়শ অধ্যায়: পরিমিতি
অনুশীলনী ১৬.১ : ৫, ৬
অনুশীলনী ১৬.২ : ৩, ৫, ১০, ১৩, (উদাহরণ ১৬) 
অনুশীলনী ১৬.৩ : ২, ৫, ৬, (উদাহরণ ২৭) 
অনুশীলনী ১৬.৪ : ১১, ১৯, (উদাহরণ ৩২)

সপ্তদশ অধ্যায়: পরিসংখ্যান
অনুশীলনী ১৭ : ১০, ১২, ১৪, ১৫ (উদাহরণ ৪, ৬, ৭)
ক. ক্রেন্দ্রীয় প্রবণতা কাকে বলে? এর পরিমাণ কয়টি/মধ্যক শ্রেণীর মধ্যমান / প্রচুরক শ্রেণীর মধ্যমান / ক্রমোযোজিত গনসংখ্যা নির্ণয় কর। 
খ. মধ্যক / প্রচুরক / সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে গড় নির্ণয় কর।



SSC Math Suggestion 2023 Final All Board এসএসসি গনিত সাজেশন ২০২৩  




SSC Math Suggestion 2023 Pdf, ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষার সাজেশন, এসএসসি গণিত, এসএসসি গনিত সাজেশন, এসএসসি গনিত সাজেশন ২০২৩, নবম দশম শ্রেণীর গণিত সাজেশন, SSC Math Suggestion 2023 All Board, ssc general math suggestion 2023, SSC Math Final Suggestion 2023, ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষার সাজেশন, SSC Math Suggestion, এসএসসি শর্ট গনিত সাজেশন 2023, SSC Math suggestion pdf, এসএসসি গনিত সাজেশন, ssc 2023 general math suggestion, ssc math suggestion 2023,ssc general math suggestion 2023,ssc suggestion 2023,ssc 2023 math suggestion,ssc 2023 general math suggestion,class 10 math suggestion 2023,ssc suggestion math 2023,ssc math final suggestion 2023,ssc math suggestion,ssc batch 2023,ssc exam 2023 suggestion,suggestion, এসএসসি গণিত সাজেশন ২০২৩,এসএসসি ২০২৩ গণিত সাজেশন,এসএসসি শর্ট সাজেশন ২০২৩,এসএসসি গণিত পত্র সাজেশন ২০২৩,এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ গণিত সাজেশন,এসএসসি ২০২৩ সাজেশন,এস এস সি গণিত সাজেশন ২০২৩,এসএসসি গণিত সাজেশন,এসএসসি পরীক্ষা গণিত সাজেশন ২০২৩,এসএসসি ২০২৩,এসএসসি গনিত সাজেশন ২০২৩,এস এস সি ২০২৩ গনিত সাজেশন,গনিত এস এস সি ২০২৩ সাজেশন,গনিত সাজেশন ২০২৩,এসএসসি ২০২৩ গণিত সাজেশন ২০২৩,এসএসসি গণিত শর্ট সাজেশন ২০২৩

জেলা জজ আদালত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

জেলা জজ আদালত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

জেলা জজ আদালত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

প্রতিষ্ঠানের নাম: Chief Metropolitan Magistrate Court Dhaka (CMM)
সংক্ষিপ্ত নাম: CMM
আবেদন শুরুর তারিখ: 25 মে, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ: 11 জুন, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:বিজ্ঞপ্তি নং ০১
ওয়েব লিংক: http:// cmm. teletalk. com.bd/



নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: CMM
শেষ তারিখ: 11 জুন, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 25 মে, 2023

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: CMM
শেষ তারিখ: 11 জুন, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 25 মে, 2023

প্রসেস সার্ভার
সংক্ষিপ্ত নাম: CMM
শেষ তারিখ: 11 জুন, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 25 মে, 2023

ড্রাইভার
সংক্ষিপ্ত নাম: CMM
শেষ তারিখ: 11 জুন, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 25 মে, 2023

বেঞ্চ সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: CMM
শেষ তারিখ: 11 জুন, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 25 মে, 2023

স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার আপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: CMM
শেষ তারিখ: 11 জুন, 2023
অবস্থা: চলমান
প্রকাশিত: 25 মে, 2023


জেলা জজ আদালত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩




Chief Judicial Magistrate Job Circular 2023, Dhaka CMM Job Circular 2023, Metropolitan Sessions Judge Court Job Circular 2023, জেলা জজ আদালত নিয়োগ, Chief Metropolitan Magistrate Court Dhaka Job Circular 2023, চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩, Chief Judicial Magistrate Job Circular 2023

cmm-job-circular-2023-1

Dhaka Tax Zone Job Circular 2023 কর কমিশন নিয়োগ ২০২৩ ঢাকা

Dhaka Tax Zone Job Circular 2023 কর কমিশন নিয়োগ ২০২৩ ঢাকা

Dhaka Tax Zone Job Circular 2023 কর কমিশন নিয়োগ ২০২৩ ঢাকা

প্রতিষ্ঠানের নাম: Taxes Zone-2, Dhaka (TAX2)
সংক্ষিপ্ত নাম:TAX2
আবেদন শুরুর তারিখ:7 জুন, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:27 জুন, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:১ ই-৬৮/নিয়োগ/কঅ- ২/২০২২-২০২৩/৮৬৭
ওয়েব লিংক: http://tax2.teletalk.com.bd/


নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

নোটিশ সার্ভার
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

উচ্চমান সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

(সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর)
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

(কম্পিউটার অপারেটর)
সংক্ষিপ্ত নাম: TAX2
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 7 জুন, 2023

dhaka-tax-zone-job-circular-2023-worldtimetech
dhaka-tax-zone-job-circular-2023-worldtimetech-1
 

Kor Commission Job Circular 2023, income tax circular 2023, Income Tax Job Circular 2023, Tax zone Job Circular 2023, Bd Job Circular 2023, Tax Zone 11 Job Circular 2023, 2 Tax Zone Job Circular 2023, Tax Zone Job Circular 2023, Tax Zone 2 Job Circular 2023, Tax Zone Dhaka Job Circular 2023, কর কমিশনারের কার্যালয়ে নিয়োগ, কর অঞ্চল ২ ঢাকা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩, কর কমিশন নিয়োগ ২০২৩ ঢাকা, কর কমিশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ ঢাকা, কর কমিশন নিয়োগ ২০২৩ ঢাকা, কর অঞ্চল ২ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩, কর কমিশনারের কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, কর কমিশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩, ঢাকা কর কমিশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

নারকেল খেলে কি হয় narkel khele ki hoy

নারকেল খেলে কি হয় narkel khele ki hoy

নারকেল খাওয়ার কিছু উপকারিতা

নারিকেল খাওয়া সম্প্রতি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং এটি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসাবে পরিচিত। নারিকেল একটি উষ্ণতাপীয় ফল বা ফলমূল যা আপনাকে শক্তি প্রদান করতে পারে এবং এটি একটি পুষ্টিকর উপাদানের উৎস হিসাবে পরিচিত। নারিকেলের বিভিন্ন অংশ যেমন নারিকেলের পানি, কাচা নারিকেল, নারিকেলের তেল এবং নারিকেলের ক্ষারীয় তরল সহ একটি বিস্তৃত পুষ্টিকর সাগর এখানে রয়েছে।

শরীরকে সুস্থ রাখা: নারকেল খাওয়া আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। নারকেলে প্রাকৃতিক তেল রয়েছে যা শরীরের স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে ও রোগপ্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ায়। নারকেলে রয়েছে লৌহ, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, এবং ভিটামিন ই যা শরীরের ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদপিণ্ড কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 

পুষ্টির জন্য নারকেল: নারকেল প্রাকৃতিক একটি পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে পরিচিত। প্রচুর পরিমানে ভিটামিন, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, এবং আরও অনেক ধরণের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। নারকেল প্রোটিন ও অপরিহার্য চর্বি দেহে সরবরাহ করে, যার মাধমে ত্বক সুন্দর থাকে।      

হার্ট সুস্থ রাখে: নারকেল খেলে হার্ট সুস্থ থাকে। এটি রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায় এবং হার্টকে শক্তিশালী করে। নারিকেলের ফ্যাটি এসিডের চেইনগুলো রক্তে কোলেস্টেরল পেলে সেগুলি ভেঙে ফেলে ফলে হার্টের রোগ থেকে বাঁচা যায়।   

ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য যত্নে :  নারকেল খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে অন্যতম হলো চুলের গোড়া মজবুত করা। এটি  ত্বকের মেলানিন কমিয়ে চুলের নিউট্রিশন বৃদ্ধি করে। চুলকে সিল্ক, মজবুত ও সুস্থ রাখতে নিয়মিত নারকেল খান। 

ঠান্ডা বা কফ দূর করা : নারকেল প্রাকৃতিকভাবে কফ নিরাময় করতে সক্ষম আবার রুগীর ঠান্ডা লাগলে, নারকেল একটি পাত্রে গরম করে তেল বের হবে তারপর হালকা ঠান্ডা হলে রুগীর গলায় মালিশ করলে রুগীর ঠান্ডা দূর হয়ে যাবে এবং  শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক হবে।

শক্তি বাড়াতে নারকেল : নারিকেলে অতিরিক্ত পরিমানে ক্যালরি রয়েছে। যার মাধ্যমে তাৎক্ষনিকভাবে  ক্লান্তি ও ক্ষুধামন্দা দূর হয়ে যায়। তাই দূরে কোথাও গেলে পকেটে নারিকেলের টুকরো নিয়ে যেতে পারেন। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: নারিকেলের ফ্যাটি এসিডের চেইনগুলো রক্তে কোলেস্টেরল কমিয়ে ইন্সুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখে। 

শরীরে ওজন কমাতে নারকেল : নারিকেল অতিরিক্ত ক্যালোরি থাকার কারণে অল্প খেলেই ক্ষুধা দূর হয়ে যায়। মেটাবলিজম বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। তাই অল্প খাওয়ার কারণে শরীরে ফ্যাট জমে না শরীরের ওজন হ্রাস পায়। 


হেপাটাইটিস সি নিয়ন্ত্রিত :  
নারিকেল হেপাটাইটিস সি রোগ নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী । নারিকেল হেপাটাইটিস সি রোগ নিয়ন্ত্রণে কিভাবে সাহায্য করতে পারে:

  • প্রাকৃতিক এন্টিভাইরাল গুণগুলি: নারিকেলে থাকা প্রাকৃতিক এন্টিভাইরাল গুণগুলি হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। এটি ভাইরাসের প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং রোগের প্রবর্তন কেমন হচ্ছে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
  • সহায়ক পরিমাণ প্রোটিন: নারিকেলে থাকা প্রোটিন হেপাটাইটিস সি রোগের সংক্রমণের প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ভাইরাসের প্রতিরোধে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ায় এবং রোগ প্রবর্তন এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
  • শক্তিশালী প্রতিবন্ধক গুণগুলি: নারিকেলে থাকা শক্তিশালী প্রতিবন্ধক গুণগুলি হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের বিকাশ এবং প্রবর্তন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে। এটি ভাইরাসের জন্য আবর্জনা তৈরি করে এবং তা নিয়ন্ত্রণ করে যা সংক্রমণের ঝুঁকিকে কমিয়ে দেয়।

নারিকেল ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে কাজকরী। নারিকেল ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে কিভাবে সাহায্য করতে পারে:
  • প্রাকৃতিক এন্টিক্যান্সার গুণগুলি: নারিকেলে থাকা প্রাকৃতিক এন্টিক্যান্সার গুণগুলি ক্যান্সারের বিকাশ ও প্রবর্তন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে। এটি ক্যান্সার কণিকার বৃদ্ধি প্রতিরোধে কার্যকরী হতে পারে এবং ক্যান্সার সেলগুলির প্রশমনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
  • প্রোটেক্টিভ কম্পাউন্ড: নারিকেলে থাকা প্রোটেক্টিভ কম্পাউন্ডগুলি ক্যান্সারের ঝুঁকিকে কমিয়ে দেয়। এগুলি ক্যান্সারের প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং ক্যান্সার কণিকার বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে।
  • প্রতিবন্ধক গুণগুলি: নারিকেলে থাকা প্রতিবন্ধক গুণগুলি ক্যান্সারের প্রবর্তন এবং বিকাশ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে। এগুলি ক্যান্সার সেলগুলির অবনতি ও প্রশমনে ভূমিকা পালন করতে পারে।

দাঁত ও হাড় মজবুত করতে নারিকেল :
নারিকেল দাঁত ও হাড়ের মজবুত করতে সহায়তা করতে পারে। নিম্নলিখিত কিছু উপকারিতা উল্লেখ করা হয়:
  • ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম: নারিকেল দাঁত ও হাড়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সরবরাহ করে। এই উপাদানগুলি দাঁত ও হাড়ের মজবুত করে এবং একটি সুস্থ স্কেলেটন প্রসারণ ও নবীনীকরণ পদার্থ হিসাবে কাজ করে।
  • স্বাস্থ্যকর মস্তিষ্ক: নারিকেলে থাকা উচ্চ পরিমাণে প্রাকৃতিক মস্তিষ্ক কোষসমূহ দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য ও মজবুতির জন্য উপকারী হতে পারে। এটি অক্সিজেন পরিপূর্ণ রক্তপাত ও পুষ্টি সরবরাহ করে এবং তাদের নবীন প্রসারণ এবং নষ্ট হওয়া কোষগুলি পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে।
  • আন্তর্জাতিক ভিটামিন ও মিনারেল: নারিকেলে থাকা ভিটামিন এবং মিনারেল দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য ও মজবুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নারিকেল ভিটামিন বি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিংক, আয়রন ইত্যাদি সরবরাহ করে যা দাঁত ও হাড়ের মজবুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

এক কথায়, নারকেল খেলে ওজন কমে, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য টিক থাকে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকে, হেপাটাইটিস সি এবং ক্যান্সার এর ঝুঁকি হ্রাস পাই। 

পেঁপে পাতার রসের উপকারিতা ও রস বানানোর নিয়ম

পেঁপে পাতার রসের উপকারিতা ও রস বানানোর নিয়ম

ভিটামিন ও প্রাকৃতিক সংযোজকের উপস্থিতি রপয়েছে পেঁপে পাতায় ভিটামিন এ, সি, ই, কে ও বি এবং পুষ্টিকর মিনারেল যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাংগানিজ,  অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এনজাইম এবং ফাইটো নিউট্রিয়েন্টস ও আয়রন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। এগুলি স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, শরীরের প্রশস্ত কাজকর্ম বৃদ্ধি এবং অঙ্গ শক্তিশালী  ও সুন্দর করে। তাছাড়া পেঁপে পাতার রস হজম শক্তিশালী, চুল পড়া, খুশকি, হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি, বিভিন্ন রকমের ক্যান্সার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, লিভারকে সুস্থ রাখা, পিরিয়ডের সময় যন্ত্রণা দূর, এবং বিভিন্ন রকমের জ্বরের হাত থেকে রক্ষা করে।  

পেঁপে পাতার রসের উপকারিতা

ডায়াবেটিসের জন্য পেঁপে পাতার রসের উপকারিতা :    
পেঁপে পাতার রস ক্যালোরি ও কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা খুব কম থাকে। এটা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভালো, কারণ তারা অধিক ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট অন্তর্ভুক্ত খাদ্য থেকে দূরে থাকতে পারবে। পেঁপে পাতার রস খালি পেটে খেলে, ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণ বা ওজন কমাতে সহায়তা করবে এটি। উচ্চ পরিমাণ ফাইবার থাকার কারণে হটাৎ ডায়াবেটিস বাড়ার লক্ষণ হবে না। কারণ ফাইবার ওজন কমিয়ে রক্তে কোলেস্টেরলের স্তর নিয়ন্ত্রণ করে। পেঁপে পাতার রসে ভিটামিন ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর এটি তাদের ক্ষমতা পূর্ণ উদ্ধার করে। কিডনি ড্যামেজ রক্ষায় পেঁপে পাতার রসের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান বেশ কার্যকর। এটি  ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখে।       

পিরিয়ডের সময় যন্ত্রণা পেঁপে পাতার রসের উপকারিতা :
পিরিয়ডের সময় যন্ত্রণা ও দুর্বলতা অনেক মহিলা জন্য সাধারণ সমস্যা। পেঁপে পাতার রসের মাধ্যমে যন্ত্রণা কমানো যায় কারণ এটি আরাম প্রদান করতে পারে এবং শরীরের শক্তি বাড়াতে পারে। মহিলাদের পিরিয়ডের সময় স্তন ব্যথা অনুভব হতে পারে। পেঁপে পাতার রসের মাধ্যমে এই সমস্যা কমাতে পারে। পিরিয়ডের সময় পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিতে পারে তা দূর করতে পেঁপে পাতার রস খেতে পারেন এতে রয়েছে উচ্চ পরিমানে ভিটামিন এবং মিনারেল। শরীর দুর্বলতার কারণে হরমোনের ঘাটতি এবং মাসিক চক্র অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে পারে তাই পেঁপে পাতার রস খেলে এই সমস্যা থেকেও বাচা যায়। অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি পিরিয়ডের সময় যন্ত্রণা এবং হরমোনাল অস্বাভাবিকতা দূর করতে পারে।   

লিভারের জন্য পেঁপে পাতার রস : 
পেঁপে পাতার রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা লিভারের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ভিটামিন সি লিভারের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে উন্নত করে এবং জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ বৃদ্ধি করে। পেঁপে পাতার রসে থাকা প্রাকৃতিক এনজাইমগুলি লিভার শুদ্ধিকরণে কার্যকারী হয়ে থাকে। এটি লিভারের জীবানু, টক্সিন এবং অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদানগুলি অপসারণ করে দেয় এবং লিভারের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। পেঁপে পাতার রসে থাকা প্রাকৃতিক ভিটামিন, এনজাইম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রোটিনগুলি লিভারের ক্ষমতা বৃদ্ধির   জন্য উপযোগী। এগুলি লিভারকে শক্তি প্রধান করে। সাধারণত, লিভার ক্ষতিকর উপাদানগুলির কারণে লিভারের ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পরে, কিন্তু পেঁপে পাতার রসে থাকা পুষ্টি উপাদানগুলি লিভারকে শক্তিশালী রাখে। জন্ডিস এবং লিভার সিরোসিস এবং জন্ডিস হবার আশংকা কমে যায়।  

হজম শক্তি বাড়ায় পেঁপে পাতার রস : 
পেঁপে পাতায় রয়েছে প্রোটিস, অ্যামিলেস, এনজাইম, প্রোটিন, প্যাপেইন, কার্বোহাইড্রেড, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, মিনারেল এবং ফাইবার এগুলি হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে পাকস্থলি এবং কোলনের প্রদাহ দূর করে। তারসাথে নিরাময় করে আলসার। পেঁপে পাতার রসে থাকা এন্জাইমগুলি হজম বাড়াতে ভূমিকা পালন করে। এটি হজম শক্তির প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং খাদ্য উপাদানগুলি ভালোভাবে রূপান্তরিত হয়। এটি আপনার হজম শক্তি বাড়ায় এবং পাচনতত্ত্বক সমস্যাগুলি সমাধান করতে সাহায্য করে। যদি আপনার পেটে গ্যাস হয় বা বায়ু বের হয় তাহলেও তা খুব দ্রুত দূর করবে এটি। পেট ঠান্ডা ও আরামদায়ক অনুভব করতে প্রতিদিন সকালে খালি পেতে এক গ্লাস খাবেন। তাতে আপনি শক্তিও পাবেন। এটি আপনার স্বাস্থ্যকে বৃদ্ধি ও সুস্থতা উপহার দেয়।

ক্যান্সারের প্রতিরোধে পেঁপে পাতার রস : 
পেঁপে পাতার রসে শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং পলিফেনল ধারণ করে, যা বিভিন্ন ক্যান্সারের প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এটি ক্যান্সারের শুরুকর্তৃক ক্যান্সারের সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা বিটা-ক্যারোটিন ক্যান্সার কোষ গুলিকে বৃদ্ধি করতে দেয় না। যেহুতু এর মধ্যে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বিদ্যমান তাই এটি শরীরের জীবাণুগুলির বিরুদ্ধে কাজ করে এবং স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। তাই আমরা বলতে পারি পেঁপে পাতার রসে পলিফেনল এর উপস্থিত থাকার কারণে মৃত বা ক্যান্সার  কোষ গুলি বাড়তে পারে না। ব্রেস্ট ক্যান্সারকে প্রতিরোধে এতে রয়েছে প্যানক্রিয়াটিক, লং, এসিটোজেনিন এবং এনজাইম লিভার।এই অ্যান্টি-ক্যানসার উপাদান গুলি অগ্ন্যাশয় ক্যানসার, লিভার ক্যানসার, এবং ফুসফুসের ক্যানসার দূর করে। তাছাড়া কেমোথেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হ্রাস করতে পেঁপে পাতার রস বেশ উপকারী।    

পেঁপে পাতার রস ত্বক এবং চুলের সমস্যাদির সমাধান :
পেঁপে পাতার রসে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন রয়েছে, যা ত্বককে  স্বাস্থ্যকর ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এতে থাকা ভিটামিন সি, গ্লটেমেট অ্যাসিড, গ্রাইসিন, ভেলিন, কারপাইন যৌগ, ট্রাইপটোফেন এবং হিস্টিডিন ব্রণ দূর করে এবং ত্বকের বয়স হ্রাস করে। এটি মুখের ত্বক সমস্যা যেমন ব্রণ, পিম্পলস, দাগ, ফ্রিকেলস এবং ত্বকের অন্যান্য সমস্যাগুলি দূর কোনো পারে। এর মধ্যে থাকা  বিটাক্যারোটিন  চুলের স্বাস্থ্য উন্নতি ও বৃদ্ধি প্রদান করতে পারে। চুল পড়া, ভঙ্গুর চুল, এবং খুশকি দূর করতে সহায়তা করে। এটি ত্বককে করে মলিন ও মসৃণ।   

ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের পেঁপে পাতার রস :
পেঁপে পাতার রস অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন রয়েছে, যা শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে স্থায়ীভাবে উন্নত করে। এটি ডেঙ্গু ভাইরাসের প্রতিরোধে সাহায্য করে। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রুগীদের দ্রুত হারে প্লাটিলেট কমতে থাকে। পেঁপে পাতার রস রক্তে প্লাটিলেট মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে। ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের সাধারণত জ্বর, ক্লান্তি, বমি বমি ভাব, বমি, ত্বকের প্রদাহে, মাথাব্যাথা, মাংসপেশী ব্যাথা এবং হাড় ব্যাথা করে। পেঁপে পাতার রসের উপস্থিত এন্টিইনফ্ল্যামেটরির গুণাবলী এই সমস্যা সমাধান করতে পারে। তাছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের শরীরে তরলের স্তর ভেঙে পরে পেঁপে পাতার রস দরকার পরে শরীরের তরল স্তর পুনর্গঠন করতে সাহায্য করে। তাছাড়া শরীরের স্নায়ুতাত্ত্বিক সমস্যা কমিয়ে আনা যায় এর মাধ্যমে।


ইত্যাদি ছাড়াও মহান আল্লাহ তালার সৃষ্টি পেঁপে পাতার রসের বহু ওষুধি গুনাগুন রয়েছে। নিচে কিভাবে তৈরী করবেন এই রস সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো :

পেঁপে পাতার রস বানানোর নিয়ম

১. প্রথমে ২ থেকে ৩ টি কচি পরিষ্কার পাতা নিন। 
২. তারপর ব্লেন্ডারে দিয়ে অথবা পিষে রস বের করুন ইচ্ছা করলে লবণ দিতে পারেন। 
৩. শেষে পাঁচ থেকে ছয় চা চামচ রস এক গরম গ্লাস পানিতে মিশান। 
এ ভাবে সকাল, দুপুর, ও সন্ধ্যায় খেতে হবে টানা ৭ - ১৪ দিন।  


আশা করি পেঁপে পাতার রস প্রাথমিক অবস্থায় রোগ ভালো হয়ে যাবে। তবে আপনি যদি নিয়মিত ঔষধ গ্রহণ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে যাবেন। তাছাড়া যদি খাবার পর চুলকানি বা এলার্জি হয় তাহলে দ্রুত ডাক্তারকে দেখান। 

থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা Thankuni Patar Upokarita

থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা Thankuni Patar Upokarita

প্রাকৃতিক ওষুধ হলো থানকুনি পাতা। যার মাধ্যমে ঘা, কাশি, ত্বকে সমস্যা, ডায়াবেটিস, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, পেটের সমস্যা, শরীরকে টক্সিনমুক্ত রাখতে, ঘুমের সমস্যা ইত্যাদিতে ব্যাপক ভাবে সাহায্য করে। এছাড়া আরো বহু সমস্যার সমাধান করে এ রস। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো :


কাশি কমাতে থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
কাশি দূর করতে প্রাকৃতিক ওষুধ হলো থানকুনি পাতার রস। এ রসের ব্যবহার কাশি কমাতে সাহায্য করে। কাশি হলো একটি সাধারণ শ্বাসকষ্ট যা হালকা বা মাঝারি একটি সংক্রমণ জাতীয় মারাত্মক অসুখ । থানকুনি পাতার রসের উপাদানগুলি শ্বাসনালীতে সংক্রমণ কমিয়ে দেয় যার ফলে কাশির উপসর্গ সহজে কমে যায়। কাশির কারণে গলা ব্যাথা ও জীবাণু নিরাময় করে এই ওষুধি রস। তাই  ঠান্ডা কাশি, হাঁচি, সম্পৃক্ত অসুখগুলি হলে থানকুনি পাতার রস খেতে পারেন। ১ থেকে ২ সপ্তাহ থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে সকাল, বিকাল ও ঘুমানোর আগে দু’চামচ করে খেলে কাশি পুরোপুরি দূর হয়ে যাবে। 

ত্বকের জন্য থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস ত্বকের জন্য একটি মাধ্যম যা ত্বকে অসম্ভব উপকারিতা দিতে পারে। থানকুনি পাতার রসে অনেকগুলি উপাদান থাকে, যেগুলো ত্বকের স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। থানকুনি পাতার রসের ব্যবহার করা হলে ত্বক উদ্দীপন পায় এবং ত্বকের টিস্যু গুলি নতুনত্ব শক্তি বৃদ্ধি পায়। এটি ত্বকের শুষ্কতা, বিষাক্ততা এবং দাগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের প্রাকৃতিক গ্লোইং বাড়ায়। এটি ত্বকের মুখ্য পরিস্কারক হিসাবে কাজ করে। থানকুনি পাতা খেলে ফর্সা হয়। এটি মৃত সেলগুলি সরাসরি দূর করে এবং ত্বকের মধ্যে রক্ত প্রবাহ বাড়ানোর মাধ্যমে ত্বকে পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর অনুভূতি দেয়। এই পাতার রসে উপস্থিত প্রোটিন ও ভিটামিন ত্বকের উদ্দীপন বৃদ্ধি করে। এটি নতুন টিস্যু উৎপাদনে সহায়তা করে এবং মুখের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা, ফর্সা ও তরুণত্ব উপহার দেয়।থানকুনি পাতার রসে উপস্থিত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ত্বকের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে। এটি ত্বকের মুখ্য রোগপ্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে এবং ত্বক স্বাস্থ্যকে সংরক্ষিত রাখে। এতে রয়েছে ফাইটোক্যামিকেল, বিটা ক্যারোটিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড এটি ত্বকের রোগ যেমন এগজিমা, হাঁপানি, আলসার, অ্যাংজাইটি এবং চর্মরোগ দূর করতে সাহায্য করে এই মহামূল্যবান পাতাটি। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা 
থানকুনি পাতার রস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী। ডায়াবেটিস হলে শরীরের রক্তে শর্করা (গ্লুকোজ) স্তর অনিয়ন্ত্রণ হয়ে পরে।থানকুনি পাতার রস নিয়মিত ব্যবহারে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি গ্লুকোজের স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এ রস শরীরে ইনসুলিন এবং মেটাবলিজম সঠিকভাবে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। এটি গ্লুকোজের স্তরকে নিরাপদ এবং স্থিতিশীল রাখতে পারে এবং ডায়াবেটিস সংক্রান্ত সমস্যা সংক্রান্ত ঝুঁকি কমায়। আপনি যদি দিনে দুই থেকে তিন বার এ রস খান তাহলে এটি আপনার রক্তে গ্লুকোজ এর পরিমান নিয়ন্ত্রণে এনে দিবে। 

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যারা অ্যালঝাইমার্স বা ডিমেনশিয়ার রোগে ভুগছেন তারা এ রস খাওয়ার ফলে ভালো ফল পাবেন।এই রসে আরো রয়েছে "ব্যাকোসাইড এ" ও "ব্যাকোসাইড বি" যা আপনার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করবে এবং মস্তিষ্কে নতুন কোষ উৎপাদনে সাহায্য করবে। যারা অ্যালঝাইমার্স বা ডিমেনশিয়ার রোগে ভুগছেন তারা এ রস খাওয়ার ফলে ভালো ফল পাবেন। এই রসে আরো রয়েছে "ব্যাকোসাইড এ" ও "ব্যাকোসাইড বি" যা আপনার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করবে এবং মস্তিষ্কে নতুন কোষ উৎপাদনে সাহায্য করবে। এটি ত্বকে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও পেনটাসাইক্লিক ট্রিটারপেন্স সিস্টেমকে প্রভাবিত করে মানসিক চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি ও স্মৃতিশক্তির উন্নতি করতে সহায়তা করে। এ পাতার রসে উপস্থিত মিথাইলকোবালামিন ও সায়ানোকোবালামিন বাড়ায়, যা মানসিক শক্তি ও স্মৃতিশক্তির উন্নতি করে। থানকুনি পাতার রসে থাকা উচ্চ পরিমাণের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদানগুলি মনোসামাজিক অবস্থা ও ঘুমের সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদানগুলি মনোসামাজিক চিন্তা ও মনোসামাজিক রোগের প্রতিরোধ বাড়ানোর মাধ্যমে মানসিক শক্তি ও স্মৃতিশক্তির উন্নতি করে। এটি স্মৃতিশক্তিকে স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।

পেটের সমস্যায় থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস পেটের সমস্যা সমাধানে উপকার করে। পেটের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে রয়েছে আমাশয় , আলসার, হজমের সমস্যা, পেট ব্যথা, পাচনতন্তের সমস্যা, গ্যাস ও আরও অনেক কিছু। থানকুনি পাতার রসে থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলি পেটের যেকোনো সমস্যার উপশম করতে সহায়তা করে। এটি  পাচনতন্তের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। এছাড়াও, থানকুনি পাতার রসের ব্যবহার মাধ্যমে পেটের গ্যাস দূর হয় এবং গ্যাসের কারণে ব্যথা হলে তাও ঠিক হয়ে যায়। এছাড়াও, থানকুনি পাতার রসে থাকা উপাদানগুলি পেটে পাথর সমস্যার হলেও তাও উপশম করতে সহায়তা করে। এটি পাথর গঠন কমায় এবং পাথর বিস্তারশীলতা নিরাময় করে।

শরীরের বর্জ নিষ্কাশন করতে  থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস শরীরকে টক্সিনমুক্ত রাখতে পারে। থানকুনি পাতার রসে থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলি শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্ষমতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্যকরীতা প্রদান করে এবং টক্সিনগুলি শরীর থেকে বের করে দেয়। এ পাতার রসে থাকা উচ্চ পরিমাণের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট  উপাদানগুলি শরীরের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করে টক্সিনগুলির নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে সহায়তা করে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানগুলি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ শক্তিশালী করে, যার ফলে শরীরে অপ্রয়োজনীয় টক্সিন প্রক্রিয়া বা মেটাবলিক উপাদানগুলি বের হয়ে যায়। শরীরে অতিরিক্ত টক্সিন জমা হতে থাকলে কিডনি নষ্ট, টিউমার, এবং নানা ধরণের অসুখ দেখা দিতে পারে। নিয়মিত এ ওষুধি পাতার রস খেলে মূত্র আকারে শরীরের বর্জ নিষ্কাশন হয়। মধুর সাথে অথবা থানকুনি পাতা চিবিয়েও আপনি খেতে পারেন। 

ঘুমের সমস্যা দূর করতে থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
আমরা আগের থেকেই জানি থানকুনি পাতার রসে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যা  নার্ভাস সিস্টেমকে স্বাভাবিক রাখে তাতে ভালো ঘুম হয়, মন উৎফল্ল থাকে। প্রতিদিন সকালে থানকুনি পাতার রস খালি পেটে একগ্লাস দুধে ৪-৬ চা চামচ মিশালে ত্বকে বয়সের ভাঁজ পরে না। আপনি চাইলে  থানকুনি পাতার রস গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। ইচ্ছা করলে তাতে লবণ অথবা মধু মিশাতে পারেন। থানকুনি পাতার রস অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে খুবই উপকারী। নিয়মিত ব্যবহারের মাধ্যমে কমতে থাকবে অনিদ্রার সমস্যা এবং আসবে সম্পূর্ণ শান্তিকর নিদ্রা । থানকুনি পাতার রসে উপস্থিত উপাদানগুলি মন শান্ত করতে সহায়তা করে। যা গভীর নিদ্রার জন্য কাজ করে। 

ক্ষত সারাতে  থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস ক্ষত সারাতে পারে। এর মাধ্যমে শরীরের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়াকে বাড়াতে করতে সহায়তা করা যায়। এ পাতার রসে থাকা উপাদানগুলি প্রাকৃতিক রক্ষা কার্যকরী হিসাবে কাজ করে। তাই একে এন্টিসেপ্টিকও বলতে পারেন। থানকুনি পাতা বেটে শরীরে কাটা স্থানে লাগালে দ্রুত রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে তারসাথে সংক্রমণের কোনোরকম আশংখা থাকবে না। এটি কাটা স্থানে নিয়মিত লাগালে ঘা দ্রুত শুকিয়ে যায় কারণ এটি কোষ পুনর্গঠন প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। 


থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম :
এই পাতা ধুয়ে আপনি যেকোনো ভাবেই খেতে পারেন। তবে নিম্নে উল্লিখিত উপায়ে খাওয়া ভালো :
১. এক গ্লাস দুধের সাথে ৪ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেতে পারেন। 
২. গরম পানির সাথে ৫ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে তার সাথে ২ চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। 
৩. তাছাড়া আপনি চাইলে থানকুনি পাতা চিবিয়েও রস খেতে পারেন। 

আজ রেকর্ড ভাঙলো ডেঙ্গু জ্বরের কারণে মৃত্যু

আজ রেকর্ড ভাঙলো ডেঙ্গু জ্বরের কারণে মৃত্যু

প্রকাশিত তারিখ: ৪/৭/২০২৩
আজ রেকর্ড ভাঙলো ডেঙ্গু জ্বরের কারণে মৃত্যু
ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুর আজ রেকর্ড ভাঙল। গতকাল ৩/৭/২০২৩ সোমবার পনে আটটা থেকে আজ মঙ্গলবার ৪/৭/২০২৩ সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬০। এ মাসের ৪ দিনের মধ্যেই মৃত্যু হলো ১৫ জনের। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রুগীর সংখ্যা ৬৮০ জনের বেশি রয়েছে। তাই আজকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের থেকে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি এসেছে। যাতে বলা হয়েছে, ডেঙ্গু জ্বরে আজকে সর্বাধিক মানুষ মারাগিয়েছে। যেখানে ২৪ ঘন্টায় ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪২৯ জন ও ঢাকার আশেপাশে ভর্তি হয়েছেন ২৪৯ জন। এ হিসাব করা হয়েছে সকল সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল মিলিয়ে।

সমগ্র বাংলাদেশে মোট ডেঙ্গু রোগী সংখ্যা ১ হাজার ৬৬৯ জন, যার মধ্যে ঢাকার হাসপাতাল গুলিতে ভর্তি হয়ে আছেন প্রায় ১১শ জন। বছরের শুরু হতে আজকের মধ্যে ডেঙ্গুতে ভর্তি হয়েছেন ৯ হাজার ৮৭০ জন ।  ২০১৯ সালে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয় ১০১৩৫৪ জন এবং মৃত্যু হয় ১৬৫ জন। ২০১৯ সালে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয় ১০১৩৫৪ জন এবং মৃত্যু হয় ১৬৫ জন। ২০২০ সালে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয় ১১৯৩ জন এবং মৃত্যু হয় ৭ জন। ২০২১ সালে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয় ২৮৪২৯ জন এবং মৃত্যু হয় ১০৫ জন। এবং ২০২২ সালে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয় ৬০০৭৯ জন এবং মৃত্যু হয় ২৮১ জন। এ মৃত্যু আমাদের দেশে সর্বাধিক এখন পর্যন্ত।    

তামিমের ক্রিকেট অধ্যায় কি শেষ হতে চলেছে

তামিমের ক্রিকেট অধ্যায় কি শেষ হতে চলেছে

শুরুটা হয়েছিল বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের ম্যাচ এর মধ্যে দিয়ে। যেখানে বাংলাদেশ লজ্জা জনক ভাবে হেরেছে আফগানিস্তানের সাথে। তখনই প্রশ্ন উঠে ছিল তামিমের ফিটনেস বিষয় নিয়ে। তামিম আফগানিস্তান সিরিজ শুরুর আগে সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন তিনি শতভাগ ফিট নেই তবে তিনি খেলেই বুজতে চান তিনি কি রকম ফিট আছে। এই বক্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান বিসিবি সভাপতি পাপন। তিনি বলেন এটা কি পাড়ার খেলা নাকি যে খেলে দেখতে হবে যে সে ফিট আছে কিনা। আর পরের দিন ৬ জুলাই ২০২৩ দুপুর ১২ টার দিকে আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ সিরিজের নিয়ে আলোচনার জন্য সংবাদ সম্মেলন করার সময় তামিম ইকবাল অশ্রুসজল চোখ নিয়ে তাঁর অবসরের কথা সকলকে জানান। এমনকি সে বলেছে সে তাঁর পরিবারের সাথে কথা বলেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাঁর এ সিদ্ধান্ত বিসিবিকে না বলেই নেয়া হয়েছে তাই বিসিবি ৮ জুলাই এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে বলবে তামিমের অবসরের বিষয় নিয়ে। তামিমে বিপরীতে মাঠে দেখা যাবে রনি তালুকদারকে।
তাঁর এই হটাৎ চলে যাওয়া নিয়ে কান্নার ডেউ বইছে তামিমের ভক্তদের মধ্যে তামিমের ছোট বেলার কোচ তপন দত্ত তাঁর এই অবসর নিয়ে খুবই আফসোস করেন তিনি বলেন তাকে কাঁন্নার মধ্যে দিয়ে আমরা তাকে বিদায় দিব কেন আমরা তাকে ফুলের মালা দিয়ে বিদায় দিব
এখন কথা হচ্ছে হটাৎ তামিমের বিদায় কিভাবে সামলাবে বিসিবি তামিম গত বছর ধরে বলে আসছে আমাদের শেষ বিশ্বকাপ এটি তাই আমরা বার বিশ্বকাপ নিব দেখা যাক সামনে ক্রিকেটের বাংলাদেশের ভবিষৎ

Ministry of agriculture moa job circular 2023

Ministry of agriculture moa job circular 2023

Ministry of agriculture moa job circular 2023


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: MOA
শেষ তারিখ: 10 সেপ্টেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান


ডাটা এন্ট্রি /কন্ট্রোল অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MOA
শেষ তারিখ: 10 সেপ্টেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান


অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: MOA
শেষ তারিখ: 10 সেপ্টেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান


কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MOA
শেষ তারিখ: 10 সেপ্টেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান


সাটঁ মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: MOA
শেষ তারিখ: 10 সেপ্টেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান


সরেজমিনে তদন্তকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: MOA
শেষ তারিখ: 10 সেপ্টেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান


ministry-of-agriculture-moa-job-circular-2023-1
100%



Ministry of agriculture moa job circular 2023 pdf, Ministry of agriculture moa job circular 2023 apply online, bangladesh agriculture job circular 2023, agriculture job circular 2023, diploma in agriculture job circular 2023, today all agriculture jobs in bangladesh, ministry of agriculture (moa) job circular 2023, কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়োগ ২০২৩, কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়োগ ২০২৩ অফিস সহায়ক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩, কৃষি নিয়োগ ২০২৩, কৃষি মন্ত্রণালয় ড্রাইভার নিয়োগ ২০২৩, অর্থ মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩, কৃষি মন্ত্রণালয় অফিস সহায়ক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়োগ ২০২৩, কৃষি অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

BMTTI Job Circular 2023 Apply online

BMTTI Job Circular 2023 Apply online

বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বিএমটিটিআই)
প্রতিষ্ঠানের নাম: Bangladesh Madrasah Teachers' Training Institute (BMTTI)
সংক্ষিপ্ত নাম: BMTTI

আবেদন শুরুর তারিখ: 10 আগস্ট, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:31 আগস্ট, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:BMTTI/Admin/Revenue-Recruitment-313/2023/2033
ওয়েব লিংক:http://bmtti.teletalk.com.bd/



মেডিক্যাল এ্যাসিসটেন্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: BMTTI
শেষ তারিখ: 31 আগস্ট, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 আগস্ট, 2023

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BMTTI
শেষ তারিখ: 31 আগস্ট, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 আগস্ট, 2023

লাইব্রেরি এ্যাসিসটেন্ট
সংক্ষিপ্ত নাম: BMTTI
শেষ তারিখ: 31 আগস্ট, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 আগস্ট, 2023

কেয়ারটেকার কাম স্টোর কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: BMTTI
শেষ তারিখ: 31 আগস্ট, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 আগস্ট, 2023

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: BMTTI
শেষ তারিখ: 31 আগস্ট, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 আগস্ট, 2023

BMTTI-Job-Circular-2023

Bangladesh Competition Commission Job Circular 2023

Bangladesh Competition Commission Job Circular 2023

Bangladesh Competition Commission Job Circular 2023

প্রতিষ্ঠানের নাম: Bangladesh Competition Commission(CCB)
সংক্ষিপ্ত নাম: CCB
আবেদন শুরুর তারিখ: 19 অক্টোবর, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ: 19 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং: 26.12.0000.104.11.006.23-578
ওয়েব লিংক: http://ccb.teletalk.com.bd/

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CCB
শেষ তারিখ: 19 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 অক্টোবর, 2023

সহকারী পরিচালক গবেষণা
সংক্ষিপ্ত নাম: CCB
শেষ তারিখ: 19 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 অক্টোবর, 2023

সহকারী পরিচালক
সংক্ষিপ্ত নাম: CCB
শেষ তারিখ: 19 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 অক্টোবর, 2023

প্রোগ্রামার
সংক্ষিপ্ত নাম: CCB
শেষ তারিখ: 19 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 19 অক্টোবর, 2023





bangladesh competition commission job circular, CCB Job Circular 2023 - ccb.teletalk.com.bd Apply Now, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন, CCB Job Circular 2023, Bangladesh Competition Commission Job Circular 2023, Bangladesh Competition Commission - BD Job Circular 2023, bd govt job circular 2023, bd govt job circular 2023 october, bd govt job circular 2023 november, সরকারি চাকরির খবর, BD Govt Job Circular 2023, Govt Job Circular 2023

Directorate of technical education job circular 2023

Directorate of technical education job circular 2023

Directorate of technical education job circular 2023


প্রতিষ্ঠানের নাম: Directorate of Technical Education (DTER)
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
আবেদন শুরুর তারিখ:22 অক্টোবর, 2023
আবেদনের শেষ তারিখ:11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং: 57.03.0000.046.11.097.23-758
ওয়েব লিংক: http://dter.teletalk.com.bd/


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

স্কিল্ডম্যান
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

ইলেক্ট্রিশিয়ান
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

ক্যাশ সরকার
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

সহকারী লাইব্রেরিয়ান কাম ক্যাটালগার
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

হিসাব সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

এলডিএ কাম ডাটা প্রসেসর
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

ড্রাইভার হেভি
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

ইলেক্ট্রিশিয়ান কাম পাম্প অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 
লাইব্রেরিয়ান
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

সাটঁ মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

হিসাব রক্ষক
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান


ইউডি কাম ডাটা প্রসেসর
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান




ইউডি কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 

উচ্চমান সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DTER
শেষ তারিখ: 11 নভেম্বর, 2023
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 






directorate of technical education job circular 2023, DTE Job Circular 2023, Technical Education Job Circular & Result 2023, DTE Job Circular 2023 apply dter teletalk com bd, Directorate of Technical Education DTE Job Circular 2023, bd govt job circular 2023, bd govt job circular 2023 october, bd govt job circular 2023 november, সরকারি চাকরির খবর, BD Govt Job Circular 2023, Govt Job Circular 2023