ড্রাগন ফলের অজানা ১৪টি উপকারিতা - Bangla Dragon Fruit Health Benefit

ড্রাগন ফলের অজানা ১৪টি উপকারিতা - Bangla Dragon Fruit Health Benefit

ড্রাগন ফল ফণীমনসা প্রজাতির এক ধরণের ফল। এক এক দেশে এই ফল এক এক নামে পরিচিতি। ভিয়েতনামে এর নাম মিষ্টি ড্রাগন ফল, থাইল্যান্ডে এর নাম স্ফটিক, চিনে এর নাম ড্রাগন মুক্তার ফল বা আগুনে ড্রাগন ফল এবং বাকি বিশ্বের বাকি দেশ গুলো ড্রাগন ফল নামেই সবচয়ে বেশি পরিচিত। খেতে সুস্বাধু অনেকটা লিচুর মতো। ভিটামিনে ভরপুর থাকায় একে সুপারফুড হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই ফল খেলে আপনি পাবেন ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, প্রোবায়োটিক এবং ওমেগা-৩। নিচে ড্রাগন ফলের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে বলা হলো :-


ওজন কমাতে আদর্শ খাবার ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে কম পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। যার ফলে আপনার শরীলে চর্বি বাড়ে না, আপনাকে সুস্থ ও স্বাস্থবান রাখে। ড্রাগন ফল আপনার সঠিক ওজন বজায় রাখে। এটি আপনার দাঁতকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। 


হার্টকে সুস্থ রাখতে ড্রাগন ফল-
বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কার্ডিওভাসকুলার রুগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল ব্যাপক উপকারী। ফলটির মধ্যে আশ্চর্যজনক শক্তি রয়েছে যা মানুষের পুরোনো খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং নতুন ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। হার্টকে ভালো অবস্থায় রাখতে এর মনোস্যাচুরেটেড সাহায্য করে, আর মনোস্যাচুরেটেড উপাদান সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ড্রাগন ফলে। ড্রাগন ফলে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা হার্টের জন্য স্বাস্থ্যকর। তাছাড়া এটি হৃদরোগ, জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা এবং বিষণ্নতা ভাব দূর করতে সাহায্য করে। 

ড্রাগন ফল হজম শক্তি কে আরো শক্তিশালী করে-
ড্রাগন ফল আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি এবং পাকস্থলীর প্রক্রিয়া পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এটিতে অতিরিক্ত ফাইবার থাকে দুর্বল হজম শক্তিকে শক্তিশালী করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যে থেকে মুক্তি লাভ করে। শরীরকে শক্তিশালী করতে বেশি বেশি ড্রাগন ফল এবং মাংস খান এতে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন থাকে ।  


ক্যান্সার প্রতিরোধক খাবার ড্রাগন ফল-
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত খাবার আপনাকে রাডিক্যালস মুক্ত এবং ক্যান্সার উৎপাদনকারী উপাদান হ্রাস করে। ড্রাগন ফল ৯০% অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত ফল। 


ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আর্দশ খাবার ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে অতিরিক্ত পরিমাণে ফাইবার যা আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল রক্তে চিনির মাত্রা কমায় এবং শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করে। ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিয়মিত ড্রাগন ফল খান। 


ত্বকের ছিদ্র ছিদ্র গর্ত দূর করতে ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক টানটান রাখে এবং তরুণতা ভাব মুখে বজায় রাখে। তাছাড়া আপনি ইচ্ছা করলে ফেস মাস্ক তৈরি করতে মধুর সাথে ড্রাগন ফলের টুকরো মিশিয়ে প্রাকৃতিক মুখের অ্যান্টি এজিং মাস্ক তৈরি করতে পারেন।


চুল পরা রোধে ড্রাগন ফল-
পাকা চুল রোধ চিকিত্সা করতে ড্রাগন ফল একটি চমৎকার এজেন্ট। ড্রাগন ফলের রস মাথার ত্বকে ৩০ মিনিট লাগিয়ে যেকোনো শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন এটি আপনার পাকা চুল রোধ করবে চুলকে সুস্থ রাখবে। এটি চুলের কোষ গুলো কে পুনরাবৃত্তি করবে ফলে আপনার চুলগুলি অক্সিজেন পাবে এবং মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর হবে। 


হাড়ের জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যাথা হলে ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফল আর্থ্রাইটিস সমস্যা থেকে বিস্তার লাভ করে। আর্থ্রাইটিস হলে শরীরের জয়েন্টগুলিতে প্রচুন্ড ব্যথা এবং অচলতা সৃষ্টি হয়। আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ড্রাগন ফল যোগ করুন এটি আর্থ্রাইটিস সমস্যার সাথে লড়াই করতে আপনাকে সহায়তা করবে। ড্রাগন ফল আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ব্যথা কমায় বলে ডক্টররা এর উপকারিতা দেখে এটিকে প্রদাহবিরোধী ফল বলে উপাধি দিয়েছেন। 


মুখের ব্রণের সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল-
ব্রণ সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল ব্যাপক কাৰ্যকর।  ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকায় এটি টপিকাল মলম হিসাবে কাজ করে। এই মলম তৈরী করতে প্রথমে ড্রাগন ফলের ছোট টুকরো নিয়ে বেল্যান্ডের এ পেস্ট তৈরী করুন পরে মুখের আক্রান্ত অ্যাস্থানে লাগান। প্রতিদিন সকালে ও রাতে ব্যবহার করলে সেরা ফলাফল পাওয়া যাবে।


রোদে পোড়া ত্বক সুস্থ করতে ড্রাগন ফল-
মুখে রোদে পোড়া ত্বক দূর করতে শসার রস, মধু এবং ড্রাগন ফলের টুকরো এক সাথে মিক্সড করে ব্লেন্ডারে পেস্ট তৈরী করে মুখে লাগালে ত্বকে দাগ প্রশমিত হবে। ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন বি৩ ত্বককে ময়শ্চারাইজ করে এবং রোদে পোড়া আক্রান্ত স্থানকে ঠান্ডা রাখে। 


হাড়কে মজবুত ড্রাগন ফল-
ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ম্যাগনেসিয়াম থাকে অন্যানো ফল থেকে। এটি হাড়কে মজবুত করে এবং স্বাস্থ্য বান রাখে। ৩৫ বছর এর অধিক বয়সী মহিলাদের যারা পোস্টমেনোপজাল সমস্যায় ভুগছেন তাদের অধিক পরিমানে ড্রাগন ফলে খেতে হবে। 


চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে ড্রাগন ফল-
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বেগুনি ড্রাগন ফলে করতে চমৎকার বিটা ক্যারোটিন থাকে। গাজর এর সকল ভিটামিন বেগুনি ড্রাগন ফলে থাকে তাই আপনি গাজর পছন্দ না করলে বেগুনি ড্রাগন ফল খেতে পারেন। 


কিডনিকে সুস্থ রাখতে ড্রাগন ফল-
বেগুনি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম পাওয়া যায়। পটাসিয়াম কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং কিডনিতে পাথর জমতে দেয় না। তাই কিডনিকে সুস্থ রাখতে বেগুনি ড্রাগন ফল খান। 


অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধক ফল ড্রাগন ফল- 
আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের অভাব হলে আমরা অস্টিওপোরোসিস রোগে ভোগী। অস্টিওপোরোসিস রোগ দূর করতে বেগুনি ড্রাগন ফল ব্যাপক কাযকরী। কারণ বেগুনি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে। যেসব শিশুরা অস্টিওপোরোসিস রোগে বুগছে তাদের বেগুনি ড্রাগন ফল দারুন উপকারী। 


তাই পরিশেষে বলা যেতে পারে ড্রাগন ফল আমাদের জন্য খুবই উপকারী। তবে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাই অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাওয়া ঠিক নয়। 

শরীলের উপকারিতা আম - Bangali 15 Benifit Of Mango

শরীলের উপকারিতা আম - Bangali 15 Benifit Of Mango

আম বাংলাদেশের এক রাজকীয় ফল। যা ফলের রাজা নামেও পরিচিত। বাংলাদেশের মত সুমিষ্ট ফল পৃথিবীতে আর কোথাও নেই। এই সুমিষ্ট ফলের সুন্দর সুন্দর নামও রয়েছে যেমনঃ কালিয়া, রানী পাসন্দ, বারি আম, দেউরি, ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, লোটা বোম্বাই, বোম্বাই, খিরসাপাত, অশ্বিনা এবং সুরজাপুরী। এই মিষ্টি আমের অনেক গুনাবলি রয়েছে। নিচে আমের উপকারের বর্ননা করা হলঃ


ক্যান্সার প্রতিরোধক খাবার আম:
আমেতে প্রচুর পরিমানে বিটা-ক্যারোটিন, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যেমন: কোয়ারসেটিন, ফিসেটিন, আইসোক্যারসিট্রিন, অ্যাস্ট্রাগালিন, গ্যালিক অ্যাসিড এবং মিথাইল গ্যালেট। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আমাদের দেহকে বিভিন্ন রকম ক্যান্সার যেমন: স্তন ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং লিউকেমিয়া বা অস্থিমজ্জার ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে। ল্যাবে প্রমানিত যে আম, ক্যান্সার কোষ প্রতিরোধ করতে ফলের মধ্যে সর্বাধিক সক্ষম। আমের ভিটামিন সি, ফাইবার এবং পেকটিন শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। 


ত্বকের যত্নে আম :
বাহিরের ধুলা বালি, ঘাম, রোদ আপনার ত্বককে নষ্ট করে দেয়, আম আপনার ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার এবং উজ্জ্বলতা করে। নিয়মিত আম খেলে ফেইস ওয়াস বা ক্রিম এর প্রয়োজন পড়ে না। আম গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করার ফলে ব্রন বা মুখে ছিদ্র ছিদ্র গর্ত থাকে না। আমের অ্যাস্ট্রিনজেন্ট ব্রণ, ফ্রেকলস, পিগমেন্টেশন এবং কালো দাগ করতে সহয়তা করে। আমের বিটা-ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-এজিং ত্বক ফর্সা করে। এতে থাকা ভিটামিন "সি" ত্বকের কোলাজেন(সংযোগকারী টিস্যুর অগ্রভাগ) টিস্যু কে বিশ্রাম দিতে সাহায্য করে। 


ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়ন্ত্রণে আমের পাতা:
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আম পাতা অসাধারণ উপকারী। ৫-৬টি আম পাতা সিদ্ধ করে, সারারাত ভিজিয়ে রাখুন পরে সকালে ছাকন দিয়ে ময়লা পরিষ্কার করে নিয়মিত খান। আমে গ্লাইসেমিক, গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং জিআই কম থাকার কারনে রক্তে সুগার এর মাত্রা বাড়ে না। তাছাড়া আমে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্তে গ্লুকোজ এর পরিমান হ্রাস করে।


ওজন কমানোর উপায়ে আম:
আম একটি পরিপূর্ন ফল এতে প্রচুর ভিটামিন এবং পুষ্টি উপাদান রয়েছে। আম আঁশযুক্ত ফল এবং প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হজমের ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমায় ফলে ওজন ও ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস পাই।


চোখের দৃষ্টি ভালো রাখার উপায়ে আম:
চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে আম ব্যাপক উপকারী। আমে ভিটামিন "এ" আছে যা চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নতি করে এবং রাতকানা থেকে আমাদের রক্ষা করে।
এক কাপ কাটা ২০০ গ্রাম আমে প্রায় ৩৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন "এ" রয়েছে, যা দৈনিক প্রয়োজনের ২৫ শতাংশ। ভিটামিন "এ" দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। এই ভিটামিন এর অভাবে অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। প্রতিদিন নিয়মিত আম খেলে রাতকানা, শুষ্ক চোখ, প্রতিসরণ ত্রুটি, চুলকানি, কর্নিয়া নরম হয়ে যাওয়া, সাইপ্টক্সানথিন থেকে পেশী ক্ষয় এবং চোখ জ্বালাপোড়া প্রতিরোধ করা যায়।


রক্তশূন্যতা ঘরোয়া চিকিৎসায় আম :
আমে প্রচুর পরিমানে আয়রন, ভিটামিন "সি" থাকায় গর্ভবতী মহিলাদের এবং রক্তাল্পতায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য আম খু্বই উপকারি। 


স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়ে আম :
আমে গ্লুটামিন অ্যাসিড, ভিটামিন বি৬ এবং আয়রন সমৃদ্ধ আছে যা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। যেসব শিশুরা পড়াশোনা মনে রাখতে কষ্ট হয় তাদের আম খাওয়া গুরুত্বপূর্ন। গ্লুটামিন অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি উদ্দীপিত কোষগুলিকে সক্রিয় করে এবং মস্তিষ্কের ডিটক্সিফিকেশন করে । 


স্ট্রোক রোগীর খাবার তালিকায় আম :
প্রছন্ড গরমে মানুষের স্ট্রোক করার সম্ভবনা থাকে। সেই স্ট্রোক পতিহত করতে আসে আম। এটি খেলে আপনাকে তাৎক্ষণিক ঠান্ডা এবং সতেজ করে তুলে। তাই গ্রীষ্মে বেশি বেশি আম খান এবং ঠান্ডা থাকুন।


হজম শক্তি বৃদ্ধির খাবার আম :
আম পাচনতন্ত্রকে স্থিতিশীল ও শক্তি করতে সাহায্য করে। আমে অ্যামাইলেজ এবং ফাইবার থাকে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে বাঁচা যায়।  অ্যামাইলেজ যৌগ খাদ্য দ্রব্য কে দ্রবীভূত ফলে কঠিন স্টার্চও সহজে ভেঙ্গে যায়। এবং ফাইবার যৌগ কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে আমাদের বাচায়। আমের মধ্যে থাকা এনজাইম পাক্সথলীর প্রোটিন ভেঙে হজমে সহয়তা করে। এই এনজাইম পাক্সথলীর গোলমাল দূর করে পেটকে উপশম করে। আমে প্রচুর ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সম্পূর্ন কার্যকর। ফাইবার কোলন পরিষ্কার রাখতেও সহয়তা করে।


ভিটামিনে সমৃদ্ধ আম :
আমে প্রচুর পরিমানে অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, বিটা-ক্যারোটিন, নিয়াসিন,  ফ্ল্যাভোনয়েড, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, এবং পটাসিয়াম রয়েছে। ২০০ গ্রাম, আমে প্রায় ৬০ মিলিগ্রাম ভিটামিন "সি", ২.৩ গ্রাম ভিটামিন "ই" এবং ৩৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন "এ" রয়েছে। এছাড়াও, আরডিএ ১০% ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের আম প্রদান করে। আমে বিদ্যমান ভিটামিন হল ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম, কোলিন এবং ফোলেট। 


ঘুম আসার খাবার হিসাবে আম:
২০০ গ্রাম আম খাওয়ার ফলে আপনি তাড়াতাড়ি ঘুমাতে এবং শান্তিকর বিশ্রাম পারবেন। আমে পাইরিডক্সিন বি-৬ থাকে যা মানুষের সেরোটোনিন সংশ্লেষণ করে মেলাটোনিন তৈরি করে ফলে শান্তিকর ঘুম আসে।  


হার্টের যত্নে আম:
পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম শরীরের হার্ট এবং রক্তনালী শীতিল রাখে, যা আমের মধ্যে বিদ্যমান। আমে তে থাকা ম্যাঙ্গিফেরিন বায়ো-অ্যাকটিভ উপাদান যা হার্টের ব্যাথা কমায়।


কিডনি পাথরের চিকিৎসায় আম:
আম পাতা কিডনি ও পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসায় করে। আমের পাতা বেলেন্ডারে পিষে সারা রাত পানিতে ভিজেয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে খেলে পাথর ভেঙ্গে বেরিয়ে আসবে।


হাড় শক্তিশালী করতে আম:
আমে বিভিন্ন খনিজ ও পুষ্টি উপাদান রয়েছে  যেমন ক্যালসিয়াম এবং পটাসিয়াম যা হাড় ও দাঁতকে স্বাস্থ্যকর শক্তিশালী ও উন্নত গঠন  করে। ভিটামিন "কে" শরীরে কোথাও রক্ত ক্ষরণ হলে সেখানে রক্ত জমাট বাঁধে এবং হাড় শক্তিশালী করতেও প্রভাব বিস্তার করে। ভিটামিন কে হাড়কে ক্যালসিয়াম দিয়ে পুরু করে ডেকে রাখে ফলে হাড় বৃদ্ধি পায়। আম বয়স্কদের অস্টিওপোরোসিসের অবস্থাও প্রতিরোধ করতে পারে।


অ্যাজমা প্রতিরোধ করতে আম :
আমের মধ্যে বিটাক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শ্বাসনালীগুলির হাঁপানির মতো স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে করে।


ভিটামিনে ভরপুর আম এক রাজকীয় ফল। গরমে নিয়মিত খান আর সুস্থ থাকুন। 

আনারকলি ফল বা প্যাশন ফলের স্বাস্থ্য গুনাবলী - Bengali Passion Fruit Health Benefit in Bangla

আনারকলি ফল বা প্যাশন ফলের স্বাস্থ্য গুনাবলী - Bengali Passion Fruit Health Benefit in Bangla

মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ আমাদের উপকারের জন্য অনেক উপকারী ফল দান করেছেন। তার মধ্যে একটি ফল হলো প্যাশন ফল। ফলটি রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে শরীরের অঙ্গ পতঙ্গ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই আমরা প্যাশন ফলের কিছু গুণাবলীর সম্পর্কে জানবো। 


গর্ভবতী মায়েদের জন্য আদর্শ ফল প্যাশন:
গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে প্যাশন ফল খুবই উপকারী। প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ থাকে। শিশুর ভ্রূণের বৃদ্ধি, সুস্থ স্বাস্থ্য এবং বিকাশের জন্য এক উপকারী ফল। প্যাশন ফলে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ প্রতিরোধ করতে এ ফলটি নিয়মিত খান কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার রয়েছে। উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত এ ফলটি খেলে আপনাকে শক্তি দিবে। তাছাড়া গর্ভাবস্থায় প্যাশন ফল খেলে তার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে প্যাশন ফল খান:
প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরিলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের ফ্রি-রেডিকাল হ্রাস করে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়, মৃত কোষ ধ্বংস করে এবং কোষের বিভিন্ন ক্ষতি প্রতিরোধ করে। তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো বৃদ্ধি করতে প্যাশন ফলে আলফা-ক্যারোটিন, বিটা-ক্রিপ্টোক্সানথিন এবং ভিটামিন সি উপাদান রয়েছে। ভিটামিন সি শরীলের রক্তের শ্বেত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে। ফ্লু, ঠান্ডা এবং অন্যান্য সংক্রমণ রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং অন্যান্য রোগ প্রতিরোধক কোষের কার্যকলাপ শক্তি বাড়ায়। 

পাকস্থলির সমস্যা দূর করতে নিয়মিত প্যাশন ফল খান:
আমাদের শরীলে ফাইবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ২০-৩০ বছর বয়সী পুরুষদের জন্য দৈনিক ৩৩.৬ গ্রাম প্রয়োজন এবং মহিলাদের ১৯-৩০ বছর বয়সী ২৮ গ্রাম ফাইবার প্রয়োজন কিন্তু গবেষণা মতে আমরা দৈনিক ১৫-১৬ গ্রাম ফাইবার খাই যা আমাদের কোলন কে দুর্বল করে দেয়। প্যাশন ফল প্রচুর পরিমানে ফাইবার সমৃদ্ধ। ফাইবার শরীলের পাকস্থলী অন্ত্র প্রণালীকে সুস্থ রাখে এবং হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে। তাছাড়া হার্টের রুগীদের ক্ষেত্রেও ফাইবার উপকারী। ফাইবার শরীলের কোলন থেকে  বর্জ্য এবং টক্সিন পদার্থ পরিষ্কার করে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।  

ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার প্যাশন ফল:
গ্রীষ্মমন্ডলীয় প্যাশন ফলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জি-আই) এর মান খুবই কম থাকে প্রায় ৩০। এটি খেলে রক্তে ধীরে ধীরে চিনি শোষিত হয়। অথাৎ রক্তে শর্করা বৃদ্ধি পাবে না, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের দুর্দান্ত ফল যা ইনসুলিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। প্যাশন ফল খেলে চিনির প্রতি লোভ এবং মেজাজ খিট খিটে কমে। ডায়াবেটিস রোগীদের সবসময় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম এইরকম জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হয়। তরমুজ এবং আনারসে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সর্বাধিক থাকে তাই এই জাতীয় ফল ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া ঠিক নয়। 

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখবে প্যাশন ফল:
আমাদের শরীলে খুব বেশি রক্তচাপ হলে ধমনীতে অত্যধিক চাপ পরে ফলে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক হয়। অ্যালকালয়েড রক্তচাপ কমায় ও স্বাভাবিক রাখে এবং অ্যান্টিস্পাসমোডিক রাখে। এই অ্যালকালয়েড প্যাশন ফলে অত্যাধিক পরিমানে পাওয়া যায়। এই ফলে অতিরিক্ত পটাসিয়াম এবং কম সোডিয়াম থাকায় ফলটি রক্তনালীকে শিথিল করে এবং রক্ত ​​প্রবাহ স্বাভাবিক উন্নতি করে। একটি মাঝারি প্যাশন ফলে ৮২০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে। সুতরাং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশি বেশি প্যাশন ফল খান।

হৃদরোগ সমস্যা দূর করবে প্যাশন ফল:
প্যাশন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং বি৬ পাওয়া যায় যা হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। কম চর্বিযুক্ত প্যাশন ফল হওয়ায় আর মধ্যে কোলেস্টেরল নেই। কোলেস্টেরল রক্ত ​​প্রবাহকে বন্ধ করে ধমনীক ব্লক আর মাধ্যমে অক্সিজেন প্রবাহ বন্ধ করে দেয়। কোলেস্টেরল শরীলের জন্য নীরব ঘাতক। প্যাশন ফলের ফাইবার এইচডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে যা আমারে দেহের জন্য ভালো এবং এলডিএল কোলেস্টেরল কমায় যা হার্টের জন্য খুবই খারাপ।  এলডিএল কোলেস্টেরল কমার মাধ্যমে আপনার হার্ট সুরক্ষিত থাকে। প্যাশন ফলের মধ্যে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের ধমনীর অভ্যন্তরীনে চর্বি জমতে দেয় না বরং তা কমায় এবং পরিষ্কার করে।

ভুলে যাওয়ার প্রবণতা হ্রাস করতে প্যাশন ফল:
প্যাশন ফলের ফোলেট, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীলের স্নায়বিক বিকাশ বৃদ্ধি করে। ফোলেট উপাদান আল্জ্হেইমের রোগ থেকে প্রতিকারে সাহায্য করে এবং ভুলে যাওয়ার প্রবণতা হ্রাস করে। পটাসিয়াম মস্তিষ্কে রক্ত ​​প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, জ্ঞানী করে তুলে, মস্তিক্সের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় এবং স্নায়ু কার্যকলাপ উন্নতি হয়। এছাড়াও প্যাশন ফলে প্রচুর ভিটামিন বি৬ আছে। ভিটামিন বি৬ ঘাটতি হলে বমি বমি ভাব হয় এবং হতাশা মনোভাব সৃষ্টি হয়। কিন্তু আমরা প্রাইয়ই ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিন বি৬ গ্রহণ করি যা খুবই খারাপ, প্রতি দিন ১০০ মিলিগ্রামের বেশি গ্রহণ করবেন না।

হজম শক্তি বাড়াতে প্যাশন ফল:
প্রতি প্যাশন ফলে প্রায় ২৫ গ্রাম ফাইবার থাকে যা অন্ত্রের গতিবিধি বজায় রাখতে এবং হজমের শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে সাহায্য করে। প্যাশন ফলে ফাইবার এর পাশাপাশি জলের উপাদানও রয়েছে যা হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করে। এর এনজাইম পাকস্থলীতে হজম রস বাড়ায় ফলে হজম শক্তি উন্নতি হয়। গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় প্যাশন ফল ব্যাপক উপকারী। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্যাশন ফলের ফাইবার যোগ করলে ধমনী এবং রক্তনালীর থেকে কোলেস্টেরল অপসারণ করতে আপনাকে সাহায্য করবে। 

ঘুমের সমস্যা দূর করতে প্যাশন ফল খান:
প্যাশন ফলে অ্যালকালয়েড এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট রয়েছে যা ঘুমের সমস্যা দূর করে। ডাক্তাররা অনিদ্রা রোগীদের প্যাশন ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন কারণ প্যাশন ফলে অ্যালকালয়েড থাকে যা অস্থিরতা, উদ্বেগ হ্রাস করে এবং নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। তাছাড়া প্যাশন ফলে ম্যাগনেসিয়াম থাকে তাও আপনার ঘুমের প্রশান্তি ঘটায়। ঘুমের ব্যাধি দূর করার সাথে সাথে বিপাককেও সাহায্য করে প্যাশন ফল। 

হাঁপানি রোগীদের নিয়ন্ত্রণে প্যাশন ফল:
বেগুনি প্যাশন ফলের খোসার নির্যাস খেলে হাঁপানির রোগীদের দারুন উপকারী হয় তাছাড়া ঘা সারাতে এবং কাশি চিকিৎসায় আর প্রয়োগ রয়েছে। এই ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বায়োফ্ল্যাভোনয়েডগুলিতে অ্যান্টিঅ্যালার্জিক এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কাশি বা শ্বাসকষ্ট চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। 


আমাদের দেশে এই ফলের সংখ্যা কম হলেও বাহিরে প্রচুর উৎপন্ন হয়। স্বাস্থকর এই ফলটি আমাদের দৈনিক খাবারে যোগ করে সুস্থ থাকার চেষ্টা করি।

কালো স্যাপোটের উপকারিতা - Black Sapote Benefits of Bengali

কালো স্যাপোটের উপকারিতা - Black Sapote Benefits of Bengali

পার্সিমনের একটি প্রজাতি হলো ব্ল্যাক সাপোট। ফলটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে কম দেখা গেলেও গাছটি কলম্বিয়া, মধ্য আমেরিকা, উগান্ডা এবং মেক্সিকো তে এই ফল বেশি দেখা যায়। চারটি কমলার সমান একটি ব্ল্যাক সাপোটে ভিটামিন সি রয়েছে। ব্ল্যাক সাপোট স্বাদ অনেকটা চকোলেটের মতো। তাই একে চকোলেট পুডিংও বলা হয়ে থাকে। তাছাড়া একে  জাপোটো প্রাইটো ও কালো সোপ্যাপেল ফল নামেও চিনা যায়। এতে প্রচুর ভিটামিন এ পাওয়া যায়। কালো স্যাপোটে ১০০ গ্রামের  মধ্যে ২৭২ মগমিলি গ্রাম ভিটামিন এ পাওয়া যায়। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাকস্থহলি, কিডনি, চোখের, বুকের, কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে ব্ল্যাক সাপোট ফল ব্যাপক কাযকরী। নিচে এর কিছু উপকারের কথা বলা হলঃ


রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে:
কালো স্যাপোট শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন ধ্বংস করতে সাহায্য করে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাছাড়া এটি শরীলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় বিপাক ক্রিয়া বৃদ্ধি করে। 

কিডনিকে সুস্থ রাখতে কালো স্যাপোট খান:
কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম পাওয়া যায়। পটাসিয়াম কিডনি সুস্থ রাখতে এবং কিডনির উদ্দীপনা বাড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া কিডনির পাথর প্রতিরোধ করতে কালো স্যাপোট ব্যাপক কাৰ্যকর। কালো স্যাপোটে বিভিন্ন খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপাদান কিডনি রোগের নিরাময়ে কাজ করে।  

ওজন কমাতে কালো স্যাপোট খান:
ওজন কমাতে কালো স্যাপোট ফল শরীরের অপ্রয়োজনীয় চর্বি ধ্বংস করতে সাহায্য করে। কারন এতে থাকা প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিনয়েড এবং ক্যাটেচিন শরিলের চর্বি ধ্বংস করে এবং পরে তা শক্তিতে রূপান্তর হয়। কালো স্যাপোটের কার্বোহাইড্রেট দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য করে। এর জটিল কার্বোহাইড্রেট ধীরে ধীরে হজম হয় সময় বেশি নেয়। তাছাড়া এটিতে চর্বি কম থাকায় ওজন কমানোর জন্য বেশ উপকারী। 

হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শরিলের চর্বি থেকে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি শোষণ করে আমাদের হজমশক্তিকে আরো উন্নত করে। তাছাড়া এটি শরিলের পেরিস্টালটিককে উদ্দীপিত করে এবং বিভিন্ন অন্ত্রের উন্নয়নের কাজ করে। কালো স্যাপোট শরীরের অপ্রয়োজনীয় ওজন কমাতে ব্যাপক সাহায্য করে।  

চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে খাবার কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোট দুর্দান্ত ফল যেখানে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়। ভিটামিন-এ আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-এ নতুন কোষের বিকাশ ঘটায় এবং কোষের বৃদ্ধিকে স্বাবাভিক রাখে, কোষের যত্ন নেয়। দৃষ্টিশক্তি উন্নয়ন এর জন্য ভিটামিন-এ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কালো সপোট চোখের স্বাস্থ্য রক্ষাতে আমাদের সাহায্য করে। 

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোট ফল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি উচ্চচাপ কমায়। প্রতিদিন এই ফলটি খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। কারণ কালো স্যাপোট প্রচুর পরিমানে পটাশিয়ামের এবং আয়রন থাকে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রতিদিন ওষুধের সাথে কালো সপোট ফলটি খেতে পারেন যা আপনার জন্য খুবই উপকারী।

তারুণ্য ধরে রাখার খাবার কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটকে অ্যান্টি এজিং ফল বলা হয় কারণ এতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। এই ফল মানুষকে তার তরুণটা বৃদ্ধি করে এবং মানসিক চাপ দূর করে। কালো স্যাপোট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকায় তা প্রাথমিক বার্ধক্যের সু-চিকিৎসা দিতে পারে। এটি মানুষের তরুণটা বৃদ্ধি করতে ত্বকের কোলাজেন কোষকে উদ্দীপিত করে।

হাড়কে মজবুত ও ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে কালো স্যাপোট খাবার খান:
প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন এবং পটাসিয়ামে ভরপুর কালো স্যাপোট। হাড়কে মজবুত করতে এই খনিজ উপাদান গুলি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এটি হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে, হাড়কে শক্তিশালী করে তুলে। হাড়ের ফাটল এড়াতেও কালো স্যাপোট গুরুত্বপূর্ণ। হাড়কে সুস্থ, শক্তিশালী এবং উন্নত করতে কালো স্যাপোট খুবই উপকারী। 

শরিরের ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে:
আমরা আগেই বলেছি কালো স্যাপোটে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম পাওয়া যায়। একটি কালো স্যাপোটে ৩৫০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম থাকে কিন্তু আমাদের দৈনিক চাহিদা ১০০ মিলিগ্রাম। তাই বাকি পটাসিয়াম শরীলের তরল ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যতা ঠিক রাখে, পেশী শক্তিশালী করে এবং হার্টের ক্রিয়া-কলাপ বজায় রাখে। রক্তচাপ, কিডনির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে কালো স্যাপোট সাহায্য করে।

শরিরের হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখে:
কালো স্যাপোট মানসিক চাপ, স্নায়ুকে শান্ত রাখতে এবং বিষণ্নতার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার ফলে উচ্চ মানসিক চাপ সৃষ্টি হয় কিন্তু কালো স্যাপোটে প্রচুর পুষ্টি উপাদান থাকে বলে এগুলো এড়ানো যায়। কালো স্যাপোট নিয়মিত খেলে হরমোন নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

কালো স্যাপোট কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে:
কালো স্যাপোট হজমশক্তি উন্নত করার সাথে সাথে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে করতে সাহায্য করে। এটি পাকস্থলীর অ্যাসিডের পরিমান কমায় এবং রেচক ক্রিয়া শক্তিশালী করে। পাকস্থলীর অ্যাসিডের পরিমান কমায় বলে বমি বমি ভাব কমায় এবং পেট ব্যথা থাকলে তা কমায়। 

ভিটামিন সি তে ভরপুর কালো স্যাপোট:
কালো স্যাপোটে প্রচুর ভিটামিন-সি রয়েছে। ভিটামিন-সি এটি শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। ভিটামিন সি ত্বককে শক্ত রাখতে এবং সুন্দর করতে সাহায্য করে। 


ভিটামিনে সমৃদ্ধ ফলটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকার করে। তাই নিয়মিত খাদ্য অভ্যাসের সাথে ফলটি খাওয়ার চেষ্টা করি এবং সুস্থ থাকি। 

পার্সিমন ফলের গুনাবলী স্বাস্থ্য উপকারিতা - Bengali Health Benefit of Persimmon

পার্সিমন ফলের গুনাবলী স্বাস্থ্য উপকারিতা - Bengali Health Benefit of Persimmon

পার্সিমন দক্ষিণ চীনের পার্বত্য অঞ্চলে সর্বপ্রথম পাওয়া যায়। পরে চীন, কোরিয়া, স্পেন, তুরস্ক, জাপান, ব্রাজিল, ইতালি এবং ইজরায়েল সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ফল চাষ হচ্ছে। এর মধ্যে জাপানি পার্সিমন সবচেয়ে মজাদার এবং তাদের জাতীয় ফল। পার্সিমন উজ্জ্বল কমলা রঙের ফল। মিষ্টি মধুময় স্বাদযুক্ত বিশেষ ফল। ১৭০ গ্রাম মাঝারি পার্সিমন ফলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। সেখানে ক্যালোরি পরিমান প্রায় ১১৭ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, প্রোটিন ১ গ্রাম, চিনি ২৫ গ্রাম, ফাইবার ৬ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩০ গ্রাম, ১১৯ গ্রাম ভিটামিন-এ এবং ৩৪ গ্রাম ভিটামিন-সি রয়েছে। তাছাড়া ফাইবার ০.১৫ গ্রাম, ফসফরাস ৪৮ মিলি.গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০  মিলি.গ্রাম ইত্যাদি পুষ্টি উপাদানও রয়েছে।
 
জাপানে দুই রকমের পার্সিমন দেখা যায় তা হলঃ
পার্সিমন হাচিয়া: সাধারণত অ্যাকর্ন আকৃতির এবং অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট যুক্ত হয়ে থাকে। এই ধরনের পার্সিমন গাঢ় লাল-কমলা রঙ্গের হয় এবং কালো কালো দাগ থাকে। হাচিয়া পার্সিমনের কোন বীজ থাকে না। এদের পাকলেই খাওয়া উত্তম।

পার্সিমন ফুয়ু: সাধারণত টমেটো আকৃতির এবং অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট বিহীন হয়ে থাকে। তাদের খোসা গাঢ় কমলা রঙ্গের হয়। ফুয়ু পার্সিম নেরও কোন বীজ হয় না। হালকা পাকলেই খাওয়া যায়।

পার্সিমন সু-স্বাস্থের জন্য খুবই উপকারী নিচে পার্সিমনের কিছু উপকারের কথা বলা হলঃ


পার্সিমন ফলের কারনে স্বাস্থ্য উন্নতি সমুহ:
পার্সিমন স্বাস্থ্যের জন্য ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ। পার্সিমনে বিভিন্ন রকেমর  ভিটামিন, খনিজ উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। পার্সিমনে থাকা ভিটামিন সি রোগ পতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং হৃদরোগের চিকিৎসা করে। পার্সিমনে ফাইবার বেশি থাকে ফলে দেহে কার্বোহাইড্রেট এর চলাচল ধীর করে দেয়, রক্তে শর্করা হ্রাস হয়। শরীরের ব্যাথা কমাতে পার্সিমন ফল ব্যাপক উপকারী। পার্সিমন ফল আর্থ্রাইটিসের হাত থেকেও আমাদের রক্ষা করতে পারে। পার্সিমনে ভিটামিন সি থাকার কারনে আর্থ্রাইটিসের প্রদাহ হ্রাস করে এবং দেহে উৎপন্ন ফ্রি র‍্যাডিক্যাল থেকে আমাদের বাচায়। 

হৃদরোগ সমস্যা মোকাবেলার খাবার পার্সিমন ফল:
পার্সিমন হার্টের ধমনী পরিষ্কার করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ধমনী ফুলে যাওয়া এবং সংকুচিত হওয়ার প্রকিয়াকে অ্যান্টিথেরোস্ক্লেরোটিক বলে। গবেষণায় বলা হয় পার্সিমনে অবস্থিত ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ উপাদান, অ্যান্টিথেরোস্ক্লেরোটিক প্রকিয়াকে শক্তিশালী করে। পার্সিমনের ফাইবার উচ্চ কোলেস্টেরলের রোধে কাজ করে। বিভিন্ন রকমের হৃদরোগ পার্সিমন ধংস্ব করতে পারে। পার্সিমনে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এক বিশেষ ফল যা দেহের অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে আমাদের রক্ষ্ম করে দীর্ঘস্থায়ী হৃদরোগ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পার্সিমন খেতে হবে। ট্যানিক অ্যাসিড এবং গ্যালিক অ্যাসিডের প্রধান উৎস পার্সিমন ফল। উচ্চ রক্তচাপ, বুকে ব্যাথা এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ট্যানিক অ্যাসিড এবং গ্যালিক অ্যাসিড কাজ করে। 

চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধির খাবার পার্সিমন:
চোখ সুস্থ রাখতে নিয়মিত পার্সিমন খেতে হবে। দেহে দৈনিক ভিটামিন-এ এর চাহিদার অর্ধেকেরও বেশি পার্সিমনে রয়েছে, যা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে। তাছাড়াও পার্সিমনের ছোলকায় প্রচুর পরিমাণে লুটেইন যৌগ রয়েছে ফলে তা খেলে চোখের বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচা যায়। পার্সিমন চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে এবং চোখের রোগ বালাই থেকে চোখকে রক্ষা করে। পার্সিমনে লিউটিন এবং জিযানটিন রয়েছে এটা ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চোখের ম্যাকুলারকে সুস্থ রাখে। দৈনিক ভিটামিন-এ চাহিদার ৭০ শতাংশ পার্সিমন পূরন করে। চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি এবং চোখকে সুস্থ রাখতে পার্সিমন ফল একটি অপরিহার্য পুষ্টি উপাদান।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের খাবার পার্সিমন:
গবেষণায় প্রমাণিত যে, অ্যান্টিডায়াবেটিক এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্য পার্সিমনের খোসায় থাকা ফ্ল্যাভেনয়েডে রয়েছে। দেহে উৎপন্ন ক্ষতিকারক যৌগ যেমন প্রোটিন, চর্বি বা চিনি রক্তের সাথে মিশে যে যৌগ উৎপন্ন হয় তা পার্সিমনের গ্লাইকেশন ধংস্ব করে দেয়। দীর্ঘমেয়াদী রোগ এবং ডায়াবেটিসের চিকিসায় গ্লাইকেশন ব্যবহার করা হয়। 

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বাঁচতে পার্সিমন:
পার্সিমন পাকস্তলির মল তৈরিতে সহয়তা করতে পারে। পার্সিমন উচ্চ ফাইবার থাকার কারনে তারা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। একজন মহিলার দৈনিক ফাইবারের চাহিদার এক চতুর্থাংশ পার্সিমন পূরণ করে। একটি পার্সিমনে প্রায় ৬ গ্রাম ফাইবার থাকে। প্রতিদিন সকালের নাস্তার সাথে পার্সিমন খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ক্যান্সার প্রতিরোধের খাবার পার্সিমন:
গবেষণা মতে পার্সিমন অ্যান্টিকার্সিনোজেনিকের প্রভাব রয়েছে। মানে পার্সিমন বিটা-ক্যারোটিনের মতো হওয়ায় তাদের উচ্চ মাত্রায় ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ক্যারোটিনয়েড  রয়েছে ফলে তারা ফুসফুস এবং কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে। 

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পার্সিমন খান:
পার্সিমনে উপস্থিত গুরুত্বপূর্ন খনিজ উপাদানের একটি পটাসিয়াম, যা পার্সিমনে উচ্চ পরিমানে পাওয়া যায়। পটাসিয়াম শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ন উপাদান যা সোডিলেটরের মত কাজ করে। পার্সিমন রক্তচাপ কমায় যার ফলে শরীরের  রক্ত ​​প্রবাহ  বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত পার্সিমন খেলে কার্ডিওভাসকুলার নিম্ন রক্তচাপ হ্রাস পায়। হাটের বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে হার্ট কে সুস্থ রাখে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির খাবার পার্সিমন:
পার্সিমনে উচ্চ মাত্রায় অবস্থিত ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দৈনিক চাহিদার ৮০ শতাংশ ভিটামিন সি একটি পার্সিমনে রয়েছে। ভিটামিন সি শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি করে এবং রক্তে শ্বেতকণিকা বৃদ্ধি করে। শ্বেতকণিকা জীবাণু, ভাইরাস এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে রক্ষা করে। বর্তমান করোনা ভাইরাসের মোকাবেলা করতে পার্সিমন খাওয়া খুবই উপকারী।

ওজন কমানোর খাবার পার্সিমন:
পার্সিমনে উচ্চ ফাইবার থাকায় অতিরিক্ত ওজন কমানো ক্ষেত্রে ব্যাপক সাহায্য করে। ফাইবার ক্ষদা নিবারনে সহয়তা করে ফলে আপনি দীর্ঘ সময়ের তৃপ্ত অনুভব করেন। দৈনিক খাবারের চাহিদা ৬% একটি পার্সিমন ফল পূরন করে। পার্সিমন রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে ও ক্ষুদা নিবারণ হয়।


তাই পার্সিমন ফল খান আর সুস্থ থাকুন। 

প্রাকৃতিক উপায়ে ৩০ দিনে ওজন কমানোর টিপস ১০০% কার্যকরী - Bengali Weight Loss Tips in Bangla

প্রাকৃতিক উপায়ে ৩০ দিনে ওজন কমানোর টিপস ১০০% কার্যকরী - Bengali Weight Loss Tips in Bangla

জীবনে ভালোভাবে বাচঁতে সুন্দর দেহ প্রয়োজন। মোটা শরীলে জীবন যাপন করা কষ্ট হয়ে যায়। মোটা শরীলে বিভিন্ন রোগ বালাই এর সমূখীন হতে হয়। তাই শরীলরের মেদ কমানোর কিছু বিষয় নিচে তুলে ধরা হলো। 


খাবার চিবিয়ে চিবিয়ে খান:
খাবার সবসমই ধীরে ধীরে খেতে হয় যারা অতিরিক্ত ওজন সমস্যায় ভুগসেন তাদের কে ডাক্তাররা তাদের ধীরে ধীরে খাবার চিবানোর পরামর্শ দিই। ধীরে ধীরে খাবার খেলে পাকস্থলীতে আসতো খাবার থাকে না ফলে খাবার সহজেই পরিপক্ত হয়। সকালের নাস্তা না করলে আপনার ওজন বূদ্ধি হতে পারে| সকালে পুষ্টিকর নাস্তা করলে শরীরে মেদ দূর হয়।

সুষম খাবার খান:
আপনি যতই কঠোর পরিশ্রম ওয়ার্কআউট করে ক্যালোরি পোড়ান খারাপ ডায়েটের জন্য সবই বৃথা। অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট খাবার পরিহার করুণ। উচ্চ কার্বোহাইড্রেট
খাবার যেমন সফ্ট ডিংক্স, বাদামী চাল, ওটস ইত্যাদি। তবে আপনি অল্প পরিমাণে পরিবেশন করতে পারেন যাতে আপনার পূর্ণ বোধ করে এবং আপনার ইনসুলিনের মাত্রা না বাড়ায়। আমাদের দেহের জন্য চর্বি অপরিহার্য। সঠিক মাত্রায় চর্বি খেলে আপনি মোটা হবে না। আসলে খাদ্যে চর্বি, মাখন, ঘি, প্রোটিন খুবই গুরত্বপূন।

সময় মত খাবার খান:
পুষ্টিকর খাবারের জিনিসটি এড়িয়ে না এড়িয়ে| অনেকেই চিন্তা করেন বেশি খাবার খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায় এবং বলে এই বার যথেষ্ট হয়েছে| আপনাকে দিনে অবশ্যই চার বার খেতে হবে| এবং অবশ্যই রাতের খাবার রাত ৮ টার ভিতরে খেতে হবে| দিনে চার বার খেলে শরীরে পুষ্টিকর ছন্দ পায়| সাধারণতো ফিটনেস কোচ ওজন কমানোর জন্য চর্বি এবং চিনির খাওয়া পরিমান কমানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন| এবং রুটিন মাফিক পুষ্টি কর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন| 

সকালে ভারী খাবার এবং সন্ধ্যায় হালকা খাবার খান:
ওজন কমতে অবশ্যই রাতে হালকা খাবার এবং সকালে ভারী খাবার খেতে হবে| প্রতিদিন নিয়ম মাফিক প্রোটিন খেতে হবে| এবং বেশি বেশি পানি পান করতে হবে যা আপনাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সহজ করবে| আপনার ওজনের অবস্থা থেকে আপনার ঐ অনুযায়ী খেতে হবে তাই একজন পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ নিন|

আপনাকে অবশ্যই চিনি খাওয়া লোভ সামলাতে হবে:
চিনির খাওয়ার ব্যাপারে আপনাকে অনেক সচেতন হতে হবে। এটি বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত যে ওজন কমানোর দ্রুততম উপায় চিনি কম খাওয়া। একটু গভীর সচেতনতা ভাবে চিন্তা করলে দেখবেন যে আপনি যা খান তাতে কোনো না কোনোও ভাবে চিনি রয়েছে যা আপনার দেহে চিনির পরিমাণ বাড়ায় যার ফলে চিনি আপনার ফ্যাট বাড়িয়ে ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। সফ্ট ড্রিঙ্কস যা আপনি খাবারে সাথে খান বা প্রায়সই খান তার মধ্যে প্রচুর চিনি থাকে যা আপনি বুঝতেও পারেন না। যখনই আপনি বাজারে যান, অতিরিক্ত চিনির সামগ্রী প্যাকে আছে কিনা তা পরীক্ষা করা হলো প্রথম পদক্ষেপ এবং দ্বিতীয় পদক্ষেপটি উচ্চ চিনির প্যাক গুলো সচেতনভাবে এড়িয়ে চলা। চিনি সম্পূর্ণরূপে কেউ সম্পর্ণ রূপে এড়িয়ে যাওয়া যায় না। তবে আমাদের যত টুক সম্বব এড়িয়ে চলা উচিত।

ওজন কমাতে গ্রিনটি খান:
গ্রিন টি অন্যতম স্বাস্থ্য পানীয় হিসেবে ওজন কমানোর জন্য আবির্ভূত হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে গ্রিনটি চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে কারণ এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এবং ক্যালোরি পরিমাণও এতে কম থাকে| তাছাড়া গ্রিন টি বিপাক ক্রিয়া করতেও সহায়তা করে| তাই বেশি বেশি গ্রিন টি পান করুন। সকালে এবং দুপুরের খাবারের পর গ্রিনটি খাওয়ার ভাল সময় কারণ তখন আমাদের বিপাকের হার সব সেয়ে বেশি| দ্রুত হজমের জন্য গ্রিনটি খান|
কীভাবে খাবেনঃ এক কাপ গরম পানিতে কয়েক ফোটা মধু ও লেবু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর পান করুন। এটি খুব বেশি বড় প্রচেষ্টা নয় তবে খুব কার্যকর পদ্ধতি যা ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। এই পানীয়তে মেটাবলিজম থাকে যা আপনার চর্বি পোড়াই। সকালে ঘুম থেকে ওঠে খালি পেটে এক গ্লাস পান করলে মাসের ভিতর ফলাফল পাবেন। 

ব্যায়ামের সাথে প্যাকেট জাত প্রেটিন খান:
দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ এবং অত্যন্ত সন্তোষজনক হওয়ার জন্য প্যাকেট জাত প্রোটিন খুবই উপকারি ও কার্যকর। এটি সহজেই ক্ষুধা নিবারণ করে এবং প্যাকেট জাত হওয়ায় অস্বাস্থ্যকর খাবার হওয়া থেকে বিরত থাকে। প্যাকেট জাত প্রোটিন ওজন এবং চর্বি কমাতে সাহায্য করে। রুগীরা তাদের নিয়মিত খাবারের তুলনায় সামগ্রিকভাবে কম ক্যালোরি খাবার গ্রহণ করে। তখন ডক্টররা রুগীদের প্যাকেট জাত প্রোটিন খাবে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। প্যাকেট জাত প্রোটিন আপনার ক্যালোরির চাহিদাকে একটি উচ্চ কার্ব এবং উচ্চ চর্বিযুক্ত খাদ্য থেকে চর্বিহীন প্রোটিনের উৎসে রূপান্তরিত করে যা একটি সুষম খাদ্য হিসাবে বজায় রাখতে সহায়তা করে। ভারী ওয়ার্কআউট যারা করে এবং বয়স্ক লোকদের দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে প্যাকেট জাত প্রোটিন খাওয়ার ডক্টররা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। 

ওজন কমাতে সাতার কাটুন:
আজকাল সুইমিং পুলে সাঁতার কাটা কঠিন কিছু নয়। এটি বিভিন্ন ক্লাব বা এপার্টমেন্টে প্রায়সই দেখা যাই। পুলের চারপাশে আমরা অলসতা উপভোগ করি সেখানে  সাঁতার কাটার মজা পাওয়া যাই না। পুলে নেমে সাঁতার কাটার মাধ্যমে শারীরিক ব্যায়াম এর পাশা পাশি মন আনন্দময় থাকে। ওজন কমাতে সাঁতার কাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাঁতার কাটা জয়েন্টগুলিতে চাপ প্রয়োগ করে যা পূর্ণ-শরীরের ওয়ার্কআউট। আপনি যখন সাঁতার কাটেন তখন আপনাকে স্রোতের বিপরীতে যেতে আপনাকে শরীরে টান, ধাক্কা এবং লাথি মারতে হয় যার জন্য শক্তি প্রচেষ্টার প্রয়োজন। যা শরিল ওজন কমানোর একটি গুরুত্ব পূর্ণ ব্যায়াম। 


নিয়মিত উপরের অভ্যাস গুলো আয়ত্তে আনলে শরীলের মেদ কমে আনা সম্ভব। 

ঠোঁটের যত্নে অসাধারন টিপস কালো দাগ, ফাটা দূর করবে গ্যারান্টি - Bengali Homemade Lip Care Tips

ঠোঁটের যত্নে অসাধারন টিপস কালো দাগ, ফাটা দূর করবে গ্যারান্টি - Bengali Homemade Lip Care Tips

শীত কালে জীবন যাপন করা খুবই কঠিন। শীত কালের সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো ত্বকের যত্ন নেওয়া। অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসে ত্বকের যত্ন বেশি বেশি করে নিতে হয়। শীতকালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ঠোঁট কারণ ঠোঁট খুবই পাতলা এবং সূক্ষ ত্বক।নিয়ম মাফিক ঠোঁটের ত্বকের যত্ন নিলে শীতকালেও ঠোঁট মোটা ও সুন্দর হবে। 


লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করুন:
শীতকালে ঠান্ডা বাতাসে শুষ্ক থাকে তখন তা থেকে ঠোঁটে আর্দ্রতা আহরণ করে ফলে ঠোটে আস্তরণ পরে। এর ফলে ঠোঁট ফেটে শুকিয়ে যায় মাঝে মাঝে রক্তক্ষরণ হয়। অনেকসময় ঠোট কালো ও পাতলা হয়ে যায়। ঠোটে প্রচুর জ্বালা পোড়া সৃষ্টি হয়, তাই দ্রুত এ সমস্যা থেকে বিস্তার পাওয়া উচিত তার জন্য ঠোটে লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করতে হবে। লিপ জেল বা বাম আপনার ঠোঁটকে নরম ও ময়শ্চারাইজ করে রাখবে। বাইরের বাতাস থেকে আপনার ঠোট কে প্রতিরক্ষামূলক হিসাবে কাজ করবে। শীতের বাতাসে জীবাণুরা দ্রুত বিস্তার লাভ করতে পারে তাই লিপ জেল বা বাম ব্যবহারে জীবাণু আক্রান্ত হবে সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ২ ঘন্টা অন্তরে অন্তর লিপ জেল বা বাম ব্যবহার করুন। ঘরে বাইরে কোথাও গেলে লিপ জেল বা বাম সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন। 

ঠোঁট চাটবেন না:
অনেকেরই ঠোট চাটা অভ্যাস রয়েছে। আসলে অনেকেই ঠোঁটে স্থায়ী বেজা ভাব পাওয়ার জন্য এ রকম অশোভন আচরণ করে থাকেন। তারা এইরকম মনে করেন কোনও রকম লিপ বাম ব্যবহার না করেই ঠোঁট কয়েক ঘন্টা বেজা রাখবে। এটা একদমই ভুল ধারণা এটি লিপ বামের বিকল্প হিসাবে মোটেও কাজ করে না বরং ঠোঁটকে আরো রুক্ষ করে তুলে। আপনি ঠোঁট চাটলে তার লালা বাষ্পীভূত হয়ে ঠোঁটকে আরো শুষ্ক করে তুলে যা নরমাল অবস্থা থেকে বেশি দ্রুত শুষ্ক হয় এবং এই লালা এসিড ঠোঁটকে পুড়েও ফেলে। এটা একটা বদভ্যাস তাই এটি আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে করছেন বা অইচ্ছাকৃতভাবে ঐ অভ্যাস অবশ্যই আপনাকে পরিত্যাক্ত করতে হবে। 

রাত্রে ঠোঁটের যত্ন:
আমরা জেগে থাকলে দিনে কয়েকবার ঠোঁটে লিপ বাম লাগায় কিন্তু ঘুমিয়ে থাকলে আমরা কিন্তু লিপ বাম লাগাতে পারি না। তার মানে সারা রাতই ঠোট অযত্নে থাকবে। শীতকালে রাতে বেশি ঠান্ডা পরে তখন ত্বকের আরো বেশি যত্ন নিতে হয়। তাই ঘুমানোর সময় লিপ লিপ বাম গারো করে দিতে হবে। আপনি ইচ্ছা করলে লিপ অয়েল বা গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। ঘুমানোর আগে কখনও লিপস্টিক পরে ঘুমাতে যাবেন না। যতই অলসতা লাগুক ভালো করে ঠোট ধুয়ে শুকনো করে লিপ বাম লাগায়। সপ্তাহে একবার সম্ভব হলে ঠোঁটে এক্সফোলিয়েট করুন। 

ঠোঁটে পিলিং এড়িয়ে চলুন:
আমরা অনেকেই ঠোঁটের শুষ্ক চামড়া চিমটি দিয়ে তুলে ফেলার অভ্যাস রয়েছে আবার অনেকে চামড়া তুলে তুলে মজা উপভোগ করে যা ত্বকের জন্য প্রচন্ড খারাপ। ঠোঁটের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হতে অবশই এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। চিমটি দিয়ে ঠোঁটের শুষ্ক চামড়া তুললে চামড়ার নরম অংশ বেশে উঠে ফলে রক্তপাত, সংক্রমণ ঘটতে পারে। 

ঠোঁট ফাটা রোধে পানি পান করুন:
আমাদের হাইড্রেটেড থাকার জন্য পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের যত্নে সর্বদা হাইড্রেটেড থাকা উচিত। শীতকালে বেশি ঠান্ডা পড়ায় মানুষ কম ঘামে যার ফলে পানি পান করার প্রবণতা কম থাকে। যার ফলে মানুষের আরো বেশি বেশি ঠোঁট ফাটে ও শুষ্ক হয়। তাই ত্বক এবং ঠোঁটের স্বাস্থ্য রক্ষায় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। 


উপরের টিপস গুলো ১ মাস অন্তরে  কাযকর না হলে আপনার নিকটস্থ স্কিন বিশেষজ্ঞ ডক্টর দেখান। 

চুল পরা রোধে ঘরোয়া করণীয় - Bengali Homemade Hair Loss Prevention Tips

চুল পরা রোধে ঘরোয়া করণীয় - Bengali Homemade Hair Loss Prevention Tips

চুল পরা রোধে ঘরোয়া করণীয় যা চুল পড়া রোধ এবং ঘনত্ব বৃদ্ধি করবে- Bengali Homemade Hair Loss Prevention Tips


চুল পড়া রোধে আমাদের  নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখতে হবে এবং বাজারে সেরা প্রাকৃতিক পণ্য চুলের যত্নে ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া ভেজা চুল শুকানোর প্রতিও আমাদের যত্ন শীল হতে হবে তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চুলের যত্নে প্রধান ভিত্তি হল চুলে তেল ম্যাসাজ করা। নিয়মিত মাথার ত্বকে তেল ম্যাসাজ চুলের গোড়া কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। এটি চুলের কোষ গুলিতে রক্ত ​​প্রবাহ বৃদ্ধি করবে এবং মানসিক চাপ কমাবে। মানসিক চাপও চুল পড়া বৃদ্ধি করে। তেল ম্যাসাজের জন্য নারকেল, সরিষা, জলপাই, আমলা তেল ব্যবহার করতে পারেন। সপ্তাহে অন্তত এক- দুই বার আপনার চুলে তেল ম্যাসাজ করুন। তাছাড়া আপনি তেল গরম করে  চুলের যত্ন নিতে পারেন। নারকেল তেল বা বাদাম তেল আলতো গরম করে আঙুলের ডগা দিয়ে মাথার ত্বকে আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এটি চুলের কোষের  রক্ত ​​প্রবাহ বৃদ্ধি করবে এবং চুলের গোড়া শক্ত করবে। নিচে চুল পর রোধে কিছু টিপস দেয়া হলো: 


কারি পাতার সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে ম্যাসাজ:
চুল পরা রোধে দারুন কার্যকর কারি পাতা। এটি চুল পরা কমানোর সাথে সাথে চুলের খুসকি দূর করবে। চুলকে করবে ঘন সুন্দর। ২০০ মিলি নারকেল তেলের সাথে  ৪-৫ টি  কারি পাতা যোগ করে হালকা আচে গরম করুন। তেলের রঙ পরিবর্তন হলে চুলা বন্ধ করে দিন। তেল ঠান্ডা হলে কাচের পাত্রে সংরক্ষণ করুন। সংরক্ষিত তেল সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন।  

মেথি বীজ দিয়ে পেস্ট তৈরি:
মেথির বহুমুখী গুনাবলী রয়েছে। মেথি মাথার ত্বকে পুষ্টি প্রদান করে। পুষ্টিতে গুনাবলী এই বীজ চুল পরা রোধ করে। মেথির বীজের হরমোন চুল গজাতে সাহায্য করে। মেথির বীজে উচ্চ পর্যায়ের প্রোটিন এবং নিকোটিনিক অ্যাসিড রয়েছে যা চুলের গোড়া শক্তিশালী করে এবং ভাঙ্গা চুল প্রতিরোধ করে। মেথি বীজের হরমোন চুলের বৃদ্ধির আগেই চুলের গোড়ার কোষ পুনরুত্থিত করে। সারা রাত মেথির বীজ ভিজিয়ে রাখুন পরে সে পানি ফেলে দিয়ে বীজগুলি পিষে পেস্টের মত তৈরি করুন। এই পেস্টে হেয়ার মাস্কের মত চুলের গোড়ায় দিন, ১৫ মিনিট রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

চুল পরা রোধে রোজমেরি তেল: 
গভেষণায় প্রমানিত রোজমেরি তেল ৬ মাস ব্যবহারে চুলে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যায়। চুলের সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে মাথার চুলকানি ও চলে. যায়। শ্যাম্পুর সাথে কয়েক ফোঁটা রোজমেরি তেল মিশিয়ে মাথা ধোত করলে এর প্রভাব দেখা যায়। 

চুল পরা রোধে পেঁয়াজের রস: 
পেঁয়াজের রস চুল পড়া নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। প্রথমে পেঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে ব্যাল্ডারে পিষে পেস্ট করেনিন। পরে গোসল করার আগে ১৫ মিনিট চুলের গোড়ায় ঐ পেস্ট ব্যবহার করুন এবং শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে ২-৩ বার করুন।

মেহেদী চুল পরা রোধে ব্যবহার করুন:  
চুল পরা সমস্যাটি বর্তমান সময়ে একটি নিয়মিত সমস্যা হয়ে গিয়েছে। মেহেদী আপনার চুল পরা রোধ করবে, চুলের খুশকি দূর করবে, চুলের পাতলা হওয়া সমস্যা দূর করবে এবং টকটকে লাল রঙ দেবে। আপনি চুলে লাল রঙ না দিতে চাইলে মেহেদি মাথায় লাগানোর আগে চুলে তেল দিন দেকবেন চুলে চুলে লাগবে না। প্রথমে মেহেদী পাতা ব্যালান্ডারে পিষে পেস্ট তৈরী করুন পরে চুলে গোড়ায় ভালো মতো লাগান এবং ২ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন। সর্বশেষ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

বিটরুট খান চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করুন: 
পুষ্টিতে গুনাবলী বিটরুট চুল পরা রোধে ব্যপক কার্যকরী। এতে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়ামের, ভিটামিন বি, ফসফরাস এবং ভিটামিন সি রয়েছে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বিটরুট খাওয়া খুবই উপকারী। আপনি বিটরুট সরবত বানিয়ে অথবা সালাদ হিসাবে এটি খেতে পারেন। বিটরুট খেতে না পারলে লেটুস, লাল শাক, পালং শাক, কুমড়া বং গাজরের রস খান এগুলোও আপনার চুলকে শক্তিশালী ও চুল পরা রোধ করবে।

তিসি খান চুল পরা রোধ করুন: 
তিসি বীজ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ ফলে চুলের গোড়া মজবুত থাকে, চুল লম্বা করে এবং চুল পড়া রোধ করে। প্রতিদিন সকালে তিসি বীজ এক গ্লাস পানির সাথে খেলে চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।


চুল স্বাস্থ্যকর করবে অ্যালোভেরা:
অ্যালোভেরায় চুলের উপকারী এনজাইম থাকায় তা চুলের স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে এবং চুল পড়া রোধ করে। সকালে খালি পেটে ঘুম থেকে ওঠে এক-দুই চা চামচ অ্যালোভেরা রস এবং চুলের গোড়ায় অ্যালোভেরা রস লাগালে চুল ও মাথার ত্বকে পুষ্টি পাবে, চুল স্বাস্থ্যকর হবে।

চুলের গোড়া মজবুত করতে গ্রিনটি:
গ্রিনটি চুলের কোষ গুলিকে উদ্দীপিত করে এবং মৃত কোষ গুলিকে পুনরুজ্জীবিত করে। যার ফলে চুলের গোড়া মজবুত হয় চুলের বৃদ্ধি ঘঠে।

দুশ্চিন্তার কারনে চুল পরা:
চুল পড়ার অন্যতম প্রধান কারন দুশ্চিন্তা। দুশ্চিন্তা আমাদের জীবনের একটি অংশ। অতিরিক্ত দুঃচিন্তা জন্য আমাদের চুল পড়ে। তাই আমাদের নিয়মিত ধ্যান করতে হবে। ধ্যান আমাদের মাথা ঠান্ডা রাখবে এবং চুল পরা রোধ করবে।

হরমোনের অভাব হলে চুল পরা:
শরীলে হরমোনের অভাব হলে আমাদের চুল পড়ে। সেই হরমোন পাওয়া যায় কলাতে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন এ যা চুল পড়ার প্রতিরোধ হিসাবে কাজ করে। কলা খেলে যেরুপ চুল পড়া বন্ধ হয় তেমনি মাথায় কলা মাস্ক ব্যবহার করলেও চুল চুল পড়ার প্রতিকার হয়। প্রথমে ১টি পাকা কলা, এক চামচ অলিভ অয়েল তেল এবং মধু নিয়ে ব্যাল্ডারে পেস্ট তৈরি করুন। ঐ পেস্ট চুলের গোড়ায় দিন। ১০ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।


এভাবে চুলের যত্ন নিলেই চুল পরার প্রতিকার পাওয়া যাবে কয়েক মাসের মধ্যেই। 

সূর্য না থাকলে পৃথিবীতে কি বিশৃঙ্খলা হতো ? - Worth of Sun for Earth and Humans in Bengali

সূর্য না থাকলে পৃথিবীতে কি বিশৃঙ্খলা হতো ? - Worth of Sun for Earth and Humans in Bengali

সূর্যের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পৃথিবীতে আমাদের কাছে আর কিছুই নেই। পৃথিবী বরফ পাথরের প্রাণহীন হয়ে যেত। সূর্য হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দিয়ে তৈরি একটি নক্ষত্র। পারমাণবিক ফিউশন থেকে এর তাপ এবং আলো আসে। পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ১০৯ গুণ বড় সূর্য। ১০ লক্ষ পৃথিবী সূর্যের ভিতরে বসানো যাবে। সূর্য প্রায় ৩৩৩,০০০ গুণ বেশি ভারী পৃথিবীর চেয়ে এবং এর শক্তিশালী মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবী সহ আটটি গ্রহকে তার কক্ষপথে আটকিয়ে রাখে। সূর্য প্রতি ১ সেকেন্ডে প্রায় ১০০  বিলিয়ন হাইড্রোজেন বোমা তৈরি করতে সক্ষম। পৃথিবী সূর্যের সাথে সংযোগ শক্তি থাকে যেরূপ আমরা যখন গ্যাসকে গরম করি তখন সাথে সাথে পরমাণুগুলি চার্জযুক্ত কণাতে ভেঙ্গে প্লাজমাতে রূপান্তরিত হয়। টিক তেমনি সূর্যের প্লাজমা এবং পৃথিবীর মধ্যে চুম্বকমণ্ডলের কারণে এরা মহা আকর্ষণবলে সংযোগ আকৃষ্ট হয়।  

সূর্য আমাদের বায়ুমণ্ডল, মহাসাগরকে উষ্ণ করে আমাদের আবহাওয়াকে পরিবর্তন করে কখনো গ্রীষ্ম ,বর্ষা, শীত এবং নানা রকম আবহাওয়া তৈরী করে। সূর্য গাছ-পালাকে শক্তি দেয় যা থেকে বাকি সকল জীব খাদ্য এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে থাকে। তাহলে চিন্তা করুন পিথিবীতে সূর্যের গুরুত্বপূর্ণতা কত। সূর্যের আলো ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসকে মেরে ফেলে। যদি সূর্যের আলো না থাকে তাহলে পৃথিবীতে মানুষ বিভিন্ন রকম ভাইরাসের শিকার হবে। সূর্যের আলো মানুষসের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া সূর্যের আলো ব্লাড প্রেসার কমায়, হাড় মজবুত করে। 

সৃস্টিকর্তা সূর্য তৈরী না করলে সৌরজগতের সব গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্যে হারিয়ে যেত। সূর্য না থাকলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটতো এবং আস্তে আস্তে সম্পূর্ণ  গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্য থেকে অদৃশ্য হয়ে যেত। আমাদের পৃথিবীর আলোর প্রধান উৎস হলো সূর্য। সূর্য প্রায় ২০০ কিলোমিটার পার সেকেন্ড গতিতে গুরতে থাকে এবং পৃথিবীতে আলো পোঁছাতে তার সময় লাগে ৮ মিনিট। সুতরাং হটাৎ যদি সূর্য অদৃশ্য হয়ে যায় তাহলে কিন্তু আমরা কিন্তু সাথে সাথে বুজবো না আমাদের বুজতেও সময় লাগবে ৮ মিনিট। কিন্তু এই ৮ মিনিটের ভিতরেই সব গ্রহ, নক্ষত্র মহাশূন্যে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে একে ওপরের সাথে ধাক্কা খাবে এবং একরকম মহা অশান্তি ঘটনা ঘটবে।

সৌভাগ্যবশত যদি পৃথিবী কোনো গ্রহের সাথে ধাক্কা না খাই তাহলেও সমস্যা পরবে তবে তাৎক্ষণিক সমস্যা হবে না। তখনও আগুন আর বিদ্যুৎ থাকবে। এবং আকাশের তারা গুলো তখনও আলো দেবে। সমস্যা সৃষ্টি হবে ৮ মিনিট পর পরিবেশ ঠান্ডা হতে শুরু করবে আবার সূর্যের আলো ছাড়া উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রস্তুত করতে পারবে না। ছোট গাছগুলো কয়েকদিনের মধ্যেই খাবারের অভাবে মারা যাবে। আর বড় ছোট গুলো কিছুদিন স্থায়ী হবে। 

সূর্য না থাকলে, পৃথিবী দ্রুত ঠান্ডা জায়গায় পরিণত হতে থাকবে। যেহুতু পৃথিবী তাপ ধরে রাখার ক্ষমতা রাখে তাই মানুষ সাথে সাথে হিমায়িত বা বরফে রূপান্তরিত হবে না। সূর্যের তাপ ছাড়া পৃথিবী এক সপ্তাহের মধ্যে তাপমাত্রা মাইনাস শুন্যে ডিগ্রি সেলসিয়াসের এর নিচে চলে আসবে। এবং বছরের শেষে পৃথিবীর তাপমাত্রা মাইনাস ৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নিচে চলে আসবে। সকল প্রাণীর জীবন কঠিন হয়ে পরবে। পৃথিবীর মহাসাগরের পানি বরফে পরিণত হবে চার দিকে শুধু বরফ আর বরফ। তখন যদি আমরা পৃথিবীর মধ্যবর্তি অভ্যন্তরের কোর অঞ্চলে যায় তাহলে আমরা শান্তি অনুভব করবো। কিন্তু সেখানে আমাদের খাদ্যের অভাবে আমাদের মারা যেতে হবে। সূর্যের অভাবে মহাকর্ষ বলহীন পৃথিবী মহাকাশে ভাসতে থাকবে যদি পৃথিবীর ভাগ্য ভালো থাকে তাহলে সূর্যের মতো আরেকটি নক্ষত্র আকর্ষণ করে তারদিকে নিয়ে নিবে। সূর্যের মতো নক্ষত্র মহাবিশ্বে কোটি কোটি আছে এবং পৃথিবী তার সামঞ্জস্যপূর্ণ আবার ফিরে পাবে কিন্তু যদি ব্ল্যাক হলের সামনে পরে তাহলে কি হবে তা কারোর জানা নেই।

আলোর থেকে গতিশীল কোনো কিছু তৈরি করা কি সম্ভব! বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা - light of speed possible?

আলোর থেকে গতিশীল কোনো কিছু তৈরি করা কি সম্ভব! বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা - light of speed possible?

মানব জীবনের সভ্যতার যাত্রার শুরুতে চাকা আবিষ্কার আমাদের দ্রুত যাত্রার সূচনা হয়। জল, আকাশ, ভূমি সব ক্ষেত্রেই মানব জাতির পদাচল রয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থায় দ্রুত করতে মানুষ কিছুই বাদ দেইনি, বিজ্ঞানীরা তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ দিয়ে যাত্রা দ্রুত করার চেষ্টা করছে। বিজ্ঞানীরা যুগে যুগে যাত্রা দ্রুত করার উদ্দেশ্যে অসংখ্য যন্ত্র-পাতি উদ্ভাবিত করেছেন। কিন্তু জয় করার নেশা মানুষকে ইচ্ছার কোন শেষ হয় না। মহাবিশ্বের সবকিছুর গতি সীমা রয়েছে যা প্রমান করেছেন বিজ্ঞানী আইনস্টাইন। 

আপেক্ষিকতার তত্ত্ব জন্য আলোর গতি যে কোনো কণার সর্বোচ্চ গতি হয়। বায়ু শূন্যের মধ্য দিয়ে আলোর যে দ্রুতি বা বেগ তাকে আলোর দ্রুতি বলে।  বর্তমানে গতির জন্য বর্তমান মানুষের আকাঙ্ক্ষা হল আলোর চেয়ে দ্রুত গতি কোন বাহন আবিষ্কার করা। প্রথম বারের মত ডেনিশ জ্যোতির্বিজ্ঞানী ওলে রোমার ১৬৭৬ সালে আলোর গতি পরিমাপ করেন। তাছাড়া আলোর গতি বিষয়ে অনেক বিজ্ঞানি অনেক গভেষনা করেন। তখন আলোর চেয়ে দ্রুত গতি কিছু আছে কিনা বা তৈরি করা যায় কিনা তা আবিষ্কার করার জন্য চেষ্টা করেন। সেই সময় বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বলেছিলেন যে আলোর চেয়ে দ্রুত কোন কিছু গতি তৈরি করা সম্ভব নয়।  কিন্তু গবেষণা না থেমে কিছু বিজ্ঞানী পদার্থবিজ্ঞানকে সমর্থন না করে এখনও সেই মহাজাগতিক গতিসীমায় পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন। 

ইউরোপীয় অপেরা টেস্ট দাবি করেন যে তারা গবেষণাগারে আলোর গতিকে অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে। অপেরা টেস্টের বিজ্ঞানীরা দাবি করেন তারা নিউট্রিনো কণার গতি এক সেকেন্ডের ক্ষুদ্রতম ভগ্নাংশে আলো নির্গত করেছে। সেই কৃতিত্ব অল্প সময়ের জন্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ল। কিন্তু অপেরার গবেষণার ফলাফল দুর্ভাগ্যবশত দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। জার্মান এবং আমেরিকার কিছু বিজ্ঞানী প্রমান করেছেন অপেরা ভুল টেস্টে করেছে, তাদের নিউট্রিনো কণা জিপিএস সিস্টেমের সাথে ত্রুটিপূর্ণ সংযোগের কারণে ভুল গতি পরিমাপ করেছে। আমরা জানি, কোনও বস্তুর বাড়াতে ঐ বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করতে হয়। লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী কণা এক্সেলেরেটর। 

এটি প্রোটনগুলিকে সর্বাধিক গতিতে ভ্রমণ করতে সহায়তা করে। তবে আলোর গতি থেকে বেশি নয়। আলোর থেকে বেশির জন্য অব্যশই কণার প্রভাব শক্তিশালী করতে হবে যার শক্তি হতে হবে অসীম। যা আমাদের পক্ষে প্রাইয় অসম্ভব। বিজ্ঞানীরা বহু বছর যাবৎ ধরে আলোর থেকে গতিশীল কোনও কিছু পাওয়া যায় কিনা তার আবিষ্কার করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু প্রতিবারই ফলাফল ব্যর্থতা হচ্ছে জিতে যাচ্ছে আলোর গতি। সার্বজনীন গতিসীমা হচ্ছে, আলোর গতি যা মৌলিক। স্থান এবং সময় একই বিন্দুর ভিতরে অবস্থা নের কারনে আলোর গতি সর্বচ্ছ| 

শূন্যে স্থানে আলোর গতি ৩০০,০০০০ কিলোমিটার প্রতি সেকেন্ড। অর্থাৎ ১৮৬,০০০ মাইল প্রতি সেকেন্ড আলো অতিক্সম করে যার থেকে দূত কোনও কিছু হওয়ায় সম্ভব নয়। আবার অনেকেই মনে করেন অন্ধকারের গতি বেশি, কারন তারা বিহীন রাতে যতদূর চোখ যায় অন্ধকার থাকে। যা ভুল কারন আলোর অনুপস্থিতি কেই অন্ধকার বলে। অর্থাৎ ভৌত বস্তুর জন্য সেই আলো দ্রুততম গতিতে যায়। যেহেতু আলো নিভে গেলে অন্ধকার ফিরে আসে তাই অন্ধকারের গতি আলোর গতির সমান। এখন কেউ যদি আলোর থেকে বেশি দ্রুত কিছু তৈরী করতে চান তাহলে তাকে অসীম শক্তি প্রয়োগ করার জন্য কিছু তৈরী করতে হবে এবং স্থান ও সময় এক বিন্দু থেকে বিভক্ত করতে হবে যা ফিজিক্স এর ভাষায় প্রায় অসম্ভব। তাছাড়া আলোর গতিতে ভ্রমণ সময় মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। আমরা যদি আলোর বেগে চলতে পারি তবে আমার টাইম ট্রাভেলও করতে পারব। একজন মানুষ গড় সর্বাধিক জি-ফোর্স সৈয্য করতে পারবে প্রতি মিনিটে ১৬ গ্রাম(১৫৭ মিটার/ সেকেন্ড)। তাছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তির উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ত্বরণ সহ্য করার ক্ষমতা রাখে।

জাভাস্ক্রিপ্ট কী? কেন জাভাস্ক্রিপ্ট দরকার আমাদের - Bengali explain What is important of JavaScript

জাভাস্ক্রিপ্ট কী? কেন জাভাস্ক্রিপ্ট দরকার আমাদের - Bengali explain What is important of JavaScript

জাভাস্ক্রিপ্ট কী?

প্রথমে কম্পিউটারের ভাষা ছিল ০ শূন্য এবং ১ এক। এর মানে হল যে প্রোগ্রামটি মেশিন ভাষায় ছিল। যখন কোন সমস্যা ছিল তখন কোন লাইনেই সমস্যা বোঝা সম্ভব ছিল না। একটি প্রোগ্রাম লিখতে অনেক সময় লাগতো। এক মেশিনে তৈরি প্রোগ্রাম অন্য মেশিনে চালানো যেত না। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং মেশিন কোডের এই সীমাবদ্ধতাগুলি অতিক্রম করেছে। এরকম একটি ভাষা হল জাভা, যা জাভাস্ক্রিপ্টের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। দীর্ঘকাল ধরে প্রোগ্রামাররা এমন প্রোগ্রাম তৈরি করতে চেয়েছিল যা সমস্ত মেশিনে চলে, বিভিন্ন ধরণের মেশিন নিয়ে চিন্তা না করে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব হল একটি হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ যা যেকোনো মেশিনে ডকুমেন্ট দেখার অনুমতি দেয়।

এইভাবে, জাভাস্ক্রিপ্টে তৈরি স্ক্রিপ্ট যদি এইচ টি এম এল ডকুমেন্টে এমবেডেড বা লিঙ্ক করা থাকে তবে এটি সব ধরনের কম্পিউটারে চলতে পারে। যাইহোক, এখনও একটি সীমাবদ্ধতা আছে. সব ব্রাউজার জাভাস্ক্রিপ্ট সমর্থন করে না। যাইহোক, জাভাস্ক্রিপ্ট নেটস্কেপ নেভিগেটর (সংস্করণ ৩.0 বা উচ্চতর) এবং মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার (সংস্করণ ৩.0 বা উচ্চতর) উভয় দ্বারা সমর্থিত। জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্টের জনপ্রিয়তার কারণে, অন্যান্য ব্রাউজার নির্মাতারাও তাদের ব্রাউজারকে জাভাস্ক্রিপ্ট চালানোর জন্য সক্ষম করছে। জাভাস্ক্রিপ্ট হল সি, সি++, রুবি, জাভা এবং পাইথনের মতো অন্যান্য ভাষার তুলনায় একটি সহজ এবং সহজে শেখার প্রোগ্রামিং ভাষা। জাভাস্ক্রিপ্ট একটি উচ্চ-স্তরের ব্যাখ্যা করা ভাষা যা সহজে এইচ টি এম এল এর মতো সাধারণ ভাষার সাথে এম্বেড করা যায়। জাভাস্ক্রিপ্ট নেটস্কেপ কমিউনিকেশন কর্পোরেশন, ডিস্ট্রিক্ট ফাউন্ডেশন এবং ইসিএমএ ইন্টারন্যাশনাল দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।

জাভাস্ক্রিপ্ট কোনো কম্পিউটার ভাষা প্রতিস্থাপন করছে না, বা এটি একটি অথরিং টুলও নয়। বরং একে ইন্টারনেটের ভাষা বলা যেতে পারে। এটি ওয়েবের জন্য ছোট স্ক্রিপ্ট লিখতে সাহায্য করে যা এইচ টি এম এল ভয়েসের ইন্টারঅ্যাক্টিভিটি বাড়াতে পারে। এর গঠন জাভার মতো, তাই জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার মাধ্যমে জাভা হস্তশিল্প তৈরি করা যায়। জাভাস্ক্রিপ্ট বেশ সহজ, এবং ওয়েবপেজ ডিজাইনাররা সহজেই এটি শিখতে পারেন। এটি অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষার মতো জটিল প্রোগ্রাম তৈরি করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে। জাভাকে প্রায়ই লিটল ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হয়। প্রোগ্রামিং ভাষার সরলীকৃত, সংক্ষিপ্ত সংস্করণকে বলা হয় লিটল ল্যাঙ্গুয়েজ। ফলে অনেকেই কম্পিউটার ডিগ্রি ছাড়াই জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে পারেন। সিনট্যাক্সের সরলতা জাভাস্ক্রিপ্টে প্রোগ্রামটি বন্ধ করার ক্ষেত্রে একটি গুরুতর ভুল করা সম্ভব করে না।

স্ক্রিপ্টিং ভাষা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উপায়ে বিকশিত হয়েছে। এই ভাষাগুলির উদ্দেশ্য ছিল জনপ্রিয়তা অর্জন এবং প্রোগ্রামিং সহজ করা। এরকম একটি উদাহরণ হল হাইপারটক যা হাইপারকার্ডে চালানো যেতে পারে। উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মে চালানোর জন্য হাইপারটকসও রয়েছে, যেমন অ্যাসিমেট্রি টুলবুক (অপারস্ক্রিপ্ট) যা ম্যামভিয়া ডেভেলপমেন্ট ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে স্বীকৃত। ম্যাক্রোমিডিয়া'স গিঙ্গ (লিংঙগ) এছাড়াও উইন্ডোজ এবং ম্যাকিন্টোস এর মধ্যে ব্যবধান পূরণ করে। জাভাস্ক্রিপ্ট অন্য যেকোনো স্কিটিং ভাষার থেকে এক ধাপ এগিয়ে। এটি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের মাধ্যমে একটি প্ল্যাটফর্ম। নিউট্রাল এইচ টি এম এল নথিতে ইন্টারঅ্যাকটিভিটি যুক্ত করেছে। এটি একটি ইভেন্টে বস্তু এবং চলমান স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে ওয়েব পৃষ্ঠাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে।

এটি দেখা যাচ্ছে, জাভাস্ক্রিপ্ট একটি অবজেক্ট-ভিত্তিক স্ক্রিপ্টিং ভাষা যা ওয়েবপেজ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয় এবং নেটস্কেপ নেভিগেটর এবং মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে প্রদর্শিত হয়। এই প্ল্যাটফর্মটি মসৃণভাবে চলে এবং ব্রাউজার দ্বারা অনুবাদ (ব্যাখ্যা করা) হয়। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড স্ট্রাকচার জাভাস্ক্রিপ্টকে বিভিন্ন অবজেক্টের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে দেয় যেমন বিল্ট-ইন অবজেক্ট (উইন্ডোজ), নেভিগেটর অবজেক্ট বা জাভা অবজেক্টের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য। জাভাস্ক্রিপ্ট ফাংশন আপনাকে বিভিন্ন বস্তুর বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করতে এবং ব্যবহারকারীর ইনপুটের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন জটিল গণনা করতে দেয়। এটি ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার উভয় দিকেই কাজ করতে পারে।
 

জাভাস্ক্রিপ্ট কেন শিখবেন?

আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনার হতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই এইচ টি এম এল শিখতে হবে। কিন্তু আজকাল ওয়েব ডিজাইনারের কাজ শুধু এইচ টি এম এল দিয়েই কঠিন। এখন সবাই চায় তার ওয়েব পেজ ডাইনামিক বা ডাইনামিক হোক। আর ডাইনামিক বা ডাইনামিক ওয়েব পেজ তৈরি করতে ডাইনামিক এইচটিএমএল জানতে চাই। স্ক্রাইব হল ডায়নামিক এইচ টি এম এল এর প্রাণ। এবং এটি আজ সর্বজনবিদিত যে জাভাস্ক্রিপ্ট ওয়েব স্ক্রিপ্টিংয়ের জন্য সেরা। কেন জাভাস্ক্রিপ্ট প্রায় সব প্রধান ব্রাউজারে চলে না।

জাভাস্ক্রিপ্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এতে কোন কম্পাইলার বা টুলের প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র ব্রাউজার (নেটস্কেপ নেভিগেটর 2.0+ বা মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার 3.0+) এবং যে কোনও পাঠ্য সম্পাদক। পাশাপাশি এইচটিএমএল জানা। আপনাকে জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে কারণ, আপনি যদি একজন ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চান, আপনি যদি একটি ভিনামিক ওয়েবপেজ তৈরি করে আপনার বন্ধুদের চমকে দিতে চান বা আপনি অনলাইন গেমের একটি কোণ তৈরি করতে চান যে ব্রাউজারটি খেতে সব সময় অনলাইনে থাকতে হবে না।

জাভাস্ক্রিপ্ট ও জাভা এর মধ্যে পার্থক্য এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ও সিজিআইয়ের মধ্যে পার্থক্য

জাভাস্ক্রিপ্ট ও জাভা এর মধ্যে পার্থক্য এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ও সিজিআইয়ের মধ্যে পার্থক্য

জাভাস্ক্রিপ্ট এবং জাভার মধ্যে পার্থক্য :
জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্ট উভয়ই আধুনিক অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং (OOP) ভাষার উদাহরণ। উভয়ই একই সিনট্যাক্স ব্যবহার করে এবং তারা একই জিনিসের মতো দেখায়। মূলত দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস, এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত। জাভাস্ক্রিপ্ট হল ইন্টারেক্টিভ ওয়েবপেজ তৈরি করার ভাষা। এটিতে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রাউজার বা ওয়েবপৃষ্ঠার বিভিন্ন উপাদান থেকে তথ্য সংগ্রহ এবং ব্যবহার করা সম্ভব করে। JavaScript ব্যবহারকারীর ইনপুট এবং পরিবেশে সাড়া দেয় এমন ওয়েবপেজ তৈরি করা সহজ করে তোলে। এটি ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে কুকিজ রাখতে পারে এবং ব্যবহারকারীকে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করতে পারে, যেমন সে কখন আপনার ওয়েবপৃষ্ঠাটি পরিদর্শন করেছে; এটি তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন উপায়ে ওয়েবপেজ প্রদর্শন করতে পারে।

জাভা, অন্যদিকে, সাধারণত ব্যবহৃত একটি ভাষা। এটি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এটি একটি স্বতন্ত্র অ্যাপ্লিকেশনও তৈরি করতে পারে যা ওয়েবপৃষ্ঠার অংশ না হয়েও চলে এবং ব্রাউজারের প্রয়োজন হয় না। আসলে, ব্রাউজারের সাথে জাভা খুব কমই আছে। জাভা অ্যাপলের নিজস্ব উইন্ডোতে ওয়েবপেজ চালাতে পারে। এই স্বতন্ত্র উইন্ডো থেকে, এটি ব্যবহারকারীর ইনপুট পরিচালনা করতে পারে, তবে এটি তার নিজস্ব উইন্ডোতে সীমাবদ্ধ। এটি জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্টের মধ্যে প্রধান পার্থক্য। জাভাস্ক্রিপ্ট মূলত ইভেন্ট চালিত। জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহারকারীরা সহজেই মাউস ক্লিক, মাউস বসানো, মাউস অপসারণ ইত্যাদিতে সাড়া দিতে পারে। অন্যদিকে জাভা ব্যবহারকারীর ইনপুটে সাড়া দিতে অক্ষম।

জাভাস্ক্রিপ্ট জাভার চেয়ে অনেক বেশি খোলা। এতে আপনি আপনার নিজের ফাংশন তৈরি করতে পারেন, আপনি আপনার ইচ্ছামত ভেরিয়েবল ব্যবহার করতে পারেন। এমনকি পরিবর্তনশীল ধরনের ডিক্রিপশন প্রয়োজন হবে না। অন্যদিকে জাভা খুবই কঠোর। প্রতিটি ভেরিয়েবল টাইপ ডিক্লেয়ারেশনের প্রয়োজন হবে এবং ভেরিয়েবল অবশ্যই একটি ClaSS এর অন্তর্গত। উদাহরণস্বরূপ, আপনি জাভাস্ক্রিপ্টে এইভাবে কোড লিখতে পারেন: X = "WorldTime", Y = "Tech", Z= X + Y, তাহলে Z এর মান হবে “WorldTimeTech”। জাভাস্ক্রিপ্টের সাথে কোন ভুল নেই। তবে জাভাতে ঝামেলা হবে। কারণ দুই ধরনের চলক একত্রিত করা নিয়মের পরিপন্থী। সবচেয়ে বড় কথা হল জাভাস্ক্রিপ্ট একটি ইন্টারপ্রেটেড ল্যাঙ্গুয়েজ অর্থাৎ এর প্রতিটি লাইন ইন্টারপ্রেটার (ব্রাউজার) দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়। জাভা, অন্যদিকে, একটি সংকলিত এবং ব্যাখ্যা করা ভাষা, যেখানে আপনাকে কোড লিখতে হবে এবং এটিকে একটি বাইটকোডে কম্পাইল করতে হবে (একটি ক্লাস ফাইল তৈরি করুন), যা একটি জাভা ভার্চুয়াল মেশিনের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা হবে।



জাভাস্ক্রিপ্ট এবং সিজিআইয়ের মধ্যে পার্থক্য :
কমন গেটওয়ে ইন্টারফেস (CGI) ক্লায়েন্টকে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে দেয়। সিজিআই প্রোগ্রামগুলি যে কোনও প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা যেতে পারে, যার মধ্যে কিছু ব্যাখ্যা করা হয় (PERL স্ক্রিপ্ট) এবং কিছুকে কম্পাইল করতে হয় (যেমন C বা C ++)। একটি ওয়েবপেজে একটি হিট কাউন্টার সেট আপ করা, যা দর্শকের সংখ্যা রেকর্ড করে, এটি CGI-এর একটি খুব সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন। CGI প্রোগ্রাম সার্ভারে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি ফর্ম পূরণ করেন এবং এটি জমা দেন, তবে এটি সার্ভারে জমা দেওয়া হবে এবং CGI প্রোগ্রাম আপনার দেওয়া তথ্য পরীক্ষা করবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু জাভাস্ক্রিপ্ট এর প্রয়োজন নেই। 

একবার স্ক্রিপ্টটি লোড হয়ে গেলে, এটি সার্ভারের সাথে পুনরায় সংযোগ না করেই ফর্মের তথ্যের যথার্থতা যাচাই করতে পারে (যেমন তারিখ সন্ধানে নাম)। কিন্তু CGI এর মত হিট কাউন্টার জাভাস্ক্রিপ্টে সম্ভব নয়। যাইহোক, একটি নির্দিষ্ট ব্যবহারকারী কতবার একটি পৃষ্ঠা পরিদর্শন করেছেন তার ট্র্যাক রাখা সম্ভব। অনেক আইএসপি তাদের সার্ভারে CGI প্রোগ্রামগুলি চালানোর অনুমতি দেয় না কারণ সার্ভারে CGI প্রোগ্রামগুলি চালানোর জন্য বেশি লোড থাকে। অধিকন্তু, সার্ভার এবং ক্লায়েন্টের মধ্যে বারবার সংযোগ ইন্টারনেট ট্র্যাফিকের মাত্রা বাড়ায়। তাই জাভাস্ক্রিপ্ট সাধারণ ইন্টারঅ্যাক্টিভিটির জন্য ভালো।

বাণিজ্য মেলায় আজ মিলল একটু স্বস্থি বিক্রেতাদের

বাণিজ্য মেলায় আজ মিলল একটু স্বস্থি বিক্রেতাদের

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা করোনা ওমিক্রন ভীতিকর পরিস্থিতিতেও চলছে। কিন্তু মাসব্যাপী ঢাকার এ মেলা এখনো জমজমাট হয়ে উঠেনি। মেলা শুরুর প্রথম সপ্তাহ পুরো ফাঁকা ছিল। বিক্রেতারা খুবই হতাশাগস্থ ছিল। হটাৎ শুক্রবার ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় মেলায় ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। বাণিজ্য মেলা সব সময় ঢাকার আগারগাঁওয়ে আয়োজন করা হলেও এবারে প্রথম পালিত হচ্ছে উত্তরার পূর্বাচলে। শুক্রবার সমকাল থেকেই দর্শনার্থী ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। ছুটির দিনে মেলায় ভিড় বাড়লেও বাড়েনি বিক্রি তেমনটা। সবাই ঘুরা ঘুরিই বেশি করছে। সেখানে আগমনকারীর প্রায়ওই নতুন লোক তারা বিভিন্ন জেলা থেকে এসেছেন। দিন দিন করোনা পরিস্থিতির খারাপ হওয়ায় ঢাকায় ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যাও অনেক কম। বেশির ভাগ লোকজন কেনাকাটার চেয়ে দেখতে বেশি আগ্রহী দেখছেন। সেখানে দৈব্য মূল্য বেশির কারণেও ক্রেতারা ও হটছে পড়ছেন। 

ভিড় বেশ কম থাকলেও কোথাও কোথাও দেখা যাচ্ছে উপচে পড়া ভিড়। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারের সামনে মানুষের সমাগম বেশি হতে দেখা গেছে এইখানটিতে। সেখানে অনেকেই ছবি, ভিডিও এবং লাইভ করছেন। বঙ্গবন্ধু প্যাভিলিয়ন বিবিসিএফইসির ভেতরে সেখানেও মানুষের বেশি জমায়েত দেখা গিয়েছে। এসব বিশেষ আস্তানায় এবং এর আশেপাশে মানুষের বেশি সমাগম হতে দেখা গেছে কিন্তু এ দুটির সামনের দোকানে ক্রেতা-দর্শনার্থী খুবই কম দেখা গেয়েছে। 
মেলায় খাবারের দোকানগুলোতে তুলনামূলক ভাবে বেশি ভিড় দেখা গেছে। ক্রেতারা ঘরের আসবাবপত্র এবং জামা কাপড়ের দোকানেও ঢুকছেন কিছু। দোকানে ভিড় না থাকলে বিক্রেতারা ডাক দিয়ে দিয়ে  ক্রেতা দের প্রবেশ করেছেন। কিন্তু দেখা গেছে বড় আসবাবপত্র ও ইলেকট্রনিক্সের দোকানে ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম। মেলায় আগমন কারীরা তাদের  আত্মীয়স্বজন বন্ধুদের নিয়ে একসাথে গুরতে আসে। অনেকে করোনার ভয়াবহ পরিস্তিতির কারণে আসতে না চাইলেও পরিবারের চাপে এইখানে আসতে মানুষ খুবই আগ্রহী।  

মেলায় প্লাস্টিক পণ্যের দোকানে তুলনামূলকভাবে বেশি ভিড় দেখা গেছে। দোকানের বিক্রেতারা বলেন অন্যদিনের তুলনায় আজকে বিক্রি বেশি হলেও আশানুরুপ ক্রেতা খুব কম। প্লাস্টিক পণ্যের দোকানে বিক্রি বেশি হলেও সেখানে ভিড় কম। আমরা সেখানে আরেক বিক্ৰেতার সাথে কথা বলি তিনি বলেন আমি গত ১ যুগ যাবৎ এখানে ব্যবসা করছি প্ৰত্যেক বছর বাণিজ্য মেলায় শুক্রবার কয়েক লাখ টাকায় বিক্রি করি। কিন্তু এবারে আর তা নেই, এইখানে বেশির ভাগ লোক গ্রামের আশপাশের বাসিন্দা। তারা শুধু ঘুরাফেরাই করছে কেউ কিছু কিনছে না। 

এইখানে যাতায়েত এর অনেক অসুবিধা রয়েছে বেশির ভাগ বিক্রেতারা বলছেন  দূরত্ব ও পরিবহন জটিলতার সমস্যার কারণে ঢাকা থেকে ক্রেতারা বড় পন্য কিনছেন না। বড় জিনিস কম বিক্রি হচ্ছে। বড় জিনিস পছন্দ বেশি হলে তারা ঢাকার শোরুম থেকে অর্ডার দিচ্ছে। তাই এখন ফলস্বরূপ অনলাইনে পণ্য প্রদর্শন এবং প্রচারে বেশি মনোযোগ দিচ্ছে কোম্পানিগুলি বিক্রির চেয়ে। এদিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ শুক্রবার জনসভায় করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় তা নিয়ন্ত্রণের জন্য পাঁচ দফা নির্দেশ দিয়েছেন। 

নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও মেলা কর্তৃপক্ষ বাণিজ্য মেলার কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু মেলায় বেশির ভাগ ক্রেতা-দর্শনার্থী দূরত্ব এবং মাস্ক ব্যবহারে অনীহা দেখা দিচ্ছে। তাই বাঁধ হয়ে মেলা কর্তৃপক্ষ মাস্ক ছাড়া কাউকে দেখলে জরিমানার নির্দেশ দিয়েছেন এবং মেলার কর্মচারীরা ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সামাজিক দূরত্ব রাখার চেষ্টা করছেন। সর্বমোট করোনা মোকাবেলায় আগত বেক্তিবর্গনের মধ্যে প্রচুর উদাসীনতা দেখা যায়। আমরা মাস্ক ছাড়া এক ব্যক্তির সাথে তিনি বলেন মাস্ক পড়লে ওনার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, কথা বলতে পারেন না। মেলার হোটেলে প্রচু অনীহা দেখা যায় সেখানে মাস্ক পড়লেও খাবারের সময় খাবার মাস্ক খুলে ফেলে। একসাথে বসে একই টেবিল এ খাবার খেতে দেখা যায়। যা কোনো ভাবেই মন্ত্রিপরিষদের পাঁচ দফা মান্য করে না। 

যুদ্ধের ইঙ্গিত দিয়ে ইউক্রেনকে সামরিক সহযোগিতা দিল যুক্তরাষ্ট্র

যুদ্ধের ইঙ্গিত দিয়ে ইউক্রেনকে সামরিক সহযোগিতা দিল যুক্তরাষ্ট্র

অনেকদিন যাবৎ ইউক্রেন ইস্যুতে চরম উত্তেজনাপূর্ণ বিরাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে। ৫ দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বৈঠক বসলেও তাদের মধ্যে কোনো বোঝাপড়া হয়নি। পুতিন সরকার ইউক্রেনে যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা হওয়ায়, যুক্তরাষ্ট্র এমন পরিস্থিতিতে ইউক্রেনে শনিবার ২২ জানুয়ারি প্রায় ১০০ টন গোলা বারুদ  সাহায্য  হিসাবে পাঠিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন কিয়েভ তার সফর শেষ করার পর পরই এই সামরিক সাহায্য পাঠানো হয়। সফর শেষ করার আগে তিনি বলেছিলেন রাশিয়া ইউক্রেনে র উপর হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্র কঠোর ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের এই সামরিক সহায়তা প্রথম চালান হিসাবে পাঠিয়েছে এবং সামনে আরো সামরিক সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিতেছেন। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন সামরিক সদস্যদের কাছে এই সরঞ্জাম পাঠিয়েছে। বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ ও আধুনিক অস্ত্র সরঞ্জাম তাদের দেয়া হয়েছে। 

গত বছরের ডিসেম্বরে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ২০০ মিলিয়নের নিরাপত্তা সহায়তা দিয়েছেন ইউক্রেনকে। তখন মার্কিন দূতাবাস কিয়েভে তে বলেছেন "ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষার অধিকার আছে যার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সর্বদা ইউক্রেনের পাশে থাকবে সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে গোলা বারুদ দিয়ে সাহায্য করার জন্য ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী  ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এবং তারা আশা বাদী ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষার চলমান প্রচেষ্টার  জন্য যুক্তরাষ্ট্র এই ধরনের সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখবে। সাম্প্রতিক ইউক্রেনে ব্যাপক সাইবার হামলার মধ্য দিয়ে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলার পরিকল্পনা করছে। রাশিয়া যেকোনো কারণ দেখিয়ে ইউক্রেনে হামলার জন্য চেষ্টা করছে। ১৯ জানুয়ারি বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন  উদ্বেগ প্রকাশের সাথে বলেছেন "রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেনে হামলা চালাবে। কিন্তু  ইউক্রেন এখন পর্যন্ত এতাটাও শক্তিশালী হয়নি যে তারা রাশিয়ার সাথে মোকাবেলা করবে। আমাদের মার্কিন গোয়েন্দারা দ্বারা তথ্য পেয়েছি তারা ১ মাসের মধ্যে হামলার পরিকল্পনা করছে। ইউক্রেন সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে চাই যা তাদের অধিকার যা যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করে। রাশিয়া এক লাখের বেশি সেনা মোতায়েন করেছে ইউক্রেন সীমান্তে। সাংবাদিকরা এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাইডেন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, যেহুতু রাশিয়া যুদ্বের জন্য দিন দিন অগ্রসর হচ্ছে তাই ইউক্রেনের ও উচিত অগ্রসর হওয়া। ইউক্রেন সাহস করলে পুতিন তাদের কোনো কিছুই করতে পারবে না। 

১৬ জুলাই, ২০১৪ মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি বিমান গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছিল ইউক্রেনে তখন মার্কিন-রাশিয়ার মধ্যে ইউক্রেন সংকট সমস্যা নিয়ে কথা হচ্ছিলো । বিমানে প্রায় ২১৭ জন আরোহী নিহত হয়। ধারণা করা হয় রুশপন্থী বিদ্রোহীরা বিমানটি গুলি করে। পরে যুক্তরাষ্ট্র  রাশিয়ার কয়েকটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে  তখনও দুই দেশের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়। ১৯৯১ সাল থেকে প্রায় ৩২ বছর ধরে রাশিয়া ও মার্কিন সম্পর্ক দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন স্নায়ুযুদ্ধ শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর। কিন্তু হটাৎ ১৯৯১ নানা নাটকীয়তার মধ্যে দিয়ে পতন ঘটে সোভিয়েত ইউনিয়নের সেই সাথে শেষ হয় স্নায়ুযুদ্ধ। সেই সাথে শুরু হয় নতুন এক অধ্যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়ন্ত্রণ করে কেন্দ্রীভূত বিশ্ব। যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে ক্রিমিয়া দখল নিয়ে হালকা উত্তেজনা দেখা দিলেও পরে তাদের মধ্যে বিশাল স্নায়ুযুদ্ধ শুরু হয় যা অনেক দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। তিন দশক আগে স্নায়ুযুদ্ধের কারণে দুই দেশের মধ্যে অনেক বোঝা পরার সৃষ্টি হয়। বিপুল ক্ষয় ক্ষতির পরে যার অবসান ঘটে। কিন্তু বিপুল পরিমান রুশ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে ইউক্রেন সীমান্তে যার জন্য এবার আগের থেকেও উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে দুই দেশের মধ্যে। তাছাড়া আরেকটি কারণ হলো কাজাখস্তানে বিক্ষোভ দমন করার জন্য মস্কোতে সেনা পাঠানো বড় বিশৃঙ্খলার কারণ হতে পারে। 

নিজেই তৈরী করছে অক্সিজেন সমুদ্রে পৃষ্টে ঘটলো এক বিরল ঘটনা

নিজেই তৈরী করছে অক্সিজেন সমুদ্রে পৃষ্টে ঘটলো এক বিরল ঘটনা

মানুষের স্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্য সূর্যের আলো অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন-ডি, হাড়কে মজবুত করা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সূর্যের আলো আমাদের দরকার। সূর্য পৃথিবীর প্ৰত্যেক জীবন্ত বস্তুকে জীবনের জন্য মৌলিক তিনটি প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে :  অক্সিজেন, পানি এবং খাদ্য। সূর্য নিউক্লিয়ার ফিউশনের মাধ্যমে সমস্ত উপাদানের পরমাণু তৈরী করতে পারে এমনকি অক্সিজেনও। পানি তৈরী করতে সূর্য অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেনকে একত্রে তাপ দিলে পানি তৈরী হয়। কিছু বছর আগে বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীতে অক্সিজেন থাকার জন্য সূর্যের আলো খুবই প্রয়োজন, এটি ছাড়া অক্সিজেন উৎপাদন করা সম্ভবই না। কিন্তু ডেনমার্কের গবেষকরা আবিষ্কার করেছে সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে সূর্যালোক ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন সম্ভব। তারা বলেছেন সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে কিছু অণুজীব রয়েছে যারা সমুদ্রপৃষ্ঠে কোনো এক উপায়ে অক্সিজেন উৎপাদন করে। এই পৃথিবীতে অক্সিজেন উৎপাদনকারি একটি প্রতিষ্টান হলো উদ্ভিদ। উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরী করে এবং তার জন্য সাহায্য করে সূর্য। সূর্যের আলো ছাড়া পৃথিবীতে অক্সিজেন তৈরী হতে পারে না সে সম্পকে আমরা সবাই জানি। বিজ্ঞানীদের অবাক করে আবিষ্কার সূর্যের আলো ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন সম্ভব। তাও আবার গভীর সমুদ্রে পৃষ্টে। সেখানে কিছু অণুজীব পাওয়া গেছে যারা নিজেদের জীবন যাপনের জন্য নিজেরাই অক্সিজেন তৈরী করে। 

সমুদ্রপৃষ্ঠের একটি জায়গায় তাদের প্রচুর পরিমানে রয়েছে। মহাসাগরে অণুজীব গুলো নাইট্রোজেন চক্রের খুবই দরকারি। কিন্তু এর জন্য দরকার প্রচুর পরিমানে অক্সিজেন কারণ নাইট্রোজেন চক্রের জন্য প্রতিটি নাইট্রোজেনের জন্য দুই অনু অক্সিজেন দরকার। কিন্তু অন্ধকার এই গভিরে অক্সিজেন আসে কথা থেকে?। পরে বিজ্ঞানীরা মনে করে এগুলো কোনো অজীব কোষ এমনেই তারা একসাথে জড়ো হয়েছে। কিন্তু যখন তাদের স্যাম্পল পরীক্ষা গারে নিয়ে আনা হয় তখন আর বিজ্ঞানীদের কোনো কিছু বলার রইলো না। একটায় প্রশ্ন কিভাবে এই অণুজীব গুলো অক্সিজেন পাই সবার একই প্রশ্ন। 

খুব কমপরিমানের অণুজীব আছে পৃথিবীতে যারা সূর্যালোক ছাড়াই অক্সিজেন উৎপন্ন করতে সক্ষম এবং তাদের সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে নির্দিষ্ট আস্তানায় কেবল তারা বসবাস করে। কিন্তু সমুদ্রের নাইট্রোসোপুমিলাস মেরিটিমাস এবং অ্যামোনিয়া অক্সিডাইজিং আর্কিয়া অণুজীব পরিবেশের নাইট্রোজেন চক্রের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই এই অণুজীব গুলোর অক্সিজেনের দরকার হয়। দীর্ঘদিন ধরে বিজ্ঞানীরা জানেন যে জীবাণুগুলি অক্সিজেনের ছাড়াই সেখানে বেঁচে আছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বুজতে পারছিলেন না যে তারা সমুদ্রপৃষ্ঠের গভীরে কিভাবে অক্সিজেন পায়। অবশেষে গবেষনা করে পাওয়া গেছে আসলে এই অণুজীবগুলি তারা নিজেরাই অক্সিজেন উৎপন্ন করতে সক্ষম। 

ল্যাবে গবেষনা করে জানা গেছে, অন্ধকার ঘরে প্রথমে নাইট্রোসোপুমিলাস মেরিটিমাস এবং অ্যামোনিয়া অক্সিডাইজিং আর্কিয়া অণুজীব  পানিতে থাকা অক্সিজেন তারা তাদের জীবনের জন্য ব্যবহার করছে কিন্তু পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমার বদলে উল্টো অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ছেই। এতেই বুঝা যায় এই অণুজীব গুলি অক্সিজেন তৈরি করতে সক্ষম। কিন্তু এই অক্সিজেনের মাত্রা এতটাই কম যে পৃথিবীতে এর কোনো প্রভাব ফেলবে না কিন্তু অণুজীব গুলির নিজেদের জন্য এই পরিমান যথেষ্ট। কোনো প্রাণীজ যে অক্সিজেন উৎপাদন তৈরী করতে পারে এটাই প্রথম দেখলো বিশ্ব। তাই বিজ্ঞানীদের গবেষণা আরো বৃদ্ধি পেলো কিভাবে এই প্রক্রিয়া মানুষের সাথে জুড়ে দিয়ে তারাও এইভাবে অক্সিজেন তৈরী করবে এই প্রচেষ্টায় চালানো হচ্ছে। দিন দিন যেই হারে গাছ পালা নির্ধন হচ্ছে এবং পরিবেশ দূষিত হচ্ছে অতিশিগ্রই এ পৃথিবীতে অক্সিজেন শেষ হয়ে যাবে। অক্সিজেন উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এখনই নানা উদ্দেক নেয়া হয়েছে। বিলগেটস পরিবেশ থেকে কার্বনডাইঅক্সাইড অপসারণের জন্য যন্ত্রের প্রয়োগ এখনই শুরু করে দিয়েছে। এখন মানুষ যেহেতু কোনো প্রাণীজ থেকে অক্সিজেন উৎপাদন করা যাই সে সম্পকে জেনেছে তাই ভবিষতে এই প্রক্রিয়া মানুষের জন্যেও ব্যবহৃত হতে পারে। 

নদীর রাজা দ্যা জায়েন্ট ফিস

নদীর রাজা দ্যা জায়েন্ট ফিস

কুমির হলো জলের সিংহ। কুমির নদীর মাছ খায় এবং সুযোগ পেলে অন্য যেকোনো প্রাণীকে ধরে খায়। কিন্তু কুমিরও কিছু প্রাণীর খাদ্য। আজকে আমরা সে ধরনের একটি প্রাণীর নাম জানব। এক ধরনের ভয়ঙ্কর মাছ আছে যা আসলে কুমিরও প্রাণ বাঁচাতে এদিক ওদিক ছুটে বেড়া তে থাকে। কারণ এই মাছগুলো খুবই ভীতিকর বড় বড় চুয়াল ওয়ালা। সময়ে সময়ে এরা বহু কুমির খেয়েছে। এই মাছটি এতটাই ভয়ঙ্কর যে সুযোগ পেলে মানুষকে ছেড়ে যাবেন না। এই মাছটিকে টাইগার ফিশ নামে ডাকা হয়। 

মূলত গভীর সমুদ্রে এদের জন্ম কিন্তু সাগরের সঙ্গে মিলিত হওয়া নদীগুলোতে ভেসে এসে নদীর গভীরেই বাসস্থান গড়ে তুলে। আফ্রিকার কঙ্গো নদীতে এই টাইগার ফিশকে দেখে ছিলেন এক জেলে। তিনি শখের বশতো আফ্রিকার কঙ্গো নদীতে বড়শি ফেলায়েন। তখনি ধরা পড়েছিল এই দৈত্যাকার মাছটি যা তখনকার সময়ে ভাইরাল ছিল সংবাদটি। টাইগারফিশটিকে ধরা হয়েছিলো বেশ কষ্ট করেই। একে সহজে কাবু করা যায়নি। প্রচুর ক্ষিপ্র, দ্রুতগতির এবং শক্তিশালী এ মাছটি তাকে ধরতে ৩ জন মানুষ এসে ছিল। মাছটি শিকারকে টার্গেট করা মাত্রই ধরে ফেলে। এরা নদীর যে অংশে বাস করে সে অংশটি ভয়ঙ্কর হয়ে থাকে। বাঘ মানে বাঘ। আর বাঘের আচরণ তো জানেনই। 

এই মাছগুলো ঠিক পানির বাঘের মতো। এই টাইগারফিশ আবার অনেকটা হাঙরের মতো। এই বাঘ মাছ আকারের দিক থেকে অন্যান্য মাছের চেয়ে অনেক বড়। ৩২ টি ধারালো দাঁত আছে এই মাছের। টাইগারফিশ পানির দানব। দৈত্যাকার এই মাছ, শরীর এবং দাঁত বাঘের আচরণ করে বলেই একে স্থানীয়রা টাইগারফিশ নাম দিয়েছে। এই মাছের ফুর্তি শক্তি দেখেই এর একটি রাজকীয় নাম দেওয়া হয়েছে সব মিলিয়ে। টাইগার ফিশের দাঁত উপরের ও নিচে সমানভাবে সাজানো এবং রেজারের মতো ধারালো। একটি প্রাপ্ত সম্পূর্ণ কুমির সহজেই দাঁত দিয়ে ছিড়ে ছিড়ে খেয়ে ফেলতে পারে। 

এই মাছ গুলো জঙ্গলের বুনো জংলী প্রাণীর মতো হয়ে থাকে। পানিতে কোনো কিছু নড়াচড়া দেখলেই সাথে সাথে দাঁত বসিয়ে দেয়। এসব মাছ যেখানে থাকে কুমির সেখানে মৃত্যুর ভয়ে ভুলেও যাই না। মাছগুলো ছোট অবস্তায় দল বেঁধে শিকার করে। মাছ গুলো তাদের মায়েদের সাথেই ঘুরে বেড়াই এবং তাদের কিভাবে শিকার করতে হয় তা শিখাই। আর মাছ গুলো বড় হলে আস্ত দানবে পরিণত হয়। শুধু তাই নয, পরে তারা নিজেদের মধ্যেই মারামারি করে একজন আরেকজনকে খেয়ে ফেলে। তবে অনেক সময় চার-পাঁচটি বাঘ মাছ একসঙ্গে খাবারের খোঁজ করে। শিকার ধরা পাওয়া মাত্রই শুরু হয়ে যায় খাদ্য প্রতিযোগিতা কে বেশি খেতে পারে। এরা খাবার এক সঙ্গে ধরলেও খাবার ভাগাভাগি করতে এর পছন্দ করে না। 

এরা পারলে একাই সব খেয়ে ফেলে। পরে খাবার ভাগাভাগি নিয়ে একে অপরকে কামড়াতে থাকে এবং লেজ খেয়ে ফেলে। কিছু টাইগারফিশ সম্পূর্ণ ধূসর রঙের এবং শরীরের চারপাশে কালো রেখা থাকে। আবার অনেক টাইগারফিশের  সাদা, বাদামী বা ধূসর দাগ থাকে। এরা ৬ থেকে ৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এদের ওজনও কম নয়। এক একটি প্রাপ্ত টাইগারফিশ ৫০ কেজি ওজনের  বেশি হতে পারে। এদের শিকার ধরার বৈচিত্র্য বাঘের মতো। বাঘ তার শিকারকে টার্গেট করে পিছন থেকে দ্রুত গতিতে যেয়ে শিকার ধরে, টিক তেমনি টাইগারফিশ শিকার কে একই ভাবে ধরে। টাইগার ফিশের এক ধরনের গ্যাসে ভরা থলি থাকে। এই থলির মাধ্যমে তারা শিকারের অবস্থান চিহ্নিত করে। ছোট মাছ গুলো শিকারের সময় সাবধানে নিরাপদ দূরত থেকেই আক্রমণ করে। আর বড় প্রাপ্ত বয়স্ক মাছ গুলো কোনো বাচ বিচার মানে না সরাসরি আক্রমণ করে বসে। সমুদ্রে থাকাকালীন এরা হাঙ্গরকেও ছেড়ে কথা বলে না। সমুদ্রে যাকে পায় তাকেই খেতে চাই। কাউকেই ছেড়ে দেয় না তবে এরা কুমির এবং নদীর মাছ খেতে ভালোবাসে বলে নদীতে চলে আসে।   

বাংলাদেশ থেকে আবিষ্কার কাঁকড়া খেকো ব্যাঙ ও সবুজ ব্যাঙ

বাংলাদেশ থেকে আবিষ্কার কাঁকড়া খেকো ব্যাঙ ও সবুজ ব্যাঙ

কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ -
আপনি জানেন কি? বাংলাদেশের ব্যাঙের একটি প্রজাতি হলো কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ বা ম্যানগ্রোভ ব্যাঙ। অধ্যাপক দত্ত ২০০৭ সালে প্রথম ওড়িশার উপকূলে এই ব্যাঙ আবিষ্কার করা হয়। উভচর সরীসৃপ বিশেষজ্ঞ ইন্দ্রনীল দাস প্রজাতিটির বৈজ্ঞানিক নাম দেন "Fejervarya cancrivora"।  তাছাড়া এ ব্যাঙের প্রথম ছবি তুলা হয় ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশের সুন্দরবন থেকে।জার্মানের বিজ্ঞানী জেট্রোড নিউম্যান ডেনজু এবং হেলমেট ডেনজু বুরিগোয়ালিনি এ দুইজন বিজ্ঞানী ছবিটি তুলেন কিন্তু তারা তখন বুজতে পারেনি যে এটা নতুন প্রজাতির একটি ব্যাঙ। বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা কাঁকড়াখেকো ব্যাঙ নিয়ে গবেষণা করেছেন। এ ব্যাঙের একটি প্রধান বৈশিষ্ট হলো এরা খাদ্যের খুঁজে সবসময় উপকূলে বসবাস করে। আমাদের আশে পাশে সচারচর থাকা কুলা ব্যাঙ বা সোনা ব্যাঙের মতো দেখতে হয় এরা। 

বর্তমানে এই ব্যাঙ গুলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বেশি দেখায় যায়। কাঁকড়াখেকো ব্যাঙের চোখের পেছনে আঁকা রেখা থাকে। এরা ৫ সে.মি থেকে ৮ সে.মি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পুরুষ ব্যাঙ স্ত্রী ব্যাঙের অপেক্ষায় ছোট হয়। এই ব্যাঙের আরেকটি অনন্য ক্ষমতা হলো এরা শরীরে ইউরিয়া জমা করে রাখতে পারে। তাই তারা উপকূলে বসবাস করতে পারে। সমুদ্রের অতিরিক্ত লবণাক্ততা সহ্য করার সক্ষম এ ব্যাঙের রয়েছে। সাধারণ যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যাঙ অপেক্ষায় এদের সক্ষমতা বেশি। 

উপকূলে থাকা কালীন এরা প্রচুর কাঁকড়া খাই যা তারা বেশি ভালোবাসে তবে অন্যানো পোকা মাকড় খেয়েও জীবন যাপন করে। কাঁকড়া লোভী হওয়ায় এর নাম হওয়ায় কাঁকড়াখেকো  নাম রাখা হয়েছে। এরা উপকূলীয় এলাকা ছাড়াও বসবাস করে বাচ্চা দেয়ার জন্য। মিঠা পানিতেই তারা ডিম ফুটে বাচ্চা বের করে। অনেকসময় উপকূলীয়তে বর্ষা মৌসুমে অনেক ছোট ছোট পুকুর হয় সেখানেও তারা বসবাস করে। 


সবুজ ব্যাঙ -
বাংলাদেশে আগে অধিক পরিমানে পাওয়া যেত এবং প্রথম পাওয়া গিয়েছিলো আরেকটি ব্যাঙ হলো সবুজ ব্যাঙ। কিন্তু বর্তমানে ভারত ও শ্রীলঙ্কা উপদ্বীপে পাওয়া যায় এই ব্যাঙ। বৈজ্ঞানিক নাম  এই ব্যাঙের "Euphlyctis Hexadactylus"। দেখতে অনেক সুন্দর চকচকে। এর উপরিভাগ সবুজ রঙের এবং পিঠের শিরার রঙ হলুদ রঙের হয়ে থাকে। ছোট বেলায় এদের রং সবুজ হালকা কচি পাতার মতো থাকে বয়স হতে থাকলে তা গাঢ় সবুজ রঙে পরিবর্তিত হয়। এই ব্যাঙের লম্বা ১.৩০ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। অনান্য ব্যাঙের তুলনায় অদ্ভুত খাদভ্যাসের জন্য এর নাম সবুজ ব্যাঙ রাখা হয়েছে। এদের খাদ্যতালিকায় ৯০ শতাংশই সবুজ শাকসবজি খেয়ে বেঁচে থাকে। অন্যান্য ব্যাঙের মতো এত সাপ, কীটপতঙ্গ ও পোকা মাকড় বেশি খাই না। তাই খাদ্য সন্ধানে বেশি ঝামেলা হয় না তাদের। 

কাঁকড়াখেকো ব্যাঙের মতোই পুরুষ ব্যাঙ স্ত্রী ব্যাঙের চেয়ে ছোট হয়। সরাসরি চিনার উপায় হলো এদের পায়ের আঙ্গুলগুলো আলাদা আলাদা থাকে। যেমন অন্নান্য ব্যাঙের পায়ের আঙ্গুলগুলো একসাথে পাতলা চামড়ায় লাগানো থাকে কিন্তু সবুজ ব্যাঙের তা থাকে না। আমাদের আশে পাশে থাকা সোনালী ব্যাঙের মতোই এদের ডাক হয়। মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত এদের মিলনের সময়। এ সময় তারা পুকুরের আশে পাশেই বসবাস শুরু করে। এরা খাদ্য দিনের বেলাতেই খুঁজে রাতে এদের বাইরে চলাফেরা করতে সমস্যা হয়। সুন্দরবনের মধুপুর ও ভাওয়াল এলাকায় এই ব্যাঙ সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। সর্ব প্রথম সুন্দরবনে এই ব্যাঙ পাওয়া গেলেও বর্তমানে ভারত, মায়ানমার ও শ্রীলঙ্গাতেও এদের দেখতে পাওয়া যায়। যেসব পুকুর সবুজে ঘেরা উপরে সবুজের ভারী আস্তরণ এরূপ পুকুরে এরা বসবাস করতে ভালোবাসে। এই  সবুজ  ভারী আস্তরণের উপর এরা ভেসে থাকে কোনো রূপ বিপদ দেখলেই পানির বিতর লুকিয়ে যায়। তাছাড়া স্থলের সবুজ গাছের সাথে এর মিশে থাকে শিকারির চোখ কিভাবে ফাকি দিতে হয় তারা তা ঠিক মতোই জানে। 

ত্বকের যত্ন রুক্ষ ত্বক হতে সুন্দর হওয়ার টিপস - Skin care tips at home in Bengali new idea

ত্বকের যত্ন রুক্ষ ত্বক হতে সুন্দর হওয়ার টিপস - Skin care tips at home in Bengali new idea

সুন্দর মুখের জন্য সর্বদা ত্বকের যত্ন নিতে হয়। ত্বকের যত্ন না নিলে ত্বক রুক্ষ বিশ্রী দেখায়। নিয়ম মাফিক ত্বকের যত্ন নিলে মনও ভালো থাকে। তাই সুন্দর মুখের যত্ন নিতে নিচের টিপস গুলো ফলো করা খুবই প্রয়োজন। 


মুখ ধৌত করতে গরম পানি ব্যবহার করবেন না:
অনেকেই আছেন গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পছন্দ করেন। কিন্তু তা খুবই খারাপ কারণ আপনি যখন গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করেন তখন তা আপনার ত্বকের প্রয়োজনীয় তেল সহ তা পরিষ্কার হয়ে যায়, যার ফলে আপনার মুখ শুষ্ক দেখায়। আপনি যদি ইতিমধ্যে শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় ভুগেন তাহলে আপনাকে গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার না করে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। 

মৃদু ক্ষারের ক্লিনজার ব্যবহার করুন:
ত্বক শুষ্ক হলে ত্বকের ধরন অনুযায়ী সেরা ফেসিয়াল ক্লিনজার বাছাই করতে হবে। ফেসিয়াল ক্লিনজার মুখের তেল, ময়লা এবং মেকআপের ভিতর থেকে পরিষ্কার করে যার ফলে মুখে বর্ন বা শুষ্ক হয় না। 

এক্সফোলিয়েট ব্যবহারে নেতিবাচক চিন্তা বদলান:
লোকেরা প্রায়শই ত্বক শুষ্ক থাকলে এক্সফোলিয়েট ব্যবহার করতে চান না কারণ তারা ভাবে এগুলো ব্যবহারে ত্বক আরো বেশি শুকিয়ে যেতে পারে। সত্যি বলতে ত্বক শুষ্ক থাকলে ত্বক বেশি মারা যায় এবং তা ত্বকের উপরিভাগে লেগে যায় যার ফলে আপনার ত্বক নিস্তেজ, ছিদ্র ছিদ্র এবং ফ্যাকাশে দেখায়। কিন্তু এক্সফোলিয়েট ব্যবহারে এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং মসৃণ করতে সাহায্য করে। 

হ্যালুরোনিক অ্যাসিড সিরাম ব্যবহার করুন:
শুষ্ক ত্বকের ত্রাণকর্তা হ্যালুরোনিক অ্যাসিড। এটি ত্বকে আর্দ্রতা আটকিয়ে রাখতে এবং আর্দ্রতা আকৃষ্ট করতে সাহায্য করে। পরিষ্কার বেজা ত্বকে হ্যালুরোনিক অ্যাসিড ব্যবহার করুন। 

প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ব্যাবহার করুন:
তৈলাক্ত ত্বক পাতলা থাকে সেখানে যেকোনো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার উপকৃত পাওয়া যায় কিন্তু শুষ্ক ত্বকের জন্য সাবধানতার সাথে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। শুষ্ক ত্বকের স্কোয়ালেনের হাইড্রেটিং বা হাইলুরোনিক অ্যাসিড, ভিটামিন-সি এবং রেটিনলসহ ময়শ্চারাইজিং ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এটি ত্বককে পুষ্ট করবে এবং  সুরক্ষিত রাখবে। 

গোসল করে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন:
গোসল থেকে বেরিয়ে মুখ হালকা মুছে ময়শ্চারাইজার প্রয়োগ করুন। কারণ তখন মুখে স্যাঁতসেঁতে এবং পরিষ্কার থাকে ওই সময় ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বকের উপরিভাগে ময়শ্চারাইজারের উপাদানগুলি প্রবেশ করতে পারে। ফলে মুখ মসৃণ হয়। 

মুখে তেল দিয়ে ময়েশ্চারাইজার লক করুন:
আপনার ত্বক অত্যন্ত শুষ্ক হলে আপনি ময়েশ্চারাইজার লাগানোর পর এর উপরে কয়েক ফোঁটা ফেসিয়াল অয়েল প্রয়োগ করতে পারেন। ব্যবহার করলে ত্বকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাবে এবং ত্বক হাইড্রেট হবে। তাড়াতাড়ি ত্বকের উন্নতির জন্য প্রতিদিনের রুটিনের সাথে কাজটি করতে পারেন। 

প্রতিদিন সানব্লক ব্যবহার করুন:
যেকোনো ধরনের ত্বকের জন্য সানব্লক ব্যবহার করা খুবই জরুরি। সূর্যের রোশনি ত্বককে পুড়ে শুষ্ক করে ফেলে। এসপিএফ-৩০ সানব্লক ব্যবহার করতে হবে আর এর থেকে কম ব্যবহার করতে চাইলে সানব্লকের সাথে ময়েশ্চারাইজার একত্রিত করে ব্যবহার করুন। 

ঠোঁট শুষ্ক হতে দিবেন না:
শরিলের মধ্যে মুখের তুলনায় ঠোট শুষ্কতার প্রবণতা অত্যন্ত বেশি। সব সময় ঠোটের যত্ন নিতে হবে ঠোটের যত্নে লিপ বাম লাগাতে পারেন তা হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করবে। তাছাড়া আপনি হাইড্রেটিং লিপস্টিক ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার তৎকে মোটা, লাল, শিশিরের চকচকে রাখবে। 

হাইড্রেটিং মেকআপ ব্যবহার করুন:
আল্ট্রা-ম্যাট মেকআপ ত্বককে শুষ্ক রাখে। তখন ত্বককে হাইড্রেট করতে মেকআপ ফর্মুলা যেমন হায়ালুরোনিক অ্যাসিড আছে যা ময়েশ্চারাইজড করবে এবং আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলবে। 

হাইড্রেটিং স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট এড়িয়ে চলুন:
ত্বককে হাইড্রেটিং স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করে চেহারার উজ্জ্বলতার ভাব প্রকাশ করা যায়। ত্বক শুষ্ক থাকার ফলে মুখে যে নিস্তেজ দেখায় তা এই প্রোডাক্টটি ব্যবহারের ফলে বৃদ্ধি পাবে। 

ভিজা ত্বকে  হাইড্রেটিং উপাদান ব্যবহার করুন:
ত্বক শুষ্ক হলে মুখটি হালকা হালকা ভিজা ভিজা থাকা ভালো তখন মুখে হাইড্রেটিং উপাদান ব্যবহার করুন যা ত্বককে পুষ্টির জোগান দিবে। 


প্রতিদিন এই টিপস গুলো ফলো করলে মাস খানিকের মধ্যেই ত্বক সুন্দর, ফর্সা এবং মলমলে হয়ে যাবে। 

গরমকালে কী ধরনের জামা, প্যান্ট এবং জুতা পরা উচিত

গরমকালে কী ধরনের জামা, প্যান্ট এবং জুতা পরা উচিত

গরমকালে শার্ট ,প্যান্ট এবং জুতা কিভাবে বাছাই করতে হয় সে সম্পকে জানবো:

গরমে কী ধরনের জুতা পরা ভালো-
গ্রীষ্মের সময় আমাদের অনেক গরম লাগে তখন শরীলে ঠান্ডা বাতাস লাগলে ভালোই লাগে। তাই আমাদের জুতা পরিধান করার সময় সঠিক ভাবে নির্বাচন করতে হবে। শীতল অনুভব করার জন্য গ্রীষ্মের গরম দিনে আপনি আপনার পায়ে যা ব্যবহার করবেন তা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পোশাকের সাথে আপনি মিল রেখে সুতি কাপড়ের স্লিপ অন জুতা বেছে নিন। এটি আপনার পোশাকটিকে আরো সুন্দর স্মার্ট করে তুলবে। জুতাটি সুতি কাপড়ের হওয়ায় সহজেই পায়ে বাতাস ঢুকতে পারবে এবং আপনাকে ঠান্ডা অনুভব করাবে। 

সুতি কাপড়ের স্লিপ অন জুতা ব্যবহারের ফলে আপনার পা থেকে দুর্গন্ধ কম ছড়াবে ফলে বিভিন্ন বাক্ট্রেরিয়া থেকে আপনি বাচতে পারবেন। এটি পরিধানে হালকা হওয়ায় পড়তেও খুব আরাম দায়ক হয়ে থাকে। বিভিন্ন জামার সাথে মিল রেখে এইরকম জুতা পড়লে আপনাকে স্মার্ট সুদর্শন দেখাবে। বিয়ে বাড়ি, জন্মদিন বিভিন্ন অনুষ্টানে সহজেই মানান সই এই জুতা। কোথাও ঘুরতে গেলে এই জুতা পরে অনেক্ষন হাটতে পারা যায়। সকালের জগিং এর সময় সুতি কাপড়ের এই জুতা পড়লে আপনাকে আরামদায়ক অনুভব করাবে। তাই গ্রীষ্মের গরমে হালকা সুতি কাপড়ের জুতা পরিধান করুন। 


গরমে কোন ধরনের প্যান্ট পরবো-
আমরা প্রায়শই গ্রীষ্মে প্যান্ট কিনতে সেগুলি বেছে নিই না কারণ আমাদের সময়ের সীমাবদ্ধতা আছে বা সেগুলি বেছে দেখার প্রয়োজন মনে করি না। যা পরে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। টাইট ভারী প্যান্ট পড়তে আমাদের অস্বস্তিকর অনুভব হয় শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যার সাথে এলার্জি চুলকানিও হয়। তাই আমাদের প্যান্ট কিনে সময় সাবধানতার সহিত প্যান্ট কিনতে হবে। হালকা ডিলে ডালা প্যান্ট  গ্রীষ্মের সময় পারফেক্ট। 

সুতি কাপড়ের প্যান্টের বিথরে বাতাস ঢুকতে পারে ফলে আমাদের শরীরের কোষ গুলি সতেজ থাকে যার ফলে আমরা ক্যান্সার, টিউমার ইত্যাদি ভয়াবহ রোগ থেকে আমরা বিস্তার পেতে পারি। বর্তমানে সুতি কাপড়ের ডিলা প্যান্ট একরকমের ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পড়তে আরাম যেকোন অনুষ্টানে সহজেই মানানসই হয়ে দাঁড়ায়। সুতি কাপড়ের হালকা প্যান্ট ধোয়া করতেও সুবিধা আছে সহজেই ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়। গ্রীষ্মের সময় কোমরের রবাট প্যান্ট না কিনে ফিতা ওয়ালা প্যান্ট পরিধান করা ভালো। কোমর টাইট থাকলে শরীলে রক্ত প্রবাহ এবং অক্সিজন বাধা গস্ত হয়। তাই আমরা গরমে সব সময় হালকা সুতি কাপড়ের ডিলে ডালা, কোমরের দড়ি ওয়ালা প্যান্ট পড়ব। 


গরমে কোন ধরনের জামা পরা ভালো-
আমরা অনেকে গ্রীষ্মের সময় পলেস্টার মোটা রঙিন জামা পরি। যা আমাদের সাস্টের জন্য মোটেই ভালো না। এসব জামা পরিধান করলে আমরা বিভিন্ন রোগ বালাই এর সমূখীন হয় যেমন ক্যান্সার, টিউমার, এলার্জি, টাইফেট ইত্যাদি। গরমের সময় পলেস্টার জামা পড়লে আমাদের শরিলের ভিতরে বাতাস ঢুকতে পারে না। ফলে শরীলে গাম আটকে থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায় তার সাথে বৃদ্ধি পায় রোগ জীবাণু। তাই আমাদের সব সময় সুতির জামা পরিধান করতে হবে। সুতির জামার ভিতরে বাতাস আদান প্রদান করতে পারে শরিলের ভিতর প্রশান্তি সৃষ্টি হয়। 

সুতির জামার সাথে দেখতে হবে জামাটি হালকা এবং ডিলা ডালা কিনা। ডিলা ডালা হালকা ডিজাইন জামা দেখতেও সুন্দর আর পড়লেও স্মার্টনেস লাগে। তাছাড়া গরমের সময় জামার রং নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যার জন্য উত্তম রং হলো সাদা। সাদা কাপড় গরমের সময় শরীলকে ঠান্ডা রাখতে সহজ করে এবং শরীলে গাম দ্রুত শুকায়। কালো কাপড় গরমের সময় ব্যবহার করা মোটেই টিক না কারণ কালো কাপড় তাপ সুপরিবাহী। কালো কাপড় পড়লে শরীলে গাম বেশি ঝরে, শরীলে গরম বেশি ঝরে এবং শরিলের গাম দেরিতে শুকায়। তাই গ্রীষ্ম কালে কালো পলেস্টার, মোটা কাপড় আমরা পরিধান করবো না এবং সাদা, হালকা সুতি কাপড়ের সাধারণ ডিজাইন এর জামা পড়তে আমরা চেষ্টা করবো। 

এবার কমান্ড চলবে হাতের ইশারাই - Typealik

এবার কমান্ড চলবে হাতের ইশারাই - Typealik

বর্তমান এ প্রযুক্তি যুগে দিন দিন বহু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স  আমরা দেখছি। ভবিষ্যতে যার ব্যবহার আরো বাড়বে। দিন যত বাড়বে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কোড গুলি এক সময় বিনা মূল্যে বিতরণ করা হবে। তখন এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রোডাক্ট আরো সস্তা হবে। বর্তমানে আমরা উন্নত জীবনের মধম স্থানে রয়েছি, ভবিষ্যতে এই পৃথিবী কত উন্নত হবে তা সম্পকে আমাদের কারোরই ধারণা নেই। একসময় পাইথন প্রোগ্রাম অচল ছিল তখন প্রোগ্রামমাররা সি বা জাভা দিয়ে বেশি কাজ করতো। কিন্তু সময়ের সাপেক্ষে সি প্রোগ্রামের কাজ প্রায় কমে গেছে এবং জাভা তার আগের জায়গাতে থাকলেও ডিমান্ড বাড়ছে পাইথন প্রোগ্রামের। সকল ধরণের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর কাজ হয় এই প্রোগ্রাম ধারা। সহজ, সরল ভাষা হওয়ায় সিনটেক্স ত্রুটি এর জটিলতাও কম।  তাই এই ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রামাররা আনলো নতুন এক প্রযুক্তি। 

প্রোগ্রামাররা কম্পিউটারে কমান্ড চালানোর জন্য নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছেন যা হাতের অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করে। একটি সাধারণ ল্যাপটপের ওয়েবক্যামের মাধ্যমে টাইপএলাইক নামক যন্ত্র লাগাতে হয়। টাইপএলাইকের প্রোগ্রামটি ওয়েবক্যামের মাধ্যমে কীবোর্ডের পাশে বা কাছাকাছি ব্যবহারকারীর হাত চিনে হাতের ক্রিয়াকলাপ অবস্থানের উপর ভিত্তি করে আউটপুট দেখায়। যেমন ব্যবহারকারী কিবোর্ডের পাশে আঙুল দিয়ে উপরে উঠালে টাইপএলাইকের প্রোগ্রামটি এটিকে ভলিউম বাড়ানোর জন্য মনে করবে। বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে প্রোগ্রামটি ঐ পরিসর অনুযায়ী আউটপুট দিবে। ব্যবহারকারীর কীবোর্ড শর্টকাটের কীবোর্ড শর্টকাটের প্রয়োজনীয়তা কমানোর, সময় বাঁচাতে এবং মানব সভ্যতা আরো উন্নত ও গতিশীল করতে কম্পিউটার ইন্টারঅ্যাকশনের উদ্ভাবন করা হয়। প্রোগ্রামাররা প্রথমে ভেবেছিলেন ওয়েবক্যাম ব্যবহার করে নতুন উপায় তৈরী করা যেহুতু ওয়েবক্যামটি মুখ এবং হাতের আশেপাশে অংশটি নিয়ে ফোকাস করে কিন্তু এইখানে তেমন হাতের ব্যবহার থাকে না তাই তারা চিন্তা করে হাতের অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে কম্পিউটার চালনা করা। টাইপএলাইক প্রোগ্রামটি লেখার জন্য প্রোগ্রামমাররা মেশিন লার্নিং ব্যবহার করেছিলেন। ওয়েবক্যামটির সাথে একটি ছোট যান্ত্রিক সংযুক্তি লাগানোর পর তা হাতের দিকে নাড়ানোর নিদেশ বুজার চেষ্টা করে। সফ্টওয়ারটি এরূপ চিন্তায় বানানো হয়েছিল যে কোনও ব্যবহারকারী এটি ব্যবহার করতে পারে। এটি তৈরিতে প্রোগ্রামামরদের প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে। তারা একটি নিউরাল নেটওয়ার্ক তৈরী করেছে এবং তাতে বিভিন্ন ভাবে অ্যালগরিদম তৈরী করেছেন কারণ তারা জানে সব মানুষ এক ভাবে  অঙ্গভঙ্গি করে না। এক একজনের অঙ্গভঙ্গি এক এক রকম হয় তাই তারা বিভিন্ন মানুষের উপর এর পরীক্ষা নিয়ে প্রচুর ডেটা সংগ্রহ করে। এই টাইপএলাইক প্রোগ্রামটি তৈরী করতে প্রচুর স্বেচ্ছাসেবক তাদের সাহায্য করেছে। তারা প্রায় ৪০-৫০ জন মানুষের উপর এ পরীক্ষা চালায়। তারা দেখে তাদের হাতের অঙ্গভঙ্গির কিরূপ পরে সেগুলো ডাটাবেস রেকর্ডে জমা রাখা হয় এবং সেরূপ অনুযায়ী যত টা সম্ভব কার্যকরী প্রোগ্রাম তৈরী করা যায়। এটি তৈরী তে অধ্যাপক ড্যানিয়েল বলেন, আমরা মানুষের জন্য এমন জিনিস তৈরি করার চেষ্টা করি যা মানুষের পক্ষে ব্যবহার করা সহজ লভ্য। দিন দিন মানুষ আর কম্পিউটারের সম্পক বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই মানুষ যাতে Typealik এর মতো আরো নতুন নতুন প্রযুক্তি দেখতে পাই যা আমাদের মূল লক্ষ্য। আমরা এমন প্রযুক্তি তৈরি করতে চাই সব সময় যা সহজবোধ্য, কিন্তু এসব প্রযুক্তি তৈরি করতে অনেক জটিল গবেষণা, সফটওয়্যার এবং সময়ের প্রয়োজন হয়। তারা সামনে টাইপলাইক প্রোগ্রামের আরো উন্নত সংস্করণ তৈরী করার চেষ্টা করবে যাতে হাতের অঙ্গভঙ্গি প্রয়োজন আরো কম হয়। এই প্রযুক্তি আমাদের ভবিষ্যতে উন্নতির একটি প্রথম ধাপ। Typealik  আমাদের জীবন গতিসীমাকে আরো বাড়িয়ে তুলবে। আমরা হাত নাড়িয়ে নাড়িয়ে কম্পিউটারকে সম্পূর্ণ কন্ট্রোল করতে পারবো। আগে আমরা শুধু মাত্র কীবোর্ড দিয়ে কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করি পরে মাউস আমাদের আরো সহজ করে দেয়।  এখন ভয়েস কম্যান্ড আর হাতের ইশারাই কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ আরো সব কিছু সহজ হয়ে যাবে। 

ত্রুটি হীন টেকসই  সিলিকন স্পিন কিউবিট তৈরি করলো বিজ্ঞানীরা

ত্রুটি হীন টেকসই সিলিকন স্পিন কিউবিট তৈরি করলো বিজ্ঞানীরা

এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব তার প্রধান কারণ হলো টেকনোলজি এর উন্নয়ন। কম্পিউটারকে আরো উন্নত করে এবার তৈরী হলো সিলিকনের কোয়ান্টাম কম্পিউটার। যা  সামনের বিশ্বকে ত্রুটিহীন কুন্তুম গণনা করতে সাহায্য করবে। এবার কোয়ান্টাম কম্পিউটার আবিস্কার করলো কিউটেক এবং রিকেন এর ডেভেলপাররা। কিন্তু এবারে  তারা ৯৯.৫ শতাংশের টু কিউবিট গেট প্রদর্শন করেন। এটি আগের তুলনায় অনেকবেশি সহনশীল ও ত্রুটিহীন। কোয়ান্টাম কম্পিউটারটি তৈরী করতে টু ডেল্ফট  এবং টি এন ও দুইটি সংস্থা সহযুগি করেছে। সহনশীল ও ত্রুটিহীন কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরিতে তারা সিলিকনে ইলেকট্রন স্পিন কিউবিট ব্যবহার করে। তাছাড়া  এটিতে ন্যানোফ্যাব্রিকেশন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। দিন দিন কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির প্রচেষ্টা বাড়ছে। মার্কেটে একবার কোয়ান্টাম কম্পিউটার আসলে তখন বর্তমান সাধারণ কম্পিউটারের ব্যবহার হ্রাস হতে শুরু করবে। শুরুতে কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা ছিল ডিকোহেরেন্সের। অথাৎ কোয়ান্টাম কম্পিউটারের কিউবিট গুলো আওয়াজ করতো। এছাড়া আওয়াজ অতিরিক্ত হওয়ায় স্কেলিং বাধা গ্রস্ত হতো। একটি বড় অ্যাপ্লিকেশনের জন্য উচ্ছ মানের কম্পিউটার প্রয়োজন এবং ত্রুটি দূর করার জন্য ৯৯ শতাংশের কার্যকরী টু কিউ বিট গেট দরকারী। কিউটেক এবং রিকেন এর কোয়ান্টাম কম্পিউটার  সুপারকন্ডাক্টিং সার্কিট, টাইট আয়ন এবং লেজারের হীরার কেন্দ্রের নাইট্রোজেন উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে কিউবিট। লক্ষ লক্ষ নিউরো  কিউবিট ব্যবহার করো হয়েছে ত্রুটি সংশোধন করার জন্য যা ছিল খুবই কঠিন। 


ত্রুটি দূর করার জন্য তারা নট (সিনট) গেট ব্যবহার করে পরীক্ষা করে। এর আগে তারা সাধারণ স্লো গেট ব্যবহার করেছিল যা কোনো স্ট্রেনড সিলিকন  জার্মেনিয়াম ওয়েল সাবস্ট্রেটে ন্যানোফ্যাব্রিকেটেড কোয়ান্টাম ছিল না। পরে গেটের গতি বিধি করার জন্য তারা  নিউ মডেলে ডিভাইসটি তৈরী করে এবং গেট  ইলেক্ট্রোডগুলিতে বিভিন্ন ভোল্টেজ  দিতে থাকে। এটি পরে বড়  টু কিউবিট সহ মাইক্রোম্যাগনেট ব্যবহার করে উন্নত দ্রুত গতির সিঙ্গেল-স্পিন তৈরী হয়। ফলাফল আগের চেয়ে এটি ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী হয়। কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির সময় ডেভেলপারেরা বলেছিলো তারা এইবার অনেকবেশি ঘূনণশীল সিঙ্গেল-স্পিন তৈরী করবে কিন্তু একটি নিদিষ্ট গতি যাওয়ার পর তারা দেখলো এটি কম্পিউটারটির সমস্যা বৃদ্ধি করছে। 


সম্পূর্ণ ডেভেলপের সময় তারা একটি প্রজেক্ট তৈরী করে যার নাম দেয়া হয় রাবি ফ্রিকোয়েন্সি।  কম্পন কৃত কিউবিটগুলি কিভাবে তার অবস্থার পরিবর্তন করছে তার একটি চিহ্নিতকারী হলো  রাবি ফ্রিকোয়েন্স। সিস্টেমটি সম্পূর্ণ চালানোর জন্য তারা বিভিন্ন টুল ও ফ্রিকোয়েন্সি পেয়েছিলো তারা। গেট গুলো ডিলিট করে করে দেখে  প্রথেমে তারা দেখে একক-কুবিট গেট কাজ করে ৯৯.৮ শতাংশ এবং টু-কুবিট গেটের কাজ করে ৯৯.৬ শতাংশ। তারা তৈরী করতে পেরেছে তাদের কোয়ান্টাম কম্পিউটার যেকোনো কিছু প্রোগ্রামার লোড নিতে পারবে। একক কিউবিট এবং দুই-কুবিট নিয়ে অপারেশন এর মাধ্যমে প্রমাণিত হলো যে তাদের প্রজেক্টটি সঠিক ভাবে  ত্রুটি সংশোধন করতে সক্ষম। সিস্টেমটির সক্ষমতা পরীক্ষা করার জন্য তারা দুই-কুবিট ডয়েচ, গ্লোবার সার্চ এলগোরিদম এবং জোসা অ্যালগরিদম প্রয়োগ করেছিল। সকল পরীক্ষায় ৯৬%- ৯৮% ফলাফল দিয়েছে। অথাৎ সিলিকন কোয়ান্টাম কম্পিউটার নির্ভুলতার সাথে কোয়ান্টাম পরিমাপ করতে পারবে। গবেষণার প্রধান বলেন "উপস্থাপিত ফলাফলগুলি সর্বজনীন কোয়ান্টাম নিয়ন্ত্রণ কর্মক্ষমতার পরিপ্রেক্ষিতে সুপারকন্ডাক্টিং সার্কিট এবং আয়ন ফাঁদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো স্পিন কিউবিটগুলিকে সঠিক ভাবে কাজ করে৷ কোয়ান্টাম কম্পিউটারের উপলব্ধি গবেষণা ও উন্নয়নের দিকে বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।" সাধারণ একই নিয়মে, সিলিকন কিউবিটে প্রাপ্ত একইভাবে উচ্চ-বিশ্বস্ততা সার্বজনীন কোয়ান্টাম গেট সেটের পরীক্ষামূলক প্রদর্শনও দুটি নিরপেক্ষ গবেষণা দল থেকে রিপোর্ট করে। কিউটেক এর একটি দল কোয়ান্টাম ডট ইলেক্ট্রন স্পিন কিউবিট ব্যবহার করে এবং ইউএনএসডব্লিউ সিডনি থেকে আরেকটি দল সিলিকনে একজোড়া আয়ন-প্রতিস্থাপিত ফসফরাস নিউক্লিয়াসকে পারমাণবিক স্পিন কিউবিট হিসেবে ব্যবহার করে প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করে।

বিলুপ্ত গোল্ডেন টোড - সোনালি টোড

বিলুপ্ত গোল্ডেন টোড - সোনালি টোড

প্রথমে ধারণা করা হয়ে ছিল গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের জন্য সোনালি টোড বিলুপ্তি হয়ে যায়। কিন্তু বর্তমানে গবেষকরা বলছেন গ্লোবাল ওয়ার্মিং ছাড়াও আরো দোষ আছে| ১৯৮৯ সালে মন্টেভার্ডের কোস্টা রিকান ক্লাউড ফরেস্টে শেষবার  সোনালি টোডটি দেখা যায়। গোল্ডেন টোড দেখতে অনেক সুন্দর। পুরুষ গোল্ডেন টোড কমলা রঙের হয়ে থাকে এবং মহিলারা হলুদের উপর কালো রঙের ছোপ ছোপ দাগ থাকে। পুরুষদের দৈর্ঘ্য ৪০- ৪৮ মি.মি এবং মহিলাদের দৈর্ঘ্য ৪৩-৫৬ মি.মি পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত তাদের শারীরিক পার্থক্য চিনা যায় না। এরা ২০০০ থেকে ২১০০ মিটার উচ্চতায় উত্তর কোস্টারিকার বনের পাহাড়ী এলাকাতে তারা বসবাস করতো। তাদের খাদ্য অভ্যাস অন্যান্য প্রাণী থেকে ভিন্ন নয় তারা তাদের এলাকার ছোট ছোট অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের তারা খেত। 

১৯৮০ সালে অধিক পরিমানে কলকারখানা তৈরী হয় তখন প্রচুর পরিমানে কার্বনডাইঅক্সাইড এবং অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাস পরিবেশে নির্গত হয় এবং পরে যা পরিবেশের সাথেই মিশে যায়| তখনকার সময়ে কোস্টারিকান রেইনফরেস্টগুলিতে প্রচুর পরিমানে গরম পরে ফলে মাঠ ঘাট শুষ্ক হয়ে ওঠে| চারিদিকে পানিশূন্যতা দেখা যাই| যার একটি কারণ হলো সোনালী টোডের বিলুপ্ত| এছাড়া তখন উভচর প্রাণীর মধ্যে একটি রোগ দেখা গিয়েছিলো সেটি হলো কাইট্রিডিওমাইকোসিস| এই সংক্রমণ রোগটি ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পরে| রোগটি হওয়ার পর উভচর প্রাণীর প্রথমে মারাত্মক চর্মরোগ হয় তখন ত্বকের ক্ষতির ফলে তাদের জ্বর হয় এবং একসময়  খিঁচুনি দিয়ে  মৃত্যু হয়| সমগ্র কোস্টারিকান রেইনফরেস্টে উভচর প্রাণীর সংখ্যা হ্রাস ওই সময়ে হ্রাস পেতে শুরু করেছিল, সোনালী টোড সংখ্যা লঘু এবং সীমিত আবাসস্থলের কারণে প্ররিবেশে টিকে থাকা এদের জন্য কষ্টকর হয়ে পরে |

কিন্তু সত্যি বলতে ১৯৭০ সালে সেই অঞ্চলে প্রচুর গরম পরে ছিল কিন্তু তখন উভচর প্রাণী দের মধ্যে তেমন কোনো বিবর্তন দেখা যাইনি তাছাড়া রোগ বালাই তো থাকেই প্রাণীদের মধ্যে| আর ১৯৮০ সালে কলকারখানার ধুয়া বাড়লেও তা সাথে সাথে পরিবেশে কোনো রূপ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে না, সেগুলো আপনাতেই পরিবেশে মিশে যায়| আসলে প্রকৃতির তাপমাত্রা প্রাকৃতিক চক্রের মাধ্যমেই হয়ে থাকে| গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুর কারণে মন্টেভার্ডে গাছগুলি সাধারণত সময়ের সাথে তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার ধরণগুলি অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত শরীরের কোনো পরিবর্তন করে না। জলবায়ু বিজ্ঞানী কেভিন আনচুকাইটি এবং প্যালিওক্লিম্যাটোলজিস্ট মাইকেল ইভান্স তারা দুইজন সেই অঞ্চলের দুটি গাছ থেকে নমুনা নেন| নমুনাগুলোকে টুকরো মানুষের চুলের সমান পুরু করেন| কী ধরনের অক্সিজেন আইসোটোপ রয়েছে তা বের করতে তারা স্পেকট্রোমিটারে রেখে বিশ্লেষণ করেন| শুষ্ক অবস্থার সাথে আইসোটোপের অনুপাত এবং আর্দ্র অবস্থার সাথে আইসোটোপের অনুপাত থেকে বিজ্ঞানীরা বার্ষিক আর্দ্রতা চক্র বের করতে পারেন| বিজ্ঞানীরা এক শতাব্দী বনের জলবায়ু দেখার জন্য আড়াই হাজার স্যাম্পল সংগ্রহ করেন| পরে সেগুলোর বণনা এন.এ.সি তে বননা করেন|
বিজ্ঞানী আনচুকাইটিস বলেন, "আমরা আশাবাদী যে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের সাথে সম্পর্কিত তথ্য আমরা সম্পর্কে জানতে পারবো, পরেও পরীক্ষাটি করার সময় আমরা জেনেছিলাম গত ১০০ বছরে বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা গিয়েছে"। উত্তর আমেরিকার উপকূলে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রচুর বৃষ্টিপাত এবং তাপমাত্রার আবহাওয়ার হটাৎ চক্রাকার পরিবর্তন হয়। তার ফলস্বরূপ অস্বাভাবিকভাবে তীব্র শুষ্ক মৌসুমের সৃষ্টি হয় মন্টেভার্ডে এবং সোনার টোডের বিলুপ্ত ঘটে। আরেকজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ক্রিস্টোফার স্টিল বলেন "তাদের পর্যবেক্ষণীয় অঞ্চলটি দীর্ঘমেয়াদী জলবায়ু এবং হাইড্রোক্লাইমেট ধারণা প্রধান করে। তারা ওই  অঞ্চল থেকে দুটি গাছের নমুনা সংগ্রহ করেছে কিন্তু সেখান থেকে গ্রীষ্মমন্ডলীয় সেলুলোজে গাছের অক্সিজেন আইসোটোপ ব্যাখ্যা করা তাদের কাছে চ্যালেন্জিং।" 

বিলুপ্ত প্রজাপতি মাদেইরান লার্জ ওহাইট - Madeiran Large White

বিলুপ্ত প্রজাপতি মাদেইরান লার্জ ওহাইট - Madeiran Large White

বিশ্ব উন্নত হওয়ার আগের থেকেই বিভিন্ন প্রাণী বিভিন্ন সময়ে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। প্রাকৃতিক কারণেও বিলুপ্ত হয় আবার মানব সৃষ্ট কূ-কর্মফলের জন্যে। এমনেই একটি প্রাণী হলো মাদেইরান লার্জ ওহাইট বাংলায় যার নাম দাঁড়ায় বৃহত্তর সাদা মাদেইরান। ১৮৮২ সালে সর্ব প্রথম এই মাদেইরান লার্জ ওহাইট প্রজাপতি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। প্রজাপতিটি সুন্দর হওয়ার কারণে এর খবর পাওয়ার পর থেকে মানুষ জঙ্গলে খোঁজ নিতে শুরু করে। নিরীহ মাদেইরান লার্জ ওহাইট কে অনেক দুষ্ট লোকেরা নিয়ে খাসায় বন্দি করে রাখতো। এটি বহু বছর যাবৎ কাব্বাগে বুটারফ্লাই (পিয়েরিস ব্রাসিকাই) এর উপ-প্রজাতি হিসাবে ধরা হতো। এখন সেটির নিজস্ব প্রজাতি রয়েছে পিয়েরিস ভোলাস্টনি। প্রায় ৬৭-৭২ মি.মি  চওড়া বৃহত্তর প্রজাপতি এবং সাদা রং হওয়ায় এটির নাম রাখা হয়। এই প্রজাপতির মহিলারা পুরুষদের তুলনায় হলদে ভাব এবং সাদা সাদা ছোপ বেশি থাকে। কিছু মাদেইরান প্রজাপতি সবুজ রঙের কালো পিণ্ড থাকে ডানার শেষ প্রান্তে এবং সম্পূর্ণ শরীল হলদে রঙের হয়ে থাকে। ১৯৯৭ সালে আমেরিকায় একটি জরিপে দেখা গিয়েছে যে মাদেইরান লার্জ ওহাইট প্রজাপতি হলো তাদের অঞ্চলের বৃহত্তর প্রজাতি। মার্চ থেকে অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত তাদের প্রজননের সময় থাকে। এই প্রজাপতি পিয়েরিস ভোলাস্টনি (বাটলার, ১৮৮৬), এরা অনিমালিয়া পর্বের, আর্থ্রোপোডা বর্গের, ইনসেক্টা শ্রেণীর, পিডোপটেরা  গণের, পিএডিডাই প্রজাতির অন্তৰ্ভুক্ত। তারা খোলা জায়গায় বসবাস করতে পছন্দ করতো। তাই তারা ঘন জঙ্গলের ভিতরে উন্মুক্ত উপত্যকা বেঁচে নেয়। লরিসিলভা লরেল বন দ্বীপের উত্তর দিকে খোলা উপত্যকাতে এই প্রজাপ্রতি গুলো বসবাস করতো। 

তাদের যত বারই দেখা গিয়েছিলো তারা বেশিরভাগই মাদেইরার লরিসিলভা বনের উত্তর-উন্মুক্ত উপত্যকায় দেখা গিয়েছিলো আর কোথাও দেখা যায়নি। তারা এমন আবাসস্থল বেছে নিয়েছে কারণ সেখানে প্রচুর পরিমাণে লার্ভা হোস্টপ্ল্যান্ট বৃদ্ধি পায় এবং সহজেই থিসল এবং ন্যাপউইড উদ্ভিদ থেকে খাদ্য সংগ্রহ করা যায়। তাদের  স্ত্রী প্রজাপতি ডিমগুলিকে ক্যাপারিস স্পিনোসা এবং ট্রোপেলাম মাজুস গাছের পাতায় জমা রাখে। প্রজাপতিগুলো নিজেদের বিভিন্ন পোকামাকড় থেকে বাঁচতে বিষ ব্যবহার করতো। তারা তাদের ডিমগুলিতে সরিষার তেল মিশিয়ে গাছগুলিকে বিষাক্ত পদার্থ উৎপন্ন করতো। কিন্তু এতে বাছা গুলো সুরক্ষিত থাকতো এবং পাখিদের আকৃষ্ট করতো না। প্রজাপতিগুলি বিষাক্ত গন্ধ নির্গত করে যার ফলে তাদের শত্রুরা তাদের কাছে আসে না। ছোট প্রজাপ্রতি গুলো দল বদ্ধ হয়ে বসবাস করে এবং পূর্ণ বয়স্ক হলে তারা আলাদা হয়ে যায়। প্রজাতিটি মাদেইরা দ্বীপের স্থানীয় প্রজাতিদের মধ্যে একটি এবং সেখানেই এরা সীমাবদ্ধ ছিল। ১৯৭০ সালে প্রথম বিলুপ্ত প্রাণীর তালিকায় নাম এর নাম আসে। এছাড়া ১৯৮০ সালে এই প্রাণীর অধিক পরিমানে দেখা গিয়েছিলো এমন কিছু তথ্য পাওয়া যায়। পরে ১৯৯০ সালে হারিকেন দিয়ে খোঁজার পরও তাদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। গত ৩০ বছরেও বিশ্ব এর দেখা পাইনি। তাই এটি সম্পূর্ণ বিলুপ্ত বলে গণ্য করা হয়। ১৯৮৬ সালে সর্বশেষ এ প্রজাতির শেষ দেখা গিয়েছিলো। কিন্তু অনেকে ধারণা করেন ১৯৭৭ সালে এ প্রজাপতিটি সর্বশেষ দেখা যায়। এই সুন্দর সাদা প্রজাপতিটি বিলুপ্ত হবে প্রধান কারণ ছিল প্যারাসাইটয়েড ওয়াসপ নামে ভাইরাস সংক্রমণ এবং তাদের বাসস্থান ধ্বংস করার কারণেই তাদের তারা আজ বিলুপ্তিতে। তখন কলকারখানা নির্মাণ, গাছ কাটা, এবং গোলা বারুদের ধোয়া ইত্যাদি পরিবেশকে ব্যাপক হারে দূষিত করে যার ফলে ক্ষুদ্র এই প্রাণীটির সংখ্যা দিন দিন কমতে থাকে। তাছাড়া মানুষ পাহাড়ে ঘর বাড়ি বানাতে, ব্যবসা বাণিজ্য এবং প্রচুর হারে নিধন গাছপালা শুরু করেছিল সেখানে। ইউরোপের প্রথম এমন প্রজাপতি যা মানবজাতির প্রভাবের ফলে বিলুপ্তি হয়ে যায়। তাই আমাদের উচিত এসব বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীদের সংস্করণ করা এবং বন জঙ্গল রক্ষা করা। 
বন জঙ্গল পুন্য বিন্যাসে সরকার সহযোগিতা করা একান্ত কাম্য।

প্যাসেঞ্জার কবুতর বিলুপ্ত - Passenger Pigeon Extinct Bangla

প্যাসেঞ্জার কবুতর বিলুপ্ত - Passenger Pigeon Extinct Bangla

আমিরিকা আবিষ্কারের আগের থেকে বসবাস করতো বিলুপ্ত প্যাসেঞ্জের কবুতর, বাংলায় যার নাম করলে দাঁড়ায় যাত্রী কবুতর। প্রকৃতির প্রতি মানুষের স্বার্থ সংঘর্ষে ফল হলো প্যাসেঞ্জের কবুতরের বিলুপ্তি। আমেরিকাতে মোট পাখির জনসংখ্যার ৩৪ শতাংশ ছিল এই পাখির প্রজাতি। তা সংখ্যাই প্রকাশ করলে ৪০ কোটি এর কাছাকাছি। ১৯ দশকের শেষের দিকে এই বন্য প্যাসেঞ্জের পায়রা আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ২৪ মার্চ ১৯০০ সালে বন্দিদশা থেকে বন্য পাখিটি ধরার সর্বশেষ প্রমাণ মিলে। আমেরিকান সরকার এই পাখিটি ধরার জন্য ২০০০ ডলার পুরুষ্কার ঘোষণা করেন। কিন্তু সেনাবাহিনী মদায়ন করার পরেও এই পাখিটির সন্ধান মিলেনি। বিশ্ব বসন্ত মৌসুমে শত শত নিরীহ দ্রুত গতির প্যাসেঞ্জের কবুতরের দেখার সাক্ষী আর হবে না। পাখিদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে, খাঁচায় বন্দি করে প্রজনন করেও তাদের প্রজাতি বাঁচানোর চেষ্টা সফল হয়নি। প্যাসেঞ্জের কবুতর প্রজাতির সর্বশেষ প্রাণীটি ছিল "মার্থা"। সেটি সিনসিনাটি জুলজিক্যাল গার্ডেনে মারা যায়। প্যাসেঞ্জের কবুতর কম্বিফর্মেস গণের অন্তর্গত এবং বৈজ্ঞানিক নাম এক্টোপিস্টেস মিগ্র্যাটোরিয়াস। এর বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ হলো "এদিক ওদিক ছোটা ছুটি করা, অভিবাসনকারী।" এরা কেবল বসন্ত এবং শরৎকালেই অভিবাসন করে না, এরা ঋতু থেকে ঋতুতে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে। 

প্যাসেঞ্জের কবুতর পাখির চেহারা তার গতি, চালচলন এবং উড্ডয়ন বৈশিষ্ট্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। প্যাসেঞ্জের কবুতর কীলক আকৃতির, ঘাড় এবং মাথা ছোট, লম্বা লেজ বৈশিষ্ট, ডানাদ্বয় ছিল লম্বা ও সূক্ষ্ম এবং বুকের খাঁচা ছিল বড় প্রশস্ত যা তাদের দীঘক্ষণ উড়ে থাকতে সাহায্য করে। মহিলা প্যাসেঞ্জের কবুতর অপেক্ষায় পুরুষেরা একটু লম্বা থাকে। পূর্ন বয়স্ক কবুতরেরা ১৫ ইঞ্চি থেকে ১৭ ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে। মহিলাদের তুলনায় পুরুষেরা দেখতে সুন্দর হয় এরা। পুরুষ কবুতরের দেখতে মাথার অংশ ধূসর রঙের এবং ডানার পাখা গুলো কালো কালো রেখা ছিল, ঘাড়ের পিছনে বেগুনি রঙ ছিল, বুকের তলপেট সাদা ও গোলাপি ভাব ছিল, এবং পা ছিল লাল রঙের। নারীদের রং ছিল শরিলের নিস্তেজ এবং ফ্যাকাশে। মাথা এবং পিঠ বাদামী ধূসর, গলা এবং ঘাড়ের পিছনের কালো দাগগুলি হালকা ছিল এবং বুকের খাঁচা ফ্যাকাশে গোলাপি রঙের ছিল। রীতিমতো দেখা সকরো ঘুঘু, মৌর্নিং কবুতর হলো প্যাসেঞ্জের কবুতরের নিকটতম আত্মীয়। সকল ধরণের এক্টোপিস্টেস মিগ্র্যাটোরিয়াস প্রজাতির আকার ও রঙ প্যাসেঞ্জের কবুতরের সাথে দেখতে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাই অনেকে মিথ্যা প্রতিবেদন দিয়ে এই সকল কবুতরকে প্যাসেঞ্জের কবুতর বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। 

সকরো ঘুঘু দেখতে প্যাসেঞ্জের কবুতরের চেয়ে কম উজ্জ্বল এবং ছোট হয়ে থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক প্যাসেঞ্জের কবুতর আইরিসের রং উজ্জ্বল লাল থাকে এবং প্রাপ্তবয়স্ক সকরো ঘুঘু গাঢ় বাদামী রঙের হয়ে থাকে। তাছাড়া শোক ঘুঘুর গলায় এবং কানে ছোট কালো কালো দাগ আছে কিন্তু প্যাসেঞ্জের কবুতরের তা নেই। সকরো ঘুঘু উড়ার সময়  বাঁশির শব্দ করে কিন্তু প্যাসেঞ্জের কবুতর নিরীহ প্রকৃতির ছিল। প্যাসেঞ্জের কবুতর দেখা যেত কুইবেক, নোভা স্কোটিয়া থেকে দক্ষিণে টেক্সাস, সেন্ট্রাল অন্টারিও, আলাবামা ফ্লোরিডার উচ্চভূমিতে, জর্জিয়া এবং লুইসিয়ানা এলাকা গুলোতে দেখা যেত। স্থায়ী ঘর বানানোর জন্য তারা গ্রেট লেক এবং নিউ ইয়র্ক অঞ্চলকে। শীতকালের প্রধান স্থান গুলো তে উত্তর ক্যারোলিনা, আরকানসাস এবং দক্ষিণে উপসাগরীয় অঞ্চলে এরা বেশি ডানা মেলে উড়ে বেড়াতো। এদের প্রধান খাদ্য ছিল অ্যাকর্ন, বীজ, বিচনাট এবং বেরি। তাছাড়া পোকামাকড় কীট পতঙ্গও খেতে ভালোবাসে। 

স্থানীয় আমেরিকানরা প্রচুর পরিমানে প্যাসেঞ্জের কবুতর শিকার করত মাংসের বাণিজ্যিক উদ্দেশে। ইউরোপীয়দের আগমনের পর থেকে এই কবুতর শিকার আরো বেড়ে যায় জনসংখার চাহিদা মেটাতে। তাছাড়া তাদের বাসস্থানও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল। পরে পরিশেষে তাদের বড় পালের ঝোক না থাকায় তারা আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে এবং বিলুপ্ত হয়ে যায়। ১ সেপ্টেম্বর, ১৯১৪ সালে তাদের সর্বশেষ প্রাণীটি মারা যায়। আমেরিকানদের মনে সব সময় মনে থাকবে এই প্যাসেঞ্জের কবুতরের কথা। 
 

এইচটিএ কী নিরাপদ - How secure is HTA?

এইচটিএ কী নিরাপদ - How secure is HTA?

ওয়েবে এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা কতটা নিরাপদ? সংক্ষেপে, এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনগুলি অন্যান্য প্রসঙ্গে এক্সিকিউটেবল ফাইলগুলির মতোই সুরক্ষিত। সাধারণ এক্সিকিউটেবল ফাইলগুলি যেমন আপনার কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, তেমনি এইচটিএও আপনার কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

এইচটিএ এক্সটেনশন হল মাইক্রোসফট এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন হোস্ট (mshta.exe)। একটি সাধারণ ওয়েব পেজের তুলনায় এইচটিএ এর অনেক বেশি সুবিধা রয়েছে। সাধারণ ওয়েবপৃষ্ঠাগুলি আপনার সিস্টেমে কিছু করতে পারে না। যখন একটি এইচটিএমএল পৃষ্ঠায় একটি স্ক্রিপ্টিং ভাষা ব্যবহার করা হয়, তখন সেই স্ক্রিপ্টিং ভাষাটি আপনার সিস্টেমে কিছু লেখার সুযোগ পায় না। কিন্তু যখন একটি এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন চলে, তখন স্ক্রিপ্টিং কমান্ডটি সিস্টেমে রিড/রাইট সুবিধা পায়। এই ক্ষেত্রে, স্ক্রিপ্টিং ভাষার সীমাবদ্ধতা আর নেই। এইচটিএ একই সাথে ফাইল সিস্টেম এবং সিস্টেম রেজিস্ট্রিতে পড়তে/লিখতে পারেন। এইচটিএ এক্সটেনশন একটি সম্পূর্ণ বিশ্বাস হিসাবে কাজ করে। এইচটিএমএল এর জন্য অপেক্ষা করার চেয়ে এইচটিএমএল এর আরও সুবিধা রয়েছে।

এইচটিএ ফাইল ওপেন করতে আপনাকে ডাবল-ক্লিক করে উইন্ডোজে এইচটিএমএল  অ্যাপ্লিকেশন চালাতে পারেন। পরে তা ডিফল্ট উইন্ডোজ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে অ্যাপ্লিকেশন ওপেন হবে এবং এমবেডেড কোড ব্যবহার করতে পারবেন। এইচটিএ এম্বেড করা একটিভএক্স কন্ট্রোল এবং জাভা অ্যাপলেট চালাতে পারে। এবং এটি ব্যবহারকারী মেশিনে নিরাপত্তা জোন সেটিংস উপেক্ষা করে তা করে। একবার এইচটিএকে চালানোর অনুমতি দেওয়া হলে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাক্টিভএক্স কন্ট্রোল এবং জাভা অ্যাপলেট এম্বেডে ডাউনলোড করবে। এর জন্য কোনো অতিরিক্ত ব্যবহারকারীর অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। তাহলে বোঝা যায় যে একটি এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনকে নির্বিচারে চলতে দেওয়া অনেক সময় ক্ষতিকারক হতে পারে। সুতরাং আপনি কোন অ্যাপ্লিকেশনগুলি চালানোর অনুমতি দেন সে সম্পর্কে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। একটি সাধারণ নিয়ম হিসাবে, এইচটিএ শুধুমাত্র একটি নির্ভরযোগ্য উৎস হিসাবে ব্যবহার করা উচিত।

একটিভএক্স নিয়ন্ত্রণগুলি যেগুলি ডিজিটালভাবে স্বাক্ষরিত হতে পারে সেগুলি এইচটিএ-তে করা যাবে না৷ যাইহোক, এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশনটি একটি স্বাক্ষরিত ক্যাবিনেট ফাইল বা অন্য কোনো বিশ্বস্ত উত্স থেকে ইনস্টল করা যেতে পারে। এইচটিটিএ ব্যবহার করার সর্বোত্তম স্থান হল ইন্ট্রানেট। যেহেতু তথ্য একটি ব্রাউজারের মাধ্যমে ইন্ট্রানেটে ভাগ করা হয়, তাই আমরা এটি একটি উইজার্ড বা অ্যাপ্লিকেশন ব্রাউজারে চালানোর জন্য এইচটিএ ব্যবহার করতে পারি। এখানে নিরাপত্তা ঝুঁকিও কম। এইচটিএ এখনও উইন্ডোজ ১১-এ কাজ করছে৷ এইচটিএ সম্পূর্ণরূপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫  থেকে ৯ -এর সমস্ত সংস্করণ সমর্থন করে৷ এক্সপ্লোরার ১০ ও ১১ ভার্শনে, এইচটিএ এখনও কিছু ছোটখাটো সমস্যা সমর্থন করে না, এটি ঠিক করার জন্য এখনও কাজ করা হচ্ছে৷

আপনি ইন্ট্রানেটে ব্যবহারের জন্য এইচটিএমএল পৃষ্ঠা থেকে অ্যাপ্লিকেশনগুলির সাথে লিঙ্ক করতে পারেন৷ যখনই এই লিঙ্কগুলিতে. ব্যবহারকারী ক্লিক করার সাথে সাথে এটি হার্ড ডিস্কে সংরক্ষণ বা সেই অবস্থান থেকে চালানোর বিকল্প দেবে। আপনি এটি চালানোর অনুমতি দিলে, অ্যাপ্লিকেশনটি ব্রাউজার ক্যাশে জমা হবে এবং সেখান থেকে চালানো হবে। এর সুবিধা হল আপনি সার্ভারে আপনার অ্যাপ্লিকেশন আপডেট করলে ব্যবহারকারীর ক্যাশেও আপডেট হবে। অন্যথায় আপনি একটি একক শেয়ার পয়েন্ট ঠিক করুন যেখান থেকে ব্যবহারকারীরা এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করে। নিতে পারেন ফলস্বরূপ, এইচটিএ শর্টকাটটি Usar: Start মেনুতে প্রদর্শিত হবে এবং আপনি যদি এটিতে ক্লিক করেন তবে এটি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের মাধ্যমে চলবে।

বর্তমানে শুধুমাত্র এইচটিএমএল অ্যাপ্লিকেশানগুলি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫.০  এবং তার উপরে (উইন্ডোজ ৩২-বিট ভাসন) সমর্থিত। অন্য কোন ব্রাউজারের মাধ্যমে এইচটিএ চালানো সম্ভব নয়। তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করা নিরাপদ হতে পারে বা যে ধরনের পরিবেশে সবাই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে। এই প্রযুক্তিটি ওয়েবের জন্য খুব একটা উপযোগী নয়, কিন্তু বিভিন্ন উইজার্ড ব্যবহার করতে পারে বা গণনা সহায়ক তৈরি করতে ইন্ট্রানেট ব্যবহার করে।

বেডরুম সাজানোর ডেকোরেশন আইডিয়া Bedroom Decoration

বেডরুম সাজানোর ডেকোরেশন আইডিয়া Bedroom Decoration

ঘর সুন্দর মানে মন সুন্দর। বেড রুম সবসময় আলোকিত, সিম্পল এবং সঠিক রং নির্বাচন করতে হয়। বেড রুমকে সুন্দর করতে প্রয়োজনীয় টিপস নিচে দেয়া হলো:  

ঘরের ভিতর হাটা চলার জন্য খালি জায়গা রাখুন: আপনার বেড রুম হলো আপনার জন্য বিশ্রাম এবং আরামদায়কের জায়গা। এইখানে আপনি যখন খুশি আসবেন, যখন খুশি ব্যায়াম করবেন অথবা হাটাচলা করবেন। অনেকেই আছে তারা তাদের শোয়ার কক্ষে অযথা ফার্নিচার রেখে দেয় পরে তারা সেখানে ঠিকমতো হাটা-চলা করতে পারে না। আপনার শোয়ার কক্ষে অধিক পরিমানে ফার্নিচার থাকলে বহিরাগত লোকদের প্রবেশের আশংখা বেশি থাকে। শোয়ার কক্ষে বইয়ের থাক, মিনি টেবিল এবং অন্যানো অপ্রয়োজনীয় আসবাসপত্র অন্যত্রে সরিয়ে ফেলুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে যাতে আপনি নিয়মিত স্বাবাবিক ভাবে হাটা চলা করতে পারেন সেরূপ ব্যবস্থা করুন। যদি আপনার খুব বেশি প্রয়োজনীয় বই পত্র ছোট খাটো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস প্রয়োজন হয় তাহলে ঘরের বিছানার নিচের খালি ড্রয়ার বা সেখানের  খালি জায়গা গুলোতে রাখার চেষ্টা করুন। কক্ষের ভিতরে অত্যাধিক মালপত্র থাকলে মন অস্থির অস্থির মনোভাব সৃষ্টি হয়। মন মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। তাই চিন্তা করুন কোন কোন মালপত্র গুলো বেড রুম থেকে বাহির করা যায়।

ঘর সুন্দর করতে মনরোম রং নির্বাচন: ঘরের রং মানুষের ব্যাক্তিগত আচরণ প্রকাশ পায়। সঠিক রং নির্বাচন করতে পারলে ঘর দেখতে সুন্দর ও মনোরম দেখায়। মানুষের ঘরই হলো প্রশান্তিদায়ক জায়গা। ঘরের জন্য সুন্দরতম রং হচ্ছে ক্রিম কালার, সাদা কালার এবং নীলের মতো হালকা কালার। এটি ছাড়াও আপনার যদি পছন্দের অন্য কোনো গারো রং থাকে তাহলে আপনি দেয়ালে ওই রংটিও ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার মনের ভিতর কনফিডেন্স বৃদ্ধি পাবে। ভালো মানের কোম্পানির রং অবশ্যই বাছাই করতে হবে বাজারে অনেক দামি রং পাওয়া যাই। দাম বেশি টাকা দিয়েই যে কিনলে ভালো হবে এ রকম নয়, নিজ দায়িত্বে ভালো মানের রং বাছাই করুন। ঘরের সুন্দর রং অথিতিদের মুখ থেকে ভালো প্রশংসা পাওয়া যায়। 

নরম জিনিস ব্যবহার করুন: ঘরের মেজে নরম কার্পেট ব্যবহার করুন। এতে হাটাচল করতে সহজ হবে। শোয়ার বিছানা অবশ্যই নরম বস্তু লাগান। ঘরের চারপাশে নরম আবরণ দিয়ে ডেকে রাখার চেষ্টা করুন। 

বেড রুমের আবাস পত্র সিম্পল নির্বাচন করুন: আপনার বেড রুমটিকে অবশ্যই বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরী করতে দেয়া যাবে না। মানে অত্যাধিক ভারী আসবাসপত্র পরিহার করুন। আপনার বিছানার সামনের ফ্রেমটি বড় না হয়ে ছোট সিম্পল থাকে তাহলে ঘরের পরিবেশটা হালকা মনে হবে। আপনার বিছানাটি ঘরের কেন্দ্র বিন্দুতে স্থাপন করার চেষ্টা করেন। রুমের ভিতর অতিরিক্ত বড় বড় ভারী মালপত্র গুলো পরিবর্তন করে হালকা মালপত্র রাখার চেষ্টা করুন দেখবেন এতে ঘর সুন্দর দেখাবে। আপনার যদি সৌখিন মন হয়ে থাকে, তাহলে আপনি ঘরের দেয়ালে পেইন্টিং লাগাতে পারেন এতে আপনার ঘরটি হালকাও থাকবে সুন্দর্য্য বৃদ্ধি পাবে।

বিছানা ছাড়া অন্য আরেকটি আরাম দায়ক স্থান: আপনি আপনার ঘরকে আরো মজাদার করতে একটি আরাম দায়ক নুক বসাতে পারেন। এতে আপনি বিছানার প্রতি এক ঘেয়ো ভাব দূর হবে। 

ঘরের সিলিং এর যত্ন করুন:  ঘরের শোভা বৃদ্ধি করতে সিলিং ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। এটি সুন্দর গাঢ় অন্য রকম রং ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন রকমের পেইন্টিংটিও এতে যোগ করতে পারেন।  

ঘরকে আলোকিত রাখুন: আপনার ঘরে কখনও একটি লাইট ব্যবহার করবেন না। রুমের ভিতর অতিরিক্ত আলো রাখা একটি ভালো অভ্যাস। ঘরের জালানা এমন জায়গায় রাখা উচিত যেখানে সব সময় আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে। আপনি ঘরের ছাউনিতে কয়েকটি লাইট বসাতে পারেন। তাছাড়া আপনি মেঝেতেও লাইট বসিয়ে ঘর আলোকিত করতে পারেন। এরূপ ঘরে আপনার থাকতে মন উৎফল্ল হবে। বেডের চারপাশে লাইট ফিটিং করতে পারেন। দেওয়ালে টেবিল লাইট বসলে ঘরের শোভা বৃদ্ধি পাবে। 

মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

জাপানের জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি, আইএইচআই কর্পোরেশন এবং জাপানিজ ট্রেডিং হাউস সুমিতোমো কর্পোরেশন কক্সবাজারের দক্ষিণ পূর্ব উপকূলীয় শহর মহেশখালীর মামাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছেন। গত সোমবার এক সংবাদ সম্মলনের মাধ্যমে জলবায়ু ও পরিবেশ বিভাগের গবেষক বলেছেন জাপানের বাংলাদেশে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ বন্ধ করা উচিত। কারণ এর উৎপন্ন ধুয়া ও রাসায়নিক বজ্র পদার্থ পরিবেশর বৈশ্বিক উষ্ণতাকে পরিবর্তন করবে এবং ভূমিকে উর্বরহীন করবে। এতে  নিম্নভূমির এই ক্ষুদ্র দেশটিকে জলবায়ু পরিবর্তনের আশংখা ঝুঁকিতে ফেলবে। গবেষকরা আরো বলেন জাপান "গ্রুপ অফ সেভেন" দেশ গুলোর সাথে যে চুক্তি করেছিল পরিবেশ রক্ষায় তা বাংলাদেশের মহেশখালীতে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র তা রাখা হয়নি। ২০২১ সালে শেষ নাগাদ কয়লা শক্তির জন্য তহবিল বন্ধ  করেন "গ্রুপ অফ সেভেন" জাপানকে তাদের নিয়ম নীতি  ভঙ্গের কারণে। বিদ্যুৎ বা তাপের জন্য পোড়ানোর  ফলে নির্গমনকে ক্যাপচার করার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা না হলে কয়লাকে নিরবচ্ছিন্ন বলে মনে করা হয়। জাপান বিদ্যুৎ উৎপাদনে যা ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেননি ।  

জাপান তাদের নিয়ম ভঙ্গের কারণে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে এই মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থানীয়দের জীবিকাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে। সমুদ্র সৈকতে জলবায়ুর প্রভাব সাথে সাথে হয় বলে সেখানে দ্রুত বৃহত্তর জলবায়ু সমস্যা সৃষ্টি হবে। মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিযুক্ত কর্মকর্তারা বলেন তারা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জীবাশ্ম-জ্বালানি তৈরী করছেন এখানে তেমন কোনো পরিবেশের উপর প্রভাব বিস্তার সম্ভব নয়। তাছাড়া নেতিবাচক পরিণতি পরিবেশের উপর কমাতে সরকার ব্যাপক ভাবে ব্যবস্তা নিচ্ছেন জাপানের সাথে এক হয়ে। কিছু দিন আগে জাপানের মধ্যে ছাত্র আন্দোলন হয় সেখানে এক ছাত্র ইয়ামামোতো আন্দোলনকারী সাংবাদিকদের বলেন," এশীয় দেশগুলিকে উন্নয়ন সহায়তা বলে সহযুগিতা দিচ্ছে কিন্তু এই অবকাঠামোর জন্য পরিবেশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অথচ আন্তর্জাতিক ভাবে এদেরকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে। জাপানের বিজ্ঞানীরা বলেন," সুমিতোমো এবং জাইকা কাজ বন্ধ উচিত, বিশ্ব উষ্ণায়নকে সীমাবদ্ধ রাখার জন্য অবশই জাপানের নোংরা বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। যদি বন্ধ না করা হয় খুব শিগ্রই ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উদ্বে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে যাবে, যার বরপাই সমগ্র বিশ্বকে দিতে হবে। পরিবেশকে উন্নত রাখতে অবশই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে যতই ব্যায় বহুল হোক না কেন।" ইয়ামামোতো তার সোশ্যাল মিডিয়াতে বলেন, "মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে বিশ্বের মানুষের উপর ব্যাপক প্রাকৃতিক দুর্যোক ভাবে হানা দিবে, বাংলাদেশ তার মূল কাঠামো হবে, সেখানে তাদের প্রচুর মানুষ তাদের ঘর বাড়ি হারাবে। বিষাক্ত বর্জ্যের কারণে প্রায় বছরে ১০ হাজার মানুষ মারা যাবে।" জাপানের ছাত্ররা আরো বলছেন আরেক ভিন্ন কথা বৈশ্বিক প্রচেষ্টার সাথে বিরোধপূর্ণ বাংলাদেশ বিদ্যুৎ কেন্দ্র জলবায়ু পরিবর্তন রোধে, ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বন নিরপেক্ষ অযুক্তিক। এই ব্যাপারে বাংলাদেশের জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের কারিগরি শাখার প্রধান বলেন," বাংলাদেশে ৮% বিদ্যুৎ সরবরাহ আসে কয়লা থেকে। গত বছর দূষণকারী জ্বালানীর জন্য ১৭ টি কয়লা চালিত প্ল্যান্টের মধ্যে ৯ টি বাতিল করে ছিল বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু এবার বাংলাদেশের পরিবেশ উন্নয়ন গবেষণা থেকে কোনো নোটিশ আসে নি যে তারা জাপানের সাথে কন্ট্রাক বন্ধ করবে। তিনি ইতিমধ্যেই থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনকে বলে দিয়েছে যে তারা এটি মধ্যেই বহু প্ল্যান্ট বাতিল করে দিয়েছিলো পরিবেশ বান্ধব না হওয়ায়। তিনি আরো বলেন, আর বর্তমান কাজটি একটি চলমান প্রকল্প যেকোনো শেষ হয়নি যে আমরা একনি তাদের বিচারের আওতায় আনবো। ২০২৪ সালের ভিতরে এই প্লান্টের কাজ শেষ হবে। পরিবেশের ক্ষতি এড়াতে তারা নির্গমন সীমিত করবে, তারা কথা দিয়েছে তারা যতটুকু প্রযুক্তি ব্যবহার করা দরকার ততটুকুই করবে, অতিরিক্ত পানির অপচয় তারা করবে না আর অ্যাইস ফ্লাশ রোধ করতে এটি মধ্যেই প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে। দেশ দ্রুত উন্নয়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে বিদ্যুৎ এর চাহিদাও দিন দিন বিধি পাচ্ছে। প্রকল্পটি নেওয়ার প্রধান কারণ হলো ২০৩০ সালে বাংলাদেশের বিদ্যুতে চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। 

এক্সএমএল কেন দরকার - What is XML Bangla

এক্সএমএল কেন দরকার - What is XML Bangla

এক্সএমএল শব্দের অর্থ এক্সটেনসিবল মার্কআপ ভাষা। এটি স্ট্রাকচার্ড ডেটা প্রকাশের জন্য একটি মেটা-মেকআপ ভাষা বা ফর্ম্যাট। এটি আপনাকে বিভিন্ন ট্যাগ ব্যবহার করে ডেটার প্রতিটি অংশ বর্ণনা করতে দেয়। ফলস্বরূপ, কাঠামোগত বিষয়বস্তু থেকে সহজেই বেশ নির্দিষ্ট অনুসন্ধান ফলাফল বের করা সম্ভব হবে। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে এই ডেটা ব্যবহার করা সম্ভব হবে। একটি ব্রাউজার ব্যতীত অন্য কোন অ্যাপ্লিকেশন এই নথিগুলির বিষয়বস্তু ডেটা হিসাবে ব্যবহার করতে পারে না, কারণ এতে সাধারণত এইচটিএমএল-এ তথ্য কীভাবে প্রদর্শন করতে হয় তার নির্দেশাবলী থাকে৷ কিন্তু এক্সএমএল নির্দেশ করে প্রতিটি উপাদান কী ধরনের তথ্য প্রকাশ করে। ফলস্বরূপ, এটি ব্রাউজার ব্যতীত অন্য যেকোন অ্যাপ্লিকেশন দ্বারা ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন মাইক্রোসফট এক্সেস বা আউটলুক ২০০০৷ এর একটি বাস্তব উদাহরণ হল মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এবং এক্সেল ২০০০৷ আপনি যদি ওয়ার্ড/এক্সেল ২০০০-এ একটি নথি তৈরি করেন এবং এটিকে সংরক্ষণ করেন একটি ওয়েবপেজ, ওয়ার্ড সেখানে এক্সএমএল ব্যবহার করে। ফলস্বরূপ, একটি ব্রাউজারে খোলা হলে, এটি একটি ওয়েবপৃষ্ঠা (এইচটিএমএল) হিসাবে প্রদর্শিত হয়। এবং আপনি যখন এটি ওয়ার্ড ২০০০ এ খুলবেন, ওয়ার্ড এটিকে আরও দশটি ওয়ার্ড নথির মতো দেখায়। ওয়ার্ডে ওপেন করে আপনি সেই ডকুমেন্টে ওয়ার্ডের সমস্ত বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু যখনই আপনি এটি একটি ওয়েব ব্রাউজারে দেখবেন, শুধুমাত্র ব্রাউজার-সমর্থিত বৈশিষ্ট্যগুলি দেখা যাবে। ডকুমেন্টস, বই, ডেটা, লেনদেন, ইনভয়েস, কনফিগারেশন ইত্যাদির জন্য টেক্সট-ভিত্তিক ফর্ম্যাট বা কাঠামোগত তথ্যের জন্য এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রয়োজন। এক্সএমএল আপনাকে দুটি অ্যাপ্লিকেশনে একই নথি দুটি উপায়ে ব্যবহার করতে দেয়।

এক্সএমএল-এর মূল হল স্ট্রাকচার্ড ডেটা রিপ্রেজেন্টেশন, যা কোনও অপারেটিং সিস্টেম, প্ল্যাটফর্ম বা অ্যাপ্লিকেশনের উপর নির্ভর করবে না। এর মানে হল যে আপনি যদি এমন একটি ডাটাবেস চান যা সমস্ত প্ল্যাটফর্ম এবং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারে তবে এক্সএমএল ব্যবহার করা যেতে পারে। এক্সএমএল কী তা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কনসোর্টিয়ামের এক্সএমএল স্পেসিফিকেশন ১.০, দ্বিতীয় সংস্করণে বলা হয়েছে (অক্টোবর ৬, ২০০০ প্রকাশিত); এক্সটেনসিবল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (এক্সএমএল) হল এসজিএমএল এর একটি উপসেট যা এই নথিতে সম্পূর্ণরূপে বর্ণনা করা হয়েছে। উদ্দেশ্য হল ওয়েবে আসল এসজিএমএল পরিবেশন করা, গ্রহণ করা এবং প্রক্রিয়া করা এমনভাবে যাতে এটি বর্তমান এইচটিএমএল-এর মতো ওয়েবে ব্যবহার করা যায়। এক্সএমএল এসজিএমএল এবং এইচটিএমএল উভয়ের সাথে নির্বিঘ্নে কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

এক্সএমএল এর এই সংজ্ঞা থেকে আমরা কিছু জিনিস শিখতে পারি;
১. এক্সএমএল হল এসজিএমএল-এর একটি উপসেট।
২. এটি এসজিএমএল-এর চেয়ে সহজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে যাতে এটি ওয়েবে এইচটিএমএল এর মতোই সহজে ব্যবহার করা যায়৷

এএমএলকে এসজিএমএল বা স্ট্যান্ডার্ড জেনারেলাইজড মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজের একটি স্যুট হিসাবে তৈরি করার একটি কারণ হল সাধারণ মার্কআপ ব্যবহার করে এসজিএমএলের সুবিধা নেওয়া। এক্সএমএল স্পেসিফিকেশন এটিকে একটি বিন্দু তৈরি করে যে ওয়েবে এসজিএমএল ব্যবহার করা খুবই শ্রমসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ। এই কারণে, এক্সএমএল এর এসজিএমএল এর সুবিধা রয়েছে এবং এটি অবশ্যই সহজ হতে হবে। এসজিএমএল এর একটি সুবিধা হল এতে বিভিন্ন ডেটা এবং উপস্থাপনা রয়েছে। ফলে কোনো নথি সরাসরি কোনো গণমাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল নয়। একবার একটি নথি তৈরি হয়ে গেলে, এটি বিভিন্ন মিডিয়াতে ভিন্নভাবে প্রদর্শিত হতে পারে। এছাড়াও, একটি নথির উপাদানগুলিকে এক্সএমএল এর মাধ্যমে বিভিন্ন ট্যাগ দিয়ে চিহ্নিত করা যেতে পারে। ফলে ডকুমেন্টের কোন অংশে কোন ডাটা প্রকাশ করছে তা বোঝা সম্ভব। এটি একটি নথি অনুসন্ধান চালানো সহজ করে তোলে। যেহেতু এক্সএমএল ওয়েবে ব্যবহার করা হবে, তাই এর কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার যা এসজিএমএল-এ নেই। সেজন্য শুধু এসজিএমএল নয়, এক্সএমএলের মতো নতুন মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ ডিজাইন করা প্রয়োজন।

অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বললেন ভারতের অর্থনৈতিক বাজেটের স্বপ্ন সম্পর্কে

অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বললেন ভারতের অর্থনৈতিক বাজেটের স্বপ্ন সম্পর্কে

করোনা মোকাবেলাতে ভারত সহ গোটা বিশ্ব অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে রয়েছে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ভারত কতটা উন্নতির ছুঁয়া পাচ্ছে তা প্রশ্ন সবার। দিন দিন ভারতে বাজারে সব কিছু দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের অর্থনীতির এরকম বেহাল দশা সবাই হয়তো আচ করতে পাচ্ছে।  করোনা সময়কাল শুরু হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন ২০২৪-২৫  সালের মধ্যে ভারতের অর্থনীতির বাজেট হবে প্রায়  ৫ ট্রিলিয়ন ডলার। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন অর্থনীতি সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, "ভারত তার অর্থনীতির বাজেটের উপর আমাদের সরকার আসার পর থেকেই বহাল ছিল এবং থাকবে,  উদ্দেশ্যের জন্য যে বাজেট তৈরি করেছিলাম আমরা সেই হিসাবেই আমরা অবহত আছি। ২০২২-২৩ সালের  বাজেট করণাকালীনেও তা পিছিয়ে যাইনি।"  অর্থমন্ত্রীকে এই বলে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে উনি বর্তমানে অর্থনীতির বাজেটের উপর নির্ভর করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অর্থনীতির বাজেটের উপর ২০২৪-২৫ সালে  ৫  ট্রিলিয়ন বাজেট হবে যে তিনি বললেন এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন। আমরা কি সে স্থান  অর্জন করতে পারি ? তিনি আরো বলেন হ্যা আজ থেকে ৮-৯ বছর আগের ভারতের অর্থনৈতিক বাজেট অপেক্ষায় বর্তমান বাজেট অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে। এটা সত্যি কথা মহামারীর কারণে আমাদের বাজেট কিছুটা নিচে টেনেছে। আমরা ২০২৪-২৫  সালের মধ্যে  ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি আমাদের বাজেট হতে পারতো। কিন্তু একটা কথা না  বললেই হয় না। বছর আগের তুলনা করলে  ভারত বর্তমানে অনেক ভালো অবস্থানে আছে। জিপিডি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, এফডিআই এবং আমাদের বিনিয়োগের কোনো বিশেষ স্তর বলতে কিছুই ছিল না। আজ থেকে ৮-৯ বছর আগের থেকে বর্তমানে করোনা মহামারী হয়েও আমাদের বাজেট ২ .৫  গুণ আগের থেকে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।  আজকে আমাদের অর্থনীতির বাজেট ২.৩ ট্রিলিয়ন ডলারের। কিন্তু আপনি যদি চিন্তা করেন ক্রমাগত অর্থনীতিতে অসহায় বার্তা এভাবে চলতে থাকলে আমাদের অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়বে। আমরা কিন্তু এখন জনগণের প্রতি ট্যাক্স এবং বিভিন্ন নিয়ম শৃঙ্খলার ওপর খুব বেশি হস্তক্ষেপ  করছি না। করোনার মহামারী যেকোনো সময় দেশের যেকোনো রূপ পাল্টে দিতে পারে।

 যুক্তরাষ্ট্র সহ বিভিন্ন ধনী দেশ গুলো এই মহামারীতে তাদের অর্থনীতির বাজেট হিমশিম খাচ্ছে। আর ঐদিকে আমাদের করোনা পরিস্তিতিতে আমাদের অবস্থান সবচেয়ে ভয়াবহ। যদি  করোনা পরিস্তিতি স্থিতিশীল আসে তাহলে আমরা অবশই ৫  ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তে যেতে পারবো। কিন্তু মহামারীর প্রভাব আমাদের ২০২৪ -২৫ সালের মধ্যে কি আমাদের লক্ষ্য মাত্রায় পোঁছাতে দিবে কিনা তা বলা যায় না।  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২৪-২৫  সালের ৫ ট্রিলিয়ন ডলার ঘোষনার মাত্র তিন দিন আগে কেন্দ্রীয় সরকার থাকা ডক্টর ভি. অনন্ত নাগেশ্বরনকে প্রধানমন্ত্রী  প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তিনি পদে আসার পর থেকেই ভারতের প্রধান মন্ত্রী অর্থনৈতিক ব্যাপারে নিশ্চিন্ত হন। ভারতের সাংবাদিকদের অর্থনৈতিক বাজেটের প্রশ্নে তিনি সম্মুর্খীন হলে তিনি বলেন "আমরা আশা প্রকাশ করি যে ভারতের ৮ - ৯  শতাংশ বৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকলে আমরা অবশই ২০২৬ সালের মধ্যে লক্ষ্যে পোঁছাতে পারবো। তাছাড়া আমি ব্যক্তিগত ভাবে বলছি যদি এর মধ্যে ৫  বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত না হলেও ২০২৬-২৭ এর মধ্যে আমরা অবশই বাস্তবায়ন করতে পারবো "।

তবে যেই যা বলুক করোনা পরিস্তিতিতে ভারত এখনও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে। তবে ভারতের দেশেই  ফ্রীলান্সাররা এবং রেমিটেন্স যুদ্ধারা যেভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তা বলায় যাচ্ছে ভারত অতি শিগ্রই ৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেটে পরিণত হবে এবং ২০৩০ সাল লাগাদ ভারত বিশ্বের বৃহত্তম  বাজেটে পরিণত হবে। সেই লক্ষে বাস্তবায়ন করতে ভারত সরকারকে জনগণের সাথে একজোটে কাজ করতে হবে এবং করোনা পরিস্তিতির মোকাবেলা আরো শক্তিশালী করতে হবে তাতেই ভারত উন্নতি করতে পারবে।

পদত্যাগ করবেন শ্রীলংকান প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দো

পদত্যাগ করবেন শ্রীলংকান প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দো

শ্রীলংকান প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দো মন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। এসএলপিপি সংসদ সদস্যর ছেলে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণের কারণে রাগামাতে মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের ছাত্রদের উপর হামলার পরিপেক্ষিতে তিনি পদত্যাগ নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ২৩ বছর বয়সী প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর পুত্র আবিন্দা রান্ডিলা জেহান ফার্নান্দো গতকাল আইনজীবীর মাধ্যমে পুলিশের কাছে  আত্মসমর্পণ করেন।  হামলার ব্যবহৃত আবিন্দা ফার্নান্দোর বিএমডব্লিউ গাড়িটি কালুবোবিলা এলাকায় পুলিশ হিফাযতে নেয়া হয়েছে। হামলার ঘটনার সাথে সন্দেহভাজন জড়িত মোট  সাতজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

তাদের হামলা, মারামারি, জোরপূর্বক প্রবেশ, হামলা পরিকল্পনা, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের গাড়ির অপব্যবহার এবং বেআইনি সমাবেশ জনিত কারণে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রাতেই তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা হোস্টেলে ঢুকেই কলেজের দারোয়ানের উপর ককর্ষ ভাষায় গালাগাল করে পরে এক পর্যায়ে মারধর করতে থাকে। এরই মধ্যে তাদের কয়েক জন হোস্টেলে ঢুকে মেডিসিন বিভাগের রুমের ভিতর লাটি ও স্ট্যাম্প নিয়ে ছাত্রদের উপর মারধর শুরু করে। এরমধ্যে চার জনেরই মাথা ফেটে যায়। পরে হোস্টেলের বাকি ছাত্ররা জাগ্রত হলে তারাও তাদের বন্ধুদের বাঁচাতে এগিয়ে আসে। পরে হামলাকারীদের উপরেই আঘাত আসার সম্ববনা আসবে বলে তারা পালিয়ে যায়। পরে ছাত্ররা ঐখানেই ১ টি গাড়ি জব্দ করে এবং আরেকটি পালিয়ে যায়। হামলাকারীদের তিন জন সেখানেই ধরা পরে। ছাত্রদের মারধর থেকে বাঁচাতে পরে টিচাররা এসে পুলিশ দের ফোন দেয়। পুলিশ এসে ধরা পড়া হামলাকারীদের নিয়ে যায়। ছাত্রদের মধ্যে একজন গুরুত্বর আহত ছিল তাকে নেগম্বো জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। 

প্রতিমন্ত্রীর ছেলেসহ আসামিদের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে ওয়াটতলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। যা ৭ ই ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বহাল থাকবে। সেখানেই তাদের সনাক্ত করে আরো কেউ বাকি আছে কিনা এবং হামলার পরিকল্পনার উদ্দেশ্য কি ছিল তা সম্পকে প্রশ্ন করা হবে। এখন পর্যন্ত জানা গেছে যে তারা ১০-১৫ জন বহিরাগত লোক রাত ২ টা থেকে ৩ টার মধ্যে রাগামার কেলানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের হোস্টেল ছাত্রদের উপর জোরপূর্বক প্রবেশ করে তাদের উপর হামলা করে। 

পুলিশের তথ্যমতে হোস্টেলের চার জন ছাত্রকে গুরুতরো আহত অবস্থায় রাগামার কলম্বো নর্থ টিচিং হাসপাতালে প্রাথমিক ভাবে ভর্তি করা করা হয়েছিল। পরে আরেকজনের অবস্থা আশঙ্গা জনক খারাপ হলে তাকে নেগম্বো হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। হামলাকারীরা হামলার সময় দুইটি গাড়ি ব্যবহৃত করা হয়েছিল, একটি গাড়ি পালিয়ে গেলেও প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর ব্যক্তিগত গাড়িটি ধরা পরে যায়। গাড়ির ভিতরে প্রতিমন্ত্রীর দেহ রক্ষাকারীর আইডি কার্ড পাওয়া যায়। তাতে পুলিশের সন্দেহ রয়েছে যে দেহ রক্ষী এই হামলার সাথে জড়িত। তাই ঘটনার ভোরই পুলিশ  প্রতিমন্ত্রীর বাড়িতে তল্লাশি করে। 

প্রতিমন্ত্রীকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান হামলার সাথে যেই জড়িত থাকুক না কেন সকলকেই শাস্তিমূলক ব্যবস্তা দেওয়া হবে। তাছাড়া কেউ যদি প্রমান করতে পারি এই হামলার সাথে আমি জড়িত ছিলাম তাহলে আমিও পদত্যাগ করবো। সাংবাদিকদের প্রশ্নটি ছিল এরূপ যে, আপনার ছেলে ঘটনার সাথে সরা সরি জড়িত এবং আপনার দেহ রাখিয়ও সন্দেহের তালিকায় রয়েছে তাই আপনার নির্দেশ মোতাবেক কি তারা হামলা চালিয়েছে? প্রতিমন্ত্রী আরো বলেছিলেন আমি দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে আমরা ছেলে এই হামলার সাথে জড়িত। আমার ছেলে হোক আর যেই হোক এর বিচার অবসই সুষ্ট ভাবে হবে। আইনের কাছে কাউকেই এক বিন্দু ছার দেওয়া হবে না।  আমি নিজেও এর সুষ্ট বিচার চাই। এই ঘটনার পরথেকেই ছাত্রদের মিছিল চলছে রাস্তা ঘাট বন্ধ করে রেখেছে। সারা রাজ্যের মানুষ প্রতিমন্ত্রী অরুন্দিকা ফার্নান্দোর উপর খুবই ক্ষুদ্দ হয়ে আছে। তাছাড়া প্রতিমন্ত্রীর নিজ দেহ রক্ষী পলাতক অবস্থায় রয়েছে। তাকে পুলিশ এখনও খুঁজে পাইনি।  

ক্যানিস্টেল ফলের উপকারিতা - Benefit of Canistel Fruit in Bengali

ক্যানিস্টেল ফলের উপকারিতা - Benefit of Canistel Fruit in Bengali

ক্যানিস্টেল ফল সুস্বাদু ফলের মধ্যে একটি। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলে এটি চাষ হচ্ছে। মধ্য আমেরিকায় প্রথম ফলটি পাওয়া যায়। বর্তমানে তাইওয়ান,  ভিয়েতনাম, শ্রীলঙ্কা, ভারতে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে এবং বাংলাদেশে স্বল্প পর্যায়ে পাওয়া যাচ্ছে। ক্যানিস্টেল ফলের বৈজ্ঞানিক নাম Pouteria campechiana। ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমানে স্বাস্থ্য উপকারিতার উপাদান বিদ্যমান। কিডনি রোগ, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো, ত্বক সুস্থ রাখা, লিভার পরিষ্কার করা, ঘুমের উন্নতি, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, লিভারের স্বাস্থ্য উন্নতি, ওজন কমাতে, হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে, হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং হার্ট সুস্থ রাখতে ক্যানিস্টেল ফল ব্যাপক কার্যকর। নিচে ক্যানিস্টেল ফলের কিছু উপকারিতার কথা বলা হলো :

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাবে ক্যানিস্টেল ফল:
নায়াসিন ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সক্ষম এক উপাদান যা ক্যানিস্টেলে রয়েছে। তাছাড়া ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকে যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করতে এবং শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন বৃদ্ধি সাহায্য করে। যে সকল রুগীরা শরীরে নিয়মিত ইনসুলিন নিচ্ছেন তারা নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খান। 

ভিটামিনের রস ক্যানিস্টেল:
ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টিগত উপাদান রয়েছে। ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্যান্য উপকারী খনিজ উপাদান থাকায় এটি দ্রুত জন প্রিয় হয়ে উঠছে। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, নিয়াসিন, ফোলেট, পাইরিডক্সিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, নিয়াসিনামাইডে, উপকারী ফাইবার, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং আরো অনেক পুষ্টিকর উপাদান আছে। তাছাড়া এত পুষ্টি উপাদান থাকা সত্বেও এতে বিন্দু পরিমান কোলেস্টেরল নেই। 

অস্টিওআর্থারাইটিস সমস্যা দূর করতে ক্যানিস্টেল ফল:
নায়াসিন অস্টিওআর্থারাইটিসের ঝুঁকি প্রতিরোধ হ্রাস করে যা ক্যানিস্টেল ফলে ভরপুর রয়েছে। নায়াসিন এবং নায়াসিনমাইড পুষ্টি উপাদান জয়েন্টের ব্যথা প্রশম করে এবং শক্তিশালী করে। 

হার্টের স্বাস্থ্য স্বাভাবিক রাখতে ক্যানিস্টেল:
প্রচুর পরিমাণে ক্যানিস্টেল ফল ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ফাইবার শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা  কমায় বলে হার্ট স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক ঝুঁকি হ্রাস পাই। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় ক্যানিস্টেল ফল শরীরের ফ্রি র‍্যাডিক্যালের মাত্রা কমায় এবং অক্সিডেটিভ ক্ষতি হ্রাস করে। এলডিএল  কোলেস্টেরল শরীলে বৃদ্ধি পেলে মানুষ মোটা এবং হার্টের কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পাই পরে মানুষের দম আটকে যাওয়ার সম্ববনা থাকে। নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খেলে এলডিএল কোলেস্টেরল শরীলে কমতে থাকে। 

স্নায়ুতন্ত্র রোগের ঝুঁকি কমাবে ক্যানিস্টেল:
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য ক্যানিস্টেল ফলে থাকা আয়রন খুবই উপকারী। মস্তিষ্কে অক্সিজেন ও রক্ত ​​​​প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে আয়রন কাজ করে। ডিমেনশিয়ার  এবং আলঝেইমার জাতীয় স্নায়ুতন্ত্রের রোগ গুলো আয়রন প্রতিরোধ করে।

হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে ক্যানিস্টেল:
আমরা এটি মধ্যেই জেনেছি যে ক্যানিস্টেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার হজম শক্তি উন্নতির সাথে সাথে পেটের গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়া  প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। অন্ত্রের গতিবিধি স্বাভাবিক করতে এবং খাবারের মসৃণ পথ উন্নত করতে ফাইবার কাজ করে। তাছাড়া ফাইবার শরীর থেকে মল এবং ঘামের মাধ্যমে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের গ্যাসের সমস্যা থেকে আমাদের মুক্তি দেয়। 

চোখের দৃস্টি বৃদ্ধি করতে ক্যানিস্টেল:
ক্যানিস্টেল চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে কারণ এতে প্রচুর ক্যারোটিনয়েড এবং ভিটামিন এ উপাদান থাকে। ভিটামিন এ আমাদের চোখের শুষ্কতা প্রতিরোধ করে। ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য হওয়ায় শরীলের ফ্রি র‍্যাডিক্যাল প্রতিরোধ করে এবং চোখের অক্সিডেটিভ কোষ ক্ষতি হ্রাস করে। চোখের বিভিন্ন সমস্যা ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, ছানি এবং অন্যানো সমস্যা প্রতিরোধ করে ক্যানিস্টেল ফলের ক্যারোটিনয়েড। 

অ্যানিমিয়া নিয়ন্ত্রণে ক্যানিস্টেল ফল:
আয়রন উপাদান শরীরের জন্য খুব উপকারী। এটি রক্তাল্পতার ঝুঁকি হ্রাস করে। এই আয়রন উপাদান ক্যানিস্টেল ফলে প্রচুর পরিমাণে সমৃদ্ধ। শরীরে প্রচুর পরিমানে আয়রনের অভাব হলে আমাদের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার রোগ দেখা দেয়। রক্তের কোষে হিমোগ্লোবিনের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে শরীরে আয়রন প্রয়োজন। তাছাড়া কোষের সঠিক বৃদ্ধি, সম্পূর্ণ দেহে অক্সিজেন সরবাহ এবং পুষ্টি পেতে আয়রন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। মাথাব্যথা, ক্লান্তি এবং শরীরের দুর্বলতা আয়রনের ঘাটতিজনিত সমস্যা দূর করতে ক্যানিস্টেল ফল খুবই উপকারী। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে ক্যানিস্টেল:
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ক্যানিস্টেলে আছে বলে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি তে ব্যাপক কার্যকর। শ্বেত রক্ত ​​কণিকা শরীলে উৎপাদন করতে ভিটামিন সি সাহায্য করে। শ্বেত রক্ত ​​কণিকা আমাদের শরীলের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস ধ্বংস করে। নিয়মিত ক্যানিস্টেল ফল খেলে ফ্লু, সর্দি এবং কাশি জনিত রোগ বালাই থেকে বাঁচা যায়। 

গরমে জার্নি করে আসার পর চুলের যত্ন

গরমে জার্নি করে আসার পর চুলের যত্ন

অনেক দিন রোদের তাপ আপনার চুলকে রুক্ষ, শুষ্ক, ঝরঝরে এবং ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ করে। গ্রীষ্মের ঋতুতে অবশ্যই চুলের যত্ন নিতে হয়। আপনার চুল যদি কড়া রোদে থেকে আশে তাহলে আপনার চুলের পুষ্টি গুনাগুন শেষ হয়ে যায়। তাই মুখের ত্বকের মতো চুলেরও যত্ন নিতে হয়। আপনার চুলকে আগের মতো ফিরিয়ে আনতে রুটিন মাফিক চুলের যত্ন নিন, শীঘ্রই আপনার চুলের ময়শ্চারাইজ ফিরে পাবে। চুলের যত্নের সবচেয়ে ভালো সময় হলো গোসলের আগে। বাজারের উন্নত গুনোগত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। নিচে কিছু টিপস দেয়া হলো:-


ঘরে ফেরার পর শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার দিয়ে গোসল করুন:
ক্ষতিগ্রস্ত রুক্ষ চুলের জন্য শ্যাম্পুর সাথে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। প্রথমে আপনার চুলকে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে পরে কন্ডিশনার লাগাতে হবে তারপর নরমাল পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিবেন। এইভাবে ধৌত করলে আপনার চুলে কালো, মসৃণ, শক্ত এবং মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালিত করে। চুলের ভেতরের তেল গুলো আবার ফিরে আসবে। সপ্তাহে প্ৰত্যেক ছুটির দিন এই ফর্মুলা মাথায় ব্যবহার করলে শুষ্ক এলোমেলো চুলে দ্রুত মসৃনে রূপান্তর হবে। চুলের ক্ষতির বিরুদ্ধে রুখতে সপ্তাহে একদিন অবশ্যই চুলের যত্ন নিতে হবে। চুলকে নিয়মিত রিহাইড্রেট এবং পুষ্টকর রাখতে হবে। নিয়মিত চুলের যত্নেই চুল মজবুত ও স্বাস্থ্যকর অবস্থায় আনতে সাহায্য করবে। 

গোসলের ৩০ মিনিট আগে তেল লাগান:
চুলের ক্ষতিগ্রস্থতা প্রতিকার করতে নারকেল তেল দুর্দান্তকর। আদিমকাল থেকেই চুলের যত্নে ব্যবহার করা হতো নারিকেলের তেল। চুলের জন্য জাদুকরী চিকিৎসার মতো কাক করে। আগে মানুষ রান্নার কাজে নারকেল তেল ব্যবহার করলেও এখন কেবল ত্বকের যত্নেই এই তেল ব্যবহার করা হয়। এটিতে ফ্যাট, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-ই , আয়রন এবং জিঙ্ক থাকায় চুলের যেকোনো চিকিৎসায় কার্যকর। নারিকেল তেলের সাথে আপনি অ্যালোভেরা তেল, আমের বীজের তেল, মার্শমেলো তেল এবং অলিভ তেল ব্যবহার করতে পারেন। 

সঠিক তেল বাছায় করুন:
চুলের কোমলতা এবং মসৃণতা পুনরুদ্ধার করতে তেল গুরুত্বপূর্ণ। নারকেল তেলের পাসাপাসি আরো বিভিন্ন ধরণের তেল রয়েছে যা চুল নিরাময় করে। চুলে অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত তেল ব্যবহার করলে চালের গোড়ায় ময়লা জমে তাই অতিরিক্ত তেল ব্যবহার না করায় ভালো। ম্যাকাডামিয়া বীজ তেল, বাদাম তেল, গাজর বীজ তেল, ক্যামেলিয়া তেল ইত্যাদি রকমের তেল মাথায় ব্যবহার করা যেতে পারে। ম্যাকাডামিয়া বীজ তেল মাথার চুলের গোড়া শক্ত করে এবং রুক্ষ এলোমেলো চুলকে তার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনে। গাজর বীজ তেলে বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ, ভিটামিন ই রয়েছে যা চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে। ক্যামেলিয়া তেলে ওমেগা-৯ আছে যা আপনার চুল মর্সিন করে এবং গাজরের তেল মৃত চুলের গোড়াকে পুনরুজ্জীবিত করে। সপ্তাহে ১ বার চুলে এই তেল দিয়ে ম্যাসেজ করুন আপনার চুল আগের অবস্থায় ফিরে আসবে। 

অতিরিক্ত চুল পরিষ্কার করবেন না:
অনেকে আছে তারা প্রতিদিন শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করেন যা চুলের জন্য খুবই ক্ষতিকর কারণ অতিরিক্ত ধোয়ার ফলে চুলের মধ্যে প্রাকৃতিক তেল এবং প্রোটিন শেষ হয়ে যায়। চুল ঘন ঘন পরিষ্কার না করে প্রতি ২-৩ দিনে একবার পরিষ্কার করতে হবে। কিন্তু চুল অবশ্যই প্রতিদিন পানি লাগাতে হবে অথাৎ প্রতিদিন নিয়মিত গোসল করতে হবে। এতে চুলের গোড়ার শিকড় পরিষ্কার এবং সতেজ থাকবে। চুল অতিরিক্ত আর্দ্রতায় রুক্ষ ও ময়লা হয়ে গেলে তখন শুধু শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করতে হবে। 

পুষ্টিকর খাবার খান:
চুলের ক্ষতি রোধ করতে শরীলের বাইরের অপেক্ষায় ভিতরের যত্ন নেওয়া বেশি জরুরি। চুল স্বাস্থকর রাখতে প্রচুর পানি খেতে হবে। খাবারের তালিকায় নিয়মিত   শাকসবজি ও ফল রাখতে হবে। নিয়মিত খাবারের তালিকায় ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্যাটি অ্যামিনো অ্যাসিড, আয়রন, ওমেগা৩, ওমেগা৬, ওমেগা৯, রসুন, এবং বায়োটিন ইত্যাদি দেখে খেলে চুলের গোড়া দ্রুত শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যকর হতে বেশি সময় লাগবে না। 

হেয়ার স্ট্রেইটনার ব্যবহারে বিরত থাকুন:
হেয়ার স্ট্রেইটনার দিয়ে চুল সোজা করা থেকে বিরত থাকুন কারণ এতে আপনার চুলের প্রাকৃতিক তেল গুলো শেষ হয়ে যায় এবং চুলের আগাছা মারা যায়। তাই তাপ দিয়ে স্টাইল এড়িয়ে চলুন। চুল বেঁধে রাখলে দীর্ঘক্ষণ জট বাধার সম্ববনা থাকে তাই চওড়া দাঁতযুক্ত চিরুনি ব্যবহার করুন। 

প্রথম অন্য বৈশিষ্ট্যের ব্ল্যাক হোলের দেখা মিললো বিজ্ঞানীদের

প্রথম অন্য বৈশিষ্ট্যের ব্ল্যাক হোলের দেখা মিললো বিজ্ঞানীদের

এবার প্রথম এক ভিন্ন রাক্ষসী ব্ল্যাক হোল সনাক্ত নিজ চোখে দেখতে পেরেছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। সেটি সৌরজগতে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। ব্ল্যাক হোলটি তখনই দেখা যাই যখন এর সামনে কোনো তারা আসে, এর অতিরিক্ত মাধ্যাকর্ষণ তারার আলোকে বাঁকিয়ে দেওয়ার সময় এটির জায়গা নিদিষ্ট করা যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা কস-মসের ভিতরে কিছু ব্ল্যাক হোল দেখতে পেয়েছে। এর মধ্যে এমন কিছু ব্ল্যাক হলের আশা করছে যেগুলো কাউন্টার এট্যাক করতে পারে। কিন্তু এই ধরনের ব্ল্যাক হোল মহা বিশ্বে রয়েছে তা আছে করা যেতেই পারে কারণ এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে অন্ধকার গ্রহ এটি আলো শূন্য একটি জায়গা।  ব্ল্যাক হোল বিভিন্ন উপায়ে তার উপস্থিতি জানান দিয়ে থাকে, যেমন ব্ল্যাক হোলকে ঘিরে অন্য কোনো গ্রহ বা নক্ষরত্র ঘোরা ফেরা করলে, মহাকর্ষীয় তরঙ্গ সংঘর্ষের উজ্জ্বল আলো দেবার সময় এবং তারা গুলো যখন গড়িয়ে পরে তখন যে আলোর ঝলকানি দেয় তখন ব্ল্যাক হোল দেখতে পাওয়া যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা অনেক আগের থেকেই ধারণা করছেন যে ব্ল্যাক হলের আরো অনেক প্রজাতি আছে যা অদৃশ্য অবস্থায় এখনও রয়েছে। কোনো সুপারনোভা ধ্বংস হওয়ার পর কোনো বড় তারকা বিশেষ অংশ থেকে ব্ল্যাক হলের সৃস্টি হয়। পরে ছোট ছোট নক্ষত্র যখন ঘন নিউট্রন নক্ষত্রে পরিবর্তন হয় তখনোও তা ব্ল্যাক হোল হয়ে যায়। এর মধ্যে খানে প্রচন্ড ঘন অন্ধকার রয়েছে যেখানে আলোও ফিরে আসে না। এর সামনে যেই আসে তাই সেই অন্ধকারের মধ্যে চিরতরে হারিয়ে যায়। ব্ল্যাক হোলে কেউ প্রবেশ করলে সে আর কখনও বেঁচে ফিরে আস্তে পারবে না। এর মাধ্যাকর্ষণ এতটা শক্তিশালী যে আপনি গলেও যেতে পারেন। 

মহাকর্ষীয় লেন্সিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মহা আকাশে বিচ্ছিন্ন এদিক ওদিক ছোটাছুটি করা ব্ল্যাক হোলগুলি দেখতে পাওয়া যাবে। প্রক্রিয়াটি হলো যখন ব্ল্যাক হোলগুলি ঘুরতে ঘুরতে কোনো আলোর উৎসের সামনে যায় ঠিক তখনই তীব্র মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে সামান্য সেকেন্ডের জন্য উজ্জলিত এবং স্থানান্তরিত হলেই এটি দেখা যাবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা প্রায় ৩০ বছর ধরে মহাকর্ষীয় লেন্সিং এর অপেক্ষায় রয়েছে এবং যার ওপর এখনও খোঁজ চলছে। ধারণা করা হয় যে এখনও অনেক গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি রয়েছে যা ব্ল্যাক হলের কারণে আমরা এখনও দেখতে পাচ্ছি না। 

নিউজিল্যান্ডে মাইক্রোলেন্সিং অবসেরভেশনস ইন অস্ট্রোফিজিক্স এবং চিলিতে অপটিক্যাল গ্রাভিটেশনাল লেন্সিং এক্সপেরিমেন্ট ২০১০ সালে আলাদা ভাবে একটি প্রজেক্ট শুরু করেছিল কোনো এক ক্ষুদ্র নক্ষত্রের উপর। পরবর্তী এক যুগ পার করে ২০২২ সালে পর্যায়ক্রমে তারা হাবল ব্যবহার করে নক্ষত্রের উপর পর্যবেক্ষণ করেন দেখেন আলো কিভাবে পরিবর্তন হয়। পরে মাইক্রোলেন্সিং অবসেরভেশনস ইন অস্ট্রোফিজিক্স বলেন নক্ষত্রটি শুধুমাত্র আলোর উজ্জ্বলতা পরিবর্তন করেনি বরং তার অবস্থানেরও পরিবর্তন ঘটিয়েছে। নক্ষত্রটি পর্যায় ক্রমে আলোর উজ্জ্জ্বলতা বাড়া কমার মধ্যেই সেটি আস্থে আস্থে তার জায়গার পরিবর্তন করছিলো। পরবর্তীতে দুই দল গভেষকরা পদক্ষেপ নিয়েছিল যে তাদের পর্যবেক্ষন বস্তুটি কি কোনো পুরানো তারা নাকি বস্তুটি একটি ব্ল্যাক হোল। বিভিন্ন গবেষণার উপর বিশ্লেষণ ভিত্তি করে দেখা গেছে বস্তুটির  নিজস্ব কোনো আলো নেই এবং আলোও দিচ্ছে না। বস্তুটি আমাদের সূর্যের চেয়ে প্রায় সাতগুণ বেশি ভারী যা পুরোনো তারকা বা নিউট্রন তারকা অপেক্ষায় বেশি ভারী। তার মানে এটি বুঝা যাচ্ছে এই সকল গুন ব্ল্যাক হোল বহন করে। তাই এটিই হচ্ছে ছিল অজানা ব্ল্যাক হোল। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এটিও বলেছেন যে পৃথিবী থেকে প্রায় পাঁচ হাজার আলোকবর্ষ থেকে দূরে এই ব্ল্যাক হোল। এটির ভ্রমণ বেগ ঘন্টায় ৪৫ কিমি। সুপারনোভার থেকে সংঘর্ষের মাধ্যমে হয়তো এই ব্ল্যাক হলের জম্ম হয়েছে। গ্যালাক্সির মধ্য একাকী বিশাল গতিতে যাত্রা করছে। এটিই তাদের প্রথম ভিন্ন এক আবিষ্কারক ব্ল্যাক হোল যেটি বিচ্ছিন্ন ভাবে রয়েছে। 

মনুষ্য জাতির কলঙ্কের কারণে বিলুপ্ত জাভান বাঘ

মনুষ্য জাতির কলঙ্কের কারণে বিলুপ্ত জাভান বাঘ

বাংলাদেশর সুন্দরবনে বসবাসকারী বেঙ্গল টাইগার তার গায়ের ডোরা কাটা দাগের জন্য পৃথিবী খ্যাত। এই বাঘের মতোই দেখতে বর্তমানে বিলুপ্ত প্রাণী হলো জাভান বাঘ। মনুষ্য জাতির কলঙ্কটার কারণে পৃথিবী থেকে টিকে থাকার লড়াইয়ে হেরে যায় এই প্রাণীটি। ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে বসবাসকারি বাঘের উপ-প্রজাতি হলো জাভান বাঘ। বিশ্ব উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৭০ সালে প্রচুর পরিমানে বন উজাড় করা হতো তখন প্রচুর পরিমানে খাদ্য সংকট বাসস্থান না থাকার কারণে বহু প্রাণী কমে যেতে শুরু করে তখনই জাভান বাঘের বিলুপ্তর যাত্রা শুরু হয়। তাছাড়া এটির চামড়ার উদ্দেশে শিকারির সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে থাকে।  

ইন্দোনেশিয়া ১৯ শতকের মধ্য সময়ে জাভা দ্বীপে মানুষের বসবাস দিন দিন বৃদ্ধি পাচছিলো সেই সাথে বৃদ্ধি পাই ফসলি জমির সংখ্যাও। তখন সেইখানকার বন্য প্রাণীদের বাসস্থান সঙ্কটযুক্ত হয়, দিন দিন কমে যেতে থাকে তাদের সংখ্যা, খাদ্য ও বাসস্থান। জাভান বাঘ স্থানীয় জনগণের ফসলি জমিতে বসবাস করতে চাইলে সেখানকার স্থানীয় ফসললি জমি বাঁচাতে তারা বাঘের শিকার, হত্যা শুরু করে। এইভাবে সেখানকার জীববৈচিত্র্যের পরিবর্তন হতে থাকে।  

বিনা নিয়মে বৃক্ষ রোধনের কারণে জাভান বাঘের আবাসস্থলের এবং প্রিয় খাবার বন্য শুয়োর ও রুসা হরিনের সংঘ্যা দিন দিন কমতে থাকে ফলে খাবার ও বাসস্থলের জন্যে তারা নতুন আবাস ও খাদ্য খুঁজতে থাকে। তখন তাদের সামনে প্রধান খাদ্যের তালিকায় আসে জাভান বানর। কিন্তু এই বানর শিকারের জন্য তাদের নিয়মিত জাভান চিতার সাথে যুদ্ধ করতে হতো। এই ভাবেই চলতে চলতে জীবন যুদ্ধে হেরে যাই জাভান বাঘ। ১৯৭৬ সালে সর্বশেষ তাদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। খাদ্য সংকট, নিম্ন আবাসস্থল এবং লোভী শিকারিদের জন্য পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায় বাঘের এই উপ-প্রজাতিটি।   

জাভান বাঘ দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মতো দেখতে। গাজীপুর মধুপুরেও এই বাঘ দেখা যেত। কিন্তু শিকারের কারণে বর্তমানে বাংলাদেশে সুন্দরবনের প্রায় ৪৫০টির মতো রয়েছে। সুন্দরবনই এই প্রাণীর সবচেয়ে বড় ও শেষ আবাসস্থল। বেঙ্গল টাইগারের চামড়া খুব দামি হওয়ায় এটিও প্রচুর হারে শিকার হচ্ছে। তাছাড়া বন উজাড়ের কারণে এটি এখন বিলুপ্তির পথে তাই বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সাল থেকে প্রজাতিটি সংরক্ষিত করার দায়িত্ব নিয়েছে।
 

ডায়নামিক এইচটিএমএল ব্যবহারিতা এবং এর গুরুত্ব

ডায়নামিক এইচটিএমএল ব্যবহারিতা এবং এর গুরুত্ব

ডাইনামিক এইচটিএমএল সৃষ্টির পর থেকেই অনলাইনের সবকিছু দেখতে বা ব্যবহার করতে সহজ হয়ে উঠেছে। প্রোগ্রামমারদের জন্যেও আপডেট ডিলিট অথবা ইউজারের ডাটার ইনফরমেশন কালেক্ট করে ওই ধরেন পোস্ট তাদের দেখানো যায়। এতে ইউজার ও ওয়েবসাইটের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি পাই। ডায়নামিক এইচটিএমএল ব্যবহার করে আপনি যা করতে পারেন তা এখানে কিছু বণনা করা হলো :

একটি ইভেন্ট ট্রিগার না হওয়া পর্যন্ত বা পৃষ্ঠার একটি অংশে ক্লিক না করা পর্যন্ত আপনি ডকুমেন্টে যেকোনো টেক্সট বা ইমেজ লুকিয়ে রাখতে পারেন। এটি আপনাকে ব্যবহারকারীর প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে পেজের বিষয়বস্তু কনটেন্ট পরিবর্তন করতে পারবেন।

এর মাধ্যমে যেকোনো টেক্সট বা ইমেজ অ্যানিমেশনের কাজ করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি ইমেজ বা টেক্সট লড়া চড়ার সরানোর পথ নির্দিষ্ট করতে পারেন বা ব্যবহারকারীর কাছে ছেড়ে দিতে পারেন। ব্যবহারকারী নিজেরাই তার পছন্দের অ্যানিমেশন বেছে নিতে পারবেন।

আপনি স্টক কোট বা নিউজ টিকার তৈরি করতে পারেন যা ক্রমাগত পরিবর্তন এবং আপডেট করা তথ্য প্রদর্শন করবে। এর জন্য জাভা বা সিজিআই-এর সাহায্যের প্রয়োজন আগে নিতে হতো এবং সমস্ত ওয়েভ ডিজাইনারদের এটির উপর নিয়ন্ত্রণ থাকত না। কিন্তু বর্তমানে ডায়নামিক এইচটিএমএল এর উপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে সকল প্রোগ্রামারদের।

কিছু ফর্ম তৈরি করা যেতে পারে যেখানে ব্যবহারকারীর ডাটা বিনা অবিলম্বে যাচাই করা যেতে পারে, প্রদত্ত ডেটার উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত উত্তর দেওয়া যেতে পারে এবং সেই ডেটা বিভিন্ন রূপে প্রক্রিয়া করা যেতে পারে। এতে সার্ভারের সাথে সংযোগ করার প্রয়োজন নেই।

ডকুমেন্টকে রিফরম্যাট করে সমস্ত ডাইনামিক এইচটিএমএল ডকুমেন্ট সংস্কার করা হয় এবং কোনো রিমোট সার্ভারে কোন নতুন সংযোগ না করে করা হয়। সেই নথিটি পুনরায় লোড করার বা কোনও নতুন নথি খোলার দরকার নেই। ব্যবহারকারীর মোবাইল বা কম্পিউটারের মেশিনের শক্তি ব্যবহার করে সবকিছু ঘটে। এর অর্থ হল ব্যবহারকারীদের ইন্টারঅ্যাক্টিভিটির জন্য সার্ভার থেকে নতুন টেক্সট বা ইমেজ লোড হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। অন্যদিকে, ডায়নামিক এইচটিএমএল প্রক্রিয়া করার জন্য আলাদা কোনো অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজন নেই| ডায়নামিক এইচটিএমএল হল একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ডকুমেন্ট যাতে কিছু স্টাইল ডেফিনিশন এবং সেই স্টাইল বা ডেটা ম্যানিপুলেট করার জন্য প্রয়োজনীয় স্ক্রিপ্টিং কোড থাকে। এই স্ক্রিপ্টটি আসলে এইচটিএমএল উপাদান, স্টাইল এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলিকে ম্যানিপুলেট করে। ডায়নামিক এইচটিএমএলে ব্যবহৃত এইচটিএমএল উপাদানের বৈশিষ্ট্য এবং স্টাইলসমূহ গড়ে উঠেছে এইচটিএমএল ও ক্যাসকেডিং স্টাইল শীটের বৈশিষ্ট্যের উপর নির্মিতকরে। ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪.০ বা নেটস্কেপ কমিউনিকেটরের মতো অন্য কোনো  যেকোনো ব্রাউজারে ডাইনামিক এইচটিএমএল ডকুমেন্ট দেখতে সক্ষম হবেন। সমস্ত ব্রাউজারে সমস্ত ডাইনামিক এইচটিএমএল সমর্থন করে না। তবে এতে কোনো চিন্তার বিষয় নেই। কারণ ডিএইচটিএমএল ব্যাকওয়ার্ড সামঞ্জস্যপূর্ণ বা পুরানো ব্রাউজারে পুরানো ফরম্যাটে দেখা যায়। কিছু সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করে সমস্ত ব্রাউজারে প্রদর্শনযোগ্য ডিএইচটিএমএল তৈরি করা যেতে পারে। সহজ কথায়, ডায়নামিক এইচটিএমএল পুরানো ব্রাউজারগুলির ত্রুটি দূর করে এবং আপনাকে কোনও অতিরিক্ত সার্ভার লোড ছাড়াই একটি আকর্ষণীয় উপায়ে আপনার তথ্য উপস্থাপন করতে দেয়। এটি সার্ভারের কর্মক্ষমতা কিছুটা বাড়িয়ে দেয়, কারণ সার্ভারের ব্যবহারকারীর রিকোয়েস্টের সংখ্যা হ্রাস পাবে। স্ক্রিপ্ট হল ডায়নামিক এইচটিএমএল এর প্রাণ। তাই আপনাকে কিছু স্ক্রিপ্ট ল্যাঙ্গুয়েজ অবশ্যই জানতে হবে। আর সেই স্ক্রিপ্ট যদি ক্লায়েন্ট সাইড হয়, অর্থাৎ ব্রাউজারে রান করার জন্য লেখা হয়, তাহলে ব্রাউজারকেও বিবেচনা করতে হবে। সব ব্রাউজার সব স্ক্রিপ্ট চালাতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, মাইক্রোসফ্ট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ভিবিস্ক্রিপ্ট ল্যাঙ্গুয়েজ চালাতে পারে, কিন্তু নেটস্কেপ নেভিগেটর তা পারে না। আবার জাভাস্ক্রিপ্ট উভয় ব্রাউজারেই চলে। তাই একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ বেছে নিন যা উভয় ব্রাউজারেই কাজ করবে। এই ক্ষেত্রে, জাভাস্ক্রিপ্ট সেরা. তারপরে আপনাকে ক্যাসকেডিং স্টাইজশীটগুলি কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানতে হবে। স্টাইজশীটে ব্যবহৃত বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং ডকুমেন্ট অবজেক্ট মডেল সম্পর্কে আপনাকে আরো জানতে হবে।

স্যামসাং গ্যালাক্সি ঘোসনা করলো এস২২ সিরিজের Galaxy S22 Galaxy S22plus Galaxy S22 Ultra

স্যামসাং গ্যালাক্সি ঘোসনা করলো এস২২ সিরিজের Galaxy S22 Galaxy S22plus Galaxy S22 Ultra

স্যামসাং গ্যালাক্সি ঘোসনা করলো এস২২ সিরিজের Galaxy S22 Galaxy S22plus Galaxy S22 Ultra

দ্য গ্যালাক্সি আনপ্যাকড শীর্ষক অনুষ্টানে বলা হয়েছে আর মাত্র ১৫ দিন পর আসতে চলেছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ সিরিজ়। ২৫ শে ফেব্রুয়ারীতে আসবে এই সিরিজটি। সেখানে তিনটি মডেল দেখা যাবে। মডেল গুলো হলো গ্যালাক্সি এস২২, গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এবং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা। এই সিরিজের প্রত্যেকটি মডেল প্রো গ্রেড পারফরম্যান্স থাকবে। গ্যালাক্সি এস২২ এর সর্বনিম্ন দাম থাকবে ৬৮,৭০০ টাকা, গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এর সর্বনিম্ন দাম থাকবে ৮৫,৯০০ টাকা এবং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা ভার্শনের সর্বনিম্ন দাম থাকবে ১,০৩১০০ টাকা টাকা। গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা ভার্শন ফোনটিতে এস পেন সাপোর্ট সিস্টেম দেওয়া হয়েছে যা বাজারে তোলপাল সৃষ্টি করতে পারে। আগের এস সিরিজ গুলোর মতো এগুলোতেও টপ নচ ক্যামেরা ফিচার্স সিস্টেম রয়েছে। ২৪ ঘন্টা নক্স প্ল্যাটফর্ম সিকিউরিটি কার্যকরিতা এতে থাকবে এবং তা ভাইরাস, ম্যালওয়্যার থেকে প্রতিরোধ করবে। অ্যাপস, ফটো, ভিডিও এবং ফাইল গুলো সুরক্ষিত করার জন্য ডিভাইসটি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিবে। নিচে এই তিনটি ডিভাইসের কিছু ফিচার দেওয়া হলো: 

গ্যালাক্সি এস২২ :
৬.১ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে গ্যালাক্সি এস২২ তে| ২৩৪০x১০৮০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৪২৫ যা ভালো কোয়ালিটিকে মান দেয়। ফোনটিতে ৮ জিবি র‍্যাম এবং ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেনারেশন ১ এসওসি অথবা স্যামসং এক্সিনস ২২০০ চিপসেট দেওয়া হতে পারে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ৫০ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা এবং তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৩,৭০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে। আর ওজন হবে ১৬৭ গ্রাম এবং সেলফি ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল।

গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস :
৬.৬ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ প্লাসতে| ২৩৪০x১০৮০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৩৯৩ যা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ অপেক্ষা ভালো কোয়ালিটিকে মান দিবে। ফোনটিতে ৮ জিবি র‍্যাম এবং ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেনারেশন ১ এসওসি অথবা স্যামসং এক্সিনস ২২০০ চিপসেট দেওয়া হতে পারে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ৫০ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা এবং তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৪,৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে। আর ওজন হবে ১৯৫ গ্রাম এবং সেলফি ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল । 

গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা :
৬.৮ ইঞ্চি স্ক্রিন আছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রাতে| ৩০৮০x১৪৪০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে সাথে করনিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস প্রোটেকশন থাকছে। পিপিআই হবে ৫০০ যা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ প্লাস এবং গ্যালাক্সি এস২২ অপেক্ষা ভালো কোয়ালিটিকে মান দিবে। ফোনটিতে ১২ জিবি র‍্যাম এবং ১ টেরাবাইট  ইন্টারনাল স্টোরেজ হবে। এটির প্রসেসর এগজ়িনস ২২০০ প্রসেসর দেওয়া হবে। এর ওপেরাটিং সিস্টেম এন্ড্রোইড ১২। অ্যাডাপ্টিভ পিক্সেল এপ্লিকেশন ক্যামেরায় সেটআপ করা হয়েছে। কোয়াড ক্যামেরা সেটআপ সাথে প্রথমটি ১২ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা দ্বিতীয়টি ১০৮ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা, তৃতীয়টি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা এবং চতুর্থটি ১০ মেগাপিক্সেল টেলিফোটো ক্যামেরা।জুমের ক্ষেত্রে ১০০এক্স স্পেস রয়েছে যার ১০এক্স ডিজিটাল জ়ুম ও ১০এক্স অপ্টিক্যাল জ়ুম সাপোর্ট করবে। এর ম্যাক্সিমাম রিফ্রেশ রেট ১২০ এইচজেড। ভিডিও রেকর্ডিং ৮কেএ ৭৬৮০x৪৩২০ পিক্সেল রেজোলিউশন ডিসপ্লে। ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এতে রয়েছে এবং ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং হবে । আর ওজন হবে ২২৮ গ্রাম এবং সেলফি  ক্যামেরা ১০ মেগাপিক্সেল। গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রাতে এস পেননের কলমটি ১০৫.০৮ মিলিমিটার লম্বা এবং ৪.৩৫ মিলিমিটার প্রস্ত এর ওজন ৩.০৪ গ্রাম। 
 

গুগল কেন সফল প্রতিষ্ঠানে পরিনত হল

গুগল কেন সফল প্রতিষ্ঠানে পরিনত হল

বর্তমানে অনলাইনে সবচেয়ে পরিচিত শব্দ হচ্ছে গুগল। মানুষের বিশ্বস্ততায় জায়গা করে নিয়েছে এটি। যা একদিনে সম্ভব হয়নি। বিভিন্ন উন্নতমানের হ্যাকার ও শত্রুর মোকাবেলা করতে হয়েছে তাদের। শুরুতে গুগল একটি সার্চ ইঞ্জিন রূপে আসলেও বর্তমানে তাদের বহু বিনামূল্যে সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে। ১৯৯৭ সালে এর ডোমেইন রেজিস্ট্রি করার পর দীর্ঘ ৭ বছর এটি প্রাইভেট কোম্পানির অধীনে ছিল। এই মাঝখানে একে বহু দৈর্য্য কষ্টের পরীক্ষা দিতে হয়েছিল। এমন দিন এসেছিলো ২০০২ সালে ১ বিলিয়নের বিনিময়ে "ইয়াহু" কোম্পানি এর কাছে এটি বিক্রি হতে চেয়েছিলো। কিন্তু "ইয়াহু" সেটি কিনে নেয়নি কারণ তখন তাদের বাজারে প্রচুর মার্কেট ছিল। তখন সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে ১ নম্বর রাংকিংয়ে ছিল "ইয়াহু"। 

২০০৪ সালে এটি ১৯ আগস্ট এটিকে পাবলিক করে দেওয়া হয় তখন থেকে অগ্র যাত্রা শুরু হয় গুগলের। ইউজাররা বিনা মূল্যে ইমেইল সার্ভিস খোলা ও সহজেই একাউন্ট খুলতে পারবে এটিতে। ২০০৮ সালে গুগল বিনা মূল্যে এন্ড্রয়েড ও গুগল ক্রম সার্ভিসটি চালু করে তখন থেকে তাদের আর পিছনে তাকাতে হয়নি। এন্ড্রয়েড  সার্ভিসটি চালু হওয়ার পর থেকেই মার্কেটে রাজ্যত্ব করে থাকা "নোকিয়া" মোবাইল নিমিষেই ধস নেমে যায়। অল্প টাকায় সবাই হাতে হাতে স্মার্ট ফোন ব্যবহার করতে পারে। গুগল ক্রম ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য বিশাল সুবিধা নিয়ে এসে ছিল। সেখানে ডেভেলপমেন্ট টুল সহ বহু এক্সটেনশন বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়। গুগল ২০০৩ সালে গুগল এডসেন্স লঞ্জ করে এর মাধ্যমে বর্তমানে কোটি কোটি মানুষ আয় করছে। শুরুতে ওয়েবসাইটে এডসেন্স ব্যবহার করা গেলেও পরে ইউটিউব এটি যোগ করা হয়। গুগল পৃথিবীর মধ্যে বর্তমানে ওয়েবসাইটের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিজিটরে প্রথম স্থানে অবস্থান করলেও দ্বিতীয়তে আছে তাদেরই একটি সার্ভিস ইউটিউব। 

২০০৬ সালে ৯ অক্টোবর গুগল ইউটিউবকে ১.৬ বিলিয়ন ডলার দিয়ে কিনে নেয়। এখন ইউটিউবে সেবা ব্যবহার করে বহু মানুষ আজ সাবলম্বী হচ্ছে। মানুষ আজ গুগলের সিকিউরিটি এর উপর এতটাই বিশস্ত যে তাদের প্রয়োজনীয় ফাইল গুগল ড্রাইভে রাখছে। ২০১২ সালে এটি গুগলে লঞ্জ করেছে। গুগল ড্রাইভে বিনা মূল্যে ১৫ জিবি স্টোরেজ দিয়ে থাকে। আজ বর্তমানে গুগল ৮১ টি পরিষেবা সকলকে বিনামূল্যে ব্যবহার করার অনুমতি দিচ্ছে। গুগলে ম্যাপ, ক্যালেন্ডার, প্লে স্টোর, ফাইল, নিউজ, কীবোর্ড সহ আরো বহু পরিষেবা আমরা নিত্য নতুন ব্যবহার করতে পারি। আজকে পৃথিবীর যে প্রান্তেই যায় না কেন গুগল ম্যাপের মাধ্যমে আমরা সহজেই গন্তব্য স্থানে পৌঁছাতে পারি। কোথায় যেতে কত সময় লাগবে তাও সহজে জানা যায়। করোনার মুহূর্তে শিক্ষা ব্যবস্থা গুগল ক্লাসরুম এবং গুগল মিটের কারণে ছাত্র ছাত্রীরা ঘরে বসেই পড়ালেখা করতে পারছে। যেকোনো পরিষেবা দিতে গুগল সব সময় প্রস্তুত। গুগল মানুষের প্রাণের বন্ধুত্ব রূপে কাজ করে। গুগল পিক্সেল বর্তমান সময়ে ছাড়িয়ে যেতে পারে আইফোন ও স্যামসাং গ্যালাক্সি এর মতো বড় বড় সফল প্রতিষ্ঠানকে। উন্নতমানে সার্চইঞ্জিন গুগল যেকোনো সমস্যা যেকোনো তথ্য নিমিষেই সার্চ দিলে পাওয়া যায়। 

ল্যারি পেজ এবং সের্গেই ব্রিন তারা দুইজন মিলে গুগল তৈরী করেছিল যাতে সকল ওয়েবসাইটের তথ্য যাতে তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয়া যায়। আজ সমগ্র বিশ্ব একটি স্বয়ং সম্পূর্ণ গ্লোবাল বিলেজ পরিণত হয়েছে গুগলের সার্ভিস এর মাধ্যমে। গুগল ট্রান্সলেট যেকোনো ভাষা সহজেই ট্রান্সলেট করতে পারে ফলে আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন আমরা সকলেরই ভাষা বুজতে পারি। যারা একদমই বেকার পেইড ডোমেইন কিনতে সক্ষম নন তাদের জন্যেই গুগল ব্লগস্পটে সাবডোমেইনের ব্যবহারের সুবিধা দিয়ে দিয়েছে। যে কেউ একটি ফ্রি ইমেইল একাউন্ট খুলেই ব্লগস্পট ব্যবহার করতে পারে। পরে এর মাধ্যমে তিনি এডসেন্স এর মাধমে বিদেশি মুদ্রা অর্জন করতে পারবে। বেকারত্ব দূর করতে গুগল ব্যাপক সুবিধা দিয়ে থাকে যুব সমাজকে। ছোট একটি গ্যারেজে গুগল কোম্পানি শুরু করলেও আজকে তাদের ৩১.৭৯  বর্গ কিলোমিটার জুড়ে ক্যালিফর্নিয়াতে তাদের প্রধান হেডকোয়ার্টার্স আছে। শুধুমাত্র মানুষের সাথে বন্ধুত্ব স্বরূপ আচরণ, বিশস্ততা দেখানো এবং বিনা মূল্যে তাদের উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করতে দেওয়াই তারা আজকে সফল প্রতিষ্টানে পরিণত হয়েছে। 

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধের উপায়

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধের উপায়

বাংলাদেশে দিন দিন সড়ক দুর্ঘটনার হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সালে সমগ্র দেশে প্রায় ৭ হাজারের মতো মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। কিন্তু খুব স্বল্প ব্যবস্তা নিলেই এই দুর্ঘনা গুলো এড়িয়ে চলা সম্ভব। একটি পরিবারের কেউ দুর্ঘটনায় মারা গেলে বা পঙ্গু হয়ে গেলে সে পরিবারের সকলকেই এর ভার বহন করতে হয় সারা জীবনের কান্না হিসাবে। বাংলাদেশ বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নত করলেও এখনও জনগণের উগ্রতার জন্য পিছিয়ে রয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হলো রোডের সঠিক ম্যাপ তৈরী না করা। রাস্তার দুই পাশে হচ্ছে সাধারণ মানুষের চলাচলের পথ কিন্তু সেখানে হকাররা বসে দখল নিয়ে নেয় যা আমাদের প্রতিরোধ করতে হবে, অবশ্যই সরকারের এসব গরিব হকারদেরও দেখতে হবে। সাধারণ মানুষ যাতে ফুটপাত দিয়ে চলাচল করতে পারে তারা যেন অসাবধানতার জন্যেও যেন রোড দিয়ে হাঁটাচলা না করতে পারে তাই ফুটপাতের সাইডে গ্রিল দিয়ে রাখতে হবে। সামান্য দূরে দূরে রাস্তা পারাপারের জন্য জেব্রা ক্রসিং ব্যবহার করতে হবে। এবং জেব্রা ক্রসিং এর আগে অবশ্যই স্পিড ব্র্যাকার বসাতে হবে। 

২০ বছর আগের পুরোনো বাস গুলি বন্ধ করে দিতে হবে বাস গুলোতে অবশ্যই সেফটির ব্যবস্তা থাকতে হবে। বাসের ড্রাইভাররা কে কতক্ষন ডিউটি করছে তার একটি ইলেকট্রনিক ফিচার তৈরী করতে হবে। কারণ আমাদের দেশের অধিক মুনাফার জন্য দিন রাত ভরে গাড়ি চালায় যা দুর্ঘটনার প্রধান আরেকটি কারণ। ড্রাইভাররা এবং হেলপারকে বাধ্যতামূলক মূলক অষ্টম শ্রেণী পাশ করতে হবে। তারা সময় ভাগ করে করে গাড়ি চালাবে। প্রত্যেকটি বাসের ভিতরে সিসিটিভি এর ব্যবস্থা থাকতে হবে। রাস্তার মাঝখান থেকে লোক উঠা নামা করা যাবে না। বাসের ভিতরে সিট গুলো প্রচুর নোংরা থাকে তাই ওই গুলো পরিবর্তন করে প্লাস্টিকের সিটের ব্যবস্তা করতে হবে। জালানার গ্লাস গুলো প্লাস্টিকের তৈরী গ্লাস লাগাতে হবে। ভার্চুয়াল প্রযুক্তির মাধ্যমে ড্রাইভার এবং হেলপারকে গাড়ি চালাতে শিখতে হবে। অধিক স্পীডে গাড়ি চালানো শাস্তি যোগ্য অপরাদের আইন তৈরী করতে কবে। যেখানে সেখানে গাড়ি না থামিয়ে এক মাত্র বাস স্টেশনে গাড়ি থামাতে হবে। ট্রাফিক পুলিশ একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে সবচেয়ে বেশি আমাদের দুর্ঘটনার প্রধান কারণ ওভার টেকিং করা। 

আমরা প্রায়সই দেখতে পাই দুইজন বাস চালক রাস্তায় প্রতিযুগিতা করে ফলে দুর্ঘটনা হয় এগুলো সবচেয়ে বেশি বাস চালকদের মধ্যে বেশি হয় তাই বাস, রেল গাড়ির মতো সিরিয়ালে চলবে এর একটি ব্যবস্তা করতে হবে। অনেকসময় ট্রাক গুলো অতিরিক্ত ভার বহন করে যা দুর্ঘটনার আরেকটি কারণ যা ট্রাফিক পুলিশকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। দেশে প্রচুর পরিমানে রিস্কার সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাদের সকলকেই লাইসেন্সের আওতাভুক্ত করতে হবে। ৯৯% রিশকা চালকরা ট্রাফিক আইন সম্পর্কে কিছুই জানে না কোথায় মোড় নিবে আর কোথায় নিবে না তার কিছুই তারা জানে না তাই সরকারকে এদের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ব্যবস্তা করে দিতে হবে। অনেকে আছে অলি গলির মধ্যে বেপরোয়া ভাবে বাইক চালায় যা সাধারণ মানুষদের হয়রানির শিকার হতে হয় তাই এসব অলিগলি সিসিটিভি ধারা নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে থানা ভিত্তিক পুলিশ কর্মচারীদের। জ্যাম যানজট রোধ করতে ব্যবস্থা নিতে হবে থানা পুলিশদের। আশেপাশের  শিক্ষা প্রতিষ্টান, প্রাইভেট এবং সরকারি প্রতিষ্টান গুলোর নিধারিত সময় ফিক্সড করে দিতে হবে। এতে সবাই এক সাথে বের হয়ে যানজট সৃষ্টি হবে না, দুর্ঘটনার প্রবনতাও হ্রাস পাবে। সাধারণ মানুষ এবং যারা গাড়ি চালায় তাদের উভয়কেই অধিক পরিমানে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসতে হবে। তবেই দুর্ঘটনা এড়িয়ে চলা সম্ভব। সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে কোটি কোটি টাকার প্রয়োজন নয় শুধু মাত্র নিয়ম শৃঙ্খলার মাধ্যমে এড়িয়ে যাওয়া যায়।  

কাঁচা টমেটো খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা kacha sobuj tomato khawar sasto upokarita

কাঁচা টমেটো খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা kacha sobuj tomato khawar sasto upokarita

কাঁচা টমেটো দেখতে অনেকটা নিষ্পাপ শিশুর মতো। শীতের শুরুতে বাজারে এর আবির্ভাব দেখা যায়। পাকা টমেটোর মতো কাঁচা টমেটোও খাবারের স্বাদ বাড়ায়। চিংড়ি মাছের সাথে কাঁচা টমেটোর ঝোল তরকারি খেতে সুস্বাদু। কেবল পাকা টমেটোয় দিয়ে রান্না করা যায় এমন কিছু নয় কাঁচা টমেটো দিয়েও মজাদার রান্না করা যায়। বড় বড় হোটেলে কাঁচা টমেটো দিয়ে সালাত তৈরি করা হয়। কাঁচা টমেটো অপেক্ষায় পাকা টমেটো দেখতে সুন্দর হলেও পুষ্টি গুনাগুন তার চেয়ে কম নয়। 

সম্পূর্ণ দেহের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাঁচা টমেটোতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন রয়েছে। পরীক্ষা করে জানা গিয়েছে ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে কতটুকো মিনারেল এবং ভিটামিন পাওয়া যায় তার কথা। ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে মিনারেলে ক্যালসিয়াম ১৯.৫ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৭৬৫ মিলিগ্রাম, কপার ০.১৩৫ মিলিগ্রাম, মাঙ্গানেস ০.১৫ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, সিলেনিয়াম ০.৬ মাইক্রোগ্রাম, ফসফরাস ৪২ মিলিগ্রাম, জিংক ০.১০৭ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৩০৬ মিলিগ্রাম ও সোডিয়াম ১৯.৫ মিলিগ্রাম রয়েছে এবং প্রতি ১৫০ গ্রাম কাঁচা টমেটোতে ভিটামিনের পরিমান হল: ভিটামিন-এ ৪৮ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-বি২ ০.০৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি৩ ০.৭৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি৬ ০.১২১৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-বি১২ ১ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-সি ৩৫.১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-ডি ০.৯ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন-ই ০.৫৭ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-কে ১৫ মাইক্রোগ্রাম, থায়ামিন ০.০৯ মিলিগ্রাম ও ফোলেট ১৩.৫ মাইক্রোগ্রাম রয়েছে। এছাড়াও প্রোটিন ১.৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রোটেস ৭.৬৫ গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, ফাইবার ১.৬৫ গ্রাম পুষ্টিকর উপাদান আছে এই কাঁচা টমেটোতে। আসুন জেনে নেই যদি আপনি প্রতিদিন কাঁচা টমেটো খান তাহলে আপনার কি কি উপকার হতে পারে :

চোখের সমস্যা? সবুজ টমেটো খান :
ভিটামিন-এ শরীলে উৎপন্ন করতে বিটা ক্যারোটিন প্রয়োজন আর বিটা ক্যারোটিনের একটি উৎস হলো কাঁচা টমেটো। আমরা সকালেই জানি চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে ভিটামিন-এ প্রয়োজন। বিটা ক্যারোটিন শরীলে হ্রাস হলে ক্যান্সার বা ম্যাকুলার ক্ষয় হতে পারে যা পরিবর্তিতে আমরা অন্ধ হয়ে যেতে পারি। 

রক্তাল্পতা সমস্যায় সবুজ টমেটো খান :
কাঁচা টমেটোতে ভিটামিন-এ রয়েছে। ভিটামিন-এ শরীরের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়ায়। সপ্তাহে ১ টি কাঁচা টমেটো ছোলকা ছাড়িয়ে হালকা সিদ্ধ করে খেলে রক্তাল্পতা বা অ্যানেমিয়া রোগ থেকে কিছু পরিমান উপশম পাওয়া সম্ভব। 

হৃদরোগ, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং পাচনতন্ত্রের চিকিসক সবুজ কাঁচা টমেটো :
কাঁচা টমেটোতে রয়েছে বড় বড় রোগের চিকিৎসার মেডিসিন ফাইবার। ফাইবার বুকের ভিতরে হার্টের ব্লক দূর করতে সাহায্য করে। ছোট ছোট ব্লক থাকলে এটি নিজে নিজেই খুলে দেয়। হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষায় ফাইবার কাজ করে। এটি মধ্যেই আমরা জেনেছি সবুজ টমেটোর মধ্যে ভিটামিন-এ রয়েছে যা দেহের কোষ বিভাজন সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে ফলে আমরা ক্যান্সার থেকে বাঁচতে পারি। ফাইবার পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নতি করে যার ফলে কোলন ক্যান্সার এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে আমরা দূরে থাকতে পারি। যাদের ডায়াবেটিস টাইপ ২ রয়েছে অথাৎ নিয়মিত ইন্সুলিন নিচ্ছেন তারা ফাইবার সরিলে গ্রহণ করলে তাদের ইনসুলিনের মাত্রা শরীলে বৃদ্ধি পাবে ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।  

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কাঁচা টমেটো :
পাকা টমেটো অথবা কাঁচা টমেটো উভইতেই ভিটামিন সি রয়েছে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করতে এক মাত্র ভিটামিন উপাদান হলো সি। ভিটামিন সি শরীলের শ্বেত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে, শরীরকে ভিতর থেকে শক্তিশালী করে। শীত মৌসুমে আমরা প্রায়সই ফ্লু বা ঠান্ডা-সর্দি সমস্যায় ভোগী তখন শরীলে ভিটামিন সি অতিরিক্ত শরীলে সরবাহ করলে এই রোগ গুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ভিটামিন সি দাঁতের মাড়ির স্বাস্থ্য উন্নত, হাড় মজবুত করতে এবং ত্বকের মৃত কোষ গুলো ধ্বংস করতে- আমাদের সাহায্য করে। তাছাড়া বুকের ভিতর ইনফেকশন হলে ডাক্তাররা ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বর্তমানে করোনা ভাইরাস বা কোবিদ ১৯ এর বিভিন্ন ভেরিয়েন্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আমারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সবসময় সচেতন থাকতে হবে। 

রক্তে চর্বি জমতে বাধা দেয় কাঁচা টমেটো :
কাঁচা টমেটোতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-কে আছে। এটি হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে হাড়কে শক্তিশালী করে। তাছাড়া এটি রক্তে চর্বি থাকলে তা দ্রবণীয় করে ফলে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না। 

এছাড়াও কাঁচা টমেটোতে আরো অনেক ভিটামিনের ভিন্ন ভিন্ন উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু অধিক পরিমানে কোনো কিছুই খাওয়া উচিত নয়। কাঁচা টমেটো কাঁচাই খেতে চাইলে আগে ছোলকা ছাড়িয়ে গরম পানিতে সিদ্ধ করে খেতে হবে কারণ কিছু কিছু কাঁচা টমেটোতে খুবই সামান্য পরিমান টক্সিন পাওয়া যেতে পারে। 

এক্সটেন্সিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশন কি XSLT

এক্সটেন্সিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশন কি XSLT

যদিও এইচটিএমএল ডকুমেন্ট প্রাথমিকভাবে ব্রাউজারে একইভাবে প্রদর্শিত হয়, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এবং নেটস্কেপ নেভিগেটর কিছু এইচটিএমএল মার্কআপ ভিন্নভাবে প্রদর্শন করতে শুরু করে। তারপর এইচটিএমএল ডিজাইনারদের উভয় ব্রাউজারে একটি ডকুমেন্ট সঠিকভাবে প্রদর্শিত হবে কিনা তা নিয়ে ভাবতে হবে। এটি সমাধান করতে ক্যাসকেডিং স্টাইলশীট সিএসএস ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যবহার করা হলে, শুধুমাত্র ডকুমেন্ট উপাদানগুলিকে এইচটিএমএল ডকুমেন্টে কোনো প্রেজেন্টেশন ট্যাগ না রেখেই স্থাপন করা যেতে পারে এবং উপস্থাপনার সমস্ত নির্দেশনা স্টাইলে দেওয়া যেতে পারে। এটি বিভিন্ন স্টাইলশীট ব্যবহার করে একটি ডকুমেন্টে ভিন্নভাবে প্রদর্শন করার অনুমতি দেয়। এইচটিএমএল ডকুমেন্টের সাথে কোনো স্টাইলশীট ব্যবহার না করলেও ব্রাউজার এটি প্রদর্শন করতে পারে। কারণ এইচটিএমএল ডকুমেন্টে প্রদর্শনের নিয়ম রয়েছে। কিন্তু ব্রাউজারে এক্সএমএল ডকুমেন্টগুলি কীভাবে প্রদর্শিত হবে তার জন্য কোনও নিয়ম নেই৷ এক্সএমএল মার্কআপ শুধুমাত্র ডেটা নির্দেশ করে, এটি কীভাবে প্রদর্শিত হবে তা নয়। সুতরাং আপনি যদি এটি ওয়েবে ব্যবহার করতে চান তবে আপনাকে এটির সাথে একটি স্টাইল শীট ব্যবহার করতে হবে। স্টাইলশীট ভাষা হল একটি এক্সটেন্সিবল স্টাইলশীট ভাষা (এক্সএমএল) এক্সএমএল ডকুমেন্টে ব্যবহারের জন্য, ঠিক CSS এর মতো। এটি আসলে এসজিএমএল স্টাইলের ভাষা ডকুমেন্ট Sennadaics and Specification Language (DSSL) এবং ক্যাসকেডিং স্টাইল শীট (CSS) এর সংমিশ্রণ। DSSL-এর মতে, এক্সএসএল অনুমান করে যে এক্সএমএল ডকুমেন্টে শুধুমাত্র ডেটা বা বিষয়বস্তু থাকবে, কিন্তু কোনো উপস্থাপনা নির্দেশনা থাকবে না। স্টাইলশীটের বিভিন্ন নিয়ম আপনাকে বলবে কিভাবে এক্সএমএল ডকুমেন্ট বিভিন্ন উপাদান প্রদর্শিত হবে। যাইহোক, এটি শুধুমাত্র একটি প্রদর্শন নয়, একটি এক্সএমএল ভোকালরি থেকে ডেটা অন্য এক্সএমএল ভোকালরিতে ডকুমেন্ট প্রকাশ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ওয়েবে একটি এক্সএমএল ডকুমেন্ট প্রকাশ করতে, আমরা সেই এক্সএমএল ডকুমেন্টে একটি এক্সএসএল স্টাইলশীট প্রয়োগ করে ডকুমেন্টটিকে এইচটিএমএল-এ রূপান্তর করতে পারি। এজন্য একে এক্সটেনসিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশন (XSLT) বলা হয়, শুধু এক্সএসএল নয়। এক্সএমএল এর মত, এক্সএসএল হল পরিবর্তনযোগ্য। এক্সএসএলটি ভাষাটি পরিবর্তন হয় এরূপ ভাবে। অথাৎ এক্সএমএল এর ভাষায় হলো এক্সটেনসিবল স্টাইলশীট ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সফরমেশনস। একটি বিশেষ  সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে এক্সএমএল ডকুমেন্ট ট্রান্সফার করা হয়। পরে তা নতুন স্ট্যান্ডার্ড এক্সএমএল সিনট্যাক্সে প্রসেস হয় এইচটিএমএল ফাইল অথবা প্লেইন টেক্সট ফাইল দ্বারা।

কম্পিউটারে মাইক্রোফোন কাজ না করলে কি করবেন -Windows 7

কম্পিউটারে মাইক্রোফোন কাজ না করলে কি করবেন -Windows 7

সমস্যা কখন কোথা থেকে আসে কেউ বলতে পারে না। ধরুন আপনি বাজার থেকে নতুন একটি মাইক্রোফোন কিনলেন , দোকানদার আপনাকে দোকানেই ভালো মতো চেক করে দিলো ঠিক আছে কিনা পরে আপনি বাসায় এসে কম্পিউটার চালিয়ে ব্যবহার করে দেখলেন আপনার মাইক্রোফোনটি চলছে না। তাই আজকে আমরা আপনাকে শিখাবো যদি আপনার মাইক্রোফোনটি কাজ না করে থাকে তাহলে কি কি উপায়ে আপনি চালাতে পারেন সে বিষয়ে আলোচনা করবো : 

ধাপ ১: বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাই যে, প্লাগিন সঠিক জায়গায় লাগানোয় হয়নি। আপনি আপনার পিনটি সঠিক জায়গায় স্থাপন করুন এবং ১ মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন।  দেখুন কম্পিউটারে কানেক্ট হচ্ছে কিনা। প্লাগিনের তিনটি পোর্টেই ট্রাই করুন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গোলাপি কালারের তা সঠিক থাকে। পরে খেয়াল করুন আপনার মাইক্রোফোনটি অন আছে কিনা।   

ধাপ ২: চলুন এবার একটু ভিতরে যাওয়া যাক। আপনার মাইক্রোফোনটি আপনার উইন্ডোজটি কোনো রকম সাউন্ড পাচ্ছে কিনা তা দেখা যাক। প্রথমে আপনার মনিটরের বাম পাশে নীচে দেখুন একটি উইন্ডোস আইকন আছে সেখানে ক্লিক করুন পরে দেখুন কন্ট্রোল প্যানেল (Control panel) লেখা আছে সেইখানে ক্লিক করুন। তখন দেখবেন কন্ট্রোল প্যানেলের পেজ ওপেন হয়ে গিয়েছে। অবশ্যই "view by :Category " সিলেক্ট করে নিবেন। তারপর "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে মাইকের একটি আইকন আছে সাউন্ড ক্যাটাগরি সেখানে "Manage audio devices" কথাটি লেখা আছে সেখানে ক্লিক করুন। পরে সাউন্ড এর একটি নতুন পেজ ওপেন হবে সেখানে "Recording" অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনি আপনার মাইক্রোফোনটি দিয়ে কথা বলুন কথা বলার সময় যদি  সাউন্ড পেজে যদি কোনো সবুজ কালারের লাইট উঠা নামা করে তাহলে বুজতে হবে আপনার কম্পিউটারটির উইন্ডোজ ঠিক আছে।  

ধাপ ৩ : চলুন দেখে নেই আপনার মাইক্রোফোন সাউন্ড বন্ধ আছে কিনা। আপনার মনিটরের বাম পাশে উইন্ডোজ স্টার্ট (Start) লগোতে ক্লিক করুন। পরে কন্ট্রোল প্যানেল (Control panel) এ ক্লিক করুন। অবশ্যই দ্বিতীয় ধাপের মতো "view by :Category" সিলেক্ট করে নিবেন। তারপর আগের মতোই "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে মাইকের একটি আইকন আছে সাউন্ড ক্যাটাগরি সেখানে "Manage audio devices" কথাটি লেখা আছে সেখানে ক্লিক করুন আগের মতোই। পরে সাউন্ড এর একটি নতুন পেজ ওপেন হবে সেখানে "Recording" অংশে ক্লিক করুন। এখন "problematic microphone" অংশে মাউসের লেফট বাটনটি ডাবল ক্লিক করুন। পরে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে "Headset Earphone  Propertise" নামে সেখানে "level" ট্যাব এ ক্লিক করুন। সেখানে উপরেরটি ১০০ ভলিউম আর নিচেরটি ২০ ভলিউমে রাখুন কোনোরূপ মিউট থাকলে তা অন করুন। 

ধাপ ৪ : আগের মতোই উইন্ডোজ এ ক্লিক করে কন্ট্রোল প্যানেল এ পরে "Hardware and Sound" অপশনে ক্লিক করার পর "Manage audio devices" অপশনে ক্লিক করুন। তার পর "Recording" অংশে ক্লিক করে "Set Default" এ মাউসের লেফট বাটনটি  ক্লিক করুন। এতে কাজ না হলে আপনি "Microphone" অংশে ডাবল ক্লিক করুন পরে সেখান থেকে "Advanced" ট্যাবএ ক্লিক করুন পরে দেখুন "Allow applications to take exclusive control of this device" অপশনে ঠিক চিহ্ন দেওয়া আছে কিনা না থাকলে দিয়ে দিন। পরে apply অপশনে ক্লিক করে সম্পূর্ণ ক্রিয়াটি পরিবর্তন করে নিন। 

ধাপ ৫ : এবার অডিও সার্ভিসটি রিস্টার্ট করে দেখি কাজ করে কিনা। প্রথমে আপনার কিবোর্ডের "Windows + R" বাটনটি একসাথে ক্লিক করুন পরে একটি সার্চ বাক্স আসবে সেখানে টাইপ করুন "services.msc" পরে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে মাউস দিয়ে স্ক্রল করলে নিচের একটু আগে দেখবেন "Windows Audio" লেখাটি। সেখানে মাউস এর রাইট ক্লিক করে "Restart" অপশনে বাটন এ চাপুন। রিস্টার্ট বাটনে ক্লিক করা হয়ে গেলে আবার মাউস রাইট বাটন ক্লিক করুন পরে "Properties" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে সেখানে দেখুন "startup type -Automatic" দেওয়া আছে কিনা , না থাকলে আপনি দিয়ে এপলাই বাটনে ক্লিক করে ওকে বাটন এ ক্লিক করে দিন।  

ধাপ ৬ : এবার অডিও ড্রাইভারটি  আপডেট করে দেখি কাজ করে কিনা। প্রথমে আগের মতো আপনার কিবোর্ডের "Windows + R" বাটনটি একসাথে ক্লিক করুন পরে একটি সার্চ বাক্স আসবে সেখানে টাইপ করুন "devmgmt.msc" পরে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। সেখানে ডিভাইস ম্যানেজার নামে একটি উইন্ডো ওপেন হবে সেখানে "Search automatically for updated driver software" অপশনটির সামনে তীর চিহ্নটি ক্লিক করুন পরে "Realtake high  defination audio" অপশনটি মাউস এর রাইট বাটনটি ক্লিক করুন "update  drivar software" অংশে ক্লিক করুন। 

এই ছয়টি ধাপ অনুসরণ করার পরও কাজ না করলে আপনি অন্য কোনো পিসি তে ট্রাই করার চেষ্টা করেন সেখানে না হলে বুজতে হবে মাইক্রোফোন সমস্যা আছে আর না হয় আপনি আপনার পিসি তে নতুন করে বায়ো সেটআপ দিতে পারেন। আর তাতেও ঠিক না হলে পিসি অডিও ডিভিসিটি নষ্ট হয়ে গিয়েছে হয়তো। 

২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে শিক্ষা কার্যক্রম

২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে শিক্ষা কার্যক্রম

আজ ১৭ ই ফেব্রুয়ারী ২০২২ সালে বেলা সকাল ১১ টা ০৫ ঘটিকায় শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি  বলেন ২২ ফেব্রুয়ারি থেকেই আমরা শ্রেণী কক্ষে  স্বশরীরে পাঠদান করতে পারবো। প্রাথমিক শ্রেনিদের শিক্ষা প্রতিষ্টান আমরা আরো ২ সপ্তাহ পর বৈঠক করবো। ভয়াবহ করোনা পরিস্তিতিতে শিক্ষা মন্ত্রী স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপনের  সাথে আলোচনার মাধ্যমে তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন।  শিক্ষা মন্ত্রী আরো বলেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তাদের পরিস্তিতি মধ্যে বিবেচনা করা তারা নিজ নিজ দায়িত্বে শিক্ষা প্রতিষ্টান গুলো খুলবে। প্ৰত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্টানকে তাদের শিক্ষাথীদের বাধ্যতা মূল টিকা নিতে হবে। আমরা এখনও প্রাথমিক শ্রেনি গুলোর কার্যক্রম এখনই শুরু করছি না কারণ আমাদের ধারণা আগামী ২২ ফেব্রুয়ারী এর পর থেকে করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসবে। এর পর টানা ২ সপ্তহা অন্যানো শ্রেণী কক্ষে পাঠ দান শুরু হলে শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হবে ফলে পিতামাতারা তাদের সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে আগ্রহ করবেন। আমরা জানি এখনো ১২ বছরের নিচের বাচাদের এখনোও টিকা নেওয়া হয়নি। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি গতকাল বুধবার জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে এ ব্যাপারে বৈঠকে বসেন। তখনই তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এই ব্যাপারে। তাই আজ সকালেই সংবাদ সম্মলনে মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রী এ বিষয়ে ঘোষণা করেন।

লোকাট ফলের উপকারিতা Loquat Fruit Benefit Bangla

লোকাট ফলের উপকারিতা Loquat Fruit Benefit Bangla

ধারণা করা হয় দক্ষিণ মধ্য চীনে প্রথম পাওয়া যায় লোকাট ফল। এই গাছের পাতা এবং ফল উভয়ের  যেসুদি গুনাগুন রয়েছে। লোকাট  গাছের পাতা স্থানীয়রা চা হিসাবে পান করে থাকেন। এটি দেখতে অনেকটা পাকা সুপারি বা বরইয়ের মতো দেখতে। এটি আমাদের কমলা ফলের রঙের মতো হয়ে থাকে। লোকাট ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, আইরন, ম্যাগনেসিয়াম, মাঙ্গানেস, কপার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যারোটেনইডস যা শরীরের বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে আমাদের বাঁচাতে সাহায্য করে। চলুন জানি এই ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা। 

ক্যান্সার রুগীদের ফল -
লোকাট ফল ক্যান্সার প্রতিরোধী ফল। এটি ক্যান্সার উৎপন্ন কারী কার্সিনোজেনকে বাধা দেয়। অনেকে প্রচুর পরিমানে তামাক বা মাদক দ্রব খাই যার ফলে তাদের মুখে ভয়ানক ভাবে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। লোকাট গাছের পাতায় পলিফেনল আছে এটির সাইটোটক্সিক মুখের ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করে ফেলে। তাছাড়া লোকাটের ফলে মিথানল রয়েছে এটি স্তন ক্যান্সার বিস্তার রোধে  কাজ করে। এই ফলে প্রচুর পরিমানে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড, বিটা ক্যারোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার পাওয়া যায় যা আমাদের দেহের ভিতর লুকিয়ে থাকা যেকোনো ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে দিতে চেষ্টা করে। নিয়মিত এই ফলে খেলে মরণব্যাধি ক্যান্সার থেকে আমরা দূরে থাকতে পারবো।  

শরীরের হাড় মজবুত করার ফল -
বর্তমান সময়ে আমরা বাহিরের যে সকলই খাবার খাই না কেন সব কিছুতেই চিনির পরিমান রয়েছে। এটি আমাদের শরীরের হাড় দুর্বল করে দিচ্ছে। এখন আমরা বয়স বাড়ার সাথে সাথেই আমাদের হাড় অধিক পরিমানে দুর্বল হয়ে যায় বিশেষ করে মহিলারা এই সমস্যায় বেশি বুজিছেন। পরে আমরা ডাক্তারের কাছে না গিয়েই, বিভিন্ন রকমের ভিটামিন আমরা খাচ্ছি যা পরে আমারদের অকাল মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আমরা এই সমস্যাটি প্রাকৃতিক ভাবেই নির্মূল করতে পারি। অনেক ফলফলাদি রয়েছে যেগুলোর ভিতরে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম থাকে এ রকমই একটি ফল হলো লোকাট ফল। এই ফলে প্রচুর পরিমানে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেমন  ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং  ম্যাগনেসিয়াম যা হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে হাড়কে শক্তিশালী করে। 

ডায়বেটিস রুগীদের জন্য ফল -
লোকাট গাছের পাতায় হাইপোগ্লাইসেমিক রয়েছে। এই গাছের পাতার চা নিয়মিত খেলে শরীরের  গ্লুকোজ ও ইন্সুলিনের মাত্রা স্বাভাবিক থাকে। এই পাতার জৈব উপাদান শরীরের রক্তের শর্করার মাত্রা হ্রাস করে। যারা ডায়বেটিস রুগী ইন্সুলিনে নিচ্ছেন অথবা নিচ্ছেন না তাদের এই লোকোয়াট গাছের চা খুবই উপকারী।

অতিরিক্ত মেদ চর্বি কমানোর ফল - 
শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানোর দুর্দান্ত একটি ফল হলো লোকাট। পেটের ভিতরে বিভিন্ন সমস্যা যেমন ডায়রিয়া, মল বের না হলে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের প্রতিরোধ করতে এই ফল কার্যকর কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। অতিরিক্ত ফাইবার থাকায় খাবার আস্তে আস্তে হজম হয় ফলে তা ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য করে এবং শরীরের লিপিড বিপাক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রক্তে ধীরে ধীরে চিনি মিশে তাই দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না। এই লোকাট ফলের পুষ্টি  উপাদান হজম শক্তি বৃদ্ধি করে পাকস্থলীর বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। 

কোলেস্টলের সংখ্যা হ্রাস করতে ফল -
দিন দিন মানুষের শরীরে খারাপ কোলেস্টলের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোলেস্টলের শরীর বৃদ্ধি পেলে ব্রেন স্ট্রোক, বিভিন্ন হৃদরোগ এবং হার্ট ব্লক হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। লোকাট ফল এবং এই গাছের পাতার চায়ের মধ্যে পেকটিন জাতীয় ফাইবার থাকে যা শরীর খারাপ কোলেস্টলের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস করে।  

রোগপ্রতিরোধক ফল -
লোকাট ফলের ভিতরে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই এই লোকাট ফলটি খেলে আপনার রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। কারণ ভিটামিন সি শরীরের রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়ায় ফলে ঠান্ডা, নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জা, করোনা এবং বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে আমরা বাঁচতে পারি।  

আয়রনে ভরপুর লোকাট ফল -
লোকাট ফলের মধ্যে থাকা আয়রন লোহিত রক্ত ​​কণিকার হিমোগ্লোবিনে অক্সিজেন সমগ্র শরীরে সরবাহ করতে সাহায্য করে। এই উপাদানটি শরীর জন্য ব্যাপক উপকারী রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং রক্ত স্বল্পতা থেকে আমাদের সাহায্য করে। 

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে ফল -
লোকাট ফল খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পাই এবং চোখের রোগব্যাধি থেকে আমাদের সাহায্য করে কারণ এতে প্রচুর পরিমানে ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের এবং ভিটামিন এ রয়েছে। 

মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়াতে ফল -
লোকাট ফল প্রচুর পরিমানে ক্যারোটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আয়রন সম্ব্রিদ্ধ। শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মাত্রা হ্রাস পেলে ফ্রি রাডিক্যালের মাত্রা বৃদ্ধি পাই ফলে আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে, সাধারণত বয়স হলে আমাদের এই সকল সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই ফ্রি রাডিক্যালের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে এই ফলটি ভূমিকা ব্যাপক। 

কফি বা চা য়ের বিকল্প পানীয়

কফি বা চা য়ের বিকল্প পানীয়

আমরা অনেকেই প্রায় প্রচুর পরিমানে চা খাই, দুধ চা অথবা রং চা। ডাক্তাররা বলে থাকেন রং চা য়ে কিছু পরিমান শরীলের উপকার করলেও দুধ চা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর প্রত্যেকদিন একইরকম চা খেতে খেতে আমরা এক ঘোয়ামি হয়ে পরি। তাই চায়ের বিকল্প পানীয় হিসাবে নিচের পানীয় গুলি খেতে পারেন এতে আপনার শরীর সুস্থ্য থাকার পাশাপাশি মন তাজা উৎফল্ল থাকবে।  

মাচা চা
গ্রিন টিয়ের বিপরীতে মাচা টি খেতে পারেন কারণ উভয়ই আসে ক্যামেলিয়া সাইনেনসিস উদ্ভিদ থেকে। এটি খেতে সামান্য তিক্ত হয়ে থাকে এবং জংলা গাছ পালা খাওয়ার মতো স্বাদ থাকে। এটি গ্রিন টি অপেক্ষায় ১০ গুণ বেশি ঘনত্ব তাই এর চেয়ে বেশি সাস্থ্য উপকারী। এই মাচা টিতে অত্যাধিক পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। নিয়মিত এ পানীয় খেলে আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এপিগ্যারোক্যাটেচিন গালাটে উপাদান থাকায় আমাদের হৃদ ক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখে। তাছাড়া হজম শক্তি বৃদ্ধি, শরীরকে ক্যান্সার প্রতিরোধী করে তোলা, মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়ানো, কিডনির সাস্থ্যকে সুস্থ্য রাখা, লিভারকে সুস্থ্য রাখা, ত্বকের যৌবনতা ধরে রাখা এবং অতিরিক্ত মেদ কমাতে আমাদের সাহায্য করে। এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী মায়োয়ান ইসাই  ১২০০ শত বছর আগে চিনে প্রথম মাচা টি আবিষ্কার করেন পরে তিনি এটিকে জাপানে নিয়ে আসেন। মাচা টি তৈরী করতে আপনি মাচা পাউডারের সাথে চিনি গরম পানির সাথে মিশ্রণ করে খেতে পারেন, ইচ্ছে করে এর সাথে দুধও মিশাতে পারেন। 

কম্বুচা চা
আপনি আপনার সকাল কম্বুচা চায়ের সাথে শুরু করতে পারেন। এটি খেতে খেতে অনেকটা একটু টক টক এবং মিষ্টি জাতীয় পানীয়। কম্বুচা চায়ের মধ্যে আমাদের শরীরের জন্য উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রোবায়োটিক উপাদান রয়েছে। আমরা জানি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ক্ষতিকর জীবাণু গুলিকে  ধ্বংস করে ফেলে এবং প্রোবায়োটিক শরীরের উপকারী জীবাণু গুলিকে স্বাস্থ্যকর রাখে। প্রায় দুই হাজার বছর আগের  থেকে চিনে এই টক মিষ্টি পানীয় পান করা হলেও বর্তমানে এর গুনাগুন দেখে সমগ্র বিশ্বে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পানীয় তৈরী  করতে চিনি এবং ইস্ট ব্ল্যাক টি বা গ্রিন টিয়ের সাথে মিক্সড করে ১ থেকে ২ মাস  পর্যন্ত ফারমেন্ট করে রেখে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে সময় যত বেশি হবে ততো টক স্বাদ যুক্ত হবে। 
            
আধা চা বা গিনগার টি
শরীর এবং মনকে সতেজ রাখতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হলো গিনগার টি অথবা আধা চা।   পানীয়দের মধ্যে এতে সবচেয়ে বেশি এন্টিঅক্সিজেন বেশি থাকে তাই এটিও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাছাড়া রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করতেও এটি কাজ করে।  আধা কুচি কুচি করে পানিতে মিশিয়ে ৫ মিনিট গরম করতে হবে পরে মধু মিশিয়ে  খেতে হবে। এই চা য়ের ধরে রাখতে চিনি না দেওয়াই ভালো তবে দিলেও সামান্য পরিমান দিতে পারেন। 

সোনালি দুধ বা হলদে দুধ
দুধের আরো শক্তিশালী রূপ হচ্ছে সোনালি দুধ। একে বিভিন্ন দেশে বিভিন্নই নামে ডাকে যেমন:- টার্মেরিক মিল্ক, গোল্ডেন মিল্ক, হলদে দুধ, টার্মেরিক লাতে এবং ইয়েলো মিল্ক। এটি খেতে অনেকটা তেতো ধারালো কফির মতো। তবে মধু যোগ করলে মিষ্টি লাগবে। এটি সাধারণ দুধকে আরো এন্টিঅক্সিজেন যুক্ত করে। এর কারকিউমিন উপাদান শরীরে কোথাও ইনফেকশন বা ব্যথা থাকলে তা উপশম করে। তাছাড়া রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, মস্তিষ্কের বিকাশ বাড়ানো, ত্বকের ব্রণ দূর করতে, পেটের গ্যাস কমাতে, ভালো ঘুম করতে, হার্ট সুস্থ্য রাখতে, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং কিডনি সচল রাখতে সাহায্য করে। ভারতে এই দুধ খাওয়া শুরু  হলেও বর্তমানে বাংলাদেশেও এটি ব্যাপক প্রচলিত। এটি তৈরী করতে দুধ, হলুদ, গোলমরিচ, আধা, মধু এবং পানি সব গুলো উপাদান এক সাথে মিশিয়ে খেতে হয়। 

পেপারমিন্ট চা বা গোলমরিচ চা
ওষুধের বিকল্প হিসাবে ধরা হয় পেপারমিন্ট চা কে। কারণ আগের কার দিনে পেপারমিন্ট দিয়ে বহু ওষুধ তৈরী করা হতো। তাই এই চা কিন্তু হালকা গরম পানি দিয়ে খেতে হয়, অতিরিক্ত গরম খেলে পরে আবার সাইড ইফেক্ট থাকার সম্ভবনা থাকে। এই চা কে মেন্থল বা গোলমরিচ চা নামেও ডাকা হয়। এই চায়ের বিশেষত হলো ক্যান্সার আক্রান্ত রুগীদের জন্য। এটি ক্যান্সার আক্রান্ত কোষকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে। তাছাড়া এন্টিঅক্সিজেন যুক্ত পেপারমিন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সেই সাথে বমিভাব থাকলে দূর করে, হজম ক্ষমতা শক্তিশালী করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি দেয়, অ্যান্টিস্পাসোমডিক যুক্ত পেপারমিন্ট চা বুকের ব্যথা দূর করে, মাথাব্যাথা থাকলে তা দূর করে, মানসিক চাপ দূর করে এবং শরীরের নানা রকম সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এটি শুকনো পেপারমিন্ট পাতা দিয়ে চিনি বা মধু মিশিয়ে ২-৩ মিনিট গরম করে পরিবেশন করতে হয়। 

এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ছায়াপথ অ্যালসিওনিয়াস এর সন্ধান মিললো জ্যোতি বিজ্ঞানীদের

এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ছায়াপথ অ্যালসিওনিয়াস এর সন্ধান মিললো জ্যোতি বিজ্ঞানীদের

আইসি-১১০১ ছায়াপথ আবিষ্কারের পর আবার নতুন করে এর চেয়ে ৪ থেকে ৫ গুন বড় আসলো অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথ। এই ছায়াপথটি  আমাদের পৃথিবী গ্রহ থেকে প্রায় সাড়ে তিন বিলিয়ন আলোকবর্ষ থেকে দূরে অবিস্থিত। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬.3 মিলিয়ন আলোকবর্ষ বা ১ কোটি ৬৩ লাখ আলোকবর্ষ। এর মধ্যবর্তি স্থানে ব্ল্যাকহোল রয়েছে যা আশে পাশের গ্রহ নক্ষত্র গুলো তার দিকে টেনে নিচ্ছে। এই ছায়াপথের নাম করা হয়েছে গ্রিকদের বিশাল দৈত্য আদিম দেবতা আকাশের পুত্রের নাম অনুসারে। তিনিও একজন বিশাল দৈত্য ছিলেন, সে দেবতা হেরাকলসের সাথে লড়াই করেছিলেন। দেবতা অ্যালসিওনিয়াস বিশাল দেহের অধিকারী হওয়ার কারণেই সদ্য আবিষ্কারের নামকরণ এই নামে রাখা হয়। বর্তমানে আবিষ্কার ছায়াপথের মধ্যে অ্যালসিওনিয়াস হলো সবচেয়ে বৃহত্তর ছায়াপথ। এটিই হচ্ছে বিজ্ঞানীদের কাছে সবচেয়ে বেশি আশ্চর্যজনক যে এটি এত বড় কিভাবে হলো। এটি বড় হলেও আমাদের ছায়াপথের মতোই সাধারণ। তবে আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্রে রয়েছে সূর্য আর অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের কেন্দ্রে রয়েছে ব্ল্যাক হোল। এবং ছায়াপথটি সেই ব্ল্যাকহোল হতেই শক্তি নিচ্ছে অথাৎ ব্ল্যাকহোলের কারণেই গ্রহ নক্ষত্র গুলো বিচ্ছিন্ন অবস্থাতে নেই। তবে আস্থে আস্থে আশে পাশের বস্তুগুলো ধীরে ধীরে তার দিকেই অগ্রসর হচ্ছে। 

এই ছায়াপথের সাথে আমাদের ছায়াপথের সম্পর্ক অনেকটা পৃথিবী এবং চাঁদের সম্পর্কের মতো। তবে অ্যালসিওনিয়াসের রেডিও তরঙ্গ উচ্ছ হারে নির্গত হয়। প্রায় ২০ হাজার রেডিও অ্যান্টেনার অধিক ওয়েভ ৫২টি কেন্দ্রের সাহায্য নিয়ে এটি পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে এই ছায়াপথের কোনো একটি জায়গায় প্রচুর পরিমানে ঘনত্বর বিস্তার রয়েছে যার কারণে গালাক্সিটি এত বড় হয়েছে। এর ব্ল্যাক হোল আমাদের সূর্যের অপেক্ষায় প্রায় ২৫০ গুন বেশি বড় তাহলে ধারণা করে যাচ্ছে যে আশেপাশে অন্য কোনোর প্রাণীর বসবাস করা প্রায় অসম্ভব। এর আশপাশের গ্রহগুলোতে সবসময় ঝড়ের মধ্যেই থাকতে হয়। হয়তোবা দূরের কোনো গ্রহতে নক্ষত্রের আলোর মাধ্যমে জায়গাটি শান্তি পূর্ণ রয়েছে। কারণ বিজ্ঞানীরা শুরুতে এঁকে কোনো ছায়াপথ মনে করেনি, এটি একটি নক্ষত্র বহুল এলাকা মনে করেছিল সূর্যবিহীন জায়গা তবে ব্ল্যাকহোলের ধারা যে একটি বড় ধরণের ছায়াপথ হওয়া সম্ভব তা জানা ছিলোনা বিজ্ঞানীদের। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের সন্ধান জ্যোতি বিজ্ঞানীরা সাধারণ ভাবেই পেয়েছিলো ওয়াইড-ফিল্ড ইনফ্রারেড সার্ভে এবং লো ফ্রিকোয়েন্সি অ্যারে টেলিস্কোপ দিয়া প্রথমে তারা একটি নক্ষত্রে ঘেরা তারা দেখতে পাই পরে তারা সেখানকার ব্ল্যাকহোলে আবিষ্কারের পরই তারা বুজতে পারে এটি একটি এখনকার সময়ে সবচেয়ে বড় ছায়াপথ অ্যালসিওনিয়াস।

১৭৯০ সালে যখন আইসি-১১০১ ছায়াপথ আবিষ্কার করা হয় তখন এটিই মনে করা হতো সবচেয়ে বৃহত্তর। প্রায় ২৩২ বছর পর ২০২২ সালে তার রেকর্ড ভাঙ্গলো  অ্যালসিওনিয়াস। আইসি-১১০১ দৈর্ঘ্য  ছিল প্রায় ৫০ থেকে ১২০ আলোক বর্ষ। অথাৎ এই ছায়াপথের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে সময় লাগবে ৫০ থেকে ১২০ কোটি  বছর। আর অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথ  এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে সময় লাগবে ১৫০ থেকে ১৭০ কোটি বছর লাগবে। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের মতো প্লাজমাবর্তী রেডিয়ো ছোট ছোট ছায়াপথের দেখা বহুবার বিজ্ঞানীরা দেখেছেন তবে একটি ছায়াপথ এত বড় হতে পারে তা আগে তারা কল্পনা করতে পারেননি। আমাদের আবিষ্কার রত এখন পর্যন্ত মহা জগতে প্রায় ২০০ বিলিয়নের মতো গ্যালাক্সি রয়েছে তার মধ্যে ১৬ ই ফেব্রুয়ারিতে যোগ হলো আরেকটি অজানা গ্যালাক্সি। এভাবে দিন দিন প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে আমরা মহা বিশ্ব সম্পকে ধারণা লাভ করছি। অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের আবিষ্কারের মধ্যে দিয়ে আমরা জানতে পারবো এর রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি সম্পর্কে, এর আশে পাশে গ্রহ নক্ষত্র গুলোর পরিবেশ কিরূপ আচরণ করছে তার কথা। তবে ধারণা করা যাই যে অ্যালসিওনিয়াস ছায়াপথের ব্ল্যাক হলে আস্থে আস্থে গিলে খেতে খেতে ভারী আর বড় হতে থাকবে তবে আমাদের কোনো চিন্তা নেই কারণ এটি আমাদের পৃথিবী থেকে প্রায় তিন বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে, অথাৎ আমাদের কাছে যদিও আসতে এই ব্ল্যাকহোলের ৩০০ কোটিরও বেশি সময় লাগবে। যা আমাদের কাছে পোঁছাতে প্রায় অসম্ভব। তাই বলা যাই এই ছায়াপথ দ্বারা আমাদের কোনো ক্ষতির সম্ভনা নেই। 

বিজ্ঞানের নতুন আবিষ্কার চোখ দেখেই বুজা যাবে রুগীর অঙ্গের মৃত্যুর তারিখ

বিজ্ঞানের নতুন আবিষ্কার চোখ দেখেই বুজা যাবে রুগীর অঙ্গের মৃত্যুর তারিখ

বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে চোখের মনি পরীক্ষা করে জানা যাবে ঐ ব্যক্তির অঙ্গের মৃত্যুর তারিখ। 
আমরা মানুষের চোখ দেখেই চিনতে পারি মানুষটিকে। করোনার চলাকারীন সময়গুলোতে আমরা সকলেই মাস্ক পরে থাকি তবুও আমরা একে ওপরের চোখ দেখেই বুজি ব্যক্তিটিকে। মানুষের চোখ মানুষের মনের অন্তর আত্মার কথা বলে। চোখ দেখেই বুজা যাই তার মনে কি চলছে সে কি করতে চাই। মানুষ তার মুখের বঙ্গি দিয়ে তার মনের কথা ঢাকতে চাইলেও চোখ দিয়ে ঢাকতে পারে না। মানুষের হাসি, কান্না, দুঃখ, কষ্ট সবই চোখের মাধ্যমে প্রকাশ প্রায়। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন একটি প্রোগ্রামিং অ্যালগরিদম তৈরী করেছেন ওটার মাধ্যমে যদি কোনো মানষের চোখ ভালো মতো পরীক্ষা করা যাই তাহলে ঐ ব্যক্তির মৃত্যুর তারিখের সময় আন্দাজ করা যেতে পারে। মানুষের প্রধান অঙ্গ গুলো হলো লিভার, কিডনি, হার্ট, লান্জ এবং মস্তিষ্ক। এই প্রধান সব অঙ্গ গুলোই চোখের রেটিনার সাথে সংযুক্ত। 

আপনার কোনো একটি অঙ্গ নষ্ট হলেই ডাক্তাররা খালি চোখেই আপনার চোখ দেখেই আন্দাজ করতে পারে আপনার কি সমস্যা হতে পারে। যদি আপনার জন্ডিস বা যকৃত সমস্যা বা লিভারের সমস্যা হয় তাহলে আপনার চোখের সাদা অংশের রং হলুদ বর্ন ধারণ করবে। যদি আপনার উচ্চ রক্তচাপ বা সংক্রমণ রোগ থাকে তাহলে আপনার চোখ লাল বর্ন ধারণ করবে। রক্তশূন্যতা বা ডায়াবেটিস হলে চোখ ফ্যাকাশে রং হবে ইত্যাদি বৈশিষ্ট ডাক্তাররা খালি চোখেই দেখে রোগ নির্ণয় করতে পারেন। ঠিক অনেকটা তেমনি চোখের রেটিনার স্নায়ুকোষ এবং রক্তজালিকা খুব নিখুঁত ভাবে পরীক্ষা করলে জানা যাবে মানুষের প্রধান অঙ্গ গুলোর বয়স সীমা।     

এটির অ্যালগরিদম এমন ভাবে তৈরী করা হয়েছে এটি পরীক্ষাথী ব্যক্তিকে তার শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলি পরীক্ষা করে দেখে যে অঙ্গগুলি বর্তমানে কি অবস্থায় আছে এবং সামনে কোনো কিছু হওয়ার সম্ভবনা আছে কিনা। অবশ্যই আপনার কিডনি অথবা অন্য কোনো শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ভালো মতো যদি পরীক্ষা করা যাই তাহলে বুজা যাবে মৃত্যুর আগে আপনার কোন কোন অঙ্গ গুলি আগে সমস্যা দিবে। তবে এটা সত্য যে সঠিক ভাবে কোনো পরীক্ষা করার পরেও তার ফলাফল সঠিক হওয়া সম্ভব নাও হতে পারে তারপরেও এই প্রযুক্তি কেবল শুধুমাত্র বিজ্ঞানের অগ্র যাত্রার একটি ফল। তবে হ্যা এই আবিষ্কারের সাফল্য হয়তো আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানকে আরো দ্রুত গতিতে নিয়ে যাবে।    

শরিলের ভিতরে যত ক্ষয় ক্ষতি হয় বা হবার আশঙ্কা থাকে তা সবার আগে মস্তিস্ক সিগন্যাল পাই সেই সাথে চোখের রেটিনাও সংবেদনশীল হয়ে উঠে। কোনো অঙ্গ প্রাকৃতিকভাবে নষ্ট হওয়ার আশংখা হলেই রেটিনার রক্তজালিকা গুলো অস্বাভাবিক আকৃতির রূপ ধারণ করে। ঐ ভিক্তির উপরেই পরীক্ষা করে অ্যালগরিদম তৈরী করা হয়েছে সেটি শরিলে কি কি সমস্যা আছে বা হতে পারে। পরে সেটির উপর ভিত্তি করে রুগীর চিকিৎসা আগে ভাগেই করলে রুগী দ্রুত সুস্থ্য হওয়ার থাকে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন এই প্রযুক্তি সমগ্র বিশ্বে ব্যবহার চালু করলে মৃত্যুর হার ৪০ শতাংশ কমানো সম্ভব। আমেরিকায় ৫০ বছরের উদ্ধে প্রায় পঁচিশ হাজার ব্যক্তিদের নিয়ে একটি পরীক্ষা করে। তাদের চোখ ভালো মতো এলগোরিদম এর সাহায্যে পরীক্ষা করে তাদের বয়সের একটি সময় সীমা আন্দাজ করেন এবং সামনে তাদের কি কি ধরণের রোগ বালাই হতে পারে। গবেষণায় দেখায় যাই প্রায় ১০ বছরের মধ্যে পাঁচ হাজারের মতো লোকজন প্রায় কাছা কাছি ওই রকম সমস্যায় ভুগেছেন। সুতরাং বুজাই যাচ্ছে এই প্রযুক্তি কতটা সাফল্যের। সাধারণত সম্পূর্ণ শরীর পরীক্ষা করা অনেক ব্যয় বহুল এবং রুগীকে প্রচুর ব্যথাও সহ্য করতে হয়। কিন্তু এটি একটি সাধারণ পরীক্ষার মাধ্যমেই ফলাফল আনা সম্ভব। ১০ থেকে ১২ বছর আগেই জানা যাবে ব্যক্তিটি সামনে কোন রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভনা রয়েছে। এতে মৃত্যুর হারও দিন দিন কমে আসবে।

২০২২ সালের মধ্যে সেরা ব্রাউজার কোনটি

২০২২ সালের মধ্যে সেরা ব্রাউজার কোনটি

চলুন একটি পরীক্ষা করি ২০২২-২৩ সালের মধ্যে সেরা ৪টি ব্রাউজারের মধ্যে দেখি কে সবচেয়ে উন্নত। আমরা এখানে ইউজার ফ্রেন্ডলি, সিকুরিটি, র‍্যাম এবং ফেসিলিটি সম্বন্ধে জানবো। পরীক্ষা টি হবে একটি নকআউট প্রক্রিয়া যে হেরে যাবে সেই বাদ হয়ে যাবে। সাফারি, ক্রোম, মজিল্লা ফায়ারফক্স এবং অপেরার সাথে পার্থক্য প্রকাশ হবে :   

প্রথমে সাফারি এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
যারা ম্যাক ব্যবহার করে থাকেন তারা দুইটি ব্রাউজারে বিনা মূল্যে ভালো মতো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি টুকটাক ওয়েব এ কাজ করেন এবং সাধারণ ডিজাইন প্রচন্ড করেন তাহলে সাফারি ব্যবহার করবেন। আর যদি আপনি ওয়েবে অনেক গুলো কাজ একসাথে করেন এবং বুকমার্ক করতে চান তাহলে আপনি ক্রোম ব্যবহার করবেন। যাদের আইফোন রয়েছে তারা আইফোন দিয়ে আইক্লাউড ব্যবহার করে  ম্যাকের ভিতর একই ট্যাব খুলতে পারবেন। যারা উইন্ডোজ বা এন্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করেন তারা জানেন ক্রর্ম ব্যবহারে গুগল থেকে কতগুলো সুবিধা পাওয়া যায়। ক্রমে আপনি যেকোনো ট্যাব গুগল ট্রান্সলেটের মাধ্যমে ভাষা পরিবর্তরন করতে পারেন। আমরা সকলেই জানি ক্রমে কিরূপ র‍্যাম ব্যবহার করে। তবে আপনি যদি চান অ্যাপ টেমার ব্যবহার করে অতিরিক্ত র‍্যাম ব্যবহার করা থেকে ক্রোমকে বিরত রাখতে পারেন। অপরদিকে ম্যাক এবং আই ফোনের জন্য সাফারি দ্রুত গতিতে কাজ করলেও তেমন কোনো বিশেষ সুবিধা এর মধ্যে পাওয়া যায় না। কিন্তু আপনি যদি উভয় ব্রাউজারের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেন তাহলে উভয়ই মানসম্পূর্ন্ন সিকুরিটি প্রধান করে। গুগল ব্যবহার কারীদের ডাটা কালেকশন করে তাদের ওই অনুযায়ী বিজ্ঞাপন দেখায় উপরোন্ত আইফোন ও ম্যাক আই ব্যাপারে সতর্ক। তাছাড়া ক্রোম ব্যবহারে আপনি প্রচুর পরিমানে প্রয়োজনীয় এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু সাফারিতে এত সুবিধা নেই। তাই পরিশেষে বলা যায় এইখানে গুগল ক্রমেই সেরা। 

দ্বিতীয়ত এজ এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
এজ এবং ক্রোম উভয় ব্রাউজার ব্যবহারকারিরা অতিরিক্ত ট্যাব ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এজ এর ডিফালট হোম পেজ ব্যবহার কারীদের অনেক ভোগান্তিতে ফেলে অপরদিকে ক্রোমের  হোম পেজ খুব সহজেই ব্যবহার করা যায়। দুটি ব্রাউজারই বুকমার্কিং ফেসিলিটি থাকলেও ক্রমে রিড বুকমার্কিং এর এক্সট্রা ফেসিলিটি রয়েছে। নিরাপত্তার দিকদিয়ে দুটি ব্রউজারই সেরা তবে এজ অন্যানো থার্ড পার্টি থেকে এক্সটেনশন গ্রহণ করে যা নিরাপরতার ত্রুটি হতে পারে। ব্রাউজারের গতি বিবেচনা করলে ১ নম্বরে রয়েছে এজ। এজ ক্রোম অপেক্ষায় কম র‍্যাম খাই। এজ এর চেয়ে ক্রোমে অধিক পরিমান নিজস্ব এক্সটেনশন সার্ভিস রয়েছে। গুগলে সকল ফেসিলিটি ক্রমে থাকার কারণে এবারও এজ অপেক্ষায় গুগল ক্রমেই সেরা।     

তার পর মজিল্লা ফায়ারফক্স এর সাথে গুগল ক্রোমের তুলনা করি :
ইন্টারনেট দুনিয়াতে ক্রোমের আগে প্রায় ৪ বছর আগে আসলেও মজিল্লা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের মনে তেমন কোনো জায়গা নিতে পারেনি। দুটি ব্রাউজারই 
ম্যালওয়্যার প্রটেকশন ব্যবস্থা রয়েছে এবং দুটিই প্রচুর পরিমানে র‍্যাম খাই। তারপরেও ক্রোমে এই ব্যাপারে ব্যবস্থা থাকলেও মজিল্লা ফায়ারফক্সে তা নেই। ক্রোম এর রিলিজ হবে আগে মজিল্লা ব্যাপক জনপ্রিয় ছিল। একসময় বিশ্বের প্রায় ৭০ শতাংশ জায়গা ধকল করেছিল এই ব্রাউজারটি। ওয়েব ডেভেলপাররা মজিল্লা ব্যবহার করে সহজেই ডিজাইন পরিবর্তন করতে পারতো। কিন্তু দিনের সাথে তাল মিলিয়ে তাদের ব্রউজারটি তেমন কোনো ইউজার ফ্রেন্ডলি করতে পারেনি। তাছাড়া তেমন কোনো ভালো সুবিধা  মজিল্লা ফায়ারফক্স এ না থাকায় ক্রোম এইখানে সহজেই জিতে গেলো। 

এবার অপেরার সাথে গুগল ক্রোমের  তুলনা করি :
অপেরার জন্ম ১৯৯৫ সালে আর ক্রোম এর ২০০৮ সালে উভয় জনপ্রিয় ব্রাউজার সকলের কাছে। উভয় খুব ভালো ইউজার ফ্রেন্ডলি তবে অপেরা এদিকদিয়ে ক্রোম অপেক্ষায় এগিয়ে। তাছাড়া সিকিউরিটি দিক দিয়ে সমান ভাবে তাদের ইউজারদের প্রাইভেসি নিরাপদ রাখে। আর সবচেয়ে বোরো কথা হলো অপেরা প্রচুর কম র‍্যাম খাই যা ব্যবহারকারীদের আরো মর্সিন ভাবে চালাতে পারে। অপরদিকে প্রচুর পরিমানে সুবিধা রয়েছে ক্রোম ব্রাউজারে। আপনি প্রচুর পরিমানে এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারেন। আপনার পাসওয়ার্ড সেভ করে ফুল ডকুমেন্ট একসাথে জিপ করে নিতে পারেন। ডেভেলপার মুড আপনাকে যেকোনো ডিজাইন সহজেই পরিবর্তন করতে পারেন। ক্রোম এমন একটি ব্রাউজার যার মধ্যে সব কিছুই রয়েছে আপনি যা চান তাই আছে। গুগলের জিমেইল, ড্রাইভ, গ্যালারি এবং ট্রান্সলেটর সিস্টেম ক্রোমকে সব গুলো ব্রাউজারকে এগিয়ে রাখে। তাই পরিশেষে বলা যাই অপেরা অপেক্ষায় ক্রোম সেরা। 

টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী নিহত

টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী নিহত

টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী নিহত 
সাভারের আশুলিয়ায় এক প্রাইভেট জুতা কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের এক বিশাল ঘটনা ঘটেছে। তিনজন অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে সাথে সাথে মারা গিয়েছেন(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বুধবার ২৩ শে ফেব্রুয়ারী বিকেল ৫টার সময় জুতার কারখানায় আগুন লাগে। এটি আশুলিয়ার টঙ্গাবাড়ি বঙ্গবন্ধু সড়কে জুতার কারখানাটি অবস্থিত। এক ঘণ্টা পর ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট আগুন নিভাতে সক্ষম হন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন পুরুষ এবং দুইজন নারী কর্মী ছিল। আগুন লাগার প্রায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে আসে তাদের সাতটি ইউনিটের যৌথ চেষ্টাই ১ ঘন্টার ভিতরেই গুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কারখানার ভেতর হটাৎ করে বিকেলে প্রচুর পরিমানে ধোঁয়া বের হতে থাকে এবং পরে তা বাড়তে বাড়তে আগুনের শিখা উপরে উঠতে দেখা যায়। প্রাথমিক ভাবে অগ্নিকাণ্ডে সর্বমোট তিন জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন এবং ১০ জনের অধিক শ্রমিক মারাত্মক ভাবে আহত হয়েছেন এই ঢাকার আশুলিয়ায় জুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ড ঘটনায়। 

ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র অফিসার বলেন, টঙ্গাবাড়ী বঙ্গবন্ধু সড়কে ফুটওয়্যার জুতা কারখানায় বিকেলে আগুন লাগে। তারা আগুনের খবর পেয়ে এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে, তাদের সাথে সাতটি ইউনিট ফায়ার সার্ভিসের একত্রে কাজ করেছেন। পরে সেখানে তল্লাশি করে তারা তিনটি মৃত দেহ উদ্ধার করেন; এদের মধ্যে দুই নারী ও একজন পুরুষ পাওয়া গিয়েছে। তাদের পরিচয় এখনও আমরা পাইনি ডিএনএ এর মাধ্যমে সনাক্ত করে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করতে হবে। আর বাকি ১০ জন যারা আহত হয়েছেন তাদের নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন যেহুতো এটি জুতার কারখানা তাই প্রচুর পরিমানে দাহ্য পদার্থ, চামড়া, প্লাস্টিক এবং রাসায়নিক পদার্থ ছিল তাই আগুন দ্রুত কারখানার ভিতরে ছড়িয়ে পড়ে। তাই আগুন নিয়ন্ত্রণে আন্তে আনতেই কারখানার পুরো ভিতরে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে বলে আমরা মনে করছি। এবং আমরা এখনও ভিতরে কেউ আছে কিনা আমরা খোঁজার চেষ্টা করছি। সেখানে এলাকাবাসীর এক স্থানীয় নাগরিক বলেন, তারা কয়েকজন মাইল দোকানে চা খাচ্ছিলেন হটাৎ তাদের চোখের সামনে কিছু ধুয়া দেখতে পান পরে ভাবেন এটি হয়তো কারখানার ধুয়া। পরে খুব দ্রুতই ধুয়া বাড়তে থাকে পরে তা ভয়াবহ আগুনে রূপ নেই। আমরা সকলেই আতংকিত হয়ে পরি। পরে কারখানার লোকজন এবং আশে পাশের লোকজন মিলে আগুন নিভাতে চেষ্টা করে পরে ১ ঘন্টা পর ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি গাড়ি আসে পরে আরো চারটি গাড়ি আসে। এবং তিনি আরো বলেন এই কারখানায় প্রায় ১০০ থেকে ২০০ জন শ্রমিক কাজ করেন। 

আফগানদের হোয়াইটওয়াশ করে আরো পয়েন্ট বাড়াতে চাই টাইগার টিম

আফগানদের হোয়াইটওয়াশ করে আরো পয়েন্ট বাড়াতে চাই টাইগার টিম

আগামীকাল ২৮ ফেব্রুয়ারী সকাল ১১ টা ঘটিকায় আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে মাঠে নামবেন আমাদের টাইগার ক্রিকেট বাহিনী। আফগানিস্তানের সাথে গত দুটি ম্যাচ খেলে জিতে তারা ২০ পয়েন্ট তাদের কোষাগারে জমা করতে পেরেছে। তারা বর্তমানে ১০০ পয়েন্ট নিয়ে  ওয়ানডের ভিতর সেরা দোল গুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে অবস্থান করছে। আমরা সকলেই জানি এবারের ২০২৩ বিশ্ব কাপ আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে অনুষ্টিত হবে। সেখানে ১৩ টি দল খেলবে এবং সরাসরি বিশ্বকাপে অংশ নিবে ৭ টি দল। ভারত আয়োজক বলে তারা সরাসরি বিশ্বকাপ খেলবে। বাংলাদেশ যদি সরাসরি বিশ্বকাপে খেলতে চাই তাহলে তাদেরকে অবশ্যই এই বাকি ৬টি দলের মধ্যে থাকতে হবে। বর্তমানে ভারত বাদে বাকি শক্তিশালী দলগুলো হলো অস্ট্রলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্টেন্ডিস এবং শ্রীলংকা। এই ৭টি দলের ভিতরে থাকাটা বাংলাদেশের জন্য খুবই চ্যালেঞ্জর। তবে বাংলাদেশ যেহুতো টপে রয়েছে তাহলে আমরা আশা করতেই পারি সামনের বিশ্বকাপে আমরা সরাসরি খেলতে পারবো। তাই আমাদের যত সম্ভব ততগুলো ম্যাচ জিতে আমাদের পয়েন্ট গুলো বাড়াতে হবে। আমরা ইতিমধ্যেই আফগানিস্তানের সাথে সিরিজ জয় করে নিয়েছি। কিন্তু সামনের আরেকটি ম্যাচ আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সামনে যখন আমাদের দক্ষিণ আফ্রিকা সাথে তাদের মাঠে সিরিজ খেলা হবে তখন আমাদের পয়েন্ট তোলাটা খুবই কষ্টসাধ্য হবে। আফগানিস্তানও চাইবে না তারা গতকালকের ম্যাচটি হারুক কারণ তাদেরও বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে প্রচুর পয়েন্ট দরকার। আফগানিস্তানের সাথে প্রথম ম্যাচটি বাংলাদেশ চাপের মুখে জিতলেও দ্বিতীয় ম্যাচটিতে লিটন দাস ও মুশফিকুর রহিমের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ বড় ব্যবধানে জয় পায়। আগামীকালের তৃতীয় ম্যাচটি জিতলে বাংলাদেশ ১১০ পয়েন্ট নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে খেলতে যাবে। বাংলাদেশের ইয়াংস্টার মেহেদি হাসান মিরাজ বলেন, সামনে আমাদেরদক্ষিণ আফ্রিকার সাথে খেলা তাই আমাদের বর্তমানে আগামীকালকের ম্যাচ নিয়ে চিন্তা করছি। যদি আমরা সেখানে ১০ পয়েন্টটি পায় তাহলে সামনে আমাদের যাত্রা সহজ হবে। আমরা জিতার ব্যাপারে ইতিবাচক রয়েছি কারণ গত দুটি ম্যাচ আমাদের আরো সাহস বাড়িয়ে তুলেছে। আমরা আফগানিস্তানের বিপক্ষে কোনো নেতিবাচক ধারণা করছি না। আমরা আমাদের সম্পূন টিম সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে খেলায় জিতার চেষ্টা করবো। বিশকাপে সরাসরি কিন্তু ৭টি দলই পারফর্ম করবে তাছাড়া ভারত আয়োযোগ হিসাবে সরাসরি রয়েছে তাই আমাদের বাকি ৬টি দলের ভিতরে থাকাটা কঠিন । তাই আমাদের টার্গেট একটাই পয়েন্ট বারিয়ে সরাসরি বিশকাপে খেলা। 

হোয়াইটওয়াশ থেকে বেঁচে গেলো আফগানরা

হোয়াইটওয়াশ থেকে বেঁচে গেলো আফগানরা

শেষ ওয়ানডেতে ৭ উইকেট হাতে নিয়েই বাংলাদেশের বিপক্ষে জিতে যায় আফগানিস্তানরা। 
আফগানিস্তানের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ। এবারের লক্ষ্য ম্যাচ জিতে পয়েন্ট বাড়ানো টিম টাইগারদের। গত দুটি ম্যাচ দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে জয় নেই বাংলাদেশ। আজকের শুরুটা ভালোই হয়েছিল টাইগারদের পরে হটাৎ ফজল হকের প্রথম বলেই ৪৩ রানের জুটি ভেঙে আউট হন তামিম ইকবাল। পরে হাল ধরেন সাকিব আর লিটন, তখন বহু উত্তেজনায় ছিল বাংলাদেশের ঘরে। হটাৎ ৩০ রান করে আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে আউট হন সাকিব আল হাসান। পরে সাথে সাথে সাজঘরে ফিরেন মুশফিক এবং ইয়াসির আলী তারা যথাক্রমে ৭ ও ১ রান করে কট আউট হন রশিদ খানের বলে। গত ম্যাচে দাপটে খেলা মুশফিকও আজকের ম্যাচটি রান করতে পারেননি। পরে নাথে থাকেন বাংলাদেশ দুই ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ ও লিটন দাস। তখনও বাংলাদেশ বড় রানের স্বপ্ন দেখছে কারণ এর পরে রয়েছে আফিফ হোসেন ও মেহেদী হাসান। ৮৬ রান নিয়ে মোহাম্মদ নাবির বলে ক্যাচ আউট হন লিটন দাস। পরে আফিফ হোসেন ৬ বলে ৫ করে মোহাম্মদ নাবির  বলে ক্যাচ আউট হন। তিনি গত প্রথম ম্যাচটিতে বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের সাথে জয় এনেছিলেন। ওনার এমন আউট বাংলাদেশকে রানের যে পাহাড় গড়ার চিন্তা করেছিল তা শেষ হয়ে যায়। তার পর মাঠে নামেন ইয়াংস্টার মেহেদী হাসান তিনি নাজিবুল্লাহ জাদরান দ্বারা রান আউট হয়ে যান। পরে একেএকে দোষ নামে বাংলাদেশ উইকেটের উপর তাসকিন আহমেদ রশিদ খানের বলে এল.বি.ডাবলু এবং শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান রান আউট হয়ে যান। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তিনি হয়তো সঙ্গী পেলে বাংলাদেশের খোসাগরে আরো কিছু রান হতো। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ৪৬.৫ বল খেলে ১০ উইকেটে দলীয় রান ১৯৬ হয়।  

রশিদ খান ১০ ওভার বল করে ৩ টি উইকেট নিয়ে ৩৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৩.৭০, মুজিব ৮ ওভার বল করে কোনো উইকেট না নিয়ে ৩৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৬৩, মোহাম্মদ নবী ১০ ওভার বল করে ২টি উইকেট নিয়ে ২৯  রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ২.৯০, নায়েব ৫ ওভার বল করে কোনো  উইকেট না নিয়ে ২৫ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৫.০০ এবং আজমাতুল্লাহ ওমরজাই ৬ ওভার বল করে ১টি উইকেট নিয়ে ২৯ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৮৩ । পরে মাঠে নামে আফগানিস্তান ঠান্ডা মাথায় তারা খেলছে তো খেলছেই। পেস, স্পিন, সুয়িং কোনো কিছুই তাদের আটকানো যাচ্ছিলো না কারণ তারা বুজে গেয়েছে এই ম্যাচ ঠান্ডা মাথায় উইকেট হাতে থাকলেই এই ম্যাচ জিতে যাবে। তাদের দলীয় রান ৭৯ এর সময় সাকিব এল হাসানের বলে রিয়াজ হাসান। উইকেট অনেক দেরিতে পড়লেও হাল ছাড়েনি বাংলাদেশ। তার পরে দুটি উইকেট নেন মেহিদি হাসান তারা হলেন রহমত শাহ এবং হাসমাতুল্লাহ শাহ। কিন্তু ততক্ষনে অনেক দেরি হয়ে যায় বাংলাদেশের। কিন্তু অবশেষে উইকেট আর না নিতে পারায় হেরে যাই টিম টাইগাররা। সাকিব এল হাসান ১০ ওভার বল করে ১ টি উইকেট নিয়ে ৪৭ রান দেন ওনার ইকোনোমি ছিল ৪.৭০। রহমানুল্লাহ গুরবাজ ফুল সেঞ্চুরি করে ম্যান অফ দ্যা ম্যান হন।   

যেকোনো বাটন মোবাইলের প্রয়োজনীয় টিপস Keypad mobile problem solution

যেকোনো বাটন মোবাইলের প্রয়োজনীয় টিপস Keypad mobile problem solution

বেশির ভাগ বাটন মোবাইলের নিয়োমাবলি একই। তবুও আমরা চেষ্টা করবো যাতে আপনার মোবাইলে কার্যকলাপের সাথে মিল রেখে যেন আপনি আপনার সমস্যা গুলি সমাধান করতে পারেন। হয়তো বর্তমানে বাটন মোবাইলের চাহিদা কম তাই এই সম্পকে আমাদের ধারনাও কিছু মানুষের নাও থাকতে পারে। নিম্নে এই সম্পর্কে সাধারণ সমস্যা গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো :

বাটন মোবাইলে দিয়ে টর্চ লাইট জ্বালানো :
প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু বাটনটি চাপুন। তখন সেখানে খুজুন যেখানে টর্চের একটি ছবির আইকন দেয়া আছে সেখানে সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। তারপর আপনি সেখানে তিনটি অপশন দেখতে পাবেন "On, Sos, Off" ডিফল্ট ভাবে সেখানে Off অপশনে দেওয়া থাকে আপনি ওপরে উঠার বাটন অথবা নিচে নামার বাটন ক্লিক করে আপনাকে On অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবং Sos অপশনের মাধ্যমে আপনার টর্চ লাইটটির বার্তি উঠা নামা করবে এতে ব্যাটারি খরচ কম হবে। তাছাড়া আপনি সরাসরি শূন্য বাটন অথবা মেনু বাটন চেপে ধরে বার্তি জ্বালাতে পারেন।  

বাটন মোবাইলে দিয়ে ভাষা পরিবর্তন করা :
বেশির ভাগ সময় আমরা ভাষা পরিবর্তন করতে গিয়ে হিমশীম খেয়ে যাই। কারণ সব ইলেক্টিক ডিভাইসে আমরা ইংরেজি ভাষা দেখে অব্যস্ত হটাৎ অন্যান্ন ভাষা দেখলে আমরা বুজতে পারি না। এমনকি আমরা বাংলা লেখা থাকলেও আমরা বুজতে পারিনা। তাই আজকে এই সমস্যা থেকে কিবাবে সমাধান পাওয়া যাই এই সম্পর্কে জানবো। প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু অপশনে গিয়ে "সেটিং" আইকনে ক্লিক করুন পরে সেখানে খুঁজলে "ফোন  সেটিং" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন আপনি "ল্যাঙ্গুয়েজে সেটিং অথবা ভাষা পরিবর্তন" অপশনে ক্লিক করুন সেখানে "ডিসপ্লে ল্যাঙ্গুয়েজে"  অপশনে গেলেই আপনি আপনার পছন্দের ভাষা চিহ্নিত করতে পারবেন। 

কিভাবে কোনো ফোন নাম্বার ব্লক করতে হয় বা ব্লক খুলতে হয় :
কিভাবে ব্লক করবেন-
আপনি যে নাম্বারটি ব্লক করতে চান সেটি অবশ্যই আপনার মোবাইলে ফোন সেভ থাকতে হবে অথবা আপনার কল হিস্টোরিতে থাকতে হবে তবেই আপনি নাম্বারটি ব্লক করতে পারবেন ফোন নাম্বারটি টাইপ করে ব্লক করতে পারবেন না। যদি নাম্বারটি আপনার কল হিস্টোরিতে থাকে তাহলে সেখানে গিয়ে নাম্বারটি মেনুতে ক্লিক করে করে "Details" এ যান সেখানে "optione" এ ক্লিক করে নিচে দেখুন "Add to blacklist" এ গিয়ে "Ok" তে ক্লিক করলেই ব্লক হয়ে যাবে। যে নাম্বার সেভ করা রয়েছে  সেক্ষেত্রে ভিকটিম নাম্বারটি সিলেক্ট করে "optione" এ লিক করে নিচে খুঁজলেই  "Add to blacklist" অপশন পাবে সেখানে "ok" বাটনে চাপলেই ব্লক হয়ে যাবে। তাছাড়া আপনার মেনু বার থেকে "Call History" তে গিয়ে "Call  Setting" এ যান তার পর নিচে দেখুন "Advanced Setting" সেখানে "Blacklist" অপশনে ক্লিক করে "Blacklist list" এ যান সেখানে অপশনে ক্লিক করে "New" বাটনে চাপুন পরে ভিক্টিমের নাম্বার লিখে "ok" দিলেই ব্লক হয়ে যাবে। 
কিভাবে ব্লক খুলবেন-
আপনার মেনু বার থেকে "Call History" তে গিয়ে "Call  Setting" এ যান তার পর সেখানে নিচে দেখুন "Advanced Setting" সেখানে "Blacklist" অপশনে ক্লিক করে "Blacklist list" এ যান সেখানে যে নাম্বারটি ডিলিট করতে চান সে গিয়ে "অপশনে" ক্লিক করে "Delete" বাটনে  চাপুন পরে সে নাম্বারটি ডিলিট হয়ে যাবে। 


কিভাবে মোবাইলে পাসওয়ার্ড দিবেন :
প্রথমে আপনার মোবাইলের মেনু অপশনে যান সেখানে গিয়ে সেটিং অপশনে গিয়ে ok বাটনে ক্লিক করুন সেখানে "Security setting" গেলে নিচে খোঁজা খোজি করলেই  দেখবেন "Screen lock password" এ ক্লিক করে আপনার পছন্দ মতো যেকোনো পাসওয়ার্ড দিয়ে ওকে বাটনে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে। 

কিভাবে আপনার ইনকামিং কলটি অন্য ফোন নাম্বারে ডিভার্ট করবেন -
আপনি যাতে আপনার গুরুত্বপূর্ণ কলটি মিস না করতে চান এবং চান আমি না ধরলে অন্য নাম্বারে যেন কলটি চলে যায়, তাহলে আপনি প্রথমে আপনার মেনু অপশন থেকে ডাইরেক্ট "কল হিস্ট্রি" তে যান সেখানে "কল সেটিং" এ ক্লিক করুন তারপর দেখবেন "Call drivert" সেখান থেকে আপনার মোবাইলের সিম অপারেটরটি সিলেক্ট করুন। তারপর "Divert if unreachable" অথবা  "Divert if not answered" অপশনে ক্লিক করুন পরে "Active" এ ক্লিক করুন পরে "Divert to number" সেখানে আপনি যে নাম্বারে কলটি ট্রান্সফার করতে চান সে নাম্বারটি দিন পরে "Ok" অপশনে ক্লিক করলেই কাজ হয়ে যাবে। আর ডিলিট করতে চাইলে যেখানে "Active"  অপশন দেখেছেন ঐখানেই ডিলিট অপশনও রয়েছে। আর আপনার কাজটি হয়েছে কিনা দেখতে "Active" অপশনের নীচেই "status" রয়েছে কাজ রানিং তাকলে একটিভ বলবে আর না থাকলে ডিএক্টিভ বলবে।  


নোকিয়া কিপ্যাড মোবাইলে সাইলেন্ট মুড রিমুভ করার উপায় :
যদি আপনি এমন একটি  অদ্ভুত সমস্যার মধ্যে পড়েন যে আপনার মোবাইলে যে কেউ ফোন দিলে রিংটোন বেজে উঠে কিন্তু একটি বা দুইটি নাম্বার থেকে কল আসলে কোনো রিংটোন হয় না এরূপ সমস্যার ক্ষেত্রে-
প্রথমে আপনি আপনার মেনু বার থেকে সেটিং এ যান তারপর "Call setting" অপশনে ক্লিক করুন  সেখানে আপনি দেখবেন নিচের দিকে "No screening" অপশন সেখানে সিলেক্ট করে যে নাম্বারটি ডিলিট করতে চান সেখানে সিলেক্ট করে অপশন এ ক্লিক করে ডিলিট করে দিন। দেখবেন আর সমস্যা হবে না। 

স্যামসুং বাটন মোবাইলে নেটওয়ার্ক সমস্যা হলে -
প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলে থেকে মেনু বাটনে চাপুন সেখানে "Application" অপশনে যান পরে সেখানে "Vodafone Service" এ যান। সেখান থেকে নিচে গেলে আপনি "International Roaming" থাকবে সেখানে ক্লিক করুন। প্রথমে আপনি "Vodafone" অপশনে ক্লিক করে দেখবেন আপনার নেটওয়ার্ক ঠিক হয়েছে কিনা আর যদি না হয় তাহলে "International"  অপশনে ক্লিক করুন দেখবেন মোবিলিটি অটো রিবোর্ট হচ্ছে। তখন দেখবেন আপনার সমস্যাটি ইনশাল্লাহ দূর হয়ে যাবে। 

Itel it2163 মডেলের Hard Reset কিভাবে করবেন :
প্রথমে আপনার itel বাটন মোবাইল থেকে মেনু বার চাপুন। সেখানে সেটিং অপশনটি দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। একটু নিচে খোজ খোজি করলেই দেখতে পাবেন "Restore factory setting" সেখানে একটি ইনপুট বক্স আসবে সেখানে "1234" অথবা "0000" অথবা "1111" ডায়াল দিয়ে "Ok" বাটনে চাপুন। দেখবেন আপনার মডেলটি হার্ড রিসেট হয়ে যাবে। মনে রাখবেন আপনি হার্ড রিসেট করলে আপনার মোবাইল সবকিছু ডিলিট হয়ে যাবে, আপনি মোবাইল নতুন কিনার সময় যেসব ফাংশন গুলি ছিল সেগুলো থাকবে।  

স্যামসাং কিপ্যাড বা বাটন মোবাইলের Hard Reset কিভাবে করবেন :
স্যামসাং তাদের ব্যবহারকারিদের জন্য হার্ড রিসেট খুবই সহজ করে দিয়েছে। আপনি শুধু মাত্র ৮টি সংখ্যা ডায়াল করেই রিসেট করতে পারবেন। আপনি হার্ড রিসেট করতে ডায়াল করবেন "*2767*3855#" ডায়াল করলে আপনার মোবাইলটি ১ মিনিট সময় চাবে কিন্তু এতে ৫ মিনিট এর মতো সময় লাগতে পারে। মনে রাখবেন হার্ড রিসেট করলে মোবাইল সবকিছু ডিলিট হয়ে যাবে। 

কিপ্যাড ফোন  স্ক্রিন লাইট সবসময় চালু থাকলে -
এই সমস্যাটি আমাদের একটি কমন সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে আপনার বাটন মোবাইলের মেনু বার থেকে সেটিং অপশনে যেতে হবে। পরে সেখানে "Phone setting" অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে তারপর সিলেক্ট করবেন "Display setting" সর্বশেষ আপনি সেখানে "Backlight" অপশনটি দেখবেন সেখানে হয়তো লেখা আছে "always on" আপনি শুধু মাত্র সেটি অফ করে দিতে হবে কিন্তু সবচেয়ে ভালো হবে আপনি ৫ সেকেন্ড বা ১০ সেকেন্ড সিলেক্ট করলে। 


আশা করি ইনশাল্লাহ আমাদের ওয়েবসাইটটি দ্বারা আপনি উপকৃত হয়েছেন। ভালো লাগলে আবার আমাদের ওয়েবসাইটে আসবেন। 

জাভা প্রোগ্রামের কিছু প্রজেক্ট আইডিয়া easy java projects ideas for beginner intermediate pro

জাভা প্রোগ্রামের কিছু প্রজেক্ট আইডিয়া easy java projects ideas for beginner intermediate pro

বর্তমান যুগে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত প্রোগ্রাম হলো জাভা। এর প্রধান কারণ হলো এটির আউটপুট খুব দ্রুত কাজ করে এবং সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা দেয়। আলাদা আলাদা ক্লাস থাকায় এটি বাহির থেকে এক্সেস পাওয়া যায় না। তাই যেকোনো ব্যাংকিং সিস্টেম নিরাপত্তার জন্য জাভা প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। আপনি যদি জাভা প্রোগ্রামমার হয়ে থাকেন এবং প্র্যাক্টিস এর জন্য কি প্রজেক্ট দিয়ে শুরু করবেন ভাবছেন তাহলে নিম্নের  আইডিয়া গুলো দেখতে পারেন। আশা করি আপনার উপকার হবে। 

বিগেনারদের জন্য :
যারা মাত্র কোনো জাভার বেসিক কোর্স শেষ করেছেন তাদের জন্য :-

ক্যালকুলেটর- জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর তৈরির মাধ্যমে যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ এবং অন্যানো সায়েন্টিফিক কার্যকলাপ তৈরী করতে যে লজিকের প্রয়োজন তা  বিগেনারদের জন্য খুবই গুরুপূর্ণ। আপনি যখন একএক টা পারফর্ম করবেন সে সময় ইফ এলস এর কন্ডিশন ব্যবহার করে করে যখন সলভ করবেন তখন আপনি জাভার এটিএম মেশিন তৈরী করার লজিক আপনার আয়ত্তে চলে আসবে। যদি আপনি ব্যাংকের চাকরি করতে যান তাহলে সেখানে ইন্টারভিউয়ের সময় আপনাকে জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর তৈরি করতে বলতে পারে।   

বন্ধুর মনের ভিতর নাম্বারকে খুঁজে বের করা -
এটি তৈরী করা খুবই সহজ। প্রথমে আপনি আপনার বন্ধুকে বলবেন আমি মনে মনে ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত এর ভিতর একটি নাম্বার ধরেছি তুমি ধারণা করো নাম্বারটি কোনটি একই ভাবে আপনার বন্ধুও আপনাকে একই কাজটি করতে বলবে, যে সবচেয়ে কম বারে বলতে পারবে সেই জয়ী হবে। প্রোগ্রামটি হবে এরূপ নিয়মে ধরুন আপনি মনে মনে ৭ সংখ্যাটি ধরেছেন। আপনার বন্ধু ১ থেকে ১০০ এর ভিতর বলেছে ৫০। আপনি তাকে বলবেন হয়নি এর থেকে কম। পরে সে যদি বলে ২০ তাহলে হয়নি এর থেকেও কম পরে যদি বলে ১০ তখন আপনি বলবেন হয়নি এরথেকেও কম তখন যদি সে বলে ৫ তখন আপনি বলবেন হয় নি এর থেকে বেশি। তখন যদি বলে ৭ তখন আপনার পালা হবে আপনি যদি তার থেকে কম বারে পারেন তাহলে আপনি জিতে যাবেন অথাৎ আপনার বন্ধু ৫ বারে পেরেছে আপনাকে জিততে এর থেকে কম বারে জিততে হবে। এই নিয়ম অনুযায়ী এলগোরিদম তৈরী করে প্রোগ্রামটি  করবেন। 

রক পেপার সিজার গেম -
জাভা দিয়ে  রক পেপার সিজার গেমটি তৈরী করতে ১ থেকে ৩ পর্যন্ত র‍্যান্ডম ফাংশন দ্বারা তৈরী করবেন যদি  রক, পেপার, সিজার যথাক্রমে ১, ২, ৩, লিখবেন। আপনি যদি পেপার সিলেক্ট করেন এর র‍্যান্ডম ফাংশন দ্বারা যদি ২ এর মাধ্যমে পেপার আসে তাহলে আপনি জিতে যাবেন অন্যথাই হেরে যাবেন। এই পদ্ধতি অবলম্ভন  করে রক পেপার সিজার গেমটি তৈরী করতে হবে।  

কারেন্সি কনভার্টার -
আপনি একটি কন্ডিশনাল লুপ বা সুইচ কেস ধারা কারেন্সি কনভার্টার তৈরী করতে পারেন হয়তো সময় বেশি লাগবে কিন্তু এটি ওয়েবসাইটে ব্যবহার করতে পারলে ভিউয়ার পাওয়া যাবে। 

টিক টক গেম -
ছোট থেকেই বড় হতে হয়, আপনি কোনো বড় গেম তৈরী করার আগে ছোট এই টিক টক গেমের লজিক আপনাকে বড় কোনো গেম তৈরী করতে সাহায্য করবে।  

দাবা গেম -
এটি হলো বিগেনারদের জন্য সর্বশেষ ধাপ। এটি অনেক লজিক সমন্বয়ে আপনাকে তৈরী করতে হবে। ব্যবহারকারীরা কোনো চাল দিলে আপনাকে কিভাবে চাল দিতে হবে এরূপ অসংখ্যা লজিক ধারা তৈরী করতে হবে।  


প্রো বিগেনারদের জন্য:
যারা জাভার  উপরের বিগেনার লেভেলটি শেষ করেছেন তাদের জন্য :-

এটিএম বুথ তৈরী করতে পারেন -
আমরা ইতি মধ্যেই জাভা দিয়ে ক্যালকুলেটর এবং কারেন্সি কনভার্টার তৈরী করতে পেরেছি যা আমাদের প্রো বিগেনারদের মধ্যে নিয়ে যাই তাই এখন আমরা এটিএম বুথ তৈরী করতে সক্ষম। 

ম্যাসাজিং বা ইমেইল এপ্লিকেশন -
জাভার প্রোগ্রামারদের জন্য ম্যাসাজিং এপ্লিকেশন তৈরী করা ব্যাপক সাফল্যের ব্যাপার। আপনি এটি তৈরী করে আপনার বন্ধুদের সাথে অনলাইন কথাকপন করতে পারবেন।     

অনলাইন ব্যাংকিং-
আপনি স্ক্রিল, পেপাল এবং পিওনারের মতো অনলাইন ব্যাংকিং সিস্টেম সম্পূর্ণ সিকুরিটির মাধ্যমেই জাভা প্রোগ্রাম দ্বারা তৈরী করতে পারবেন। এলোন মাস্ক এর শুরুতা এভাবেই হয়েছিল। 

টাইপিং প্র্যাক্টিস তৈরী করা -
আপনি অনলাইন টাইপিং প্র্যাক্টিস এর জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন যা দ্বারা আপনি ইনকাম ও যারা টাইপিং করতে চাই তারা উপকৃত হবে।     

ব্রিক ব্রেকার বা সাপ গেম -
আমরা আগের বাটন মোবাইল প্রত্যেকেই এই গেমটি খেলেছি হয়তো । এটি তৈরী করতে আপনাকে সময়য়ের সাথে লজিক ব্যবহার করতে পারবেন। 

ড্রয়িং এপ্লিকেশন -
ড্রয়িং করার জন্য ব্যবহিত টুল গুলো তৈরী করে একটি এপ্লিকেশন তৈরী করতে পারেন। এতে আপনার ওয়েব এপ্লিকেশনের জন্য ধারণা পাবেন। 

অনলাইন সিভি তৈরী করণ -
আপনি এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন যেখানে ব্যবহারকারীরা তাদের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার, এবং ছবি ইনপুট হিসাবে নিয়ে তাদের আউটপুট হিসাবে একটি সুন্দর সিভি তৈরী করে দিতে পারেন। 

ইমোজি ট্রান্সলেটর -
বন্ধুকে যে ইমোজি পাঠাতে হলে সেটি কিভাবে তৈরী করতে হয় তা হয়তো অনেকেই জানে না। আপনি জাভা দিয়ে এমনি একটি ওয়েব এপ্লিকেশন অথবা আপ তৈরী করতে পারেন যা ইংরেজি ভাষার মাধ্যমেই পরিবর্তন হয়। যেমন কেউ হ্যাপি লিখলো আপনি তা ট্রান্সলেট করে স্মাইল ইমোজি আউটপুট হিসাবে দেখাতে পারেন। 


জাভা প্রো-প্রোগ্রামমারদের জন্য :
আপনি বিগেনার এবং প্রো বিগেনারদের ধাপ শেষ করার পর আপনি প্রো লেভেলে যাবেন। আপনি বিগেনার এবং প্রো বিগেনারদের ধাপ শেষ করার পর আপনি প্রো লেভেলে আসবেন। এই ধাপটি সর্বাধিক কঠিন। এবং জীবন ভর এই লেভেলের ডেভেলপ নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে।  

ভিপিএন -
বর্তমান বিশ্বে সর্বাধিক চাহিদার মধ্যে একটি হলো ভিপিএন। আপনি এক দেশে বসেই যেকোনো দেশের  সার্ভার কানেকশনে সাথে যুক্ত হতে পারেন। এটিই হলো প্রো দের প্রথম কাজ একটি ভিপিএন এপ্লিকেশন তৈরী করা। 

পাজল গেম :
ভিপিএন তৈরির পর আপনি একটি  পাজল গেম তৈরী  করতে পারেন, একটি  ছবি দিয়ে সমাধান করতে হবে অপরটি ডিজিট সংখ্যা ধারা সমাধান করতে হবে।  

নোটপ্যাড তৈরী করা :
আপনি এবার  সুন্দর আধুনিক  নোটপ্যাড তৈরী করতে পারেন যা অন্যানো মডেল থেকে ভিন্ন ও সহজেই ব্যবহার করা যায়। 

জাভা দিয়ে পিডিএফ এ কনভার্ট করা -
বর্তমানে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে প্রচুর পরিমানে পিডিএফ এর প্রয়োজন হয়। আপনি যদি এমএস  ওয়ার্ড বা পাওয়ার পয়েন্ট কনভার্ট করে  পিডিএফ তৈরী করার একটি এপ্লিকেশন তৈরী করেন তাহলে আপনি টাকা উপার্জনের দিক দিয়ে অনেক লাভবান হবেন।

ভয়েস এবং চেহেরা চিহ্নিত করা -
আপনি জাভা দিয়ে যে কারোর  চেহেরা চিহ্নিত করার প্রোগ্রাম তৈরী করতে পারেন। উন্নত প্রযুক্তির শহর গড়তে এই প্রজেক্টটি অনেক সাহায্য করবে। বর্তমানে চাইনাতে পুলিশরা এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্দেহভাজনদের আটক করছে। ভয়েস চিহ্নিত প্রক্রিয়া ব্যবহার করতে পারেন কেউ যদি কোনো  হুমকি দিয়ে থাকে তা জানার জন্য। 

আর্টিফিশিয়াল ইন্টাগিলেন্স ব্যবহার করে প্রযুক্তি গত শহর তৈরী করা -
আপনি এমন একটি শহরের কথা চিন্তা করতে পারেন যেখানে সব কিছু অটোমেটিক হবে। রাস্তা ঘাট এমন ভাবে থাকবে মানুষ হাটা ছাড়াই চলতে থাকবে। দরজা জালনা সব কিছু ভয়েস কমান্ড হবে। ট্রাফিক শৃঙ্খলা বজায় রাখবে রোবর্ট। গাড়ি গুলো ড্রাইভার ছাড়াই নিজেই সয়ং চলতে থাকবে। চিকিৎসা, আদালত, ঘর বাড়ি এবং দোকানপাট সবকিছুই প্রযুক্তি গত হবে।  

বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি Earn money online

বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি Earn money online

বাংলাদেশে ঘরে বসেই আপনি অনলাইনের বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকে প্রচুর পরিমানে বিদেশে টাকা আয় করতে পারেন। দিন দিন জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে অনলাইন কাজের পরিমাণও বেড়ে যাচ্ছে। যারা এসব অনলাইনের প্লাটফর্ম থেকে জড়িত তারাই শুধু এই করতে পারছে আর যারা এসব প্লাটফর্ম থেকে অগ্রত তারাই কিছু করতে পারছে না। আমাদের দেশে বেকারত্বের পরিমান দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এই সমস্যা সমাধান করার জন্য কিছু আলোচনা করা হলো :

ইউটুব থেকে ইনকাম করার সহজ উপায় -
ইউটুব থেকে টাকা ইনকাম করা হচ্ছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয়। এর জন্য আপনি শুধু মাত্র একটি জিমেইল একাউন্ট থাকতে হবে। জিমেইল একাউন্ট থেকে ইউটুব ওয়েবসাইটে ঢুকলেই ইউটুবে এ একটি একাউন্ট হয়ে যাবে। সেখানে আপনি আপনার মোবাইলে বিভিন্ন ধরণের ভিডিও ইউটুবে ছাড়লেই তা যদি দর্শক জনপ্রিয়তা পাই তাহলেই ইনকাম করতে পারবেন। আগে ইউটুব থেকে ভিডিও আপলোড করলেই টাকা ইনকাম করা গেলেও বর্তমানে ইউটুব ৩টি নিয়ম বা শর্ত পূরণ করতে হয় টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথম শর্তটি হলো আপনার চ্যালেনের ১০০০ সাবস্ক্রাইব, ১০০০০ হাজার ওয়াচ টাইম এটি হতে হবে এক বছরের মধ্যে এর তৃতীয় শর্তটি হলো ভিডিও গুলো কপি আইন মেনে চলা। এই তিনটি শর্ত মেনে চলেই আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন। আপনি যা রান্না করতে পারেন, যে বিষয়ে আপনার জ্ঞান আছে (পড়াশুনার ব্যাপারে হলে ভালো হয়), আশেপাশের সুন্দর প্রকৃতির ভিডিও ধারণ করেও আপনি ভিডিও তৈরী করতে পারেন। 

আপওয়ার্ক থেকে ইনকাম -
আল্লাহ তালার রহমতে আমার সর্ব প্রথম ইনকাম আপওয়ার্ক থেকেই শুরু হয়েছিল। তখনও আমার ইউটুবের একাউন্ট ছিল কিন্তু আপওয়ার্ক দাঁড়াই আমার প্রথম ইনকাম। প্রথমে আপনার চিন্তা ধারণা করে আপওয়ার্ক একাউন্টটি খুলতে হবে। সেখান থেকে আপনি ডাটা এন্ট্রি, লিড জেনারেশন, ওয়েব রিসার্চ এবং বুকমার্কিং ইত্যাদি কাজ নিয়ে সেখান থেকে এই করতে পারেন। আমি আপনার প্রথম কাজের ধারণা আপনাকে বলছি ২০ ডলারের বিনিময়ে আমি একটি কাজ পেয়েছিলাম সেখানে আমার আমেরিকার বিভিন্ন বৃদ্ধাশ্রমের মালিকদের কন্ট্রাক্ট ইনফরমেশন জোগাড় করা। যা আমার জন্য খুবই সহজ ছিল এবং সহজেই ৭ দিনের কাজ তিন দিনে ডেলিভারি করি। তাছাড়া আপনি যদি অন্যান্য কাজের অভিজ্ঞ থাকে তাহলে আপনি সে সব কাজ আপওয়ার্ক ধারা নিতে পারেন। আপওয়ার্ক এর মতো আরো অনেক কাজের জন্য সাইট রয়েছে ফিভার, ফ্রীলান্সার, গুরু, পিপলপারআওয়ার এবং হাবস্টাফট্যালেন্ট ইত্যাদি এগুলা সাইট থেকেও প্রচুর আর্নিং করা যায়।  

ব্লগে লিখালিখি করে -
বর্তমানে অনেক সাইট রয়েছে যেখানে বিনা মূল্যে ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়। আপনি একটি ডোমেইন কিনে সেখানে ওয়ার্ডপ্রেস ধারা একটি ওয়েবসাইট তৈরী করে গুগল এডসেন্স দিয়ে প্রচুর পরিমানে বিদেশি মুদ্রা আয় করতে পারেন। আপনি যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সেখানে লেখালেখি করতে পারেন। তাছাড়া আপনার যদি ডোমেইন কিনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে আপনি গুগল এর ব্লগস্পর্ট ডট কম থেকে একটি জিমেইল ধারা ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন। সেখানে আপনি কোনো টাকা খরচ না করে লেখালেখি করে আপনি গুগল থেকে ভালো একটি প্রফিট আয় করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি চান নিজস্ব ওয়েব সাইট তৈরী করতে তাহলেও কোনো সমস্যা নেই আপনি গুগল ফ্রি ডোমেইন হোস্টিং লেখে সার্চ দিলেই দেখা যাবে অনেক ডোমেইন আছে তারা ১ বছরের জন্য ডোমেইন হোস্টিং ফ্রি তে দেয়। যেমন ইনফিনিটিফরী, ০০০ওয়েবহোস্ট, ফ্রিহোস্টিয়া, উইক্স এবং গুগল ক্লাউড হোস্টিং ইত্যাদি।    

সার্ভে করে ইনকাম -
বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করা তা তেমন সহজ নয় কারণ বাংলাদেশের কারেন্সি অন্যানো ধনী দেশের তোলনায় কম। তবুও কিন্তু অনেকে সার্ভে করে প্রতি মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতেছে। তারা মূলত ভিপিএন ব্যবহার করে কাজটি করে। ভিপিএন গুলো অবশ্যই পেইড ভিপিএন হতে হবে। সার্ভেতে মুততে গেম খেলতে, ইনফরমেশন দেওয়া, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করা, এড দেখা ভিডিও দেখা এবং বিভিন্ন টাস্ক পূরণ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। এছাড়া আপনি যদি ভিপিএন ছাড়া কাজ করেন তাহলে আপনি কাজ করেই যাবেন কোনো ইনকাম হবে না খালি সময় অপচয় হবে।  

ফেইসবুক থেকে ইনকাম -
আপনি একটি যেকোনো ক্যাটাগরি ফেইসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ইউটুব এর মতো এখানেও শর্ত রয়েছে আপনাকে ১০ হাজার ফলোয়ার এবং ৬০ দিনের মধ্যে দিনের মধ্যে ৩০ হাজার ওয়াচ টাইম লাগবে। যেকোনো বিষয়ের উপর কনটেন্ট তৈরী করে আপনি নিয়মিত আপলোড করতে থাকলেই আপনি সহজেই মনেটিযাশন পেয়ে যাবেন। এছাড়া ফেইসবুক পেজে আপনি বিভিন্ন বস্তু অনলাইনে বিক্রি করে টাকা বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তলন করতে পারেন। বর্তমান সময়ে গেম লাইভ করে টাকা কামাচ্ছে বিভিন্ন শ্রেণীর পেশাজীবি মানুষরা। অনেকে দেখা যায় পেজ বিক্রি করে অথবা তার পেজ অন্য কোনো পণ্য প্রমোশন করেও টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। 

এফিলিয়েট  মার্কেটিং করে ইনকাম -
১০ বছর ধরে অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় অবস্থানে আছে। বাংলাদেশেও অনেক প্রতিষ্টান রয়েছে যেখানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে রকেট, নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে টাকা তুলে যায় কিন্তু এতে টাকার পরিমান খুবই কম। কিন্তু বিদেশী সাইট থেকে এফিলিয়েট  মার্কেটিং করলে অনেক টাকা আয় করা যায়। এইখানে কাজটি হলো ধরুন আমাজন ওয়েব সাইট থেকে একটি জামা বিক্রি করবে, আপনি সেই জামাটি আপনার বন্ধুদের দেখালেন, কেউ একজন আপনার দেওয়া লিংক থেকে জামাটি ক্রয় করলো তাহলে আপনি ঐ জামার সম্পূর্ণ মূল্যের ২০% টাকা আপনি পাবেন। এইভাবে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিভিন্ন পোস্টের কমেন্টে, সোশ্যাল বুক মার্ক করে এবং বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে করে ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে টাকা ইনকাম করা যায়। 

নোট বিক্রি করে ইনকাম -
আমরা স্কুল, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে প্রচুর নোট তৈরী করি বিভিন্ন ম্যাথ করি পরে বছর শেষে পাশ করে ফেললে এগুলো ফেলে দেই। কিন্তু এই নোট গুলো চড়া মূল্যে আমরা বিক্রি করতে পারি। বিভিন্ন ওয়েব সাইট আছে যেমন স্লাইডশেয়ার ডটনেট, চেগ ডটকম, একাডেমিয়া ডটএডু এবং রিসার্চগেট ডটনেট ইত্যাদি ছাড়াও আরো অনেক ওয়েব সাইট রয়েছে সেখানে বিনা মূল্যে একাউন্ট খুলে আপনার নোট গুলি বা বিভিন্ন ম্যাথের সমাধান করে বিদেশী মুদ্রা আয় করতে পারবেন। 

অ্যাপ দিয়ে ইনকাম -
বর্তমান যুগে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে মোবাইল সেটগুলি সেই সাথে বাড়ছে অ্যাপ এর চাহিদা। ফ্রীলান্সারেরা অ্যাপ তৈরী করে বিশাল অংকের টাকা গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে। প্লেস্টোরে ১ টি একাউন্ট খুলে সেখানে আপনার বানানোর তৈরী অ্যাপ ছাড়লেই আপনার আয় হওয়া শুরু হয়ে যাবে। 


এই ওপরের উপায় গুলো হলো অনলাইনের ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ রাস্তা। সবচেয়ে বেস্ট এন্ড্রোইড অ্যাপ ফর মানি আর্নিং ইন বাংলাদেশ ২০২২ এর মধ্যে এখনো কোনো ইনকামের তেমন ভালো অ্যাপ বাজারে আসেনি। তবে টাকা খরচ করে অ্যাপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যাই আমি এই কথা শুনেছি তবে কতটা সত্য তা আমার জানা নেই।আমি আপনাদের বলেছি অনলাইন ইনকাম  বিডি  পেমেন্ট  বিকাশ ২০২২ এ বাংলাদেশের কিছু এফিলিয়েট মার্কেটিং যেমন দারাজ বা আরো অন্যান্য থাকতে পারে বা ফেইসবুক প্রমোশনের  মাধ্যমে টাকা পাবেন। সব সময় মনে রাখবেন আপনার সাহস ও ইচ্ছা শক্তির মাধ্যমেই অনলাইন টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনাকে সবসময় আমরা ইয়ার্ন মানি অনলাইন ইন বাংলাদেশ দুনিয়াতে স্বাগতম করি। 

দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে ৮ উইকেট হাতে নিয়েই বাংলাদেশের বিপক্ষে জিতলো আফগানরা

দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে ৮ উইকেট হাতে নিয়েই বাংলাদেশের বিপক্ষে জিতলো আফগানরা

গত ম্যাচে বাংলাদেশের ফর্মে থাকা লিটন দাসের কারণে জয় নিয়োছিলো টাইগাররা আফগানের বিপক্ষে। কিন্তু আজকের ম্যাচে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানই তেমন কোনো সুবিধা করতে পারেনি। বিপিএল কাঁপানো  মুনিম শাহরিয়ার মাত্র ১০ বলে একটি চার মেরেই তিনি  মোহাম্মাদ নবী বলে শরফুদ্দিন আশরাফ ধারা ক্যাচ আউট হন। দুর্ভাগ্য ক্রমে মোহাম্মদ নাইম শেখ করিম জানাতের হাতে রান  আউট হন তিনি ১৯ বলে দুটি চার মেরে সর্বমোট ১৩ রান নিয়েছিলেন। বাংলাদেশ যে ব্যক্তির কারনে আফগানের সাথে ওয়ান ডে সিরিজ জয় করলো এবং গত টি ২০ ম্যাচে যার জন্য জিততে পেরেছিলো সেই লিটন দাস আজকের ম্যাচে তেমন ভালো সুবিধা করতে পারেনি। তিনি ১০ বলে ১ টি ছক্কা হাঁকিয়ে আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে শরফুদ্দিন আশরাফ ধারা ক্যাচ আউট হন। সাকিব আল হাসান আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে রহমানুল্লাহ গুরবাজ ধারা কাছ আউট হন তিনি ১৫ বলে ৯ রান করেই সাজ ঘরে ফিরেন। পরে হাল ধরেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ কিন্তু রশিদ খানের বলে এলবিডাবলুর শিকার হন  মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ তিনি ১৪ বলে তিনটি চার সহ মোট ২১ রান নেন। তার ২ ওভারের মাথায় মুশফিকুর রহিম ২৫ বলে ৪ টি চার মেরে ৩০ রান সরবাহ করেন। পরে আফিফা হোসেন  আজমাতুল্লাহ ওমরজাই বলে হযরতুল্লাহ জাজাই ধারা ক্যাচ আউট হন তিন ৯ বলে ৭ রান নেন এবং একটি চার মারেন।  মেহেদী হাসান  ফজল হকের বলে বোল্ট আউট হন এভাবেই সমাপ্ত হয় বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। সর্বমোট দলীয় রান যোগ হয় ৯ উইকেটে ১১৫ রান ২০ ওভারে। যা অর্জন করা অফকানদের কাছে খুব সহজেই ছিল। তারা ম অত্র ২ উইকেট হারিয়েই জয় নিয়ে নেয়।  মেহিদি হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এই ২টি উইকেট শিকার করেন। 

কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer

কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer

কম্পিউটারে সংখ্যা পদ্ধতি Number system in computer ICT Chapter 
সূচিপত্র :

  • কম্পিউটারের সংখ্যা
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
  • বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে বাইনারি রূপান্তর
  • বাইনারি থেকে দশমিকে রূপান্তর
  • অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর
  • অক্টাল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর
  • হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি
  • দশমিক থেকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর
  • হেক্সাডেসিমেল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর
  • বাইনারি সংখ্যার যোগ
  • বাইনারি সংখ্যা বিয়োগ
  • কোডিং
  • বাইনারি কোডেড ডেসিমাল (BCD)
  • ASCII এবং EBCDIC কোড

কম্পিউটারের সংখ্যা

বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক তথ্য কম্পিউটারে ইনপুট করা যায়। এই সমস্ত তথ্য বোঝার জন্য কম্পিউটারের একটি ভাষা আছে। এবং সেই ভাষাটি ০ এবং ১ এর সমন্বয়ে গঠিত। কম্পিউটার কাজ করে বিদ্যুতের উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতি বিবেচনা করে। বিদ্যুতের উপস্থিতি '১' দ্বারা নির্দেশিত হয় এবং অনুপস্থিতিটি '০' দ্বারা নির্দেশিত হয়। বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতিতে যে বৈদ্যুতিক সংকেত উৎপন্ন হয় তাকে ডিজিটাল সংকেত বলে।

binary voltage on off

বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি বুঝতে কম্পিউটার ডিজিটাল সংকেত ব্যবহার করে। কম্পিউটারে যে ধরনের ডেটা দেওয়া হোক না কেন, কম্পিউটার সেটিকে ০ এবং ১ তে রূপান্তর করে। সুতরাং কম্পিউটারের ভিতরে যে সমস্ত ডেটা কাজ করছে তা হল সারি সারি ০ এবং ১। এটি তারপর সমস্ত ০ এবং ১ কে ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তর করে এবং তারপর বুঝতে পারে প্রয়োজনীয় নির্দেশ বা তথ্য। কম্পিউটারে যেকোনো কাজ এই ০ এবং ১ এর দ্বারা উৎপন্ন ডিজিটাল সিগন্যালের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। তাই ০ এবং ১ কে কম্পিউটারের সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়।

 

সংখ্যা পদ্ধতি

কিছু গণনা করার চেষ্টা করা থেকেই মানুষ সংখ্যার আবিষ্কার করতে পেরেছে। চিহ্ন গুলি কোনো কিছু গণনা এবং রেকর্ড রাখতে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ- ১, ২, ৩ ইত্যাদি এই চিহ্নগুলি ধারা সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। আমরা যে গণিত করি তা এই চিহ্ন বা সংখ্যা ব্যবহার করে সাথে নিয়ে কাজ করি। এই সংখ্যাগুলোকে পাশাপাশি লিখে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। উদাহরণস্বরূপ, ১(এক) এবং ০ (শূন্য) পাশাপাশি লেখা মানে ১০(দশ) আবার ১(এক) এবং ১ (এক) সাথে নিয়ে লেখলে আমরা ১১ (এগারো) বুঝি।

আমরা সাধারণত যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করি তাকে বলা হয় দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। কম্পিউটার যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে তাকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলে। এরকম আরো অনেক সংখ্যা পদ্ধতি আছে।

নিচে কয়েকটি সংখ্যা পদ্ধতির নাম দেওয়া হল।

  1. দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি (০ থেকে ৯ পর্যন্ত)।
  2. বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি (০ এবং ১)।
  3. অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি (০ থেকে ৭ পর্যন্ত)।
  4. হেক্স-ডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি (০ থেকে ১৬ পর্যন্ত- ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ০, A, B, C, D, E এবং F)।
 

দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি

আমরা জানি যে গণিত লেখা কিছু চিহ্ন বা সংখ্যার সাহায্যে করা হয়। যাইহোক, আমরা যে পদ্ধতিতে সংখ্যা লিখি তার উপর নির্ভর করে কতগুলো চিহ্ন বা সংখ্যা লেখা যাবে তা জানা যাই। আমরা সাধারণত যে পদ্ধতিতে সংখ্যা লিখি তাতে দশটি চিহ্ন বা অক্ষর ব্যবহার করা হয়, তাই একে দশমিক পদ্ধতি বলা হয়। অর্থাৎ, দশমিক পদ্ধতিতে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ০ দশটি সংখ্যা থাকে। এই পদ্ধতিতে লেখা সংখ্যার ভিত্তি হল ১০। এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে সংখ্যা লেখা যায়। তবে দশ ভিত্তিক সংখ্যার প্রচলন সবচেয়ে বেশি। অন্য কোন উপায়ে লেখা একটি সংখ্যার মান বোঝার জন্য, আমরা এটিকে প্রথমে দশ ভিত্তিক সংখ্যায় রূপান্তর করে নেই। কারণ, আমরা ছোটবেলা থেকেই দশ ভিত্তিক সংখ্যা পরে এসেছি। আমরা যখন কম্পিউটারে একটি সংখ্যা লিখি, তখন আমরা সেটিকে দশমিক আকারে লিখি। কম্পিউটার কিন্তু এই পদ্ধতি সরাসরি বুঝতে পারে না। কম্পিউটার বাইনারি নম্বর সিস্টেম বোঝে। ফলস্বরূপ, কম্পিউটার দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করে এবং প্রক্রিয়াকরণের পরে এটিকে আবার রূপান্তর করে আমাদের দশমিক সংখ্যায় ফলাফল দেয়।

 

বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি

০ এবং ১ এ দুই অঙ্কের সংখ্যা পদ্ধতিকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়। বাইনারি হল সবচেয়ে সহজ সংখ্যা পদ্ধতি। এর ভিত্তি হল ২। ০ এবং ১ চিহ্ন দুটিকে গণিতের ভাষায় সংখ্যা বলা হয়। মাত্র দুটি চিহ্ন বা সংখ্যা দিয়ে সংখ্যা লেখার এই পদ্ধতি বাইনারি পদ্ধতি নামে পরিচিত। তাই এই দুটি সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যা বা বাইনারি অংক বলা হয়। কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যার সাহায্যে সব ধরনের গণনা বা যেকোনো কাজ করে থাকে। বাইনারি সংখ্যা দ্বারা গঠিত কম্পিউটার ভাষাকে বাইনারি ভাষা বলে। আর বাইনারি সংখ্যার বিভিন্ন গাণিতিক প্রক্রিয়াকে বলা হয় বাইনারি গণিত বা কম্পিউটার গণিত। আমরা সাধারণত যে সংখ্যাটি ব্যবহার করি তা দশটি একক নিয়ে গঠিত। ০ থেকে ৯ কে একটি একক দশমিক(১০) দ্বারা প্রকাশ করা যায়। কিন্তু যখনই সংখ্যাটি ৯ এর বেশি হবে, তখনই বাম দিকে এক সংখ্যাটি লাগাতে হবে অথ্যাৎ ১০। একইভাবে বাইনারি সিস্টেমে দুটি ইউনিট রয়েছে যথা, ০ এবং ১। সাধারণ সংখ্যায় যেকোন ৯ এর বেশি হয়, তখন আপনাকে এটিকে বাম দিকে বাড়াতে হয় টিক তেমনি বাইনারি সিস্টেমের সময়ও আপনাকে বাম দিক থেকে বাড়াতে হবে।

নিচের উদাহরণটি লক্ষ্য করুন।

Binary number to Value

এখানে লক্ষ্য করা যায় যে বাইনারি সিস্টেমে সর্বাধিক সংখ্যা হল ১। এর উপরে হলেই, বাম দিকের সংখ্যাই এক সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তাই এই পদ্ধতিতে ০ মানে শূন্য এবং ১ মানে এক। কিন্তু ১০ মানে দুই। বাইনারি সিস্টেমে আমরা বামে একটি সংখ্যা যোগ করি কারণ ১ এর উপরে কোন সংখ্যা নেই।

নীচে বাইনারি এবং দশমিক পদ্ধতির মধ্যে তুলনা করা হল।

compare binary and decimal

কম্পিউটার মূলত এই বাইনারি সিস্টেমে কাজ করে। যেকোনো অক্ষরগুলি এই বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত হয়। বাইনারি সংখ্যাটি তখন বৈদ্যুতিক কম্পনে রূপান্তরিত হয়। তাই এই বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে বিদ্যুতের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতি তুলে ধরা যায়।

নীচে বাইনারি পদ্ধতিতে যোগ এবং বিয়োগের জন্য দুটি টেবিল রয়েছে।

Binary Addistion

বাইনারি যোগ

Binary Division

বাইনারি বিয়োগ

 

দশমিক থেকে বাইনারি রূপান্তর

আসুন এখন জানি কিভাবে একটি দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করা যায়। দশমিককে বাইনারিতে রূপান্তর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল দশমিক সংখ্যাকে দুই দ্বারা ভাগ করা। এবং ভাগশেষগুলোকে পাশাপাশি সাজালেই সমতুল্য বাইনারি সংখ্যা পাওয়া যাবে। এখানে শেষ অবশিষ্ট সংখ্যাগুলোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব সংখ্যা হিসেবে নেওয়া হয়েছে।

উদাহরণ: চলুন ২৫ (দশমিক) সংখ্যাটিকে বাইনারিতে রূপান্তর করি।

Decimal to binary

ফলাফল ১১০০১(পঁচিশ) বাইনারি

আপনি এ দুটি নিয়ম থেকে যেকোনো একটি করবেন।

একটি ভগ্নাংশ দশমিক সংখ্যাকে বাইনারিতে রূপান্তর করতে, আপনাকে এটিকে দুই দ্বারা গুণ করতে হবে। প্রাপ্ত ফলাফলের ভগ্নাংশকে বারবার গুণ করতে হবে যতক্ষণ না পূণ সংখ্যায় পৌঁছায়। বাছাইকৃত সমতুল্য বাইনারি সংখ্যার পাশাপাশি সাজালে ফলাফলের বাইনারি সংখ্যা পাওয়া যাবে। এই ক্ষেত্রে, প্রথম পূর্ণ সংখ্যাটি সর্বোচ্চ গুক্তত্বেও সংখ্যা হিসাবে বিবেচিত হয়।

উদাহরণস্বরূপ, আসুন ৩৫ নম্বরটিকে একটি বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তর করি।

The rule for converting decimal fractions to binary

ফলাফল: ১৫ দশমিক = . ০০১০০ আসন্ন মান।

 

বাইনারি থেকে দশমিকে রূপান্তর

আমরা একটি সংখ্যার স্থানীয় মান দিয়ে গুণ করে তার মোট মান খুঁজে পেতে পারি। যেমন একক, দশক, শতাব্দী, স্থানীয় মান এইভাবে পাওয়া যাবে। তবে বাইনারি সংখ্যাগুলিকে তাদের স্থানীয় মানগুলিকে গুণ করে এবং প্রাপ্ত মানগুলি যোগ করে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করা যেতে পারে।

নীচে সংখ্যাটি ১১০০১ (বাইনারী পঁচিশ) দশমিক সংখ্যায় রূপান্তরিত হয়েছে।

binary to decimal convert

আপনি যদি একটি বাইনারি সংখ্যার একটি ভগ্নাংশকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান, আপনি ফলাফলটিকে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণ করতে পারেন এবং গুণফলটিকে যোগ করলে দশমিক সমতুল্য সংখ্যা পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আসুন .১০১০ সংখ্যাটিকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করি।

The rule for converting binary fractions to decimal
 

অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি

বাইনারি সংখ্যাগুলিকে বেশ দীর্ঘ হয় তাই অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভব হয়েছে যা এটিকে সহজ এবং সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন করে। এই নম্বর সিস্টেমটি কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ বাইনারি সংখ্যাগুলি প্রক্রিয়া করতে ব্যবহৃত হয়। অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি হল আট। অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতিতে ৮টি সংখ্যা রয়েছে। এগুলি হল ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ এবং ৭ যার মানে এখানে সবচেয়ে বড় সংখ্যা হল ৭। এবং এর চেয়ে একটি বড় সংখ্যা গঠন করতে, আপনাকে দুই বা তার বেশি সংখ্যা বিন্যাস করতে হবে। নীচের টেবিলটি দশমিক সংখ্যার পাশাপাশি বাইনারি সমতুল্য সংখ্যাগুলি দেখায়।

decimal to octal

এবারে দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতিতে রূপান্তর দেখা যাক।

 

দশমিক থেকে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর

যেহেতু অক্টাল সংখ্যার ভিত্তি আট। সুতরাং যেকোনো দশমিক পূর্ণ সংখ্যাকে আট দ্বারা ভাগ করে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করা যেতে পারে। ভাগফল শূন্য না হওয়া পর্যন্ত পুনঃবন্টন করতে হবে এবং ভাগফলকে পাশাপাশি সাজিয়ে অক্টাল সংখ্যা পাওয়া যাবে। এখানে শেষ অংশটি সর্বোচ্চ গুক্তত্বের সংখ্যা হিসাবে বিবেচিত হবে। উদাহরণস্বরূপ, আসুন ৭৫ (দশমিক) সংখ্যাটিকে একটি অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করি।

decimal to octal convert

আপনি যদি একটি দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যাকে অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান তবে আপনাকে সেই সংখ্যাটিকে আট দ্বারা গুণ করতে হবে এবং পূর্ণ সংখ্যাটি আলাদা করতে হবে। যদি গুণফলে ভগ্নাংশ থাকে তবে এটিকে আবার গুণ করতে হবে। সবশেষে, পূর্ণ সংখ্যাগুলো পাশাপাশি সাজানো হলে অক্টাল সংখ্যা পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে প্রথম পূর্ণ সংখ্যাটিকে সর্বোচ্চ গুক্তত্বে সংখ্যা হিসেবে ধরা হয়। উদাহরণস্বরূপ, আসুন 0.২৫ কে একটি অক্টাল সংখ্যায় রূপান্তর করি।

The rule for converting decimal fractions to octal
 

অক্টাল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর

অক্টাল সংখ্যা একইভাবে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণিত করে এবং পরে গুণফল দ্বারা যোগ করলে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর হয়। নিচের উদাহরণটি লক্ষ্য করুন। ১১৩.১২ অক্টাল সংখ্যাটি দশমিক সংখ্যায় রূপান্তরিত।

octal  to decimal convert
 

হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি

কম্পিউটারে ব্যবহৃত আরেকটি সংখ্যা পদ্ধতিকে বলা হয় হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি। এই নম্বর সিস্টেমটি কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ বাইনারি সংখ্যাগুলি প্রক্রিয়া করতেও ব্যবহৃত হয়। হেক্সাডেসিমেল হল একটি ১৬ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে ১৬টি চিহ্ন, প্রতীক বা সংখ্যা রয়েছে। এগুলি হল ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, A, B, C, D, E এবং F৷ নীচের টেবিলটি দশমিক সংখ্যার পাশাপাশি হেক্সাডেসিমেল সমতুল্য সংখ্যাগুলিও দেখানো হলো৷

hexadecimal to decimal
 

দশমিক থেকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর

হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার ভিত্তি হল ১৬৷ একটি পূর্ণ দশমিক সংখ্যাকে একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করতে, এটিকে ১৬ দ্বারা ভাগ করতে হবে৷ ভাগফলটি শূন্য না হওয়া পর্যন্ত পুনরায় ভাগ করতে হবে৷ সবশেষে, ভাগশেষসমূহ শেষ থেকে শুরুতে অবশিষ্টাংশকে বাছাই করলে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পাওয়া যায়।

৫৫ দশমিক সংখ্যাকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করা যাক।

decimal to hexadecimal convert

ফলাফল: ৩৭ (পঞ্চান্ন - হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি)।

আপনি যদি একটি দশমিক ভগ্নাংশ সংখ্যাকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান তবে আপনাকে পুনঃ পুনঃ ১৬ দ্বারা ভগ্নাংশকে গুণ করতে হবে। গুণফল থেকে প্রাপ্ত পূর্ণসংখ্যাগুলি পাশাপাশি সাজিয়ে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, আসুন আমরা ০.৫০ সংখ্যাটিকে একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রূপান্তর করি।

The rule for converting decimal fractions to hexadecimal

ফলাফল: ০.৮ হেক্সাডেসিমেল

 

হেক্সাডেসিমেল থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর

হেক্সাডেসিমেল সংখ্যার ভিত্তি হল ১৬। আপনি যদি একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করতে চান, আপনি সেই সংখ্যাটিকে তার স্থানীয় মান দ্বারা গুণ করতে পারেন এবং প্রাপ্ত সংখ্যাগুলি যোগ করলে দশমিক সংখ্যা পাবেন।

A২.৮ কে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর ।

hexadecimal to decimal convert
 

বাইনারি সংখ্যার যোগ

বাইনারি সংখ্যার যোগ ও বিয়োগ খুবই সহজ। যোগ এবং বিয়োগ করার সময় দুটি ভিত্তি বিবেচনা করতে হবে। নীচের টেবিলে বাইনারি যোগগুলি লক্ষ্য করুন।

Binary Addistion

বাইনারি যোগ করার নিয়ম

 

বাইনারি সংখ্যা বিয়োগ

নিচের টেবিলে বাইনারি সংখ্যার বিয়োগ লক্ষ্য করুন।

Binary Division

বাইনারি বিয়োগের নিয়ম

 

কোডিং

আমরা কম্পিউটারে দশমিক সংখ্যা ইনপুট করি। কিন্তু কম্পিউটার সরাসরি নম্বর বুঝতে পারে না। কারণ কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যা বুঝতে পারে। তাই কম্পিউটারে বর্ণ, সংখ্যা, চিহ্ন, চিহ্ন ইত্যাদি ইনপুট সমতুল্য বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত করে নেয়া হয়। রূপান্তর প্রক্রিয়াকে কোডিং বলা হয়। যখন বড় দশমিক সংখ্যাগুলি বাইনারি সংখ্যায় লেখা হয়, তখন অনেক বড় হয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি ৩২৭৬৭ নম্বরটি বাইনারিতে লিখতে চান তবে এটি হবে ১১১১১১১১১১১১১১। তারপর এক লাখ বা ​​এক কোটি প্রকাশ করার জন্য প্রচুর বাইনারি সংখ্যার সংখ্যা প্রয়োজন। এই কারণে, ৯ দশমিকের বেশি সংখ্যাগুলিকে কোড করা হয় । দশমিক ০-৯ পর্যন্ত দশ সংখ্যার বাইনারি কোড মনে রাখার মাধ্যমে যেকোন বড় সংখ্যক কোড সহজেই নির্ধারণ করা সম্ভব।

 

বাইনারি কোডেড দশমিক (BCD)

বাইনারি কোডেড ডেসিমেল (BCD) কোড তৈরি করা হয়েছে দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় বা বাইনারি সংখ্যাকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করার প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য। ৮ বিট কোড প্রকাশের জন্য স্ট্যান্ডার্ড মান হিসাবে বিবেচিত হয়। যাইহোক, ০-৯ পর্যন্ত সংখ্যা প্রকাশ করার জন্য শুধুমাত্র ৪ বিট যথেষ্ট। বাকি চারটির মধ্যে তিনটিকে বলা হয় জোন বিট এবং অন্যটিকে প্যারিটি বিট। জটিলতা এড়াতে ৮ বিটের পরিবর্তে ৪ বিট বিসিডি কোডের উদাহরণ দেওয়া হলো:

BCD Table

শেষ উদাহরণ বিশ্লেষণ করা যাক, ১২৮ দশমিক নম্বরটি বাইনারিতে প্রকাশ করতে ৮ বিট প্রয়োজন, যা বাইনারিতে ১০০০০০০০ হবে এবং BCD কোডে ৪ বিট প্রকাশ করতে ১,২ এবং ৮কে আলাদাভাবে ৪ বিট বাইনারি কোডে লিখতে হবে। এইভাবে ০-৯ পর্যন্ত ৪ বিট বাইনারি কোড ব্যবহার করে যেকোনো বড় সংখ্যাকে সহজেই প্রকাশ করা যায়। ০-১৫ পর্যন্ত মোট ষোলটি বাইনারি সংখ্যা ৪ বিট ব্যবহার করে প্রকাশ করা যেতে পারে। কিন্তু BCD কোডে শুধুমাত্র ০-৯ বাইনারি ফরম্যাট ব্যবহার করা হয়। অবশিষ্ট ১০১০,১০১১,১১০০, ১১০১,১১১০ এবং ১১১১ মোট ছয়টি ফরম্যাট ব্যবহার করা হয়েছে। বিসিডি কোডগুলি ক্যালকুলেটর, ইলেকট্রনিক কাউন্টার, ডিজিটাল ভোল্টমিটার, ডিজিটাল ঘড়ি ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।

 

ASCII এবং EBCDIC কোড

আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড ইনস্টিটিউট ASCII কোড প্রকাশ করেছে, যা ব্যক্তিগত কম্পিউটার সহ বিভিন্ন কম্পিউটারে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এই কোডিং পদ্ধতিতে 2 পাওয়ার ৮ = ১২৮টি বিভিন্ন কোড তৈরি করা যায়। ডেটা স্থানান্তরের জন্য প্যারিটি বিট ব্যবহার করার সময়, এর দৈর্ঘ্য বিশেষভাবে ৮ বিট বা ১ বাইট। IBM কোম্পানী EBCDIC নামে একটি নতুন ৮-বিট কোড তৈরি করেছে, যা তার IBM কম্পিউটারে ব্যবহারের জন্য আলাদা। তবে নাম ভিন্ন হলেও পদ্ধতি একই। ৭ বিটের ১২৮টি সজ্জায়, দুটি পদ্ধতি দুটি নামে কোড করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৮ তম বিট অবশ্যই একটি প্যারিটি বিট হতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, ASCII কোডিং পদ্ধতিতে, ৮ বিটের ১০১০০০০১-এ সজ্জাকে A বলা হয় কিন্তু EBCDIC পদ্ধতিতে, ১১০০০০০১-এ সজ্জাকে বলা হয় A। আমি আপনাকে আরও কয়েকটি উদাহরণ দিই।

ASCII and EBCDIC codes

অবিবিবাহিত মর্মে প্রত্যয়নপত্রের জন্য আবেদন

অবিবিবাহিত মর্মে প্রত্যয়নপত্রের জন্য আবেদন

প্রতি 
ক্যান্টনমেন্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার 
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট |
বিষয়: অদ্যাবধি অবিবিবাহিত মর্মে প্রত্যায়নপত্রের জন্য আবেদন।
জনাব,
আমি ফাতেমা আক্তার (এখানে যে ব্যাক্তি আবেদন করবেন তার নাম), স্বামী-  মরহুম সাদিক আহমেদ, মাতা-  রেহানা বানু , বর্তমান ঠিকানা:  বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল,  ঢাকা - ১০০৬ এবং  স্থায়ী ঠিকানা : বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল,  ঢাকা - ১০০৬ আমার কন্যা ফারজানা আক্তার ও বর্ষা আক্তার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হননি এই  মর্মে একটি প্রত্যয়নপত্র প্রয়োজন। এ লক্ষে একটি হলফ নামা সংযুক্ত করলাম।

অতএব, আমার কন্যাদ্বয়ের অবিবাহিত  সনদ প্রদান করে বাধিত করার জন্য অনুরোধ করছি। 

(ফাতেমা আক্তার)
তারিখ : ০৮/০৮/২০২২                    
বাসা#২০১ হামিদ পল্লী স্কুল,  ঢাকা - ১০০৬
মোবা: ০১৬৬৬৬৬৬১১১১১

How to lock folder by password in windows two method

How to lock folder by password in windows two method

Today we will tell you how to lock a folder in any version of the window. Folders cannot be locked directly, but there are two methods you can lock your folder or file.  Hare we write on how to put a password on folder windows 10, windows 7, windows 11, windows XP  any version of windows without software. it is also will be password protect folder or file. The method are following is given:

Method 1-

Step 1: First select the folder or file you want to lock.

Step 2: Click the mouse right button then click the "Properties" at the bottom.
how-to-lock-foldar-part1

Step 3: A new tab will open there. Click on "Security" next to the "sharing" option.
how-to-lock-foldar-part2

Step 4: Then select "Administrators (Admin-pc Administrators)" with the mouse and then click on "Edit".
how-to-lock-foldar-part3

Step 5: A new tab will open called "Permission for personal info". Again select "Administrators (Admin-pc Administrators)",  You will see the "Deny" option at the bottom. Check the checkbox cells below it with the mouse.
how-to-lock-foldar-part4

Step 6: Click on the "Apply" option
/how-to-lock-foldar-part5

Step 7: When another new tab opens, select "yes" option. After the click then your folder will be locked.
how-to-lock-foldar-part6



Now that your folder is locked. when  you want to open it how can you do that, Here's the solution how to open it:
how-to-unlock-foldar
Method 1 Solution:
Step 1: First, select your locked folder. Then right-click the mouse and click on the "properties" option.
how-to-lock-foldar-part1

Step 2: A new tab will open there. Click on the "sharing" option.
how-to-lock-foldar-part2

Step 3: Then select "Administrators (Admin-pc Administrators)" with the mouse and then click on "Edit".
how-to-lock-foldar-part3

Step 4: A new tab will open called "Permission for personal info". Again select "Administrators (Admin-pc Administrators)",  You will see the "Deny" option at the bottom. Uncheck the checkbox cells below it with the mouse.
how-to-unlock-foldar-part1

Step 5: Click on the "Apply" option. After that click ok then your folder is unlocked.
how-to-unlock-foldar-part2



Method 2-
Now I will show you another rule on how to give a password by locking in a file or folder.

Step 1: First, select your folder.

Step 2: Right-click on the mouse then click the "Add to archive" option.
How-to-lock-folder-by-password-p1

Step 3: A new tab will open there. Select the "Zip" box and click on the "Set Password" button.
How-to-lock-folder-by-password-p2

Step 4: Click "ok" with the password of your choice. Then "Ok" again. Your password has been added to your file.
How-to-lock-folder-by-password-p3

Now that your folder is locked. when  you want to open it how can you do that, Here's the solution how to open it:
Method 2 Solution:
Step 1: First, select your locked folder. Then right-click the mouse and click on the "Extract Here" option.



Step 2: Then a password box like the image below will appear. Click the OK option with your password.


how to put password on folder windows 10, how to lock folder in windows 7, lock-a-folder, how to password protect a folder in windows 11, how to put a password on a folder windows 10 without software, how to password protect a file in windows 10, password protect zip folder windows 10, Can I lock a folder on my computer, Can I lock a folder on my computer?

Durood Sharif Hindi Mai Likha Hua Durood Shareef in Hindi Lyrics Translation

Durood Sharif Hindi Mai Likha Hua Durood Shareef in Hindi Lyrics Translation

 durood sharif hindi mai likha hua
                                                                                                                                                                                                         Durood Sharif Arabic
                       اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّدٍ  كَمَا صَلَّيْتَ عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ وَعَلَىٰ آلِ إِبْرَاهِيمَ  وَبَارِكْ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَعَلَىٰ آلِ مُحَمَّدٍ  كَمَا بَارَكْتَ عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ وَعَلَىٰ آلِ إِبْرَاهِيمَ فِي الْعَالَمِينَ  إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ

Durood Sharif Hindi me
अल्लाहुम्मा सल्लि अला मुहम्मदिन व अला आलि मुहम्मदिन कमा सल्लैता अला इब्राहीम व अला आलि इब्राहीमा इन्नक हमीदुम मजीद, अल्लाहुम्म बारिक अला मुहम्मदिन व अला आलि मुहम्मदिन कमा बारक्ता अला इब्राहीमा व अला आलि इब्राहीमा  इन्नक हमीदुम मजीद।

Durood Sharif Hindi Meaning
ए अल्लाह बरकत उतार हजरत मुहम्मद सल्लल्लाहु तआला अलैहि वस्सल्लम पर और हजरत मुहम्मद सल्लल्लाहु तआला अलैहि वस्सल्लम के घर वालों पर जैसे बरकतें की तूने हजरत इब्राहिम अलैहिस्सलाम पर और हजरत इब्राहिम अलैहिस्सलाम के घर वालों पर बेशक तुहि तारीफ़ के लायक बड़ी बुजुर्गी वाला है। 
 


Tags:
दरूद शरीफ अल्लाहुम्मा सल्ले अला, दरूद शरीफ इन हिंदी इमेजेज, durood sharif hindi mai likha hua, durood sharif hindi me, durood sharif hindi meaning, durood sharif hindi image, Durood Shareef in Hindi Lyrics Translation, दरूद शरीफ हिंदी में, Durood Sharif in Hindi, durood sharif in hindi lyrics, durood e ibrahim in hindi, darood sharif lyrics, jumma ka darood sharif in hindi, darood sharif in hindi allah huma sale ala, chota darood sharif in hindi image, durood e ibrahim hindi urdu english translation, durood e ibrahim in urdu
 

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৫টি পদে ১৫৪ টি আসন খালি - BD Govt Job Circular 2022

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৫টি পদে ১৫৪ টি আসন খালি - BD Govt Job Circular 2022

সহকারী প্রকৌশলী, সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, সহকারী প্রকৌশলী  বিদ্যুৎ, সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক), উপ কর্মকর্তা ইত্যাদি  নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি |
স্থানীয় সরকার বিভাগের ৪৬.০০.০০০০.০৭০.১১.০০২.১৮-১৩০১ নম্বর স্মারকমূলে প্রাপ্ত ছাড়পত্র অনুযায়ী ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কর্মচারী চাকরি বিধিমালা, অনুসারে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাংগঠনিক কাঠামোভূক্ত নিম্নবর্ণিত শূন্য পদে ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলে প্রদত্ত বেতন ভাতায় সরাসরি নিয়োগের জন্য নিম্নবর্ণিত পদের পার্শ্বে বর্ণিত শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের নিকট থেকে দরখাস্ত আহবান |
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৫টি পদে ১৫৪ টি আসন খালি
p2p5p6
Recently government job circular, সরকারি চাকরির খবর bd govt job circular 2022, Recent job news,Government job circular 2022, BD govt Job circular 2022, BD Job, Recent govt job circular 2022, বাংলাদেশ সরকারি জব সার্কুলার 2022, Job circular Recent govt job circular 2022, BD govt job circular 2022, Govt job,bd gov job, সরকারি চাকরির নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, bd govt job, BD job circular, Govt job circular, সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি

২৮ মার্চ আধা বেলা হরতাল ডেকেছেন ডা জাফরুল্লাহ চৌধুরী

২৮ মার্চ আধা বেলা হরতাল ডেকেছেন ডা জাফরুল্লাহ চৌধুরী

দ্রব্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে ২৮ মার্চ আধা বেলা হরতাল ডেকেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রর ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও বাম জোট ।

শুক্রবার পৃথক সংবাদ সম্মেলনে দুপুরে ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য সিটি হাসপাতালের বীর উত্তম মেজর হায়দার মিলনায়তনে এ  তিনি এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন জোনায়েদ সাকি, শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, নাঈম জাহাঙ্গীর, জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু প্রমুখ।

হরতালে তিনটি দাবি চাওয়া হবে দাবি গুলো  হলো: দুই কোটি দরিদ্র পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে নিয়মিত রেশম সরবরাহ, দ্রব্যমূল্যকে ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসা, এবং পণ্যের দাম বাড়াতে ট্রেড সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করায় হলো এ হরতালের মূল উদ্দেশ্য। বিএনপিও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে হরতালে সমর্থন দিবে বলে জানা গিয়েছে তবে তারা ২৮ মার্চ ময়দানে থাকবে কিনা এ সম্পর্কে জানা যায়নি।

সাধারণ মানুষদের উদ্দ্যেশে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ২৮ তারিখ সবাই  ঘরে থাকবেন কর্মস্থলে যাওয়ার দরকার নেই, বাইরে বের হলে আমাদের সাথে যোগ দিতে হবে।

জাভা এর ক্লাস এবং অবজেক্ট কি - What is Java porogram classes and objects Bangla

জাভা এর ক্লাস এবং অবজেক্ট কি - What is Java porogram classes and objects Bangla

জাভা এর ক্লাস এবং অবজেক্ট কি - What is Java porogram classes and objects Bangla
জাভা এর ক্লাস: জাভার ক্লাস হলো একটি ভার্চুয়াল পার্ট এখানে কোনো মেমোরি খরচ হয়না। এখানে শুধু মাত্র কোনো কিছুর বৈশিষ্ট্য এবং তার ক্রিয়াকলাপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
জাভা এর অবজেক্ট: জাভার ক্লাস হলো একটি রিয়্যাল পার্ট এখানে কোনো মেমোরি খরচ হয়। এখানে শুধু মাত্র ক্লাসের বৈশিষ্ট্য এবং তার ক্রিয়াকলাপ নিয়ে কাজ করে।

এখানে নিচের কোডটি ভালো মতো লক্ষ্য করুন :



public class Cow {
//    common propartis
    int age=2;
    int weight= 80;
    String color="Red";
           //    common propartis
    
//    Behaviour
    void run()
    {
        System.out.println("The Cow is running");
    }
     void sleep()
    {
        System.out.println("The Cow is sleeping");
    }
       void eat()
    {
        System.out.println("The Cow is eating");
    }
       //    Behaviour
       
 public static void main(String[] args)
  {
      Cow co =new Cow();
//      Co is object
 System.out.println(co.age);
  System.out.println(co.weight);
   System.out.println(co.color);
   
 co.eat();
 co.sleep();
 co.run();
      
  }         
    
}



আমরা ইতি মধ্যেই বলেছি যে ক্লাস কিছুর বৈশিষ্ট্য এবং তার ক্রিয়াকলাপ নিয়ে আলোচনা করে। কোডে একটি গরু সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এখানে তার বয়স, ওজন, গায়ের রং গুলো হলো তার বৈশিষ্ট্য এবং সে কি কাজ করে গুমাই, খাই , রাগে, দৌড়াই এগুলো হলো তার ক্রিয়াকলাপ বা আচরণ এসবই হলো ক্লাস এর অন্তর্ভুক্ত যা সকল গরুর ক্ষেত্রেই দেখা যাই। এগুলোর জন্য কোনো মেমরি তৈরী হয়না, ভার্চুয়াল পার্ট।

আর এই গরুর বৈশিষ্ট নিয়ে যে সমস্ত কাজ করা হয় তা হলো অবজেক্ট। এখানে Co হলো একটি অবজেক্ট। যা ক্লাসের বৈশিষ্ট্য এবং ক্রিয়াকলাপ অবজেক্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।

বইমেলা সম্পর্কে প্রতিবেদন

বইমেলা সম্পর্কে প্রতিবেদন

তোমার দেখা একটি বইমেলা সম্পর্কে প্রতিবেদন তৈরি কর।

উত্তর 

                প্রতিবেদনের শিরোনাম    : জমজমাট একটি বইমেলা
                সরেজমিনে তদন্তের স্থান     : বাংলা একাডেমী
                প্রতিবেদন তৈরির সময়     : বিকাল ৫টা
                প্রতিবেদন তৈরির তারিখ     : ২৪.০৫.২০২৫... খ্রি:
                প্রতিবেদকের নাম ও ঠিকানা 
                                                   নাম : সিয়াম আহমেদ 
                                                   থানা: রূপনগর
                                                   জেলা: ঢাকা। 

বিষয় : জমজমাট একটি বইমেলা 

স্মারক: জম, বই/১২৫/খ/৫-০২-২০২৫... খ্রি: 
জনাব, 
বইমেলা আমাদের বাঙালি জাতীয় জীবনের একটি ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে বাংলা একাডেমী কর্তৃক আয়োজিত বইমেলা। প্রতি বছর একুশ স্মরণে বাংলা একাডেমী মাসব্যাপী বইমেলার আয়োজন করে। বইমেলাকে কেন্দ্র করে বাংলা একাডেমী কর্তৃপক্ষ ব্যাপক আয়োজন করে থাকে। প্রতিবারের মতো এবারও একুশের বইমেলা বসে। মেলায় গিয়ে বই কিনতে আমি খুব পছন্দ করি। একদিন আমার বন্ধু রাকিবেকে সাথে নিয়ে মেলায় চলে যাই। বইমেলাকে ঘিরে মানুষের সাজসাজ রব আমাকে বিস্ময়াভিভূত করে। নতুন বইয়ের পসরা সাজিয়ে কত যে প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নেয় তার অন্ত নেই। যাদের স্টলে যাই তাদেরই বই আমাকে আকৃষ্ট করে। কিন্তু সীমাবদ্ধতার কারণে সব কেনা হয় না। এবারের বইমেলা থেকে যতগুলো বই কিনেছি তার মধ্যে সবচেয়ে ভাল লেগেছে যে বইটি তা আমার বন্ধুকে দিয়েছি। বইমেলা বাঙালির প্রাণের মেলা। যদিও মনে হয় কোনো কমতি নেই। তার পরও যেন কিছুর অভাব থেকে যায় বলে মনে হয়। বিশেষ করে নিরাপত্তার বাড়াবাড়ি আমাকে বিব্রত করে। এটি প্রাণের উদ্যমকে কিছুটা কমিয়ে দেয়। 
জায়গার কিছুটা স্বল্পতা থাকে বলে মনে হয়। যদি আরও ব্যাপক পরিসরে করা যেত তবে মানুষের গাদাগাদি থেকে রেহাই পাওয়া যেত। 
মেলা উপলক্ষে বইয়ের দাম আরও কমিয়ে দেয়া প্রয়োজন বলে মনে হয়। তাতে করে বেশি বই কেনা যেত।

SSC english 1st paper suggestion 2023 এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৩

SSC english 1st paper suggestion 2023 এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৩

SSC english 1st paper suggestion 2023 এসএসসি ইংরেজি ১ম পত্র সাজেশন ২০২৩

Secondary School Certificate(SSC) 2023 
English First Paper(All Board) 
Suggestion, Full Marks-100 
PART-A: READING TEST-50 MARKS 

Seen Passage(Ques. No-1&2) 

May Day ---------- 7*
Mainul Islam ---------- 3*
26th March ---------- 3*
Meherjan lives ---------- 7*
Human can neither ---------- 7*
Michael MadhusudhanDutta  ---------- 3*
Zahir Raihan ---------- 3*
Countries of the world ---------- 7*
In a speech at the 90th ---------- 7*
It was late summer ---------- 3*


Seen Passage(Ques. No-3 & 4) 

Today there are ---------- 7*
21st February ---------- 3*
Human can neither ---------- 3*
Michael Madhusudhan Dutta ---------- 3*
Countries of the world---------- 3*
Zahir Raihan ---------- 3*
26th March ---------- 7*
Meherjan lives ---------- 7*


Unseen Passage(Ques. No-5&6) 

Charles Babbage ---------- 7*
Humayun Ahmed ---------- 3*
Neil Armstrong ---------- 7*
Albert Einstein ---------- 7*
Louis Pasteur ---------- 3*
Stephen Hawking ---------- 7*
Abraham Lincoln ---------- 3*
Begum Rokeya ---------- 3*
Munshi Abdur Rouf ---------- 7*
John Milton ---------- 3*
 
PART-B: WRITING PART-50 MARKS 

[Note: also follow english 2nd paper paragraph]
Paragraph Writing (Ques. No-7) 

Deforestation ---------- 7*
A Road Accident---------- 3*
Load-Shedding ---------- 7*
A Book Fair ---------- 7*
A Winter Morning ---------- 3*
Traffic Jam ---------- 7*
A school Magazine ---------- 3*
Environment Pollution ---------- 3*
Tree Plantation ---------- 7*
A School Library  ---------- 3*


Completing Story (Ques. No-8) 

A thirsty crow ---------- 7*
Robert Bruce ---------- 3*
Grasp all lose all ---------- 3*
Two friends and bear ---------- 7*
Bayzid and his mother ---------- 3*
Sheikh Saadi ---------- 3*
Nobody believes a liar ---------- 7*
Two rats stole a piece ---------- 3*
Unity is strength ---------- 7*
Honest wood-cutter ---------- 7*


Email Writing (Ques. No-9) 

Preparation for SSC  ---------- 7*
Thanking for birtday gift ---------- 3*
Father/mother death ---------- 3*
Prize giving ceremony ---------- 7*
Co-curricular activities ---------- 7*
Brilliant success ---------- 3*
Intend to do after SSC ---------- 7*
Thanking for hospitality ---------- 7*
How to improve English ---------- 3*


Dailogue Writing (Ques. No-10) 

Aim in Life ---------- 3*
Physical Exercise---------- 3*
Illiteracy Problem ---------- 7*
Reading Newspaper ---------- 7*
Tree Plantation ---------- 7*
Learning English ---------- 3*
Early Rising/morning walk ---------- 3*
Preparation for SSC ---------- 7*
Mobile Phone/Facebook ---------- 7*
Village & City Life ---------- 3*

ssc english short suggestion 2023, ssc english 1st paper suggestion 2023, ssc 2022 english 1st paper suggestion dhaka board, ssc english 1st paper question 2023, ssc english paragraph suggestion 2023, ssc english suggestion 2023 pdf, ssc english paragraph suggestion 2022, dialogue suggestion for ssc 2022, short suggestion for ssc 2022, ssc english 1st paper suggestion 2023, ssc 2023 english 1st paper suggestion, ssc 2023 english suggestion, এসএসসি ইংরেজি সাজেশন ২০২৩, ssc suggestion 2023 english 1st paper, ssc english suggestion 2023, ssc english 1st paper short suggestion 2023, ssc english 1st paper suggestion 2023 pdf, ssc exam 2023 english suggestion, ssc english 1st paper suggestion, english 1st paper, ssc 2023, english 1st paper suggestion ssc 2023, ssc 2023 english 1st paper

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- জ্ঞানমূলক)

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- জ্ঞানমূলক)

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- জ্ঞানমূলক)
সকল বোর্ডের জন্য জ্ঞানমূলক প্রশ্নের সাজেশন ২০২৩ ও ২০২৪

উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন দ্বিতীয় পত্র 
জ্ঞানমূলক প্রশ্নের সাজেশন
প্রথম অধ্যায় পরিবেশ রসায়ন


TDS কী? 
TDS (Total Dissolved Solid) হলো- কোনো নমুনা পানিতে সমস্ত দ্রবীভূত কঠিন পদার্থ। 

মোল ভগ্নাংশ কী? 
মোল ভগ্নাংশ হলো কোনো মিশ্রণের একটি উপাদানের মোল সংখ্যার সঙ্গে ঐ মিশ্রণে উপস্থিত মোট মোল সংখ্যার অনুপাত 

অনুবন্ধী অম্ল কী?
কোনো ক্ষারকের সাথে একটি প্রোটন যুক্ত হলে যে অম্লের সৃষ্টি হয় তাই ঐ ক্ষারকের অনুবন্ধী অম্ল। 

আদর্শ গ্যাস কাকে বলে? 
যেসব গ্যাস সকল তাপমাত্রায় ও চাপে গ্যাসের সূত্রসমূহ যেমন বয়েলের সূত্র, চার্লসের সূত্র, অ্যাভোগেড্রোর সূত্র যথাযথভাবে মেনে চলে তাদের আদর্শ গ্যাস বলে। 

এসিড বৃষ্টি কাকে বলে? 
যে বৃষ্টির পানিতে নানাবিধ অম্লধর্মী অক্সাইড বা এসিড মিশ্রিত থাকার কারণে ঐ বৃষ্টির পানির pH < 5.6 হয় সে বৃষ্টিকেই এসিড বলে।

বাস্তব গ্যাস কাকে বলে ?
যেসব গ্যাস সব তাপমাত্রা ও চাপে PV = nRT সূত্র মেনে চলে না তাদেরকে বাস্তব গ্যাস বলে । 

অনুবন্ধী অম্ল কী?
কোনো ক্ষারকের সাথে একটি প্রোটন যুক্ত হলে যে অম্লের সৃষ্টি হয় তাই ঐ ক্ষারকের অনুবন্ধী অম্ল। 

অনুবন্ধী ক্ষারক কী? 
অনুবন্ধী ক্ষারক হলো কোনো অম্ল থেকে প্রোটন অপসারণের ফলে সৃষ্ট ক্ষারক। 

কার্ধেক্যাটায়ন কী? 
ধনাত্মক চার্জবিশিষ্ট জৈব আয়নসমূহকেই কার্বোক্যাটায়ন বলে। 

এসিড বৃষ্টি কী?  
মনুষ্য সৃষ্ট উৎস হতে নির্গত কিছু গ্যাস যেমন- SO2, এবং No2 বায়ুমণ্ডলের জারণ বিক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন পদার্থ পরবর্তিতে বৃষ্টির পানির সাথে বিক্রিয়া করে বিভিন্ন রকম এসিড উৎপন্ন করে যা বৃষ্টির পানির সাথে মিশে ভূ-পৃষ্ঠে পতিত হয়। এরূপ বৃষ্টিকে এসিড বৃষ্টি বলা হয়। 

আদর্শ গ্যাস কাকে বলে? . 
যেসব গ্যাস সকল তাপমাত্রায় ও চাপে গ্যাসের সূত্রসমূহ যেমন বয়েলের সূত্র, চার্লসের সূত্র, অ্যাভোগেড্রোর সূত্র যথাযথভাবে মেনে চলে তাদের আদর্শ গ্যাস বলা হয়।

STP কি? 
STP এর পূর্ণরূপ হচ্ছে- Standard Temperature and Pressure। এ পদ্ধতিতে তাপমাত্রা 0°C বা 273K ও চাপ 1 atm বা 101.325 kPa ধরা হয়।

প্লাস্টিসিটি কী?
যখন কোনো পদার্থ বা উপাদান তাদের উপর প্রয়োগকৃত বল প্রত্যাহার করার পরও বিকৃত বা অস্বাভাবিক অবস্থা হতে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না তখন পদার্থের ঐ ধর্মকে প্লাস্টিসিটি বলে।

রেসিমিক মিশ্রণ কী? . 
দুটি এনানসিওমার সমাণুর সমতুল বা সমপরিমাণ মিশ্রণকে রেসিমিক মিশ্রণ বলে। এ ধরনের মিশ্রণ সমবর্তিত আলোর তলকে ঘুরাতে পারে না বলে আলোক নিষ্ক্রিয় হয়। 

কার্যকরী মূলক কী? 
যে সকল পরমাণু বা পরমাণুগুচ্ছ বা মূলক কোনো জৈব যৌগের অণুতে বিদ্যমান থেকে ঐ যৌগের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলি কার্যত রাসায়নিক বিক্রিয়া নির্ধারণ করে তাদেরকে কার্যকরী মূলক বলা হয়। 

নাইলন কি ?
অ্যামাইডের পলিমারকে পলিঅ্যামাইড বলে। পলিঅ্যামাইড তন্তুময় পদার্থ। বাণিজ্যিকভাবে এ সাংশ্লেষিক তত্ত্ব নাইলন নামে পরিচিত। যেমন, নাইলন-661 

আরো আসবে........

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- অনুধাবনমূলক)

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- অনুধাবনমূলক)

HSC Suggestion Chemistry 2nd Paper (পরিবেশ রসায়ন- অনুধাবনমূলক)
সকল বোর্ডের জন্য অনুধাবনমূলক প্রশ্নের সাজেশন ২০২৩ ও ২০২৪

উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন দ্বিতীয় পত্র 
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের সাজেশন
প্রথম অধ্যায় পরিবেশ রসায়ন



বাস্তব গ্যাসের চাপ আদর্শ গ্যাসের চাপ অপেক্ষা কম কেন?
গ্যাসের গতিতত্ত্বের একটি স্বীকার্য হলো- গ্যাস অণুসমূহের মধ্যে কোনো আকর্ষণ বা বিকর্ষণ নেই। এ আকর্ষণ বা বিকর্ষণ না থাকলে আদর্শ অবস্থায় গ্যাসের অণুসমূহ পাত্রের গায়ে যে চাপ প্রয়োগ করতো বাস্তব গ্যাসের ক্ষেত্রে আন্তঃআণবিক আকর্ষণের কারণে তা অপেক্ষা কিছুটা কম চাপ প্রয়োগ করবে। এ কারণে বাস্তব গ্যাসের চাপ আদর্শ গ্যাসের চাপ অপেক্ষা কম।


C3H6O টটোমারিজম ধর্ম প্রদর্শন করে ব্যাখ্যা কর। 
এক বিশেষ ধরনের গতিশীল কার্যকরী মূলক সমাণুতার নাম টটোমারিজম। C3H6O যৌগটি এ টটোমারিজম ধর্ম প্রদর্শন করে। কারণ, প্রোপানোন থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রপিন-2-অল এর সৃষ্টি হয়। অর্থাৎ কিটোনীয় মূলক থেকে ইন ও অল মূলকে রূপান্তর ঘটে। তাই প্রোপানোন ও প্রপিন-2-অল পরস্পরের টটোমার। 
C3H6O টটোমারিজম ধর্ম প্রদর্শন করে ব্যাখ্যা কর
 

ইথাইন অম্লধর্মী কেন? 
ইথাইন অণুর কার্বন পরমাণু sp সংকরিত। এতে s এবং p অরবিটালের অনুপাত।।। ক্ষুদ্রাকৃতি 's' অরবিটালের অনুপাত বেশি হওয়ায় অ্যালকাইনে C-H বন্ধনের শেয়ারকৃত ইলেকট্রন যুগল 'C' পরমাণুর নিউক্লিয়াসের অধিকতর কাছে দৃঢ়ভাবে যুক্ত থাকে। তাই দূরে অবস্থিত 'H' পরমাণুটির বন্ধন শিথিল হয়ে যায় এবং এটি ভেঙে H আয়ন হিসেবে সহজে বিচ্যুত হয়। 
ইথাইন অম্লধর্মী কেন?


এসিড মিশ্রিত পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী বলা হয় কেন? 
যেসব পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ পরিবাহীর আয়ন দ্বারা সাধিত হয়, সেসব পরিবাহীকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী বলে। তড়িৎ বিশ্লেষণে এসিড মিশ্রিত পানিতে এসিডের কোনো পরিবর্তন বা বায় হয় না। এটি শুধু দ্রবণের মধ্য দিয়ে তড়িৎ পরিবাহিতার কাজ করে। কিন্তু পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ এসিড মিশ্রিত পানি থেকে অ্যানোডে উৎপন্ন হাইড্রোজেন আয়ন দ্রবণের মধ্য দিয়ে ও ইলেকট্রন তারের মাধ্যমে ক্যাথোডে পৌঁছায়। অর্থাৎ পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ পরিবাহীর আয়ন দ্বারা সাধিত হয়। তাই এসিড মিশ্রিত পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী বলা হয়। 


মোলার দ্রবণ তাপমাত্রা নির্ভরশীল কেন? ব্যাখ্যা কর । 
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো দ্রবণের প্রতি লিটার আয়তনে এক মোল দ্ভব দ্রবীভূত থাকলে সে দ্রবণকে ঐ দ্রবের মোলার দ্রবণ বলে। আমরা জানি, যেকোনো দ্রবণের আয়তন তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল তাপমাত্রার বাড়ালে যেকোনো দ্রবণের আয়তন বৃদ্ধি পায়। যেহেতু মোলার দ্রবণের আয়তন স্থির থাকতে হয় অর্থাৎ এক লিটার হয় তাই মোলার দ্রবণ তাপমাত্রা নির্ভরশীল। 


C3H5O কার্যকরী মূলক সমাণুতা প্রদর্শন করে ব্যাখ্যা কর । 
যৌগের অনুস্থিত কার্যকরী মূলকের ভিন্নতার কারণে উদ্ভত সমাণুতাকে কার্যকরী মূলক সমাণুতা বলে । কার্যকরী মূলক সমাগুগুলো ভিন্ন ভিন্ন সমগোত্রীয় শ্রেণির সদস্য হয়ে থাকে । উদ্দীপকের C3H5O সংকেত বিশিষ্ট যৌগের সমাণু হলো 

CH3-CH2-CH2-OH 
প্রোপানল

CH3-CH2-O-CH3 
ইথাইল মিথাইল ইথার
যেহেতু একটি সমাণু ইথার ও অন্যটি অ্যালকোহলীয় সমগোত্রীয় শ্রেণির , সেহেতু C3H5O কার্যকরী মূলক সমাণুতা প্রদর্শন করে ।


দুর্বল অম্লের অনুবন্ধী ক্ষারক শক্তিশালী হয় কেন? 
দুর্বল অম্লের অনুবন্ধী ক্ষারক শক্তিশালী হয়। কারণ দুর্বল অম্ল কর্তৃক প্রোটন ত্যাগের প্রবণতা কম হয়। ফলে দুর্বল অম্লের অনুবন্ধী ক্ষারকের প্রোটনের সাথে যুক্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। ফলে এটি তীব্র ক্ষারধর্মী হয়। তাই দুর্বল অম্লের অনুবন্ধী ক্ষারক শক্তিশালী হয়।


0.15M HCL দ্রবণের ঘনমাত্রা ppm এককে কত? 
0.15 M ঘনমাত্রার HCL দ্রবণ = 0.15 molL-1HCI 
= 0.15 × 36.5 gL-1
=5.475 gL-1HCL দ্রবণ 
=(5.475×100) mg L-1
=5475mg L-1
=5475 ppm 
অতএব ppm এককে 0.15 M HCl এসিডের ঘনমাত্রা 5475 ppm ।

 
ফেনল অম্লধর্মী কেন?
ফেনল অম্লধর্মী। কারণ ফেনলের বেনজিন চক্র অনুরণন বা রেজোন্যান্স প্রদর্শন করে। এর ফলে ফেনল অণুতে নিম্নোক্ত অনুরণন কাঠামো সম্ভব। ফেনলের অনুরণনের ফলে - OH মূলকের অক্সিজেন পরমাণুটি আংশিক ধনাত্মক চার্জযুক্ত হয়ে পড়ে। এ অক্সিজেন পরমাণুটি O - H বন্ধনের ইলেকট্রনকে আকর্ষণ করে তখন O - H বন্ধন দুর্বল হয়ে H+ ত্যাগ করে। তাই ফেনল অম্লধর্মী হয়। উৎপন্ন ফেনক্সাইড আয়ন অনুরপনের মাধ্যমে সুস্থিত হয়। 

হাকেল নিয়মটি ব্যাখ্যা কর। 
যেসব যৌগের গঠন চেপ্টা বা সমতলীয় বলয়াকারীবিশিষ্ট এবং এ বলয় গঠনকারী পরমাণুসমূহের (4n+2) সংখ্যক সঞ্চরণশীল π ইলেকট্রন দ্বারা আণবিক অরবিটাল সৃষ্টি হয়, তাদেরকে অ্যারোমেটিক যৌগ বলে। এক্ষেত্রে (4n+2) সংখ্যক π ইলেকট্রন, n = 0,1,2,3 ইত্যাদি দ্বারা বেনজিনয়েড বলয় সংখ্যা বা বিষম চাক্রিক বলয় সংখ্যাকে বুঝানো হয়। জৈব যৌগের সমতলীয় বলয়াকার গঠনে সঞ্চারণশীল (4n+2) সংখ্যক π ইলেকট্রনভিত্তিক অ্যারোমেটিক যৌগের এরূপ সংজ্ঞাকে হাকেল নিয়ম বলে।

চামড়ার ট্যানিং-এ লবণ যুক্ত করা হয় কেন? 
কাঁচা চামড়ায় সম্পৃক্ত লবণ পানি দিয়ে সংরক্ষণ করাকে কিউরিং বলে। চামড়ার প্রোটিন জাতীয় পদার্থ, যেমন- কোলোজেন যাতে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা পচে না যায় তার জন্য সোডিয়াম ক্লোরাইড যোগ করা হয়। উল্লেখ্য, লবণ জীবাণু রোধক। এজন্য চামড়াকে খনিজ ট্যানিং করার আগে চামড়াকে লবণ ও 1.5% H2SO4 এর মিশ্রিত জলীয় দ্রবণে ডুবানো হয়। তখন কোলোজেনের pH কমে যায়। এর ফলে খনিজ ট্যানিং এর এজেন্টসমূহ সহজে চামড়ার ভেতর প্রবেশ করতে পারে। 

সমগোত্রীয় শ্রেণি বলতে কী বুঝ? 
একই প্রকার মৌল সমন্বয়ে গঠিত সমধর্মী জৈব যৌগসমূহকে এদের আণবিক ভরের ক্রমবর্ধমান সংখ্যামানে অর্থাৎ অনুস্থিত কার্বন পরমাণুর বৃদ্ধিক্রমে সারিবদ্ধ করে এবং প্রত্যেক পাশাপাশি দুটি যৌগের মধ্যে মিথিলিন (- CH2 -) মূলকের পার্থক্য বজায় রেখে যে যৌগ শ্রেণি পাওয়া যায়, তাকে সমগোত্রীয় শ্রেণি বলে। এদের সাধারণ সংকেত CnH2n+ এখানে n= 2, 3, 4, 5 ... ইত্যাদি। 

NaCl প্রবণ তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী- কেন?
যেসব পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ আয়ন দ্বারা সাধিত হয় তাদের তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী বলা হয়। NaCl-এর দ্রবণ তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী। একটি এসিড ও তড়িৎরোধী পারে NaCl এর অতি গাঢ় দ্রবণকে নিয়ে অ্যানোড ও ক্যাথোড তড়িৎদ্বার স্থাপন করে তড়িৎ কোষের সাহায্যে পূর্ণ বর্তনী সম্পন্ন করা হয়। এ অবস্থায় তড়িৎ প্রবাহ চালনা করলে দেখা যায় যে, অ্যানোড বা ধনাত্মক তড়িৎদ্বারে Cl2, গ্যাস এবং ক্যাথোড বা ঋণাত্মক তড়িৎদ্বারে Na ধাতু জমা হয়। অর্থাৎ NaCl দ্রবণের তড়িৎ প্রবাহ পরিবাহীর আয়ন দ্বারা সাধিত হয়। এজন্য NaCl দ্রবণ তড়িৎবিশ্লেষ্য পরিবাহী।

HNO2 অপেক্ষা H3PO4 দুর্বল এসিড কেন?
অক্সি এসিডসমূহের কেন্দ্রীয় পরমাণুর ধনাত্মক জারণ সংখ্যা যদি সমান হয় তখন যে এসিডের কেন্দ্রীয় পরমাণুর আকার ছোট তার তীব্রতা বেশি হয়। কেন্দ্রীয় পরমাণুর আকার ছোট হওয়ায় এর চার্জ ঘনত্বের বৃদ্ধি ঘটে। কেন্দ্রীয় পরমাণুর চার্জ ঘনত্বের বৃদ্ধির সাথে সাথে এসিডের তীব্রতারও বৃদ্ধি ঘটে। যেমন- HNO2 ও H3PO4 উভয় এসিডের কেন্দ্রীয় পরমাণুর জারণমান + 5. HNO2 এর কেন্দ্রীয় পরমাণুর P এর আকার H3PO4 ​​​​​​​ এর কেন্দ্রীয় পরমাণুর P এর আকার অপেক্ষাকৃত ছোট হওয়ায় P পরমাণুর তুলনায় N পরমাণুর এর চার্জ ঘনত্ব অধিক হয়। তাই HNO2 অপেক্ষা H3PO4 দুর্বল এসিড

মার্কনিকভের সূত্র উদাহরণসহ লিখ।
মার্কনিতের সূত্র হচ্ছে- অপ্রতিসম অসম্পৃক্ত জৈব যৌগের সঙ্গে অপ্রতিসম বিকারকের যুত বিক্রিয়ায় বিকারক অণুর ঋণাত্মক অংশ সাধারণত কম সংখ্যক হাইড্রোজেন পরমাণুবিশিষ্ট অসম্পৃক্ত কার্বন পরমাণুতে যুক্ত হয়। উদাহরণ : হ্যালোজেন এসিড (HX) এর ঋণাত্মক ও ধনাত্মক অংশ হলো যথাক্রমে x ও H+। কাজেই প্রোপিনের ও HBr-এর বিক্রিয়ায় H-প্রোপাইল ব্রোমাইড ও iso-প্রোপাইল ব্রোমাইড উৎপন্ন হবে। এক্ষেত্রে মার্কনিকভের নিয়ম অনুসারে, প্রধানত প্রোপিনের 1 নং কার্বনের সাথে ধনাত্মক অংশ H+ ও ২নং কার্বনের সাথে ঋণাত্মক অংশ Br যুক্ত হয়েছে। তাই প্রধান উৎপাদ হয়েছেiso-প্রোপাইল ব্রোমাইড।

মৃদু অস্ত্র ও মৃদু ক্ষারকের টাইট্রেশনে কোনো উপযুক্ত নির্দেশক নেই কেন? 
মৃদু অম্ল দ্রবণে মৃদু ক্ষার দ্রবণ ফোঁটায় ফোঁটায় যোগ করলে দ্রবণের pH ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে প্রশমন বিন্দুর কাছাকাছি এলেও দ্রবণের pH মানের হঠাৎ কোনো বিরাট পরিবর্তন সৃষ্টি করা যায়। না। মূল বিষয়টি হলো এক্ষেত্রে দ্রবণের pH মানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই ধীর গতিতে বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে প্রশমন বিন্দু সঠিকভাবে পাওয়া যায় না। তাই এক্ষেত্রে কোনো উপযুক্ত নির্দেশক নেই।


to be continue...........

Tense Bangla Tense বা কাল কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি উদহারণ সহ

Tense Bangla Tense বা কাল কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি উদহারণ সহ

"Tense" শব্দের অর্থ সময় বা কাল। ক্রিয়ার সম্পাদনের সময় বা কালকে "Tense" বলে। অর্থাৎ কোনো কাজ কখন হয় , হবে কিংবা হয়েছিল তা  সঠিক ভাবে প্রকাশ করার জন্য Verb -এর রূপ পরিবর্তন হয় তাই Tense । এটি ছাড়া কোনো ভাব সঠিক ভাবে প্রকাশ করা যাই না। Tense হলো ভাষার প্রাণ। Tense হলো সঠিক ও নির্ভুল ভাবে ভাষা লিখার প্রধান শর্ত । নিচের উদহারণ গুলো একটু লক্ষ্য করি :

1. I eat rice 
আমি ভাত খাই (বর্তমান সময়কে প্রকাশ করে)

2. I ate rice
আমি ভাত খেয়েছিলাম (অতীত সময়কে প্রকাশ করে)

3. I will eat rice 
আমি ভাত খাবো (ভবিষ্যৎ সময়কে প্রকাশ করে)

এখানে মূল varb হচ্ছে খাওয়া মানে eat যা কোনো কাজ করাকে বুজায়। ১ নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন eat varb -এর কোনো পরিবর্তন হয়নি এটি varb -এর মূল ফরমটি বসেছে, যা বর্তমান সময়কে নির্দেশ করে। ২  নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন  eat varb -এর পরিবর্তন হয়ে varb -এর সেকেন্ড ফরমটি বসেছে মানে ate , যা অতীত সময়কে নির্দেশ করে। আমরা জানি eat -এর তিনটি ফর্ম রয়েছে (eat - ate-eaten)। এবং ৩ নম্বর পয়েন্টটি লক্ষ্য করলে দেখবেন eat varb -এর আগে will বসেছে এবং varb -এর মূল ফরমটি বসেছে, যা ভবিষ্যৎ সময়কে নির্দেশ করে।

Tense তিন প্রকার হয়ে থাকে। কারণ আমরা যখন কোনো কথা বলি তা বর্তমান, অতীত বা ভবিষৎ নিয়েই বলাবলি করি। Tense -এর প্রকার গুলি হলো :
 

  • The Present Tense (বর্তমান কাল বা সময়)
  • The Past Tense (অতীত কাল বা সময়)
  • The Future Tense (ভবিষ্যৎ কাল বা সময়)

Tense-Bangla-types-examples-definition
 

The Present Tense (বর্তমান কাল বা সময়):

Verb এর কাজটি যখন বর্তমান কাল বা সময়কে নির্দেশ করে তখন তাকে Present Tense বা বর্তমান কাল বলে। যেমন:
1. He reads a book (সে বই পড়ে)।
2. The boy is playing cricket (ছেলেটি ক্রিকেট খেলছে)।
3. I have done the job (আমি কাজটি করেছি)

বি.দ্রি: ৩ নম্বর পয়েন্টটি একটু লক্ষ্য করি এখানে বলা হয়েছে "আমি কাজটি করেছি" অর্থাৎ অনেকেই মনে করতে পারেন এটি অতীতের ঘটনা সম্পর্কে বলা হয়েছে আসলে এটি তেমনটা না। এখানে বলা হয়েছে "আমি কাজটি করেছি" মানে কাজটি এই মাত্রই শেষ করা হয়েছে যার ফল যেকোনো বিদ্যমান রয়েছে। যদি  বলা হতো "আমি কাজটি করেছিলাম" তাহলে আমরা বুজতাম কাজটি অনেক আগেই করা হয়েগিয়েছে, অর্থাৎ যা এটিকে অতীতের ঘটনা নির্দেশ করে। 
 

The Past Tense (অতীত কাল বা সময়):

verb এর কাজটি যখন অতীত কাল বা সময়কে নির্দেশ করে তখন তাকে Past Tense বা অতীত কাল বলে। যেমন:
1. She sang a song. (সে (মেয়েটি) একটি গান গিয়েছিলো) 
2. The boy was playing cricket. (ছেলেটি ক্রিকেট খেলছিল)
3. I did the job. (আমি কাজটি করেছিলাম)  
 

The Future Tense (ভবিষ্যৎ কাল বা সময়): 

Verb এর কাজটি যখন ভবিষ্যৎ কাল বা সময়কে নির্দেশ করে তখন তাকে Present Tense বা বর্তমান কাল বলে। যেমন:
1. She will sing a song. (সে(মেয়েটি) একটি গান গাইবে)
2. The boy will be singing a song. (ছেলেটা একটা গান গাইবে)
3. I will do the work. (আমি কাজটি করব)


পরবর্তীতে আমরা Tense - এর প্রকারভেদ গুলির শাখা প্রশাখা সম্পর্কে জানবো     

পরবর্তী আলোচনা Present Tense-কে নিয়ে
 

জাভা ভাষা আবিষ্কারের কারণ  - Origin of Java language in bangle

জাভা ভাষা আবিষ্কারের কারণ - Origin of Java language in bangle

জাভা সুগঠিত, সহজ সরল এবং মানুষের বস্তু-ভিত্তিক ভাষা। এটি যে কেউ খুব দ্রুত আয়ত্ত করতে পারে। কারণ এতে প্রচুর লাইব্রেরি আছে যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে। জাভা ক্রস-প্ল্যাটফর্ম ভাষা। জাভা উইন্ডোজের জন্য অপরিহার্য অংশ নয়, জাভা ছাড়াই উইন্ডোজ স্বয়ং সক্রিয়। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের জাভার প্রয়োজন হয়না যতক্ষণ না আপনি জাভা পিসিতে ইনস্টল করেন। জাভার কার্যকারিতা কারণে এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্টের জন্য জাভা ব্যাপক জনপ্রিয়। জাভা কম্পাইলারটি প্রথম দিকে সান মাইক্রোসিস্টেম দ্বারা তৈরি হয়েছিল এবং এটি সি ল্যাংগুয়েজ দিয়ে তৈরী করা হয়েছিল ও সি++ এর কিছু লাইব্রেরিও এর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু আজকে জাভা শুধু জাভা দিয়েই লেখা হয় কিন্তু জেআরই লেখা হয় সি ধারা। রেডিও, টেলিভিশন, ভিসিআর প্রভাতি ইস্ট্রেনিক যথাংশে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সান মাইক্রোসিস্টেম ১৯৯০ সালে একটি প্রোগ্রাম ভাষা উজানের পরিকল্পনা নেয়। সে লক্ষ্যে গ্রীন প্রজেক্ট (Geen Project) নামে একটি বিশেষ প্রকল্পের আওতায় জেমস গসলিং (James Gosling) এর নেতৃত্বে একদল বিশেষজ্ঞর প্রেট্রিক নউটন (Petrick NaughtOn), ক্রিস ওয়ার্দ (chris Warth), এডওয়ার্ড ফ্রাঙ্ক ( Ed Frank) ও মাইক শেরিডান (Mike Sheridan) র্দীঘ ১৮ মাসের সম্মিলিত গবেষণার ফলে ১৯৯১ সালের শেষের দিকে ওক (Oak) নামে একটি নতুন প্রোগ্রাম ভাষা উদ্ভাবিত হয়। 

গ্রীন প্রজেক্টের প্রধান জেমস গসলিং এর জানালার ধারে একটি ওক গাছ ছিল বলেই হয়তো এর এরূপ নামকরণ করা হয়। ওক ভাষা মূলত কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাথে রেডিও, টেলিভিশন, ভিসিআর, টেলিফোন ইত্যাদি ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের সংযোগ সাধনের উদ্দেশ্যে উদ্ভাবিত হয়। এজন্য সেটি খুব ছোট পরিসরে, অল্প মেমরিতে ব্যবহারের উপযোগী ছিল। আবার বিভিন্ন কোম্পানির তৈরি বিভিন্ন সিপিইউ কর্তৃক ব্যবহারের উপযোগী হওয়ায় তা প্লাটফরম অনির্ভরশীল (Platform Independent) হওয়া আবশ্যক ছিল। তবে সেই সময় ওক নামে আরও একটি প্রোগ্রাম ভাষা চালু থাকায় পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালের দিকে এর নাম পরিবর্তন করে জাভা রাখা হয়। পরবর্তীতে জাভা উন্নয়নে অনেকেই অনেক অবদান রাখেন। তবে গ্রীন প্রজেক্টের প্রধান জেমস গসলিং কে জাভার জনক বলা হয়। ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত জাভা তেমন পরিচিত ছিল না এবং এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সান মাইক্রোসিস্টেমস এর আশা অনেকটা ছেড়েই দিয়েছিল। সে সময়ে ইন্টারনেট ও ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের ব্যবহার ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করায় সান মাইক্রোসিস্টেমস-এর প্রোগ্রামারগণ একটি ওয়েব ব্রাউজার নির্মাণের পরিকল্পনা নেন এবং জাত ভাষায় হটজাভা (HotJava) নামক একটি ব্রাউজার নির্মাণে সফল হন। হটজাভা-য় এপলেট প্রোগ্রাম ব্যবহারের সুবিধাসহ জাভা ভার্চুয়াল মেশিন (Java Vertua Mechine-JVM) এর ব্যবহারে জাভার প্রকৃত ক্ষমতা প্রদর্শিত হয়। আর তার পর থেকেই জাভার উত্থান শুরু। জাভা ভাষার জনপ্রিয়তা আরও বৃদ্ধি পায় যখন ১৯৯৫ সনে নেটস্কেপ তাদের নেটস্কেপ ব্রাউজারে JVM সংযুক্ত হয়। এর পর পরই আইবিএম সহ আরও অনেক প্রতিষ্ঠান সান মাইক্রোসিস্টেমসের সাথে একাত্বতা প্রকাশ করে তাদের ওয়েব ব্রাউজারে জাভা সংযুক্ত করে। এমনকি মাইক্রোসফট ও তাদের ব্রাউজার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে জাভার ব্যবহার অনুমোদন করে। জাভা ভাষায় সি এবং সি++ এর বিঘ্ন সৃষ্টিকারী বৈশিষ্ট্যাবলী বাদ দিয়ে নতুন অনেক বৈশিষ্ট্যের সমন্বয় ঘটান হয়, ফলে জাভা সত্যিকার অর্থে একটি সহজ-সাবলীল, বিশ্বস্ত ও সুবহনীয় প্রোগ্রাম ভাষায় পরিণত হয়। জাভা ভাষার প্রধান বৈশিষ্ট্য হল প্রাটফর্ম অনির্ভরশীলতা। জাভাই প্রথম অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ভাষা যা নিদিষ্ট কিছু হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ফলে এক কম্পিউটার কিংবা অপারেটিং সিস্টেমে লেখা জাভা প্রোগ্রাম ভিন্ন কমিপউটার কিংবা অপারেটিং সিস্টেমে রান করান সম্ভব হয়। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্ক প্রোগ্রামিং-এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় পূর্ণাঙ্গ অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ভাষা হিসেবে জাভা অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং আগামীতে এর পরিধি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হয়।

গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাত ক্যাটাগরিতে ৪৪৯টি শূন্য পদে নিয়োগ ২০২২

গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাত ক্যাটাগরিতে ৪৪৯টি শূন্য পদে নিয়োগ ২০২২

গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাত ক্যাটাগরির ৪৪৯টি শূন্য পদে সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।  সেখানে স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর,  জরিপকারি, নকশাকার, কার্য সহকারী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ট্রেসার ইত্যাদি সরকারি পদে চাকুরী দেওয়া হবে। এখানে অভিজ্ঞ লোকদের বেশি মূল্যায়ন করা হবে। 

আবেদন শুরুর সময়ঃ ১৭ এপ্রিল  ২০২২ তারিখ সকাল ১০.০০ টা থেকে।
আবেদন শেষ সময়ঃ ৩১ মে  ২০২২ তারিখ পর্যন্ত ।


পদের নাম : স্টেনোটাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর ।

  • পদের সংখ্যা :  ২৪ টি ।
  • বেতন স্কেল :  ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ /= টাকা ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।
  • কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে ।
  • কম্পিউটার সাঁট লিপিতে প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলায় ৪৫ ও ইংরেজিতে ৭০ শব্দের গতি থাকতে হবে ।
  • কম্পিউটার টাইপিং এর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ ও ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতি থাকতে হবে ।

পদের নাম : জরিপকারি ।
  • পদের সংখ্যাঃ ১৪ টি ।
  • বেতন স্কেল :  ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ / টাকা ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : সরকার কর্তিক স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হইতে জরিপ বিষয়ে ডিপ্লোমাধারি ।   

পদের নাম : নকশাকার ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৭০০ – ২৩,৪৯০ /- টাকা ।
  • পদের সংখ্যা :  ১০৬ টি ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ড্রাফটিং সনদপত্র সহ এসএসসি পরিক্ষায় উত্তীর্ন বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।

পদের নাম : কার্য সহকারী ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ /- টাকা ।
  • পদের সংখ্যা :  ২৩ টি ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি বা  বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।

পদের নাম : অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ।
  • পদের সংখ্যা :  ১০৮ টি ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ /- টাকা ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোন স্বীকৃত বোর্ড হতে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।
  • কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে ।
  • কম্পিউটার টাইপিং এর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে ।

পদের নাম : হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ।  
  • পদের সংখ্যা : ১০১ টি ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ /- টাকা ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা :  বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।

পদের নাম : ট্রেসার ।
  • বেতন স্কেল :  ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ /- টাকা ।
  • পদের সংখ্যা : ০১ টি ।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : ড্রায়িং বিষয় সহ এসএসসি বা সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন হতে হবে ।

বুকিং সহকারী পদে ১৫৩টি সিটের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ রেলওয়েতে ২০২২ সরকারি চাকুরী

বুকিং সহকারী পদে ১৫৩টি সিটের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ রেলওয়েতে ২০২২ সরকারি চাকুরী

বুকিং সহকারী পদে ১৫৩টি সিটের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ রেলওয়েতে ২০২২ সরকারি চাকুরী 


বাংলাদেশ রেলওয়ে বুকিং সহকারী এপ্রিলে ২০২২ প্রকাশ  নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি করেছে। সেখানে রাজস্ব খাতভুক্ত ১৫৩টি পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আবেদন করতে হবে ৭ এপ্রিল ২০২২ থেকে ১৭ মে ২০২২ তারিখের মধ্যে অনলাইনে করতে হবে।
  • পদের নাম : বুকিং সহকারী 
  • পদের সংখ্যা : ১৫৩টি
  • বেতন স্কেল : ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা : কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড হতে অনূন এইচ এস সি বা সমানের পরীক্ষা সহ কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষ হতে হবে
  • বয়স : প্রার্থীর বয়স ১ এপ্রিল ২০২২ তারিখে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর। বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি–নাতনিদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩০ বছর।
  • ফি: পরীক্ষা ফি ও সার্ভিস চার্জ বাবদ ১১২ টাকা আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে টেলিটক প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।



 

ডকুমেন্টে জাভাস্ক্রিপ্ট সমর্থনকারী ব্রাউজারের তালিকা

ডকুমেন্টে জাভাস্ক্রিপ্ট সমর্থনকারী ব্রাউজারের তালিকা

একটি ডকুমেন্টে জাভাস্ক্রিপ্ট যোগ করা 

অন্যান্য স্ক্রিপ্টের মতো, জাভাস্ক্রিপ্ট HTML 4.0 এর স্ট্যান্ডার্ড ট্যাগ <SCRIPT> এর মাধ্যমে HTML ডকুমেন্টে যোগ করা হয়। যেখানে স্ক্রিপ্ট যোগ করা হবে সেখানে <SCRIPT> ট্যাগ শুরু হবে এবং স্ক্রিপ্ট শেষ হলে শেষ ট্যাগ </SCRIPT> ব্যবহার করতে হবে। এই ট্যাগের সাথে আপনাকে LANGUAGE অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করে স্ক্রিপ্টিং ভাষা নির্দিষ্ট করতে হবে। জাভাস্ক্রিপ্টের জন্য এটি হবে LANGUAGE="JavaScript"। অন্যান্য মান যা ব্যবহার করা যেতে পারে নীচে বর্ণনা করা হয়েছে:
 
  • JavaScript1.1 ব্যবহার করা হলে শুধুমাত্র সেই ব্রাউজারগুলিতে দেখা যাবে যা JavaScript 1.1 সমর্থন করে। জাভাস্ক্রিপ্ট ১.১  সমর্থন করে এমন ব্রাউজারগুলি হল নেভিগেটর ৩+, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪+  এবং অপেরা ৩.৫ ।
  • JavaScript1.2 ব্যবহার করলে শুধুমাত্র সেই স্ক্রিপ্টগুলিকে প্রভাবিত করবে যেগুলি JavaScript 1.2 সমর্থন করে, অন্যান্য ব্রাউজারগুলি এই স্ক্রিপ্টটিকে উপেক্ষা করবে৷ জাভাস্ক্রিপ্ট ১.২  সমর্থন করে এমন ব্রাউজারগুলি হল নেভিগেটর ৪+, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪ এবং উচ্চতর।
  • আপনি JavaScript1.3 ব্যবহার করলে সেই ক্রিপ্টের সুযোগ খুবই সীমিত হবে। শুধুমাত্র জাভাস্ক্রিপ্ট 1.3 সমর্থন করে এমন ব্রাউজার এই স্ক্রিপ্ট দ্বারা প্রভাবিত হবে। নেটস্কেপ নেভিগেটর ৪.০৬ এবং উচ্চতর জাভাস্ক্রিপ্ট ১.৩ সমর্থন করে।
  • JScript ব্যবহার করা শুধুমাত্র JScript সমর্থন করে এমন স্ক্রিপ্টগুলিকে প্রভাবিত করবে। এর মানে হল যে Microsoft ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৩ এবং তার উপরে স্ক্রিপ্টের কাজ করবে।
নিম্নলিখিত সারণী দেখায় যে কোনো ব্রাউজারে LANGUAGE অ্যাট্রিবিউট মান সমর্থিত হবে কিনা তা ।
 
LANGUAGE এট্রিবিউটের কোনো মান কোনো কোনো ব্রাউজারে সাপোর্ট করবে
ব্রাউজার  JavaScript  JavaScript1.1  JavaScript1.2  JavaScript1.3  JScript 
নেভিগেটর ২        
নেভিগেটর ৩      
নেভিগেটর ৪    
নেভিগেটর ৪.০৬  
নেভিগেটর ৪.৫  
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৩      
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৪  
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫  
অপেরা ৩.২১  
আপেরা ৩.৫   


সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে <SCRIPT LANGUAGE "JavaScript"> লেখাই ভাল। আপনি যদি এটি ব্যবহার করেন তবে প্রায় সমস্ত ব্রাউজার সব ধরণের স্ক্রিপ্টটি চালানোর চেষ্টা করবে।

জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার পদ্ধতি | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল পর্ব- ১

জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার পদ্ধতি | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল পর্ব- ১

প্রতিটি প্রোগ্রামিং ভাষার নিজস্ব নিয়ম রয়েছে। আপনি যদি সেই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই তার নিয়ম মেনে চলতে হবে। জাভান্ত্রিপ্টের নিজস্ব নিয়ম রয়েছে। যাইহোক, তবে এটি অন্যান্য ভাষার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, বিশেষ করে C++। এই অধ্যায়ে আমরা জাভাস্ক্রিপ্ট কনভেনশন বা জাভাস্ক্রিপ্ট কীভাবে লিখতে হয় সে সম্পর্কে জানব।

জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার পদ্ধতি ( How to write javascript )

উইন্ডোজ নোটপ্যাড বা এ জাতীয় যেকোনো প্লেইন টেক্সট এডিটরই জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার জন্য যথেষ্ট। HTML এ আপনার বর্তমান জ্ঞান দিয়েই, আপনি জাভাস্ক্রিপ্ট শুরু করতে পারেন। আপনি যদি কখনও একটি HTML ফাইল তৈরি না করে থাকেন তবে জেনে রাখুন যে একটি HTML ফাইল সহজতম রূপ হল:
<HTML> 
<HEAD> 
<TITLE> Title of Your Web page Here </TITTLE> 
</HEAD> 
<BODY> 
<Hl>Main Heading here</H1> 
<P> Paragraph</P> 
</BODY> 
</HTML> 

< এবং > চিহ্নগুলির মধ্যে হল HTML ট্যাগ। ব্রাউজারে প্রদর্শিত হলে এগুলি দৃশ্যমান হয় না, তবে এই ট্যাগগুলি নির্ধারণ করে যে ব্রাউজারে অন্যান্য পাঠ্যগুলি কীভাবে প্রদর্শিত হবে। এইচটিএমএল ট্যাগগুলি কিন্তু Case Sensitive নয়, যার অর্থ এগুলো ছোট বা বড় হাতে লেখা যেতে পারে।
যে কোনো HTML ফাইলে  Javascript ব্যবহার করতে ব্যবহৃত ট্যাগ হল <SCRIPT> যেমন:
<HTML> 
<HEAD> 
<TITLE> Title of Your Web page Here   </TITLE> 
<SCRIPT> alert (“This is a javaScript massage ”) </SCRIPT> 
</HEAD> 
<BODY> 
<H1>Main Heading here</H1> 
</BODY> 
</HTML> 

স্ক্রিপ্টের উৎসও নির্দিষ্ট করা যেতে পারে, যেমন <SCRIPT SRC="foldar.js"> </script> যেখানে foldar.js হল Javascript ক্রিপ্ট করা ফাইল। এই ক্ষেত্রে ফাইলটি সার্ভার থেকে ক্লায়েন্ট ডিস্কে ডাউনলোড করা হবে এবং ব্রাউজার এটি অনুসরণ করবে।

এখন জাভাস্ক্রিপ্ট লেখার কৌশল সম্পর্কে কথা বলা যাক। জাভাস্ক্রিপ্টে, প্রতিটি নির্দেশকে একটি বাক্য বা বিবৃতিতে প্রকাশ করতে হয়। অর্থাৎ, প্রতিটি বাক্য কম্পিউটারের জন্য এক একটি নির্দেশ। এই নির্দেশনা দেওয়ার নিয়ম আছে, আপনি যদি সেগুলি অনুসরণ না করেন, কম্পিউটার সেগুলি অনুসরণ করতে পারবে না৷ সহজ কথায়, একটি বিবৃতি হল একটি একক কোড। জাভাস্ক্রিপ্টের ক্ষেত্রে, প্রতিটি স্টেটমেন্ট অবশ্যই এক লাইনে থাকতে হবে এবং যদি একাধিক স্টেটমেন্ট এক লাইনে ব্যবহার করা হয়, তাহলে সেটিকে সেমিকোলন (;) দ্বারা আলাদা করতে হবে। আরেকটি বিষয় হল জাভাস্ক্রিপ্ট যেহেতু কেস সেনসিটিভ তাই স্টেটমেন্টে ছোট হাতের এবং বড় হাতের অক্ষর ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। Mango এবং mango মধ্যে পার্থক্য আছে। জাভাস্ক্রিপ্টে Mango এবং mango মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। কারণ একটি M বড় আরেকটি m ছোট।       

জাভাস্ক্রিপ্টে, প্রতিটি স্টেটমেন্টে একটি ক্রিয়া নির্দেশ করতে পারে যাতে বিভিন্ন ধরণের তথ্য থাকতে পারে, যেমন পূর্ণসংখ্যা, স্ট্রিং, যৌক্তিক বাক্য (True বা False) ইত্যাদি ।

জাভাস্ক্রিপ্টে ৫৩টি কীওয়ার্ড রয়েছে। একটি স্টেটমেন্ট লেখার সময়, এতে অন্তত একটি কীওয়ার্ড থাকতে হবে। কীওয়ার্ডগুলো হল:
abstract extends interface synchronized
boolean false long this
break final native throw
byte finally new throws
case float null transient
catch for package true
char function private try
class goto protected var
const if public void
continue implements return while
default import short with
do in static  
double instanceof super  
else int switch  


নিচে স্টেটমেন্ট এর উদাহরণ দেখানো হলো: 
document. write (“It is a statement”) 
 এটি This is a Statement শব্দগুচ্ছ দেখাবে।   
Var indipendentdate=“Dec 16, 1971” এ স্টেটমেন্ট indipendentdate নামে একটি Variable বা চলক তৈরি করে এবং তার মান নির্ধারণ করে দেয়। 
function NewFunction () 
{
Statement x
Statement y
}

এটি Newfunction নামে একটি ফাংশন তৈরি করে যা পরে বর্ণিত স্টেটমেন্ট x এবং স্টেটমেন্ট y অনুযায়ী কাজ করে।

জাভাস্ক্রিপ্টে লেখা স্ক্রিপ্টগুলি C/C++ বা অন্য যেকোন প্রোগ্রামিং ভাষার তুলনায় আকারে অনেক ছোট, যদিও তা জটিল এবং যৌক্তিক কাজগুলি করতে অনেক বেশি সক্ষম। তবে, স্ক্রিপ্ট লেখার ক্ষেত্রে অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষার মতো কোড লেখার পদ্ধতি অনুসরণ করা উচিত। এটা যৌক্তিক প্রবাহ বুঝতে সাহায্য করে।

C/C++ ভাষায় কোড লেখার সময় আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী কোড ইন্ডেন্টেড এবং কালার কোড করতে পারেন। এটি কম্পাইলিং উপর কোন প্রভাব ফেলে না। C/C++ লাঙ্গুয়েজ এবং JavaScript লাঙ্গুয়েজ -এর পাশাপাশি লেখা দুটি কোড দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
  • Temperature conversion table : Fareheit to celcius in C/C++ language
 

int main () 
{
int lower, upper, num; 

float fareheit, celcius ; 

lower=0 ; /* starting temperature in table */ 
upper = 150; /* Ending temparature in table */
num=10; /* Amount to increment */ 
fareheit = lower ; 

while (fareheit <=upper) 
  {
 celcius (5.0/9/0) * (fareheit-32.0); 
printf (“%4 of %6.1 f/n”, fareheit, celcius); 
fareheit = fareheit+num ; 
  }
}


এ স্ক্রিপ্টটি ফারেনহাইট তাপমাত্রাকে সেলসিয়াসে দেখিয়ে একটা চার্ট তৈরি করবে। এখানে লক্ষ্যণীয় হলো: 
  • /* ও */ এর মাঝে মন্তব্য লেখা হয়েছে। 
  • লাইন স্পেস ও লাইন ইনডেন্ট ব্যবহার করা হয়েছে, 
  • প্রতিটি স্টেটমেন্ট শেষ হয়েছে সেমিকোলন (;) দিয়ে। 
  • { ও } ব্র্যাকেটের মধ্যে কোড লেখা হয়েছে। এগুলো Nested করা হয়েছে বোঝার সুবিধার জন্য প্রতিটি { এর শেষে ক্লোজিং } রয়েছে। 
উল্লেখিত সি প্রোগ্রামটি জাভাস্ক্রিপ্টে লেখা যেতে পারে এভাবে। 
<HTML> 
<HEAD> 
<TITLE> Temperature Conversions </TITLE>
<!--JavaScript begins -->
<SCRIPT LANGUAGE="JavaScript"> 
//Display a conversion chart //from farenheit to celcius 
Var lower=o; 
Var upper-150; 
Var num=10; 
Var celcius; 
document write (“Farenheit | Celcius<P>" 
While (farenheit <=upper) 
{
celcius = (5.0/9.0) * (fahr-32.0); 
document.write (farenheit + ".....>" +celcius+ “<BR>“); 
farenheit=farenheit+num ; 
}
</SCRIPT> 
<--End of JavaScript--> 
</HEAD> 
<BODY> 
<H1> This is Heading two </H2> 
</BODY> 
</HTML> 

এখন সি প্রোগ্রাম এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ন্ত্রিপ্ট তুলনা করা যাক।
  • জাভাস্ক্রিপ্টের ভ্যারিয়েবলের ডেটা টাইপ নির্দিষ্ট করার প্রয়োজন নেই। C/C++ কোডে, ফারেনহাইট এবং সেলসিয়াস শব্দটি টার্মে ভিকলেয়ার করা হয়, জাভাস্ক্রিপ্টে নয়।
  • আপনি জাভাস্ক্রিপ্টে Variable ডিকলারেশনের জন্য Var ব্যবহার না করলেও এটি কাজ করে। Var lower=0 এর পরিবর্তে lower=0 লিখলেও হবে।
  • While উভয় ক্ষেত্রে একই কাজ করে । প্রোগ্রামটি { এবং }-এর মধ্যেবর্তী নির্দেশাবলী কার্যকর করে তখনই যখন While এর পর () এর মধ্যে শর্তটি পূর্ণ হয়।
  • জাভাস্ক্রিপ্টে, কোনো স্টেটমেন্টের শেষে সেমিকোলন (;) না থাকলেও রান হয় , প্রতিটি স্টেটমেন্ট এক লাইনে শেষ হলে সেমিকোলন (;) না ব্যবহার করলেও চলে  । একাধিক লাইনে স্টেটমেন্ট লেখার সময়, প্রতিটি স্টেটমেন্ট একটি সেমিকোলন (:) দ্বারা পৃথক করা আবশ্যক।

সরকারি ড্রাইভার নিয়োগ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের

সরকারি ড্রাইভার নিয়োগ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব ব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্প (LDDP) এর অধীনে প্রকল্প চলাকালীন সময়ের জন্য সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে ড্রাইভার (১৬ তম গ্রেডভূক্ত, Support Staffs) শূণ্যপদে নিয়োগ/প্যানেল তৈরীর জন্য প্রকৃত যোগ্যতা সম্পন্ন বাংলাদেশী নাগরিকদের নিকট হতে নিম্নোক্ত শর্ত সাপেক্ষে প্রকল্পের ওয়েবসাইট-এ (www.lddp.portal.gov.bd) নির্ধারিত ফরম ডাউনলোড করে স্বহস্তে পুরণকৃত আবেদনপত্র আহবান করা যাচ্ছে। 

  • পদ সংখ্যা 
  • ৩৬০
  • আবেদনকারীর বয়স 
  • ১২/০৫/২০২২ ইং তারিখ অনুযায়ী প্রার্থীর বয়সসীমা ১৮ থেকে ৪৫ বছর
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা
  • অষ্টম শ্রেণী পাশ
  • যে জেলা প্রার্থীগণ আবেদন করতে পারবেন না
  • খাগড়াছড়ি বান্দরবন, রাঙামাটি
  • মাসিক সাকুল্য বেতন
  • ৩০,০০০০/= (ত্রিশ হাজার টাকা)
  • আবেদনের শেষ সময় 
  • ১২ মে ২০২২ বিকাল ০৫.০০ ঘটিকার মধ্যে
অভিজ্ঞতা/প্রযোজনীয় যোগ্যতা
ক) সাবলীলভাবে বাংলা লিখতে ও পড়তে এবং গাড়ি পরিচালনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সড়ক নির্দেশিকা, দিক নির্দেশনা ও চিহ্ন পড়তে ও বুঝতে সক্ষম হতে হবে রাঙ্গামটি, খাগড়াছড়ি (কম বা বেশী হতে পারে) ১৮-৪৫ বছর (বয়স প্রমাণের জন্য কোনরূপ এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়) 
খ) এছাড়াও পূর্ণ প্রতিবেদন, সময়সূচী এবং গাড়ির লগবুই পুরণ করার সক্ষমতা থাকতে হবে গ) প্রার্থীর BRTA কর্তৃক প্রদত্ত নূন্যতম হালকা যান চালানোর হালনাগাদ বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে 
ঘ) প্রার্থীকে যেকোন সরকারি/ বেসরকারি/ আধাসরকারি/ স্বায়ত্তশাসিত/বৃহৎশিল্প/বাণিজ্যিকপ্রতিষ্ঠান/স্বনামধন্য ব্যক্তির গাড়ি চালনাসহ রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নুন্যতম ০৩ (তিন) বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে (ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির পর উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মকালকে অভিজ্ঞতার কর্মকাল হিসেবে গণ্য হবে) 
ঙ) উপর্যুক্ত কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা গ্রহন করা হবে। 
চ) মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে শারিরীক ও চক্ষু পরীক্ষায় উত্তীর্ণের সনদপত্র দাখিল করতে হবে 
ছ) প্রার্থীকে সৎ, পরিশ্রমী, সুঠাম দেহী, উত্তম চরিত্রের অধিকারি ও বিশ্বস্ত হতে হবে


শর্ত ও নিয়মাবলীঃ 
  • আবেদনকারীকে নির্ধারিত আবেদন ফরম মোতাবেক নিম্নস্বাক্ষরকারীর ঠিকানায় আগামী ১২/০৫/২০২২ খ্রি. তারিখ রোজ বৃহ:বার বিকাল ০৫.০০ ঘটিকার মধ্যে ডাকযোগে/কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পৌঁছাতে হবে। 
  • সরাসরি বা হাতে হাতে কোন আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না। 
  • আবেদনপত্র সম্বলিত খামের উপর স্পষ্টাক্ষরে পদের নাম উল্লেখ করতে হবে (খামের উপর পদের নাম উল্লেখ না থাকলে আবেদনপত্রটি বাতিল হিসেবে গণ্য হবে) 
বাকি তথ্যাবলী নিম্নে দেওয়া হলো.....


ড্রাইভার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, সরকারি ড্রাইভার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, ড্রাইভার নিয়োগ ২০২২, ড্রাইভার নিয়োগ 2022, মন্ত্রণালয়ে ড্রাইভার নিয়োগ ২০২২, ড্রাইভার নিয়োগ পত্র, ড্রাইভার, ড্রাইভার নিয়োগ, প্রাইভেট ড্রাইভার নিয়োগ 2022, ড্রাইভার নিয়োগ দেওয়া হবে।, ড্রাইভার পদে নিয়োগ 2022, নতুন ড্রাইভার চাকরি নিয়োগ, ড্রাইভার চাকরি নিয়োগ ২০২২, ড্রাইভার চাকরি নিয়োগ চলছে, ৮ম পাশে ড্রাইভার চাকরি নিয়োগ, ড্রাইভার চাকরি

सूरह अन नस्र हिन्दी अरबी उच्चारण अर्थ - surah nasr in hindi

सूरह अन नस्र हिन्दी अरबी उच्चारण अर्थ - surah nasr in hindi

सूरह अन नस्र हिन्दी अरबी उच्चारण अर्थ - surah nasr in hindi
ٱلنَّصْر -  सूरह अन-नस्र - An-Nasr

सूरह अन-नस्र अरबी
بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ‎
إِذَا جَآءَ نَصْرُ ٱللَّهِ وَٱلْفَتْحُ ١‎
وَرَأَيْتَ ٱلنَّاسَ يَدْخُلُونَ فِى دِينِ ٱللَّهِ أَفْوَاجًا ٢‎
فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَٱسْتَغْفِرْهُ ج إِنَّهُۥ كَانَ تَوَّابًۢا ٣

सूरह अन-नस्र हिन्दी उच्चारण
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम 
इज़ा जा – अ नसरुल्लाहि वल् – फ़त्हु (1)
व रऐतन्ना – स यद्ख़ुलू – न फ़ी दीनिल्लाहि अफ़्वाजा (2) 
फ़ – सब्बिह् बिहम्दि रब्बि – क वस्तग्फ़िरहु , इन्नहू का – न तव्वाबा (3)


सूरह अन-नस्र हिन्दी अनुवाद अर्थ
अल्लाह के नाम से, जो अत्यन्त कृपाशील तथा दयावान् है।
(हे नबी!) जब अल्लाह की सहायता एवं विजय आ जाये। (1)
और तुम लोगों को अल्लाह के धर्म में दल के दल प्रवेश करते देख लो। (2) 
तो अपने पालनहार की प्रशंसा के साथ उसकी पवित्रता का वर्णन करो और उससे क्षमा माँगो, निःसंदेह वह बड़ा क्षमी है। (3)
 
सूरह अन नस्र हिन्दी अरबी उच्चारण अर्थ - surah nasr in hindi
सूरह अन नस्र का, सूरह अन नस्र का अर्थ, सूरह अन नस्रा, सूरह अन नस्रो, अन नस्र, सूरह नसर, # सूरह नसर#, छोटी सूरह, surah an nasr in hindi, surah an nasr in hindi only, surah an nasr in hindi quran, surah nasr in hindi images, surah nasr in hindi text, surah an nasr, surah nasr in hindi, surah nasr, quran in hindi, surah al nasr, surah al nasr in hindi, surah nasr hindi mai, surah an nasr hindi me, surah nasr meaning in hindi, surah nasr in hindi translation, surah nasr with hindi translation, surat an nasr, quran surah nasr, surat an nasr in indi, surah al nasr hindi translation

सूरह काफिरून हिंदी में - Surah Kafirun Hindi me

सूरह काफिरून हिंदी में - Surah Kafirun Hindi me

सूरह काफिरून हिंदी में - Surah Kafirun Hindi me
सूरह अल काफ़िरून- Surah Al-Kafirun - ٱلكَافِرُون
इस की प्रथम आयत में ((काफ़िरून)) शब्द आने के कारण इस का यह नाम रखा गया है। यह सूरह मक्की है, इस में 6 आयतें हैं। सूरह अल काफ़िरून (मक्की)

सूरह अल काफ़िरून अरबी
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ

قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ
لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ
وَلَا أَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدتُّمْ
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ
لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِيَ دِينِ
सूरह अल काफ़िरून हिन्दी उच्चारण
बिस्मिल्लाहिर्रहमानिर्रहीम 

कुल या अय्युहल् – काफ़िरून (1)
ला अअ्बुदु मा तअ्बुदून (2) 
व ला अन्तुम् आ़बिदू – न मा अअ्बुद (3)
व ला अ – न आ़बिदुम् – मा अ़बत्तुम् (4) 
व ला अन्तुम् आ़बिदू – न मा अअ्बुद (5) 
लकुम् दीनुकुम् व लि – य दीन (6)



सूरह अल काफ़िरून अनुवाद अर्थ
अल्लाह के नाम से, जो अत्यन्त कृपाशील तथा दयावान् है।

(हे नबी!) कह दोः हे काफ़िरो!
मैं उन (मूर्तियों) को नहीं पूजता, जिन्हें तुम पूजते हो।
और न तुम उसे पूजते हो, जिसे मैं पूजता हूँ।
और न मैं उसे पूजूँगा, जिसे तुम पूजते हो।
और न तुम उसे पूजोगे, जिसे मैं पूजता हूँ।
तुम्हारे लिए तम्हारा धर्म तथा मेरे लिए मेरा धर्म है।

 
सूरह काफिरून हिंदी में, सूरह काफिरून, अल काफिरून, सूरह काफ़िरून हिन्दी में, सूरह अल-काफ़िरून, surah al kafirun 109 سورةالكفرون सूरह अल काफिरुन 109, सूरह अल-काफ़िरून का उर्दू मतलब, कुल या अय्यूहल काफ़िरून की सूरत, सूरह काफिरूंन बहुत ही प्यारे अंदाज़ में, काफिरून, कफेरून सूरह, surah kafirun hindi, surah kafirun hindi me, surah al kafirun hindi, surah kulya ayyuhal kafirun hindi mai, kulya ayyuhal kafirun surah hindi, kulya ayyuhal kafirun surah hindi mein, surah e kafirun in hindi, surah al kafiroon hindi mein, surah al kafiroon in hindi, surah al kafirun translation in hindi, qulya al kafirun surah in hindi, surah kafirun in hindi, surah kafirun in hindi surah al kafirun in hindi, surah kulya ayyuhal kafirun in hindi, surah al kafirun in hindi, surah al kafirun meaning in hindi

सूरह अल कौसर - Surah Kausar in Hindi

सूरह अल कौसर - Surah Kausar in Hindi

सूरह अल कौसर - Surah Kausar in Hindi
Al Kawthar - अल कौसर  - ٱلكَوْثَر
यह सूरह मक्की है, इस में 3 आयतें हैं। इस की प्रथम आयत में “कौसर” शब्द आया है जिस का अर्थ है। बहुत सी भलाईयाँ और जन्नत के अन्दर एक नहर का नाम भी है। इस लिये इस का नाम “सूरह कौसर” है। सूरह अल कौसर [ सूरह न० 108]

सूरह अल कौसर अरबी
بِسْمِ اللَّـهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ


إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ
إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْأَبْتَرُ
सूरह अल कौसर हिन्दी उच्चारण
बिस्मिल्लाह-हिर्रहमान-निर्रहीम


इन्ना आतय ना कल कौसर
फसल्लि लिरब्बिका वन्हर
इन्ना शानिअका हुवल अब्तर



सूरह अल कौसर अनुवाद अर्थ
अल्लाह के नाम से, जो अत्यन्त कृपाशील तथा दयावान् है।


(हे नबी!) हमने तुम्हें कौसर प्रदान किया है।
तो तुम अपने पालनहार के लिए नमाज़ पढ़ो तथा बलि दो।
निःसंदेह तुम्हारा शत्रु ही बे नाम निशान है।

 

सूरह अल कौसर, सूरह कौसर,सूरह अल-कौसर, सूरह क़ौसर हिंदी में, surah kausar in hindi, surah kausar hindi me, surah kausar hindi mein, surah kausar hindi mai, surah kausar in hindi me, surah kosar, surah kausar with hindi translation, surah kosar hindi me, surah kausar in hindi text, सूरह अल कौसर hindi, सूरह अल कौसर hindi meaning, सूरह अल कौसर in hindi, सूरह कौसर हिंदी में

সরকারি চাকুরী বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড বিডিসিসিএল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি চাকুরী বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড বিডিসিসিএল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি চাকুরী বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড বিডিসিসিএল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড (BDCCL) এর নিম্নবর্ণিত শূণ্য পদে সরাসরি জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে যোগ্যতাসম্পন্ন প্রকৃত বাংলাদেশী নাগরিকদের
নিকট হতে অনলাইনে দরখাস্ত আহ্বান করা হচ্ছেঃ

প্রতিষ্ঠানের নাম:     বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড বিডিসিসিএল
আবেদনের শুরু তারিখ: ২৯-০৪-২০২২
আবেদনের শেষ তারিখ: ৩০-০৫-২০২২ খ্রি.








উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (উন্নয়ন ও আইটি) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE/EECE / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নূন্যতম ১৫ (পনের) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা; 
  • গ) IT বিষয়ে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; 
  • ঘ) ডাটা সেন্টার পরিচালনায় অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীগণকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে; 
  • ঙ) ডাটা সেন্টার সংক্রান্ত সার্টিফিকেশন অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে; 
  • চ) ব্যবসায় উন্নয়ন কাজে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজের অভিজ্ঞতা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। 


ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানব সম্পদ) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে Finance/ Accounting / Management/HRM/ সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী;
  • খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক/ সমপদে ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা; 
  • গ) Personnel Management বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

ব্যবস্থাপক (লজিসটিকস) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক/ সমপদে ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা;
  • গ) ERP এবং GRP সিস্টেমে নূন্যতম ২ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 
  • ঘ) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ বা উহার আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা/কোম্পানি - তে কর্মরত প্রার্থীদেরকে অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা বিবেচনায় অগ্রাধিকার দেয়া যেতে পারে এবং সেক্ষেত্রে বয়সসীমা ও শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। 

(হিসাব ও অর্থ) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে Finance /Accounting /Management / HRM /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক/ সমপদে ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা; 
  • গ) CA/CMA ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

ব্যবস্থাপক (নেটওয়ার্ক ও ট্রান্সমিশন) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE/ETE/CSE/CS/IT/ ECE/ সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সহকারী ব্যবস্থাপক/ সমপদে ০৫ (পাঁচ) বছরের চাকুরির অভিজ্ঞতা; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে; 
  • গ) CCNA/CCNP সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

ব্যবস্থাপক (ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিং) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE EECE /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানব সম্পদ) পদ সংখ্যা-১
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE EECE /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (হিসাব ও অর্থ) পদ সংখ্যা-১
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE EECE /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ট্রান্সমিশন) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে CSE/CS/IT/ ECE / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ক্লাউড) পদ সংখ্যা-২ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (সাইবার নিরাপত্তা) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (থ্রেট ইনভেস্টিগেশন) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ME /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

সহকারী ব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা, গবেষণা ও উন্নয়ন) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE/ETE / ECE/EECE /সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
 
সহকারী ব্যবস্থাপক (ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে EEE / ME / সমতুল্য বিষয়ে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) ডাটা সেন্টার পরিচালনা সংক্রান্ত সার্টিফিকেটধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (জেনারেশন সিস্টেম) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নূন্যতম স্নাতক/ সমমান ডিগ্রী; 
  • খ) বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে পারদর্শী অত্যাবশ্যক; 
  • গ) MS Office-এ পারদর্শী হতে হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (মেকানিক্যাল) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নূন্যতম স্নাতক ডিগ্রী; 
  • খ) সশস্ত্র বাহিনী/বিজিবি/আনসার ও ভিডিপি/ বাংলাদেশ পুলিশ-এর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে এবং তাদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ইলেক্ট্রনিক্স /ইলেক্ট্রিক্যাল) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ডাটা টেলিকমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ার্কিং কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি/ টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি / সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (জেনারেশন সিস্টেম) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ডাটা টেলিকমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ার্কিং/ কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি/ টেলিকমিউনিকেশন টেকনোলজি/ সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (মেকানিক্যাল) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজি পাওয়ার টেকনোলজি/ সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ইলেক্ট্রনিক্স /ইলেক্ট্রিক্যাল) পদ সংখ্যা-১
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজি। পাওয়ার টেকনোলজি/ সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

সহকারী ব্যবস্থাপক (ফায়ার সিস্টেম) পদ সংখ্যা-১ 
  • ক) সরকার অনুমোদিত বোর্ড থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজি/ ইলেক্ট্রনিক্স টেকনোলজি অথবা সমতুল্য বিষয়ে ০৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা; 
  • খ) সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধীকার দেয়া হবে। 

বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড নিয়োগ ২০২২, বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, বাংলাদেশ জব, recent job circular 2022, govt job circular 2022 bangladesh, upcoming govt job circular 2022, govt job circular 2022 bd, recent job circular 2022, private job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bd job circular today, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, সরকারি চাকরির খবর 2022, জেলার চাকরির খবর, আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, মেয়েদের সরকারি চাকরির খবর

অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরে সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর কিন্তু সৌদি আরবে এখনো চাদ দেখা যাইনি

অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরে সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর কিন্তু সৌদি আরবে এখনো চাদ দেখা যাইনি

আগামী সোমবার (২ মে) অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে ঘোষণা করেছেন অস্ট্রেলিয়ার অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইমামস কাউন্সিল ও সিঙ্গাপুরের  মজিলস উগামা ইসলাম । তবে সৌদি আরবে এখনো চাদ দেখা যাইনি। কাল বাংলাদেশ চাদ দেখা কমিটি সন্ধ্যার পর বৈঠকে বসবে। 

জাভাস্ক্রিপ্ট Arithmetic অপারেটর | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৬

জাভাস্ক্রিপ্ট Arithmetic অপারেটর | জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ৬

Arithmetic অপারেটর
গাণিতিক যেকোনো হিসাব নিকাশ করার জন্য ব্যবহৃত হয় Arithmetic অপারেটর। নিম্নরূপ:
প্রতীক  অর্থ 
+ যোগ, যেমন a = ৭+৫+৩ হলে a এর মান ১৫
- বিয়োগ, যেমন b = ১৮-৭ হলে b এর মান ১১ 
* গুন 
/ ভাগ 
% মডুলাস, ভাগের ভাগশেষের মান নির্ধারণ করে। যেমন a = ১০ %৩ হলে a এর মান ১
- Positive নাম্বারের মান negative ও negative সংখ্যার মান positive করে।  যেমন a = 1 হলে a নেগেটিভ(-) বসলে এর মান -১ আবার, -১ এর আগে নেগেটিভ(-) বসলে হবে +১।
(যেহুতু -- = +) 
++ এক করে মান বাড়ে।  x এর মান ৪ হলে এর পরে x++ হলে x এর মান দাঁড়ায় ৫ 
-- এক করে মান কমে।  x এর মান ৪ হলে এর পরে x-- হলে x এর মান দাঁড়ায় ৩ 
++X X এর মান রিটার্ন করা হবে এবং তারপর এর মান এক করে বাড়ানো হবে। 
X++ X এর মান এক করে বাড়ানো হবে এবং তারপর এর মান রিটার্ন করা হবে।
--X x এর মান রিটার্ন করা হবে এবং তারপর এর মান এক করে কমানো হবে।
X-- x এর মান এক করে কমানো হবে এবং তারপর এর মান রিটার্ন করা হবে। 


Arithmetic operations in javascript examples:
 
Javascript addition  




Javascript subtraction  




Javascript multiplication
 




Javascript division  




Javascript Remainder  



Javascript Adding with Subtracting  




Hsc English 1st Paper Suggestion 2022 শতাধিক কমনের নিশ্চয়তা

Hsc English 1st Paper Suggestion 2022 শতাধিক কমনের নিশ্চয়তা

Hsc English 1st Paper Suggestion 2022
আস্‌সালামু আলাইকুম, আপনাদের পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ আগস্টের ৮ তারিখ ২০২২ সালে। তাই আমরা আপনাদের জন্য ইংরেজি প্রথম পত্রের সাজেশন নিয়ে এসেছি যা আপনারা তিন মাসের মধ্যেই ইনশাল্লা শেষ করতে পারবেন। এটাই  ইংরেজি প্রথম পত্রের জন্য সর্বশেষ সাজেশন তবে পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমরা প্রতিটি বিষয় থেকে ৩টি করে টপিক দিবো যাতে আপনারা পরীক্ষার জন্য ভালো মতো প্রিপারেশন নিতে পারেন। এখানে এই সাজেশন বাংলাদেশের যেকোনো বোর্ডের ছাত্র ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছে। 

বর্তমান সময়ে নিচের তিনটি জিনিস ট্রেডিং চলছে তাই এর সম্পর্কে ভালো মতো পড়ে রেখো। 

  • Podda setu
  • flood in bangladesh
  • corona virus
  • price hike
এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ১ 

Hsc English 1st Paper Suggestion 2022

Seen passage (Question 1-3)
  1. *What is a Dream?(Unit 03 – Lesson1)
  2. **I have a Dream (Unit 03 – Lesson3)
  3. ***The storm and stress at Adolescenc (Unit 06 – Lesson1)
  4. ***Adolescence and some (Related) problems in Bangladesh (Unit 06 – Lesson2)
  5. Why does a child hate School?
  6. ***The Unforgettable History (Unit 01 – Lesson1)
  7. ***Water, Water Everywhere….. (Unit 12 – Lesson1)
  8. **Etiquette and Manners (Unit 04 – Lesson1)
  9. ***Nelson Mandela from Apartheid Fighter to President (Unit 01 – Lesson2)
  10. **Human Right (Unit 08 – Lesson5)
  11. *Photograph(Unit 04 – Lesson3)
  12. **Threats to Tigers of Mangrove Forest (Unit 12 – Lesson4)
  13. *Two Women (Unit 01 – Lesson3)
  14. **Amazing Children and Teens who have changed the World (Unit 06 – Lesson5)
  15. **The Hakaluki Haor(Unit 12 – Lesson2)
  16. ***Kuakata: Daughters of the Sea (Unit 12 – Lesson5)

Cloze Test Without Clues 
  1. ***Television has become the most common and widespread _______
  2. *Bangladesh (a)______ in the active earthquake zone 
  3. **It's a matter of great concern that Bangladesh_____ 
  4. **The destruction of forest and other _______
  5. **In recent years there have been many reports________
  6. ***In our country women are the worst sufferers (a) _____
  7. ***Women in our society have always been considered______ to men.
  8. *The world is getting _________
  9. ***Trees are very __________ to humans
  10. ***All of us know what a dream is (a)________

Re-arranges 
  1. *Dr. Qudrat-I-Khuda 
  2. *Dr. Mohammad Shahidullah 
  3. ***Robert bruch - 
  4. ***Nelson Mandela was the greatest
  5. ***Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman
  6. **Alexander and Porus 
  7. **Aristotle 
  8. ***Kazi Nazrul Islam was born
  9. **khan Jahan Ali was a philanthropic
  10.  **Buddha and the poor women. 
  11. ***Once upon a time, there lived a fox
  12. ***King Solomon 
  13. **The astrologer and the king 
  14. ***Nobel prize is the world's most  
  15. ***Rabindranath Tagore was born in 

Hsc english 1st paper paragraph

Question No.6: 
Paragraph
  1. **The uses and abuses of mobile phone 
  2. **The Historic Speech of 7th March. 
  3. *Etiquette Manners 
  4. *The Sundarbans. 
  5. *Global warming 
  6. ***Drug addiction
  7. **Uses and abuses of Internet
  8. ***Covid-19 
  9. ***Food Adulteration 
  10. **Diaspora 
  11. ***Digital Bangladesh. 
  12. ***Price hike
  13. **Folk Music 
  14. *Climate Change 
  15. ***Environment Pollution 
  16. *Early Marriage  
  17. *The victory day
  18. Podda setu
  19. flood in bangladesh
  20. corona virus

Hsc story suggestion 2022

Question No.7: 
Completing Story
  1. A Foolish Crow and A Sly Fox ***
  2. Dress Doesn't Make a Man Great ***
  3. Devotion to Mother. ***
  4. A liar cowboy ***
  5. The cobler and a rich man *
  6. King Liar and his three daughters *
  7. Dividing the bread ***
  8. Money can't Bring Happiness ***
  9. An Ant and a Dove ***
  10. Where There is a Will, There is a way. ***
  11. Unity is strength. ***
  12. One day a girl of class five.*
  13. An Honest Wood Cutter ***
  14. Hare and tortoise ***
  15. A dreadful call at midnight. *
  16. The lion and the mouse **
  17. Grasp all, Loss all ***
  18. A thirsty crow ***
  19. The greedy farmer ***
  20. Sheikh Sadi and his dress.  **

Question No.8 (Summary)
  1. What is a Dream? (Unit-3, Lesson-1) ***
  2. Blow blow thou wintering. ***
  3. Unforgettable History (Unit-1, Lesson-1)  ***
  4. All people dseam *
  5. I love to rise in a **
  6. Etiquette and Manners (Unit-4, Lesson-1) ***
  7. Adolescence and some. (Unit-6, Lesson-2) **
  8. Time you old Gypsi man. **
  9. Amerigo, A street child (Unit-8, Lesson-4)  **
  10. The River Buriganga (Unit-12, Lesson-1 ) **
  11. The Hakaluki Haor (Unit-12, Lesson-2)  **
  12. Kuakata: Daughters of the Sea (Unit-12, Lesson-3) ***
  13. under the green wood tree. *
  14. I have seen Banglas face. *
  15. Daffodils *
  16. unconditional love. *
  17. Why Does a Child Hate School? (Unit-6, Lesson-3 ) **
  18. Anne Frank (Unit-6, Lesson-5)  *


hsc english paragraph suggestion 2022,  hsc english suggestion 2022,  hsc story suggestion 2022,  hsc suggestion 2022,  hsc english 1st paper paragraph,  hsc english 1st paper suggestion 2022,  hsc english 1st paper suggestion 2022,  hsc english 1st paper suggestion 2022,  hsc english paragraph suggestion 2022, www hsc english 1st paper suggestion 2022, hsc english 1st paper suggestion 2022, hsc english suggestion 2022, hsc english 1st paper suggestion, hsc 2022 english suggestion, hsc english suggestion, hsc 2022 suggestion, hsc english 1st suggestion, hsc 2022, hsc english suggestion 2021, hsc shortcut english suggestion, hsc suggestion 2022, english suggestion hsc 2022, hsc suggestion

জাভাস্ক্রিপ্ট স্পেশাল অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ১০

জাভাস্ক্রিপ্ট স্পেশাল অপারেটর - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ১০

এখানে উল্লেখিত অপারেটরসমূহ ছাড়াও জাভাস্ক্রিপ্টে বেশ কয়েকটি স্পেশাল অপারেটর ব্যবহৃত হয় যার বর্ণনা নিচে দেয়া হলো: 

জাভাস্ক্রিপ্ট কমা (,) অপারেটর: 

এই অপারেটর দুটি এক্সপ্রেশনকে যাচাই করে এবং দ্বিতীয় এক্সপ্রেশনের মান নির্ধারণ করে। যেমন ধরা যাক আপনি লিখলেন x= (3+8), (6*2) তাহলে ক্রিপ্ট ইঞ্জিন দুটি এক্সপ্রেশনই যাচাই করবে এবং দ্বিতীয়টির মান গ্রহণ করবে, অর্থাৎ ভ্যারিয়েবল x এর মান হবে 12। 



জাভাস্ক্রিপ্ট delete অপারেটর: 

এই অপারেটরটি ব্যবহৃত হয় কোনো অবজেক্টের প্রপার্টি কিংবা কোনো অ্যারে থেকে নির্দিষ্ট মান মুছে ফেলার জন্য। যেমন delete Araayno(2) ব্যবহার করা হলে এটি Araayno অ্যারে থেকে তৃতীয় উপাদান মুছে ফেলবে। 




জাভাস্ক্রিপ্ট new অপারেটর : 

কোনো অবজেকষ্ট টাইপ তৈরি করার জন্য এই অপারেটর ব্যবহৃত হয়। যেমন - Var_Date= new Date() ব্যবহার করা হলে নৃতন ডেট টাইপের অবজেক্ট তৈরি হবে। 




জাভাস্ক্রিপ্ট typeof অপারেটর:

 কোনো মানের ডেটা টাইপ পাওয়ার জন্য এই অপারেটর ব্যবহৃত হয়। যেমন typeof 100 ব্যবহার করা হলে এটি ফল দেবে number । কারণ 100 একটি সংখ্যা। কিন্তু typeof Myschool ব্যবহার করা হলে ফল পাবো string। 




জাভাস্ক্রিপ্ট void অপারেটর: 

এটি কোনো মান রিটার্ন না করার জন্য ব্যবহার করা হয়।





জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটরের ক্রম - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ১১

জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটরের ক্রম - জাভাস্ক্রিপ্ট বাংলা টিউটোরিয়াল: পর্ব- ১১

জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটরের ক্রম 

একাধিক অপারেটর একই অভিব্যক্তিতে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং এটি স্বাভাবিক। কিন্তু যদি একই সময়ে একাধিক অপারেটর ব্যবহার করা হয়, তাহলে স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিনের একটি নির্দিষ্ট ক্রম থাকতে হবে কোন অপারেটরকে প্রথমে রাখবে তা যাচাই করতে হবে। আপনি যদি পাটিগণিত করতে চান তবে আপনাকে জানতে হবে কোনটি প্রথমে কাজ করবে - যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ বা বন্ধনীর কাজ এদের মধ্যে কোনটি আগে । যেমন x = 5 + 4 * 3 লিখলে x এর মান কত? 27 বা 17? এখানে x এর মান হবে 17। কারণ স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন প্রথমে গুণন করবে, তারপর যোগ করবে। নীচে বিভিন্ন জাভাস্ক্রিপ্ট অপারেটরগুলির ক্রম একটি তালিকা রয়েছে:
 
ব্র্যার্কেট, ফাংশন কল, অ্যারে সারবস্কিপ্ট 
!, ~,-, ++, -, typeof, new, void, delete 
*,/,%
+,-
<<, >>, >>>
<,<=,>,=>
==,!=,===,!==
&
^
১০ |
১১ &&
১২ ||
১৩ ?:
১৪ =,+=,-=,*=,%=,<<=,>>=,>>>=,&=,^=,|=
১৫  ,


এখানে একই স্তরে উল্লিখিত সমস্ত অপারেটরের প্রাধান্য সমান। অর্থাৎ, যেহেতু তিনটি =,+=, -= একই স্তরে, স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন তাদের সমান অগ্রাধিকার দেবে। এখন যদি একই এক্সপ্রেশনে সমান অগ্রাধিকারের একাধিক অপারেটর থাকে, তাহলে জাভাস্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন বাম দিক থেকে অপারেটরদের  ইন্টারপ্রেট করবে।

ধরুন নিচের এক্সপ্রেশনটি একটি স্ক্রিপ্টে দেওয়া হয়েছে। আসুন দেখি কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন এটিকে ইন্টারপ্রেট করবে।

x = 4 * (7%3) -!true>>>4-3

আমরা জানি যে স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন প্রথমে বন্ধনী আগে প্রাধান্য দেয়। তাই এখানে প্রথমেই (7%3) এর মান বের কর হবে। তাহলে এই এক্সপ্রেশনের মান হবে:

x = 4 * 1 -!true>>>4-3

এখন সবচেয়ে প্রাধান্যের অপারেটর হলো ! নেগেশন অপারেটর। এখন এটির মান জানা হবে, এবং এক্সপ্রেশনটি নিচের আকার ধারণ করবে: 

x = 4 * 1 -false>>>4-3

এখন সর্বোচ্চ প্রাধান্যের অপারেটর হলো *, সুতরাং 4*1 এর মান নির্ধারণ করা হবে। এতে এক্সপ্রেশনটি হবে নিম্নরপ:

x = 4 -false>>>4-3

এবারে সর্বোচ্চ প্রাধান্যের অপারেটর হলো - এবং এখানে - আছে দুটি। স্ক্রিপ্ট ইঞ্জিন এখন বামদিক থেকে ডানে অগ্রসর হবে। সুতরাং এক্সপ্রেশনটির মান দাঁড়াবে: 

x = 4 >>>1

এখন পালা >>> অপারেটরের। এটি যাচাই করার পর এক্সপ্রেশনটির মান দাঁড়াবে: 

x = 4

সুতরাং ভ্যারিয়েবলের x এর মান হলো 4।
 

Java Calculator Code using methods and if else statement

Java Calculator Code using methods and if else statement

Here we give you java calculator code free download. our calculator is simple calculator program in java using methods and simple calculator in java using if else statement. we use java calculator source code netbeans download. if you want simple calculator in java or java project its that download java projects source code. simple java projects for beginners with source code free to use anyware.  And firstly download calculator button and place your destination.(i keep this button in my desktop) 

Click for free download calculator button in zip file



package calculator;

import java.awt.Color;
import java.awt.Dimension;
import java.awt.Font;
import java.awt.event.ActionEvent;
import java.awt.event.ActionListener;
import javax.swing.BorderFactory;



import javax.swing.ImageIcon;
import javax.swing.JButton;
import javax.swing.JFrame;
import javax.swing.JPanel;
import javax.swing.JTextArea;
import javax.swing.border.Border;



public class Calculator implements ActionListener{

   JFrame frame=new JFrame();
   JPanel panel=new JPanel(); //cpannel
   JTextArea textarea=new JTextArea(4,25);


   

   
   JButton button1=new JButton();
   JButton button2=new JButton();
   JButton button3=new JButton();
   JButton button4=new JButton();
   JButton button5=new JButton();

   

   JButton button6=new JButton();
   JButton button7=new JButton();
   JButton button8=new JButton();
   JButton button9=new JButton();
   JButton button0=new JButton();
   
   

   JButton buttonadd=new JButton();
   JButton buttonsub=new JButton();
   JButton buttonmul=new JButton();
   JButton buttondiv=new JButton();
   JButton buttonclear=new JButton();


   

   JButton buttonequal=new JButton();
   JButton buttondot=new JButton();
    
   double number1,number2,result;
   int add=0,div=0,mul=0,sub=0;
   
   public Calculator()
   {
       frame.setSize(340,450);
       frame.setDefaultCloseOperation(JFrame.EXIT_ON_CLOSE);
       frame.setVisible(true);

       

       frame.setTitle("Calcu");
       frame.setResizable(false);


       

       frame.add(panel);       
       panel.setBackground(Color.yellow);
       Border border= BorderFactory.createLineBorder(Color.RED,4);
       panel.add(textarea);
       textarea.setBackground(Color.BLACK);
       Border border2=BorderFactory.createLineBorder(Color.BLUE,3);


       

        textarea.setBorder(border2);
        Font font =new Font("arial",Font.BOLD,33);
        textarea.setForeground(Color.WHITE);
        textarea.setPreferredSize(new Dimension(4,25));
        textarea.setLineWrap(true);
        
 
       
button1.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button1.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button1.png"));

button2.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button2.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button2.png"));




button3.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button3.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button3.png"));

button4.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button4.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button4.png"));



button5.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button5.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button5.png"));

button6.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button6.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button6.png"));

button7.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button7.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button7.png"));

button8.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button8.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button8.png"));



button9.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button9.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button9.png"));

button0.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
button0.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\button0.png"));

buttonadd.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonadd.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonadd.png"));
buttonsub.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonsub.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonsub.png"));



buttonmul.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonmul.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonmul.png"));
buttondiv.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttondiv.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttondiv.png"));
buttonclear.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonclear.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonclear.png"));
buttonequal.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttonequal.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttonequal.png"));



buttondot.setPreferredSize(new Dimension(100,40));
buttondot.setIcon(new ImageIcon("C:\Users\Admin\Desktop\Caculator Buttons\buttondot.png"));
   
 
       
  panel.add(button0);
  panel.add(button1);
  panel.add(button2);
  panel.add(button3);
  panel.add(button4);


  

  panel.add(button5);
  panel.add(button6);
  panel.add(button7);
  panel.add(button8);


  

  panel.add(button9);
    panel.add(buttonadd);
    panel.add(buttonsub);
    panel.add(buttonclear);
    panel.add(buttondiv);


    

    panel.add(buttondot);
    panel.add(buttonequal);    
    panel.add(buttonmul);
   

   
  
      button0.addActionListener((ActionListener) this);
        button1.addActionListener((ActionListener) this);
          button2.addActionListener((ActionListener) this);  
          button3.addActionListener((ActionListener) this);


          

            button4.addActionListener((ActionListener) this);
              button5.addActionListener((ActionListener) this);
                button6.addActionListener((ActionListener) this);  
                button7.addActionListener((ActionListener) this);



                

                  button8.addActionListener((ActionListener) this);
                    button9.addActionListener((ActionListener) this);
                    
                      buttonadd.addActionListener((ActionListener) this);
                        buttonsub.addActionListener((ActionListener) this);



                        

                          buttonclear.addActionListener((ActionListener) this);
                            buttondiv.addActionListener((ActionListener) this);
                              buttondot.addActionListener((ActionListener) this);
                               buttonequal.addActionListener((ActionListener) this);
                                buttonmul.addActionListener((ActionListener) this);
                                                                    
         
   }

   

   
   @Override
   public void actionPerformed(ActionEvent e)
   {
       Object source= e.getSource();
       if (source==buttonclear) {
           number1=0.0;
           number2=0.0;
           textarea.setText("");
           
       }
       if(source==button1)
       {
           textarea.append("1");
       }



         if(source==button2)
       {
           textarea.append("2");
       }
           if(source==button3)
       {
           textarea.append("3");
       }


       

             if(source==button4)
       {
           textarea.append("4");
       }
               if(source==button5)
       {
           textarea.append("5");
       }
                 if(source==button6)
       {
           textarea.append("6");
       }



       

                   if(source==button7)
       {
           textarea.append("7");
       }

       

                     if(source==button8)
       {
           textarea.append("8");
       }
                       if(source==button9)
       {
           textarea.append("9");
       }



       

                         if(source==button0)
       {
           textarea.append("0");
       }
                         if(source==buttondot)
       {
           textarea.append(".");
       }


       

                         
                         if(source==buttonadd)
       {
           number1=number_reader();
           textarea.setText("+");
           add=1;
           div=0;
           sub=0;
           mul=0;
           
           
       }

       

                         
                         if(source==buttondiv)
       {
          number1=number_reader();
           textarea.setText("");
           add=0;
           div=1;
           sub=0;
           mul=0;
           
           
       }
                         if(source==buttonmul)
       {
            number1=number_reader();
           textarea.setText("");
           add=0;
           div=0;
           sub=0;
           mul=1;
       }

       

                         if(source==buttonsub)
       {
            number1=number_reader();
           textarea.setText("");
           add=0;
           div=0;
           sub=1;
           mul=0;
       }


       

                         if(source==buttonequal)
       {
          number2=number_reader();
           if (add>0) {
               result=number1+number2;
               textarea.setText(Double.toString(result));                            
           }


           

            if (sub>0) {
               result=number1-number2;
               textarea.setText(Double.toString(result));                            
           }
             if (mul>0) {
               result=number1*number2;
               textarea.setText(Double.toString(result));                            
           }


           

              if (div>0) {
               result=number1/number2;
               textarea.setText(Double.toString(result));                            
           }
       }
          
   }
   public double number_reader() {
       double num1;
       String s;
       s=textarea.getText();
       num1=Double.valueOf(s);
       return num1;
   }

   

   
   
    public static void main(String[] args)
    {
        Calculator cal=new Calculator();
        
    }

   
}


java calculator source code,java-calculator,java calculator online,java calculator source code netbeans download,java calculator gui,simple calculator program in java using methods,simple calculator in java using if else statement,java projects with source code,java calculator,calculator in java,java,java projects,java project with source code,java mini project with source code,source code,create calculator in java,free source code,calculator,make calculator in java,simple calculator in java,java project,download source code,download java projects source code,project in java with source code,core java projects with source code,how to build a simple calculator in java,how to make a calculator in java eclipse,how to make a calculator in java intellij,simple calculator command in java,simple calculator in java netbeans source code,simple calculator in java source code,simple calculator in java source code documentation, simple calculator in java source code download,simple calculator in java source code dynamically,simple calculator in java source code eclipse,simple calculator in java source code example,simple calculator in java source code java,simple calculator in java source code method,simple calculator in java source code of code,simple calculator in java source code template,simple calculator in java source code yourself, simple calculator in java source code zip,simple calculator in java source code zip download,simple calculator in java source code zip file,simple calculator java source code,simple calculator program in java source code,simple calculator program in java source code using awt,simple calculator project in java with source code,simple program for calculator in java,source code for simple calculator in java simple calculator program in java using methods,simple calculator program in java using swing,simple calculator program in java using awt,simple calculator program in java using switch case,java code for calculator in eclipse,calculator in java gui,java program to calculate simple interest using methods,java code for simple calculator using gui,simple calculator in java gui,bmi calculator java source code gui,simple calculator program in java using jframe,calculator program in java using swing in netbeans,java calculator with gui,java gui calculator netbeans,java calculator gui code,calculator using gui in java,calculator swing java,java calculator program gui,gui based calculator program in java,calculator program in java gui,calculator gui program in java,source code in java,simple java projects for beginners with source code,online projects on java,java calculator code,simple java projects with source code,java projects for beginners with source code,open source projects java

 

সরকারি বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডে চাকরি  ২০২২ (৮১ পদ)

সরকারি বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডে চাকরি ২০২২ (৮১ পদ)

বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত স্টাফবাস সার্ভিস কর্মসূচি এবং মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নিম্নোক্ত বিভিন্ন ক্যাটাগরির পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের জন্য পদের পার্শ্বে বর্ণিত শর্তে প্রকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিকট হতে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে: 

  • সংস্থা: বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড 
  • ক্যাটাগরি: ০৯ 
  • শূন্যপদের সংখ্যা: ৮১ টি
  • আবেদন ফি: ২০০/= ও ৩০০/= টাকা
  • চাকরির ধরণ: ফুল টাইম
  • আবেদন মাধ্যম: ডাকযোগ
  • আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মে ২০২২

পদের নাম: গাড়িচালক 
৯,৭০০-২৩,৪৯০/- 
(গ্রেড-১৫) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং ভারী/মাঝারি মটরযান চালনায় বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে। তবে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ভারী মটরযান চালনায় বৈধ লাইসেন্সধারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 


পদের নাম: টিকেট চেকার 
৯,৩০০-২২,৪৯০/- 
(গ্রেড-১৬) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • এইচ.এস.সি./সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে খ্যাতনামা যানবাহন চলাচল প্রতিষ্ঠান হতে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

পদের নাম: বাস হেলপার 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/ জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

পদের নাম: মেকানিক হেলপার 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ০৩ (তিন) বছরের অভিজ্ঞতাসহ অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/ জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। 

পদের নাম: দারোয়ান 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র 

পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর কাম প্রশিক্ষিকা 
১১,০০০-২৬,৫৯০/- 
(গ্রেড-১৩) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী; 
  • খ) কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ, ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতিসহ সংশ্লিষ্ট standard Aptitude Test এ উত্তীণ হতে হবে।


পদের নাম: প্রশিক্ষিকা (সেলাই, কাটা-ছাটা, ফুল তােল ও উলবুনন) 
৯,৩০০-২২,৪৯০/- 
(গ্রেড-১৬) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • কোন অনুমোদিত মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড হইতে সাটিফিকেট প্রাপ্ত হতে হবে। তবে প্রার্থীকে অবশ্যই উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান সরকার অনুমোদিত প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট হতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উপর দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণের সনদ প্রাপ্ত হতে হবে। এই বিষয়ে বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

পদের নাম: ম্যাসেঞ্জার 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০) 
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। 

পদের নাম: দারোয়ান 
৮,২৫০-২০,০১০/- 
(গ্রেড-২০)
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
  • অষ্টম শ্রেণি/জেএসসি/জেডিসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, সু-স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।


bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular
 

ভূমি প্রশাসনে চাকরি Bomi office job circular 2022

ভূমি প্রশাসনে চাকরি Bomi office job circular 2022

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 
প্রতিষ্ঠানের নাম:    ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
ভূমি মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং-31.00.0000.037.02,101.১৭-১১৪, তারিখ-০৬/০৩/২০২২ খ্রিস্টাব্দ এর মাধ্যমে প্রাপ্ত ছাড়পত্র অনুযায়ী ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে শূন্য পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে বিধি মোতাবেক সরাসরি কোটায় জনবল নিয়োগের জন্য নিম্নবর্ণিত পদসমূহে পদের পার্শ্বে বর্ণিত শর্তে প্রকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিকট হতে নির্দেশক্রমে দরখাস্ত আহ্বান করা যাচ্ছেঃ 
 

  • পদের নাম প্রধান সহকারী 
  • গ্রেড-১২ 
  • বেতন (১১,৩০০-৩৮,৬৪০/-) 
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে স্নাতক ডিগ্রি; এবং 
(খ) কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা। 
  • পদের নাম সাঁট-মুদ্রাক্ষরিক-কাম- কম্পিউটার অপারেটর 
  • গ্রেড-১৪ 
  • বেতন (১০,২০০-২৪,৬৮০/-) 
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি; 
(খ) কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা; এবং 
(গ) সাঁটলিপিতে প্রতিমিনিটে যথাক্রমে ইংরেজি ৭০ শব্দ, বাংলা ৪৫ শব্দ এবং টাইপিং এর গতি ইংরেজি ৩০ শব্দ, বাংলা ২৫ শব্দ। 
  • পদের নাম ইলেকট্রিশিয়ান 
  • গ্রেড-১৬ 
  • বেতন (৯,৩০০-২২,৪৯০/-) 
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা 
(ক) কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন কোন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হতে ইলেকট্রিক্যাল ট্রেডে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; এবং 
(খ) সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ০৩ (তিন) বৎসরের বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা। পদের সংখ্যা ০১ (এক) টি ০১ (এক) টি ০১ (এক) টি

আবেদনের শুরু তারিখ:১৯-০৫-২০২২ খ্রি.



 
bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

Govt BNCC Job Circular 2022

Govt BNCC Job Circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম: Bangladesh National Cadet Corps(BNCC)
সংক্ষিপ্ত নাম: BNCC
শেষ তারিখ: 27 জুন, 2022
আবেদন শুরুর তারিখ: 12 জুন, 2022
বিজ্ঞপ্তির নং: 23.06.0000.000.11.010.16-207
পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ইউএসএল( আনস্কিল্ড লেবার), নিরাপত্তা প্রহরী,মালী, অফিস সহায়ক, অফিস সহকারী
 

  • Name of Post: Office Assistant
Number of Vacancies: 12
Salary Scale: BDT. 9,300 – 22,490/-
Grade: 20
Educational Qualification: HSC pass.
Other Qualifications: Must know how to operate a computer efficiently.
Age: 18-30 years.

 
  • Name of Post: Office Support Staff
Number of Vacancies: 13
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Educational Qualification: SSC pass.
Age: 18-30 years.

 
  • Name of Post: Gardener
Number of Vacancies: 04
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Educational Qualification: Class 6 pass.
Experience: If you have experience in gardening and maintenance, you will get priority.
Age: 18-30 years.

 
  • Name of Post: Security Guard
Number of Vacancies: 15
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Educational Qualification: Class 6 pass.
Experience: Must have experience working as a security guard.
Age: 18-30 years.

 
  • Name of Post: Unskilled Labour
Number of Vacancies: 02
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Educational Qualification: Class 6 pass.
Experience: Preference will be given to candidates with experience.
Age: 25-35 years.

 
  • Name of Post: Cleaner
Number of Vacancies: 03
Salary Scale: BDT. 8,250 – 20,010/-
Grade: 20
Eligibility: No other qualification is required for the application except goodwill.
Age: 18-30 years.
bncc-job-circular-2022

bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ১

এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ১

তাপগতিবিদ্যা (hermodynamies) অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর: 
এইচএসসি ভাই বোনদের জন্য তাপগতিবিদ্যা বিষয়ের উপর গুরুত্বপূর্ন কিছু নোট দেওয়া হলো। এগুলি তোমরা কলেজের পরীক্ষা, এইচএসসি বোর্ড পরীক্ষা, এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করতে পারো। যেকোনো বোর্ডের জন্যই শতভাগ কমন পরবে ইনশা-আল্লাহ। গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর এখানে দেওয়া হলো :

প্রশ্ন : অন্তঃস্থ শক্তির উদ্ভব হয় কিভাবে—ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: প্রত্যেক বস্তুর ভেতরই একটি শক্তি থাকে। এই শক্তি দ্বারা বস্তুটি কাজ করতে পারে। এই শক্তিকে অন্য শক্তিতে রূপান্তর করা যায়। প্রকৃত পক্ষে পদার্থের অণুগুলির রৈখিক গতি, পরমাণুর কম্পন ও আবর্তন এবং নিউক্লিয়াসের চারদিকে ইলেকট্রনের গতির প্রভাবে অন্তঃস্থ শক্তির উদ্ভব হয়। 

প্রশ্ন : বস্তুর অভ্যন্তরীন শক্তির পরিবর্তন হলেই এর তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়- ব্যাখ্যা কর। 
উত্তরঃ দুটি ভিন্ন তাপমাত্রার বস্তুকে পরস্পরের তাপীয় সংস্পর্শে রাখলে ক্রমান্বয়ে বস্তু দুটি একই তাপমাত্রায় পৌঁছে অর্থাৎ তাপীয় সাম্যবস্থায় পৌছে। তাপীয় সাম্যবস্থায় পৌছার জন্য উষ্ণ বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তি হ্রাস পায় এবং শীতল বস্তুর অভ্যন্তরীন শক্তি বৃদ্ধি পায়। এতে করে উষ্ণ বস্তুর তাপমাত্রা হ্রাস পায় এবং শীতল বস্তুর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাত-এব আমিরা বলতে পারি কোন বস্তুর অভ্যন্তরীন শক্তির বৃদ্ধিতে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং অভ্যন্তরীন শক্তির হ্রাসে তাপমাত্রা হ্রাস পায়। সুতরাং বলা যায় যে, তাভ্যন্তরীন শক্তির পরিবর্তন হলেই বস্তুর তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়।

প্রশ্ন : তাদের যান্ত্রিক সমতা 4.2JCal-1 বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর: তাপের যান্ত্রিক সমতা: একক তাপ উৎপন্ন করতে যে পরিমান কাজ সম্পাদন করতে হয়। বা একক তাপ দ্বারা যে পরিমান কাজ সম্পাদন করা যায় তাকে তাকে তাপের যান্ত্রিক সমতা বলে। তাত এর তাপের যান্ত্রিক সমতা 4.2JCal-1 বলতে বুঝায় এক ক্যালরি তাপ দ্বারা 4.2j জুল কাজ সম্পাদন করা যায় বা এক ক্যালরি তাপ উৎপন্ন করতে 4.2j জুন কাজ সম্পাদন করতে হয়।

প্রশ্ন : অভ্যন্তরীন শক্তি বা অন্তঃস্থ শক্তি ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর : অভ্যন্তরীন শক্তি বা অন্তঃস্থ শক্তি : প্রত্যেক বস্তু বা সিস্টেমের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট পরিমান শক্তি সঞ্চিত থাকে যার দ্বারা বস্তু বা সিস্টেম অনুকূল পরিস্থিতিতে অন্যশক্তি উৎপন্ন করতে পারে বা কাজ সম্পাদন করতে পারে। এ শক্তিকে কয় বা সিস্টেমের অভ্যন্তরীন শক্তি বা তন্তঃস্থ শক্তি বলে। বস্তু বা সিস্টেমের মধ্য্য অণু বা পরমাণুসমূহের গতিশক্তি এবং তাদের মধ্যে ক্রিয়াশীল তাচ্য:আনবিক বলের জন্য এ শক্তি উৎপন্ন হয়। এ শক্তি বস্তু বা সিস্টেমের অভ্যন্তরীণ গঠনের উপর নির্ভর করে। কোন বস্তু বা সিস্টেমের মোট অভ্যন্তরীণ শক্তি পরিমাপ করা সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ শক্তির পরিবর্তন পরিমাপ করা যায়। কোন বস্তু বা সিস্টেমের অণু সমূহের গতিশক্তি ও স্থিতিশক্তির যোগফলই হল তার অভ্যন্তরীন শক্তি। 

প্রশ্ন : তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রটি বিবৃত ও ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র : জুলের বিবৃতি : যখনই তাপকে কাজে বা কাজকে তাদে রূপান্তর করা হয় তখন তাপ ও কাজ পরস্পরের সমানুপাতিক হয়। 
ব্যাখ্যা : যদি H পরিমান তাপ দ্বারা W পরিমান কাজ সম্পাদন করা যায় তবে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রানুসারে, 
W ∝ H 
বা W = JH 
ক্লসিয়াসের বিবৃতি : যখন কোন সিস্টেমে তাপশক্তি সরবরাহ করা হয় তখন সেই তাপ শক্তির কিছু অংশ সিস্টেমের অন্তস্থ শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে বাকি অংশ দ্বারা সিস্টেম বাহ্যিক কাজ সম্পাদন করে। 
যদি কোন সিস্টেমে dQ পরিমান তাপ শক্তি সরবরাহ করায় অন্তস্থ শক্তির পরিবর্তন dU এবং সিস্টেম কর্তৃক সম্পাদিত কাজ dW হয়, তাহলে তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রানুসারে লিখা যায়, dQ = dU + dW 

প্রশ্ন : তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র শক্তি সংরক্ষণসূত্রের একটি বিশেষ রূপ-ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : শক্তির সংরক্ষণ সূত্রমতে, শক্তি কখনো সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না, কেবল এক রূপ হতে অন্য রূপে রূপান্তর করা যায়। তাপরদিকে গতিবিদ্যার প্রথম সূত্র মতে, dQ - dU + dW । এখানে সরবরাহকৃত তাপের একটি অংশ কাজে রূপান্তর হয় তাপর অংশ দ্বারা সিস্টেমের তন্তস্থ শক্তি বৃদ্ধি পায়। সুতরাং বলা যায় এখানে তাপ শক্তির কোন অংশ অপচয় হয়না।তাত এব বলা যায় যে, তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র শক্তি সংরক্ষণ সূত্রে একটি বিশেষ রূপ। 

প্রশ্ন : পানির আপেক্ষিক তাপ 4200JKg-1K-1 বলতে কী বুঝায়? 
উত্তর : পানির আপেক্ষিক তাপ 4200JKg-1K-1 বলতে বুঝায় 1kg ভরের পানির তাপমাত্রা 1K পরিমান বৃদ্ধি করতে 4200j তাপের প্রয়োজন হয়। 


এইচএসসি তাপগতিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নোত্তর তাপগতিবিদ্যার নোট পর্ব ২  
 

vumi sanskar board job circular 2022 ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

vumi sanskar board job circular 2022 ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

vumi sanskar board job circular 2022 ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
vumi sanskar board job circular 2022 ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
সংস্থা: ভূমি সংস্কার বোর্ড
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২২
ক্যাটাগরি: ০৫ টি
শূন্যপদের সংখ্যা: ০৯ টি
চাকরির ধরণ: ফুল টাইম
কর্মস্থল: বাংলাদেশের যে কোন স্থান
বেতন: নিচে দেখুন
আবেদন ফি: ৫৬/- ও ১১২/- টাকা
আবেদন মাধ্যম: অনলাইন
অনলাইনে আবেদন শুরু: ২৩ জুন ২০২২
আবেদনের শেষ সময়: ২১ জুলাই ২০২২


০১. পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর
শূন্যপদের সংখ্যা: ০২ টি
বেতন স্কেল: ১০,২০০ – ২৪,৬৮০/- টাকা
গ্রেড: ১৪
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রী।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।

০২. পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর (অফিস সহকারী) 
শূন্যপদের সংখ্যা: ০১ টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০/- টাকা
গ্রেড: ১৬
শিক্ষাগত যোগ্যতা: HSC পাস।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।

০৩. পদের নাম: রেকর্ড কীপার
শূন্যপদের সংখ্যা: ০১ টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০/- টাকা
গ্রেড: ১৬
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি পাস।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।

০৪. পদের নাম: গাড়িচালক (ড্রাইভার)
শূন্যপদের সংখ্যা: ০৩ টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০/- টাকা
গ্রেড: ১৬
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৮ম শ্রেণী পাস।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।

০৫. পদের নাম: অফিস সহায়ক
শূন্যপদের সংখ্যা: ০২ টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০ – ২০,০১০/- টাকা
গ্রেড: ২০
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি পাস।
বয়স: ১৮-৩০ বৎসর।


vumi-sanskar-board-job-circular-2022
vumi-sanskar-board-job-circular-2022-1



আবেদন সংক্রান্ত সকল তথ্য
lrb.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সকল আগ্রহী প্রার্থীকে অবশ্যই নিম্নবর্ণিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন করতে হবে।

আবেদন শুরু:    ২৩ জুন, ২০২২    সকাল ১০ টা
আবেদন শেষ:    ২১ জুলাই, ২০২২    বিকাল ৫ টা


অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম
১. আবেদন করতে ইচ্ছুক প্রার্থীদেরকে সর্বপ্রথম lrb.teletalk.com.bd এই ওয়েবসাইট Visit করতে হবে।
Application form
২. Application Form অপশনে ক্লিক করুন।
৩. ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২-এ উল্লিখিত পদের লিস্ট এই পেজে প্রদর্শিত হবে। আপনার যোগ্যতা অনুসারে ০১ টি পদ সিলেক্ট করুন তারপর Next এ ক্লিক করুন।
৪. No সিলেক্ট করুন।
৫. ভূমি সংস্কার বোর্ডের চাকরির অনলাইন আবেদন ফরম এই পেজে পেয়ে যাবেন।

আবেদন ফি জমাদান পদ্ধতি
কিভাবে SMS-এর মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিবেন তা নিম্নে দেখানো হলো-
১ম SMS: LRB <স্পেস> User ID টাইপ করে 16222 নম্বরে Send করুন।
উদাহারণ: LRB ABCXYZ
২য় SMS: LRB <স্পেস> Yes <স্পেস> PIN টাইপ করে 16222 নম্বরে Send করুন।
উদাহারণ: LRB Yes 87654321

Land Reform Board (LRB) Job Circular 2022, Land Reform Board job Circular 2022, ভূমি সংস্কার বোর্ড এ বিভিন্ন পদে নিয়োগ, ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ LRB Job Circular 2022, vumi sanskar board job circular 2022, ভূমি সংস্কার বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ 
 

নারী শিক্ষা অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি Nari shikkha onuched

নারী শিক্ষা অনুচ্ছেদ ১০ম শ্রেণি Nari shikkha onuched

প্রিয় শিক্ষাথী ভাই ও বোনেরা এই অনুচ্ছেদটি বাংলা ২য় পত্রের নবম - দশম শ্রেনিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তোমাদের জন্য যোগাড় করে এ অনুচ্ছেদটি আনা হয়েছে।
 

নারী শিক্ষা 
বিশ্বের প্রতিটি শিশু মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হয়ে চোখ খুলে পায় মা ও মাতৃভূমির প্রতিকৃতি। বড় হয়ে উঠে মা ও মাটির স্নেহে। প্রথম শিক্ষাগ্রহণ করে মায়ের কাছ থেকে। শিক্ষিত মা মানেই শিক্ষিত সন্তান। শিক্ষিত সন্তান মানে উন্নত নাগরিক, উন্নত জাতি। তাই একটি জাতি শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞানে বড় হয়ে ওঠার প্রথম শর্ত শিক্ষিত মায়ের আঁচলে থেকে শিক্ষাগ্রহণ করা। তাছাড়া নারী ও পুরুষ মানব সমাজের ভারসাম্য ও স্থিতির সমরূপ। তাই নারী ও পুরুষের পারস্পারিক সহযোগিতা হচ্ছে সমাজ সভ্যতার ক্রমবিকাশ। ফলে নারীকে পুরুষের সমান শিক্ষার সুযোগ না দিলে সে পিছিয়ে পড়বে। আর সভ্যতার বিকাশের গতি অনেকটা মন্থর হয়ে যাবে। তাই জ্ঞান-বিজ্ঞান ও কর্মের ক্ষেত্রে নারীর আসন কার্যকর করা প্রয়োজন এবং তার পূর্বশর্ত নারী শিক্ষা। উচ্চ শিক্ষার ফলে নারী আজ সমাজের উন্নয়নে অর্থনীতি, রাজনীতি সর্বক্ষেত্রে পুরুষের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শিক্ষা, সংস্কৃতি, প্রশাসনিক ক্ষেত্রে আজ নারীর ভূমিকা প্রশংসনীয়। তাই নারী শিক্ষার প্রসার আজ সারা বিশ্বের মত বাংলাদেশেও অত্যাবশ্যকীয়। নারী শিক্ষার অগ্রগতির জন্য সে পদক্ষেপগুলো নেয়া উচিত, সেগুলো হলো-১. নারীর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ২. প্রয়োজনীয় স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা যাতে শুধু নারীরা পড়ালেখা করতে পারে, ৩. নারী নির্যাতন বন্ধ করা, ৪. মেয়েদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাবার জন্য পৃথক পরিবহন, ৫. বয়স্ক নারীদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা, শিক্ষাব্যবস্থা অবৈতনিক ও বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করা, ৭. শিক্ষাঙ্গনে নারীদের উৎসাহ দান করা, ৮. উপবৃত্তির ব্যবস্থা করা। সবশেষে বলা যায়, "বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।" একথা মনে রেখে, আমাদের স্বাধীন দেশে নারীকে উপযুক্ত মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে তুলতে হবে। তবেই দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব হবে।

পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য চাই বৃক্ষরোপণ এই শিরোনামে একটি প্রতিবেদন

পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য চাই বৃক্ষরোপণ এই শিরোনামে একটি প্রতিবেদন

প্রতিবেদন : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় চাই বৃক্ষরোপণ
পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য চাই বৃক্ষরোপণ এই শিরোনামে একটি প্রতিবেদন রচনা কর ( protibedon poribesher barshammo rokhai chai bikhoropon )
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বনভূমির ভূমিকা
তোমার দেখা সম্প্রতি আয়োজিত বৃক্ষমেলার উপর একটি প্রতিবেদন তৈরি কর। 
 

প্রতিবেদনের নাম                     : বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব
প্রতিবেদনের শিরোনাম              : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় চাই বৃক্ষরোপণ
প্রতিবেদকের নাম                    : সাকিব খান
প্রতিবেদন তৈরির সময় ও তা     :২০/০২/২০২২ ইং 
প্রতিবেদন তৈরির স্থান              : রামপুরা  বন্দর, আগারগাঁও
প্রতিবেদনের ধরন                   : বিশেষ ধরন 
 
“পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় চাই বৃক্ষরোপণ” 
মানব সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখার এক গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হল পরিবেশ। এই বিশাল জগত সংসারে মানুষই একমাত্র জীব যারা প্রকৃতির নিয়ম-নীতি ভেঙ্গে নিজেদের আরাম আয়েসে প্রকৃতির উপকরণ যথেচ্ছা ব্যবহার করে যাচ্ছে। এই যথেচ্ছা ব্যবহারের ফলে পৃথিবী আজ চরম বিপর্যয়ের মুখামুখি। মানুষের বসবাসের জন্য প্রয়োজন পৃথিবীর আদিম পরিবেশ সংরক্ষণ। একটি দেশের মোট আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা উচিত। কিন্তু নির্বিচারে বৃক্ষনিধনের ফলে দেশে বনভূমির পরিমাণ এখন প্রায় ১৬ ভাগে নেমে এসেছে। এতে বহুপ্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণি আজ বিলুপ্তির পথে। বিপন্ন আজ জীব বৈচিত্র্য। তাই কেবল পরিবেশ সংরক্ষণের জন্যই নয় বরং পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য, জীবনকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য বৃক্ষ রোপনের প্রয়োজন অনস্বীকার্য। বৃক্ষ আমাদের পরম বন্ধু। বৃক্ষ না থাকলে পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ত। বৃক্ষ আমাদের অক্সিজেন দেয় এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড শোষণ করে পরিবেশের ভারসাম্যতা রক্ষা করছে। বৃক্ষ আমাদের খাদ্য দিয়ে থাকে। এছাড়া পরিবেশের ভারসাম্যতা রক্ষা করে প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন- ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, ভূমিকম্প, ভূমিধ্বস, মাটি ক্ষয়, নদীভাঙন, বরা ইত্যাদির হাত থেকে রক্ষা করে। এ সকল বিষয় বিবেচনা করে বৃষ্ণ নিধন রোধের পাশাপাশি অধিক মাত্রায় বৃক্ষরোপন করা এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। যদি আমরা বৃক্ষরোপন কর্মসূচির মাধ্যমে অধিক মাত্রায় বৃক্ষরোপন করে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারি তবেই বাঁচবে আমাদের এ ধরণী, বাঁচব আমরা, বুক ভরে নিতে পারব শীতল নিশ্বাস। 

সাকিব খান
প্রতিবেদক 

সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১২ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন  BOC সমান 90 ডিগ্রি যোগ দেড় কোন A 

সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১২ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন BOC সমান 90 ডিগ্রি যোগ দেড় কোন A 

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১২ নম্বর।  class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-12-number সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১২ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন  BOC সমান 90 ডিগ্রি যোগ দেড় কোন A

∆ABC এর ∠B ও ∠C এর সমদ্বিখন্ডকদ্বয় O বিন্দুতে মিলিত হয়। প্রমাণ কর যে, ∠BOC = 90° + ½∠A 

class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-12-number

বিশেষ নির্বচন : 
দেওয়া আছে, ∆ABC এর ∠B এবং ∠C এর সমদ্বিখন্ডকদ্বয় O বিন্দুতে মিলিত হয়েছে। 
প্রমাণ করতে হবে যে, ∠BOC = 90° + ½∠A  

প্রমাণ:
∵ BO এবং CO যথাক্রমে ∠B এবং ∠C এর সমদ্বিখন্ডক 
∴∠OBC = ½∠B 
এবং ∠OCB = ½∠C 

আমরা জানি, কোন ত্রিভূজের তিন কোণের সমষ্টি 180° বা দুই সমকোণের সমান।  
∆BOC - এ  ∠BOC + ∠OBC + ∠OCB = 180° 
বা, ∠BOC + ½∠B+ + ½∠C = 180° 
বা, ∠BOC + ½ ∠A + ½∠B+ ½∠C = 180°+ ½ ∠A
বা, ∠BOC + ½(∠A +∠B+∠C)= 180°+ ½ ∠A
বা, ∠BOC + ½ x 180° = 180° + ½ ∠A [∵ ∆ABC এ ∠A +∠B+∠C= 180°]
বা, ∠BOC +90°= 180°+ ½ ∠A 
বা, ∠BOC°= 180°- 90°+ ½ ∠A
বা, ∠BOC°= 90°+ ½ ∠A 
                         [প্রমাণিত]
 

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৩ নম্বর কোন BOC সমান 90 ডিগ্রি বিয়োগ  দেড় কোন A

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৩ নম্বর কোন BOC সমান 90 ডিগ্রি বিয়োগ দেড় কোন A

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৩ নম্বর। 

∆ABC এর AB ও AC বাহুকে বর্ধিত করলে B ও C বিন্দুতে যে বহিঃকোণ দুইটি উৎপন্ন হয়, তাদের সমদ্বিখন্ডক দুইটি O বিন্দুতে মিলিত হলে, প্রমাণ কর যে, ∠BOC = 90° - ½∠A
class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-13-number
বিশেষ নির্বচন : 
মনেকরি, ∆ABC এর AB ও AC বাহুকে বর্ধিত করায় B ও C বিন্দুতে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ যথাক্রme ∠CBD এবং ∠BCE 
∠CBD এবং ∠BCE এর সমদ্বিখন্ডকদ্বয় পরস্পর O বিন্দুতে ছেদ করেছে।
প্রমাণ করতে হবে যে,
∠BOC= 90° - ½∠A

প্রমাণ:
∵BO এবং CO যথাক্রমে ∠CBD এবং ∠BCE এর সমদ্বিখন্ডক। 
∠OBC = ½∠CBD
এবং ∠OCB = ½∠BCE

এখন আমরা জানি, কোন ত্রিভূজের বহিঃস্থ কোণ এর অন্তঃস্থ বিপরীত কোণদ্বয়ের সমষ্টির সমান। 
∵∠CBC=∠BAC+∠ACB
বা ½∠CBD= ½∠BAC + ½∠ACB
∴∠OBC= ½∠BAC + ½∠ACB ----------(1)

অনুরূপভাবে ∠OCB = ½∠BAC + ½∠ABC ------------(2)
∆BOC এ  ∠BOC + ∠obc + ∠OCB = 180°   [ত্রিভূজের তিন কোণের সমষ্টি এক সমকোণ]    
বা, ∠BOC + ½∠BAC + ½∠ACB + ½∠BAC + ½∠ABC = 180° [ (1) ও (2) এর মান বসিয়ে ]
বা, ∠BOC + ½∠BAC + ½(∠ACB + ∠BAC + ∠ABC) = 180° 
বা, ∠BOC + ½∠BAC + ½ X 180° = 180° [∆ABC ∠A+∠B+∠C=180°]
বা, ∠BOC + ½∠A + 90° = 180°
বা, ∠BOC + ½∠A  = 180° - 90°
বা, ∠BOC = 180° - 90° - ½∠A
∴∠BOC = 90° - ½∠A
                [ প্রমাণিত]

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৪ নম্বর প্রমাণ করতে হবে যে, Ab সমান 2BC

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৪ নম্বর প্রমাণ করতে হবে যে, Ab সমান 2BC

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৪ নম্বর।

চিত্রে দেওয়া আছে, ∠C = এক সমকোণ এবং ∠B= 2∠A প্রমাণ করতে হবে যে, Ab = 2BC 

class-nine-ten-genarel-math-onusiloni-6-dosomik-3-er-14-number
বিশেষ নির্বাচন: 
দেওয়া আছে, ∆ABC এ ∠C = এক সমকোণ এবং B = 2∠A 
প্রমাণ করতে হবে যে, AB = 2BC 

অংকণ : C বিন্দুতে ∠BCD = 60° কোণ আঁকি এবং CD রেখা যেন AB - কে D বিন্দুতে ছেদ করে। 

প্রমাণঃ ∆ABC এ 
∠A + ∠B + ∠C = 180° 
বা, ∠A + 2∠A + ∠C = 180° 
বা, 3∠A + 90° = 180° 
বা, 3∠A = 180° – 90°  
বা, 3∠A = 90° 
∴ ∠A = 30° 


তাহলে, 
∠B = 2 x 30° = 60° 
এখন, ∆BDC এ ∠BCD = ∠DBC = 60° 
তাহলে, ∠BDC = 60° 
অর্থাৎ, BDC ত্রিভুজটি সমবাহু। 
 
∴ BC = BD = CD 
∠ACD = ∠ACB - ∠BCD 
     = 90° -60° 
     = 30° 

আবার, ∆ACD এ, ∠ACD = ∠CAD = 30° 
∴ AD = CD 
অর্থাৎ, AD = BC = BD = CD 
AB = AD + BD 
=BC + BC 
=2BC

AB = 2BC  (প্রমাণিত) 

অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৬ নম্বর প্রমাণ কর যে ত্রিজের যেকোনো দুই বাহুর অন্তর তার তৃতীয় বাহু অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর

অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৬ নম্বর প্রমাণ কর যে ত্রিজের যেকোনো দুই বাহুর অন্তর তার তৃতীয় বাহু অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৬ নম্বর। 

প্রমাণ কর যে, ত্রিজের যেকোনো দুই বাহুর অন্তর তার তৃতীয় বাহু অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর 


বিশেষ নির্বচন : 
মনেকরি, ABC একটি ত্রিভুজ। প্রমাণ করতে হবে যে, ABC ত্রিভূজের যে কোন দুই বাহুর অন্তর তার তৃতীয় বহু অপেক্ষা ক্ষুদ্রতর। ধরি, BC বৃহত্তর বাহু এবং AC ক্ষুদ্রতম বাহু। তাহলে, BC – AB < AC প্রমাণ করাই যথেষ্ট হবে। 
প্রমাণ:
আমরা জানি, ত্রিভূজের যে কোন দুই বাহুর সমষ্টি এর তৃতীয় বাহু অপেক্ষা বৃহত্তর। 

∆ABC এ, AB+ AC > BC 
বা, AB + AC - AB > BC - AB 
বা, AC > BC - AB 
∴ BC - AB < AC 
          (প্রমাণিত)

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১৮ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন ADB স্থূলকোণ।

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬ দশমিক ৩ এর ১৮ নম্বর প্রমাণ কর যে কোন ADB স্থূলকোণ।

নবম দশম শ্রেণী সাধারণ গণিত অনুশীলনী ৬.৩ এর ১৮ নম্বর। 

∆ABC এ AB > AC এবং ∠A এর সমদ্বিখন্ডক AD, BC বাহুকে D বিন্দুতে ছেদ করে। প্রমাণ কর যে, ∠ADB স্থূলকোণ। 


বিশেষ নির্বচনঃ 
দেওয়া আছে, ∆ABC- এ AB . AC এবং ∠A- এর সমদ্বিখন্ডক AD, BC বাহুকে D বিন্দুতে হেন করেছে। প্রমাণ করতে হবে যে, ∠ADB স্থূলকোণ। 

অংকন:
A বিন্দু হতে BC – এর উপর AE লম্ব টানি। যা BC কে E বিন্দুতে ছেদ করেছে। 

প্রমাণঃ 
∵AE ⊥ BC 
∴∠AED = 90 
এখন আমরা জানি, ত্রিভুজের এক বাহুকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ বিপরীত অন্তঃস্থ কোণদ্বয়ের প্রত্যেকটি অপেক্ষা বৃহত্তর। 

∴∠ADB, ∆AED - এর বহিঃস্থ কোন বলে, 
∠ADB> ∠AED
∴ ∠ADB > 90° 
কিন্তু ∠ADB + ∠ADC = 180° [রৈখিক যুগল কোণ বলে।] 

∴ ∠ADB∠180
∴দেখা যায় ∠ADB, 180° অপেক্ষা ছোট কিন্তু 90° অপেক্ষা বড়। 
∴∠ADB = স্থূল কোণ। 
     (প্রমাণিত) 

Govt Rangamati Hill District Council Job Circular 2022

Govt Rangamati Hill District Council Job Circular 2022

Govt Rangamati Hill District Council Job Circular 2022

নিয়োগ: রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ।
চাকরির স্থান: রাঙামাটি, চট্টগ্রাম।
শূন্যপদের সংখ্যা: 17টি পদ।
কাজের ধরন: ফুল টাইম চাকরি।
চাকরির ধরন: সরকারি চাকরি।
লিঙ্গ: পুরুষ এবং মহিলা উভয়ই।
বয়স সীমা: 18-30 বছর।
শিক্ষামূলকযোগ্যতা: স্নাতক পাস, ডিপ্লোমা পাস, এইচএসসি পাস, এসএসসি পাস।
Official Website: www.rhdc.gov.bd
চাকরির ধরন: সরকারি চাকরি 2022
বিজ্ঞপ্তির নং: 29.34.8400.203.12.001.22-450

govt-rangamati-hill-district-council-job-circular-2022-1
govt-rangamati-hill-district-council-job-circular-2022-2

  

নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


অর্ডালী
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


স্পিডবোট চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


গ্রন্থকার সহকারি
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


কার্য সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC


কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: RHDC




rangamati job circular 2022, www.rhdc.gov.bd job circular 2022, www.rhdcbd.org job circular, www.rhdc.gov.bd notice, rangamati hill district council job circular 2022, rangamati job circular 2022, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ সমাজসেবা নিয়োগ, 
রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, রাঙ্গামাটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,

এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ১

এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ১

একাদশ দ্বাদশ শ্রেণী এইচএসসি (HSC) পদার্থবিজ্ঞান এ ভৌত আলোকবিজ্ঞান এর গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক নোট। 
এইচএসসি ভৌত আলোকবিজ্ঞান অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন পর্ব ১  


প্রশ্নঃ তরঙ্গমূখ কি? 
উত্তরঃ তরঙ্গমূখ: তরঙ্গস্থিত সমদশা সম্পূর্ণ কণাগুলো যে তলে অবস্থান করে তাকে তরঙ্গমুখ বলে। 



প্রশ্নঃ সমতল তরঙ্গমূখ কি? 
উত্তরঃ সমতল তরঙ্গমূখ : তরঙ্গস্থিত সমদশা সম্পূর্ণ কণাগুলোর সঞ্চার পথ  সমতল হলে তাকে সমতল তরমুখ বলে। 



প্রশ্নঃ বেতার তরঙ্গ কি ?
উত্তরঃ বেতার তরঙ্গ: 10-2 m থেকে 104 m ক্রমের তরঙ্গ বৈশিষ্ট বিকিরণকের  বেতার তরঙ্গ বলে । তড়িৎ স্পন্দনের  মাধ্যমে ইহা উৎপন্ন হয়। সাধারণ এন্টেনা দ্বারা  ইলেক্ট্রনকে স্পন্দিত করে বেতার তরঙ্গ উৎপন্ন করা হয়। তাই এন্টেনা দ্বারা  বিকিন যে তড়িৎ শক্তি শুন্যস্থানে তাড়িত চোম্বক  তরঙ্গ  হিসেবে থাকে তাকে বেতার তরঙ্গ বলে। 



প্রশ্নঃ গামা রশ্মি কি ? 
উত্তর: গামা (Y) রশ্মি: তাড়িতচৌম্বক  বর্ণালীতে 10-10m থেকে 10-12m পর্যন্ত বা তার চেয়েও কম তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তাড়িতচৌরকীয় তরঙ্গকে গামা (Y) রশ্মি বলে।  তেজস্ক্রিয় নিউক্লিয়াস থেকে এই রশ্মি নির্গত হয়।



প্রশ্নঃ তাড়িত চৌম্বক তরঙ্গ কি? 
উত্তরঃ তাড়িত চৌম্বক তরঙ্গ: শূন্যস্থান দিয়ে আলোর দ্রুতিতে গতিশীল তড়িৎ ও চৌম্বক আলোড়ন, তড়িৎক্ষেত্র ও চৌম্বকক্ষেত্র পরস্পর লম্ব এবং এগুলো উভয়ই তরঙ্গ সঞ্চালন অভিমুখের সাথে লম্ব থাকে, তাকে তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ বলে।   



প্রশ্নঃ এক্স রশ্মি কি ?
উত্তরঃ এক্স রশ্মি: তাড়িতচৌম্বক বর্ণালীতে 6x10-12 থেকে 1.4x10-10 পর্যন্ত  তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গকে এক্স রশ্মি বলে। এক্স রশ্মি নল বা যন্ত্র দ্বারা বিশেষভাবে এই রশি উৎপন্ন করা হয়। 



প্রশ্নঃ তাড়িতচৌম্বক বর্ণালী কি? 
উত্তরঃ তাড়িতচৌম্বক বর্ণালী: তরঙ্গ দৈঘ্যের নিম্ন সীমা ও উচ্চ সীমার মধ্যে বিস্তৃত বিভিন্ন প্রকার বিকিকরণের সংজ্ঞাকে তাড়িতচৌম্বক বর্ণালী বলে। 



প্রশ্নঃ দৃশ্যমান রশ্মি কি ? 
উত্তর: দৃশ্যমান বিকিরণ তাড়িতচৌম্বক বর্ণালীতে  4x10 -7  m থেকে 7x10 -3 m  পর্যন্ত  তরঙ্গের  দের্ঘ্যের তাড়িত  চুম্বকীয়  তরঙ্গকে দৃশ্যমান রশ্মি বা আলো বলে।



প্রশ্নঃ গোলীয় তরঙ্গমূখ কি? 
উত্তরঃ গোলীয় তরঙ্গমূখ : তরঙ্গস্থিত সমদশা সম্পূর্ণ কণাগুলোর সঞ্চার পথ গোলক্রিয় হলে তাকে গোলীয় তরঙ্গমুখ বলে। 



প্রশ্নঃ পয়েন্টিং ভেক্টর কাকে বলে ?
উত্তরঃ পয়েন্টিং ভেক্টর: কোনো তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ এর গতি পথের সাথে লম্ব ভাবে স্থাপিত একক ক্ষেত্রফলের মধ্যে দিয়ে একক সময়ে যে শক্তি সঞ্চালন করে তাকে পয়েন্টিং ভেক্টর বলে।
    এখানে ,
             
                   

 

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ১

পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ১

পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র ভৌত আলোকবিজ্ঞান HSC সৃজনশীল প্রশ্ন ও গাণিতিক সমস্যা সূত্র সমাধানের জন্য অনুধাবন প্রশ্নোত্তর
পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত আলোক বিজ্ঞান অনুশীলনীর গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবন প্রশ্নোত্তর পর্ব ১


প্রশ্নঃ আলো তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ ব্যাখ্যা কর। 
উত্তরঃ আমরা জানি যে সমস্ত তরঙ্গের মধ্যে তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্র বিদ্যমান তাদেরকে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ বলে। ম্যাক্সওয়েলের তড়িৎ-স্বকীয় তত্ত্ব অনুসারে বস্তু গুণ বিশিষ্ট কাল্পনিক ইথারের পরিবর্তে বৈদ্যুতিক গুণ বিশিষ্ট তড়িত চৌম্বকক্ষেত্রের মাধ্যমে আলোক তরঙ্গ সঞ্চালিত হয়ে থাকে। এছাড়াও জার্মান বিজ্ঞানী হাইনরিখ হার্জ ছোট আকারের স্পন্দিত বৈদ্যুতিক কুন্ডলী হতে আলোক তরঙ্গের গুণাবলী সম্পন্ন ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তরঙ্গ সৃষ্টি করতে সক্ষম হন এবং দেখান যে, আলোর সব কর্মই এ তরঙ্গে রয়েছে। এতে প্রমানিত হয় যে আলো তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ। 



প্রশ্ন: হাইগেন্সের নীতিটি ব্যাখ্যা কর। অথবা, কোন তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে আলোর প্রতিফলন ও প্রতিসরণ প্রতিপাদন করা সূত্র হয় তা ব্যাখ্যা কর। 
উত্তর: তরঙ্গমুখের প্রতিটি বিন্দুকে নতুন গোলকীয় তরঙ্গের উৎস হিসিবে বিবেচনা করা হয়। এসব তরঙ্গকে গৌণ তরঙ্গ বলে। গৌণ তরঙ্গ গুলো মূল তরঙ্গের সমান বেগে চতুর্দিকে অগ্রসর হয়। এই গৌণ তরঙ্গগুলো কোন নির্দিষ্ট সময়ে যে সাধারণ স্পর্শক তল আবৃত করে, তাই হলো ঐ সময়ে তরঙ্গমুখের নতুন অবস্থান। হাইগেন্সের নীতির উপর ভিত্তি করে আলোর প্রতিফলন ও প্রতিসরণ সূত্র প্রতিপাদন করা হয়। 



প্রশ্ন: আলোর প্রকৃতি সম্বন্ধে বিভিন্ন তত্ত্বের উল্লেখ কর। 
উত্তর: আলোকের প্রকৃতি সম্বন্ধে যেসব তত্ত্ব উদ্ভাবিত হয়েছে সেগুলো হলো- 

  • ক. নিউটনের কনিকা তত্ত্ব 
  • খ. হাইগেনসের তরঙ্গ তত্ত্ব 
  • গ. ম্যাক্সওয়েলের তড়িী তত্ত্ব 
  • ঘ. আইনস্টাইনের কোয়ান্টাম তত্ত্ব। 



প্রশ্ন: বর্ণালী উৎপত্তির কারণ কী? 
উত্তরঃ বর্ণালী উৎপত্তির কারণ সমুহ নিম্নরূপ : 
  • ক. বিভিন্ন বর্ণের আলোক রশ্মির বিচ্যুতি, তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পার্থক্যভেদে বিভিন্ন হয় বলে বর্ণালী উৎপন্ন হয়। 
  • খ. সাদা আলোকের মধ্যে যে সাতটি মূল বর্ণের আলো আছে তাদের জন্য মাধ্যমের প্রতিসরাংক বিভিন্ন হেতু বৰ্ণালী উৎপন্ন হয়। 



প্রশ্নঃ সূর্যের আলোর তরঙ্গমুখ সমতল হয় কেন ? 
উত্তর: কোন বিন্দু উৎস থেকে সমসত্ব মাধ্যমে অল্প দূরত্বে তরঙ্গমূখ গোলীয় হয়। কিন্তু বহু দূরবর্তী কোন বৃহৎ উৎস থেকে আগত তরঙ্গমুখের বক্রতা এত সামান্য হয় যে এর অংশ বিশেষকে দেখলে সমতল মনে হয়। সূর্য যেহেতু দূরবর্তী আলোক উৎস তাই সূর্যের আলোর তরঙ্গমুখ সমতল হয়।



প্রশ্নঃ তাড়িৎ চৌম্বক বর্ণালীতে কি কি বিকিরণ আছে? 
উত্তরঃ তাড়িৎ চৌম্বক বর্ণালীতে যে যে বিকিরণ আছে তা হল- বেতার তরঙ্গ, মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ, অবলোহিত রশ্মি, দৃশ্যমান আলো, অতিবেগুনী রশ্মি, এক্স রশ্মি, গামা রশ্মি। 



প্রশ্নঃ তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য লিখ ? 
উত্তর; তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ- 
  • ক. তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ তড়িৎ ক্ষেত্র ও চৌম্বকক্ষেত্রে এর পর্যায়বৃত্ত পরিবর্তনের ফলে উৎপন্ন হয়। 
  • খ. এই তরঙ্গের সঞ্চালনের অভিমুখ  ও  উভয়ের উপর লম্বা তাই ইহা আড় তরঙ্গ। 
  • গ. তাড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ সঞ্চালনের জন্য কোন মাধ্যমের প্রয়োজন হয় না। 
  • ঘ. শূন্য মাধ্যমে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গের বেগ 3 x 108ms-1 



প্রশ্নঃ তরঙ্গের উপরিপাতন ব্যাখ্যা কর। 
উত্তরঃ কোন মাধ্যমের মধ্যদিয়ে একাধিক তরঙ্গ সঞ্চালিত হলে, কোন বনা বা বিন্দুর লব্ধি সরণ ঘটবে। এ লব্ধি সরুণ তরঙ্গগুলো কর্তৃক সৃষ্ট পৃথক পৃথক সরণের বীজগাণিতিক যোগফলের সমান। একে তরঙ্গের উপরিপাতন বলে। ধরি, দুটি তরঙ্গ মাধ্যমের কোন একটি বলার উপর একই সাথে আপতিত হল। তরঙ্গ দুটির দরুন কলার সরণ যথাক্রমে y1 ও y2। 
এখন তরঙ্গদুটি মাধ্যমের কনাটির উপর একই দশায় আপতিত হলে কণাটির লব্ধি সরল, y = y1 + y2
 এবং তরঙ্গদুটি মাধ্যমের কনাটির উপর বিপরীত দশায় আপতিত হলে ব্যাটির লব্ধি সরণ, y = y1 - y2




প্রশ্নঃ নিম্নলিখিত বিস্তৃত শ্রেণীর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ক্রম অনুসারে সাজাও (বড় থেকে ছোট): দৃশ্যমান আলোকরশ্মি, অতিবেগুণী রশ্মি, অবলোহিত রশ্মি, টিভি ও রেডিও তরঙ্গ, গামা রশ্মি, এক্স (X) রশ্মি। 
উত্তর: ১) টিভি ও রেডিও তরঙ্গ, ২) অবলোহিত রশ্মি, ৩) দৃশ্যমান আলোকরশ্মি, s) অতিবেগুনী রশ্মি, ৫) এক্স (X) রশ্মি, ৬) গামা রশ্মি। 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ gov ict division job circular 2022

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ gov ict division job circular 2022

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ gov ict division job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম:ICT Division (ICTD)
সংক্ষিপ্ত নাম:ICTD
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:56.00.0000.036.11.003.22-254
ওয়েব লিংক: https://ictd.gov.bd/

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: ICTD
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: আগামীকাল

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: ICTD
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: আগামীকাল

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: ICTD
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: আগামীকাল

কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: ICTD

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

SSC Bangla 2nd Paper Suggestion 2023 এসএসসি বাংলা ২য় সাজেশন ২০২৩

SSC Bangla 2nd Paper Suggestion 2023 এসএসসি বাংলা ২য় সাজেশন ২০২৩

এসএসসি বাংলা ২য় সাজেশন ২০২৩ SSC 100% Common Bangla 2nd Paper Suggestion 2023

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট(এস,এস,সি)-২০২৩ 
রচনামূলক অংশ; 
পূর্ণমান-৭০ 
বাংলা ২য় পত্র ফাইনাল সাজেশন(সকল বোর্ড) 


অনুচ্ছেদ রচনা 

একুশে বইমেলা ------------- 7*
শিশুশ্রম  ------------- 3*
নারীশিক্ষা  ------------- 3*
বাংলা নববর্ষ ------------- 7*
যৌতুক প্রথা ------------- 7*
স্বাধীনতা দিবস ------------- 7*
পরিবেশ দূষন ------------- 3*
যানজট ------------- 3* 
বিজয় দিবস ------------- 7*
সত্যবাদিতা  ------------- 3*


চিঠি/আবেদন পত্র 

ভবিষ্যৎ জীবনের লক্ষ সম্পর্কে পত্র  ------------- 3* 
পরিক্ষায় কৃতিত্ত্ব প্রদর্শন সম্পর্কে পত্র  ------------- 3* 
ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমন সম্পর্কে পত্র ------------- 7* 
পরিক্ষার পর অবসর দিন সম্পর্কে পত্র  ------------- 7*
সম্প্রতি পড়া একটি বই সম্পর্কে পত্র  ------------- 7*
শিক্ষামূলক সফরের উপকারিতা সম্পর্কে পত্র  ------------- 3* 
গ্রামকে নিরক্ষরতা মুক্তকরা সম্পর্কে পত্র  ------------- 7*


সারাংশ/সারমর্ম

জাতি শুধু বাইরের  ------------- 3* 
মানুষের মূল্য কোথায়?  ------------- 3* 
আজকের দুনিয়াটা আশ্চর্যভাবে  ------------- 7*
শ্রমকে শ্রদ্ধার সংগে গ্রহন  ------------- 7*
অতীতকে ভুলে যাও  ------------- 3* 
কীসে হয় মর্যাদা?  ------------- 3* 
মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ প্রানী  ------------- 7*
অভ্যাস ভয়ানক জিনিস  ------------- 7*
আসিতেছে শুভ দিন  ------------- 7*
বসুমতি কেন তুমি এতই  ------------- 7*
দৈন যদি আসে আসুক  ------------- 7*
সার্থক জনম আমার জন্মেছি দণ্ডিতের সাথে দণ্ডিদাত কাদে  ------------- 3* 
শৈশবে সদুপদেশ যাহার  ------------- 3* 
নিন্দুকেরে বাসি আমি  ------------- 7*
কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক  ------------- 3* 


ভাবসম্প্রসারন 

দুর্নীতি জাতির সকল উন্নতির অন্তরায়  ------------- 3* 
দুঃখের মতো এত বড় পরশ পাথর আর নেই ------------- 3* 
কীর্তিমানের মৃতু নাই  ------------- 7*
শৈবাল দিঘেরে বলে উচ্চ করে শির  ------------- 3* 
আলো বলে অন্ধকার তুই বড় কালো  ------------- 3* 
ভোগে সুখ নাই ত্যাগেই প্রকৃত সুখ  ------------- 7*
আত্নশক্তি অর্জনই শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য  ------------- 7*
পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি  ------------- 3* 
দূর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য  ------------- 3* 
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন  ------------- 7*
গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন  ------------- 7*
নানান দেশের নানান ভাষা  ------------- 3* 
পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন  ------------- 3* 
স্বদেশের উপকারে নেই যার মন  ------------- 7*
অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে  ------------- 7*
সকলের তরে সকলে আমরা  ------------- 7*


প্রতিবেদন 

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি  ------------- 7*
বৃক্ষরোপনের গুরুত্ত্ব  ------------- 3* 
ডেঙ্গুজরের ভয়াভহতা  ------------- 3* 
খাদ্যে ভেজাল  ------------- 7*
মাদকাশক্ত ও তার প্রতিকার  ------------- 7*
যানজট সম্পর্কিত  ------------- 7*
সড়ক দূর্ঘটনা  ------------- 3* 
শিশুশ্রম বন্ধ  ------------- 3* 


প্রবন্ধ রচনা 

বেশি গুরুত্বপূর্ণ  ------------- 7*
একটি শীতের সকাল  ------------- 3* 
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ------------- 3* 
শ্রমের মর্যাদা  ------------- 7*
স্বদেশপ্রেম  ------------- 7*
দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান  ------------- 3* 
কৃষিকাজে বিজ্ঞান  ------------- 3* 
অধ্যবসায়  ------------- 7*
পরিবেশ দূষন ও প্রতিকার  ------------- 7*



ssc bangla 2nd paper suggestion 2023, SSC Bangla 2nd Paper Final Suggestion 2023, SSC 100% Common Suggestion 2023, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র সাজেশন ২০২৩, ১০০% কমন এসএসসি বাংলা ২য় পত্র সাজেশন ২০২৩, SSC Bangla Suggestion 2023, ssc bangla second paper suggestion 2023, SSC Suggestion 2023 Bangla 2nd Paper, ssc bangla second paper suggestion 2023, এসএসসি ২০২৩ বাংলা ২য় সাজেশন, SSC 2023 Bangla 2nd paper short suggestion, এসএসসি ২০২৩ বাংলা ২য় পত্র সাজেশন, SSC 2023 bangla 2nd paper suggestion all board, Bangla 2nd Paper Suggestion For SSC 2023, এসএসসি 2023 বাংলা ২য় পত্র সাজেশন শিওর কমন, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র ফাইনাল সাজেশন ২০২৩ (সকল বোর্ড) ১০০% কমন, এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি মূলক সাজেশন ২০২৩ বিষয়: বাংলা ২য় পত্র, ssc 2023 bangla 2nd paper suggestion, ssc bangla suggestion 2023, ssc bangla 2nd paper suggestion 2023, ssc 2023 bangla suggestion, ssc bangla 2nd paper suggestion, ssc bangla 2nd paper suggestion 2022, ssc 2023 suggestion, ssc 2023, bangla 2nd paper suggestion for ssc 2023, bangla 2nd paper suggestion, ssc 2022 bangla suggestion

পরীক্ষাগারে টলুইন বা মিথাইল বেনজিন প্রস্তুতি বর্ননা কর

পরীক্ষাগারে টলুইন বা মিথাইল বেনজিন প্রস্তুতি বর্ননা কর

পরীক্ষাগারে টলুইন বা মিথাইল বেনজিন প্রস্তুতি বর্ননা কর
পরীক্ষাগারে টলুইন বা মিথাইল বেনজিন প্রস্তুতির দুটি পদ্ধতি দেওয়া হলো- 

১. ব্রোমো বেনজিন ও মিথাইল থেকে: শুষ্ক ইথারে দ্রবীভূত হ্যালোজেনো মিথেন যেমন, মিথাইল ব্রোমাইড ও হ্যালোজেনো বেনজিন যেমন, ব্রোমো বেনজিন (অথবা মিথাইল আয়োডাইট ও আয়োডো বেনজিন) এর মিশ্রনে সোডিয়াম ধাতু যোগ করলে বিক্রিয়া শুরু হয় ফলে টলুইন উৎপন্ন হয়ে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। টলুইনের বাস্পকে শীতল করে তরল টলুইন সংগ্রহ করা হয়৷ এই বিক্রিয়াকে উটজ ফিটিগ বিক্রিয়া বলে। যেমন, 



২. বেনজিন থেকে: শুষ্ক অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড (AlCl3) এর উপস্থিতে বেনজিন ও শুষ্ক মিথাইল ক্লোরাইডের মিশ্রনকে উত্তপত করলে, বেনজিন থেকে টলুইন উৎপন্ন হয়। এই বিক্রিয়াটি ফ্রিডল ক্রাফট অ্যালকাইলেশন এর একটি উদাহারন। 



বিক্রিয়া শেষে মিশ্রনটিকে হিম শীতল পানিতে ঢেলে দেয়া হয়। তখন অপরিবর্তিত বেনজিন কঠিন অবস্থায় জমাট বেঁধে যায়, কিন্তু টলুইন তরল অবস্থায় থাকে৷ এ টলুইনকে পৃথক করে পাতন করলে বিশুদ্ধ টলুইন পাতিত তরলরূপে পাওয়া যায়। 

মধুর উপকারিতার চিকিৎসা কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী

মধুর উপকারিতার চিকিৎসা কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী

সকালে খালি পেটে মধু খেলে হজমের সমস্যা দূর হয় কারণ মধুতে থাকা এনজাইম পেটের অম্লভাব কমিয়ে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। তাছাড়া হালকা গরম পানির সাথে যদি আপনি মধু মিশিয়ে খান তাহলে আপনার ওজন হ্রাস পাবে এবং লিভার পরিষ্কার থাকবে। সকালে মধু খাওয়ার সম্পর্কে একটি হাদিস হলো : আবু হুরায়রাহ (রাঃ), থেকে বর্ণিতঃ


حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ خِدَاشٍ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ زَكَرِيَّاءَ الْقُرَشِيُّ، حَدَّثَنَا الزُّبَيْرُ بْنُ سَعِيدٍ الْهَاشِمِيُّ، عَنْ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ سَالِمٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ مَنْ لَعِقَ الْعَسَلَ ثَلاَثَ غَدَوَاتٍ كُلَّ شَهْرٍ لَمْ يُصِبْهُ عَظِيمٌ مِنَ الْبَلاَءِ ‏"‏ ‏.
   রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন ব্যক্তি প্রতি মাসে তিন দিন ভোরবেলা মধু চেটে চেটে খেলে সে মারাত্মক কোন বিপদে আক্রান্ত হবে না। [৩৪৫০]

যাদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কম তারা মধু খেলে বিভিন্ন রোগ বালাই থেকে আল্লাহ'র ইচ্ছাই নিজেদের বাঁচাতে পারবে। মধুতে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম রয়েছে যা হলো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিকেল ধ্বংস করে দেয়। আবূ সা‘ঈদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেছেন, 
عَيَّاشُ بْنُ الْوَلِيدِ حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلٰى حَدَّثَنَا سَعِيدٌ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ أَبِي الْمُتَوَكِّلِ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ أَنَّ رَجُلاً أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ أَخِي يَشْتَكِي بَطْنَه“ فَقَالَ اسْقِه„ عَسَلاً ثُمَّ أَتَى الثَّانِيَةَ فَقَالَ اسْقِه„ عَسَلاً ثُمَّ أَتَاهُ الثَّالِثَةَ فَقَالَ اسْقِه„ عَسَلاً ثُمَّ أَتَاه“ فَقَالَ قَدْ فَعَلْتُ فَقَالَ صَدَقَ اللهُ وَكَذَبَ بَطْنُ أَخِيكَ اسْقِه„ عَسَلاً فَسَقَاه“ فَبَرَأَ.

এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –এর নিকট এসে বললঃ আমার ভাইয়ের পেটে অসুখ হয়েছে। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তাকে মধু পান করাও। এরপর লোকটি দ্বিতীয়বার আসলে তিনি বললেনঃ তাকে মধু পান করাও। অতঃপর তৃতীয়বার আসলে তিনি বললেন তাকে মধু পান করাও। এরপর লোকটি এসে বললঃ আমি অনুরূপই করেছি। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আল্লাহ্‌ সত্য বলেছেন, কিন্তু তোমার ভাইয়ের পেট মিথ্যা বলছে। তাকে মধু পান করাও। অতঃপর সে তাকে পান করাল। এবার সে রোগমুক্ত হল। [৫৭১৬; মুসলিম ৩৯/৩১, হাঃ ২২৬৭, আহমাদ ১১১৪৬] আধুনিক প্রকাশনী- ৫২৭৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫১৬৯)

মধু তৈরী করতে মৌমাছিদের অনেক কষ্ট করতে হয় তারা বিভিন্ন ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে।  গ্লুকোজ, পানি, ফ্রুক্টোজ,  তেল ও এনজাইমের সংমিশ্রণে মধু তৈরী হয়। প্রাকৃতিক ভাবে রোগ থেকে মুক্তির তিনটি উপায় এর মধ্যে মধু একটি। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ)–এর সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিতঃ  
مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحِيمِ أَخْبَرَنَا سُرَيْجُ بْنُ يُونُسَ أَبُو الْحَارِثِ حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ شُجَاعٍ عَنْ سَالِمٍ الأَفْطَسِ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ الشِّفَاءُ فِي ثَلاَثَةٍ فِي شَرْطَةِ مِحْجَمٍ أَوْ شَرْبَةِ عَسَلٍ أَوْ كَيَّةٍ بِنَارٍ وَأَنَا أَنْهٰى أُمَّتِي عَنِ الْكَيِّ.

তিনি বলেনঃ রোগমুক্তি আছে তিনটি জিনিসে। শিঙ্গা লাগানোতে, মধু পানে এবং আগুন দিয়ে দাগ দেয়াতে। আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করছি। (আধুনিক প্রকাশনী- ৫২৭০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫১৬৬)
আবদুল্লাহ (বিন মাসঊদ) (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ سَلَمَةَ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ أَبِي الأَحْوَصِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ عَلَيْكُمْ بِالشِّفَاءَيْنِ الْعَسَلِ وَالْقُرْآنِ ‏"‏ ‏.‏

তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ দু’ আরোগ্য দানকারী বস্তুকে অবশ্যই তোমাদের গ্রহণ করা উচিতঃ মধু ও কুরআন মজীদ। [৩৪৫২]
তাহকীক আলবানীঃ দুর্বল তবে মাওকূফ সূত্রে সহীহ।

মহান আল্লাহ তালা পৃথিবীতে যত ধরণের রোগ বালাই তৈরী করেছেন তার সব কিছুর প্রতিষোধকও তিনি তৈরী করেছেন। রোগ বালাই হচ্ছে মমিন বান্দাদের জন্য পরীক্ষা। আল্লাহ তালা রোগ বালাই দিয়ে তার বান্দাদের পরীক্ষা করেন অথবা তার কিছু গুনাহ মাফ করে দেন অথবা হিদায়েতও দিয়ে থাকেন অথবা আরো অনেক কিছুই আল্লাহ তালা করে দেন। আল্লাহতালার অনেক নিয়ামতের একটি হলো মধু। মধু খেলে মন ভালো থাকে, পাকস্থলী ভালো থাকে, লিভার পরিষ্কার হয়, এবং ঠান্ডার চিকিৎসায় মধু ব্যবহার করা যায়। আবূ উবায় (রাঃ), থেকে বর্ণিতঃ
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ يُوسُفَ بْنِ سَرْجٍ الْفِرْيَابِيُّ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ بَكْرٍ السَّكْسَكِيُّ، حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ أَبِي عَبْلَةَ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُبَىٍّ ابْنَ أُمِّ حَرَامٍ، وَكَانَ، قَدْ صَلَّى مَعَ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ الْقِبْلَتَيْنِ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَقُولُ ‏"‏ عَلَيْكُمْ بِالسَّنَى وَالسَّنُّوتِ فَإِنَّ فِيهِمَا شِفَاءً مِنْ كُلِّ دَاءٍ إِلاَّ السَّامَ ‏.‏ قِيلَ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَمَا السَّامُ قَالَ ‏"‏ الْمَوْتُ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ عَمْرٌو قَالَ ابْنُ أَبِي عَبْلَةَ السَّنُّوتُ الشِّبِتُّ ‏.‏ وَقَالَ آخَرُونَ بَلْ هُوَ الْعَسَلُ الَّذِي يَكُونُ فِي زِقَاقِ السَّمْنِ وَهُوَ قَوْلُ الشَّاعِرِ هُمُ السَّمْنُ بِالسَّنُّوتِ لاَ أَلْسَ فِيهِمُ وَهُمْ يَمْنَعُونَ جَارَهُمْ أَنْ يُقَرَّدَا

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে উভয় কিবলার (বাইতুল মুকাদ্দাস ও কা’বা) দিকে নামায পড়েছেন। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছিঃ অবশ্যই তোমাদের সানা ও সান্নুত ব্যবহার করা উচিত। কারণ তাতে সাম ছাড়া সব রোগের প্রতিষেধক রয়েছে। জিজ্ঞাসা করা হলো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! ‘সাম’ কি? তিনি বলেনঃ ‘মৃত্যু’। রাবী আমর (রাঃ) বলেন, বিন আবূ আবলা বলেছেন, সান্নুত হলো এক ধরনের উদ্ভিজ্জ, অন্যরা বলেন, বরং তা ঘি রাখার চামড়ার পাত্রে রক্ষিত মধু। যেমন কবি বলেনঃ “তারা পরস্পর মিলেমিশে ঐক্যবদ্ধ থাকে ঘি ও সান্নুতের মত, তাই তাদের মধ্যে নাই কোন বিবাদ। তারা প্রতিবেশীকে ধোঁকার আশ্রয় নিতে বারণ করে”।
                                                                                                                    তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।

নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২ Dc office job circular 2022 nilphamari

নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২ Dc office job circular 2022 nilphamari

প্রতিষ্ঠানের নামঃ DC Office Nilphamari (DCNILPHAMARI) জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নীলফামারী
সংক্ষিপ্ত নাম:DCNILPHAMARI
পদ সংখ্যাঃ ২৮ টি
অফিশিয়াল ওয়েবসাইটঃ nilphamari.gov.bd
আবেদন শুরুঃ ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
আবেদনের শেষ তারিখঃ ০৩ অক্টোবর, ২০২২
বিজ্ঞপ্তির নং:05.47.7300.012.11.002.19-480
ওয়েব লিংক: http://dcnil.teletalk.com.bd/


পদের নামঃ লাইব্রেরী সহকারি
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ১ টি
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার টাইপে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।

পদের নামঃ সার্টিফিকেট সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ৩ টি
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার টাইপে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।

পদের নামঃ অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ১৭ টি
বেতনঃ ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৬
যোগ্যতাঃ উচ্চমাধ্যমিক/ সমমানের ডিগ্রী। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এ প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।


পদের নামঃ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর)
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ২ টি
বেতনঃ ১০২০০-২৪৬৮০ টাকা
গ্রেডঃ ১৪
যোগ্যতাঃ স্নাতক ডিগ্রী/ সমমানের ডিগ্রী। শর্টহ্যান্ড প্রতি মিনিটে গতি ইংরেজি ৭০ শব্দ এবং বাংলা ৪৫ শব্দ। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতি থাকতে হবে।

পদের নামঃ উপ প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সাঁটলিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর)
সংক্ষিপ্ত নাম: DCNILPHAMARI
শেষ তারিখ: 3 অক্টোবর, 2022
পদ সংখ্যাঃ ৫ টি
বেতনঃ ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা
গ্রেডঃ ১৩
যোগ্যতাঃ স্নাতক ডিগ্রী/ সমমানের ডিগ্রী। শর্টহ্যান্ড প্রতি মিনিটে গতি ইংরেজি ৮০ শব্দ এবং বাংলা ৫০ শব্দ। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষর গতি প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতি থাকতে হবে।

প্রার্থীর বয়স
আবেদনকারী প্রার্থীর বয়স ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে ১৮-৩০ এর মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/ শহীদ বীর মুক্তিযুদ্ধার পুত্রকন্যা ও শারীরিক প্রতিবন্ধীর জন্য বয়স ১৮ থেকে ৩২ বছর।

আবেদন ফি
আবেদন ফি বাবদ প্রার্থীকে ১১২ টাকা টেলিটক প্রিপেইড সিমের মাধ্যমে প্রদান করতে হবে। আবেদন পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এই টাকা পরিশোধ করতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা
অনলাইনে আবেদন শুরু হবে ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ সকাল ১০.০০ টা হতে এবং আবেদন শেষ হবে ০৩ অক্টোবর ২০২২ তারিখ বিকাল ৫.০০ টায়।

আবেদন করার পদ্ধতি
প্রার্থীকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে প্রার্থীকে নীলফামারী ডিসি অফিসের আবেদন এর ওয়েবসাইটে (dcnil.teletalk.com.bd) গিয়ে আবেদন ফরমটি পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।

dc-office-job-circular-2022-nilphamari-1
dc-office-job-circular-2022-nilphamari-2
dc office job circular 2022 nilphamari, nilphamari dc office job circular 2022, nilphamari dc office job circular 2022, nilphamari gov job circular 2022, nilphamari dc office job circular 2022, nilphamari dc office job circular 2022, dc office nilphamari job circular 2022, nilphamari dc office job circular 2022, নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২, মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, নীলফামারী জেলা প্রশাসক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, জেলা প্রশাসকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় নিয়োগ ২০২২, উত্তরা ইপিজেড নীলফামারী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নীলফামারী জেলার চাকরির খবর
নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়োগ ২০২২ Dc office job circular 2022 nilphamari  

সংবাদপত্র বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বা বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন

সংবাদপত্র বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বা বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন

সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য চিঠি 

সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য চিঠি লিখার নিয়ম 
কোনো সংশ্লিষ্ট বিষয় যেমন জনগণের অভিযোগ, অভাব, জনগুরুত্বসম্পন্ন কোনো বিষয় অথবা স্থানীয় কোনো সমস্যার আবেদন-নিবেদন করে যারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণে ব্যর্থ হয় তারা পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে চিঠিপত্র কলামে যথাযথ করে সহজেই  কর্তৃপক্ষের বা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন। তাই সংবাদপত্রের মাধ্যমে সমস্যাটি সমাধানের জন্য চিঠিপত্র করে কলামে লিখতে হয়। এ ছাড়া সম্পাদককে মহোদয়কে চিঠি ছাপানোর জন্য অনুরোধও করা যাই। বাংলাদেশের বর্তমানের অবস্থার পরিপেক্ষিতে সংবাদপত্রের গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলছে। আজকে আমরা জানবো কিভাবে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য চিঠি লিখতে হয়।  

প্রত্যেক সময় চিঠিপত্র সম্পাদক সাহেবের কাছে লেখার পর চিটির মতোই খাম এঁকে প্রাপক ও প্রেরক লিখে দিতে হবে। 


পরিবেশ সংরক্ষণ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য দেশে প্রতি বছর বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন করার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একখানি নাতিদীর্ঘ পত্র লিখ। 
অথবা, বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ক জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একখানি পত্র লিখ। 


বরাবর, 
সম্পাদক
ওয়ার্ল্ড টাইম টেক, 
রামপুরা, ঢাকা 
জনাব, 
আপনার বহুল প্রচারিত ও সবার দৃষ্টি-নন্দিত দৈনিক পত্রিকায় নিম্নলিখিত সংবাদটি পরিবেশন করে দেশ ও জাতির সুখ- সমৃদ্ধির পথ সুগম করার সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি। 
তারিখ: ০৫-০১-১৯৯৯ইং
বিনীত নিবেক–
ফাইজুল  
নওপাড়া, নেত্রকোনা 
বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন 
"দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর"—বিশ্বকবির এ উদ্ধৃতিটিতে বৃক্ষের গুরুত্ব সুস্পষ্ট। উদ্ভিদ ও মানুষ পরস্পর নির্ভরশীল - এটা চিরন্তন সত্য কথা। প্রকৃতপক্ষে, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষ বৃক্ষের ওপর পরম নির্ভরশীল। আমাদের বেঁচে থাকার জন্যে বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। বৃক্ষ ছাড়া আমরা বাঁচতে পারবো না। বৃক্ষ আবহাওয়ার ভারসাম্য স্বাভাবিক রাখে, পরিবেশকে দূষণমুক্ত করে এই পৃথিবীকে আমাদের বসবাসের উপযোগী করে তোলে। বৃক্ষ আমাদের সর্বদা খাদ্যের যোগান দেয় ও জ্বালানি সরবরাহ করে। আমাদের জীবনরক্ষাকারী অক্সিজেন আমরা বৃক্ষ থেকেই পেয়ে থাকি। বৃক্ষ ছায়া দেয়, বৃষ্টিপাত ঘটায়। বৃক্ষ আবহাওয়াকে আর্দ্র রাখে, জমিকে সরস ও উর্বর করে তোলে ফলে আমরা প্রায় খাদ্য। বৃক্ষ থেকে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও শিল্পের কাঁচামাল পাই। বৃক্ষ খরা, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি থেকে আমাদের রক্ষা করে। কিন্তু আমরা প্রতিনিয়ত বৃক্ষ কেটে ফেলছি। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকা হয়ে পড়ছে রুক্ষ, শুষ্ক ও মরুময়। এতে পরিবেশের ভারসাম্য হচ্ছে বিঘ্নিত। যদি এই পৃথিবীতে বৃক্ষের অস্তিত্ব না থাকে তবে আমাদের অস্তিত্ব ঠিকে থাকতে পারবে না। তাই বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তার কথা চিন্তা করে পালন করতে হবে বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ। আর এর মাধ্যমে জনগণকে বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব সম্পর্কে ধারণা দিতে হবে। জনগণকে উৎসাহিত করে তুলতে হবে বৃক্ষরোপণে। এমন কি এ সপ্তাহে বৃক্ষমেলার আয়োজন করাও প্রয়োজন। দেশব্যাপী প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালিত হলে জনমনে বৃক্ষরোপণের নব-জাগরণ আসবে। এতে দেশ ও জাতির ব্যাপক কল্যাণ হবে। 
বিনীত- 
ফাইজুল 
গ্রাম তেলিগাতী, ডাকঘর: নওপাড়া 
জেলা : নেত্রকোনা  
সংবাদপত্র বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা বা বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন

মিল্ক ভিটায় চাকরি Milk Vita Job Circular 2022 milkvita org bd

মিল্ক ভিটায় চাকরি Milk Vita Job Circular 2022 milkvita org bd

প্রতিষ্ঠানের নাম:Bangladesh Milk Producer's Co-Operative Union Ltd. (MILKVITA)
সংক্ষিপ্ত নাম:MILKVITA
আবেদন শুরুর তারিখ:5 সেপ্টেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:47.67.0000.001.11.001.22-1352
ওয়েব লিংক:http://milkvita.teletalk.com.bd/


সহকারী ব্যবস্থাপক (নিরীক্ষা)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: আগামীকাল

সহকারী ব্যবস্থাপক ( মাননিয়ন্ত্রণ)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( পরিকল্পনা ও উন্নয়ন)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( বিপণন)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( সিএসই/এমআইএস)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( পরিবহণ)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক (আর্কিটেকচার)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত:5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক (সিভিল)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক রক্ষণাবেক্ষন (তড়িৎ ও যান্ত্রিক)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক ( উৎপাদন/সমিতি/সিডিটি/পশু প্রজনন)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022

সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রাণী চিকিৎসক)
সংক্ষিপ্ত নাম: MILKVITA
শেষ তারিখ: 4 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 5 সেপ্টেম্বর, 2022




মিল্ক ভিটায় চাকরি, বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, Milk Vita Job Circular 2022 - www.milkvita.org.bd, Milk Vita Job Circular 2022 - milkvita.org.bd, Milk Vita Job Circular 2022- www.milkvita.org.bd, Milk Vita published a Job Circular, Job Circular, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, মিল্কভিটা,
bd job circular today, govt job circular 2022 bangladesh, recent govt job circular 2022, recent job circular 2022, govt job circular 2022, govt job circular 2021 bangladesh, job news, all govt job circular 2022, private job circular 2022, sorkari job circular 2022, government job circular, bd govt job, upcoming govt job circular 2022, hsc pass govt job circular 2022, bangladesh railway job circular 2021, recent job circular 2021, bd govt job circular 2022, government job circular 2022, bd job circular 2022, job circular, job circular 2022, new govt job circular, bd job circular, bd govt job circular 2022 today, bd govt job circular, new govt job circular 2022, all bd govt job circular recent, all govt job circular bd, all govt jobs circular bd, bd all govt job circular 2022, bd all new govt job circular 2022, bd govt job circular today, bd govt jobs circular today, bd jobs govt job circular, bd jobs govt job circular 2022, bd ongoing all govt job circular, current govt job circular bd, gov bd govt job circular 2022, govt bank job circular 2022 bd, govt job circular bd, govt job circular in bd, govt jobs circular bd, latest bd govt job circular, latest bd govt job circular 2022, latest government job circular bd, latest govt job circular 2022 bd, latest govt job circular bd, latest govt job circular in bd, online govt job circular bd, recent all govt job circular bd, recent govt job circular bd, recent govt job circular bd 2022, today govt job circular bd, weekly bd govt job circular

গ্রাম্য বাজার রচনা Grammo Bazar Rochona

গ্রাম্য বাজার রচনা Grammo Bazar Rochona

গ্রামের সবচেয়ে পরিচিতি স্থান হলো গ্রাম্য বাজার। একটি গ্রামের জন্য গ্রাম্য বাজার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয় নিয়েই বাংলা রচনা

গ্রাম্য বাজার
সূচনা : গ্রাম্য বাজার বলতে আমরা বুজি যে স্থানে দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানোর জন্য গ্রামের লোকজন যেখানে কেনা-বেচার উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়, সে স্থানকে গ্রাম্য বাজার বলে। গ্রামবাসীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল জিনিসপত্রের চাহিদা পূরণ করে বলে গ্রাম্য বাজার খুবই গ্রামের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গ্রাম্য বাজার বেশি সময় স্থায়ী হয় না। এটি সকালে বসে দুপুরেই ভেঙে যায়। বাজার ভেঙে গেলেও স্থায়ী দোকানগুলো ঠিকই পড়ে থাকে। কারণ এগুলো সর্বদা গ্রামবাসীর জরুরি প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের প্রায় বেশির ভাগ গ্রামাঞ্চলে এখনো এই গ্রাম্য বাজারের অস্থিত্ব দেখা যায়। 

অবস্থান : গ্রাম্য বাজার সাধারণত খাল-বিলের পাড়ে, নদীর পাশে,  খোলা মাঠে বা কোনো বড় বটগাছের নিচে কিংবা কোনো তিন বা চার রাস্তার মিলনস্থলে গ্রাম্য বাজার বসে থাকে। তবে বিভিন্ন গ্রামের লোকজন সহজেই মাল-পত্র নিয়ে বা যেখানে সহজে যাতায়াত করা যায় এমন  স্থানই গ্রাম্য বাজারের জন্য নির্বাচিত হয়। এ কারণে নদীর পাড়ে বা রাস্তার মিলনস্থলে বেশিরভাগ গ্রাম্য বাজার অবস্থিত। 

প্রকারভেদ : বড় বাজার ও ছোট বাজার এ দু প্রকার বাজারই আকার এবং স্থায়ীকালের উপর নির্ভর করে গ্রাম্য বাজার নির্ধারণ করা হয়। বড় বাজার সাধারণত সকাল আটটা থেকে শুরু করে রাত নয়-দশটা পর্যন্ত কেনা-বেচা চলে। আবার ছোট বাজারগুলো সকাল আটটা থেকে থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত চলে। কোনো কোনো বাজার সপ্তাহে একদিন বা দুদিন বা তিনদিন বিকেলে বসে— একে হাট বলে। 

দোকানপাট : বেশির ভাগ গ্রাম্য বাজারে অল্পসংখ্যক স্থায়ী দোকান থাকে। স্থায়ী দোকানগুলোর মধ্যে কাপড়ের দোকান, স্বর্ণের দোকান, মনিহারী দোকান, মুদির দোকানই প্রধান। এগুলো প্রায় সারাদিনই খোলা থাকে, তবে সভ্যতার বিকাশের সাথে ও রুচির পরিবর্তনে আজকাল গ্রাম্য বাজারে প্লাস্টিকের দোকান, ডাক্তারখানা, চায়ের দোকান, রেস্টুরেন্ট, ওষুধের দোকানও লক্ষ করা যায়। গ্রাম্য বাজারে অস্থায়ী দোকানের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি থাকে। এগুলো দোচালা ঘর অথবা চারপাশে বেড়া থাকে না, অথবা কিছু দোকানপাট একেবারে খোলা মাঠেই বসে থাকে— কোনোটি সারিবদ্ধভাবে, কোনোটি এলোমেলোভাবে বসে পরে যে যেমন ভাবে বসে কোনো নিয়ম কানুন নেই। 

বিক্রয় দ্রব্য : গ্রাম্য বাজারে আটা, চাল, লবণ, তেল, ডাল, গুড়, মাছ, তরিতরকারি, মিষ্টি, মসল্লা ইত্যাদি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস থেকে শুরু করে গহয়না, কাপড়-চোপড় এমনকি কিছু কিছু বিলাস দ্রব্যও বেচা-কেনা হয়ে থাকে। অবশ্য আগের চেয়ে এখন এসব দ্রব্যের পাশাপাশি আধুনিক উৎপাদিত দ্রব্যাদিও যেমন প্লাস্টিকের বিভিন্ন দ্রব্যাদি পাওয়া যায়। 

বেচা-কেনার নিয়ম : গ্রামের লোক বেশির ভাগই কৃষিজীবী। এদের হাতে নগদ অর্থ থাকে না। তাই এরা বিভিন্ন জিনিস উৎপন্ন করে। যেমন : ধান, পাট, তরি-তরকারি, গুড় ইত্যাদি। এগুলো বিক্রয় করে তারা অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী কেনে। আগে তারা চাল দিয়ে লাউ বা বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী কিনতো যা এখনও দেখা যাই।  গ্রাম্য বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে দর কষাকষি বা দামাদামি চলে খুব বেশি। 

প্রয়োজনীয়তা : গ্রামবাসীদের জন্য গ্রাম্য বাজার খুবই প্রয়োজনীয় ও উপকারী। এখানে তারা তাদের সুবিধামত জিনিসপত্র কেনা-বেচা করতে পারে। গ্রাম্য বাজার কাছে থাকার ফলে গ্রামবাসীকে দূরের শহরে যেতে হয় না, ফলে কষ্ট কম হয় এবং যাতায়াতের খরচও বেঁচে যায় এতে তাদের অনেক সুবিধা হয়। এ কারণেই গ্রাম্য বাজারের গুরুত্ব অপরিসিম। 

অসুবিধা : গ্রাম্য বাজারে ব্যাপক সুবিধা থাকা সত্বেও অসুবিধা রয়েছে তবে সুবিধার তুলনায় গ্রাম্য বাজারের অসুবিধা খুবই কম। গ্রাম্য বাজারে বহু লোকের সমাগম হওয়ায় সেখানে পরিবেশ দূষিত হয়। কোনো নিয়ম কানুনের ব্যবস্থা না থাকায়, যেখানে সেখানে গ্রামের লোকেরা পায়খানা-প্রস্রাব করা, কাশি ও থুথু ফেলে ফলে বাজারের পরিবেশ দূষিত ও অস্বাস্থ্যকর হয়ে পড়ে। পচাগলা ও ভেজাল জিনিস বিক্রয় হওয়ার ফলে জনগণের ক্ষতি হয়ে থাকে। 

উপসংহার : গ্রাম্য বাজার শুধু গ্রামবাসীদের জন্য কেনা-বেচার কেন্দ্রস্থলই নয়, পরস্পর ভাব বিনিময়ের মিলন ক্ষেত্রও বটে সেখানে ঘটে আবেগ বিনিময়। গ্রাম্য বাজারে দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষ ভাব বিনিময়ের মাধ্যমে তাদের মনের আশা, প্রকাশ করার সুযোগ পায়। 
আহা কি প্রবিত্র এই গ্রাম্য ভালোবাসা 
দেখেই হাসি আড্ডা এ যেন আনন্দ মহর
পরস্পরের সুখে দুঃখে মিলনের ভালোবাসা  
 
গ্রাম্য বাজারে মানুষের মধ্যে পরস্পর আলাপ-পরিচয় ও ভাবের আদান-প্রদানের ফলে আত্মীয়তার ও বন্ধুত্বের বন্ধন আরো সুদৃঢ় হয়। গ্রাম্য বাজারের চায়ের দোকানের আড্ডা আলোচনায় এবং খবরের কাগজ পড়ে গ্রামের মানুষ অনেক খবরাখবর পেয়ে থাকে। এতে তাদের জ্ঞানের বিকাশও ঘটে। গ্রাম্য বাজার তাই গ্রামবাসীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকারকে গ্রাম্য বাজারের উন্নতির জন্য চেষ্টা করতে হবে, তাহলেই আসবে আটষটি হাজার গ্রামের মানুষের সুখ-সমৃদ্ধি ও আনন্দ।

অ্যালকেন কাকে বলে ও অ্যালকেন প্রস্তুতি

অ্যালকেন কাকে বলে ও অ্যালকেন প্রস্তুতি

অ্যালকেন কাকে বলে ? অ্যালকেন প্রস্তুতি লিখ। 

=> অ্যালকেন: সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনসমূহকে IUPAC পদ্ধতিতে অ্যালকেন বলে। 

অ্যালকেন প্রস্তুতি: অ্যালকেন তিনটি উপায়ে উৎপন্ন করা যায়:-
১. ডিকার্বক্সিলেশন পদ্ধতি: কার্বক্সিলিক এসিডের সোডিয়াম লবনকে সোডালাইম (NaOH + ca0 এর মিশ্রণ) দ্বারা উত্তপত করলে অ্যালকেন পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে কার্বন ডাই অক্সাইড হিসেবে কার্বক্সিল মূলক অপসারিত হয় বলে এ পদ্ধতিতে ডিকার্বক্সিলেশন বলে। যেমন- 
ইথানোয়িক এসিডকে সোডিয়াম হাইড্রোঅক্সাইডের সাথে উত্তপত করলে সোডিয়াম ইথানোয়েট উৎপন্ন হয় এবং একে সোডালাইমের সাথে উত্তপত করলে মিথেন পাওয়া যায়। 

decarboxylation-method-alkene-bangla

প্রপানোয়িক এসিডকে সোডিয়াম হাইড্রোঅক্সাইডের সাথে উত্তপত করলে, সোডিয়াম প্রোপানয়েট উৎপন্ন হয়। এবং একে সোডালাইম দ্বারা উত্তপত করলে ইথেন পাওয়া যায়৷ 

decarboxylation-method-alkene-bangla-1

২. উর্টজ বিক্রিয়া: অ্যালকাইল হ্যালাইডের শুষ্ক ইথারীয় দ্রবনে ধাতব সোডিয়াম যোগ করে রিফ্লাক্স করলে উচ্চতর অ্যালকেন উৎপন্ন হয়৷ উচ্চতর অ্যালকেন উৎপাদনের এ বিক্রিয়াকে উদ্ভাবকের নামানুসারে উর্টজ বিক্রিয়া বলে। 

wurtz-reaction-alkene-bangla

যেমন, ইথাইল আয়োডাইড এর শুষ্ক ইথারীয় ধাতব সোডিয়াম যোগ করলে বিউটেন পাওয়া যায়৷ 

wurtz-reaction-alkene-bangla-1

৩. অ্যালকিন থেকে : 150°-200° উষ্ণতায় Ni ধাতুর উপস্থিতিতে অ্যালকিনের সঙ্গে হাইড্রোজেন সংযুক্ত হয়ে অ্যালকেন গঠিত হয়। যেসন, ইথিন হাইড্রোজেনের সাথে যুক্ত হয়ে ইথেন উৎপন্ন হয়। 

alkene-to-alkane-bangla

Bon Odhidoptor Job Circular 2022 বন অধিদপ্তর নিয়োগ cfbog gov bd

Bon Odhidoptor Job Circular 2022 বন অধিদপ্তর নিয়োগ cfbog gov bd

বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Bon Odhidoptor Job Circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম:Forest Department (CFBOG)
সংক্ষিপ্ত নাম:CFBOG
আবেদন শুরুর তারিখ:15 সেপ্টেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:30 সেপ্টেম্বর, 2022
পদের সংখ্যা:    ০১টি
জনসংখ্যা:    ৮৯ জন
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:22.01.0000.201.05.090.22.1475
ওয়েব লিংক: http://cfbog.teletalk.com.bd/
bon-odhidoptor-job-circular-2022
bon-odhidoptor-job-circular-2022-1
বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ খুলনা, বন অধিদপ্তরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, চট্টগ্রাম বন বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, বন বিভাগ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ বরিশাল, অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022, বন অধিদপ্তর নিয়োগ চট্টগ্রাম, বন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, Bon Odhidoptor Job Circular 2022, বন অধিদপ্তর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, forest department job circular 2022, bangladesh forest department job circular 2022, www.cfbog.gov.bd notice board, forest officer job in bangladesh, bangladesh forest department job circular 2022, chittagong forest job circular 2022, forest officer salary in bangladesh

নিমন্ত্রণ পত্র রবীন্দ্র বা নজরুল জয়ন্তী বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে

নিমন্ত্রণ পত্র রবীন্দ্র বা নজরুল জয়ন্তী বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে

রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী অথবা নজরুল জয়ন্তী অথবা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে নিমন্ত্রণপত্র
নিমন্ত্রণ পত্র লিখার নিয়ম 
আমরা জানি ব্যক্তিগতপত্র অনানুষ্ঠানিক ভাবে পত্র লিখা হয় কিন্তু নিমন্ত্রণ পত্র লিখতে হয় আনুষ্ঠানিক ভাবে। এখানে সামাজিক বা পারিবারিক অনুষ্ঠানে অতিথিদের আমন্ত্রণ দেওয়ার জন্য এ ধরণের নিমন্ত্রণ পত্র লিখা হয়। তাই বলা যাই যে অনুষ্ঠানে অতিথিদের দাওয়াত বা আমন্ত্রণ জানানোর জন্য যে ধরনের পত্র লেখা হয়, তাকে নিমন্ত্রণ পত্র বলে। এ ধরনের পত্র লিখার কিছু ব্যতিক্রম নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন :

যথাযোগ্য শিষ্টাচার : 

ক. জনাব, সুধী, মহাত্মন ইত্যাদি। 
খ. অনুষ্ঠানের তারিখ, সময়, স্থান। 
গ. নিমন্ত্রণকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিচয় ইত্যাদি দেয়া। 

নিমন্ত্রণ একই লিখাসম্পন্ন পত্র বহুজনের কাছে পাঠানো হয়। আবার একটি নিমন্ত্রণ একের অধিক জনকে নিমন্ত্রণ পাঠানো যায়। যা ব্যক্তিগত পত্রের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিন্ন। 

নিমন্ত্রণ পত্র লিখার নমুনা 
তোমার কলেজ নজরুল জয়ন্তী/সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে একখানি নিমন্ত্রণপত্র রচনা কর। 

অথবা, কোনো একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগদানের আমন্ত্রণ জানিয়ে একখানি পত্র রচনা কর। 

অথবা, রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে একটি আমন্ত্রণ পত্র রচনা কর। 


প্রিয় সুধী,
আগামী ৭ই মে ২০২৩ বিকাল ১০ ঘটিকায় জাতীয় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের / বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের জম্মদিন  উপলক্ষে আমাদের স্কুলে/কলেজে মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন গ্রহণ করবেন জনাব আলহাজ্জ্ব এ কে এম ফজলুল হক সাহেব।
উক্ত অনুষ্ঠানকে আনন্দময়ী ও সাফল্যমণ্ডিত করে তোলার জন্য আপনার উপস্থিতি আমাদের একান্তভাবে কাম্য।
অনুষ্ঠান সূচি 
 সকাল ১০.১৫ মিনিট 
সকাল ১০.২০ মিনিট 
সকাল ১০.২৫ মিনিট 
অতিথিদের আসন গ্রহণ 
পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত 
আলোচনা সভা 
তারিখ : ৭ই মে ২০২৩
     ঢাকা 
বিনীত 
পারভেজ 
সাংস্কৃতিক সম্পাদক 
সেনা স্কুল এন্ড কলেজ
 

দ্রষ্টব্যঃ পরীক্ষায় রবীন্দ্র জয়ন্তী আসলে নজরুল বাদ দিয়ে এবং নজরুল জয়ন্তী আসলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাদ দিয়ে লিখতে হবে।

ভাষণ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য

ভাষণ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য

ভাষণ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্বপূর্ণ তাৎপর্য
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে রচিত ভাষণ।
অথবা, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভার প্রধান অতিথির একটি ভাষণ তৈরি কর। 
অথবা, জাতীয় জীবনে একুশে গুরুত্ব বিষয়ে আলোচনা সভায় উপস্থাপনের জন্য একটি ভাষণ তৈরি কর। 

 

শ্রদ্ধেয় মাননীয় সভাপতি,  প্রধান অতিথি ও উপস্থিত সুধীমণ্ডলী আস্‌সালামু আলাইকুম। 

‘কিশোর সাহিত্য সংঘ’ আয়োজিত আমাদের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন উপলক্ষে আমাকে দুকথা বলার সুযোগ দেওয়ার জন্য আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। শুরুতেই আমি বায়ান্ন সালের ভাষা আন্দোলনে যে সকল বীর শহীদ হয়েছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি এবং দুঃখের সাথে সমবেদনা জ্ঞাপন করছি প্ৰত্যেক শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি। সে সাথে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি সকল ভাষা সৈনিকদের যাদের মাতৃভাষার প্রতি পরম মায়া মমত্ববোধের কারণে এ দেশে ভাষা আজ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া বিশ্বে প্রথম কোনো দেশ হলো বাংলাদেশ যা এখন পর্যন্ত অন্য কোনো দেশে হয়নি। যেসব ভাষাপ্রেমিকের প্রাণের  বিনিময়ে আমরা বিশ্বের বুকে সংযোজিত করেছি ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়, তাই তাঁদের প্রতিও পরম কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। 

হিস্র পাকিস্তানি শাসকদের বাংলা ভাষার প্রতি অশ্রদ্ধা এবং এই ভাষা ধ্বংস করার হীন চক্রান্তের পথ ধরে এসেছিল আমাদের মাতৃভাষা আন্দোলন এবং সর্বশেষ বাংলার দামাল ছেলেদের একুশে ফেব্রুয়ারিতে আত্মদান -  ইতিহাসের ঐ সকল বাংলার বর্বরতম অধ্যায় আমি আজ পুনরালোচনা করবো না। কারণ সে বর্বরতম ইতিহাস সম্পর্কে আপনারা সকলই অবগত। আজকে আমি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলবো। 

জাতিসংঘ বিশ্বের সকল জাতিসমূহের প্রতি নিজ নিজ মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন ও তার উন্নতির জন্য একটি বিশেষ দিন ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সেখানে বিশ্বের ১৯১টি দেশের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটিকেই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে মর্যাদা দেওয়ার একমত পোষণ করেন। জাতিসংঘ ইচ্ছা করলে বছরের যেকোনো সময়ে মাতৃভাষা দিবস পালন করতে পারতেন কিন্তু তারা ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনের বাংলার শহীদদের রক্তের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করে তারা একুশে ফেব্রুয়ারিকেই বেঁচে নেয় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে। তবে এই ইতিহাসের পিছনে ছোট একটি গল্প রয়েছে যা অনেকেরই অজানা।  প্রথমে কানাডা বসবাসরত বাংলাদেশের ১০ জন প্রবাসী বাঙালি তারা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এই ১০ জন প্রবাসীর মধ্যে আব্দুস সালাম ও রফিকুল ইসলাম তারা ব্যক্তিগতভাবে জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল কফি আনানের কাছে এ বিষয়ে একটি প্রস্তাব পাঠান এবং ইউনেস্কোকে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রস্তাব দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ করেন। তখন আমাদের দেশে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শেখ হাসিনা তিনি এ ব্যাপারে রাজি হন ও বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। যার ফলে ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তখন থেকেই অন্যান্য আন্তর্জাতিক দিবসের মতো এই দিবসটিও আন্তর্জাতিকভাবে পালন করা হয়।  

প্রায় ৪৭ বছর পর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্থান প্রায়। এতদিন এই শোকাবহ ঘটনা শুধু মাত্র বাংলাদেশেই পালন করা হতো শুধুমাত্র একটি ভাষার মধ্যেই এর  তাৎপর্যও সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু আজ সমগ্র বিশ্ব এ সম্পর্কে অবগত এর মূল্য আজকে সমগ্র বিশ্বের কাছে অপরসীম। বিশ্বের প্রতিটি জাতির রয়েছে স্বাধীনতা লাভের অধিকার, ঠিক তেমনি রয়েছে তার নিজ মাতৃভাষাকে ভালবাসার অধিকার। কোনো জাতির ভাষার প্রতি আমরা কখনোই ঘৃণাপোষণ করব না, কোনো ভাষাকে কখনও নির্মূল বা উচ্ছেদের হীন ষড়যন্ত্র করার চিন্তাও করবো না, বিশ্বের সকল ভাষার প্রতিই থাকবে আমাদের ভালোবাসা, প্রীতি ও শ্রদ্ধা— এটাই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য।      

সর্বশেষে যাদের মহান আত্মত্যাগ ও প্রচেষ্টার ফলে আমরা আমাদের মাতৃভাষাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উচ্চতম  সম্মানের আসনে উন্নীত করতে পেরেছি সে সকল কৃতি সন্তানদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে এবং তাদের রক্তের ঋণভার স্বীকার করে আমি আমার সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষ করছি। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ। খোদা হাফেজ।

স্মারকলিপি অথবা অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র কি ও কাকে বলে

স্মারকলিপি অথবা অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র কি ও কাকে বলে

স্মারকলিপি অথবা অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র কি ও কাকে বলে
স্মারকলিপি/অভিনন্দন পত্র বা মানপত্র 

স্মারকলিপি/অভিনন্দন কি?

এলাকার অভাব-অভিযোগ সংবলিত কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য পত্রের আকারে যে বিবরণ লেখা হয় তাকে সাধারণত স্মারকলিপি বলে। যখন  কোনো স্থানে কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তি আসেন তখন তার সামনে  সংবর্ধনাসূচক কিছু বক্তব্যের সাথে এলাকার মূল সমস্যাটিও তুলে ধরা হয়। প্রথমটি সংবর্ধনা এবং পরে  সমস্যাগুলোর যুক্তিপূর্ণ কথা তুলে ধরতে হবে। তাই  এ ধরনের পত্রের দিক দুটি থাকে। অভিযোগ পত্রে অভাব-অভিযোগের কথাই বেশি থাকে এবং এটাই মূল বিষয় থাকে। কোনো একজন সম্মানিত ব্যক্তি যখন কোনো এলাকায় আসেন তখন  এলাকাবাসীরা তাকে স্বাগত জানিয়ে যে সম্মাননাপত্র উপস্থাপন করেন অথবা কোনো একজন সম্মানিত ব্যক্তি যখন এক এক স্থান থেকে অন্যস্থানে বদলি হয়ে চলে যাই অথবা তার কর্মজীবন থেকে অবসর নেন তখন তাকে যে সম্মানপত্র দেয়া হয় তা-ই হলো অভিনন্দন পত্র। অভিনন্দন পত্র আবার দু রকমের হয়ে থাকে। কারো আগমন উপলক্ষে তাকে স্বাগত জানিয়ে যে সম্মানপত্র উপস্থাপন করা হয় তাকে বলে স্বাগত অভিনন্দন পত্র এবং  কারো বিদায়কালে যে সম্মানপত্র উপস্থাপন করা হয় তাকে বলে বিদায় অভিনন্দন। 

মানপত্র কি?
আবার অপরদিকে গৌরব বা সম্মানসূচক পত্র হলো মানপত্র। যখন কোনো কর্মকর্তা অথবা ছাত্র অথবা কোনো ব্যাক্তি তার সুনামবর্ণ কাজের কৃতিত্ব জন্য যে সংবর্ধনাপত্র দেয়া হয় তাকে মানপত্র বলে।

অতিরিক্ত ঘাম ও ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার সহজ উপায়

অতিরিক্ত ঘাম ও ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার সহজ উপায়

স্বাভাবিকভাবে প্রতেকটি মানুষেই ঘামে। এর মাধ্যমে মানুষের অনেক উপকার হয়ে থাকে। শরীরের ভিতরে থাকা দূষিত উপাদান ঘাম আকারে মানুষের শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। গ্রীষ্মের অতিরিক্ত গরমে ঘামলে আমরা ঠান্ডা অনুভব করি। কিন্তু যদি আমাদের নির্ধারিত অপেক্ষায় অতিরিক্ত ঘাম আসে তাহলে তা আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। শরীর অতিরিক্ত ঘাম আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়। অতিরিক্ত ঘাম এই সমস্যাটি আমাদের হাত, পা, মুখ ও বগলে সবচেয়ে বেশি হয়। ডাক্তারি ভাষায় অতিরিক্ত ঘামাকে হাইপারহিডরোসিস বা মাত্রাতিরিক্ত ঘাম বলা হয়। আর এই অঙ্গ গুলি বেশি ঘামলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে বাজে গন্ধ বের তাই এর থেকে বিস্তার পাওয়াই আজকের আলোচনার বিষয়।   
 

কেন অতিরিক্ত ঘাম হয় 

অনেকেই হয়তো মনে করে থাকেন আমি মোটা অথবা এখন প্রচুর গরম পড়েছে তাই আমি কোনোরূপ ব্যায়াম ছাড়াই গামাচি। আসলে এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। শরীর ভিতরে ভয়ানক রোগ বাসা বাড়লেও শরীরে অতিরিক্ত ঘামের সৃষ্টি হয়। আবার কোনো ঔষদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকেও অতিরিক্ত ঘাম বের হতে পারে। কিন্তু কিছু সময় ডাক্তাররা দেখেন জম্মগত ভাবে শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম ঝরছে যা বংশগত কারণে হয়ে থাকে। অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের দুর্বলতা, থাইরয়েডের সমস্যা অথবা ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি শরীরে দেখা দিলেও অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। মেনোপজের ও গর্ভাবস্থা সময় কিন্তু শরীর থেকে মাত্রা অতিরিক্ত ঘাম হয়। তাছাড়া অতিরিক্ত চিন্তা, উদ্বেগ, ভয়, এবং মানসিক চাপের কারণেও শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম আসতে পারে।     
 

অতিরিক্ত ঘামের জীবনে যেসব সমস্যার সম্মুর্খীন হতে হয় 

যারা অতিরিক্ত ঘামের সমস্যায় আছে তারাই জানে সমাজে তাদের কত কথা শুনতে হয়েছে। তাদের সাথে কেউ হাত মিলাতে চাই না। অতিরিক্ত ঘামের কারণে ঐ সকল রুগীর কাছ থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে যার ফলে কেউ তাদের কাছে আসতে চাই না। অতিরিক্ত ঘামের কারণে তাদের জামা প্রতিদিন পরিষ্কার করতে হয় তা না হলে তাদের জামায় তিলা পরে যাওয়ার সম্ববনা থাকে আবার পরিষ্কার না করলে ঐ জামা প্রচুর পরিমানে নোংরা দেখায়। বগলে অতিরিক্ত ঘামার কারণে প্রচুর অস্বস্তিকর ও মনের ভিতরে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। অতিরিক্ত ঘামের মানুষেরা কোনোরূপ সরকারি ডিফেন্সের চাকরি করতে পারে না। যেসকল বাচ্চাদের হাত ঘামে তারা ক্রিকেটে খেলতে পারে না ঠিকমতো। এগুলো ছাড়াও আরো বহু সমস্যার সম্মুর্খীন হতে হয় অতিরিক্ত ঘামের মানুষদের। 
 

অতিরিক্ত ঘাম দূর করার উপায় 

১।  ভিটামিন বি জাতীয় খাবার অধিক পরিমানে খেতে হবে। যেমন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫, বি-৬, এবং বি-১২ ইত্যাদির অভাব হলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে ঘাম নির্গত হয় শরীর থেকে। তাই ভিটামিন বি জাতীয় খাবার অধিক পরিমানে খেতে হবে। ভিটামিন বি জাতীয় খাবারে ছোট একটি তালিকা হলো : মাছ, দুধ, ডিম, সবুজ মটর, রুটি, বাদাম, গরুর মাংস, চিকেন, চিনাবাদাম, স্যালমন মাছ, গমের পাউরুটি, লবঙ্গ, স্ট্রবেরি, আপেল, এবং আদা।
২। শীত কালে অতিরিক্ত গরম পানি বা গরম কালে অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করা যাবে না। 
৩। অতিরিক্ত আয়োডিনযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। কারণ আয়োডিনযুক্ত খাবার শরীরের বজ্র বৃদ্ধি করে যার ফলে অতিরিক্ত ঘামের সৃষ্টি হয়। 
৪। বগলের ঘাম দূর করার জন্য বোটুলিনাম টক্সিন ইনজেকশন প্রয়োগ করতে পারেন। বোটুলিন ঘাম উৎপন্নকারীর কার্য ক্ষমতা হ্রাস করে দেয় তবে এই পদ্ধতি সাত-আট মাস পর্যন্ত কার্যকরী হয়ে থাকে।  
৫। ঘাম দূর করার সবচেয়ে কার্যকরী ব্যবস্থা হলো সার্জারি তবে সার্জারি করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে মানে বগলের সার্জারি করলে দেখা যাবে তখন বগল দিয়ে ঘাম না বেরিয়ে পিঠ দিয়ে অতিরিক্ত ঘাম ঝরছে আবার ফুসফুসের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। 
৬। বিভিন্ন তামাক জাতীয় দ্রব খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 
৭। অতিরিক্ত পানি পান করুন কারণ অতিরিক্ত পানি করার ফলে শরীর থেকে বজ্র, প্রস্রাবের আকারে বেশি বের হবে। 
৮। চা বা কফির ভিতরে প্রাকৃতিক টনিক এসিড থাকে যা ঘাম দূর করার ওষুধ হিসাবে কাজ করে তাই এক লিটার পানির মধ্যে চারটি চায়ের ব্যাগ ভিজিয়ে রাখুন সারা রাত। তারপর সেই পানি দিয়ে যেখানে যেখানে অধিক ঘাম ঝরে সেখানে ২০ মিনিট ধরে ভিজিয়ে রাখুন। ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যেই শরীর থেকে ঘাম ঝরা কমে যাবে। 
৯। অনেকেই মনে করেন বগলে বা শরীলে পাউডার ব্যবহার করলে কম ঘাম বের হবে কিন্তু পাউডার ব্যবহার করলে প্রাথমিক ভাবে ঘাম শরীর থেকে বাধাগ্রস্ত্র হয় ফলে ঘাম উৎপন্নকারী কোষ গুলি আরো শক্তি শালী হয়ে পরে তাই কোনো রকমের পাউডার শরীলে ব্যবহার করবেন না। 
১০। অ্যালুমিনিয়াম কোরাইড হেক্সাড্রেট এলকোহোলিক সলুশনজাতীয় (ড্রাইসল) ওষুধ ঘাম দূর করতে সাহায্য করে তবে এটি প্রয়োগ করলে শরীর চুলকাতে পারে। ঘামের অঞ্চলটি শুকনো করে সকালে ও রাতে প্রয়োগ করুন। 
১১। দুর্বল শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে ঘাম আসতে পারে তাই অধিক পরিমানে শাক সবজি খান।  

(আর মনে রাখবেন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ছাড়া কোনো ওষুধ বা ইনজেকশন শরীরে প্রয়োগ করা ঠিক নয়। কারণ সকলের দেহের সম্যসা এক রকম নয় চিকিৎসকেরা রুগীর রক্ত পরীক্ষা করেই সিদ্ধান্ত নিবেন কোন ওষুধ বা ইনজেকশন শরীরে প্রয়োগ করতে হবে।)

শরীরে থেকে ঘামের গন্ধ দূর করার উপায় 

১। গোসলের আগে চা ব্যাগ অথবা গ্রিন টি এর ব্যাগ ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ঐ পানি দিয়ে গোসল করুন। 
২। যেখানে অতিরিক্ত ঘাম বের হয় সেখানে কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে পারেন তাতেও কম ঘাম বের হবে। 
৩। ক্ষারযুক্ত সাবান শরীরে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। 
৪। প্রতিদিন  এক টেবিল চামচ বেকিং পাউডার ও আদা টেবিল চামচ বেকিং সোডা একসাথে ভালো ভাবে মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত ঘাম বের হওয়া অঞ্চলটিতে লাগাতে পারেন এতে ঘামের ঘন্ধ বের হবে না। 
৫। লেবুর রস অতিরিক্ত ঘাম বের হওয়া অঞ্চলটিতে প্রতিদিন সকালে ও রাতে লাগালে ঘামের ঘন্ধ বের হবে না।  
৬। ভাজাপোড়া খাবার ও ফাস্ট ফ্রুড খাবার থেকে বিরত থাকুন। 
৭। অতিরিক্ত পানি পান করুন। 
৮। ঘাম বের হওয়ার পর শরীর অতিরিক্ত দুর্বল লাগলে খাবার সেলাইন অথবা গ্লুকোজ খান। 
৯। ডিলা ডালা নরম হালকা সুতির কাপড় পরিধান করুন। 
১০। সিগেরেট ও তামাক জাতীয় দ্রব গ্রহণ করলে প্রসাবের সাথে সাথে ঘামেও প্রচুর পরিমানে দুর্গন্ধ ছড়ায়। তাই এগুলি পরিত্যাগ করুন। 

 

অতিরিক্ত ঘাম সমস্যায় কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন ?

যদি আপনার অতিরিক্ত ঘামের জন্য আপনার কাজের ব্যাঘাত ঘটে বা ৬ মাসের বেশি এই সমস্যায় ভুগছেন তবেই ডাক্তারের কাছে যাবেন। আবার অনেক সময় দেখা যাই কোনো ওষুদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া স্বরূপ অতিরিক্ত ঘাম সমস্যা দেখা দিচ্ছে তখন সাথে সাথেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। 

শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি বোঝার ১০টি লক্ষণ

শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি বোঝার ১০টি লক্ষণ

শরীর সঠিক ভাবে চালানোর জন্য বিভিন্ন রকম ভিটামিন শরীরে প্রয়োজন। তাই সকল ভিটামিন শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আর এই গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের মধ্যে একটি হলো ক্যালসিয়াম। শরীলের হাড় ও দাঁতকে মজবুত রাখতে ক্যালসিয়ামের ভূমিকা অপরসিম। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে শরীরে অনেক ধরণের রোগ বাসা বাধে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতির লক্ষণসমূহ দেখা দিলে তাই অবহেলা করা ঠিক নয়। 
 

ক্যালসিয়ামের ঘাটতির লক্ষণসমূহ 

১। শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে বেশির ভাগ সময় দেখা যায় পেশি গুলি ব্যথা করে ও শরীর কাঁপুনি কাঁপুনি ভাব থাকে। মুখের চারপাশে ভঙ্গুর ভঙ্গুর ভাব লাগে। হাত-পা লাড়ালে ব্যথা লাগে। 

২। ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মাথাব্যথা ও মাথা ঘোরার সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে তাছাড়া ভুলে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাই। 

৩। অনিদ্রা ক্যালসিয়ামের ঘাটতির অন্যতম লক্ষণ। বয়স্ক ব্যক্তিদের অনিদ্রা ও কোমরের ব্যথা দেখা যায় যার মূল কারণ ক্যালসিয়ামের অভাব। 

৪। শরীর দুর্বল হয়ে থাকে কোনো কিছু করতে মন চাই না এমনকি পড়ালেখা করতেও না। সারাদিন আলস্য ঘুম ঘুম ভাব লাগে। 

৫। যারা ক্যালসিয়ামের অভাবে ভুগেন তাদের ত্বক শুষ্ক সহ ত্বকের প্রদাহ ও চুলকানি সৃষ্টি হয়। তার সাথে তাদের নখ খসকসে ও ভঙ্গুর প্রকৃতির হয়। 

৬। এ সকল রুগীর খুব পরিমানে চুল পরে কারণ এদের চুল অনেক বেশি মোটা হয়ে থাকে যার ফলে খুব সহজেই চুল গোড়া থেকে উঠে যায়।

৭। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে অস্টিয়োপোরেসিস রোগের সম্ভবনা তৈরী হয়, কারণ যখন রক্তে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা যায় তখন দেহ হাড় থেকে ক্যালসিয়াম নিতে থাকে তাই হাড় দুর্বল হয়ে অস্টিয়োপোরেসিস রোগের সৃষ্টি করে।   

৮। ক্যালসিয়াম হাড়কে মজবুত করার সাথে সাথে দাতকেও মজবুত করে। তাই কোনো কারণে ক্যালসিয়াম ঘাটতি শরীলে দেখা দিলে হাড়ের সাথে সাথে দাঁত ও  মাড়ি ক্ষয় হতে থাকে।   

৯। ক্যালসিয়াম হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে তাই রক্তে ক্যালসিয়াম ঘাটতি হলে অ্যারিথমিয়াস সৃষ্টি হয় অথাৎ হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিক ভাবে উঠা নামা করতে থাকে।  

১০। ক্যালসিয়ামের অভাব মস্তিকের ভিতরে হতাশা ও রাগ তৈরী করে। তাই যারা ক্যালসিয়ামের অভাবে ভুগছেন তারা সব সময় হতাশাগস্ত এবং মেজাজ খিট খিতে হয়ে থাকে।

 

ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণ

সাধারণত আমাদের দেহ নিজ থেকেই যেকোনো ভিটামিন উৎপাদন করতে সক্ষম। তবে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার দীর্ঘ সময় ধরে না খেলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হতে পারে। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে  ক্যালসিয়ামের অভাব আমাদের শরীরে দেখা দেয়। আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ ৩৫ বছর হওয়ার পর থেকেই ক্যালসিয়ামের অভাব বা হাইপোক্যালসেমিয়া রোগে আক্রান্ত হন। বংশগত কারণেও ক্যালসিয়ামের অভাব শরীরে দেখা দেয়। তার সাথে ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসাবেও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি শরীরে দেখা দেয়। শরীরে যদি হরমোনের ভারসাম্যহীনতা তৈরী হয় তাহলে রক্তে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। তবে সবচেয়ে মারাত্মক হয় ক্যালসিয়ামের ঘাটতি যখন শরীরে ভয়াবহ রোগ বাসা বাধে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের মাধ্যমে ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন।
click-here-worldtimetech-health-tips
ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে কি হয়, ক্যালসিয়ামের ঘাটতি, ক্যালসিয়ামের ঘাটতির লক্ষণ, ক্যালসিয়াম ঘাটতি, ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ, ক্যালসিয়াম ঘাটতি উপসর্গ, শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি, ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি, calcium ghati, calcium ghati lokhon, ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণ, ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত লক্ষণ, ক্যালসিয়ামের অভাব হলে কি কি সমস্যা হয়?, ক্যালসিয়ামের অভাব হলে লক্ষণ, ক্যালসিয়ামের অভাব, sorile calcium ghatti bujar upay, sorile calcium ovab bujar upay, calcium er ovabe ki hoy, calcium na thakle ki hoy

আঁচিল দূর করার ঘরোয়া ১৪টি উপায়

আঁচিল দূর করার ঘরোয়া ১৪টি উপায়

আঁচিল মুখে, গলায়, ঘাড়ে, ও পিটে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। এটি মুখের সুন্দর্যকে নষ্ট করে। এটি নিরীহ প্রকৃতির হলেও অনেকের এটি ব্যথা করে। শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে আঁচিল হয়ে থাকলেও অনেকসময় দেখা যাই শরীরে কোনো ভিতরে অঙ্গ সমস্যার কারণে আঁচিল হয়ে থাকে। কিন্তু ডাক্তাররা এটিও দেখেছে এই আঁচিলের মধ্যে লুকিয়ে থাকে মরণ ব্যাধি স্কিন ক্যান্সার। তাই আঁচিলকে অপরসরন করা অত্যন্ত জরুরি। এলোপ্যাথিক, হোমিওপ্যাথিক এবং লেজারের মাধ্যমেও আঁচিল দূর করা সম্ভব হলেও খুব কম খরচে ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়ে আঁচিল দূর যায়। যা আপনার আসে পাশের ঘরোয়া ওষুধ দিয়েই আপনি নিরাময় করতে পারবেন আপনার আঁচিল।   
 

আঁচিল দূর করার ১৪টি ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়:

১। শুকনা মরিচের পেস্ট আঁচিল দূর করতে সাহায্য করে। যা গবেষণায় প্রমাণিত। তাই প্রতিদিন সকালে ও রাতে আঁচিলে লাগালে মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যেই আঁচিল ছোট হতে থাকবে। 

২। ডিম দিয়েও আঁচিল নিরাময় করা যাই। ডিমের সাদা অংশ ও তার সাথে এর কুসুম হাত দিয়ে মাখিয়ে পেস্ট তৈরী করতে হবে। তারপর প্রতিদিন সকালে ও রাতে আঁচিলে লাগালে মাত্র দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যেই আঁচিল চলে যাবে।

৩। পেঁয়াজের রস ত্বকের অ্যান্টিসেপ্টিক হিসাবে কাজ করে। আঁচিল দূর করতে প্রতিদিন পেঁয়াজের রস তিন থেকে চার বার লাগালে এবং তা দেড় ঘন্টা করে লাগিয়ে রাখলে আঁচিল খসে পরে যাই। 

৪। যদি আপনার আঁচিল পিঠে হয় তাহলে আপনি গরম পানির মাধমেও এটি দূর করতে পারেন। প্রথমে পানি ৫ থেকে ৭ মিনিট গরম করে ওই পানিটির মধ্যে আঁচিলকে চুবিয়ে রাখুন। ১ মিনিট রাখার পর আঁচিলের স্থানটিতে  বরফ দিয়ে রাখুন এভাবে দিনটা চার বার করে দু সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে হবে।  

৫। বেইকিং সোডা আঁচিলে লাগালে দুই সপ্তাহের মধ্যেই এর সমাধান পাওয়া যায়। আধা কাপের অর্ধেক পানিতে এক চিমটি বেইকিং সোডা মেশান তারপর কোনো কটন বাড অথবা কোনো তুলা দিয়ে আঁচিলের স্থানে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। এভাবে দুই সপ্তাহ গেলেই আঁচিলো চলে যাবে। 

৬। প্রাকৃতিক ব্লিচিং কাঁচা আলুতে থাকায় ১০ দিনের মধ্যেই আঁচিল দূর হয়ে যাই। প্রথমে একটি আলু নিয়ে ব্যালেন্ডার মেশিনে পেস্ট করে নিন তারপর তা ১ ঘন্টার জন্য আঁচিলের জায়গাটিতে লাগিয়ে রাখুন, দিন ৩ বার।  

৭। আপেল সিডার ভিনেগারে থাকা প্রাকৃতিক এসিড চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে আপনার আঁচিল, পুড়িয়ে ফেলতে সক্ষম। একটু তুলে ভিনেগারে ভিজিয়ে সারারাত আপনার  আঁচিলে রাখুন দেখবেন সপ্তাখানিকের মধ্যে আপনার আঁচিল দূর হয়ে যাবে। 

৮। অ্যালোভেরার মধ্যে ম্যালিক অ্যাসিড রয়েছে যা আঁচিল সহ ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে। অ্যালোভেরার মধ্যে থাকা জেলির মতো অংশ আঁচিলে লাগিয়ে শুকাতে দিন। কয়েকদিনের মধ্যেই আঁচিল চলে যাবে। দিনে চার বার এরূপ করুন। 

৯। কলার খোসা আঁচিল দূর করে কারণ এতে প্রচুর পরিমানে অক্সিডেন্ট থাকে। তাই কলার খোসার সাদা অংশটুকু পেস্ট তৈরী করে গুমানোর আগ থেকে সকাল পর্যন্ত লাগিয়ে রাখলে আঁচিল দ্রুত সেরে উঠে।    

১০। রসুনে অ্যালিসিন অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান রয়েছে যা আঁচিল সহ বিভিন্ন জীবাণু দূর করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন দুই বার করে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ লাগালেই এর ফলাফল পাবেন। প্রথমে রসুনের কয়েকটা কুয়া নিয়ে ভালো করে মিহি করে নিন পরে ৫ মিনিটের মতো রেখে আঁচিলের জায়গাটিতে হালকা গরম পানি দিযে ধুয়ে ফেলুন। তবে মনে রাখবেন রসুন বেশিক্ষন রেখে দিলে জায়গাটি কালো হয়ে যাওয়ার সম্ববনা রয়েছে।  

১১। পেঁয়াজের রস ব্যবহার করেও আঁচিল নির্মূল করা যাই। কারণ ত্বকে পেঁয়াজের রস লাগালে ত্বক থেকে বিশেষ কিছু অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায় যার ফলে আঁচিল ঘষে পরে যায়। পেঁয়াজ বেটে তার মধ্যে এক চিমটি লবন দিয়ে সারা রাত রেখে দিন এর পর প্রতিদিন ঘুমানোর আগে অথবা দৈনিক দুই ঘন্টা রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে দুয়ে ফেলুন। 

১২। কাঁচা হলুদ দিয়েও ত্বকের বিভিন্ন অজানা সমস্যা দূর করা যায়। তার মধ্যে একটি হলো আঁচিল। ৫ গ্রাম কাঁচা হলুদ মিহি করে বেটে তার মধ্যে লেবুর রস দিয়ে দিন আর পারলে এক ফোটা মধু দিয়ে মাখিয়ে নিতে পারেন। তার পর প্রতিদিন দুই থেকে তিন বার করে লাগালে ১৪ দিনের মধ্যে আঁচিল দূর হয়ে যাবে। 

১৩। আপনি যদি বাটাবাটিতে অব্যস্তহ না থাকেন তাহলে আপনি আপনার আঁচিলের জায়গায় সরাসরি মধু ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন রাত্রে ঘুমানোর আগে আঁচিলের জায়গাটিতে লাগিয়ে রাখুন দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে আঁচিল দূর হয়ে যাবে।  

১৪। যদি আপনার আঁচিলটি বড় থাকে, তাহলে আপনি কোনো মেয়ের চুল নিয়ে আঁচিলটিকে ভালোমতো গিট্ দিয়ে দিন। এক বা দুই রাত এবাবে রাখলে দুই দিনের মধ্যেই আপনার আঁচিলটি খসে পরে যাবে। 


মুখের আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, আঁচিল দূর করার উপায়, আঁচিল দূর করার সহজ উপায়, আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, আঁচিল দূর করার উপায়, মুখের আঁচিল দূর করার উপায়, আঁচিল, ঘরোয়া উপায়ে আঁচিল দূর করার উপায়, আঁচিল দূর করার সহজ ঘরোয়া উপায়, চোখের আঁচিল দূর করার উপায়, শরীরের আঁচিল দূর করার উপায়, দ্রুত আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, ত্বকে আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, মুখের আঁচিল দূর করার ঘরোয়া উপায়, achil dur korar sohoj upay, achil hole ki korbo, mukher achil dur korar upay, achil dur korar upay

Govt customs excise and vat appeals commissionerate dhaka job circular 2022

Govt customs excise and vat appeals commissionerate dhaka job circular 2022

Govt customs excise and vat appeals commissionerate dhaka job circular 2022
প্রতিষ্ঠানের নাম: Customs, Excise and VAT (Appeals) Commissionerate Dhaka - 1(CEVA1)
সংক্ষিপ্ত নাম:CEVA1
আবেদন শুরুর তারিখ:3 অক্টোবর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং:২/১(৫) প্রশাসন/নিয়োগ সংক্রান্ত/আপীল/ঢাক-১/১২(পার্ট-২)/৪১৭
ওয়েব লিংক: http://ceva1.teletalk.com.bd/


নিরাপত্তা প্রহরী
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

অফিস সহায়ক
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

সিপাই
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

গাড়ী চালক
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

রেকর্ড কিপার
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

সাঁটলিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

ক্যাশিয়ার
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022

উচ্চমান সহকারী
সংক্ষিপ্ত নাম: CEVA1
শেষ তারিখ: 24 অক্টোবর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 3 অক্টোবর, 2022
govt-customs-excise-and-vat-appeals-commissionerate-dhaka-job-circular-2022
govt-customs-excise-and-vat-appeals-commissionerate-dhaka-job-circular-2022-1

click-here-worldtimetech-job

সরকারি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২

সরকারি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ Department of Agricultural Marketing Job Circular 2022

প্রতিষ্ঠানের নাম: Department of Agricultural Marketing (DAM)
সংক্ষিপ্ত নাম:DAM
আবেদন শুরুর তারিখ:10 নভেম্বর, 2022
আবেদনের শেষ তারিখ:30 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:চলমান
বিজ্ঞপ্তির নং: 12.02.0000.002.11.2911.22.915
ওয়েব লিংক: http://dam.teletalk.com.bd/


অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: DAM
শেষ তারিখ: 30 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 নভেম্বর, 2022

সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর
সংক্ষিপ্ত নাম: DAM
শেষ তারিখ: 30 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 নভেম্বর, 2022

মাঠ ও বাজার পরিদর্শক
সংক্ষিপ্ত নাম: DAM
শেষ তারিখ: 30 নভেম্বর, 2022
অবস্থা:  চলমান
প্রকাশিত: 10 নভেম্বর, 2022






Department of Agricultural Marketing Job Circular 2022, dam.teletalk.com.bd Apply, DAM Job Circular 2022, www.dam.gov.bd job circular 2022, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরে নিয়োগ ২০২২, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২, Job Circular Agricultural Marketing, govt job circular 2022, Recently government Job Circular, All job BD, BD Job Circular 2022, Job Circular 2022, Recent Job news, Bd job, BD Govt Job, Ajker job news, Recently government Job Circular, BD Govt Job, BD Job Circular 2022, All Job Circular 2022

HSC Higher Math 1st Paper Question and MCQ 2022

HSC Higher Math 1st Paper Question and MCQ 2022

hsc higher math 1st paper mcq 2022, hsc higher math board question pdf, hsc higher math board question 2022, hsc higher math 1st paper board question 2022, hsc higher math 1st paper pdf 2022, math 1st paper

Hsc higher math board question


hsc-math-first-paper-question-2022-1

hsc-math-first-paper-question-2022-2

hsc-math-first-paper-question-2022-3
 

Hsc higher math 1st paper mcq 2022

hsc-math-first-paper-mcq-2022-1

hsc-math-first-paper-mcq-2022-2

অধ্যবসায় বাংলা রচনা odhaboshay rochona bangla

অধ্যবসায় বাংলা রচনা odhaboshay rochona bangla

অধ্যবসায় বাংলা রচনা odhaboshay rochona bangla any class

অধ্যবসায় বাংলা রচনা ক্লাস ষষ্ট শ্রেণী থেকে দাদ্বশ শ্রেণী পর্যন্ত। odhaboshay rochona bangla 

সংকেত: ভূমিকা-অধ্যবসায় কী—অধ্যবসায়ের প্রয়োজনীয়তা/গুরুত্ব—ছাত্র-জীবন ও অধ্যবসায়-অধ্যবসায় ও মানুষ-অধ্যবসায় ও প্রতিভা-অধ্যবসায়ীর জীবনাদর্শ বা দৃষ্টান্ত-উপসংহার।
 

ভূমিকা :
“জীবনের প্রতি অধ্যায় চাই দৃঢ় প্রত্যয়,
চাই ঘাত-প্রতিঘাত লৌহ কঠিন সত্য হৃদয়।”
—কবিতার এই পঙ্ক্তিতেই অধ্যবসায়ের মূলমন্ত্র লুকিয়ে আছে। বিখ্যাত গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন, 'Our life is full of struggle' জীবনে সাফল্য লাভের একমাত্র হাতিয়ার হলো অধ্যবসায়। এটি মানুষের একটি মহৎ গুণ। তাই জগতে যে অধ্যবসায়ী সে-ই জীবনযুদ্ধে জয়ী হতে পারে। সত্যিকার অর্থে কাজে বিফলতা সত্ত্বেও অসাধ্য কাজটি সুসম্পন্ন করার জন্য অবিচল উৎসাহ, দৃঢ় সংকল্প, অসীম ধৈর্য্য সব কিছুর নাম অধ্যবসায়। অধ্যবসায় ছাড়া পৃথিবীতে কোনো মহৎ কাজ সাধিত হয় না। জীবনবাদী লেখক ডা. লুৎফর রহমানের উক্তি এ প্রসঙ্গে স্মরণীয়, “সাধনার কোনো কোনো ব্যাপারে যদি প্রথমবারে ব্যর্থ মনোরথ হও, তবে তড়িৎ যেও না— বারে বারে আঘাত কর, দুয়ার ভেঙ্গে যাবে।” আর তাই তো কবির যথার্থ উচ্চারণ-
“পারিব না একথাটি বলিও না আর, 
একবার না পারিলে দেখ শতবার। *


অধ্যবসায় কী : এ পৃথিবীতে সফলতার জন্য চাই সাধনা; সাধনার জন্য চাই একাগ্রতা এবং নিষ্ঠা। বার বার কোন কাজের ব্যর্থতার গ্লানি মুছে ফেলে নিজেকে সাফল্যের দ্বারে পৌঁছে দেয়ার জন্য যে মহান প্রচেষ্টা, তারই নাম অধ্যবসায়। অর্থাৎ পরম ধৈর্যের সাথে কঠোর পরিশ্রমের নামই অধ্যবসায়। এই পৃথিবীতে যাঁরা বড় হয়েছেন, খ্যাতনামা হয়েছেন, তাঁরা সবাই অধ্যবসায়ের দ্বারাই হয়েছেন। অধ্যবসায়ী হতে না পারলে জীবনের পরম আকাঙ্ক্ষিত দ্রব্যটি মরীচিকার মতোই থেকে যায়।

অধ্যবসায়ের প্রয়োজনীয়তা/গুরুত্ব : অধ্যবসায়ের গুরুত্ব জীবনের প্রতিক্ষেত্রেই অপরিসীম। আর উদ্যম ব্যতিরেকে জগতে কোনো কাজই সুন্দর এবং সুচারুরূপে সম্পন্ন হয় না। এ প্রসঙ্গে বাংলা সাহিত্যের কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার বলেছেন,
“কেন পাচ্ছ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ,
উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?”

প্রকৃতপক্ষে মানবজীবনে চলার পথে বাধা-বিপত্তি আসবেই। পদে পদে বাধা-বিপত্তিকে অতিক্রম করে জীবনের উন্নতির সোপান হলো অধ্যবসায়। তাই বলা হয় 'Industry is the mother of good luck', 'পরিশ্রমই সৌভাগ্যের প্রসূতি'। আর পরিশ্রমের নামই অধ্যবসায়। ঘনঘোর অমানিশা কেটে গেলে পূর্ণিমার জোছনা বিধৌত রাতের দেখা পাওয়া খুব সহজ হয়। তেমনি মানুষের জীবন উদিত সাফল্যের সৌভাগ্যের শুকতারা। কারণ, কোনো কাজই কঠিন নয়। কোনো কাজে একবার ব্যর্থ হলেই ভেঙে পড়া উচিত নয়। মনে রাখতে হবে, 'Failure is the pillar of success'; 'ব্যর্থতাই সফলতার চাবিকাঠি'। অধ্যবসায়ের জোরেই পৃথিবীর মানুষ অসাধ্য সাধন করেছে। ধর্মপ্রচারক, বিজ্ঞানী, রাষ্ট্রনায়ক, শিল্পী, সাহিত্যিক, সেনানায়ক সবাই অধ্যবসায়ের জন্যই সফলকাম হয়েছেন। অসীম ধৈর্যসহ নিজ নিজ পথে অগ্রসর হয়ে সার্থক হয়েছেন হাজার বছরের সভ্যতা অধ্যবসায়ের ফলে মানুষ তার মেধা ও হাতকে কাজে লাগিয়ে তৈরি করেছেন। অধ্যবসায়ের জোর মানুষ রপ্ত করেছে জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং তা দিয়ে মানুষ জলেস্থলে-অন্তরীক্ষে আধিপত্য বিস্তার করেছে।


ছাত্রজীবন ও অধ্যবসায় : ছাত্রজীবন থেকেই প্রত্যেকেরই অধ্যবসায়ী হওয়া প্রয়োজন। কারণ, ছাত্রজীবনই জীবন গঠনের উপযুক্ত সময়। আলস্যপরায়ণ শ্রমবিমুখ ছাত্র কখনোই জীবনে উন্নতি লাভ করতে পারে না। যদি কোনো ছাত্র কঠিন অংকের সম্মুখীন হয়ে সে সমাধান না করেই উঠে পড়ে, তবে সে কোনো দিন আর তা করতে পারবে না। অধ্যবসায়ী ছাত্র কম মেধাসম্পন্ন হলেও সে জীবনে উন্নতির শীর্ষ শিখরে আরোহণ করতে পারে। ছাত্রজীবনের পরে কর্মজীবনেও অধ্যবসায়ের প্রয়োজন। কেউ একবারের চেষ্টায় সফলকাম না হলেও পুনঃপুনঃ চেষ্টা করে সফলকাম হতে পারে।

অধ্যবসায় ও মানুষ : মানুষের জীবনে সফলতা নির্ভর করে কঠিন কাজের সফলতার ওপর। আদিকাল থেকে মানুষ প্রতিকূলতার সাথে সংগ্রাম করে চলেছে। দীর্ঘদিনের চেষ্টা ও সাধনা দিয়েই মানুষ গড়ে তুলছে জীবনকে, সফল ও সুন্দর করে তুলছে পৃথিবীকে। অধ্যবসায়ই জীবনের উন্নতির চাবিকাঠি। মানুষের জীবনটা জটিল। আর এ জটিল কাজে সফলতা লাভ করার জন্য দরকার অধ্যবসায়, ধৈর্য ও ক্লান্তিহীন পরিশ্রম। অধ্যবসায়ের মাধ্যমেই মানুষ গড়ে তুলেছে রোম নগরী। এই জন্য বলা হয়— 'Rome is not built in a day.' মানুষ যদি একবার পরাজিত হয়েই দুঃখ গ্লানিতে নিজেকে ব্যর্থ মনে করে, তার জীবনে কখনো উন্নতি আসে না। সমস্ত বাধা-বিঘ্ন, প্রতিকূলতা অতিক্রম করার শক্তি যার যত বেশি তার সফলতাও তত বেশি। বর্তমান যুগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগ। পৃথিবীর যত আবিষ্কার, যত গবেষণার সফলতা সবই অধ্যবসায়ের ফসল। মূলত, মানব সমাজের যা কিছু আছে সবই অধ্যবসায়ের অবদান।

অধ্যবসায় ও প্রতিভা : একটি বিদেশি প্রবাদে বলে, সমস্ত সাফল্যের মূলে মেধা থাকে যতখানি ঠিক ততখানি থাকে অধ্যবসায়। এই প্রবাদের সার্থকতা লেখা-পড়ার প্রসঙ্গে যতখানি বুঝা যায়, এমন আর কিছুতেই নয়। অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রও যদি শ্রমকুণ্ঠ হয়, তা হলে তার সাফল্যের সম্ভাবনা সুদূরপরাহত বললেই চলে। মেধা হচ্ছে ধারালো অস্ত্রের মতো, ধৈর্য ও অধ্যবসায়ের সাহায্যে তাকে শাণ দিতে হয়। তবেই সেই অস্ত্রের সদ্ব্যবহার সম্ভব হতে পারে। অনেক লোকের ধারণা এরূপ যে, অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী না হলে বড় বড় ও মহৎ কাজ সাধন করা যায় না। কিন্তু অধ্যবসায় ও পরিশ্রম ব্যতীত শুধু প্রতিভায় কাজ হয় না। প্রতিভা সম্বন্ধে পণ্ডিতেরা বিভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। কেউ বলেন, “অবিরাম শ্রম করার প্রবৃত্তিকেই প্রতিভা বলে”। আবার কেউ বলেছেন, “উদ্যোগ করার ক্ষমতাই প্রতিভা।” কেউ বলেছেন, “প্রাণে সর্বদা উৎসাহ বহ্নি প্রজ্বলিত করার ক্ষমতাকেই প্রতিভা বলে।” অন্য এক বিজ্ঞ ব্যক্তি বলেছেন, “সহিষ্ণুতাকেই প্রতিভা বলা হয়।” জগতে বহু বিখ্যাত লোক জন্মেছেন যারা প্রতিভাবান অপেক্ষা অধ্যবসায়ী ছিলেন বেশি। তাই প্রতিভা লাভ করতে হলে অধ্যবসায়ী হওয়া প্রয়োজন। অধ্যবসায় সহকারে পরিশ্রম না করলে, নিছক প্রার্থনা বা তক্তির মাধ্যমে কোন কিছুতেই সাফল্য অর্জন করা অসম্ভব। মেধা, সুযোগ কোন কিছুই চূড়ান্ত সার্থকতা এনে দিতে পারে না, যদি না তাদের ব্যবহারিক প্রয়োগ অধ্যবসায়কেই মুখ্য করে তোলা না হয়।

অধ্যবসায়ীর জীবনাদর্শ বা দৃষ্টান্ত : পৃথিবী মানুষের জন্য কোনো স্বর্গ নয়। প্রতিনিয়ত এখানে সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে হয়। অলস ও নিষ্ক্রিয় ব্যক্তিরা কোনোমতে বেঁচে থাকে। মানুষ হিসেবে জীবন ধারণ করতে হলে অবশ্যই তাকে পরিশ্রমী হতে হবে। রাজা রবার্ট ব্রুস্ একবার যুদ্ধে পরাজিত হয়ে জঙ্গলে আশ্রয় গ্রহণ করেছিলেন। এমন সময় দেখলেন একটি মাকড়সা পরপর ৬ বার পরাজিত হবার পর সপ্তম বারে জাল বুনতে সক্ষম হলো। এতে তিনি উজ্জীবিত হয়ে আবার যুদ্ধ করলেন এবং বিজয়ী হলেন। হযরত মোহাম্মদ (সা) ধৈর্য সহকারে ধর্ম প্রচারে সমর্থ হয়েছিলেন। নেপোলিয়ন বোনাপার্ট বলেছেন, "Imposible is a word, which is only found in the dictonary of fools. - (অর্থাৎ “অসম্ভব শব্দটা কেবল বোকাদের অভিধানেই দেখা যায়।' অধ্যবসায়ের জন্যেই তিনি সামান্য পরিবারে জন্ম নিয়ে ফরাসি জাতির ত্রাতা হতে পেরেছিলেন। সর্বোপরি বিজ্ঞানের জয়যাত্রা অব্যাহত আছে অধ্যবসায়ের গুণেই। বিজ্ঞানীরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন বলেই আজ হাজার হাজার আবিষ্কার তাদের পক্ষে সম্ভব হয়েছে।

উপসংহার : ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন" বা "করেঙ্গা অর মরেঙ্গা”-এই প্রবাদগুলো অধ্যবসায়ের পরিচায়ক। নিরবচ্ছিন্ন অধ্যবসায়ই কোনো কিছুর অধিকারী হওয়ার পেছনে কাজ করে। অধ্যবসায় ব্যতীত কোনো সৃষ্টি বা গড়া সম্ভব নয়। তাই যে কোনো কাজ 'Do or die' এই মনোভাব নিয়ে আত্মপ্রতায়ী হয়ে করলে জয় সুনিশ্চিত। পরিশেষে বলা যায়, সঙ্কল্পে যারা অটল, জীবনকে মোহময়রূপে সাজাতে যারা অঙ্গীকারবদ্ধ, কর্মের প্রতি যারা আস্থাবান, মেধাকে যারা শাণিত করতে ব্যস্ত, তারাই সকল কর্মে বিজয়ী হয়। একমাত্র অধ্যবসায়ের গুণেই মানুষের চলার পথ নিষ্কণ্টক, বাধা- বিপত্তি হয় দূরীভূত, সাফল্য ধরা দেয় হাতের মুঠোয়। অধ্যবসায়ের গুণেই দেশ, জাতি, কাল, স্থানে স্মরণীয়-বরণীয় হয়ে ওঠে। তাই আমাদের মন্ত্র হওয়া উচিত,

 
“ভেঙ্গে যাবে বাধন ভাঙ্গবে না তবু প্রতায় সাধন, ভাঙ্গবে না কভু সৃজন মনন। 
ধিক। শত প্রলয় মহাপ্রলয় দীপ্ত বাহুতে উড়াও আজি আত্মার মহাবিজয়।”
বাংলা ভাষা শিক্ষণ (ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ)


অধ্যবসায় রচনা class 7, অধ্যবসায় রচনা ক্লাস ৮, অধ্যবসায় রচনা class 9, অধ্যবসায় রচনা, অধ্যবসায় রচনা ক্লাস ৫, অধ্যবসায় রচনার 20 পয়েন্ট, অধ্যবসায় কি, অধ্যবসায় রচনা ssc, অধ্যবসায় বাংলা রচনা, অধ্যবসায়, odhaboshay rochona bangla, oddhaboshay bangla rochona class 7, oddhaboshay bangla rochona class 9, oddhaboshay bangla rochona class 6, oddhabosay bangla rochona class 10, অধ্যবসায় রচনা ১০ পয়েন্ট, oddhaboshay bangla rochona class, oddhabosay bangla rochona
 

থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা Thankuni Patar Upokarita

থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা Thankuni Patar Upokarita

প্রাকৃতিক ওষুধ হলো থানকুনি পাতা। যার মাধ্যমে ঘা, কাশি, ত্বকে সমস্যা, ডায়াবেটিস, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, পেটের সমস্যা, শরীরকে টক্সিনমুক্ত রাখতে, ঘুমের সমস্যা ইত্যাদিতে ব্যাপক ভাবে সাহায্য করে। এছাড়া আরো বহু সমস্যার সমাধান করে এ রস। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো :


কাশি কমাতে থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
কাশি দূর করতে প্রাকৃতিক ওষুধ হলো থানকুনি পাতার রস। এ রসের ব্যবহার কাশি কমাতে সাহায্য করে। কাশি হলো একটি সাধারণ শ্বাসকষ্ট যা হালকা বা মাঝারি একটি সংক্রমণ জাতীয় মারাত্মক অসুখ । থানকুনি পাতার রসের উপাদানগুলি শ্বাসনালীতে সংক্রমণ কমিয়ে দেয় যার ফলে কাশির উপসর্গ সহজে কমে যায়। কাশির কারণে গলা ব্যাথা ও জীবাণু নিরাময় করে এই ওষুধি রস। তাই  ঠান্ডা কাশি, হাঁচি, সম্পৃক্ত অসুখগুলি হলে থানকুনি পাতার রস খেতে পারেন। ১ থেকে ২ সপ্তাহ থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে সকাল, বিকাল ও ঘুমানোর আগে দু’চামচ করে খেলে কাশি পুরোপুরি দূর হয়ে যাবে। 

ত্বকের জন্য থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস ত্বকের জন্য একটি মাধ্যম যা ত্বকে অসম্ভব উপকারিতা দিতে পারে। থানকুনি পাতার রসে অনেকগুলি উপাদান থাকে, যেগুলো ত্বকের স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। থানকুনি পাতার রসের ব্যবহার করা হলে ত্বক উদ্দীপন পায় এবং ত্বকের টিস্যু গুলি নতুনত্ব শক্তি বৃদ্ধি পায়। এটি ত্বকের শুষ্কতা, বিষাক্ততা এবং দাগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের প্রাকৃতিক গ্লোইং বাড়ায়। এটি ত্বকের মুখ্য পরিস্কারক হিসাবে কাজ করে। থানকুনি পাতা খেলে ফর্সা হয়। এটি মৃত সেলগুলি সরাসরি দূর করে এবং ত্বকের মধ্যে রক্ত প্রবাহ বাড়ানোর মাধ্যমে ত্বকে পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর অনুভূতি দেয়। এই পাতার রসে উপস্থিত প্রোটিন ও ভিটামিন ত্বকের উদ্দীপন বৃদ্ধি করে। এটি নতুন টিস্যু উৎপাদনে সহায়তা করে এবং মুখের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা, ফর্সা ও তরুণত্ব উপহার দেয়।থানকুনি পাতার রসে উপস্থিত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ ত্বকের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে। এটি ত্বকের মুখ্য রোগপ্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে এবং ত্বক স্বাস্থ্যকে সংরক্ষিত রাখে। এতে রয়েছে ফাইটোক্যামিকেল, বিটা ক্যারোটিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড এটি ত্বকের রোগ যেমন এগজিমা, হাঁপানি, আলসার, অ্যাংজাইটি এবং চর্মরোগ দূর করতে সাহায্য করে এই মহামূল্যবান পাতাটি। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা 
থানকুনি পাতার রস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী। ডায়াবেটিস হলে শরীরের রক্তে শর্করা (গ্লুকোজ) স্তর অনিয়ন্ত্রণ হয়ে পরে।থানকুনি পাতার রস নিয়মিত ব্যবহারে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি গ্লুকোজের স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। এ রস শরীরে ইনসুলিন এবং মেটাবলিজম সঠিকভাবে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। এটি গ্লুকোজের স্তরকে নিরাপদ এবং স্থিতিশীল রাখতে পারে এবং ডায়াবেটিস সংক্রান্ত সমস্যা সংক্রান্ত ঝুঁকি কমায়। আপনি যদি দিনে দুই থেকে তিন বার এ রস খান তাহলে এটি আপনার রক্তে গ্লুকোজ এর পরিমান নিয়ন্ত্রণে এনে দিবে। 

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যারা অ্যালঝাইমার্স বা ডিমেনশিয়ার রোগে ভুগছেন তারা এ রস খাওয়ার ফলে ভালো ফল পাবেন।এই রসে আরো রয়েছে "ব্যাকোসাইড এ" ও "ব্যাকোসাইড বি" যা আপনার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করবে এবং মস্তিষ্কে নতুন কোষ উৎপাদনে সাহায্য করবে। যারা অ্যালঝাইমার্স বা ডিমেনশিয়ার রোগে ভুগছেন তারা এ রস খাওয়ার ফলে ভালো ফল পাবেন। এই রসে আরো রয়েছে "ব্যাকোসাইড এ" ও "ব্যাকোসাইড বি" যা আপনার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করবে এবং মস্তিষ্কে নতুন কোষ উৎপাদনে সাহায্য করবে। এটি ত্বকে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও পেনটাসাইক্লিক ট্রিটারপেন্স সিস্টেমকে প্রভাবিত করে মানসিক চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি ও স্মৃতিশক্তির উন্নতি করতে সহায়তা করে। এ পাতার রসে উপস্থিত মিথাইলকোবালামিন ও সায়ানোকোবালামিন বাড়ায়, যা মানসিক শক্তি ও স্মৃতিশক্তির উন্নতি করে। থানকুনি পাতার রসে থাকা উচ্চ পরিমাণের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদানগুলি মনোসামাজিক অবস্থা ও ঘুমের সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে। এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদানগুলি মনোসামাজিক চিন্তা ও মনোসামাজিক রোগের প্রতিরোধ বাড়ানোর মাধ্যমে মানসিক শক্তি ও স্মৃতিশক্তির উন্নতি করে। এটি স্মৃতিশক্তিকে স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।

পেটের সমস্যায় থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস পেটের সমস্যা সমাধানে উপকার করে। পেটের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে রয়েছে আমাশয় , আলসার, হজমের সমস্যা, পেট ব্যথা, পাচনতন্তের সমস্যা, গ্যাস ও আরও অনেক কিছু। থানকুনি পাতার রসে থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলি পেটের যেকোনো সমস্যার উপশম করতে সহায়তা করে। এটি  পাচনতন্তের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। এছাড়াও, থানকুনি পাতার রসের ব্যবহার মাধ্যমে পেটের গ্যাস দূর হয় এবং গ্যাসের কারণে ব্যথা হলে তাও ঠিক হয়ে যায়। এছাড়াও, থানকুনি পাতার রসে থাকা উপাদানগুলি পেটে পাথর সমস্যার হলেও তাও উপশম করতে সহায়তা করে। এটি পাথর গঠন কমায় এবং পাথর বিস্তারশীলতা নিরাময় করে।

শরীরের বর্জ নিষ্কাশন করতে  থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস শরীরকে টক্সিনমুক্ত রাখতে পারে। থানকুনি পাতার রসে থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলি শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্ষমতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্যকরীতা প্রদান করে এবং টক্সিনগুলি শরীর থেকে বের করে দেয়। এ পাতার রসে থাকা উচ্চ পরিমাণের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট  উপাদানগুলি শরীরের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করে টক্সিনগুলির নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে সহায়তা করে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানগুলি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ শক্তিশালী করে, যার ফলে শরীরে অপ্রয়োজনীয় টক্সিন প্রক্রিয়া বা মেটাবলিক উপাদানগুলি বের হয়ে যায়। শরীরে অতিরিক্ত টক্সিন জমা হতে থাকলে কিডনি নষ্ট, টিউমার, এবং নানা ধরণের অসুখ দেখা দিতে পারে। নিয়মিত এ ওষুধি পাতার রস খেলে মূত্র আকারে শরীরের বর্জ নিষ্কাশন হয়। মধুর সাথে অথবা থানকুনি পাতা চিবিয়েও আপনি খেতে পারেন। 

ঘুমের সমস্যা দূর করতে থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
আমরা আগের থেকেই জানি থানকুনি পাতার রসে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যা  নার্ভাস সিস্টেমকে স্বাভাবিক রাখে তাতে ভালো ঘুম হয়, মন উৎফল্ল থাকে। প্রতিদিন সকালে থানকুনি পাতার রস খালি পেটে একগ্লাস দুধে ৪-৬ চা চামচ মিশালে ত্বকে বয়সের ভাঁজ পরে না। আপনি চাইলে  থানকুনি পাতার রস গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। ইচ্ছা করলে তাতে লবণ অথবা মধু মিশাতে পারেন। থানকুনি পাতার রস অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে খুবই উপকারী। নিয়মিত ব্যবহারের মাধ্যমে কমতে থাকবে অনিদ্রার সমস্যা এবং আসবে সম্পূর্ণ শান্তিকর নিদ্রা । থানকুনি পাতার রসে উপস্থিত উপাদানগুলি মন শান্ত করতে সহায়তা করে। যা গভীর নিদ্রার জন্য কাজ করে। 

ক্ষত সারাতে  থানকুনি পাতার রসের উপকারিতা
থানকুনি পাতার রস ক্ষত সারাতে পারে। এর মাধ্যমে শরীরের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়াকে বাড়াতে করতে সহায়তা করা যায়। এ পাতার রসে থাকা উপাদানগুলি প্রাকৃতিক রক্ষা কার্যকরী হিসাবে কাজ করে। তাই একে এন্টিসেপ্টিকও বলতে পারেন। থানকুনি পাতা বেটে শরীরে কাটা স্থানে লাগালে দ্রুত রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে তারসাথে সংক্রমণের কোনোরকম আশংখা থাকবে না। এটি কাটা স্থানে নিয়মিত লাগালে ঘা দ্রুত শুকিয়ে যায় কারণ এটি কোষ পুনর্গঠন প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। 


থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম :
এই পাতা ধুয়ে আপনি যেকোনো ভাবেই খেতে পারেন। তবে নিম্নে উল্লিখিত উপায়ে খাওয়া ভালো :
১. এক গ্লাস দুধের সাথে ৪ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেতে পারেন। 
২. গরম পানির সাথে ৫ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে তার সাথে ২ চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। 
৩. তাছাড়া আপনি চাইলে থানকুনি পাতা চিবিয়েও রস খেতে পারেন।