08 Jul, 2025
বর্তমানে বিশ্ব দ্রুত ডিজিটালের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। চাকরি কিংবা ব্যবসা ছাড়াও এখন ঘরে বসেই আয় করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। আপনি যদি ছাত্র, গৃহিণী, বেকার কিংবা পার্ট-টাইম ইনকামের পথ খুঁজে থাকেন, তাহলে "বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা"—এই ধারণাটি আপনার জন্য একেবারে পারফেক্ট।
অনেকেই এখন ছোট ছোট কাজ করে প্রতিদিন কিছু টাকা ইনকাম করছেন, যা দৈনন্দিন খরচে সহায়তা করে। বড় চাকরি বা অভিজ্ঞতা ছাড়াও আজকের দিনে মোবাইল ব্যবহার করেই শুরু করা যায় ইনকাম। সময় নষ্ট না করে এখনই শুরু করুন এবং নিজের আর্থিক স্বাধীনতার পথে এক ধাপ এগিয়ে যান।
"বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা" – এই কথাটি বাস্তবায়নের জন্য খুব বেশি কিছু লাগে না। নিচে দেখে নিন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো:
আপনার কাছে একটি অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোন থাকলেই হবে। যেকোনো মাঝারি মানের স্মার্টফোনে এই ইনকাম অ্যাপগুলো কাজ করে।
মোবাইল ডাটা বা Wi-Fi – যেকোনো একটি থাকলেই চলবে। কারণ অ্যাপগুলোতে সার্ভে, ভিডিও দেখা, রিভিউ লেখা ইত্যাদির জন্য ইন্টারনেট লাগবেই।
প্রতিদিন ১ থেকে ২ ঘণ্টা সময় দিলেই আপনি ২০০–৩০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন। সময় যত বেশি দেবেন, ইনকাম তত বাড়বে।
কিছু অ্যাপে টাইপিং, অনুবাদ বা গ্রাফিক ডিজাইনের মতো সহজ স্কিল থাকলে অতিরিক্ত ইনকাম সম্ভব। তবে অনেক অ্যাপ এমনও আছে যেখানে কোনো স্কিলই প্রয়োজন নেই।
জব্বার অ্যাপ হচ্ছে একটি বাংলাদেশি মাইক্রোওয়ার্ক ভিত্তিক ইনকাম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি ছোট ছোট কাজ করে আয় করতে পারেন।
বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা – এই বাক্যটি জব্বার অ্যাপের জন্য একেবারে উপযুক্ত।
কাজের ধরন:
সার্ভে পূরণ
প্রোডাক্ট রিভিউ
ভিডিও দেখা
ওয়েবসাইটে ক্লিক করা
আয়ের পরিমাণ:
প্রতিদিন ৫০–১০০ টাকা, নিয়মিত করলে ৩০০+ টাকা সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
বিকাশ, নগদ, মোবাইল রিচার্জ অথবা ব্যাংক ট্রান্সফার।
Paid Samples অ্যাপ আপনাকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের রিভিউ দিয়ে আয় করার সুযোগ দেয়।
কাজের ধরন:
পণ্যের স্যাম্পল রিভিউ
সেবা ব্যবহার করে মতামত দেওয়া
আয়ের পরিমাণ:
প্রতি রিভিউ ২০–৫০ টাকা। দিনে ৫টি রিভিউ দিলে ৩০০ টাকা সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
বিকাশ বা মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে পেমেন্ট।
MobiDuet একটি জনপ্রিয় অ্যাপ, যেখানে অ্যাড দেখা, ভিডিও চালানো এবং রেফারেল দিয়ে আয় করা যায়।
কাজের ধরন:
ভিডিও ও অ্যাড দেখা
অ্যাপ ডাউনলোড
রেফারেল শেয়ার
আয়ের পরিমাণ:
প্রতিদিন ৫০–১০০ টাকা; কিছুদিনের মধ্যেই ৩০০+ ইনকাম।
পেমেন্ট সিস্টেম:
মোবাইল রিচার্জ বা নগদে উত্তোলন।
Google Opinion Rewards গুগলের অফিসিয়াল অ্যাপ, যেখানে সহজ সার্ভে পূরণ করেই আপনি ইনকাম করতে পারেন।
কাজের ধরন:
ছোট সার্ভে ফর্ম পূরণ
মতামত শেয়ার
আয়ের পরিমাণ:
প্রতি সার্ভেতে ৫–৩০ টাকা, দিনে ১–২টি সার্ভে এলেই মাসে কয়েকশ টাকা আয় সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
Google Play Credit (অ্যাপ, গেম কেনার জন্য) বা PayPal ক্যাশ।
CashCode এমন একটি অ্যাপ যেখানে আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট, অ্যাপ ডাউনলোড, সাইনআপ—এই ছোট কাজগুলোর বিনিময়ে আয় করতে পারেন।
কাজের ধরন:
ওয়েবসাইটে ক্লিক
অ্যাপ ইনস্টল
ইমেইল সাইনআপ
ভিডিও দেখা
আয়ের পরিমাণ:
প্রতি কাজের জন্য ৫–২০ টাকা পর্যন্ত। দিনে ১৫–২০টি কাজ করলেই ৩০০ টাকা আয় সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
বিকাশ, রকেট, নগদ বা মোবাইল রিচার্জে পেমেন্ট।
বিশেষ দিক:
বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা—এই স্লোগানে সবচেয়ে সহজ ও নির্ভরযোগ্য অ্যাপগুলোর একটি।
Viva অ্যাপ নতুন হলেও বাংলাদেশে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এখানে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস রিভিউ দিয়ে ইনকাম করা যায়।
কাজের ধরন:
নতুন প্রোডাক্টের রিভিউ
সার্ভিস এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার
সহজ প্রশ্নের উত্তর
আয়ের পরিমাণ:
প্রতি রিভিউ ২০–৫০ টাকা। দিনে ৫টি রিভিউ = ৩০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম।
পেমেন্ট সিস্টেম:
নগদে উত্তোলন বা মোবাইল রিচার্জ।
বিশেষ দিক:
যারা কম সময় দিয়ে আয় করতে চান, তাদের জন্য এই অ্যাপ একদম উপযুক্ত।
Shohoz মূলত একটি ডেলিভারি সার্ভিস অ্যাপ। এখানে আপনি রেস্টুরেন্ট, দোকান বা ফার্মেসি থেকে পণ্য পৌঁছে দিয়ে আয় করতে পারেন।
কাজের ধরন:
পণ্য ডেলিভারি (খাবার, ওষুধ, কসমেটিকস)
পার্সেল পৌঁছানো
আয়ের পরিমাণ:
প্রতি ডেলিভারিতে ৫০–১০০ টাকা। দিনে ৩–৪টি ডেলিভারিতেই ৩০০ টাকা আয় সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
ব্যাংক বা মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে।
বিশেষ দিক:
ফুল-টাইম বা পার্ট-টাইম হিসেবে নিজের সুবিধামতো সময় বেছে নেওয়া যায়।
Tasker অ্যাপ হলো একটি মাইক্রো-ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম, যেখানে বিভিন্ন সহজ কাজ করে ইনকাম করা যায়।
কাজের ধরন:
ডেটা এন্ট্রি
টাইপিং
বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ
আর্টিকেল লেখা
গ্রাফিক ডিজাইন
আয়ের পরিমাণ:
প্রতি কাজ ৫০–১৫০ টাকা পর্যন্ত। প্রতিদিন ২–৩টি কাজ করলেই ৩০০+ টাকা আয় সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
বিকাশ/রকেট/নগদ/ব্যাংক ট্রান্সফার
বিশেষ দিক:
যারা টাইপিং বা ডিজাইন জানেন, তাদের জন্য এটি একটি পারফেক্ট ঘরে বসা ইনকাম সোর্স।
Swagbucks হলো একটি আন্তর্জাতিকভাবে জনপ্রিয় ইনকাম অ্যাপ, যেখানে আপনি বিভিন্ন মজার কাজের মাধ্যমে পয়েন্ট (SB) সংগ্রহ করে ইনকাম করতে পারেন।
কাজের ধরন:
ভিডিও দেখা
গেম খেলা
সার্ভে পূরণ
অনলাইন শপিং
রেফারেল ইনকাম
আয়ের পরিমাণ:
প্রতিদিন ৩০–৩৫০ টাকা পর্যন্ত (পয়েন্ট হিসেবে) ইনকাম সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
PayPal ক্যাশ, Google Play, Amazon, Walmart গিফট কার্ড ইত্যাদি।
বিশেষ দিক:
বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা – যারা গেম ও ভিডিও উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য একদম উপযুক্ত অ্যাপ।
Databuddy একটি সহজ অ্যাপ যেখানে অ্যাড দেখা ও অ্যাপ চালিয়ে আপনি পয়েন্ট অর্জন করে তা টাকায় রূপান্তর করতে পারেন।
কাজের ধরন:
বিজ্ঞাপন দেখা
অ্যাপ ডাউনলোড ও ব্যবহার
রেফারেল শেয়ার
আয়ের পরিমাণ:
প্রতিদিন ২০০–৩০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম সম্ভব, নির্ভর করে আপনি কত সময় দিচ্ছেন।
পেমেন্ট সিস্টেম:
নগদ ক্যাশআউট অথবা মোবাইল রিচার্জ।
বিশেষ দিক:
একদম বিনা বিনিয়োগে ইনকামের একটি সহজ মাধ্যম।
PaisaPay অ্যাপ সহজভাবে কিছু অ্যাপ ডাউনলোড করে এবং ব্যবহার করে ইনকাম করার সুযোগ দেয়।
কাজের ধরন:
নির্ধারিত অ্যাপ ডাউনলোড
নির্দিষ্ট সময় চালানো
রিভিউ বা রেটিং দেওয়া
আয়ের পরিমাণ:
প্রতিদিন ২০০–৩০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
মোবাইল রিচার্জ বা বিকাশ/নগদ/রকেট ক্যাশআউট।
বিশেষ দিক:
কোনো ধরনের স্কিল বা সময় নিয়ে চিন্তা নেই—এই অ্যাপ ব্যবহার করলেই আয় শুরু করা যায়।
Fiverr হলো একটি আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস, যেখানে আপনি নিজের স্কিল দিয়ে আয় করতে পারেন। এটি শুধু অ্যাপ ইনকাম নয়—একটি সম্পূর্ণ ক্যারিয়ার প্ল্যাটফর্ম।
কাজের ধরন:
গ্রাফিক ডিজাইন
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
কনটেন্ট লেখা
অনুবাদ
ভিডিও এডিটিং
SEO, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি
আয়ের পরিমাণ:
প্রতি অর্ডারে ৫ ডলার (প্রায় ৫৫০ টাকা) থেকে শুরু। নিয়মিত কাজ করলে প্রতিদিন হাজার টাকাও ইনকাম করা সম্ভব।
পেমেন্ট সিস্টেম:
Payoneer, ব্যাংক ট্রান্সফার, Fiverr ব্যালেন্স।
বিশেষ দিক:
যারা স্কিল দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে চান, তাদের জন্য Fiverr অ্যাপই হতে পারে সেরা পথ।
এভাবে ১২টি অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনি বুঝতেই পারছেন:
"বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা" – এটা এখন আর স্লোগান নয়, বরং বাস্তবতা।
"বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা" – এই বাস্তব অভিজ্ঞতা নিতে চাইলে আপনাকে শুধু কয়েকটি ধাপে কাজ করতে হবে:
উপরে দেওয়া ১২টি অ্যাপ থেকে আপনার পছন্দমতো ২–৩টি অ্যাপ বেছে নিন। যেমন:
– সার্ভে করতে চাইলে: Google Opinion Rewards, Swagbucks
– টাইপিং বা লেখালেখি করতে চাইলে: Tasker, Fiverr
– রিভিউ দিতে চাইলে: Paid Samples, Viva
Google Play Store / App Store থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করুন
আপনার নাম, ইমেইল, ফোন নম্বর দিয়ে সাইন আপ করুন
অনেক অ্যাপে OTP ভেরিফিকেশন লাগতে পারে
অ্যাপ খুলে দিন দিন বা ঘণ্টাভিত্তিক দেওয়া টাস্ক সেকশন ঘুরে দেখুন
নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাজ বেছে নিয়ে সময়মতো সম্পন্ন করুন
রেটিং ভালো রাখতে টাস্ক ঠিকভাবে করুন
কাজ শেষ হলে আপনার অ্যাকাউন্টে পয়েন্ট বা টাকা জমা হবে
নির্দিষ্ট পরিমাণ হলেই Withdraw অপশনে গিয়ে বিকাশ/নগদ/PayPal ইত্যাদিতে টাকা তুলতে পারবেন
কিছু অ্যাপে গিফট কার্ড বা মোবাইল রিচার্জও পাওয়া যায়
একটি অ্যাপের উপর নির্ভর না করে দিনে ২–৩টি অ্যাপে কাজ করুন। এতে ইনকাম অনেক দ্রুত বাড়বে।
Swagbucks বা Databuddy-তে ভিডিও শেষ না করলে পেমেন্ট হয় না। তাই ধৈর্য ধরে কাজ করুন।
প্রতিটি অ্যাপে রেফারেল অপশন থাকে। বন্ধুদের ইনভাইট করলে বাড়তি বোনাস ইনকাম করতে পারবেন।
যত বেশি কাজ করবেন, তত বেশি ইনকাম। প্রতিদিন অন্তত ১–২ ঘণ্টা সময় বরাদ্দ রাখুন।
অনেক অ্যাপ দিনে-দিনে স্পেশাল অফার বা চ্যালেঞ্জ দেয় (যেমন: "আজ ৫টি কাজ করলে ৫০ টাকা বোনাস")—এগুলো মিস করবেন না।
এই সহজ পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করলেই আপনি ঘরে বসেই প্রতিদিন আয় করতে পারবেন।
"বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা" – এটাই হতে পারে আপনার পরবর্তী স্মার্ট ইনকামের পথ।
নিচের তালিকায় আমরা দেখছি, কোন অ্যাপটি কোন ধরনের ব্যবহারকারীর জন্য সবচেয়ে উপযোগী:
অ্যাপের নাম | সেরা কার জন্য উপযোগী |
---|---|
Jobbar | নতুন ইউজার, যারা ছোট ছোট কাজ করতে চান |
Paid Samples | যারা রিভিউ দিতে পছন্দ করেন |
MobiDuet | যারা ভিডিও দেখে বা রেফার করে আয় করতে চান |
Google Opinion Rewards | ছাত্র/ছাত্রী যারা ছোট সার্ভে দিয়ে ইনকাম করতে চান |
CashCode | যারা ওয়েবসাইট বা অ্যাপ ঘেঁটে আয় করতে চান |
Viva | কম সময় দিয়ে রিভিউ দিতে চান এমন ব্যস্ত ইউজার |
Shohoz App | বাইক/সাইকেল আছে এমন যেকোনো ডেলিভারি কর্মী |
Tasker App | যাদের টাইপিং বা লেখার দক্ষতা আছে |
Swagbucks | যারা বিনোদনের মাধ্যমে ইনকাম করতে চান |
Databuddy | একেবারে নতুনদের জন্য, যাদের সময় কম |
PaisaPay | যারা অ্যাপ চালিয়ে পয়েন্ট ইনকাম করতে চান |
Fiverr App | যারা সিরিয়াসলি স্কিল দিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চান |
অনলাইন ইনকাম যত সহজ, প্রতারণার ফাঁদও তত বেশি। তাই নিচের বিষয়গুলো মাথায় রাখুন:
১. আগে টাকা চাইলে দূরে থাকুন:
কোনো অ্যাপ যদি বলে, “টাকা দিন, তারপর ইনকাম হবে”—তা ১০০% স্ক্যাম।
২. অপ্রয়োজনীয় পারমিশন দেবেন না:
আপনার মেসেজ, কন্টাক্ট, গ্যালারি অ্যাক্সেস চাইলে সাবধান হোন।
৩. প্লে স্টোর রিভিউ চেক করুন:
অ্যাপ ডাউনলোডের আগে রেটিং, রিভিউ ও ডেভেলপারের নাম দেখে নিন।
৪. ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না:
জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসওয়ার্ড বা ব্যাংক তথ্য কোথাও লিখবেন না।
৫. “অতিরিক্ত ভালো অফার” মানেই সন্দেহ:
১ ঘণ্টায় ১০০০ টাকা ইনকাম—এমন কথা শুনলেই যাচাই করুন।
“বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সোজা” – এটি এখন বাস্তব। তবে এটা আরও বাস্তব হয়ে ওঠে যখন আপনি:
প্রতিদিন কিছুটা সময় অ্যাপগুলোতে ব্যয় করেন
নিজের স্কিল ও পছন্দ অনুযায়ী কাজ বাছাই করেন
ধৈর্য ধরে সৎভাবে কাজ করেন
ছোট ছোট কাজ করে প্রতিদিন ৩০০ টাকা ইনকাম মানেই মাসে ৯,০০০ টাকা—যা একজন ছাত্র, গৃহিণী বা চাকরিরতদের জন্য দারুণ একটি অতিরিক্ত আয়।
হ্যাঁ, সম্ভব। যদি আপনি ২–৩টি নির্ভরযোগ্য অ্যাপে প্রতিদিন ১–২ ঘণ্টা সময় দেন, তাহলে দিনে ৩০০ টাকা ইনকাম করাটা খুবই বাস্তব।
সার্ভে ফর্ম পূরণ
রিভিউ লেখা
ভিডিও/বিজ্ঞাপন দেখা
অ্যাপ ডাউনলোড
টাইপিং/কনটেন্ট লেখা
ফ্রিল্যান্সিং (যেমন Fiverr)
Swagbucks, Google Opinion Rewards, Tasker, Jobbar, Databuddy-এর মতো অ্যাপে আপনি কোনো টাকা বিনিয়োগ ছাড়াই ইনকাম করতে পারেন।
Tasker, Databuddy বা Viva মাঝে মাঝে স্পেশাল অফারে ৫০০ টাকা পর্যন্ত রেফার বোনাস দেয়। অবশ্যই শর্ত দেখে নিন।
অনেক অ্যাপে সাইন আপ বোনাস (Jobbar, CashCode)
রেফারেল ব্যবহার করে বোনাস
প্রথম কাজ বা রিভিউ দিলেই মিলতে পারে ৫০–১০০ টাকা
৩০০ টাকা × ৩৬৫ দিন = ১,০৯,৫০০ টাকা/বছর
(অবশ্যই নিয়মিত কাজ করলে)
অনেকের জন্য Google Opinion Rewards ও Fiverr হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য ইনকাম অ্যাপ।
প্রত্যেক অ্যাপে “Refer” বা “Invite” অপশন থাকে। সেখানে ক্লিক করলে আপনি আপনার রেফারেল লিংক বা কোড পাবেন।
সাধারণত ৫০–১০০ টাকা হলেই রাশ অ্যাপ থেকে টাকা তুলতে পারেন। তবে অ্যাপের শর্ত অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।
BdTask, Fiverr, Swagbucks, Tasker, Google Opinion Rewards
এগুলো বাংলাদেশে জনপ্রিয় এবং ভরসাযোগ্য আয়ের মাধ্যম।
কিছু গেম যেমন Spin and Win, Lucky Scratch, Ludo Earn ইত্যাদি খেলে টাকা বা পয়েন্ট ইনকাম করা যায়।
Databuddy, CashCode, Swagbucks, ও Jobbar অ্যাপে সাধারণত KYC ছাড়াই রেফারেল ইনকাম করা যায়।