14 Jul, 2025
মানুষ আশাবাদী জীব। প্রত্যেক মানুষেরই জীবনে কিছু না কিছু মনের আশা, চাওয়া-পাওয়া ও স্বপ্ন থাকে। কেউ চান চাকরি, কেউ চান সন্তান, কেউ চান সুস্থতা, আবার কেউ চান শান্তিময় জীবন। এসব আশা পূরণে আমরা অনেক পথ খুঁজি—কিন্তু মুসলমান হিসেবে আমাদের সবচেয়ে বড় আশ্রয়স্থল আল্লাহ তাআলা। আর সেই আশ্রয়ের সবচেয়ে মহৎ উপায় হলো আল্লাহর বাণী—পবিত্র কোরআন।
আল্লাহ তাআলা কোরআনে ইরশাদ করেছেন:
"তোমাদের প্রতিপালক বলেন, তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিব।"
—সূরা গাফির: ৬০
এই আয়াত থেকে বুঝা যায়, আল্লাহ নিজেই আমাদের আহ্বান করেছেন যেন আমরা তাঁর কাছে চাই। কারণ তিনিই মালিক, তিনিই রিজিকদাতা, তিনিই অন্তরের খবর জানেন। মানুষের মনোবাসনা, আশা, দুঃখ-কষ্টের কথা সবকিছু তিনি জানেন, এমনকি বলার আগেও।
পবিত্র কোরআন শুধু একটি ধর্মীয় গ্রন্থ নয়; এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত এক মহা আলো, যা মানব জাতিকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য নাযিল করা হয়েছে। কোরআনের প্রত্যেকটি সূরার নিজস্ব গুণাগুণ রয়েছে। কিছু সূরা রোগ নিরাময়ে সহায়ক, কিছু বিপদ থেকে মুক্তির দোয়া হিসেবে কাজ করে, আবার কিছু সূরা আছে যা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়।
বিশেষ কিছু সূরা যেমন সূরা ইয়াসিন, সূরা ইনশিরাহ, সূরা ফাতিহা ইত্যাদি, মানুষ দীর্ঘকাল ধরে দোয়া কবুলের নিয়তে পড়ে আসছে। যারা কোরআনের প্রতি বিশ্বাস রেখে নির্ভর করেন, তাঁদের হৃদয় প্রশান্তিতে ভরে ওঠে এবং আল্লাহ তাঁদের প্রার্থনায় সাড়া দেন।
কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়—এ প্রশ্নটি অনেক মুসলমানের মনে জাগে। সত্যি বলতে, কোরআনের প্রতিটি আয়াতই আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত ও হেদায়াত। তবে কিছু সূরা রয়েছে, যেগুলোর ফজিলত হাদীস ও অভিজ্ঞতায় বিশেষভাবে প্রমাণিত, যে সেগুলো নিয়মিত পড়লে মনের আশা পূরণ হয়, বিপদ দূর হয়, আর জীবনে শান্তি আসে।
সূরা ইয়াসিনকে কোরআনের হৃদয় বলা হয়। হাদীস শরীফে এসেছে:
“প্রত্যেক বিষয়ে একটি হৃদয় থাকে, আর কুরআনের হৃদয় হলো সূরা ইয়াসিন। যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে, তার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।”
—(তিরমিযী)
সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে—
মন প্রশান্ত হয়
রিজিকের দুয়ার খোলে
বিপদ থেকে রক্ষা মেলে
আর বিশেষভাবে মনের আশা পূরণের জন্য এই সূরা খুবই উপকারী বলে বহু অভিজ্ঞতা থেকে জানা যায়।
নিয়মিত ফজরের পর অথবা রাতে ঘুমানোর আগে সূরা ইয়াসিন পড়লে হৃদয় প্রশান্ত হয় ও দোয়া কবুলের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
সূরা الرحمن হলো আল্লাহর দয়ালু পরিচয় বহনকারী এক অপূর্ব সূরা। পুরো সূরায় বারবার বলা হয়েছে:
“তোমরা তোমাদের প্রভুর কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করবে?”
—(সূরা রহমান: আয়াত ১৩ সহ ৩১ বার)
এই সূরা পাঠ করলে—
মানুষের মনে কৃতজ্ঞতা জাগে
হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে আসে
এবং আল্লাহর অগণিত নিয়ামতের প্রতি মনোযোগী হয়ে মনের দোয়া আল্লাহর কাছে পৌঁছাতে সহজ হয়
অনেক ইসলামিক পণ্ডিত বলেন, যেসব মানুষ দুঃখে-দুর্দশায় পড়ে গেছেন, তারা নিয়মিত সূরা রহমান পাঠ করলে আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত ও সান্ত্বনা পান। তাই কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়—এই প্রশ্নের উত্তরে সূরা রহমান একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম।
সূরা মুজাম্মিল মূলত নবী করিম (সা.)-কে রাতের ইবাদতের নির্দেশ দিয়ে নাজিল হয়েছিল, তবে এর বার্তা প্রতিটি মুমিনের জন্য।
এই সূরায় বলা হয়েছে:
“তোমার প্রতিপালকের নাম স্মরণ করো, এবং তাঁরই প্রতি সম্পূর্ণভাবে মনোযোগ দাও।”
—(সূরা মুজাম্মিল: আয়াত ৮)
কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়—এই প্রশ্নে সূরা মুজাম্মিল একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম। কারণ এই সূরা—
ধৈর্য এবং আল্লাহর উপর নির্ভরশীলতা শেখায়
কঠিন সময়ে মানসিক শক্তি জোগায়
রাত্রি বেলা ইবাদতের গুরুত্ব বুঝিয়ে মনের দোয়া কবুলে সহায়তা করে
অনেক আলেম বলেন, যিনি নিয়মিত সূরা মুজাম্মিল পড়েন, তার অন্তর প্রশান্ত হয় এবং বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা পান।
সূরা ইনশিরাহ এক অসাধারণ আশাবাদের বার্তা। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—কষ্ট আসবে, কিন্তু তার পরেই আসে স্বস্তি।
“নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে রয়েছে স্বস্তি।”
—(সূরা ইনশিরাহ: আয়াত ৬)
এই একটি আয়াতেই অনেক মানসিক শক্তির উৎস। যারা হতাশ, দুঃখে কষ্টে ভুগছেন, তাদের জন্য এই সূরা এক আত্মিক সান্ত্বনা।
কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়—তার উত্তরে এই সূরা পড়া মানে আল্লাহর উপর আস্থা রাখা, যে তিনি কষ্টের পরেই কল্যাণ দান করবেন।
সূরা আল-ফাতিহা হচ্ছে কোরআনের প্রথম সূরা, এবং এটি “উম্মুল কিতাব” বা “গ্রন্থের জননী” নামে পরিচিত। এই সূরা এমন একটি দোয়া, যা প্রতিটি নামাজেই পড়া হয়।
এই সূরায় রয়েছে:
আল্লাহর প্রশংসা
দয়া ও করুণার বর্ণনা
সঠিক পথের দোয়া
বিভ্রান্তি থেকে বাঁচার প্রার্থনা
হাদীসে বলা হয়েছে:
“সূরা আল-ফাতিহা এমন এক সূরা, যার সদৃশ্য কোরআন বা তাওরাত, ইনজিল বা যেবুরে নেই।”
—(তিরমিযী)
এই সূরা হৃদয় থেকে পড়লে—
দোয়া কবুলে সহায়তা করে
অসুস্থতা ও মানসিক অস্থিরতায় প্রশান্তি আনে
এবং নিঃসন্দেহে মনের আশা পূরণের জন্য একটি শক্তিশালী সূরা হিসেবে কাজ করে
এই পাঁচটি সূরা—সূরা ইয়াসিন, সূরা রহমান, সূরা মুজাম্মিল, সূরা ইনশিরাহ, ও সূরা ফাতিহা—মানুষের অন্তরকে আল্লাহর দিকে ঝুঁকিয়ে দেয় এবং তাঁর অনুগ্রহ লাভের উপযুক্ত করে তোলে। তাই যখনই প্রশ্ন আসে, “কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়?”, তখন এই সূরাগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম।
অনেকেই জানতে চান, কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়, কিন্তু কেবল সূরা পড়া নয়, এর সাথে কিছু আমল বা কার্যক্রমও খুব গুরুত্বপূর্ণ—যেগুলো মানুষের মনোবাসনা পূরণে সহায়তা করে। নিচে সেই গুরুত্বপূর্ণ আমলগুলোর আলোচনা করা হলো:
আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন:
“এই কোরআন এমন, যা সঠিক পথের দিশা দেয় এবং মুমিনদের জন্য সুসংবাদ বয়ে আনে।”
—(সূরা ইসরা: ৯)
যারা প্রতিদিন কোরআন তিলাওয়াত করেন, তাদের অন্তর আল্লাহর নূরে আলোকিত হয়।
কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়—এই প্রশ্নের সঠিক ফল পেতে হলে শুধু নির্দিষ্ট সূরাই নয়, নিয়মিত তিলাওয়াত ও তা থেকে উপদেশ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
নামাজ হচ্ছে আল্লাহর সাথে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যম। নামাজের মধ্যে, বিশেষ করে সিজদায় ও দোয়ার সময় মনের আশা আল্লাহর কাছে পেশ করলে তা কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
দোয়ার আদব অনুসারে আল্লাহর প্রশংসা করে, দরুদ পাঠ করে, বিশ্বাসের সাথে চাওয়া উচিত।
মনের আশা পূরণের ক্ষেত্রে নিয়ত (ইচ্ছা) এবং ইমান (বিশ্বাস) গুরুত্বপূর্ণ। হাদীসে এসেছে:
“তুমি তোমার প্রভুর কাছে সেইভাবে দোয়া করো যে সে অবশ্যই তোমার দোয়া কবুল করবেন।”
—(তিরমিযী)
বিশ্বাস ছাড়া দোয়া যেন একটা খালি কথার মতো। তাই বিশ্বাসের সাথে দোয়া করলে আল্লাহ তাঁর বান্দার চাওয়া পূরণ করে দেন।
পবিত্র কোরআনে এসেছে:
“আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় না কেবল কাফের জাতিই।”
—(সূরা ইউসুফ: ৮৭)
আশা ভেঙে পড়া ইসলামে নিরুৎসাহিত। বরং দুঃখের মধ্যেও আল্লাহর দয়া ও সাহায্যের আশায় থাকা ঈমানের নিদর্শন।
সবর (ধৈর্য) হচ্ছে কোরআনের একটি মৌলিক শিক্ষা। কষ্ট, বিলম্ব কিংবা চ্যালেঞ্জের মধ্যেও যারা ধৈর্য ধরে ইবাদত চালিয়ে যায়, তাদের জন্য রয়েছে বিশাল পুরস্কার।
আল্লাহ বলেন:
“নিশ্চয়ই ধৈর্যশীলদেরকে তাদের প্রতিফল পূর্ণমাত্রায় দেয়া হবে বিনা হিসেবে।”
—(সূরা জুমার: ১০)
অনেকে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট সূরা পড়েন, কিন্তু তার মর্ম বোঝেন না বা জীবনে প্রয়োগ করেন না।
কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়—এই প্রশ্নের পরিপূর্ণ ফল পেতে হলে কোরআনের শিক্ষা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা জরুরি।
শুধু তিলাওয়াত নয়, সেই তিলাওয়াত থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং জীবনে বাস্তবায়ন করাও একটি ইবাদত।
নিয়মিত আমল করা কেবল দোয়া নয়, বরং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথ। একটু একটু করে নিয়মিত ভালো কাজ করলে তাওহীদ ও ঈমান শক্তিশালী হয়।
অস্থায়ীভাবে কিছু দিন ইবাদত করলে নয়, বরং নিয়মিততা ও ইখলাস (নিষ্ঠা) থাকতে হবে।
রাসূল (সা.) বলেছেন:
“আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল হলো, যা নিয়মিত করা হয়, যদিও তা অল্প হয়।”
—(বুখারি ও মুসলিম)
কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়—এই প্রশ্নের জবাবে কেবল একটি নির্দিষ্ট সূরা পড়াই যথেষ্ট নয়, বরং সাথে থাকা উচিত—
আল্লাহর প্রতি গভীর বিশ্বাস
ধৈর্য
নিয়মিত ইবাদত
এবং কোরআনের আলোয় জীবন গঠন
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকল মনের আশা পূর্ণ করুন, আমাদের জীবনের প্রতিটি দোয়াকে কবুল করে পরিণত করুন কল্যাণে। আমিন।
সূরা ইয়াসিন, সূরা ইনশিরাহ ও সূরা ফাতিহা—এই সূরাগুলো মনোবাসনা পূরণে বিশেষভাবে কার্যকর বলে হাদীস ও আলেমদের ব্যাখ্যায় উল্লেখ রয়েছে।
নির্দিষ্ট সংখ্যার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, তবে নিয়মিত, বিশ্বাস নিয়ে পড়লে আল্লাহ কবুল করেন। অনেকেই সূরা ইয়াসিন ৩ বা ৭ বার পড়ার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।
না, সূরার সাথে নিয়ত, আমল, নিয়মিত সালাত ও হালাল রিজিকের চেষ্টাও জরুরি।
সূরা ইয়াসিন ও সূরা দোহা ইচ্ছা পূরণের জন্য প্রসিদ্ধ। সূরা ইনশিরাহ কষ্টের পর স্বস্তির বার্তা বহন করে।
রাসূল (সা.) বলেছেন, “ইয়া হাইয়্যু, ইয়া কাইয়্যুম, বিআ-রাহমাতিকা আস্তাগীস” — এই দোয়া দুঃসময়ে কবুল হয়।
সূরা আলা ও সূরা ইনশিরাহ পড়লে স্মৃতিশক্তি বাড়ে বলে বলা হয়। এছাড়া বিসমিল্লাহ ও দোয়া পড়ে পড়া শুরু করলে উপকার হয়।
মনের গভীর ইচ্ছা বা চাওয়া পূরণ হওয়াকেই মনের আকাঙ্খা পূরণ বলা হয়, যা আল্লাহর রহমতে সম্ভব।
সূরা ইয়াসিন ও সূরা দোহা নিয়মিত পাঠ ইচ্ছা পূরণে উপকারী হিসেবে পরিচিত।
“লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুন্তু মিনাজ্জালিমিন”—এই দোয়া হজরত ইউনুস (আ.)-এর দোয়া, যা দুঃখ-কষ্টে বিশেষ ফলদায়ক।
সূরা ওয়াকিয়া, সূরা মুলক ও সূরা আল-বাকারা রিজিক বৃদ্ধির জন্য উপকারী।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত, দান-সদকা এবং দোয়া—এই আমলগুলো অত্যন্ত কার্যকর।
সূরা কাসাস-এর আয়াত ২৪: “রব্বি ইন্নি লিমা আনজালতা ইলাইয়া মিন খাইরিন ফাকির” – এই দোয়া বিয়ের জন্য সুপারিশযোগ্য।
সূরা দোহা ১১ বার পড়ে দোয়া করলে মানসিক কষ্ট দূর হয় ও ইচ্ছা পূরণের আশা থাকে—অনেকের অভিজ্ঞতা এ কথা বলে।
সূরা তাহা, সূরা ইয়াসিন ও সূরা মুমতাহিনা নিয়মিত পড়লে ভালো জীবনসঙ্গী লাভের আশাবাদ তৈরি হয়।
“হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি'মাল ওয়াকিল”
“ইয়া আরহামার রাহিমিন”
“আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিকা”
এইসব দোয়া গভীর বিশ্বাস নিয়ে পড়লে দোয়া কবুল হয়।
হাদীস অনুসারে, বিশেষ কোনো প্রয়োজনে সূরা ইয়াসিন ৩ বার পড়ে দোয়া করলে তা কবুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
সূরা ফাতিহা ও সূরা ইনশিরাহ দুঃখ দূর করে সৌভাগ্য আনে বলে ইসলামী ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে।
“আল্লাহুম্মা সাইয়িবান নাফিআ” এবং তখন ব্যক্তিগত দোয়াও করা যেতে পারে, কারণ বৃষ্টির সময় দোয়া কবুল হয়।
“ইয়া হাইয়্যু, ইয়া কাইয়্যুম” — এটি ছোট কিন্তু অত্যন্ত প্রভাবশালী ইসমে আজম দোয়া।
“ইয়া কাবীযু, ইয়া মতীন, ইয়া মুজিব” — এই নামগুলো মনবল ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সহায়ক।
অনেক আলেম মতে, সূরা ইয়াসিন ৭ বার পড়ে দোয়া করলে কঠিন কাজ সহজ হয় এবং আশার প্রাপ্তি ঘটে।
নিয়মিত সূরা ইয়াসিন পড়লে হৃদয় প্রশান্ত হয়, দোয়া কবুল হয়, এবং রিজিক বৃদ্ধি পায় বলে বিশ্বাস করা হয়।
ফজরের পর, ঘুমানোর আগে বা বিশেষ প্রয়োজন অনুযায়ী সকাল/রাতে পড়া যায়। যেকোনো সময়েই বরকতময়।